Tag: bangla news

bangla news

  • Indore Madhya Pradesh: স্ল্যাব ভেঙে ৫০ ফুট গভীর কুয়োয় পড়লেন পুণ্যার্থীরা, মধ্যপ্রদেশে মৃত ১৩

    Indore Madhya Pradesh: স্ল্যাব ভেঙে ৫০ ফুট গভীর কুয়োয় পড়লেন পুণ্যার্থীরা, মধ্যপ্রদেশে মৃত ১৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমী উপলক্ষে গিয়েছিলেন পুজো দিতে। ফিরলেন লাশ হয়ে। নিমেষেই ম্লান হয়ে গেল উৎসবের আমেজ। শোকস্তব্ধ মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের (Indore Madhya Pradesh) শ্রী বালেশ্বর মন্দির কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার ছিল রামনবমী। এদিন সকাল থেকেই শ্রী বালেশ্বর মন্দিরে ভিড় করেন কয়েকশো পুণ্যার্থী (Pilgrims)। ভিড়ের কারণে ভাল করে পুজো দেখতে পাচ্ছিলেন না অনেকে। এঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন উঠে পড়েছিলেন মন্দির চত্বরে থাকা একটি কুয়োর কংক্রিটের স্ল্যাবের ওপর।

    মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে (Indore Madhya Pradesh) দুর্ঘটনা…

    কুয়োটি বেশ পুরনো। দুর্ঘটনা রুখতে কুয়োর মুখ ঢেকে দেওয়া হয়েছিল স্ল্যাব দিয়ে। আচমকাই ভেঙে পড়ে স্ল্যাব। ৫০ ফুট নীচে পড়ে যান বেশ কয়েকজন পুণ্যার্থী। তাঁদের মধ্যে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। জখম হয়েছেন বহু। কুয়োর নীচে কতজন চাপা পড়ে রয়েছেন, এদিন সন্ধে পর্যন্ত অবশ্য তা জানা যায়নি। মধ্যপ্রদেশের (Indore Madhya Pradesh) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নরোত্তম মিশ্র বলেন, এই ঘটনায় ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেহ উদ্ধার হয়েছে ১১ জনের। তাঁদের মধ্যে ১০ জন মহিলা, একজন পুরুষ। ১৯ জনকে উদ্ধার করে পাঠানো হয়েছে হাসপাতালে। তিনি জানান, কুয়োয় এখনও অনেকে আটকে রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। যাঁরা কুয়োয় পড়ে গিয়েছেন, তাঁদের উদ্ধার করতে চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ, দমকল ও বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আরও পড়ুুন: ২২ লাখি গাড়ি কিনে দলেই সমালোচনার মুখে সর্বহারার নেতা শতরূপ

    তিনি জানিয়েছেন, ঘটনাটি বেদনাদায়ক। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে সমবেদনাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শোক প্রকাশ করেছেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানও। শোক প্রকাশের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী কথা বলেছেন শিবরাজের সঙ্গে। পরে রাজ্য সরকারের তরফে মৃতদের পরিবার পিছু ৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়। যাঁরা জখম হয়েছেন, তাঁদের দেওয়া হবে ৫০ হাজার করে টাকা। দুর্ঘটনার কারণ জানতে ইতিমধ্যেই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে মধ্যপ্রদেশ সরকার।

    দুর্ঘটনার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের (Indore Madhya Pradesh) পাশাপাশি মন্দির কমিটিকেও কাঠগড়ায় তুলেছেন স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ। তাঁদের বক্তব্য, রামনবমী উপলক্ষে ফি বার ভিড় হয় এই মন্দিরে। তার পরেও দুর্ঘটনা রুখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি কেন? কেনই বা পরীক্ষা করা হয়নি কুয়োর উপরের কংক্রিটের স্ল্যাব?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Attack: পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পরই হামলা! গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু দুজনের, জখম একাধিক কর্মী, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    Attack: পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পরই হামলা! গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু দুজনের, জখম একাধিক কর্মী, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী বাছাইকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে উত্তাল হয়ে উঠল চোপড়া। প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পর প্রকাশ্যে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। আর এই ঘটনায় তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে আসে। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটে উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া থানার চুটিয়াখোর গ্রাম পঞ্চায়েতের দিঘাবানা এলাকায়। দলীয় কর্মীদের হামলায় (Attack) গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হল দুজন তৃণমূল কর্মীর। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদের নাম ফয়জুল রহমান (৫৪) এবং হাসু মহম্মদ (৪৫)। ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ফয়জুলের মৃত্যু হয়। হাসু মহম্মদকে হাসপাতাল নিয়ে যাওয়ার পথে মৃত্যু হয়। এছাড়া বেশ কয়েকজন জখম হন। তাঁদের দলুয়া ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় চোপড়া থানার বিশাল পুলিশবাহিনী।

    প্রার্থী বাছাইয়ের বৈঠকের পর কেন গুলি চলল? Attack

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে কে প্রার্থী হবে তা নিয়ে এদিন দিঘাবানা এলাকায় বৈঠক ছিল। সেই বৈঠকে কে এবার প্রার্থী হবে তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়। প্রার্থী ঠিক করার জন্য কোর কমিটির সদস্যরা আসেন। বহু আলোচনার পর দুজনের নাম ঠিক হয়। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য নাসিরের এক অনুগামীকে প্রার্থী হিসেবে ঠিক করা হয়। আর শামসুল রহমান নামে অন্য এক তৃণমূল কর্মীর নাম ঠিক হয়। মৃত তৃণমূল কর্মী ফয়জুলের ভাই শামসুল। কিন্তু, বৈঠকের এই সিদ্ধান্ত নাসির ও তাঁর অনুগামীদের পছন্দ হয়নি। বৈঠক শেষ হওয়ার পর সকলেই বেরিয়ে আসেন। শামসুলের অনুগামীরা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন। যেটা নাসির ও তাঁর অনুগামীরা সহ্য করতে পারেনি। মৃত তৃণমূল কর্মীর ভাই মহম্মদ আব্বাস বলেন, নাসিররা একজনের নাম পাঠাতে চেয়েছিল। কিন্তু, বৈঠকে কোর কমিটির নেতারা দুটি নাম নিয়ে যান। সেটা নাসির ও তার দলবলের পছন্দ হয়নি। বৈঠক শেষে সকলেই বাড়ি ফিরছিলাম। সবাই আনন্দে ছিলাম। আচমকা রাস্তায় উঠতেই নাসির ও তার লোকজন হামলা (Attack)  চালায়। আমাদের লক্ষ্য করে এলোপাথারি গুলি চালানো শুরু করে। সূত্রের খবর, বুথ কমিটির বৈঠকে পঞ্চায়েতের প্রার্থী নিয়ে দুই শিবিরের বচসা হয়। তখনকার মতো মিটেও যায়। কিন্তু, বাড়ি ফেরার সময় বাইরের কিছু দুষ্কৃতী এসে ফয়জুল ও হাসু মহম্মদকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। সেখানেই দুজনেই রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন। গুলি লাগে আরও কয়েকজনের। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, এগুলি সবই ছড়রা গুলি।

    কী বললেন মৃত তৃণমূল কর্মীর ছেলে? Attack

    মৃত তৃণমূল কর্মীর ছেলে কাদের রহমান বলেন, বুথের মিটিং দেখতে এসেছিল বাবা। এবার পঞ্চায়েতে যে প্রার্থী হবে তার দিকে বাবার সমর্থন রয়েছে। এটাই অপরাধ। এরজন্যই বাবাকে ওরা প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে দিল। আরও অনেকের গুলি লেগেছে। বাবা মাটিতে পড়ে যেতেই আমরা ছুটে যাই। রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করি। সেখানেই বাবার মৃত্যু হয়। যাদের গুলিতে আমার বাবার প্রাণ গেল, তারা সবাই তৃণমূলের অন্য গোষ্ঠীর মদতপুষ্ট। এলাকায় তৃণমূল এখন দুটি শিবিরে ভাগ হয়ে গিয়েছে।

    কী বললেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি? Attack

    গোষ্ঠীকোন্দলকে কেন্দ্র করে শাসক দলের মুখ পুড়েছে। দলের একাংশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন মৃত পরিবারের লোকজন। এই ঘটনা নিয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, ঘটনার খবর পেয়েছি। কি কারণে এই ঘটনা ঘটেছে তা এখনও জানা যায়নি। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    বিজেপির সহ সভাপতির কী বক্তব্য? Attack

    বিজেপির সহ সভাপতি সুরজিত্ সেন বলেন, প্রার্থী নিয়ে নিজেদের মধ্যে মারামারি করছে। দলীয় কর্মী খুন হয়ে যাচ্ছে। পঞ্চায়েত ভোট আসার আগে এই ধরনের ঘটনা আরও ঘটবে। আর পঞ্চায়েত ভোট কতটা শান্তিপূর্ণ হবে তা বোঝাই যাচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shatarup Ghosh: ২২ লাখি গাড়ি কিনে দলেই সমালোচনার মুখে সর্বহারার নেতা শতরূপ

    Shatarup Ghosh: ২২ লাখি গাড়ি কিনে দলেই সমালোচনার মুখে সর্বহারার নেতা শতরূপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি সর্বহারার নেতা। তিনি কিনেছেন ২২ লাখি বিলাসবহুল গাড়ি (Luxury Car)। তিনি শতরূপ ঘোষ (Shatarup Ghosh)। যাঁর গাড়ি নিয়ে আপাতত সরগরম রাজ্যরাজনীতি। বাম কর্মী ও তাঁদের পরিবারের দ্বারা সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) ট্রোলড হচ্ছেন শতরূপ। কেবল তাই নয়, তৃণমূলের তরফেও নিশানা করা হয়েছে বামপন্থী নেতা শতরূপকে। বৃহস্পতিবার তারই জবার দিলেন শতরূপ। আলিমুদ্দিন স্ট্রিট থেকে সাংবাদিক সম্মেলন করে তৃণমূলের প্রশ্নের জবাব দিলেন তিনি। জানিয়ে দিলেন গাড়ি কেনার টাকার উৎসও।

    শতরূপ ঘোষ (Shatarup Ghosh)…

    মঙ্গলবার সকালে তৃণমূল (TMC) মুখপাত্র কুণাল ঘোষ ট্যুইট-বাণে বিদ্ধ করেন শতরূপকে। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, শতরূপ সম্প্রতি ২২ লাখ টাকা দামের একটি গাড়ি কিনেছেন। সিপিএমের সর্বক্ষণের কর্মী হয়েও কীভাবে এত দামি গাড়ি তিনি কিনলেন, প্রশ্ন কুণালের। নির্বাচন কমিশনে দেওয়া শতরূপের সম্পত্তির হিসাবও প্রকাশ্যে এনে দেখিয়েছেন কুণাল।

    তৃণমূল মুখপাত্রের জবাব দিতে আলিমুদ্দিন স্ট্রিটের পার্টি অফিসকেই বেছে নেন শতরূপ (Shatarup Ghosh)। তিনি জানান, গাড়ি কেনা হয়েছে তাঁর নামে। তবে গাড়ির টাকা দিয়েছেন তাঁর বাবা শিবনাথ ঘোষ। সিংহভাগ খরচই করা হয়েছে চেকের মাধ্যমে। কিছু টাকা নগদেও দেওয়া হয়েছে। খরচের রশিদ দেখিয়ে হিসেব প্রকাশ্যে এনেছেন শতরূপ। কবে, কোন ব্যাঙ্ক থেকে কত টাকা খরচ করা হয়েছে, তাও জানিয়েছেন তিনি। তাঁর বাবার ফিক্সড ডিপোজিটে কত টাকা রয়েছে, তাও জানান এই সিপিএম নেতা। শতরূপ বলেন, এর পরেও গাড়ির খরচের বিষয়ে কোনও অনিয়ম চোখে পড়লে শাসকদল আইনি পদক্ষেপ করতেই পারে। তিনি বলেন, আমি কার টাকায় গাড়ি কিনব, তা তৃণমূল ঠিক করে দিতে পারে না।

    আরও পড়ুুন: অয়নকে টাকা না দেওয়ায় চাকরি গিয়েছে বৈধ চাকরিপ্রার্থীদের?

    তৃণমূল মুখপাত্র তাঁর ট্যুইটে একুশের বিধানসভা নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে শতরূপকে (Shatarup Ghosh) কটাক্ষ করেছিলেন। নথি প্রকাশ করে তিনি দেখিয়েছিলেন, হলফনামা অনুযায়ী ওই নির্বাচনে কসবার সিপিএম প্রার্থী শতরূপের সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ২ লক্ষ টাকার কিছু বেশি। সেই সম্পত্তি নিয়ে কীভাবে সিপিএমের একজন হোলটাইমার গাড়ি কিনতে এত টাকা খরচ করলেন, সেই প্রশ্ন তোলেন কুণাল। এদিন তারই জবাব দেন এই সিপিএম নেতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • NCLAT: গুগলের বিরুদ্ধে জরিমানায় শিলমোহর ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ অ্যাপিলেট ট্রাইবুনালের

    NCLAT: গুগলের বিরুদ্ধে জরিমানায় শিলমোহর ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ অ্যাপিলেট ট্রাইবুনালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল (Google) অ্যানড্রয়েড মার্কেটে তার ডমিনেন্ট পজিশনের অপব্যবহার করেছে। বুধবার কম্পিটিশন কমিশন অফ ইন্ডিয়ার (CCI) সঙ্গে এ ব্যাপারে সহমত পোষণ করল ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ অ্যাপিলেট ট্রাইবুনাল (NCLAT)। কম্পিটিশন কমিশন অফ ইন্ডিয়া গুগলের যে ১ হাজার ৩৩৭.৭৬ কোটি টাকা জরিমানা করেছিল, তাতেও শিলমোহর দিয়েছে ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ অ্যাপিলেট ট্রাইবুনালের চেয়ারপার্সন বিচারপতি অশোক ভূষণ ও টেকনিক্যাল মেম্বার ডঃ অলোক শ্রীবাস্তবের বেঞ্চ। গত বছর অক্টোবরে পাশ হয়েছিল কম্পিটিশন কমিশন অফ ইন্ডিয়ার অর্ডার। সে ব্যাপারে বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, কমিশন অনুসন্ধান করে যা পেয়েছে, তা রেকর্ড করেছে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্তেও পৌঁছেছে।

    ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ অ্যাপিলেট ট্রাইবুনাল (NCLAT)…

    প্রসঙ্গত, বিশ্বের জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের বিরুদ্ধে প্রতিযোগী সার্চ ইঞ্জিনগুলির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক আচরণের অভিযোগ ছিল। প্রতিযোগীদের রাস্তা থেকে সরাতে তারা বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করছে বলেও অভিযোগ জমা পড়েছিল ভারতে এই বিষয়ক নিয়ন্ত্রক সংস্থা কম্পিটিশন কমিশন অফ ইন্ডিয়ার কাছে। তার ভিত্তিতে তদন্ত করে পৃথিবীর বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন গুগলকে ১ হাজার ৩৩৭.৭৬ কোটি টাকা জরিমানা করেছিল কমিশন। তার বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশ চেয়ে জাতীয় কোম্পানি আইন ট্রাইবুনালে (NCLAT) আবেদন জানায় গুগল। ট্রাইবুনাল তা শুনতে অস্বীকার করে।

    আরও পড়ুুন: সাংসদ পদ ফিরে পেলেন এনসিপি সাংসদ, আশার আলো দেখছে কংগ্রেস

    তার পরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় গুগল। ভারতের শীর্ষ আদালতে আবেদন জানানো হয় সংস্থার তরফে। আগামী ১৬ জানুয়ারি সেই আবেদনের ভিত্তিতে শুনানি করতে সম্মতি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তবে বেঞ্চ গুগলকে কিছুটা স্বস্তিও দিয়েছে। কম্পিটিশন কমিশন অফ ইন্ডিয়া গুগলের ওপর যেসব নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল, সেগুলি আপাতত সরিয়ে রাখা হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞাগুলি (NCLAT) হল, গুগল প্লে সার্ভিসেস অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেসের অ্যাক্সেস ডিনাই করতে পারবে না। ইউজাররা আগে যেসব অ্যাপ ইনস্টল করেছিলেন, সেগুলিকে আনইনস্টল করতে পারবে না। এছাড়াও আরও কয়েকটি রেস্ট্রিকশানও রয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
     
  • CBI: কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের মামলা নিয়ে রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে কী বলল সিবিআই?

    CBI: কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের মামলা নিয়ে রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে কী বলল সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ এনে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হল সিবিআই (CBI)। মূলত, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার ঘটনার তদন্তে সহযোগিতা করছে না রাজ্য সরকারের পুলিশ প্রশাসন। এই অভিযোগে কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ সিবিআই (CBI) । যদিও এর আগেই কনভয়ে হামলার ঘটনা নিয়ে সিবিআই (CBI) তদন্তের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্যের তৃণমূল সরকার। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার ঘটনার পর পরই পুলিশ মামলা রুজু করে। জানা গিয়েছে, পুলিশের দায়ের করা স্বতঃপ্রণোদিত মামলায় নাম রয়েছে কোচবিহারের জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক, জেলা বিজেপি সহ সভাপতি, দিনহাটা ব্লকের বিজেপি সভাপতি-সহ মোট ২৮ জনের। প্রত্যেকের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা এবং অস্ত্র আইনে মামলা রুজু করা হয়। বেছে বেছে ইচ্ছাকৃতভাবে বিজেপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয় বলেই দাবি গেরুয়া শিবিরের। এফআইআরে নাম থাকা বিজেপি কর্মীদের ইতিমধ্যেই রক্ষাকবচ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। এবার সিবিআইকে (CBI)  নথি হস্তান্তর নিয়ে নতুন করে জটিলতা তৈরি হয়েছে।

    আদালতে কী জানাল সিবিআই? CBI

    ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার ঘটনা ঘটে। কিছুদিন আগেই এই হামলার ঘটনার তদন্তভার সিবিআইয়ের ওপর দেয় প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। যদিও এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য সরকার। তবে, সুপ্রিম কোর্ট এখনও এই মামলায় স্থগিতাদেশ দেয়নি। পাশাপাশি কনভয় হামলার ঘটনা নিয়ে সিবিআইয়ের (CBI) অভিযোগ, এই ঘটনায় তদন্তে কোনও সহযোগিতা করছে না সরকারের পুলিশ। এমনকী মামলার নথিও হস্তান্তর করছে না বলেও অভিযোগ। সিবিআই (CBI) বৃহস্পতিবার আদালতে জানায়, সব ক্ষেত্রে অসহযোগিতা কাম্য নয়। এই মামলায় প্রধান বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, “যেহেতু এখনও সিবিআই (CBI) তদন্তে সুপ্রিম কোর্টের কোনও স্থগিতাদেশ নেই, তাই এই আদালত চায় যে তার নির্দেশকে মান্যতা দেওয়া হোক।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kozhikode: ভারতের বিদেশমন্ত্রকের অনলাইন কোর্সে অংশ নিয়েছিল তালিবান শাসকরা?

    Kozhikode: ভারতের বিদেশমন্ত্রকের অনলাইন কোর্সে অংশ নিয়েছিল তালিবান শাসকরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত সম্পর্কে জানতে হয়ে গেল চারদিনের ইন্ডিয়া ইমার্সন অনলাইন কোর্স। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের অধীনে আইআইএম কোঝিকোড (Kozhikode) এই কোর্সের আয়োজন করেছিল। ভারতীয় (Indian) চিন্তাভাবনা, একটি ভারত নিমজ্জন প্রোগ্রাম শীর্ষক এই কোর্সে অংশ নিয়েছিল আফগানিস্তানের তালিবান শাসকরা (Taliban Officials)। আইটিসি বিভিন্ন জ্ঞান অংশীদারদের মাধ্যমে প্রতি মাসে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কোর্স করায়। কয়েকটি কোর্স কেবল একটি বিশেষ দেশের জন্য তৈরি করা হয়, বাকি কোর্সগুলি করতে পারে যে কোনও দেশ। সম্প্রতি হয়ে গেল ১৪ মার্চ থেকে ১৭ মার্চ চারদিনের ওই কোর্স।

    আইআইএম কোঝিকোড (Kozhikode)…

    আইটিইসির ওয়েবসাইটে কোর্স সম্পর্কে বলা হয়েছে, ভারতের স্বতন্ত্রতা এর বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যে রয়েছে। যা এটিকে বহিরাগতদের জন্য জটিল বিষয় করে তুলেছে। এই প্রোগ্রামটি আপাত বিশৃঙ্খলার মধ্যে সুপ্ত আদেশের গভীর বোঝার সুবিধার্থে যা বিদেশি কর্মকর্তাদের (Kozhikode) এবং আধিকারিকদের ভারতের ব্যবসায়িক পরিবেশের আরও গভীর বোঝাপড়া ও প্রশংসা অর্জনে সহায়তা করবে। অংশগ্রহণকারীরা ভারতের অর্থনৈতিক পরিবেশ, নিয়ন্ত্রক বাস্তুসংস্থান, নেতৃত্বের অন্তর্দৃষ্টি, সামাজিক ও ঐতিহাসিক পটভূমি, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, আইনি এবং পরিবেশগত বৈচিত্র, উপভোক্তাদের মনস্তত্ত্ব এবং ব্যবসায়িক ঝুঁকি সম্পর্কে শিখবেন। ভারতের এই কোর্সে তালিবান শাসকরা অংশ নিয়েছেন শুনে ক্ষোভে ফুঁসছেন এ দেশে বসবাসকারী তালিবান ছাত্রছাত্রীরা। যদিও একটি অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে ভারতকে সম্পূর্ণরূপে বোঝা যায় না, তা সত্ত্বেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এ দেশে বসবাসকারী আফগান পড়ুয়ারা।

    আরও পড়ুুন: অয়নকে টাকা না দেওয়ায় চাকরি গিয়েছে বৈধ চাকরিপ্রার্থীদের?

    আইআইএম, কোঝিকোড (Kozhikode) যে শর্টটার্ম অনলাইন কোর্সটি করিয়েছে সেটির নাম ছিল ইমমার্সিং উইথ ইন্ডিয়ান থটস; এন ইন্ডিয়ান ইমার্সন প্রোগ্রাম ফর ক্রশ-সেক্টোরাল ফরেন ডেলিগেটস। ইন্ডিয়ান পলিটিক্যাল অ্যান্ড বিসনেস এনভায়রনমেন্টের কিছু বাছাই করা পড়ুয়ার জন্য এই কোর্সের আয়োজন করা হয়েছিল। কোর্সের আয়োজকদের তরফে জানা গিয়েছে, প্রথম দিন যে ২০ জন এই কোর্সে অংশ নিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে ১৮জনই আফগানিস্তানের। বাকি দুজন মালদ্বীপ ও থাইল্যান্ডের। সাধারণত আইটিইসির কোর্সগুলি যাঁরা করেন তাঁদের ফর্ম ফিল-আপ করতে হয়। ফর্ম জমা দিতে হয় নোডাল গভর্নমেন্ট এজেন্সির কাছে। পরে সেটাই ফরওয়ার্ড হয়ে আসে ভারতীয় দূতাবাস কিংবা হাইকমিশনে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami: কেন রাম নবমী পালন করা হয় জানেন?

    Ram Navami: কেন রাম নবমী পালন করা হয় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ চৈত্র নবমী রাম নবমী (Ram Navami) নামেও পরিচিত। সনাতন ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। এই দিনটি ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার ভগবান শ্রী রামের জন্মদিন হিসেবেও পালিত হয়। পুরুষোত্তম প্রভু শ্রী রাম অযোধ্যায় রঘুকুলের রাজা দশরথ ও রানি কৌশল্যার ঘরে চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে জন্মগ্রহণ করেন। এই পবিত্র দিন চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের নবম দিনে পড়ে। চৈত্র মাসে বাসন্তী পুজো হয়। বাসন্তী পুজোর নবমীতে উদযাপিত হয় রাম নবমী। সনাতন বিশ্বাস অনুসারে, রাম নবমীর দিন শ্রী রামের জন্ম হয়েছিল। রাম নবমী (Ram Navami) শ্রী রামের জন্মবার্ষিকী। তাই, এর বিশেষ ধর্মীয় তাৎপর্য রয়েছে। ওই দিন ভক্তরা শ্রীরামের পুজো দেন। আজ, বৃহস্পতিবার সেই শুভদিন। সারা দেশের মানুষ শ্রদ্ধার সঙ্গে দিনটি পালন করবেন। স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, “ভগবান শ্রী রাম হলেন ভারতীয় সংস্কৃতির মূর্ত প্রতীক। তিনি আদর্শ রাজা, পুত্র, ভাই, স্বামী এবং বন্ধু। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে, আমরা ভারতে তাঁকে একজন মানুষ আকাঙ্ক্ষা করতে পারে, এমন সব উৎকৃষ্ট গুণাবলীর প্রতিমূর্তি হিসেবে শ্রদ্ধা করে এসেছি। ভগবান শ্রী রাম সহস্র বছর ধরে ভারতীয় মূল্য ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত। এই কারণেই মহাত্মা গান্ধী সুশাসন এবং ন্যায়পরায়ণ সমাজের ধারণা বর্ণনা করতে রাম রাজ্যকে রূপক ব্যবহার করেছিলেন।”

    রাম নবমী নিয়ে দেশবাসীর উদ্দেশে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী ? Ram Navami

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বৃহস্পতিবার রাম নবমী (Ram Navami)  উপলক্ষে জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এবং বলেছেন যে ভগবান রামের জীবন প্রতিটি যুগে মানবতার জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে। টুইটারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “রাম নবমীর (Ram Navami) শুভ উপলক্ষে সমস্ত দেশবাসীকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।” তিনি আরও বলেন, ত্যাগ, তপস্যা, সংযম ও সংকল্পের ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা পুরুষোত্তম ভগবান রামচন্দ্রের জীবন প্রতিটি যুগে মানবতার অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: চাকরি বাতিল মামলা, সিবিআইকে নোটিশ সুপ্রিম কোর্টের

    Recruitment Scam: চাকরি বাতিল মামলা, সিবিআইকে নোটিশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় নবম-দশমের ৯৫২ জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে ওএমআর (OMR) শিট বিকৃত করার অভিযোগ ওঠে। এঁদের মধ্যে ইতিমধ্যেই ৬১৮ জন শিক্ষকের নিয়োগের সুপারিশপত্র প্রত্যাহার করে নেন এসএসসি কর্তৃপক্ষ। এই শিক্ষকদেরই একাংশ দ্বারস্থ হয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court)। বুধবার এই শিক্ষকদের পক্ষে সওয়াল করেন আইনজীবী মুকুল রোহতগি। দেশের শীর্ষ আদালতে তিনি বলেন, কারও কথা না শুনে কীভাবে ৫ হাজার লোকের চাকরি খারিজ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি? তাঁর প্রশ্ন, তিনি একের পর এক টেলিভিশন ইন্টারভিউ দেন কীভাবে?

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলা (Recruitment Scam)…

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় (Recruitment Scam) একের পর এক নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই কারণে চাকরি প্রার্থীদের পাশাপাশি রাজ্যবাসীরও ভীষণ কাছের মানুষ হয়ে উঠেছেন তিনি। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকারও দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এদিন দেশের শীর্ষ আদালতে সেই প্রসঙ্গই তোলেন আইনজীবী রোহতগি। শিক্ষকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু বলেন, কাদের চাকরি গিয়েছে, কীভাবে চাকরি গিয়েছে, তা আমাদের খতিয়ে দেখতে হবে। এ ব্যাপারে সিবিআইয়ের বক্তব্যও জানতে চেয়েছে শীর্ষ আদালত। ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকছে সুপ্রিম কোর্ট। তার পর খুলবে। আগামী ১২ এপ্রিল হতে পারে এই মামলার পরবর্তী শুনানি।

    আরও পড়ুুন: অয়নকে টাকা না দেওয়ায় চাকরি গিয়েছে বৈধ চাকরিপ্রার্থীদের?

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় ১৯১১ জন গ্রুপ ডি কর্মীর চাকরি খারিজের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এই শূন্যস্থানগুলিতে নিয়োগের নির্দেশও দিয়েছিলেন তিনি। গ্রুপ সির ৮৪২ জনের চাকরি খারিজের নির্দেশও দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। উচ্চ আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চ ও সুপ্রিম কোর্টে যান চাকরি হারানো কর্মীরা। তার প্রেক্ষিতে নবম-দশম ও গ্রুপ সি-র নিয়োগে কাউন্সেলিংয়ের ক্ষেত্রে স্থগিতাদেশ দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। 

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় তোলপাড় গোটা রাজ্য। গত বছর এই মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূল নেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায়। গ্রেফতার হয়েছেন শান্তিপ্রসাদ সিনহা, মানিক ভট্টাচার্য সহ আরও কয়েকজন। তাঁদের জেরা করে গ্রেফতার করা হয়েছে আরও কয়েকজনকে। তার পরেই উঠে আসতে থাকে একের পর এক বিস্ফোরক সব তথ্য। কখনও লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে বিক্রি হয়েছে চাকরি, কখনও আবার তৃণমূল ঘনিষ্ঠ প্রোমোটারের দাবি মতো টাকা দিতে না পারায় খোয়াতে হয়েছে চাকরি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: অয়নকে টাকা না দেওয়ায় চাকরি গিয়েছে বৈধ চাকরিপ্রার্থীদের?

    Recruitment Scam: অয়নকে টাকা না দেওয়ায় চাকরি গিয়েছে বৈধ চাকরিপ্রার্থীদের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাকা নিয়ে চাকরি (Recruitment Scam) দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল আগেই। এবার নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে অভিযুক্ত শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ প্রোমোটার অয়ন শীলের (Ayan Shil) বিরুদ্ধে নয়া অভিযোগ। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, যাঁরা বৈধভাবে চাকরি পেয়েছিলেন, তাঁদের কাছ থেকেও টাকা চেয়েছিলেন তিনি। যাঁরা টাকা দেননি, তাঁদের চাকরি থেকে করতে দেওয়া হয়নি।

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam)…

    এই যেমন চুঁচুড়া ষণ্ডেশ্বরতলার চয়নিকা আঢ্য। চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন টিটাগড় পুরসভায়। অভিযোগ, অয়নকে টাকা না দেওয়ায় চাকরি করতে পারেননি তিনি। অথচ খেলোয়াড় কোটায় ওই চাকরি পেয়েছিলেন চয়নিকা। তাঁর দাবি, ইন্টারভিউয়ের পর চাকরিও হয়ে যায়। ২০১৯ সালের ১১ নভেম্বর তাঁকে জয়েনিং লেটার দেওয়া হয়। চয়নিকা বলেন, একদিন এক পুলিশ কর্মী (Recruitment Scam) বাড়িতে এসে বলেন অয়ন শীলের অফিসে গিয়ে দেখা করতে হবে। চয়নিকা তাঁর বাবাকে নিয়ে জগুদাসপাড়ায় অয়নের অফিসে যান। অয়ন তাঁদের বলেন, চাকরির জন্য পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে।

    চয়নিকা তাঁকে জানান, নিজের যোগ্যতায় চাকরি পেয়েছেন। তাছাড়া অত টাকা তাঁর কাছে নেই। চয়নিকা বলেন, সেদিন ফিরে আসার পর ফের অয়নের লোক আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। সল্টলেকের অফিসে যেতে বলে। সেখানেও বাবাকে নিয়ে গিয়েছিলাম। বেশ কয়েক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও দেখা না পেয়ে ফিরে আসি। তিনি বলেন, পরে জানতে পারি প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে অয়নের বিরুদ্ধে। এর পর চয়নিকা কথা বলেন পুরসভার চেয়ারম্যানের সঙ্গে। তাঁকে কাজে যোগ দিতে বলা হয়। একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে খোলা হয় স্যালারি অ্যাকাউন্টও। পুরসভায় ছ দিন কাজও করেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে ফের আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু, কী আর্জি জানালেন?

    চয়নিকার অভিযোগ, এরপর আচমকাই তাঁকে পুরসভা থেকে বের করে দেওয়া হয়। তিনি বলেন, নিয়োগ তালিকায় আমার নাম ছিল ২২০ নম্বরে। রাতারাতি সেই তালিকা পরিবর্তন করে যাঁদের নাম ছিল না, তাঁদের নাম ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। বিভিন্ন পুরসভায় নিয়োগ পরীক্ষার দায়িত্বে ছিল অয়নের সংস্থা (Recruitment Scam)। তাঁর অফিসে হানা দিয়ে বিভিন্ন পুরসভায় নিয়োগের পরীক্ষার উত্তরপত্র উদ্ধার করেছেন ইডি আধিকারিকরা। ইডির অভিযোগ, অয়ন স্কুল, পুরসভা সহ বিভিন্ন সরকারি দফতরে নিয়োগের নামে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলেছেন। বহু মানুষকে প্রতারিতও করেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fly: মাছির উপদ্রবে এলাকা ছাড়ছেন বাসিন্দারা! একাধিক শিশু অসুস্থ, কোথায় জানেন?

    Fly: মাছির উপদ্রবে এলাকা ছাড়ছেন বাসিন্দারা! একাধিক শিশু অসুস্থ, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ লোকালয়ে হাতি ঢুকে তান্ডব চালাচ্ছে এমন নয়। বাঘের হামলার ঘটনাও ঘটেনি। সামান্য মাছির (Fly) দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বাগদা থানার সারাহাটি গ্রামের বাসিন্দারা। অনেকে পেটের অসুখে ভুগছেন। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ, একাধিক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অনেকে আতঙ্কে এলাকা ছেড়ে পালাচ্ছেন। স্বাভাবিকভাবে গ্রামবাসীরা রীতিমতো ক্ষুব্ধ। স্থানীয় পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও উদ্যোগ গ্রহণ না করায় তাঁরা বিক্ষোভও দেখিয়েছেন। কবে, এই মাছির (Fly) উপদ্রব থেকে মুক্তি মিলবে সেই অপেক্ষায় রয়েছেন এলাকাবাসী।

    কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা? Fly

    পঞ্চায়েতের থেকে কোনও অনুমতি না নিয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা গ্রামেই জৈব সারের কারখানা তৈরি করেন। আর কারখানা চালু হওয়ার পর থেকেই গ্রামে এই সমস্যা দেখা দেয়। অসীমা মণ্ডল নামে এক বাসিন্দা বলেন, আমি অসুস্থ। চিকিত্সা চলছে। এখন মাছির (Fly) উপদ্রবে বাড়িতে রান্না করা দায় হয়ে গিয়েছে। ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া করতে পারছি না। মঞ্জু খাঁ বলেন, সারের কারখানার জেরে গ্রামে দুর্গন্ধে টিকতে পারছি না। গ্রামের অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমার তিনমাসের সন্তানকে মামার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি। অনেকেই বাড়িতে থাকতে পারছেন না। মাছির (Fly) আতঙ্কে আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গ্রামের প্রতিটি ঘরে মাছি (Fly) দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। কেউ খেতে পর্যন্ত পারছেন না। আমাদের দাবি, পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। না হলে এই মাছির আতঙ্কে এলাকায় আর কেউ থাকতে চাইবেন না।

    কী বললেন জৈব সার কারখানার মালিক? Fly

    মাসখানেক ধরে সারের কারখানা চালু করা হয়েছে। তারপর থেকে মাছির (Fly) উপদ্রব বলে এলাকাবাসীর দাবি। তবে, এই অভিযোগ মানতে নারাজ জৈব সার কারখানার মালিক মৃন্ময় বিশ্বাস বলেন, বসন্তকালে মাছির (Fly) উপদ্রব সব জায়গায় থাকে। এটা কোনও কারণ নয়। আসলে আমার জমি এতদিন ফাঁকা পড়েছিল। সেটা গ্রামের লোকজন ব্যবহার করত। সেই জমিতে কারখানা করেছি বলে এলাকাবাসী এসব অভিযোগ করছেন। কৃষি দফতরের আধিকারিকদের জানিয়ে আমি কারখানা করেছি।

    কী বললেন পঞ্চায়েত প্রধান? Fly

    স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান সৌমেন ঘোষ বলেন, সার কারখানার মালিক আমাদের থেকে কোনও অনুমতি নেয়নি। গ্রামে গিয়ে দেখেছি, খুবই সমস্যার বিষয়। অবিলম্বে এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share