Tag: bangla news

bangla news

  • JP Nadda: এনডিএ-র বৈঠকে ৩৮টি দল! শরিকদের সঙ্গে বসার আগে হুঙ্কার নাড্ডার

    JP Nadda: এনডিএ-র বৈঠকে ৩৮টি দল! শরিকদের সঙ্গে বসার আগে হুঙ্কার নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে এনডিএ (NDA meeting) শরিকদের নিয়ে  আজ, মঙ্গলবার বৈঠকে বসছে বিজেপি। শাসক না বিরোধী, কার জোর বেশি? এই পরীক্ষার সহজ হিসেব বুঝিয়ে দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা। ২৬টি বিরোধী দল যখন বেঙ্গালুরুতে বৈঠকে বসেছে, তখন তিনি মনে করিয়ে দিয়েছেন, এনডিএ জোটে রয়েছে ৩৮টি দল। উন্নয়নের নিরিখে মানুষ সেই জোটকেই আরও একবার বেছে নেবেন বলে মন্তব্য করেছেন নাড্ডা (JP Nadda)।

    শরিকদের সঙ্গে বৈঠকে বিজেপি

    মঙ্গলবার শরিক দলগুলিকে নিয়ে দিল্লিতে বৈঠকে বসবে বিজেপি। আজ, এনডিএ জোট শরিকদের এই বৈঠক হবে নয়াদিল্লির অশোকা হোটেলে। তার আগে মুখোমুখি হয়ে জে পি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, গত ৯ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সুশাসন চলেছে দেশে। আগামী দিনেও সেটাই জারি থাকবে। তিনি উল্লেখ করেন, বিজেপির একটা অ্যাজেন্ডা আছে। যাঁরা সেই অ্যাজেন্ডা মানতে চাইবে, তারা যোগ দিতে পারে। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তিনি বলেন, ‘দেশ আবারও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন সরকারকেই নির্বাচিত করবে।’

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতে নারী নির্যাতন! সত্য সন্ধানে ৫ মহিলা সাংসদকে রাজ্যে পাঠাচ্ছে বিজেপি

    বিরোধীদের কটাক্ষ নাড্ডার

    বিরোধী দলগুলির বৈঠককে (NDA meeting) কটাক্ষ করে নাড্ডার দাবি, ওই বৈঠক নেহাতই ছবি তোলার জন্য করা হচ্ছে। তাঁর মতে, ওই দলগুলির না আছে কোনও নেতা, না আছে কোনও পলিসি, না তো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা। এদিন নাড্ডা বলেন, “দেশের আমজনতা বুঝে গিয়েছে, বিরোধীদের এই জোট আসলে ২০ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি ঢাকার চেষ্টার জোট৷ এদের না আছে নীতি, না আছে আদর্শ৷ আমাদের নীতি স্পষ্ট–সব কা সাথ, সব কা বিকাশ।” সেই লক্ষ্যেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে জোট শরিকরা বিরোধীদের টেক্কা দেওয়ার পথ তৈরি করবেন। লোক জনশক্তি পার্টির রামবিলাস পাসোয়ানের ছেলে চিরাগ পাসোয়ান ইতিমধ্যেই অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করে এনডিএ-তে যাগদানের কথা নিশ্চিত করেছেন।  এদিন শাহের সঙ্গে দেখা করার পরে চিরাগের এনডিএ-তে যোগদানের কথা জানিয়েছেন নাড্ডা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asian Athletics Championships: এশিয়ান অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপে ২৭ পদক ভারতের, অভিনন্দন-বার্তা মোদির

    Asian Athletics Championships: এশিয়ান অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপে ২৭ পদক ভারতের, অভিনন্দন-বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ তম এশিয়ান অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপে (Asian Athletics Championships) অংশগ্রহণকারী ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রসঙ্গত, তাইল্যান্ডে চলতি মাসের ১২-১৬ তারিখ পর্যন্ত বসেছিল এশিয়ান অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপের আসর। এই প্রতিযোগিতায় ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা নিজেদের প্রতিভার স্বাক্ষর সেখানে রাখতে পেরেছেন। মোট ২৭টি মেডেল এনেছেন দেশের খেলোয়াড়রা। প্রসঙ্গত, বিদেশের মাটিতে আয়োজিত কোনও প্রতিযোগিতায় এটাই হল সর্বোচ্চ মেডেল প্রাপ্তি। 

    অভিনন্দন বার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    দেশের ক্রীড়াবিদদের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী মোদি। এদিন নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা জানান অ্যাথলিটদের। তিনি লেখেন, দেশের অভূতপূর্ব সাফল্য এসেছে ২৫তম এশিয়ান অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপে (Asian Athletics Championships)। আমাদের অ্যাথলেটিকরা ২৭টি মেডেল জিতেছেন। বিদেশের মাটিতে ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের জেতা এটাই সর্বোচ্চ মেডেল। এটা আমাদের গর্বের মুহূর্ত।

    ৬টি সোনা এনেছেন ভারতীয় অ্যাথলিটরা

    প্রসঙ্গত, এই প্রতিযোগিতায় (Asian Athletics Championships) জাপান শীর্ষে রয়েছে। তাদের সংগ্রহে রয়েছে ৩৭টি মেডেল। অন্যদিকে ভারতের ঝুলিতে আসা ২৭টি মডেলের মধ্যে রয়েছে ৬টি সোনা, ১২ টি রুপো, এবং ৯ টি ব্রোঞ্জ। এশিয়ান অ্যাথলেটিক চ্যাম্পিয়নশিপে ভারতের এই সাফল্য সারাদেশের ক্রীড়ামহলে প্রশংসিত হয়েছে। দেশে মোদি সরকারের আমলে খেলার পরিকাঠামোগত যে উন্নয়ন হয়েছে, তাতেই এমন সাফল্য মিলছে বলে মনে করছেন ক্রীড়া মহলের একাংশ। প্রসঙ্গত, দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে অ্যাথলিট তুলে আনতে মোদি সরকার গ্রহণ করে ‘খেলো ইন্ডিয়া’ প্রকল্প।

    আরও পড়ুন: ইন্টার মায়ামির হয়ে জনসমক্ষে এলেন মেসি! বার্ষিক বেতন কত জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: পঞ্চায়েতে নারী নির্যাতন! সত্য সন্ধানে ৫ মহিলা সাংসদকে রাজ্যে পাঠাচ্ছে বিজেপি

    Panchayat Election 2023: পঞ্চায়েতে নারী নির্যাতন! সত্য সন্ধানে ৫ মহিলা সাংসদকে রাজ্যে পাঠাচ্ছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের পঞ্চায়েত (Panchayat Election 2023) ভোট পর্বে মহিলাদের উপরেও অত্যাচার (Violence on Women) হয়েছে। এ ব্যাপারে পাওয়া বেশ কিছু অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বাংলায় আরও একটি ‘তথ্যানুসন্ধান দল’ পাঠাতে চলেছে বিজেপি। পাঁচ মহিলা সাংসদের ওই দল রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে শুধু মহিলাদের সঙ্গেই কথা বলবেন। পঞ্চায়েত পর্বে হওয়া নানারকম হিংসার ঘটনা এবং তার জেরে হওয়া সমস্যার কথা জানতে চাইবেন তাঁরা। তার পর তাঁরা রিপোর্ট দেবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডাকে। 

    হিংসার চিত্র পরিদর্শন করার নির্দেশ

    বিজেপি কেন্দ্রীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এই পাঁচ মহিলা সাংসদকে বাংলায় মহিলাদের (Violence on Women) উপর হওয়া হিংসার চিত্র পরিদর্শন করার নির্দেশ দিয়েছেন। রাজ্য পরিদর্শন করে যাওয়ার পর জেপি নাড্ডাকে রিপোর্ট জমা দেবেন তাঁরা। রাজ্যে আসছেন সাংসদ সরোজ পাণ্ডে, রমা দেবী, ওড়িশার সাংসদ অপরাজিতা সারঙি, কবিতা পাতিদার, সাংসদ সন্ধ্যারাজ।এর আগে দিল্লিতে রাজ্যের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয় বলেই খবর। এরপর পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল প্রকাশের দিনেই চার সদস্যের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম পাঠায় বিজেপি। 

    আরও পড়ুন: বিশ্বের প্রথম হোমিওপ্যাথিক মিউজিয়াম হবে কলকাতায়, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সামনে ঘোষণা

    কী করবে ওই দল

    রাজ্যে যে মহিলা দল আসছে, তার মাথায় রয়েছেন সরোজ পাণ্ডে। রাজ্যসভার সাংসদ সরোজ এর আগে বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023)  হিংসার ঘটনায় বাদ যায়নি মহিলারাও বলে দাবি বিজেপির। অনেক জায়গায় মহিলা প্রার্থীদের অশান্তির ঘটনার শিকার হতে হয়েছে। পঞ্চায়েত নির্বাচন মহিলা প্রার্থীদের জন্য আসন সংরক্ষিত থাকায় অনেক জায়গাতেই মহিলা প্রার্থীদের সরাসরি শাসক দলের হুমকির মুখে পড়তে হয়েছে বলে দাবি বিজেপির। সেই কারণে পরিস্থিতি চাক্ষুষ করতেই মহিলা সাংসদদের রাজ্যে পাঠানো হচ্ছে বলে মত রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের। সোমবার বিজেপির তরফে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এ কথা বলা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে ওই দলটির আসার দিন ক্ষণ না জানালেও মনে করা হচ্ছে, মঙ্গলবার না হলে বুধবার ওই দল রাজ্যে আসবে। উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখবে ওই দল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: রাজনৈতিক মামলার পাহাড়, উষ্মা প্রকাশ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতির

    Calcutta High Court: রাজনৈতিক মামলার পাহাড়, উষ্মা প্রকাশ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক মামলার পাহাড় জমেছে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। পরপর রাজনৈতিক মামলায় উষ্মা প্রকাশ করলেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। তিনি বলেন, সারা দিন কি শুধু রাজনৈতিক মামলাই শুনব? অন্য মামলা কি আর শোনা যাবে না! এত এত রাজনৈতিক মামলা শোনার সময় দেওয়া যাবে না। এদিন কাঁথি পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ভাই সৌমেন্দু অধিকারীর রক্ষাকবচ মামলার শুনানিতে ওই কথাগুলি বলেন বিচারপতি সেনগুপ্ত।

    সৌমেন্দুর রক্ষাকবচ

    প্রসঙ্গত, সৌমেন্দুকে রক্ষাকবচ দিয়েছিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। তাঁর রক্ষাকবচ ছিল ১৭ জুলাই পর্যন্ত। বেঞ্চ বদল হওয়ায় বিচারপতি মান্থার এজলাসের সমস্ত মামলা এসেছে বিচারপতি সেনগুপ্তের এজলাসে। সেই কারণেই সৌমেন্দুর মামলা ওঠে বিচারপতি সেনগুপ্তের (Calcutta High Court) এজলাসে। এরই কিছুক্ষণ আগে ভাঙড়ে ঢুকতে বাধা দেওয়া নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিধায়ক আইএসএফের নওশাদ সিদ্দিকি। সেই মামলারও শুনানি হয়েছে বিচারপতি সেনগুপ্তর এজলাসে। তারপর সৌমেন্দুর মামলা উঠলে উষ্মা প্রকাশ করেন বিচারপতি। জানা গিয়েছে, সৌমেন্দুর বিরুদ্ধে ৮টি এফআইআর রয়েছে।

    ‘এত মামলা শোনার সময় দেওয়া যাবে না’

    বিচারপতি সেনগুপ্ত বলেন, এই সব মামলা আমি রিলিজ করে দেব। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ২৭ থেকে ২৮টা মামলা রয়েছে। তার ওপর এই রকম আরও ১০টা মামলা এখনই রয়েছে। এত এত রাজনৈতিক মামলা শোনার সময় দেওয়া যাবে না।  

    আরও পড়ুুন: খুনের প্রতিবাদে ফাঁড়িতে বিজেপি-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ, আইসি-কে ঝাঁটা দেখালেন মহিলারা

    এর পরেই আদালত (Calcutta High Court) জানায়, দু সপ্তাহ পরে এই মামলার শুনানি হবে। ততদিন পর্যন্ত সৌমেন্দুর রক্ষাকবচ বহাল থাকবে। একই সঙ্গে রাজ্য সরকারকে হলফনামা দিয়ে জানাতে হবে, কেন রক্ষাকবচের বিরোধিতা করছে তারা। রাজ্যের উদ্দেশে বিচারপতি সেনগুপ্তর প্রশ্ন, আগে কেন বিরোধিতা করা হয়নি রক্ষাকবচের? উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কংগ্রেস, বিজেপি, আইএসএফ, সিপিএম সহ বিভিন্ন দলের প্রার্থী ও তাঁদের পরিবার রক্ষাকবচ পায় হাইকোর্ট থেকে। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার রক্ষাকবচের নির্দেশে বলা হয়, আদালতের অনুমতি ছাড়া গ্রেফতার নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sensex: চাঙা বাজার, ফের বাড়ল সেনসেক্স, ঊর্ধ্বমুখী নিফটির সূচকও

    Sensex: চাঙা বাজার, ফের বাড়ল সেনসেক্স, ঊর্ধ্বমুখী নিফটির সূচকও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চড়চড়িয়ে বাড়ছে শেয়ার বাজার। শুক্রবারের তুলনায় ৫২৯.০৩ পয়েন্ট বেড়ে সেনসেক্সের (Sensex) সূচক থামল ৬৬,৫৮৯.৯৩ পয়েন্টে। সোমবার সেনসেক্সের সূচক ছিল ৬৬ হাজার। সোমবার সেনসেক্সের সর্বোচ্চ সূচক ছিল ৬৬,৬৫৬.২১ পয়েন্ট। প্রত্যাশিতভাবেই বেড়েছে নিফটির পয়েন্টও। সোমবার নিফটি থেমেছে ১৯,৭১১.৪৫ পয়েন্টে। শুক্রবারের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে ১৪৬.৯৫ পয়েন্ট।

    লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী

    জুন মাসের শেষ সপ্তাহ থেকেই সেনসেক্স ও নিফটির লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। ৩০ জুন শুক্রবার ৬৪ হাজারের গণ্ডি পেরিয়ে রেকর্ড গড়েছিল সেনসেক্স। নিফটিও পেরিয়ে গিয়েছিল ১৯ হাজারের চৌকাঠ। তার পর থেকে বেশিরভাগ দিনই ওপরের দিকে থেকেছে সেনসেক্স ও নিফটির সূচকের অভিমুখ। শেষমেশ গড়ল সর্বকালীন (Sensex) রেকর্ড। বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে এদিন সর্বোচ্চ লাভের তালিকায় ছিল ব্যাঙ্কেক্স, ফিন্যান্স ও স্মলক্যাপ। ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে সর্বোচ্চ লাভের তালিকায় রয়েছে মিডিয়া, সরকারি ব্যাঙ্ক, ব্যাঙ্ক, বেসরকারি ব্যাঙ্ক এবং ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস।

    ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ

    ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে লাভের তালিকায় শীর্ষে থাকা মিডিয়া সেক্টরের লাভের পরিমাণ ৩.১৫ শতাংশ, সরকারি ব্যাঙ্কের সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে ২.২৫ শতাংশ এবং ব্যাঙ্কের ১.৪১ শতাংশ। বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে এক শতাংশের ওপর লাভ করেছে ব্যাঙ্কেক্স ও ফিনান্স সেক্টর। এদিন ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ ও বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অটো এবং রিয়্যালিটি। সেনসেক্স প্যাক থেকে, এসবিআই, উইপ্রো, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ, এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক ও ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক লাভবান অবস্থায় ছিল।

    আরও পড়ুুন: ‘চুরিতে নোবেল পেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়’, বিস্ফোরক সুকান্ত

    জুন ত্রৈমাসিকে ১২,৩৭০ কোটির নিট মুনাফায় ২৯.১৩ শতাংশ লাফ দেওয়ার পরে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক ২ শতাংশ বেড়েছে। পিছিয়ে ছিল টাইটান, ভারতী এয়ারটেল, টাটা মোটর্স এবং জেএসডব্লিউ স্টিল। এর মধ্যে টাটা মোটর্স ছাড়া বাকি সবকটি সংস্থারই বাজারদর (Sensex) পড়েছে এক শতাংশের কম। নীচের দিকে শেষ হয়েছে এশিয়ান বাজার, সিউল ও সাংহাই। শুক্রবার মার্কিন বাজারগুলি মিশ্র ফল দিয়েছে। গ্লোবাল অয়েল বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুড ১.৬২ শতাংশ কমে হয়েছে ৭৮.৫৮ মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh : ‘পাটনায় পিকনিকের পর, বেঙ্গালুরুতে ব্যাঙ্কয়েট হবে’, কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh : ‘পাটনায় পিকনিকের পর, বেঙ্গালুরুতে ব্যাঙ্কয়েট হবে’, কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুতে ফের বসছে বিরোধী জোটের বৈঠক (Opposition Party Meet)। থাকবে তৃণমূল কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিরোধী জোটের বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বৈঠক নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শ্লেষাত্মক বাক্যে তিনি বলেন, ‘ক’দিন আগে বিরোধী জোটের বৈঠক ঘিরে পাটনায় পিকনিক হয়েছে। বেঙ্গালুরুতে হবে ব্যাঙ্কয়েট।’ একই সঙ্গে দিলীপ ঘোষ আরও বলেন, ‘ইউপিএ চাইছে পরিধি আরও বড় হোক। এনডিএ’ও তাই চাইছে। কিন্তু ইউপিএ’র বৈঠকে কারা যোগ দিচেছ? কী শক্তি আছে তাদের? পাটনায় পিকনিক হয়েছিল। এবার বেঙ্গালুরুতে ব্যাঙ্কয়েট হবে। সব দেখে মনে হচ্ছ, কংগ্রেস হয়তো এই এবারের বৈঠকে বিজয়োৎসব পালন করতে চাইছে। এটাই ওদের কাছে সান্ত্বনা।’

    লোকসভা নিয়ে আশাবাদী

    আর পাঁচটা দিনের মতোই সোমবারও নিউটাউনে ইকোপার্কে মর্নিংওয়াকে গিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। সেখানেই তিনি আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রাজ্য বিজেপির সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতির কথায়, ‘আগের চেয়ে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সংগঠন অনেক মজবুত হয়েছে। তার বড় প্রমাণ এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে আমরা ৪৭ হাজার প্রার্থী দিতে পেরেছি। আগেরবার মাত্র ২১ হাজার দিতে পেরেছিলাম। এতে স্পষ্ট, রাজ্যে সংগঠন মজবুত হচেছ। বিজেপির উপর মানুষের আস্থা বাড়ছে। তাই আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনে আমরা খুব ভালো লড়াই দিতে পারব শাসক দলকে। আমার বিশ্বাস, গতবারের তুলনায় আরও এক ডজন সিট ছিনিয়ে নিতে পারব।’

    আরও পড়ুন: ভোট পরবর্তী হিংসা, বিজেপির জয়ী প্রার্থীরা আশ্রয় নিলেন অসমে

    লোকসভা নির্বাচনের আগে সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে রাজ্য বিজেপি বিশেষ জোর দিচ্ছ। যাদবপুরকে আলাদা সাংগঠনিক জেলার স্বীকৃতি দিতে চলেছে গেরুয়া শিবির। এই প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ জানান, ‘আগেই ঠিক হয়েছিল লোকসভা আসন ভিত্তিক সাংগঠনিক জেলা হবে। এতে সবচেয়ে বড় সুবিধা ভোটে লড়াই করার ক্ষেত্রে। তাই যাদবপুরের পাশাপাশি মুর্শিদাবাদাকেও আলাদা সাংগঠনিক জেলার স্বীকৃতি দেওয়া হচেছ।’

    পুননির্বাচনে বিরোধীদের জয়

    সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনে নজিরবিহীন সন্ত্রাস নিয়েও তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করেছেন দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ‘আমরা যত প্রার্থী দিয়েছিলাম সেই মতো ফল হয়নি। তার বড় কারণ ভোট লুঠ। তা শুধু ভোটের দিন হয়নি, গণনাতেও হয়েছে। ইতিমধ্যেই ছ’হাজার বুথে ভোটে কারচুপির অভিযোগে মামলা করা হয়েছে হাইকোর্টে। আশা করছি, সুবিচার পাবে বিরোধীরা। কারণ, ১০ জুলাই যে ৬৯৬টি বুথে পুননির্বাচন হয়েছে, সেখানে বিরোধীরা জিতেছে ৬৫০ আসন। যা থেকে স্পষ্ট, নিয়ম মেনে ভোট পরিচালনা হলে তৃণমূল অর্ধেক আসনও জিততে পারত না।’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jammu & Kashmir: ভারত সরকারের মাইনে নিয়েও রেখেছিলেন জঙ্গি-যোগ, ভূস্বর্গে বরখাস্ত তিন কর্মী

    Jammu & Kashmir: ভারত সরকারের মাইনে নিয়েও রেখেছিলেন জঙ্গি-যোগ, ভূস্বর্গে বরখাস্ত তিন কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি করছেন ভারত সরকারের। ফি মাসে মাইনে বাবদ নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকাও। অথচ নিয়মিত পাকিস্তানি জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলছিলেন জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu & Kashmir) তিন সরকারি কর্মী। জঙ্গি-যোগের কথা প্রকাশ্যে আসতেই বরখাস্ত করা হয়েছে ওই তিন কর্মীকে। যে তিনজনকে বরখাস্ত করার কথা জানা গিয়েছে সোমবার, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ আধিকারিক ফাহিন আসলাম, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের কনস্টেবল আরশিদ আহমেদ থোকের এবং রাজস্ব দফতরের আধিকারিক মুরুয়া হুসেন মির।

    বরখাস্তের কারণ

    জম্মু-কাশ্মীরের উপরাজ্যপাল মনোজ সিনহা তাঁদের বরখাস্ত করেন। সংবিধানের ৩১১ (২)(সি) ধারায় বরখাস্ত করা হয়েছে ওই তিনজনকে। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানি জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলছিলেন ওই তিনজন। শুধু তাই নয়, জঙ্গিদের রসদ সরবরাহ, জঙ্গিদের মতাদর্শ প্রচার এবং জঙ্গিদের জন্য অর্থ সংগ্রহের কাজও করছিলেন তাঁরা। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই বরখাস্ত করা হয়েছে তাঁদের।

    কে এই ফাহিম?

    জানা গিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jammu & Kashmir) ফাহিমকে যে চাকরি দেওয়া হয়েছিল, সেজন্য তাঁর কোনও ইন্টারভিউ নেওয়া হয়নি, হয়নি পুলিশ ভেরিফিকেশনও। কোনও বিজ্ঞাপনও দেওয়া হয়নি। এহেন ফাহিমই উপত্যকায় জঙ্গিবাদের মূল প্রচারক। ২০০৮ সালে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ করা হয় ফাহিমকে। তাঁকে নিয়োগ করেছিলেন কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা সৈয়দ আলি শাহ গিলানি। প্রথমে তাঁকে চুক্তিভিত্তিক কর্মী হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল। গিলানি ঘনিষ্ঠ ফাহিমের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কাশ্মীরি আর এক বিচ্ছিন্নতাবাদী ইয়াসিন মালিকের। এই ইয়াসিনকে এনআইএর স্পেশাল কোর্ট যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে। সন্ত্রাসবাদীদের অর্থ সাহায্যে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে তাঁকে।  

    আরও পড়ুুন: বিচার ব্যবস্থা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, অভিষেকের বিরুদ্ধে মামলা কলকাতা হাইকোর্টে

    উপত্যকায় ফাহিম জঙ্গিদের (Jammu & Kashmir) হয়ে সক্রিয়ভাবে কাজ করতেন বলে অভিযোগ। ২০০৮, ২০১০ ও ২০১৬ সালে যে হিংসাত্মক আন্দোলন হয় উপত্যকায়, তার আয়োজক ছিলেন ফাহিমই। কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হত, তারও মূল মাথা ছিলেন তিনিই। কাশ্মীর থেকে প্রত্যাহিত হয়েছে ৩৭০ ধারা। তারপর থেকে একটু একটু করে শান্তি ফিরছে ভূস্বর্গে। এমতাবস্থায়ও ফাহিম পড়ুয়াদের মধ্যে বপন করে যাচ্ছিলেন বিচ্ছিন্নতাবাদী মানসিকতার বীজ। জাতীয় নিরাপত্তার পক্ষে তাঁর কার্যকলাপ বিপজ্জনক বলেও দাবি প্রশাসনের।

    এদিকে, নিয়ন্ত্রণ রেখায় ফের ব্যর্থ করে দেওয়া হল অনুপ্রবেশ। রবিবার রাত থেকে সোমবার পর্যন্ত পুঞ্চে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে জঙ্গিরা। নিরাপত্তারক্ষীরা গুলি চালালে মৃত্যু হয় দুই অনুপ্রবেশকারীর। প্রসঙ্গত, ১০ জুলাইও রাজৌরি সেক্টরে নিরাপত্তারক্ষীরা গুলি করে মারে এক অনুপ্রবেশকারীকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nawsad Siddique: ভাঙড়ে গেলেই আটকাচ্ছে পুলিশ! হাইকোর্টের দ্বারস্থ নওশাদ সিদ্দিকি

    Nawsad Siddique: ভাঙড়ে গেলেই আটকাচ্ছে পুলিশ! হাইকোর্টের দ্বারস্থ নওশাদ সিদ্দিকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের নির্বাচনী কেন্দ্র ভাঙড়ে যেতে দেওয়া হচ্ছে না আইএসএফ (ISF MLA) বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকিকে। বিধায়কের দাবি, ১৪৪ ধারা না থাকা সত্ত্বেও তাঁকে ভাঙড়ে প্রবেশে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই অভিযোগ জানিয়ে সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের ( Calcutta High Court) দ্বারস্থ হলেন নওশাদ (Nawsad Siddique)। কেন পুলিশ যেতে বাধা দিচ্ছেন তাঁর মক্কেলকে এই প্রশ্নের উত্তর চেয়েছেন নওশাদের আইনজীবী। পুলিশের বিরুদ্ধে অতি সক্রিয়তার অভিযোগও তুলেছেন তাঁরা। মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। চলতি সপ্তাহেই শুনানির সম্ভাবনা।

    নওশাদকে বাধা পুলিশের

    ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল শুক্রবার। নিজেরই বিধানসভা কেন্দ্রে বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকিকে (Nawsad Siddique) বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। গত শুক্রবার ভাঙড়ে (BHangar) যাওয়ার পথে নিউটাউনে আটকে দেওয়া হয় নওশাদকে। দীর্ঘ ক্ষণ গাড়িতেই বসেছিলেন তিনি। রবিবারও নওশাদকে পড়তে হয় পুলিশি বাধার মুখে। আটকানো হয় তাঁর গাড়ি। যুক্তি দেওয়া হয়, ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। ডিএসপি ক্রাইমকে (বারুইপুর)ভাঙড়ের বিধায়ক প্রশ্ন করেন, ‘‘কেন বার বার পুলিশ বাধা দিচ্ছে? ১৪৪ ধারা জারি থাকার কথা বলা হচ্ছে শুধু। আমি কি ১৪৪ ধারা বলবত রয়েছে এমন এলাকায় দাঁড়িয়ে আছি?এত গাড়ি কী করে যাচ্ছে তাহলে?’’ এরপরই আদালতে যাওয়ার কথা জানান নওশাদ।

    আরও পড়ুন: ভোট পরবর্তী হিংসা, বিজেপির জয়ী প্রার্থীরা আশ্রয় নিলেন অসমে

    রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

    পঞ্চায়েত ভোট ঘিরে বার বার সংঘর্ষ, বোমাবাজিতে উত্তেজনা ছড়িয়েছে ভাঙড়ে। গত মঙ্গলবার গণনার দিনও প্রাণহানি হয়েছে সেখানে। কাঁঠালিয়ায় গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছিল তিন জনের। তাঁদের মধ্যে দু’জন ছিলেন আইএসএফ কর্মী। এক জন গ্রামবাসী বলে দাবি। আইএসএফ নেতা নওশাদ সিদ্দিকি সেই ঘটনায় ইতিমধ্যেই সিবিআই তদন্ত চেয়েছেন। নওশাদ (Nawsad Siddique) বারবার অভিযোগ করেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে আটকানো হচ্ছে তাঁকে। তিনি যুক্তি দিয়ে বলেন, “নবান্ন, হাইকোর্ট চত্বর, লালবাজার, সবজায়গাতেই ১৪৪ ধারা থাকে। সাধারণ মানুষ যেতে পারে। অথচ আমাকে আমার এলাকাতেই ঢুকতে দিচ্ছে না।” এ দিকে, আইএসএফ-এর অভিযোগ, পুলিশ নওশাদকে বাধা দিলেও ভাঙড়ে ১৪৪ ধারার মধ্যেই সভা করছে তৃণমূল। প্রায় শতাধিক কর্মী-সমর্থকদের সমাবেশ করেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক শওকত মোল্লা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: বিচার ব্যবস্থা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, অভিষেকের বিরুদ্ধে মামলার অনুমতি হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: বিচার ব্যবস্থা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, অভিষেকের বিরুদ্ধে মামলার অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালত (Calcutta High Court) নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডের করা সেই মন্তব্যের জন্য মামলাকারীকে বৃহত্তর বেঞ্চে আবেদন করার পরামর্শ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। বিচারপতিকে নিয়ে অভিষেকের পৃথক একটি মন্তব্যের মামলা চলছে বৃহত্তর বেঞ্চে। সোমবার সেই বেঞ্চেই আবেদনের পরামর্শ দিলেন প্রধান বিচারপতি।

    রুল জারির দাবি

    এদিন আইনজীবী বিকাশ ভট্টাচার্য ও শাক্য সেন প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চে অভিষেকের মন্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করেন। তাঁদের দাবি, ওই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে আদালত স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজু করুক। রুল জারি করুক। এদিন অভিষেকের নাম না করে আইনজীবীরা বলেন, “ওঁর বক্তব্য হাইকোর্ট খুনিদের রক্ষাকবচ দিচ্ছে। হাইকোর্টের জন্যই নির্বাচনে এত রক্তারক্তি। তিনি কার্যত বিচার ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করছেন। এর আগেও তিনি এমন মন্তব্য করেছেন।”

    বেলাগাম অভিষেক! 

    আদালত (Calcutta High Court) অবশ্য স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করার দাবি মানেনি। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম, বিচারপতি আইপি মুখোপাধ্যায় এবং বিচারপতি চিত্তরঞ্জন দাসের বিশেষ বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে বলে আদালত সূত্রে খবর। শুক্রবার এসএসকেএমে জখম তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন অভিষেক। সেখানে নির্বাচনোত্তর হিংসা নিয়ে তিনি কাঠগড়ায় দাঁড় করান বিজেপিকে। বিচার ব্যবস্থার প্রতি ক্ষোভ উগরে দিতেও দেখা যায় তাঁকে। অভিষেককে বলতে শোনা যায়, “আমি বারবার বলছি বিচার ব্যবস্থার একাংশ বিজেপিকে মদত দিচ্ছে। …সমাজবিরোধীদের মদত দেওয়া হচ্ছে, যা অত্যন্ত বেদনাদায়ক ও দুঃখজনক।”

    আরও পড়ুুন: ভোট পরবর্তী হিংসা, বিজেপির জয়ী প্রার্থীরা আশ্রয় নিলেন অসমে

    তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ডকে এও বলতে শোনা যায়, “কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) একজন বিচারপতির জন্য গোটা বিচার ব্যবস্থা কলুষিত হচ্ছে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর গাড়ি সাধারণ মানুষকে চাপা দিয়ে চলে যাচ্ছে, তবু পদক্ষেপ করা যাচ্ছে না। ওই বিচারপতি শুভেন্দুকে এমন রক্ষাকবচ দিয়েছেন যে আগামী দিনেও ওঁর কোনও অপরাধের জন্য পুলিশ পদক্ষেপ করতে পারবে না।” বিচার ব্যবস্থার প্রতি একজন সাংসদের এহেন মন্তব্য কতটা সমীচিন, তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে রাজ্যজুড়ে। এদিন আদালতে বিকাশ বলেন, “ওই বিচারপতির বাড়িতে আগেও পোস্টার সাঁটা হয়েছে। তা নিয়ে হাইকোর্ট বিশেষ বেঞ্চ গঠন করেছিল। শাসক দলের নেতাদের এই ধরনের মন্তব্য বন্ধ না হলে মর্যাদা হানি হবে হাইকোর্টের।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: ‘‘দেশের সর্বকালের সেরা কূটনীতিক ভগবান হনুমান’’, তাইল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ‘‘দেশের সর্বকালের সেরা কূটনীতিক ভগবান হনুমান’’, তাইল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘দেশের সর্বকালের সেরা কূটনীতিক ভগবান হনুমান।’’ সম্প্রতি ব্যাংকক সফরে গিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। জানা গিয়েছে, প্রবাসী ভারতীয়দের একটি অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। সেখানেই এমন মন্তব্য করেন তিনি। তবে এটাই প্রথম নয়, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে পুনেতে একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানেও একই মন্তব্য করেছিলেন জয়শঙ্কর। মোদি মন্ত্রিসভায় অন্যতম দুঁদে এই প্রাক্তন আমলা দিন কয়েক আগেই গুজরাট থেকে রাজ্যসভায় নির্বাচিত হয়েছেন। নিজের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন ব্যাখ্যাও দিয়েছেন জয়শঙ্কর।

    ঠিক কী বলেছেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)?

    তাইল্যান্ডের ওই অনুষ্ঠানে এদিন উপস্থিত শ্রোতাদের উদ্দেশে জয়শঙ্কর বলেন, ‘‘আপনারা যদি আমার কাছে জানতে চান যে কাকে আমি সেরা কূটনীতিবিদ হিসাবে গণ্য করি, আমার উত্তর একটাই হবে, ভগবান হনুমান।’’ 

    এই মন্তব্যের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করতে গিয়ে রামায়ণের প্রসঙ্গও টেনে আনেন বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)। তিনি বলেন, ‘‘অজানা এক জায়গায় গিয়ে মা সীতাকে খুঁজে বার করা, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা, তাঁর মানসিক জোর বাড়ানো এবং একটি জায়গায় আগুন ধরিয়ে দেওয়া। পুরো বিষয়টি সম্পন্ন করে সফলভাবে বেরিয়ে আসতে পেরেছিলেন তিনি।’’

    মোদিকে পাওয়া দেশের ভাগ্যের বিষয়

    তাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী মোদির ভূয়সী প্রশংসা করতে শোনা যায় জয়শঙ্করকে (S Jaishankar)। তিনি বলেন, ‘‘আমার মতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদিকে পাওয়া দেশের জন্য ভাগ্যের বিষয়। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং আমি তাঁর মন্ত্রিসভার একজন সদস্য। সেই কারণে আমি এই মন্তব্য করছি না।’’ কোভিড পরিস্থিতিতে মোদি সরকার যুদ্ধকালীন তৎপরতায় যেভাবে কাজ করেছে সেকথাও উল্লেখ করেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। প্রসঙ্গত, কোভিড সময়ে মোদি সরকার প্রত্যেক মহিলার অ্যাকাউন্টে নগদ টাকা পাঠানো থেকে শুরু করে ৮০ কোটি মানুষকে ফ্রিতে রেশন দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে। দেশের প্রতিটি নাগরিককে শক্তিশালী কোভিড ভ্যাকসিনও দেয় মোদি সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share