Tag: bangla news

bangla news

  • Chandrayaan 3: প্রয়াত ইসরো বিজ্ঞানী এন ভালারমতি, তাঁর কণ্ঠেই বিশ্ব শুনেছিল ভারতের চন্দ্রজয়ের কথা

    Chandrayaan 3: প্রয়াত ইসরো বিজ্ঞানী এন ভালারমতি, তাঁর কণ্ঠেই বিশ্ব শুনেছিল ভারতের চন্দ্রজয়ের কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করার আগে কাউন্টডাউন করেছিলেন বিজ্ঞানী এন ভালারমতি। এই বিজ্ঞানীর কণ্ঠস্বরেই সারা বিশ্ব জানতে পেরেছিল প্রথম দেশ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে ভারতবর্ষ। দুর্ভাগ্যজনকভাবে গত শনিবার সন্ধ্যায় চেন্নাই-এ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন বিজ্ঞানী ভালারমতি (Chandrayaan 3)। পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, ইসরোর (Chandrayaan 3) এই বিজ্ঞানী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। ইতিমধ্যে বিজ্ঞানীর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে সারাদেশে।

    এন ভালারমতির সংক্ষিপ্ত জীবন

    ১৯৫৯ সালের ৩১ জুলাই তামিলনাড়ুর আরিয়ালুর গ্রামে জন্ম হয় বিজ্ঞানী এন ভালারমতির। জানা যায় ১৯৮৪ সাল থেকেই তিনি ইসরোর কাজের সঙ্গে যুক্ত। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ভারতের প্রথম রেডার স্যাটেলাইট মহাকাশের সফলভাবে স্থাপিত হয় ২০১২ সালে। এই অভিযানের তত্ত্বাবধানে দায়িত্বে ছিলেন ভালারমতি। যেকোনও বিষয়ে ইসরোতে তাঁকে ধারাভাষ্য দিতে শোনা যেত। বিজ্ঞান এবং গবেষণায় বিশেষ অবদানের জন্য তামিলনাড়ুর আব্দুল কালাম পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন অনেকেই। ইসরোর প্রাক্তন ডিরেক্টর পিভি বেঙ্কটাকৃষ্ণন তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লিখছেন, “শ্রীহরিকোটায় ইসরোর (Chandrayaan 3) পরবর্তী মিশনগুলির কাউন্টডাউন যখন চলবে, সেই সময় ভালারমতি ম্যাডামের কণ্ঠ আর শোনা যাবে না। খুবই দুঃখিত। প্রণাম।”

    ফের অবতরণ ল্যান্ডার বিক্রমের, কীভাবে? 

    অন্যদিকে, ইসরো সূত্রে জানা গিয়েছে,  ফের একবার চাঁদের বুকে অবতরণ করানো হয়েছে ল্যান্ডার বিক্রমকে (Chandrayaan 3)। কিন্তু কীভাবে? আসলে এটির উপর একটি হপ পরীক্ষা চালানো হয়েছে। মানে বিষয়টি সরলভাবে বললে দাঁড়ায়, ইঞ্জিনগুলিকে পুনরায় সক্রিয় করা হয়েছে। এই সময় প্রত্যাশিতভাবে ল্যান্ডার বিক্রম (Chandrayaan 3) চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার উপরে উঠে পড়ে। এরপর সেই স্থান থেকে ৩০ সেন্টিমিটার দূরে গিয়ে আবার সফলভাবে ল্যান্ডিং করে। এই পদ্ধতিকে কিকস্টার্টও বলা হয়ে থাকে।  এতে ভবিষ্যতে মানব মিশন পাঠানোর ব্যাপারে আরও উৎসাহ পাওয়া গেল বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা (Chandrayaan 3)। সাধারণভাবে এই পদ্ধতিতে পুনরায় স্টার্ট করে ল্যান্ডারকে (Chandrayaan 3) চাঁদের কক্ষপথে স্থাপন করানো হয়, সংযোগ করা হয় মূল মহাকাশযানে সঙ্গে তারপর তা পৃথিবীতে ফিরে আসে। অ্যাপোলো মিশনগুলিতে এভাবেই ৪ বার চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ফিরে এসেছিলেন নাসার মহাকাশচারীরা।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Cost Guard Recruitment 2023: উপকূলরক্ষী বাহিনীতে ৩৫০ শূন্যপদে নিয়োগ, আবেদন প্রক্রিয়া শুরু ৮ সেপ্টেম্বর

    Indian Cost Guard Recruitment 2023: উপকূলরক্ষী বাহিনীতে ৩৫০ শূন্যপদে নিয়োগ, আবেদন প্রক্রিয়া শুরু ৮ সেপ্টেম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাবিক (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। আগ্রহীরা আবেদন করতে পারবেন joinindiancoastguard.cdac.in ওয়েবসাইটে। মোট শূন্য পদ ৩৫০ এবং আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে সেপ্টেম্বরের ৮ তারিখ থেকে।

    আবেদনের সময়সীমা?

    নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) বলা হয়েছে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং চলবে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী আবেদনকারীরা তাই দ্রুত আবেদন করতে পারেন। মোট নাবিকের শূন্য পদের সংখ্যা হল ৩৫০। এই পদগুলি হল, সাধারণ নাবিক পদ মোট ২৬০টি। আন্তঃদেশীয় নাবিক পদ ৩০টি, যান্ত্রিক মেকানিক্যাল পদ ২৫টি, যান্ত্রিক ইলেকট্রিক্যাল পদ ২০টি এবং যান্ত্রিক ইলেকট্রনিক পদ ১৫টি।

    আবেদনের যোগ্যতা

    আবেদনকারীদের ন্যূনতম যোগ্যতা হতে হবে ১৮ থেকে ২২ বছরের মধ্যে। প্রার্থীদের জন্মের তারিখ হতে হবে ১ মে ২০০২ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০০৬ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে। সাধারণ, আন্তঃদেশীয় এবং যান্ত্রিক নাবিক পদের (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) জন্য বয়সের যোগ্যতা উপরি উক্ত সময়ের মধ্যেই হতে হবে। অন্যথায় আবেদনপত্র বাতিল হবে।

    নির্বাচন পদ্ধতি

    এই শূন্যপদে (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) নির্বাচনের জন্য সারা ভারত ব্যাপী পরীক্ষা হবে। পরীক্ষার বিশেষ চারটি ধাপ থাকবে। সেই সঙ্গে থাকবে মেডিক্যাল পরীক্ষা। সবকটা পর্ব পাশ করলে একটি মেরিট লিস্ট করা হবে এবং সেই লিস্টের ভিত্তিতেই শূন্য পদের জন্য ডাকা হবে।

    পরীক্ষার জন্য কত টাকা লাগবে?

    উপকূলরক্ষী বাহিনীতে নাবিক পদের (Indian Cost Guard Navik Recruitment2023) পরীক্ষায় বসার জন্য যাঁরা তফশিলি জাতি এবং উপজাতি শ্রেণিভুক্ত, তাঁদের পরীক্ষায় কোনও টাকা লাগবে না। কিন্তু বাকি সকলের জন্য অনলাইনে ৩০০ টাকা করে পরীক্ষার মূল্য দিতে হবে। এই টাকা অনলাইনে ভিসা/ মাস্টারকার্ড /রুপে ক্রেডিট, ডেবিট ক্রেডিট/ ইউপিআই এর মাধ্যমে জমা করতে পারবেন আবেদনকারীরা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    G20 Summit: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit) উপলক্ষে ভারতে আসছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। এঁদের মধ্যে যেমন রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাঁক্র, তেমনি রয়েছেন পড়শি দেশ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। বাংলাদেশ অবশ্য জি২০-এর সদস্য দেশ নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত থাকবেন আমন্ত্রিত দেশের প্রতিনিধি হিসেবে। এই বৈঠকে অবশ্য উপস্থিত থাকছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। তবে উপস্থিত থাকবেন দুই দেশেরই প্রতিনিধিরা।

    পার্শ্ববৈঠকে মোদি 

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে হবে পার্শ্ব বৈঠকও। বাইডেন এবং মাঁক্রর সঙ্গে আলাদা করে বৈঠকে বসবেন প্রধানমন্ত্রী। মাস কয়েক আগে আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাঁর সম্মানে হোয়াইট হাউসে আয়োজন করা হয় রাজকীয় নৈশভোজের। পরে বাস্তিল দিবস উপলক্ষে ফ্রান্সেও গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাঁকে ভূষিত করা হয় সে দেশের সর্বোচ্চ সম্মানে।

    মধ্যাহ্নভোজ-নৈশভোজ

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) যোগ দিতে ভারতে আসছেন এই দুই রাষ্ট্রনেতাই। জানা গিয়েছে, এঁদের জন্য পৃথক ভোজসভার আয়োজন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। একটি ভোজসভা হবে দিনের বেলায়, অন্যটি রাতে। তবে নৈশভোজ এবং সান্ধ্যভোজের কে কোনটিতে উপস্থিত থাকবেন, তা জানা যায়নি। শুক্রবার রাতে ভারতে আসছেন বাইডেন। আর রবিবার ভারত ছেড়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন মাঁক্র। তাই মধ্যাহ্নভোজে আমন্ত্রিত হতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। আর নৈশভোজে যোগ দিতে পারেন বাইডেন।

    আরও পড়ুুন: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-হাসিনা, আলোচনায় তিস্তা চুক্তিও?

    আলোচনায় ইউক্রেন যুদ্ধ ও অতিমারি?

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে এবারের জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) অবশ্যাম্ভাবী হিসেবে উঠে আসবে ওই যুদ্ধ এবং বিশ্বরাজনীতিতে তার প্রভাবের প্রসঙ্গ। অতিমারি-উত্তর বিশ্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে যে ১৭টি সাস্টেনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল বা দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে, তা নিয়েও হতে পারে আলোচনা। কথা হতে পারে গ্লোবাল সাউথ নিয়েও। করোনার আঁতুড়ঘর চিনের উহান প্রদেশ কীভাবে তামাম বিশ্বের ক্ষতি করেছে, সে প্রসঙ্গও উঠতে পারে জি২০-এর বৈঠকে। মহিলা উন্নয়ন এবং নারীর ক্ষমতায়নের ব্যাপারে যে নীতি নিয়েছে মোদি সরকার, সে প্রসঙ্গও উঠতে পারে। আলোচনায় উঠে আসতে পারে সরকারের অন্ত্যোদয় যোজনা প্রকল্পটিও।

    এদিকে, জি২০ সম্মেলনে চিনা প্রেসিডেন্ট যোগ দিচ্ছেন না শুনে হতাশা ব্যক্ত করলেন বাইডেন। তিনি বলেন, “আমি হতাশ, কিন্তু ওঁকে দেখতে যাব।” প্রসঙ্গত, নভেম্বরে আমেরিকার সান ফ্রান্সিসকোয় রয়েছে এপিইসি (APEC) সম্মেলন। ওই সম্মেলনে দেখা হতে পারে বাইডেন এবং জিনপিংয়ের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Modi Hasina Meeting: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-হাসিনা, আলোচনায় তিস্তা চুক্তিও?

    Modi Hasina Meeting: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-হাসিনা, আলোচনায় তিস্তা চুক্তিও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে পৃথক বৈঠক (Modi Hasina Meeting) করতে পারেন তিনি। দুই দেশের এই বৈঠকে তিস্তার জল নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে সূত্রের খবর। বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার বলেন, “জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আশা করছি, সম্মেলনের পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও হবে।”

    ভারতে আসছেন হাসিনা 

    গত বছর ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি২০ সম্মলনের আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছিল ভারত। ভারতের হাত থেকে জি২০-এর ব্যাটন যাবে ইটালির হাতে। ভারতে দু’ দিনের জি২০-এর শীর্ষ সম্মেলন হবে নয়া দিল্লির প্রগতি ময়দানের ভারত মণ্ডপম কনভেনশন সেন্টারে। সম্মেলন শুরু হবে ৯ সেপ্টেম্বর। এই সম্মেলনে যোগ দিতে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। বাংলাদেশ জি ২০-এর সদস্য নয়। তবে হাসিনা উপস্থিত থাকবেন আমন্ত্রিত দেশের প্রতিনিধি হিসেবে।

    আলোচনায় তিস্তা সহ ৫৪ নদী

    কেবল তিস্তা নয়, ভারত-বাংলাদেশের আরও বেশ কিছু নদী নিয়েও আলোচনা হবে মোদি-হাসিনা পার্শ্ববৈঠকে (Modi Hasina Meeting)। বাংলাদেশের বিদেশসচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, “তিস্তার জলবণ্টনের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী অবশ্যই উত্থাপন করবেন। এ ছাড়াও আমাদের আরও কিছু অসুবিধা রয়েছে। আমাদের মধ্যে ৫৪টি অভিন্ন নদী রয়েছে। সেগুলির জলবণ্টনের প্রশ্নও রয়েছে।” তিনি জানান, ২০১১ সালে নীতিগত সমঝোতার পরেও তিস্তার জলবণ্টন নিয়ে বকেয়া রয়ে গিয়েছে দু দেশের চুক্তি। শেখ হাসিনা গত কয়েক বছরের প্রতিটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকেই প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেছেন।

    আরও পড়ুুন: সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের নায়ক অমৃত সঞ্জেনবামের হাতে মণিপুরের দায়িত্ব

    প্রসঙ্গত, ২০১২ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের ঢাকা সফরেই স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা ছিল তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি। কিন্তু একেবারে শেষ মুহূর্তে বেঁকে বসেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ ছিল, রাজ্য সরকারকে সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখে চুক্তি করা হচ্ছে। এর পরেই স্থগিত হয়ে যায় তিস্তা চুক্তি। পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে আশ্বাস দিয়েছিলেন, দেশে রাজনৈতিক সহমত গড়ে দ্রুত তিস্তা চুক্তি রূপায়ণ করা হবে। জি ২০ সম্মেলনের পার্শ্ববৈঠকে (Modi Hasina Meeting) এ নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে সূত্রের খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Asia Cup 2023: বুমরাহীন টিম ইন্ডিয়া! আজ এশিয়া কাপের দ্বিতীয় ম্যাচে নেপালের মুখোমুখি রোহিতরা

    Asia Cup 2023: বুমরাহীন টিম ইন্ডিয়া! আজ এশিয়া কাপের দ্বিতীয় ম্যাচে নেপালের মুখোমুখি রোহিতরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত পাকিস্তান মহারণ ভেস্তে গিয়েছিল বৃষ্টিতে। দুই দলের ঝুলিতে জমা পড়েছিল এক পয়েন্ট করে। সেই সুবাদে বাবর আজামরা এশিয়া কাপের সুপার ফোরে জায়গা পাকা করে ফেলেছে। কারণ গ্রুপের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তান বড় ব্যাবধানে হারিয়েছিল নেপালকে। এক পয়েন্ট নিয়ে আপাতত দ্বিতীয় স্থানে টিম ইন্ডিয়া। এই পরিস্থিতিতে নেপালের মুখোমুখি হওয়ার আগে দেশে ফিরলেন দলের এক নম্বর বোলার যশপ্রীত বুমরাহ। বাবা হলেন তিনি। সোমবার সকালে সোশ্যাল সাইটে এই খবর শেয়ার করেন তিনি।

    আজ, সোমবার নেপালকে হারাতে পারলেই রোহিত বাহিনীও সুপার ফোরে পৌঁছে যাবে। রোহিতরা সুপার ফোরে পৌঁছলে দলের সঙ্গে যোগ দেবেন বুমরাহ। তবে হেরে গেলেই বিপদ। সেক্ষেত্রে খালি হাতে দেশে ফিরতে হবে রাহুল দ্রাবিড়ের দলকে। যা বিশ্বকাপের আগে মোটেও ভালো বিজ্ঞাপন হবে না। আর বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেস্তে যায়, তাহলে সুবিধা পাবে ভারত।

    টপ অর্ডার নিয়ে চিন্তা

    পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের টপ অর্ডার ব্যাট্যাররা ব্যর্থ হয়েছিলেন। শাহিন আফ্রিদির আগুনে বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে পারেননি রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, শুভমান গিল। তাই সুপার ফোর লড়াইয়ে নামার আগে রোহিত, কোহলিরা অবশ্যই চাইবেন রানে ফিরতে। কারণ এর পর লড়াই আরও কঠিন। ফের মুখোমুখি হবে ভারত পাকিস্তান। তাই দুর্বল নেপালের বিরুদ্ধে ভারতীয় টপ অর্ডার কেমন পারফর্ম করেন, সেদিকে নজর থাকবে। চার নম্বর নিয়ে ভারতীয় দলের মাথাব্যাথা নতুন নয়। অনেকেই আশা করেছিলন, শ্রেয়স আইয়ার ফিট হয়ে দলে ফেরায় তিনি সমস্যার সমাধানে সফল হবেন। কিন্তু পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শুরুটা ভালো করেও হঠাৎ উইকেট ছুড়ে দেন তিনি। সেদিন যদি ঈশান কিষান ও হার্দিক পান্ডিয়া হাল না ধরতেন তাহলে সমস্যায় পড়ত ভারত। কিন্তু ঈশানের ৮২ ও হার্দিক এর ৮৭ টিম ইন্ডিয়াকে স্বস্তি দিয়েছিল।

    বাবা হলেন বুমরাহ

    এই ম্যাচে আবার পাওয়া যাবে না বুমরাহকে। আচমকা তিনি দেশে ফিরে এসেছেন। প্রথম বার বাবা হয়েছেন ভারতের তারকা পেসার। আর সেই কারণেই নাকি মাঝে ক’টা দিন ছুটি নিয়ে মুম্বইয়ে স্ত্রী এবং পরিবারের কাছে রয়েছন তিনি। খুশির খবর পুত্র সন্তান হয়েছে। নাম রাখা হয়েছে অঙ্গদ। নিজেই সোশ্যাল সাইটে এই খবর জানিয়েছেন তিনি। ভারতীয় দল সুপার ফোরে কোয়ালিফাই করলেই, তিনি দলের সঙ্গে আবার যোগ দেবেন বলে খবর। তাই খেলতে পারেন মহম্মদ শামি। বাকি দুই পেসার হতে পারেন সিরাজ ও শার্দুল ঠাকুর। স্পিনার হিসাবে জাদেজার সঙ্গী হবেন কুলদীপ যাদব। নেপালের হারানোর কিছু নেই। ভারতের মতো শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে খেলতে নামা তাদের কাছে বড় অভিজ্ঞাতা সঞ্চয়ের সুযোগ।

  • CV Ananda Bose: ফের রাজ্য-রাজভবন দ্বন্দ্ব! ১৬ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্য মনোনয়ন রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: ফের রাজ্য-রাজভবন দ্বন্দ্ব! ১৬ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্য মনোনয়ন রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংঘাতের আবহেই একই সঙ্গে ১৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্য ঠিক করে দিলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস (Governor CV Ananda Bose)। কয়েক দিন আগে এর মধ্যে ১৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বতী উপাচার্য হিসেবে নিজেই দায়িত্ব নিয়েছিলেন তিনি। রাজভবন সূত্রের খবর, ওই ১৪টি বিশ্ববিদ্যালয়-সহ কল্যাণী বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেলগাছিয়ার পশ্চিমবঙ্গ প্রাণী ও মৎস্যবিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়েরও অন্তর্বর্তী উপাচার্য মনোনয়ন করেছেন তিনি। 

    রাজভবনের নয়া বিজ্ঞপ্তি

    রাজভবনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী উপাচার্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ অফিসার। উপাচার্যর নির্দেশেই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজকর্ম পরিচালিত হবে। রেজিস্ট্রার-সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিকারিকরা, উপাচার্যর নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করবেন। উপাচার্যর সম্মতি ছাড়া, সরাসরি রাজ্য সরকারের কোনও নির্দেশ মানতে বা কার্যকর করতে তাঁরা বাধ্য নন। দীর্ঘদিন ধরে উপাচার্যহীন থাকায় প্রশাসনিক কাজ আটকে ছিল এই সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে। পড়ুয়ারাও ডিগ্রির সার্টিফিকেট পাচ্ছিলেন না বলে অভিযোগ উঠেছিল। সেইসব বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে রাজভবন থেকে জানানো হয়েছিল। তারই মাঝে রবিবার এই নিয়োগের খবর সামনে আসে।  

    আরও পড়ুন: কর্তৃপক্ষের ভূমিকায় কি অসন্তুষ্ট! সোমবারই যাদবপুরে আসছে ইউজিসির প্রতিনিধি দল

    রাজ্যপালের যুক্তি

    রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির পরিচালনাকে সামনে রেখে গত কয়েকদিনে বারবার রাজ্য ও রাজভবনের মধ্যে সংঘাতের ছবিটা প্রকট হয়েছে। রাজভবন একটি নির্দেশিকা দিয়ে জানিয়েছে, আচার্যর পর বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বভৌম অধিকর্তা উপাচার্য। তাঁর নির্দেশই শেষ কথা। এ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হওয়ায় রবিবার এর ব্যাখ্যাও দেন রাজ্যপাল। তাঁর বক্তব্য, ‘‘এটা আচার্যের নির্দেশিকা নয়। সংবিধান, ইউজিসি আইন এবং সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের ভিত্তিতে এটি তৈরি করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের স্বায়ত্তশাসন, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন অত্যন্ত পবিত্র বিষয় এবং সকলকেই তার সম্মান করতে হবে।’’ আচার্য-উপাচার্য বিতর্ক নিয়েও এ দিন মুখ খুলে রাজ্যপাল বলেন, ‘‘আচার্য উপাচার্য হিসেবে কাজ করেননি, করবেন না, করতে পারেন না এবং করা উচিত নয়। কিছু ক্ষেত্রে যেখানে পড়ুয়ারা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রির শংসাপত্র পেতে সমস্যায় পড়েছেন, যার ফলে তাঁরা চাকরি পর্যন্ত হারাতে পারেন, আমি বলেছিলাম, শুধুমাত্র সেই সব ক্ষেত্রে, শিক্ষার্থীদের সাহায্যের জন্য আচার্য হস্তক্ষেপ করবেন এবং শংসাপত্রগুলি ছাড়ার ব্যবস্থা করবেন। এর বেশিও না, কমও না।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mohun Bagan vs East Bengal: ডার্বি হেরে মোহনবাগানকে খোঁচা ইস্টবেঙ্গল কোচ কুয়াদ্রাতের! জবাব ফেরান্দোর

    Mohun Bagan vs East Bengal: ডার্বি হেরে মোহনবাগানকে খোঁচা ইস্টবেঙ্গল কোচ কুয়াদ্রাতের! জবাব ফেরান্দোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডার্বি এবং ডুরান্ড কাপ জিতেও চুপচাপ মোহনবাগানের (Mohun Bagan Super Giant) কোচ জুয়ান ফেরান্দো। শুধুই ঠোঁটের কোণে  হালকা হাসির রেখা।  বাকি সময় শান্ত। এটাই কি সেরা ডার্বি জয়? ফেরান্দোর উত্তর, “এটা বলা যাবে না। কারণ গোটা প্রতিযোগিতাতেই অনেক কঠিন দলের বিরুদ্ধে খেলেছি আমরা। মুম্বই সিটি, এফসি গোয়া, আজ ইস্টবেঙ্গল— কারও বিরুদ্ধেই জেতা সহজ হয়নি। নিজেদের বার বার কঠিন পরীক্ষার মুখে পড়তে হয়েছে। তবে আগেও বলেছি এটা প্রাক মরসুম প্রস্তুতি। খেলোয়াড়েরা চাপের মুখে নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। এখনও উন্নতির অনেক জায়গা রয়েছে।”

    কী বললেন কুয়াদ্রাত

    অন্যদিকে, ট্রফি জিততে না পারলেও ক্রমশ হারতে থাকা একটা দলকে সাফল্যের পথ দেখাতে পেরে খুশি ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাত। ফাইনালে ওঠার জন্য দলের ফুটবলারদের কৃতিত্ব দিলেন তিনি। কুয়াদ্রাতের কথায়, “আমার মনে হয় শেষ বার ইস্টবেঙ্গল কোনও ট্রফি জিতেছে ২০১৯ সালে। তার আগে জাতীয় পর্যায়ের কোনও প্রতিযোগিতায় জিতেছে ২০১২ সালে। তা হলে এত দিন পরে যে একটা প্রতিযোগিতার ফাইনালে উঠতে পেরেছি আমরা এটাই গর্বের ব্যাপার নয় কি?”এর পরেই পড়শি ক্লাবের উদাহরণ টেনে এনেছেন ইস্টবেঙ্গল কোচ। বলেছেন, “যে কোনও প্রোজেক্ট সফল ভাবে দাঁড় করাতে সময় লাগবে। আমরা গত তিন বছর আইএসএল খেলছি। মোহনবাগানও তিন বছর আগে আইএসএলে এসেছে। প্রথম বার ওরা রানার্স হয়েছিল। বেশির ভাগ প্রতিযোগিতায় সেমিফাইনাল বা ফাইনালে গিয়েই দৌড় শেষ হয়ে যাচ্ছিল। এত দিন পর ট্রফি জিতেছে। আইএসএলের পর ডুরান্ড কাপ। ওদের কাছে আর্থিক শক্তিও বেশি ছিল। তাতেও ওদের সময় লেগেছে। তাই এই পদক জিতে আমি গর্বিত। অনেকের কঠোর পরিশ্রম জড়িয়ে আছে এই ফলের পিছনে। এখনও অনেক কাজ করতে হবে আমাদের।”

    গোটা দলকে কৃতিত্ব দিলেন ফেরান্দো

    ডুরান্ড কাপে (Durand Cup 2023) ইস্টবেঙ্গলের নতুন কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত (Carles Cuadrat) হয়ে উঠেছিলেন স্বপ্নের সওদাগর। কিন্তু ফাইনাল ল্যাপটা আর পার করাতে পারলেন না তিনি। জ্বলন্ত লাল-হলুদ মশাল নিভিয়ে দিল সেই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মোহনবাগান সুপার জায়েন্ট। জুয়ান ফেরান্দোর (Juan Ferando) আইএসএল চ্যাম্পিয়ন টিম জিতল ১৭ নম্বর ডুরান্ড কাপ। গঙ্গাপাড়ের শতাব্দী প্রাচীন ক্লাবের লকাররুমে ঐতিহ্যবাহী ট্রফিটি এনে দিলেন দিমিত্রি পেত্রাতোস (Dimitri Petratos)। তাঁর একমাত্র গোলই মোহনবাগানকে চ্যাম্পিয়ন করে দিল। দশ জনে হয়ে যাওয়ার পরে কোনও দল ডার্বির মতো এত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে জিতেছে, এমন উদাহরণ খুব বেশি নেই। কয়েক জন ফুটবলারকে বদলেই বাজিমাত করে গেলেন ফেরান্দো। কী বলেছিলেন ফুটবলারদের? স্প্যানিশ কোচের উত্তর, “দলকে একটা কথা সব সময়েই বলি, কঠিন সময়েই নিজেদের সেরাটা বের করে আনতে হবে। রোজ বলার কারণে এ রকম মুহূর্তে কী করতে হবে সেটা ওরা বুঝে গিয়েছে। তাই আমার কাজ ছিল স্রেফ কৌশলের ব্যাপারটা ঠিক রাখা। বাকিটা ফুটবলারেরাই জানত যে কাকে কী করতে হবে। ও রকম পরিস্থিতিতে থেকেও ম্যাচ বের করার জন্য গোটা কৃতিত্ব দলের।”

    আরও পড়ুন: ধরাশায়ী ইস্টবেঙ্গল, ১০ জনে খেলেও ডুরান্ড জয় মোহনবাগানের

    লাল কার্ডটাই টার্নিং পয়েন্ট

    ডার্বির একমাত্র গোল যাঁর পা থেকে এসেছে, সেই দিমিত্রি পেত্রাতোস ম্যাচের পর আবেগপ্রবণ হয়ে বললেন, “আসলে তখন এতটাই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম যে কী করছি নিজেই জানতাম না। মনে হয়েছিল নিজের দলের সমর্থকদের সঙ্গে এই সেলিব্রেশন করা দরকার। তাই ওই দিকে ছুটে গিয়েছি।” ইস্টবেঙ্গল কোচ কুয়াদ্রাতের মতে, অনিরুদ্ধ থাপার লাল কার্ডটাই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। বলেছেন, “ওদের কাছে প্রতিভাবান খেলোয়াড় রয়েছে। একজন ফুটবলার কমে যাওয়ায় ওদের হারানোর কিছু ছিল না। তাই আক্রমণ করা ছাড়া ওদের কাছে উপায় ছিল না। সেটাই করেছে। আমাদের সেই সময় নিজেদের আরও নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার ছিল। সেটা আমরা পারিনি। তবে এর থেকে ভবিষ্যতে শিক্ষা নিতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Durand Cup: ধরাশায়ী ইস্টবেঙ্গল, ১০ জনে খেলেও ডুরান্ড জয় মোহনবাগানের

    Durand Cup: ধরাশায়ী ইস্টবেঙ্গল, ১০ জনে খেলেও ডুরান্ড জয় মোহনবাগানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডুরান্ড কাপ (Durand Cup) জয় মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের। ১-০ গোলে ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে কাপ জিতে নিল মোহনবাগান। ম্যাচের প্রথমার্ধ গোল শূন্যই থাকে। দ্বিতীয়ার্ধে একমাত্র গোলটি করেন দিমিত্রি প্রেত্রাতোস। খেলার ৭১ মিনিটের মাথায় গোলটি করেন মোহনবাগানের ফরওয়ার্ড। খেলা শুরুর চার মিনিটের মাথায় প্রথম কর্নার পায় মোহনবাগান। যদিও সেই সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন বাগানি সেনারা। ১৫ মিনিটের মাথায় ফের কর্নারের সুযোগ পেলেও গোল করতে ব্যর্থ হয় সবুজ মেরুন। খেলার ৩০ মিনিটের মাথায় মোহনবাগানের রক্ষণ ভাঙার চেষ্টা করে ইস্টবেঙ্গল। যদিও তা আটকে দেয় সবুজ মেরুনের রক্ষণ।

    ইস্টবেঙ্গল ব্যাকের চোট

    এদিকে, ম্যাচের (Durand Cup) প্রথমার্ধে ইস্টবেঙ্গল ব্যাক এলসে চোট পান। তাঁর বদলে নামানো হয় পার্দোকে। তবে তাতে অবশ্য কাজ হয়নি। প্রথমার্ধ গোলশূন্যই থাকে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে গোলের সুযোগ পায় লাল হলুদ। ৪৭ মিনিটের মাথায় আনোয়ার আলির ব্যাক পাস আর একটু হলেই পেয়ে যাচ্ছিলেন সিভেরিয়ো। তবে বিশাল কাইথ বল বের করে দেওয়ায় গোল আর হয়নি। এদিনের ম্যাচে দু’ বার হলুদ কার্ড দেখানো হয়। একবার দেখানো হয় ইস্টবেঙ্গল কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাতকে।

    অনিরুদ্ধকে লালকার্ড

    দ্বিতীয়বার দেখানো হয় অনিরুদ্ধ থাপাকে। তাঁকে লালকার্ডও দেখানো হয়। এর পরেই মাঠে লড়াইয়ের দায়িত্ব চলে আসে বাগানের ১০ জনের ঘাড়ে। এর পরেই আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে সবুজ মেরুন। তার সুফলও ফলে অচিরেই। ৭১ মিনিটের মাথায় গোল করে মোহনবাগান। ১-০ গোলে শেষ হয় ম্যাচ। যদিও বাগানি সেনারা গোল করার পরে পরেই সমতা ফেরানোর চেষ্টা করেন নন্দকুমার। মহেশের ক্রসে বক্সের ভিতরে ফাঁকা জায়গা থেকে হেড করেন তিনি। যদিও বল সরাসরি লাগে বিশালের হাতে।

    আরও পড়ুুন: “উন্নত ভারতে দুর্নীতি, জাতিভেদ প্রথা এবং সাম্প্রদায়িকতাবাদ থাকবে না”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, উনিশ বছর পর আজ, রবিবার ডুরান্ড কাপের (Durand Cup) ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিযোগিতায় এখনও পর্যন্ত মোট ১৬ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগান। এদিন বাড়তি জয় গেল সবুজ-মেরুন ঝুলিতে। স্বাধীনতার পর থেকে ডুরান্ড কাপের ফাইনালে মোট ১১ বার মুখোমুখি হয়েছে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান। পাঁচবার জিতেছে বাগান। দুবার ম্যাচ ছিল অমীমাংসীত, যুগ্ম বিজয়ী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • PM Modi: আবারও ইন্দোনেশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: আবারও ইন্দোনেশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার ইন্দোনেশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দু’ দিনের সফরে তিনি যাচ্ছেন এই দ্বীপরাষ্ট্রে। গত বছরের শেষের দিকে জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে গিয়েছিলেন তিনি। এবার যাচ্ছেন ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায়।

    আসিয়ান-ভারত শীর্ষ সম্মেলন

    চলতি মাসের ৬-৭ তারিখে দু’ দু’টো সম্মেলন হবে সেখানে। একটি ২০তম আসিয়ান-ভারত শীর্ষ সম্মেলন। অন্যটি ১৮তম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলন। গুরুত্বপূর্ণ এই দুই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডো। ইন্দোনেশিয়ার পর ভারতে রয়েছে জি ২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানে মিলিত হবেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। ভারত থেকেই জি ২০-এর ব্যাটন যাবে ইটালির হাতে।

    অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলন

    অগাস্ট মাসেই ইন্দোনেশিয়ায় হয়েছিল আসিয়ান-ভারত গোষ্ঠীর অর্থমন্ত্রীদের সম্মেলন। এই বৈঠকে (PM Modi) পর্যালোচনা করা হয়েছিল ২০০৯ সালে আসিয়ান-ভারত যে পণ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল, তা নিয়ে। গত মাসের সেই সম্মেলনের পর এবার হতে চলেছে আসিয়ান-ভারত শীর্ষ সম্মেলন। প্রসঙ্গত, গত বছরই ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয় দেশগুলির অ্যাসোসিয়েশনের (আশিয়ান) কৌশলগত অংশীদারিত্ব তৈরি হয়। এবারই হতে চলেছে এই গোষ্ঠীর প্রথম শীর্ষ সম্মেলন। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এই শীর্ষ সম্মেলনে ভারত-আসিয়ান সম্পর্কের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা (PM Modi) হবে।

    আরও পড়ুুন: “উন্নত ভারতে দুর্নীতি, জাতিভেদ প্রথা এবং সাম্প্রদায়িকতাবাদ থাকবে না”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    এই অংশীদারিত্বের ভবিষ্যৎ দিক নির্দেশও করা হবে এই শীর্ষ সম্মেলনে। আঞ্চলিক এবং এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয়ে মতামত বিনিময় করবেন আসিয়ান গোষ্ঠীর সদস্য দেশগুলির নেতারা। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসার পর প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে জোর দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এর ঠিক চার বছর পরে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে জাকার্তা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সফরে ইন্দোনেশিয়া ও ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে সহমত পোষণ করেছিলেন দুই রাষ্ট্রনেতা। তার পর থেকে দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের প্রভূত উন্নতি হয়েছে। চলতি সফরে সেই সম্পর্ক আরও পোক্ত হবে বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞমহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের সমীক্ষার রিপোর্ট জমা দিতে আট সপ্তাহ সময় চাইল এএসআই

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের সমীক্ষার রিপোর্ট জমা দিতে আট সপ্তাহ সময় চাইল এএসআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) চত্বরে  করা সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ করতে আদালতের কাছে আরও আট সপ্তাহ সময় চাইল ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বা এএসআই। তাই এএসআইয়ের সমীক্ষায় কী মিলল, তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে আরও মাসখানেক। শনিবার বারাণসী জেলা আদালতে আবেদন জানিয়ে সময় চেয়ে নেয় এএসআই।

    এএসআই

    প্রসঙ্গত, শনিবারই আদালতে সমীক্ষার রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল এএসআইয়ের। এএসআই আবেদনপত্র জমা করলেও, এদিন এনিয়ে শুনানি হয়নি আদালতে। সূত্রের খবর, শীঘ্রই এনিয়ে আলোচনা হবে। আবেদনপত্রে এএসআইয়ের তরফে বলা হয়েছে, আদালত যে নির্দেশ দিয়েছিল সাইটে সায়েন্টিফিক তদন্ত করবে এএসআই, সেই অনুযায়ী আর্কিওলজিস্টে, আর্কিওলজিক্যাল কেমিস্টস, এপিগ্রাফিস্টস, সার্ভেয়রস, ফোটোগ্রাফার্স এবং অন্যান্য টেকনিক্যাল স্টাফ এই সায়েন্টিফিক তদন্ত এবং তথ্যচিত্র নির্মাণে ব্যস্ত রয়েছেন।

    ডেটা বিশ্লেষণ

    হায়দ্রাবাদের জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইন্সটিটিউটও জিপিআর সার্ভে করছে। সংগৃহীত ডেটাও বিশ্লেষণ করছে তারা। আদালতে পেশ করা আবেদনপত্রে বলা হয়েছে, মসজিদের (Gyanvapi Mosque) সেলারে প্রচুর ধ্বংসস্তূপ দেখা গিয়েছে। এগুলো প্রকৃত কাঠামোকে ঢেকে রেখেছে। পরীক্ষার জন্য এই ধ্বংসস্তূপগুলো সরানোর কাজ চলছে। যেহেতু আদালত মাটির নীচে থাকা সেলারগুলির সায়েন্টিফিক তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছে, তাই ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে খুব সাবধানে। এটি একটি ধীর গতির কাজ। এজন্য আরও সময় প্রয়োজন।

    আরও পড়ুুন: “উন্নত ভারতে দুর্নীতি, জাতিভেদ প্রথা এবং সাম্প্রদায়িকতাবাদ থাকবে না”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, কিছু দিন আগেই বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদে (Gyanvapi Mosque) বৈজ্ঞানিক সমীক্ষার কাজ শুরু করেছে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (ASI)। এলাহাবাদ হাইকোর্টের ছাড়পত্র পাওয়ায় কড়া নিরাপত্তার ঘেরাটোপেই শুরু হয়েছে সমীক্ষার কাজ। কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে এএসআই-এর পুরাতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে ঢুকে কাজ শুরু করেছেন। সপ্তদশ শতকে তৈরি মসজিদটি কোনও হিন্দু মন্দির ভেঙে গড়া হয়েছে কিনা, তা পরীক্ষা করে দেখবেন প্রত্নতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা। বারাণসী জেলা আদালতের বিচারক অজয় কুমার বিশ্বেসের নির্দেশ অনুযায়ী, দিন কয়েক আগেই সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ করার কথা ছিল ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের।

    কিন্তু আইনি লড়াই পেরিয়ে যেহেতু দিন কয়েক আগেই সমীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে, তাই কবে ওই রিপোর্ট জেলা আদালতে জমা পড়বে তা নিয়ে মুখ খুলতে চেয়েছিলেন না সমীক্ষার দায়িত্বে থাকা এএসআই আধিকারিকরা। এদিকে, হাইকোর্টের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে মুসলিম পক্ষ। মুসলিম পক্ষের দাবি, এই সমীক্ষা (Gyanvapi Mosque) আইন বিরুদ্ধ এবং এতে মসজিদের ক্ষতি হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share