Tag: bangla news

bangla news

  • Development: উন্নয়ন নিয়ে তৃণমূলের পঞ্চায়েতকে একী বললেন বিজেপি সাংসদ?

    Development: উন্নয়ন নিয়ে তৃণমূলের পঞ্চায়েতকে একী বললেন বিজেপি সাংসদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ এলাকায় শ্মশান এবং শবযাত্রী প্রতীক্ষালয়ের জন্য ৭ লক্ষ ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ করেছেন বিজেপি সাংসদ সুরিন্দর সিং আলুওয়ালিয়া। কিন্তু, তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতের টালবাহানার জন্য এখনও পর্যন্ত কোনও উন্নয়ন (Development) হয়নি। পূর্ব বর্ধমান জেলার মন্তেশ্বর ব্লকের  মন্তেশ্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের  লোহার গ্রামে এসে উন্নয়ন (Development) নিয়ে গাফিলতির অভিযোগ তুললেন বিজেপি সাংসদ। তিনি বলেন, এত বড় গ্রাম। কিন্তু, এখনও এখানে শ্মশান গড়ে ওঠেনি। অস্থায়ী শ্মশান যাওয়ার যে রাস্তা রয়েছে তা অত্যন্ত বেহাল। অথচ শ্মশান তৈরির জন্য আমি অর্থ বরাদ্দ করেছি। কিন্তু, গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা না দেওয়ার কারণে এখনও এই প্রকল্পের কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি। বিজেপি সাংসদ লোহার গ্রামে প্রস্তাবিত শ্মশানের জায়গা ঘুরে দেখেন। এলাকাবাসীর সঙ্গে তিনি কথা বলেন। গ্রামে যাওয়ার যে রাস্তা রয়েছে তা অত্যন্ত খারাপ। বেহাল রাস্তা নিয়েও তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন,চতুর্দশ অর্থ কমিশনের পর্যাপ্ত টাকা আসছে। কিন্তু, সেভাবে উন্নয়ন (Development)  চোখে পড়ছে না। আসলে এই এলাকার উন্নয়ন (Development)  নিয়ে তৃণমূল পঞ্চায়েত সেভাবে নজর দিচ্ছে না। সাধারণ মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

    বিজেপি সাংসদের অভিযোগ নিয়ে কী বললেন পঞ্চায়েতের উপ প্রধান? Development

    মন্তেশ্বর পঞ্চায়েতে তৃণমূল ক্ষমতায় রয়েছে। বিজেপির অভিযোগ, এলাকায় শ্মশান সংস্কারের টাকা বিজেপি সাংসদ দিয়েছে বলে তৃণমূল পঞ্চায়েত কাজ করতে ঢিলেমি করছে। যদিও এই  অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন লোহার গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, বছরে দুই একবার পরিযায়ী পাখির মত  দশ মিনিটের জন্য সাংসদ এলাকায় আসেন। তাই এলাকার উন্নয়ন ওনার চোখে পড়ে না। মন্তেশ্বর, লোহার এবং সাহাপুর গ্রামের শ্মশানের জায়গার কাগজপত্র মাসখানেক আগেই জমা করা হয়েছে। আর লোহার গ্রামে শ্মশান নয়, প্রতীক্ষালয়ের জন্য তিনি টাকা বরাদ্দ করেছেন। শ্মশানের জন্য তিনি অন্য এলাকায় টাকা দিয়েছেন। আসলে তিনি কোথায় এসেছেন তা তিনি জানেন না। আর বেহাল রাস্তার যে অভিযোগ করা হচ্ছে তা মাঠে যাওয়ার রাস্তা। গ্রামের রাস্তা নয়। এলাকার রাস্তা করার পর ওই রাস্তা করে দেওয়া হবে।

    পরে, মেমারি ২ ব্লকের ঝিকরা গ্রামে পরিদর্শনে যান বিজেপি সাংসদ। স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, ঝিকরা গ্রামে কবরস্থান সংস্কার ও সীমানা পাঁচিল তৈরির জন্য এলাকাবাসী আবেদন করেছিলেন। সেই আবেদনের ভিত্তিতে জায়গা পরিদর্শনে এসেছিলাম। প্রয়োজনীয় নথিপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jitendra Tiwari: জিতেন্দ্র তিওয়ারির গ্রেফতারিতে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের, জামিনে মুক্তি পাবেন কি?

    Jitendra Tiwari: জিতেন্দ্র তিওয়ারির গ্রেফতারিতে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের, জামিনে মুক্তি পাবেন কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কম্বলকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া বিজেপি (BJP) নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারির (Jitendra Tiwari) গ্রেফতারির ওপর স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। কম্বলকাণ্ডে আগাম জামিন চেয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এই বিজেপি নেতা। ওই মামলার শুনানির আগেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। সোমবার দেশের শীর্ষ আদালত জিতেন্দ্রর গ্রেফতারিতে স্থগিতাদেশ দিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের পর জামিনে মুক্তি পাবেন জিতেন্দ্র। এদিন দেশের শীর্ষ আদালতের বিচারপতি সূর্য কান্ত ও বিচারপতি জেকে মাহেশ্বরীর ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয় জিতেন্দ্রর মামলার। আদালতের নির্দেশ, আগামী দু সপ্তাহের জন্য জিতেন্দ্রর গ্রেফতারির ওপর অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ থাকবে। দু সপ্তাহ পর এই মামলার শুনানি হবে। ওই দিন মামলার সব পক্ষকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

    জিতেন্দ্র তিওয়ারি (Jitendra Tiwari) কী বলেছিলেন… 

    রবিবার জিতেন্দ্রকে (Jitendra Tiwari) তোলা হয়েছিল আসানসোলের বিশেষ আদালতে।এদিন আদালতে নিজেই সওয়াল করেন জিতেন্দ্র। বলেন, সুপ্রিম কোর্টে সোমবার এই মামলার শুনানি রয়েছে। সেজন্য পুলিশ হেফাজত দিন। কিন্তু দু দিনের জন্য দিন। তার পরে সুপ্রিম কোর্টের রায় যা হবে, তা দেখে প্রয়োজন হলে আরও ১২ দিন পুলিশ হেফাজত দিয়ে দেবেন। কিন্তু আজ দু দিনের পুলিশ হেফাজত দিন। দু পক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পর বিচারক জিতেন্দ্রকে ৮ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন।

    প্রসঙ্গত, আসানসোলের ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জিতেন্দ্রর (Jitendra Tiwari) স্ত্রী চৈতালি। বিজেপির এই নেত্রীর উদ্যোগে ১৪ ডিসেম্বর হয় কম্বল বিলি অনুষ্ঠান। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। শুভেন্দু অনুষ্ঠানস্থল ছেড়ে যাওয়ার পরেই হুড়োহুড়ি শুরু হয় কম্বল নেওয়ার জন্য। পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে। পুলিশ জানিয়ে দেয়, ওই অনুষ্ঠানের জন্য তাদের কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি। বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত। জিতেন্দ্র ও তাঁর স্ত্রীকে একাধিকবার জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।

    আরও পড়ুুন: ‘তৃণমূল নেতাদের রাঁধুনি হলেও মিলবে ৬০ লক্ষ টাকা’! কটাক্ষ সুকান্তর

    জিতেন্দ্রর (Jitendra Tiwari) বিরুদ্ধে অনচ্ছাকৃত খুন, অনিচ্ছাকৃত খুনের চেষ্টা ও যৌথভাবে কোনও ঘটনা সংগঠিত করার মামলা রুজু করে পুলিশ। শনিবার আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের গোয়েন্দা দফতর ও আসানসোল উত্তর থানার পুলিশ যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে নয়ডার যমুনা এক্সপ্রেসওয়ে থেকে গ্রেফতার করে জিতেন্দ্রকে। পরে তাঁকে আসানসোল নিয়ে যায় পুলিশ। জিতেন্দ্রর আইনজীবী হর্ষিকা বর্মা বলেন, মূল মামলায় রাজ্যকে নোটিশ জারি করার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। প্রথম মামলাকারী জিতেন্দ্র তিওয়ারি ও দ্বিতীয় মামলাকারী গৌরব গুপ্তকে জামিন দেওয়া হয়েছে। দু সপ্তাহ পরে ফের মামলাটির শুনানি রয়েছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Train: ডিজেল ইঞ্জিন নয়, ইলেকট্রিক ট্রেনে এবার চড়বেন বালুরঘাটবাসী, কবে থেকে জানেন?

    Train: ডিজেল ইঞ্জিন নয়, ইলেকট্রিক ট্রেনে এবার চড়বেন বালুরঘাটবাসী, কবে থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। এবার থেকে ইলেকট্রিক ট্রেনে (Train) চড়বে বালুরঘাটবাসী। বালুরঘাট স্টেশন থেকে ডিজেল ইঞ্জিনের ট্রেন (Train) আর ছুটবে না। ইতিমধ্যেই বৈদ্যুতিকরণের কাজ প্রায় শেষের দিকে। বালুরঘাট সহ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন স্টেশনে উন্নয়নমূলক কাজের অবস্থা পরিদর্শন করেন উত্তর পূর্ব রেলের কাঠিহার ডিভিশনের ডিআরএম শুভেন্দু কুমার চৌধুরী। তিনি বলেন, এই মাসেই বৈদ্যুতিকরণের কাজ শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু, সেই কাজ এখনও হয়নি। আমরা চেষ্টা করছি, তাড়াতাড়ি সেই কাজ শেষ করার। আশা করছি, আগামী এপ্রিলের মধ্যেই সেই কাজ শেষ হয়ে যাবে। এখন দ্রুত গতিতে কাজ চলছে। এপ্রিল মাস থেকেই ডিজেল ইঞ্জিনের পরিবর্তে ইলেকট্রিক ট্রেন (Train)  চলবে। এদিকে মার্চের মধ্যেই বালুরঘাট স্টেশনে পিট লাইনের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ধীর গতিতে কাজ হওয়ায় ডিআরএম ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ঠিকাদারকে দ্রুত কাজ শেষ করার নির্দেশ দেন।

     হিলি- বালুরঘাট রেল প্রকল্পের কী অবস্থা? Train

    জমি অধিগ্রহণে দেরি হওয়ার জন্য এই রেল প্রকল্পের কাজ শুরু করা যায়নি। জেলার পূর্ত দপ্তরের ঢিলেমিকেই দায়ী করেছে রেল মন্ত্রক। এই বিষয়ে ডিআরএম বলেন, জমি অধিগ্রহণ এখনও শেষ হয়নি। আমরা জমি অধিগ্রহণ করার জন্য যে টাকা প্রয়োজন তা দিয়ে দিয়েছি। জমি অধিগ্রহণ হলেই কাজ শুরু হবে। হিলি-বালুরঘাট রেল প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার আনন্দ প্রকাশ বলেন, জমি অধিগ্রহণের কাজ অনেকটাই এগিয়েছে। তবে, জমির মধ্যে থাকা ঘর, বাড়ির ভ্যালুয়েশন এখনও জেলার পূর্ত দপ্তর করেনি। ওই কাজে তারা দেরি করছে। এনিয়ে আমরা জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক করেছি। মে মাসের মধ্যেই ওই জমি অধিগ্রহণের কাজ শেষ হবে। জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণা বলেন, জমি অধিগ্রহণের কাজ সঠিকভাবেই চলছে। দেরি হওয়ার কোনও ব্যাপার নেই। অতি দ্রুত সেই কাজ শেষ করার  বিষয়টি দেখা হচ্ছে।

    বালুরঘাট থেকে দূরপাল্লার ট্রেন চালুর জন্য স্টেশন চত্বরে পিট ও সিক লাইনের কাজ চলছে। কিন্তু, অভিযোগ ওই কাজ অত্যন্ত ধীর গতিতে হচ্ছে। যা নিয়ে রেলের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা রীতিমতো অসন্তোষ প্রকাশ করেন। সামনেই বর্ষা, তাই ওই কাজ নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হবে না বলে আশঙ্কা আরও বাড়ছে। যদিও রেলের আধিকারিকরা দ্রুত কাজ শেষ হওয়ার বিষয়ে আশাবাদী। সময়মতো সেই কাজ হয় কি না সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন বালুরঘাটবাসী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: চিনে ব্যাপক জনপ্রিয় মোদি, কী নামে ডাকা হয় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে, জানেন?

    PM Modi: চিনে ব্যাপক জনপ্রিয় মোদি, কী নামে ডাকা হয় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা বিশ্বেই দারুণ জনপ্রিয়তা রয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। পড়শি দেশ চিনের (China) সঙ্গে ভারতের (India) শত্রুতা রয়েছে। তবে সেজন্য ড্রাগনের দেশে একটুও কমেনি মোদির জনপ্রিয়তা। আমেরিকার জনপ্রিয় ম্যাগাজিন ‘দ্য ডিপ্লোম্যাটে’র প্রতিবেদন থেকেই জানা গিয়েছে এই তথ্য। চিনে মোদিকে ডাকা হয় মোদি লাওক্সিয়ান নামে। বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায় মোদি অমর (Modi the Immortal)। মোদির পোশাক, বাহ্যিক ভাবমূর্তিতে লাওক্সিয়ানের সঙ্গে সাযুজ্য খুঁজে পান চিনারা। তাঁরা এও দেখেছেন, মোদির কিছু কিছু নীতি ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপ্রধানদের চেয়ে অনেক আলাদা। রাশিয়া, আমেরিকা সহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ভারতের যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ইদানিং গড়ে উঠেছে, সেটাও মোদির অন্যতম জনপ্রিয়তার কারণ বলে মনে করেন চিনারা।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)…

    মার্কিন ম্যাগাজিনে প্রকাশিত মোদি সংক্রান্ত প্রতিবেদনটির শিরোনাম ‘হাউ ইন্ডিয়া ইজ ভিউড ইন চায়না?’ ( ‘ভারত সম্পর্কে চিনের কী মনোভাব?’)। চিনা সাংবাদিক মু চুনশান ওই প্রতিবেদনে লিখেছেন, চিনের সমাজমাধ্যমে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) সুন্দর একটি ডাকনাম রয়েছে। তা হল, মোদি লাওক্সিয়ান। লাওক্সিয়ান কথার অর্থ, এক প্রবীণ ব্যক্তি যিনি অমর। তাঁর বেশ কিছু অলৌকিক ক্ষমতাও রয়েছে। মোদিকে এই নাম দেওয়ার অর্থ, চিনের নেট নাগরিকরা মনে করেন, মোদি আর পাঁচজন রাষ্ট্রনেতার চেয়ে আলাদা। চিনের ওই সাংবাদিক বলেন, আমি প্রায় ২০ বছর ধরে আন্তর্জাতিক মিডিয়া রিপোর্ট নিয়ে কাজ করছি। চিনারা কোনও বিদেশি নেতৃত্বকে বিশেষ নামে ডাকছেন, এমনটা চট করে দেখা যায় না। এ থেকে বোঝা যায়, চিনা জনগণের কাছে মোদি নিজের ছাপ ফেলতে পেরেছেন।

    আরও পড়ুুন: গুরুদ্বারে অস্ত্র মজুত, রিহ্যাব সেন্টারের আড়ালে ‘খাডকু’ তৈরি করতেন অমৃতপাল?

    মোদি (PM Modi) জমানায়ই ঘটেছিল গলওয়ানের ঘটনা। ২০২০ সালে গলওয়ানে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা অতিক্রম করে ভারতীয় সেনাদের ওপর হামলা চালায় চিনা জওয়ানরা। চিন ও ভারতের সেই সংঘর্ষে শহিদ হন ভারতের ২০ জন জওয়ান। মৃত্যু হয়েছিল ৪০ জন চিনা সেনারও। তবে সীমান্তের সেই তিক্ততা যে চিনা নাগরিকদের মনে বিশেষ ছাপ ফেলেনি, ড্রাগনের দেশে মোদির তুঙ্গ জনপ্রিয়তাই তার প্রমাণ।

    প্রসঙ্গত, চিনে মোদির জনপ্রিয়তার আরও একটি কারণ হল ২০১৫ সালে সিনা উইবো অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে চিনা নাগরিকদের সঙ্গে কথোপকথন চালিয়েছিলেন মোদি। এর ফলোয়ার্স ছিল ২.৪৪ লক্ষ। ২০২০ সালে মোদি উইবো ছেড়ে দেন। কারণ ওই বছর ভারত সরকার ৫৯ চিনা অ্যাপকে এ দেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sanitation: দুর্গাপুর পুরসভায় কাজ বন্ধ রেখে আন্দোলনে কেন সাফাই কর্মীরা?

    Sanitation: দুর্গাপুর পুরসভায় কাজ বন্ধ রেখে আন্দোলনে কেন সাফাই কর্মীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সাত সকালেই গোটা শহর ঝাঁ চকচকে করে রাখা তাঁদের কাজ। কিন্তু, তিন মাস ধরে পরিবার নিয়ে চরম অসহায়ভাবে দিন কাটাচ্ছেন দুর্গাপুর পুরসভার ৪৫৮ জন সাফাই (Sanitation) কর্মী। জানুয়ারি মাস থেকেই তাঁদের বেতন হচ্ছে না। বকেয়া বেতনের দাবিতে সোমবার সকাল থেকে কাজ বন্ধ রেখে বিক্ষোভ দেখান সাফাই কর্মীরা। যার জেরেই এদিন সকাল থেকেই শহরের অধিকাংশ ওয়ার্ডে কোনও সাফাই (Sanitation) হয়নি। আন্দোলনকারীদের বক্তব্য, জানুয়ারি থেকে বেতন নিয়ে টালবাহানা করা হচ্ছে। বেতন না পাওয়ায় সংসার চালাতে চরম সমস্যা হচ্ছে। দোকানে কেউ ধার দিচ্ছে না। ছেলেমেয়েদের টিউশন ফি দিতে পারছি না। চরম দুশ্চিন্তার মধ্যে আমরা সকলে দিন কাটাচ্ছি। আমাদের দাবি, অবিলম্বে বকেয়া বেতন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক। বিষয়টি জানতে পেরে পুরসভার প্রশাসক মণ্ডলীর চেয়ারপার্সন অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায় সাফাই কর্মীদের দাবি বিবেচনা করার আশ্বাস দেন। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে ঠিকাদারের সঙ্গে কথা হয়েছে। আগামীকালের মধ্যে আমরা ওদের বকেয়া বেতন দেওয়ার চেষ্টা করব।

    সাফাই কর্মীদের বেতন পেতে সমস্যা হচ্ছে কেন? Sanitation

    দুর্গাপুর পুরসভার সাফাই কর্মীরা ঠিকাদারের মাধ্যমে নিয়োগ হন। ফলে, তাঁদের বেতনও দেন ঠিকাদাররা। এতদিন যে ঠিকাদার তাঁদের দায়িত্বে ছিলেন, তিনি নিয়মিত বেতন দিতেন বলে সাফাই (Sanitation) কর্মীদের দাবি। এখন নতুন ঠিকাদার নিয়োগ হওয়ার পর থেকেই বেতন নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে। সাফাই কর্মীদের বক্তব্য, সরকারি নিয়ম মেনে ঠিকাদার পরিবর্তন করা হয়েছে। তাতে আমাদের কিছু বলার নেই। কিন্তু, নতুন ঠিকাদার বার বার আমাদের কাছে বিভিন্ন কাগজপত্র চেয়ে হেনস্থা করছে। এমনিতেই আমাদের কোনও ছুটি নেই। এরপরও যদি আমাদের নিয়মিত বেতন না দেয় তাহলে আমরা কী করে কাজ করব?

    দুর্গাপুর পূর্বের বিজেপির বিধায়ক লক্ষ্মণ ঘড়ুই বলেন, জোর করে তৃণমূল সরকার এই পুরসভার নির্বাচন করছে না। প্রশাসক বোর্ড বসিয়ে নিজেদের ক্ষমতা ধরে রেখেছে। সাফাই (Sanitation) কর্মীরা সামান্য বেতনে কাজ করেন। তাঁদের ন্যায্য বেতন তিনমাস ধরে আটকে রেখেছে। আমরা চাই, অবিলম্বে পুরভোট করা হোক। স্বচ্ছভাবে  ভোট হলে এই বোর্ড থাকবে না। সাফাই কর্মীরা নিজেদের ন্যায্য পাওনা থেকে আর বঞ্চিত হবেন না। সিপিএমের জেলা সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য পঙ্কজ রায় সরকার বলেন, সাফাই কর্মীদের বেতন না দেওয়া অন্যায়। এই বোর্ডের উদাসীনতার কারণে এসব হচ্ছে। অবিলম্বে পুরভোট করা দরকার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: পাখির চোখ পঞ্চায়েত নির্বাচন, গুচ্ছ কর্মসূচি ঘোষণা বিজেপির

    Sukanta Majumdar: পাখির চোখ পঞ্চায়েত নির্বাচন, গুচ্ছ কর্মসূচি ঘোষণা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayet Polls)। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে রাজ্যে জোরদার আন্দোলনে নামেছে বিজেপি (BJP)। পদ্ম শিবিরের তরফে ওবিসি মোর্চার কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। ৬ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বিজেপির ওবিসি মোর্চার কর্মসূচি পালিত হবে। এই কর্মসূচিতে মূলত কেন্দ্রের মোদি (PM Modi) সরকার ওবিসিদের জন্য কী কী পদক্ষেপ করেছে, তা-ই প্রচার করা হবে ফলাও করে। এর পাশাপাশি রাজ্য সরকারের নেতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েও বিশদে জানানো হবে জনতাকে। বিজেপির ওই ওবিসি মোর্চার কর্মসূচিতে অংশ নেবেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar), দলের প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষরা। রবিবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, যেহেতু বিজেপির কর্মসূচি, তাই রাজ্যের পুলিশ প্রশাসন বাধা দেবে এ ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত। সেই বাধা জয় করেই আমরা এই কর্মসূচি সফল করতে বদ্ধপরিকর।

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন…

    দলের ওবিসি মোর্চার এই কর্মসূচি ঘোষণার পাশাপাশি এদিন তৃণমূলকেও একহাত নেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, সংখ্যালঘু ভোট ফেরাতে তৃণমূল নতুন উঠে আসা মুসলিম নেতৃত্বকে গুরুত্ব দিচ্ছে। কিন্তু যাঁরা দলটা তৈরি করেছিলেন, তাঁদের গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না। সুকান্ত বলেন, সেই কারণে ফিরহাদ হাকিমদের পরিবর্তে সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী, মোশারফ হোসেনদের গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ফিরহাদ হাকিমকে হাওড়া ও হুগলির দায়িত্ব ফিরিয়ে দিলেও, কোথাও একটা তার রাশ টানার চেষ্টা চলছে বলেও জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, দলের অনুমতি নিয়ে কথা বলতে হচ্ছে তাঁকে (ফিরহাদ)। ভাইপোর অনুমতির পর গলার চাবি খুলতে পারবেন ফিরহাদ।

    আরও পড়ুুন: গুরুদ্বারে অস্ত্র মজুত, রিহ্যাব সেন্টারের আড়ালে ‘খাডকু’ তৈরি করতেন অমৃতপাল?

    বিজেপি বিরোধী জোট গঠনের প্রচেষ্টাকে সোনার পাথরবাটি আখ্যা দেন সুকান্ত। সম্প্রতি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালীঘাটের বাড়িতে গিয়ে বৈঠক করেন সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব। তার পরেই তৃতীয় ফ্রন্ট গঠন নিয়ে ফের শুরু হয় চর্চা। এদিন সে প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, সিপিএম ছাড়া তৃতীয় ফ্রন্ট হবে কী করে? প্রকাশ কারাত বা ইয়েচুরির সঙ্গে মমতা হাত ধরে আয় তবে সহচরী গাইতে পারবেন?  তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, ২০১৯ সালে ইউনাইটেড ফ্রন্ট গড়ে তোলার কথা বলেছিলেন। তখন তো সবাই হাত ধরাধরি করেছিলেন। সবার মনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বাসনা ছিল। মনে হচ্ছিল, থার্ড ফ্রন্ট প্রতিমাসে একজন করে প্রধানমন্ত্রী দেবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী পদটি অলরেডি অকুপায়েড বাই পিএম মোদি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Amritpal Singh: গুরুদ্বারে অস্ত্র মজুত, রিহ্যাব সেন্টারের আড়ালে ‘খাডকু’ তৈরি করতেন অমৃতপাল?

    Amritpal Singh: গুরুদ্বারে অস্ত্র মজুত, রিহ্যাব সেন্টারের আড়ালে ‘খাডকু’ তৈরি করতেন অমৃতপাল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাদক ছাড়ানোর নামে খোলা হয়েছিল রিহ্যাব সেন্টার। সেই সেন্টারের আড়ালে যুবকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে মানব বোমা (Human Bomb) বা খাডকু তৈরির কাজ চলছিল। গুরুদ্বারেও (Gurudwara) প্রচুর অস্ত্র মজুত করে রেখেছিলেন খালিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংহ (Amritpal Singh)। অন্তত পুলিশের অনুমান এমনই। পঞ্জাব পুলিশ জানিয়েছে, কমবয়সী ছেলেদের জঙ্গি দলে টেনে আনার কাজ করত অমৃতপালের সংগঠন। পরে তাঁদের দেওয়া হত অত্যাধুনিক অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ। তরুণদের দলে টেনে মানব বোমা তৈরি করাই কাজ ছিল এই স্বঘোষিত শিখ ধর্মগুরুর। অমৃতপালের জঙ্গি বাহিনীতে যুক্ত যেসব তরুণের মৃত্যু হত, তাঁদের শহিদ আখ্যা দেওয়া হত।

    অধরা অমৃতপাল (Amritpal Singh)…

    এদিকে, দু দিন কেটে গেলেও এখনও অধরা অমৃতপাল (Amritpal Singh)। খালিস্তানপন্থী এই নেতার খোঁজ না পাওয়া গেলেও, তাঁর সংগঠন ওয়ারিস দে পঞ্জাবের আরও ১০ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেই জানিয়েছে পুলিশ। ধৃতদের কাছ থেকে বেআইনি অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁদের ব্যবহৃত তিনটি গাড়িও আটক করেছে পুলিশ। রাজ্যে যাতে আইনশৃঙ্খলার অবনতি না হয়, সেজন্য নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে পঞ্জাবজুড়ে।

    রবিবার পঞ্জাব পুলিশের পক্ষ থেকে এক ট্যুইট-বার্তায় জানানো হয়েছে, অমৃতপাল সিংয়ের সমর্থিত ওয়ারিস দে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে দু দিন ধরে অভিযান চলছে। পঞ্জাবে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করার চেষ্টা যারা করছে, তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। অমৃতপালকে ধরতে আন্তঃরাজ্য সীমান্তগুলিতে সমস্ত গাড়ির চেকিং চলছে। পঞ্জাবের পাশাপাশি চেকিং চলছে পড়শি রাজ্য হরিয়ানায়ও।

    আরও পড়ুুন: লন্ডনে ভারতীয় দূতাবাস থেকে তিরঙ্গা নামাল খালিস্তানপন্থীরা, কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    জলন্ধর পুলিশের ডিআইজি স্বপন শর্মা বলেন, এখনও অবধি ১০জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সাতটি বেআইনি অস্ত্র ও ৩০০-রও বেশি বুলেট উদ্ধার করা হয়েছে। অমৃতপাল সিং (Amritpal Singh) ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহকারীদের ব্যবহার করা তিনটি গাড়িও উদ্ধার করেছে পঞ্জাব পুলিশ। এখনও জারি রয়েছে তল্লাশি অভিযান। এদিকে, শনিবার অমৃতপালের সহকারি যে ৭৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, নিরাপত্তার খাতিরে তাঁদের মধ্যে চারজনকে অসমের ডিব্রুগড়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এঁরা অমৃতপালের খুবই ঘনিষ্ঠ ছিলেন। এঁদের ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ করে অমৃতপালের হদিশ পেতে চাইছে পুলিশ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Flag: লন্ডনে ভারতীয় দূতাবাস থেকে তিরঙ্গা নামাল খালিস্তানপন্থীরা, কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের  

    Indian Flag: লন্ডনে ভারতীয় দূতাবাস থেকে তিরঙ্গা নামাল খালিস্তানপন্থীরা, কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লন্ডনে ভারতীয় দূতাবাস থেকে ভারতের জাতীয় পতাকা (Indian Flag) টেনে নামিয়ে দিল খালিস্তানপন্থীরা (Khalistanis)। রবিবারের ওই ঘটনার জেরে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত (India)। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র জানান, ভারতে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার অ্যালেক্স এলিস যেহেতু এই মুহূর্তে দিল্লিতে নেই, তাই তলব করা হয়েছে ডেপুটি হাইকমিশনার ক্রিস্টিনা স্কটকে। খালিস্তানপন্থীরা কীভাবে নিরাপত্তার ফাঁক গলে ভারতীয় দূতাবাসে গিয়ে জাতীয় পাতাকা নামিয়ে দিয়েছিল, তার কৈফিয়ত তলব করা হয়েছে।

    জাতীয় পতাকার (Indian Flag) অবমাননা…

    রবিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। তাতে দেখা যায়, লন্ডনে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনে একজন খালিস্তানপন্থী জাতীয় পতাকা (Indian Flag) নামিয়ে দিচ্ছে। এই ভিডিওর প্রেক্ষিতেই তলব করা হয়েছে ক্রিস্টিনাকে। ভারত সরকারের তরফে এও জানতে চাওয়া হয়েছে, লন্ডনের পুলিশ প্রশাসন ও নিরাপত্তারক্ষীরা সেই সময় কোথায় ছিল? ভারত বিরোধী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গতিবিধি রোধ করতে ব্রিটিশ সরকার কী পদক্ষেপ করছে, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ব্রিটেনে ভারতীয় কূটনৈতিক প্রাঙ্গণ ও কর্মীদের নিরাপত্তার বিষয়ে ব্রিটিশ সরকারের উদাসীনতাকে অগ্রহণযোগ্য মনে করছে ভারত সরকার।

    ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আমরা আশা করি, আজকের ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের প্রত্যেককে চিহ্নিত করে অবিলম্বে গ্রেফতার করবে ব্রিটিশ সরকার। দোষীদের বিচারের জন্য অবিলম্বে পদক্ষেপ করা হবে। এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে, তার জন্যও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে আশা করছি আমরা। ঘটনার নিন্দা করেছেন ভারতে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার অ্যালেক্স এলিসও। রবিবারের ঘটনার (Indian Flag) প্রেক্ষিতে এক ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, লন্ডনে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন প্রাঙ্গণে ও কর্মীদের সঙ্গে আজ যে অসম্মানজনক আচরণ করা হয়েছে, তার তীব্র ভাষায় নিন্দা জানাই আমি। এটি সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য।

    আরও পড়ুুন: নিজের মাতৃভাষা কখনও ভুলোনা, তরুণদের বার্তা অমিত শাহের

    প্রসঙ্গত, খালিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংহের গ্রেফতারিকে কেন্দ্র করে শিখ ফর জাস্টিস নামের একটি সংগঠন বিদেশের মাটিতে শুরু করেছে অনৈতিক কার্যকলাপ। তবে বিদেশের মাটিতে খালিস্তানপন্থীদের কার্যকলাপের উদাহরণ এই প্রথম নয়। এর আগেও কানাডার একাধিক মন্দিরে হামলা চালিয়েছে খালিস্তানিরা। মন্দির গাত্রে লিখে দেওয়া হয়েছে ভারত বিরোধী স্লোগান।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Amartya Sen: অর্মত্য সেনকে উচ্ছেদের নোটিশ বিশ্বভারতীর

    Amartya Sen: অর্মত্য সেনকে উচ্ছেদের নোটিশ বিশ্বভারতীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার অর্মত্য সেনকে (Amartya Sen) উচ্ছেদের নোটিশ পাঠালেন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ (Viswa Bhrati)। আজ, রবিবারই নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদের শান্তিনিকেতনের ঠিকানায় পৌঁছে গিয়েছে উচ্ছেদের নোটিশ। অর্মত্যর বাড়ি প্রতীচীর ঠিকানায় পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে ২৯ মার্চ অমর্ত্য অথবা তাঁর কোনও প্রতিনিধি যেন বিশ্বভারতীর সেন্ট্রাল অ্যাডমিশন বিল্ডিংয়ের কনফারেন্স হলে উপস্থিত থাকেন। সেখানেই ওই ‘বিতর্কিত’ জমি নিয়ে শুনানি হবে। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের পাঠানো ওই নোটিশে বলা হয়েছে, অর্মত্য সেন বিশ্বভারতীর ১৩ ডেসিমেল জমি দখল করে রেখেছেন। তাই আইন মেনে কেন তাঁকে ওই জমি থেকে উচ্ছেদ করা হবে না, তার জবাব চাওয়া হয়েছে।

    অর্মত্য সেনকে (Amartya Sen) নোটিশ…

    অর্মত্যকে (Amartya Sen) নোটিশ পাঠানোর আগে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ একটি চিঠি দিয়েছিলে তাঁকে। তাতে বলা হয়, অতি শীঘ্র ১৩ ডেসিমেল জমি বিশ্ববিদ্যালয়কে ফেরত দিতে হবে। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের ওই চিঠিকে ঘিরে শুরু হয় বিতর্ক। অর্মত্যর দাবি, ওই বাড়ির জমির একটা অংশ বিশ্বভারতীর থেকে লিজ নেওয়া, কিছুটা জমি কেনা। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ মিথ্যা কথা বলছেন। অর্মত্যর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শান্তিনিকেতনে গিয়ে তিনি দেখা করেন নোবেল জয়ী এই অর্থনীতিবিদের সঙ্গে। তাঁর হাতে জমির মাপজোক সংক্রান্ত কাগজপত্র তুলে দেন মমতা।

    আরও পড়ুুন: ‘যারা গদিতে ঘুমোয়, তারা ভাবুক, কী হবে’, বললেন কম্বলকাণ্ডে ধৃত জিতেন্দ্র

    সেই সময় অর্মত্যর পাশে বসে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকে তোপ দেগেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেছিলেন, এভাবে মানুষকে অপমান করা যায় না। আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, এরই কয়েক দিন আগে তাঁর বাবা আশুতোষ সেনের পরিবর্তে জমির লিজ হোল্ডার হিসেবে নিজের নাম নথিভুক্ত করার জন্য আবেদন করেন অর্মত্য (Amartya Sen)। বোলপুর ভূমি ও ভূমিসংস্কার দফতরে তার শুনানি ছিল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অর্মত্য ও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

  • JP Nadda: ‘গণতন্ত্রের সমস্ত সীমা অতিক্রম করেছেন রাহুল গান্ধী’, আক্রমণ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘গণতন্ত্রের সমস্ত সীমা অতিক্রম করেছেন রাহুল গান্ধী’, আক্রমণ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণতন্ত্রের সমস্ত সীমা অতিক্রম করেছেন তিনি। এভাবেই রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi) আক্রমণ শানালেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। শনিবার তিনি বলেন, তাঁকে (রাহুল গান্ধীকে) গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে লক, স্টক এবং ব্যারেল প্যাকিং করে পাঠানো উচিত। চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিজেপির ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার ন্যাশনাল ইউথ পার্লামেন্ট। ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন নাড্ডা। সেখানেই নিশানা করেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকে। বিজেপির সভাপতি বলেন, যাঁরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না, গণতন্ত্রে তাঁদের কোনও ঠাঁই নেই। তিনি বলেন, কংগ্রেস মানসিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে।

    নাড্ডার (JP Nadda) অভিযোগ…

    নাড্ডার (JP Nadda) অভিযোগ, রাহুল গান্ধী আমেরিকা এবং ইউরোপিয় দেশগুলিকে ভারতের অভ্যন্তরীণ  ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করতে উৎসাহিত করছেন। ভারতে গণতন্ত্র বিপন্ন বলে যে মন্তব্য তিনি করেছেন, তাতেই এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এর পরেই তিনি বলেন, রাহুল গান্ধী গণতন্ত্রের সমস্ত সীমা লঙ্ঘন করেছেন। বিজেপি সভাপতির প্রশ্ন, কী ধরনের বাক্য তিনি ব্যবহার করেছেন? বলেছেন, ভারতবাসী তাঁর কথা শোনেন না, কেবল সহ্য করেন। এর পরেই বিজেপির সভাপতি বলেন, এহেন লজ্জাজনক মন্তব্য করে রাহুল গান্ধী কেবল দেশকে অপমান করেননি, তিনি অপমান করেছেন দেশের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকেও। দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে বিদেশি শক্তিকে হস্তক্ষেপ করতেও আহ্বান জানাচ্ছেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: ধৃত খলিস্তানপন্থী নেতা অমৃতপাল সিংহের পিছনে পাক যোগ?

    শুক্রবারই একটি ভিডিও বার্তায় রাহুলের লন্ডন সফরের বক্তব্যকে হাতিয়ার করে বিজেপির সভাপতি (JP Nadda) বলেছিলেন, উনি (রাহুল গান্ধী) দেশবিরোধী স্থায়ী টুলকিট হয়ে উঠেছেন। রাহুল দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রশ্নের মুখে ফেলেছেন। ভিডিও বার্তায় নাড্ডা আরও বলেছিলেন, এটা দুর্ভাগ্যজনক যে কংগ্রেস দল দেশবিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত হচ্ছে। দেশবাসী তাদের বারবার প্রত্যাখ্যান করার পর রাহুল গান্ধী এখন দেশবিরোধী টুলকিটের স্থায়ী অংশ হয়ে উঠেছেন।

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সভায় গণতন্ত্রহীনতা নিয়ে বলতে গিয়ে রাহুল বলেছিলেন, ভারতে গণতন্ত্র বিপন্ন। তিনি আরও বলেছিলেন, এটি আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা। এর সমাধান ভারতের অভ্যন্তর থেকেই আসতে চলেছে। এটা বাইরে থেকে আমদানি করা যায় না। রাহুল এও বলেছিলেন, ভারতে গণতন্ত্রের প্রভাব শুধু তার ভৌগোলিক সীমানার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। যদি ভারতে গণতন্ত্র ভেঙে পড়ে, তাতে গোটা বিশ্বেরই ক্ষতি।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share