Tag: bangla news

bangla news

  • Emerging Asia Cup 2023: জুলাইয়েই ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ! দেখে নিন এমার্জিং এশিয়া কাপের পূর্ণাঙ্গ সূচি

    Emerging Asia Cup 2023: জুলাইয়েই ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ! দেখে নিন এমার্জিং এশিয়া কাপের পূর্ণাঙ্গ সূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ মানেই উত্তেজনা। তা সে ফুটবল হোক বা ক্রিকেট কিংবা হকি। যখন যেখানেই ভারত বনাম পাকিস্তান খেলা হয় আম-জনতা লুটে নেয় সেই ম্যাচের মজা। আর বাইশ গজে দুই দল মুখোমুখি হলে তো কথাই নেই। সেই ম্যাচে নজর থাকে সব ক্রিকেটপ্রেমীদের৷ দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী দলের এই লড়াই সব সময়েই একইরকম উত্তেজনা ও উন্মাদনা তৈরি করে৷ এশিয়া কাপ ও একদিনের ক্রিকেটের বিশ্বকাপ এই বছরেই৷ কিন্তু এই দুই মেগা টুর্নামেন্টের আগেও ভারত বনাম পাকিস্তান হতে চলেছে৷  দুই দলই মুখোমুখি হতে যাচ্ছে এমার্জিং এশিয়া কাপে (Emerging Asia Cup 2023)। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল এই সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে যেখানে ভারত ও পাকিস্তান গ্রুপ পর্বেই একে অপরের মুখোমুখি হবে।

    টুর্নামেন্টে কয়টি দল

    আগামী ১৩ থেকে ২৩ জুলাই শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হবে পুরুষদের এমার্জিং এশিয়া কাপের (Emerging Asia Cup 2023) পঞ্চম আসর। এশিয়ার আটটি দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নেবে, যার মধ্যে সাতটি তাদের নিজ নিজ দেশের ‘এ’ দল পাঠাবে। ভারত এর আগে ২০১৩ সালে পুরুষদের এমার্জিং এশিয়া কাপ জিতেছে, শ্রীলঙ্কা দুইবার এবং পাকিস্তান একবার জিতেছে।

    কোন ফরম্যাটে খেলা

    আটটি দলকে চারটি করে দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। ‘গ্রুপ লিগে প্রতিটি দল নিজেদের মধ্যে ১টি করে ম্যাচ খেলবে। প্রতি গ্রুপের প্রথম ২টি দল সেমিফাইনালের যোগ্যতা অর্জন করবে। এ-গ্রুপের এক নম্বর দল সেমিফাইনালে মাঠে নামবে বি-গ্রুপের দুই নম্বর দলের বিরুদ্ধে। বি-গ্রুপে এক নম্বর দল দ্বিতীয় সেমিফাইনালে লড়াই চালাবে এ-গ্রুপের দুই নম্বর দলের বিরুদ্ধে। দুই সেমিফাইনালের জয়ী দল খেতাবি লড়াইয়ে সম্মুখসমরে নামবে।

    আরও পড়ুন: চোখের জলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবালের

    কোন গ্রুপে কারা

    এ-গ্রুপ: শ্রীলঙ্কা-এ, বাংলাদেশ-এ, আফগানিস্তান-এ ও ওমান-এ

    বি-গ্রুপ: ভারত-এ, পাকিস্তান-এ, নেপাল-এ, আমিরশাহি-এ

    কবে কবে ভারতের ম্যাচ

    ১৪ জুলাই- ভারত ‘এ’ বনাম সংযুক্ত আরব এমিরেট ‘এ’ সকাল ১০টায়।

    ১৭ জুলাই- ভারত ‘এ’ বনাম নেপাল দুপুর ২টোয়।

    ১৯ জুলাই- ভারত ‘এ’ বনাম পাকিস্তান ‘এ’ দুপুর ২টোয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum Bomb: ভোটের আগে অনুব্রতর গড়ে উদ্ধার ২০০ তাজা বোমা, জেলাজুড়ে শোরগোল

    Birbhum Bomb: ভোটের আগে অনুব্রতর গড়ে উদ্ধার ২০০ তাজা বোমা, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের আগের দিনে ফের বোমা (Birbhum Bomb) উদ্ধার বীরভূমে। শুক্রবার সকালে দুবরাজপুর ব্লকের  মামুদপুর গ্রামের মাঠের একটি ঝোঁপে দুটি জ্যারিকেন দেখতে পাওয়া যায়। সেই দুটি জ্যারিকেনে ২০০ পিস মজুত বোমা দেখে স্থানীয় মানুষ খবর দেন দুবরাজপুর থানার পুলিশকে। ঘটনাস্থলে পৌঁছায়  দুবরাজপুর থানার পুলিশ। ইতিমধ্যেই সেই এলাকা ঘিরে ফেলা হয়েছে পুলিশ দিয়ে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান প্রায় ২০০ টি বোমা রয়েছে এখানে। তবে, পঞ্চায়েত ভোটের আগে কেন এই বিপুল পরিমাণ বোমা রাখা হয়েছিল? এর পিছনে কোনও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য আছে কি না তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে দুবরাজপুর থানার পুলিশ।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    বৃহস্পতিবারই এই জেলার মহম্মদবাজারে এক বিজেপি কর্মী খুন হন। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই খুনের ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলে বিজেপির অভিযোগ। এই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার দুবরাজপুর এলাকায় বিপুল পরিমাণ বোমা (Birbhum Bomb) উদ্ধার হল। স্থানীয় বাসিন্দাদের আশঙ্কা, বিপুল পরিমাণ বোমা পঞ্চায়েত ভোটের জন্য মজুত করা হয়েছিল। বোমা উদ্ধার ঘটনায় আমরা খুবই আতঙ্কিত। আমাদের আশঙ্কা, পুলিশ এই এলাকায় তল্লাশি চালালে আরও প্রচুর বোমা উদ্ধার হবে। প্রসঙ্গত, এর আগে দুবরাজপুরের লক্ষ্মীনারায়ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আদমপুর গ্রামের প্রাথমিক স্কুলের রান্নাঘরের ছাদ থেকে বোমা উদ্ধার করা হয়। গ্রামের প্রাথমিক স্কুলের মিড ডে মিল যেখানে রান্না হয়, সেই ঘরের ছাদ থেকে পলিথিনের প্যাকেটে মোড়া চারটি তাজা বোমা উদ্ধার করা হয়। ঘটনার সময় স্কুলে পড়ুয়ারা ক্লাস করছিল। ফলে, যে কোনও সময় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারত। পরে, বোমাগুলি উদ্ধার করে পুলিশ। পাশাপাশি একজনের বাড়ি থেকে বেশ কয়েকটি তাজা বোমা উদ্ধার হয়েছিল। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই ফের ২০০টি বোমা উদ্ধারের ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক অনুপ সাহা বলেন, ভোটের দিন সন্ত্রাস করতেই তৃণমূল বোমা (Birbhum Bomb) মজুত করেছিল। তার আগেই বোমাগুলি পুলিশ বাজেয়াপ্ত করে নিয়েছে। আমরা চাই, ভোটের দিন সকলে যাতে ভোট দিতে পারে প্রশাসন তার ব্যবস্থা করুক।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল নেতা মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, বিজেপি ঝাড়খণ্ড থেকে লোকজন আনার চেষ্টা করছে। তবে, বোমা (Birbhum Bomb) কারা মজুত করেছিল তা জানা নেই। তৃণমূল এসব ঘটনার সঙ্গে কোনওভাবেই জড়িত নয়। বিজেপির যোগ থাকতে পারে। আমরা অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: ভোট পূর্ববর্তী মৃত্যুমিছিলে ১৮ তম সংযোজন মুর্শিদাবাদের অরবিন্দ মণ্ডল

    Murshidabad: ভোট পূর্ববর্তী মৃত্যুমিছিলে ১৮ তম সংযোজন মুর্শিদাবাদের অরবিন্দ মণ্ডল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসলামপুর (Murshidabad) থানার অন্তর্গত হেরামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রায়পুর এলাকায় পতাকা ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ বাধে। ঘটনায় বিশ্বনাথ মণ্ডল নামে এক কংগ্রেস কর্মীর মাথা ফাটে এবং অরবিন্দ মণ্ডল নামে আরও এক কংগ্রেস কর্মীর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। ভোটের আগের দিন এই রাজনৈতিক সংঘর্ষে ফের উত্তপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচন।

    কী অভিযোগ (Murshidabad)?

    পরিবারের (Murshidabad) অভিযোগ, গতকাল রাতে তৃণমূলের লোকেরা অরবিন্দেরকে মারধর করে, সেকারণেই শুক্রবার সকালে তাঁর মৃত্যু হয়। যদিও পুলিশ জানিয়েছে অরবিন্দ মণ্ডলের হৃদযন্ত্রে সমস্যা ছিল। আর সেজন্যই গন্ডগোলের খবর শুনে আতঙ্কিত হয়ে মারা গিয়েছেন। একই কথা বলে হত্যাকে অস্বীকার করেছে শাসক দল তৃণমূল। কিন্তু নিহত পরিবারের লোক মানতে নারাজ, তাঁরা বলেছেন শাসকদলের লোকেদের হাতে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে অরবিন্দ মণ্ডলের।

    পরিবারের বক্তব্য

    মৃত কংগ্রেস কর্মী অরবিন্দ মণ্ডলের স্ত্রী অন্নপূর্ণা মণ্ডল (Murshidabad) বলেন, আমরা কংগ্রেস দল করি, শুধু মাত্র কংগ্রেস করবার জন্যই আমার স্বামীকে বাড়িতে ঢুকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে। এই হত্যাকাণ্ড তৃণমূল দুষ্কৃতীরা করেছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি আরও বলেন, গতকাল রাত থেকেই ঝামেলা শুরু হয়েছে, রাতেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা প্রশান্তের নেতৃত্বে প্রথমে আক্রমণ করে। আর তারপর আজ সকালে, বাড়ির উঠানের সামনে ২০ জন দুষ্কৃতী প্রাশান্তের নেতৃত্বেই লাঠি-বাঁশ দিয়ে প্রচণ্ড পেটায় আর তারপরেই আরবিন্দবাবুর মৃত্যু হয় বলে জানান অন্নপূর্ণাদেবী। মৃত অরবিন্দ বাবুর মেয়ে বলেন, এই ভোটের জন্য আমার বাবাকে কেন রাজনৈতিক হত্যার শিকার হতে হল?

    তৃণমূলের বক্তব্য

    স্থানীয় (Murshidabad) এক তৃণমূলের নেতা বলেন বলন এই হত্যা কাণ্ডের পেছেনে তৃণমূলের কোনও ভূমিকা নেই। তিনি আরও বলেন, গতকাল রাতে কংগ্রেসের কর্মীরা আমাদের উপর আক্রমণ করে। আজ আমরা থানায় আক্রমণের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছি।

    হিংসা এবং হত্যা নিয়ে অধীর রঞ্জন চৌধরির মন্তব্য

    কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরি (Murshidabad) শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, “পঞ্চায়েত নির্বাচনে রক্তপাত করে ভোটকে কার্যত প্রহসনে পরিণত করা হয়েছে। অথচ, মা মাটি মানুষের সরকারের শাসনে পঞ্চায়েত নির্বাচন অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ চলছে! সমস্ত পুলিশ প্রশাসন অত্যন্ত সক্রিয় হয়ে উঠেছে। আইসি অফিসাররা কংগ্রেস কর্মীদের বার বার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। হাইকোর্টের আদেশে বাহিনী কীভাবে মোতায়েন করা হয়েছে? পর্যবেক্ষকরা কীভাবে কাজ করছে? তা আমাদের কাছে এখনও স্পষ্ট নয়।” তিনি আরও বলেন, রাজ্য নির্বাচন কমিশন, রাজ্য প্রশাসনকে ভোটের পূর্বে ঘটা এই হিংসার দায়িত্ব নিতে হবে।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: গুজরাট হাইকোর্টেও বহাল নিম্ন আদালতের রায়, জেলে যাচ্ছেন রাহুল গান্ধী?

    Rahul Gandhi: গুজরাট হাইকোর্টেও বহাল নিম্ন আদালতের রায়, জেলে যাচ্ছেন রাহুল গান্ধী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংসদ পদ তো ফিরে পাচ্ছেন না-ই, তার ওপর তৈরি হয়েছে জেলে যাওয়ার আশঙ্কাও। কারণ ‘অপরাধমূলক অবমাননা’ মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) দু বছরের যে সাজা দিয়েছিল গুজরাটের সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, তা-ই বহাল রইল গুজরাট হাইকোর্টেও। শুক্রবার রায় ঘোষণা করতে গিয়ে গুজরাট হাইকোর্টের বিচারপতি হেমন্ত প্রচ্ছক বলেন, “নিম্ন আদালত রাহুল গান্ধীর সাজার যে রায় দিয়েছে, তা সঠিক।” গুজরাট হাইকোর্টের এই রায়ের ফলে আগামী লোকসভা নির্বাচনে রাহুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন কিনা, তা নিয়েও তৈরি হয়েছে সংশয়।

    ‘মোদি’ পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে কর্নাটকের কোলারে ‘মোদি’ পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এর পরেই বিজেপি বিধায়ক ও গুজরাটের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদি দ্বারস্থ হন আদালতের। ২৩ মার্চ সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এইচএইচ বর্মা দু বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন রাহুলকে। তবে জামিনের আবেদন মঞ্জুর করে রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চতর আদালতে আবেদনের জন্য বিচারক তাঁকে ৩০ দিন সময়ও দিয়েছিলেন।

    আদালতের দুয়ারে রাহুল 

    আদালতের এই রায়ের ভিত্তিতে ২৪ মার্চ রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করে দেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। এর পর রাহুল আবেদন করেন সুরাটেরই দায়রা আদালতে। সেখানেও বহাল থাকে সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের রায়। এর পর সুরাট দায়রা আদালতের সাজা কার্যকর করার নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে গুজরাট হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন রাহুল (Rahul Gandhi)। বিচারপতি গীতা গোপীর বেঞ্চে শুনানির জন্য নথিভুক্ত হয়েছিল রাহুলের আবেদন। তবে আচমকাই মামলার শুনানি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন বিচারপতি গোপী।

    আরও পড়ুুন: চিনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পে আপত্তি ভারতের, এসসিও-র বিবৃতিতে সই নেই নয়াদিল্লির

    মামলা যায় প্রচ্ছকের বেঞ্চে। প্রাথমিক শুনানির পরে রাহুলের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন বহাল রেখেছিলেন বিচারপতি, যদিও রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ দেননি। শুক্রবার নিম্ন আদালতের রায়ই বহাল রাখেন বিচারপতি প্রচ্ছক। আদালত আরও জানিয়েছে, “সাজা স্থগিত করার কোনও যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই। আদেশটি সঠিক ও আইনি। অযোগ্যতা শুধুমাত্র সাংসদ ও বিধায়কদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এছাড়াও, আবেদনকারীর বিরুদ্ধে প্রায় ১০টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Falaknuma Express: হাওড়া-সেকেন্দ্রাবাদ ফলকনুমা এক্সপ্রেসে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীরা

    Falaknuma Express: হাওড়া-সেকেন্দ্রাবাদ ফলকনুমা এক্সপ্রেসে আগুন, আতঙ্কে যাত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও ট্রেন দুর্ঘটনা। আগুন লাগল হাওড়া থেকে সেকেন্দ্রাবাদগামী ফলকনুমা এক্সপ্রেসে (Falaknuma Express)। জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকালে শর্ট সার্কিটের জেরে চলন্ত ট্রেনে আগুন লেগে যায়। তবে দ্রুততার সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। ফলে সমস্ত রেলযাত্রীকেই নিরাপদে ট্রেন থেকে বের করে আনা গিয়েছে। যদিও পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে ফলকনুমা এক্সপ্রেসের চারটি কামরা। আগুন ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে ট্রেনের এসি কোচগুলিতেও।

    কীভাবে দুর্ঘটনা

    শুক্রবার তেলঙ্গানায় মুম্মইপল্লি এবং পাগিড়িপল্লির মধ্যে ট্রেনটিতে আগুন লাগে। তার পরই দাঁড়িয়ে পড়ে ট্রেনটি। গলগল করে ধোঁয়া বেরোতে দেখা গিয়েছে। বালেশ্বর ট্রেন দুর্ঘটনার ভয়াবহ স্মৃতি এখনও সকলের মনে তাজা। তার মধ্যেই এই ফলকনুমা এক্সপ্রেসে (Falaknuma Express) অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। আগুনের লেলিহান শিখা দেখতে পেয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন ফলকনুমা এক্সপ্রেসের যাত্রীরা। ভয়ে হুড়োহুড়ি পড়ে যায় যাত্রীদের মধ্যে। চারটি (S4, S5, S6, S7) কামরা সম্পূর্ণরূপে জ্বলে গিয়েছে বলে খবর। দ্রুত খবর পৌঁছয় রেল কর্তৃপক্ষের কাছে। সঙ্গে সঙ্গে অ্যালার্ট জারি করা হয়। রেল সূত্রে খবর, তড়িঘড়ি এক্সপ্রেস থেকে যাত্রীদের নিরাপদে নামানো হয়েছে। হতাহতের কোনও খবর নেই। কী কারণে আগুন, তা এখনও স্পষ্ট নয়। সমস্ত যাত্রীরা সুরক্ষিত রয়েছেন। অন্য ট্রেনে করে তাঁদের হায়দরাবাদে নিয়ে যাওয়া হবে। ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন জেনারেল ম্যানেজার অরুণ কুমার জৈন।

    আরও পড়ুন: জটিলতা এড়াতে ত্রিস্তরে ৩ রঙের ব্যালট পেপার, কী কী সেই রং?

    বার বার ট্রেনে এমন বিপত্তির ঘটনায় সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে যাত্রীদের মধ্যে। উল্লেখ্য, এর আগেও ২০১৯ সালে হাওড়া-সেকেন্দ্রাবাদ ফলকনুমা এক্সপ্রেসে (Falaknuma Express) আগুন ধরে গিয়েছিল। সাঁতরাগাছি স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকার সময়েই আগুন লাগে এই এক্সপ্রেস ট্রেনে। ভস্মীভূত হয়ে যায় ট্রেনের রেক। হায়দ্রাবাদ যাওয়ার সবচেয়ে ভাল ট্রেন ফলকনুমা এক্সপ্রেস। হাওড়া স্টেশন থেকে ভোরে ছাড়ে এবং পরের দিন সকালে সেকেন্দ্রাবাদে পৌঁছে যায়। রাজ্যের একাধিক বাসিন্দা এই ট্রেনেই যান। ভরসার এই ট্রেনে হঠাৎ করে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উদ্বেগ বেড়েছে যাত্রীদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: প্রচারের শেষদিনে নির্দলদের পাশে হুমায়ুন, তোপ তৃণমূলের জেলা সভানেত্রীকে

    Murshidabad: প্রচারের শেষদিনে নির্দলদের পাশে হুমায়ুন, তোপ তৃণমূলের জেলা সভানেত্রীকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কান্দি (Murshidabad) ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনে শেষ দিনের প্রচারে নির্দলদের পাশেই দেখা গেল ভরতপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক হুমায়ুন কবীরকে। বৃহস্পতিবার মুর্শিদাবাদের ভরতপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর পঞ্চায়েত সমিতির নির্দল সদস্য, গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্দল সদস্য এবং জেলা পরিষদের নির্দল সদস্যদের নিয়ে মিছিল করেন। তাই নিয়ে জেলায় তৃণমূলের মধ্যে গোষ্ঠী দ্বন্দ্বে ফের শোরগোল। 

    কীভাবে প্রচার করলেন (Murshidabad)?

    বৃহস্পতিবার বিকেলে সালার (Murshidabad) বাস স্ট্যান্ড থেকে কাজীপাড়া, দফাদার পাড়া ঘুরে বিধায়কের দলীয় কার্যালয় পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটার ভোটের প্রচার করেন। সাথে ছিলেন তৃণমূলের জেলা স্তরের নেতা নেত্রীরা। নির্দলদের প্রচারে ইতিমধ্যেই তৃণমূল দল নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এমনকি বহু নির্দল প্রার্থীকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু ব্যতিক্রম ভরতপুর বিধানসভা। কিন্তু তারপরেও সালারের নির্দল প্রার্থীদের প্রচারে অটল থাকলেন হুমায়ুন কবীর।

    কী বললেন হুমায়ূন কবীর?

    নির্বাচনী প্রচার শেষে সাংবাদিকদের হুমায়ুন পরিষ্কারভাবে জানিয়েছেন, “এই নির্দলদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য একমাত্র দায়ী জেলা তৃণমূল সভানেত্রী (Murshidabad) সাওনী সিংহ রায়। তাঁর অপসারণ আমার মুখ্য দাবি। তাঁর জন্যই আজ তৃণমূলের প্রকৃত সৈনিকরা নির্দল হয়ে দাঁড়াতে বাধ্য হয়েছেন। যাঁরা নির্দল দাঁড়িয়েছেন ভরতপুর বিধানসভা এলাকায়, তাঁরা সকলেই তৃণমূলের সক্রিয় সৈনিক। হুমায়ুন কবীর আরও বলেন, “নির্দল হলেও এই প্রার্থীরা প্রকৃতই দলেরই কর্মী-সৈনিক। তাঁদের পাশে আমি রয়েছি, সব সময় তাঁদের জয়লাভ করানো আমাদের লক্ষ্য। মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়ণ এবং উন্নয়ণের কান্ডারী এই নির্দল প্রার্থীদেরই ভোট দেবে।”

    তৃণমূলের সভানেত্রী কী বললেন?

    অপরদিকে বিষয়টি নিয়ে জেলা তৃণমূলের সভানেত্রী সাওনী সিংহ রায় বলেছেন, “কে কী বলছেন আর কে কী করছেন, আমার তাতে কী আসে যায়! আমি কিছু বলবো না। সমস্তটাই রাজ্য নেতৃত্ব দেখতে পাচ্ছেন। দল নজরে রেখেছেন বিষয়টি। যদি কেউ মনে করে থাকেন, রাজ্য নেতৃত্ব বিষয়টি খবর রাখে না, তাহলে সে ভুল করছে! ভুল ভাবছে! রাজ্যের চোখে সবকিছুই ধরা পড়ছে। আমি কোনও অন্যায় করিনি। দলের কাজ করেছে দল। তিনি আরও বলেন, হুমায়ুন কবীরকে (Murshidabad) সংশোধন করার সময় দিয়েছে দল। যদি সংশোধন করেন ভালো! দলের প্রতি আমাদের সম্পূর্ণ আস্থা রয়েছে। কারণ দলের কর্মীদের পরিশ্রম বৃথা যাবে না। ভোটের পরে বিষয়টি নিয়ে দল নিশ্চয়ই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: প্রতি বুথে ‘হাফ সেকশন’! বাহিনী মোতায়েন নিয়ে কমিশনকে প্রস্তাব বিএসএফ আইজি-র

    Panchayat Election 2023: প্রতি বুথে ‘হাফ সেকশন’! বাহিনী মোতায়েন নিয়ে কমিশনকে প্রস্তাব বিএসএফ আইজি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশ মতো পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election 2023) কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে প্ল্যান করে দিল বিএসএফ। কিন্তু সেখানে দেখা যাচ্ছে, সব বুথে থাকছে না কেন্দ্রীয় বাহিনী। মূলত স্পর্শকাতর বুথ গুলিতেই রাখা হচ্ছে। এ নিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে নতুন প্রস্তাব দিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর কোঅর্ডিনেটর এবং আইজি (বিএসএফ)। তাঁর প্রস্তাব, কোনও বুথে হাফ সেকশনের কমে বাহিনী থাকতে পারে না। ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে একটি এবং দু’টি বুথ থাকলে কমপক্ষে হাফ সেকশন বাহিনী (অর্থাৎ ৫ জন জওয়ান। যার মধ্যে সক্রিয় থাকবেন চার জন), তিনটি এবং চারটি বুথ থাকলে কমপক্ষে এক সেকশন বাহিনী, পাঁচ এবং ছ’টি বুথ থাকলে কমপক্ষে দেড় সেকশন বাহিনী এবং সাতটি বা তার থেকে বেশি বুথ থাকলে কমপক্ষে দু’সেকশন বাহিনী মোতায়েন করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

    সংবেদনশীল বুথগুলিতে আগে বাহিনী

    বৃহস্পতিবার রাতে রাজ্য নির্বাচন (Panchayat Election 2023) কমিশনার রাজীব সিংহের সঙ্গে দেড় ঘণ্টার বেশি বৈঠক করার পর আইজি (বিএসএফ) জানিয়েছেন, সংবেদনশীল বুথগুলিতে আগে বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। বুথগুলিতে মোতায়েন করতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে রাজ্য পুলিশও। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনার পরই এই প্রস্তাব রাখা হচ্ছে বলে কেন্দ্রীয় বাহিনীর কোঅর্ডিনেটর এবং আইজি (বিএসএফ)-র তরফে জানানো হয়েছে। পাশাপাশি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, ‘স্ট্রংরুম’ (যেখানে ব্যালটবাক্স এবং ইভিএম রাখা হয়)-এ ১ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। যার মধ্যে ৮০ জন জওয়ান সক্রিয় ভাবে মোতায়েন থাকবেন। 

    আরও পড়ুন: ৪ ডিগ্রি কমল কলকাতার তাপমাত্রা, ভোটের দিন গ্রাম বাংলার আবহাওয়া কেমন?

    জওয়ানদেরও ‘প্রাণহানির আশঙ্কা’

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023)  বুথে রাজ্য পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনী (central force) সমান অনুপাতে দিতে হবে, এমনই নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। অর্থাৎ একটি বুথে এক জন রাজ্য পুলিশ থাকলে একজন কেন্দ্রীয় বাহিনীকেও রাখতে হবে। পুরো বিষয়টি কীভাবে করা হবে হাইকোর্ট তা দেখার দায়িত্ব দিয়েছে বিএসএফ আইজি-কে। সেই নির্দেশ মেনে কাজ করা হলেও, সমস্যা থেকে যাচ্ছে। অন্য দিকে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর সদস্যেরা রাজ্যের কোনও বুথে একক ভাবে কাজ করতে চাইছেন না। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের যা অবস্থা তাতে জওয়ানদেরও ‘প্রাণহানির আশঙ্কা’ রয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা। এই মর্মে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে চিঠি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর কোঅর্ডিনেটর। বিএসএফ, আইটিবিপি-সহ সব বাহিনীর কর্তারা জানিয়েছেন, কোনও জায়গায় এক সেকশনের কমে বাহিনী থাকতে পারে না। এক সেকশনের সদস্য সংখ্যা ১১ জন। শুধুমাত্র ভোটের ক্ষেত্রে কোনও বুথে হাফ সেকশন বাহিনী থাকতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: সবংয়ের বিজেপি সমর্থিত নির্দল প্রার্থীর স্বামীকে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: সবংয়ের বিজেপি সমর্থিত নির্দল প্রার্থীর স্বামীকে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের একদিন আগে উত্তপ্ত হয়ে উঠল পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং। বিজেপি (BJP) সমর্থিত নির্দল প্রার্থী সোনালী সিং ঘোড়াইয়ের স্বামী অরুণ ঘোড়াইকে মেরে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার রাত প্রায় এগারোটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সবং থানার ১২ নম্বর বুড়াল অঞ্চলের কেরুর এলাকায়। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    বৃহস্পতিবার কোলাঘাট থেকে বিজেপি সমর্থিত (BJP) নির্দল প্রার্থী সোনালী সিং ঘোড়াইয়ের স্বামী অরুণ ঘোড়াই গাড়ি নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে কেরুর এলাকায় তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি তপন হাজরার নেতৃত্বে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁর পথ আটকায়। হাতে বোমা,বন্দুক,লাঠি,রড,নিয়ে তাঁরা দাঁড়িয়েছিলেন। প্রথমে বচসা হয়। পরে, তাঁকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক মারধর করা হয় এবং তাঁর হাত-পা ভেঙে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। পরবর্তীতে এই ঘটনার খবর পেয়ে গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে সবং গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় সবং থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। ইতিমধ্যে এলাকা থমথম রয়েছে। এই ঘটনায় সবং থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

    কী বললেন আক্রান্ত নির্দল প্রার্থীর স্বামী?

    বিজেপি সমর্থিত নির্দল প্রার্থী সোনালীদেবী বলেন, আমি বিজেপি (BJP) সমর্থিত নির্দল প্রার্থী হয়েছি। আমার স্বামী খুবই পরিশ্রম করছেন। তাতে তৃণমূল আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। তাই, আমার স্বামীর উপর ওরা হামলা চালিয়েছে। স্বামীকে প্রাণ নাশের চেষ্টা করেছে তৃণমূল। থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আমরা চাই, যে বা যারা এই হামলা চালিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানাচ্ছি।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি তপন হাজরা বলেন, আমাদের কোনও সমর্থক মেরেছে  বলে আমার জানা নেই। এই অভিযোগ সম্পূর্ণভাবে মিথ্যে। এসব অভিযোগ করে কোনও লাভ হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SCO Summit: চিনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পে আপত্তি ভারতের, এসসিও-র বিবৃতিতে সই নেই নয়াদিল্লির

    SCO Summit: চিনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পে আপত্তি ভারতের, এসসিও-র বিবৃতিতে সই নেই নয়াদিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য সমাপ্ত এসসিও সম্মেলনের (SCO Summit) আয়োজক দেশ ছিল ভারত (India)। ভার্চুয়াল এই সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই বক্তৃতায় তিনি বলেছিলেন, এসসিও গোষ্ঠীর সনদকে মান্যতা দেওয়া উচিত সকলের। চিনের নাম না করে সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষার জন্যও সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলন শেষে যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করে সদস্য রাষ্ট্রগুলি জানায়, যৌথভাবে তৈরি হওয়া ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পকে সমর্থন করছে তারা। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছে পাকিস্তান, রাশিয়া সহ এসসিও-র প্রায় সব সদস্য দেশ। তবে উল্লেখযোগ্যভাবে তাতে সই করেনি ভারত।

    স্বাক্ষর না করার কারণ

    কী কারণে যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেনি নয়াদিল্লি? জানা (SCO Summit) গিয়েছে, ভারতের মূল আপত্তি ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পের একটি নির্দিষ্ট অংশ নিয়ে। ‘চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর’ নামের এই রাস্তা চিন অধিকৃত শিনজিয়াংয়ের কাশগড়কে যুক্ত করেছে পাকিস্তানের গ্বদল বন্দরকে। যাত্রা পথে রাস্তাটির একটি অংশ গিয়েছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের গিলগিট-বালটিস্তান এলাকার মধ্যে দিয়ে। পাক অধিকৃত কাশ্মীর যে আদতে ভারতেই অংশ, বহুবার তা দাবি করেছে ভারত। তাদের দবি, এই রাস্তা তৈরি করে ভারতের সার্বভৌমত্বে আঘাত করেছে শি জিনপিংয়ের দেশ। সেই কারণেই এসসিও-র ওই যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেনি নরেন্দ্র মোদির দেশ।

    প্রসঙ্গ সন্ত্রাসবাদ

    উদ্বোধনী ভাষণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী সুর চড়িয়েছেন সন্ত্রাসবাদের (SCO Summit) বিরুদ্ধেও। তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে সব চেয়ে বড় অন্তরায় হল সন্ত্রাসবাদ। তার বিরুদ্ধে লড়তে হবে আমাদের।” পাকিস্তানের নাম না করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কিছু দেশের নীতিই হল সীমান্তপারের সন্ত্রাসকে মদত দেওয়া। তাদের নিন্দা করার ক্ষেত্রেও কোনও দ্বিধা থাকা উচিত নয়।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘তৃণমূলকে ভোট না দিলে বঞ্চিত থাকবে এলাকাবাসী’’, হুঁশিয়ারি রাজ্যের মন্ত্রীর

    প্রসঙ্গত, ২০০১ সালে চিনের সাংহাইতে গঠিত হয় সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন। সদস্য দেশ ছিল রাশিয়া, কাজাখস্তান, কিরঘিজস্তান ও চিন নিজে। ২০০৭ সালে এসসিও সম্মেলনে (SCO Summit) আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে উপস্থিত ছিল ভারত। এর ঠিক ১০ বছর পরে এসসিওতে যোগ দেয় ভারত। ওই একই বছর যোগ দেয় পাকিস্তানও।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ৪ ডিগ্রি কমল কলকাতার তাপমাত্রা, ভোটের দিন গ্রাম বাংলার আবহাওয়া কেমন?

    Weather Update: ৪ ডিগ্রি কমল কলকাতার তাপমাত্রা, ভোটের দিন গ্রাম বাংলার আবহাওয়া কেমন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই শহরের আকাশে মেঘের আনাগোনা। মাঝে মাঝে সূর্যের দেখা মিললেও তা ক্ষণস্থায়ী। মেঘলা আকাশ থাকায় ৪ ডিগ্রি কমল কলকাতার তাপমাত্রা (Weather Update)। শনিবার পঞ্চায়েত ভোট (WB Panchayat Election)। গোটা বাংলার পাশাপাশি ২২ বছর পর ভোট হবে পাহাড়েও। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Poll) দিন, বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি  হলেও গরম বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে। তবে উত্তরবঙ্গ কিন্তু ভাসবে প্রবল বৃষ্টিতে। ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে উত্তরে। 

    ভারী বৃষ্টি উত্তরে

    আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস (Weather Update), ভোটের দিন ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই দক্ষিণবঙ্গে। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি ভোগাতে পারে। উত্তরবঙ্গে  হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মাঝে বিক্ষিপ্তভাবে দু এক জায়গায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস। ভারী বৃষ্টি চলবে দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি জেলায়। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারে বেশী বৃষ্টির সতর্কতা। বৃষ্টির পরিমাণ কমবে মালদা উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে।

    আরও পড়ুন: “নন্দীগ্রামে আর একটা ১৪ মার্চ ঘটাতে চায় মমতা ব্যানার্জি”, আশঙ্কা শুভেন্দুর

    হালকা বৃষ্টি দক্ষিণে

    বিক্ষিপ্তভাবে দু-এক পশলা বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে কলকাতা-সহ শহরতলির বিভিন্ন অংশে। জলীয় বাষ্প থাকায় অস্বস্তি থাকবে বলে আগেই জানিয়ে রেখেছে আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহ কেটে গেল এখনও ঝেঁপে বৃষ্টি থেকে বঞ্চিত কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলা। ফলে গরম জনিত অস্বস্তি থেকে এখনও নিস্তার পায়নি বঙ্গবাসী। কলকাতায় সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৭.৭ ডিগ্রি। বৃহস্পতিবার  সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০.৮ ডিগ্রি। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ৮৫ থেকে ৯৪ শতাংশ। বৃষ্টি হয়েছে ১১ মিলিমিটার। হাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, দুই বর্ধমান, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ ও বীরভূমে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। কোনও কোনও জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাত হতে পারে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share