Tag: Ashwini vaishnaw

Ashwini vaishnaw

  • Bullet Train: ভারতেও ছুটবে বুলেট ট্রেন, কবে থেকে জানেন?

    Bullet Train: ভারতেও ছুটবে বুলেট ট্রেন, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্দে ভারত হতে চলেছে অতীত। এবার দেশের লাইফ লাইনে বুলেট ট্রেন (Bullet Train) ছোটানোর ভাবনা মোদি সরকারের। ভাবনা রূপায়নের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে বছর তিনেক আগেই। জানা গিয়েছে, ভারতের প্রথম বুলেট ট্রেন চলবে মুম্বই থেকে গুজরাটের আমেদাবাদ পর্যন্ত।

    ইকোনমিক করিডর (Bullet Train)

    ভারতভূমে কবে ছুটবে বুলেট ট্রেন, একটি সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সে কথা জানিয়ে দিলেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, “বুলেট ট্রেন প্রকল্পকে দেখতে হবে ইন্টিগ্রেটিং ইকোনমির দৃষ্টিকোণ থেকে। বুলেট ট্রেনের প্রথম করিডর হবে মুম্বই, ঠানে, ভাবি, বরোদা, সুরাট, আনন্দ ও আমেদাবাদে। এই সব জায়গার অর্থনীতি মিশে পরিণত হবে একটি অর্থনীতিতে।” মন্ত্রী বলেন, “তাই আপনি সুরাটে প্রতরাশ সেরে মুম্বইয়ে আপনার সব কাজ সেরে রাতে ফের পরিবারের কাছে চলে আসতে পারবেন।”

    টাকার সংস্থান 

    জাপানে বুলেট ট্রেন (Bullet Train) চলে বহু আগে থেকেই। তার জেরে বদলে গিয়েছে সে দেশের অর্থনীতি। ভারতেও বুলেট ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার আগেই অবশ্য বন্দে ভারত চালিয়ে রেলকে গতিশীল করা হয়েছে। বন্দে ভারতের সাফল্য থেকেই দ্রুত বুলেট ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। বুলেট ট্রেন তৈরি করতে ১.০৮ লক্ষ কোটি টাকা খরচের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ভারতীয় রেল দেবে ১০ হাজার কোটি টাকা। মহারাষ্ট্র ও গুজরাট সরকার দেবে ৫ হাজার কোটি টাকা করে। বাকি টাকা ০.১ শতাংশ সুদে ধার দিচ্ছে জাপান।

    আরও পড়ুুন: “এটাই হল মোদি কা গ্যারান্টি”, কেন বললেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী?

    বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে বলেও জানান রেলমন্ত্রী। একুশের নভেম্বর মাসে শুরু হয়েছিল বুলেট ট্রেন প্রকল্পের কাজ। সেই কাজ চলছে দ্রুত লয়ে। কাজ শুরুর প্রথম ছ’মাসেই এক কিলোমিটার ভায়াডাক্ট তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। ৫০ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট তৈরির কাজ শেষ হয়েছে ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে। মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন করিডরে ৮টি নদীর ওপর ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। বুলেট ট্রেনের ভাড়া বিমানের ভাড়ার চেয়ে সস্তা হতে পারে বলে জানান রেলমন্ত্রী।

    বুলেট ট্রেনের কাজে দেরি হওয়ার জন্য মহারাষ্ট্রের পূ্র্বতন মহারাষ্ট্র বিকাশ আগাড়ি সরকারকে নিশানা করেন রেলমন্ত্রী। এই সরকারের প্রধান ছিলেন উদ্ধব ঠাকরে। মন্ত্রী বলেন, “বুলেট ট্রেন প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমোদন দেয়নি ঠাকরে সরকার। জমি অধিগ্রহণে সমস্যা হয়েছিল (Bullet Train)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Bullet Train: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    Bullet Train: দেশে কবে থেকে চলবে বুলেট ট্রেন? কী বললেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান ঘটতে চলেছে শীঘ্রই। আর মাত্র দুই বছর। তারপর ভারতের রেল ট্র্যাকেই চলবে বুলেট ট্রেন (Bullet Train)। সরকারের তরফে দ্রুত কাজ শেষ করার চেষ্টা চলছে। সব ঠিক থাকলে ২০২৬ সালের মধ্যেই চালু হয়ে যাবে বুলেট ট্রেন এমনটাই জানালেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ‘রাইজিং ভারত’ নামে একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে বুলেট ট্রেন নিয়ে মুখ খোলেন তিনি।

    বুলেট ট্রেন সম্পর্কে তথ্য শেয়ার

    ‘রাইজিং ভারত’ নামে ওই অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, আগামী ২ বছর পর দেশে বুলেট ট্রেনের পরিকল্পনা বাস্তবে পরিণত হতে চলেছে। তিনি জানিয়েছেন, ২০২৬ সালে বুলেট ট্রেন চালু হবে। রেলমন্ত্রী বলেন, ‘২৮৪ কিলোমিটার বুলেট ট্রেন ট্র্যাকের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছে। আমি নিজে কাজ খতিয়ে দেখেছি। অন্য দেশে সাধারণত বুলেট ট্রেনের প্রকল্প শেষ করতে প্রায় ২০ বছর সময় লাগে, কিন্তু ভারতে দেখুন কত তাড়াতাড়ি শেষ হচ্ছে।’ রেলমন্ত্রী জানান, মোদি সরকারের প্রথম লক্ষ্য হল যাত্রীদের নিরাপত্তা। তাঁদের রেল সফর নিররাপদ রাখা। তারপরের লক্ষ্য হল যাত্রীদের জন্য সুবিধার সম্প্রসারণ করা।

    কোথায় কোথায় চলবে বুলেট ট্রেন

    রেলমন্ত্রী জানান, দেশের প্রথম বুলেট ট্রেনটি (Bullet Train) মুম্বই ও আমেদাবাদ রুটে চলবে। এই ট্রেনটি চালু হলে মুম্বই, থানে, ভাপি, সুরাট, ভাদোদরা, আনন্দ এবং আমেদাবাদ শহরের লোকেরা উপকৃত হবেন। এই সমস্ত শহরের অর্থনীতি বুলেট ট্রেন চালুর ফলে এক সুতোয় গাঁথা হবে বলে মনে করছেন বিশেজ্ঞদের একাংশ। সরকারের তরফে আগেই বলা হয়েছিল, বুলেট ট্রেন চালু হলে যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্য যে শুধু বৃদ্ধি হবে, তা নয় উন্নতি হবে অর্থনীতিরও। ২০১৬ সালের পর ভারতীয় রেল ক্রমেই আধুনিক হয়ে উঠছে, বলে মনে করা হয়। কেন্দ্র সরকারে তরফে রেল সফরকে ১০০ শতাংশ নিরাপদ করার চেষ্টা চলছে অবিরত। নিয়মিত ভাবে প্রযুক্তির আপডেট করা হচ্ছে। নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টেকনোলজি, অটোমেশন ট্রেন সুরক্ষা, দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: একদিনেই বদল, লোকসভা ভোটের আগে রাজ্যের নতুন ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bande Bharat: ছ’ মাসের মধ্যেই চলবে বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন, জানালেন রেলমন্ত্রী

    Bande Bharat: ছ’ মাসের মধ্যেই চলবে বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন, জানালেন রেলমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুখবর শোনালেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। আগামী ছ’ মাসের মধ্যেই চলতে শুরু করবে বন্দে ভারত (Bande Bharat) স্লিপার ট্রেন। শনিবার এ খবর জানান তিনি। জানা গিয়েছে, চার-পাঁচ মাসের মধ্যে ১০টি বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনের ট্রায়াল রান শুরু হবে। পরে বন্দে ভারতের সব ট্রেনেই এই সুবিধা মিলবে। বর্তমানে দেশের ৪১টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন চলছে। চলছে দুটি অমৃত ভারত ট্রেনও।

    কী বললেন রেলমন্ত্রী?

    শনিবার বেঙ্গালুরুতে বিইএমএল ক্যাম্পাসে বন্দে ভারত স্লিপার কোচ উৎপাদন পরিদর্শন করেন রেলমন্ত্রী। তার পরেই বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন চালানোর কথা জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন, “ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষিতে দেশে আরও একশোটি অমৃত ভারত (নন এসি স্লিপার) ট্রেনের কোচের অর্ডার দেওয়া হয়েছে।” তিনি জানান, তিনটি ফরমেটে বন্দে ভারত চলাচল শুরু করবে। এগুলি হল, বন্দে ভারত ট্রেন, বন্দে স্লিপার এবং বন্দে মেট্রো। এই এসি ট্রেনগুলিতে ১৬টি করে কোচ থাকবে। প্রতিটি ট্রেনে থাকবে ১১টি ৩ টিয়ার, ৪টি ২ টায়ার এবং একটি ফার্স্ট ক্লাস। ট্রেনগুলি ঘণ্টা প্রতি ১৬০ কিলোমিটার গতিতে দৌড়বে।

    বন্দে ভারত স্লিপার কোচের বৈশিষ্ট্য

    বন্দে ভারত স্লিপার কোচের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “স্লিপার কোচগুলিতে কম্পন ও শব্দের মাত্রা শূন্যের কাছাকাছি হবে। ছাদ, গাড়ির বডি ও লোড ট্রেনের গতির সঙ্গে মানানসই করে ডিজাইন করা হয়েছে। বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেনে মোট ৬৭টি বার্থ থাকবে। স্লিপার বার্থের জন্য আরোহনের সিঁড়ি ব্যবহার করা সহজ হবে। এসি নিয়ন্ত্রিত হবে।” মোবাইল চার্জিং ও স্টোরেজ স্পেস আরও ভালোভাবে ডিজাইন করা হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর গড়ে তৃণমূলে ধাক্কা, ভোটের আগে আড়াইশো সংখ্যালঘু পরিবার যোগ দিল বিজেপিতে

    তিনি বলেন, “যাত্রীদের ভ্রমণ আরও নিরাপদ ও দক্ষ করার জন্য কাপলার, অ্যান্টি ক্লাইম্বার সহ অন্য বৈশিষ্ট্যগুলি ইনস্টল করা হয়েছে।” মন্ত্রী জানান, প্রথম স্লিপার কোচ সম্পূর্ণ হয়েছে। এটি একটি নয়া ডিজাইন পেয়েছে। আগামী চার-পাঁচ মাসের মধ্যে ১০টি ট্রেন ট্রায়াল রানের জন্য সেট করা হবে। অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “বন্দে ভারত (Bande Bharat) ট্রেনটি ডিজাইনিং সহ পুরোটাই করা হয়েছে ভারতে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amrit Bharat Express: শনিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেমন হবে নতুন ‘অমৃত ভারত এক্সপ্রেস’?

    Amrit Bharat Express: শনিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেমন হবে নতুন ‘অমৃত ভারত এক্সপ্রেস’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বন্দে ভারতের পর আসছে নয়া ‘অমৃত ভারত এক্সপ্রেস’ (Amrit Bharat Express)। এই ট্রেনের বর্ণ হবে গেরুয়া। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছেন, অত্যাধুনিক এই ট্রেন বেশ আশাব্যঞ্জক এবং ফলপ্রসূ হবে। শনিবার, প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে এই ট্রেনের উদ্বোধন হবে। উল্লেখ্য অমৃত ভারত একপ্রেসের পরীক্ষামূলক যাত্রা ইতিমধ্যেই সম্পূর্ণ হয়েছে।

    শনিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

    এই ট্রেনের এর আগে নামকরণ করা হয়েছিল বন্দে সাধারণ। যা আদতে নন-এসি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। পরে নাম বদল করে ‘অমৃত ভারত এক্সপ্রেস’ (Amrit Bharat Express) রাখা হয়। ট্রেনের রঙ ধূসর ও গেরুয়ার সংমিশ্রণ। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অযোধ্যা থেকে উদ্বোধন করতে পারেন অমৃত ভারত এক্সপ্রেস। প্রথম ট্রেন যাবে অযোধ্যা থেকে বিহারের দ্বারভাঙা পর্যন্ত। দ্বিতীয় ট্রেনটি সম্ভবত চলবে মালদা থেকে বেঙ্গালুরু পর্যন্ত। যদিও, একনও রেলের তরফে সরকারি স্তরে কোনও ঘোষণা হয়নি।

    সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১৩০ কিমি

    বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের মতো এই ট্রেনেও পুশ-পুল প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। অর্থাৎ, ট্রেনের দুদিকের ইঞ্জিন সমানতালে কাজ করবে। সামনের ইঞ্জিন পুল করবে, শেষেরটি পুশ। ট্রেনের উভয় প্রান্তেই ডাব্লিউএপি-৫ ইঞ্জিন যুক্ত থাকছে।  এই ট্রেনের গতি ১০০ কিমি প্রতি ঘণ্টায় পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র কয়েক মিনিট। ঘণ্টায় সর্বাধিক ১৩০ কিলোমিটার বেগে চলবে এই ট্রেন। অমৃত ভারত ট্রেনে (Amrit Bharat Express) মোট ২২টি কোচ থাকবে। ৮টি সাধারণ (জেনেরাল) কোচ, ১২টি দ্বিতীয় শ্রেণির থ্রি টিয়ার স্লিপার কোচ ছাড়া দু’টি কামরা হবে লাগেজ ভ্যান। এতে একসঙ্গে প্রায় ১৮০০ যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন।

    যাত্রী স্বাচ্ছন্দ ও নিরাপত্তায় জোর

    সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ট্রেনের লোকো পাইলটদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মাথায় রেখে সিটগুলিকে আরামদায়ক করা হয়েছে। এছাড়াও জেনারেল কামরার উপরে সিটে গদির ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রত্যেক সিটের সঙ্গে থাকবে উন্নতমানের মোবাইল চার্জিং পয়েন্ট। পাশাপাশি, রাখা হয়েছে এলইডি লাইট, বেসিন, পাখা, মেট্রোর মতো ঘোষণার সুবিধাও। ট্রেনে যাতে জলের অপচয় কম রাখা হয় তার জন্য সেন্সর ওয়াটার ট্যাপের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাত্রীদের সুরক্ষার দিকেও দেওয়া হয়েছে বিশেষ নজর। এই ট্রেনে ব্যবহার করা হয়েছে ‘কবচ’ প্রযুক্তি। ট্রেনে দুর্ঘটনার আশঙ্কা অবশ্যই কম থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। এছাড়া, প্রতিটি কোচে থাকবে সিসিটিভি ক্যামেরা। 

    ২ ঘণ্টা কম সময় লাগবে

    এই ট্রেনের ট্রায়াল ও অন্যান্য সুবিধাগুলিকে প্রত্যক্ষভাবে দেখেছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, যেসব রুটে এই ট্রেনগুলি চলবে সেখানে যাত্রাপথে গন্তব্যে পৌঁছাতে ২ ঘণ্টা সময় কম লাগবে।  প্রবীণ বা বয়স্ক নাগরিক কিংবা বিশেষ সক্ষমরা যাতে উঠতে পারেন তার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। দরজা থাকবে বেশ চওড়া, জানালা থাকবে বেশ বড়বড়। দ্রুতগতি সম্পন্ন এবং নতুন প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ। দিল্লি থেকে কলকাতায় অমৃত ভারত এক্সপ্রেস (Amrit Bharat Express) ট্রেনে আসত ২ ঘণ্টা সময় কম লাগবে। এই প্রসঙ্গে মন্ত্রী নিজের এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “এই ট্রেন হল অমৃত কালের অমৃত ভারত ট্রেন।”

    কেমন হবে ভাড়া?

    অনেকে বলছেন, এই ট্রেন বন্দে ভারতের ছোট ভাই। তবে এর ভাড়া বন্দে ভারতের মতো হবে না। তুলনায় অনেক কম হবে ভাড়া। রেল জানিয়েছে, সাধারণ মেল অথবা এক্সপ্রেস ট্রেনের স্লিপার এবং দ্বিতীয় শ্রেণির তুলনায় মাত্র ১৫ থেকে ১৭ শতাংশ বেশি ভাড়া হবে এই ট্রেনে। অন্যান্য মেল অথবা এক্সপ্রেস ট্রেনগুলিতে এক থেকে ৫০ কিলোমিটারের জন্য দ্বিতীয় শ্রেণির যাত্রার ন্যূনতম টিকিটের দাম ৩০ টাকা (রিজার্ভেশন এবং অন্যান্য চার্জ ছাড়া)। সেখানে অমৃত ভারত এক্সপ্রেসে (Amrit Bharat Express) এক থেকে ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত যাওয়ার জন্য ন্যূনতম খরচ ৩৫ টাকা। রিজার্ভেশন ফি এবং অন্যান্য চার্জ ছাড়াই যাত্রীদের দিতে হবে এই অর্থ। রেলের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ছাড়ের টিকিট এবং বিনামূল্যে পাসের জন্য টিকিট এই ট্রেনগুলিতে গ্রহণযোগ্য হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Telecommunication Bill 2023: লোকসভায় পেশ হল টেলিকমিউনিকেশন বিল, জানেন, কী আছে এতে?

    Telecommunication Bill 2023: লোকসভায় পেশ হল টেলিকমিউনিকেশন বিল, জানেন, কী আছে এতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় সুরক্ষার স্বার্থে যে কোনও টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কের অস্থায়ী দখল নিতে পারবে কেন্দ্র। সোমবার লোকসভায় পেশ করা টেলিকমিউনিকেশন বিল ২০২৩-এর (Telecommunication Bill 2023) খসড়ায় একথাই বলা হয়েছে। এদিন বিরোধীদের হট্টগোলের মাঝেই লোকসভায় বিলটি পেশ করেছিলেন কেন্দ্রীয় যোগাযোগমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

    খসড়া আইন

    খসড়া আইনে বলা হয়েছে, ‘দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বা জননিরাপত্তার স্বার্থে, কেন্দ্রীয় সরকার বা রাজ্য সরকার বা কেন্দ্রীয় সরকার বা রাজ্য সরকার কর্তৃক এজন্য বিশেষভাবে অনুমোদিত কোনও কর্মকর্তা যদি সন্তুষ্ট হন যে এটা করা প্রয়োজন কিংবা সমীচিন, তাহলে বিজ্ঞপ্তি জারি করে কোনও অনুমোদিত সংস্থার কাছ থেকে কোনও টেলিযোগাযোগ পরিষেবা বা টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্কের সাময়িক দখল নিতে পারবে…।‘ খসড়া বিলে একথাও বলা হয়েছে, ‘কেন্দ্রীয় সরকার বা রাজ্য সরকারের কাছে স্বীকৃত সংবাদ দাতাদের ভারতে প্রকাশিত প্রেস বার্তাগুলিকে আটকানো বা বন্ধ করা হবে না, যদি না তাদের ট্রান্সমিশন উপধারা (২) এর ধারা (ক) এর অধীনে নিষিদ্ধ করা হয়।’

    মান্ধাতা আমলের আইন

    প্রসঙ্গত, খসড়া আইনটি (Telecommunication Bill 2023) মান্ধাতা আমলের ইন্ডিয়ান টেলিগ্রাফ অ্যাক্ট ১৮৮৫, ইন্ডিয়ান ওয়্যারলেস টেলিগ্রাফি অ্যাক্ট ১৯৩৩ এবং টেলিগ্রাফ ওয়্যারস অ্যাক্ট ১৯৫০-এর পরিবর্তে প্রয়োগ করা হবে। জননিরাপত্তার স্বার্থে মানুষের মধ্যে যে কোনও বার্তা চালচালিতে সরকার বাধা দেওয়ার নির্দেশ দিতে পারে বলেও বলা হয়েছে খসড়া বিলটিতে। এটি সরকারকে টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থগিত করার ক্ষমতাও দেয়। বার্তাগুলির বেআইনি ইন্টারসেপশনের জন্য তিন বছর পর্যন্ত জেল এবং দু’ কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়ই হতে পারে। 

    আরও পড়ুুন: সুন্দরবন বাঁচাতে জলে নামছে সেনা! বিএসএফের তরফে নজরদারি অন্তরীক্ষেও?

    চলতি বছরের অগাস্ট মাসে বিলটি পাশ হয় মন্ত্রিসভায়। এদিন পেশ হয় লোকসভায়। সরকারের এক আধিকারিক জানান, মন্ত্রিসভায় পাশের আগে ট্রাই এই বিলটিকে স্থগিত করে দিয়েছিল। কারণ বিলটি ট্রাইয়ের ক্ষমতা খর্ব করার প্রস্তাবও দিয়েছিল। এদিন বিলটি পেশের আগে ব্যাপক হট্টগোল হচ্ছিল লোকসভায়। তার মধ্যেই বিলটি পেশ করেন অশ্বিনী বৈষ্ণব। বিলটিতে (Telecommunication Bill 2023) বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে জাতীয় নিরাপত্তায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bullet Train: দু’বছরেই বুলেট ট্রেন চলবে দেশে! সময় ঘোষণা রেলমন্ত্রীর, কবে চালু?

    Bullet Train: দু’বছরেই বুলেট ট্রেন চলবে দেশে! সময় ঘোষণা রেলমন্ত্রীর, কবে চালু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষা আর মাত্র দুই বছরের। ২০২৬ সালেই দেশে বুলেট ট্রেনের (Bullet Train) প্রথম সেকশনের কাজ শেষ হবে বলে জানালেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। বুধবার দিল্লিতে এ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন তিনি। রেলমন্ত্রী জানান, গুজরাটের বিলিমোরা এবং সুরাটের মধ্যে ৫০ কিলিমিটার রেল রুটে প্রথম বুলেট ট্রেন সেকশনটি গড়ে তোলা হবে। সেই কাজ সম্পন্ন হবে ২০২৬ সালের অগাস্ট মাসের মধ্যে। 

    বুলেট ট্রেনের কথা

    রেলমন্ত্রী আগেই জানিয়েছিলেন, মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন প্রকল্পে ১০০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ভায়ডাক্ট (পিলারের উপরে বসানো কংক্রিটের রেলপথ) এবং ২৩০ কিলোমিটার পিলার বসানোর লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। বিলিমোরা-সুরাট সেকশনটি মুম্বই-আমেদাবাদ রুটেরই অংশ। ইতিমধ্যেই গুজরাটের ভালসাদ, নভসারি, সুরাট, বরোদা এবং আনন্দ জেলায় বুলেট ট্রেন প্রকল্পে ভায়াডাক্ট বসানোর কাজও শেষ হয়েছে। সেই ছবি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। বুলেট ট্রেন প্রকল্পের মোট খরচ ধরা হয়েছে আনুমানিক ১.০৮ লক্ষ কোটি টাকা। যার মধ্যে ১০ হাজার কোটি দেবে কেন্দ্রীয় সরকার। ৫ হাজার কোটি করে দেবে গুজরাট এবং মহারাষ্ট্র সরকার। বাকি অর্থ ০.১ শতাংশ সুদের হারে ঋণ দেবে জাপান।

    রেলের নানা নয়া পরিকল্পনা

    শুধু বুলেট ট্রেন (Bullet Train) প্রকল্প নয়, দেশের রেল পরিষেবাকে আরও উন্নতি করতে নতুন কী কী পরিকল্পনা রয়েছে, তাও এদিন জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী। এর পাশাপাশি, ট্রেন দুর্ঘটনা রুখতে ট্রেনে দেশীয় কবচ প্রযুক্তি বসানোর কাজ আরও বাড়ানো হবে বলে জানানো হয়েছে। ট্রেনের ধাক্কায় হাতির মৃত্য়ু রুখতে দেশীয় পদ্ধতিতে তৈরি ‘গজরাজ’ প্রযুক্তির কথাও জানান অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। এদিন রেলমন্ত্রী জানান, দেশের বিভিন্ন প্রান্তকে রেলপথে সংযুক্ত করতে, আরও রেললাইন বসানো হবে। করোনার জেরে উদ্ভুত অতিমারি পরিস্থিতির আগে, দেশে এক্সপ্রেস ট্রেনের সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৭৬৮। নতুন ট্রেন যুক্ত করায়, বর্তমানে তা বেড়ে ১ হাজার ১২৪ হয়েছে। শহরতলিতে ৫ হাজার ৬২৬ ট্রেনের পরিষেবা মিলত আগে, এখন তা বেড়ে ৫ হাজার ৭৭৪ হয়েছে এবং যাত্রীবাহী ট্রেনের সংখ্যাও বেড়ে ২ হাজার ৭৯২ থেকে বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৮৫৬। ২০২২-‘২৩ সালে যেখানে যাত্রীসংখ্যা ছিল ৬৪০ কোটি, ২০২৩-‘২৪ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৭৫০ কোটি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Deepfake: ‘ডিপফেক’ নিয়ে তোলপাড় সমাজমাধ্যম, ছবি বিকৃতি আটকাতে কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রের

    Deepfake: ‘ডিপফেক’ নিয়ে তোলপাড় সমাজমাধ্যম, ছবি বিকৃতি আটকাতে কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রশ্মিকা মান্দানা, ক্যাটরিনা কাইফ ও সারা তেন্ডুলকরের মধ্যে মিল কোথায়? এই প্রশ্নটা কাউকে করলে তিনি সহজেই উত্তর দিয়ে দেবেন। কারণ, সাম্প্রতিককালে এই তিনজনই খবরের শিরোনামে। নেপথ্যে ‘ডিপফেক’ (Deepfake)। এই তিন কন্যাই সমাজমাধ্যমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স পরিচালিত ‘ডিপফেক’ ভিডিও কারসাজির শিকার। এবার সমাজমাধ্যমে এই বিকৃতি রোধ করতে কঠোর পদক্ষেপ করল কেন্দ্র। 

    শুরুটা হয়েছিল বলি অভিনেত্রী রশ্মিকা মান্দানাকে দিয়ে। তার পর আরেক বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ। বাদ যাননি ক্রিকেট আইকন সচিন তেন্ডুলকরের কন্যা সারাও। সম্প্রতি, সমাজমাধ্যমে বলিউড অভিনেত্রী রশ্মিকার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওয় দেখা যায়, একটি স্বল্পবসন পরে তিনি লিফট থেকে বেরিয়ে আসছেন। পরে জানা যায়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে প্রযুক্তির মাধ্যমে (Deepfake) অন্য একজনের মুখের ওপর রশ্মিকার মুখ বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। 

    নিজের ‘ডিপফেক’ ভিডিও দেখে ভীত রশ্মিকা

    রশ্মিকার এই ‘ডিপফেক’ (Deepfake) ভিডিও নিয়ে নেটপাড়ায় তীব্র শোরগোল পড়ে যায়। নিজের ‘ডিপফেক’ দেখে নিজেই রীতিমতো স্তম্ভিত হয়ে যান। তিনি ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে বলেন, “আমি খুব ব্যথিত এবং দুঃখিত। এই ঘটনা আমাকে ভয় পাইয়ে দিয়েছে। যাঁরা সব সময় ক্যামেরাতে কাজ করেন তাঁদের জন্য এই ধরণের ‘ডিপফেক’ ভিডিও অত্যন্ত লজ্জার বিষয়। আমি আমার পরিবার, বন্ধু পরিবারের কাছে কৃতজ্ঞ, আমার মতো নারীর পাশে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। প্রযুক্তির অপব্যবহার বন্ধ হওয়া উচিত। যদি আমি স্কুল ছাত্রী হতাম তাহলে পরিস্থিতির মোকাবেলা করা আরও মুশকিল হতো।”

    ‘ডিপফেক’-এর কবলে ক্যাটরিনা ও সচিন-কন্যা

    রশ্মিকার পাশে দাড়ান মেগাস্টার অমিতাভ বচ্চন। তিনি অবিলম্বে এই পন্থা বন্ধের আহ্বান জানান। একইসঙ্গে, যারা এটা ঘটিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে কড়া শাস্তির দাবিও তোলেন বলিউডের ‘শাহেনশা’। বলিউডের পাশাপাশি দক্ষিণী ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিও ‘ডিপফেক’-এর (Deepfake) বিরুদ্ধে সরব হয়। শুধু রশ্মিকা নন, এর পর আরেক বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফের ছবিও একইভাবে ‘ডিপফেক’ প্রযুক্তির মাধ্যমে তাকে অবমাননাকর ও কুরুচিকর করা হয়। বাদ পড়েননি সারা তেন্ডুলকরও। সাম্প্রতিককালে, তাঁর এবং ভারতীয় ক্রিকেটের ‘প্রিন্স’ শুভমান গিলের সম্পর্ক নিয়ে চারদিকে নানা গল্প ছড়িয়ে পড়ছে। সেই ফাঁকে ‘ডিপফেক’ কারবারিরা সারা এবং শুভমানের একটি ছবি প্রকাশ করে। পরে জানা যায়, ছবিতে শুভমান নয়, ছিল সারার ভাই তথা সচিন-পুত্র অর্জুন। তাঁর মুখের জায়গায় শুভমানের মুখ বসিয়ে সমাজমাধ্যমে ছেড়ে দেওয়া হয়।

    ‘ডিপফেক’-কে আইনত অপরাধ ঘোষণা কেন্দ্রের

    সমাজমাধ্যমের পাতায় বাড়তে থাকা সেলেবদের ছবি ও ভিডিও ঘিরে বিকৃতি ঘটানোর প্রবণতা রুখতে এবার আসরে নামল কেন্দ্র। ‘ডিপফেক’ বানানো এবং তা সামজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া আইনত অপরাধ ঘোষণা করল কেন্দ্র। এই বিষয়ের সঙ্গে জড়িত সামজিক মাধ্যমগুলিকে আইনি নোটিশ পাঠালো কেন্দ্রীয় সরকার। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “ডিপফেক ভিডিওর ব্যাপক বাড়াবাড়ি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সকল সামজিক মাধ্যমগুলিকে ইতিমধ্যেই সরকারের পক্ষ থেকে নোটিশ পাঠানো হয়েছে। যদি এই ভিডিওগুলিকে সামজিক মাধ্যমে আটকানো না যায়, তাহলে কেন্দ্রের তরফ থেকে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

    আইনি নোটিশে কী বলা হয়েছে?

    সামজিক মাধ্যমে পাঠানো কেন্দ্রের আইনি নোটিশে বলা হয়, “২০০০ সালের তথ্য প্রযুক্তির ৬৬ডি ধারায় অনুযায়ী, কোনও ব্যক্তি যদি কম্পিউারে অন্য কোনও ব্যক্তির ছবি বা ভিডিও বিকৃত করে সামজিক মাধ্যমে বিনিময় করে, তাহলে আইন অনুসারে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা এবং ৩ বছর পর্যন্ত হাজতবাস হতে পারে। সামজিক মাধ্যমে ছবি বা ভিডিও নিয়ে কোনও প্রকার অভিযোগ এলে, তা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ছবি বা ভিডিওকে মুছে দিতে হবে।” সেই সঙ্গে নোটিশের মধ্যে এক্স, ফেসবুক, ট্যুইটারকে রশ্মিকা মন্দনার ‘ডিপফেক’ (Deepfake) ভিডিও মুছে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সামজিক মাধ্যমে গ্রাহকদেরকেও ফেক ভিডিও বিনিময় করার বিষয়ে সতর্ক বার্তা দিয়েছে কেন্দ্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: ৭টি দূরপাল্লার ট্রেনের স্টপেজ বাড়ল রাজ্যে! রেলকে ধন্যবাদ জানালেন শুভেন্দু

    Indian Railway: ৭টি দূরপাল্লার ট্রেনের স্টপেজ বাড়ল রাজ্যে! রেলকে ধন্যবাদ জানালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় দূরপাল্লার একাধিক ট্রেনের স্টপেজ দিল রেলমন্ত্রক। ট্রেনের নতুন স্টপেজ দেওয়ার জন্য রেলমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। হাওড়া এবং শিয়ালদা থেকে একাধিক দূরপাল্লার ট্রেনের নতুন স্টপেজ দেওয়া হয়েছে একাধিক জেলায়। দীর্ঘদিন ধরে স্টপেজ দেওয়ার দাবি ছিল স্থানীয় বাসিন্দাদের। রেলের এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ পদক্ষেপ। এই স্টেশনগুলিতে দূরপাল্লার ট্রেন থামলে অত্যন্ত উপকার হবে সাধারণ মানুষের। কারণ এই স্টেশনগুলির সংলগ্ন এলাকা থেকে যাঁদের ট্রেন ধরতে হয় তাঁদের অনেকটা পথ যেতে হয়। সেক্ষেত্রে তাঁদের এবার অনেকটাই সুবিধা হবে। 

    কোন কোন স্টেশনে স্টপেজ

    হাওড়া পুরুলিয়া সুপারফাস্ট এক্সপ্রেসের স্টপেজ দেওয়া হচ্ছে ঝন্টিপাহাড়ি স্টেশনে। শিয়ালদা বামনহাট উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেসের স্টপেজ দেওয়া হচ্ছে মালদা জেলার কুমেদপুর স্টেশনে। হাওড়া থেকে বারবিল জন শতাব্দী এক্সপ্রেসে ঝাড়গ্রাম স্টপেজ দেওয়া হচ্ছে। উত্তর দিনাজপুর জেলায় ডালখোলায় তিস্তা তোর্সা এক্সপ্রেসের স্টপেজ দেওয়া হচ্ছে। হাওড়া থেকে হাতিয়া ক্রিয় যোগ এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপেজ দেওয়া হবে পুরুলিয়া জেলার সুসিয়া স্টেশনে। কলকাতা থেকে গোরক্ষপুর পূর্বাঞ্চল এক্সপ্রেসের স্টপেজ দেওয়া হচ্ছে পশ্চিম বর্ধমান জেলার পানাগড় স্টেশনে। এছাড়া দুমকা রাঁচি এক্সপ্রেসের স্টপেজ দেওয়া হবে পুরুলিয়া জেলার পুন্ডাগ স্টেশনে।

     ট্রেনের তালিকা তুলে ধরে কোন স্টেশনে সেগুলি দাঁড়াবে সেকথা উল্লেখ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। সব মিলিয়ে ৭টি ট্রেনের স্টপেজ বাড়লো বাংলায়। শুভেন্দু ট্যুইটারে (অধুনা এক্স) লিখেছেন, “আমি কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বিজেপির সাংসদ, বিধায়করা বিভিন্ন সময়ে দূরপাল্লার ট্রেনের স্টপেজ দেওয়ার জন্য যে অনুরোধ করেছিলেন, সেটাকে তিনি মান্যতা দিয়েছেন। এর জেরে সাধারণ যাত্রীদের যথেষ্ট সুবিধা হবে।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Cabinet: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    Modi Cabinet: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী ই-বাস পরিষেবার অধীনে ১০০টি শহরে ১০০০ নতুন বৈদ্যুতিন বাসের ঘোষণা করল কেন্দ্র। বুধবার ‘পিএম বিশ্বকর্মা’ বা ‘প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা’ প্রকল্পেরও অনুমোদন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা। এই প্রকল্পের অধীনে, প্রথম কিস্তিতে ‘উদার শর্তে’ ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে। দ্বিতীয় কিস্তিতে আরও ২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, সুদ দিতে হবে মাত্র ৫ শতাংশ হারে।

    ই-বাস পরিষেবা

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর অনুরাগ ঠাকুর বলেছেন, গ্রিন মোবিলিটি বাড়ানোর জন্য মন্ত্রিসভা প্রধানমন্ত্রী ই বাস পরিষেবার অনুমোদন দিয়েছে। এই প্রকল্পে ৫৬, ৬১৩ কোটি বরাদ্দ করা হয়েছে। যার মধ্যে কেন্দ্র প্রদান করবে ২০,০০০ কোটি।

    কীভাবে বাস্তবায়িত হবে এই প্রকল্প? জানা গিয়েছে ১৬৯ শহরের মধ্যে বেছে নেওয়া হয়েছে ১০০টি শহরকে। সেই শহরগুলিতে এই পরিষেবা চালু হবে যেখানে ৩ লক্ষ বা তার বেশি জনবসতি। এছাড়াও, যে সব অঞ্চলে কোনও সংগঠিত বাস পরিষেবা নেই, সেই সমস্ত শহরকেও পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এই প্রকল্পে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ বা পিপিপি মডেলে তৈরি হবে ১০ হাজার ই-বাস। দূষণ কমাতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সিটি বাস পরিষেবায় ই-বাসের সংখ্যা বাড়ানোয় জোর দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফুটে উঠল ভারতের জাতীয় পতাকা! স্বাধীনতা দিবসে বুর্জ খলিফায় জ্বলল তেরঙা

    প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা স্কিম

    বুধবার (১৬ অগস্ট), প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অধীনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, পিএম বিশ্বকর্মা প্রকল্পের অধীনে সরকার মৃৎশিল্প, কমার, নির্মাণ, টেলারিং এবং নৌকা নির্মাণ সহ ঐতিহ্যগত দক্ষতার প্রচার করবে। বিশ্বকর্মা যোজনায় উপকৃত হবে ৩০ লক্ষ কারিগর।

    এই প্রকল্পের আওতায় আসা শিল্পীরা ৫ শতাংশ সুদের হারে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পেতে পারবেন। আর্থিক সাহায্য পাবেন আধুনিক সরঞ্জাম কেনার জন্যও। ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে ১৩,০০০ কোটি টাকার আর্থিক ব্যয়ের এই প্রকল্প চালু করা হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ashwini Vaishnaw: ৬ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত! দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    Ashwini Vaishnaw: ৬ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত! দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী দু-বছরের মধ্যে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতিতে (Largest Economy) পরিণত হতে চলেছে ভারত। শনিবার নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সরকারের ৯ বছরের বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে এমনই জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। শুধু তাই নয়, তাঁর দাবি, আগামী ৬ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত। তিনি জানান, ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর ভারত দশম স্থান থেকে পঞ্চম স্থানে চলে এসেছে। আগামী দু-বছরের মধ্যে ভারত বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে এবং আগামী ৬ বছরের মধ্যে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হবে। এই সংকল্প নিয়েই দেশ এগিয়ে চলেছে।

    বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ছে

    দেশবাসীকে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বাধীন সরকারের উপর আস্থা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তথ্য-প্রযুক্তি ও রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকার ২০৪৭ সালের মধ্যে দেশকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।” এদিন মোদি সরকারের ৯ বছরের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে এক জাতীয় সম্মেলন হয়। সেই সম্মেলনেই প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ভারত কিভাবে বিশ্ব অর্থনীতিতে উপরের দিকে উঠে এসেছে, তার ব্যাখ্যা দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি জানান,  বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে সরকারি স্তরে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেছে ভারত। তা ছাড়াও ভারতের বৃহত্তর জনগোষ্ঠী, ডিজিটাল প্রযুক্তির উপর জোরও দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করছে।

    আরও পড়ুন: হিরোশিমা-সফরের স্মৃতিতে বিহ্বল! ‘মন কি বাত’-এ বীর সাভারকরকে স্মরণ মোদির

    প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্ব

    প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে সারাদেশে নতুন চিন্তাভাবনা, দৃষ্টিভঙ্গী এবং মানসিকতার পরিবর্তন ঘটেছে বলেও জানান তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw)। তিনি বলেন, “আগে দরিদ্রদের শুধু ভোটব্যাঙ্ক হিসাবে দেখা হতো। ২০১৪ সাল থেকে সমাজের দরিদ্র এবং দুর্বল অংশের কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন প্রকল্প আনা হয়েছে এবং তার বাস্তবায়ন করা হয়েছে। সরকারি প্রকল্পগুলি একেবারে তৃণমূল স্তরে পৌঁছে দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং জনগণকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।” তাঁর মতে, বৈচিত্র্যময় অর্থনীতি, ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণি এবং স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশের কারণে সারা বিশ্বে ভারত এখন একটি শক্তিশালী বিনিয়োগ গন্তব্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share