Tag: AirPort

AirPort

  • Pod Taxi: দেশে খুব শীঘ্রই চালু হতে চলেছে চালকহীন ‘পড ট্যাক্সি’! কী এর বিশেষত্ব?

    Pod Taxi: দেশে খুব শীঘ্রই চালু হতে চলেছে চালকহীন ‘পড ট্যাক্সি’! কী এর বিশেষত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ফিউচার টেকনোলজি’র প্রয়োগে হাত আরও বাড়িয়ে দিল ভারত। ভারতবর্ষে প্রথম চালু হতে চলেছে চালকহীন “পড ট্যাক্সি” (pod taxi)। প্রথমবারের মতো এই গাড়ি ছুটতে চলেছে নয়ডার জেওয়ার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। এটিই হতে চলেছে ভারতের সর্বপ্রথম পড ট্যাক্সি পরিষেবা। দিল্লির নয়ডাতে এই নতুন বিমান বন্দরটি নির্মাণ হচ্ছে, যার কাজ অনেকটাই শেষের পথে। বাকি অনেক বিমান বন্দরের থেকে বেশি আধুনিক পরিষেবা প্রদানকারী বিমান বন্দরের তকমা পেতে চলেছে এটি। এই  বিমান বন্দরটি নির্মাণের পর দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী বিমানবন্দরের অনেকটাই চাপ কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    কী এই পড ট্যাক্সি (pod taxi)?

    এই পড ট্যাক্সি হল একটি চালকবিহীন বৈদ্যুতিক যান। এই গাড়িগুলি (pod taxi) সাধারণত ছোট আকৃতির এবং কম সংখ্যক যাত্রী পরিবহণ করতে সক্ষম। এটি দেখতে অনেকটা ছোট ট্রাম বা ট্রেনের মতো।  একটি নির্দিষ্ট ট্র্যাকের ওপর দিয়ে এটি চলাচল করে, আর এটি চালাতে প্রয়োজন হয় বিদ্যুতের। বর্তমানের মেট্রো রেলের মতো ট্র্যাকেই বিদ্যুৎ সংযোগ ব্যবস্থা থাকে, যার সাহায্যে এটি চলতে পারে।

    কেন এটি (pod taxi) অন্যান্য যানবাহনের থেকে আলাদা? 

    সাধারণত চলাচলের মাধ্যমটিই একে অন্যান্য যানবাহনের থেকে আলাদা করে। এটি এক বিশেষ ট্র্যাকের মাধ্যমে চলে, সে তো আগেই বলা হয়েছে।
    তাছাড়াও যে সব সুবিধা পাওয়া যায়, সেগুলি হল:

    ১) এটি (pod taxi)একটি দূষণ মুক্ত যানবাহন। দিল্লির মতো দূষণ প্রবণ এলাকায় এই গাড়ি কিছুটা হলেও পরিবেশ বান্ধব পরিষেবা প্রদান করবে।
    ২) এটি রাস্তায় চলাকালীন অন্যান্য যানবাহনের রাস্তা আটকাবে না, যানজটের ঝামেলা থেকে মুক্ত রাখবে শহরকে।
    ৩) খুব কম সময়ের মধ্যে মানুষ সরাসরি বিমান বন্দরে পৌঁছে যেতে পারবেন। 

    কোথায় এই পরিষেবা (pod taxi) মিলবে?

    এখনও পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী এই পড ট্যাক্সি পরিষেবা (pod taxi) মিলবে ১৪.১ কিলোমিটার পথের মধ্যে। এই পুরো প্রজেক্টটি করতে খরচ হচ্ছে প্রায় ৮১০ কোটি টাকা। গৌতম বুদ্ধ নগর জেলার ২৮, ২৯, ২১ এবং ৩২ নম্বর সেক্টরের মধ্যে এই পড ট্যাক্সির পরিষেবা মিলবে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya airport: রাম মন্দিরের চেতনাতেই তৈরি অযোধ্যা বিমানবন্দর, নামেও রামায়ণের ছোঁয়া

    Ayodhya airport: রাম মন্দিরের চেতনাতেই তৈরি অযোধ্যা বিমানবন্দর, নামেও রামায়ণের ছোঁয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম জন্মভূমির সঙ্গে জড়িয়ে গেল রামায়ণের রচয়িতা, মহর্ষী বাল্মীকির নামও। ২০২৪-এর ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের জমকালো উদ্বোধন। তার আগে, ৩০ ডিসেম্বর উদ্বোধন হবে অযোধ্যার নবনির্মিত বিমানবন্দরের (Ayodhya airport)। বৃহস্পতিবার এর নাম বদলে ‘মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অযোধ্যাধাম’ করা হল। আগামী কাল, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ওই বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    বিমানবন্দরে সুবিধা

    উদ্বোধনের দিনেই অযোধ্যা বিমানবন্দরে ইন্ডিগো এবং এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান (Ayodhya airport) চলাচল করবে। এই দুই বিমান সংস্থা ইতিমধ্যে দিল্লি, মুম্বই এবং আমেদাবাদ থেকে অযোধ্যা পর্যন্ত বিমান চলাচলের কথা ঘোষণা করে দিয়েছে। অযোধ্যা বিমানবন্দরের প্রথম পর্যায়ের নির্মাণকার্যে আনুমানিক ১,৪৫০ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। সাড়ে ছ’হাজার বর্গমিটার এলাকা জুড়ে সেখানে তৈরি হয়েছে নতুন টার্মিনাল ভবন। ব্যস্ত সময়ে অন্তত ৬০০ জন যাত্রী সেখানে অপেক্ষা করতে পারবেন। সারা বছরে এর যাত্রীধারণ ক্ষমতা ১০ লাখের বেশি। সূ্ত্রের খবর, দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও একটি টার্মিনাল ভবন তৈরি করা হবে অযোধ্যা বিমানবন্দরে। ৫০ হাজার বর্গমিটারের সেই ভবনে ব্যস্ত সময়ে অন্তত তিন হাজার যাত্রী থাকতে পারবেন। বছরে তার যাত্রীধারণ ক্ষমতা হবে ৬০ লক্ষ।

    আরও পড়ুন: ‘মদ-মুক্ত’ অযোধ্যার রাম মন্দির চত্বর, ঘোষণা যোগী সরকারের

    বিমানবন্দরে রামায়ণের কাহিনি

    বিমানবন্দর (Ayodhya airport) সূত্রে জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের চেতনাতেই তৈরি করা হয়েছে এই নতুন বিমানবন্দরটি। রাবণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ জয়ের পর, রামের প্রত্যাবর্তনের সময়, অযোধ্যাবাসী যে আনন্দ অনুভব করেছিলেন, বিমানবন্দরে আগত এবং এখান থেকে প্রস্থানকারী সকল যাত্রীরা যাতে সেই অনুভূতি পান, বিমানবন্দর নির্মাণের সময় সেটাই মাথায় রাখা হয়েছিল। টার্মিনাল ভবনের ভিতগুলি রামায়ণ মহাকাব্যের মূল ঘটনাগুলির ছবিতে সাজানো হয়েছে। কাজেই টার্মিনালের মধ্য দিয়ে হাঁটার সময়ই যাত্রীরা রামের পুরো কাহিনি জেনে নিতে পারবেন। এই বিমানবন্দর উদ্বোধনের জন্য শনিবারই অযোধ্যা যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একই সঙ্গে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিও খতিয়ে দেখবেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mukul Roy: বাবার দিল্লি যাত্রার পিছনে বড় টাকার খেলা রয়েছে, মুখ খুললেন মুকুলপুত্র শুভ্রাংশু

    Mukul Roy: বাবার দিল্লি যাত্রার পিছনে বড় টাকার খেলা রয়েছে, মুখ খুললেন মুকুলপুত্র শুভ্রাংশু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধায়ক মুকুল রায়ের (Mukul Roy) দিল্লি যাত্রা নিয়ে নতুন করে জল্পনা তৈরি হয়েছে। তিনি কি অন্য কোনও দলে যোগ দেবেন, তা নিয়ে মঙ্গলবার দিনভর চর্চা শুরু হয়েছে। সোমবার রাতেই কলকাতা বিমানবন্দর থেকে রহস্যজনকভাবে মুকুল রায় নিখোঁজ হয়ে যান বলে খবর রটে যায়। যা জানাজানি হতেই রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। মুকুলপুত্র শুভ্রাংশু রায় বিষয়টি নিয়ে থানারও দ্বারস্থ হয়েছিলেন। যদিও তখনও পর্যন্ত মুকুল রায়ের (Mukul Roy) অবস্থান সম্পর্কে কারও কিছু জানা ছিল না। পরে জানা যায়, তিনি দিল্লি গিয়েছেন। আর তাঁর দিল্লি যাত্রা নিয়ে মঙ্গলবার সকালেই মুখ খুললেন শুভ্রাংশু রায়।

    কী বললেন শুভ্রাংশু রায়?

    মঙ্গলবার নিজের বাড়িতে সংবাদিক সম্মেলন করে শুভ্রাংশু রায় বলেন, বাবার মানসিক পরিস্থিতি ঠিক নয়। বাবার (Mukul Roy) ব্রেন অপারেশন হয়েছে। পারকিনসন, ডিমেনশিয়া রয়েছে। হাই সুগার, হাই প্রেসার। সিরোসিস অব লিভার রয়েছে। দিনে ১৮ টা ওষুধ খান। ইনসুলিন নেন। বাবার দিল্লি যাত্রার পিছনে কোনও বড় টাকার খেলা রয়েছে। আমাকে না জানিয়ে দুই সঙ্গীকে নিয়ে দিল্লি গেছে বাবা। মুখ্যমন্ত্রী সোমবার দুপুরে বাবার শারীরিক অবস্থা জানতে ফোন করে খোঁজ নিয়েছেন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে বদনাম করার জন্য রাজনীতি করা হচ্ছে। বাবাকে বিমানবন্দর থেকে ফেরাতে চেষ্টা করেছিলাম। সিআইএসএফ কোনওরকম সাহায্য করেনি। এয়ারপোর্ট থানায় বলেছি।

    বাবার কাছে এক টাকাও ছিল না, তাহলে কীভাবে টিকিট কাটলেন? প্রশ্ন শুভ্রাংশু-র

    শুভ্রাংশু রায় আরও বলেন, বাবার (Mukul Roy) কাছে এক টাকাও ছিল না, তাহলে কীভাবে টিকিট কাটলেন? বাবা এখন বেতন পান মাত্র একুশ হাজার টাকা। এজেন্সি একজন অবাঙালি ছেলেকে পাঠিয়ে ৫০ হাজার টাকা বাবার (Mukul Roy) হাতে দিয়েছে। অসুস্থ মানুষকে নিয়ে রাজনীতি করা ঠিক নয়। আমাদের পরিবারের পাশে অভিষেক ব্যানার্জি যেভাবে দাঁড়িয়েছে, তা কোনওদিন ভুলতে পারবো না। অসুস্থ মানুষ সেটিং করতে পারে? আমি চাই, বাবা রাজনীতি থেকে অবসর নিয়ে নাতি-নাতনি নিয়ে থাকুন। পরিবারের সঙ্গে কাটান। পুলিশ সবরকম সহযোগিতা করছে। প্রথম কাজ বাবাকে (Mukul Roy) ফিরিয়ে এনে হাসপাতালে ভর্তি করা। এয়ারপোর্ট থানা ও বিধাননগরের সিপি চেষ্টা করছেন। দিল্লি পুলিশ কোনও সহযোগিতা করছে না। আর বাবা দিল্লিতে কোথায় আছে তা জানতে পারিনি। কারণ, বাবার ফোন সুইচড অফ রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Airport: তিনটি নয়া বিমানবন্দর পাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ, কোথায় কোথায় জানেন?

    Airport: তিনটি নয়া বিমানবন্দর পাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ, কোথায় কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনটি নয়া বিমানবন্দর (Airport) পাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ। অন্তর্দেশীয় যোগাযোগ ব্যবস্থা বাড়াতেই চালু হচ্ছে এই তিনটি বিমানবন্দর। এই তিনটি বিমানবন্দর হবে বার্নপুর, কোচবিহার এবং কলাইকুন্ডায়। গোটা ভারতে রয়েছে ৭০টি বিমানবন্দর। এর মধ্যে রয়েছে দুটি ওয়াটার এয়ারোড্রোম এবং ন’ টি হেলিপোর্ট।

    উদান…

    সিভিল অ্যাভিয়েশন মন্ত্রক চালু করেছে রিজিয়নাল কানেক্টিভিটি স্কিম। নাম দেওয়া হয়েছে উড়ে দেশ কা আম নাগরিক (UDAN)। আম জনতা যাতে সস্তায় বিমান ভ্রমণ করতে পারেন, তাই এই স্কিম চালু করা হয়েছে। চারবার নিলাম হওয়ার পর ৪৫৩টি রুট চালু হয়েছে। এর মধ্যে যুক্ত হয়েছে ৭০টি এয়ারপোর্ট, দুটি ওয়াটার অ্যারোড্রোম এবং ৯টি হেলিপোর্টও। জানা গিয়েছে, ২.১৫ লক্ষেরও বেশি উদান ফ্লাইট অপারেট করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত এই ভ্রমণ উপভোগ করেছেন ১.১ কোটি যাত্রী।

    আরও পড়ুন: ‘ভারত জোড় যাত্রা’য় বেরিয়ে চায়ে মজে রাহুল, বাইরে ঠায় দাঁড়িয়ে ফার্ম হাউসের মালকিন

    কোচবিহারে বিমানবন্দর (Airport) প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। তবে রয়ে গিয়েছে জটিলতা। কোচবিহার বিমানবন্দরের লাইসেন্স নবীকরণ হবে না বলেও জানা গিয়েছিল। ওই বিমানবন্দর চালু করতে উদ্যোগী হয় রাজ্য সরকার। কলাইকুন্ডায় সেনাবাহিনীর বিমান ওঠানামা করে। এবার সেখানে হচ্ছে আস্ত একটি বিমানবন্দর। কারণ কলাইকুন্ডায় যেখানে সেনাবাহিনীর বিমান ওঠানামা করে, সেটি খড়্গপুরের কাছেই। এই খড়্গপুর রেলশহর নামে পরিচিত। জায়গাটি মিনি ইন্ডিয়া নামেও পরিচিত। তাই এখান থেকে বিমান পরিষেবা চালু হবে আদতে লাভবান হবেন স্থানীয়রাই।

    বার্নপুরেও বিমানবন্দর (Airport) চালুর দাবি দীর্ঘদিনের পুরানো। এটাও রেলশহর। এখানেও ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের মানুষ বসবাস করেন। তাই এখানে বিমানবন্দর হলে আদতে উপকৃত হবেন স্থানীয়রা। ঘুরে দাঁড়াবে এলাকার অর্থনীতিও। ভারত সরকার এই স্কিমে বরাদ্দা করেছে ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এই টাকায় আনসার্ভড এবং আন্ডারসার্ভড এয়ারপোর্ট বা এয়ারস্ট্রিপগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করা যাবে। ২০২৪ সালের মধ্যে এগুলিকে সংস্কার কিংবা পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • CISF: সিআইএসএফ নয়, বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় এবার বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষী!

    CISF: সিআইএসএফ নয়, বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় এবার বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন দেশের বিভিন্ন বিমান বন্দরের (Airport) দায়িত্বে ছিলেন সিআইএসএফ (CISF) জওয়ানরা। এবার তাঁদেরই মধ্যে হাজার তিনেকের জায়গা নেবেন বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীরা (Private Security Guards)। ওই জওয়ানদের লাগানো হবে নয়া বিমানবন্দরের নিরাপত্তার কাজে। পুরানো বিমানবন্দরগুলিতে নিরাপত্তায় যাতে কোনও ফাঁকফোকর না থাকে, সেজন্য বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীরা ব্যবহার করবেন স্মার্ট প্রযুক্তি। যার জেরে বিমানবন্দরগুলি থাকবে আগের মতোই সুরক্ষিত।

    বিমানবন্দর সহ দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলির দেখভাল করেন সিআইএসএফের জওয়ানরা। এবার দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরের তিন হাজারেরও বেশি সিআইএসএফ জওয়ানকে সরিয়ে দিল সরকার। জানা গিয়েছে, তাঁদের জায়গায় বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্ব বর্তাবে বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীদের ওপর। তাঁরাই সামলাবেন যাবতীয় দায়দায়িত্ব। বেসরকারি এই নিরাপত্তা রক্ষীদের দেওয়া হবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি যা দিয়ে তাঁরা বজায় রাখবেন বিমানবন্দরের নিরাপত্তা।

    এই অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করা হয়েছিল ২০১৮-’১৯ অর্থবর্ষে। সেটাই কার্যকর হচ্ছে দেশের ৫০টি সিভিল এয়ারপোর্টে। পুরো পরিকল্পনা করেছিল ব্যুরো অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি এবং অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি রেগুলেটর। সেই মতো সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে সিআইএসএফের ৩ হাজার ৪৯টি অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটিকে। এঁদের বদলে নিয়োগ করা হবে ১ হাজার ৯২৪ জন বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষী। যাত্রীদের নিরাপত্তায় যাতে কোনও গলদ না থাকে সেজন্য তাঁদের দেওয়া হবে সিসিটিভি ক্যামেরা, ব্যাগেজ স্ক্যানারের মতো স্মার্ট প্রযুক্তি। এক প্রবীণ নিরাপত্তা আধিকারিকের মতে, এই যে নয়া ব্যবস্থা, এতে একদিকে যেমন ১ হাজার ৯০০ জনেরও বেশি মানুষের অ্যাভিয়েশন সেক্টরে কর্মসংস্থান হবে, তেমনি অন্যদিকে সিআইএসএফ তাঁদের জওয়ানদের পাঠাতে পারবে অন্যত্র। দেশে যেসব নয়া বিমানবন্দর হচ্ছে, সেগুলিতে তাঁদের পাঠাতে পারবে। তিনি জানান, দেশের প্রতিটি বিমানবন্দর চত্বর মুড়ে ফেলা হবে সিসিটিভি ক্যামেরায়।

    আরও পড়ুন : গোয়া ভোটে তৃণমূলের খরচ ৪৭ কোটি টাকা, বিজেপির প্রায় ৩ গুণ!

    তবে বিমানবন্দরের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি আগের মতোই এখনও করবেন সিআইএসএফ জওয়ানরা। অন্তর্ঘাত বিরোধী কাজকর্ম সহ গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি করবেন তাঁরাই। আর তুলনায় হালকা কাজ করবেন বেসরকারি নিরাপত্তা রক্ষীরা। এয়ারলাইন্স স্টাফ এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা সহ বিভিন্ন কাজের দেখভাল করবেন তাঁরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share