Tag: bangla news

bangla news

  • Uttar Dinajpur: পর্ষদ তালিকা ও শিক্ষকের নম্বরে ব্যাপক গরমিল

    Uttar Dinajpur: পর্ষদ তালিকা ও শিক্ষকের নম্বরে ব্যাপক গরমিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় হাইকোর্টের নির্দেশে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রকাশিত তালিকায় তথ্যের ভুলে কাঠগড়ায় এক প্রাথমিক শিক্ষক। আর এমনই অভিযোগে বুধবারে শোরগোল উত্তর দিনাজপুর (Uttar Dinajpur) জেলায়। পাল্টা পর্ষদের প্রকাশিত তথ্যকে ভুল বলে দাবী করেন ঐ প্রাথমিক শিক্ষক। প্রাথমিক শিক্ষক কর্ণজোড়া জেলা স্কুল পরিদর্শকের কাছে দ্বারস্থ হলে, তথ্য যাচাই করে হতবাক স্কুল পরিদর্শক।

    উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) কে সেই শিক্ষক?

    উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) কালিয়াগঞ্জের ডালিমগাঁ-এর দেওগা অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পদে কর্মরত ওই শিক্ষকের নাম বরুন চন্দ্র রায়। তিনি ২০১৭ সালে করণদিঘি ব্লকের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরি পান। এরপর কালিয়াগঞ্জের দেওগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি হয়ে আসেন।

    উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur)  শিক্ষক কেন গেলেন স্কুল পরিদর্শকের কাছে?

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি কান্ডের তদন্তে হাইকোর্টের নির্দেশে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়। সেখানে ওই শিক্ষকের নাম রয়েছে বলে জানা যায়। তিনি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ১০ শতাংশেরও কম নম্বর পেয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আর এই খবর পেতেই সেই শিক্ষক বুধবার সন্ধ্যায় জেলা বিদ্যালয় (Uttar Dinajpur) পরিদর্শকের কাছে তাঁর মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক সহ ডিএলএড ট্রেনিং এর যাবতীয় মার্কশিট ও সার্টিফিকেট নিয়ে হাজির হন।

    শিক্ষকের বক্তব্য

    শিক্ষক বরুণ চন্দ্র রায় এই বিষয়ে বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশে যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে,পর্ষদ তাতে আমার তথ্য ভুল প্রকাশ করেছে। তিনি একজন স্নাতকোত্তর পাশ, ডিএলএড প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক (Uttar Dinajpur)। আর তারপরেও কী ভাবে ওই তালিকায় তাঁর নাম এলো, তাই স্পষ্ট নয় তাঁর কাছে, এই কথাই জানান বরুণবাবু।

    উত্তর দিনাজপুর জেলা (Uttar Dinajpur) পরিদর্শকের বক্তব্য

    অপর দিকে জেলা বিদ্যালয় (Uttar Dinajpur) পরিদর্শক দুলাল সরকার এই শিক্ষকের মার্কশিট, সার্টিফিকেট দেখার পর বিষয়টি নিয়ে হতবাক হয়ে যান। দুলাল বাবু বলেন, বিষয়টি পর্ষদকে ফোন করে আমি জানিয়েছি। তবে প্রকাশিত তালিকায় যা তথ্য বলা হচ্ছে, তা সঠিক নয় বলে জানান তিনিও। সেই সঙ্গে তিনি আরও জানান, এখনো পর্যন্ত সেই তালিকা প্রশাসনিক ভাবে তাঁর কাছে এসে পৌঁছায়নি। তবে প্রকাশিত তালিকার তথ্য কি আদৌ সঠিক? যদি ভুল হয় তাহলে কিভাবে এই ভ্রান্তিবিলাস? নাকি এর পেছনে অন্য কোনো রহস্য আছে? তা এখন তদন্ত সাপেক্ষ বলে মনে করছেন ওয়াকিবহল মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: জাতীয় সড়কে মিছিল অভিষেকের, হাইকোর্টে মামলা ঠুকলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: জাতীয় সড়কে মিছিল অভিষেকের, হাইকোর্টে মামলা ঠুকলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুমতি না নিয়েই জাতীয় সড়কে মিছিল করেছেন তৃণমূল (TMC) নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জনস্বার্থ মামলা দায়ের করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আজ, বৃহস্পতিবার ওই মামলা দায়ের করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে শুনানি হওয়ার সম্ভাবনা।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ

    নব জোয়ার কর্মসূচি উপলক্ষে পথে নেমেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো তথা দলের দু’ নম্বর ব্যক্তিত্ব অভিষেক। রাজকীয় সেই যাত্রা চলবে দু’ মাস ব্যাপী। এই কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার ও মুর্শিদাবাদের ফরাক্কায় অভিষেক জাতীয় সড়কে মিছিল করেন বলে অভিযোগ। গত সপ্তাহে উত্তর দিনাজপুরে নব জোয়ার যাত্রার দ্বিতীয় দিনে হেমতাবাদ, রায়গঞ্জে জনসভা শেষে ইটাহারে পৌঁছন অভিষেক। সেখানে গোটা সড়ক ভরে যায় তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের ভিড়ে। তার পরেই বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) তরফে মামলা দায়ের করেন তাঁর আইনজীবী। তাঁর বক্তব্য, জাতীয় সড়ক আইন বলছে অনুমতি না নিয়ে কেউ রাস্তা আটকে মিছিল করতে পারে না।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সভায় জটিলতা

    অভিষেক জাতীয় সড়কে মিছিল করলেও, শুভেন্দুর জনসভা নিয়ে জারি রয়েছে জটিলতা। ২৭ মে মালদহে সভা করার কথা ছিল রাজ্যের বিরোধী দলনেতার। যদিও সেই সভার অনুমতি মেলেনি বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্তও। অনুমতি চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। পুলিশের প্রশ্ন, কেন সভার ১৫ দিন আগে অনুমতি চাওয়া হয়নি আর রাজ্যের বিরোধী দলনেতার দাবি, অনলাইনে সুযোগ দেওয়া হয়নি। তাই আবেদন করা হয়েছে পরে।

    আরও পড়ুুন: কলকাতার শেরিফ করা হোক সৌরভকে, দাবি সুকান্তর

    কেবল মালদহ নয়, এমন ঘটনা ঘটেছে আগেও। শুভেন্দুকে (Suvendu Adhikari) রোখার চেষ্টা হয়েছে আগেও। ২৪ তারিখে হাওড়ার শ্যামপুরে সভা করার কথা ছিল শুভেন্দুর। সেই সভারও অনুমতি দেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। পরে হাইকোর্টের অনুমতিতে হয় সভা। বাঁকুড়ার সিমলাপালেও শুভেন্দুকে সভার অনুমতি দিয়েছিল না পুলিশ। পটাশপুর এবং চন্দ্রকোণায়ও তাঁর সভা নিয়ে হয়েছিল টালবাহানা। বিজেপির অভিযোগ, বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করতেই সরকারের নির্দেশে পুলিশ অনুমতি দিতে চাইছে না জনসভার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: কলকাতার শেরিফ করা হোক সৌরভকে, দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: কলকাতার শেরিফ করা হোক সৌরভকে, দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁকে সম্মান দিয়েছে ত্রিপুরার (Tripura) বিজেপি (BJP) সরকার। ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করা হয়েছে তাঁকে। বাংলার ছেলে হলেও, এ রাজ্যে পানি পাননি তিনি। তিনি প্রাক্তন ক্রিকেটার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। এবার তাঁকেই কলকাতার শেরিফ করার দাবি জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    সুকান্তর (Sukanta Majumdar) দাবি

    তিনি বলেন, “সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় একজন আইকন। তাঁকে নিয়ে বাংলা এবং বাঙালি পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উচিত ছিল সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে আগেই ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর করা। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার সৌরভকে এ ব্যাপারে মর্যাদা দেয়নি। ত্রিপুরায়ও প্রচুর বাঙালি রয়েছেন। ত্রিপুরার পর্যটন দফতরের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর সৌরভ হওয়ায় আমরা খুশি। আমরা ত্রিপুরা সরকারকে ধন্যবাদ জানাই সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো একজন ব্যক্তিত্বকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হিসেবে বেছে নেওয়ার জন্য।” বালুরঘাটের সাংসদ বলেন, “রাজ্য সরকারের কাছে আমি দাবি করছি যে কলকাতায় এই মুহূর্তে কোনও শেরিফ নেই। সৌরভকে অবিলম্বে শেরিফ করা হোক।”

    কেন্দ্রীয় হারে ডিএ

    বিজেপি যে ডিএ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে রয়েছে, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বন্ধু। সেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন সরকারি কর্মীদের ৪২ শতাংশ পর্যন্ত ডিএ দিচ্ছেন। তাই দিদি যখন তামিলনাড়ুর দেখাদেখি দ্য কেরালা স্টোরি বাতিল করেছিলেন, তাহলে এবার তামিলনাড়ুর দেখাদেখি এখানে ডিএটাও নিশ্চয়ই দেবেন।” তিনি আরও বলেন, “দিদি, আপনি তো কথায় কথায় এগিয়ে বাংলা বলেন। এবার তো এগিয়ে তামিলনাড়ু হয়ে গেল, বাংলা কোথায় গেল? বাঙালি কোথায় এগোল?”

    আরও পড়ুুন: কর্নাটকের কংগ্রেস সরকারের কাছে ‘হিন্দু বিরোধী’ তিন দাবি অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়ার!

    প্রসঙ্গত, কলকাতার শেরিফ পদটি অরাজনৈতিক। শহরের কোনও বিশিষ্ট ব্যক্তিকেই এই পদে বসানো হয়। নিয়োগ হয় এক বছরের জন্য। শেরিফের একটি অফিস থাকে, থাকেন কর্মীও, তবে নির্বাহী কোনও ক্ষমতা শেরিফের থাকে না। মেয়রের ঠিক পরের পদটিই হল শেরিফের। ভারতের একমাত্র মুম্বই ও কলকাতায় রয়েছে ঐতিহ্যবাহী এই পদটি। কলকাতার প্রথম শেরিফ ছিলেন দিগম্বর মিত্র। ১৮৭৪ সালে কলকাতার শেরিফ হয়েছিলেন তিনি। ২০০১ সালে শেরিফ হয়েছিলেন বিখ্যাত রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সুচিত্রা মিত্র। ২০১৩ সালে তৃণমূল সরকার ওই পদে বসান অভিনেতা রঞ্জিত মল্লিককে। ২০১৯ সালে বসানো হয়েছিল মণিশঙ্কর মুখোপাধ্যায়কে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: ছেলের থেকে মা ৪০ নম্বর বেশি পেয়ে পাশ করলেন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায়

    Nadia: ছেলের থেকে মা ৪০ নম্বর বেশি পেয়ে পাশ করলেন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইচ্ছা আর মনের জোর থাকলে সবকিছুই সম্ভব, আরো একবার প্রমাণ করে দিলেন নদীয়ার (Nadia) লতিকা এবং সৌরভ। মা এবং ছেলে একসঙ্গে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে পাস করে সকলের নজর কাড়লেন। উচ্চ মাধ্যমিকের মায়ের প্রাপ্ত নম্বর ৩২৪ এবং ছেলের প্রাপ্য নম্বর ২৮৪। উচ্ছ্বসিত পরিবার। 

    নদীয়ার (Nadia) লতিকা কি ভাবে পড়াশুনা করতেন?

    নদীয়ার (Nadia) শান্তিপুর থানার নৃসিংহপুর নতুন সরদারপাড়া এলাকার বাসিন্দা লতিকা মন্ডল। বর্তমানে তাঁর দুই মেয়ে ও একটি ছেলে। মেয়েরা বর্তমানে কলেজের ছাত্রী। লতিকা মন্ডলের বর্তমান বয়স চল্লিশের কাছাকাছি। ছোট থেকেই আশা ছিল পড়াশোনা করে কিছু করার। কিন্তু আর্থিক অনটন এবং পারিবারিক সমস্যার কারণে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর, পড়াশোনা ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এরপরে হাজারো চেষ্টার করেও তিনি পড়াশোনা এগিয়ে যেতে পারেন নি। বাড়ি থেকে লতিকাকে দেখাশোনা করেই বিয়ে দেওয়া হয়। প্রায় ১৯ বছর আগে বিয়ে হয়েছিল লতিকার। বড় মেয়ে এখন কলেজের গণ্ডিতে পা দিয়েছে। লতিকার নতুন করে ইচ্ছা হয় যে, তিনি পড়াশোনা করবেন। এর পরেই প্রতিবেশীর সাহায্যে তিনি রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয়ে মাধ্যমিকে ভর্তি হন। মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হয়ে লতিকা মন্ডল ভর্তি হন নৃসিংহপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে। আর তখন থেকেই মা ও ছেলে সৌরভ একই ক্লাসে পড়তেন এবং তাঁরা বাড়িতেও একই সঙ্গে নিয়মিত পড়াশোনা করতে বসতেন। নিজের সংসার সামলে পাশাপাশি প্রতিবেশী মানুষের বিভিন্ন কটুক্তি সহ্য করেও পড়াশোনা চালিয়ে যেতেন সৌরভ এবং লতিকা।

    পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর লতিকার প্রতিক্রিয়া

    গতকাল উচ্চ মাধ্যমিকের ফল বেরোনোর পর ইন্টারনেটের মাধ্যমে জানা যায়, ছেলে এবং মা দুজনেই পাস করেছে। তবে মা লতিকা মন্ডল, ছেলের থেকে ৪০ নম্বর বেশি পেয়েছেন। এ বিষয়ে লতিকা মন্ডল বলেন, আমি ছেলের মুখ থেকে জানতে পারি যে আমরা দুজনেই পাস করেছি। আমি যে ৪০ নম্বর বেশি পেয়েছি, সেটা ছেলে বেশি পেলেই হয়তো ভাল হতো এবং তাতে আমি আরও বেশি খুশি হতাম। আগামী দিনে উচ্চ শিক্ষায় আরও পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চান বলেই  জানিয়েছেন  লতিকা মন্ডল (Nadia)।

    ছেলের প্রতিক্রিয়া

    তবে নিজে কম নম্বর পেয়েও মায়ের সাফল্যে যথেষ্ট খুশি ছেলে সৌরভ মন্ডল। তিনি আরও বলেন, মা এত ভালো ফলাফল করেছে, এতে আমি মোটেও দুঃখিত নই। আমরা একসঙ্গে পড়াশোনা করে আগামী দিনে আরও উচ্চশিক্ষিত হতে চাই। শিক্ষাকেই জীবনের সম্পদ মনে করে শান্তিপুরের (Nadia) মা ও ছেলে এগিয়ে যাবেন বলে অঙ্গিকার করেছেন।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IPL 2023: একা হাতেই গুঁড়িয়ে দিলেন লখনউকে! কে এই আকাশ মাধওয়াল?

    IPL 2023: একা হাতেই গুঁড়িয়ে দিলেন লখনউকে! কে এই আকাশ মাধওয়াল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সালের পুনরাবৃত্তি ২০২৩-এও (IPL 2023)। এলিমেনটর পর্যায় থেকে বিদায় নিল লখনউ সুপার জায়ান্টস। গতবার রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের কাছে হেরে বিদায় নিতে হয়েছিল সঞ্জীব গোয়েঙ্কার দলকে। এবার, মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হাতে পর্যুদস্ত হয়ে প্রতিযোগিতা শেষ হল নবাবের শহরের দলটির। বলা যেতে পারে, একা হাতে লখনউকে ধ্বংস করলেন মুম্বইয়ের তরুণ তুর্কি আকাশ মাধওয়াল। এবার দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে হার্দিক পাণ্ডিয়াদের মুখোমুখি হচ্ছেন রোহিত শর্মারা। 

    ক্রুনালকে হারিয়ে হার্দিকদের মুখোমুখি রোহিতরা

    বুধবার আইপিএল (IPL 2023) এলিমিনেটরের খেলায় চিপকে টসে জিতে প্রথম ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট খুইয়ে মুম্বই তোলে ১৮২। জবাবে ১০১ রানেই শেষ হয়ে যায় লখনউয়ের ইনিংস। ৮১ রানের ব্যবধানে ম্যাচ জিতে যায় মুম্বই। রোহিতদের জয়ে বড় অবদান রাখেন অখ্যাত পেসার আকাশ মাধওয়াল। মাত্র সাড়ে তিন ওভার হাত ঘুরিয়ে মাত্র পাঁচ রান খরচ করে তিনি তুলে নেন বিপক্ষের পাঁচ উইকেট। বলা ভালো, একা হাতেই আকাশ গুঁড়িয়ে দেন লখনউয়ের ব্যাটিং লাইন-আপ। ক্রুনাল পাণ্ডিয়ার দল জিতলে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে দেখা হতো ভাই হার্দিকদের সঙ্গে। কিন্তু, আকাশ-গর্জনে তা অধরাই থেকে গেল লখনউয়ের। শুক্রবার দ্বিতীয় এলিমিনেটরে গুজরাত টাইটান্সের সামনে মুম্বই। সেই ম্যাচে জয়ী দল আগামী রবিবার মোতেরায় ফাইনালে মুখোমুখি হবে চেন্নাই সুপার কিংসের।

    কে এই আকাশ মাধওয়াল?

    উত্তরাখণ্ডের রুরকির বাসিন্দা আকাশ মাধওয়ালকে গত বছর কিনেছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। সেবার সূর্যকুমার যাদব চোটের কারণে ছিটকে যাওয়ার পর তাঁকে দলে নেওয়া হয়েছিল। তবে, মুম্বইয়ের জার্সিতে (IPL 2023) অভিষেক হয় এবছর। চার বছর আগে উত্তরাখণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশের পশ্চিমাঞ্চলের এলাকাগুলিতে টেনিস বলে দাপিয়ে খেপ খেলতেন আকাশ। ২০১৯ সালে ওয়াসিম জাফরের নজরে পড়ে যান। সেখানেই জীবন বদলে যায়। রঞ্জি দলে সুযোগ পান পেশায় ইঞ্জিনিয়ার আকাশ। তার পর বাকিটা ইতিহাস। আকাশের এই বোলিং পরিসংখ্যান ভারতীয় বোলারদের মধ্যে যুগ্মভাবে সেরা। ২০০৯ সালের আইপিএলে ভারতের কিংবদন্তি লেগ স্পিনার অনিল কুম্বলে ৫ রানে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • CV Aanand Bose: রাজ্যের ৬ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে শোকজ রাজ্যপালের, কেন জানেন?

    CV Aanand Bose: রাজ্যের ৬ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে শোকজ রাজ্যপালের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বাঁধল নবান্ন-রাজ্যপাল সংঘাত। রাজভবনে সাপ্তাহিক রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Aanand Bose)। সেই রিপোর্ট না পাঠানোয় রাজ্যের ৬ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে শো-কজ করলেন রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য সিভি আনন্দ বোস। জানা গিয়েছে, ৪ এপ্রিল এবং ২৩ মে দু দফায় চিঠি দেওয়া হয় উপাচার্যদের। তার পরেও মেলেনি জবাব। তার জেরে এবার পাঠানো হল শো-কজ নোটিশ। কলকাতা, যাদবপুর, প্রেসিডেন্সি এবং রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়কে এখনও চিঠি পাঠানো হয়নি বলেই খবর।

    রাজ্যপালের (CV Aanand Bose) নির্দেশিকা

    সম্প্রতি রাজভবনের (CV Aanand Bose) তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। তাতে বলা হয়, আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত কোনও বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে আগে আচার্য তথা রাজ্যপালের অনুমোদন নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে কী কাজ হচ্ছে, তা রিপোর্ট আকারে প্রতি সপ্তাহের শেষ কাজের দিনে, ইমেল করে রাজভবনকে জানাতে হবে। উপাচার্যরা যে কোনও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সরাসরি আচার্যের সঙ্গে টেলিফোন কিংবা ইমেলে কথা বলতে পারবেন।

    রাজ্যের প্রতিক্রিয়া

    রাজ্যপালের এহেন ‘আচরণ’ ভালভাবে নেয়নি নবান্ন। বিজ্ঞপ্তি প্রসঙ্গে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, রাজ্যপাল এই নির্দেশিকা জারি করতে পারেন কিনা, তা নিয়ে আমরা আইনজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলব। আশা করি, উনি ওই নির্দেশিকা প্রত্যাহার করে নেবেন। শিক্ষামন্ত্রীর সুরে সুর মিলিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বলেন, উপাচার্যরা কাজ না করে সাপ্তাহিক রিপোর্ট দিতে যাবেন নাকি?  

    আরও পড়ুুন: ‘‘আজ সারা বিশ্ব জানতে চায়, ভারত কী ভাবছে!’’ দেশে ফিরে বললেন মোদি

    উপাচার্যদের কাছ থেকে কোনওরূপ সাড়াশব্দ না পেয়ে ২৩ মে ফের একবার তাঁদের চিঠি দেন রাজ্যপাল (CV Aanand Bose)। আগের নির্দেশিকার কথা মনে করিয়ে দিয়ে বলা হয়, সাপ্তাহিক রিপোর্ট দিতেই হবে। তার পরেও উপাচার্য সাপ্তাহিক রিপোর্ট পাঠাননি। এর পরেই ওই ছয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের শোকজ করেন রাজ্যপাল। এর আগে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী বলেছিলেন, এটা আগের চিঠিরই পুনরাবৃত্তি। যা করার তা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলেই করা হবে। যে ছয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের শোকজ করা হয়েছে, সেগুলি হল, পুরুলিয়ার সিধো কানহো বীরসা বিশ্ববিদ্যালয়, বারাসত স্টেট ইউনির্ভাসিটি, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়, কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়, কাজি নজরুল এবং সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • G20: “বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তের পর্যটকের কাশ্মীর দেখা উচিত”, বললেন জি২০-র প্রতিনিধিরা

    G20: “বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তের পর্যটকের কাশ্মীর দেখা উচিত”, বললেন জি২০-র প্রতিনিধিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হল জি২০-র (G20) তৃতীয় ট্যুরিজম ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক। মঙ্গলবার শেষ হয় ওই বৈঠক। বুধবার সকালে বৃষ্টির মধ্যেই ভূস্বর্গ ঘুরে দেখতে বেরিয়ে পড়েন বিভিন্ন দেশ থেকে আগত প্রতিনিধিরা। এই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন প্রায় ৬০ জন বিদেশি প্রতিনিধি। দিনের শুরুতেই জাবারওয়ান পর্বতমালাকে ব্যাকড্রপ করে যোগা করেন তাঁরা। তার পরেই চলে যান নিশাত গার্ডেন ঘুরে দেখতে। ডাল লেকের ধারে রয়েল স্পিং গল্ফ কোর্সও ঘুরে দেখেন ওই প্রতিনিধিরা। ট্যুইট-বার্তায় একথা জানান কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রী স্বয়ং। 

    কাশ্মীর নিয়ে কী মত জি২০-র (G20) প্রতিনিধিদের?

    ভিনদেশিদের দেখে খুশি কাশ্মীরে বেড়াতে যাওয়া পর্যটকরাও। তাঁদের অনেককেই এই বিদেশি অতিথিদের সঙ্গে সেলফি তুলতে দেখা যায়। এঁদের অনেকেই কাশ্মীরের ট্র্যাডিশনাল পোশাক পরেছিলেন। জি২০ শেরপা অমিতাভ কান্ত বলেন, “এটা একটা দারুন অভিজ্ঞতা। আন্তরিক (G20) আতিথেয়তা, উষ্ণ অভ্যর্থনা। আমাদের অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। তাই আমরা কাশ্মীর দর্শন উপভোগ করলাম। আমরা কাশ্মীর দেখেছি এবং কাশ্মীরবাসীর ভালবাসা উপভোগ করেছি।”

    অভ্যাগতরা যে কাশ্মীরের অ্যাম্বাসাডর হবেন সে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, “এখানে রয়েছে সুফি সংস্কৃতি। যেটা জি২০-র দর্শনের সঙ্গে মেলে। কাশ্মীরের সুফি মতবাদের সার কথাই হল, আমরা সবাই একই পরিবারের। আমরা একটা পরিবারের মতো থেকে জি২০ উপভোগ করেছি। প্রত্যেক প্রতিনিধি একটা মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরে গিয়েছেন এবং তাঁরা প্রচুর পর্যটক নিয়ে ফিরবেন।”

    কাশ্মীর দেখা উচিত, কেন বললেন এ কথা?

    এদিন ডাল লেকের পাশে বুলেভার্ড রোডও ঘুরে দেখেন বিদেশি প্রতিনিধিরা। কেনাকাটা করতে চলে যান লালচকের পোলো মার্কেটে। সেই কারণে কাশ্মীরের ওই বাজার আধ ঘণ্টার জন্য (G20) বন্ধ করে দেওয়া হয় সাধারণ মানুষের জন্য। ভারতে সিঙ্গাপুরের হাই কমিশনার সাইমন ওয়াং বলেন, “বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তের পর্যটকের কাশ্মীর দেখা উচিত।”

    প্রসঙ্গত, শ্রীনগরের ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রিটেন, আমেরিকায় এবং ইউরোপিয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা।

    আরও পড়ুুন: “মোদিজির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে নবান্নে”, বোমা ফাটালেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ফের অশান্তি মণিপুরে, পুড়ে খাক বাড়ি, জারি কার্ফু

    Manipur: ফের অশান্তি মণিপুরে, পুড়ে খাক বাড়ি, জারি কার্ফু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার অশান্তি হয়েছিল মণিপুরের (Manipur) রাজধানী ইম্ফলে। অশান্তির সেই আগুন (Violence) ছড়িয়ে পড়ল মঙ্গলবারে। এবার অকুস্থল বিষ্ণুপুর জেলার ফউবাকচা এলাকা। আগুনে পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে মোট ৭টি বাড়ি। ঘটনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর। জখম হয়েছেন দুজন। অশান্তির আঁচ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তাই রাজ্যের স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে নতুন করে জারি করা হয়েছে কার্ফু। মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ জানান, রাজ্যে শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সরকার চুপ করে বসে নেই।

    মণিপুরে (Manipur) অশান্তির আগুন

    ৩ মে অশান্তি শুরু হয় মণিপুরে। সেই সময় যেসব জায়গায় সব চেয়ে বেশি উত্তেজনা ছড়িয়েছিল, সেগুলির মধ্যে রয়েছে বিষ্ণুপুর ও চূড়াচাঁদপুর। এই বিষ্ণুপুরে আগে যে অশান্তি হয়েছিল, তখন মৃত্যু হয়েছিল এক সেনা জওয়ান ও পুলিশ কমান্ডোর। আগ্নেয়াস্ত্র সহ গ্রেফতার করা হয়েছিল বেশ কয়েকজনকে। সোমবার ইম্ফলে যে অশান্তি হয়, সেখানে নিউ লাম্বুলেন এলাকা থেকে আগ্নেয়াস্ত্র সহ গ্রেফতার করা হয় তিনজনকে। নিউ কেইথিলমানবি এলাকা থেকেও বন্দুক ও গুলি সহ গ্রেফতার করা হয় একজনকে। পুলিশের দাবি, এরা হিংসার সঙ্গে যুক্ত।

    শান্তি বজায় রাখার আর্জি

    মণিপুর (Manipur) সরকারের নিরাপত্তা উপদেষ্টা কুলদীপ সিংহ জানান, মঙ্গলবার রাতের ঘটনায় কতজন হতাহত হয়েছেন, তা এখনই বলা সম্ভব নয়। হিংসার ঘটনা রুখতে রাজ্যের স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে নতুন করে কার্ফু জারি করা হয়েছে। তবে দৈনন্দিন কাজের জন্য কিছু সময়ের জন্য কার্ফু শিথিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে, এদিনই মণিপুরের দুই সাংসদ দেখা করেন কেন্দ্রীয় বিদেশ প্রতিমন্ত্রী রাজকুমার রঞ্জন সিংহের সঙ্গে। তাঁর সঙ্গে আলাদা করে কথা বলেন কুকি ও মণিপুর জনগোষ্ঠীর বিশিষ্ট ব্যক্তিরাও। শান্তি বজায় রাখার আর্জি জানান তাঁরা।

    আরও পড়ুুন: “মোদিজির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে নবান্নে”, বোমা ফাটালেন শুভেন্দু

    মণিপুরের (Manipur) স্পিয়ার কর্পসের তরফে জানানো হয়েছে, কাংচুক চিংখং জংশন এলাকায় মোবাইল ভেহিক্যাল চেক পোস্ট বসানো হয়েছিল। সেখানে একটি মারুতি অল্টো আটক করা হয় হয়। গাড়িটি থেকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৫টি শটগান, ৫টি গ্রেনেড এবং ৩ কার্টন শটগানের বারুদ। গ্রেফতার করা হয়েছে তিনজনকে। তুলে দেওয়া হয়েছে পুলিশের হাতে।

    প্রসঙ্গত, মণিপুরের সিংহভাগ জনতা মেইতেই সম্প্রদায়ভুক্ত। তফশিলি জনজাতি মর্যাদার দাবিতে দীর্ঘ দিন ধরেই আন্দোলন করছেন তাঁরা। তাঁদের এই দাবির বিরোধিতা করে মিছিল বের করে অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অফ মণিপুর। সেখান থেকেই শুরু হয় অশান্তি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • TMC: ব্লক সভাপতিকে গ্রেফতারের দাবিতে গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করলেন তৃণমূল কর্মীরা, কেন জানেন?

    TMC: ব্লক সভাপতিকে গ্রেফতারের দাবিতে গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করলেন তৃণমূল কর্মীরা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি দেওয়ার নামে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল দক্ষিণ দিনাজপুরে তপন ব্লক তৃণমূলের (TMC) সভাপতি অনাদি লাহিড়ীর বিরুদ্ধে। অনাদিবাবুর টাকা নেওয়ার সেই ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়। সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে থানায় প্রতারণার অভিযোগ দায়ের করা হয়। তার পর পরই ওই নেতা ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন। এত কিছু ঘটনার পরও জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব অনাদিবাবুর সঙ্গে রয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এমনকী তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়নি। এই সব ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই ওই তৃণমূল (TMC) নেতাকে গ্রেফতারের দাবিতে তপন-মালদা রাজ্য সড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে তপন থানার আজমতপুর এলাকায়। অবরোধকারীরাও সকলেই তৃণমূল কর্মী হিসেবে পরিচিত।

    বিক্ষোভকারীদের কী বক্তব্য?

    বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য, তৃণমূলের (TMC) ব্লক সভাপতি অনাদিবাবু চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে বহুজনের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন। চাকরি না পাওয়ায় প্রতারণার শিকার আনোয়ার সরকার নামে এক যুবক, সম্প্রতি টাকা নেওয়ার সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করলে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। প্রতারণার এই ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ জানিয়েও অভিযুক্তর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। টাকা নেওয়ার এই ঘটনায় তপন পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য কায়েল সরেণ ক্ষুব্ধ। তাঁর নেতৃত্বে এলাকাবাসী এদিন আজমতপুর মোড়ে রাজ্য সড়ক অবরোধ করেন। এক অবরোধকারী তথা স্থানীয় তৃণমূল (TMC) নেতা সুকুমার মণ্ডল বলেন, “আমরাও তৃণমূল করি। তৃণমূল দলে থেকে যারা অন্যায় করবে তাঁদের বিরুদ্ধে আমরা রুখে দাঁড়াবো। দল ও প্রশাসন যদি ব্যবস্থা না নেয় তাহলে আমরা বৃহত্তরও আন্দোলনে নামব। আমরা দলকে বিষয়টি জানিয়েছি। দল আশ্বাস দিয়েও কোনও কাজ হয়নি। কারণ, এই ধরনের নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে আগামীদিনে তারা বহু মানুষের আরও সর্বনাশ করবে”।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • GDP: ‘ভারতের জিডিপি ছাড়িয়ে যেতে পারে ৭ শতাংশ’, বলছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর

    GDP: ‘ভারতের জিডিপি ছাড়িয়ে যেতে পারে ৭ শতাংশ’, বলছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি অর্থবর্ষে ভারতের (India) জিডিপি (GDP) ছাড়িয়ে যেতে পারে ৭ শতাংশ। অন্তত এমনই দাবি করেছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। বছরের প্রথম দিকেই চলতি আর্থিক বর্ষের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় ইঙ্গিত মিলেছিল ভারতের জিডিপি হতে পারে ৭ শতাংশ। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের বেসলাইন জিডিপি বৃদ্ধি ৬.৫ শতাংশ হতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়েই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর বলেন, সুদের হারে বৃদ্ধি ঠেকানো আমার হাতে নেই।

    জিডিপি (GDP) নিয়ে কী বললেন শক্তিকান্ত?

    তিনি বলেন, দেশে মুদ্রাস্ফীতি অনেকটাই কমেছে। কিন্তু এই সময়টা অনেকটাই চ্যালেঞ্জের। অবহেলার কোনও সুযোগ নেই। তিনি বলেন, দেশের ব্যাঙ্কগুলির ওপর ভরসা রয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের পরিস্থিতির তুলনায় ভারতের ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা স্থিতিশীল এবং শক্তিশালী। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর বলেন, এই আর্থিক স্থিতিশীলতা (GDP) বজায় রাখতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সবরকমভাবে ব্যাঙ্কগুলিকে সাহায্য করছে। তিনি বলেন, ইস্পাত ও সিমেন্ট খাতে ব্যক্তিগত বিনিয়োগের বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    আরবিআইয়ের সাম্প্রতিক সমীক্ষা

    যা দেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্পের জন্য ভাল প্রমাণিত হতে চলেছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর আরও বলেন, কৃষি খাত ভাল করেছে এবং সেবা খাতও ভাল করেছে। তবে সরকারের ক্যাপেক্স এবং পরিকাঠামোর জন্য খরচ আগের চেয়ে বেশ কিছুটা বেড়েছে। শক্তিকান্ত বলেন, আরবিআইয়ের সাম্প্রতিক সমীক্ষা অনুসারে উৎপাদন ক্ষেত্রে সক্ষমতার ব্যবহার প্রায় ৭৫ শতাংশ। কিন্তু একটি সিআইআই সমীক্ষা দেখায় যে এটি আরও বেশি।

    এদিন ২ হাজার টাকার নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত (GDP) প্রসঙ্গে শক্তিকান্ত বলেন, ২০১৮ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত ২ হাজার টাকার নোটের চাহিদা ছিল সর্বাধিক। সেই সময় সার্কুলেশন হয়েছিল ৬.৭৩ লক্ষ কোটি টাকা। ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ এই চাহিদা কমে দাঁড়ায় ৩.৬২ লক্ষ কোটিতে। তিনি জানান, অন্যান্য নোট বাজারে অনেক বেশি ছেড়ে রাখা হয়েছে। তাই সমস্যা হবে না।

    আরও পড়ুুন: “মোদিজির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে নবান্নে”, বোমা ফাটালেন শুভেন্দু

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share