Tag: মাধ্যম বাংলা

  • Jyoti Malhotra: জ্যোতিকে চর হিসেবে গড়ে তুলছিল আইএসআই! জানুয়ারিতেই গিয়েছিলেন পহেলগাঁও, উঠে এল তদন্তে

    Jyoti Malhotra: জ্যোতিকে চর হিসেবে গড়ে তুলছিল আইএসআই! জানুয়ারিতেই গিয়েছিলেন পহেলগাঁও, উঠে এল তদন্তে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানার ট্রাভেল ভ্লগার জ্যোতি মালহোত্রা। পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির (Pak Agents) অভিযোগে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করেছে। রবিবারই এই খবর সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের গোয়েন্দাদের কাছে গোপন তথ্য পাচার করতেন জ্যোতি (Jyoti Malhotra)। শুধু তাই নয়, পুলিশে তরফে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে, যে পহেলগাঁও হামলার আগে জানুয়ারি মাসেই সেখানেই ঘুরতে যান জ্যোতি। অপারেশন সিঁদুরের আবহেও পাকিস্তানি এজেন্টদের সঙ্গে জ্যোতি মালহোত্রা যোগাযোগ বজায় রেখেছিলেন। তবে প্রতিরক্ষা সম্পর্কিত কোনও তথ্য তিনি পাননি, কারণ ততদূর পর্যন্ত পৌঁছানোর ক্ষমতা তাঁর ছিল না। জানা যাচ্ছে, জ্যোতিকে ‘অ্যাসেট’ বা চর হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিল পাকিস্তান।

    কী জানালেন হিসারের পুলিশ সুপার

    এ নিয়ে সামনে এসেছে হিসারের পুলিশ সুপার শশাঙ্ক কুমার শাওনের বিবৃতি। রবিবারই উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন যে,  জ্যোতি মালহোত্রাকে (Jyoti Malhotra) পাকিস্তানের ভ্রমণে নিয়ে যায় সে দেশের গোয়েন্দারা। তাঁদের টাকাতেই একাধিকবার পাকিস্তানের গিয়েছেন জ্যোতি। পুলিশ সুপার আরও জানিয়েছেন যে, পহেলগাঁও হামলায় যদি কোনও যোগসূত্র থাকে, সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে তদন্তে। পুলিশ সুপারের দাবি, আধুনিক যুদ্ধ কেবলমাত্র সীমান্তে গুলি-বারুদের লড়াইতেই হয় না। পাকিস্তানি এজেন্টরা (Pak Agents) তাঁদের নিজেদের বক্তব্য প্রচারের জন্য এদেশের সোশ্যাল মিডিয়ায় যাঁরা প্রভাবশালী রয়েছেন, তাঁদের ‘অ্যাসেট’ (গুপ্তচর দুনিয়ার পরিভাষায় বিদেশে থাকা চর) হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করছে। সেই লক্ষ্যেই জ্যোতিকে তারা গড়ে তুলছিল পাকিস্তান।

    চিন সফরও করে পাকিস্তানের চর জ্যোতি (Jyoti Malhotra)

    হিসারের পুলিশ সুপার আরও জানিয়েছেন, জ্যোতি মালহোত্রা সাম্প্রতিককালে একবার চিন সফরও করেছেন। জ্যোতি মালহোত্রার ভ্রমণের যে ব্যয় তা তাঁর আয়ের থেকে অনেক বেশি বলে দেখা যাচ্ছে। এনিয়েই এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক বলেন, ‘‘আমরা জ্যোতি মালহোত্রা আর্থিক বিবরণটা বিশ্লেষণ করছি। ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষের সময় জ্যোতি মালহোত্রা পাকিস্তানি এজেন্টদের সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগে ছিলেন। দেখা যাচ্ছে, তাঁর ভ্রমণের যে অর্থ ব্যয় করেছেন তিনি, তা তাঁর মোট আয়ের থেকেও বেশি। এই টাকা তিনি কোথা থেকে পেয়েছেন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’’

    অপারেশন সিঁদুরের সময়ও পাক এজেন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল জ্যোতির

    প্রসঙ্গত, জ্যোতি মালহোত্রার (Jyoti Malhotra) চ্যানেলের নাম হল ‘ট্রাভেল উইথ জো’। শনিবারই জ্যোতিকে গ্রেফতার করা হয়। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলির তরফ থেকে গোপন তথ্য পাওয়ার পরেই এই কাজ করে হরিয়ানা পুলিশ। পাকিস্তানের এজেন্টদের সঙ্গে জ্যোতির যোগাযোগ অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিল বলে জানিয়েছে প্রশাসন। যাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিল এহসান-উর-রহিম। যাঁর অপর নাম দানিশ। এই পাকিস্তানি এজেন্ট নয়া দিল্লিতে পাক হাই কমিশনের একজন কর্মচারী বলেই জানা গিয়েছে।

    পাক হাইকমিশনের ইফতার পার্টিতেও ছিল জ্যোতি

    গত বছরে ড্যানিসের সঙ্গেই পাক হাইকমিশন একটি বিশেষ ইফতার পার্টিতেও যোগদান করেছিলেন জ্যোতি মালহোত্রা। তাঁর বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই ভারতের অফিসিয়াল সিক্রেট অ্যাক্ট এবং ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিভিন্ন ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। প্রশাসন মনে করছে, এই মামলায় আরও অনেকেই জড়িত থাকতে পারে। গ্রেফতারের পর জ্যোতিকে আদালতে তোলা হলে তাঁকে পাঁচদিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।

    চিন-বাংলাদেশ-পাকিস্তানের হাইকমিশনের কর্মীদের ওপর কড়া নজর রাখে দিল্লি

    অন্যদিকে, এই ঘটনায় জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন ডিজিপি, শেস পল বৈদ্য জানিয়েছেন যে পাকিস্তানি গুপ্তচরের কাছে হানি ট্রাপে পড়েছিলেন জ্যোতি। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে পহেলগাঁওয়ে গিয়েছিলেন তিনি। প্রাক্তন ডিজিপি আরও জানিয়েছে, বর্তমান কালে আমাদের দেশে পাকিস্তান, চিন এবং বাংলাদেশের হাইকমিশনের কর্মীরা কোথায় কোথায় যাচ্ছেন তা কড়া নজরদারিতে রাখেন আমাদের গোয়েন্দারা।

    ২০২৩ সালে প্রথম পাকিস্তানে যান জ্যোতি

    পাকিস্তান গিয়ে জ্যোতি একাধিক আইএসআই এজেন্ট এবং কর্তার সঙ্গে দেখা করেন। তাঁদের মধ্যে শাকির আর রান শাহবাজ নামের দুই পাক এজেন্টের সঙ্গে তাঁর নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। গত তিন বছরে হরিয়ানা এবং পাঞ্জাবে বড় চর নেটওয়ার্ক তৈরি করেন জ্যোতি। জানা যাচ্ছে, পাক এজেন্টদের মোবাইল নম্বর অন্য নামে সেভ করা রয়েছে তাঁর ফোনে। নিয়মিত যোগাযোগ থাকত এঁদের সকলের সঙ্গে। সূত্রের খবর, কথা চলত হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম এবং স্ন্যাপচ্যাটে। হরিয়ানা থেকে গ্রেফতার হওয়া জ্যোতি মালহোত্রার বিভিন্ন ডিভাইস ঘেঁটে উঠে আসছে নানা চাঞ্চল্যকর তথ্য। ২০২৩ সালে প্রথম পাকিস্তান যান জ্যোতি। সেই সময়েই নয়াদিল্লিতে পাকিস্তান হাই কমিশনের আধিকারিক এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশের সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। বাড়ে ঘনিষ্ঠতা। উল্লেখ্য, চলতি সপ্তাহেই এই দানিশকে ভারতে অবাঞ্ছিত বলে ঘোষণা করে পাকিস্তানে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

  • Mohan Bhagwat: ‘‘শক্তিশালী হলে তবেই বিশ্ব আমাদের ভালোবাসার ভাষা শুনবে’’, বললেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ‘‘শক্তিশালী হলে তবেই বিশ্ব আমাদের ভালোবাসার ভাষা শুনবে’’, বললেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘এই বিশ্ব ভালোবাসার ভাষা তখনই শুনবে যদি তোমার শক্তি থাকে। ভারত (Bharat) হল পৃথিবীর সবথেকে প্রাচীনতম সভ্যতা। বর্তমানে আমরা কাজ করছি বিশ্ব শান্তি এবং সম্প্রতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে।’’ রাজস্থানের জয়পুরে এমনই মন্তব্য করলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সর সংঘচালক চালক ডঃ মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। সে রাজ্যের জয়পুরে রবিনাথ আশ্রমে একটি অনুষ্ঠানে যোগদান করেন সংঘপ্রধান। সেখানেই তাঁকে এই কথাগুলি বলতে শোনা যায়। একইসঙ্গে মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, ‘‘এদেশের ইতিহাস আত্মত্যাগের ইতিহাস। ভগবান রামচন্দ্র থেকে ধামাশাহ আমরা প্রত্যেকেই তাঁদের পুজো করি।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ভারতের কর্তব্য হল, গোটা বিশ্বকে ধর্ম শিক্ষা দেওয়া। কিন্তু তার জন্য অবশ্যই শক্তি খুব গুরুত্বপূর্ণ।’’ অপারেশন সিঁদুর সফল হওয়ার পরে সংঘ প্রধানের এমন বক্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।পাকিস্তানে প্রত্যাঘাত করে ভারত যে উপযুক্ত জবাব দিয়েছে তাতে গোটা বিশ্ব এদেশের সামরিক শক্তি প্রত্যক্ষ করেছে।

    এ দেশ কারও ক্ষতি করতে চায় না (Mohan Bhagwat)

    মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, ‘‘এ দেশ কারও ক্ষতি করতে চায় না। কিন্তু তা সত্ত্বেও আমাদেরকে শক্তিশালী হতে হবে। কারণ শক্তিশালী হলেই গোটা বিশ্ব আমাদের ভালোবাসার ভাষা শুনবে। কারণ এটাই বিশ্বের প্রকৃতি। এই প্রকৃতিকে কখনও পরিবর্তন করা যাবে না। যে কারণে পৃথিবীর কল্যাণের জন্য আমাদেরকে শক্তিশালী হতে হবে এবং সারা বিশ্ব সাক্ষী থাকবে আমাদের শক্তির।’’

    জাতির কর্তব্য হল সারা বিশ্বকে ধর্ম শিক্ষা দেওয়া

    মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, ‘‘সমস্ত দিক দিয়ে ভারত বর্তমানে এগিয়ে চলেছে। বর্তমানে আমাদের জাতির কর্তব্য হল, সারা বিশ্বকে ধর্ম শিক্ষা দেওয়া। কারণ পৃথিবীর কল্যাণই আমাদের ধর্ম। বিশেষত হিন্দু ধর্মে এটা আমাদের পবিত্র কর্তব্য। এটা প্রাচীন ভারতীয় প্রথার মধ্যেও রয়ে গিয়েছে। আমরা ঋষি মুনিদের আমল থেকেই তা দেখতে পাচ্ছি। বর্তমানেও সেই একই ধারা প্রবাহিত রয়েছে।’’

  • Pakistan: অজ্ঞাতপরিচয় বন্দুকবাজের হামলা! পাকিস্তানে খতম আরএসএস সদর দফতরে হামলা চালানো রজুল্লা

    Pakistan: অজ্ঞাতপরিচয় বন্দুকবাজের হামলা! পাকিস্তানে খতম আরএসএস সদর দফতরে হামলা চালানো রজুল্লা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০৬ সালে নাগপুর সদর দফতরে পুলিশের বেশে ঢুকে পড়ে একদল জঙ্গি। সেসময় সদর দফতরে থাকা পুলিশি নিরাপত্তার কারণে একেবারে ভিতর পর্যন্ত যেতে পারেনি তারা। সেসময় ছদ্মবেশি জঙ্গিদের (Abu Saifullah) ‘চাল’ বুঝতে পেরেই গুলি চালায় সেখানে মোতায়েন থাকা পুলিশ বাহিনী। সঙ্গে সঙ্গে খতম হয় তিন জঙ্গি। একইসঙ্গে প্রাণ যায় মহারাষ্ট্র পুলিশের ২ জনের (Pakistan)। সেসময় তথ্য উঠে আসে, এই সন্ত্রাসহানার ছক কষেছিল পাক মদতপুষ্ট লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গি গোষ্ঠী। সংঘের সদর দফতরে হামলার গোটা কৌশল সাজিয়েছিল লস্কর কমান্ডর আবু সইফুল্লা ওরফে রজুল্লা। এই ঘটনার ১৯ বছর পর অবশেষে খতম হল সেই মূলচক্রী রজুল্লা।

    পাকিস্তানেই (Pakistan) এক অজ্ঞাত পরিচয়ের গুলিতে খতম রজুল্লা

    জানা গিয়েছে, পাকিস্তানেই (Pakistan) এক অজ্ঞাত পরিচয়ের গুলিতে শেষ হয়েছ আরএসএস-র সদর দফতরে হামলা চালানো মূল চক্রী। এদিন পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের মাতলি ফালকারা চক এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে সন্ত্রাসী রজুল্লার দেহ। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, রজুল্লার মৃত্যুর কারণ বালোচ বিদ্রোহীরাও হতে পারে। সাম্প্রতিক কালে, ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষে আবহে নতুন করে ‘শক্তি’ বাড়িয়েছে বালোচিস্তান লিবারেশন আর্মি। তাদের দাপটে কার্যত কোণঠাসা পাকিস্তানের (Pakistan) সরকার ও সেনা।

    কাশ্মীর ও উত্তরপ্রদেশেও হামলার ছক কষেছিল রজুল্লা (Abu Saifullah)

    পাক সরকারের (Pakistan) ওপর ক্রমাগত চাপ বাড়াচ্ছে তারা। নিজেদের স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবেও ঘোষণা করেছে তারা। পাকিস্তানের ওপর চাপ বাড়াতেই এই মৃত্যু সেই চাপেরও একটা নমুনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আরএসএস সদর দফতর ছাড়া, কাশ্মীর ও উত্তরপ্রদেশের রামপুরের সেনা ছাউনিতেও হামলার ছক কষেছিল এই রজুল্লা। প্রসঙ্গত, ৬ ও ৭ মে, মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে ভারত শুরু করে অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)। পাকিস্তানের ৯ জঙ্গিঘাঁটিতে প্রত্যাঘাত করে ভারত। পাল্টা সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে ড্রোন হামলার চেষ্টা চালায় পাকিস্তান। যদিও সবকটি হামলা প্রতিহত করে ভারতের উন্নত এয়ার ডিফেন্স। ১০ মে পাকিস্তান-ভারত সংঘর্ষ বিরতিতে রাজি হয়। এই আবহেই সামনে এল শীর্ষ এই লস্কর নেতার খতমের খবর।

  • Operation Sindoor: বদলা নয়, ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর উদ্দেশ্য বিচার, ভিডিও প্রকাশ ভারতীয় সেনার

    Operation Sindoor: বদলা নয়, ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর উদ্দেশ্য বিচার, ভিডিও প্রকাশ ভারতীয় সেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পহেলগাঁওকাণ্ডের পর পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে প্রত্যাঘাত চালায় ভারত। শুরু হয় অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)। সেনাবাহিনী, নৌ সেনা, বায়ুসেনার একযোগে এরপর শুরু করে পাকিস্তানে প্রত্যাঘাত। এবার নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে একটি নতুন ভিডিও পোস্ট করল ভারতীয় সেনা। সেখানে তারা সাফ জানাল, বদলার মনোভাব থেকে ‘অপারেশন সিঁদুর’ অভিযান নয়, এর পিছনে উদ্দেশ্য একটাই- বিচার।

    ৫৪ সেকেন্ডের ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে (Operation Sindoor)

    ওয়েস্টার্ন কমান্ড- ইন্ডিয়ান আর্মির (Indian Army) এক্স হ্যান্ডেলে ৫৪ সেকেন্ডের ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। তারই ক্যাপশনে লেখা, পরিকল্পিত, প্রশিক্ষিত এবং বাস্তবায়িত। ভিডিও-র শুরুতে দেখা যাচ্ছে একদল সেনাকে। তাঁদেরই একজনকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘‘পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার (Pahalgam Terror Attack) জেরে এর (অপারেশন সিঁদুর) শুরু হয়েছে। রাগ ছিল না, একটাই লক্ষ্য ছিল, এবার উচিৎ শিক্ষা দিতে হবে যাতে আগামী দিনে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম মনে রাখবে (Operation Sindoor)।’’

    পহেলগাঁওকাণ্ড (Operation Sindoor)

    প্রসঙ্গত, ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে পর্যটকদের ওপর (Indian Army) হামলা চালায় জঙ্গিরা। এর জেরে মৃত্যু হয় ২৫ পর্যটক ও এক স্থানীয় বাসিন্দার। এই হামলার দায় স্বীকার করে লস্কর-ই-তইবার শাখা সংগঠন ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’। এরপরই ৬ ও ৭ মে, মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে ভারত শুরু করে অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor)। পাকিস্তানের ৯ জঙ্গিঘাঁটিতে প্রত্যাঘাত করে ভারত। পাল্টা সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে ড্রোন হামলার চেষ্টা চালায় পাকিস্তান। যদিও সবকটি হামলা প্রতিহত করে ভারতের উন্নত এয়ার ডিফেন্স। ১০ মে পাকিস্তান-ভারত সংঘর্ষ বিরতিতে রাজি হয়।যদিও সেদিনই আবার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘন করে পাকিস্তান সীমান্তে গোলাবর্ষণ করে পাকিস্তান। প্রসঙ্গত,পহেলগাঁও হামলার (Pahalgam Attack) পরেই ভারত সিন্ধু জলচুক্তি স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। এবার দেশের সাংসদরা বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশে যাবেন পাকিস্তানের মদতে চলা সন্ত্রাসবাদ নিয়ে বক্তব্য রাখবেন।

  • Bangladesh: এবার বিহার-ওড়িশা-ঝাড়খণ্ডকেও দেখানো হল গ্রেটার বাংলাদেশের ম্যাপে, পোস্টার পড়ল ঢাকায়

    Bangladesh: এবার বিহার-ওড়িশা-ঝাড়খণ্ডকেও দেখানো হল গ্রেটার বাংলাদেশের ম্যাপে, পোস্টার পড়ল ঢাকায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাক যুদ্ধের আবহে পাকিস্তানকে অস্ত্র ও সেনা দিয়ে সাহায্য করে তুরস্ক (Turkey)। তার মাশুল অবশ্য গুনতে হচ্ছে তুরস্ককে। নিরাপত্তা থেকে উড়ান, শিক্ষা, বাণিজ্য- সব ক্ষেত্রেই এই দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করছে ভারত। তবে তুরস্কের ভারত বিরোধিতা এবার দেখা গেল বাংলাদেশে (Bangladesh)। ভারত মুখ ফেরাতেই নতুন করে কারসাজি শুরু করেছে এই দেশ। এক সর্বভারতীয় সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী অনুযায়ী, বাংলাদেশে ফের একবার হঠাৎ সক্রিয় হয়ে উঠেছে তুরস্ক। ওই সংবাদমাধ্যমের খবর, তুরস্কের একটি এনজিও সমর্থিত ইসলামিক সংগঠন বাংলাদেশের ঢাকায় গজিয়ে উঠেছে। জানা যাচ্ছে, এই সংগঠনের নাম ‘সালতালাত-ই-বাংলা’। এই সংগঠনই এবার দাবি তুলেছে গ্রেটার বাংলাদেশের। এনিয়ে নতুন একটি মানচিত্রও প্রকাশ করেছে তারা। ভারতের বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা ও গোটা উত্তর-পূর্বকে বৃহত্তর বাংলাদেশ বা গ্রেটার বাংলাদেশের অংশ বলে দাবি করা হল।

    মানচিত্রের পোস্টার সাঁটানো হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Bangladesh)

    শুধু তাই নয়, এই ম্যাপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল ও অন্যান্য এলাকাতেও লাগানো হয়েছে। লাগানো হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, মূলত যে জায়গাগুলিতে পড়ুয়া ও যুব সম্প্রদায় যায়, সেখানেই এই গ্রেটার বাংলাদেশের (Bangladesh) পোস্টার লাগানো হয়েছে। এদিকে আবার ইউনূস সমর্থকরা এই ম্যাপের সমর্থনও জানিয়েছে। তারাও বিভিন্ন জায়গায় দাবি করছে, অন্তত উত্তর-পূর্ব ভারতকে বাংলাদেশের অংশ করা হোক।

    ২০২৪ সালে পতন হয় হাসিনা সরকারের, তারপরেই বেড়েছে ভারত বিরোধিতা

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের অগাস্ট মাসে জামাত-বিএনপির ষড়যন্ত্রে হাসিনা সরকারের পতন এবং মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে (Bangladesh) অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত হয়। এর পর থেকেই সেদেশে হিন্দু নির্যাতনের পাশাপাশি বেড়েছে ভারত বিরোধিতাও। ওপার বাংলা থেকে ক্রমাগত উসকানিমূলক মন্তব্য এসেছে ভারতের বিভিন্ন অংশ দখল করার। শুধু তাই নয়, এই আবহে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে জঙ্গি কার্যকলাপও বেড়েছে। সাম্প্রতিক, মুর্শিদাবাদে ওয়াকফ আন্দোলনের নামে ব্যাপক হিংসা ছড়ায়। সেখানেও উঠে আসে বাংলাদেশ যোগ।

  • Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুর নিয়ে সমাজমাধ্যমে বিতর্কিত পোস্ট, গ্রেফতার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক

    Operation Sindoor: অপারেশন সিঁদুর নিয়ে সমাজমাধ্যমে বিতর্কিত পোস্ট, গ্রেফতার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অপারেশন সিন্দুর’ (Operation Sindoor) নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেশবিরোধী মন্তব্য করার জন্য গ্রেফতার কার হল অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Ashoka University) অধ্যাপক আলি খান মাহমুদাবাদকে। ইতিমধ্যে তাঁর আইনজীবী সংবাদমাধ্যমের কাছে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। অপারেশন সিঁদুর নিয়ে মহিলা সেনা অফিসারদের বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় আপত্তিকর পোস্ট করেন ওই অধ্যাপক। এমনটাই অভিযোগ ওঠে আলি খানের বিরুদ্ধে। এর পরেই হরিয়ানা রাজ্য মহিলা কমিশন স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই বিষয়টির ওপর নজর দেয়। এই ঘটনার কয়েকদিন পরেই এই অধ্যাপককে গ্রেফতার করা হল।

    মহিলা অফিসারদের অবমাননা করার অভিযোগ (Operation Sindoor)

    প্রসঙ্গত, আগেই একটি নোটিশে মহিলা কমিশন বলেছিল যে আলি খানের মন্তব্য ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর মহিলা অফিসারদের অবমাননা করা হয়েছে এবং সাম্প্রদায়িক বিভেদ উস্কে দিয়েছে। নিজেকে বাঁচাতে কোনওরকমের চেষ্টার ত্রুটি করছেন না আলি। মহিলা কমিশনের নোটিশের জবাবে তাঁর দাবি করেছিলেন, অপারেশন সিঁদুর (Operation Sindoor) এবং এর সঙ্গে যুক্ত মহিলা অফিসারদের নিয়ে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টগুলি নারীবিদ্বেষী ছিল না। তবে এসব ধোপে টিকল না, গ্রেফতার হতেই হল আলিকে (Ashoka University) ।

    নিজের পোস্টে কী লিখেছিলেন আলি?

    তিনি নিজের পোস্টে সেনার সাংবাদিক সম্মেলনকে ‘অপ্টিক’ এবং ‘ভণ্ডামি’ বলে মন্তব্য করেন। নিজের ফেসবুক পোস্টে আলি লিখেছিলেন, ‘‘আমি খুব খুশি যে অনেক ডানপন্থী কর্নেল কুরেশির প্রশংসা করছেন। তবে তারা একই ভাবে গণপিটুনি, একতরফা বুলডোজার কার্যক্রমের বিরুদ্ধেও জোর গলায় সরব হতে পারেন। যারা বিজেপির বিদ্বেষের রাজনীতির মুখে পড়ছেন, তাদের সুরক্ষার দাবি জানাতে পারেন।’’

    স্বতঃপ্রণোদিতভাবে তদন্ত করা হয়

    এই আবহে হরিয়ানা রাজ্য মহিলা কমিশন আইন, ২০১২ এর ধারা ১০(১)(এফ) এবং ১০(১)(এ) অনুসারে আলি খানের মন্তব্যের বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে তদন্ত শুরু করে। তবে এই গোটা বিতর্কের জবাবে আলি খান বারবার দাবি করেন, এটা একটা নতুন ধরনের সেন্সরশিপ। তবে এই আবহে অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে এক বিবৃতি (Operation Sindoor) জারি করে। আলি খানের বক্তব্য তারা সমর্থন করেনা বলেও জানায় বিশ্ববিদ্যালয়।

  • ISRO: উৎক্ষেপণের ২০৩ সেকেন্ডের মধ্যে বাতিল ইসরোর ১০১তম অভিযান!

    ISRO: উৎক্ষেপণের ২০৩ সেকেন্ডের মধ্যে বাতিল ইসরোর ১০১তম অভিযান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যর্থ হল ইসরোর (ISRO) ১০১তম অভিযান। রবিবার সকালেই মহাকাশে পাড়ি দেয় ইসরোর রকেট। এদিন ঠিক ভোর ৫টা ৫৯ মিনিটে শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে রওনা দিয়েছিল পিএসএলভি-সি৬১ রকেট। যার লক্ষ্য ছিল EOS-09 কৃত্রিম উপগ্রহকে মহাকাশে লঞ্চ করা। কিন্তু তা আর সম্ভব হল না। যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে ওই উপগ্রহটিকে আর মহাকাশে প্রেরণ করা যায়নি। উৎক্ষেপণের ২০৩ সেকেন্ডের মধ্যেই মিশনের তৃতীয় ধাপে সমস্যা দেখা দেওয়ার পরই তা বাতিল করে দেওয়া হয়।

    কী বললেন ইসরো প্রধান (ISRO)

    জানা গিয়েছে, ১৬৯৬ কেজির ইওএস-০৯ স্যাটেলাইটটি (Satellite) তৈরিই হয়েছে সি ব্যান্ডের SAR ব্যবহার করে যাতে সমস্ত মরশুমের ছবি তোলা যায়। তবে ৫২৪ কিমি সূর্য-সমকালীন মেরু কক্ষপথে সেটিকে আর প্রতিস্থাপন করা গেল না। প্রাথমিক ভাবে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, তৃতীয় ধাপেই থমকে গেল মিশন। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের পর এই প্রথম ইসরোর (Satellite) কোনও কৃত্রিম উপগ্রহ লঞ্চের পরিকল্পনা ব্যর্থ হল। ইসরোর (ISRO) প্রধান ভি নারায়ণ পরে লাইভ স্ট্রিমে এসে পুরো বিষয়টি খুলে বলেন। তিনি বলেন, ‘‘১০১তম মিশনটি আজ শুরু করা হয়। পিএসএলভি-সি৬১ দ্বিতীয় ধাপ পর্যন্ত স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু তৃতীয় ধাপে এক বিশেষ পর্যবেক্ষণের পরে এই মিশন বাতিল করে দেওয়া হল।’’

    ৪৬ বছর আগে শ্রীহরিকোটা থেকে উৎক্ষেপণ হয়েছিল দেশের প্রথম উপগ্রহ

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারিতেই শততম উৎক্ষেপণের নজির গড়েছিল ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। উল্লেখ্য, ৪৬ বছর আগে শ্রীহরিকোটা থেকে উৎক্ষেপণ হয়েছিল দেশের প্রথম উপগ্রহ। তারপর দেখতে দেখতে এতটা পথ পেরিয়ে এসেছে ইসরো (ISRO)। কৃত্রিম উপগ্রহ এনভিএস-২-কে নিয়ে জিএসএলভি এফ-১৫ রকেটের সফল উৎক্ষেপণের ওই মিশনই ছিল ইসরোর চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পাওয়া ভি নারায়ণনের প্রথম মিশন। কিন্তু এরপরই ১০১-তম মিশনটি ব্যর্থ হল।কী কারণে এই গোলযোগ ঘটল, তা খতিয়ে দেখছেন ইসরোর ইঞ্জিনিয়ারেরা। ইতিমধ্যে একটি ব্যর্থতা বিশ্লেষণ কমিটিও গঠন করা হয়েছে।

  • Telangana: কর্পোরেট চাকরি ছেড়ে রেশম চাষ, এমবিএ যুবক করছেন লক্ষ লক্ষ টাকা আয়

    Telangana: কর্পোরেট চাকরি ছেড়ে রেশম চাষ, এমবিএ যুবক করছেন লক্ষ লক্ষ টাকা আয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তেলেঙ্গনার (Telangana) সিদ্দিপেট জেলার চান্দলাপুরের বাসিন্দা রামাস্বামী। এমবিএ ডিগ্রিধারী রামাস্বামীর কাছে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানে কাজ কখনও পছন্দের ছিল না। এরপর ২০২১ সালে তিনি চাকরি ছেড়ে রেশম চাষ শুরু করেন। সঙ্গে ছিল তাঁর বাবা-মায়ের অনুপ্রেরণা। তাঁর পরিবার এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তুঁত চাষের সঙ্গে জড়িত বলে জানা গিয়েছে। রামাস্বামী জানিয়েছেন, বিগত চার বছরে রেশম পোকা পালনের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করেছেন তিনি।

    ছোট থেকেই চাষের কাজে হাত লাগিয়েছেন রামাস্বামী (Telangana)

    জানা যায়, ছাত্রাবস্থাতেই রামাস্বামী তাঁর বাবা নরসিমলু এবং মা ভুলক্ষ্মীকে তুঁত চাষে সাহায্য করতেন। এই চাষ খুব কাছ থেকে লক্ষ্য করেন তিনি, এরপরেই ধীরে ধীরে রামস্বামীর (Telangana) আগ্রহ তৈরি হয় এই চাষের প্রতি। এরপরেই তিনি মাত্র দুই একর জমিতে রেশম পোকা পালন শুরু করেন। তাঁর সংকল্প এবং স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গির কারণে এখন সাত একরে এই চাষ চলছে বলে জানা যাচ্ছে। রেশম চাষ করার আগে রামাস্বামী বেঙ্গালুরুতে তিন মাসের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিও গ্রহণ করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। ফিরে আসার পর, তিনি সাকি সেন্টার ব্র্যান্ড নামে একটি রেশম পোকার ডিম উৎপাদন ইউনিট চালু করেন। এখানেই তিনি কর্মী হিসেবে পাঁচজনকে নিয়োগ করেন।

    রেশম চাষ

    প্রসঙ্গত, রেশমের দিক থেকে ভারত পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎপাদনকারী দেশ (Telangana)। রেশম পোকারা গুটিকা তৈরি করে, যা পরে রেশমের সুতোয় পরিণত হয় এবং কাপড় বোনা হয়। ৯০ দিনের মধ্যে গুটিকা সংগ্রহ করা যেতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একই গাছ ৩০ বছর পর্যন্ত উৎপাদনশীল (Telangana) থাকে। রেশম চাষ করতে হলে তুঁত গাছের চাষ করতে হয়। কারণ রেশম পোকা তুঁত গাছের পাতা খেয়ে জীবন ধারণ করে। সাদা তুঁত, কালো তুঁত এবং লাল তুঁত-এ তিন প্রজাতির গাছে রেশম পোকা চাষ করা যায়। তবে সাদা তুঁত গাছই রেশম পোকার সবচেয়ে পছন্দের। তুঁত গাছ একবার লাগালে ২০-২৫ বছর ধরে পাতা দেয়।

  • Donal Trump: হোয়াইট হাউসে ২ জেহাদি নিয়োগ, একজনের রয়েছে লস্কর যোগ, ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে প্রবল বিতর্ক

    Donal Trump: হোয়াইট হাউসে ২ জেহাদি নিয়োগ, একজনের রয়েছে লস্কর যোগ, ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে প্রবল বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন রাষ্ট্রপতির ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donal Trump) বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে। হোয়াইট হাউসের প্যানেলে জায়গা পেল দুই জেহাদিকে। যাদের মধ্যে একজনের আবার লস্কর-ই-তৈবার সঙ্গে জঙ্গিযোগও রয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের এমন কাজে কার্যতই ব্যাপক বিতর্ক শুরু হয়েছে। জানা গিয়েছে, এদের মধ্যে একজন লস্কর-ই-তৈবার প্রশিক্ষণ শিবিরের অংশ নিয়েছে ২০০০ সালে। শুধুমাত্র তাই নয়, কাশ্মীরের সন্ত্রাসবাদী নানা কার্যকলাপে জড়িতও ছিল সে। ভারতে এসে গুলি চালানোরও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

    জেহাদিদের নিয়োগ হোয়াইট হাউসে (Donal Trump)

    এবার এই দুই জেহাদিকেই হোয়াইট হাউসের (White House) এডভাইসারি বোর্ড অফ লে লিডারসে রাখা হয়েছে (Donal Trump)। এতেই চলছে বিতর্ক। ইসলামিক জঙ্গি যোগ থাকা সত্ত্বেও ইসমাইল রোয়ার এবং শেখ হামজা ইউসুফকে- এই গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানো হয়েছে। এদের মধ্যে ইসমাইল রোয়ার ২০০০ সালে খ্রিস্টান থেকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হয় বলে জানা গিয়েছে। ইসলাম রোয়ার বর্তমানে রিলিজিয়াস ফ্রিডম ইনস্টিটিউট-এর ইসলাম অ্যান্ড রিলিজিয়াস ফ্রিডম অ্যাকশন টিমের পরিচালক। অপরদিকে হামজা ইউসুফ হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম স্বীকৃত মুসলিম লিবারেল আর্টস কলেজ ‘জেইতুনা কলেজ’-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা। এই বিস্ফোরক তথ্য সামনে আনেন রাজনৈতিক কর্মী লারা লুমার। তিনি এই নিয়োগকে ‘উন্মাদনা’ বলে মন্তব্য করেন। লুমারের আরও দাবি , উপদেষ্টা বোর্ডের আরেক সদস্য শায়খ হামজা ইউসুফও ‘জিহাদি ভাবধারায়’ বিশ্বাসী। তাঁর মতে, হামজা ইউসুফ জিহাদের প্রকৃত অর্থ আড়াল করেছে এবং মুসলিম ব্রাদারহুড ও হামাসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।

    মার্কিন আদালতেও সাজা হয়েছিল ইসমাইলের

    ২০০৪ সালে মার্কিন আদালত তাকে (ইসমাইল) কুড়ি বছরের কারাদণ্ডের কথা ঘোষণা করে। সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ এবং মার্কিন নিরীহ নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু বানানোর জন্য ‘ভার্জিনিয়া জিহাদি নেটওয়ার্ক’ তদন্ত নেমে এফবিআই তাকে গ্রেফতার করে। তবে ১৩ বছর পরেই তাকে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, এই ইসমাইল লস্কর জঙ্গি ইব্রাহিম আহমেদ আল হামিদির সাহায্যে লস্করের ক্যাম্পে গিয়েছিল। যেখানে আল হামিদই তাকে প্রশিক্ষণ দেয়।

  • e-Passports: দেশজুড়ে জাল চক্র মোকাবিলা করতে এবার এল চিপ সম্বলিত ই-পাসপোর্ট, কী কী সুবিধা থাকছে?

    e-Passports: দেশজুড়ে জাল চক্র মোকাবিলা করতে এবার এল চিপ সম্বলিত ই-পাসপোর্ট, কী কী সুবিধা থাকছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক ভ্রমণ হবে আরও সহজ। এবার দেশে কাগজের পাসপোর্টের বদলে এল নয়া ই-পাসপোর্ট। জানা যাচ্ছে, এই পাসপোর্টে লাগানো (e-Passports) থাকবে চিপ। ই-পাসপোর্ট ইস্যু করার পেছনে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশ্য হচ্ছে জাল পাসপোর্টের প্রচলন কমানো। পাসপোর্টের সঙ্গে কারসাজি, জালিয়াতি এবং জাল পাসপোর্ট তৈরির মতো অপরাধমূলক কার্যকলাপ বন্ধ হয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ভারত সরকার ই-পাসপোর্ট পরিষেবা (e-Passports) চালু করে প্রযুক্তির এক নয়া যুগের সূচনা করেছে। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, যাঁদের ইতিমধ্যেই পাসপোর্ট রয়েছে, তাঁদের অবিলম্বে নতুন ই-পাসপোর্ট নেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। এই পাসপোর্ট যতদিন বৈধ থাকবে ততদিন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এটি ব্যবহার করতে পারবেন। পুনর্নবীকরণের সময় এলে তখন একটি ই-পাসপোর্ট পাওয়া যাবে।

    ই-পাসপোর্ট আসলে কী

    ই-পাসপোর্ট দেখতে হচ্ছে একেবারে সাধারণ পাসপোর্টের মতোই। তবে এই ধরনের পাসপোর্টে একটি বিশেষ ধরনের মাইক্রোচিপ লাগানো থাকছে। এই চিপে থাকবে ব্যক্তিগত তথ্যের পাশাপাশি ছবি, আঙুলের ছাপ ইত্যাদি। অন্যান্য বায়োমেট্রিক বিবরণও এই চিপে সংরক্ষিত থাকবে বলে জানা গিয়েছে। এইভাবেই এই তথ্যগুলি নিরাপদে এনক্রিপ্ট করা হয়েছে চিপে। অনুমোদিত স্ক্যানিং ছাড়া এই তথ্য কেউ কখনও অ্যাক্সেসও করতে পারবে না। প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের ১ এপ্রিল এই পরিষবা চালু করা হয় পাসপোর্ট সেবা প্রকল্পের আওতায়। পাসপোর্ট পরিষেবায় প্রযুক্তিগত উন্নতির কারণেই ওই পাইলট প্রকল্প চালু করে মোদি সরকার।

    কোথায় শুরু হয়েছে এই ই-পাসপোর্ট পরিষেবা

    জানা গিয়েছে, বর্তমানে ভারতের বেশ কিছু নির্বাচিত শহরে ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে এই ই-পাসপোর্ট পরিষেবা। ১২টি শহরের পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্ট ইস্যু করা হচ্ছে। এগুলি হল- নাগপুর, ভুবনেশ্বর, জম্মু, গোয়া, শিমলা, রায়পুর, অমৃতসর, জয়পুর, চেন্নাই, হায়দরাবাদ, সুরাট এবং রাঁচি। সরকার শীঘ্রই আরও বেশ কয়েকটি স্থানে এই পরিষেবা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, বিদেশ মন্ত্রক ২০২৫ সালের মাঝামাঝি নাগাদ এটি সারা দেশে বাস্তুবায়নের পরিকল্পনা করেছে যাতে প্রতিটি নাগরিক এর সুবিধে পেতে পারে। জানা গিয়েছে, তামিলনাড়ুতে, চলতি বছরের ৩ মার্চ চেন্নাই আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে ই-পাসপোর্ট পরিষেবা শুরু হয়েছে। ২২ মার্চ পর্যন্ত, ওই রাজ্যে ২০,৭২৯টি ই-পাসপোর্ট বিতরণ করা হয়েছে বলে খবর।

    ই-পাসপোর্টের কী কী সুবিধে

    জালিয়াতি রোধ বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পাসপোর্টে থাকা চিপটি জাল করা বা নষ্ট করা একেবারেই অসম্ভব। জানা যাচ্ছে, পাসপোর্টের কভারে একটি ছোট ইলেকট্রনিক চিপ এবং অ্যান্টেনা এমবেড করা থাকে। এই চিপে ব্যক্তিগত তথ্য ও বায়োমেট্রিক বিবরণ নিরাপদে সংরক্ষিত থাকে। এরফলে এই ব্যবস্থা পাসপোর্ট সম্পর্কিত জালিয়াতি রোধ করবে বলেই মনে করা হচ্ছে।

    দ্রুত ইমিগ্রেশন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যখন কোনও ব্যক্তি ইমিগ্রেশনের মধ্য দিয়ে যায়, তখন এই চিপটি সঙ্গে সঙ্গে তথ্য দিয়ে দেবে সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা আধিকারিককে। এরফলে এতে যাচাইকরণের সময়ও কমে যাবে।

    তথ্য সুরক্ষিত থাকবে  বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, পাবলিক কী ইনফ্রাস্ট্রাকচার নামক প্রযুক্তির মাধ্যমে এই চিপের (e-Passports) মধ্যে ব্যক্তিগত তথ্যকে সুরক্ষিত রাখা হয়। এর ফলে যে কোনও অজানা ব্যক্তি কোনওভাবেই ব্যক্তিগত তথ্য হ্যাক করতে পারবে না।

    সহজে শনাক্তকরণ ই-পাসপোর্টের সামনের কভারের নিচে (Passports) একটি ছোট সোনালী রঙের প্রতীক থাকে, যা এটিকে সাধারণ পাসপোর্ট থেকে আলাদা করে।

    আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ এই পাসপোর্টগুলি আন্তর্জাতিক সিভিল এভিয়েশন অর্গানাইজেশন দ্বারা নির্ধারিত মান অনুসরণ করে তৈরি, তাই বিশ্বব্যাপী এর গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।

    ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন কীভাবে করবেন

    সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, ই-পাসপোর্টের (e-Passports) জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া আগের মতোই রয়েছে।

    প্রথমেই এজন্য আপনাকে যেতে হবে www.passportindia.gov.in ওয়েবসাইটে। আর এই ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

    রেজিস্টার্ড আইডি থেকে লগ ইন করার পরে Fresh কিংবা Reissue বিকল্প বেছে নিতে হবে।

    এরপরের ধাপ হল প্রয়োজনীয় তথ্য বসিয়ে ফি জমা করা।

    এরপর নিকটবর্তী পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্রে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে হবে। এরপর ওই পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্রে আসল নথিগুলি নিয়ে যেতে হবে যাচাইকরণের জন্য।

    সবশেষে আপনার ই-পাসপোর্ট পৌঁছে যাবে বাড়ির ঠিকানায়

LinkedIn
Share