Tag: bangla news

bangla news

  • Rajasthan: রাজস্থানে দলিত বৃদ্ধকে ‘জুতো চাটালেন’ কংগ্রেস বিধায়ক, ‘গায়ে প্রস্রাব’ পুলিশের!

    Rajasthan: রাজস্থানে দলিত বৃদ্ধকে ‘জুতো চাটালেন’ কংগ্রেস বিধায়ক, ‘গায়ে প্রস্রাব’ পুলিশের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস শাসিত রাজস্থানে (Rajasthan) দলিত নির্যাতনের অভিযোগ। রাজস্থানে এক কংগ্রেস বিধায়ক সহ ডেপুটি পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠল এক দলিত বৃদ্ধকে প্রস্রাব খাওয়ানোর এবং তাঁকে দিয়ে জুতো চাটানোর। এই ঘটনা সামনে আসতেই দেশ জুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। আদালতের নির্দেশে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: মোদির ডিগ্রি নিয়ে ব্যঙ্গ, মানহানির মামলা থেকে অব্যহতি পেলেন না কেজরিওয়াল

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

     জয়পুরের (Rajasthan) জমবারামগড়ের বাসিন্দা ৫১ বছরের এক ব্যক্তি অভিযোগ তুলেছেন  যে দেড় মাস আগে ৩০ জুন নিজের জমিতে কাজ করছিলেন তিনি এবং আরও কয়েকজন। সেই সময় কিছু পুলিশকর্মী এসে তাঁদের মারতে মারতে একটি ঘরে নিয়ে যায়। সেখানেই নাকি আগে থেকে বসেছিলেন ডেপুটি পুলিশ সুপার শিবকুমার ভরদ্বাজ। তিনিও ওই দলিত বৃদ্ধকে মারধর শুরু করেন। এরপর তাঁর গায়ে প্রস্রাব করে দেন। ওই দলিত বৃদ্ধের আরও অভিযোগ, জমবারামগড়ের কংগ্রেস বিধায়ক গোপাল মিনা কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে হাজির হন এবং তিনিও তাঁকে পুলিশের সামনেই শাসাতে থাকেন। নিজের অভিযোগপত্রে ওই দলিত বৃদ্ধ আরও জানিয়েছেন, শুধু শাসানোই নয়, কংগ্রেস বিধায়ক তাঁকে জুতো চাটতে  বাধ্য করেন (Rajasthan)।

    আরও পড়ুন: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    প্রাণে মারার হুমকি

    বৃদ্ধের আরও দাবি, এই ঘটনার কথা কাউকে বললে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দিতে থাকে পুলিশ এবং কংগ্রেস নেতা। পরবর্তীকালে পুলিশে অভিযোগ জানাতে গেলেও তা নিতে অস্বীকার করে প্রশাসন (Rajasthan)। ওই দলিত বৃদ্ধ তখন জেলার পুলিশ সুপার এবং ডিজির কাছে দ্বারস্থ হন। কিন্তু গোটা বিষয়টি জানানো হলেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলেই অভিযোগ ওই বৃদ্ধের।  শেষমেষ আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। গত ২৭ জুলাই আদালতের নির্দেশে এফআইআর দায়ের হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Derby: শনিবার ডার্বিতে মুখোমুখি মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল, লড়াই আদতে দুই স্প্যানিশ কোচের?

    Kolkata Derby: শনিবার ডার্বিতে মুখোমুখি মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল, লড়াই আদতে দুই স্প্যানিশ কোচের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার মহারণ। কলকাতা ডার্বিতে (Kolkata Derby) মুখোমুখি হচ্ছে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল। শেষ আটটি ডার্বিতে অবশ্য জয় পেয়েছে মোহনবাগানই। গতবারের চেয়ে এবার দল আরও শক্তিশালী। তাই জয়ের আশাও বেশি মোহনবাগান কর্তাদের। ডার্বি জয়ের ক্ষেত্রে নিজেদের এগিয়েও রাখছেন মোহনবাগানের স্প্যানিশ কোচ জুয়ান ফেরান্দোর। তবে ইস্টবেঙ্গলের আর এক স্প্যানিশ কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাতকেও অবহেলা করছেন না ফেরান্দো।

    ইস্টবেঙ্গলের কাছে সম্মানরক্ষার লড়াই

    শনিবার কলকাতা ডার্বির প্রথম বড় ম্যাচ। ইস্টবেঙ্গলের কাছে সম্মানরক্ষার লড়াই। কারণ শেষ আটটি ডার্বিতে হেরেছে দল। শুক্রবার কুয়াদ্রাত বলেন, “আমি জানি ইতিহাস আছে ডার্বির। মাঠের পরিবেশ দারুন হবে। প্রচুর সমর্থক আসবেন। আমাদের পুরো দল নেই। এটা প্রাক মরশুম ম্যাচ। ভবিষ্যতের জন্য ভাল করে তৈরি করছি টিমটাকে।” তিনি (Kolkata Derby) বলেন, “মানসিকভাবে এগিয়ে মোহনবাগান। ওরা আটটি ডার্বি জিতেছে। মোহনবাগান এএফসি কাপের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। অনেক বেশি পাওয়ার আছে ওদের। চেষ্টা করব ওদের থামানোর। তার ওপর ওরা ৬ পয়েন্টে রয়েছে। আমাদের পয়েন্ট ১। আমাদের নতুন দল, প্রস্তুতি চলছে।”

    “ডার্বি নিয়ে স্টাডি করেছি”

    ইস্টবেঙ্গল কোচ বলেন, “ডার্বি নিয়ে স্টাডি করেছি। পুরো দল পাইনি। কাজ করছি আমি। আগামিকাল খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক একটা ম্যাচ হবে। ওদের প্রস্তুতি খুব ভাল হয়েছে। আমাদের ছয় থেকে সাতজন ফুটবলার পুরো ৯০ মিনিট খেলার জন্য তৈরি। বাকিদের ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহার করতে হবে।” লাল হলুদ কোচ যখন মোহনবাগানকে (Kolkata Derby) সমীহ করছেন, তখন সবুজ মেরুনের কোচ ফেরান্দোর মুখেও ইস্টবেঙ্গল প্রশস্তি। মোহনবাগানের কোচ বলেন, “ইস্টবেঙ্গল ভাল ফুটবলার সই করিয়েছে। বিদেশি এবং ঘরোয়া ফুটবলাররাও ভাল। মন্দারকে গোয়ায় দেখেছি। গতবার মুম্বইয়ে খেলেছে। ইস্টবেঙ্গলের দল বেশ ভাল। এই মুহূর্তে ওদের ছোট করে দেখার দরকার নেই। ওরা দেরিতে শুরু করেছে। তাই সময় লাগবে। পরে কী হয়, দেখা যাক। তবে ডার্বি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। দুই দলই জিততে চায়। আমরাও ডার্বি জিতেই পরের রাউন্ডে যেতে চাই।”

    আরও পড়ুুন: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    তিনি বলেন, “ফুটবলাররা যাতে চোট-আঘাত না পান, সেটা শুরু থেকেই দেখতে হবে। সামনে লম্বা মরশুম পড়ে রয়েছে। একটা নির্দিষ্ট পরিকল্পনা ধরে এগোব। ফুটবলারদেরও (Kolkata Derby) সেটা বুঝিয়েছি। যত দ্রুত সম্ভব সেরা একাদশ তৈরি করে ফেলার চেষ্টা করব। প্রতি ম্যাচে সেরা ফুটবলারদেরই নামাতে চাই।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    Amit Shah: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার ভারতীয়করণের লক্ষ্যে শুক্রবার লোকসভায় তিনটি বিল পেশ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এই বিল তিনটি হল, ‘দ্য ভারতীয় ন্যায় সংহিতা ২০২৩’, ‘দ্য ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ২০২৩’ এবং ‘ভারতীয় সাক্ষ বিল ২০২৩’। ব্রিটিশ আমলে তৈরি ‘ইন্ডিয়ান পেনাল কোড (ভারতীয় দণ্ডবিধি)’, ‘কোড অফ ক্রিমিনাল প্রসিডিওর’ এবং ‘ইন্ডিয়ান এভিডেন্স অ্যাক্টে’র জায়গা দখল করতে চলেছে শাহের পেশ করা বিল তিনটি।

    নয়া বিল পেশে শাহের যুক্তি 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এই তিন আইন প্রত্যাহার করে নেওয়া হতে চলেছে। ব্রিটিশ প্রশাসনকে আরও শক্তিশালী করাই লক্ষ্য ছিল এই আইনগুলির। আইনগুলির লক্ষ্য ছিল শাস্তি দেওয়া, ন্যায় বিচার দান নয়। এর পরিবর্তে নতুন তিনটি আইন আনা হচ্ছে যা ভারতের নাগরিকদের অধিকার রক্ষা করতে চলেছে।” তিনি বলেন, “এই আইনগুলির লক্ষ্য শাস্তি দেওয়া হবে না। সাধারণ মানুষ যাতে ন্যায় পান, তাই আনা হচ্ছে আইনগুলি। অপরাধ যাতে থামানো সম্ভব হয়, সেই লক্ষ্যে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে।”

    রাষ্ট্রদ্রোহ আইন বাতিল

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) জানান, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা হচ্ছে। বর্তমানে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে অপরাধীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে জেল হয় তিন বছরেরও। নয়া প্রস্তাবে তিন বছরের জেলের সাজা হতে পারে। গণপিটুনিকে হত্যার পরিভাষার সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ, জন্মস্থান, ভাষা, ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা অন্য কোনও কারণে হত্যার ক্ষেত্রে শাস্তি হিসেবে অভিযুক্ত প্রত্যেককে মৃত্যুদণ্ড বা কারাদণ্ড দেওয়া হবে। ন্যূনতম সাজা সাত বছর জেল। সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ড। জরিমানাও করা হবে।

    আরও পড়ুুন: এবার শিলিগুড়ির ২২ শিক্ষককে তলব, জিজ্ঞাসাবাদে কী জানতে চাইছে সিবিআই?

    যদি কোনও ব্যক্তি ঘৃণা ভাষণ কিংবা উসকানিমূলক ভাষণ দেন, তাহলে তাঁর তিন বছর জেল হবে। সঙ্গে রয়েছে জরিমানাও। যদি কোনও ধর্মীয় সমাবেশে কোনও অংশ বা শ্রেণির মানুষের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক ভাষণ দেওয়া হয় তাহলে, অভিযুক্তের পাঁচ বছরের জেল হবে। শাহ জানান, ছোট কোনও অপরাধের জন্য কমিউনিটি সার্ভিস বা সেবার শাস্তি নিয়ে আসার চেষ্টা চলছে। গণধর্ষণের ক্ষেত্রে ২০ বছর পর্যন্ত জেল বা যাবজ্জীবন সাজার বিধান আনা হবে। নাবালিকা ধর্ষণের ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ডের বিধান (Amit Shah) আনা হবে। নয়া বিলে মহিলা ও শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধকে সব চেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের সময় ভোটারদের ঘুষ দেওয়া হলে অপরাধীকে এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sant Ravidas Temple: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    Sant Ravidas Temple: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী কাল, শনিবার সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটি টাকার মন্দিরের (Sant Ravidas Temple) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলার বুন্দেলখণ্ড এলাকায় প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ মানুষ মুচি সম্প্রদায়ের মানুষ। এঁরা হলেন সন্ত রবিদাসের একনিষ্ঠ ভক্ত। অপর দিকে সমানেই মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন। তাই তার আগে তফশিলি সমাজের জন্য সন্ত গুরু রবিদাসের মন্দিরের স্থাপনা করে বড় চমক দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কবে হবে মন্দিরের শিলান্যাস (Sant Ravidas Temple)?

    সূত্রে জানা গেছে, আগামী কাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলায় চতুর্দশ সন্ত সাধক রবিদাসের একটি ভব্য মন্দির নির্মাণের (Sant Ravidas Temple) শিলান্যাস করবেন। এর পাশাপাশি তিনি প্রকাশ্য সভা করবেন বলেও জানা গেছে। এই মন্দির নির্মাণে আনুমানিক খরচ হবে মোটামুটি ১০০ কোটি টাকা। ঠিক সামনেই মধ্যপ্রদেশ নির্বাচন। তাই এই সন্ত মহাপুরুষের মন্দির নির্মাণ করে সন্ত রবিদাসের ভক্তদের বিশেষ উপহার তুলে দিতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী, এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    মন্দির দেখতে কেমন হবে?

    সন্ত রবিদাসের মন্দিরটি (Sant Ravidas Temple) হবে নাগারা স্থাপত্যশৈলীর অনুকরণে, যার বিস্তৃতি প্রায় দশ হাজার বর্গ কিলোমিটার। এই মন্দিরের মধ্যে একটি বিশেষ প্রদর্শনীশালা থাকবে এবং বিভিন্ন রকম শিক্ষণীয় বিষয় রাখা থাকবে। বিশেষ করে সন্ত রবিদাসের জীবনী বিষয়ক নানান কথাচিত্র সঙ্কলিত থাকবে। এখনে বড় বড় চারটি ভবন থাকবে। যার মধ্যে একটিতে ‘নির্গুণ সম্প্রদায়ের’ দার্শনিক তত্ত্ব কথার সাহিত্যগ্রন্থ রাখা থাকবে। আরেকটিতে থাকবে ‘সঙ্গত হল’ যেখানে সমাবেশ বা সম্মেলন কক্ষ হবে। আর বাকি দুটি থাকবে মন্দিরে আগত ভক্তদের জন্য ‘ভক্ত নিবাস’ এবং বিশেষ জলাধার বা ‘জল কুণ্ড’। উল্লেখ্য, ভক্ত নিবাসে দেশ-বিদেশ থেকে সন্ত রবিদাসকে নিয়ে যাঁরা গবেষণা করতে চান, তাঁদের থাকার ব্যবস্থা থাকবে। প্রত্যেক ভবনেই থাকবে অত্যধুনিক আলো এবং সিসিটিভির ব্যবস্থা।

    উল্লেখ্য মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান কিছু দিন আগে ছাতনা জেলার মাহিরের পুণ্যভূমিতে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা খরচ করে সন্ত রবিদাসের একটি মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। মধ্যপ্রদেশে প্রায় ১৬ শতাংশ মানুষ হলেন সন্ত রবিদাসের ভক্ত, যাঁরা প্রত্যেকেই পেশায় মুচি এবং তফশিলি সম্প্রদায়ভুক্ত। মধ্প্রদেশের মোট ২৩০ আসনের মধ্যে ৩৫ টি আসন হল এসসি সামজের জন্য সংরক্ষিত। তাই এই সামজের মানুষের জন্য বিশেষ উপহার হবে ভব্য মন্দিরটি।

    কে ছিলেন সন্ত রবিদাস?

    সন্ত রবিদাস (Sant Ravidas Temple) ছিলেন ভারতের মধ্যযুগের ভক্তিবাদী আন্দোলনের একজন অন্যতম প্রবক্তা। মূলত মধ্য ভারত, পশ্চিম ভারত এবং উত্তর ভারতে ভক্তিবাদী আন্দোলনের অন্যতম প্রচারক ছিলেন। মানুষের মধ্যে জাতপাত, বর্ণ বিদ্বেষকে দূরে রেখে ভক্তিবাদের প্রচার, প্রসার ঘটান তিনি। তাঁর সমসাময়িক ভক্তিবাদী সন্ত মহাপুরুষদের মধ্যে ভক্তিবাদে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন দাদুর, নানক, কবীর, মীরা বাঈ, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু প্রমুখ। জগতের মুক্তির জন্য মুখে মুখে দোহা বা পদের মাধ্যম গানে রচনা করে গিয়েছেন সন্ত রবিদাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: এবার শিলিগুড়ির ২২ শিক্ষককে তলব, জিজ্ঞাসাবাদে কী জানতে চাইছে সিবিআই?

    Recruitment Scam: এবার শিলিগুড়ির ২২ শিক্ষককে তলব, জিজ্ঞাসাবাদে কী জানতে চাইছে সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষকদের ভয় ধরাচ্ছে সিবিআই (CBI) তলব! নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় প্রথমে গ্রেফতার করা হয় মুর্শিদাবাদের নবগ্রামের চার শিক্ষককে। এঁরা মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে চাকরি কিনেছিলেন বলে অভিযোগ। তার পর থেকে ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পাওয়া একের পর এক শিক্ষককে নিজাম প্যালেসে তলব করছে সিবিআই। এতেই থরহরি কম্পমান ওই পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পাওয়া শিক্ষকদের একাংশের। কার, কখন ডাক পড়ে, সেই আশঙ্কায় কাঁটা তাঁরা। এবার নিজাম প্যালেসে সিবিআই তলব করেছে শিলিগুড়ির ২২জন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষককে।

    একের পর এক শিক্ষককে তলব

    মুর্শিদাবাদের চার শিক্ষককে গ্রেফতারের পরের দিনই তলব করা হয়েছিল বাঁকুড়ার সাত শিক্ষককে। তাঁদের নথিপত্র সংগ্রহ করে বয়ান রেকর্ড করেছেন (Recruitment Scam) সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিকরা। বৃহস্পতিবার ডেকে পাঠানো হয়েছিল কোচবিহারের ৩০ জন প্রাথমিক শিক্ষককে। মাধ্যমিক সহ বিভিন্ন পরীক্ষার যাবতীয় নথিপত্র নিয়ে নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে হাজির হতে বলা হয়েছে তাঁদের। শুক্রবার তলব করা হল শিলিগুড়ির ২২ জন প্রাথমিক স্কুল শিক্ষককে।

    আড়াই ঘণ্টা ধরে জেরা 

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদ করেন কোচবিহারের শিক্ষকদের। টেটের নথি সহ বিভিন্ন পরীক্ষার মার্কশিট সহ যাবতীয় নথিপত্র খতিয়ে দেখেন তদন্তকারীরা। তাঁরা কীভাবে চাকরি পেয়েছিলেন, সে প্রশ্নও করা হয়। ওই শিক্ষকদের বয়ানও রেকর্ড করে সিবিআই। প্রয়োজনে তাঁদের ফের তলব করা হতে পারে বলে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে জানিয়ে দেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুুন: শিক্ষক পোস্টিং মামলায় তদন্ত চালিয়ে যাবে সিবিআই, নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    সোমবার আলিপুর সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত ৩১৯ নম্বর ধারায় নোটিশ দিয়ে তলব করেছিল নবগ্রামের চার শিক্ষককে (Recruitment Scam)। পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁদের। ২১ তারিখ পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। সিবিআই সূত্রে খবর, শিলিগুড়ির যে ২২ জন শিক্ষককে নিজাম প্যালেসে তলব করা হয়েছে, তাঁরা যে অভিযুক্ত, তা নয়। তবে ২০১৪ সালের টেট দিয়ে ২০২১ সালে কাজে যোগ দিয়েছিলেন এঁরা। এঁদের নিয়োগের পদ্ধতিগত বিষয়গুলি খতিয়ে দেখতে চাইছে সিবিআই। সেই কারণেই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে শিলিগুড়ির ওই ২২ জন শিক্ষককে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Luna 25: চাঁদের দেশে পাড়ি রুশ ল্যান্ডারের, ‘লুনা ২৫’ না ‘চন্দ্রযান ৩’, আগে নামবে কে?

    Luna 25: চাঁদের দেশে পাড়ি রুশ ল্যান্ডারের, ‘লুনা ২৫’ না ‘চন্দ্রযান ৩’, আগে নামবে কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদের কক্ষপথে চক্কর কাটছে ভারতের ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3)। আগামী ২৩ তারিখ তার চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করার কথা। এর মধ্যেই শুক্রবার, চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দিল রুশ মহাকাশযান ‘লুনা ২৫’ (Luna 25)। গন্তব্য সেই এক— চাঁদের দক্ষিণ মেরু। ‘লুনা ২৫’-এর সম্ভাব্য অবতরণ সেই ২৩ তারিখেই। ফলত, এখনও পর্যন্ত অনাবিষ্কৃত চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে কে প্রথম অবতরণ করে, তা নিয়ে জোর কৌতুহল বিশ্বজুড়ে।

    স্বাধীন রাশিয়ার প্রথম চন্দ্রাভিযান

    ১৯৭৬ সালের ১৪ অগাস্ট মহাকাশে যাত্রা করেছিল ‘লুনা ২৪’। সেটিই ছিল সাবেক সোভিয়েত আমলের শেষ চন্দ্র অভিযান। তারপর ৪৭ বছর কেটে গিয়েছে। পতন হয়েছে সোভেয়েত সাম্রাজ্যের। এবার এতদিন পর অধুনা রাশিয়ার এটিই হচ্ছে প্রথম চন্দ্রাভিযান। শুক্রবার সকাল ৮টা ১০ মিনিটে (স্থানীয় সময়) মস্কো থেকে প্রায় ৫৫০০ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত আমুর ওব্লাস্টের ভোস্টনি কসমোড্রোম থেকে সয়ুজ রকেটে চেপে চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দেয় ‘লুনা ২৫’। পাঁচ দিনের মধ্যে অর্থাৎ আগামী ১৬ অগাস্ট এটি চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করবে। এর পর ২৩ তারিখ সম্ভবত সেটি চাঁদের বুকে অবতরণ করবে। যদিও, রুশ মহাকাশ সংস্থা রসকসমস দাবি করেছে, ‘চন্দ্রযান ৩’-এর অবতরণের ২ দিন আগেই, অর্থাৎ ২১ তারিখই চাঁদের মাটি ছুঁয়ে ফলবে ‘লুনা ২৫’ (Luna 25)।

    মহাকাশে প্রতিযোগিতা ভারত ও রাশিয়ার!

    গত ১৪ জুলাই দুপুর ২টো ৩৫ মিনিটে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টারের ‘লঞ্চিং প্যাড’ থেকে সফল উৎক্ষেপণ হয়েছিল মহাকাশযানটির। উৎক্ষেপণের ২২ দিন পর তা চাঁদের কক্ষপথে পৌঁছেছে। ইসরো জানিয়েছে, আগামী ২৩ তারিখ বিকেল ৫টা ৪৭ মিনিটে রোভার প্রজ্ঞানকে সঙ্গে নিয়ে চাঁদের দক্ষিণ মেরু ছোঁবে ল্যান্ডার বিক্রম। ভারতের ‘চন্দ্রযান ৩’ (Chandrayaan 3) কিংবা রাশিয়ার ‘লুনা ২৫’ (Luna 25), যে দেশের মহাকাশযানই প্রথমে অবতরণ করবে, তাদেরই নাম উঠবে ইতিহাসের পাতায়। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মহাকাশযান নামানোর পালক জুড়বে তাদের মুকুটে। ফলে, মহাকাশে এক প্রকার প্রতিযোগিতা চলছে ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে। এদিনর সফল উৎক্ষেপণের জন্য রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থা রসকসমসকে অবশ্য শুভেচ্ছা জানিয়েছে ইসরো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shakib Al Hasan: সামনে বিশ্বকাপ! অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার শাকিবই বাংলাদেশের নয়া ওডিআই ক্যাপ্টেন

    Shakib Al Hasan: সামনে বিশ্বকাপ! অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার শাকিবই বাংলাদেশের নয়া ওডিআই ক্যাপ্টেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া কাপ এবং বিশ্বকাপের জন্য অধিনায়ক বেছে ফেলল বাংলাদেশ। ফের শাকিব আল হাসানকে (Shakib Al Hasan) দায়িত্ব দেওয়া হল। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কর্তা নাজমুল হাসান পাপন অধিনায়ক হিসাবে শাকিবের নাম ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, “এশিয়া কাপ এবং বিশ্বকাপের জন্য শাকিবকে অধিনায়ক করা হল। শনিবার দল ঘোষণা করা হবে। এশিয়া কাপের জন্য ১৭ জনের দল বেছে নেবেন নির্বাচকেরা।”

    শাকিবেই আস্থা

    মাশরাফি বিন মর্তুজার অবসরের পর বাংলাদেশের ওডিআই অধিনায়ক হন তামিম ইকবাল। গত মাসে হঠাৎ অবসর ঘোষণা করেছিলেন তামিম। পরে অবসর প্রত্যাহার করলেও জাতীয় দলের নেতৃত্বভার আর নিতে চাননি। শিয়রে এশিয়া কাপ। ওডিআই বিশ্বকাপ শুরু হতে মাত্র দু’মাস বাকি। এই পরিস্থিতিতে তড়িঘড়ি নতুন ক্যাপ্টেন খুঁজতে নেমেছিল বিসিবি। বাংলাদেশের কোচ চন্ডিকা হাথুরাসিংহ বুধবার দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার ঢাকায় তাঁর সঙ্গে আলোচনায় বসেন নির্বাচকেরা। বোর্ড কর্তা পাপনের সঙ্গেও আলোচনা করা হয়। এরপর ৩৬ বছরের অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার শাকিবের সঙ্গে কথা বলা হয়। শাকিব রাজি হওয়ায় তাঁকেই অধিনায়ক করা হল। তিনি রাজি না হলে শিকে ছিঁড়ত লিটন দাসের।

    আরও পড়ুন: ড্রেসিংরুমে বসানো হচ্ছে স্প্রিঙ্কলার, ইডেনের অগ্নিকাণ্ড নিয়ে কী বললেন সিএবি সভাপতি?

    সামনে এশিয়া কাপ তারপরেই বিশ্বকাপ।  বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় তারকার কাঁধেই গেল নেতৃত্বভার। বাংলাদেশ ক্রিকেট (Bangladesh Cricket) বোর্ডের ভাবনায় প্রথম থেকেই ছিলেন শাকিব।  টি ২০ ও টেস্ট ক্রিকেটে টাইগারদের অধিনায়কের দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন সাকিব। এ বার ওডিআই ফরম্যাটের নেতৃত্বও তাঁর ঘাড়ে। বাংলাদেশের তিন ফরম্যাটেই এখন থেকে নেতৃত্ব দেবেন শাকিব। ওডিআইতে শাকিব আল হাসান যে নেতৃত্ব দেননি এমনটা নয়। এখনও পর্যন্ত ৫০টি ম্যাচে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। এমনকী ২০১১ সালে তাঁরই নেতৃত্বে ওডিআই বিশ্বকাপ খেলেছিল বাংলাদেশ। ফের তাঁর হাত ধরেই কাপ যুদ্ধে ঝাঁপাবে বেঙ্গল টাইগাররা।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Mera Mati Mera Desh: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    Mera Mati Mera Desh: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দিল্লিতে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে শুরু হয়েছে ‘আমার মাটি আমার দেশ’ (Mera Mati Mera Desh) নামের একটি প্রকল্প। এই প্রকল্পে দিল্লিতে তৈরি হচ্ছে ‘অমৃত বাটিকা’ নামে একটি উদ্যান। সেই উদ্যানেই রাখা হবে সুভাষের পৈত্রিক ভিটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুভাষগ্রামের কোদালিয়ার বাড়ির মাটি। বিজেপির তরফে দিল্লিতে পাঠানো হচ্ছে এই মাটি।

    ‘অমৃত বাটিকা’

    ‘অমৃত বাটিকা’য় রাখার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চলছে মাটি সংগ্রহের কাজ। স্বাধীনতা সংগ্রামীর পাশাপাশি দেশের জন্য যেসব সেনাকর্মী এবং পুলিশকর্মী শহিদ হয়েছেন, তাঁদের ভিটে থেকেই নিয়ে আসা হচ্ছে মাটি। এই মাটিই ঠাঁই পাবে ‘অমৃত বাটিকা’য়।

    ‘আমার মাটি আমার দেশ’

    বৃহস্পতিবার কোদালিয়ায় গিয়ে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটি সংগ্রহ করে আনেন বিজেপির যাদবপুর সাংগঠনিক জেলার নবনিযুক্ত সভাপতি মনোরঞ্জন জোরদার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দলীয় কর্মী-সমর্থকরা। মনোরঞ্জন বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্নের অভিযান ‘আমার মাটি আমার দেশ’ (Mera Mati Mera Desh)। রাজধানী দিল্লিতে তৈরি হচ্ছে ‘অমৃত বাটিকা’। সারা দেশজুড়ে চলছে মাটি সংগ্রহের কাজ। আমরা নেতাজির বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা মাটি এ মাসের ২৮ তারিখের মধ্যে দিল্লিতে পৌঁছে দেব।”

    আরও পড়ুুন: বিএড নয়, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে সুযোগ কেবল ডিএড, ডিএলএড-দের, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    স্বাধীনতার ‘অমৃত মহোৎসব’ (৭৫ বছর পূর্তি)উপলক্ষে ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই কর্মসূচির মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হবে বীর সেনানিদের। ৩০ জুলাই এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই সব শহিদ বীর সেনানিদের পৈত্রিক ভিটের মাটি সংগ্রহ করা হবে ‘অমৃত কলস যাত্রা’ কর্মসূচির মাধ্যমে। মাটি ভরা হবে প্রায় সাড়ে সাত হাজার পাত্রে। দিল্লির ওয়ার মেমোরিয়ালের কাছে গড়ে তোলা হবে ‘অমৃত বাটিকা’ নামের এই উদ্যান। সেখানেই রাখা হবে সেই মাটি। মাটিতে বসানো হবে গাছের চারা। সেই গাছের চারাই ক্রমে পরিণত হবে মহীরুহে। যে মহীরুহ জানান দেবে, এক সময় (Mera Mati Mera Desh) এ দেশের মাটিই জীবন দিয়ে আগলে রেখেছিলেন এই সব শহিদরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • Calcutta High Court: শিক্ষক পোস্টিং মামলায় তদন্ত চালিয়ে যাবে সিবিআই, নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Calcutta High Court: শিক্ষক পোস্টিং মামলায় তদন্ত চালিয়ে যাবে সিবিআই, নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত সিবিআই করছে, এর পাশাপাশি এবার পোস্টিং দুর্নীতি মামলাতেও তদন্ত চালাবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। শুক্রবার এমনই নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, প্রাথমিক শিক্ষকদের পোস্টিং নিয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, এদিন সেই মামলার শুনানি চলছিল তখনই এই নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Calcutta High Court)। বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছেন যে পোস্টিং দুর্নীতির মাধ্যমে কয়েকজন শিক্ষকের চাকরি পাওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাই তাঁদের এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত চালিয়ে যেতে পারবে সিবিআই।  

    দিনকয়েক আগেই মানিককে জেলে গিয়ে জেরা করে সিবিআই

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে পোস্টিং দুর্নীতি মামলায় প্রেসিডেন্সি জেলে গিয়ে মানিক ভট্টাচার্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার ভিডিও আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) এই নির্দেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যান প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। জিজ্ঞাসাবাদ ও ভিডিও ফুটেজ পেশের এই মামলায় শেষ পর্যন্ত স্থগিতাদেশ দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এদিনের পর্যবেক্ষণ, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী সিবিআই তদন্ত চালিয়ে যেতে পারবে। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে প্রাথমিক শিক্ষক পদে বেশ কিছু নিয়োগ হয়েছিল, সেই সময়ে কোন স্কুলে কার পোস্টিং হবে সে নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ তুলে মামলা করেন কয়েকজন শিক্ষক। চলতি বছরের ২৫ জুলাই এ বিষয়ে তদন্ত করার নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Calcutta High Court)। 

    বিচারপতির রায়ে ঘুম উড়েছে অনেকের

    অন্যদিকে, মানিক ভট্টাচার্যের ভিডিও ফুটেজ আদালতে পেশ সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্ট যে স্থগিতাদেশ দিয়েছে, তা নিয়ে কিছুটা আক্ষেপ প্রকাশ করতে দেখা যায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে। বিচারপতির এই নির্দেশের পর অনেক আইনজীবী (Calcutta High Court) তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং তাঁদের মতামত হল যে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের রায় অনেকের মনে ভয় ধরাতে পেরেছে। তাদের ঘুম উড়ে গিয়েছে। এ কথা শুনে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘‘সাধারণ মানুষের সঙ্গে কেউ দুষ্টুমি করলে তাকে তিনি রেয়াত করবেন না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • C V Ananda Bose: স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরানোর নির্দেশ রাজ্যপালের

    C V Ananda Bose: স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরানোর নির্দেশ রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষাক্ষেত্রকে দুর্নীতিমুক্ত করতে একের পর এক কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। একের পর এক বিশ্ব বিদ্যালয়ের উপাচার্য বদল করেছেন তিনি। এবার ইউজিসি’র নিয়ম মেনে নিয়োগ না হওয়ায় স্বাস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুহৃতা পালকে অপসারিত করলেন রাজ্যপাল। ঠিক কারণে সুহৃতা পালকে সরানো হয়েছে, তার কারণও জানিয়েছে রাজভবন। 

    রাজভবনের যুক্তি

    উল্লেখ্য, সার্চ কমিটির দ্বারা নিয়োগ হয়েছিলেন স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য  সুহৃতা পাল। কিন্তু সেই কমিটিতে ইউজিসি’র কোনও সদস্য ছিলেন না। পদ্ধতি  না মেনে নিয়োগ হওয়ায় স্বাস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরিয়ে দেওয়া হবে না কেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে রাজভবন। এখন দেখার, সুহৃতা পাল কী পদক্ষেপ নেন। সূত্রর খবর, এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধ আদালতে যেতে পারেন সুহৃতা পাল। এদিকে, সুহৃতা পাল যদি সরে যান, তাহলে কে আপাতত সেই পদ সামলাবেন, তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। সূত্রের খবর, এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে কথা বলছে রাজভবন। প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে এ রাজ্যে স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হয় । সেই সময় উপাচার্য নিয়োগের জন্য একটি সার্চ কমিটি গঠিত হয়েছিল। সেই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ীই নিয়োগ হত। তাতে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বা UGC-র কোনও  প্রতিনিধি। ২০১৩ সালে আইন সংশোধন হয়। এরপর বাদ পড়ে ইউজিসির প্রতিনিধি। সেই নতুন সার্চ কমিটিই নিয়োগ করেছিল সুহৃতা পালকে।

    আরও পড়ুন: ক্যাম্পাসের ভিতরেও হিংসার প্রবেশ! ছাত্র মৃত্যুর পর যাদবপুরে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল

    কেন অপসারণ

    ঘটনার সূত্রপাত একটি চিঠি ঘিরে। চিকিৎসক সংগঠনগুলি সম্প্রতি স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বিরুদ্ধ চরম অরাজকতার অভিযোগ তুলে রাজ্যপালকে চিঠি দিয়েছিল। তারপর রাজভবনের পক্ষ থেকে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়। তখনই সামনে আসে সুহৃতা পালের নিয়োগ নিয়ম মেনে হয়নি। তার কারণ জানতে চেয়ে একাধিকবার স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে চিঠি পাঠায় রাজভবন। আচার্যের যুক্তি সার্চ কমিটি দ্বারা নিয়োগ হলেও সেই সময় কমিটিতে থাকতেন না ইউজিসি-র কোনও প্রতিনিধি। এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের নির্দেশ রয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। ইউজিসির নিয়ম না মেনে আদালত অবমাননা করা হয়েছে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করেছে রাজভবন। কিন্তু কোনও সদুত্তর মেলেনি। তাই সুহৃতা পালকে অপসারণের নিদের্শ জারি করেছেন রাজ্যপাল। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  
     

LinkedIn
Share