Tag: bangla news

bangla news

  • Asian Games 2023: ভাঙল রোহিত-যুবির রেকর্ড! টি২০-তে চারটি নজির গড়ে এশিয়ান গেমসে জয় নেপালের

    Asian Games 2023: ভাঙল রোহিত-যুবির রেকর্ড! টি২০-তে চারটি নজির গড়ে এশিয়ান গেমসে জয় নেপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্রুততম অর্ধশতরান, দ্রুততম শতরান, সর্বাধিক রান, সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয় —চার চারটি বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ক্রিকেট দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে দিল নেপাল। মঙ্গলবার এশিয়ান গেমসে (Asian Games 2023) পুরুষদের ক্রিকেটে ‘দুর্বল’ মঙ্গোলিয়াকে বাগে পেয়ে মনের খুশিতে রেকর্ড গড়ার খেলায় মেতে উঠেছিলেন নেপারের ক্রিকেটাররা (Nepal Cricket)। প্রথমে ব্যাট করে তারা ২০ ওভারে মাত্র ৩ উইকেট হারিয়ে ৩১৪ রান তোলে। যা টি-২০ ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দলগত স্কোর। এর আগে ২০১৯ সালে আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে সমসংখ্যক উইকেট হারিয়ে আফগানিস্তান ২৭৮ রান করেছিল। সেই রেকর্ড ভেঙে এমন এক নজির গড়ল নেপাল, যা বহুকাল অক্ষত থাকবে বলেই ধারণা ক্রিকেট মহলের।

    ভাঙল রোহিতের রেকর্ড

    তিন নম্বরে নেমে শতরান করে অপরাজিত থাকেন নেপালের কুশল। তাও কিনা মাত্র ৩৪ বলে। ভেঙে দিলেন রোহিত শর্মার রেকর্ড। ভারত অধিনায়ক ৩৫ বলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন। পরে তাতে ভাগ বসিয়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ডেভিড মিলার। ২০১৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে রেকর্ওড করেন রোহিত। মিলার ওই বছরেই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অনন্য নজির গড়েছিলেন। তবে এদিন কুশল সেঞ্চুরির পাশাপাশি ৫০ বলে ১৩৭ রানে অপরাজিত থাকেন। আটটি বাউন্ডারির পাশাপাশি ১২টি ওভার বাউন্ডারিও এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে।

    আরও পড়ুন: এশিয়ান গেমসে পঞ্চম সোনা ভারতের! শ্যুটিংয়ের একই ইভেন্টে জোড়া পদক জয় মেয়েদের

    ভাঙল যুবরাজের রেকর্ড

    এখানেই শেষ নয়। পাঁচ নম্বরে নেমে যুবরাজ সিংয়ের টি-২০ ক্রিকেটে করা দ্রুততম অর্ধশতরানের রেকর্ড ভাঙেন দীপেন্দ্র। মাত্র ৯টি বল লেগেছে তাঁর। শেষ পর্যন্ত ১০ বলে ৫২ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। যুবির লেগেছিল ১২টি বল। যা তিনি ২০০৭ টি-২০ বিশ্বকাপে করেছিলেন।


    জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৩.১ ওভারে মাত্র ৪১ রানেই গুটিয়ে যায় মঙ্গোলিয়া। ২৭৩ রানে জেতে নেপাল (Nepal Cricket)। এটিও টি-২০ ক্রিকেটে নজির। এর আগে কোনও দল এত বড় ব্যবধানে জয় পায়নি। এতদিন রেকর্ড ছিল চেক প্রজাতন্ত্রের ঝুলিতে। ২০১৯ সালে তারা তুরস্ককে ২৫৭ রানে হারিয়েছিল। তা ভেঙে দিল নেপাল।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Recruitment Scam: কনস্টেবল নিয়োগে অনিয়ম! বাতিল নতুন প্যানেল, পুরনো তালিকাকে মান্যতা হাইকোর্টের

    Recruitment Scam: কনস্টেবল নিয়োগে অনিয়ম! বাতিল নতুন প্যানেল, পুরনো তালিকাকে মান্যতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির মাঝেই এবার কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার (Recruitment Scam) অস্বচ্ছতা সামনে এল রাজ্যে। এ সংক্রান্ত একটি মামলার শুনানি ছিল বুধবার এবং সেই মামলায় প্যানেল বাতিল করার নির্দেশ দিলেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের রাজ্যজুড়ে কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছিল। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে হয়েছিল লিখিত পরীক্ষা। এরপর পরীক্ষার পরে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ ৪০২ জনের একটি প্যানেল প্রকাশিত হয় এবং এটি প্রকাশ করে রাজ্য পুলিশ রিক্রুটমেন্ট বোর্ড।

    মামলাকারীদের দাবি

    মামলাকারীদের দাবি এক্ষেত্রে একাধিক দুর্নীতি (Recruitment Scam) হয়েছে। যেমন কিছু পরীক্ষার্থীর হোয়াটসঅ্যাপেই ইন্টারভিউ এর আগে পৌঁছে যায় গোপন খবর। এখানে বলা হতে থাকে ইন্টারভিউ বোর্ডে কারা থাকবেন, কারা প্রশ্ন করবেন সেই তথ্য নাকি জানতে পেরেছিলেন কিছু পরীক্ষার্থী। আবার মেধা তালিকা প্রকাশের পরেও অনেক অনিয়ম সামনে আসে। সেই অনিয়মের অভিযোগে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এই পদের কিছু চাকরি প্রার্থী। এ ক্ষেত্রে ট্রাইব্যুনালের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয় যাঁরা সংরক্ষিত শ্রেণির প্রার্থী নয় তাঁদের জন্য আলাদা তালিকা বানাতে হবে। সংরক্ষিত শ্রেণির প্রার্থীদের অভিযোগ ছিল যে লিখিত পরীক্ষায় কম নম্বর পেলেও ইন্টারভিউ তে আশ্চর্যজনকভাবে বেড়ে যায় কিছু প্রার্থীর নম্বর।

    প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ

    এরপরে ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ার (Recruitment Scam) পুরো প্যানেল খারিজ করার নির্দেশ দেয় স্টেট ট্রাইব্যুনাল। পরবর্তীকালে তাদের নির্দেশেই পুলিশ রিক্রুটমেন্ট বোর্ড নতুন তালিকা প্রকাশ করে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। সেখানে পুরনো তালিকা থেকে ১৩৭ জনকে বাদ দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি ২১৭ জন চাকরিতে যোগ দিতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছেন বলেও জানান অ্যাডভোকেট জেনারেল। প্রধান বিচারপতি টিসএস শিবজ্ঞানম এদিন নির্দেশ দিয়েছেন, ২০২১ সালের ২৬ মার্চ রাজ্য পুলিশ রিক্রুটমেন্ট বোর্ড যে প্যানেল প্রকাশ করেছিল, সেটাই অপরিবর্তিত থাকবে। এর পাশাপাশি ট্রাইব্যুনালে নির্দেশে প্রকাশ করা প্যানেল খারিজ করার (Recruitment Scam) নির্দেশ দিয়েছে উচ্চ আদালত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • India Canada Row: “রাজনৈতিক স্বার্থে সন্ত্রাসবাদে উসকানি দেওয়া কাম্য নয়”, কানাডাকে নিশানা জয়শঙ্করের

    India Canada Row: “রাজনৈতিক স্বার্থে সন্ত্রাসবাদে উসকানি দেওয়া কাম্য নয়”, কানাডাকে নিশানা জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজনৈতিক স্বার্থে সন্ত্রাসবাদে উসকানি দেওয়া কাম্য নয়।” মঙ্গলবার রাষ্ট্রসংঘের ৭৮ তম সাধারণ সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে একথা বলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। জুন মাসে কানাডায় (India Canada Row) খুন হয় খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। ওই ঘটনায় ভারতের হাত রয়েছে বলে সংসদে দাবি করেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তীব্র প্রতিবাদ করে ভারত। তার পর থেকে ভারত-কানাডার সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে।

    জয়শঙ্করের নিশানায় কানাডা

    এহেন আবহে মঙ্গলবার রাষ্ট্রসংঘে ভাষণ দিতে গিয়ে নাম না করেই কানাডাকে নিশানা করেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, “রাজনৈতিক স্বার্থে সন্ত্রাসবাদে উসকানি দেওয়া কাম্য নয়। ঠিক একই কারণে চরমপন্থা ও কোনও হিংসায় মদত দেওয়াও অনুচিত। খেয়াল রাখতে হবে এমনটা যেন না হয় নিয়ম নির্মাতারা নিয়ম গ্রহীতাদের বশীভূত করছে। নিয়ম তখনই কাজ করবে, যখন সকলের জন্য নিয়ম সমান হবে।” এদিন নাম না করে চিন এবং পাকিস্তানকেও একহাত নিয়েছেন জয়শঙ্কর।

    আক্রমণ চিন, পাকিস্তানকেও

    তিনি বলেন, “কিছু কিছু দেশ নিজেদের মতো এজেন্ডা তৈরি করে আশা করে যে অন্যরাও সেটা মেনে নেবে। সেই দিন এবার শেষ।” তিনি বলেন (India Canada Row), “নয়াদিল্লি অবশ্য মনে করে কূটনীতি আর আলোচনাই সমাধানের একমাত্র পথ।” এক বিশ্ব এক পরিবারের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বিদেশমন্ত্রী বলেন, “এটা শুধু ভারতের ধারণা নয়, গোটা বিশ্ব এতে বিশ্বাস করছে। এর ফলে সহযোগিতার বীজ বপন করা সম্ভব হচ্ছে।” এদিন বক্তব্যের শেষে বিদেশমন্ত্রী বলেন, “নমস্তে ফ্রম ভারত।” তবে ‘ইন্ডিয়া’ নামটিও বাদ দেননি জয়শঙ্কর। যখনই দেশের প্রসঙ্গ এসেছে, তিনি ব্যবহার করেছেন ‘ইন্ডিয়া’ নামটি। ভাষণের একেবারে শেষে জয়শঙ্কর বলেন, “ইন্ডিয়া দ্যাট ইজ ভারত।”

    আরও পড়ুুন: খালিস্তানি দমনে কড়া ব্যবস্থা এনআইএ-র! দেশজুড়ে ৫০ জায়গায় হানা

    প্রসঙ্গত, সদ্য (India Canada Row) সমাপ্ত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ‘ভারত’ কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার পরেই জল্পনা ছড়ায়, দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’ বদলে ‘ভারত’ হচ্ছে। খাতায়-কলমে এখনও অবশ্য তা হয়নি। তবে ‘ইন্ডিয়া’ আর ‘ভারত’ যে একই দেশ, প্রধানমন্ত্রীর পর বিশ্ব রাজনীতিতে সেই পরিচয় করাতে উদ্যোগী হলেন বিদেশমন্ত্রীও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Dengue Situation: রাজ্যে কি অতিমারির রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গি? অনলাইন ক্লাসের ভাবনা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের

    Dengue Situation: রাজ্যে কি অতিমারির রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গি? অনলাইন ক্লাসের ভাবনা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অনলাইন ক্লাসের তোড়জোড় শুরু রাজ্যে। তবে এবার কারণ করোনা নয় বরং ডেঙ্গি (Dengue Situation)। রাজ্য প্রশাসন যতই ডেঙ্গি নিয়ে মুখে কুলুপ আঁটুক এবং পরিস্থিতিকে স্বাভাবিক দেখানোর চেষ্টা করুক, আদতে যে বাস্তব পরিস্থিতি অন্যকিছু তা বোঝা গেল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী উপাচার্যের বক্তব্যে। বুদ্ধদেব সাউয়ের বক্তব্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ থেকে ৯ জন পড়ুয়ার ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন এবং তাঁদেরকে বাড়ি পাঠিয়ে অনলাইনে ক্লাস করানোর চিন্তাভাবনা চলছে। লকডাউন পরবর্তীকালে এই প্রথম এমন চিত্র দেখা গেল রাজ্যে। প্রতিনিয়ত কলকাতা সমেত রাজ্যের বেশ কয়েকটি জেলায় ব্যাপক ভাবে বাড়ছে ডেঙ্গি। অজানা জ্বর নিয়ে (Dengue Situation) বহু মানুষকে ভর্তি হতে দেখা যাচ্ছে হাসপাতালে।

    যাদবপুরের এক পড়ুয়ার মৃত্যু, অতিমারির রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গি? 

    জানা যাচ্ছে, গত এক সপ্তাহে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলে ৩০ জন আবাসিক ডেঙ্গিতে (Dengue Situation) আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়াও ডেঙ্গির উপসর্গ নিয়ে ডাক্তারদের সঙ্গে দেখাও করেছেন শতাধিক পড়ুয়া। পরিসংখ্যান বলছে একজন পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ে। অর্থাৎ যতই কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম ডেঙ্গি পরিস্থিতিকে হালকা করার চেষ্টা করুন, কিন্তু যেভাবে ডেঙ্গি বাড়ছে তাতে খুব অচিরেই কি তা অতিমারির রূপ নিতে চলেছে এমনই প্রশ্ন এখন ঘুরপাক খাচ্ছে।

    ভয়াবহ রূপ নিয়েছে ডেঙ্গি (Dengue Situation) 

    পরিসংখ্যান বলছে ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শুধুমাত্র কলকাতাতেই ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা আছে ৪,৪২৭ জন। ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১২ জনের। গত ১১ সেপ্টেম্বর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং এর এক পড়ুয়ারও মৃত্যু হয়েছে। এরপরেও ডেঙ্গি (Dengue Situation) পরিস্থিতিকে হালকা ভাবে কেন দেখাতে চাইছে রাজ্য সরকার? সেই প্রশ্নই বারংবার উঠছে। চিকিৎসকদের পরামর্শ দিচ্ছেন জ্বর এলে অতিসত্ত্বর নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করার। বাড়ির আশে পাশে জমা জল আবর্জনা যথা সম্ভব পরিষ্কার রাখতে বলছেন তাঁরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • NIA in Canada Row: খালিস্তানি দমনে কড়া ব্যবস্থা এনআইএ-র! দেশজুড়ে ৫০ জায়গায় হানা

    NIA in Canada Row: খালিস্তানি দমনে কড়া ব্যবস্থা এনআইএ-র! দেশজুড়ে ৫০ জায়গায় হানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে নিষিদ্ধ খালিস্তান গোষ্ঠীর নেতা হরদীপ সিংহ নিজ্জরের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে ভারত এবং কানাডার সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে ভারতকে অভিযুক্ত করে ট্রুডোর বক্তব্যের এক দিন পরেই এনআইএ (NIA in Canada Row) ৪৩ জন নিষিদ্ধ জঙ্গির ছবি-সহ নামের তালিকা প্রকাশ করে। বর্তমানে তাদের অনেকেরই ঠিকানা কানাডা। ভারতের অভিযোগ, এ দেশে নিষিদ্ধ জঙ্গিদের আশ্রয় দিয়েছে ট্রুডো সরকার। দেশবিরোধী কার্যকলাপ রুখতে সক্রিয় এনআইএ। সেই আবহে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-তে নতুন সাতটি পদ তৈরি করা হল। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ওই পদগুলি তৈরিতে অনুমোদন দিয়েছে।এনআইএ-তে নতুন একটি সহকারী ডিরেক্টর জেনারেল (এডিজি) পদ তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া, ছ’টি ইনস্পেক্টর জেনারেল পদও নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছে। ওই পদগুলিতে নিযুক্ত হয়েছেন সংশ্লিষ্ট আধিকারিকেরা।

    তল্লাশি অভিযান

    খালিস্তানপন্থী নেতাদের সন্ধানে ৬ রাজ্যে একযোগে তল্লাশি শুরু করেছে এনআইএ (NIA in Canada Row)। ৬ রাজ্যের ৫০টি লোকেশনে চলছে তল্লাশি অভিযান। এর আগে ১৯ জন পলাতক খালিস্তানপন্থী নেতার তালিকা প্রকাশ করেছে এনআইএ। শুধুমাত্র পাঞ্জাবের ৩০টি জায়গায় চলছে তল্লাশি। এছাড়া রাজস্থানের ১৩টি জায়গা, হরিয়ানার ৪টি জায়গা, উত্তরাখণ্ডের ২টি জায়গা, এবং দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশের ১টি করে জায়গায় তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। 

    আরও পড়ুুন: কানাডায় হিন্দু-শিখদের লাগাতার হুমকি খালিস্তানপন্থীদের, গদি বাঁচাতে চুপ ট্রুডো

    বিদেশেও তল্লাশি

    দেশের পাশাপাশি বিদেশেও তল্লাশি অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, এনআইএ (NIA in Canada Row) খালিস্তান-আইএসআই এবং গ্যাংস্টারদের নিয়ে অনেক তথ্য সংগ্রহ করেছে। গ্রেফতার হওয়া সমস্ত গ্যাংস্টার এবং খালিস্তানি সন্ত্রাসীদের জিজ্ঞাসাবাদের সময় একাধিক তথ্য পেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি। সেই তদন্তেই গ্যাংস্টার-খালিস্তানি জোট, সন্ত্রাস যোগ, অস্ত্র সরবরাহের পাশাপাশি বিদেশের মাটি থেকে দেশবিরোধী কার্যকলাপ চালানোর একাধিক তথ্যপ্রমাণ মিলেছে। গোয়েন্দা সূত্রে খবর, অস্ত্র ও মাদক চোরাচালান থেকে প্রাপ্ত টাকা দিয়ে খালিস্তানপন্থী সন্ত্রাসীদের হাতে টাকা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। টাকার উৎস সন্ধানে কানাডা, ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া সহ বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নেওয়া খালিস্তানিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করেছে ইডি, এনআইএ। আমেরিকাবাসী খালিস্তানি জঙ্গি গুরপাতবন্ত সিং পান্নুনের ভারতে অবস্থিত দু’টি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে এনআইএ। ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান হিন্দুদের ভারতে ফিরে যাওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন এই পান্নুন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন রাম মন্দিরের, প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী

    Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন রাম মন্দিরের, প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৯ সালে নভেম্বরের সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয় রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের পক্ষে। এরপরেই তোড়জোড় শুরু হয় মন্দির নির্মাণের। ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট মন্দিরের ভূমি পূজন করেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর থেকেই আগ্রহ এবং কৌতূহল দুটোই বাড়ছিল যে কবে উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের! এবার নির্মিত রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনক্ষণও স্থির হয়ে গেল। রাম মন্দির (Ram Mandir) কনস্ট্রাকশন কমিটির চেয়ারপার্সন নৃপেন্দ্র মিশ্র জানিয়েছেন, ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন হবে এবং রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিতর্কের অবসান আগেই করেছিল সুপ্রিম কোর্ট, রাম মন্দির নির্মাণের পক্ষে রায়দানের মাধ্যমে, এবার মন্দির উদ্বোধন হলে পূর্ণতা পাবে সুপ্রিম কোর্টের রায়, এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    ২০ থেকে ২৪ জানুয়ারির মধ্যে প্রাণ প্রতিষ্ঠা

    রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা ২০ থেকে ২৪ জানুয়ারির মধ্যে যে কোনও শুভ মুহূর্তে হবে বলে জানিয়েছেন মন্দির কমিটির চেয়ারম্যান। প্রসঙ্গত, ১৪ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তি, সেদিন গর্ভগৃহে রামলালার মূর্তি স্থাপন করা হবে। এরপর ১০ দিন ধরে চলবে আচার-অনুষ্ঠান। রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণ কমিটির চেয়ারপার্সন আরও জানিয়েছেন চলতি বছরের ডিসেম্বরেই তিন তলা মন্দিরের  একতলার কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। 

    কবে খুলছে রাম মন্দিরের দরজা 

    রাম মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণের ক্ষেত্রে নির্মাণশৈলী বিশেষভাবে করা হয়েছে। নৃপেন্দ্র মিশ্র আরও জানিয়েছেন যে মন্দিরের শিখরে এমন একটি জিনিস বসানো হচ্ছে যাতে প্রতি বছর রামনবমীর দিন সূর্যের আলো ঠিক রামের মূর্তির মাথায় পড়বে। এটির নির্মাণকার্য ইতিমধ্যে চলছে বেঙ্গালুরুতে। ২০২৪ সালের ২৪ জানুয়ারি সাধারণ মানুষের জন্য রাম মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হবে বলেও জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, রাম মন্দির তৈরি হচ্ছে আড়াই একর জমির উপরে। মন্দির প্রাঙ্গণে রয়েছে প্রায় আট একর জায়গায়।

     

    আরও পড়ুুন: রোজগার মেলায় ফের চাকরি বিলি, প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে নিয়োগপত্র নিলেন ৫১ হাজার জন

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: হাই-অ্যালার্ট মণিপুরে! দুই পড়ুয়াকে খুনের জের, ফের পাঁচ দিন বন্ধ ইন্টারনেট

    Manipur Violence: হাই-অ্যালার্ট মণিপুরে! দুই পড়ুয়াকে খুনের জের, ফের পাঁচ দিন বন্ধ ইন্টারনেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও অশান্ত মণিপুর (Manipur Violence)। এক নাবালক ও নাবালিকার মৃত্যু ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল রাজধানী ইম্ফল(Imphal)। হিংসা  আটকানোর জন্য আগামী পাঁচদিন ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করার নির্দেশ জারি করা হয়েছে। দুই কিশোর-কিশোরীর হত্য়ার তদন্ত সিবিআই(CBI)-র হাতে তুলে দিয়েছে মণিপুর সরকার। বুধবারই বিশেষ বিমানে ইম্ফলে যাচ্ছে সিবিআইয়ের দল। থাকবেন সিবিআইয়ের স্পেশাল ডিরেক্টর অজয় ভাটনগরও।

    রাজ্য জুড়ে হাই-অ্যালার্ট 

    গত জুলাই মাস থেকে এক কিশোর ও কিশোরী নিখোঁজ ছিল। সম্প্রতিই ওই দুইজনকে নৃশংসভাবে খুন করার ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এরপরই নতুন করে উত্তেজনা ছড়ায়। প্রায় শতাধিক পড়ুয়া বিক্ষোভ দেখাতে মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের বাড়ির দিকে রওনা দেয়। মৃত দুই পড়ুয়াই মেইতেই সম্প্রদায়ের বলে জানা গিয়েছে। এরপরেই নতুন করে সতর্কতা জারি করা হয়েছে মণিপুর (Manipur Violence) জুড়ে। সে রাজ্যের পুলিশ-প্রশাসনকে হাই-অ্যালার্টে থাকতে বলা হয়েছে। অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে উত্তপ্ত বেশ কয়েকটি জায়গায়। 

    বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা

    প্রায় দু’মাস বন্ধ থাকার পরে গত ২৫ জুলাই গোষ্ঠীহিংসা দীর্ণ মণিপুরে (Manipur Violence) আংশিক ভাবে ফিরেছিল ইন্টারনেট পরিষেবা। প্রাথমিক ভাবে যাঁদের স্থায়ী ব্রডব্র্যান্ড সংযোগ রয়েছে, তাঁদেরই কেবল ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ফের উত্তেজনা ছড়ানোয় রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব টি রঞ্জিত সিংহ এক নির্দেশিকায় জানিয়েছিলেন, ‘আপৎকালীন পরিস্থিতি এবং জননিরাপত্তা আইন’ মেনে সাময়িক ভাবে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার প্রস্তাবে অনুমোদন মিলেছে। মঙ্গলবার থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে কার্যকর হল ইন্টারনেট পরিষেবা স্তব্ধ রাখার সেই সিদ্ধান্ত। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, মণিপুরে মোবাইল ইন্টারনেট ডেটা পরিষেবার উপর সাময়িক বিধিনিষেধ পরবর্তী পাঁচ দিন চলবে। আগামী ১ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত বহাল থাকবে নিষেধাজ্ঞা। তার পর বিষয়টি পর্যালোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে।

    মণিপুরে সিবিআই

    মঙ্গলবার রাতেই মণিপুরের (Manipur Violence) মুখ্য়মন্ত্রী এন বীরেন সিং জানান, ওই দুই নাবালিকার মৃত্যুর তদন্ত সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং ঘটনার সমস্ত আপডেট জানানো হচ্ছে বলেও জানান তিনি। এরপরই জানা যায় যে বুধবারই বিশেষ বিমানে মণিপুরে যাচ্ছে সিবিআইয়ের দল। সূত্রের খবর, তদন্তকারীদের দলে থাকবেন সিবিআইয়েরর সেকেন্ড-ইন কম্য়ান্ড অজয় ভাটনগর। ইতিমধ্যেই মণিপুরে উপস্থিত রয়েছেন সিবিআইয়ের যুগ্ন ডিরেক্টর ঘনশ্যাম উপাধ্যায়। এছাড়াও তদন্তকারী দলে স্পেশাল ক্রাইমের একাধিক শীর্ষ কর্তারা উপস্থিত থাকবেন, যারা ঘটনাস্থল পুনর্নিমাণ, জেরা ও টেকনিক্যাল সার্ভেল্যান্সে পারদর্শী। সেন্ট্রাল ফরেনসিক ল্যাবরেটরির আধিকারিকরাও যাচ্ছেন মণিপুরে।

    আরও পড়ুন: ভারতের পাশেই শ্রীলঙ্কা, বন্দরে নোঙর করতে দিল না চিনা জাহাজ

    মণিপুরে শান্তি ফেরাতে সক্রিয় সরকার

    গত চার মাস ধরে হিংসা বিধ্বস্ত মণিপুর (Manipur Violence)। পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নিয়েছিল। যদিও ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছিল মণিপুর। শিথিল করা হয়েছিল সে রাজ্যের একাধিক জেলায় জারি থাকা কার্ফু। মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে মণিপুর প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানান, মণিপুরে সমস্যা বহুদিন ধরেই।  রাজ্য এমনকি দেশের বাইরে থেকেও মণিপুরে ঢোকেন বহু মানুষ। অশান্তির পিছনে এটি একটি বড় কারণ। সঙ্গে জাতিগত সমস্যাও রয়েছে। তবে, কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার মিলে মণিপুরে শান্তি ফেরাতে সক্রিয়। খুব শীঘ্রই উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে স্থিতাবস্থা ফিরবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Asian Games 2023: এশিয়ান গেমসে পঞ্চম সোনা ভারতের! শ্যুটিংয়ের একই ইভেন্টে জোড়া পদক জয় মেয়েদের

    Asian Games 2023: এশিয়ান গেমসে পঞ্চম সোনা ভারতের! শ্যুটিংয়ের একই ইভেন্টে জোড়া পদক জয় মেয়েদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি এশিয়ান গেমসে একই ইভেন্টে জোড়া পদক এল ভারতের ঘরে। মহিলাদের ৫০ মিটার রাইফেল ৩ পজিশনের ব্যক্তিগত ইভেন্টের ফাইনালে সোনা ও ব্রোঞ্জ এল ভারতের ঝুলিতে। সোনা জিতলেন সিফট কৌর সামরা। তাও একেবারে বিশ্বরেকর্ড গড়ে। আর ব্রোঞ্জ জিতলেন অশি চৌকসে। একটুর জন্য় রুপো হাতছাড়া হয় অশির। তিনি প্রথম থেকে ভালো খেলেও শেষ শটটা খারাপ খেলেন। ফলে রুপো জেতে চিন।

    তবে, লক্ষ্যভেদে কোনও ভুল করেননি সিফট। সকালে টিম ইভেন্টে একটুর জন্য সোনা হাতছাড়া হয়েছিল। কিন্তু, নিজে দুরন্ত ফর্মে ছিলেন। ব্যক্তিগত ইভেন্টে বিশ্বরেকর্ড গড়ে সোনা ছিনিয়ে নিলেন তিনি। ৪৬৯.৬ পয়েন্ট নিয়ে বিশ্বরেকর্ড করেন সিফট। শেষ শটে অবিশ্বাস্য ১০.২ পয়েন্ট নেন তিনি। এর আগে বিশ্বরেকর্ড ছিল সেওনেড ম্যাকিনটোশের দখলে। চলতি বছর আজারবাইজানের বাকুতে ৪৬৭ পয়েন্ট অর্জন করেছিলেন গ্রেট ব্রিটেনের শ্যুটার। সামরার সাফল্যে ভারত এ নিয়ে পঞ্চম সোনা জিতল।

    চতুর্থ দিনে চতুর্থ সোনা জয়

    এর আগে দিনের শুরুতে চতুর্থ সোনা জয় করে ভারতের মহিলা শ্যুটাররা। আসে জোড়া পদক। একই ইভেন্টে জোড়া পদক। চমহিলাদের ২৫ মিটার পিস্তলে সোনা জিতল ভারত। মনু ভাকের, এশা সিং ও রিদম সাংওয়ানের ত্রয়ী গর্বের মুহূর্ত উপহার দিলেন দেশবাসীকে। এদিন এশিয়ান গেমসে মহিলাদের ৫০ মিটার থ্রি পোজিশনস রাইফেলে রুপো জিতল ভারত। 

    শ্যুটিংয়ে জয় জয়কার 

    ভারতের এই সাফল্যে খুশির জোয়ার। ভারতের ঝুলিতে এখন মোট ১৮টি পদক,  যার মধ্যে ৫টি সোনা, ৫টি রুপো, ৮টি ব্রোঞ্জ। চিনের মাটিতে ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের জয়ের ধারা অব্যাহত। এদিন সকালেই শ্যুটিংয়ের দুই বিভাগে সোনা এবং রুপো জিতে নেয় মহিলা দল। মহিলাদের দলগত ২৫ মিটার পিস্তল ইভেন্টে সোনা জিতলেন মনু ভাকের, এশা সিং ও রিদম সাংওয়ান। তাঁদের দলগত পয়েন্ট ১৭৫৯। দ্বিতীয় স্থানে শেষ করে রুপো জিতেছে চিন। তাদের দলগত পয়েন্ট ১৭৫৬।

    মহিলাদের ৫০ মিটার রাইফেল ৩ পজিশন টিম ইভেন্টে এল রুপো। ভারতের ত্রয়ী সিফট কৌর সামরা, আশি চোক্সি ও মানিনি কৌশিক মোট ১৭৬৪ পয়েন্ট নিয়ে রুপো জিতলেন। সোনা জিতেছে চিন। মঙ্গলবারই  ৪১ বছর পর অশ্বারোহণে এশিয়াডে সোনা জেতে ভারত। বিজয়ীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

     

     

  • Calcutta High Court: নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনিয়ম! কলেজ সার্ভিস কমিশনের হলফনামা তলব হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অনিয়ম! কলেজ সার্ভিস কমিশনের হলফনামা তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুলের পর এবার কলেজ। ২০২০ সালের কলেজ সার্ভিস কমিশনের নিয়োগ প্রক্রিয়ার হলফনামা তলব করলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ১৩ অক্টোবরের মধ্যে ওই হলফনামা জমা দিতে হবে বলেও নির্দেশ আদালতের।

    ‘মূল্যায়ন স্বচ্ছ হওয়া উচিত’

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ, “স্বচ্ছতার প্রশ্নে প্রবেশনারি মেরিট প্যানেল নম্বর বিভাজন সহ প্রকাশ করা উচিত। কলেজ সার্ভিসের মূল্যায়ন স্বচ্ছ হওয়া উচিত।” কমিশনের উদ্দেশে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “একজন চেয়ারম্যান সুবীরেশ এখন জেলে, পারলে একটু মনে করিয়ে দেবেন, দুর্নীতিতে নিমজ্জিতরা আপনাদের ঘাড়ে বন্দুক রেখে কাজ সারে। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ও দুর্নীতির কারণে জেলে রয়েছেন।”

     কী অভিযোগ করেছেন মামলাকারী? 

    মোনালিসা ঘোষ নামে এক মামলাকারীর অভিযোগ, ২০২৩ সালে কলেজ সার্ভিস কমিশনের তরফে যে প্যানেল প্রকাশ করা হয়েছে, সেখানে শুধু প্রার্থীদের নাম ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রকাশ করা হলেও, নম্বর প্রকাশ করা হয়নি। তালিকায় কোনও নম্বর বিভাজনও ছিল না। তাই ঠিক কীসের ভিত্তিতে তিনি বাদ পড়লেন, সেটা জানতে পারেননি বলেই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মোনালিসা। তাঁর দাবি, স্বচ্ছতা আনতে প্যানেলে নম্বর প্রকাশ করতে হবে।

    কলেজ সার্ভিস কমিশনের তরফে আইনজীবী জানান, মেধা তালিকা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে কোনও নিয়ম নেই। তাই সেরকম কোনও তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। এর পরেই বিস্মিত বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “স্বচ্ছতার প্রশ্নে প্রবেশনারি মেরিট প্যানেল নম্বর বিভাজন সহ প্রকাশ করা উচিত। কলেজ সার্ভিসের মূল্যায়ন স্বচ্ছ হওয়া উচিত।”

    আরও পড়ুুন: একাধিক ভুয়ো সংস্থা খুলে রেখেছিলেন তৃণমূলের পার্থও! কী বলছে সিবিআই?

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছিল কলেজ সার্ভিস কমিশনের। প্যানেল প্রকাশিত হয় ২০২৩ সালে। মঙ্গলবার শুনানি ছিল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। কমিশনের আইনজীবীর কাছে তিনি জানতে চান, কীসের ভিত্তিতে প্যানেল প্রকাশ করা হয়। কমিশনের আইনজীবী জানান, প্রাপ্ত নম্বর, গবেষণাপত্র সহ বেশ কিছু নথি দেখেই প্যানেলে নাম ওঠে। এর পরেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রশ্ন, “চেয়ারম্যান নিজে কটি পেপার জমা দিয়েছেন, ওঁকে জিজ্ঞেস করতে চাই। নম্বর প্রকাশ করলে সমস্যা কোথায়?” কলেজ সার্ভিস কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান দীপক কর। আদালতের (Calcutta High Court) পর্যবেক্ষণ, অবাক হয়েছি কলেজ সার্ভিস আইনে প্যানেলের কোনও সংজ্ঞা বলা নেই বলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

     
     
  • CBI: একাধিক ভুয়ো সংস্থা খুলে রেখেছিলেন তৃণমূলের পার্থও! কী বলছে সিবিআই?

    CBI: একাধিক ভুয়ো সংস্থা খুলে রেখেছিলেন তৃণমূলের পার্থও! কী বলছে সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোমা ফাটাল সিবিআই! নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ৩৫টি ভুয়ো সংস্থার হদিশ পেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা (CBI)। সিবিআই সূত্রে খবর, নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে ধৃত রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তৃণমূলের পার্থ চট্টোপাধ্যায়ও একাধিক ভুয়ো সংস্থা খুলে রেখেছিলেন। আদালতে সিবিআই জানিয়েছে, প্রতিটি ভুয়ো সংস্থার অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দিল্লিতে সিবিআইয়ের ফরেন্সিক বিভাগের সহযোগিতায় অ্যাকাউন্টগুলির অডিট চলছে। অডিট শেষ হলে আসল সুবিধাভোগীদের নাম সামনে আসবে বলে আশাবাদী তদন্তকারীরা।

    সিবিআইয়ের স্ক্যানারে কারা?

    জানা গিয়েছে, সিবিআইয়ের স্ক্যানারে রয়েছে ‘অনন্ত টেক্স ফ্যাব’ থেকে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ সহ একাধিক সংস্থা। পার্থর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নামে ছিল এই কোম্পানি। ওই সংস্থার ডিরেক্টরের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের তথ্যও চলে এসেছে সিবিআইয়ের হাতে (CBI)। নিয়োগ কেলেঙ্কারির টাকা সেখানেও খেটেছে বলে অনুমান সিবিআইয়ের।

    কালো টাকা সাদা করতে ভুয়ো সংস্থা!

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ভুয়ো সংস্থাগুলি তৈরি করা হয় বিভিন্ন সময়। ওই সংস্থাগুলির মাধ্যমে লেনদেন হয় কোটি কোটি টাকা। কালো টাকা সাদা করতে এই অ্যাকাউন্টগুলিই ব্যবহার করা হয়েছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করেছে সিবিআই। ফরেন্সিক অডিটের রিপোর্ট হাতে পেলেই মাথারা সামনে চলে আসবে বলে অনুমান সিবিআইয়ের। এই ভুয়ো সংস্থাগুলির মাধ্যমে কোথায়, কীভাবে এবং কাদের কাছে টাকা গিয়েছে, সেই মানি ট্রেল রাখা এবং পর্যাপ্ত তথ্য সংগ্রহ করার জন্যই ফরেন্সিক অডিট করানোর সিদ্ধান্ত সিবিআইয়ের। এর পাশাপাশি ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের কাছেও সাহায্য চেয়েছে সিবিআই (CBI)। যেসব সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, সেসবই চলে আসবে এই অডিটের আওতায়।

    আরও পড়ুুন: চাকরিপ্রার্থীদের মিছিল যাবে অভিষেকের অফিসের সামনে দিয়েই, নির্দেশ হাইকোর্টের

    এদিকে, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতির মামলায়ও তৎপর হয়েছে সিবিআই। এই নিয়োগ পরীক্ষার ওএমআর শিট পরীক্ষা করেছিল এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানি। এই কোম্পানিরই বিভিন্ন ঠিকানায় চলছে তল্লাশি। হাওড়ার দাশনগর ও জগাছায় এদিন তল্লাশি চালাচ্ছে সিবিআই। সংস্থার দুই অংশীদার পার্থ সেন ও কৌশিক মাজির বাড়িতে তল্লাশি চালায় সিবিআই।

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ কেলেঙ্কারির তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে ভর্ৎসিত হন ইডি-সিবিআইয়ের আধিকারিকরা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কাজে অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিচারপতি অমৃতা সিনহাও। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই রাতারাতি তৎপর হয়ে উঠেছে সিবিআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share