Tag: bangla news

bangla news

  • PM Governor Meet: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপালের, ৪৫ মিনিটের বৈঠকে কী কথা হল?

    PM Governor Meet: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপালের, ৪৫ মিনিটের বৈঠকে কী কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর (PM Narendra Modi) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। নিজের বাসভবনে সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে আলোচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রায় ৪৫ মিনিট কথা হয়েছে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। 

    রাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনা

    পিএমও-র তরফে জানানো হয়েছে, এদিন ফুল দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাঁদের মধ্যে একপ্রস্থ আলোচনাও হয়। যদিও ঠিক কী নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হল, তা স্পষ্ট নয়। তবে ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ থেকে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে ‘পাখির চোখ’ করে পঞ্চায়েত নির্বাচনের সংঘর্ষ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্যপাল আলোচনা করতে পারেন বলে সূত্রের খবর। এই মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ থেকে শুরু করে বন্দিমুক্তির ফাইল ফেরত পাঠানো, নানা ইস্যুতে রাজ্য-রাজ্যপালের সংঘাত তুঙ্গে। পঞ্চায়েত নির্বাচন পর্বের অশান্তি নিয়ে বার বার কড়া বার্তা দিয়েছেন রাজ্য়পাল। রাজভবন থেকে বেরিয়ে তিনি পৌঁছে গিয়েছেন গ্রাউন্ড জিরোয়। অশান্তির অভিযোগ শুনতে রাজভবনে বেনজিরভাবে খুলেছেন পিস রুম। সম্প্রতি আবার দুর্নীতির অভিযোগ শুনতে রাজভবনে অ্য়ান্টি করাপশন সেলও খোলেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ‘‘রাখিতে আমার বোনেদের উপহার’’, গ্যাসের দাম কমানো প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেন এই বৈঠক

    এছাড়াও, মাস কয়েক আগেই অন্যান্য রাজ্যের মতো পশ্চিমবঙ্গ দিবসও হোক বলে দাবি তোলেন বিরোধীরা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস করার দাবি জানান। যদিও তার তীব্র বিরোধিতা করে রাজ্য সরকার। কিন্তু, রাজ্যের আপত্তি উপেক্ষা করেই রাজভবনে ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালন করেন রাজ্যপাল সি.ভি আনন্দ বোস। যা নিয়ে নতুন করে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত বাধে। এরপর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ হিসাবে ১ বৈশাখের দিন উত্থাপন করেন। সকলের মতামত জানতে নবান্নে সর্বদলীয় বৈঠকও করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আবহে রাজ্যপাল-প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্য-রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন প্রধানমন্ত্রী, এই বৈঠক তার প্রমাণ বলে দাবি কূটনীতিকদের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup 2023: চোখের নিমেষে শেষ! বিশ্বকাপে ভারত-পাক ম্যাচের টিকিট আর কি পাওয়া যাবে?

    ICC World Cup 2023: চোখের নিমেষে শেষ! বিশ্বকাপে ভারত-পাক ম্যাচের টিকিট আর কি পাওয়া যাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘হাউসফুল’! এক ঘণ্টার মধ্যে শেষ বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট। মঙ্গলবার অনলাইনে প্রথম দফার টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার পর এক ঘণ্টায় শেষ হয়ে যায় সব টিকিট। এক দশক পর ভারতের মাটিতে আরও একবার ভারত বনাম পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করা হচ্ছে। ম্যাচের এখনও মাস দেড়েক সময় বাকি থাকলেও এখন থেকেই ক্রিকেট বিশ্বে উত্তেজনা চরমে। চলছে টিকিটের জন্য হাহাকার।

    সার্ভারে ট্রাফিক জ্যাম

    আগামী ১৪ অক্টোবর আমেদাবাদে বিশ্বকাপের লিগ পর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হবেন রোহিত শর্মা এবং বাবর আজমেরা। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় আইসিসি টিকিটিং সহযোগী সংস্থার ওয়েব সাইটে প্রি-সেল উইন্ডো খোলার সঙ্গে সঙ্গে ক্রিকেটপ্রেমীরা টিকিট কেনার চেষ্টা শুরু করে দেন। ঘড়িতে ৭টা বাজার আগেই বিক্রি হয়ে যায় সব টিকিট। একটা সময় তো যে পোর্টালে আইসিসি বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি করা হচ্ছিল, সেখানেই কার্যত ট্রাফিক জ্যামের পরিস্থিতি তৈরি হয়। পোর্টালে ক্লিক করলেও, ক্রিকেটপ্রেমীদের যে সার্ভারে লম্বা অপেক্ষা করতে হয়েছে, সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। ভারতের মাটিতে ২০১৩ সালের ৬ জুন শেষবার পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচ খেলতে নেমেছিল। দিল্লিতে সেই ম্যাচে ১০ রানে জিতেছিল ভারত।

    ভারত-পাক ম্যাচের টিকিট এখনও পাবেন

    আশার কথা ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সব টিকিট অবশ্য বিক্রি হয়ে যায়নি। আগামী ৩ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় দফার টিকিট বিক্রি হবে। সংশ্লিষ্ট সংস্থার এক কর্তা জানিয়েছেন, ‘‘আইসিসি অন্যতম সহযোগী একটি সংস্থার ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ইন্ডিয়া কার্ড বা ইন্টারন্যাশনাল কার্ড যাঁদের রয়েছে, শুধু তাঁরাই প্রথম দিন টিকিট কেনার সুযোগ পেয়েছেন। প্রত্যেক ক্রেতার জন্য দু’টি করে টিকিট বরাদ্দ ছিল। এক ঘণ্টা মধ্যেই এ দিনের সব টিকিট শেষ হয়ে গিয়েছে।’’ আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে এক লাখ ৩২ হাজার দর্শকাসন রয়েছে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের এক কর্তা বলেছেন, ‘ক্রিকেটপ্রেমীদের হতাশ হওয়ার কিছু নেই। ৩ সেপ্টেম্বরের জন্য প্রচুর টিকিট রয়েছে।’’

    আরও পড়ুন: এশিয়া কাপে ভারত-পাক ম্যাচের পরের দিনই বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করবে বিসিসিআই?

    এশিয়া কাপে ভারত-পাক ম্যাচের বিজ্ঞাপন-মূল্য

    তবে বিশ্বকাপের আগে এশিয়া কাপে মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকিস্তান। এই ম্যাচে ১০ সেকেন্ডের বিজ্ঞাপনের জন্য ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত দর উঠতে পারে বলে আশা ডিজনি স্টার-এর। এর থেকেই বোঝা যায়, ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে এই ম্যাচের চাহিদা। এশিয়া কাপে কেবল বিজ্ঞাপন থেকেই টিভি ও ডিজিটাল মিলিয়ে স্টার প্রায় ৩৫০ থেকে ৪০০ কোটি টাকা আয় করতে পারে। এর জন্য ইতিমধ্যেই ১৭টি স্পনসর এবং ১০০-র বেশি বিজ্ঞাপনদাতার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে। এই টুর্নামেন্টে কমপক্ষে একবার ও সর্বোচ্চ তিনবার ভারত পাকিস্তানের খেলা হতে চলেছে। মূলত সেটা ধরেই বিজ্ঞাপন বিক্রি হচ্ছে হট-কেকের মতো। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan-3: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মিলল সালফার! রয়েছে অক্সিজেনও, জলের খোঁজে প্রজ্ঞান

    Chandrayaan-3: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মিলল সালফার! রয়েছে অক্সিজেনও, জলের খোঁজে প্রজ্ঞান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সালফার, অক্সিজেন, ক্যালসিয়াম, টাইটেনিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের মতো ধাতু ও মৌল খুঁজে পেল চন্দ্রযান ৩-র (Chandrayaan-3) রোভার প্রজ্ঞান (Pragyan)। সেইসঙ্গে চন্দ্রপৃষ্ঠে আরও একাধিক যৌগের হদিশ মিলেছে বলে জানিয়েছে ইসরো। ট্যুইটার হ্যান্ডলে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই খবর জানিয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ISRO)।

    কী কী খনিজের খোঁজ মিলল

    ভারতীয় মহাকাশ সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, চাঁদের (Chandrayaan-3) দক্ষিণ মেরুর কাছে রয়েছে সালফার। নিশ্চিত করেছে রোভার প্রজ্ঞান (Pragyan)। তারা আরও জানিয়েছে, সালফারের পাশাপাশি অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালসিয়াম, লোহা, ক্রোমিয়াম, টাইটেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, সিলিকন, অক্সিজেনের অস্তিত্বও মিলেছে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। হাইড্রোজেনের খোঁজ চলছে। হাইড্রোজনের যদি সন্ধান পাওয়া যায়, তাহলে জলের উপস্থিতির বিষয়ে ধারণা পাওয়া যাবে। মঙ্গলবার একটি বিবৃতিতে ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে, চন্দ্রযান ৩-র রোভার প্রজ্ঞানে ‘লেসার-ইনডিউসড ব্রেকডাউন স্পেকট্রোস্কপি’ (সংক্ষেপে LIBS) আছে। যা চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে চন্দ্রপৃষ্ঠে কী কী যৌগ আছে, সেটা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছে ‘লেজার-ইনডিউসড ব্রেকডাউন স্পেকট্রোস্কপি’।

    আরও পড়ুন: ফুরিয়ে আসছে আয়ু, হাতের কাজ শেষ করতে ব্যস্ত প্রজ্ঞান

    চাঁদ নিয়ে গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ

    গত ২৪ অগাস্ট ভোরে ল্যান্ডার বিক্রম থেকে নেমে এসেছিল রোভার প্রজ্ঞান (Pragyan)। তার পর থেকে ছ’চাকা বিশিষ্ট এই যান চাঁদে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। সেকেন্ডে এক সেন্টিমিটার গতি প্রজ্ঞানের। তাতেই বাজিমাত করে চলেছে সে। প্রজ্ঞানে রয়েছে ‘লেজার-ইনডিউসড ব্রেকডাউন স্পেকট্রোস্কপি’ প্রযুক্তি। এটি হল একটি বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া। যা লেজার পালসের মাধ্যমে বিভিন্ন উপকরণের গঠন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখে। বেঙ্গালুরুর ইসরোতে ইলেক্ট্রো-অপটিকস সিস্টেমের গবেষণাগারে এই প্রযুক্তি তৈরি করা হয়েছে। চাঁদের মাটিতে ছ’দিন কাটিয়েছে প্রজ্ঞান। চাঁদের (Chandrayaan-3) দক্ষিণ মেরুর কাছে যে অংশে ল্যান্ডার বিক্রম অবতরণ করেছে, আগে অন্য কোনও দেশ সেখানে মহাকাশযান পাঠাতে পারেনি। ফলে ওই এলাকাটি পৃথিবীর বিজ্ঞানীদের কাছে অজানা। প্রজ্ঞান যে তথ্য পাঠাচ্ছে, তা চাঁদ নিয়ে গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, বলে জানিয়েছে ইসরো (ISRO)। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal: জানেন কোন ২১ জন বিধায়ক পশ্চিমবঙ্গকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিলেন?

    West Bengal: জানেন কোন ২১ জন বিধায়ক পশ্চিমবঙ্গকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিটি বাঙালির কাছে ২০ জুন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ১৯৪৭ সালের ২০ জুন বঙ্গীয় আইন পরিষদে (West Bengal) (অবিভক্ত বাংলার প্রাদেশিক আইনসভা) অখণ্ড বাংলা ভাগের বিষয়টি উত্থাপিত হয়। বাংলাভাগের পক্ষে বড় অংশের ভোট পড়ায় দু’টুকরো হয় বাংলা। এই ভোটাভুটির ফলাফলের ভিত্তিতেই পশ্চিমবাংলা (West Bengal) ভারতের অংশ হয়, পূর্ব বাংলা (যদিও প্রথমে তা পূর্ব পাকিস্তান ও পরে বাংলাদেশ হয়) যুক্ত হয় পাকিস্তানের সঙ্গে।

    দেশভাগের প্রকৃত কারণ ভুলিয়ে দিতে চান মুখ্যমন্ত্রী!

    বিজেপির দাবি, তোষণের রাজনীতির কারণেই দেশভাগের সেই যন্ত্রণাদায়ক দিন ২০ জুন ১৯৪৭ কে  ভুলিয়ে দিতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবারই ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ (West Bengal) কোন দিন হওয়া উচিত তা নিয়ে নবান্নে সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বিরোধী দল বিজেপি ওই বৈঠক বয়কট করেছে। ইতিমধ্যে বৈঠকে যোগ না দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠিও লিখেছেন সুকান্ত মজুমদার। সেখানে বিজেপির রাজ্য সভাপতি লেখেন, ‘‘আপনি লিখেছেন (যোগদানপত্রে) কোনও ২০ জুন তারিখে পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলে আমরা কোথাও কিছু পড়িনি বা শুনিনি। আপনার বক্তব্যেই স্পষ্ট যে, খোলা মনে আলোচনা করার জন্য এই বৈঠক ডাকা হয়নি। কিছু পূর্ব পরিকল্পিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য এই বৈঠককে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন। আপনার আগেই নিয়ে ফেলা সিদ্ধান্তে সিলমোহর দিতে আমি বা আমার দলের কোনও প্রতিনিধি সর্বদলীয় বৈঠকে যেতে অপারগ। তাই বিজেপি এই বৈঠকে যোগ দেবে না।’’

    কী বলছেন ইতিহাসবিদরা?

    ইতিহাসবিদরা অবশ্য বিজেপির দাবিতেই সিলমোহর দিয়েছেন। তাঁদের মতে, ১৯৪৭ সালের ২০ জুন আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) জন্ম হয়। একই সঙ্গে সামনে এসেছে তৎকালীন ২১ জন বিধায়কের নাম এবং বিধানসভাক্ষেত্র যাঁরা সেদিন পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) তৈরির বিপক্ষে ভোট দিয়েছিলেন, অর্থাৎ তাঁরা চেয়েছিলেন গোটা বাংলাটাই পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হোক।

    ২১ জন বিধায়ক যাঁরা চেয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হোক

    ১) আব্দুল আহাদ 

    ঠিকানা: গ্রাম ও ডাকঘর – লবশা, সাতক্ষীরা, খুলনা 
    বিধানসভা আসন: সাতক্ষীরা

    ২) এ এফ এম আব্দুর রহমান 

    ঠিকানা: ১৮/১/এ পীতাম্বর ঘটক লেন, আলিপুর 
    বিধানসভা আসন: উত্তর-পূর্ব ২৪ পরগণা 

    ৩) আব্দুস সবুর খান

    ঠিকানা: লোয়ার যশোর রোড, খুলনা
    বিধানসভা আসন: খুলনা

    ৪) আবুল হাশেম

    ঠিকানা: গ্রাম – কাঁসাড়া, ডাকঘর – কাশেমনগর, বর্ধমান 
    বিধানসভা আসন: বর্ধমান 

    ৫) হুসন আরা বেগম

    ঠিকানা: ১১ বি তিলজলা রোড, কলিকাতা 
    বিধানসভা আসন: কলিকাতার মহিলা সংরক্ষিত আসন

    ৬) ইলিয়াস আলি মোল্লা

    ঠিকানা: ১ নং, জগন্নাথ নগর, ডাকঘর – বাটানগর, ২৪ পরগণা 
    বিজয়ী আসন: ২৪ পরগণা (সাধারণ)

    ৭) এম এ এইচ ইস্পাহানি

    ঠিকানা: ৫ হ্যারিংটন স্ট্রিট, কলিকাতা 
    বিজয়ী আসন: মুসলিম শিল্প ও বাণিজ্য সংঘ

    ৮) জসীমউদ্দিন আহমেদ

    ঠিকানা: রামচন্দ্রপুর, ডাকঘর – শিরাকোল, ২৪ পরগণা 
    বিজয়ী আসন: ২৪ পরগণা (দক্ষিণ)

    ৯) মোহাম্মদ শরীফ খান

    ঠিকানা: ২৫৬ বেহস রোড, হাওড়া 
    বিজয়ী আসন: হুগলী তথা হাওড়া পুরসভা

    ১০) মোজাম্মেল হোসেন

    ঠিকানা: বাগেরহাট, খুলনা 
    বিজয়ী আসন: বাগেরহাট

    ১১) মোহাম্মদ ইদ্রিস 

    ঠিকানা: গ্রাম – বাউকুল, ডাকঘর – জগৎবল্লভ পুর, হাওড়া 
    বিজয়ী আসন: হাওড়া 

    ১২) মোহাম্মদ কমরুদ্দিন

    ঠিকানা: কাকিনাড়া, ২৪ পরগণা 
    বিজয়ী আসন: ব্যারাকপুর পুরসভা

    ১৩) মোহাম্মদ রফিক

    ঠিকানা: ১৯, জাকারিয়া স্ট্রিট, কলিকাতা 
    বিজয়ী আসন: কলিকাতা (উত্তর) 

    ১৪) সৈয়দ মোহাম্মদ সিদ্দিক

    ঠিকানা: গ্রাম ও ডাকঘর – রোল, বাঁকুড়া 
    বিজয়ী আসন: বাঁকুড়া

    ১৫) মুসারফ হুসেন 

    (নবাব খান বাহাদুর), জলপাইগুড়ি নগর 
    বিজয়ী আসন: জলপাইগুড়ি তথা দার্জিলিং 

    ১৬) কে  নুরুদ্দিন

    ঠিকানা: ২৪ চৌরঙ্গী রোড, কলিকাতা 
    বিজয়ী আসন: কলিকাতা দক্ষিণ

    ১৭) সিরাজুদ্দিন আহমেদ

    ঠিকানা: গ্রাম – কৃষ্ণপুর, ডাকঘর – সন্দ্বীপ, মেদিনীপুর 
    বিজয়ী আসন: মেদিনীপুর

    ১৮) এইচ এস সুরাবর্দী

    ঠিকানা: থিয়েটার রোড, কলিকাতা 
    বিজয়ী আসন: ২৪ পরগণা পৌরসভা অঞ্চল

    ১৯) এ এম এ জামান

    ঠিকানা: গ্রাম – ইলামদি, ডাকঘর – সুলতানসাদি, ঢাকা 
    বিজয়ী আসন: হুগলী তথা শ্রীরামপুরের নথিবদ্ধ কারখানাগুলি (শ্রমিক)

    ২০) মুদাসীর হুসেন 

    ঠিকানা: রামপুরহাট, বীরভূম 
    বিজয়ী আসন: বীরভূম 

    ২১) আব্দুল ওয়াহিদ সরকার 

    বিজয়ী আসন: হুগলী

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • East Bengal: ডুরান্ড ফাইনালে লাল-হলুদ! ২ গোলে পিছিয়ে ম্যাচ জয় ইস্টবেঙ্গলের

    East Bengal: ডুরান্ড ফাইনালে লাল-হলুদ! ২ গোলে পিছিয়ে ম্যাচ জয় ইস্টবেঙ্গলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাইব্রেকারে নর্থইস্টকে হারিয়ে ডুরান্ড কাপ (Durand Cup) ফাইনালে উঠল ইস্টবেঙ্গল। চার বছর আগে, ২০১৯-এ গোকুলাম কেরালা এফসি-র কাছে টাইব্রেকারে হেরেই সেমিফাইনাল থেকে ছিটকে যেতে হয়েছিল ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal)। সেই অভিশাপ এবার কাটল লাল-হলুদের। ডুরান্ড কাপে অনবদ্য ছন্দে ইস্টবেঙ্গল। আর আগামী শনিবার এশিয়া কাপে ভারত-পাক মহারণের পর রবিবার কলকাতা ডার্বি দেখার আশায় আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল ক্রীড়াপ্রেমীরা।

    গোছানো ফুটবল, তবু পরাস্ত

    গোটা ম্যাচে ইস্টবেঙ্গল মোটেও ভালো ফুটবল খেলেনি। বরং নর্থইস্ট অনেক গোছানো ফুটবল খেলেছে। মাঝমাঠের দখল পুরোটাই নিজেদের হাতে রেখেছিল নর্থইস্ট। তারা পরিকল্পনা করে ফুটবল খেলেছে। যার ফলও তারা পেয়েছিল হাতেনাতে। প্রথমার্ধেই ১-০ এগিয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয়ার্ধে ২-০ করে নর্থইস্ট। ইস্টবেঙ্গলকে (East Bengal) তখন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেন না। পার্থিব গোগোই, জিতিন এমএসের মতো ভারতীয় ফুটবলার দলের সম্পদ। থাই লিগে খেলা বিদেশি মেলো ও আক্রমণাত্মক ফুটবলার রোমানও দারুণ ছন্দে ছিলেন। সবাইকে অবাক করে দিয়ে বাইশ মিনিটে এগিয়ে গেল নর্থ ইস্ট। বাঁদিক থেকে ফাল্গুনীর ক্রসে হেডে গোল করে গেলেন মিগুয়েল। ইস্টবেঙ্গলের ২ ডিফেন্ডার একেবারেই জায়গায় ছিলেন না। ৫৭ মিনিটে ব্যবধান বাড়াল হাইল্যান্ডর। এবার ফাল্গুনি একক প্রচেষ্টায় দেখার মত একটা গোল করলেন।

    আরও পড়ুন: এশিয়া কাপে ভারত-পাক ম্যাচের পরের দিনই বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করবে বিসিসিআই?

    স্বপ্ন দেখার শুরু 

    ম্যাচের ৭৭ মিনিটে ক্লেটন সিলভার ক্রস থেকে নওরেমের শট দীনেশের পায়ে লেগে দিক পরিবর্তন করে গোলে ঢুকে যায়। এটা হয় প্রথম টার্নিং পয়েন্ট। আর ম্যাচের ইনজুরি টাইমে জাবাকোর লালকার্ড (ডবল ইয়েলো) হয়ে যায় দ্বিতীয় টার্নিং পয়েন্ট। নর্থইস্ট দশ জন হওয়ার পরের মুহূর্তেই নন্দর গোলে ২-২ করে ফেলে লাল-হলুদ। তখন ইনজুরি টাইমের মিনিট খানেক বাকি। নর্থইস্টের আর কিছু করার ছিল না। খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুট আউটে মিস করলেন নর্থইস্টের পার্থিব। নন্দকুমারের শট জালে জড়াতেই ১৯ বছর পর ডুরান্ড কাপ (Durand Cup) ফাইনালে পৌঁছে গেল ইস্টবেঙ্গল। ভালো খেলেও ছিটকে যেতে হল পাহাড়ের দলটিকে। এবার কোচ কুয়াদ্রাতের হাত ধরে স্বপ্ন দেখার শুরু লাল-হলুদ জনতার।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Duttapukur blast: দত্তপুকুর বিস্ফোরণকাণ্ডে বিজেপির দাবি খারিজ হাইকোর্টে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে রিপোর্ট এনআইএ-র  

    Duttapukur blast: দত্তপুকুর বিস্ফোরণকাণ্ডে বিজেপির দাবি খারিজ হাইকোর্টে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে রিপোর্ট এনআইএ-র  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দত্তপুকুর বিস্ফোরণকাণ্ড (Duttapukur blast) মামলায় এনআইএ এবং সিবিআই তদন্তের দাবিতে সোমবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী এবং রাজর্ষি লাহিড়ি। মঙ্গলবার বিজেপির সেই আর্জি খারিজ করে দিল আদালত। তদন্তভার রাজ্যের হাতেই রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের। আদালত জানিয়ে দিয়েছে, তদন্ত এখন প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তাই এ ধরনের মামলা অপ্রাসঙ্গিক। তবে মামলাকারী চাইলে যথাযথ ফোরামে গিয়ে আবেদন জানাতে পারেন।

    ঘটনাস্থলে এনআইএ

    রবিবার বিস্ফোরণের খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন এনআইএর প্রতিনিধি দল। এদিন মামলার শুনানিতে এনআইএ আদালতকে জানায়, “আমাদের টিম ঘটনাস্থলে কাজ করছে। ‘এক্সপ্লোসিভ সাবসটেনস অ্যাক্ট’ প্রয়োগ করা হয়নি। তার বদলে ‘ফায়ার সেফটি অ্যাক্ট’ যুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এনআইএর আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, “এমন নয় যে, ঘটনাটি বহু দিন আগে ঘটেছে। তদন্ত শুরু হয়নি এমনটাও নয়। রাজ্যের তদন্ত (Duttapukur blast) শুরু হয়েছে। ফলে রাজ্যের বিষয়ে এখনই এনআইএ হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই।” এর পরেই মামলা খারিজ করে দেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, “বিস্ফোরণ হয়েছে, মানুষের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু এটা এ রাজ্যে নতুন নয়। গোটা দেশেই বাজি কারখানায় এই ধরনের বেআইনি কাজ হয়।”

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে রিপোর্ট

    এদিকে, বিস্ফোরণকাণ্ডে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে রিপোর্ট পাঠাল এনআইএ। বিস্ফোরণস্থলে কী ধরনের বারুদ মিলেছে, বিস্ফোরণের তীব্রতা কতটা ছিল, এমন নানা বিষয়ে মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে রিপোর্ট পাঠালেন এনআইএর তদন্তকারী আধিকারিকরা। সোমবার ঘটনাস্থলে গিয়ে একাধিক ছবি এবং ভিডিও-ও তুলেছিলেন তাঁরা। পাঠানো হয়েছে সেগুলিও।

    আরও পড়ুুন: উৎসবের মুখে মোদি সরকারের ‘উপহার’, ২০০ টাকা কমছে রান্নার গ্যাসের দাম

    রবিবার ছুটির দিনের সকালে আচমকাই কেঁপে ওঠে দত্তপুকুর (Duttapukur blast) এলাকা। বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের জেরে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে সরকারিভাবে জানানো হয়। যদিও স্থানীয়দের দাবি, নিহতের সংখ্যা আরও বেশি। বিস্ফোরণের অভিঘাতে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় দেহ। ভেঙে পড়ে আশপাশের বেশ কয়েকটি পাকা বাড়িও। ঘটনায় এনআইএ এবং সিবিআই তদন্তের দাবি তোলে বিজেপি। দ্বারস্থ হয় আদালতের। বিস্ফোরণের খবর পেয়ে এলাকায় যান এনআইএর তদন্তকারী আধিকারিকরা। সেই রিপোর্টই পাঠানো হয় দিল্লিতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mckinsey: ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত হবে বৃহত্তম ‘কাজের লোকে’র জনসংখ্যার দেশ, বলছে রিপোর্ট

    Mckinsey: ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত হবে বৃহত্তম ‘কাজের লোকে’র জনসংখ্যার দেশ, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বার্ধক্যের ভারে ন্যুব্জ বিশ্বের বহু দেশ। তাই শিল্প স্থাপন হলেও কাজ করার লোক নেই। অগত্যা কর্মী আনতে হচ্ছে ভিন দেশ থেকে। তাতে দেশের টাকা চলে যাচ্ছে অন্য দেশে। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং সন্তান ধারণে অনিচ্ছুক মহিলার সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় এমনটা ঘটছে। ভারতে অবশ্য এমন সমস্যা নেই। বরং এখানে কাজের লোকই বেশি। ২০৩০ সালের মধ্যে তারুণ্যে ভরপুর হবে গোটা দেশ। কেবল ভারত নয়, এই তালিকায় রয়েছে চিন এবং ইন্দোনেশিয়াও। সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ম্যাকিনসে (Mckinsey)। সেখানেই বলা হয়ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে জি ২০-র সদস্য দেশগুলির মধ্যে বৃহত্তম কাজের লোকের দেশ হবে ভারত, চিন এবং ইন্দোনেশিয়া।

    ম্যাকিনসের রিপোর্ট

    রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশ্ব গভীরভাবে একে অপরের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। আগের থেকে এখন আরও বেশি করে হচ্ছে। ডিজিটাল এবং ডেটা ফ্লো বিনিময় হচ্ছে কমিউনিকেশন ও জ্ঞানের সাহায্যে। রিপোর্টে ম্যাকিনসে বলেছেন, যেহেতু বিশ্ব অর্থনীতির চিত্র এখন এটা দেখাচ্ছে, বর্তমানে বিশ্ব একটি নতুন যুগের শিখরে পৌঁছে গিয়েছে। অর্থনৈতিক ভূগোল বর্তমানে পূর্ব দিকে সরে এসেছে…।

    জি ২০

    রিপোর্টে (Mckinsey) উল্লেখ করা হয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এই প্রথম ঋণ পৌঁছে গিয়েছে সর্বোচ্চ স্তরে। জি ২০-র সদস্য দেশগুলির ডেট-টু-গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্টের হার ৩০০ শতাংশেরও বেশি। জি ২০-র দেশগুলির মধ্যে ভারত এবং চিন হয়ে উঠবে সমৃদ্ধির চালিকা শক্তি। অন্য দেশগুলিও অন্তর্ভুক্তিকরণ এবং স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে আগের চেয়ে আরও ভাল অবস্থায় চলে আসবে।

    আরও পড়ুুন: দলীয় প্রার্থীর হয়ে প্রচারে নেই তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক মিতালী রায়, ধূপগুড়িতে কোন্দল প্রকাশ্যে

    জি ২০-র সদস্য দেশগুলির অর্ধেকেরও বেশি জনসংখ্যা ইকনোমিক এমপাওয়ারমেন্টের লাইনের নীচে বাস করে। এর মধ্যে ১০০ মিলিয়ন মানুষ রয়েছেন, যাঁরা চরম দারিদ্রের মধ্যে বাস করছেন। তামাম বিশ্বের নিরিখে এর পরিমাণ ৪.৭ বিলিয়ন। ম্যাকিনসের মতে, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার তিনের চার ভাগেরও বেশি মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে বাস করেন। ২০২১ থেকে ২০৩০ সালের মধ্যে অতিরিক্ত (Mckinsey) ৫.৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় করলেই ভারতে দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী মানুষ থাকবে না বললেই চলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Imran Khan: তোষাখানা মামলায় জামিন, সাইফারে ফের গ্রেফতার ইমরান খান

    Imran Khan: তোষাখানা মামলায় জামিন, সাইফারে ফের গ্রেফতার ইমরান খান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জামিনে মুক্তি পাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ফের গ্রেফতার পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan)। তোষাখানা মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন ইমরান। নিম্ন আদালতের রায়ে তিন বছর কারাদণ্ড হয় তাঁর। নিম্ন আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে ইসলামাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার সকালে মেলে জামিন। এর পরেই ফের গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    সাইফার মামলা 

    এবার ইমরানকে গ্রেফতার করা হয়েছে সাইফার (গোপন খবরের সাংকেতিক রূপ) মামলায়। সোমবারই জেলে গিয়ে সাইফার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীকে। সেই সময়ই সংবাদ মাধ্যমের একাংশ জানিয়ে দিয়েছিল, সাইফার মামলায় গ্রেফতার হতে পারেন ইমরান। হলও তাই। মঙ্গলবার সকালে তোষাখানা মামলায় জামিন পাওয়ার পরে পরেই ফের গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। পাকিস্তান পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, অফিসিয়াল গোপনীয়তা আইনের ভিত্তিতে সাইফার মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে ইমরানকে।

    অ্যাটক জেলা জেলে বন্দি 

    বুধবার তাঁকে পেশ করা হবে আদালতে। তার আগে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ সুপ্রিমোকে বন্দি থাকতে হবে অ্যাটক জেলা জেলে। ১৯ অগাস্ট এই জেলে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল ইমরানকে (Imran Khan)। মঙ্গলবার ইসলামাবাদ হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের রায়ে স্থগিতাদেশ দেয়। প্রত্যাশিতভাবেই জামিন হয়ে যায় প্রাক্তন ক্রিকেটার কাম রাজনীতিক ইমরানের। এরই কিছুক্ষণ পরে সাইফার মামলায় গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুুন: উৎসবের মুখে মোদি সরকারের ‘উপহার’, ২০০ টাকা কমছে রান্নার গ্যাসের দাম

    এদিকে, এদিন পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির কড়া সমালোচনা করেছেন পাকিস্তানের সদ্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ। তাঁর অভিযোগ, প্রধান বিচারপতি উমর আটা বান্দিয়াল ইমরানের পক্ষ নিয়েছেন। তোষাখানা মামলায় নিম্ন আদালতের রায়ে যে স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে, তার প্রেক্ষিতেই এমন মন্তব্য করছেন শেহবাজ। ঘটনাটিকে তিনি পাকিস্তানের ইতিহাসে ‘কালো অধ্যায়’ বলেও অভিহিত করেন। প্রধান বিচারপতিকে বিদ্রুপ করে শেহবাজ বলেন, “পছন্দের মানুষটির (Imran Khan) কারাদণ্ডের সাজায় স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে, কারাদণ্ডের মেয়াদ বাড়ানো হয়নি। প্রধান বিচারপতির বার্তা, ‘আপনার সঙ্গে দেখা হবে’, ‘আপনার সৌভাগ্য কামনা করি’। যদি প্রত্যেকেই আগাম জেনে যায় আদালত কী রায় দিতে চলেছে, তাহলে তা বিচার ব্যবস্থার পক্ষে উদ্বেগের।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: পশ্চিমবঙ্গ দিবস নিয়ে সর্বদল বৈঠকে কেন নেই বিজেপি? চিঠি দিয়ে মমতাকে জবাব সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: পশ্চিমবঙ্গ দিবস নিয়ে সর্বদল বৈঠকে কেন নেই বিজেপি? চিঠি দিয়ে মমতাকে জবাব সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোন দিন পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালন করা যায়, তা ঠিক করতে মঙ্গলবার বিকেলে নবান্নে সর্বদল বৈঠক করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গ দিবস নিয়ে এই বৈঠকে যোগ দেয়নি বিজেপি। কেন ভারতীয় জনতা পার্টি এই বৈঠকে যোগ দিল না তা স্পষ্ট করে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    বৈঠকে নেই বিজেপি

    মুখ্যমন্ত্রীর পাঠানো সর্বদল বৈঠকের যোগদান পত্রের বক্তব্য উদ্ধৃত করে এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পাঠানো জবাবি-চিঠিতে সুকান্ত লেখেন, ‘‘আপনি লিখেছেন (যোগদানপত্রে) কোনও ২০ জুন তারিখে পশ্চিমবঙ্গ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বলে আমরা কোথাও কিছু পড়িনি বা শুনিনি।’’ সুকান্ত আরও লেখেন, আপনার (মমতা) মতে, কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্ত বিস্ময়জনক ও উদ্বেগজনক।

    এর পরই, মমতাকে আক্রমণ করে সুকান্ত লেখেন, ‘‘আপনার বক্তব্যেই স্পষ্ট যে, খোলা মনে আলোচনা করার জন্য এই বৈঠক ডাকা হয়নি। কিছু পূর্ব পরিকল্পিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য এই বৈঠককে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছেন। আপনার আগেই নিয়ে ফেলা সিদ্ধান্তে সিলমোহর দিতে আমি বা আমার দলের কোনও প্রতিনিধি সর্বদলীয় বৈঠকে যেতে অপারগ। তাই বিজেপি এই বৈঠকে যোগ দেবে না। ’’

    উল্লেখ্য, ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালিত হয় রাজভবনে। ঠিক যেমন পালিত হয়েছিল গোয়া দিবস, সিকিম দিবস, এমনকী, তেলঙ্গানা দিবসও। কারণ, কেন্দ্রের তরফে নির্দেশিকা জারি করে জানানো হয়েছে, দেশের প্রতিটি রাজভবনেই বিভিন্ন রাজ্যের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন করতে হবে। শুধু তাই নয়, তালিকায় ২০ জুন তারিখটিকেই ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘অভিষেক মিথ্যাবাদী’’, তথ্যপ্রমাণ দিয়ে ট্যুইট করলেন সুকান্ত মজুমদার

    ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস

    বিজেপির মতে, পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী সকল মানুষের জন্যেই ২০ জুনের তাৎপর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৪৭ সালের ২০ জুন বঙ্গীয় আইন পরিষদে (অবিভক্ত বাংলার প্রাদেশিক আইনসভা) অখণ্ড বাংলা ভাগের বিষয়টি উত্থাপিত হয়। বাংলাভাগের পক্ষে বড় অংশের ভোট পড়ায় দু’টুকরো হয় বাংলা। এই ভোটাভুটির ফলাফলের ভিত্তিতেই পশ্চিমবাংলা ভারতের অংশ হয়, পূর্ব বাংলা (যদিও প্রথমে তা পূর্ব পাকিস্তান ও পরে বাংলাদেশ হয়) যুক্ত হয় পাকিস্তানের সঙ্গে। এই বাংলা ভাগের দু’মাসের মাথায় ইংরেজদের পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত হয় ভারত। ২০ জুনের সেই সিদ্ধান্তকে সামনে রেখেই পশ্চিমবঙ্গ দিবসের দাবি তুলেছে বিজেপি। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • China Map: অরুণাচল প্রদেশ, আকসাই চিন বেজিংয়ের! চিনা আগ্রাসনে রুষ্ট ভারত

    China Map: অরুণাচল প্রদেশ, আকসাই চিন বেজিংয়ের! চিনা আগ্রাসনে রুষ্ট ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অরুণাচল প্রদেশকে নিজেদের বলে দাবি করল চিন। কেবল তাই নয়, আকসাই চিনকেও তাদের বলে দাবি করেছে ড্রাগনের দেশ। সোমবার স্ট্যান্ডার্ড ম্যাপের ২০২৩ সালের নয়া সংস্করণ প্রকাশ করেছে বেজিং। তাতেই ভারতীয় ভূখণ্ডের অরুণাচল প্রদেশ ও আকসাই চিনকে নিজেদের বলে দাবি করেছে চিন। চিনা মানচিত্রের (China Map) নয়া সংস্করণ প্রকাশ্যে আসার পর তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ভারত।

    চিনের নয়া মানচিত্র 

    চিনের এই মানচিত্রটি প্রকাশ করা হয়েছে দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে। এক্স হ্যান্ডেলে গ্লোবাল টাইমসের একটি পোস্টে তুলে ধরা হয়েছে বিষয়টি। চিনের এই আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে নয়াদিল্লি। অরুণাচল প্রদেশ যে ভারতেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ, তা প্রথম থেকেই স্পষ্ট করে দিয়েছে ভারত। নয়াদিল্লি একাধিকবার জানিয়েছে, অরুণাচল প্রদেশ সব সময়ই ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

    আগ্রাসনের চেষ্টা ড্রাগনের 

    অথচ এই অরুণাচল প্রদেশকেই নিজেদের অংশ বলে দাবি করে আসছে বেজিং (China Map)। তাদের দাবি, অরুণাচল প্রদেশ আসলে হচ্ছে দক্ষিণ তিব্বত। ১৯৬২ সালে চিন-ভারত যুদ্ধের সময় আকসাই চিন দখল করে নেয় বেজিং। তার পর থেকে আকসাই চিনকেও তারা নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে। ভারতের অরুণাচল প্রদেশ ও আকসাই চিনকে যেমন তাদের বলে দাবি করে আসছে বেজিং, ঠিক তেমনই তাইওয়ান এবং দক্ষিণ চিন সাগরকেও নিজেদের মানচিত্রের (China Map) অন্তর্ভুক্ত করে ফেলেছে ড্রাগনের দেশ। উল্লেখ্য, দক্ষিণ চিন সাগরের ওপর অধিকার রয়েছে ভিয়েতনাম, ফিলিপিন্স, মালয়েশিয়া ব্রুনেই এবং তাইওয়ানের। 

    আরও পড়ুুন: ‘‘অভিষেক মিথ্যাবাদী’’, তথ্যপ্রমাণ দিয়ে ট্যুইট করলেন সুকান্ত মজুমদার

    এই প্রথম নয়, ২০২১ সালেও ভারতের ১৫টি জায়গা দখল করে নিজেদের মানচিত্রে প্রকাশ করেছিল বেজিং। অরুণাচল প্রদেশের এই জায়গাগুলির নতুন নাম দিয়ে নয়া একটি মানচিত্র প্রকাশ করেছিল চিনের অসামরিক বিষয়ক মন্ত্রক। ভারত ভূখণ্ডের যে ১৫টি জায়গাকে চিন নিজেদের বলে দাবি করেছিল, তার মধ্যে ছিল আটটি বসতি এলাকা, চারটি পর্বত, দুটি নদী এবং একটি গিরিপথ। বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, অরুণাচল প্রদেশের (China Map) বিভিন্ন অংশ চিনের দখল করার চেষ্টা এই প্রথম নয়, ২০১৭ সালের এপ্রিলেও চিন একইভাবে কয়েকটি নাম তাদের মানচিত্রে তুলে ধরেছিল।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share