Tag: bangla news

bangla news

  • Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের সমীক্ষার রিপোর্ট জমা দিতে আট সপ্তাহ সময় চাইল এএসআই

    Gyanvapi Mosque: জ্ঞানবাপী মসজিদের সমীক্ষার রিপোর্ট জমা দিতে আট সপ্তাহ সময় চাইল এএসআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) চত্বরে  করা সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ করতে আদালতের কাছে আরও আট সপ্তাহ সময় চাইল ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বা এএসআই। তাই এএসআইয়ের সমীক্ষায় কী মিলল, তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে আরও মাসখানেক। শনিবার বারাণসী জেলা আদালতে আবেদন জানিয়ে সময় চেয়ে নেয় এএসআই।

    এএসআই

    প্রসঙ্গত, শনিবারই আদালতে সমীক্ষার রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল এএসআইয়ের। এএসআই আবেদনপত্র জমা করলেও, এদিন এনিয়ে শুনানি হয়নি আদালতে। সূত্রের খবর, শীঘ্রই এনিয়ে আলোচনা হবে। আবেদনপত্রে এএসআইয়ের তরফে বলা হয়েছে, আদালত যে নির্দেশ দিয়েছিল সাইটে সায়েন্টিফিক তদন্ত করবে এএসআই, সেই অনুযায়ী আর্কিওলজিস্টে, আর্কিওলজিক্যাল কেমিস্টস, এপিগ্রাফিস্টস, সার্ভেয়রস, ফোটোগ্রাফার্স এবং অন্যান্য টেকনিক্যাল স্টাফ এই সায়েন্টিফিক তদন্ত এবং তথ্যচিত্র নির্মাণে ব্যস্ত রয়েছেন।

    ডেটা বিশ্লেষণ

    হায়দ্রাবাদের জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইন্সটিটিউটও জিপিআর সার্ভে করছে। সংগৃহীত ডেটাও বিশ্লেষণ করছে তারা। আদালতে পেশ করা আবেদনপত্রে বলা হয়েছে, মসজিদের (Gyanvapi Mosque) সেলারে প্রচুর ধ্বংসস্তূপ দেখা গিয়েছে। এগুলো প্রকৃত কাঠামোকে ঢেকে রেখেছে। পরীক্ষার জন্য এই ধ্বংসস্তূপগুলো সরানোর কাজ চলছে। যেহেতু আদালত মাটির নীচে থাকা সেলারগুলির সায়েন্টিফিক তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছে, তাই ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে খুব সাবধানে। এটি একটি ধীর গতির কাজ। এজন্য আরও সময় প্রয়োজন।

    আরও পড়ুুন: “উন্নত ভারতে দুর্নীতি, জাতিভেদ প্রথা এবং সাম্প্রদায়িকতাবাদ থাকবে না”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, কিছু দিন আগেই বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদে (Gyanvapi Mosque) বৈজ্ঞানিক সমীক্ষার কাজ শুরু করেছে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (ASI)। এলাহাবাদ হাইকোর্টের ছাড়পত্র পাওয়ায় কড়া নিরাপত্তার ঘেরাটোপেই শুরু হয়েছে সমীক্ষার কাজ। কয়েকটি দলে ভাগ হয়ে এএসআই-এর পুরাতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে ঢুকে কাজ শুরু করেছেন। সপ্তদশ শতকে তৈরি মসজিদটি কোনও হিন্দু মন্দির ভেঙে গড়া হয়েছে কিনা, তা পরীক্ষা করে দেখবেন প্রত্নতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা। বারাণসী জেলা আদালতের বিচারক অজয় কুমার বিশ্বেসের নির্দেশ অনুযায়ী, দিন কয়েক আগেই সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ করার কথা ছিল ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের।

    কিন্তু আইনি লড়াই পেরিয়ে যেহেতু দিন কয়েক আগেই সমীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে, তাই কবে ওই রিপোর্ট জেলা আদালতে জমা পড়বে তা নিয়ে মুখ খুলতে চেয়েছিলেন না সমীক্ষার দায়িত্বে থাকা এএসআই আধিকারিকরা। এদিকে, হাইকোর্টের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে মুসলিম পক্ষ। মুসলিম পক্ষের দাবি, এই সমীক্ষা (Gyanvapi Mosque) আইন বিরুদ্ধ এবং এতে মসজিদের ক্ষতি হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “উন্নত ভারতে দুর্নীতি, জাতিভেদ প্রথা এবং সাম্প্রদায়িকতাবাদ থাকবে না”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “উন্নত ভারতে দুর্নীতি, জাতিভেদ প্রথা এবং সাম্প্রদায়িকতাবাদ থাকবে না”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “স্বাধীনতার শতবর্ষের মধ্যেই একটি উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত। সেই ভারতে দুর্নীতি থাকবে না, জাতিভেদ প্রথা থাকবে না, থাকবে না সাম্প্রদায়িকতাবাদও।” রবিবার এক সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনের সাক্ষাৎকারে অনিবার্যভাবে উঠে এসেছে জি-২০ সম্মেলনের প্রসঙ্গও।

    ভবিষ্যতের রোডম্যাপ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের বক্তব্য ও দৃষ্টিভঙ্গী সারা বিশ্ব ভবিষ্যতের রোডম্যাপ হিসেবে দেখছে। তারা একে কেবল ধারণা হিসেবে বিবেচনা করছে না। বিশ্বের জিডিপি-কেন্দ্রীয় দৃষ্টিভঙ্গী বদলে হচ্ছে মানব-কেন্দ্রিক। এই যে রূপান্তর, ভারত তাতে একটি অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে।” তামাম বিশ্বে যে ক্রমেই ভারতের গুরুত্ব বাড়ছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ভারত সম্পর্কে বদলাচ্ছে বিশ্বের দৃষ্টিভঙ্গীও।

    উচ্চাকাঙ্খী মানুষের দেশ

    তিনি বলেন, “দীর্ঘ দিন ধরে ভারতকে দেখা হত এক বিলিয়ন না খেতে পাওয়া মানুষের দেশ হিসেবে। আর আজ বিশ্ব ভারতকে দেখে এক বিলিয়ন উচ্চাকাঙ্খী এবং দুই বিলিয়ন দক্ষ মানুষের দেশ হিসেবে।” আগামী কয়েক দশকে ভারত জনসংখ্যা বৃদ্ধির সুফল কুড়োবে বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আজ ভারতবাসীর কাছে একটা সুযোগ এসেছে। সেটা হল বৃদ্ধির ভিত্তিস্থাপন। যা করলে আগামী হাজার বছর ধরে স্মরণে রাখবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।” তিনি বলেন, “এক সময় যাকে স্রেফ একটা বাজার হিসেবে গণ্য করত বিশ্ব, আজ তাকে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার একটা অংশ বলে মনে করে।”

    আরও পড়ুুন: সনাতন ধর্মকে ডেঙ্গির সঙ্গে তুলনা স্ট্যালিন পুত্র উদয়নিধির, তীব্র প্রতিক্রিয়া শাহের

    এদিনের সাক্ষাৎকারে বিরোধীদের সস্তা রাজনীতির সমালোচনাও করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দায়িত্বজ্ঞানহীন আর্থিক নীতি এবং সস্তা জনপ্রিয়তার সাহায্যে সাময়িক রাজনৈতিক ফয়দা তোলা যেতে পারে, কিন্তু সামজিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে তা দীর্ঘ মেয়াদি কোনও ফল দেয় না।” বিরোধীদের কটাক্ষ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আগের সরকারগুলো দিল্লির বাইরে ভিন রাজ্যে গিয়ে বিশ্ব সম্মেলন করার সাহস দেখাত না।” প্রসঙ্গত, চলতি বছর কাশ্মীরের শ্রীনগরে একটি বৈঠক হয়েছে জি ২০ সম্মেলনের। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “জি ২০-এর বসুধৈব কুটুম্বকম কেবল একটি স্লোগান নয়, এটি আমাদের সাংস্কৃতিক নৈতিকতাও।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Shaktikanta Das: ‘এ প্লাস’ গ্রেড পেলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর, কেন জানেন?

    Shaktikanta Das: ‘এ প্লাস’ গ্রেড পেলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে ভারত। দীর্ঘদিন ধরে এই স্থানটি দখল করেছিল ইংল্যান্ড। রাজার দেশকে হটিয়ে পঞ্চম স্থানে চলে এসেছে মোদির ভারত। দিন কয়েক আগে জিডিপির যে রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছিল, সেখানেও (Shaktikanta Das) ‘ফার্স্টবয়’ ভারত। এবার দেশের জন্য এল আরও একটি সুখবর।

    ত্রয়ীর শীর্ষে শক্তিকান্ত 

    চলতি বছর গ্লোবাল ফিনান্স সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কারের রিপোর্টে ‘এ প্লাস’ গ্রেড পেয়েছেন ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নরের এহেন সাফল্যে খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শক্তিকান্তকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফেও শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে তাঁকে। প্রসঙ্গত, শক্তিকান্তকে (Shaktikanta Das) এই স্বীকৃতি দিয়েছে আমেরিকার গ্লোবাল ফিনান্স ম্যাগাজিন। এই ম্যাগাজিনের স্বীকৃতি জুটেছে সুইজারল্যান্ডের গভর্নর থমাস জে জর্ডন ও ভিয়েতনামের গভর্নর গুয়েন থি হং-ও ‘এ প্লাস’ গ্রেড পেয়েছেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় রিপোর্ট প্রকাশ করেন গ্লোবাল ফিনান্স ম্যাগাজিন কর্তৃপক্ষ। তার পরেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে ট্যুইট-বার্তায় বলা হয়, “আমরা খুব আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি গভর্নর শক্তিকান্ত দাস গ্লোবাল ফিনান্স সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কার রিপোর্টে এ প্লাস গ্রেড পেয়েছেন। যে তিনজন ব্যাঙ্ক গভর্নর এ প্লাস গ্রেড পেয়েছেন, তার মধ্যে শক্তিকান্ত দাস সবার শীর্ষে রয়েছেন।”

    প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন 

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের পাশাপাশি ট্যুইট-বার্তায় শক্তিকান্তকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। তিনি লিখেছেন, “গ্লোবাল ফিনান্স সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কার রিপোর্ট কার্ডস ২০২৩-এ ‘এ প্লাস’ গ্রেডের জন্য আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাসকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। ‘এ প্লাস’ গ্রেড পাওয়া তিনজন গভর্নরের মধ্যে শীর্ষস্থানে থাকা সত্যিই গর্বের বিষয়।

    এটা ভারতের জন্য গর্বের মুহূর্ত। তাঁর নিষ্ঠা, দূরদর্শিতা আমাদের উন্নয়নকে আরও পোক্ত করবে।” গ্লোবাল ফাইনান্স ম্যাগাজিনের তরফে জানানো হয়েছে, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য, মুদ্রার স্থিতিশীলতা এবং সুদের হার ব্যবস্থাপনায় সাফল্যের জন্য গ্রেডগুলি ‘এ’ থেকে ‘এফ’ পর্যন্ত একটি স্কেলের ওপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে। ‘এ’ চমৎকার কর্মদক্ষতাকে বোঝায়। আর ‘এফ’ সরাসরি ব্যর্থতার কথা বলে।

    আরও পড়ুুন: চাঁদে ঘনাচ্ছে আঁধার, ‘হাতের কাজ’ শেষ করে বিক্রমের পেটে সেঁধিয়ে গেল প্রজ্ঞান

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: চাঁদে ঘনাচ্ছে আঁধার, ‘হাতের কাজ’ শেষ করে বিক্রমের পেটে সেঁধিয়ে গেল প্রজ্ঞান

    Chandrayaan 3: চাঁদে ঘনাচ্ছে আঁধার, ‘হাতের কাজ’ শেষ করে বিক্রমের পেটে সেঁধিয়ে গেল প্রজ্ঞান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্দিষ্ট সময়ের আগেই কাজ শেষ করে ফেলল চন্দ্রযান ৩-এর (Chandrayaan 3) রোভার প্রজ্ঞান। চাঁদে আঁধার ঘনাতে আর বেশি দেরি নেই। চন্দ্রালোকে রাত্রি নামলে তাপমাত্রা নেমে যায় মাইনাস ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি।

    কাজ শেষ করল প্রজ্ঞান

    সোলার প্যানেলের সাহায্যে কাজ করছে প্রজ্ঞান। তাই চাঁদে যে সময়টা সূর্যালোক থাকবে না (পৃথিবীর হিসেবে ১৪ দিন), সেই সময়টা কাজ করতে পারবে না প্রজ্ঞান। তাই সোলার প্যানেল ফুল চার্জ করিয়ে নিয়ে ল্যান্ডার বিক্রমের পেটে সেঁধিয়ে গিয়েছে প্রজ্ঞান। চাঁদে সূর্যোদয় হলে তখনও যদি জীবনীশক্তি থাকে, তাহলে ফের কাজ শুরু করবে প্রজ্ঞান। হাড়হিম করা ঠান্ডায় শক্তিহীন হয়ে পড়লে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে চিরতরে ভারতের প্রতিনিধি হয়ে রয়ে যাবে বিক্রম ও প্রজ্ঞান।

    চন্দ্রযান ৩

    প্রসঙ্গত, ১৪ জুলাই দেশের মাটি ছেড়ে চাঁদের উদ্দেশে রওনা দেয় চন্দ্রযান ৩ (Chandrayaan 3)। টানা চল্লিশ দিন জার্নি করে ২৩ অগাস্ট চাঁদে পা রাখে চন্দ্রযান ৩। এদিন ভোরে চাঁদের মাটিতে পা রাখে ইসরো প্রেরিত এই যান। তার পর বিক্রমের পেট থেকে বেরিয়ে কাজ শুরু করে দেয় প্রজ্ঞান। যে কাজ দিয়ে প্রজ্ঞানকে চাঁদে পাঠানো হয়েছিল, ইতিমধ্যেই সেই কাজ শেষ করে ফেলেছে এই রোভার। শনিবার রাতে এক্স হ্যান্ডেলে ইসরোর তরফে লেখা হয়, “চন্দ্রযান ৩-এর রোভার সব অ্যাসাইনমেন্ট শেষ করে ফেলেছে। নিরাপদ স্থানে তাকে পার্কিং করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তার স্লিপ মোড সেট করে দেওয়া হয়েছে। এপিএক্সএস এবং এলআইবিএস পেলোডগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই পেলোডগুলি থেকে পাওয়া সমস্ত ডেটা ল্যান্ডার বিক্রমের মাধ্যমে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।”

    এদিকে, স্লিপ মোডে যাওয়ার আগে চাঁদের মাটিতে ঘুরে ঘুরে পরীক্ষা চালাচ্ছিল প্রজ্ঞান। প্রতি সেকেন্ডে এক সেন্টিমিটার গতিতে এগোতে পারে সে। ইসরোর এক্স হ্যান্ডেলে জানানো হয়েছে, “চাঁদের মাটিতে এখনও পর্যন্ত ১০০ মিটার পথ অতিক্রম করে ফেলেছে প্রজ্ঞান। শিবশক্তি পয়েন্ট (যে স্থানে ল্যান্ডারটি অবতরণ করেছিল) থেকে ১০০ মিটার পথ অতিক্রম করেছে এখনও পর্যন্ত।”

    আরও পড়ুুন: লোডশেডিং-এ জেরবার, সংস্থার অফিসের সামনে ধর্নার হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    ইসরোর তরফে জানানো হয়, চাঁদের (Chandrayaan 3) মাটিতে ইতিমধ্যেই সালফার, অক্সিজেন, টাইটেনিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্রোমিয়াম, লোহা, সিলিকন শনাক্ত করেছে প্রজ্ঞান। চাঁদে হাইড্রোজনের খোঁজও করছিল রোভার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • New Spaceport: তামিলনাড়ুতে আরও একটি উৎক্ষেপণ কেন্দ্র গড়ছে ইসরো, সবুজ সংকেত মিলল কেন্দ্রের  

    New Spaceport: তামিলনাড়ুতে আরও একটি উৎক্ষেপণ কেন্দ্র গড়ছে ইসরো, সবুজ সংকেত মিলল কেন্দ্রের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বপ্ন পূর্ণ হয়েছে চন্দ্রাভিযানের। সূর্যের তথ্য জোগাড় করতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে আদিত্য এল-ওয়ান। আরও একাধিক উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা রয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর। সেই কারণে ক্রমশই চাপ বাড়ছে তামিলনাড়ুর শ্রীহরিকোটায়। সেজন্য দীর্ঘ দিন ধরে আরও একটি উৎক্ষেপণ কেন্দ্রের (New Spaceport) প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছিলেন ইসরোর কর্তারা। এজন্য কেন্দ্রের কাছে আবেদনও করেছিলেন।

    লঞ্চপ্যাডে মিলল সবুজ সংকেত

    শেষমেশ মোদি সরকারের তরফে মিলল সবুজ সংকেত। এই উৎক্ষেপণ কেন্দ্রটিও হতে চলেছে তামিলনাড়ুতে। তামিলনাড়ুরই কুলাসেকারাপত্তিনামে গড়ে উঠবে এই উৎক্ষেপণ কেন্দ্র। তবে বড় স্যাটেলাইটগুলি যেমন শ্রীহরিকোটা থেকে উক্ষেপণ করা হচ্ছিল, তেমনি হবে। আর স্মল স্যাটেলাইট লঞ্চিং ভেহিক্যালসগুলি উৎক্ষেপণ করা হবে নয়া ওই উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে। রাজ্যসভায় একটি লিখিত বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিংহ।

    শেষের পথে জমি অধিগ্রহণের কাজ

    মহাকাশ গবেষণায় ব্যাপক উন্নতি করেছে ভারত। তাই বিশ্বে বাড়ছে ভারতের কদর। তাই ঠিক হয়েছে, কুলাসেকারাপত্তিনামে যে নয়া উৎক্ষেপণ কেন্দ্রটি (New Spaceport) গড়ে উঠবে, সেখানে বেসরকারি মহাকাশ কোম্পানিগুলিকেও উৎক্ষেপণ করতে দেওয়া হবে। এই কোম্পানিগুলি কক্ষপথে ছোট উপগ্রহ পাঠায়। ইসরোর চেয়ারম্যান এ সোমনাথ জানিয়েছেন,  কুলাসেকারাপত্তিনামে ইসরো যে নয়া লঞ্চপ্যাড তৈরি করছে, সেটা হচ্ছে থুথুকুড়ি জেলায় তামিলনাড়ু উপকূল বরাবর। ২ হাজার একর জমিতে গড়ে উঠবে এই লঞ্চপ্যাড। এর মধ্যে ইতিমধ্যেই তামিলনাড়ু সরকার ইসরোকে ৯৯ শতাংশ জমি হস্তান্তর করেছে। ইসরো কর্তা বলেন, “নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পরে লঞ্চপ্যাডটি পুরোপুরি কাজ শুরু করতে অন্তত দু বছর লাগবে। যাইহোক, আমরা সেখান থেকে সাব-অর্বিটাল উৎক্ষেপণ করতে সক্ষম হব।”

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক যোগ দিলেন বিজেপিতে, ধূপগুড়িতে বড়সড় ধাক্কা খেল শাসকদল

    জানা গিয়েছে, নয়া লঞ্চপ্যাডটি (New Spaceport) যে অঞ্চলে গড়ে উঠছে, সেই এলাকায় স্পেস ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক গড়ে তুলতে চাইছে তামিলনাড়ু সরকার। অগ্নিকুল কসমসের সহ প্রতিষ্ঠাতা শ্রীনাথ রবিচন্দরণ বলেছিলেন, “ছোট ছোট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য কুলাসেকারাপত্তিনাম খুব সুন্দর জায়গা। নিয়ম হল, আপনি যদি অরবিটে থাকেন, তাহলে আপনি একটি এলাকার ওপর দিয়ে উড়তে পারবেন না। কিন্তু আপনি যদি আন্টার্টিকার ওপর দিয়ে উড়ে যান, তাহলে বুঝতে হবে আপনি অরবিটে রয়েছেন।” ছোট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে একটি কার্গো ট্রাক এবং চারটি ক্যারাভান লাগে বলেও জানান তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Asia Cup 2023: বৃষ্টিতে ভেস্তে গেল ভারত-পাক মহারণ! এশিয়া কাপের সুপার ফোরে পাকিস্তান

    Asia Cup 2023: বৃষ্টিতে ভেস্তে গেল ভারত-পাক মহারণ! এশিয়া কাপের সুপার ফোরে পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা ছিল। সেটাই সত্যি হল শনিবার ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে। বৃষ্টির জন্য ভেস্তে গেল খেলা। পয়েন্ট ভাগ করে দেওয়া হল দুই দলের মধ্যে। এক পয়েন্ট করে পেল ভারত এবং পাকিস্তান। পাকিস্তান ইতিমধ্যেই নেপালকে হারিয়ে দু’পয়েন্ট পেয়েছে। মোট তিন পয়েন্ট নিয়ে সুপার ফোরে চলে গেল পাকিস্তান। ভারত এক পয়েন্ট পেল তাতে নেপালের বিরুদ্ধে ৪ সেপ্টেম্বর জিততেই হবে রোহিতদের। তবেই সুপার ফোরে উঠতে পারবেন তাঁরা। 

    ব্যাটিংয়ে ভরাডুবি

    ফাস্ট বোলারদের বিপক্ষে ভারতের ব্যাটিংয়ের চিরকালীন দুর্বলতা আবারও প্রকট হল। পাকিস্তানের বিপক্ষে এশিয়া কাপ অভিযান করতে নেমে প্ৰথম ম্যাচেই ভারতের ভরাডুবি। পুরো ৫০ ওভার-ও ব্যাটিং করতে পারল না টিম ইন্ডিয়া। ৪৮.৫ ওভারে ২৬৬ রানে অলআউট ভারত। হাফসেঞ্চুরির মুখ দেখলেন ঈশান কিষান এবং হার্দিক পান্ডিয়া। বাকিরা সেই ব্যর্থ। বড় ম্যাচই নাকি চিনিয়ে দেয় কে বড় খেলোয়াড়। তাই ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে নজর থাকে রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, বাবর আজমদের মতো ক্রিকেটারদের দিকে। কিন্তু শনিবার ক্যান্ডিতে রোহিত বা বিরাট নায়ক হতে পারলেন না। তরুণ ঈশান কিশন এবং হার্দিক পান্ডিয়া ভারতের হয়ে ইনিংস গড়ার কাজটি করলেন। ৪৮.৫ ওভার ব্যাট করে ভারত তুলল ২৬৬ রান।

    আরও পড়ুন: খেতাব জয়ের থেকে একধাপ দূরে! ডুরান্ড ফাইনালে টিকিটের হাহাকার ইস্ট-মোহন সমর্থকদের মধ্যে

    সাইনিং শাহিন

    এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার মাটিতে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত এবং পাকিস্তান। টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন রোহিত। পাকিস্তানের বাঁহাতি পেসারের বিরুদ্ধে ভারত অধিনায়ক বার বার ধাক্কা খেয়েছেন। তাই এই ম্যাচে কী হবে, সেই দিকে নজর ছিল। শনিবারের লড়াইয়ে আবার জিতলেন আফ্রিদি। পর পর দু’টি বল আউট সুইং করার পর একটি ইনসুইং করলেন। তাতেই শেষ রোহিত (১১)। প্রথম উইকেট হারায় ভারত। দলের রান তখন ১৫। রোহিত আউট হতেই ক্যান্ডির মাঠে নামতে দেখা গেল বিরাটকে। তাঁর মারা একটি কভার ড্রাইভ দেখে হাসি ফিরেছিল ভারতীয় সমর্থকদের মুখে। কিন্তু তা ছিল ক্ষণিকের জন্য। আফ্রিদি অফ স্টাম্পের বাইরে বল ভিতরে টেনে এনে আউট হলেন বিরাট। ব্যর্থ শুভমন, শ্রেয়সও। সেখান থেকেই ভারতকে ম্যাচে ফেরান ঈশান কিষান। ঋষভ পন্থ খেললে হয়ত যাঁর খেলাই হত না। কঠিন সময় থেকেই হাফসেঞ্চুরি করে দলকে ম্যাচে ফেরালেন তিনি। সেখান থেকে ভারত ম্যাচে ফেরে ঈশান-হার্দিক পান্ডিয়ার ১৩৮ রানের পার্টনারশিপে ভর করে। ঈশান কিষানকে শেষ পর্যন্ত ফেরান হ্যারিস রউফ। ৮১ বলে ৮২ রানের ইনিংসে নয় বাউন্ডারি, জোড়া ওভার বাউন্ডারি হাঁকান তিনি। হার্দিক পান্ডিয়া ৯০ বলে ৮৭ করেন। হ্যারিস রউফ এবং নাসিম শাহ তিনটে করে উইকেট নেন। শাহিন শাহ আফ্রিদি চার উইকেট দখল করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Derby: খেতাব জয়ের থেকে একধাপ দূরে! ডুরান্ড ফাইনালে টিকিটের হাহাকার ইস্ট-মোহন সমর্থকদের মধ্যে

    Kolkata Derby: খেতাব জয়ের থেকে একধাপ দূরে! ডুরান্ড ফাইনালে টিকিটের হাহাকার ইস্ট-মোহন সমর্থকদের মধ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তাহান্তে ক্রীড়াপ্রেমী বাঙালির মন মজেছে ক্রিকেট-ফুটবলে। শনিবারের সন্ধ্যায় এশিয়া কাপে ক্রিকেটের বাইশ গজে ভারত-পাকিস্তান মহারণ। আর রবিবাসরীয় বিকেলে ডুরান্ড ফাইনালে কলকাতা ডার্বি। ময়দানে টিকিট নিয়ে হাহাকার। বৃহস্পতিবার মোহনবাগান জেতার পর থেকেই সমর্থকদের মধ্যে টিকিট কাটা নিয়ে উন্মাদনা শুরু হয়ে যায়।

    সমর্থকদের মধ্যে উন্মাদনা

    দীর্ঘ ১৯ বছর বাদে ডুরান্ড ফাইনালে কলকাতা ডার্বি। এত দিন এই ম্যাচে মোহনবাগানের আধিপত্য ছিল। ফলে ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের মধ্যে আগ্রহ কমে গিয়েছিল। কিন্তু নতুন কোচের অধীনে ইস্টবেঙ্গল যথেষ্টই ভাল খেলছে। ডুরান্ডের গ্রুপ লিগের ম্যাচেও জয় পেয়েছে লাল-হলুদ শিবির। ফলে ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের মধ্যে নতুন করে আশা জেগেছে। সেই কারণেই দুই প্রধানই টিকিট নিয়ে আগে থেকেও বেশি আগ্রহী বলে লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

    কী ভাবছে সবুজ-মেরুন

    চলতি মরসুমের দ্বিতীয় ডার্বি আয়েজিত হতে চলেছে সল্টলেক স্টেডিয়ামে। এবার বদলা নেওয়ার পালা সবুজ-মেরুনের। শেষবার ২০০৪ সালের ডুরান্ড কাপ ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান দ্বৈরথ দেখা গিয়েছিল। সেবার ২-১ গোলে জয় ছিনিয়ে নেয় লাল হলুদ বাহিনী। যদিও বদলার বিষয়টি নিয়ে ফেরান্দো অবশ্য বলেছেন, ‘না। এটা প্রাক মরশুম একটা টু্র্নামেন্ট। এখানে এই বদলার কোনও বিষয় আমাদের মাথাতে নেই। এখানে বিভিন্ন পজিশনে বিভিন্ন ফুটবলারকে খেলিয়ে খেলিয়ে তৈরি করাটাই আসল লক্ষ্য।’ 

    কী ভাবছে লাল-হলুদ

    ডুরান্ড ফাইনালে আরও একটি ডার্বির আগে ইস্টবেঙ্গলের স্পেনের কোচ কুয়াদ্রাত অবশ্য মেনে নিয়েছেন, এ বারের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ আলাদা।  কুয়াদ্রাতের কথায়, “ডুরান্ডের প্রথম ম্যাচে যে মোহনবাগানকে দেখেছিলাম এই দল তার থেকে আলাদা। ওই ম্যাচের পর ওরা অনেক ম্যাচ খেলেছে। ডুরান্ড, এএফসি কাপের ম্যাচ খেলেছে। বাংলাদেশ, নেপালের চ্যাম্পিয়ন দলকে হারিয়েছে। এখানে দেশের সেরা মুম্বই সিটিকে হারিয়েছে। দলের কৌশলও অনেক বদলে গিয়েছে। ওদের কোচ দলের মানসিকতা বদলে দিতে চাইছে। শারীরিক ভাবেও বেশ ফিট ওরা। তবে অনেক ম্যাচেই ওরা খুব কম ব্যবধানে জিতেছে। কখনও একটা পেনাল্টি থেকে খেলার মোড় ঘুরে গিয়েছে। তবে ওদের খেলা ভোঁতা করার জন্যে আমাদের হাতেও অস্ত্র রয়েছে।”

     

  • Aditya-L1: “আদিত্য এল ওয়ান” নির্মাণে বিশেষ ভুমিকা রয়েছে রাণীগঞ্জের কৃতি সন্তান সানি মিত্রের

    Aditya-L1: “আদিত্য এল ওয়ান” নির্মাণে বিশেষ ভুমিকা রয়েছে রাণীগঞ্জের কৃতি সন্তান সানি মিত্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসরোর মিশন সূর্যের আদিত্য এল ওয়ান (Aditya-L1) প্রযুক্তির টিমে বিশেষ কৃতিত্ব রেখেছেন রাণীগঞ্জের বাঙালি সন্তান সানি মিত্র। কয়েকদিন আগেই চন্দ্রযান ৩ এর মতন মিশনে কাজ করে সুনাম অর্জন করে ছিলেন পশ্চিম বর্ধমানের এই বাঙালি যুবক। সূর্যের গগন অভিযানে এই বাঙালী যুবকের ভূমিকায় জেলাবাসী আপ্লুত।

    সৌরযান আদিত্য এল ওয়ান (Aditya-L1)

    চন্দ্রযান ৩ মিশনের মতন সূর্যের আদিত্য এল ওয়ানেও (Aditya-L1) বিশেষ প্রযুক্তির কাজ করছেন রাণীগঞ্জের বাঙালি সন্তান সানি মিত্র। শনিবার সকাল ১১ বেজে ৫০ মিনিটে অন্ধ্র প্রদেশের শ্রী হরিকোটা থেকে সফল ভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে আদিত্য এল ওয়ান। ইসরো থেকে জানানো হয়েছে, ল্যাগ্রেঞ্জ পয়েন্টে এল ওয়ানে অবস্থান করবে এই সৌরযান। এই সৌরযানের অবস্থান বিন্দু দাঁড়াবে পৃথিবী থেকে প্রায় ১.৫ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরত্বে। এই বিষয়ে ইসরোর মহানির্দেশক এস সোমনাথন্‌ বলেন, এই সৌরযান সঠিক ব্যাসার্ধে পৌঁছাতে সময় লাগবে মোট ১২৫ দিন। সূর্যের বাইরে যে বায়ুমণ্ডল রয়েছে, তাঁর উপর বিশেষ সংবাদ দেবে এই আদিত্য এল ওয়ান। সৌরমণ্ডলের আরও অজানা তথ্য যেমন সূর্যের রশ্মি, ওজন স্তর সম্পর্কে বিশেষ ভাবে জানতে সাহায্য করবে এই সৌরযান।

    রাণীগঞ্জের বিজ্ঞানী সানি মিত্র

    সানি মিত্র ইতিমধ্যেই ইসরোতে চন্দ্রযান ৩ এর মধ্যে বিকাশ ইঞ্জিনের বিভাগে কাজ করেছেন। এবার সৌরযানেও তাঁর বিশেষ কৃতিত্ব রয়েছে। সৌরযানেও (Aditya-L1) সানি মিত্র বিকাশ ইঞ্জিন বিভাগে কাজ করছেন। সানির পড়াশুনা মূলত দুর্গাপুরে। ইংরেজি মাধ্যমের একটি বেসরকারি স্কুলে পড়াশুনা করতেন সানি। এরপর মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে খড়গপুর আইআইটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনারিং বিভাগে ভর্তি হন। সেখান থেকে স্নাতক এবং স্নতকোত্তর পাশ করেন। এরপর ২০১৮ সালে ইসরোতে যোগদান করেন তিনি। তাঁর কৃতিত্বে বাংলার মুকুটে আরেক পালক সংযোজন হল বলে মনে করছেন জেলাবাসী।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: পাশে এলেন মহিলা আরপিএফ, হাওড়া স্টেশনে নির্বিঘ্নে সন্তান প্রসব গৃহবধূর

    Howrah: পাশে এলেন মহিলা আরপিএফ, হাওড়া স্টেশনে নির্বিঘ্নে সন্তান প্রসব গৃহবধূর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরপিএফের মানবিক মুখ। মহিলা আরপিএফ কর্মীদের তৎপরতায় হাওড়া (Howrah) স্টেশনে নির্বিঘ্নে সন্তান প্রসব করলেন এক গৃহবধূ। শুক্রবার হাওড়া স্টেশনের নিউ কমপ্লেক্সে এই ঘটনাটি ঘটে। মা ও সদ্যোজাত শিশু দুজনেই সুস্থ। হাওড়া জেলা হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে রয়েছেন দুজনেই।

    কীভাবে হল সন্তান প্রসব (Howrah)?

    জানা গেছে, পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরের বাসিন্দা সুপ্রিয়া করণ (২৮), স্বামী আকাশের সঙ্গে হাওড়া স্টেশনে এসেছিলেন। উদ্দেশ্য ছিল দুরন্ত এক্সপ্রেসে চেপে বেঙ্গালুরুতে যাবেন। ট্রেন থেকে হাওড়া (Howrah) স্টেশনের নিউ কমপ্লেক্সে নামতেই সুপ্রিয়ার প্রসব বেদনা শুরু হয়। বিষয়টি দেখতে পেয়েই সেখানে কর্তব্যরত মহিলা আরপিএফ কর্মীরা সুপ্রিয়াকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসেন। ট্রেনের কয়েকজন মহিলা সহযাত্রীও সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেন। এরপরই মহিলা আরপিএফ কর্মীরা প্লাটফর্মের চারদিকে কাপড় দিয়ে ঘিরে একটি অস্থায়ী লেবার রুম তৈরি করেন। তাঁদের সাহায্যে ওই মহিলার সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়। খবর পেয়ে ছুটে আসেন রেলের চিকিৎসক। চিকিৎসক এসে দুজনকেই সুস্থ বলে ঘোষণা করেন। পরে আরপিএফ কর্মীরা রেলের অ্যাম্বুল্যান্সে করে দুজনকে হাওড়া জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে রয়েছে মা ও সদ্যোজাত সন্তান দুজনেই।

    গৃহবধূর স্বামীর বক্তব্য

    সুপ্রিয়া দেবীর স্বামী আকাশ করণ জানিয়েছেন, বেঙ্গালুরু যাওয়া খুব জরুরি ছিল। তাই গর্ভবতী হওয়া সত্ত্বেও স্ত্রীকে নিয়ে যেতে হচ্ছিল। কিন্তু এইদিন হাওড়া (Howrah) স্টেশনে নামতেই স্ত্রীর প্রসব যন্ত্রণা শুরু হয়। তখন কী করবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না৷ সেই সময় এগিয়ে আসেন আরপিএফের মহিলারা। তারাই দ্রুত পুরো এলাকা কাপড় দিয়ে ঘিরে দিয়ে তাঁর স্ত্রীর প্রসব করান। এই জন্যে আরপিএফ কর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।

    এর আগেও হাওড়া (Howrah) স্টেশন সহ বিভিন্ন রেল স্টেশনে প্রসব যন্ত্রণা ওঠা মহিলাদের সহযোগিতার করে নজির সৃষ্টি করেছে রেল পুলিশ। মাসখানেক আগেই হাওড়া স্টেশনে পরপর দুবার সন্তান প্রসবের ঘটনা ঘটে। সেখানেও মহিলা পুলিশ কর্মীরা সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। রেলের নিরাপত্তা দেখার পাশাপাশি মানুষের সহযোগিতায় রেল পুলিশের এই ভুমিকাকে স্বাগত জানিয়েছেন রেল যাত্রীরা। বিশেষ করে মহিলা রেল যাত্রীরা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আরপিএফের এই মহিলা কর্মীদের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Aditya-L1: আদিত্য এল ওয়ান তৈরির টিমেও বাদুড়িয়ার জয়ন্ত পাল, গর্বিত এলাকাবাসী

    Aditya-L1: আদিত্য এল ওয়ান তৈরির টিমেও বাদুড়িয়ার জয়ন্ত পাল, গর্বিত এলাকাবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদিত্য এল-১ (Aditya-L1) মিশনের জন্য ইসরোর অন্য বিজ্ঞানীদের দিন-রাত এক করে কাজ করেছেন উত্তর ২৪ পরগনার বাদুড়িয়ার ছেলে জয়ন্ত পাল। শনিবার সকাল ১১ টা ৫০ মিনিটে শ্রীহরিকোটা থেকে আদিত্য এল-১ (Aditya- L1)-র উৎক্ষেপণে সফল হয়েছে ইসরো। এদিন সকাল থেকে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমিয়েছিলেন আত্মীয়, প্রতিবেশী থেকে এলাকার সাধারণ মানুষ। প্রত্যেকেই ইসরো-র আদিত্য এল-১ (Aditya- L1) মিশনের সাফল্য কামনা করেন।

    কী বললেন বিজ্ঞানীর পরিবারের লোকজন? (Aditya- L1)

    বাদুড়িয়া ব্লকের রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের রামচন্দ্রপুর গ্রামের ছেলে জয়ন্তবাবু। ২০১৮ সালে ইসরোয় বিজ্ঞানী হিসাবে নিযুক্ত হয়েছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে চন্দ্রযান ২-এর অন্যতম কারিগর ছিলেন তিনি। সেই অভিযান পুরোপুরি সফল না হলেও, সাফল্য এসেছে ২০২৩-এ। চাঁদে সফলভাবে অবতরণ করেছে ভারতের চন্দ্রযান ৩। আর সেই অভিযানের টিমেও অন্যতম সদস্য ছিলেন বাংলার তিনি। এবার সূর্যযানেও (Aditya-L1) অন্য বিজ্ঞানীদের সঙ্গে তিনি রয়েছেন। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ছোট থেকেই ছাত্র হিসেবে মেধাবী ছিলেন জয়ন্ত। তবে, নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান জয়ন্ত যে এভাবে একদিন পরিবারের মুখ উজ্জ্বল করবে তা বাবা-মায়ের আশার অতীত ছিল। আজ বাদুড়িয়া তথা গোটা বাংলার গর্ব জয়ন্ত। জয়ন্তবাবুর বাবা অর্ধেন্দু পাল পেশায় ছোট ব্যবসায়ী। আর্থিক আনুকুল্য তেমন ছিল না কোনও দিনই। প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে ছেলের স্বপ্নপূরণ করার চেষ্টা করেছেন তিনি। তাঁর মা আলপনা পাল ছেলেকে শিক্ষার পথ থেকে সরে যেতে দেননি কখনও। সকাল থেকেই টিভি-তে চোখ রেখে বসেছিলেন জয়ন্তবাবুর বাবা অর্ধেন্দু পাল ও মা আলপনা পাল। আলপনা দেবী বলেন, আমি মা হিসেবে চাই জয়ন্তর নাম একদিন গোটা দেশ তথা গোটা বিশ্ব যেন জানতে পারে। জয়ন্ত পালের বাবা অর্ধেন্দুবাবু বলেন, ছেলে ফের এত বড় ইতিহাসের সাক্ষী হওয়ায় খুবই ভাল লাগছে। এদিন জন প্রতিনিধি থেকে স্থানীয় গ্রামবাসীরা ফুল ও মিষ্টি নিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে পাল বাড়িতে ভিড় জমান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share