Tag: ABVP

ABVP

  • Mission Sahasi: আরজি কর-কাণ্ডের অভিনব প্রতিবাদ, ৩০০ তরুণীকে আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ এবিভিপি-র

    Mission Sahasi: আরজি কর-কাণ্ডের অভিনব প্রতিবাদ, ৩০০ তরুণীকে আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ এবিভিপি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতলে (RG Kar Case) মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে হত্যাকাণ্ড সারা দেশে ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছে। ন্যায় বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ-আন্দোলন হচ্ছে সর্বত্র। এই পরিস্থিতিতে কলকাতায় মহিলাদের জন্য দু’দিনের আত্মরক্ষা কর্মশালা ‘মিশন সাহসী’ (Mission Sahasi) অনুষ্ঠিত করল অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ। রাজ্যে ক্রমবর্ধমান যৌন নিপীড়নের ঘটনাকে মাথায় রেখে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভ-আন্দোলনের পাশাপাশি আত্মরক্ষার পাঠে নারী সামাজে ব্যাপক সাড়া পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    ৩০০ জন তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় (Mission Sahasi)

    ১৪ এবং ১৫ সেপ্টেম্বর স্পোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া কমপ্লেক্সে, অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (ABVP) আত্মরক্ষার বিশেষ কর্মশালা ‘মিশন সহসী’-র (Mission Sahasi) শিবির আয়োজন করেছিল। এই কর্মশালায় প্রায় ৩০০ জন তরুণী অংশগ্রহণ করেছিলেন। কর্মশালায় প্রশিক্ষণ দিয়েছেন বিখ্যাত মার্শাল আর্ট বিশেষজ্ঞ, গ্র্যান্ডমাস্টার শিফুজি শৌর্য ভরদ্বাজ। দুই দিনে টানা ১২ ঘণ্টা করে আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ দেন তিনি। একইভাবে, অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট অভিনেত্রী রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, এবিভিপি-র রাষ্ট্রীয় সংগঠন সম্পাদক আশীষ চৌহান এবং রাষ্ট্রীয় সম্পাদক শালিনী ভার্মা। স্কুল, কালেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং নার্সিং কলেজের ছাত্রী সহ আরও অনেক মেয়েরা অংশগ্রহণ করেছিলেন।

    মানসিক শক্তিকে আরও উচ্চ স্তরে নিয়ে যায়

    ‘মিশন সাহসী’ হল এবিভিপি-এর চলমান কর্মকাণ্ডের মধ্যে একটি প্রধান ধারা, যেখানে তরুণী, যুবতী, ছাত্রী সহ সমাজের নানা বর্গের মহিলাদের আত্মরক্ষার কৌশলের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ হয়ে থাকে। এই কর্মসূচির প্রধান লক্ষ্য হল প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে মেয়েদের আত্মবিশ্বাসকে বৃদ্ধি করা। অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে আশিস চৌহান এই উদ্যোগের গুরুত্বের উপর জোর দেন। তিনি বলেন, “মিশন সাহসী (Mission Sahasi) মহিলাদের শক্তিশালী করে দাঁড়াতে সক্ষম করে, তাঁদের আত্মরক্ষার দক্ষতাকে বৃদ্ধি করে। অটল সাহসের সঙ্গে যেকোনও চ্যালেঞ্জের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার মানসিক শক্তিকে আরও উচ্চস্তরে নিয়ে যায়। সম্প্রতি আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের ঘটনার প্রেক্ষিতে এই প্রশিক্ষণ একান্ত আবশ্যক হয়ে পড়েছে। এই রাজ্য সন্দেশখালির মতো নারী নির্যাতনের ঘটনা মানুষের মনকে ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত করেছে। তাই আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণকে গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। আমরা ২০১৯ সাল থেকে এই মিশন সহসীর কাজ শুরু করেছিলাম। ইতিমধ্যেই ভারত জুড়ে দেড় কোটির বেশি মেয়েকে আত্মরক্ষামূলক কর্মসূচিতে প্রশিক্ষণ দিতে পেরেছি। পশ্চিমবঙ্গে সম্প্রতি মহিলাদের বিরুদ্ধে যৌন নিগ্রহ করে হত্যার ঘটনা ক্রমবর্ধমান ভাবে ঘটে চলেছে। এই রাজ্যের সরকার নারী সুরক্ষা নিয়ে অত্যন্ত উদাসীন। তাই মহিলা চিকিৎসকের সঙ্গে ঘটা নির্মম অত্যাচারের বিরুদ্ধে মিশন সাহসী একটি প্রতিবাদের ভাষা।”

    আন্দোলনের সঙ্গে চাই সমাধানও

    এই কর্মশালাটিকে (Mission Sahasi) মহিলাদের ক্ষমতায়নের দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসাবে দেখা হয়েছে। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের জন্য আরও বিষয়টি প্রসাঙ্গিক। নারী নির্যাতনের ঘটনা রাজ্যে মারাত্মক আকার নিয়েছে। এবিভিপির রাষ্ট্রীয় সম্পাদক শালিনী ভার্মা অনুষ্ঠানে বলেন, “মিশন সহসীর উদ্যোগ পশ্চিমবঙ্গের যুবতী মহিলাদের আত্মরক্ষার জন্য একান্ত প্রয়োজন। নির্মমভাবে এক তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। এটি একটি সংঘটিত জঘন্য অপরাধ। এবিভিপি-র কর্মীরা প্রতিবাদে রাজপথে বিক্ষোভ করছে এবং ন্যায় বিচারের দাবিতে একই সময়ে মিশন সাহসী অভিযান শুরু করেছে। এই পদক্ষেপ রাজ্যের মহিলাদের আত্মরক্ষার দক্ষতা শিখতে এবং কঠিন পরিস্থিতিতে অপরাধীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম করবে। আমরা মেয়েদের আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ প্রদান করছি। স্কুল, কলেজ, মেডিক্যাল, প্যারামেডিক্যাল কলেজ এবং নার্সিং ইনস্টিটিউটের শত শত মেয়েরা এখানে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। এবার তাঁরা নিজ নিজ ক্যাম্পাস বা জেলায় মেয়েদের আরও শেখানোর জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। আমাদের লক্ষ্য হল পশ্চিমবঙ্গে চলমান সমস্যার একটি যৌক্তিক সমাধান খুঁজে বের করা। শুধু আন্দোলন নয়, চাই সমাধানের রাস্তাও।”

    মেয়েদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ মমতা সরকার

    অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের জাতীয় কার্যনির্বাহী সদস্য তুলসী সরকার বলেন, “রাজ্যের মেয়েদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ মমতা সরকার। তাই আমরা মেয়েদের আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ দেওয়ার কর্মসূচি (Mission Sahasi) নিয়েছি। দুই দিনে মোট চারটি অধিবেশনে অংশগ্রহণকারীরা বিভিন্ন আত্মরক্ষার কৌশল শিখেছেন। এরপর আমরা জেলা স্তরে একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করব। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ করব।”

    মেয়দের নির্ভীক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করবে

    একই সঙ্গে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন সভাপতি রশ্মি সামন্ত। তিনি বলেন, “মিশন সাহসী (Mission Sahasi) হল এবিভিপির একটি মহৎ উদ্যোগ। যার লক্ষ্য মেয়েদের একটি শক্তিশালী এবং নির্ভীক দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে একটি উন্নত জীবন প্রদান করা। এই প্রশিক্ষণ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া এবং এটি বাংলার ছাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক প্রভাব তৈরি করবে। আমরা আশাবাদী যে বাংলা এই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসবে এবং এবিভিপি একটি তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘‘ট্রান্সজেন্ডারদের সঙ্গে সম্পর্ক পাতাতেন সন্দীপ, কামড়াতেন-মারতেন’’! বিস্ফোরক দাবি

    মামলায় গ্রেফতার এখনও পর্যন্ত ৩

    উল্লেখ্য, গত ৯ অগাস্ট আরজি কর মেডিক্যাল (RG Kar Case) কলেজ ও হাসপাতালের হলে চতুর্থ তলায় সেমিনার অর্ধনগ্ন অবস্থায় এক মহিলা চিকিৎসককে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। মেডিক্যাল পরীক্ষায় জানা যায় যে যৌন নিপীড়ন করে খুন করা হয়েছিল। মামলার তদন্ত পুলিশ করলেও কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে বর্তমানে সিবিআই তদন্ত করছে। ইতিমধ্যে হাসপাতলের প্রাক্তন অধ্যক্ষ, টালা থানার ওসি এবং এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ঘটনার দিন থেকে ন্যায় বিচারের দাবিতে বিদ্যার্থী পরিষদ ‘লক্ষ্মীর সুরক্ষা’, স্বাস্থ্য ভাবন অভিযান, মশাল মিছিল, রাত দখল-সহ একাধিক কর্মসূচি পালন করতে দেখা গিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: দলীয় পতাকা ছাড়াই ২৭ অগাস্ট নবান্ন অভিযানের ডাক, ‘ব্যক্তিগত’ভাবে অংশ নেবেন শুভেন্দু

    RG Kar: দলীয় পতাকা ছাড়াই ২৭ অগাস্ট নবান্ন অভিযানের ডাক, ‘ব্যক্তিগত’ভাবে অংশ নেবেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হত্যাকাণ্ডে (RG Kar) ন্যায় বিচারের দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজ্য। আন্দোলনের ঢেউ ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। মমতা সরকারের বিরুদ্ধে রাগে ফুঁসছেন রাজ্যবাসী। কোনও রকম দলীয় পতাকা বা প্রতীক ছাড়া ‘পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র সমাজ’-এর নামে ২৭ অগাস্ট নবান্ন অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। তবে এই অভিযানে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ‘ব্যক্তিগত’ ভাবে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন। ইতিমধ্যে মঙ্গলবার শ্যামবাজার মোড়ে বিজেপি পাঁচদিনের জন্য ধর্না-বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু করেছে। একই ভাবে জুনিয়র ডাক্তাররা স্বাস্থ্য ভবন অভিযানে নেমেছিলেন। কলকাতা এবং জেলার বিভিন্ন জায়গায় একাধিক সামাজিক সংগঠনও তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখিয়ে রাস্তায় নেমেছে।

    ঠিক কী বললেন শুভেন্দু(RG Kar)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari), একজন মহিলা চিকিৎসককে (RG Kar) ধর্ষণ করে খুনের প্রতিবাদে বলেন, “সব পরিবারের পক্ষ থেকে একজন করে এই আন্দোলনে যোগদান করুন। আমি ব্যক্তিগত ভাবে সেখানে যাব। তবে এটা কোনও দলের আহ্বান নয়। সকলেই বুঝে গিয়েছেন, সব সমস্যার মাথা মুখ্যমন্ত্রী। তাঁকে বলব, ২৬ তারিখের মধ্যে পদত্যাগ করুন, যাতে ২৭ তারিখে কোনও গুলি চালাতে না হয়।”

    আরও পড়ুনঃ টিএমসিপি-র জঙ্গি আন্দোলনে পদত্যাগ করলেন কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য!

    বিক্ষোভ-প্রতিবাদে উত্তাল রাজ্য

    আরজি করের (RG Kar) ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবিতে সোমবার স্বাস্থ্য ভবন অভিযান করেছিল আরএসএস-এর ছাত্র সংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ। কিন্তু স্বাস্থ্য ভবন যাওয়ার আগেই পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দিয়েছিল। এরপর এবিভিপি এবং পুলিশের মধ্যে ধুন্ধুমার বাধে, উভয় পক্ষের মধ্যে চলে সংঘর্ষ। ছাত্রদের দাবি, পুলিশ নির্বিচারে লাঠিচার্জ করেছে। এরপর ২০ জন ছাত্রকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। একই ভাবে মহিলা ডাক্তার খুনের ঘটনায় পুলিশমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে, বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে কলেজ স্ট্রিটে আন্দোলন হয়েছিল। অপর দিকে গড়িয়াহাটে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পল এবং যুবমোর্চার রাজ্য সভাপতি ইন্দ্রনীল খাঁ-র নেতৃত্বে বিজেপির কর্মী-সমর্থকেরা পথ অবরোধ করে প্রতিবাদ সভা করেছিলেন। ঠিক একই সময়ে আবার হাওড়া ব্রিজে বিজেপির পক্ষ থেকে পথ অবরোধ করে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখানো হয়। তাতে পুরুলিয়ার সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতোকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। এইভাবে দিকে দিকে ক্রমেই জোরদার হচ্ছে রাজ্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ABVP Protest March: দাবি মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ, এবিভিপির স্বাস্থ্যভবন অভিযান ঘিরে রণক্ষেত্র সল্টলেক

    ABVP Protest March: দাবি মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ, এবিভিপির স্বাস্থ্যভবন অভিযান ঘিরে রণক্ষেত্র সল্টলেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Doctor Rape-Murder) জেরে উত্তাল রাজ্য। প্রবল চাপে মমতা সরকার। প্রতিনিয়ত বাড়ছে আন্দোলনের ঝাঁঝ। ঘন ঘন দাবি উঠছে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের। ঠিক এই আবহে মঙ্গলবার বিধাননগরে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (ABVP) স্বাস্থ্য ভবন অভিযান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়াল। এখানেও দাবি এক— মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ। এবিভিপির আন্দোলনকে (ABVP Protest March) দমাতে লাঠিচার্জ করল পুলিশ। অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড দেখা গেল শহরে। বৃহস্পতিবার একই দাবিতে স্বাস্থ্য ভবন ঘেরাওয়ের ডাক দিয়েছে বিজেপি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, ছাত্র সংগঠনের বিক্ষোভ আটকাতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে পুলিশকে। বিজেপির বিক্ষোভ কীভাবে তারা সামলায় সেটাই এখন দেখার! নারী নিরাপত্তার ইস্যুতে উত্তাল রাজ্য, ঠিক এই আবহে বিজেপির বিক্ষোভেও ব্যাপক জমায়েত হবে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    আন্দোলনের জোয়ারে ভাঙল ব্যারিকেড (ABVP Protest March)

    অভিযানের আগে এদিন সিটি সেন্টারে জমায়েত করে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের ছাত্র সংগঠন এবিভিপি। মিছিল আটকাতে এদিন ব্যারিকেড করে পুলিশ তবে আন্দোলনের জোয়ারে তা মুহূর্তেই ভেঙে পড়ে। এর পরেই শুরু হয় অশান্তি। পুলিশ অবরোধ তুলতে গেলে শুরু হয় সংঘর্য। ছাত্রদের সঙ্গে বেধে যায় খণ্ডযুদ্ধ। মুহূর্তের মধ্যে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গোটা এলাকা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বেশ কয়েকজন এবিভিপি কর্মীকে (ABVP Protest March) আটক করে প্রিজন ভ্যানের তোলে পুলিশ। অন্যদিকে, শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যাপক লাঠিচার্জের অভিযোগ এনেছেন এবিভিপির রাজ্য নেতৃত্ব। তাদের বেশ কয়েকজন সদস্য লাঠিচার্জের ঘটনায় আহত বলেও জানিয়েছে এবিভিপি নেতৃত্ব।

    কী বলছেন এবিভিপির (ABVP) রাজ্য নেতা?

    এবিভিপির (ABVP Protest March) রাজ্য নেতা সঙ্গীত ভট্টাচার্যর কথায়, ‘‘আমরা শান্তিপূর্ণ ভাবেই স্বাস্থ্যভবন অভিযান করতে চেয়েছিলাম। পুলিশ আমাদের উপরে লাঠি না চালালেই পারত।’’ তাঁর আরও দাবি, ‘‘আমরা ভাঙচুর চালাতে যাইনি। রাজ্যের যে পরিস্থিতি তাতে নিখোঁজ স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে খুঁজতে যাচ্ছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের আক্রমণ করল। কিন্তু আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Doctor Rape-Murder) যারা ভাঙচুর চালাল তাদের যা খুশি তাই করতে দিল পুলিশ।’’
     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NSUI: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে তাণ্ডব মদ্যপ এনএসইউআই সদস্যদের, রাম-বিবেকানন্দর মূর্তি-ছবি ভাঙচুর

    NSUI: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে তাণ্ডব মদ্যপ এনএসইউআই সদস্যদের, রাম-বিবেকানন্দর মূর্তি-ছবি ভাঙচুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মদ্যপ অবস্থায় দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইউনিয়নের ভিতর ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালাল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন এনএসইউআই (NSUI)। ভাঙা হল ভগবান রামের মূর্তি। এর পাশাপাশি স্বামী বিবেকানন্দের ছবিও ছেঁড়ার অভিযোগ উঠেছে, এনএসইউআই-এর বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, ৪০ জন এনএসইউআই-এর গুন্ডা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অফিস ভাঙচুরে অভিযুক্ত। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি এবিভিপির তুষার দেধার অফিসে ছিল ভগবান রামের মূর্তি, সেটি ভাঙচুর করে কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন (NSUI)। ইতিমধ্যে গোটা ঘটনায় অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (ABVP) নিন্দা জানিয়েছে এবং প্রতিবাদে সামিল হয়েছে। দোষীদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁদেরকে বহিষ্কারেরও দাবি তুলেছে এবিভিপি। ১৪ জুলাই ভোরবেলায় এই হামলা চালানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    সহ-সভাপতি অভি দাহিয়ার (NSUI) ঘরে বসে মদ্যপান

    অজস্র লাইট, এসি, জলের কল- এসব কিছুও ভাঙচুর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। একজন প্রত্যক্ষদর্শী সিকিউরিটি গার্ড জানিয়েছেন, ভাঙচুর করার আগে এনএসইউআই-এর ছাত্র নেতারা মদ্যপান করছিলেন, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-সভাপতি অভি দাহিয়ার ঘরে বসে। প্রসঙ্গত, অভি দাহিয়া এনএসইউআই থেকে নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধি। এটাই প্রথম বার নতুন নয় এর আগেও একাধিক ভাঙচুরের ঘটনায় নাম উঠে এসেছে কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠনের (NSUI)। শুধু তাই নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে মাদক পাচার করার অভিযোগও উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। 

    কী বলছেন ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি?

    এ বিষয়ে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি এবিভিপির (ABVP) তুষার দেধা বলেন, ‘‘দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে গুন্ডারাজ কায়েম করেছে কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন। ভাইস প্রেসিডেন্ট রাত্রিবেলাতে অফিসে বসে মদ খাচ্ছেন এবং তারপরে ৩০ থেকে ৪০ জন ছাত্রকে নিয়ে অফিস ভাঙচুর করছেন। এটা মানা যায় না।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘এই হামলা শুধু দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপরে নয়, এটা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটা পড়ুয়ার ওপরে হামলা করল কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন। মদ্যপ অবস্থায় ক্যাম্পাসে তারা ছাত্রীদের উত্তপ্তও করেছে। আমি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে এই গোটা ঘটনার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানাব এবং অভি দাহিয়ার মত দুষ্কৃতী ছাত্র নেতাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করার দাবি জানাব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  •  Narendra Modi: “কখনও শিখ কখনও সন্ন্যাসী, জরুরি অবস্থায় ছদ্মবেশে কাজ করতাম”, বললেন মোদি

     Narendra Modi: “কখনও শিখ কখনও সন্ন্যাসী, জরুরি অবস্থায় ছদ্মবেশে কাজ করতাম”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জরুরি অবস্থার পুরো সময় ধরেই ছদ্মবেশে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এক দুই বছর আগের সময় নয়, প্রায় ৫০ বছর আগেকার ঘটনা। ২৫ জুন ১৯৭৭ সালে তৎকালীন ইন্দিরা সরকার সংবিধানকে বিসর্জন দিয়ে গোটা দেশে জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন। সারা দেশ কারগারে পরিণত হয়েছিল। মোদি, কংগ্রেসের সেই সময়ের অন্ধকার দিনের কথা তুলে ধরেছেন সংসদে। কীভাবে দেশে এই গণতন্ত্র হত্যার বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করেছিলেন, সেই বিষয় তুলে ধরেন। তিনি বলেছেন, “কখনও শিখ কখনও সন্ন্যাসী, জরুরি অবস্থায় ছদ্মবেশে কাজ করতাম।”

    কী বললেন মোদি (Narendra Modi)?

    সংসদে জরুরি অবস্থা সম্পর্কে ভাষণ দিতে গিয়ে মোদি (Narendra Modi) বলেছেন, “এই রকম দমন পীড়ন থেকে গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে সবরকম কাজ চালিয়ে যেতে হবে। কংগ্রেসের দুর্নীতির বিরুদ্ধে গুজরাটে ছাত্রদের নেতৃত্বে আন্দোলন হয়েছিল। ১৯৭৪ সালে ছাত্রযুব সমাজ গড়ে তুলেছিল নবনির্মাণ আন্দোলন। ছাত্র সমাজের শক্তি সেই সময় দেখা গিয়েছিল। আমি সেই সময় আরএসএস-এর যুব প্রচারক হয়ে সামজিক কাজ করছিলাম। অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের অধীনে আমরা কাজ করছিলাম। যুব সমাজের আন্দোলন দেশ ব্যাপী ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছিল। কংগ্রেসের আগ্রাসী চোখ থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে ছদ্মবেশী রূপ নিয়ে নানান গোপন মিটিং করতাম। আমাদের অনেক সঙ্গীরা এই কাজে সমাজ জাগরণে প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন।”

    আরও পড়ুনঃ লোকসভায় টানা দ্বিতীয়বার স্পিকার নির্বাচিত হলেন ওম বিড়লা, অভিনন্দন মোদির

    আর কী বলেন?

    প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) কংগ্রেসের এই জরুরি অবস্থকে অন্ধকার দিন বলেছেন। তিনি বলেছেন, “আমাদের আরএসএস বরিষ্ঠ নেতা জগড়া, বসন্ত গজেন্দ্রগড়করের সঙ্গে আলোচনা করে তথ্য দেওয়া-নেওয়ার কাজের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলাম। এই সময় রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘ সমাজের অন্তরালে থেকে কাজ করছিল। গুজরাটে তৈরি করা হয়েছিল লোক সংঘর্ষ সমিতি। সেই আমি আমি মাত্র ২৫ বছর বয়সে সঙ্ঘের কার্যবাহ হয়ে গিয়েছিলাম। এই সময় নানান লেখালেখি করতাম। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে লেখাগুলির মাধ্যমে যাতে চিহ্নিত না হয়ে যাই, সেই জন্য শিখ বা গৈরিক সন্ন্যাসীর বেশে আত্মগোপন করে কাজ করেছিলাম।”

    উল্লেখ্য ১৯৭৮ সালে জরুরি অবস্থার উপর ‘সংঘর্ষ মা গুজরাট’ নামক একটি বই লেখেন মোদি। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বাবুভাই যশভাই প্যাটেল এই বইয়ের প্রকাশ করেছিলেন। সেই সময় মোদির মাত্র বয়স ছিল ২৭ বছর।      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • North Bengal University: গবেষিকার রহস্য মৃত্যুতে অধ্যাপককে গ্রেফতারের দাবি, আন্দোলনে এবিভিপি

    North Bengal University: গবেষিকার রহস্য মৃত্যুতে অধ্যাপককে গ্রেফতারের দাবি, আন্দোলনে এবিভিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (North Bengal University) এক গবেষিকার রহস্যজনক মৃত্যুতে নাম জড়ালো এক অধ্যাপকের। এমনিতেই এই গবেষিকার মৃত্যু নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। মৃত্যুর দুদিন পর কর্তৃপক্ষ কোনও পদক্ষেপ না গ্রহণ করায় অধ্যাপকের গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে আন্দোলনে নামল এবিভিপি।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল? (North Bengal University)

    বিশ্ববিদ্যালয় (North Bengal University) সূত্রে জানা গিয়েছে, গত বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ববিতা দত্ত নামে গবেষিকার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। মৃতার পরিবারের পক্ষ থেকে মাটিগাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। অধ্যাপকের বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ এনেছে মৃতার পরিবার। অভিযোগ, বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে একাধিক বার গবেষিকার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন বিভাগীয় প্রধান। কিন্তু, চলতি মাসে গবেষিকাকে তিনি জানান যে, বিয়ে করা সম্ভব নয়। তার পরেই ‘রহস্যজনক’ ভাবে মৃত্যু হয়েছে ববিতার।তদন্তে নেমে পুলিশ ববিতার ভাড়াবাড়ি থেকে ওই অধ্যাপকের বেরিয়ে যাওয়ার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছে। বস্তুত, ববিতার ঘর থেকে একটি চিঠি উদ্ধার হয়। যা সুইসাইড নোট বলেই মনে করা হচ্ছে। সেখানে অধ্যাপকের নাম রয়েছে। কিন্তু, তার পরেও কেন অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হচ্ছে না, সেই প্রশ্ন তুলেছেন বিক্ষোভকারীরা। এই ঘটনা প্রসঙ্গে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার দেবাশিস দত্ত বলেন, “অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ছাত্রী-শিক্ষক অথবা গবেষক-অধ্যাপকের সম্পর্ক সম্মানের, শ্রদ্ধার এবং স্নেহের। সেখানে এই রকমের ঘটনা একেবারেই কাম্য নয়।”

    আরও পড়ুন: “হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হলে বসে থাকতে পারি না”, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা কার্তিক মহারাজের

    টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভে এবিভিপি

    সোমবার উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (North Bengal University) প্রশাসনিক ভবনের সামনে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করলেন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের কর্মী এবং সমর্থকেরা। ‘অভিযুক্ত’ বিভাগীয় প্রধানের গ্রেফতারের দাবিতে সরব পড়ুয়াদের একাংশ। এদিন দুপুরে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ল-মোড়ে গণস্বাক্ষর গ্রহণ করার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনি ভবনের সামনে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ শুরু হয়। এবিভিপি রাজ্য সম্পাদক দীপ্ত দের অভিযোগ, “ববিতা দত্ত আত্মহত্যা করেননি। তাঁকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JNU: প্রথম কোনও নির্বাচনে জেএনইউ-তে চ্যালেঞ্জের মুখে বাম জোট, উল্লেখযোগ্য শক্তিবৃদ্ধি এবিভিপির

    JNU: প্রথম কোনও নির্বাচনে জেএনইউ-তে চ্যালেঞ্জের মুখে বাম জোট, উল্লেখযোগ্য শক্তিবৃদ্ধি এবিভিপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম কোনও নির্বাচনে জেএনইউ-তে (JNU) চ্যালেঞ্জের মুখে বাম জোট। রবিবার ভোট গণনা চলাকালীন একাধিক সংবাদমাধ্যম পূর্বাভাস দিতে শুরু করে বাম জমানার অবসান ঘটিয়ে জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার গেরুয়া হতে চলেছে। ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ব্যালট বাক্স খুলতেই বড়সড় পরিবর্তনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল। প্রাথমিক ট্রেন্ডে অনেকটাই এগিয়ে ছিলেন এবিভিপির প্রার্থীরা। রবিবার ২৫ মার্চ গণনা শুরু হতেই লড়াইতে একেবারে ‘কাঁটে কি টক্কর’ দেখা যায়। কিন্তু, রাত ১১টার পর আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা হতেই দেখা যায়, সেন্ট্রাল প্যানেলের চার আসনেই জিতেছেন বাম জোটের প্রার্থীরা। তবে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন জেএনইউতে উল্লেখযোগ্যভাবে অনেকটাই শক্তি বৃদ্ধি হয়েছে এবিভিপির।

    জোর টক্কর

    এত ভোট আগে কখনও পায়নি আরএসএস অনুপ্রাণিত এই ছাত্র সংগঠন। আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এবিভিপি-কে রুখতে সমস্ত বাম ও অতিবাম সংগঠনগুলি নিজেদের মধ্যে জোট করে। এর ফলে বাম ভোট কোনওভাবে ভাগ হয়নি। এতকিছুর পরেও দেখা যায়, এবিভিপির প্রার্থীরা জোর টক্কর দিয়েছেন। ১৯৬৯ সালে সালে জেএনইউ (JNU) প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে বাম ছাত্র সংগঠনগুলির দাপট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রাজনীতিতে ছিল ব্যাপক। এবার প্রথম নির্বাচন যখন তাদের দাপট চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ল।

    একনজরে ভোটের ফলাফল

    প্রেসিডেন্ট পদ

    ধনঞ্জয় (বাম)- ৩,১০০
    উমেশ চন্দ্র আজমীরা (এবিভিপি)- ২,১১৮

    ভাইস প্রেসিডেন্ট পদ

    অভিজিৎ ঘোষ (বাম)- ২৭৬২
    দীপিকা শর্মা (এবিভিপি)- ১৮৪৮

    সাধারণ সম্পাদক পদ

    অর্জুন আনন্দ (এবিভিপি)- ২৪১২
    প্রিয়ংশী আর্য (বাপসা)- ৩৪৪০

    যুগ্ম সম্পাদক পদ

    গোবিন্দ ডাঙ্গি (এবিভিপি)- ২৫৯১
    মহঃ সাজিদ (বাম)- ৩০৩৫

    রেকর্ড ভোট চলতি বছরে

    জেএনইউ-র (JNU) ছাত্র ইউনিয়নের ভোটে গত ১২ বছরে রেকর্ড ভোট পড়েছে চলতি বছরের ভোটগ্রহণে। ৭৩ শতাংশ ভোট পড়ে। ৭৭৫১ সংখ্যক ভোটার সংখ্যা নিয়ে চার পদের জন্য ভোট হয় জেএনইউয়ের ছাত্র ইউনিয়নে। শেষবার ২০১৯ সালে জেএনইউএর ভোটে ভোট পড়েছিল ৬৭.৯ শতাংশ। এমনটাই বলছে, ‘দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া’র প্রতিবেদন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, ভোট বেশি পড়লে তা প্রতিষ্ঠান বিরোধিতারই প্রতিফলন হয় সাধারণত। এবারেও তাই হল। উল্লেখযোগ্য শক্তিবৃদ্ধি হল এবিভিপির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • JNUSU Elections 2024: ৪ বছর পর সম্পন্ন জেএনইউ-র ভোট, কী বলছেন এবিভিপির সভাপতি পদপ্রার্থী?

    JNUSU Elections 2024: ৪ বছর পর সম্পন্ন জেএনইউ-র ভোট, কী বলছেন এবিভিপির সভাপতি পদপ্রার্থী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ২২ মার্চ দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (JNUSU Elections 2024) ভোটগ্রহণ পর্ব সম্পন্ন হল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে রবিবারই ঘোষণা হবে নির্বাচনের ফলাফল। প্রসঙ্গত, ৪ বছর পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হল। নির্বাচনে ছাত্র সংসদের সভাপতি পদে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন উমেশচন্দ্র আজমিরা। অন্যদিকে, সাধারণ সম্পাদক পদে এবিভিপি প্রার্থী অর্জুন আনন্দ, সহ-সভাপতি পদে এবিভিপির হয়ে ময়দানে নেমেছেন দীপিকা শর্মা। যুগ্ম সম্পাদক পদের জন্য এবিভিপি প্রার্থী হয়েছেন গোবিন্দ দাঙ্গি। এবিভিপির সভাপতি পদপ্রার্থীর কথায় উঠে এসেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে দেশদ্রোহী কার্যকলাপের মতো ইস্যু থেকে পরিকাঠামোগত উন্নয়ন সবটাই। প্রসঙ্গত, দিল্লির এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বামপন্থী, অতি বামপন্থী ছাত্রদের বিরুদ্ধে একাধিকবার অভিযোগ উঠেছে দেশদ্রোহী কার্যকলাপের। কিছু ক্ষেত্রে তা প্রমাণিতও হয়েছে।

    সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কী জানালেন এবিভিপির সভাপতি পদপ্রার্থী

    সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এবিভিপির সভাপতি পদপ্রার্থী উমেশচন্দ্র আজমিরা (JNUSU Elections 2024) জানিয়েছেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচনে দুটি উল্লেখযোগ্য ইস্যু রয়েছে। একটি হল ফেলোশিপ এবং অপরটি হল পরিকাঠামোগত উন্নয়ন। এ প্রসঙ্গে উমেশ জানিয়েছেন, ছাত্রছাত্রীরা ফেলোশিপ ঠিক সময়মতো পান না। এছাড়া যে পরিমাণ ফেলোশিপ পান পড়ুয়ারা, তার পরিমাণ অত্যন্ত কম। উমেশ আরও জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা অত্যন্ত কম। কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশদ্রোহীদের কার্যকলাপ ক্রমশই বেড়ে চলেছে। সাম্প্রতিক অতীতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে (JNUSU Elections 2024) এই ধরনের কার্যকলাপ যথেষ্ট চ্যালেঞ্জেরও কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। 

    মোট ভোটারের সংখ্যা ৭৭৫১

    উমেশ আরও জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকাঠামো তাঁরা এমনভাবে গড়ে তুলতে চান, যাতে সেখানে বিশ্বমানের সমস্ত সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি তাঁদের লক্ষ্য রয়েছে, অ্যাকাডেমিক ব্লক-২ তৈরি করারও। নির্বাচনে জিতলে আন্তর্জাতিক মানের একটি লাইব্রেরী করারও পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন এবিভিপির সভাপতি পদপ্রার্থী (JNUSU Elections 2024)। দিল্লির এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছ’টি নতুন হস্টেল তৈরি করারও কথা জানিয়েছেন উমেশ। প্রসঙ্গত, শুক্রবার সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরুর কথা থাকলেও প্রায় ঘণ্টাখানেক পর তা চালু হয়। দুপুরে একঘণ্টার বিরতির পর বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলে। জেএনইউয়ের ভোটে মোট ভোটারের সংখ্যা ৭৭৫১ পড়ুয়া।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JNU: জেএনইউতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এবিভিপির প্রার্থী ঘোষণা, ক্যাম্পাসে শিক্ষা পরিমণ্ডলকে উন্নত করার ডাক

    JNU: জেএনইউতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এবিভিপির প্রার্থী ঘোষণা, ক্যাম্পাসে শিক্ষা পরিমণ্ডলকে উন্নত করার ডাক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে (JNU) ছাত্র সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করল অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ। এবিভিপির ইউনিট সম্পাদক বিকাশ প্যাটেল বলেন,  “বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষা পরিমণ্ডলকে উন্নত করাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। একই সঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষাকে সুনিশ্চিত করতে হবে। সাশ্রয়ী মূল্যে সকলের জন্য শিক্ষা প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে এবং ক্যাম্পাসে শক্তিশালী ছাত্র সংসদের প্রার্থী নির্বাচন করে ক্যাম্পাসের ছাত্র স্বার্থকে অক্ষুণ্ণ রাখতে হবে। আগামী ২২ মার্চ ছাত্র সংসদের নির্বাচনের দিন। প্রেসিডেন্ট বিতর্ক অনুষ্ঠিত হবে ২০ মার্চ এবং নাম প্রত্যহারের শেষ দিন ওই দিনই।”

    ছাত্র সংসদের প্রার্থী কারা কারা (JNU)?

    জেএনইউ (JNU) এবিভিপি সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের প্রেসিডেন্ট পদের জন্য প্রার্থী হয়েছেন উমেশ চন্দ্র আজমিরা, ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হয়েছেন দীপিকা শর্মা, সম্পাদক পদের প্রার্থী অর্জুন আনন্দ এবং যুগ্ম সম্পাদক হিসাবে প্রার্থী হয়েছেন গোবিন্দ ডাঙ্গী। একই ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও ৪২ টি কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ঘোষণা করেছে এবিভিপি।

    প্রেসিডেণ্ট প্রার্থীর পরিচয়

    প্রেসিডেন্ট প্রার্থী উমেশ চন্দ্র আজমিরা মূলত তেলঙ্গানার ওয়ারাঙ্গলের বাসিন্দা। হায়দ্রাবাদের নিজাম কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক। এরপর জেএনইউতে (JNU) স্কুল অফ ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ থেকে স্নাতকোত্তর এবং এমফিল করেছেন। বর্তমানে তিনি ওই বিভাগের গবেষক ছাত্র।

    ভাইস প্রেসিডেন্টের পরিচয়

    ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী দীপিকা শর্মা হলেন হরিয়ানার ভিওয়ানির বাসিন্দা। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের দৌলত রাম কলেজ থেকে স্নাতক হয়েছেন। তিনি জেএনইউর (JNU) স্কুল অফ এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স থেকে এমএসসি করেছেন। বর্তমানে ওই বিভাগের গবেষক ছাত্রী তিনি।

    সম্পাদক ও সহ সম্পাদকের পরিচয়

    সম্পাদক প্রার্থী অর্জুন হলেন মূলত হিমাচলের বাসিন্দা। তিনি ধর্মশালার একটি কলেজ থেকে ভূগোল বিষয়ে স্নাতক হয়েছিলেন। পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্র বিজ্ঞানে এমএ করেন। বর্তমান জেএনইউর (JNU) সেন্টার ফর নর্থ ইস্ট স্টাডিজ থেকে গবেষণা করছেন। সহ সম্পাদকের প্রার্থী হয়েছেন গোবিন্দ। তাঁর বাড়ি মধ্যপ্রদেশে। এলাহাবাদ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হয়েছেন। এরপর জেএনইউতে অ্যামেরিকান স্টাডিজে এমফিল করেছেন। বর্তমানে স্কুল অফ ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ বিভাগের গবেষক ছাত্র তিনি। এবিভিপির সকল প্রার্থীরা নির্বাচনে জয় বিষয়ে আশাবাদী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: অধ্যক্ষ বসন্ত উৎসবের টাকা টিএমসিপিকে দেওয়ায় কলেজে তীব্র বিক্ষোভ এবিভিপির

    Nadia: অধ্যক্ষ বসন্ত উৎসবের টাকা টিএমসিপিকে দেওয়ায় কলেজে তীব্র বিক্ষোভ এবিভিপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণগঞ্জের মাজদিয়া সুধীর রঞ্জন লাহিড়ী মহাবিদ্যালয়ে বসন্ত উৎসবের অনুষ্ঠানের দখল কে নেবে, এই নিয়েই আজ বিবাদ চরমে ওঠে। এভিবিপি ছাত্রদের অভিযোগ, “বসন্ত উৎসবের টাকা টিএমসিপির হাতে তুলে দিয়েছেন কলেজ অধ্যক্ষ। এটা রাজনৈতিক পক্ষপাত।” উল্লেখ্য, গত শুক্রবার এই কলেজে পতাকা লাগিয়ে ক্যাম্পাসের দখল নেয় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। টিএমসিপি-র এই দৌরাত্ম্যের বিরুদ্ধেই প্রতিবাদ জানায় এভিবিপি। কলেজে পাল্টা আজ পতাকা লাগায় এভিবিপি। এরপর কলেজ ক্যাম্পাসে ব্যাপক উত্তেজনা শুরু হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে ছুটে আসে পুলিশ।

    টিএমসিপি-র দুষ্কৃতী বাহিনীর দৌরাত্ম্য (Nadia)

    আজ সুধীর রঞ্জন লাহিড়ী মহাবিদ্যালয়ে (Nadia) টিএমসিপি-র দুষ্কৃতী বাহিনীর দৌরাত্ম্যের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করল এবিভিপি। বিক্ষোভরত ছাত্রদের বোঝাতে গেলে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় প্রিন্সিপালকে। প্রিন্সিপালকে ঘিরে ছাত্র-ছাত্রীরা বিক্ষোভ দেখা যায়। অপরদিকে তৃণমূলের বহিরাগত দুষ্কৃতীরা কলেজের মধ্যে লাঠি নিয়ে প্রবেশ করলে মুহূর্তের মধ্যেই কলেজ ক্যাম্পাস উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পরিস্থিতি সামাল দিতে কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ এসে এভিবিপির আন্দোলনকারীদের সাথে আলোচনায় বসে। এরপর উভয় পক্ষের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে বলে জানা গিয়েছে।

    এবিভিপির বক্তব্য

    কলেজের এবিভিপি নেতা পাপন বিশ্বাস কলেজ (Nadia) অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে তোপ দেগে বলেন, “অধ্যক্ষ নিজে তৃণমূলের পক্ষপাত করছেন। টিএমসিপিদের জোর করে বসন্ত উৎসব করার সুযোগ করে দিয়েছেন। তিনি এখানে কাটমানি খেতে আসেননি। আমাদের না জানিয়ে বসন্ত উৎসবের টাকা তুলে দিয়েছেন। এই বিষয় আমরা আপত্তি জানাই। আমরা এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে তীব্র ধিক্কার জানাই। কালেজে ছাত্র সংসদ নেই বলেই অধ্যক্ষ এইভাবে শাসকের পক্ষাবলম্বন করলেন। অবিলম্বে আমরা ছাত্র সংসদের নির্বাচন চাই।”

    প্রিন্সিপালের বক্তব্য

    কলজের (Nadia) প্রিন্সিপাল দীপঙ্কর ঘোষ বলেন, “আমি কলেজকে ঠিক ভাবে পরিচালনা করতে চাই। আমি কোনও রাজনৈতিক দলের পক্ষে এবং বিপক্ষে নেই। নিজেদের দলীয় পতাকা লাগানোর অধিকার সকলের রয়েছে। তবে যেহেতু কলেজে ছাত্র সংসদের নির্বাচন হয়নি, তাই এই মুহূর্ত ক্যাম্পাস সকলের। আমি উভয় পক্ষকে পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখার আবেদন জানাবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share