Tag: bangla news

bangla news

  • Drone: রাম নবমীর মিছিলে নজরদারি ড্রোনের! বসানো হল কয়েকশো সিসিটিভি ক্যামেরা, কোথায় জানেন?

    Drone: রাম নবমীর মিছিলে নজরদারি ড্রোনের! বসানো হল কয়েকশো সিসিটিভি ক্যামেরা, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ আজ, বৃহস্পতিবার রামনবমী। বারাকপুর শিল্পাঞ্চল জুড়ে সাজো সাজো রব। এই শিল্পাঞ্চলের বিটি রোড, ঘোষপাড়া রোডে রামনবমীর মিছিলে জনজোয়ার হবে। এই মহকুমার মধ্যে কামারহাটি, টিটাগড়, জগদ্দল এবং ভাটপাড়ার উপর বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। রামনবমীর মিছিল সুষ্ঠুভাবে করতে তত্পর রয়েছে পুলিশ কমিশনারেটের কর্তারা। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, এবার কমিশনারেটের যে সব জায়গায় রামনবমীর মিছিল হবে, সেখানে ড্রোনে (Drone) করে বিশেষ নজরদারি চালানো হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন থানা এলাকায় নতুন করে প্রচুর সিসিটিভি ক্যামেরা মোতায়েন করা হয়েছে।

    পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে? Drone

    এমনিতেই পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে অস্ত্র মিছিলের অনুমতি না দেওয়া হলেও মিছিলে তরবারিসহ ধারাল অস্ত্র নিয়ে মিছিল করা হয় বলে অভিযোগ। এর আগে ভাটপাড়া, জগদ্দল, হাজিনগরে রামনবমীর মিছিলকে কেন্দ্র করে ব্যাপক গন্ডগোল হয়েছিল। এবারও মিছিলে হাজার কর্মী, সমর্থক সামিল হবেন। ফলে, নতুন করে অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে তারজন্যই পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এমনিতেই কমিশনারেট এলাকা জুড়ে প্রচুর সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। তারপরও রামনবমীর জন্য আরও অতিরিক্ত সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে। আগেই পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট এলাকার সমস্ত থানার আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন। রামনবমীর মিছিল সুষ্ঠুভাবে করতে সবরকম পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  এবার ভাটপাড়া পুরসভা এলাকায় প্রায় ৭২টি সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। পাশাপাশি গোটা ভাটপাড়া জুড়়ে ড্রোনে (Drone) করে মিছিলে নজরদারি চালানো হবে। রাস্তার পাশে বাড়ির ছাদেও পুলিশ মোতায়েন থাকবে। একইভাবে জগদ্দল থানা এলাকায় রামনবমীর জন্য সব থেকে বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। পুলিশ কমিশনারেট সূত্রে জানা গিয়েছে, জগদ্দল থানা এলাকায় ১৫০টি ক্যামেরা থাকবে। ছাদে নজরদারি থাকবে। মোবাইল ভ্যান থাকবে। অন্যদিকে, টিটাগড় থানা এলাকা জুড়ে নতুন করে প্রচুর সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় বিশিষ্টজনদের নিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। আর ড্রোনে (Drone) নজরদারি চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি রাস্তার দুধারের বাড়ির ছাদ থেকেও নজরদারি চালাবে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Railway: পাঁচটি জ্যোতির্লিঙ্গসহ ৮টি তীর্থক্ষেত্র ভ্রমণের ব্যবস্থা করছে রেল মন্ত্রক! থাকছে ইএমআইয়ের সুবিধা, কবে ছাড়ছে এই ট্রেন?

    Railway: পাঁচটি জ্যোতির্লিঙ্গসহ ৮টি তীর্থক্ষেত্র ভ্রমণের ব্যবস্থা করছে রেল মন্ত্রক! থাকছে ইএমআইয়ের সুবিধা, কবে ছাড়ছে এই ট্রেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য সুখবর। এবার গরমের ছুটিতে দেশের পাঁচটি জ্যোতির্লিঙ্গসহ  ৮টি তীর্থক্ষেত্র ভ্রমণের জন্য ‘ভারত গৌরব স্পেশাল টুরিস্ট ট্রেন’ ছাড়ছে রেল (Railway) মন্ত্রক। এই প্রথম পর্যটকদের সুবিধার জন্য রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে ইএমআই-এর সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। বুধবার বোলপুর-শান্তিনিকেতন স্টেশনে সাংবাদিক বৈঠক করে একথা জানালেন আইআরসিটিসির কলকাতা জোনাল অফিসের সিনিয়র সুপারভাইজার কিঙ্কর রায় চৌধুরী। তিনি বলেন, “ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এই বিশেষ ট্রেন চালু করা হচ্ছে। এর আগেও আমরা এই ধরনের বিশেষ ট্রেন ছেড়ে সাফল্য পেয়েছি। মাথাপিছু ধার্য টাকার বাইরে কোন টাকা লাগবে না। এছাড়া, পর্যটকদের সুবিধার জন্য এই প্রথম ইএমআই-এর ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। জিনিসপত্র যেমন ইএমআই এর মাধ্যমে কেনা হয় তেমনই ভ্রমণের জন্য এই পদ্ধতিতে টাকা দিতে পারবেন পর্যটকেরা।”

    কোন কোন তীর্থক্ষেত্র যাবে এই বিশেষ ট্রেন? Railway

    ২০ মে কলকাতা স্টেশন থেকে এই ট্রেনের যাত্রা শুরু হবে। জ্যোতির্লিঙ্গসহ স্ট্যাচু অফ ইউনিটি, শনি মন্দির ঘোরানো হবে পর্যটকদের। এই বিশেষ ট্রেনটি ওমকারেশ্বর, মহাকালেশ্বর, সোমনাথ, নাগেশ্বরসহ ৫টি জ্যোতির্লিঙ্গ যাবে। এছাড়া  শিরডি সাঁই বাবা, শনি শিংনাপুর সহ স্ট্যাচু অফ ইউনিটি ঘুরে দেখানো হবে পর্যটকদের। বিশেষ এই ট্রেনে ১১ রাত ১২ দিন  ভ্রমণের ব্যবস্থা থাকবে। কলকাতা ছাড়া ব্যাণ্ডেল জংশন, বর্ধমান জংশন, বোলপুর-শান্তিনিকেতন, রামপুরহাট জংশন, পাকুড়, সাহেবগঞ্জ, ভাগলপুর, মুজাফফরপুর, পাটলিপুত্র প্রভৃতি স্টেশনে দাঁড়াবে ট্রেনটি। এই স্টেশনগুলি থেকে বুকিংও করা যাবে।

    ভারত গৌরব স্পেশাল টুরিস্ট ট্রেনের ভাড়া কত জানেন? Railway

    পর্যটকদের সুবিধার জন্য তিনটি বিশেষ প্যাকেজ রাখা হয়েছে। বাতানুকূল সহ মোট ৬৫৬ টি আসন রয়েছে এই ট্রেনে। স্লিপার কোচ, থার্ড এসি এবং সেকেন্ড এসি। স্লিপার কোচের ভাড়া মাথাপিছু ২০ হাজার ৬০ টাকা। থার্ড এসির ভাড়া রাখা হয়েছে ৩১ হাজার ৮০০ টাকা এবং সেকেন্ড এসির ভাড়া করা হয়েছে ৪১ হাজার ৬০০ টাকা। রেল পর্যটনের প্রচারের জন্য রেলমন্ত্রক (Railway) এই ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের ৩৩ শতাংশ ছাড়ও দিচ্ছে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এই প্রথম পর্যটনের জন্য ইএমআই সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। অর্থাৎ, ৩ থেকে ১৮ মাসের ইএমআই সুবিধায় ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকেরা। যে কেউ ইণ্ডিয়ান রেলওয়ে (Railway) ক্যাটারিং এণ্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশনের ওয়েবসাইট www.irctctourism.com এর মাধ্যমে বুকিং করতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মমতার দফতরেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ! ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: মমতার দফতরেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ! ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে রেড রোডে আম্বেদকরের মূর্তির নীচে ধর্নায় বসেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তাঁকে ট্যুইট-বাণে বিদ্ধ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি লিখেছেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকার পুলিশ কর্মী নিয়োগ না করে অস্থায়ী হোমগার্ড নিয়োগ করছে, মুখ্যমন্ত্রীর দফতরেও চুক্তিভিত্তিক উপদেষ্টা, প্রফেসরের জায়গায় অস্থায়ী লেকচারার। সস্তার লেবার পেতে চাইছে সরকার। তিনি বলেন, এভাবে টাকা বাঁচাচ্ছে, কিন্তু ডিএ দিচ্ছে না। এটাই কি যুব সমাজের ভবিষ্যৎ?  এভাবে একটা অসম্মানজনক কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে।

    শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ…

    এদিন একাধিক নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপনও তুলে ধরেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari)। একটিতে দেখা যাচ্ছে, রাজ্যের হোম ও হিল অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টে পাঁচজন উপদেষ্টা নিয়োগ করার জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। পারিশ্রমিক মাসে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা। মাস্টার্স ডিগ্রি বা এমবিএ পাশ হতে হবে। কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে পাঁচ বছর। ওই দফতরেই পাঁচটি শূন্য পদে চুক্তিভিত্তিক জুনিয়র কনসালট্যান্ট নিয়োগের বিজ্ঞাপনও দেওয়া হয়েছে। সেখানেও মাস্টার্স ডিগ্রি বা এমবিএ চাওয়া হয়েছে। কাজের অভিজ্ঞতা প্রয়োজন দু বছরের। প্রতি মাসে পারিশ্রমিক ৭৫ হাজার টাকা।

    রাজ্য সরকারের তথ্য প্রযুক্তি দফতরে ১০ জন চুক্তিভিত্তিক ডেটা এন্ট্রি অপারেটর নেওয়ার বিজ্ঞাপনও রয়েছে। এখানে পারিশ্রমিক বাবদ প্রতি মাসে দেওয়া হবে ২৫ হাজার টাকা। অস্থায়ী হোমগার্ড পদেও নিয়োগ হবে। প্রতিদিন মাথা পিছু ৫৬৫ টাকা করে দেওয়া হবে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) ট্যুইটে উল্লেখ করা সব পদই অস্থায়ী। ভবিষ্যতের কোনও নিশ্চয়তা নেই। চুক্তি পুনর্নবীকরণ না হলে কাজ চলে যাবে। সেই ভয়াবহ ও অনিবার্য পরিস্থিতির কথাই তুলে ধরেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ধর্নামঞ্চে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন জানেন?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বিজেপির ধর্নামঞ্চে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন জানেন?

    Suvendu Adhikari: বিজেপির ধর্নামঞ্চে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে রেড রোডে আম্বেদকরের মূর্তির নীচে দু দিনের ধর্নায় বসেছেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। এদিকে, শ্যামবাজারে তৃণমূলের (TMC) পাল্টা দু দিনের ধর্নায় বসেছেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব। বিজেপির এই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) প্রমুখ। এদিনের ধর্না মঞ্চে দিলীপ বলেন, আলিপুর সংশোধনাগার, দমদম সংশোধনাগার দিয়ে হচ্ছে না, তাই এখন তিহাড় জেলে যেতে হচ্ছে।

    অভিযোগের বাণ…

    তিনি বলেন, আসানসোল থেকে তুলে তিহাড়ে নিয়ে চলে গেল। আইনের হাত কত লম্বা দেখলেন? তিনি বলেন, মোদি আর যোগী যত শক্তিশালী হচ্ছেন, আইনের হাত তত লম্বা হচ্ছে। দিলীপ বলেন, ঘাটালের সাংসদ গতকাল সংসদে প্রশ্ন করেছিলেন বাংলার টাকা কেন দেওয়া হচ্ছে না। মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে সব থেকে বেশি দুর্নীতি। কোনও টাকার হিসেব আসে না। তাই টাকা আটকে রাখা হয়েছে। সরকারি কর্মীদের ডিএর দাবি যে অন্যায্য নয়, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন দিলীপ।

    বঙ্গ বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, সরকার সিঙ্গুরে গিয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রী সরষের বীজ ছড়িয়ে এসেছিলেন। মানুষ ওখানে চোখে সরষে ফুল দেখছেন, কিন্তু সরষের চাষ দেখতে পাননি। তিনি বলেন, সিঙ্গুর একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব হতে পারত, সেই সিঙ্গুরে আজ শ্মশানের স্তব্ধতা। রাজ্যের শিল্পপতিরা ভিন রাজ্যে চলে যাচ্ছেন।

    এদিনের মঞ্চে ভাষণ দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, আমাদের রাজ্যে কম্পার্টমেন্টাল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজ রেড রোডে ধর্না দিচ্ছেন। কোনও রাজ্যের মন্ত্রী বা কেন্দ্রের মন্ত্রী যাঁরা সংবিধানকে সামনে রেখে শপথ নিয়েছেন, তাঁরা এভাবে ধর্না দিতে পারেন না। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী কিছু মানেন না। উনি শুধু মানেন, এপাং-ওপাং-ঝপাং, আমরা সবাই ড্যাং-ড্যাং। তিনি বলেন, ২০২২ সাল পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে ঢালাও অর্থ দেওয়া হয়েছে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়নে। দেখা গেল, প্রত্যেকটা প্রকল্পের নাম বদলে দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী অন্ন সুরক্ষা যোজনাকে খাদ্যসাথী বলে চালানো হয়।

    আরও পড়ুুন: হতে পারে কারাদণ্ড! জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলায় মমতার আবেদন খারিজ বম্বে হাইকোর্টে

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পশ্চিমবঙ্গে জব কার্ড হোল্ডার ছিল ৩ কোটি ৬০ লক্ষ। ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে সেই সংখ্যা ২ কোটি ৬০ লাখ হয়ে গেল কেন?  তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, মোদিজি যখন বললেন, আধারের সঙ্গে জবকার্ড লিঙ্ক করতে হবে, তখনই ১ কোটি জবকার্ড বাদ পড়ে গেল। তিনি বলেন, গত ১০ বছর ধরে এরা ভুয়ো জব কার্ড দিয়ে কেন্দ্রের টাকা লুঠ করেছে। তিনি জানান, পশ্চিমবঙ্গে পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা ৪৫ লক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Corona Update in India: ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, টিকাকরণে জোর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

    Corona Update in India: ফের বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, টিকাকরণে জোর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা (Corona Update in India)। কিছুদিন আগেও নিম্নমুখী হতে শুরু করেছিল করোনা (Corona) সংক্রমিতের লেখচিত্র। তবে গরম পড়তেই ফের মাথাচাড়া দিয়েছে মারণ ভাইরাস। সপ্তাহখানেক আগে দেশে করোনায় দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা পেরিয়েছিল হাজারের গন্ডি। সপ্তাহ ঘুরতেই হু হু করে বাড়তে শুরু করেছে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বুধবার দেশে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা পেরিয়েছে দু হাজারের চৌকাঠ।

    করোনা (Corona Update in India) সংক্রমিতের সংখ্যা…

    জানা গিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সংক্রমিতের সংখ্যা ২ হাজার ১৫১ জন। সব মিলিয়ে ভারতে বর্তমানে করোনা সংক্রমিত সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১১ হাজার ৯০৩ জন। স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, গত পাঁচ মাসে এই সংখ্যা সর্বোচ্চ (Corona Update in India)। করোনায় মৃত্যুর পরিসংখ্যানও মিলেছে। জানা গিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমিত হয়ে মারা গিয়েছেন সাত জন। যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন মহারাষ্ট্রের ৩ জন, কেরলের ৩ জন এবং কর্নাটকের একজন। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত দেশে করোনা সংক্রমিত হয়ে মারা গিয়েছেন ৫ লক্ষ ৩০ হাজার ৮৪৮ জন।

    এদিকে, যেহেতু গোটা বিশ্বেই ফের বাড়ছে করোনার দাপট, তাই টিকাকরণে জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, যাঁদের দুটি টিকা নেওয়া হয়ে গিয়েছে, তাঁদের ফের বুস্টার ডোজ নিতে হবে। যাঁদের বুস্টার নেওয়া আছে, তাঁদের ফের নতুন করে বুস্টার ডোজ নিতে হবে। আগের টিকা নেওয়ার ৬ মাস থেকে ১ বছরের মধ্যে নতুন বুস্টার ডোজ নিতে হবে। প্রবীণ ব্যক্তি বা যাঁদের নানারকম অসুখ, কোমর্বিডিটি রয়েছে, তাঁদের অতি অবশ্যই বুস্টার ডোজ (Corona Update in India) নিতে হবে। কতদিন পরে নতুন করে বুস্টার ডোজ নিতে হবে, তা শরীরের অবস্থা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দেখে চিকিৎসকরা প্রেসক্রাইব করবেন।

    আরও পড়ুুন: হতে পারে কারাদণ্ড! জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলায় মমতার আবেদন খারিজ বম্বে হাইকোর্টে

    জানা গিয়েছে, অন্তত চার রকমের ভাইরাসের প্রজাতি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে চিনে। বিশ্বের অন্যান্য দেশেও সেই সব প্রজাতি ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ, টিকাকরণের ওপর ফের জোর দিতে হবে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিতে হবে বুস্টার ডোজ। সংস্থার দাবি, করোনা অতিমারি শেষ হতে এখনও বহু দেরি। এখনই করোনা থেকে মুক্তির কোনও সম্ভাবনাই নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: হতে পারে কারাদণ্ড! জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলায় মমতার আবেদন খারিজ বম্বে হাইকোর্টে

    Mamata Banerjee: হতে পারে কারাদণ্ড! জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলায় মমতার আবেদন খারিজ বম্বে হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বম্বে হাইকোর্টে (Bombay High Court) খারিজ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) আবেদন। ২০২১ সালে মুম্বইয়ের এক অনুষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীত (National Anthem) অবমাননার অভিযোগ ওঠে তৃণমূল (TMC) নেত্রীর বিরুদ্ধে। জাতীয় সঙ্গীতের অমর্যাদা করেছেন বলে ফৌজদারি মামলা দায়ের করেছিলেন বিজেপির এক নেতা। সেই মামলা খারিজের আবেদন জানিয়েছিলেন মমতা। বুধবার তৃণমূল নেত্রীর সেই আবেদন খারিজ করে দেয় আদালত। যার জেরে কাটল না মুখ্যমন্ত্রীর অস্বস্তি।

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    একুশের ১ ডিসেম্বর মুম্বই সফরে কবি জাভেদ আখতারের আয়োজনে এক অনুষ্ঠানে শহরের বিশিষ্টজনেদের সঙ্গে মিলিত হন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই অনুষ্ঠানের শেষে পরিবেশিত হয় জাতীয় সঙ্গীত। অভিযোগ, জাতীয় সঙ্গীত শুরুর সময় বসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, জাতীয় সঙ্গীত শেষ হওয়ার আগেই সভাস্থল ছেড়েও চলে যান মমতা। এর পরেই তাঁর বিরুদ্ধে জাতীয় সঙ্গীত অবমাননার অভিযোগ ওঠে। মুম্বইয়ের আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন বিজেপি নেতা বিবেকানন্দ গুপ্ত। সেই মামলা খারিজের দাবিতে বম্বে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মমতা।

    আরও পড়ুুন: ‘‘১৫-২০ দিন অপেক্ষা করুন, দেখুন কী হয়’’, বাংলার বিজেপি সাংসদদের কেন বললেন শাহ?

    মুম্বইয়ের ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট এই মামলায় প্রথমে সমন পাঠায় মুখ্যমন্ত্রীকে। পরে মুম্বইয়ের এক বিশেষ আদালত সেই সমন খারিজ করে দেয়। বিশেষ আদালতের রিভিউ পিটিশন দায়ের করেছিলেন মমতা। আদালতে তাঁর আইনজীবী জানিয়েছিলেন, ফৌজদারি কার্যবিধির অধীনে কোনও সরকারি পদাধিকারীর বিরুদ্ধে সমন জারি করতে গেলে অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক। এ ক্ষেত্রে সেই অনুমোদন নেওয়া হয়নি। এর পরেই খারিজ হয়ে যায় সমন। পরে সেই মামলা খারিজ করে দেওয়ার আবেদন জানানো হয় বম্বে হাইকোর্টে।

    বিচারপতি অমিত বোরকারের সিঙ্গল বেঞ্চ খারিজ করে দেয় মমতার আবেদন। তিনি বলেন, আদালতের নির্দেশে কোনও ভুল নেই। বেআইনি বিষয়ও নেই। তাই এই আবেদন গৃহীত হবে না। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর আবেদন খারিজ হয়ে যাওয়ায় এবার মুম্বইয়ের আদালতের হাজিরা দিতে হবে পারে মমতাকে। এই মামলায় দোষী প্রমাণিত হলে তিন বছরের কারাদণ্ডেও দণ্ডিত হতে পারেন তৃণমূল নেত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Assembly: কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচন ১০ মে, মোদি ম্যাজিকে জিতবে দল, আশাবাদী বিজেপি

    Karnataka Assembly: কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচন ১০ মে, মোদি ম্যাজিকে জিতবে দল, আশাবাদী বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেজে গেল কর্নাটক বিধানসভা (Karnataka Assembly) নির্বাচনের দামামা। নির্বাচন হবে ১০ মে, এক দফায়। ফল ঘোষণা ১৩ মে। বুধবার সাংবাদিক বৈঠক করে এ খবর জানান মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। ইতিমধ্যেই ১২৪টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে কংগ্রেস (Congress)। ৯৩টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে জেডিএস। কর্নাটক বিধানসভার আসন সংখ্যা ২২৪। তার মধ্যে গত বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি (BJP) পেয়েছিল ১১৯টি আসন। কংগ্রেস জিতেছিল ৭৫টি আসনে। আর তাদের জোট সঙ্গে জেডিইউ পেয়েছিল ২৮টি আসন। কর্নাটকের মোট ভোটার সংখ্যা ৫.২১ কোটি। এর মধ্যে মহিলা ভোটার ২.৫৯ কোটি। শতায়ু ভোটার রয়েছেন ১৬ হাজার ৯৭৬ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ৪ হাজার ৬৯৯ জন। নতুন ভোটার ৯.১৭ লক্ষ।

    কর্নাটক বিধানসভা (Karnataka Assembly) নির্বাচন…

    গত বিধানসভা (Karnataka Assembly) নির্বাচনে জোট সঙ্গী জেডিইউয়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েছিল কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন এইচডি কুমারস্বামী। সেই সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে এক মঞ্চে হাজির ছিলেন সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সীতারাম ইয়েচুরি, মায়াবতীর মতো বিজেপি বিরোধী নেতারা। সেই সরকারের আয়ু অবশ্য বেশিদিন ছিল না। তার পরেই সরকার গড়ে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হন বাসবরাজ বোম্মাই। কংগ্রেস ও জেডিইউ প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে দিলেও ক্ষমতাসীন দল বিজেপি তা করেনি। বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই বলেন, এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে।

    আরও পড়ুুন: আজ শহরে ধর্নায় বিজেপি! কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা লুঠের অভিযোগে পথে সুকান্ত-শুভেন্দু-দিলীপরা

    এবার লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে আম আদমি পার্টিও। ইতিমধ্যেই ৮০টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল। কেজরির দল যে বিজেপি বিরোধী ভোটেই ভাগ বসাবে, সে ব্যাপারে নিশ্চিত ওয়াকিবহাল মহল। কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনও মোদি ম্যাজিকে জিততে চাইছে বিজেপি। গত রবিবার কর্নাটকে সরকার প্রকল্পের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে গিয়ে ফের সরকার গড়ার দাবি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে কংগ্রেসও জোরকদমে প্রচারে নেমে পড়েছে। রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ হওয়াকে হাতিয়ার করে কর্নাটক জয়ের স্বপ্ন দেখছে সোনিয়া গান্ধীর দল।

    প্রসঙ্গত, কর্নাটক বিধানসভার (Karnataka Assembly) মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২৪ মে। তার আগেই মিটিয়ে ফেলতে হবে ভোটপর্ব। এদিন থেকেই কর্নাটকে লাগু হয়ে গেল আদর্শ আচরণ বিধি। এবার ১৩ হাজারেরও বেশি বুথ পরিচালনা করবেন কেবল মহিলারা। সেখানে সব দায়িত্বেই থাকবেন মহিলারা। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরাও হবেন মহিলা। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২০ এপ্রিল। প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৪ এপ্রিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Election: মে মাসেই কি হতে চলেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন? জল্পনা

    Election: মে মাসেই কি হতে চলেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন? জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সামনেই পঞ্চায়েত ভোট (Election)। তবে, এই নির্বাচন কবে হবে তা নিয়ে শাসক এবং বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের মধ্যে নানা জল্পনা রয়েছে। তবে, সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে এবার মে মাসের মধ্যেই হতে চলেছে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন (Election)! বাংলার নতুন বছরের শুরুতেই বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চলেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন, তেমনটাই সূত্রের খবর। মঙ্গলবার হাইকোর্ট রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওপরেই ভরসা রেখেছে। ভোট পরিচালনা করার জন্য আর কোনও বিধিনিষেধ থাকল না রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওপর।

    পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কী বলেছে আদালত? Election

    পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কমিশন বা নবান্ন কোনও মন্তব্য না করলেও, আদালত সবুজ সঙ্কেত দিয়ে রেখেছে রাজনৈতিক দলগুলিকে। হাইকোর্টের বয়ানে স্পষ্ট বলা রয়েছে, কোনও রাজনৈতিক দল যদি আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Election)  কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করাতে চায়, তবে তা পৃথকভাবে আবেদন করতে পারে। তাই ভোট পরিচালনার পূর্ণ ক্ষমতা পাওয়ার পরেও চলতি রমজান মাসে এখনই কমিশন নির্ঘন্ট নিয়ে মাথা  ঘামাচ্ছে না বলেই খবর। সূত্র বলছে, বাংলার নতুন বছর শুরু হতেই ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার ২৩ দিন থেকে সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে নির্বাচন (Election) সম্পন্ন করতে হবে। এপ্রিলের শেষে বিজ্ঞপ্তি যদি জারি করে কমিশন তাহলে নিয়ম মেনে আগামী মে মাসের মাঝামাঝির মধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচন (Election)  সম্পন্ন করবে কমিশন, এমনটাই সূত্রের খবর।

    গত পঞ্চায়েত ভোটে কত আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থীরা জয়ী হন, জানেন কী? Election

     ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Election)  জেলা পরিষদে ২০৪ টি, পঞ্চায়েত সমিতিতে ৩০৯৮ টি আসনে ও গ্রাম পঞ্চায়েতে ১৬ হাজার ৮৬১ টি আসনে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছিল। গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট আসন সংখ্যা ছিল ৪৮ হাজার ৬৫০। কিন্তু, ৩১ হাজার ৭৮৯ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। পঞ্চায়েত সমিতিতে মোট আসন সংখ্যা ৯২১৭। যদিও ৬১১৯ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। জেলা পরিষদের মোট আসন ৮২৫ টির মধ্যে ৬২১ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। তাই, এবছরের পঞ্চায়েত নির্বাচন (Election)  যাতে সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ হয় তা স্পষ্ট করতে চাইছে কমিশন।

    কী বললেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার? Election

    পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রসঙ্গে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস বলেন, “আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Election)  সব রাজনৈতিক দলই যাতে তাঁদের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারে সে দিকেই কড়া নজর দিচ্ছে কমিশন। বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Election)  মতো একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে সে দিকে শুধু  নজরই নয়, প্রয়োজনে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।” তবে সূত্রের খবর, সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন (Election) করতে কমিশন এক দফাতে করলেও তা করবে শান্তিপূর্ণ ভাবেই। এখন দেখার কমিশনের এই দৃঢ় মনোভাব আসন্ন নির্বাচনে (Election)  কতটা কার্যকরি করতে সক্ষম হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

    পঞ্চায়েত ভোটে ব্যালটের রং কী হচ্ছে জানেন? Election

    ইতিমধ্যেই নির্বাচনের (Election) জন্য তিন রং এর ব্যালট পেপারের ই-টেন্ডারিংও করে ফেলেছে কমিশন, এমনটাই সূত্রের খবর। জানা গিয়েছে, গ্রাম পঞ্চায়েতের জন্য সাদা, পঞ্চায়েত সমিতির জন্য গোলাপি এবং জেলা পরিষদের জন্য হলুদ রং এর ব্যালটের ই টেন্ডারিং ইতি মধ্যে সেরে ফেলেছে কমিশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘পথশ্রী প্রকল্পে কেবল তাপ্পি মারা হবে’, কেন বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ‘পথশ্রী প্রকল্পে কেবল তাপ্পি মারা হবে’, কেন বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির অভিযোগ থেকে রাজ্যবাসীর অভিমুখ ঘোরাতে পথশ্রী (Pathashree) প্রকল্প চালু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সেজন্য তিনি বেছে নিয়েছেন জমি আন্দোলনের ধাত্রীভূমি সিঙ্গুরকে (Singur)। মঙ্গলবার সেখানেই এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী। দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই আর্থিক সংকট থাকা সত্ত্বেও তড়িঘড়ি এই প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন মমতা। তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পের সমালোচনায় মুখর হয়েছে বিজেপি। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, এই পথশ্রী প্রকল্পের জন্য যে পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে, তাতে ভাঙাচোরা রাস্তায় তাপ্পি মারা ছাড়া আর কিছু হবে না।

    পথশ্রীর উদ্বোধন…

    জানা গিয়েছে, পথশ্রী প্রকল্পে রাজ্যজুড়ে ১২ হাজার কিলোমিটার রাস্তার উন্নয়ন ও সংস্কার করা হবে। এজন্য বরাদ্দ হয়েছে ৪ হাজার কোটি টাকা। সিঙ্গুরের রতনপুর এলাকায় ইটের ওপর বালি-সিমেন্ট ঢেলে প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, জমি রক্ষার দাবিতে একদিন এখানেই ধর্নায় বসেছিলাম, মনে আছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে সস্তা সেন্টিমেন্ট কুড়োতে সচেতনভাবেই মুখ্যমন্ত্রী সিঙ্গুর আন্দোলনের স্মৃতি উসকে দিলেন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘১৫-২০ দিন অপেক্ষা করুন, দেখুন কী হয়’’, বাংলার বিজেপি সাংসদদের কেন বললেন শাহ?

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পথশ্রী কিংবা রাস্তাশ্রী যোজনার উদ্বোধন করলেন। এই যোজনা উদ্বোধন করার জন্য তিনি যে জায়গাটি বেছে নিয়েছেন, সেটি হচ্ছে সিঙ্গুর। এই সিঙ্গুর আসলে শিল্প চেয়েছিল। সিঙ্গুরের অনিচ্ছুক কৃষকরা চাষযোগ্য জমি ফেরত চেয়েছিলেন। কিন্তু কেউ কিছু পেলেন না। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, এসবের পরিবর্তে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেখানে রাস্তা করছেন। তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় যদি যান তাহলে দেখবেন, ন্যাশানাল হাইওয়েগুলি বাদ দিলে পশ্চিমবঙ্গের গ্রামীণ এলাকায় মানুষের সব চেয়ে বেশি কষ্টের কারণ হচ্ছে গ্রামীণ রাস্তা। প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনায় যেসব রাস্তা তৈরি হয়েছিল সেগুলি দেখভালের কোনও ব্যবস্থাই রাজ্য সরকার করেনি।

    সেই কারণেই দুরবস্থার মুখোমুখি হচ্ছেন বাংলার সাধারণ মানুষ। এর পরেই সুকান্তের তোপ, এই পথশ্রী কিংবা রাস্তাশ্রী প্রকল্পের জন্য মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী যে বাজেট দিয়েছেন, তাতে তাপ্পি মারা ছাড়া কোনও কিছুই হবে না। প্রসঙ্গত, পথশ্রী প্রকল্প নিয়ে দিন কয়েক আগে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেছিলেন, পথশ্রী প্রকল্পে যে কনট্রাক্টররা রাস্তা তৈরির কাজে নামবেন, তাঁরা কেউ পয়সা পাবেন না। রাজ্য সরকারের ভাঁড়ার খালি। সরকার নিঃস্ব, ভাঁড়ে মা ভবানী অবস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কেন্দ্র, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রাজ্যের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কেন্দ্র, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমাহীন দুর্নীতির কারণেই পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক এবং পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের তরফে। মঙ্গলবার একথা জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। মঙ্গলবার রাজ্যে কৃষক মৃত্যুর প্রতিবাদে মিছিল করেন শুভেন্দু। তার পরেই বলেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার সেকশন ২৭ লাগু করেছে। ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনা বা প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনার আর কোনও টাকা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার পাবে না।

    শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ…

    তিনি বলেন, সীমাহীন দুর্নীতির কারণেই সেকশন ২৭ লাগু করা হয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক এবং পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের তরফে। একটা দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারকে অর্থনৈতিকভাবে সিল করে দেওয়া হয়েছে। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, গোটা দেশের মধ্যে কেবল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ক্ষেত্রেই এই নিষেধাজ্ঞা লাগু করা হয়েছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, মূলত গ্রামীণ এলাকার মানুষের উন্নয়নের জন্য যে বিপুল পরিমাণ টাকা কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের জন্য বরাদ্দ করেছিল, তাতে ব্যাপক দুর্নীতির জন্যই ২০২৩-২৪ সালে আর কোনও টাকা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের তরফে পাবে না রাজ্য।

    তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের পতন নিশ্চিত। কারও ক্ষমতা নেই তা আটকানোর। সেই কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রসঙ্গত, তৃণমূল সাংসদ দেবের এক প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী স্বাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি জানিয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে অনিয়মের কারণে পশ্চিমবঙ্গের টাকা আটকে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক।

    আরও পড়ুুন: ‘‘১৫-২০ দিন অপেক্ষা করুন, দেখুন কী হয়’’, বাংলার বিজেপি সাংসদদের কেন বললেন শাহ?

    রাজ্যের তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে ধান কেনায় দুর্নীতির অভিযোগও তোলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। তাঁর অভিযোগ, রাইস মিল মালিকদের একাংশকে নিয়ে দুর্নীতি করেছেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী। শুভেন্দু বলেন, আমরা কাগজপত্র সব রেডি করে ফেলেছি। তদানীন্তন খাদ্যমন্ত্রী ও পশ্চিমবঙ্গ সরকার ধান কেনায় কত বড় দুর্নীতি করেছে রাইস মিল মালিকদের একটা অংশকে নিয়ে, তার প্রমাণ বিরোধী দলনেতা দেবে। নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, গত এক মাসে বাংলায় ৪ জন আলুচাষি আত্মহত্যা করেছেন। চন্দ্রকোণা, আমলাশোল, হুগলির ফুরফুরার খানাকুল ২ নম্বর ব্লকে। কৃষকদের আত্মহত্যা বসে দেখতে পারি না। তাই পথে নেমে প্রতিবাদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share