Tag: bangla news

bangla news

  • Safran Jet Engine: ১০০ শতাংশ প্রযুক্তি হস্তান্তরে ভারতেই যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন তৈরির প্রস্তাব ফ্রান্সের

    Safran Jet Engine: ১০০ শতাংশ প্রযুক্তি হস্তান্তরে ভারতেই যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন তৈরির প্রস্তাব ফ্রান্সের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পরশু অর্থাৎ, ১৩ তারিখ ফ্রান্সে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ১৪ জুলাই, ফরাসি জাতীয় দিবস ‘বাস্তিল দিবস’-এর (Bastille Day) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তিনি। ফরাসি রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল মাক্রঁর পাশে বসে কুচকাওয়াজ দেখবেন তিনি, যাতে অংশ নিতে চলেছে ভারতীয় বায়ুসেনা ও নৌসেনা। 

    মোদির সফরেই রাফাল-এম যুদ্ধবিমানের চুক্তি?

    ঠিক তার তিনদিন আগে, বড় খবর এল কেন্দ্রীয় সরকারের সূত্রে। সোমবারই জানা গিয়েছিল, এবারের সফরে বড় সামরিক মউ হতে চলেছে ভারত ও ফ্রান্সের মধ্যে। ওই দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হতে চলেছে ভারতীয় নৌসেনার জন্য ২৬টি রাফাল-এম যুদ্ধবিমান ও দুটি ফরাসি স্করপিন সাবমেরিন কেনার বিষয়। কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, মোদির এই সফরে যৌথভাবে যুদ্ধবিমানের জেট ইঞ্জিন তৈরির (Safran Jet Engine) করার বিষয়টিরও নিষ্পত্তি হতে পারে। আরও পড়ুন: ফ্রান্স থেকে ফের রাফাল, সাবমেরিন কিনবে ভারত!

    তেজস মার্ক-২ এর জন্য এফ-৪১৪ ইঞ্জিন চুক্তি সম্পন্ন

    দীর্ঘদিন ধরেই, ভবিষ্যতের দেশীয় যুদ্ধবিমানের জন্য উন্নতমানের বিদেশি জেট ইঞ্জিন জোগাড় করার বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে ভারত। সম্প্রতি, সদ্য মার্কিন সফরের মধ্যেই এরকমই একটি চুক্তি সম্পন্ন করেছে দেশীয় যুদ্ধবিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের কর্তারা। চুক্তি মোতাবেক, মার্কিন জেনারেল ইলেকট্রিকের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এদেশেই তৈরি করা হবে অত্যাধুনিক জিই-এফ৪১৪ ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন মূলত ভারতীয় বায়ুসেনার জন্য তৈরি হতে চলা তেজস মার্ক-২ যুদ্ধবিমানে ব্যবহার করা হবে। আরও পড়ুন: সামরিক শক্তিকে মজবুত করতে বিশেষ ফাইটার ইঞ্জিন তৈরি হবে ভারতেই

    অ্যমকা ও টিইডিবিএফ-এর জন্য শক্তিশালী ইঞ্জিনের খোঁজ

    তবে, তেজস-এর পাশাপাশি, পরবর্তী প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরির কাজও এগিয়ে চলেছে ভারতে। এই যুদ্ধবিমান হল অ্যাডভান্সড মাল্টি-রোল কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট বা সংক্ষেপে অ্যামকা। একইসঙ্গে তৈরি করা হচ্ছে, নৌসেনার জন্য আরেকটি অধিক-শক্তিশালী ও অত্যাধুনিক বিমানবাহী রণতরী থেকে উড়তে সক্ষম যুদ্ধবিমান যার নাম রাখা হয়েছে টুইন ইঞ্জিন ডেক-বেসড ফাইটার বা সংক্ষেপে টিইডিবিএফ (Jet Engine For AMCA)। ভারত চাইছে এই দুই যুদ্ধবিমানে জিই-এফ৪১৪ ইঞ্জিনের চেয়েও আরও শক্তিশালী ইঞ্জিন ব্যবহার করতে। সেই তালিকায় দুটি ইঞ্জিন বাছাই করা হয়েছিল। একটি ফরাসি সাফরান ইঞ্জিন ও দ্বিতীয়টি ইংল্যান্ডের রোলস-রয়েস। এখন কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, রোলস-রয়েসকে টপকে ফরাসি সাফরানকেই (Safran Jet Engine) হয়ত বাছতে চলেছে কেন্দ্র। 

    ১০০ শতাংশ প্রযুক্তি হস্তান্তর!

    সূত্রের খবর, ফরাসি প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী সংস্থা সাফরান-এর তৈরি ইঞ্জিনটি (Jet Engine For AMCA) ১১০ কেএন (কিলো নিউটন) থ্রাস্ট উৎপন্ন করতে সক্ষম। যা ভারী যুদ্ধবিমানকে অতি সহজেই প্রয়োজনীয় গতি ও ক্ষমতা দিতে পারবে। তবে, এই ইঞ্জিনকে বাছার এটাই একমাত্র কারণ নয়। জানা যাচ্ছে, ফরাসি সংস্থাটি ভারতকে কোনও গোপনীয়তা ছাড়া ১০০ শতাংশ প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে এই ইঞ্জিন দিতে রাজি। সম্প্রতি, সাফরানকে এই মর্মে অনুমতি দিয়েছে মাক্রঁ সরকার। যার পরই, সাফরানের তরফে, ভারতকে এই নিয়ে একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। 

    ভারতে তৈরি হবে সাফরানের নতুন ইঞ্জিন

    সূত্রের খবর, ফরাসি সংস্থার থেকে যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে তা অস্বীকার করা অত্যন্ত কঠিন। জানা যাচ্ছে, ভারতের জন্য একেবারে সম্পূর্ণ নতুন ডিজাইনের ইঞ্জিন (Safran Jet Engine) ছাড়াও তৈরি করার যাবতীয় নতুন উপাদান, নতুন পরিকাঠামো দেওয়া হবে। সঙ্গে থাকবে যন্ত্রপাতির পূর্ণ ভান্ডার। সর্বোপরি, গোটাটাই তৈরি হবে ভারতে। যা নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নীতির সঙ্গে সাজুয্য। এক কথায়, এই নতুন ইঞ্জিনটি শুধুমাত্র ভারতেই তৈরি হবে। ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ ট্যাগ নিয়ে বাজারে আসবে। 

    ভারতে বড় বিনিয়োগে রাজি সাফরান

    কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, অ্যামকা ও টিইডিবিএফ-এর জন্য ফরাসি সাফরান ইঞ্জিন (Jet Engine For AMCA) ব্যবহার করতে উৎসাহী ভারত। এর পাশাপাশি, সাফরান বর্তমানে ১২৫ কেএন ইঞ্জিন নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে। ভবিষ্যতে, সেই ইঞ্জিনও ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও দুদেশের মধ্যে চুক্তি হতে পারে। ইতিমধ্যেই, হায়দরাবাদে সাফরানের একটি কারখানা গড়ে উঠছে। সেখানে এয়ারবাস এ৩২০ ও বোয়িং ৭৩৭ যাত্রীবিমানে ব্যবহৃত লিপ ইঞ্জিনের রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামতির কাজ হবে। এছাড়াও, ভারতে গ্যাস টার্বাইন তৈরির একটি কারখানা গড়ছে সাফরান। 

    যদিও এই প্রস্তাবের বিষয়ে ভারতের তরফে এখনও কিছু জানানো হয়নি। ডিআরডিও প্রধান সমীর ভি কামাত সম্প্রতি প্যারিসের সাফরানের কারখানায় গিয়েছিলেন। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া প্যারিস এয়ার শো-তেও হাজির ছিলেন তিনি। এই প্রস্তাবটি বিষয়টি এখনও প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের আলোচনার অধীনে রয়েছে। কেন্দ্রীয় সূত্রের খবর, চুক্তি হওয়ার পর, এই ইঞ্জিনকে হাতে পেতে অন্তত ১০ বছর লাগবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: ‘ব্যর্থতা-ভিত্তিক পদ্ধতি’-তেই সফল হবে চন্দ্রযান ৩! দাবি ইসরো প্রধানের, বিষয়টা কী?

    Chandrayaan 3: ‘ব্যর্থতা-ভিত্তিক পদ্ধতি’-তেই সফল হবে চন্দ্রযান ৩! দাবি ইসরো প্রধানের, বিষয়টা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ব্যর্থতার থেকে শিক্ষা নিয়েই চন্দ্রযান-৩-এর (Chandrayaan 3) নকশা নির্মিত হয়েছে”, সোমবার এমনই দাবি করলেন ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা তথা ইসরো প্রধান এস সোমনাথ। আসলে, চন্দ্রযান-২-এর ব্যর্থতা ভুলে, সেখান থেকে শিক্ষা নিয়েই চন্দ্রযান ৩-এর ইতিহাস লিখতে চাইছে দেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। ১৪ জুলাই শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে যাত্রা শুরু করবে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)। ইসরো প্রধান জানিয়েছেন, চন্দ্রযান ৩-এর নকশা তৈরি করা হয়েছে ব্যর্থতাকে ভিত্তি করেই। 

    ‘ব্যর্থতা-ভিত্তিক পদ্ধতি’ ঠিক কী?

    সাধারণত, অধিকাংশ মিশনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ‘সাফল্য-ভিত্তিক নকশা’। যা চন্দ্রযান ২-এর সময়ও করা হয়েছিল। এই নকশার ভিত্তি হল সাফল্য। অর্থাৎ, কোন কোন প্রক্রিয়া ঠিক কাজ করলে, সফল হতে পারে একটি গোটা মিশন। অন্যদিকে, ব্যর্থতা-ভিক্তিক নকশা উল্টো পথে হাঁটে। এখানে দেখা হয়, কোন কোন প্রক্রিয়া ঠিক কাজ না করলে, ব্যর্থ হতে পারে মিশন। এবার সেই ভুলগুলো শুধরানোর জন্য কী কী করা প্রয়োজন, যাতে ব্যর্থতার মুখ না দেখতে হয়। এই পদ্ধতিতে ব্যর্থতার যাবতীয় সম্ভাব্য কারণগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে দেখা হয়। এইভাবে একেবারে চূড়ান্ত প্রস্তুতি সারা হয়। 

    ইসরো প্রধানের যুক্তি

    ইসরো প্রধান এস সোমনাথ বলেন, “খুব সংক্ষেপে বলতে গেলে বলা যায় চন্দ্রযান-২ খুব কম পরিমাণেই আলোর তীব্রতা সহ্য করতে সক্ষম ছিল। আঘাত সইবার ক্ষমতাও ছিল কম। আমরা বিষয়টিকে মাথায় রেখে চন্দ্রযান-৩-কে তৈরি করেছি। চন্দ্রযান-২-এর নকশায় কী কী ভুল ছিল সেগুলিকে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। ভুলগুলি শুধরে নিয়ে আমরা চন্দ্রযান-৩-এর (Chandrayaan 3) নকশা প্রস্তুত করেছি। কী কারণে আমাদের আগের অভিযান ব্যর্থ হয়েছিল সেই বিষয় অনুসন্ধান চালানো হয়েছে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে। সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েই এবারে কীভাবে চন্দ্রযান-৩-কে রক্ষা করা যায় তার উপায়গুলো খুঁজে বার করা হয়েছে।” চাঁদের মাটিতে সফট ল্যান্ডিং করে রোভারকে স্থাপন করে গবেষণার কাজ চালাবে চন্দ্রযান-৩। লঞ্চ ভেহিকেল মার্ক-৩-এর সাহায্যে উৎক্ষেপিত হবে চন্দ্রযান-৩। চন্দ্রযান-৩-এ থাকছে প্রোপালশান, ল্যান্ডার, রোভার। ১৪ জুলাই দুপুর ২টো বেজে ৩৫ মিনিট নাগাদ উৎক্ষেপণ করা হবে চন্দ্রযান-৩-কে। আশা করা হচ্ছে চাঁদের বুকে সেটি অবতরণ করবে ২৩ থেকে ২৪ অগাস্টের মধ্যে। 

    আরও পড়ুন: ‘চন্দ্রযান-৩’ প্রকল্পে এখনও পর্যন্ত খরচ হয়েছে কত? আগের থেকে তফাৎ কোথায়?

    চন্দ্রযান-৩ নিয়ে আশা

    চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) মিশন সফল হলেই চন্দ্রপৃষ্ঠে মহাকাশযান অবতরণকারীদের তালিকায় চতুর্থ দেশ হিসেবে নাম তুলবে ভারত। জানিয়েছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। তাঁর কথায়, “চন্দ্রযান-২ অভিযান ব্যর্থ হওয়ার পর চন্দ্রযান-৩ পরবর্তী চেষ্টা। চন্দ্রযান-৩ মিশনের উদ্দেশ্যে চন্দ্রপৃষ্ঠে সফট ল্যান্ড করে রোভারকে স্থাপন করার ক্ষমতাকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরা। চাঁদের কক্ষপথে যাতে নির্বিঘ্নে প্রবেশ করতে পারে সেভাবেই মহাকাশযানটিকে তৈরি করা হয়েছে। চাঁদের মাটিতে সফলভাবে অবতরণের পর চন্দ্রযান-৩-এর ছয় চাকা বিশিষ্ট রোভারটি কাজ করা শুরু করবে। ১৪ দিন (পৃথিবীর ১৪ দিন চাঁদের ১ দিনের সমান) ধরে চাঁদের মাটিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবে। রোভারে থাকা একাধিক ক্য়ামেরার মাধ্যমে হাতে আসবে চন্দ্রপৃষ্ঠের ছবি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: শনির দশা! গণনার দিন আঁধারে ডুবল কমিশনের দফতর, বিভ্রাট ওয়েবসাইটেও

    Panchayat Election 2023: শনির দশা! গণনার দিন আঁধারে ডুবল কমিশনের দফতর, বিভ্রাট ওয়েবসাইটেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার রাজ্যের বিভিন্ন কেন্দ্রে চলছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) ভোট গণনা। চরম ব্যস্ততা দেখা গেল রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দফতরে। স্বাভাবিক। তবে ছন্দ পতন ঘটল ৩টে ১৮ মিনিট নাগাদ। ঝুপ করে অন্ধকার নেমে এল দফতরে। বন্ধ হয়ে গেল কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ।

    লোডশেডিং

    বিভিন্ন গণনা কেন্দ্র থেকে যে সব তথ্য আসছিল, লোডশেডিংয়ের জেরে তা বন্ধ হয়ে যায়। অসহায়ভাবে বসে থাকতে দেখা যায় দফতরের আধিকারিক ও কর্মীদের। বিদ্যুৎ আসে ১৫ মিনিট পরে। কাজকর্ম শুরু হতে হতে লাগে আরও কিছুটা সময়। কাজকর্ম স্বাভাবিক হয় ৩টে ৩৬ মিনিট নাগাদ। বিদ্যুৎ বিভ্রাট কাটল বটে, তবে এদিন সকাল থেকেই সমস্যা দেখা দিচ্ছিল রাজ্য নির্বাচনের কমিশনের (Panchayat Election 2023) ওয়েবসাইটে।

    ওয়েবসাইট বিভ্রাট

    সকাল থেকে খানিকক্ষণ ধীরে ধীরে ওয়েবসাইট খুললেও, পরের দিকে আর দীর্ঘক্ষণ কমিশনের ওয়েবসাইট খুলছিল না। তাই যাঁরা এই ওয়েবসাইট থেকে নির্বাচনী ফলের আপডেট পেতে চাইছিলেন, তাঁরা বারংবার ব্যর্থ হচ্ছিলেন। এদিন সকালে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা বলেন, “আমরা তো সেন্ট্রাল ফোর্স চেয়েছিলাম। সেন্ট্রাল ফোর্স থাকলে ভাল হত।” স্পর্শকাতর বুথের তালিকা বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি বলে যে অভিযোগ উঠেছে, সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ও সবই গল্প।”

    আরও পড়ুুন: প্রেমের ফাঁদ পাতা পাকিস্তানে! বিজ্ঞানীর পর এবার তথ্য পাচার করে ধৃত বিদেশমন্ত্রকের কর্মী

    রাজীব বলেন, “সাধারণ মানুষ ও কিছু রাজনৈতিক দলের ধারণা ছিল, কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলে ভোটের সময় অশান্তি কম হবে। বাহিনীর জন্য বাড়তি ভয় কাজ করবে। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, আমরা কাজ করেছি। প্রথমে (Panchayat Election 2023) আদালত বলেছিল প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিতে হবে। পরে সেই নির্দেশ সংশোধন করে বলা হয়, যে কটি বুথে সম্ভব বাহিনী দিতে হবে। আমার মনে হয় না ১০ হাজারের বেশি বুথে ওরা বাহিনী দিতে পেরেছে।”

    প্রসঙ্গত, এদিন সকাল থেকে রাজ্যের বিভিন্ন কেন্দ্রে শুরু হয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল গণনা। এখনও গণনা চলছে গ্রাম পঞ্চায়েতের আসনে। গ্রাম পঞ্চায়েতের গণনা শেষ হলে হবে পঞ্চায়েত সমিতির ভোট গণনা। সব শেষে হবে জেলা পরিষদের গণনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Espionage: প্রেমের ফাঁদ পাতা পাকিস্তানে! বিজ্ঞানীর পর এবার তথ্য পাচার করে ধৃত বিদেশমন্ত্রকের কর্মী

    Espionage: প্রেমের ফাঁদ পাতা পাকিস্তানে! বিজ্ঞানীর পর এবার তথ্য পাচার করে ধৃত বিদেশমন্ত্রকের কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে প্রকাশ্যে এসেছিল ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের বিজ্ঞানী গ্রেফতার হওয়ার খবর। যদিও মহারাষ্ট্রের পুণেতে অবস্থিত ওই অর্গানাইজেশনের বিজ্ঞানীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ৪ মে। পাকিস্তানের হয়ে চরবৃত্তির (Espionage) করার অভিযোগে মহারাষ্ট্র পুলিশের এটিএস গ্রেফতার করেছিল বিজ্ঞানী প্রদীপ কুরুলকারকে।

    প্রেমের ফাঁদ

    সুন্দরী মহিলার ছদ্মবেশে প্রেমের ফাঁদ পেতেছিল পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই (ISI)। সেই ফাঁদেই পা দিয়ে প্রদীপ তথ্য পাচার করেছেন বলে অভিযোগ। তার জেরেই হয়েছেন গ্রেফতার। এই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই এবার পাকিস্তানের হয়ে চরবৃত্তির (Espionage) অভিযোগ উঠল ভারতের বিদেশমন্ত্রকের এক কর্মীর বিরুদ্ধে। নবীন পাল নামের ওই কর্মীকে গ্রেফতার করেছে উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদ পুলিশ।

    মহিলার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা নবীনের

    নবীনের বিরুদ্ধে যে এফআইআর দায়ের হয়েছিল, তাতে দাবি করা হয়েছে, বিদেশমন্ত্রকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ভারতে সদ্য সমাপ্ত জি-২০ বৈঠকের গুরুত্বপূর্ণ নথি করাচিতে এক মহিলার কাছে পাঠিয়েছেন তিনি। তথ্য পাঠানো হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে। গোয়েন্দারা জেনেছেন, সমাজমাধ্যমে এক মহিলার সঙ্গে পরিচয় হয় নবীনের। তার পর থেকে ধীরে ধীরে ওই মহিলার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে বিদেশমন্ত্রকের ওই কর্মীর। হোয়াটসঅ্যাপে নিয়মিত কথাবার্তা হত তাঁদের। এভাবেই পাচার হয়েছে বহু তথ্য। পুলিশ জানিয়েছে, যে মহিলার (Espionage) নম্বর উদ্ধার হয়েছে, সেটি উত্তরপ্রদেশের বরেলির। কিন্তু আইপি অ্যাড্রেস পরীক্ষা করতেই দেখা যায় নম্বরটি বরেলির নয়, পাকিস্তানের করাচির।

    আরও পড়ুুন: ‘‘পাথর ছোড়ার ঘটনা অতীত, ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর’’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

    পুলিশ জানিয়েছে, বিদেশমন্ত্রকের ওই কর্মীর মোবাইল থেকে বিদেশমন্ত্রকের বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়েছে। জি-২০ সম্পর্কিত বেশ কিছু তথ্যও মিলেছে। কলকাতার এক মহিলারও খোঁজ নবীনের মোবাইল থেকে পেয়েছেন গোয়েন্দারা। অঞ্জনি নামের ওই মহিলা নবীনের অ্যাকাউন্টে টাকাও পাঠিয়েছেন বলে জেনেছেন গোয়েন্দারা। টাকার পরিমাণ প্রায় ৮৫ হাজার টাকা। মাস দুয়েক আগে নবীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয় তাঁর। এই অঞ্জলি পাকিস্তান কিংবা আইএসআইয়ের সঙ্গে যুক্ত বলেই অনুমান পুলিশের। ডিসিপি (রুরাল) শুভম প্যাটেল বলেন, ক্রসিং রিপাবলিক থানায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ (Espionage) দায়ের হয়েছে। এদিনই জেলে পাঠানো হবে তাঁকে। বিদেশমন্ত্রককেও ঘটনাটির কথা জানানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nepal Helicopter Crash: নেপালে ভয়াবহ কপ্টার দুর্ঘটনা! নিহত ৫ বিদেশি পর্যটক সহ ৬

    Nepal Helicopter Crash: নেপালে ভয়াবহ কপ্টার দুর্ঘটনা! নিহত ৫ বিদেশি পর্যটক সহ ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেপালে একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় (Nepal Helicopter Crash) পাঁচ পর্যটকের মৃত্যুর খবর মিলেছে। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে মাউন্ট এভারেস্টের কাছেই। নিঁখোজ হওয়ার তিন ঘণ্টার মাথায় ৬টি মৃতদেহ এবং কপ্টারটির ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, প্রাইভেট চপারটিতে সওয়ার ছিলেন চালক ছাড়া মেক্সিকোর ৫ পর্যটক। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে পার্বত্য উপত্যকা সোলুকুম্ভুর লামজুরাতে।

    সকাল ১০:০৪ মিনিটে ওড়ে কপ্টারটি (Nepal Helicopter Crash)

    কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আধিকারিক জ্ঞানেন্দ্র ভুল বলেন, ‘‘ সকাল ১০টা ০৪ মিনিটে হেলিকপ্টারটি রওনা হয় এরপর ১০:১২ নাগাদ সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ’’ মনে করা হচ্ছে হেলিকপ্টারটি একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়, পরবর্তীকালে একটি অন্য চপার পাঠানো হয় কিন্তু তাও ফিরে আসে খারাপ আবহাওয়ার কারণে। দুর্ঘটনাস্থলের স্থানীয় মানুষজন প্রশাসনকে জানিয়েছে, তারা একটি বিকট বিস্ফোরণের আওয়াজ শুনতে পায় দুর্ঘটনার সময়। সেদেশের উড়ান প্রশাসন জানিয়েছে, দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: তোলা হল কেন্দ্রীয় বাহিনী, জ্ঞান হারালেন বিজেপি সাংসদ, শান্তিপুরে গণনা বন্ধ

    চলতি বছরের জানুয়ারিতেই ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় ৭২ যাত্রী নিহত হন

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই নেপালে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটে। ইয়েতি এয়ারলাইন্সের একটি যাত্রীবাহী বিমানের দুর্ঘটনায় ক্রু সমেত বিমানের ৭২ জন যাত্রীরই মৃত্যু হয়েছিল। কাঠমান্ডু বিমানবন্দরের তথ্য অনুযায়ী, বিমানে মোট ৫৩ জন নেপালি, ৫ জন ভারতীয়, ৮ জন রাশিয়ান, ১ আইরিশ, ২ জন কোরিয়ান এবং ১ জন করে আর্জেন্টাইন এবং ফরাসি নাগরিক ছিলেন। এর আগে ২০২২ সালেও নেপালে বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছিল। মে মাসে একটি বিমান মুসতাং জেলার একটি পার্বত্য এলাকায় ভেঙে পড়ে। ঘটনায় মোট ২২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ফের কপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ৫ জনের। অপ্রশিক্ষিত চালক এবং পুরনো পরিকাঠামোর কারণেই বারবার দুর্ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    আরও পড়ুন: বাংলায় গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক হত্যা! রাহুল গান্ধী চুপ কেন? প্রশ্ন সম্বিত পাত্রের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UN Report: ভারতে দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    UN Report: ভারতে দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। গত ১৫ বছরে দারিদ্র্য-মুক্তি ঘটেছে ৪১.৫ কোটি ভারতবাসীর। মঙ্গলবার প্রকাশিত হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের একটি রিপোর্ট (UN Report)। সেখানেই উঠে এসেছে এই আশার আলোর খবর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে গ্লোবাল মাল্টি ডাইমেনশনাল পোভার্টি ইনডেক্স। এটি প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রসংঘের ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অক্সফোর্ড পোভার্টি অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ। সেখানেই জানা গিয়েছে ভারতে দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা।

    কমছে দারিদ্র্য

    রাষ্ট্রসংঘের (UN Report) প্রকাশিত রিপোর্টে জানা গিয়েছে, গত ১৫ বছরে ভারত সহ ২৫টি দেশে কমেছে দারিদ্র্য। এর মধ্যে চিন, কম্বোডিয়া, কঙ্গো, হন্ডুরাস, ইন্দোনেশিয়া, মরক্কো, সার্বিয়া এবং ভিয়েতনামও রয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম থেকে জানা গিয়েছে, ভারতে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে দারিদ্র্যের হার। মাত্র ১৫ বছরে এ দেশে দারিদ্র্য-মুক্তি ঘটেছে ৪১.৫ কোটি মানুষের। চিন এবং ইন্দোনেশিয়াতেও বিরাট সংখ্যক মানুষের দারিদ্র্য ঘুচেছে।

    উন্নতি হচ্ছে দ্রুত

    রিপোর্ট (UN Report) থেকে জানা গিয়েছে, ২০০৫/২০০৬ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৯/২০২০ অর্থবর্ষ পর্যন্ত দারিদ্র্য-মুক্তি ঘটেছে ৪১.৫ কোটি ভারতবাসীর। ৫৫.১ শতাংশ থেকে তা কমে হয়েছে ১৬.৪ শতাংশ। রিপোর্টেই উঠে এসেছে, ভারতের দরিদ্রতম রাজ্য এবং গোষ্ঠীগুলি দ্রুত উন্নতি করেছে। এর মধ্যে শিশু এবং পিছিয়ে পড়া জাতিগোষ্ঠীও রয়েছে।

    রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট (UN Report) থেকে জানা গিয়েছে, ভারত দারিদ্র্য দূরীকরণে সফল হলেও, এখনও ২৩ কোটি মানুষকে দারিদ্র্যের করাল গ্রাস থেকে বের করা যায়নি। বছর দুয়েক ধরে অতিমারির জেরে এই সংখ্যাটা কমানো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। ভারতের কিছু অঞ্চলে জাতীয় গড়ের চেয়েও দ্রুত হারে দারিদ্র্য কমেছে। এই রাজ্যগুলি হল, বিহার, উত্তরপ্রদেশ এবং ঝাড়খণ্ড। প্রসঙ্গত, ২০০৪ সাল থেকে ২০১৪ পর্যন্ত দেশের ভার ছিল কংগ্রেসের নেতৃত্বে ইউপিএ সরকারের হাতে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত চলছে নরেন্দ্র মোদির সরকার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘পাথর ছোড়ার ঘটনা অতীত, ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর’’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Most Powerful Military 2023: বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী মার্কিন সেনা! জানেন ভারতের স্থান?

    Most Powerful Military 2023: বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী মার্কিন সেনা! জানেন ভারতের স্থান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামরিক শক্তির দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশের (Most Powerful Military 2023) তকমা পেয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থেকে আমেরিকার ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে রাশিয়া ও চিন। গত বছরের সঙ্গে তুলনায় তালিকায় স্থান অপরিবর্তিত রইল এই তিন দেশের। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত ব়্যাঙ্কিংয়ে স্থান অপরিবর্তিত রয়েছে ভারতেরও। গত বছরের মতো এবারও চতুর্থ স্থানে রয়েছে নয়াদিল্লি।

    ব়্যাঙ্কিংয়ে কে কোথায়

    বর্তমানে বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশই সামরিক শক্তি (Military Strength) বাড়াতে তৎপর। বলা যায়, কোন দেশ সামরিক শক্তিতে কতটা শক্তিশালী (Most Powerful Military 2023), সে ব্যাপারে ভিতরে-ভিতরে প্রতিযোগিতাও শুরু হয়েছে। সাধারণভাবে যে দেশের পারমাণবিক শক্তি যত বেশি, সেই দেশ সামরিক দিক থেকে ততটা শক্তিশালী বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি স্থল, জল ও নৌ বাহিনীর শক্তিও তুলনীয়। প্রতি বছর এই সংক্রান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার (GFP) অন্তত ৬০টি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সামরিক শক্তির ব়্যাঙ্কিং দেয়। চলতি বছরে ১৪৫টি দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত ব়্যাঙ্কিংয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

    চিন ও পাকিস্তানকে রুখতে গত কয়েক বছর ধরে সামরিক শক্তি বাড়িয়ে চলেছে ভারত। ফলে আগামী দিনে চিনকে পিছনে ফেলে তৃতীয় স্থানে উঠে আসতে পারে ভারত, বলে দাবি প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের। সামরিক শক্তির দিক থেকে গত বছর অষ্টম স্থানে ছিল ব্রিটেন। এবার পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে এই দেশ।

    আরও পড়ুন: ফ্রান্স থেকে ফের রাফাল, সাবমেরিন কিনবে ভারত!

    অন্যদিকে ব়্যাঙ্কিং (Most Powerful Military 2023) খারাপ হয়েছে জাপান ও ফ্রান্সের। গত বছরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে ছিল জাপান। এবার তিন ধাপ নেমে অষ্টম স্থানে চলে এসেছে প্রশান্ত মহাসাগরের এই দ্বীপরাষ্ট্র। সপ্তম থেকে নবম স্থানে নেমেছে ফ্রান্সও। প্রথম দশে জায়গা পেয়েছে পাকিস্তানও। সপ্তম স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। পাশাপাশি কম শক্তিশালী ১০টি দেশর তালিকাও প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ভুটানের নাম। হিমালয়ের কোলের দেশটি ছাড়াও তালিকায় জায়গা পেয়েছে সোমালিয়া, মলডোভা, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ও আইসল্যান্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Article 370: ‘‘পাথর ছোড়ার ঘটনা অতীত, ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর’’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

    Article 370: ‘‘পাথর ছোড়ার ঘটনা অতীত, ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর’’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয়েছে ৩৭০ ধারা (Article 370)। তিন বছর আগে সংবিধানের ওই ধারা রদ করে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকার। সম্প্রতি ফের মামলাটি উঠেছে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) সাংবিধানিক বেঞ্চে। মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে জানানো হয়েছে, ২ অগাস্ট থেকে সোম ও শুক্রবার ছাড়া শুনানি হবে প্রতিদিন।

    ৩৭০ ধারা রদ

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট কাশ্মীর থেকে তুলে নেওয়া হয় ৩৭০ ধারা। সোমবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে হলফনামা জমা দিল কেন্দ্রীয় সরকার। শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে। বেঞ্চের সদস্যরা হলেন, প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কাউল, সঞ্জীব খান্না, বিআর গাভাই এবং সূর্য কান্ত। সোমবার আদালতে জমা দেওয়া অতিরিক্ত হলফনামায় কেন্দ্র দাবি করেছে, ৩৭০ ধারা (Article 370) রদ করার পর জম্মু, কাশ্মীর এবং লাদাখে অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে।

    ভূস্বর্গে অভাবনীয় উন্নতি 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ হলফনামায় জানিয়েছেন, ৩৭০ ধারা বিলোপ করার পরে জম্মু-কাশ্মীরে অভাবিত স্থিতাবস্থা, উন্নয়ন, অগ্রগতি দেখা দিয়েছে। সেই পাথর ছোড়ার দিন এখন অতীত। তিন দশকের অশান্তির পরে স্বাভাবিক জীবন ফিরে এসেছে কাশ্মীরে। স্কুল-কলেজ, অন্যান্য প্রতিষ্ঠান চলছে স্বাভাবিকভাবেই। গত তিন বছর ধরে এটাই দেখা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Supreme Court) হলফনামায় জানিয়েছেন, গত তিন দশক ধরে জম্মু-কাশ্মীর সন্ত্রাসবাদের আগুনে পুড়ছিল। এটা দমন করার একমাত্র উপায় ছিল ৩৭০ ধারা (Article 370) রদ। বর্তমানে ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর। শিল্পের বিকাশ হয়েছে। যাঁরা এক সময় উপত্যকায় বাস করতেন ভয়ে ভয়ে, তাঁরাই এখন শান্তিতে বসবাস করছেন।

    আরও পড়ুুন: “আগামী দিনেও মৃত্যু হবে, সেটাও একতরফা হবে না”, বিস্ফোরক দিলীপ

    হলফনামায় জানানো হয়েছে, শিক্ষার অধিকার, তফশিলি জাতি-উপজাতি সংরক্ষণ আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় আইন প্রয়োগ করা হচ্ছে। ৩৭০ ধারা বিলোপের মাধ্যমে সন্ত্রাসের নেটওয়ার্ক বড় ধাক্কা খেয়েছে। ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ব্যবস্থার (Supreme Court) সূচনা করা হয়েছে। বিভিন্ন কাউন্সিলের ভোট হচ্ছে। এছাড়াও ধারা বিলোপের পরে কাশ্মিরী, ডোগরি, উর্দু, হিন্দির মতো ভাষা সরকারি ভাষা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। সাধারণ মানুষের দাবি মেনেই এটা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ৩৭০ ধারা (Article 370) বিলোপের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে জমা পড়েছে ২০টি পিটিশন। এই পিটিশনগুলি এবার খতিয়ে দেখবে সাংবিধানিক বেঞ্চ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “আগামী দিনেও মৃত্যু হবে, সেটাও একতরফা হবে না”, বিস্ফোরক দিলীপ

    Dilip Ghosh: “আগামী দিনেও মৃত্যু হবে, সেটাও একতরফা হবে না”, বিস্ফোরক দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মানুষ প্রতিরোধ করেছে বলে ওদের বডি পড়ে গেছে। আগামী দিনেও মৃত্যু হবে। এবং সেটাও একতরফা হবে না।” মঙ্গলবার ভোট গণনার দিন কথাগুলি বললেন বিজেপির (BJP) জাতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন সকালে মেদিনীপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন দিলীপ।

    “তৃণমূলকে ভোট দিয়ে কী ভুল করেছি”

    তিনি বলেন, “সারা দেশের লোক এখানে আসছে, গণতন্ত্র বেঁচে আছে কিনা দেখতে। আর এরা যাচ্ছে মণিপুর। এসব চালাকি করে বেশি দিন চলে না। এরা দিল্লি যাবে, বিহার যাবে, উত্তরপ্রদেশ যাবে, আর এ রাজ্যে পাড়ায় পাড়ায় খুন খারাপি চলবে। রোজ মৃত্যু হবে। লোক ত্রাহি ত্রাহি করবে। রাজ্যপালকে জেলায় জেলায় ঘুরতে হবে। তার পরেও এরা নির্লজ্জের মতো অন্য রাজ্যে যাবে।” দিলীপ বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের লোকেরাও আলোর অপেক্ষায় রয়েছেন। কারণ পুরোটাই তো অন্ধকার। রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।” মেদিনীপুরের সাংসদ বলেন, “আসলে প্রশাসনের ওপর মুখ্যমন্ত্রীর কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই। যে যা খুশি করে বেড়াচ্ছে। তাই এই পরিণতি। মানুষ বুঝতে পারছে, তৃণমূলকে ভোট দিয়ে কী ভুল করেছি।”

    উপদ্রুত

    বিজেপির জাতীয় সহ সভাপতি (Dilip Ghosh) বলেন, “দিনহাটা, সিতাই, শীতলখুচি, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এই জেলাগুলি সারা বছর উপদ্রুত। এখন দুষ্কৃতীদের পুরো রাস্তায় নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। গণনায়ও লুঠ হবে। জেতার পরেও বিজেপিকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না। বিডিওকে হুমকি দেওয়া হবে। রেজাল্ট চেঞ্জ করার চেষ্টা করা হবে।” দিলীপ বলেন, “যাঁরা আজ লজ্জা পাচ্ছেন, তাঁরাই এক সময় সিপিএমের অত্যাচারের বিরুদ্ধে তৃণমূলকে সাপোর্ট করেছিলেন। আগে তাঁরা স্বীকার করুন, তাঁরা ভুল করেছেন।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, পা ভাঙল প্রার্থীর, গণনা কেন্দ্রে ঢুকতে বাধা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    বিজেপির জাতীয় সহ সভাপতি (Dilip Ghosh) বলেন, “কটা আসন পাব জানি না। তবে পাব। জেলা পরিষদ। আমাদের এলাকায়ও তৃণমূল গোলমাল পাকানোর অনেক চেষ্টা করেছিল। এই যে ওরা বলছে, ওদের লোক মারা গিয়েছে, ওদের লোক কেউ মারা যায়নি। গুন্ডা ও সমাজবিরোধী, যারা টাকা নিয়ে ভোট করায়, তারা মারা গেছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “মানুষ প্রতিরোধ করেছে বলে ওদের বডি পড়ে গেছে। আগামী দিনেও মৃত্যু হবে। এবং সেটাও একতরফা হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • CV Ananda Bose: ‘রাজনৈতিক কন্ট্রোলরুম করে দুষ্কৃতীদের নিয়ন্ত্রণ’ ব্যবস্থা নেওয়ার বার্তা রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: ‘রাজনৈতিক কন্ট্রোলরুম করে দুষ্কৃতীদের নিয়ন্ত্রণ’ ব্যবস্থা নেওয়ার বার্তা রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি থেকে ফিরে ফের একবার রাজনৈতিক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরব হলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। মঙ্গলবার সকালে কলকাতা বিমানবন্দরে নামেন তিনি। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে  তিনি বলেন, ‘বাড়তে থাকা সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই চলবে। যারা সন্ত্রাসের পিছনে দায়ী তারা রেহাই পাবেন না। আইন যারা ভাঙছেন, তাদের বিরুদ্ধে সব সংস্থাকে মাঠে নামতে হবে।’ আজ, সারা রাজ্যে চলছে পঞ্চায়েত ভোট (Elections) গণনা। দিল্লি থেকে ফিরেই সোজা ভাঙড়ে পৌঁছলেন রাজ্য়পাল। 

    কড়া ব্যবস্থা গ্রহণের বার্তা

    ইতিমধ্যেই বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচেন রাজনৈতিক হিংসার কথা রিপোর্ট আকারে নর্থব্লকে পৌঁছে দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সূত্রের দাবি, বাংলার ভোট হিংসা নিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রপতির সঙ্গেও সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন রাজ্যপাল। দীর্ঘ বৈঠক করেছেন CRPF-সিআরপিএফ এর ডিজি র সঙ্গে। এদিন রাজ্যপাল বলেন, “আজকে দস্যুরাই একদিন ত্রাতা হয়ে উঠতে পারে। যেভাবে রত্নাকর একদিন বাল্মিকী হয়ে উঠেছিলেন।”

    আরও পড়ুন: দিল্লি থেকে ফিরে আজ ভোট গণনার দিনেও জেলায় জেলায় রাজ্যপাল

    মঙ্গলবার গণনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন অঞ্চলে যাচ্ছেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান। ক্যানিং, ভাঙড় সহ একাধিক জায়গায় গিয়ে পঞ্চায়েতের ভোট গণনা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখছেন তিনি। দিল্লি থেকে ফিরেই বেড়িয়ে পড়েছেন তিনি। সরজমিনে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে একাধিক এলাকায় ঘুরছেন তিনি। সকালেই বিমান বন্দর থেকে সোজা চলে যান ঘটকপুর বাজারে। সেখান থেকে ভাঙড়ের বিজয়গঞ্জ বাজারে। এদিন রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বলেন, ‘কন্ট্রোলরুমে বসে যাঁরা মাঠে ময়দানে গুণ্ডাদের নিয়ন্ত্রণ করছে, তাদের বিরুদ্ধে আমরা কড়া ব্যবস্থা নেব। কড়া পদক্ষেপ করা ছাড়া অন্য কোনও উপায় নেই, কারণ এই সন্ত্রাস ভবিষ্যত প্রজন্মকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে। আগামী প্রজন্মের জন্য রাজ্যকে সুরক্ষিত করতে আমরা বন্ধ পরিকর এবং আমরা তা করব।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share