Tag: মাধ্যম বাংলা

  • Jammu and Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরের বান্দিপোরায় সেনার গুলিতে খতম দুই জঙ্গি, চলছে তল্লাশি-অভিযান

    Jammu and Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরের বান্দিপোরায় সেনার গুলিতে খতম দুই জঙ্গি, চলছে তল্লাশি-অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়ন্ত্রণরেখা অতিক্রম করে জঙ্গিদের ভারতে ঢোকার চেষ্টাকে সফল ভাবে রুখে দিল ভারতীয় সেনা। বৃহস্পতিবার ভোরে জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) বান্দিপোরার গুরেজ সেক্টরে নওশেরা নার এলাকায় সেনার সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম করা হয় দুই জঙ্গিকে। জানা যাচ্ছে, এখনও (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) ওই এলাকায় তল্লাশি অভিযান চলছে, কারণ সন্দেহ করা হচ্ছে, আরও কেউ সেখানে লুকিয়ে থাকতে পারে।

    ভারতীয় সেনার বিবৃতি (Jammu and Kashmir)

    সেনাবাহিনীর (Indian Army) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভোররাতে সীমান্ত পেরিয়ে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল একদল জঙ্গি। গোপন সূত্রে খবর পাওয়ার পরই সেনা ও জম্মু-কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) পুলিশের যৌথ বাহিনী এলাকায় অভিযান চালায়। এই অভিযানকে নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন নওশেরা নার ৪’। গুলির লড়াইয়ে দুই জঙ্গিকে নিকেশ করা হয় এবং বাকিদের খোঁজে চলছে চিরুনি তল্লাশি। সেনার বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, ‘‘সম্ভাব্য অনুপ্রবেশের চেষ্টা সম্পর্কে পুলিশের দেওয়া গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গুরেজ় সেক্টরে একটি যৌথ অভিযান শুরু করেছিল ভারতীয় সেনা ও পুলিশের একটি দল। সে সময় দুই সন্দেহভাজনকে লক্ষ্য করে সেনা গুলি চালালে তারাও পাল্টা গুলি ছুড়তে শুরু করে। সংঘর্ষে দুই জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। অভিযান এখনও চলছে।’’

    উপত্যকায় নজরদারি আরও জোরদার করা হয়েছে

    সম্প্রতি পহেলগাঁও কাণ্ড ও ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর পর নিয়ন্ত্রণরেখা ও আন্তর্জাতিক সীমান্ত বরাবর নজরদারি আরও জোরদার করা হয়েছে। উপত্যকার বিভিন্ন এলাকায় (Indian Army) ধারাবাহিক অভিযান চালিয়ে দেখা হচ্ছে, কোনও জঙ্গি গোষ্ঠী লুকিয়ে রয়েছে কি না। গত মাসেই শ্রীনগরে (Jammu and Kashmir) ‘অপারেশন মহাদেব’-এ পহেলগাঁও হামলায় যুক্ত তিন জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়েছিল। জঙ্গিদের কাছে থাকা টি৮২ আল্ট্রাসেট কমিউনিকেশন ডিভাইস চালু করে পহেলগাঁওয়ের জঙ্গি মুসা। সেই ডিভাইসের মাধ্যমে জঙ্গিদের লোকেশন জেনে নিয়েই অপারেশন চালায় ভারতীয় সেনা। লোকসভায় এই বিষয়ে বিবৃতিও দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

  • New Data Law: ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় আসছে নয়া আইন! মৌখিক ভাবে চাওয়া যাবে না ক্রেতাদের মোবাইল নম্বর

    New Data Law: ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষায় আসছে নয়া আইন! মৌখিক ভাবে চাওয়া যাবে না ক্রেতাদের মোবাইল নম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার থেকে আর কোনও ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, শপিং মল বা নামী বিপণি মৌখিকভাবে ক্রেতাদের কাছ থেকে মোবাইল নম্বর চাইতে পারবে না (New Data Law)। কেন্দ্রীয় সরকার এমনই এক নতুন আইনের পথে হাঁটছে, যার লক্ষ্য ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। কেন্দ্রের মতে, মুখে মোবাইল নম্বর চাওয়া হলে সেই তথ্য গোপন থাকে না এবং তা নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঝুঁকি তৈরি করে। আবার কেন্দ্রের তরফ সাফ জানানো হয়েছে, মোবাইল নম্বর না দিলেও পণ্য পরিষেবা দিতে হবে বিক্রেতাকে।

    ডিজিটাল পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন অ্যাক্ট (New Data Law)

    ডিজিটাল পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন অ্যাক্ট চালু হলে, জনসমক্ষে ক্রেতাদের মোবাইল নম্বর চাওয়া বেআইনি বলে গণ্য হবে। ইতিমধ্যেই ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে আইনের খসড়া তৈরি করেছে কেন্দ্র। অগাস্টের দ্বিতীয় সপ্তাহে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে ( Digital Personal Data Protection Act), প্রস্তাবিত বিধিতে কোনও পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা নেই। বর্তমানে প্রায় সব বড় দোকান, ওষুধের শোরুম বা শপিং মলে রশিদ দেওয়ার নাম করে বা ‘লয়্যালটি পয়েন্ট’ দেওয়ার অজুহাতে ক্রেতাদের মোবাইল নম্বর চাওয়া হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটি হয় মুখে জিজ্ঞাসা করে, যেখানে আশপাশের লোকজনও শুনে ফেলেন নম্বরটি। এতে ব্যক্তিগত তথ্য অনিচ্ছাকৃতভাবে প্রকাশ পায়, যা নিরাপত্তার পক্ষে হুমকি বলে মনে করছে সরকার।

    বিপণিগুলি সাধারণত মোবাইল নম্বর ব্যবহার করেই ক্রেতাদের তথ্য রেকর্ড করে রাখে (New Data Law)

    নতুন আইন বলছে, আর মুখে মোবাইল নম্বর চেয়ে নেওয়া যাবে না। বিকল্প কোনও পদ্ধতি অনুসরণ করতেই হবে। বিপণিগুলি সাধারণত মোবাইল নম্বর ব্যবহার করেই ক্রেতাদের ( Digital Personal Data Protection Act) তথ্য রেকর্ড করে রাখে। লয়্যালটি পয়েন্ট, ডিসকাউন্ট বা অফারের সুবিধা দিতে এই তথ্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। ফলে নতুন নিয়ম কার্যকর হলে তাদের প্রচলিত ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে। ডিজিটাল ও সাইবার সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা এক আইন বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, ছোট কিছু বদলের মাধ্যমেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। যেমন, মুখে না বলে ক্রেতা (New Data Law) যেন কিপ্যাড বা স্ক্রিনে নিজে নম্বর টাইপ করেন। এমন ব্যবস্থা গ্রহণ করলে গোপনীয়তা বজায় রাখা যাবে। ওই বিশেষজ্ঞ আরও জানিয়েছেন, নতুন আইনের অধীনে, কোনও তথ্য কেন নেওয়া হচ্ছে, কতদিন রাখা হবে এবং কবে মুছে ফেলা হবে — এসব বিষয়ে ক্রেতাকে স্পষ্ট করে জানাতে হবে। শুধু তথ্য চাওয়ার মাধ্যমে সম্মতি ধরে নেওয়া যাবে না। প্রতিটি ক্ষেত্রেই আলাদা করে সম্মতি নিতে হবে।

    ইমেল আইডি ব্যবহার করে রশিদ পাঠানো যেতে পারে

    আইন অনুযায়ী, কোনও ক্রেতা যদি মোবাইল নম্বর না-ও দেন, তবু তাঁকে পরিষেবা দিতে হবে। তবে, মোবাইল রিচার্জ বা অনুরূপ যেসব পরিষেবায় মোবাইল নম্বর আবশ্যক, সেখানে এই বিধিনিষেধ প্রযোজ্য হবে না। নতুন নিয়ম কার্যকর হলে, শুধু মোবাইল নম্বর নয় — বিপণিগুলিকে বিকল্প চিন্তা করতেও হতে পারে। যেমন, ইমেল আইডি ব্যবহার করে রশিদ পাঠানো, অথবা কাগজে ছাপা রশিদ দেওয়া। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই আইন, ব্যবসাতে বাধা দেওয়ার জন্য নয় বরং, ক্রেতার দেওয়া তথ্য যেন নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যেই ব্যবহার হয় এবং সময়মতো তা মুছে ফেলা হয় — সেটাই মূল লক্ষ্য।

    ২০২৩ সালের অগাস্টে সংসদের দুই কক্ষেই এই বিল পাশ হয়

    উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের অগাস্টে সংসদের দুই কক্ষেই এই বিল পাশ হয়। রাষ্ট্রপতির সম্মতির পর তা আইনে পরিণত হয়। তবে প্রায় দু’বছর কেটে গেলেও আইনটি এখনও কার্যকর হয়নি। চলতি বছরের জানুয়ারিতে কেন্দ্র খসড়া বিধি প্রকাশ করে এবং এখন জানানো হয়েছে, এতে কোনও বদল আনার প্রয়োজন নেই। অর্থাৎ এবার থেকে আর ক্রেতাকে মুখে বলে ফোন নং দিতে হবে না।

  • Rajnath singh: ‘ভারতের আছে ভাসমান এফ-৩৫’, এক জোড়া স্টেলথ ফ্রিগেটের অন্তর্ভুক্তির দিনে আমেরিকাকে ‘খোঁচা’ রাজনাথের

    Rajnath singh: ‘ভারতের আছে ভাসমান এফ-৩৫’, এক জোড়া স্টেলথ ফ্রিগেটের অন্তর্ভুক্তির দিনে আমেরিকাকে ‘খোঁচা’ রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘আপনারা ভাসমান এফ-৩৫ তৈরি করে ফেলেছেন।’’ দেশে তৈরি ২ অত্যাধুনিক রণতরীর অন্তর্ভুক্তির অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ঠিক এই ভাষাতেই আমেরিকাকে বিঁধলেন রাজনাথ সিং (Rajnath singh)।

    কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী?

    মঙ্গলবার বিশাখাপত্তনমে নৌসেনার পূর্বাঞ্চলীয় সদরে বাহিনীতে সরকারিভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয় ভারতে তৈরি এক জোড়া অত্যাধুনিক ফ্রিগেট শ্রেণির স্টেলথ রণতরী ‘আইএনএস উদয়গিরি’ (INS Udaygiri) ও ‘আইএনএস হিমগিরি’ (INS Himgiri)। সেখানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Rajnath singh)। সেখানেই তিনি বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, ‘‘এটি হল ভারত সরকারের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ এবং ‘আত্মনির্ভর ভারত’ উদ্যোগের সাফল্যের প্রতিফলন। দুটি ভিন্ন শিপইয়ার্ডে নির্মিত এই দুটি যুদ্ধজাহাজ এই প্রথমবার একই সময়ে কার্যকরী হল, যা জলপথে যুদ্ধ সরঞ্জামের আধুনিকীকরণের প্রতীক হয়ে উঠবে।’’ এদিন নিজের বক্তব্যে মার্কিন পঞ্চম প্রজন্মের ‘এফ-৩৫’ স্টেলথ যুদ্ধবিমানের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে আমেরিকাকে হালকা খোঁচাও মারেন রাজনাথ (Rajnath singh)। বলেন, ‘‘আপনারা এফ-৩৫ যুদ্ধজাহাজ নিয়ে এলেন। একটা দেশের কাছে উড়ন্ত এফ-৩৫ আছে। আর আপনারা ভাসমান এফ-৩৫ তৈরি করে ফেলেছেন। সেটাও ভারতে তৈরি করা হয়েছে।’’ প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জানিয়েছেন, সম্পূর্ণভাবে ভারতেই তৈরি উদয়গিরি এবং হিমগিরিতে যে অস্ত্রশস্ত্র এবং সেন্সর আছে, তাতে দুটি রণতরীই ‘সমুদ্রের অপরাজেয় রক্ষাকর্তা’ হয়ে উঠবে।

    ‘উদয়গিরি’ ও ‘হিমগিরি’

    ‘আইএনএস উদয়গিরি’ ও ‘আইএনএস হিমগিরি’ (INS Udaygiri INS Himgiri) হল নৌসেনার প্রজেক্ট ১৭ আলফা (পি-১৭এ)-র অংশ। এই যুদ্ধ জাহাজগুলির অন্তর্ভুক্তির পর, ভারতীয় নৌবাহিনীর শক্তি অনেকটাই বৃদ্ধি পাবে। আইএনএস হিমগিরি তৈরি করেছে কলকাতার গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারস (জিআরসিই)। অন্যদিকে, আইএনএস উদয়গিরি তৈরি করেছে মুম্বইয়ের মাঝগাঁও ডক শিপবিল্ডার্স লিমিটেড। যে সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়েছে, তার ৭৫ শতাংশই দেশীয়। প্রায় ৬,৭০০ টন ওজনের ফ্রিগেটগুলি তাদের পূর্বসূরী শিবালিক-শ্রেণির ফ্রিগেটগুলির চেয়ে প্রায় পাঁচ শতাংশ বড়। আধুনিক ও ভবিষ্যৎ যুদ্ধকে মাথায় রেখে এই দুই রণতরীকে নির্মাণ করা হয়েছে। সূত্রের খবর, এই দুই স্টেলথ ফ্রিগেটে মোতায়েন রয়েছে বহু দূরে আঘাত হানতে সক্ষম সুপারসনিক সারফেস-টু-সারফেস ব্রহ্মস মিসাইল সিস্টেম, মিডিয়াম-রেঞ্জ সারফেস টু এয়ার বারাক-৮ মিসাইল সিস্টেম। রয়েছে রকেট লঞ্চার, টর্পিডো লঞ্চার, কমব্যাট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মতো অত্যাধুনিক ব্যবস্থা। এছাড়া, এই দুই রণতরীতে রয়েছে তিন ধরনের ক্লোজ-ইন ওয়েপন সিস্টেম যথা— ৭৬ এমএম এমআর (র‌্যাপিড ফায়ার) গান, ৩০ এমএম গান এবং ১২.৭ এমএম গান, যা এর মারণশক্তি বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। জানা গিয়েছে, এই দুটি ফ্রিগেট (INS Udaygiri INS Himgiri) ভারতীয় নৌসেনার ইস্টার্ন ফ্লিটে যুক্ত হবে। যা বঙ্গোপসাগর এবং ভারতীয় মহাসাগর অঞ্চলে সামুদ্রিক স্বার্থরক্ষার ক্ষেত্রে নৌসেনার হাত আরও মজবুত করবে।

  • Hair Fall Problem: বর্ষায় চুল নিয়ে দুর্ভোগ! এই সময়ে চুলের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই, কোনও রোগের ইঙ্গিত?

    Hair Fall Problem: বর্ষায় চুল নিয়ে দুর্ভোগ! এই সময়ে চুলের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই, কোনও রোগের ইঙ্গিত?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    একনাগাড়ে বৃষ্টিতে নাজেহাল বঙ্গবাসী। জল যন্ত্রণা, নানান রোগের পাশপাশি অনেকেই চুলের সমস্যাতেও জেরবার। বর্ষায় চুল অতিরিক্ত ঝরে পড়ার (Monsoon Hair Treatment) সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। যাকে বলা হয় হেয়ার ফল প্রবলেম (Hairfall Problem)। আবার অনেকের মাথার চামড়ায় অতিরিক্ত চুলকানি হয়। লাল গোল দাগ হয়ে যায়। অতিরিক্ত চুল পড়া এবং এই ধরনের মস্তিষ্কের ত্বকের সমস্যার জেরে ভোগান্তি বাড়ে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, বর্ষায় এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়। বরং বাড়তি সতর্কতা জরুরি। এই সমস্যা অন্য রোগের ইঙ্গিত হতে পারে। সতর্ক না থাকলে সমস্যা আরও জটিল হতে পারে।

    কোনও রোগের ইঙ্গিত হতে পারে?

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, চুলের যে কোনও সমস্যার (Hairfall Problem) প্রধান কারণ মস্তিষ্কের ত্বক। চুলের গোড়া আটকে আছে সেই ত্বকে। তাই সেখানে কোনো ধরনের সমস্যা হলেই চুলে তার প্রভাব পড়বে। চিকিৎসকদের ভাষায় মাথার ত্বকে রোগ হয়েছে কিনা সে বিষয়ে যাচাই করা দরকার। অর্থাৎ মাথার ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া, কিংবা কোনো ধরনের অ্যালার্জি হয়েছে কিনা, সেটা পরীক্ষা জরুরি। বর্ষায় এই সমস্যা সবচেয়ে বেশি হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্ষায় ছত্রাক সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। কারণ একনাগাড়ে বৃষ্টিতে পরিবেশে স্যাঁতস্যাঁতে ভাব তৈরি হয়। এই জন্য ছত্রাকের বংশবৃদ্ধি পায়। সক্রিয়তা ও বাড়ে। তাই এই সময়ে চুলের সমস্যাও বাড়ে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বর্ষায় অনেকেই এই ধরনের ছত্রাক সংক্রমণে আক্রান্ত হন। শরীরের অন্যান্য অংশে না হলেও, চুলের ভিতরে অর্থাৎ মাথার ত্বকে সংক্রমণ হয়। তাই চুলের সমস্যা (Hairfall Problem) বাড়ে‌।

    কীভাবে সমাধান পাওয়া যাবে?

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, ছত্রাক সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো সবচেয়ে প্রথম উপায় হলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা। তাঁরা জানাচ্ছেন, বর্ষার স্যাঁতস্যাঁতে ভাব থাকলেও শরীরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা জরুরি। অর্থাৎ নিয়মিত পরিষ্কার জলে স্নান জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরের অন্যান্য অংশে পরিষ্কারের পাশপাশি নিয়মিত মাথার ত্বকও পরিষ্কার রাখতে হবে। যাতে কোনো রকম সংক্রমণ না হয়। মাথা পরিষ্কার জলে ধোয়ার পরে ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে। এতে রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে (Hairfall Problem)।

    নিয়মিত অত্যাধিক রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ নিয়মিত চুলে এবং মাথার ত্বকে একাধিক রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করেন (Monsoon Hair Treatment)। সাজসজ্জার অংশ হিসাবেই এই ব্যবহার হয়। কিন্তু মারাত্মক পরিমাণে নিয়মিত এই রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার মস্তিষ্কের ত্বকের পক্ষে ক্ষতিকারক হয়ে উঠছে। এর ফলে শুষ্কতা বাড়ছে। এছাড়াও ত্বকে নানান রকমের অ্যালার্জি দেখা দিচ্ছে। মাথার ত্বকে বারবার ফুসকুড়ি দেখা দিলে, লাল গোল চাকা হয়ে উঠলে কিংবা চুলকানি বাড়লে অবহেলা করা উচিত নয়। বরং দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

  • Ganesh Chaturthi 2025: আজ দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে গণেশ চতুর্থী, সিদ্ধিদাতার আরাধনায় জীবনে আসবে সুখ-সমৃদ্ধি

    Ganesh Chaturthi 2025: আজ দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে গণেশ চতুর্থী, সিদ্ধিদাতার আরাধনায় জীবনে আসবে সুখ-সমৃদ্ধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিদ্ধিদাতা গণেশকে সঙ্কট মোচক বলা হয়। জীবনের সকল বাধা দূর করেন গণপতি বাপ্পা। আজ, বুধবার, ২৭ অগাস্ট গণেশ চতুর্থী (Ganesh Chaturthi 2025)। প্রতি বছর ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে দেশজুড়ে সাড়ম্বরে গণেশ চতুর্থী (Ganesh Chaturthi) উদযাপিত হয়। আজ সারা দেশে পালন করা হচ্ছে গণেশ চতুর্থী। এই দিনটি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভক্তদের বিশ্বাস, গণেশের পুজো ঘরে সুখ, সমৃদ্ধি ও শান্তি নিয়ে আসে। অনেকেই সিদ্ধিদাতা গণপতির পুজো করে কষ্ট লাঘবের চেষ্টা করেন। গণপতির কৃপায় বহু কষ্টই লাঘব হতে পারে বলে মনে করা হয়।

    চতুর্দশী তিথিতে বিসর্জনের মাধ্যমে শেষ হবে এই উৎসব। আবির্ভাব দিবস থেকে বিসর্জন— মোট ১০ দিন গণেশ ভক্তরা পুজো, উপোস, প্রার্থনা, সঙ্গীত এবং নৃত্যের মধ্যে দিয়ে দিন নির্বাহ করেন। এই উৎসব অত্যন্ত পবিত্র। ভারতের জাতীয়তাবোধের উন্মেষের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত গণেশ পুজো। পরাধীন ভারতে মহারাষ্ট্রে গণপতি উৎসব (Ganesh Chaturthi 2025) শুরু করেছিলেন লোকমান্য বাল গঙ্গাধর তিলক। হিন্দু জাতীয়তাবাদী উৎসব হিসেবে তা ব্যাপক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছিল। বাল গঙ্গাধর তিলকের আগে ছত্রপতি শিবাজি মহারাজও সপ্তদশ শতকে গণেশ উৎসব করেছিলেন।

    গণেশ চতুর্থীর শুভ সময়

    চতুর্থী তিথি শুরু: ২৬ অগাস্ট, মঙ্গলবার দুপুর ১টা ৫৪ মিনিট থেকে
    চতুর্থীর তারিখ শেষ: ২৭ অগাস্ট, বুধবার দুপুর ৩টে ৪৪ মিনিটে
    গণেশ পুজোর মুহূর্ত: ২৭ অগাস্ট, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৬ মিনিট থেকে দুপুর ১টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত
    গণেশ চতুর্থীর ব্রত পালন: ২৭ অগাস্ট

    গণেশ উৎসবের তাৎপর্য

    স্কন্দপূরাণ অনুযায়ী, শ্রী গণেশ জন্মগ্রহণ করেছিলেন ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথিতে। এদিনই মা পার্বতীর কোলে এসেছিল গণেশ। সমস্ত দেব-দেবীর মধ্যে গণেশ হলেন প্রথম পূজিত দেবতা। ভগবান শিব গণেশকে এই বর দিয়েছিলেন। যে কোনও শুভ কাজে এবং আচার-অনুষ্ঠানে প্রথমেই ভগবান গণেশের পুজো করা হয়। গণেশের পুজো করলে সমস্ত বাধা দূর হয়। তাই গণেশ চতুর্থী নামে জনপ্রিয়। এই দিনটি আবার বিনায়ক চতুর্থী নামেও পরিচিত। এটা বিশ্বাস করা হয় যে ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী থেকে এই মাসের চতুর্দর্শী তিথি পর্যন্ত ভগবান গণেশ পৃথিবীতে ১০ দিন অবস্থান করেন। গণেশ চতুর্থীতে প্যান্ডেল এবং বাড়িতে গণেশ স্থাপন করা হয়। কথিত আছে যে এই দিনগুলিতে যে ব্যক্তি বাড়িতে বসে ভক্তি ভরে গণেশের পূজা করেন, তার জীবন থেকে মানসিক চাপ দূর হয়। সুখ ও সমৃদ্ধি আসে।

    গণেশ চতুর্থী পুজো-বিধি

    গণেশ চতুর্থীর দিন সকালে স্নান সেরে বাড়ির মন্দিরে প্রদীপ জ্বালান। এরপর পুজো ও ব্রতর সঙ্কল্প নিন। এই দিনে শুভ সময়ে গণেশের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হয়। ভক্তদের তাদের ইচ্ছানুযায়ী গণপতির মূর্তি স্থাপন করা উচিত। এরপর গঙ্গাজল দিয়ে প্রতিমাকে অভিষেক করুন। এবার গণেশকে ফুল ও দূর্বা ঘাস অর্পণ করুন। দূর্বা ভগবান গণেশের খুব প্রিয়। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে দূর্বা নিবেদন করলে ভগবান গণেশ প্রসন্ন হন এবং ভক্তদের সমস্ত কষ্ট দূর করেন। ভগবান গণেশের পূজোর সময়, তাঁকে সিঁদুর লাগান এবং তাঁর প্রিয় ভোগ মোদক বা লাড্ডু নিবেদন করুন। পুজো শেষে আরতি করে তাঁকে প্রণাম করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন। শেষে প্রসাদ বিতরণ করুন।

    কিন্তু গণপতির পুজোরও বহু নিয়ম আছে। পুজো করার জন্য সেই নিয়মগুলি ঠিক করে পালন করতে হয়। সেই নিয়মগুল পালন না করলে গণপতির কৃপা পাওয়া থেকে এত কিছুর পরেও বঞ্চিত থেকে যেতে পারেন কেউ কেউ। শাস্ত্র অনুসারে, দূর্বা ছাড়া গণপতির পুজো অসম্পূর্ণ বলে মনে করা হয়। এছাড়াও, কথিত আছে যে সিদ্ধিদাতাকে দূর্বা নিবেদন করলে তিনি দ্রুত প্রসন্ন হন এবং ভক্তদের সমস্ত কষ্ট দূর করেন।

    ভগবান গণেশকে দূর্বা ঘাস নিবেদন করা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। দূর্বা ভগবান গণেশের প্রিয়। দূর্বা সবসময় জোড়ায় জোড়ায় নিবেদন করা হয়। এমন অবস্থায় দুটি দূর্বাকে যুক্ত করে একটি গিঁট তৈরি করা হয়। এমন অবস্থায় ২২টি দূর্বা যোগ করে ১১ জোড়া তৈরি করুন। যদি তা সম্ভব না হয়, তবে সিদ্ধিদাতাকে ৩ বা ৫ গাঁট দূর্বাও নিবেদন করা যেতে পারে।

    গণেশের পুজোয় কখনই তুলসী পাতা ব্যবহার করা উচিত নয়। পুজোর সময় শুধুমাত্র সাদা বা হলুদ কাপড় পরুন। কালো রঙের কাপড় পরিধান করা থেকে বিরত থাকুন। এদিন চাঁদ দেখা উচিত নয়। বিশ্বাস, চাঁদ দেখলে কলঙ্কের শিকার হতে হয়।

  • NCERT: অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যক্রমে শারীর শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত করল এনসিইআরটি, কী উপকারিতা?

    NCERT: অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যক্রমে শারীর শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত করল এনসিইআরটি, কী উপকারিতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পড়ুয়াদের ফিটনেস ও সুস্থতার দিকে নজর দিয়ে চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই অষ্টম শ্রেণিতে “শারীর শিক্ষা এবং সুস্থতা” নামের একটি নতুন বিষয় চালু করল ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর এডুকেশনাল রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (NCERT)। জানা গেছে, ২০২০ সালের জাতীয় শিক্ষানীতির (NEP 2020) অনুযায়ী এই পাঠ্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এনসিইআরটির এক আধিকারিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এই নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে পড়ুয়াদের দৈহিক সক্ষমতা ও ক্রীড়া দক্ষতা বাড়বে। তারা অ্যাথলেটিক্স, টেবিল টেনিস, ভলিবল ইত্যাদি খেলায় পারদর্শী হয়ে উঠবে। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই পাঠ্যক্রমে যোগব্যায়ামও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

    প্রথম অধ্যায় শুরু হয়েছে বিভিন্ন খেলার মাধ্যমে (NCERT)

    নতুন পাঠ্যবইয়ের (NCERT) প্রথম অধ্যায় শুরু হয়েছে বিভিন্ন খেলার মাধ্যমে, যেখানে রয়েছে ভল্ট, দৌড়, এবং বরফ-জল নামের একটি দলগত খেলা। রয়েছে চারতালি নামের আরেকটি খেলার বর্ণনাও, যার মাধ্যমে নির্যাতন ও হেনস্থার বিরুদ্ধে সমাজের ভূমিকা কী হতে পারে, তা নাটকীয় উপস্থাপনায় তুলে ধরা হবে। পাঠ্যক্রমে রিলে দৌড় রয়েছে ‘অ্যাথলেটিক্স’ অধ্যায়ে (Physical Education)। সেখানে বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে, একজন দৌড়বিদকে কী কী শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা অর্জন করতে হয়।

    চতুর্থ অধ্যায় জুড়ে রয়েছে টেবিল টেনিসের সম্পূর্ণ ধারণা

    চতুর্থ অধ্যায় জুড়ে রয়েছে টেবিল টেনিসের সম্পূর্ণ ধারণা, যেখানে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে ফুটওয়ার্ক, সাইড মুভমেন্ট, ফোরহ্যান্ড পুশ, ব্যাকহ্যান্ড পুশ ইত্যাদি কৌশল। এছাড়াও রয়েছে একটি অধ্যায়, যেখানে শেখানো হচ্ছে (NCERT) কীভাবে একজন দক্ষ ভলিবল খেলোয়াড় হয়ে ওঠা যায়। সেখানে পাস, সার্ভ, স্পাইক, ব্লক, ডিগ, রিকভারি মুভমেন্ট ইত্যাদি কৌশল (Physical Education) বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

    যোগব্যায়ামের উপর আলাদা অধ্যায় রয়েছে

    ষষ্ঠ অধ্যায়টি তৈরি করা হয়েছে যোগব্যায়ামের (NCERT) উপর। এখানে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, কীভাবে যোগব্যায়াম শরীর ও মনকে সুস্থ রাখে। আলোচিত হয়েছে সূক্ষ্ম ব্যায়াম, স্থূল ব্যায়াম, সূর্য নমস্কার, বিভিন্ন আসন, প্রাণায়াম (শ্বাসপ্রশ্বাসের ব্যায়াম), ইন্দ্রিয় সংযম, ধ্যান ইত্যাদি। এই পাঠ্যক্রমের লক্ষ্য, পড়ুয়াদের মধ্যে শারীরিক সক্ষমতা, আত্মনিয়ন্ত্রণ, মনঃসংযোগ ও সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে সার্বিক বিকাশ নিশ্চিত করা।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘জন্ম হারের চেয়ে আড়াই গুণ বেশি ভোটার রাজ্যে, কারচুপিতেই জেতে তৃণমূল’’, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘জন্ম হারের চেয়ে আড়াই গুণ বেশি ভোটার রাজ্যে, কারচুপিতেই জেতে তৃণমূল’’, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটার তালিকায় বছরের পর বছর কারচুপি করেই জিতে আসছে তৃণমূল (Trinamool), সাংবাদিক সম্মেলনে এভাবেই শাসক দলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। একই সঙ্গে বিশেষ নিবিড় সংশোধন (SIR) এই রাজ্যে কতটা জরুরি, তাও সাংবাদিক বৈঠকে তুলে ধরেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। অন্যদিকে, সংবিধান সংশোধন নিয়ে দেশজুড়ে হৈ-চৈ শুরু করেছে বিরোধী শিবির। এদিন ইন্ডি জোটকে একহাত নিয়ে বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘১৩০তম সংবিধান সংশোধনী বিল পর্যালোচনার জন্য যে যৌথ সংসদীয় কমিটি গঠিত হয়েছে, তা এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে বেশ কিছু দুর্নীতিবাজ রাজবংশ। কারণ তারা বুঝতে পেরেছে এর প্রধান প্রভাব পড়বে ইন্ডি জোটের ওপরেই। এদিন শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে ভোটার তালিকায় গ্রোথ আর বার্থ রেট—এই দু’টোকে তুলনা করে দেখা গিয়েছে, জন্মের তুলনায় আড়াই গুণ বেশি ভোটার রয়েছে এই রাজ্যে।’’

    প্রসঙ্গ এসআইআর

    সাংবাদিক বৈঠকে এদিন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘এসআইআর করতে হবে, এসআইআর হওয়া উচিত আর হবেও। এটা নতুন কিছু নয়। শেষ জনগণনা ২০১১-তে হয়েছিল। ভোটারের জন্ম-মৃত্যু-হার তুলনা করতে হবে। শেষ ১০ বছরে জন্মগ্রহণের তুলনায় আড়াই শতাংশেরও বেশি নাম রয়েছে ভোটার তালিকায়। ভোটার তালিকার গ্রোথ আর বার্থ রেটের গ্রোথ, দুটো তুলনা করে দেখা গিয়েছে জন্মের তুলনায় আড়াইগুণ বেশি ভোটার রয়েছে। এরা কারা? এরা মৃত ভোটার, ফেক ভোটার, বাংলাদেশি মুসলমান, যারা জন্মেছেন চট্টগ্রামে, সিলেটে, রঙপুরে, লালমনির হাটে। মমতা ব্যানার্জির সৌজন্যে বেড়া টপকে (Trinamool) ঢুকে এখানে ভোটার তালিকায় নাম তুলে ফেলেছে। সেই জন্যই জন্মসংখ্যা আর ভোটারের সংখ্যার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গে আকাশ-পাতাল পার্থক্য আছে।’’

    গত লোকসভা ভোটে রিগিংয়ের প্রমাণ রয়েছে

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এদিন আরও বলেছেন, ‘‘চব্বিশের নির্বাচনে ওরা (তৃণমূল) যা করেছে সেটাও দেখাব। চার ঘন্টা ক্যামেরা বন্ধ রেখেছিল। সকালে ৮টা থেকে ১০টা ও বিকেল ৪টে থেকে ৬টা পর্যন্ত ক্যামেরা বন্ধ রাখা হয়েছিল। আমার কাছে পুরো তথ্য আছে। এক্সপোজ করব। ৮০,৫০০ বুথের মধ্যে ৩৫ হাজার বুথে রিগিং হয়েছিল।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘এটা আমি ধরিনি। টেলিকম বিভাগ থেকে যাকে বসানো হয়েছিল তিনি ধরেছেন। আইপ্যাক-এর মনোনীত ভাড়া করা এজেন্সি শোকজের উত্তর দিচ্ছে না। সিঙ্গল বেঞ্চে গিয়েছিল হেরেছে। ডিভিশন বেঞ্চে মামলা ঝুলে আছে। তবে এবারে দু’নম্বরি করতে দেব না।’’

  • Weather Update: ১,২,৩… বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে মরসুমের নবম নিম্নচাপ, ফের দক্ষিণবঙ্গে বাড়তে পারে বৃষ্টি-দুর্ভোগ

    Weather Update: ১,২,৩… বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে মরসুমের নবম নিম্নচাপ, ফের দক্ষিণবঙ্গে বাড়তে পারে বৃষ্টি-দুর্ভোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহবিদরা আগেই সতর্ক করে জানিয়েছিলেন, চলতি মরসুমে সাগরের ঢেউয়ের মতো, একটার পর একটা নিম্নচাপ ধেয়ে আসবে। সেই আশঙ্কা সত্যি প্রমাণিত করে বঙ্গোপসাগরে আরও একটি নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার পথে। তেমনটা হল, তা হবে মরসুমের ৯ নম্বর। হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণাবর্ত শক্তি বাড়িয়ে নিম্নচাপে পরিণত হবে। এবারেরটা গভীর নিম্নচাপে ঘনীভূত হয় কি না, সে দিকে নজর রয়েছে হাওয়া অফিসের। তবে, এর প্রভাবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশা-সংলগ্ন এলাকায় ফের শুরু হতে পারে বৃষ্টি-দুর্ভোগ (Rain Forecast)। এর সঙ্গেই, আরও একটি আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন আবহবিদরা। তাঁদের পূর্বাভাস, নবমেই শেষ হচ্ছে না নিম্নচাপের ধারা। সপ্তাহান্তে বা আগামী সপ্তাহের গোড়ায় তৈরি হবে দশম নিম্নচাপটি।

    কী বলছে হাওয়া অফিস?

    জানা যাচ্ছে, উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা সংলগ্ন এলাকায় ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। এটির নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রভাব পড়বে বাংলা ও ওড়িশার উপকূলবর্তী এলাকায়। অন্যদিকে, দিঘার উপর দিয়ে উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত হওয়া মৌসুমী অক্ষরেখাটি এখনও সক্রিয় (Weather Update)। এই মুহূর্তে তা বঙ্গের উপর দিয়ে বিকানের, জয়পুর, বান্দা, রাঁচী এবং দিঘার উপর দিয়ে উত্তর পূর্ব বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। এই দুইয়ের জেরে হবে বৃষ্টিপাত। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় থেকে বৃষ্টি হতে পারে রাজ্যজুড়ে। সমুদ্র হয়ে উঠবে উত্তাল।

    কবে, কোথায় কেমন বৃষ্টিপাত?

    আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, মঙ্গলবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টি (Rain Forecast) হতে পারে কলকাতা, হাওড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে। সঙ্গে ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। বুধবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া-কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং বাঁকুড়ায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে (Weather Update)। ওই দিন কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই হলুদ সতর্কতা জারি হয়েছে। বৃহস্পতিবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায়। শুক্রবার থেকে আবারও দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। ওইদিন বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুরে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতি ও শুক্রবার মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে হাওয়া অফিস।

    দক্ষিণের পাশাপাশি, ঝড়বৃষ্টির (Rain Forecast) সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গেও। মঙ্গলবার জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর এবং আলিপুরদুয়ারে ঝড়বৃষ্টি হতে পারে। বুধবারও আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কালিম্পংয়ে বৃষ্টি হবে (Weather Update)। বৃহস্পতিবার থেকে কমতে পারে বৃষ্টির পরিমাণ। শুক্রবার ফের ভারী বৃষ্টি হতে পারে আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি জেলায়।

  • Delhi High: প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি প্রকাশ করতে বাধ্য নয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়, রায় দিল দিল্লি হাইকোর্ট

    Delhi High: প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রি প্রকাশ করতে বাধ্য নয় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়, রায় দিল দিল্লি হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে চলা অহেতুক বিতর্কের সমাপ্তি ঘটাল দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় (Delhi High)। সোমবার দিল্লি হাইকোর্ট রায় দিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রধানমন্ত্রী মোদির স্নাতক ডিগ্রির তথ্য প্রকাশে বাধ্য নয়। প্রসঙ্গত, তথ্য জানার অধিকার আইনের আওতায় (RTI) এই তথ্য প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিল যে কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশন, সেটিও বাতিল করে দেন বিচারপতি সচিন দত্ত।

    দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে আদালতে কী জানালেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা

    শুনানির সময় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের (Delhi High) পক্ষে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা আদালতে জানান, ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার—তথ্য জানার অধিকারের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ববিদ্যালয়ের যুক্তি ছিল, শিক্ষার্থীরা তথ্য গোপন থাকবে—এই বিশ্বাসে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজেদের রেকর্ড জমা দেন। যদি কোনও বৃহত্তর জনস্বার্থ না থাকে, তাহলে শুধুমাত্র ‘নিছক কৌতূহল’ মেটাতে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা অনুচিত। বিশ্ববিদ্যালয় আরও জানায়, আদালতের নির্দেশ থাকলে প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রির নথিপত্র জমা দিতে তারা প্রস্তুত। তবে শুধুমাত্র আরটিআই-র ভিত্তিতে এই তথ্য কোনও অপরিচিত ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়া সম্ভব নয়।

    ২০১৬ সালে কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনের শরণাপন্ন হন নীরজ কুমার

    অন্যদিকে, তথ্য জানার অধিকারের আবেদনকারী আরটিআই কর্মী নিরজ কুমারের পক্ষে আইনজীবী দাবি করেন, জনসাধারণের এসব জানার অধিকার রয়েছে বলে দাবি করলে আদালত তা খারিজ করে দেয়। প্রসঙ্গত, নিরজ কুমার ১৯৭৮ সালের দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের (Delhi High) স্নাতক পরীক্ষার্থীদের তালিকা জানতে চেয়ে আরটিআই করেন। বিশ্ববিদ্যালয় তথ্য দিতে অস্বীকার করলে, তিনি ২০১৬ সালে কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনের শরণাপন্ন হন। কমিশন তথ্য প্রকাশের নির্দেশ দেয়। এরপরই ২০১৭ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় আদালতের দ্বারস্থ হয়। সেই সময় আদালত প্রথম শুনানিতেই তথ্য কমিশনের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয়। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, বিজেপি প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রির কপি প্রকাশ করেছে এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় তা বৈধ বলে নিশ্চিতও করেছে। তবুও এভাবেই প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) ডিগ্রি নিয়ে কৌতূহলী হয়েছিল একশ্রেণির অসাধু ব্যক্তি। রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে—এই বিতর্কের অবসান ঘটাল এই রায়।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘কান টেনেছেন, এবার মাথাও টানতে হবে’’, জীবনকৃষ্ণ ইস্যুতে মন্তব্য শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘কান টেনেছেন, এবার মাথাও টানতে হবে’’, জীবনকৃষ্ণ ইস্যুতে মন্তব্য শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন মুর্শিদাবাদের তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা। এনিয়েই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) মন্তব্য, ‘‘কান টেনেছেন ঠিক আছে, এবার মাথাও টানতে হবে।’’ সোমবারই তৃণমূল বিধায়ককে ৬ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। আগামী শনিবার ফের আদালতে তোলা হবে বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণকে। এদিন ইডি-র আইনজীবী দাবি করেন, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে প্রচুর টাকার লেনদেন হয়েছে ধৃতের স্ত্রী, বাবার অ্যাকাউন্টে। অন্যদিকে, অভিযুক্ত বলছেন, বাবা গিফট করেছেন। স্ত্রী বলছেন, চাকরি করে আয় করা টাকা। এসবই মিথ্যা বলে দাবি করেন ইডির আইনজীবী।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    জীবনকৃষ্ণর গ্রেফতারি প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এদিন বলেন, ‘‘জীবনকৃষ্ণ সাহা ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, ভাইপো, মানিক ভট্টাচার্যদের বড় এজেন্ট। বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদ জেলার তালিকা তৈরি করা, টাকা তোলা এবং একটা অংশ রাখা… এইসব কাজটাই করতেন জীবনকৃষ্ণ সাহা। আমি অনেকবারই বলেছি জীবনকৃষ্ণ সাহার (Jibankrishna Saha) কাছে পড়ে থাকলে শুধু হবে না। কারণ জীবনকৃষ্ণ সাহা কান্দি, নবগ্রাম,খড়গ্রামের বিধায়কদের দিয়ে সেইসব এলাকা থেকে টাকা তোলা এবং সেই সব এলাকায় চাকরি পাইয়ে দেওয়ার বন্দোবস্তটা করেছেন। কান টেনেছেন ঠিক আছে, এবার মাথাকেও টানতে হবে।’’

    আজকেও কীভাবে পালাচ্ছিল, সবাই দেখেছে

    তিনি আরও বলেন, ‘‘এর আগে পাঁচিলে ঝোলা, পুকুরে মোবাইল ফেলা, পাম্প মেশিন বসিয়ে জল তোলা। আজকেও কীভাবে পালাচ্ছিল। সবাই দেখেছে। শাসকদল যখন বলছে রাজনীতি করছে, তখন শাসকদলের একটাও বলা উচিত ছিল যে কেন জীবনকৃষ্ণ সাহা ছুটে পালাতে গেলেন? তিনি যদি নিরাপরাধ হয়ে থাকেন, রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে থাকেন,তাহলে ফেস করা উচিত। কেন তিনি মোবাইল পুকুরে ফেললেন? প্রথমে তো অস্বীকার করছিলেন। তিনি যে অপরাধী সেটা আজ সবার সামনে প্রমাণ করে দিয়েছেন । শুধু ইডির কাছে নয়, ওটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে।’’

    এর আগে এদের যখন গ্রেফতার করা হয় তখন কিন্তু কোন নির্বাচন ছিল না

    বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) কথায়, ‘‘এর আগে এদের যখন গ্রেফতার করা হয় তখন কিন্তু কোন নির্বাচন ছিল না। মূলত কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশেই সেই গ্রেফতারি হয়েছিল। এমনকি চোর সরকার সেই গ্রেফতারি এড়াতে সুপ্রিম কোর্টে পর্যন্ত গিয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট সেই নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয়নি। এই দুর্নীতি তদন্ত সরাসরি হাইকোর্টের মনিটরিং-এ হচ্ছে। হাইকোর্ট একটি সিট বানিয়ে দিয়েছিল। এমনকি এই তদন্তের কে নেতৃত্ব দেবেন সেটাও সিবিআই হাতে ছিল না। সিবিআই কে তিনটের নাম জমা দিতে বলেছিল হাইকোর্ট। তার মধ্যে থেকেই একজনকে বেছে নেওয়া হয়।’’

LinkedIn
Share