Tag: bangla news

bangla news

  • PM Modi: আমেরিকার পর এবার মিশর সফরে মোদি, যাবেন আল হাকিম মসজিদে, কেন জানেন?

    PM Modi: আমেরিকার পর এবার মিশর সফরে মোদি, যাবেন আল হাকিম মসজিদে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকা জয় করে এবার মিশর (Egypt) বিজয়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)! রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাত্তাহ আল সিসির আমন্ত্রণে দু দিনের মিশর সফরে গেলেন তিনি। ১৯৯৭ সালের পর এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর এটি প্রথম আনুষ্ঠানিক দ্বিপাক্ষিক সফর। তাই এই সফরের গুরুত্বই আলাদা।

    মিশর সফরে মোদি

    চলতি বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসেবে নয়াদিল্লিতে উপস্থিত ছিলেন মিশরের রাষ্ট্রপতি আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি। তখনই ইঙ্গিত মিলেছিল, সহযোগিতার হাত প্রসারিত করছে ভারত ও মিশর। সেটা যে নেহাতই ইঙ্গিত ছিল না, এদিন আমেরিকা ছেড়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) মিশরের উদ্দেশ্যে রওনা দিতেই তা পরিষ্কার হয়ে গেল জলের মতো। দু দিনের এই মিশর সফরে প্রধানমন্ত্রী পরিদর্শন করবেন একাদশ শতকের আল হাকিম মসজিদ।

    আল হাকিম মসজিদ

    রবিবার ওই মসজিদ দর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। থাকবেন প্রায় আধ ঘণ্টা। ষোড়শ ফাতিমিদ খলিফা আল হাকিম বাই আমর আলহের নামাঙ্কিত ওই মসজিদ ইতিহাস খ্যাত। কায়রোয় দাউদি বোহরা সম্প্রদায়ের কাছে এই মসজিদ একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক স্থল। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই মোদি (PM Modi) এই সম্প্রদায়ের সঙ্গে একটি দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন।

    মসজিদ পরিদর্শন শেষে প্রধানমন্ত্রী যাবেন হেলিওপলিস ওয়ার সিমেট্রিতে। সেখানে শায়িত রয়েছে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মিশরের জন্য চূড়ান্ত আত্মত্যাগকারী বীর ভারতীয় সৈনদের দেহ। সেই বীর জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই ওই সিমেট্রিতে যাবেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন হলিউড খ্যাত গায়িকা, চাইলেন আশীর্বাদও

    কায়রোর আল হাকিম মসজিদ ফাতিমিদ স্থাপত্যের একটি অন্যতম নিদর্শন। মসজিদটি ত্রিকোণাকৃতি। ১৩ হাজার ৫৬০ মিটার স্কোয়ার জায়গাজুড়ে রয়েছে সেটি। এর মধ্যে মসজিদের মাঝখানে ৫ হাজার স্কোয়ার মিটারজুড়ে রয়েছে বিশাল উঠোন। বাকি অংশে রয়েছে চারটি হলঘর। এরই একটি হল প্রর্থনা ঘর। মসজিদে ঢোকার তোরণ রয়েছে ১১টি। তবে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তোরণটি হল মাঝেরটি। এই তোরণটি পাথরের তৈরি। টানা ৬ বছর ধরে সংস্কারের পর মসজিদটি খুলেছে চলতি বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি। নতুন করে সাজিয়ে তোলা এই মসজিদই পরিদর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi US Visit: ভারত থেকে চুরি যাওয়া দুষ্প্রাপ্য ১০০টি জিনিস ফেরাবে আমেরিকা

    PM Modi US Visit: ভারত থেকে চুরি যাওয়া দুষ্প্রাপ্য ১০০টি জিনিস ফেরাবে আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত থেকে চুরি যাওয়া ১০০টিরও বেশি দুষ্প্রাপ্য বস্তু (Antiques) ভারতে ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন সরকার। সফরের শেষ দিনে একথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার মার্কিন সফরের শেষদিনে অনাবাসী ভারতীয়দের (Indian Diaspora) সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit)। সেখানেই তিনি এই ঘোষণা করেন। প্রধানমন্ত্রী এই ঘোষণা করতেই হাততালিতে মুখরিত হয় সভাকক্ষ।

    দুষ্প্রাপ্য বস্তুগুলি ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত

    তিনদিনের মার্কিন সফরের শেষ দিনে মোদি ওয়াশিংটনের রোনাল্ড রিগান সেন্টারে অনাবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit) বলেন, “মার্কিন সরকার ১০০টিরও বেশি দুষ্প্রাপ্য বস্তু ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা একসময়ে আমাদের কাছ থেকেই চুরি হয়ে গিয়েছিল। এই সমস্ত দুষ্প্রাপ্য বস্তু আন্তর্জাতিক বাজারে বিক্রি করার চেষ্টা করা হয়েছিল। এই সিদ্ধান্তে আমি খুব খুশি। মার্কিন সরকারের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এই সিদ্ধান্তের জন্য।” তিনি জানান, “ভারতের এই দুষ্প্রাপ্য় বস্তুগুলি সোজা বা ভুল পথে আন্তর্জাতিক বাজারে পৌঁছেছিল। কিন্তু মার্কিন সরকারের ভারতকে এই দুষ্প্রাপ্য বস্তুগুলি ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত দুই দেশের মধ্যে যে আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে, তাই প্রকাশ করেছে।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন হলিউড খ্যাত গায়িকা, চাইলেন আশীর্বাদও

    ভারত থেকে চুরি যাওয়া বহু দুষ্প্রাপ্য় প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তুর মধ্যে ২৫১টি বস্তু ইতিমধ্য়েই ফিরিয়ে আনা হয়েছে। যার মধ্য়ে ২৩৮টি বস্তুই ২০১৪ সালের পর দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।  ২০২২ সালেও মার্কিন প্রশাসন ৩০৭টি চুরি যাওয়া দুষ্প্রাপ্য বস্তু ভারতকে ফিরিয়ে দেয়। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেও বিবৃতি প্রকাশ করে বলা হয়েছে, “বহু দশক ধরে বহুমূল্য দুষ্প্রাপ্য প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তু, যার অধিকাংশেরই গভীর সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় তাৎপর্য রয়েছে, তা চুরি হয়ে গিয়েছে এবং বিদেশে পাচার করে দেওয়া হয়েছে। ভারত সরকারের তরফে এই সমস্ত ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক বস্তু দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Srinagar: শ্রীনগরের ‘ভারত বিরোধী’ লালচকে এবার তৈরি হবে সেনা শহিদ সৌধ! 

    Srinagar: শ্রীনগরের ‘ভারত বিরোধী’ লালচকে এবার তৈরি হবে সেনা শহিদ সৌধ! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একসময় পাক বিচ্ছিন্নতাবাদী ও জঙ্গিদের শক্ত ঘাঁটি ছিল শ্রীনগরের (Srinagar) লালচক  ।  ১৯৯২ সালে মুরলী মনোহর জোশী লালচকে (Lal Chowk) জাতীয় পতাকা তুললে গিয়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এবং জঙ্গিদের বাধার মুখে পড়েছিলেন। তারপর কেটে গিয়েছে দীর্ঘ ৩০ বছর। ২০২২ সালে প্রজাতন্ত্র দিবসে সেখানকার ক্লক টাওয়ারে (Lalchok Clock Tower) উড়েছিল জাতীয় পতাকা (National Flag)। এ বার শ্রীনগরের সেই লালচকে জঙ্গি এবং পাক সেনার হামলায় নিহত নিরাপত্তা কর্মীদের স্মরণে ‘শহিদ স্মৃতিসৌধ’ গড়ছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। যার পোশাকি নাম ‘বলিদান স্তম্ভ’। শনিবার জম্মু ও কাশ্মীরে রাজধানীর ওই এলাকার উদ্যানে সেই স্মৃতিসৌধের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীরের লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিন্‌হা।

    ‘বলিদান স্তম্ভের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

    শনিবার শাহ ‘শ্রীনগর স্মার্ট সিটি’ প্রকল্পের অধীন ‘বলিদান স্তম্ভের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে বলেন, ‘‘যে বীর সেনারা জম্মু ও কাশ্মীরের শান্তির জন্য জীবন দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমাদের এই শ্রদ্ধার্ঘ্য।’’ অমিত শাহ দাবি করেন, ‘উপত্যকার বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের পর জন্মু-কাশ্মীরের রূপ বদলে গিয়েছে। বদল এসেছে স্থানীয়দের মানসিকতায়। যে হাতে রাজ্যের তরুণেরা ইট, পাথর ছুড়ত সেই হাতেই এখন পেন, ল্যাপটপ তুলে নিয়েছে তারা। শুক্রবার শাহ বলেন, অতীতে এই রাজ্যের অধিকার তিনটি পরিবারের হাতে কুক্ষিগত ছিল—গান্ধী পরিবার, মুফতি পরিবার এবং আবদুল্লা পরিবারের মধ্যে। এখন রাজ্যের মানুষ রাজ্য শাসন করছেন।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন হলিউড খ্যাত গায়িকা, চাইলেন আশীর্বাদও

    উপত্যকায় (Srinagar) শান্তি ফিরেছে দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিজেপি ক্ষমতায় আসার আগের তিন-চার দশকে জম্মু-কাশ্মীরে প্রায় ৪০ হাজার মানুষ প্রাণ দিয়েছেন।’ জানা গিয়েছে, আগামী ১ জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে অমরনাথ যাত্রা। তার আগে অমরনাথ যাত্রাপথের নিরাপত্তা খতিয়ে দেখা, সরকারি প্রকল্পের শিলান্যাস সহ একাধিক কর্মসূচি নিয়ে  দু-দিনের সফরে জম্মু পৌঁছন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari:  “জেল খাটা আসামিরা পাটনায় জড়ো হয়েছিল”, বিরোধী বৈঠককে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “জেল খাটা আসামিরা পাটনায় জড়ো হয়েছিল”, বিরোধী বৈঠককে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের সিন্ডিকেটের ফ্যামিলি গেট টুগেদার।” বিহারের (Bihar) পাটনায় বিজেপি বিরোধী দলগুলির বৈঠককে এই ভাষায়ই কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “বছরের পর বছর জেল খাটা আসামিরা পাটনায় জড়ো হয়েছিল। এরা সবাই মিলে আগামিদিনে তিহাড় জেলে যাবে।”

    লক্ষ্য দুর্নীতিকে বাঁচিয়ে রাখা!

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “বৈঠকের মূল আলোচ্যসূচি ছিল বাংলা সহ গোটা দেশে দুর্নীতিকে বাঁচিয়ে রাখা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মোদিজিকে সরানোর চেষ্টা এই প্রথম নয়, ২০১৯ সালেও কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে ইউনাইটেড ইন্ডিয়ার স্লোগান দিয়েছিলেন। তার ফল কী হয়েছিল, সবাই দেখেছে। পাটনার বৈঠকে তৃণমূল সহ যে সব রাজনৈতিক দল ছিল, তারা নিজেদের দুর্নীতিকে টিকিয়ে রাখতেই একে অপরকে ভোট দেওয়ার আবেদন করছেন। এসব করে কোনও লাভ হবে না। দেশকে বাঁচাতে গেলে নরেন্দ্র মোদিজিকেই ভোট দিতে হবে।”

    শুভেন্দুর নিশানায় অভিষেকও

    তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে পাটনায় গিয়েছেন তাঁরই ভাইপো তথা তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন নাম না করে তাঁকেও নিশানা করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। বলেন, “ছবিতে দেখা গেছে গরু পাচারকারীরা পাটনায় গিয়ে লালু প্রসাদের পায়ে হাত দিয়ে আশীর্বাদ নিয়েছেন। বলেছেন, লালুজি, গরু পাচার তো শেষ! এবার গো-খাদ্য চুরি করতে চাই। কীভাবে তা করব, তার ট্রেনিং দিন।”

    এদিন ট্যুইটও করেন শুভেন্দু। তৃণমূল শব্দের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে ট্যুইটে শুভেন্দুর কটাক্ষ, “টিএমসি মানে হল তৃণমূল মার্কবাদী কংগ্রেস। এই তিনের যোগফল তৃণমূল কংগ্রেস বা টিএমসি।” বিজেপি বিরোধীদের একাসনে বসিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে কংগ্রেস আর সিপিএম হল তৃণমূলের বি-টিম। আর নয়াদিল্লিতে কংগ্রেসের বি-টিম হল তৃণমূল+সিপিএম। কেরলের চিত্রটা আবার কংগ্রেস বনাম সিপিএম। গোটা বিষয়টাই দ্বিধাগ্রস্ত ব্যাপার। তাহলে কি এই দলগুলি পশ্চিমবঙ্গে নিজেদের বিরুদ্ধে বন্ধুত্বপূর্ণ ম্যাচ খেলে?”

    ট্যুইট-বার্তায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লেখেন, “বোকা কংগ্রেস এবং সিপিএম কর্মীরা তাঁদের রক্ত দিচ্ছেন দলের জন্য, মাঠে ঘাম ঝরাচ্ছেন, যেখানে এই দলগুলির শীর্ষ নেতারা পাটনায় সেটিং করছেন। এ থেকেই প্রমাণ হয় বিজেপি-ই একমাত্র পার্টি পশ্চিমবঙ্গে যারা তৃণমূলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছে।” ওই বৈঠককে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। তিনি বলেন, “এটা এক ধরনের স্বীকারোক্তি যে কংগ্রেসের মতো একটি শতাব্দী প্রাচীন দল তারা একা আর নরেন্দ্র মোদির মোকাবিলা করতে পারছে না।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন হলিউড খ্যাত গায়িকা, চাইলেন আশীর্বাদও

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suresh Raina: নতুন ইনিংস! আমস্টারডামে রেস্তোরাঁ খুললেন সুরেশ রায়না 

    Suresh Raina: নতুন ইনিংস! আমস্টারডামে রেস্তোরাঁ খুললেন সুরেশ রায়না 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপ জয়ী ক্রিকেটার। গানটাও মন্দ গান না।  খাওয়াদাওয়া ও রান্নাবান্নার প্রতিও রয়েছে অমোঘ টান। সেই টান থেকে বাইশ গজের পর নতুন ইনিংস শুরু করলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার সুরেশ রায়না (Suresh Raina)।  নেদারল্যান্ডসের রাজধানী আমস্টারডামে খুলে ফেললেন নিজের রেস্তোরাঁ। নাম দিয়েছেন ‘রায়না ইন্ডিয়ান রেস্তোরাঁ’ (Raina Indian Restaurant)। 

    ভারতীয় খাবারই আকর্ষণ

    নেদারল্যান্ডস তথা ইউরোপের মানুষকে ভারতীয় খাবার এবং সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে চান ভারতীয় দলের প্রাক্তন অলরাউন্ডার। ভারতীয় খাবারকে ইউরোপে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে নতুন উদ্যোগ প্রাক্তন ক্রিকেটারের। তাঁর রেস্তরাঁর নামও ‘রায়না’। সমাজমাধ্যমে নিজের নতুন রেস্তরাঁর ছবি দিয়ে রায়না লিখেছেন, ‘‘আমি সব সময়ই ক্রিকেট এবং খাবারের অনুরাগী। ভারতীয় রেস্তরাঁ খুলতে পারায় আমার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হল। এখানে আমি ভারতের বৈচিত্রময় এবং প্রাণবন্ত স্বাদগুলি সর্বস্তরের মানুষের কাছে প্রদর্শন করতে পারব।’’

    নতুন মিশনে সকলকে পাশে চান রায়না

    খাদ্যরসিক হিসাবেই পরিচিত রায়না। ক্রিকেটের জন্য কড়া ডায়েটে থাকলেও মাঝেমাঝেই আহারে বাহারে-তে বসে যেতেন তিনি। রায়না সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক ছবি পোস্ট করে, তাঁর নতুন যাত্রার কথা ঘোষণা করেছেন। রায়না নিজে খুব ভালো রাঁধতেও পারেন। শেফ গাউন পরে কুকিং ওকে হাত দিয়ে, হাসি মুখেও ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। বলেছেন এই নতুন মিশনে সকলকে পাশে চান। রায়নার টিমের তরফে জানানো হয়, এই রেস্তরাঁয় ভারতের সব রাজ্যের জনপ্রিয় খাবার পরিবেশন করা হবে। বজায় রাখা হবে খাবারের মান, প্রকৃত স্বাদ এবং গন্ধ। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে রেস্তরাঁটিকে পরিচিত করার জন্য প্রথম মাসে বিশেষ ছাড় দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ২০২৩-২৫ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের সূচি ঘোষণা করল আইসিসি

    অবশ্যই যাবেন কোহলি

    ক্রিকেটপ্রেমী এবং খাদ্যরসিকদের কথা মাথায় রেখে সাজানো হয়েছে রেস্তরাঁটি। রায়নার ক্রিকেটজীবনের উত্থান, স্মরণীয় মুহূর্তগুলিকে তুলে ধরা হয়েছে সাজসজ্জায়। থাকছে মধ্যাহ্নভোজ এবং নৈশভোজের ব্যবস্থা। চাইলে খাবার কিনেও নিয়ে যাওয়া যাবে। ঘটনাচক্রে বিরাট কোহলি ও অনুষ্কা শর্মা ছিলেন আমস্টারডামে। ডব্লিউটিসি ফাইনালের পর ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর শুরুর আগের ব্রেকটা চুটিয়ে উপভোগ করছেন বিরুষ্কা। বিরাট তাঁর ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে রায়নার রেস্তোরাঁর ছবি পোস্ট করে লিখলেন, ‘ওয়েল ডান ব্রাদার সুরেশ রায়না। পরেরবার আমরা আমস্টারডামে এলে তোমার এখানে অবশ্যই যাব।’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi US Visit: ভারতে ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি গুগলের সিইও সুন্দর পিচাইয়ের

    PM Modi US Visit: ভারতে ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি গুগলের সিইও সুন্দর পিচাইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে আমেরিকা গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit)। ফিরছেন ঝুলি ভরে। সে ঝুলি যেমন উপচে পড়ছে সম্মানে, তেমনি ঝুলি ভর্তি রয়েছে মার্কিন বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতিও। ভারতে টেসলার কারখানা তৈরির কথা জানিয়েছিনে সংস্থার সিইও তথা ট্যুইটারের মালিক ইলন মাস্ক। এবার গুজরাটে ডিজিটাইজশনের জন্য ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের কথা জানালেন গুগলের সিইও তথা খড়্গপুর আইআইটির প্রাক্তনী সুন্দর পিচাই (Sundar Pichai)। ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উপস্থিতিতেই একথা জানান পিচাই। তিনি জানান, শীঘ্রই গুজরাটের গান্ধীনগরে ইন্টারন্যাশনাল ফিনান্স টেক সিটিতে হবে গুগলের ফিনটেক অপারেশন সেন্টারও।

    হোয়াইট হাউসে বৈঠকে মোদি

    শুক্রবার আমেরিকায় একাধিক তথ্য ও প্রযুক্তি সংস্থার কর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit)। বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল হোয়াইট হাউসেই। উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনও। পিচাই ছাড়াও ওই বৈঠকে ছিলেন মাইক্রোসফ্টের সিইও সত্য নাদেলা, অ্যাপলের সিইও টিম কুক, অ্যামাজনের সিইও অ্যান্ড্রু জ্যাসি প্রমুখ। বৈঠকে পিচাই জানান, ভারতে এক হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল। ভারতের অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষা নিয়েও কাজ করার কথা ভাবছে গুগল।

    সুন্দর পিচাইয়ের আশ্বাস 

    খড়্গপুর আইআইটির প্রাক্তনী বলেন, আমরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে আরও উন্নত করব যাতে ১০০-রও বেশি ভারতীয় ভাষা ব্যবহার করা যায়। বিশ্বের সব চেয়ে বেশি যে ভাষায় কথা বলা হয়, তাকেও অনলাইনে নিয়ে আসব। ভারতবাসী যাতে তাঁদের নিজেদের ভাষায় তথ্য এবং জ্ঞান অর্জন করতে পারেন, তার ব্যবস্থা করব। তিনি বলেন, ডিজিটাল ভারত নিয়ে ভাবনায় সময়ের চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। অন্যান্য দেশের কাছে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ভারত।

    ভারতে লগ্নির (PM Modi US Visit) কথা জানিয়েছেন অ্যামাজন সিইও অ্যান্ড্রু জ্যাসিও। তিনি বলেন, আমরা ভারতে আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিতে চাই। ভারতের আরও বেশি সংস্থা যাতে গোটা বিশ্বে তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারে, সেই ব্যবস্থাও করতে চাই।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন হলিউড খ্যাত গায়িকা, চাইলেন আশীর্বাদও

    প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই ভারতে ১১০০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে অ্যামাজন। এদিন প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে ঘোষণা করা হয়েছে আরও ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের কথা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi US Visit: প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন হলিউড খ্যাত গায়িকা, চাইলেন আশীর্বাদও

    PM Modi US Visit: প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন হলিউড খ্যাত গায়িকা, চাইলেন আশীর্বাদও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঞ্চে যিনি দাঁড়িয়ে রয়েছেন তিনি বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের প্রতিভূ। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit)। মঞ্চে সেই সময় জন-গণ-মন গাইছেন হলিউড খ্যাত গায়িকা বছর আটত্রিশের মেরি মিলবেন (Mary Millben)। গান শেষে সমবেত করতালির শব্দে কান ফেটে যাওয়ার জোগাড়। এহেন আবহে ধীর পায়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দিকে এগিয়ে গেলেন আফ্রিকান-আমেরিকান গায়ক মিলিবেন। পা ছুঁয়ে প্রণাম করলেন প্রধানমন্ত্রীর। চাইলেন আশীর্বাদও। তার জেরে আরও একবার প্রেক্ষাগৃহে ঝড় উঠল করতালির। দৃশ্যতই আপ্লুত ১৪০ কোটি ভারতীয়ের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    মোদির সম্মান

    তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে আমেরিকা গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit)। সেখানে তাঁর সম্মানে হোয়াইট হাউসে নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং মার্কিন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। পরের দিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে আয়োজন করেছিলেন মধ্যাহ্নভোজের। মার্কিন কংগ্রেসের যৌধ অধিবেশনে ভাষণও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পরে যান প্রবাসী ভারতীয়দের আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে। সেখানেই গান গাইছিলেন মিলবেন।

    মোদিকে প্রণাম মিলবেনের

    ভারতের জাতীয় সঙ্গীতও গান। তার পরেই পা ছুঁয়ে প্রণাম করেন প্রধানমন্ত্রীকে। কেবল জন-গণ-মন-ই নয়, মিলবেন এদিন গান ওম জয় জগদীশ হরে-ও। অনুষ্ঠান শেষে মিলবেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদির সম্মানে ভারতের জাতীয় সঙ্গীত গাইতে পেরে আমি ভীষণভাবে সম্মানিত। তিনি বলেন, আমি চারজন মার্কিন প্রেসিডেন্টের সম্মানে জাতীয় সঙ্গীত ও দেশাত্মবোধক গান গেয়েছি। তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে তাঁরই দেশের জাতীয় সঙ্গীত গাইতে পেরে আমি ভীষণভাবে সম্মানিত। ভারতবর্ষ এবং ভারতবাসীর প্রতিও কৃতজ্ঞ। এটি আমি সারাজীবন মনে রাখব। হলিউড খ্যাত এই গায়িকা বলেন, আমেরিকা ও ভারত দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীতই গণতন্ত্র এবং স্বাধীনতার আদর্শের কথা বলে। এবং এটাই ইন্দো-মার্কিন সম্পর্কের নির্যাস। একটি দেশকে তখনই মুক্ত বলা যাবে, যখন তার নাগরিকরা স্বাধীন।

    মাসখানেক আগে পাপুয়া নিউ গিনি গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi US Visit)। স্থানীয় সময় রাত ১০টার পরে পা রাখেন সে দেশের রাজধানী পোর্ট মোরেসবিতে। সেদিনও প্রথা ভেঙে রাতেই বিমানবন্দরে গিয়ে মোদিকে স্বাগত জানান সে দেশের প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপের। পরে ভারতীয় প্রথা মেনে মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম করেন মারাপের। সেই ভিডিও-ও ভাইরাল হয়েছিল ব্যাপকভাবে।

    আরও পড়ুুন: দল ছাড়লেন তৃণমূল সংখ্যালঘু সেলের মালদা জেলার চেয়ারম্যান, কেন জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: ভোটের আগে আদর্শ বিধি ভেঙে সরকারের ভাতা প্রদান? বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ভোটের আগে আদর্শ বিধি ভেঙে সরকারের ভাতা প্রদান? বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার ঠিক আগেই রাজ্যের হোম গার্ড, সিভিক ভলান্টিয়ার, চুক্তিভিত্তিক উপকূল রক্ষীবাহিনীর সন্তানদের জন্য ভাতা প্রদান করছে রাজ্য সরকার। যা নির্বাচনী বিধি ভঙ্গ করছে, বলে অভিযোগ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। শুক্রবার তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের এই অভিযোগের ভিত্তিতে বেশ কিছু তথ্য প্রমাণ তুলে ধরেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    শুভেন্দুর ট্যুইট বার্তা

    এক দীর্ঘ ট্যুইটে এই নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লেখেন, ‘এতদিন ধরে হোমগার্ড, সিভিক ভলান্টিয়ার, চুক্তি ভিত্তিক উপকীলরক্ষী, ভিলেজ পুলিশ, এনভিএফ-দের উপেক্ষা করে এসেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ এবং রাজ্য সরকার। এখন তাদের হাতে অল্প কিছু তুলে দিয়ে তাদের আনুগত্য কিনতে চাইছে সরকার।’ শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেন, সরকার এই নয়া স্কলারশিপের ঘোষণা করে আদর্শ আচরণ বিধি লঙ্ঘন করেছে। শুভেন্দু প্রশ্ন তোলেন, যদি রাজ্য সরকারের এই স্কালরশিপ দেওয়ার নেপথ্যে সদিচ্ছা থাকত, তাহলে আদর্শ আচরণ বিধি কার্যকর হওয়ার আগেই কেন এটা ঘোষণা করা হল না? এদিকে তিনি অভিযোগ করেন, রাজ্য নির্বাচন কমিশনার এই প্রেক্ষিতে চোখ বন্ধই রাখবেন।

    শুভেন্দু অভিযোগ করেন, মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি নিজের সীমাহীন আনুগত্য দেখাতেই এই বিষয়টি থেকে চোখ ঘুরিয়ে নেবেন নির্বাচন কমিশনার। শুভেন্দু বলেন, “মাননীয়ার গৃহপালিত, অনুপ্রাণিত নির্বাচন কমিশনার নিজের চোখে আনুগত্যের চশমা লাগিয়ে রেখেছেন, যার মধ্য দিয়ে নির্বাচনী আদর্শ আচরণবিধি উল্লঙ্ঘন দৃশ্যমান হয় না।” 

    আরও পড়ুন: গরু পাচার রুখে ৭ টি গরু উদ্ধার করলেন অগ্নিমিত্রা, এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য

    শুভেন্দুর কথায়, “রাজ্য পুলিশ কর্মীদের ন্যায্য পাওনা থেকে ৩৬ শতাংশ কম ডিএ দিচ্ছেন। স্থায়ী কর্মচারীদের নিয়োগ বন্ধ রেখে সেই জায়গায় অস্থায়ী ও চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করে সম কাজ করিয়ে অসম বেতন দিয়ে পুলিশ বিভাগে কর্মরত কর্মচারীদের মধ্যে একটা বৈষম্য সৃষ্টি করেছেন।  কম বেতনে যাতে এক কাজ করানো যায়, তার জন্যই এই কাজ করেছেন আপনি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi US Visit: মোদির উক্তি ছাপানো বিশেষ টি-শার্ট মোদিকে উপহার জো বাইডেনের!

    PM Modi US Visit: মোদির উক্তি ছাপানো বিশেষ টি-শার্ট মোদিকে উপহার জো বাইডেনের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনদিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষ করে আমেরিকা থেকে মিশরের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit)। তার আগে, শুক্রবার সকালে (স্থানীয় সময়) হোয়াইট হাউসে সিলিকন ভ্যালির বেশ কয়েকটি বড় সংস্থার সিইওদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বৈঠকে ছিলেন, অ্যালফাবেটের (গুগল) প্রধান সুন্দর পিচাই, মাইক্রোফসট প্রধান সত্য নাডেলা, মহিন্দ্রা গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান আনন্দ মহিন্দ্রা, রিলায়েন্স চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি, অ্যাপল প্রধান টিম কুক, জেরোধা প্রতিষ্ঠাতা নিখিল কামাত, নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস।

    সিলিকন ভ্যালি-র হুজ-হু’দের সঙ্গে বৈঠক

    সেই বৈঠকে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (কৃত্রিম মেধা), উন্নত উত্পাদন এবং ভারতে বিনিয়োগের বিষয়ে আলোচনা করেন দুই দেশের প্রধান। বৈঠকে ইন্দো-মার্কিন হাই-টেক সম্পর্ককে আরও কীভাবে দৃঢ় করা যায় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকের পর সুন্দর পিচাই বলেন, ‘‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঐতিহাসিক সফরে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দেখা করাটা সম্মানের বিষয়। আমরা প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছি যে ভারতের ডিজিটাইজেশন ফান্ডে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল। আমরা গুজরাটের গিফট সিটিতে আমাদের গ্লোবাল ফিনটেক অপারেশন সেন্টার খোলার ঘোষণা করছি। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিভঙ্গি বর্তমান সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল। আমি এখন এটিকে একটি ব্লু-প্রিন্ট হিসাবে দেখছি। অন্যান্য দেশগুলিও তা করতে চাইছে।’’

    বিপুল জনপ্রিয় মোদির ‘এআই’ উক্তি!

    ওই বৈঠকেই একটি টি-শার্ট উপহার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী মোদির হাতে তুলে দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আগের দিন মার্কিন কংগ্রেসে মোদি (PM Modi US Visit) যা বলেছেন, তার একটি উক্তিই টিশার্টে লেখা ছিল। প্রথম লাইন ছিল – ‘দ্য ফিউচার ইজ এআই’। আর টি শার্টের দ্বিতীয় লাইনে ‘এআই- অর্থ হল আমেরিকা ও ইন্ডিয়া’। প্রসঙ্গত, ২২ জুন মার্কিন কংগ্রেসে যৌথ অধিবেশনে দ্বিতীয়বারের জন্য বক্তব্য পেশ করেন মোদি। সেখানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘গত কয়েক বছরে একটি ক্ষেত্রে অনেক উন্নতি ঘটেছে। সেটি হল এআই-এর ক্ষেত্র। অর্থাৎ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। ঠিক একই সময়ে, আরেকটি এআই-এর ক্ষেত্রেও প্রভূত উন্নতি ঘটেছে। এই এআই-এর অর্থ হল- আমেরিকা ও ইন্ডিয়া।’’ 

    ১৫ বার স্ট্যান্ডিং ওভেশন, ৭৯ বার করতালি

    মোদির (PM Modi US Visit) এই ভাষণের পর মুখরিত হয়েছিল মার্কিন কংগ্রেসের সভাঘর। সকলে দাঁড়িয়ে উঠে করতালিতে ভরিয়ে দেন। প্রধানমন্ত্রীর সেই বক্তব্য মার্কিন মুলুকে রাতারাতি এতটাই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে যে মোদির ভাষণের এই উক্তিই টিশার্টে লিখে মোদিকে উপহার দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। মার্কিন কংগ্রেসে মোদির ভাষণকালে মোট ১৫ বার মার্কিন আইন প্রণেতারা দাঁড়িয়ে উঠে অভিনন্দন জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। মোট ৭৯ বার অধিবেশন কক্ষ ভরে ওঠে করতালির আওয়াজে। মোদির ভাষণ শেষে বহু কংগ্রেস সদস্যই তাঁর সঙ্গে হাত মেলানোর জন্য এগিয়ে আসেন। অনেকে আবার নিজের মোবাইল বের করে মোদির সঙ্গে সেলফিও তোলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi US Visit:  মোদি বন্দনায় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা! হ্যারিসের প্রশংসা প্রধানমন্ত্রীর মুখেও 

    PM Modi US Visit:  মোদি বন্দনায় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা! হ্যারিসের প্রশংসা প্রধানমন্ত্রীর মুখেও 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বহু রাজনীতিবিদ-সহ অনেকেরই রয়েছে ভারতীয় যোগ। তাঁদের পূর্বসূরীদের সঙ্গে ভারতের নাড়ির টানের কথা উত্থাপন করে সকলের মন জিতে নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi US Visit)। উঠল করতালির ঝড়। মোদি উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করলেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের (Kamala Harris)। মোদির জন্য হোয়াইট হাউজে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেছিলেন কমলা হ্যারিস ও আমেরিকার বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। মার্কিন বিদেশ দফতরের অফিসেই সেই মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানেই মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা।

    কমলা হ্যারিসের প্রশংসা

    মোদি বলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কয়েক লক্ষ নাগরিক রয়েছেন যাঁদের সঙ্গে ভারতের যোগ রয়েছে। তাঁদের কয়েকজন এই চেম্বারেও রয়েছেন।” এরপরই মোদি কমলা হ্যারিসকে দেখিয়ে বলেন, “আমার ঠিক পিছনে যিনি রয়েছেন, তিনি ইতিহাস গড়েছেন।” উল্লেখ্য, কমলা হ্যারিসের মা শ্যামলা গোপালন হ্যারিসের জন্ম ভারতে। চেন্নাই থেকে তিনি ষাটের দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। সেখানেই তিনি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন ডোনাল্ড জে হ্যারিসের সঙ্গে। ডোনাল্ডের জন্ম জামাইকায়।

    সামোসা ককাস কী

    এদিন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi US Visit) বলেন, “এই হাউসে সামোসা ককাসের বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারলাম। আশা করি, এই আবহ আরও বিকশিত হবে।” এরপরই ‘সামোসা ককাস’সম্পর্কে জানতে নেট দুনিয়ায় ঝড় ওঠে। ‘সামোসা ককাস’ নামটি দিয়েছেন রাজা কৃষ্ণমূর্তি। মার্কিন কংগ্রেসে ইন্দো-আমেরিকান জনপ্রতিনিধিদের সংখ্যা বাড়াতে এই নামকরণ। কমলা হ্যারিস ছাড়াও এতে রয়েছেন হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের ড. অমি বেরা, রো খান্না, রাজা কৃষ্ণমূর্তি ও প্রমিলা জয়পাল। সকলেই ডেমোক্র্যাটিক পার্টির। দক্ষিণ এশিয়া, বিশেষ করে ভারতের সঙ্গে পূর্বপুরুষদের যোগ থাকা যাঁরা মার্কিন কংগ্রেসে নির্বাচিত হয়েছেন তাঁদের বোঝাতেই ভারতের জনপ্রিয় খাবারের নামে এই নামকরণ। 

    মোদি বন্দনায় মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট

    মার্কিন মুলুকে শৈশব কাটলেও ভারতে কাটানো সময়গুলো আজও তাঁর কাছে যেন ছবির মতো স্পষ্ট। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi US Visit) মার্কিন সফরকালে সেই স্মৃতিচারণ করলেন হ্যারিস (Kamala Harris)। ভূয়সী প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তিনি বলেন, ‘ভারতের ইতিহাস আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করেছে। শুধু আমাকে নয়, গোটা বিশ্বকেই প্রভাবিত করেছে এটা।’ মোদির নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে কমলা বলেন, ‘একবিংশ শতাব্দীতে ভারতকে বিশ্ব নেতা হিসেবে আবির্ভূত হতে সাহায্য করার জন্য আপনার ভূমিকা এবং নেতৃত্বের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই৷’

    আরও পড়ুন: ‘‘এই সম্মান ১৪০ কোটি ভারতবাসীর’’, মার্কিন কংগ্রেসে বললেন মোদি

    কমলা হ্যারিস বলেন, ‘ভাইস-প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গিয়েছি আমি। সেখানে গিয়ে আমি দেখেছি যে ভারতের বৈশ্বিক প্রভাব কীভাবে বিস্তারিত হয়েছে। ভারতের তৈরি ভ্যাকসিন জীবন বাঁচিয়েছে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মানুষদের। ভারতের দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারিত্ব আফ্রিকা মহাদেশকে সমৃদ্ধ করে তুলেছে এবং সেখানকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। ইন্দো-প্যাসিফিকে একটি মুক্ত অঞ্চল হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করছে ভারত।’

    ভারতের প্রশংসায় মার্কিন বিদেশ সচিব 

    ভারতের প্রশংসা শোনা যায় মার্কিন সেক্রেটারি অফ স্টেট অ্যান্টনি ব্লিনকেনের গলাতেও। তিনি বলেন, ‘আমেরিকায় আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে ভারত। আমরা সামোসা খেতে খেতে ঝুম্পা লাহিড়ীর উপন্যাস উপভোগ করি। আমরা মিন্ডি কালিং-এর কমেডি দেখে হাসি। আমরা কোচেল্লায় দিলজিতের তালে নাচছি। আমরা যোগব্যায়াম করে নিজেদের কমবেশি ফিট এবং সুস্থ রাখছি।’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share