Tag: Ayodhya

Ayodhya

  • Ram Lallas Idol: বন্ধুত্বের নয়া নজির, অযোধ্যার রামলালার ছবি দিয়ে স্ট্যাম্প প্রকাশ লাওসের

    Ram Lallas Idol: বন্ধুত্বের নয়া নজির, অযোধ্যার রামলালার ছবি দিয়ে স্ট্যাম্প প্রকাশ লাওসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন রামলালা। এবার সেই বিগ্রহের ছবি (Ram Lallas Idol) সম্বলিত একটি স্ট্যাপ প্রকাশ করল লাওস। শনিবার এই স্ট্যাম্প প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতের (India Laos Relation) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বিশ্বে প্রথম এই জাতীয় স্ট্যাম্প তৈরি হল।

    রামলালার ছবি সম্বলিত স্ট্যাপ প্রকাশ (Ram Lallas Idol)

    এশিয়ান মেকানিজম মিটিংয়ে যোগ দিতে তিনদিনের লাওস সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। শনিবার এক্স হ্যান্ডেলে এ সংক্রান্ত ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন সে দেশের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী এবং বিদেশমন্ত্রী। বিশেষ স্ট্যাম্পের উদ্বোধন করেন তাঁরা। এক্স হ্যান্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, “ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার এবং বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ভালো বৈঠক হয়েছে। উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য তাঁকে ধন্যবাদ। ১০টি ক্যুইক ইমপ্যাক্ট প্রজেক্টস স্বাক্ষরিত হয়েছে। মেকং গঙ্গা কো-অপারেশন এবং সাকশেসফুল ডিজিটাল কো-অপারেশন শেয়ারিংয়ের অধীনে এই চুক্তি হয়েছে। একটি বিশেষ স্ট্যাম্পও (Ram Lallas Idol) লঞ্চ করা হয়েছে। রামায়ণ ও বৌদ্ধধর্মের যে সাংস্কৃতিক সম্পদ আমাদের রয়েছে, তা শেয়ার সেলিব্রেট করতেই এই স্ট্যাম্প প্রকাশ করা হয়েছে।

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    এক্স হ্যান্ডেলে গুচ্ছ পোস্ট করেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, “লাওসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও সাক্ষাৎ হয়েছে। বৈঠকে সাইবার স্ক্যাম সেন্টারগুলো থেকে ভারতীয় নাগরিকদের পাচার করার বিষয়টিও ওঠে। লাও পিডিআর-এর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় ট্রাফিকিংয়ের বিষয়টি তুলেছিলাম। লাও পিডিআর সরকার যেভাবে আমদের নাগরিকদের উদ্ধার করছে এবং ত্রাণসামগ্রী বিলি করছে, তাকে সাধুবাদ জানাই। তাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিদেশমন্ত্রীদের সঙ্গেও আলোচনা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: জার্মানির প্রাচীনতম মসজিদে হানা পুলিশের, কারণ জানলে ভিরমি খাবেন

    শনিবার জয়শঙ্কর বৈঠক করেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী স্যালুউম্যাক্সে কোম্মাসিথের সঙ্গে। সেখানেই (Ram Lallas Idol) স্বাক্ষরিত হয় মউ। জানা গিয়েছে, এমজিসি-র অধীনে যে চারটি মৌলিক সহযোগিতার বিষয়ে মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে পর্যটন, সংস্কৃতি, শিক্ষা, পরিবহণ ও যোগাযোগ। স্বাস্থ্য এবং ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন নিয়েও চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। কৃষি এবং সহযোগী ক্ষেত্র, ছোটো এবং মাঝারি উদ্যোগ, ওয়াটার রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট (India Laos Relation), বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি, স্কিল ডেভেলপমেন্ট এবং ক্যাপাসিটি বিল্ডিং নিয়েও চুক্তি হয়েছে (Ram Lallas Idol)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ayodhya Ram Mandir: নিষিদ্ধ স্মার্টফোন, রাম মন্দিরের পুরোহিতদের পোশাকের রং গেরুয়া থেকে হলুদ 

    Ayodhya Ram Mandir: নিষিদ্ধ স্মার্টফোন, রাম মন্দিরের পুরোহিতদের পোশাকের রং গেরুয়া থেকে হলুদ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Mandir) পুরোহিতদের জন্য একগুচ্ছ নতুন নিয়ম আনল মন্দির কর্তৃপক্ষ। এত দিন মন্দিরের পুরোহিতেরা গেরুয়া রঙের পোশাক পরতেন। এ বার তাঁদের পরতে হবে হলুদ রঙের পোশাক। তবে কেবল রঙেই নয়, বদল আসছে পোশাকের ধরনেও। বুধবার পোশাকবিধি নিয়ে নয়া নির্দেশিকা দিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে জানানো হয়েছে, এখন থেকে রাম মন্দিরের পুরোহিতরা আর গর্ভগৃহে স্মার্টফোন নিয়ে যেতে পারবেন না।

    কেন নয়া পোশাক বিধি (Ayodhya Ram Mandir) 

    রাম মন্দির সূত্রে খবর, পুরোহিতদের মধ্যে যাতে অভিন্নতা বজায় থাকে এবং মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) চত্বরে উপস্থিত অন্যান্যদের থেকে তাদের আলাদাভাবে চেনা যায়, তার জন্যই এই নয়া সিদ্ধান্ত। রাম মন্দিরের সহকারী পুরোহিত, সন্তোষ কুমার তিওয়ারি জানিয়েছেন, প্রধান পুরোহিত, চার সহকারী পুরোহিত এবং ২০ জন শিক্ষানবিশ পুরোহিত-সহ রাম মন্দিরের সকল পুরোহিতদেরই এখন থেকে মাথার বাঁধতে হবে হলুদ রঙের সাফা, পরতে হবে হলুদ রঙের চৌবন্দি এবং ধুতি। এর আগে, মন্দিরের অধিকাংশ পুরোহিতই গেরুয়া রঙের পোশাক পরতেন। সন্তোষ কুমার তিওয়ারি বলেন, “কয়েকজন পুরোহিত এর আগেও হলুদ পোশাক পরে আসতেন, তবে এটা বাধ্যতামূলক ছিল না।” তাঁর মতে, সনাতন ধর্ম অনুসারে পুরোহিতদের এমন পোশাক পরা উচিত, যা, প্রথমে মাথা গলাতে হয় এবং তারপর হাত গলাতে হয়। এই রীতি মেনেই নতুন পোশাক বিধি জারি করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: দেশে ফিরলেন বিশ্বজয়ীরা, আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত বিরাট-রোহিতদের

    মন্দিরের ভিতরে ফোন নিষিদ্ধ (Ayodhya Ram Mandir) 

    এতদিন অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Mandir) কেবল মাত্র পুরোহিতরাই স্মার্ট ফোন নিয়ে প্রবেশ করতে পারতেন। কিন্তু এবার তাঁরাও সেটা করতে পারবেন না। সেই সঙ্গে ৫ ঘণ্টার শিফটে কাজ করবেন সেখানকার কর্মীরা। এমনই জানানো হয়েছে নয়া নির্দেশিকায়। মন্দির কর্তৃপক্ষের একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, নিরাপত্তার কারণে ফোন নিয়ে মন্দির চত্বরে ঢুকতে পারবেন না কোনও পুরোহিত। সম্প্রতি মন্দিরের ভিতরের কিছু ছবি সমাজমাধ্যমে ‘ফাঁস’ হয়ে গিয়েছিল। তার পরেই ফোন নিয়ে কড়াকড়ির পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। পুরোহিতদের কাজ শুরু হবে ভোর সাড়ে ৩টেয়। শেষ হবে রাত ১১টায়। পুরোহিতদের এক একটি দলকে দিনে সর্বোচ্চ পাঁচ ঘণ্টা মন্দিরের কাজে নিযুক্ত থাকতে হবে, বলে জানিয়েছে রাম মন্দির ট্রাস্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে এক ফোঁটা জলও পড়েনি, প্রেস বিবৃতিতে জানাল ট্রাস্ট

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে এক ফোঁটা জলও পড়েনি, প্রেস বিবৃতিতে জানাল ট্রাস্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) ছাদ চুঁয়ে নাকি জল পড়ছে! মন্দিরের প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস এমন তত্ত্ব সামনে আনেন গত সোমবার। এরপর তা নিয়ে খবর করতে থাকে সংবাদমাধ্যমগুলি। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই মন্দিরের ছাদ থেকে জল পড়ার মিডিয়া রিপোর্টগুলিকে একেবারেই খারিজ করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘‘রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে এক ফোঁটা জলও পড়েনি বা কোথাও থেকে গর্ভগৃহে জল প্রবেশ করেনি।’’ এনিয়ে বুধবার ২৬ জুন একটি প্রেস বিবৃতি প্রকাশ করেন ‘শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টে’র সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই।

    শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টে’র প্রেস বিবৃতি

    প্রেস বিবৃতিতে স্পষ্টভাবেই উল্লেখ করা হয়েছে যে মন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহে ছাদ চুঁইয়ে জল পড়ার কোনও ঘটনাই ঘটেনি। 

    প্রেস বিবৃতির গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিন্দু- 

    ১. গর্ভগৃহে যেখানে ভগবান রামলালা বিরাজমান আছেন সেখানে এক ফোঁটাও বা বিন্দুমাত্রও জল পড়েনি এবং অন্য কোনও জায়গা থেকে গর্ভগৃহে জল প্রবেশ করেনি।

    ২. গর্ভগৃহের সামনে পূর্ব দিকে একটি মণ্ডপ আছে। যাকে গূঢ়মণ্ডপ বলা হয়। সেখানে মন্দিরের দ্বিতীয় তলে ছাদের কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার পর (মাটি থেকে প্রায় ৬০ ফুট উচ্চতায়) ঘেরা-দেওয়াল জুড়ে যাবে। মণ্ডপের ছাদ বন্ধ হয়ে যাবে। এই মণ্ডপের দৈর্ঘ্য ৩৫ ফুট।

    ৩. রঙ মণ্ডপ আর গূঢ়মণ্ডপের মাঝখানে দুদিকেই (উত্তর এবং দক্ষিণ দিক) ওপরে যাওয়ার রাস্তা রয়েছে, ছাদ দোতলার উপর নির্মাণাধীন।

    ৪. সাধারণত পাথর নির্মিত মন্দিরে (Ram Mandir) বিদ্যুতের কন্ডুইট ও জংশন বাক্সের কাজ ছাদের ওপর হয় এবং কন্ডুইটকে ছাদে ফুটো করে নিচে নামানো হয়। এর মাধ্যমে নিচের তলে আলো জ্বালানো হয়। এই কন্ডুইট ও জংশন বক্সকে নির্মাণ চলাকালীন ফ্লোরে ওয়াটরটাইট করে অস্থায়ী ভাবে বসানো থাকে। দোতলায় বিদ্যুত, ওয়াটরপ্রুফিং এবং ফ্লোরিং এর কাজ চলছে। সেজন্যই জংশন বাক্সে জল ঢুকে কন্ডুইটের মাধ্যমে একতলায় চলে এসেছে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে ছাদ থেকে জল পড়ছে। কিন্ত আসলে জল কন্ডুইটের মাধ্যমে মাটিতে এসেছিল। উপরোক্ত সব কাজ অতিশীঘ্রই পূর্ণ হবে এবং দোতলার ফ্লোরিং পুরো ওয়াটরটাইট হবে। এরপর আর কোনও জংশনে জল ঢুকবে না। আর তথাপি কোনও কন্ডুইট দিয়ে জল নিচে নামবে না।

    ৫. মন্দির (Ram Mandir) এবং ছাদের ব্যালকনি থেকে বর্ষার জল নিকাশির পুরো ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই কাজ আরও দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। ফলে মন্দিরে কখনও জল জমার পরিস্থিতি হবে না। সম্পূর্ণ মন্দির পরিসরের বাইরে বর্ষার জল নিকাশির শুন্য ওয়াটর ডিসচার্জের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর জন্য পরিসরের মধ্যেই রেন ওয়াটরট রিচার্জ পিট বানানো হচ্ছে।

    ৬. মন্দির এবং মন্দির পরিসরের নির্মাণ ভারতের দুটি সর্বোচ্চ স্বনামধন্য কোম্পানি L&T এবং টাটা’র ইঞ্জিনিয়াররা করেছেন। প্রখ্যাত ভাস্কর শ্রী চন্দ্রকান্ত সোমপুরার পুত্র, আশীষ সোমপুরার তদারকিতে এই কাজ হয়েছে। অর্থাত নির্মাণ কার্যের গুণগত মান নিয়ে কোনও সন্দেহ থাকার কথা নয়।

    ৭. উত্তর ভারতে শুধুমাত্র পাথর দিয়ে মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণ এই প্রথম হচ্ছে। বিদেশে কেবল স্বামী নারায়ণ পরম্পরার মন্দির পাথর দিয়ে নির্মিত।

    ৮. প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রায় এক লাখ থেকে এক লাখ পনেরো হাজার ভক্ত প্রতিদিন ভগবান রামলালাকে দর্শন করেছেন। সকাল ৬:৩০ থেকে রাত্রি ৯:৩০ মন্দিরে প্রবেশ করা যায় দর্শনের জন্য। একটি ভক্তের প্রবেশ করে দর্শন করে প্রসাদ নিয়ে বাইরে বেরোতে কম করে এক ঘণ্টা সময় লাগে। এই সময়ে মন্দিরে মোবাইল নিয়ে যাওয়া নিষেধ।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: ২০২৫ সালের মার্চে রাম মন্দিরের সম্পূর্ণ নির্মাণকাজ শেষ হবে, জানাল ট্রাস্ট

    Ram Temple: ২০২৫ সালের মার্চে রাম মন্দিরের সম্পূর্ণ নির্মাণকাজ শেষ হবে, জানাল ট্রাস্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের সম্পূর্ণ নির্মাণ কাজ শেষ হবে ২০২৫ সালের মার্চ মাসের মধ্যে। যখন প্রথম এবং দ্বিতীয় দলের কাজ সম্পূর্ণ হবে। চলতি বছরের জুলাই মাসে এবং ডিসেম্বরেই দুই তল নির্মাণের কাজ সম্পূর্ণ হবে বলে আশাবাদী রাম মন্দির (Ram Temple) নির্মাণ কমিটি। সাংবাদিক সম্মেলনে এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র। তাঁর মতে, চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসেই মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে এবং আগামী বছরের মার্চ মাসে মন্দির সম্পূর্ণভাবে নির্মিত হয়ে যাবে।

    ১ কোটি ৭৫ লাখ ভক্ত রাম মন্দির দর্শন করেছেন

    জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের নির্মাণ কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে রাজস্থান থেকে আনা মাকরানা মার্বেল পাথর। উদ্বোধনের পর থেকে এখনও পর্যন্ত ১ কোটি ৭৫ লাখ ভক্ত রাম মন্দির (Ram Temple) দর্শন করেছেন বলে জানিয়েছে মন্দির কমিটি। সাংবাদিকদের সামনে নৃপেন্দ্র মিশ্র যে বিবৃতি দিয়েছেন তাতে তিনি জানিয়েছেন, গড়ে প্রতি দিন ১ লাখ করে ভক্তের পা পড়েছে অযোধ্যায়। এটি উদ্বোধন হওয়ার পর থেকেই। এর পাশাপাশি ভক্তদের জন্য ডিজিটাল গ্যালারি শুরু করার কথাও তিনি জানিয়েছেন নৃপেন্দ্র মিশ্র। চলতি বছরের ১৫ জুলাই থেকে তা শুরু হতে পারে। যেখানে রামকথা সিনেমা দেখানো হবে।

    মন্দিরের বিদ্যুতের লাইনগুলি বেয়ে জল ভিতরে চলে আসছে

    অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি, সরঞ্জাম বা অন্য কোনও ত্রুটি নেই বলে দাবি করেছেন নৃপেন্দ্র মিশ্র। প্রসঙ্গত, বর্ষার শুরুতেই রামলালার গর্ভগৃহের ছাদ থেকে বৃষ্টির জল চুঁইয়ে পড়তে শুরু করেছে বলে সোমবার জানান রাম মন্দিরের (Ram Temple) প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস। এর প্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার, অযোধ্যায় শ্রীরামজন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র মঙ্গলবার বলেন, ‘‘রামমন্দির নির্মাণের ক্ষেত্রে মানের সঙ্গে কোনও আপস করা হয়নি। কিন্তু মন্দিরের বিদ্যুতের লাইনগুলি বেয়ে জল ভিতরে চলে আসছে। আর সেটাই চুঁইয়ে পড়ছে।’’  প্রধান পুরোহিত সোমবার বলেছিলেন, ‘‘প্রথম বৃষ্টিতেই রামলালার মূর্তি স্থাপন করা গর্ভগৃহের ছাদ ফুটো হতে শুরু করেছে। বিষয়টিতে মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং কী ঘাটতি রয়েছে তা খুঁজে বার করে মেরামত উচিত।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Museum of Temples: ৬৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে অযোধ্যায় নির্মিত হচ্ছে ‘মন্দির মিউজিয়াম’

    Museum of Temples: ৬৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে অযোধ্যায় নির্মিত হচ্ছে ‘মন্দির মিউজিয়াম’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৬৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে অযোধ্যায় নির্মিত হতে চলেছে মন্দির মিউজিয়াম (Museum of Temples)। ইতিমধ্যে যোগী আদিত্যনাথ সরকারের মন্ত্রিসভা মঙ্গলবার এ বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে। টাটা সন্সকে ৯০ বছরের জন্য জমি লিজ দিয়ে দেওয়া হয়েছে এই প্রকল্পের রূপায়ণে। উত্তরপ্রদেশের পর্যটন দফতর লিজের জন্য নিয়েছে মাত্র এক টাকা। এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে বিস্তারিত জানিয়েছেন যোগী আদিতনাথ সরকারের পর্যটনমন্ত্রী জয় বীর সিং। মঙ্গলবারই লক্ষ্ণৌতে অনুষ্ঠিত হয় যোগী আদিত্যনাথ মন্ত্রিসভার বৈঠক। এর পরেই সাংবাদিক সম্মেলনে পর্যটন মন্ত্রী জয় বীর সিং বলেন, টাটা সন্স কেন্দ্রীয় সরকারের মাধ্যমে এই প্রকল্পটি করতে চেয়েছিল, আজকে তার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

    গত বছর থেকেই অযোধ্যায় মন্দিরের মিউজিয়াম নিয়ে কথা চলছে

    তবে এটাই প্রথম বা নতুন নয়, গত বছর থেকেই অযোধ্যায় মন্দির মিউজিয়াম নিয়ে কথা চলছে। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসেই যোগী আদিত্যনাথ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সামনে মন্দির মিউজিয়ামের প্রকল্প উপস্থাপন করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। জানা যায়, তখনই মন্দির মিউজিয়ামের (Museum of Temples) ধারণাটি খুবই পছন্দ হয়েছিল প্রধানমন্ত্রীর। সেসময় এনিয়ে বিস্তারিত আলোচনাও হয় বলে জানা যায়।

    দেশের বিখ্যাত মন্দিরগুলির ইতিহাস ও স্থাপত্যকে প্রদর্শন করা হবে

    জানা গিয়েছে মন্দির মিউজিয়ামের (Museum of Temples) মধ্যে দেশের বিখ্যাত মন্দিরগুলির ইতিহাস ও স্থাপত্যকে প্রদর্শন করা হবে। এর পাশাপাশি লাইট অ্যান্ড সাউন্ড-র মাধ্যমেও দেশের প্রাচীনতম মন্দিরগুলিকে প্রদর্শন করা হবে। যেমনটা, অযোধ্যায় সরযূ নদীর ধারে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড-র  মাধ্যমে প্রতিদিন সন্ধ্যায় পুরো রামায়ণের প্রদর্শনী হয়। এর পাশাপাশি মঙ্গলবারের বৈঠকে আরও একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। জানা গিয়েছে, লক্ষ্ণৌ, মথুরা ও কানপুর- এই তিনটি জায়গাকে পর্যটন স্পট হিসেবে আরও কিভাবে জনপ্রিয় করা যায় তা নিয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে মন্ত্রিসভার বৈঠকে।

    আর পড়ুন: ক্রমাগত হারের ধাক্কায় রাজনীতিতে থেকে বিদায় নিলেন বাইচুং

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NCERT: “হিংসা শিক্ষার বিষয় হতে পারে না”, সাফ জানালেন এনসিইআরটি কর্তা

    NCERT: “হিংসা শিক্ষার বিষয় হতে পারে না”, সাফ জানালেন এনসিইআরটি কর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ঘৃণা এবং হিংসা শিক্ষার বিষয় হতে পারে না। স্কুলের পাঠ্যবইয়ে এসব বিষয়ে আলোকপাত করাও উচিত নয়।” কথাগুলি বললেন এনসিইআরটির (NCERT) প্রধান। প্রসঙ্গত, এনসিআরটির নয়া পাঠ্যপুস্তকে দ্বাদশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানে বাবরি মসজিদ নামটির উল্লেখ নেই বলে অভিযোগ। বইটিতে বাবরি মসজিদকে তিন গম্বুজওয়ালা কাঠামো বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এনিয়ে দেশজুড়ে শুরু হয় বিতর্ক। এহেন আবহে মুখ খুললেন এনসিইআরটির (NCERT) প্রধান দীনেশ প্রসাদ সাকলানি।

    শিক্ষায় সংস্কার (NCERT)

    তিনি বলেন, “আমরা কি আমাদের শিক্ষার্থীদের এমনভাবে শিক্ষা দেব যাতে তারা আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে? সমাজে ঘৃণার সৃষ্টি করে বা ঘৃণার শিকার হয়? এটাই কি শিক্ষার উদ্দেশ্য?” তিনি বলেন, “আমাদের কি এই রকম ছোট বাচ্চাদের দাঙ্গা সম্পর্কে শেখানো উচিত…তারা যখন বড় হবে, তখন এটি সম্পর্কে এমনই জানতে পারবে। তাহলে স্কুলের পাঠ্যপুস্তক থেকে জানার দরকার কেন?” এনসিআরটির সিলেবাস অনুসরণ করা হয় ৩০ হাজার স্কুলে।

    এনসিইআরটি

    সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশনের অনুমোদিত এই সব স্কুলে ওই পাঠ্যক্রম অনুসরণ করা হয়। শিক্ষায় গৈরিকীকরণের যে অভিযোগ বিরোধীরা করছেন, তাও নস্যাৎ করে দিয়েছেন সাকলানি। তিনি বলেন, “শিশুরা বড় হওয়ার পর জানতে পারবে কী ঘটেছে, কেনই বা ঘটেছে। এই রদবদল নিয়ে সরব হওয়া একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক।” তিনি বলেন, “সুপ্রিম কোর্ট যদি রাম মন্দির, বাবরি মসজিদ বা রাম জন্মভূমির পক্ষে রায় দিয়ে থাকে, তা কি আমাদের পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত নয়? তাতে সমস্যা কী?”

    আরও পড়ুন: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    সাকলানি বলেন, “স্কুলের পাঠ্যবইয়ে দাঙ্গা নিয়ে কী শিক্ষা দেওয়া উচিত? আমরা পজিটিভ নাগরিক সৃষ্টি করতে চাইছি। হিংসা ও হতাশ ব্যক্তিত্ব তৈরি নয়। এর পরেই তিনি বলেন, আমাদের কী এমনভাবে শিক্ষা দেওয়া উচিত যাতে করে সমাজে ঘৃণা ছড়ায় কিংবা আমাদের শিশুরা ঘৃণার শিকার হয় এটাই কি শিক্ষার লক্ষ্য (NCERT)?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Mandir: বোমা মেরে রাম মন্দির উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি জইশের, আঁটসাঁট নিরাপত্তা

    Ayodhya Ram Mandir: বোমা মেরে রাম মন্দির উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি জইশের, আঁটসাঁট নিরাপত্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে অযোধ্যার রাম মন্দির (Ayodhya Ram Mandir)। এমনই হুমকি দিল পাকিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ (Jaish-e-Mohammad)। অডিও-বার্তা মারফত হুমকি পেয়ে আঁটসাঁট করা হয়েছে মন্দির চত্বরের নিরাপত্তা। সতর্ক রয়েছে নিরাপত্তা সংস্থাগুলি। শুরু হয়েছে তদন্ত। ২০০১ সালে একবার রাম মন্দিরে হামলার হুমকি দিয়েছিল জইশ-ই-মহম্মদ। এতদিন পরে ফের হুমকি-বার্তা।

    হিন্দুত্ব শক্তিকে হুমকি

    চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে উদ্বোধন হয় অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir)। তার পর থেকে মাঝেমধ্যেই হুমকি দিচ্ছে পাকিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন। ২২ জানুয়ারি মন্দির প্রতিষ্ঠার দিন যাঁরা উপস্থিত ছিলেন, সেই হিন্দুত্ব শক্তিকে হুমকি দিয়েছে পাকিস্তানের একাধিক জঙ্গি (Jaish-e-Mohammad)। একটি হুমকি এসেছিল পলাতক ভারতীয় জঙ্গি ফারহাতুল্লা ঘাউরি, অন্যটি এসেছিল দ্য রেসিস্ট্যান্স ফোর্সের তরফে। দুটিই হুমকি দেওয়া হয়েছিল রামলালার বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে। বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে ‘শয়তানের ঘটনা’ বলে উল্লেখ করেছে ওই জঙ্গি গোষ্ঠী। এটিকে প্রতিশোধের ঘটনা বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

    ভিডিও বার্তা

    রাম মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানের পরে পরেই একটি ভিডিও-বার্তা প্রকাশ করেছিল ঘাউরি। শিরোনাম ছিল ‘রাম মন্দির : ডিক্লারেশন অফ ওয়ার’। বিজেপি এবং আরএসএসের বিরুদ্ধে একে সে জিহাদ বলেই জানিয়েছিল। ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে বলেও হুমকি দিয়েছিল সে। ভিডিওতে ঘৌরির কণ্ঠস্বরের পাশাপাশি ছবি দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, প্রাক্তন বিজেপি নেত্রী নুপূর শর্মা এবং নবীন কুমার জিন্দলের।

    আরও পড়ুন: “স্পিকার পদে বিজেপি প্রার্থীকেই সমর্থন করবে জেডিইউ”, বললেন ত্যাগী

    প্রফেট মহম্মদকে নিয়ে ২০২২ সালে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন নুপূর। ভিডিওটিতে রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir) ছবি দেওয়া হয়েছিল। দেওয়া হয়েছিল হ্যান্ড গ্রেনেড, ছুরি, সুইসাইড জ্যাকেট, বুলেট, বন্দুক এবং বুলডোজারের ছবিও। ভিডিওটিতে সাংবাদিকদেরও হুমকি দেওয়া হয়েছিল। ঘাউরি মুক্তমনা মুসলমানদেরও সমালোচনা করেছিল। জিহাদ পরিত্যাগ করায় সমালোচনা করা হয়েছিল মুক্তমনা পণ্ডিত ফিয়াজ সইদ এবং প্রাক্তন সাংসদ মাহমুদ আশাদ মাদানির (Jaish E Mohammad)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “খেতে যেতে পারেন, শুধু রামলালার দর্শনে আপত্তি”, লালু-রাহুলকে কটাক্ষ মোদির

    PM Modi: “খেতে যেতে পারেন, শুধু রামলালার দর্শনে আপত্তি”, লালু-রাহুলকে কটাক্ষ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আবহে আবারও কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও আরজেডি সুপ্রিমো তথা বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবকে কটাক্ষ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবার চম্পারনের এক প্রচার সভা ছিল প্রধানমন্ত্রীর। এদিন সেই সভা থেকেই রাহুল (Rahul Gandhi) ও লালুকে মটন পার্টি নিয়ে কটাক্ষ করলেন তিনি। প্রসঙ্গে উঠল সেই পুরনো লালু-রাহুলের মটন পার্টির ভাইরাল ভিডিও।

    প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য (PM Modi)

    এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ইন্ডিয়া জোটের নেতাদের একে অপরের বাড়িতে খাবার খেতে যাওয়ার সময় আছে কিন্তু রাম লালাকে দর্শন করার মত সময় তাদের কাছে নেই।” উল্লেখ্য, যখন জানুয়ারি মাসে অযোধ্যায় রাম লালার মন্দির প্রতিষ্ঠা হয় তখন সকলের মত রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ও লালু প্রসাদ যাদবকেও আমন্ত্রন জানানো হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় সেই আমন্ত্রন উপেক্ষা করে রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, “রাম মন্দির বিজেপির রাজনৈতিক অনুষ্ঠান।” এবার সেই ঘটনাকে প্রসঙ্গে এনেই রাহুল-লালুকে তোপ দাগলেন প্রধানমন্ত্রী(PM Modi)।  

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই চালু হবে নিউ গড়িয়া-এয়ারপোর্ট মেট্রোরুট! সুড়ঙ্গ তৈরির কাজ শুরু অরেঞ্জ লাইনে

    অন্যদিকে, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরের একটি ভাইরাল ভিডিওর প্রসঙ্গও উল্লেখ করেছিলেন তিনি। যেখানে দুই নেতাকে একসাথে “চম্পারন মাটন” প্রস্তুত করতে দেখা গেছে। সেই প্রসঙ্গেই এদিন এমন মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। 
    উল্লেখ্য, কদিন আগেই নবরাত্রির সময় তেজস্বী যাদবের মাছ খাওয়া নিয়ে বিতর্ক ঘনিয়েছিল। সেই বিতর্কেই তেজস্বী সহ তাঁর বাবা লালুপ্রসাদ থেকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, সকলকে খোঁচা মেরে মোদির (PM Modi) দাবি, কংগ্রেস-সহ ইন্ডিয়া জোটের নেতারা দেশের সংখ্যাগুরু মানুষের ধর্মীয় ভাবাবেগ নিয়ে কোনও মাথাব্যথা নেই। একইসঙ্গে দুই তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ দলের নেতা লালু প্রসাদ ও রাহুল গান্ধীকে মোঘলদের মতো `বিধর্মী`দের সঙ্গেও তুলনা করেন মোদি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দেশবাসীর মঙ্গলে পুজো, করলেন সন্ধ্যারতি, অযোধ্যায় রামলালা দর্শনে মোদি

    PM Modi: দেশবাসীর মঙ্গলে পুজো, করলেন সন্ধ্যারতি, অযোধ্যায় রামলালা দর্শনে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে চলছে লোকসভা নির্বাচন। প্রচার তথা দেশ গঠনের কাজে ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তারই মধ্যে রবিবার ফের মন্দির নগরী অযোধ্যায় পৌঁছে গেলেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধনের পর এই প্রথম রাম মন্দিরে গিয়ে ভগবান রামের নিষ্ঠাভরে পুজো দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। রামলালার (Ayodhya Ram Mandir) বিগ্রহকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে ১৪০ কোটি দেশবাসীর মঙ্গল কামনা করলেন তিনি। 

    রামলালার কাছে প্রার্থনা

    গত ২২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) হাত ধরেই শুভ উদ্বোধন হয়েছে অযোধ্যার বহু প্রতীক্ষিত রাম মন্দিরের। বর্ণাঢ্য এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের পর রবিবার আবার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Mandir) যান প্রধানমন্ত্রী। প্রদীপের শিখায়, পদ্ম ফুলে ভক্তিভরে এদিন মোদি পুজো দিলেন সবার মঙ্গল কামনা করে। মন্দিরে পুজো দিয়ে গর্ভগৃহে সন্ধ্যারতি করেন তিনি। তার পর সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করেন। ঘুরে দেখেন মন্দির চত্বরও। এদিন তাঁকে স্বাগত জানাতে আলোয়-আলোয়, ফুলে-ফুলে সেজে উঠেছিল অযোধ্যা।

    প্রধানমন্ত্রীর রোড শো

    ঝাড়খণ্ড এবং বিহারে দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে জনসভা করার পর রবিবার সন্ধ্যায় অযোধ্যায় যান মোদি (PM Modi)। প্রথমেই যান রামমন্দিরে। পুজো দেওয়ার পর অযোধ্যার বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে দু’কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে রোড-শো করেন তিনি। মোদির রোড-শো শুরু হয় অযোধ্যায় সুগ্রীব ফোর্ট এলাকায়। শেষ হয় লতা চকে। মোদির সঙ্গে ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। প্রধানমন্ত্রীকে চোখের সামনে এক ঝলক দেখার জন্য এদিন মন্দির নগরী অযোধ্যায় রাস্তার দু’পাশে উপচে পড়েছিল অগুণতি মানুষের ভিড়। আগামী ২০ মে পঞ্চম দফায় অযোধ্যা লোকসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami 2024: দেশবাসীকে রাম নবমীর শুভেচ্ছা মোদি-শাহ-যোগীর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    Ram Navami 2024: দেশবাসীকে রাম নবমীর শুভেচ্ছা মোদি-শাহ-যোগীর, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচশো বছরের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। গত ২২ জানুয়ারি দ্বারোদ্ঘাটন হয়েছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের। প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছে বিগ্রহ রামলালার। তার পর আজ, বুধবার রাম নবমী। মহা সমারোহে অযোধ্যায় পালিত হচ্ছে দিনটি। রাম নবমী (Ram Navami 2024) উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “অযোধ্যায় প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর প্রথম রাম নবমী (Ram Navami 2024) এই প্রজন্মের কাছে এক নতুন মাইল ফলকের মতো। আশা ও অগ্রগতির এক নতুন যুগের সূচনার সঙ্গে শতাব্দী প্রাচীন ভক্তির পথ। এই দিনটির জন্য কোটি কোটি ভারতীয় অপেক্ষা করছিলেন।” তিনি আরও লিখেছেন, “অযোধ্যার রাম মন্দিরে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর এটাই প্রথম রাম নবমী।” তিনি বলেন, “প্রভু শ্রী রামের আশীর্বাদ সর্বদা আমাদের ওপর থাকুক এবং আমাদের জীবনকে জ্ঞান ও সাহসে আলোকিত করে ন্যায় ও শান্তির দিকে পারিচালিত করুক।” রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল তাঁর। সেদিনের সেই স্মৃতি আজও অমলিন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    শাহি শুভেচ্ছা

    রাম নবমীর শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “জয় শ্রীরাম! রাম নবমী উপলক্ষে প্রত্যেককে শুভেচ্ছা জানাই।” তিনি বলেন, “মর্যাদা পুরুষোত্তম ন্যায়ের জন্য লড়াই, জনকল্যাণ এবং আত্মমর্যাদার প্রতীক। নিজের জীবন দিয়ে ভগবান প্রতিষ্ঠা করেছেন সত্য ও ধর্ম। এভাবেই গোটা বিশ্বকে যুগের পর যুগ ধরে দিশা দেখিয়ে যাচ্ছেন তিনি।”

    শুভেচ্ছা জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। তিনি বলেন, “রাজ্যবাসীর পাশাপাশি সমস্ত ভক্তকে রাম নবমীর আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।” তিনি বলেন, “কয়েক শতাব্দী অপেক্ষার পর অযোধ্যা ধামে তৈরি হয়েছে ভগবান রামলালার নতুন, প্রাসাদোপম, স্বর্গীয় মন্দির। যা দেখে লাখ লাখ রাম ভক্ত ও মানব সভ্যতা খুশি ও গর্বিত (PM Modi)।”

    আরও পড়ুুন: ‘স্পাই ইমাম’ প্রজেক্টে গোয়েন্দা প্রশিক্ষণ নিতে ইমামদের তুরস্কে পাঠাচ্ছে পাক আইএসআই!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share