Tag: bangla news

bangla news

  • Panchayat Vote: শারীরিক প্রতিবন্ধীদের পোলিং অফিসার করা যাবে না, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Panchayat Vote: শারীরিক প্রতিবন্ধীদের পোলিং অফিসার করা যাবে না, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Vote) বাকি মাত্র আর পাঁচদিন। ভোট ঘিরে একাধিক মামলা গড়িয়েছে হাইকোর্টে। এমনই একটি অভিযোগ জমা পড়ে কোর্টে যে  শারীরিকভাবে অক্ষম হলেও ভোট গ্রহণের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। রাজ্যের সরকারি শিক্ষকদের একাংশ এনিয়ে হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। সোমবার কলকাতা হাইকোর্ট সাফ নির্দেশ দিল, যাঁরা বিশেষভাবে সক্ষম, তাঁদের কোনওভাবেই ভোটের পোলিং অফিসার হিসাবে ব্যবহার করতে পারবে না রাজ্য নির্বাচন কমিশন। প্রসঙ্গত, এ ব্যাপারে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জনস্বার্থ মামলা করেছিল রাজ্যের শিক্ষানুরাগী যৌথ মঞ্চ। সোমবার মামলার শুনানি ছিল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এদিন  কমিশনকে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘‘এই ভোটের কাজে প্রতিবন্ধীদের পোলিং অফিসার হিসাবে নিয়োগ করা উচিত নয় কমিশনের।’’

    ভোট কর্মীর অভাব

    পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote) ঘোষণার পর থেকেই রাজ্যজুড়ে সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করেছে শাসক দল, এমনই অভিযোগ বিরোধীদের। একাধিক বিষয়ে মামলা জমা পড়েছে আদালতে। এর মধ্যে ভোটের দফা বৃদ্ধির আবেদন করেছে বিরোধীরা। মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানি রয়েছে। ভোট যদি একদফায় হয় তবে তা সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে শুক্রবারের মধ্যেই বুথে বুথে পোলিং অফিসার পাঠাতে হবে কমিশনকে। কমিশনের অন্দরের খবর, পঞ্চায়েত নির্বাচনের কাজে সরকারি কর্মীর নাকি পর্যাপ্তভাবে মিলছে না। তাই, নির্বাচনের কাজে শারীরিক প্রতিবন্ধী সরকারি শিক্ষকদেরও পোলিং অফিসার করার কথা চিন্তা করে কমিশন। কিন্তু হাইকোর্টের নির্দেশে তা আর সম্ভব হলনা।

    ৮০ শতাংশ শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধীদেরও ভোট কর্মী করেছিল কমিশন

    ভোট কর্মী হিসেবে ডাক পাওয়া সরকারি শিক্ষকদের একাংশের অভিযোগ, পোলিং অফিসার করতে চেয়ে এর আগেও লোকসভা, বিধানসভা এবং পঞ্চায়েত ভোটে এই ভাবেই চিঠি পাঠানো হয়েছিল প্রতিবন্ধী সরকারি শিক্ষকদের। এ বারও সেই একইকাজ করা হয়েছে। তাঁদের আরও অভিযোগ, ৬০, ৭০ এমনকি ৮০ শতাংশ শারীরিক প্রতিবন্ধী শিক্ষকদের পঞ্চায়েত ভোটে পোলিং অফিসার করার জন্য চিঠি পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এর বিরুদ্ধে প্রথমে তাঁরা স্থানীয় জেলা প্রশাসনের কাছে দ্বারস্থ হন। কিন্তু এখানে সমস্যার সমাধানের ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন না তাঁরা। কারণ, এর আগে পঞ্চায়েত ভোটে শারীরিক প্রতিবন্ধকতার কথা জানানো সত্ত্বেও পোলিং অফিসারের কর্তব্য থেকে অব্যাহতি পাননি সরকারি শিক্ষকেরা। সোমবার অবশ্য আদালত সেই সমস্যার সমাধান করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Srijita Dey: পাত্র জার্মান ব্যবসায়ী! সাত পাকে বাঁধা পড়লেন বাঙালি অভিনেত্রী সৃজিতা

    Srijita Dey: পাত্র জার্মান ব্যবসায়ী! সাত পাকে বাঁধা পড়লেন বাঙালি অভিনেত্রী সৃজিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জার্মানির একটি চার্চে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন বাঙালি অভিনেত্রী সৃজিতা দে (Srijita Dey)। যদিও বাংলার চেয়ে মুম্বইয়ের টেলি ধারাবাহিকের জগতে বেশ পরিচিত সৃজিতা।  ‘উত্তরণ’ থেকে ‘বিগ বস’ বাংলার মেয়েকে হিন্দি ধারাবাহিকের দর্শক চেনেন বেশ অনেক বছর ধরেই। নানা ধরনের চরিত্রে অভিনয় করে সমালোচকদের প্রশংসাও কুড়িয়েছেন সৃজিতা। সৃজিতার জার্মান স্বামী মাইকেল ব্লোম পাপে পেশায় একজন ব্যবসায়ী। 

    জার্মান চার্চে বিয়ে

    হিন্দি টেলিভিশনে সৃজিতার (Srijita Dey) প্রথম কাজ ‘কসৌটি জিন্দেগি কে’-তে। তার পর একে একে ‘উত্তরণ’, ‘করম আপনা আপনা’, ‘অন্নু কি হো গেয়ি ওয়াহ ভাই ওয়াহ’-তে অভিনয় করেছেন তিনি। ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে তাঁর সঙ্গে আলাপ হয় মাইকেল ব্লোম পাপের। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। এরপর বন্ধুত্ব থেকে প্রেম। আগেই নায়িকা জানিয়েছিলেন একবার খ্রিস্টান এবং আরেকবার বাঙালি মতে বিয়ে করবেন তিনি।  লাল বেনারসির বদলে সাদা গাউনে দেখা গেল তাঁকে। মাথায় ছিল মাটি ছোঁয়া ভেল। রবিবার বিয়ের ছবি ইনস্টাগ্রামে আপলোড করে তিনি লেখেন ‘আজ আমরা হাতে হাত রেখে চিরকালীন পথের যাত্রা শুরু করলাম’। একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি সুসজ্জিত চার্চে স্বামী মাইকেলের সঙ্গে বিয়ের মন্ডপের দিকে হেঁটে যাচ্ছেন সৃজিতা। অন্য এক ছবিতে বিয়ে শেষে চুম্বনরত নবদম্পতি।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Sreejita De (@sreejita_de)

    আরও পড়ুন: দিশেহারা ভক্তরা! কেন নেটদুনিয়া থেকে বিরতি নিলেন কাজল?

    মুম্বইয়ে রিসেপশন

    বাঙালি সৃজিতা (Srijita Dey) আসলে হলদিয়ার মেয়ে। যদিও বর্তমানে তাঁর বাসস্থান মুম্বই। ‘বিগ বস’ (Big Boss) -এ  প্রথম জানা গিয়েছিল সৃজিতার সম্পর্কের কথা। প্রায় চার বছরের সম্পর্ক ছিল অভিনেত্রীর। সৃজিতার প্রেমিক আসলে জার্মান। তাঁর সঙ্গে জার্মানির একটি চার্চেই বিয়ে সারলেন সৃজিতা। বিয়ে জার্মানিতে হলেও, শোনা যাচ্ছে আগামী ১৭ জুলাই মুম্বইয়ে রিসেপশনের আয়োজন করেছেন অভিনেত্রী। ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুবান্ধব ও সতীর্থদের জন্য এই আয়োজন। আলো আঁধারিতে ঢাকা সৃজিতার বিয়ের ছবি দেখ মুগ্ধ অনেকেই। সহকর্মী থেকে শুরু করে অনুরাগী, সবাই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তাঁদের। সৃজিতার কথায়, মাইকেলই তাঁর জীবনকে স্থিতধী করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আশ্বাস! ২ মাস পর মণিপুরে উঠল জাতীয় সড়ক অবরোধ

    Manipur Violence: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আশ্বাস! ২ মাস পর মণিপুরে উঠল জাতীয় সড়ক অবরোধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আবেদনের পর মণিপুরের জাতীয় সড়কে দু’মাস পর অবরোধ তুলে নিল কুকি সংগঠনগুলি। গত মে মাসে মণিপুরে (Manipur Violence) অশান্তি শুরু হওয়ার পর থেকে এনএইচ-২ বা ইম্ফল-ডিমাপুর জাতীয় সড়ক অবরোধ করা হয়েছিল। এই অবরোধ উঠে যাওয়ায় মণিপুরের পরিস্থিতি কিছুটা হলেও স্বাভাবিক হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    উঠল জাতীয় সড়ক অবরোধ

    মণিপুর (Manipur Violence) রাজ্যে মোট দু’টি জাতীয় সড়ক রয়েছে। একটি ইম্ফল-ডিমাপুর এবং অন্যটি ইম্ফল-জিরিবাম (এনএইচ-৩৭)। দু’নম্বর জাতীয় সড়কটি কাংপোকপি জেলার কাছে মে মাস থেকে অবরুদ্ধ। অবশেষে সেই অবরোধ উঠল। ইউনাইটেড পিপলস ফ্রন্ট ও কুকি ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন এই দুই কুকি উপজাতি সংগঠনের তরফে একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে তারা জানিয়েছে, জাতীয় সড়কের অবরোধ অবিলম্বে তুলে নেওয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, এই দুই সংগঠন এমন একটি গোষ্ঠী যারা আগে উগ্রপন্থী গোষ্ঠী হিসাবে প্রমাণিত হলেও পরে তারা সরকারের সঙ্গে সন্ধির রাস্তা নেয়। তারাই জানিয়েছে যে, মণিপুরের কাংপোকপিতে তারা ন্যাশনাল হাইওয়ের রাস্তা বনধ তুলে নিচ্ছে। এর আগে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ সমস্ত গোষ্ঠীকে বনধ তুলে নেওয়ার আর্জি জানিয়েছিলেন। তিনি সমস্ত পক্ষকে শান্তির রাস্তা অবলম্বনের বার্তা দেন। এরপরই এই পদক্ষেপ। সংগঠনগুলির তরফে বলা হয়েছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজ্যে “শান্তি ও সম্প্রীতি ফিরিয়ে আনার যে বার্তা দিয়েছে সেই কথা মাথায় রেখেই অবরোধ উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে”।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের উপরে উড়ছে রহস্যজনক ড্রোন! তদন্ত শুরু দিল্লি পুলিশের

    ফের হিংসা চুরাচাঁদপুরে

    জাতীয় সড়ক অবরোধ তুলে নেওয়া হলেও, অশান্তি যেন সম্পূর্ণ থামছে না উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে। নতুন করে ফের হিংসা ছড়িয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন দিকে। চুরাচাঁদপুরের সীমান্তে, গুলিবর্ষণের ঘটনায় মেইতি সম্প্রদায়ের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি রবিবার চুরাচাঁদপুর (Manipur Violence) জেলায় ছড়িয়ে পড়া হিংসায় প্রাণ গিয়েছে আরও এক জনের। মণিপুরের বিষ্ণুপুর জেলার খোইজুমন্তবি গ্রামে নতুন করে হিংসার ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। তিনজন “গ্রাম স্বেচ্ছাসেবক” অস্থায়ী বাঙ্কারে এলাকা পাহারা দিচ্ছিলেন সেই সময় যখন অজ্ঞাত পরিচয় বন্দুকধারীদের গুলিতে তিন জন নিহত হন। পাশাপাশি শনিবার রাতে বন্দুকযুদ্ধে আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে আহত কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের ইম্ফলের একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NCP: ‘আসল এনসিপি’ কে? শরদের পাল্টা চালে মহারাষ্ট্রে অগ্নিপরীক্ষার মুখে অজিত

    NCP: ‘আসল এনসিপি’ কে? শরদের পাল্টা চালে মহারাষ্ট্রে অগ্নিপরীক্ষার মুখে অজিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে মহা নাটক। দলের সর্বভারতীয় সভাপতি হিসাবে ভাইপো অজিত পাওয়ার-সহ নয় বিদ্রোহী বিধায়কের বিধায়ক পদ খারিজের আর্জি জানালেন এনসিপি (NCP) নেতা শরদ পাওয়ার। রবিবারই বিজেপি-শিবসেনার সরকারের মন্ত্রিসভায় যোগ দেন এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার সহ একাধিক বিধায়করা।

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে চিঠি

    এনসিপি সূত্রে খবর, শরদ পাওয়ারের (SHARAD PAWAR) দল এনসিপির (NCP) তরফে ইতিমধ্যেই মহারাষ্ট্রের বিধানসভার স্পিকারের কাছে পিটিশন দাখিল  করা হয়েছে। রবিবার অজিত পাওয়ার (Ajit Pawar)সহ এনসিপির যে ৯ জন নেতা শিবসেনা-বিজেপি সরকারে মন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করেছেন, তাদের বিধায়ক পদ খারিজ করার জন্য আবেদন জানিয়েছেন রাহুল নারভেকর। পাশাপাশি, দলের তরফে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছেও চিঠি লিখে জানানো হয়েছে যে এনসিপির প্রধান শরদ পাওয়ারই। ১৯৯৯ সালে তিনি এই দল প্রতিষ্ঠা করেন, তারপর থেকে দলের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন এবং এখনও দলের নেতৃত্বে কোনও পরিবর্তন আসেনি। অজিত পাওয়ারের শিবিরের কোনও আবেদন শোনার আগে যেন শরদ পাওয়ারের শিবিরের বক্তব্য শোনা হয়, সেই অনুরোধও জানানো হয়েছে নির্বাচন কমিশনের কাছে।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের উপরে উড়ছে রহস্যজনক ড্রোন! তদন্ত শুরু দিল্লি পুলিশের

    ৪০ জন বিধায়কের সমর্থন রয়েছে দাবি অজিতের

    দল বিরোধী আইনে শাস্তি পাওয়া থেকে বাঁচতে অজিত পাওয়ারের কমপক্ষে ৩৬ জন বিধায়কের সমর্থন চাই। বিজেপি (BJP) সূত্রে খবর, অজিত পাওয়ার দাবি করেছেন বিধানসভায় এনসিপির (NCP) যে ৫৩জন বিধায়ক রয়েছে, তার মধ্যে ৪০ জনেরই সমর্থন রয়েছে তাঁর সঙ্গে। দলের নাম এবং প্রতীকেই তাঁরা আগামী সব নির্বাচনে লড়বেন, বলেও জানান অজিত। মনে করা হচ্ছে, শিবসেনার মতোই এ বার এনসিপির ‘স্বত্বাধিকার’ নিয়েও লড়াইয়ে নামতে চলেছেন কাকা শরদ এবং ভাইপো অজিত। রবিবার দুপুরে হঠাৎই নাটকীয়ভাবে অনুগামী বিধায়কদের সঙ্গে নিয়ে রাজভবনে যান অজিত। তার পরই হাত মেলান শিন্ডে-বিজেপি (Shinde) সরকারের সঙ্গে। উপমুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেন পাওয়ারের ভাইপো। তাঁর সঙ্গে আরও আট এনসিপি বিধায়ক শপথগ্রহণ করেন। তাঁরা হলেন ছগন ভুজবল, দিলীপ ওয়ালসে পাতিল, অদিতি টাটকারে, ধনঞ্জয় মুন্ডে, হাসান মুশারিফ, ধরমরাজ বাবারাও আতরাম, সঞ্জয় বাঁসোদে এবং অনিল ভাইদাস পাতিল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘আরে ও নন্দলাল…’’! সবজির অগ্নিমূল্য নিয়ে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘আরে ও নন্দলাল…’’! সবজির অগ্নিমূল্য নিয়ে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবজির বাজারে রীতিমতো আগুন। এনিয়ে স্যোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে নানা রকমের মিম। কোথাও কোথাও লঙ্কা মিলছে ৪০০ টাকা কেজিতে। বাকি ৩০-৪০ টাকায় যে সবজি পাওয়া যেত তা সবই ১০০ ছাড়িয়েছে। সবজির এই মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে এবার মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    এদিন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) নিজের ট্যুইটারে লেখেন, ‘‘আরে ও নন্দলাল, গরীব মানুষের পাতে কি জুটবে শুধু নুনের সাথে মোদিজির দেওয়া বিনা পয়সার চাল?” প্রসঙ্গত দিন কয়েক আগেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কটাক্ষ করে বলেছিলেন, ‘‘আরে ও নন্দলাল ১২০০টাকার গ্যাসে ফুটবে বিনা পয়সার চাল!’’ এদিন তারই প্রত্যুত্তর দিলেন শুভেন্দু। নন্দীগ্রামের বিধায়ক আরও বলেন, “আগুনে বাজার! এক মাস পূর্বের বাজার দরের সঙ্গে বর্তমান বাজার দরের তফাৎ করলে বোঝা যাবে যে হাটবাজারে আগুন লেগেছে। চড়া দামের ছ্যাঁকায় বাঙালি নাজেহাল। অনাজের দাম নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত এমনকি উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারের ও নাগালের বাইরে। এমনকি এ কথা বললে মোটেও বাড়াবাড়ি হবে না যে সব্জির দাম এই মুহূর্তে সর্বকালের রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়েছে।”

    শুভেন্দুর আরও অভিযোগ, “জুন মাসের গোড়ায় যেখানে বেশিরভাগ সব্জির দাম চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ টাকার মধ্যে ছিল তা আজ অবিশ্বাস্য ভাবে বেড়ে গেছে। টমেটোর প্রতি কেজির দাম ছিল ৩০ – ৩৫ টাকার মধ্যে। আদার প্রতি কেজির দাম ছিল ২৫০ টাকার আশেপাশে। বেগুনের দাম ছিল প্রতি কেজি ৪০-৫০ টাকা। পটলের কেজি প্রতি দাম ছিল ২৫-৩০ টাকা। উচ্ছের দাম ছিল ৫০ টাকার আশেপাশে। পেঁপের দাম ছিল ২৫ টাকা কেজি। কাঁচা লঙ্কার দাম ছিল ৬০-৭০ টাকা কেজি। পালং শাকের এক আঁটির দাম ছিল ১০ টাকা মত।”

    প্রশাসনকে নিশানা বিরোধী দলনেতার

    প্রশাসনকে নিশানা করে তিনি আরও বলেন, “রুই-কাতলা (কাটা) মাছের প্রতি কেজিতে দাম পড়ছিল ২০০ টাকা থেকে ৩০০ টাকার মধ্যে। মুরগি মাংসের দাম প্রতি কেজিতে ১৮০-২০০ টাকার মধ্যে ওঠানামা করছিল। প্রশাসনের তরফে যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলেই আজ আনাজের দাম মাত্রা ছড়িয়ে গিয়েছে। আনাজের দাম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য মুখ্যমন্ত্রী অনেক ঢাক ঢোল পিটিয়ে “টাস্ক ফোর্স” গঠন করেছিলেন, যার উদ্দেশ্য ছিল হঠাৎ করে বাজার হাটে শাক-সব্জির দাম বেড়ে গেলে তা নিয়ন্ত্রণ করা। কিন্তু আদতে এর প্রতিফলন কখনোই দেখা যায় না।” 

     

    আরও পড়ুুন: কে পুলিশ, কে রাজীব, আর কে তৃণমূল? চেনা মুশকিল! বিস্ফোরক শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের উপরে উড়ছে রহস্যজনক ড্রোন! তদন্ত শুরু দিল্লি পুলিশের

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের উপরে উড়ছে রহস্যজনক ড্রোন! তদন্ত শুরু দিল্লি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) বাসভবনের উপরে ড্রোন ওড়ার খবর দিল  স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ। এই ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও আঁটসাঁট করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন দিল্লি পুলিশের আধিকারিকেরা। পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার ভোর ৫টা নাগাদ স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ (এসপিজি)-এর সদস্যেরা দিল্লি পুলিশকে এই বিষয়ে অবহিত করেন। 

    কারা প্রথম ড্রোন দেখতে পায়

    প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকেন এসপিজি-র আধিকারিকেরাই। তাঁরাই প্রথম ড্রোনটি লক্ষ্য করেন। রহস্যজনক গতিবিধি নজরে আসতেই সঙ্গে সঙ্গে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। রহস্যজনক ওই ড্রোনটিকে ট্র্যাক করার চেষ্টা করা হচ্ছে। দিল্লি পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার ভোর ৫টা নাগাদ রাজধানীতে ৭ নম্বর লোক কল্যাণ মার্গের বাসভবনের মাথায় ড্রোনটিকে উড়তে দেখা যায়।

    প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ‘নো ফ্লাই জোন’-এর মধ্যে পড়ে। অর্থাৎ, নিরাপত্তার কারণে ওই বাসভবনের উপর দিয়ে কোনও বিমান কিংবা ড্রোন উড়ে যেতে পারে না। তার পরও কী ভাবে ড্রোনটি উড়ল, তা নিয়ে সংশয় থাকছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নিরাপত্তায় কোনওরকম গাফিলতি দেখা গিয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।  কোথা থেকে এই ড্রোন উড়ে এল, সেই লোকেশন খুঁজে বরে করার চেষ্টা চলছে। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও তথ্য হাতে আসেনি তদন্তকারীদের।

    আরও পড়ুন: দুর্নীতি ও বেনিয়মের অভিযোগ! ওমপ্রকাশ মিশ্রর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ রাজ্যপালের

    রহস্যময় ড্রোন সম্পর্কে খোঁজখবর শুরু

    হালফিলে ড্রোন বিষয়টি নিরাপত্তার দিক থেকে খুবই বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। গোটা পশ্চিম এশিয়া জুড়ে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ আবার তাদের দমনে ড্রোন ব্যবহার হচ্ছে। মাটি থেকে অনেক উপরে থাকলে অনেক সময়েই ড্রোন চিহ্নিত করা যায় না।  ঘটনার তদন্তে নেমে দিল্লি পুলিশ ওই রহস্যময় ড্রোন সম্পর্কে খোঁজখবর শুরু করে। যোগাযোগ করা হয় এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোল (এটিসি)-র সঙ্গেও। কিন্তু এমন কোনও ড্রোনের সন্ধান পাওয়া যায়নি। এই প্রসঙ্গে দিল্লি পুলিশের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে বলা হয়, “আমাদের কাছে খবর এসেছে যে, প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের কাছে একটি শনাক্ত করতে না পারা উড়ন্ত জিনিস দেখা গিয়েছে। আমরা সংলগ্ন এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে এমন কোনও জিনিস পাইনি। এটিসির সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে। তাদের নজরেও এমন কিছু আসেনি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: বাহিনীর ভবিষ্যৎ কী? কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যসচিব, ডিজি

    Panchayat Election 2023: বাহিনীর ভবিষ্যৎ কী? কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যসচিব, ডিজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) আগে আর মাত্র ৬ দিন রয়েছে। এখনও কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কীভাবে কাজে লাগানো হবে, তা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে পারেনি রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সেই কারণে রবিবার ফের বৈঠকে বসল কমিশন। রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা ছাড়াও বৈঠকে ছিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী, রাজ্য পুলিশের ডিজি এবং এডিজি। কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিশকে কীভাবে ব্যবহার করা হবে, তা নিয়েই আলোচনা হয় ওই বৈঠকে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘাটতির বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হয় এদিনের বৈঠকে। ভিন রাজ্য থেকে পুলিশ আনা হবে কিনা, তা নিয়েও হয় আলোচনা।

    রাজ্য পুলিশেই আস্থা!

    রাজ্য পুলিশ দিয়েই প্রথমে ভোট (Panchayat Election 2023) করাতে চেয়েছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। পরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হন বিরোধীরা। আদালতের চাপে প্রথমে ২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চায় কমিশন। হাইকোর্টের গুঁতো খেয়ে ফের চায় ৮০০ কোম্পানি বাহিনী। যদিও প্রথম দফায় ২২ কোম্পানি ও দ্বিতীয় দফায় ৩১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠায় নির্বাচন কমিশন। শনিবার ভোট। তার আগে বাকি ৪৮৫ কোম্পানি বাহিনী নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, কেন্দ্রকে বকেয়া বাহিনী চেয়ে বারবার চিঠি দিয়েও উত্তর মেলেনি। তাই বিকল্প হিসেবে পুলিশ ব্যবহার নিয়ে রাজ্যের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে কমিশন।

    কেন্দ্রীয় বাহিনী কম

    রাজ্যে বুথ (Panchayat Election 2023) রয়েছে ৬১ হাজার ৬৩৬টি। এজন্য প্রয়োজন প্রায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার নিরাপত্তা রক্ষী। এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে ৩৭ হাজার। অর্থাৎ প্রতি বুথে একজন করেও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা যাবে না। ভোটের জন্য আরও প্রায় ১ লক্ষ নিরাপত্তাকর্মী প্রয়োজন। রাজ্যের কাছে ওই সংখ্যক বাহিনী নেই। এদিনের বৈঠকে কোথায়, কত পুলিশ ব্যবহার করা হবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়। কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘাটতি মেটাতে ঝাড়খণ্ড ও বিহার থেকে পুলিশ নিয়ে আসার পরিকল্পনাও করেছে রাজ্য। এ ব্যাপারে নাকি পদক্ষেপও শুরু করে দিয়েছে নবান্ন।

    আরও পড়ুুন: কে পুলিশ, কে রাজীব, আর কে তৃণমূল? চেনা মুশকিল! বিস্ফোরক শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nuclear Plant: কাজ বাকি, পিছিয়ে গেল গুজরাটের পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের চতুর্থ ইউনিটের উদ্বোধন  

    Nuclear Plant: কাজ বাকি, পিছিয়ে গেল গুজরাটের পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের চতুর্থ ইউনিটের উদ্বোধন  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চালু হওয়ার কথা ছিল চলতি বছরই। তবে বেশ কিছু কাজ বাকি থাকায় বছরখানেক পিছিয়ে গেল নিউক্লিয়ার পাওয়ার কর্প অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের কাকড়াপাড়া প্ল্যান্টের (Nuclear Plant) চতুর্থ ইউনিটের উদ্বোধন। গুজরাটের কাকড়াপাড়ার এই প্ল্যান্টটি চলতি বছরই চালু হওয়ার কথা ছিল। কাজ শেষ না হওয়ায় আপাতত চালু হচ্ছে না। নিউক্লিয়ার পাওয়ার কর্প অফ ইন্ডিয়া লিমিটেডের তরফে ভুবন চন্দ্র পাঠক বলেন, চতুর্থ ইউনিটটির নির্মাণ কাজ চলছে।

    ৭০০ মেগাওয়াটের ইউনিট

    আগামী বছরের মার্চের মধ্যেই সম্পূর্ণ হয়ে যাবে কাজ। অথচ চলতি বছর মার্চ মাসেই ৭০০ মেগাওয়াটের গুজরাটের এই ইউনিটটি (Nuclear Plant) বাণিজ্যিকভাবে চালু হওয়ার কথা ছিল। ২০২২ সালে শক্তিমন্ত্রী অন্তত তাই জানিয়েছিলেন। তবে কাজ শেষ না হওয়ায় ইউনিটটি চালু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আগামী মার্চ পর্যন্ত। বিশ্বের পারমাণবিক শক্তিধর দেশগুলির তালিকায় রয়েছে ভারত। ভারতের চেয়ে ঢের পিছিয়ে বিশ্বের বহু দেশ। চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে হরিয়ানায় পারমানবিক বিদ্যুৎ (Nuclear Plant) কেন্দ্র স্থাপনের কথা জানান কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং আর্থ সায়েন্সের প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ।

    পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র

    হরিয়ানার এই পরমাণু কেন্দ্রটি চালু হলে তা হবে উত্তর পূর্ব ভারতের প্রথম রাজ্য যেখানে স্থাপিত হতে চলেছে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, এটি ভারতের পারমাণবিক ক্ষমতা বাড়ানোর অগ্রাধিকারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে গত আট বছরে বেশ কয়েকটি বড় সিদ্ধান্তের মধ্যে একটা। তিনি জানান, ১০টি পারমাণবিক চুল্লি স্থাপনের একটি বড় প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে মোদির সরকার।

    আরও পড়ুুন: কে পুলিশ, কে রাজীব, আর কে তৃণমূল? চেনা মুশকিল! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    চলতি বছর দেশে সব চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে কয়লার (Nuclear Plant) পাওয়ার প্ল্যান্টগুলি থেকে। তার জেরে কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমণও বেশি হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই হয়েছে পরিবেশ দূষণও। এই দূষণ রোধে প্রয়োজন পারমাণবিক বিদ্যুতের। এদেশে যা বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়, তার মাত্র ৩ শতাংশ আসে পারমাণবিক বিদ্যুৎ থেকে। বিদেশি বিনিয়োগের অভাবেই পিছিয়ে রয়েছে এই শিল্প। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারিতেই কাকড়াপাড়ার তৃতীয় ইউনিটটিকে যুক্ত করা হয়েছে গ্রিডের সঙ্গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • France Protests: অশান্তির আগুনে জ্বলছে ফ্রান্স, হামলা খোদ মেয়রের বাড়িতেও

    France Protests: অশান্তির আগুনে জ্বলছে ফ্রান্স, হামলা খোদ মেয়রের বাড়িতেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্তির আগুনে গত পাঁচ দিন ধরে জ্বলছে ফ্রান্স (France Protests)। পুলিশের গুলিতে নাহেল নামে এক কৃষ্ণাঙ্গ কিশোরের মৃত্যুর জেরে ফুঁসছে গোটা দেশ। ইতিমধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৫০০ ভবন। জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে দু হাজারেরও বেশি গাড়ি। দেশজুড়ে হিংসার ঘটনায় কেবল শনিবারই গ্রেফতার করা হয়েছে ৭১৯ জনকে। আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা উপেক্ষা করেই ঘটছে হিংসার ঘটনা। দক্ষিণ প্যারিসের একটি শহরের মেয়র ভিনসেন্ট জিনবার্নের বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা।

    মেয়রের বাড়িতে হামলা

    মেয়রের দাবি, হামলায় জখম হয়েছেন তাঁর স্ত্রী ও এক সন্তান। তিনি জানান, তাঁর পরিবার যখন ঘুমোচ্ছিলেন, তখনই হামলা চালান বিক্ষোভকারীরা। তাঁর বাড়িতে আগুনও লাগিয়ে দেওয়া হয়। তিনি বলেন, আমার স্ত্রী ও সন্তানকে খুনের চেষ্টা হয়েছিল। কাপুষোচিত ঘটনা। জানা গিয়েছে, অশান্তি (France Protests) রুখতে ফ্রান্সের তিন বড় শহর প্যারিস, লিয়ন ও মার্সেইলিতে ৪৫ হাজার পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। টহল দিচ্ছে হেলিকপ্টার, অস্ত্রসজ্জিত যান।

    অর্থমন্ত্রীর দাবি

    ফ্রান্সের অর্থমন্ত্রী ব্রুনো লি মেইরি জানান, বিক্ষোভকারীরা ১০টি শপিং মল, দুশোর বেশি সুপারমার্কেট, ২৫০ তামাকের দোকান এবং ২৫০টি ব্যাঙ্ক আউটলেটে হয় হামলা চালিয়েছেন নয় লুঠপাট চালিয়েছেন। গ্রিংগি এলাকায় একটি বাসভবনেও আগুন লাগিয়ে দিয়েছেন প্রতিবাদীরা। গতকাল রাতে ১ হাজার ৩০০ বিক্ষোভকারীকে (France Protests) নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে ফ্রান্সের পুলিশ। রাষ্ট্রীয় সফরে জার্মানি যাওয়ার কথা ছিল ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর। লাগাতার হিংসার জেরে ওই সফর বাতিল করেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির প্রচারে হামলা, বোমা মেরে প্রাণনাশের হুমকি, এলাকায় অগ্নিমিত্রা

    প্রসঙ্গত, ফ্রান্সের ন্যান্তেরের বাসিন্দা ছিল বছর সতেরোর নাহেল। সে আলজিরিয়ান। বছর তিনেক ধরে ডেলিভারি ড্রাইভার হিসেবে কাজ করছিল। ইলেকট্রিক মিস্ত্রি হওয়ার ইচ্ছে ছিল। স্বপ্ন পূরণের জন্য সে ভর্তি হয়েছিল সুরেসনেশের একটি কলেজে। কলেজটি তার বাড়ি থেকে বেশ খানিকটা দূরে। নাহেলের মা মৌনিয়ার দাবি, নাহেলের মুখের সঙ্গে আরবিদের মুখের মিল রয়েছে। তাই তাকে মেরে ফেলেছে পুলিশ। মঙ্গলবার ফ্রান্সের ন্যান্তের এলাকায় (France Protests) ট্রাফিক আইন অমান্য করায় কৃষ্ণাঙ্গ নাহেলকে গুলি করেন এক পুলিশ কর্মী। তার পরেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে আইফেল টাওয়ারের দেশ। ‘দ্য পুলিশ কিলস’ স্লোগান তুলে রাস্তায় নেমে পড়ে হাজার হাজার জনতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Gujarat Rain: প্রবল বর্ষণে বন্যা পরিস্থিতি গুজরাটে, দু’ দিনে মৃত ৯

    Gujarat Rain: প্রবল বর্ষণে বন্যা পরিস্থিতি গুজরাটে, দু’ দিনে মৃত ৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে গুজরাটের (Gujarat Rain) বহু জেলায়। গত দু দিনে মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের। এর মধ্যে কেবল জামনগরেই মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র পটেলের সঙ্গে কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “ভারী বৃষ্টির কারণে গুজরাটের বহু জায়গায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকায় সব রকম সহযোগিতা পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছে সরকার।”

    ত্রাণ বিলি ও উদ্ধারের কাজ

    শাহ জানান, জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী, রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসন একযোগে ত্রাণ বিলি ও উদ্ধারের কাজ (Gujarat Rain) করছে। রাজ্য প্রশাসন সূত্রে খবর, শহর ও গ্রামাঞ্চলের নিচু এলাকাগুলির অবস্থা ভয়াবহ। সেখানকার বাসিন্দাদের উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নিরাপদ স্থানে। সব চেয়ে খারাপ পরিস্থিতি কচ্ছ, জামনগর, জুনাগড় ও নবসারি জেলার। গত ২৪ ঘণ্টায় অতি ভারী বৃষ্টি হয়েছে সৌরাষ্ট্র-কচ্ছ ও দক্ষিণ গুজরাটে।

    ধারা বর্ষণের পরিমাণ

    জানা গিয়েছে, শনিবার জুনাগড়ের বিসাভাদর তালুকে বৃষ্টি হয়েছে ৩৯৮ মিলিমিটার। জামনগরের (Gujarat Rain) জামনগরে বৃষ্টি হয়েছে ২৬৯ মিলিমিটার। প্রবল বৃষ্টি হয়েছে ভালসারের কাপরাদায়ও। সেখানে বৃষ্টি হয়েছে ২৪৭ মিলিমিটার। কচ্ছে অঞ্জর ও নবসারির খেরগ্রামে বৃষ্টি হয়েছে যথাক্রমে ২৩৯ ও ২২২ মিলিমিটার।

    মৌসম ভবন জানিয়েছে, এখনই বৃষ্টি থামছে না গুজরাট। রবিবার জুনাগড়, জামনগর, ভালসার ও সুরাটে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। গত কয়েক দিনের ধারা বর্ষণের জেরে এমনিতেই প্লাবিত হয়ে রয়েছে ওই জেলাগুলির বিস্তীর্ণ এলাকা। তার পর ফের প্রবল বৃষ্টি হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করবে বলে প্রশাসনের পাশাপাশি আশঙ্কা স্থানীয়দেরও।

    আরও পড়ুুন: প্রয়োজনে ঘরে ঢুকে মেরে আসতে পারি, পাকিস্তানকে বার্তা রাজনাথের

    ইতিমধ্যেই ওই জেলাগুলির কোনও কোনও এলাকায় মানুষ সমান জল। সব চেয়ে করুণ দশা জুনাগড়ের। মৌসম ভবনের খবর, জুনাগড়ে বৃষ্টি হবে ৫ জুলাই পর্যন্ত। ধারাপাতের সঙ্গে সঙ্গে হচ্ছে বাঁধ থেকে জল ছাড়াও। ওজাত ও হিরণ বাঁধ থেকে জল ছাড়ায় ভেসে (Gujarat Rain) গিয়েছে বেশ কয়েকটি রাস্তা ও বহু সেতু। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে বহু গ্রাম। স্টেট ইমর্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার জানিয়েছে, গত দু দিনে বৃষ্টিপাতজনিত দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share