Tag: Assam

Assam

  • Miya Museum: তালা মিঞা মিউজিয়ামে, ওখানে লুঙ্গি ছাড়া ওঁদের কিছু নেই, বলছেন মুখ্যমন্ত্রী  

    Miya Museum: তালা মিঞা মিউজিয়ামে, ওখানে লুঙ্গি ছাড়া ওঁদের কিছু নেই, বলছেন মুখ্যমন্ত্রী  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খোলার এক সপ্তাহের মধ্যেই বন্ধ করে দেওয়া হল মিঞা মিউজিয়াম (Miya Museum)। আসামের (Assam) গোয়ালপাড়া জেলায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে ওই মিউজিয়াম উদ্বোধন করেছিল অল আসাম মিঞা পরিষদ (All Assam Miya Parishad)। প্রশাসনের দাবি, যে বাড়িটিতে মিউজিয়াম গড়া হয়েছিল, সেটি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকায়, মিউজিয়াম তৈরির জন্য নয়।

    আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, আমি বুঝতে পারছি না, এটা কী ধরনের মিউজিয়াম (Miya Museum)। অসমিয়াদের লাঙল, মাছ শিকারের জিনিসপত্র রাখা হয়েছে এখানে। একমাত্র লুঙ্গি ছাড়া ওদের নিজস্ব কিছুই নয়। এখানে নতুন আছেটা কী? ওদের প্রমাণ করতে হবে লাঙল শুধুই মিঞারা ব্যবহার করেন।

    ঊনবিংশ শতকে বাংলাদেশ থেকে ব্রহ্মপুত্রের চরে চাষ করতে আসা মানুষের পরবর্তী প্রজন্ম আসামে মিঞা নামে পরিচিত। এঁরা মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। এঁদেরই কয়েকজন গড়ে তোলেন মিঞা পরিষদ। এই পরিষদের প্রধান মোহর আলি। এই মোহর এবং অন্য এক নেতা আবদুল বাতেনকে আলকায়দা মডিউলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার অভিযোগে আটক করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন তনু ধাদুমিঞা। তাঁকেও আটক করা হয়েছে। ধাদুমিঞা আম আদমি পার্টির সদস্য।

    এই মিউজিয়াম (Miya Museum) গড়তে যে টাকা খরচ হয়েছে, তার উৎস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, মিউজিয়াম গড়তে প্রয়োজনীয় অর্থ তাঁরা কোথা থেকে পেলেন, পুলিশ তদন্ত করবে। এটা সমস্ত আসামবাসী কিংবা ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের ভাববার সময় এসেছে। এ ব্যাপারে মামলা করা হবে। আসামের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, মিঞা মিউজিয়ামে লাঙল রাখা হয়েছে। এটা তাঁদের নিজস্ব কীভাবে, যখন শিবসাগরের চাষিরাও ভূমি কর্ষণ করতে লাঙল ব্যবহার করেন? মাছ ধরার যে যন্ত্র তাঁরা মিউজিয়ামে রেখেছেন, তাও তাঁদের নিজস্ব নয়। বিশেষজ্ঞ কমিটির সামনে এসব ব্যাখ্যা দিতে হবে তাঁদের। তিনি বলেন, এমন কী যে স্কার্ফ তাঁরা মিউজিয়ামে (Miya Museum) প্রদর্শন করছিলেন, তাও তো এসেছে দেশি মুসলমানদের কাছ থেকে। এঁরা মিঞা স্কুলও স্থাপন করেছেন। এক বছর আগে আমি যখন এসব নিয়ে বলছিলাম, তখন কিছু লোক এবং বুদ্ধিজীবীরা আমাকে সাম্প্রদায়িক তকমা দিয়েছিল।

     

     

  • Amit Shah: লক্ষ্মীপুজোর দিন কামাখ্যা মন্দিরে প্রার্থনা অমিত শাহের

    Amit Shah: লক্ষ্মীপুজোর দিন কামাখ্যা মন্দিরে প্রার্থনা অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার লক্ষ্মীপুজো। এদিনই আসামের কামাখ্যা মন্দিরে (Kamakhya Temple) গিয়ে প্রর্থনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিন দিনের আসাম সফরে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। শেষ দিনে গেলেন ৫১ শক্তিপীঠের অন্যতম এক পীঠ কামাখ্যা দর্শনে।

    নীলাচল পাহাড়ের মাথায় রয়েছে দেবী কামাখ্যার মন্দির। দেবী এখানে মহামায়া রূপে অধিষ্ঠিতা। এদিন এই মন্দিরই দর্শন করলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা এবং জলসম্পদ মন্ত্রী পীযূষ হাজারিকা। রাজ্যের যে গেস্ট হাউসে তিনি রাত্রিবাস করছিলেন, সেখান থেকেই সরাসরি অমিত শাহ চলে আসেন মন্দিরে। প্রথমেই তাঁরা যান মন্দিরের গর্ভগৃহের পবিত্রতম এলাকায়। সেখানেই সারেন প্রার্থনা। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সাহায্য করেন কামাখ্যা মন্দিরের তিন পুরোহিত। জানা গিয়েছে, অমিত শাহ (Amit Shah) মন্দিরের মধ্যে ছিলেন মিনিট দশেকেরও বেশি সময়। মন্দিরের গর্ভগৃহ থেকে বেরিয়ে রীতি মেনে করেন মন্দির পরিক্রমা। পরে উপস্থিত দর্শনার্থীদের শুভেচ্ছা জানান তিনি। তার পরেই বেরিয়ে আসেন মন্দির চত্বর ছেড়ে। 

    আরও পড়ুন : আজানের সুর! ভাষণ থামালেন অমিত শাহ, মুগ্ধ উপত্যকাবাসী

    কামাখ্যা মন্দির দর্শন শেষে অমিত শাহ (Amit Shah) চলে যান আসাম অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ স্টাফ কলেজে। সেখানে করেন বক্তৃতা। সেখান থেকে অমিত শাহ যাবেন গোলাঘাট জেলার দেরগাঁও এলাকায়। পুলিশ কর্তাদের আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন তিনি। জানা গিয়েছে, শুক্রবার সন্ধেয় আসামে পা রাখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বন্যা-মুক্ত আসামের একটি বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন তিনি। এই বৈঠকে হাজির ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা এবং বরিষ্ঠ আধিকারিকরা। বিজেপি (BJP) সভাপতি জেপি নাড্ডার নেতৃত্বে বিজেপির কোর কমিটির বৈঠকেও যোগ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিজেপির নবগঠিত কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন। দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে ভাষণও দেন তিনি। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেপি নাড্ডাও। মাদক পাচার ও জাতীয় সুরক্ষা নিয়ে এক আলোচনা চক্রে যোগ দেন অমিত শাহ (Amit Shah)। পরে যোগ দেন একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে। এদিন যান কামাখ্যা মায়ের দর্শনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Himanta Biswa Sarma: আগুনে পুড়ছে খাকি প্যান্ট, কংগ্রেসের এহেন ছবির প্রেক্ষিতে কী বললেন হিমন্ত?  

    Himanta Biswa Sarma: আগুনে পুড়ছে খাকি প্যান্ট, কংগ্রেসের এহেন ছবির প্রেক্ষিতে কী বললেন হিমন্ত?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসকে (Congress) মোক্ষম জবাব দিলেন আসামের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির (BJP) হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। একটি খাকি (Khaki) প্যান্ট পোড়ানো হচ্ছে এমন একটি ছবি পোস্ট করা হয় কংগ্রেসের তরফে। এই ছবিকেই হাতিয়ার করেছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী। ট্যুইটারে তিনি জওহরলাল নেহেরুর একটি খাকি প্যান্ট পরিহিত ছবি পোস্ট করেন। তার পরেই প্রশ্ন তোলেন, আপনারা এটাকেও আগুনে পোড়াবেন…।

    সম্প্রতি খাকি পরিহিত নেহেরুর একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। ছবি দেখিয়ে দাবি করা হয়েছে, খাকি পরে আরএসএসের বৈঠকে যোগ দিতে গিয়েছিলেন নেহেরু। যদিও তথ্য যাচাইকারী সংস্থার দাবি, খাকি পরে নেহরু আরএসএসের অনুষ্ঠানে যোগ দেননি। ওটি কংগ্রেস সেবাদলের ইউনিফর্ম। ওই পোশাক পরে কংগ্রেসের সেবাদলের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন : রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়লে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ডিএ দিয়ে দেব! দাবি শুভেন্দুর

    কংগ্রেসের অফিসিয়াল ট্যুইটারে একটি খাকি প্যান্ট পুড়ছে ছবি দেওয়া হয়েছে। এই খাকি প্যান্ট পরেন আরএসএসের স্বেচ্ছাসেবকরা। রাহুল গান্ধী যে ভারত জোড়ো যাত্রা কর্মসূচি নিয়েছেন, তারই অঙ্গ হিসেবে এই ছবি দেওয়া হয়েছে। পরে বলা হয়েছে, দেশকে বিজেপি-আরএসএসের ঘৃণা এবং ক্ষতিকর শৃঙ্খলের হাত থেকে মুক্ত করতে। ধাপে ধাপে আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছে যাব। ভারত জোড়ো যাত্রা।

    প্রসঙ্গত, দেশজুড়ে ভারত জোড়ো যাত্রা শুরু করেছে কংগ্রেস। যাত্রা শুরু হয়েছে কেরলের কন্যাকুমারিকা জেলা থেকে। যাবে কাশ্মীর পর্যন্ত। যাত্রা শেষ হবে ১৫০ দিনে। আপাতত যাত্রায় অংশ গ্রহণকারী কংগ্রেস কর্মীরা রয়েছেন কেরলেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Himanta Biswa Sarma: হিমন্তকে শারীরিক নিগ্রহ, তেলঙ্গানা সরকারের রিপোর্ট তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    Himanta Biswa Sarma: হিমন্তকে শারীরিক নিগ্রহ, তেলঙ্গানা সরকারের রিপোর্ট তলব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তেলঙ্গানায় (Telangana) গণেশ উৎসবে যোগ দিতে গিয়ে শারীরিক নিগ্রহের শিকার হয়েছিলেন আসামের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। ঘটনার জেরে শুক্রবার রিপোর্ট তলব করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (MHA)। জেড প্লাস সিকিউরিটি পান হিমন্ত। তার পরেও কীভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা জানতে চাওয়া হয়েছে তেলঙ্গানার মুখ্য সচিবের কাছে। এর আগে এই একই ইস্যুতে তেলঙ্গানার মুখ্য সচিবকে চিঠি দিয়েছিল আসাম সরকার এবং সিআরপিএফ (CRPF)।

    জানা গিয়েছে, দিন কয়েক আগে তেলঙ্গানায় গণেশ উৎসবের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন হিমন্ত। অভিযোগ, ওই সময় আচমকাই তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির এক নেতা মঞ্চে উঠে আসামের মুখ্যমন্ত্রীকে ধাক্কাধাক্কি করেন। কেড়ে নেন তাঁর মাইক্রোফোনও। যিনি এসব করেছেন, তিনি তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির নেতা নন্দু ব্যাস। নন্দুকে সঙ্গে সঙ্গে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় আবিদ রোড থানায়। পরে অবশ্য তাঁকে ছেড়েও দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন :মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    ছাড়া পেয়েই স্বমূর্তি ধারণ করেন তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির ওই নেতা। নিশানা করেন বিজেপিকে। বলেন, যে উৎসব উপলক্ষে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এ রাজ্যে এসেছেন, সেই উৎসব সম্পর্কিত কথাবার্তা না বলে তিনি ভোটের প্রচার শুরু করে দিয়েছিলেন। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও সম্পর্কে অযথা বাজে কথা বলছিলেন। তিনি বলেন, আমি এটা সহ্য করতে পারিনি। তাই মঞ্চে গিয়ে ওঁকে অনুরোধ করেছিলাম মঞ্চ ছেড়ে চলে যেতে। তাঁকে এও বলেছি, যদি ভবিষ্যতে আপনাদের কোনও নেতা কিংবা নেত্রী এসে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে এসব বলেন, তবে আমরা তা সহ্য করব না। তাঁকে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে।

    তেলঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির মুখপাত্র কৃষাঙ্ক মান্নে বলেন, মঞ্চে দাঁড়িয়ে হিমন্ত বিশ্ব শর্মা দিনভর আমাদের মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওকে গালি দিয়ে গেলেন। তাঁর মন্তব্য নিয়ে বিজেপি রাজনীতি করতে শুরু করল। কেসিআরের এক সমর্থক এটা মেনে নিতে পারেননি। তারই প্রতিক্রিয়ার জেরে ঘটেছে এই ঘটনা। তিনি বলেন, কেসিআরের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত হিমন্তর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Assam’s Bongaigaon : অবৈধ নির্মাণ না জঙ্গি-যোগ! অসমে বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হল মাদ্রাসা

    Assam’s Bongaigaon : অবৈধ নির্মাণ না জঙ্গি-যোগ! অসমে বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হল মাদ্রাসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমের (Assam) বঙ্গাইগাঁও (Bongaigaon) এলাকায় একটি অবৈধ মাদ্রাসা গুঁড়িয়ে দিল অসম সরকার (Assam Government)। সরকারের তরফে বলা হয়েছে, জঙ্গি সংগঠন আল-কায়দার সঙ্গে যোগসূত্র থাকার অভিযোগ ওঠার পর পরই বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে ফেলা হয় ওই মাদ্রাসা। একই সঙ্গে, প্রশাসনের তরফ থেকে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়ে আগেই জানানো হয়েছিল, মাদ্রসা ভবনটি কাঠামোগত ভাবে দুর্বল এবং এখানে কারও বসবাস করা নিরাপদ নয়। এই ভবনগুলি নিয়ম মেনে তৈরি করা হয়নি বলেও অভিযোগ আনা হয়েছে।

    মাদ্রাসাটির নাম মারকাজুল মা আরিফ করিয়ানা। এই মাদ্রাসায় মোট ২২৪ জন শিশু পড়াশুনা করত। মাদ্রাসাটি ছিল আবাসিক। ওখানে বসবাসকারী ছাত্রদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গাইগাঁও-এর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সূত্রে জানানো হয়, এই মাদ্রাসা সরকারি নিয়ম অনুসারে নির্মিত হয়নি। শুধু তাই নয়, সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে এই মাদ্রাসার যোগাযোগের প্রমাণ মিলেছে। বঙ্গাইগাঁওয়ের এসপি স্বপ্ননীল ডেকা বলেন, ‘‘মঙ্গলবার আল কায়দার সঙ্গে যুক্ত এক জন গ্রেফতার জঙ্গিকে সঙ্গে নিয়ে মাদ্রাসার ভিতরে তল্লাশি অভিযান চালায় গোয়ালপাড়া জেলা পুলিশ। জেলা প্রশাসনের নির্দেশ অনুসারে, আমরা মাদ্রাসাটি ভেঙে ফেলার প্রক্রিয়া শুরু করেছি।’’

    আরও পড়ুন: মোদির ট্যুইটের জবাব দিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী, কী লিখলেন জানেন?

    এটি অসমের তৃতীয় মাদ্রাসা, যা অবৈধভাবে নির্মাণের কারণে ভেঙে ফেলা হল। এর আগে মনিকা ও গোয়ালপাড়ায় দুটি মাদ্রাসা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। তাদের সঙ্গেও জিহাদিদের যোগাযোগ ছিল বলে অভিযোগ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Assam: এবার অসমে লাভ জেহাদের শিকার হিন্দু নাবালিকা! কিশোরীকে গণধর্ষণ চার যুবকের

    Assam: এবার অসমে লাভ জেহাদের শিকার হিন্দু নাবালিকা! কিশোরীকে গণধর্ষণ চার যুবকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেমে সাড়া না দেওয়ায় এক হিন্দু নাবালিকাকে বন্ধুদের সঙ্গে মিলে ধর্ষণ করল চার মুসলিম যুবক। অভিযোগ, অসমের করিমগঞ্জ জেলার নীলমবাজার এলাকায় রবিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটে। অভিযোগ রহিম উদ্দিন নামে এক যুবক ওই কিশোরীর সঙ্গে ভালবাসা  ও বন্ধুত্বের অভিনয় করছিল। ওই দিন তাকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে দলগ্রামের কাছে একটি জায়গায় ওই কিশোরীকে দেখা করতে বলে রহিম।

    অভিযোগ, কিশোরী ওই জায়গায় গেলে রহিম ও তার তিন বন্ধু নাসির উদ্দিন, চাহির উদ্দিন এবং সুলেমন আলি তাকে অপহরণ করে এবং তার উপর শারীরীক নির্যাতন চালায়। অচেতন অবস্থায় ওই কিশোরীকে সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ফেলে পালিয়ে যায় তারা। স্থানীয়েরা মেয়েটিকে উদ্ধার করে এবং পুলিশে খবর দেয়। ওই কিশোরীর ভাই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করলে তিন যুবককে গ্রেফতার করা হয়।

    আরও পড়ুন: জীবন্ত পুড়িয়ে মারার আগেও অঙ্কিতার বাড়িতে হামলা চালিয়েছিল শাহরুখ?

    পুলিশ সূত্রে খবর, মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছে। তাকে হাসপাতালে ভর্তিও করা হয়। স্থানীয়েরা অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তির দাবি জানায়। ওই অঞ্চলে ক্রমশ বেড়ে ওঠা লাভ জেহাদের ঘটনার ক্ষেত্রেও প্রশাসনকে সতর্ক হতে আবেদন করে স্থানীয় বাসিন্দারা।  

    প্রসঙ্গত, বন্ধুত্বের প্রস্তাব ফেরানোয় বছর ষোলোর এক কিশোরীকে (Teen) গায়ে পেট্রোল ঢেলে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ উঠেছে ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand) দুমকায় (Dumka)। এই ঘটনাটিও লাভ জেহাদের (Love Jihad)  অঙ্গ।  অভিযোগ, ২২ অগাস্ট রাতে দুমকার জারুয়াডি কসবার ঘরে ঘুমোচ্ছিলেন বছর ষোলোর অঙ্কিতা সিং। অভিযোগ, বছর ২৩ শাহরুক হুসেন গভীর রাতে জানালা দিয়ে পেট্রোল ছুড়ে দেয় ওই কিশোরীর গায়ে। পরে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। রাঁচির রাজেন্দ্র ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে ২৮ অগাস্ট মৃত্যু হয় ওই কিশোরীর। তারপরেই প্রকাশ্যে এল অসমের এই ঘটনা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Assam: কেজরিওয়ালকে সপাটে জবাব বিশ্বশর্মার, অসমে স্কুল উন্নয়নের জন্যে বরাদ্দ ১০ হাজার কোটি টাকা 

    Assam: কেজরিওয়ালকে সপাটে জবাব বিশ্বশর্মার, অসমে স্কুল উন্নয়নের জন্যে বরাদ্দ ১০ হাজার কোটি টাকা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসমের (Assam) রাজ্য সরকারের অধীনস্থ স্কুলগুলির (School) পরিকাঠামোগত উন্নতির জন্যে ১০ হাজার কোটি টাকার প্যাকেজের ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তাহলে কি এবার কেজরিওয়াল-বিশ্বশর্মা (Arvind Kejriwal) ট্যুইট যুদ্ধে যবনিকা পতন? মুখ বন্ধ হবে কেজরিওয়ালের? 

    একটা নয় দেশে যদি আমরা ৫টি রাজধানী পেতাম…! এ কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী

    কিছুদিন আগেই ৩৪ টি সরকারি স্কুল বন্ধ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিল বিজেপি পরিচালিত অসম সরকার। স্কুলগুলিতে শিক্ষার অবস্থা শোচনীয় হওয়ার কারণে এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয় হিমন্ত বিশ্বশর্মার সরকার। জানা গিয়েছে, এই ৩৪টি স্কুল থেকে এ বছর দশম শ্রেণির বোর্ডের পরীক্ষায় কোনও পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। তারপরেই সে রাজ্যের সরকার স্কুলগুলি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত সামনে আসার পরেই এই নিয়ে শুরু হয়ে যায় রাজনৈতিক তরজা। চাঁচাছোলা বাক্যবাণে আসাম সরকারের এই সিদ্ধন্তের তীব্র সমালোচনা করেন আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী একটি ট্যুইটে লেখেন, “স্কুল বন্ধ করে দেওয়া কখনওই সমাধান হতে পারে না। আমাদের প্রয়োজন দেশজুড়ে আরও নতুন স্কুল তৈরি করা এবং স্কুল বন্ধ করে দেওয়ার পরিবর্তে সেগুলিতে শিক্ষা ব্যবস্থার মান আরও উন্নত করা।” 

    এরপর শুরু হয় দুই মুখ্যমন্ত্রীর মধ্যে ট্যুইট যুদ্ধ। শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। তারপর পাল্টা ট্যুইটে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী বলেন, অসমে শিক্ষা ব্যবস্থার কী উন্নতি হয়েছে তা দেখতে তিনি সেই রাজ্যে আসবেন। আর তারপরেই অসমের মুখ্যমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্ত।

    আরও পড়ুন: অসমে ফের আলকায়দা জঙ্গির খোঁজ! যোগ মধ্যপ্রদেশ, বাংলার সঙ্গেও

    জনসভায় বক্তৃতা রাখার সময় বিশ্বশর্মা বলেন, “আমরা রাজ্য সরকারের স্কুলগুলিকে উন্নত করতে ১০ হাজার কোটি টাকা খরচ করব। এর ফলে বেসরকারি স্কুলগুলির থেকেও দেখতে ভালো হবে রাজ্য সরকারের স্কুলগুলি। আমরা স্কুলগুলির পরিকাঠামোগত মানও উন্নত করব। এভাবেই রাজ্যে উন্নয়নের জোয়ার আসবে।”

    এই সিদ্ধান্তের মধ্যে দিয়েই কি অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে জবাব দিলেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা? এরপর কী প্রতিক্রিয়া আসবে কেজরিওয়ালের তরফ থেকে? এবার সেদিকেই অধির আগ্রহে অপেক্ষা করে রয়েছে নেট মহল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।     

     
     

     

     

  • Himanta Biswa Sarma: একটা নয় দেশে যদি আমরা ৫টি রাজধানী পেতাম…! এ কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী

    Himanta Biswa Sarma: একটা নয় দেশে যদি আমরা ৫টি রাজধানী পেতাম…! এ কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধুমাত্র দিল্লি (Delhi) নয়, দেশের প্রতি জোনে একটি করে পাঁচটি রাজধানী স্থাপন করার কথা বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Assam Chief Minister) হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ( Himanta Biswa Sarma)। তাঁর মতে, এর ফলে বিভিন্ন রাজ্যের অর্থনৈতিক অসাম্য দূর হবে। 

    গত কয়েকদিন ধরে শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবালের সঙ্গে ট্যুইট-বিতর্কে জড়িয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। এরই মধ্যে সোমবার,ট্যুইট বর্তায় হিমন্ত জানান ‘দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী শ্রী অরবিন্দ কেজরীবাল এখন অন্য রাজ্যকে উপহাস করা অভ্যাসে পরিণত করেছেন। তাঁর সঙ্গে বাদানুবাদের পরে, আমার মনে হয়েছে, দরিদ্র রাজ্যগুলিকে উপহাস না করে, আমাদের অসাম্যের রোগ নিরাময়ের লক্ষ্যে কাজ করা উচিত। আমরা কি ভারতের ৫টি রাজধানী পেতে পারি না, প্রতি জোনে একটি করে?’

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী যোগ করেছেন, ‘এতে দিল্লির মতো সরকারগুলির হাতে উত্তর–পূর্ব এবং পূর্বের রাজ্যগুলির তুলনায় বিশাল সম্পদ না থাকাটা নিশ্চিত হবে আবার উল্টোটাও হবে। আর অবশ্যই আমাদের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদিজির আশীর্বাদে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, যোগাযোগের ক্ষেত্রে আমরা যা করছি, তা গত ৭৫ বছরে অজানা ছিল। অবশেষে, সাত দশকের অস্বীকৃতি ও অবহেলার পর, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে ২০১৪ সালে উত্তর–পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিকে মূলধারায় আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল এবং সেই অগ্রগতির গতি নিরবচ্ছিন্ন। উত্তর–পূর্বের সহানুভূতি এবং উপহাসের প্রয়োজন নেই, আমাদের প্রয়োজন আমরা যা পাইনি–সম্মান, সম্পদ এবং পুনর্জন্ম।’

    আরও পড়ুন: হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ সেন

    প্রসঙ্গত, এর আগে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকীতে ভারতের চারটি পৃথক জ়োনে চারটি পৃথক রাজধানী স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দক্ষিণ, উত্তর, পূর্ব ও উত্তর পূর্ব – দেশের এই চার প্রান্তে চারটি রাজধানী স্থাপনের বিষয়ে সংসদীয় অধিবেশনে দলের সাংসদদের দাবি তোলার নির্দেশ দিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এবার সেই একই রকম দাবি জানালেন, অসমের মুখ্যমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Assam’s New Rules: ভিনরাজ্য থেকে আসা ইমাম ও মাদ্রাসা শিক্ষকদের পুলিশ ভেরিফিকেশন বাধ্যতামূলক! অসমে কেন এই নয়া নিয়ম

    Assam’s New Rules: ভিনরাজ্য থেকে আসা ইমাম ও মাদ্রাসা শিক্ষকদের পুলিশ ভেরিফিকেশন বাধ্যতামূলক! অসমে কেন এই নয়া নিয়ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ভিনরাজ্য থেকে আসা ইমাম এবং মাদ্রাসা ও মসজিদের শিক্ষকদের পুলিশ ভেরিফিকেশন (Police Verification) ও অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করা বাধ্যতামূলক করা হবে। জানিয়ে দিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। আল কায়দার সঙ্গে যোগ থাকার অভিযোগে অসম থেকে গত চারমাসে অন্তত ২৫জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার মধ্যে কয়েকজন বাংলাদেশিও রয়েছে।

    গত কয়েকদিনে অসমের একাধিক জায়গায় থেকে জঙ্গি কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে বেশ কয়েকজনকে। এদের অনেকেই সেখানের ইমাম এবং মাদ্রাসার শিক্ষক হিসাবে কাজ করছিলেন। তারা বাংলাদেশি জঙ্গি সংগঠন  আনসারুল্লা বাংলা টিমের (Ansarullah Bangla Team) সঙ্গে যুক্ত বলে সূত্রের খবর। একইসঙ্গে ধৃতরা জিহাদি কাজ এবং আল কায়দা ইন ইন্ডিয়ান সাবকন্টিনেন্টের (Al Qaida in Indian Subcontinent) সঙ্গেও যুক্ত বলে দাবি অসম পুলিশের। একের পর এক জঙ্গি ধরা পড়ার জেরেই নতুন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে অসম প্রশাসন।

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার (Himanta Biswa Sarma)  আবেদন, গ্রামের লোকজন যদি তাঁদের এলাকায় অপরিচিত ইমামদের দেখেন তাহলে তাঁরা যেন সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে জানান।  তিনি বলেন, “রাজ্যে একের পর এক জঙ্গি গ্রেফতার হওয়ার পরে এখানে নতুন একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রোটোকল (Standard Operating Protocol) চালু করা হচ্ছে। এরই অঙ্গ হিসাবে যারা রাজ্যের বাইরে থেকে মাদ্রাসায় আসছেন তাঁদের সম্পর্কে একটি ‘পোর্টাল’ করা হচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: আল কায়দা যোগ, অসমে গ্রেফতার দুই ইমাম! কী মিলল তাদের কাছ থেকে?

    প্রসঙ্গত, গত শনিবার জঙ্গি যোগের অভিযোগে গোয়ালপাড়া থেকে দুজন ইমামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারপরই একেবারে তাৎপর্যপূর্ণ ঘোষণা অসমের মুখ্যমন্ত্রীর। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, যে পোর্টাল খোলা হবে, তার  মাধ্যমে ইমাম ও বেসরকারি মাদ্রাসার শিক্ষক যারা অসমের বাইরে থেকে আসছেন তাদের রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তবে কবে থেকে এই পোর্টাল চালু হবে তা নিয়ে তিনি কিছু জানাননি।

    এদিকে গোয়ালপাড়ার পুলিশ সুপার ভিভি রাকেশ রেড্ডি জানিয়েছেন, ওই ইমামরা জেহাদি স্লিপার সেল তৈরির কাজ করত। তল্লাশি চালিয়ে দুই ব্যক্তির কাছ থেকে বেশ কিছু বই, পোস্টার, বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করেছে অসম পুলিশ। এ ছাড়াও উদ্ধার হয়েছে বেশ কয়েকটি মোবাইল ফোন, সিম কার্ড ও পরিচয় পত্র।

  • Al Qaeda terrorist in Assam: অসমে ফের আলকায়দা জঙ্গির খোঁজ! যোগ মধ্যপ্রদেশ, বাংলার সঙ্গেও

    Al Qaeda terrorist in Assam: অসমে ফের আলকায়দা জঙ্গির খোঁজ! যোগ মধ্যপ্রদেশ, বাংলার সঙ্গেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আল-কায়দার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে অসমে আবার একজনকে গ্রেফতার করা হল। বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেফতার করে অসম পুলিশ। গোয়ালপাড়ার পুলিশ সুপার ভি ভি রাকেশ রেড্ডি (VV Rakesh Reddy) জানান, ধৃতের নাম আব্দুস চোবাহান (Abdus Chowahan)। তাঁকে বঙ্গাইগাঁও জেলার জোগিঘোপা (Jogighopa) থানার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। ওই ব্যক্তি আল কায়দা ইন্ডিয়ান সাবকন্টিনেন্ট (Al-Qaeda Indian Subcontinent) এবং আনসারুল্লা বাংলা টিম (Ansarullah Bangla Team) এর সঙ্গে যুক্ত বলে জানিয়েছে পুলিশ। কয়েকদিন আগেই ওই এলাকা থেকে জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় দুই ইমামকে। আব্দুসের সঙ্গে ওই দুই ইমামের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে বলেও জানিয়েছেন গোয়ালপাড়ার পুলিশ সুপার। 

    আরও পড়ুন: সামান্য রং-মিস্ত্রি থেকে দুবাইয়ে হোটেল-মালিক! পার্থ-ঘনিষ্ঠর উল্কাবেগে উত্থানে তাজ্জব সিবিআই

    বৃহস্পতিবার গোপন সূত্রে খবর পেয়ে জঙ্গিদের বিভিন্ন ডেরায় অভিযান চালায় অসম পুলিশ। এর ফলে তারা জানতে পারে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়  নাশকতার ছক কষছিল এই জঙ্গীরা। এই উদ্দেশে অসমে প্রশিক্ষণ ক্যাম্পও স্থাপন করেছিল তারা। এদিন অভিযানের সময় জঙ্গিদের কার্যকলাপ ও পরিকল্পনা সংক্রান্ত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আসে অসম পুলিশের হাতে। পুলিশ সূত্রে খবর, কয়েক বছর আগে ৬জন বাংলাদেশী সন্ত্রাসবাদী অসমে প্রবেশ  করে। এদের মূল লক্ষ ছিল অসমের চর এলাকা এবং মুসলিম অধ্যুষিত গ্রামগুলি। 

    আরও পড়ুন: বেঙ্গালুরুর সেই ইদগাহ ময়দানে এবার গণেশ চতুর্থী পালনের অনুমতি হাইকোর্টের

    ডিজিপি অসম ভাস্কর জ্যোতি মহন্ত জানিয়েছেন, “ইতিমধ্যেই আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত ৩৪ জনেরও বেশি লোককে গ্রেফতার করা হয়েছে। অসম পুলিশ এই ধরনের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেবে না। বাংলাদেশীরা কিছু সেনা প্রশিক্ষণ ক্যাম্প স্থাপন করেছে বলেও জানা যাচ্ছে।” ধৃত জঙ্গিদের সঙ্গে বাংলা ও মধ্যপ্রদেশের যোগ রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share