Tag: Ashwini vaishnaw

Ashwini vaishnaw

  • Odisha: কবে খুলবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার? মুখ খুললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    Odisha: কবে খুলবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার? মুখ খুললেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝির আশ্বাস পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভান্ডার শীঘ্রই খোলা হবে। রবিবার রাজ্যের নবনির্বাচিত ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সাংসদ এবং বিধায়কদের একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মোহন মাঝি বলেন, “প্রত্যেকের মনে একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে যে রত্ন ভান্ডার কখন খোলা হবে। আমি বলতে চাই যে, রত্ন ভান্ডার (Ratna Bhandar) খুব শীঘ্রই খোলা হবে এবং সেখানে রাখা পবিত্র অলংকারগুলি খতিয়ে দেখা হবে। রত্ন যদি লোপাট হয় এবং কেউ দোষী প্রমাণিত হয় তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে রেহাই দেওয়া হবে না।”

    মোদির জন্মদিনে চালু হবে সুভদ্রা যোজনা

    মুখ্যমন্ত্রী মাঝি বলেন, “ওড়িশার (Odisha) অস্মিতা রক্ষার জন্য একটি নতুন ওড়িশার ভাবনা আমরা নিয়েছি। উৎকলের (ওড়িশা) ভাবমূর্তি বিকৃত করে, ওড়িশার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং ভাষাকে যারা অপমান করেছিল, তাঁদের শাসনের অবসান ঘটেছে।” তিনি আরও বলেন, “বিজেপি সরকার ওড়িয়া অস্মিতাকে রক্ষা করতে এবং ওড়িশাকে ভারতের এক নম্বর রাজ্যে পরিণত করতে কঠোর পরিশ্রম করবে। ওড়িশা ২০৪৭ সালের মধ্যে একটি বিকসিত রাজ্য হবে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির এই অঙ্গীকার করেছেন।” মাঝি আরও জোর দিয়ে বলেন, “কর্মী ও নেতাদের কঠোর পরিশ্রমের কারণে দীর্ঘ সংগ্রামের পরে বিজেপি নিজেরাই সরকার গঠনে সফল হয়েছে। ১৭ সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে রাজ্যে বহুল আলোচিত সুভদ্রা যোজনা চালু করা হবে। এতে মহিলারা এই যোজনার অধীনে ৫০,০০০ টাকার নগদ ভাউচার পাবেন, যা বিজেপির অন্যতম প্রধান নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল।”

    ওড়িশায় রেলে ১ লক্ষ কোটির বিনিয়োগ (Odisha)

    এদিনের অনুষ্ঠানে সিএম মাঝি, দুই ডেপুটি সিএম, তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, ধর্মেন্দ্র প্রধান, অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং জুয়েল ওরাম, রাজ্য ইউনিট বিজেপি সভাপতি মনমোহন শ্যামল, দলের অন্যান্য সাংসদ এবং বিধায়করা উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিতে গিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “আগামী পাঁচ বছরে ওড়িশায় ১ লক্ষ কোটি টাকার নতুন রেল প্রকল্প হবে। অতীতে কেন্দ্রের কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার এবং ওড়িশায় বিজু জনতা দল (বিজেডি) সরকার দ্বারা ওড়িশায় রেল উপেক্ষিত ছিল।”

    আরও পড়ুন: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, “বিজেপি সরকার ভগবান জগন্নাথের আশীর্বাদ এবং প্রধানমন্ত্রী মোদির সমর্থন ও নির্দেশনায় ওড়িশার (Odisha) জনগণের প্রত্যাশা পূরণে কঠোর পরিশ্রম করবে। জনগণকে আশ্বাস দিচ্ছি দলের নির্বাচনী ইশতেহারে দেওয়া সমস্ত প্রতিশ্রুতি পূরণ করা হবে।”

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kanchenjunga Express: দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী, হেল্পলাইন নম্বর চালু রেলের

    Kanchenjunga Express: দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী, হেল্পলাইন নম্বর চালু রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchenjunga Express) ও মালগাড়ির সংঘর্ষে শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে, আহত ৪১ জন। মৃতদের মধ্যে রয়েছেন মালগাড়ির লোকো পাইলট। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার মধ্যেই চলছে উদ্ধারকাজ। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchanjungha Derailed) দুর্ঘটনার পরই উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে করেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ফাঁসিদেওয়ায় দুর্ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন রেলমন্ত্রী। তিনি দার্জিলিঙের উদ্দেশে রওনা দিচ্ছেন। দুর্ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করবেন। 

    রেলের হেল্পলাইন নম্বর

    এই দুর্ঘটনার জেরে কাঞ্চনজঙ্ঘার (Kanchenjunga Express) পেছনের দিকে তিনটি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে যায়।  বেসরকারি মতে এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহতের সংখ্যা ৬০ জন। এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার প্রভাব পড়েছে উত্তরবঙ্গে রেল পরিষেবায়। মালদা টাউন স্টেশনে আটকে পড়েছে কলকাতা থেকে নিউ জলপাইগুড়িগামী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। রেলের তরফে মালদায় হেল্প লাইন নম্বর চালু হয়েছে। যাত্রীদের খোঁজখবর নেওয়ার জন্য পরিজনদের সাহায্য করার জন্য হাওড়া,শিয়ালদহ-সহ কাটিহার, ডালখোলা, কিষাণগঞ্জ, সামসি, বারসোই, নিউ জলপাইগুড়ি-সহ বিভিন্ন স্টেশনে হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। 

    আরও হেল্পলাইন নম্বর

    শিয়ালদা, দক্ষিণেশ্বর ও নৈহাটি স্টেশনেও হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হয়েছে। সেগুলি হল—

    শিয়ালদহ স্টেশন
    ১) ০৩৩২৩৫০৮৭৯৪
    ২) ০৩৩২৩৮৩৩৩২৬
    ৩) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩৩৩২৬

    শিয়ালদহ কন্ট্রোল রুম:
    ১) ১০৭২৫
    ২) ০৩৩২৩৫১৬৯৬৭
    ৩) ০৩৩২৩৮৩২৫৯৪
    ৪) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩২৫৯৪

    নৈহাটি স্টেশন
    ১) ০৩৩২৫৮১২১২৮
    ২) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩৯৩০০
    ৩) ০৩৩২৫৮০৫২৪৪

    দক্ষিণেশ্বর স্টেশন
    ১) ০৩৩২৩৮৩২৫৯০
    ২) রেলওয়ে টেলিফোন: ৩২৫৯০
    ৩) ০৩৩২৩৮৩২৫৯০

    রেলমন্ত্রীর বার্তা

    এই ঘটনাকে দুর্ভাগ্যজনক আখ্যা দিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লিখেছেন, “এনএফআর জোনে দুর্ভাগ্যজনক দুর্ঘটনা ঘটেছে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। রেলওয়ে, এনডিআরএফ, এসডিআরএফ মিলিতভাবে কাজ করছেন। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন।”

    কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস (Kanchenjunga Express) আগরতলা থেকে শিয়ালদার মধ্যে চলাচল করার ফলে একাধিক রাজ্যের মানুষ সেই ট্রেনে যাতায়াত করেন। ত্রিপুরা, অসম, বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গ ছুঁয়ে যায় সেই ট্রেন। এই গুরুত্বপূর্ণ ট্রেন দুর্ঘটনার (Kanchanjungha Derailed) কবলে পড়ায় হতাশা ব্যক্ত করেন রেল প্রতিমন্ত্রীও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bullet Train in India: ২০২৬ সালের মধ্যেই রকেট গতিতে ভারতে ছুটবে বুলেট ট্রেন, ঘোষণা রেলমন্ত্রীর

    Bullet Train in India: ২০২৬ সালের মধ্যেই রকেট গতিতে ভারতে ছুটবে বুলেট ট্রেন, ঘোষণা রেলমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৬ সালের মধ্যেই চিন জাপানকে টেক্কা দিয়ে ভারতে প্রবল গতিতে ছুটবে বুলেট ট্রেন (Bullet Train in India)। এমনটাই জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেনের লাইনের জন্য ইতিমধ্যে জমি অধিগ্রহণের কাজও শেষ হয়ে গিয়েছে। জোর কদমে চলছে ট্রেনের লাইন পাতার কাজ। এর পাশাপাশি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও রকেট গতির এই ট্রেন নিয়ে আরও অনেক কিছু জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী। অশ্বিনী বৈষ্ণবের মতে,  দ্রুতগতিতে ট্রেন যেমন ছুটবে তেমনই এর পাশাপাশি ট্রেনে যাত্রী সুরক্ষাতেও ব্যাপক নজর দেওয়া হবে।

    রেলমন্ত্রীর ট্যুইট

    যাত্রীদের সুবিধা ও সুরক্ষার জন্য তৈরি করা হয়েছে অটোমেটেড রেইনফল মনিটরিং সিস্টেম। গতকাল শুক্রবার এ নিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের একটি এক্স হ্যান্ডেলের (Bullet Train in India) পোস্ট সামনে এসেছে এবং সেখানেই তিনি বুলেট ট্রেন সম্পর্কে একাধিক আপডেট দিয়েছেন।

    রেইনফল মনিটারিং সিস্টেম আসলে কী? কীভাবে কাজ করবে এটি? 

    রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, এই সিস্টেমে রেইনগজ ব্যবহার করা হয়েছে। বৃষ্টিপাতের প্রতিমুহূর্তের তথ্য মিলবে এখানে। এর পাশাপাশি রয়েছে advance instrumentation system. অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত যদি শুরু হয় সে ক্ষেত্রে বুলেট ট্রেনের (Bullet Train in India) গতি কমানো হবে নিরাপত্তার জন্য। প্রসঙ্গত রেলমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন যে যাত্রী সুরক্ষাতে সবথেকে বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে এবং এর সঙ্গে কোনও রকমের আপোষ করা হবে না।

    কতটা গতিতে ছুটবে বুলেট ট্রেন?

    জানা গিয়েছে, জাপানের সঙ্গে চুক্তি করে বুলেট ট্রেনের (Bullet Train in India) কাজ চলছে। প্রথম বুলেট ট্রেনটি ছুটবে মুম্বই-আহমেদাবাদ রুটে। রেলওয়ে আধিকারিকরা জানাচ্ছেন ৫০৮ কিলোমিটার দূরত্বের ঐ রূটে বুলেট ট্রেনের সর্বোচ্চ গতিবেগ হবে ৩২০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। যাত্রা পথে মোট ১২টি স্টেশন থাকবে। প্রসঙ্গত, শুক্রবারই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রেল বোর্ডের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন রেলমন্ত্রী এবং সেখানে সারা দেশব্যাপী রেলওয়ে সুরক্ষা নিয়ে আলোচনা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Vande Bharat Metro: বন্দে মেট্রোর ট্রায়াল রান শুরু জুলাইতে, জুড়বে ১২৪ শহরকে

    Vande Bharat Metro: বন্দে মেট্রোর ট্রায়াল রান শুরু জুলাইতে, জুড়বে ১২৪ শহরকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে ভারতীয় রেল স্বল্প দূরত্বের বন্দে ভারত মেট্রো ট্রেনের (Vande Bharat Metro) ট্রায়াল রান শুরু করবে, এমনটাই জানা গিয়েছে। এছাড়াও রেল সূত্রের খবর, আগামী মাসেই অর্থাৎ ২০২৪ সালের মে মাস থেকেই বন্দে ভারতের স্লিপার ট্রেনেরও ট্রায়াল রান শুরু হবে। অর্থাৎ একযোগে ভারতীয় রেলের মুকুটে জুড়তে চলেছেন নয়া দুটি পালক। প্রসঙ্গত, রেলমন্ত্রী আগেই জানিয়েছিলেন, রেলের আধুনিকীকরণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে ২০২২-২০২৩ বর্ষে। সেই সিদ্ধান্তের প্রতিফলনই ধরা পড়ল রেলের ঘোষণায়।

    জুড়বে ১২৪ শহরকে

    ভারতীয় রেলের তরফে জানানো হয়েছে, বন্দে ভারত মেট্রো (Vande Bharat Metro) ট্রেনগুলি ১০০ থেকে ২৫০ কিলোমিটারের রুটে চলবে। অন্যদিকে বন্দে ভারতের স্লিপার ট্রেনগুলি এক হাজার কিলোমিটারের বেশি রুটে ছুটবে। রেলের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, বন্দে মেট্রো ট্রেনগুলি ১২৪টি শহরকে যুক্ত করবে। এর মধ্যে রয়েছেন লক্ষ্ণৌ-কানপুর, আগ্রা-মথুরা, দিল্লি-রেওয়ারি ভুবনেশ্বর-বালাসোর এবং তিরুপতি-চেন্নাই প্রভৃতি।

    কেমন হবে বন্দে ভারত মেট্রো

    নতুন বন্দে ভারত মেট্রো ট্রেনগুলির (Vande Bharat Metro) ডিজাইনও ইতিমধ্যে জানা গিয়েছে। সমস্ত বন্দে মেট্রো ট্রেনগুলিতে থাকবে এসি। চালু রেলপথেই এগুলি চলবে। তার জন্য আলাদা করে কোনও ট্রাক তৈরি হবে না। যেকোনও বড় শহরের আশেপাশের শহরগুলিকে যুক্ত করতে এই ট্রেনগুলি ছুটবে। এই সমস্ত ট্রেনে অনেক বেশি সংখ্যক যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন বলে জানা যাচ্ছে। বন্দে মেট্রোর গতিও হবে খুব বেশি। পাশাপাশি বন্দে মেট্রো ট্রেনগুলির সমস্ত ছোট স্টেশনেই থামবে। প্রতিটি ট্রেনে বারোটি করে কামরা থাকবে। অন্যান্য মেট্রো ট্রেনগুলির মতোই বন্দে মেট্রোর দরজা হবে অটোমেটিক। জানা গিয়েছে পরবর্তীকালে এই বন্দে মেট্রো ট্রেনগুলিতে আরও চারটি করে বগি জোড়া হতে পারে। যার ফলে মোট কোচের সংখ্যা হবে ১৬। বন্দে মেট্রো (Vande Bharat Metro) ট্রেনগুলি পুরোটাই হবে অসংরক্ষিত কামড়ার। রেলের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানিয়েছেন, লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের ১০০ দিনের মধ্যেই ট্রাকে ছুটবে বন্দে ভারত মেট্রো।

    স্লিপার বন্দে ভারত ছুটবে ৫০টি

    জানা গিয়েছে, স্লিপার বন্দে ভারত ট্রেনগুলিতে থাকবে দুটি ৬০০০ হর্সপাওয়ারের লোকোমোটিভ ইঞ্জিন। একটি থাকবে সামনে এবং অপরটি পিছনে। অর্থাৎ দুদিকেই ছুটতে পারবে এই বন্দে ভারত ট্রেনগুলি। এই ট্রেনগুলি দীর্ঘ দূরত্বের যাত্রীদের অত্যন্ত সাশ্রয়ী মূল্যে ভ্রমণের সুবিধা দেবে। চলতি বছরে এমন ৫০টি নতুন ট্রেন ছুটবে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে আগামীদিনে এমন ট্রেনের সংখ্যা বেড়ে চারশোটি হবে বলে জানিয়েছে রেল মন্ত্রক। এই ট্রেনগুলির পুরো ডিজাইনটাই হবে বিদেশি ট্রেনের মত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Droupadi Murmu: ওড়িশা থেকে নতুন ৩টি ট্রেনের সূচনা রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর, একটি আসবে বাংলায়

    Droupadi Murmu: ওড়িশা থেকে নতুন ৩টি ট্রেনের সূচনা রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর, একটি আসবে বাংলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu) মঙ্গলবার ওড়িশার বাদামপাহাড় থেকে সবুজ পতাকা উত্তোলন করে তিনটি ট্রেনের যাত্রার সূচনা করলেন। এই ট্রেনগুলি বাদামপাহাড় থেকে তিনটি রুটে চলবে। ট্রেনগুলির গন্তব্যস্থল হবে শালিমার, রাউরকেল্লা এবং টাটানগর।

    ট্রেন চলবে সাপ্তাহিক (Droupadi Murmu)

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, রাষ্ট্রপতির (Droupadi Murmu) হাতে উদ্বোধন হওয়া ট্রেনগুলির মধ্যে শালিমার থেকে বাদামপাহাড় এবং বাদামপাহাড় থেকে রাউরকেল্লা পর্যন্ত দুটি ট্রেন সাপ্তাহিক। উল্লেখ্য, কলকাতার সঙ্গে সরাসরি আদিবাসী অধ্যুষিত বাদামপাহাড় এলাকার রেল পরিষেবা এই প্রথম বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, বাদামপাহাড় থেকে টাটানগর পর্যন্ত মেমু ট্রেন চলবে। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ট্রেন রবিবার বাদে সপ্তাহে মূলত ছয় দিন চলবে। ওড়িশা এবং ঝাড়খণ্ডের আদিবাসী এলাকার মানুষকে শহর অঞ্চলের সঙ্গে সংযুক্ত করতে এই পরিকল্পনা করা হয়েছে। রেল যোগাযোগের মধ্যে দিয়ে এলাকার অর্থনীতি, স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং আদিবাসী পর্যটন কেন্দ্রগুলির উন্নয়ন ঘটবে এবং এভাবে জীবনযাত্রার মানকে আরও সমৃদ্ধ করাই লক্ষ্য বলে জানা গিয়েছে।

    অমৃত স্টেশন প্রকল্পে সাজবে বাদামপাহাড় স্টেশন

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওড়িশার বাদামপাহাড় রেল স্টেশনকে অমৃত স্টেশন প্রকল্পের আওতায় বিশেষ ভাবে সাজিয়ে তোলা হবে। এদিন তিনটি নতুন ট্রেনকে সবুজ পতাকা দেখানোর পাশাপাশি এই স্টেশনকে নতুন করে ঢেলে সাজানোর জন্য শিলান্যাসও করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Droupadi Murmu)।

    রেলের দক্ষিণ পূর্ব শাখার বক্তব্য

    পরিষেবার বিষয়ে রেলের দক্ষিণ-পূর্ব শাখা সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ট্রেনগুলি শিল্পাঞ্চল এবং খনি এলাকার মধ্যে দিয়ে যাওয়ার ফলে এলাকার মানুষ যেমন কাজের সুবিধা পাবেন, ঠিক তেমনি শিল্পাঞ্চল পর্যটনের ব্যাপক সুবিধাও হবে। রেলের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, “কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে। সেই সঙ্গে এলাকার ছাত্রদের উচ্চশিক্ষা, মানুষ চিকিৎসার জন্য দ্রুত কলকাতা বা টাটানগরে খুব কম সময়ের মধ্যেই পৌঁছাতে পারবেন। এই অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর (Droupadi Murmu) সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Digital India: মোদির ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্প সম্প্রসারণে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

    Digital India: মোদির ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্প সম্প্রসারণে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল ইন্ডিয়া (Digital India) প্রকল্পের সম্প্রসারণে অনুমোদন দিয়েছেন। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। প্রকল্পের জন্য সরকার ১৪৯০৩ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করেছে বলে জানান মন্ত্রী। দেশের ডিজিটাল অর্থনীতি, আইটি এবং ইলেকট্রনিক্স মাধ্যমের সার্বিক উন্নতির লক্ষ্যে এই প্রকল্পের সম্প্রসারণ।

    ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পের সম্প্রসারণ ( (Digital India))

    নাগরিকদের ডিজিটাল ( (Digital India)) পরিষেবা দিতে, ২০১৫ সালের ১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন। এরপর গত সাত বছর ধরে এই প্রকল্পের সুবিধা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে বলে মনে করছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ভারতকে আরও ডিজিটাল এবং গতিশীল করতে এই প্রকল্প ব্যাপক সাফল্য পেয়ছে বলে মনে করছেন তিনি। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এই ডিজিটাল ভারতকে বিশ্বজনীন মাত্রা দিতে গত ১৬ই অগাস্ট কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা নতুন করে বাজেটের অনুমোদন করেছে। এই সম্প্রসারণ প্রকল্পের কথা তিনি বিস্তৃত ভাবে জানিয়েছেন।

    কী কী রয়েছে এই প্রকল্পে?

    এই প্রকল্পের ( (Digital India)) মধ্যে নানা জনমুখী সুবিধার কথা রয়েছে। প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে নানা পরিষেবার বিষয়। ফিউচার স্কিলস প্রাইম প্রকল্পে তথ্যপ্রযুক্তির জন্য ৬ লক্ষ ২৫ হাজার কর্মীর দক্ষতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কর্মীদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার জন্য ২ লক্ষ ৬৫ হাজার কর্মীকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। ইউনিফায়েড মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ফর নিউ-এজ গভর্ন্যান্স বা উমঙ্গ ( UMANG) অ্যাপে ১৭০০ টির বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে। এছাড়াও ৫৪০টি আরও পরিষেবা মিলবে বলে জানা গেছে।

    টিয়ার ২ এবং টিয়ার ৩ শহরে ১২০০ রকমের স্টার্ট আপ সংস্থাকে বিশেষ ভাবে সাহায্য করবে কেন্দ্র। স্বাস্থ্য, কৃষিভিত্তিক শহরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগের কেন্দ্র স্থাপন করা হবে এই প্রকল্পে। এছাড়াও ১২ কোটি কলেজ পড়ুয়াকে সাইবার-ইন্টারনেট সচেতনতার কোর্স করানো হবে। সেই সঙ্গে জাতীয় স্তরের সাইবার সংযোগ রক্ষাকারী ২০০০ টির বেশি ওয়েবসাইট যুক্ত করা হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে আগে ১০ রকম ভাষা অনুবাদের অ্যাপ ছিল, এখন এই প্রকল্পে আরও নতুন  ৮ রকম ভাষা অনুবাদের জন্য অ্যাপ তৈরি করা হবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Vishwakarma: মোদির বিশ্বকর্মা প্রকল্পে ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ

    Vishwakarma: মোদির বিশ্বকর্মা প্রকল্পে ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকর্মা প্রকল্পে (Vishwakarma) ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করছে কেন্দ্র সরকার। সেই সঙ্গে এই ঋণের সুদ হবে ৫ শতাংশ। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত এই প্রকল্পে প্রায় ৩০ লক্ষ কারিগর এবং শিল্পীর পরিবার উপকৃত হবেন। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এই প্রকল্পের সুবিধার কথা জানিয়েছেন। তিনি বুধবার প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত প্রকল্পের সম্পর্কে বিস্তৃত বিবরণ দিয়ে এই প্রকল্পের সুভিধা নেওয়ার কথা বলেন।

    লালকেল্লা থেকে মোদি কী ঘোষণা করেছিলেন (Vishwakarma)?

    মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবসের দিনে দিল্লির লালকেল্লা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের মানুষের জন্য বেশ কিছু প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, আগামী মাসেই বিশ্বকর্মা প্রকল্প চালু করবেন। আর তাতে প্রায় ৩০ লক্ষ কারিগর বিশেষ ভাবে উপকৃত হবেন। আজ নতুন দিল্লিতে কেন্দ্রের অর্থ দফতরের ক্যাবিনেট কমিটির এক বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন নরেন্দ্র মোদি। সেই সঙ্গে এই বৈঠকের মধ্যেই বিশ্বকর্মা প্রকল্পকে কার্যকর করার কথা ঘোষণা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

    পিএম বিশ্বকর্মা প্রকল্প

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, সরকার ভর্তুকি দিয়ে বিশেষ লোনের ব্যবস্থা করবে এবং এই লোনের জন্য কোনও জামানত রাখতে হবে না। এই প্রকল্প ২০২৮ সাল পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। আগামী পাঁচ বছরের জন্য মোটামুটি ১৩০০০ কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র সরকার। সেই সঙ্গে প্রকল্পের সুবিধা ১৮ টিরও বেশি প্রথাগত শিল্পের কারিগর এবং শিল্পীরা পাবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। এই প্রকল্পের আওতায় কারিগরদের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা প্রকল্পের (Vishwakarma) বিশেষ সার্টিফিকেট প্রদানের মাধ্যমে প্রাথমিক ভাবে ১ লক্ষ টাকা এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ২ লক্ষ টাকার লোন দেওয়া যাবে। এই প্রকল্পের মধ্যে যন্ত্রপাতি, যন্ত্রাংশ এবং প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সরঞ্জাম কেনাকাটার ক্ষেত্রে ডিজিটাল আদানপ্রদানের বিশেষ সুবিধা থাকবে বলে উল্লেখ করেছেন। পিএম বিশ্বকর্মা প্রকল্পে প্রথমিক ভাবে যে কারিগররা সুবিধা পাবেন, তাঁদের মধ্যে হলেন মুচি, ছুতোর, নৌকা প্রস্তুতকারক, কামার, তালা প্রস্তুতকারক, স্বর্ণকার, কুমোর, রাজমিস্ত্রি সহ আরও নানান কারিগর এবং শিল্পীরা।

    পিএম ই-বাস প্রকল্পের জন্য বাজেট বরাদ্দ

    কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেটের অর্থ দফতরের বৈঠকে বিশ্বকর্মা প্রকল্পের (Vishwakarma) পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ই-বাস সেবা চালু করার সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে। এককালীন ১০০০০ ই-বাসের পরিষেবা চালু হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এই বাস পরিষেবা দেশের ১৬৯ শহরে নামানো হবে। এই বাস পরিষেবা হবে প্রাইভেট পাবলিক পার্টনারশিপে। আগামী দশ বছরের জন্য এই পিএম ই-বাস প্রকল্পে ৫৭৬১৩ কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। মন্ত্রী আরও বলেন, এই প্রকল্পে  ৪৫০০০ থেকে ৫৫০০০ হাজার নতুন কর্ম সংস্থানের সুযোগ হবে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Telecom Bill 2022: অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন? এবার কলারের নাম জানাবে সংস্থাই, আসছে বিল

    Telecom Bill 2022: অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন? এবার কলারের নাম জানাবে সংস্থাই, আসছে বিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হ্যালো, লোন চাই? লটারি জিতেছেন, আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। কিংবা ক্রেডিট কার্ড চাই? দিনে অন্তত চার থেকে পাঁচটি এই জাতীয় কল আমরা পাই ফোনে। তবে এই ফোন কলগুলির পেছনে কারা, তা আমরা জানতে পারি না। কে লটারির টিকিট বেচছেন, কেই বা ক্রেডিট কার্ড বিক্রি করছেন তাঁদের আমরা চিনি না। তাই ভুয়ো ফোনকলের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই জাতীয় কলের ফাঁদে পড়ে আপনি যাতে সর্বস্ব না খোয়ান, তাই টেলিকম বিল ২০২২ (Telecom Bill 2022) আনতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার (Central Govt.)। এই বিলের মূল লক্ষ্যই হল, উপভোক্তাদের ভুয়ো ফোন কলের হাত থেকে রক্ষা করা।

    শুক্রবার টেলিকম বিল ২০২২ এর খসড়া প্রকাশ্যে আনেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। যদিও বিলে অনেক কিছুই রয়েছে, তবে সব চেয়ে বড় বিষয়টি হল মোবাইল ব্যবহারকারীদের রক্ষাকবচ দান। এতদিন অপরিচিতি কোনও ব্যক্তি ফোন করলে, তাঁর পরিচয় জানতে ব্যবহার করতে হত ট্রু-কলার অ্যাপ। নয়া বিল আইনে পরিণত হলে, আর প্রয়োজন হবে না তার। টেলিকম মন্ত্রী জানান, নয়া বিল আইনে পরিণত হলে কে ফোন করছেন, তাঁর সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানা যাবে। এভাবে রোখা যাবে প্রতারণা।

    আরও পড়ুন : বাজেট অধিবেশনের মধ্যেই পাশ হবে তথ্য সুরক্ষা বিল, আশা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, যখন আমি টেলিকম বিলটি প্রস্তুত করছিলাম, আমি মোবাইল ব্যবহারকারীদের সব চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। তিনি জানান, মোবাইল ব্যবহারকারীদের প্রতারণার হাত থেকে রক্ষা করতে আরও কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হবে। চূড়ান্ত খসড়ায় সেগুলি যোগ করা হবে বলেও জানান তিনি। কেবল মোবাইল কিংবা ল্যান্ড লাইন ফোন ব্যবহারকারীরাই যে এই সুবিধা পাবেন, তা নয়। মন্ত্রী জানান, ফেস রিডিং, ফেসটাইম, জুম কল, হোয়াটসঅ্যাপ কল সব ক্ষেত্রেই ব্যবহারকারীরা প্রতারকদের হাত থেকে রক্ষা পাবেন। মন্ত্রী বলেন, আমরা কার সঙ্গে কথা বলছি, তাঁর সম্পর্কে জানার অধিকার আমাদের আছে। নয়া টেলিকম বিলের খসড়ায় টেলিকম সার্ভিস প্রোভাইডারের কেওয়াইসি বাধ্যতামূলক করা হবে। মন্ত্রী বলেন, আলাপ আলোচনার পরে আমরা খসড়া চূড়ান্ত করব। পরে সেটি সংসদীয় কমিটির মাধ্যমে যাবে। তার পর যাবে সংসদে। সব মিলিয়ে ছ থেকে ১০ মাসের সময়সীমা ধরে রেখেছি আমরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Bullet Train: ভারতেও ছুটবে বুলেট ট্রেন, কবে থেকে জানেন?

    Bullet Train: ভারতেও ছুটবে বুলেট ট্রেন, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্দে ভারত হতে চলেছে অতীত। এবার দেশের লাইফ লাইনে বুলেট ট্রেন (Bullet Train) ছোটানোর ভাবনা মোদি সরকারের। ভাবনা রূপায়নের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে বছর তিনেক আগেই। জানা গিয়েছে, ভারতের প্রথম বুলেট ট্রেন চলবে মুম্বই থেকে গুজরাটের আমেদাবাদ পর্যন্ত।

    ইকোনমিক করিডর (Bullet Train)

    ভারতভূমে কবে ছুটবে বুলেট ট্রেন, একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সে কথা জানিয়ে দিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, “বুলেট ট্রেন প্রকল্পকে দেখতে হবে ইন্টিগ্রেটিং ইকোনমির দৃষ্টিকোণ থেকে। বুলেট ট্রেনের প্রথম করিডর হবে মুম্বই, ঠানে, ভাবি, বরোদা, সুরাট, আনন্দ ও আমেদাবাদে। এই সব জায়গার অর্থনীতি মিশে পরিণত হবে একটি অর্থনীতিতে।” মন্ত্রী বলেন, “তাই আপনি সুরাটে প্রতরাশ সেরে মুম্বইয়ে আপনার সব কাজ সেরে রাতে ফের পরিবারের কাছে চলে আসতে পারবেন।”

    টাকার সংস্থান 

    জাপানে বুলেট ট্রেন (Bullet Train) চলে বহু আগে থেকেই। তার জেরে বদলে গিয়েছে সে দেশের অর্থনীতি। ভারতেও বুলেট ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার আগেই অবশ্য বন্দে ভারত চালিয়ে রেলকে গতিশীল করা হয়েছে। বন্দে ভারতের সাফল্য থেকেই দ্রুত বুলেট ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। বুলেট ট্রেন তৈরি করতে ১.০৮ লক্ষ কোটি টাকা খরচের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ভারতীয় রেল দেবে ১০ হাজার কোটি টাকা। মহারাষ্ট্র ও গুজরাট সরকার দেবে ৫ হাজার কোটি টাকা করে। বাকি টাকা ০.১ শতাংশ সুদে ধার দিচ্ছে জাপান।

    আরও পড়ুুন: “এটাই হল মোদি কা গ্যারান্টি”, কেন বললেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী?

    বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে বলেও জানান রেলমন্ত্রী। একুশের নভেম্বর মাসে শুরু হয়েছিল বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কাজ। সেই কাজ চলছে দ্রুত লয়ে। কাজ শুরুর প্রথম ছ’মাসেই এক কিলোমিটার ভায়াডাক্ট তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। ৫০ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট তৈরির কাজ শেষ হয়েছে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে। মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন করিডরে ৮টি নদীর ওপর ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। বুলেট ট্রেনের ভাড়া বিমানের ভাড়ার চেয়ে সস্তা হতে পারে বলে জানান রেলমন্ত্রী।

    বুলেট ট্রেনের কাজে দেরি হওয়ার জন্য মহারাষ্ট্রের পূ্র্বতন মহারাষ্ট্র বিকাশ আগাড়ি সরকারকে নিশানা করেন রেলমন্ত্রী। এই সরকারের প্রধান ছিলেন উদ্ধব ঠাকরে। মন্ত্রী বলেন, “বুলেট ট্রেন প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমোদন দেয়নি ঠাকরে সরকার। জমি অধিগ্রহণে সমস্যা হয়েছিল (Bullet Train)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Bullet Train: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    Bullet Train: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে শীঘ্রই। আর মাত্র দুই বছর। তারপর ভারতের রেল ট্র্যাকেই চলবে বুলেট ট্রেন (Bullet Train)। সরকারের তরফে দ্রুত কাজ শেষ করার চেষ্টা চলছে। সব ঠিক থাকলে ২০২৬ সালের মধ্যেই চালু হয়ে যাবে বুলেট ট্রেন এমনটাই জানালেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ‘রাইজিং ভারত’ নামে একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে বুলেট ট্রেন নিয়ে মুখ খোলেন তিনি।

    বুলেট ট্রেন সম্পর্কে তথ্য শেয়ার

    ‘রাইজিং ভারত’ নামে ওই অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, আগামী ২ বছর পর দেশে বুলেট ট্রেনের পরিকল্পনা বাস্তবে পরিণত হতে চলেছে। তিনি জানিয়েছেন, ২০২৬ সালে বুলেট ট্রেন চালু হবে। রেলমন্ত্রী বলেন, ‘২৮৪ কিলোমিটার বুলেট ট্রেন ট্র্যাকের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। আমি নিজে কাজ খতিয়ে দেখেছি। অন্য দেশে সাধারণত বুলেট ট্রেনের প্রকল্প শেষ করতে প্রায় ২০ বছর সময় লাগে, কিন্তু ভারতে দেখুন কত তাড়াতাড়ি শেষ হচ্ছে।’ রেলমন্ত্রী জানান, মোদি সরকারের প্রথম লক্ষ্য হল যাত্রীদের নিরাপত্তা। তাঁদের রেল সফর নিররাপদ রাখা। তারপরের লক্ষ্য হল যাত্রীদের জন্য সুবিধার সম্প্রসারণ করা।

    কোথায় কোথায় চলবে বুলেট ট্রেন

    রেলমন্ত্রী জানান, দেশের প্রথম বুলেট ট্রেনটি (Bullet Train) মুম্বই ও আমেদাবাদ রুটে চলবে। এই ট্রেনটি চালু হলে মুম্বই, থানে, ভাপি, সুরাট, ভাদোদরা, আনন্দ এবং আমেদাবাদ শহরের লোকেরা উপকৃত হবেন। এই সমস্ত শহরের অর্থনীতি বুলেট ট্রেন চালুর ফলে এক সুতোয় গাঁথা হবে বলে মনে করছেন বিশেজ্ঞদের একাংশ। সরকারের তরফে আগেই বলা হয়েছিল, বুলেট ট্রেন চালু হলে যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য যে শুধু বৃদ্ধি হবে, তা নয় উন্নতি হবে অর্থনীতিরও। ২০১৬ সালের পর ভারতীয় রেল ক্রমেই আধুনিক হয়ে উঠছে, বলে মনে করা হয়। কেন্দ্র সরকারে তরফে রেল সফরকে ১০০ শতাংশ নিরাপদ করার চেষ্টা চলছে অবিরত। নিয়মিত ভাবে প্রযুক্তির আপডেট করা হচ্ছে। নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টেকনোলজি, অটোমেশন ট্রেন সুরক্ষা, দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: একদিনেই বদল, লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যের নতুন ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share