Tag: bangla news

bangla news

  • Sajal Ghosh: ১০ টাকা দিলেই বাড়িতে পৌঁছে যাবে খাবার, বড় উদ্যোগ বিজেপি নেতা সজল ঘোষের

    Sajal Ghosh: ১০ টাকা দিলেই বাড়িতে পৌঁছে যাবে খাবার, বড় উদ্যোগ বিজেপি নেতা সজল ঘোষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিন জিনিসপত্রের দাম বেড়েই চলেছে। ৫০০ টাকা হাতে নিয়ে বাজার গেলে ঝোলা ভর্তি হয় না। মূল্যবৃদ্ধির বাজারে এবার বড় উদ্যোগ নিলেন বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষ (Sajal Ghosh)। মাত্র ১০ টাকায় বাড়িতে পৌঁচ্ছে যাবে খাবার। পেটপুরে মিলবে খাবার। এই উদ্যোগের জন্য তিনি সকলের প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি।

    কারা এই উদ্যোগের সুবিধা পাবেন? (Sajal Ghosh)

    ফেব্রুয়ারি মাসের ৮ তারিখ থেকেই বিজেপি (BJP) নেতা সজল ঘোষ (Sajal Ghosh) শুরু করছেন এই পদক্ষেপ। জানা যাচ্ছে, আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এই রাজ্যে এমন অনেক অসহায় প্রবীণ নাগরিক রয়েছেন, যাঁরা একা থাকেন। ঠিকভাবে রান্না করতে পারেন না। অনেকে আবার বয়সের কারণে বাইরে খাবার কিনতে যেতে পারেন না। আর বাজারমূল্য একটি বড় ফ্যাক্টর। এসবের কথা মাথায় রেখে রাতের খাবারের বন্দোবস্ত করার জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মধ্য ও উত্তর কলকাতার বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য দশ টাকার বিনিময়ে বাড়িতে খাবার পৌঁছে দেবে বিজেপি। যেসব বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা বাড়িতে একা থাকেন, অসহায় তাদের পাশে দাঁড়াতেই এই পদক্ষেপ করছেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। এই উদ্যোগের নাম রাখা হয়েছে ‘চেটেপুটে’। তবে তিনি পরিস্কার জানিয়েছেন, ‘মা ক্যান্টিনের’ সঙ্গে এর কোনও মিল নেই।

    আরও পড়ুন: ‘‘এটা মৃত্যু নয়, হত্যা”, স্যালাইনকাণ্ডে থানায় এফআইআর দায়ের বিজেপি বিধায়ক শঙ্করের

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    এ বিষয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘সজল ঘোষ (Sajal Ghosh) এই এলাকায় বরাবর জনসেবামূলক কাজ করেছেন। আগেও আমাদের দল এই ধরনের জনসেবামূলক কাজ করেছে। অনেক সময় বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের বাড়িতে রান্না করার মতো পরিস্থিতি থাকে না। তাঁদের জন্যই মূলত এই উদ্যোগ। আশা রাখব, এই উদ্যোগে বহু বৃদ্ধ-বৃদ্ধা উপকৃত হবেন। তবে এটা কারও পাল্টা নয়, আগেই বলে দিলাম। বরং, এটা বলতে পারি, সজলের উদ্যোগ অভিনব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: সাম্প্রদায়িক হিংসায় হারিয়েছিল ভিটে, ৪৭ বছর পর তিন হিন্দু পরিবারকে জমি ফেরালেন যোগী

    Yogi Adityanath: সাম্প্রদায়িক হিংসায় হারিয়েছিল ভিটে, ৪৭ বছর পর তিন হিন্দু পরিবারকে জমি ফেরালেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাম্প্রদায়িক হিংসার জেরে ভিটে ছাড়া হয়েছিলেন ৪৭ বছর আগে (Sambhal)। ফিরলেন ৪৭ বছর পরে। তাঁদের ভিটেয় ফেরালেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। ১৯৭৮ সালে হিংসার কারণে ভিটে ছেড়েছিলেন সম্ভলের বহু হিন্দু পরিবার। সেই সময় উচ্ছেদ হওয়া তিনটি হিন্দু পরিবারের জমির মালিকানা পুনরুদ্ধার করল যোগী প্রশাসন। এই তিন পরিবার হিংসায় হারিয়েছিলেন তাঁদের প্রিয়জনদের। বেহাত হয়ে গিয়েছিল ভিটেও। সেই জমিই ফেরত পেলেন তাঁরা।

    সম্ভল হিংসা (Yogi Adityanath)

    ১৯৭৮ সালে সম্ভল হিংসা উত্তরপ্রদেশের ইতিহাসে একটি শোকাবহ অধ্যায়। সেবার প্রায় ২৫০ জন হিন্দুকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল বা জীবন বাঁচাতে তাঁদের বাড়ি ছেড়ে পালাতে বাধ্য করা হয়েছিল। এই হিংসায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন তুলসী রামের পরিবার। দলিত এই হিন্দুর মৃত্যুর পর প্রাণের ভয়ে ঘরদোর ছেড়ে পালান ওই এলাকার হিন্দুরা। আশ্রয় নেন চন্দৌসি এবং অন্যান্য জায়গায়। জমি-ভিটে বেহাত হয়ে যাওয়ায় একেবারে নিঃস্ব হয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। হিন্দুদের কেড়ে নেওয়া জমিতে স্কুল গড়ে তোলে মুসলমানরা।

    কী বলছেন খুন হওয়া তুলসির পরিবার

    তুলসির পরিবারের সদস্য অমরিশ কুমার। সেদিনের সেই বর্বরতার সাক্ষী তিনি। বলেন, “দাঙ্গার সময় আমার দাদুকে খুন করা হয়েছিল। এরপর আমাদের আর কোনও উপায় ছিল না। বাড়ি, জমি-জিরেত, জীবিকা— সব কিছু ফেলে রেখে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম।” তিনি বলেন, “হিংসা থেমে যাওয়ার পর ভিটেয় ফেরার চেষ্টা করেছিলাম। আমাদের তাড়া করে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। আমাদের বলা হয়েছিল, এখানে আমাদের আর কোনও জায়গা নেই।” বেহাত হয়ে যাওয়া জমি ফিরে পেয়ে যারপরনাই খুশি অমরিশ। বলেন, “আজ, আমরা ন্যায়বিচারের অনুভূতি (Yogi Adityanath) নিয়ে এখানে দাঁড়িয়েছি। জমি অবশেষে আবার আমাদের হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: ভারতের হুঁশিয়ারির পরই বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইল জুকারবার্গের সংস্থা মেটা

    জমি ফিরে পেয়েছেন আশা দেবীও। তিনি বলেন, “রোডওয়েজ বাস স্টেশনের পিছনে আমাদের প্রায় ২.২৫ বিঘা জমি ছিল। অন্যরা দখল করে নিয়েছিল। সেখানে একটা স্কুল তৈরি করা হয়েছিল।” তিনি বলেন, “আমরা যখনই আমাদের ন্যায্য অধিকার ফেরত পাওয়ার চেষ্টা করেছি, আমাদের তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা সত্ত্বেও, সবসময় মনে হতো সিস্টেম আমাদের কষ্টের প্রতি উদাসীন।” প্রসঙ্গত, দিন (Sambhal) কয়েক আগেই এই মামলাগুলি রি-ওপেন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) স্বয়ং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত ২ যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন, ‘‘সাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে ভারত’’, বললেন মোদি

    PM Modi: নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত ২ যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন, ‘‘সাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে ভারত’’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহত্তম নৌশক্তি হিসেবে উঠে আসছে ভারত। বুধবার সেনাবাহিনী দিবসে মুম্বইয়ে নৌসেনার তিনটি যুদ্ধজাহাজকে অন্তর্ভুক্ত করে এমনই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চিনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্রমশ সাগরে (Indian Navy শক্তি বাড়াচ্ছে আত্মনির্ভর ভারত।  এদিন ‘আইএনএস সুরাট’, ‘আইএনএস নীলগিরি’ এবং ‘আইএনএস ভাগশির’ ওরফে ‘হান্টার কিলার’ সাবমেরিনকে দেশের মানুষের জন্য উৎসর্গ করলেন মোদি।

    ভারত বৃহত্তম নৌশক্তিতে পরিণত হবে

    এদিন তিন রণতরীকে নৌসেনায় অন্তর্ভুক্তির পর মোদি (PM Modi) বলেন, “ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ ভারতীয় বাহিনীকে নতুন শক্তি ও নতুন দৃষ্টি দিয়েছিলেন। আজ তার পবিত্র ভূমিতে আমরা একবিংশ শতাব্দীর নৌবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য অনেক বড় পদক্ষেপ করছি। এই প্রথম একটি ডেস্ট্রয়ার, একটি ফ্রিগেট এবং একটি সাবমেরিন একসঙ্গে কার্যকর হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী যোগ করেন, “ভারত বৃহত্তম নৌশক্তি হিসেবে উঠে আসছে। গতি আসছে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে, যা আত্মনির্ভর ভারতের প্রতীক।” এদিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ ভারতের সামুদ্রিক ঐতিহ্য, নৌবাহিনীর গৌরবময় ইতিহাসের জন্য এবং আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের জন্য বড় একটা দিন। এই প্রথমবার একইসঙ্গে ডেস্ট্রয়ার (একটি দ্রুতগতির যুদ্ধজাহাজ, হরেক রকম মারণ ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম, বিশেষ করে সাবমেরিন এবং বিমানের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষামূলক ভূমিকার জন্য সজ্জিত), একটি ফ্রিগেট (মিশ্র অস্ত্রের যুদ্ধজাহাজ, সাধারণত একটি ডেস্ট্রয়ারের চেয়ে হালকা) এবং একটি সাবমেরিনের অন্তর্ভুক্তি হল ভারতীয় নৌবাহিনীতে।” 

    ভারতীয় নৌবাহিনীর দাপট

    দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তায় কার্যত বিপ্লব আনতে চলেছে এই তিন অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যুদ্ধ জাহাজ।  তিন যুদ্ধ জাহাজ ভারতের হাতে এসে যাওয়ায় গোটা বিশ্বেই ভারতের নৌসেনার দাপট আরও বেশ কিছুটা যে বাড়ছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত সমগ্র ভারত মহাসাগর অঞ্চল জুড়ে প্রথম প্রতিক্রিয়াকারী হিসাবেও আবির্ভূত হয়েছে। সাম্প্রতিক মাসগুলিতে আমাদের নৌবাহিনী শত শত জীবন এবং হাজার হাজার কোটি টাকার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পণ্যসম্ভার রক্ষা করেছে। এটি ভারতের প্রতি বিশ্ববাসীর আস্থা বাড়িয়েছে, আপনাদের প্রচেষ্টার কারণে একটি বিশ্বাস তৈরি হয়েছে। ভারতীয় নৌবাহিনী এবং উপকূলরক্ষী বাহিনীর প্রতি আস্থা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ, এটা স্পষ্ট যে আশিয়ান, অস্ট্রেলিয়া, উপসাগরীয় দেশগুলি এবং আফ্রিকান দেশগুলির সঙ্গে ভারতের অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার হচ্ছে ।” 

    এই দুই যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিনের গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন নৌবাহিনীর (Indian Navy) চিফ অ্যাডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠী। তিনি বলেন,  “এই প্ল্যাটফর্মগুলি নৌবাহিনীর অপারেশনাল সক্ষমতাকে শক্তিশালী করবে। আমাদের সামুদ্রিক স্বার্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং প্রধানমন্ত্রীর সাগরের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি অর্থাৎ এই অঞ্চলে সবার জন্য নিরাপত্তা ও বৃদ্ধির চিন্তাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।”

    আইএনএস সুরাটের বিশেষত্ব

    • পি-১৫বি স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার প্রকল্পের চতুর্থ এবং শেষ যুদ্ধজাহাজ
    • দৈর্ঘ্যে ১৬৪ মিটার এবং ৭০,০০০ টন ভার বহন করতে পারে
    • সমুদ্রে গতিবেগ ৩০ নট (প্রায় ৫৫ কিলোমিটার) গতিবেগ
    • বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে উন্নত ডেস্ট্রয়ারগুলির মধ্যে একটি।
    • এই জাহাজে ৭৫% দেশীয় উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে।
    • অত্যাধুনিক অস্ত্র-সেন্সর শত্রুপক্ষকে খুঁজে বের করতে থাকতে আরও উন্নত নেটওয়ার্ক
    • আইএনএস সুরাটের নির্মাণ কাজ ২০১৯ সালের নভেম্বরে শুরু হয়েছিল। ২০২২ সালের মে মাসে উদ্বোধন হয়।

    আইএনএস নীলগিরি-র বিশেষত্ব

    • পি-১৭এ স্টেলথ ফ্রিগেট প্রকল্পের প্রথম জাহাজ
    • ১৪৯ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৬৬৭০ টন ভার বহন ক্ষমতা
    • সমুদ্রে দীর্ঘমেয়াদী অভিযান পরিচালনার ক্ষমতা।
    • দেশীয় পরবর্তী প্রজন্মের ফ্রিগেটের একটি ক্লাসিক উদাহরণ
    • দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তা আরও জোরদার করবে
    • ভারী ক্ষেপণাস্ত্র বহন ক্ষমতা এবং মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষমতার ক্ষেপণাস্ত্র বহন ক্ষমতা। 
    • আইএনএস নীলগিরির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে। এটি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে চালু হয়।

    আইএনএস ভাগশির-এর বিশেষত্ব

    • পি-৭৫ স্করপিন প্রকল্পের ষষ্ঠ এবং শেষ সাবমেরিন।
    • ৬৭ মিটার লম্বা এবং ১৫৫০ টন ওজন বহন ক্ষমতা। 
    • ফরাসি নৌবাহিনীর সহযোগিতায় নির্মিত হয়েছে এই অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র। 
    • এটি দেশকে আরও স্বনির্ভর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: কাঁটাতার বসানোয় বাধাসৃষ্টির পর সীমান্তে ভারতীয় কৃষককে ‘অপহরণ’ বিজিবি-র!

    Bangladesh: কাঁটাতার বসানোয় বাধাসৃষ্টির পর সীমান্তে ভারতীয় কৃষককে ‘অপহরণ’ বিজিবি-র!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই বাংলাদেশ (Bangladesh) জুড়ে উত্তরোত্তর বাড়ছে ভারত-বিদ্বেষ। পাশাপাশি, বিজিবি-র তরফে সীমান্তে লাগাতার উস্কানি দেওয়ার চেষ্টাও চলছে। যার জেরে মালদা ও কোচবিহার সহ রাজ্যের একাধিক জেলায় কাঁটাতার দিতে বাধা দিচ্ছে বিজিবি। এই নিয়ে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে তৈরি হয়েছে উত্তেজনার পরিবেশ। এই আবহের মধ্যে এবার এক কৃষককে অপহরণ করার অভিযোগ উঠল বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি-র বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার চাপড়ার হৃদয়পুর এলাকায়।

    পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?(Bangladesh)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিনের মতো হৃদয়পুর গ্রামের চাষি নূর হোসেন মঙ্গলবার সকালে বিএসএফের কাছে তার পরিচয়পত্র জমা দিয়ে কাঁটাতার পেরিয়ে জিরো পয়েন্টের কাছে নিজের চাষের (Bangladesh) জমিতে চাষ করতে গিয়েছিলেন। এরপর সন্ধ্যা গড়িয়ে গেলেও আর বাড়িতে ফিরে আসেননি তিনি। এরপরই সীমান্তবর্তী এলাকায় প্রত্যেকের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়ে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষীরা ওই কৃষককে অপহরণ করেছে। ২৪ ঘণ্টা অতিক্রান্ত করলেও এখনো কৃষককে ফিরে পাননি তাঁর পরিবার। চরম দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছে ভারতীয় ওই কৃষকের পরিবার। পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, নিয়ম মেনেই নিজের জমিতে চাষ করতে গিয়েছিলেন। অন্য সময় বিকেলের মধ্যেই বাড়ি ফিরে আসেন। ২৪ ঘণ্টা হয়ে গেল কোনও খোঁজ নেই। এভাবে বিজিবি কেন একজন চাষিকে অপহরণ করল? আর বাংলাদেশে যে সব ঘটনা ঘটছে, সে সব দেখে আমরা চরম আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি। আমরা চাই, অবিলম্বে তাঁকে বাড়িতে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।

    বাংলাদেশের কী বক্তব্য?

    বাংলাদেশের (Bangladesh) পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে যে, সোনা পাচারকারী সন্দেহেই নূর হোসেন শেখকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিষয়টি ইতিমধ্যেই বিএসএফ-কে জানানো হয়েছে। পাশাপাশি, এ বিষয়ে চাপড়া থানার পুলিশের অবহিত করা হয়েছে। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে যে, দেশের অভ্যন্তরের পরিস্থিতি থেকে জনগণের নজর ঘোরাতেই কি সীমান্তে লাগাতার উস্কানি দিচ্ছে বাংলাদেশের সরকার? নেপথ্যে কি মৌলবাদীদের প্ররোচনা? প্রশ্ন ওয়াকিবহাল মহলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 251: “এই শুন, এরই নাম নিরাকার সচ্চিদানন্দ-দর্শন, বিশুদ্ধচক্র ভেদ হলে সকলি আকাশ”

    Ramakrishna 251: “এই শুন, এরই নাম নিরাকার সচ্চিদানন্দ-দর্শন, বিশুদ্ধচক্র ভেদ হলে সকলি আকাশ”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ও ভক্তগৃহে

    চতুর্থ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২১শে জুলাই

    শ্রীযুক্ত অধর সেনের বাটীতে কীর্তনানন্দে

    রামালাল (Ramakrishna) আবার গাইলেন:

    ভবদারা ভয়হরা নাম শুনেছি তোমার,
    তাইতে এবার দিয়েছি ভার তারো তারো না তারো মা।
    তুমি মা ব্রহ্মাণ্ডধারী ব্রহ্মাণ্ড ব্যাপিকে,
    কে জানে তোমারে তুমি কালী কি রাধিকে,
    ঘটে ঘটে তুমি ঘটে আছ গো জননী,
    মূলাধার কমলে থাক মা কুলকুণ্ডলিনী।
    তদূর্ধ্বেতে আছে মাগো নামে স্বাধিষ্ঠান,
    চতুর্দল পদ্মে তথায় আছ অধিষ্ঠান,
    চর্তুদলে থাক তুমি কুলকুণ্ডলিনী,
    ষড়দল বজ্রাসনে বস মা আপনি।
    তদূর্ধ্বেতে নাভিস্থান মা মণিপুর কয়,
    নীলবর্ণের দশদল পদ্ম যে তথায়,
    সুষুম্নার পথ দিয়ে এস গো জননী,
    কমলে কমলে থাক কমলে কামিনী।
    তদূর্ধ্বেতে আছে মাগো সুধা সরোবর,
    রক্তবর্ণের দ্বাদশদল পদ্ম মনোহর,
    পাদপদ্মে দিয়ে যদি এ পদ্ম প্রকাশ।
    (মা), হৃদে আছে বিভাবরী তিমির বিনাশ।
    তদূর্ধ্বেতে আছে মাগো নাম কণ্ঠস্থল,
    ধূম্রবর্ণের পদ্ম আছে হয়ে ষোড়শদল।
    সেই পদ্ম মধ্যে আছে অম্বুজে আকাশ,
    সে আকাশ রুদ্ধ হলে সকলি আকাশ।
    তদূর্ধ্বে ললাটে স্থান মা আছে দ্বিদল পদ্ম,
    সদায় আছয়ে মন হইয়ে আবদ্ধ।
    মন যে মানে না আমার মন ভাল নয়,
    দ্বিদলে বসিয়া রঙ্গ দেখয়ে সদায়।
    তদূর্ধ্বে মস্তকে স্থান মা অতি মনোহর,
    সহস্রদল পদ্ম আছে তাহার ভিতর।
    তথায় পরম শিব আছেন আপনি,
    সেই শিবের কাছে বস শিবে মা আপনি।
    তুমি আদ্যাশক্তি মা জিতেন্দ্রিয় নারী,
    যোগীন্দ্র মুনীন্দ্র ভাবে নগেন্দ্র কুমারী।
    হর শক্তি হর শক্তি সুদনের এবার,
    যেন না আসিতে হয় মা ভব পারাবার।
    তুমি আদ্যাশক্তি মাগো তুমি পঞ্চতত্ত্ব,
    কে জানে তোমারে তুমি তুমিই তত্ত্বাতীত।
    ওমা ভক্ত জন্য চরাচরে তুমি সে সাকার,
    পঞ্চে পঞ্চ লয় হলে তুমি নিরাকার।

    নিরাকার সচ্চিদানন্দ দর্শন—ষট্‌চক্রভেদ—নাদভেদ ও সমাধি 

    শ্রীযুক্ত রামলাল যখন গাহিতেছেন (Kathamrita):

    “তদূর্ধ্বেতে আছে মাগো নাম কণ্ঠস্থল,
    ধূম্রবর্ণের পদ্ম আছে হয়ে ষোড়শদল।
    সেই পদ্ম মধ্যে আছে অম্বুজে আকাশ,
    সে আকাশ রুদ্ধ হলে সকলি আকাশ।”

    তখন ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) মাস্টারকে বলিতেছেন—

    “এই শুন, এরই নাম নিরাকার সচ্চিদানন্দ-দর্শন। বিশুদ্ধচক্র ভেদ হলে সকলি আকাশ।”

    মাস্টার—আজ্ঞে হাঁ।

    শ্রীরামকৃষ্ণ—এই মায়া-জীব-জগৎ পার হয়ে গেলে তবে নিত্যতে পৌঁছানো যায়। নাদ ভেদ হলে তবে সমাধি হয়। ওঁকার সাধন করতে করতে নাদ ভেদ হয়, আর সমাধি হয়।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yoon Suk Yeol: গ্রেফতার দক্ষিণ কোরিয়ার বরখাস্ত হওয়া প্রেসিডেন্ট, কেন জানেন?

    Yoon Suk Yeol: গ্রেফতার দক্ষিণ কোরিয়ার বরখাস্ত হওয়া প্রেসিডেন্ট, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরখাস্ত করা হয়েছিল আগেই। এবার গ্রেফতার করা হল দক্ষিণ কোরিয়ার (South Korea) প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলকে (Yoon Suk Yeol)। এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছিল। শেষমেশ বুধবার তাঁর বাসভবন থেকে গ্রেফতার করা হয় ইওলকে। সংবাদ সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, এদিন সিওলের হান্নাম ডংয়ের বাসভবন থেকে বরখাস্ত হওয়া প্রেসিডেন্টের গাড়ি বেরিয়ে যেতে দেখা যায়। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় দুর্নীতি-বিরোধী এজেন্সির কার্যালয়ে। সেই গ্রেফতারির পরে দক্ষিণ কোরিয়ার বিরোধী দল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির তরফে দাবি করা হয়, সাংবিধানিক শৃঙ্খলা, গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন ফেরানোর ক্ষেত্রে এটা (ইওলকে গ্রেফতার) হল প্রথম পদক্ষেপ।

    সরকারি বাসভবনে হানা (Yoon Suk Yeol)

    এর আগেও একবার ইওলকে গ্রেফতার করতে তাঁর সরকারি বাসভবনে হানা দিয়েছিল পুলিশ ও দুর্নীতি দমন শাখা। যদিও বরখাস্ত হওয়া প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পিএসএসের কর্মীদের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষের জেরে সেবার তাঁকে গ্রেফতার করা যায়নি। এদিনও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে। পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন ইওলের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পিএসএস কর্মীরা। কয়েক ঘণ্টা ধরে টানাপোড়েন চলে দু’পক্ষে। ইওলের গ্রেফতারি আটকাতে তাঁর বাড়ির সামনে জড়ো হয়েছিলেন হাজার হাজার সমর্থক। তাঁদের সরিয়েই ৩ হাজার পুলিশ নিয়ে বরখাস্ত হওয়া প্রেসিডেন্টের বাসভবনে ঢোকেন তদন্তকারীরা। তার পরে ইওলকে গ্রেফতার করে দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ।

    ইওলের আইনজীবীর বক্তব্য

    ইওলের (Yoon Suk Yeol) আইনজীবী জানান, এদিনই ব্যক্তিগতভাবে দুর্নীতি তদন্ত অফিসে হাজিরা দেবেন বলে ঠিক করেছিলেন ইওল। তবে তার আগেই তাঁকে এভাবে গ্রেফতার করাটা দেশবাসী ভালোভাবে নেবেন না। ইওল স্বয়ং দাবি করেন, তিনি সব সময়ই তদন্তকারীদের সঙ্গে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত ছিলেন। তবে তাঁর এই গ্রেফতারি দেশে আইনের শাসন ভেঙে পড়ার উদাহরণ।

    আরও পড়ুন: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় কেজরির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি

    দেশে মার্শাল ল বা সামরিক আইন জারি করার কারণে ইওলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি করেছিল দক্ষিণ কোরিয়ার আদালত। ৩ ডিসেম্বর জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় ইওল বলেছিলেন, তিনি সারা দেশে সামরিক আইন বলবৎ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এই পরেই ইওলকে বরখাস্তের দাবি তোলেন বিরোধীরা। পার্লামেন্টে বরখাস্তের প্রস্তাবও আনেন তাঁরা। ১৪ ডিসেম্বর ভোটাভুটি হয়। হেরে যান প্রেসিডেন্ট (South Korea)। তার জেরেই বরখাস্ত হতে হয় তাঁকে (Yoon Suk Yeol)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Army Day: ভারতীয় সেনা জওয়ানদের সাহস ও আত্মবলিদানকে কুর্ণিশ রাষ্ট্রপতি মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Indian Army Day: ভারতীয় সেনা জওয়ানদের সাহস ও আত্মবলিদানকে কুর্ণিশ রাষ্ট্রপতি মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ৭৭তম সেনা দিবসে (Indian Army Day) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (President Murmu-PM Modi)। ভারতীয় সেনার সাহস, শৌর্য, উৎসর্গ, আত্মবলিদান এবং পরাক্রম নিয়ে ব্যাপক প্রশংসার কথা উঠে এসেছে রাষ্ট্রনেতাদের কথায়। জেনারেল কেএম কারিয়াপ্পার স্মরণে প্রতি বছর ১৫ জানুয়ারি সেনা দিবস উদ্‌যাপিত হয়। তিনি দেশের প্রথম ফিল্ড মার্শাল হয়েছিলেন। ১৯৪৯ সালে জেনারেল এফআরআর বুচারের কাছ থেকে সেনা প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। তিনিই ছিলেন প্রথম ভারতীয় যিনি সেনাপ্রধান হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন।

    সেনাদের প্রতি আমরা ঋণী (Indian Army Day)

    রাষ্ট্রপতি মুর্মু (President Murmu-PM Modi) এদিন সেনার একটি অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। এরপর সেনাদের (Indian Army Day) উদ্দেশে তাঁদের যুদ্ধ, পরাক্রম, বীরত্বের বিষয়ে ব্যাপক প্রশংসা করেন। নিজের এক্স হ্যান্ডলে তিনি বলেন, “ভারতের সেনা বাহিনী দেশের সুরক্ষা এবং নিরাপত্তায় বিরাট ভূমিকা পালন করে থাকে। আমাদের সৈন্যদের কারণেই দেশের প্রগ্রতি, সমৃদ্ধি এবং অগ্রগতিতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অক্ষত রয়েছে। সেনার সাহস এবং বীরত্ব বহিঃদেশের শক্তিকে প্রতিহত করে। সীমান্তকে সব সময় অতন্দ্রপ্রহরী সুরক্ষিত রাখে সেনার পরিশ্রম। যে কোনও রকমের সন্ত্রাস এবং জঙ্গি কার্যকলাপের বিরুদ্ধে সেনার অভিযান নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য। দেশের পক্ষ থেকে আত্মবিলদানকারী প্রত্যেক সেনাকর্মীকে আমি হৃদয় থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। যাঁরা প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের এবং সেই পরিবারবর্গের প্রতি আমরা ঋণী। আমি চাই ভারতীয় সেনা তাঁদের সকল কাজে সাফল্য অর্জন করুক। সকল প্রচেষ্টাগুলিতে স্বার্থক লাভ করুক।”

    প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় মানবিক সহায়তা দেন সেনা

    অপর দিকে প্রধানমন্ত্রী মোদি (President Murmu-PM Modi) ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army Day) দৃঢ়সংকল্প, পেশাদারিত্ব এবং উৎসর্গকে কুর্ণিশ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “সশস্ত্র বাহিনী এবং তাঁদের পরিবারের কল্যাণে আমাদের সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে দ্রুত পালনে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। আজ সেনা দিবসে আমরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর অদম্য সাহসকে অভিনন্দন জানাই, যাঁরা আমাদের দেশের নিরাপত্তার কাজ করছেন, তাঁদের ত্যাগের কথাও স্মরণ করি। প্রতিদিন কোটি কোটি ভারতীয়দের নিরাপত্তার কাজে সেবা প্রদান করে থাকেন সেনা কর্মীরা। ভারতীয় সেনাবাহিনী দৃঢ়সংকল্পে পেশাদারিত্বে এবং উৎসর্গের প্রতীক। আমাদের সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়ও মানবিক সহায়তা প্রদানে একটি বিরাট ভূমিকা পালন করে থাকেন সেনা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ঝঞ্ঝা কাটিয়ে রাজ্যে ঢুকছে উত্তুরে হাওয়া, ফের কমল তাপমাত্রা, এবার কি জাঁকিয়ে শীত বঙ্গে?

    Weather Update: ঝঞ্ঝা কাটিয়ে রাজ্যে ঢুকছে উত্তুরে হাওয়া, ফের কমল তাপমাত্রা, এবার কি জাঁকিয়ে শীত বঙ্গে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমী ঝঞ্ঝার বাধা কাটিয়ে ফের উত্তুরে হাওয়ার গতিপথ অবাধ হচ্ছে রাজ্যে। আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলার আবহাওয়া শুষ্ক খটখটে থাকবে। সপ্তাহান্তে ফের জাঁকিয়ে শীত পড়ার সম্ভাবনা বঙ্গে। ৪ থেকে ৫ দিন স্থায়ী হতে পারে শীতের লাস্ট ইনিংস। শনিবারের মধ্যে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি পারদ পতনের সম্ভাবনা।

    কলকাতার আবহাওয়া কেমন থাকবে?(Weather Update)

    সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবসে কলকাতার আকাশ মূলত পরিষ্কার। আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে,  কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হল ২৪.১ ডিগ্রি। যা স্বাভাবিকের থেকে ০.৭ ডিগ্রি কম। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হল ১৫.৪ ডিগ্রি। যা স্বাভাবিকের থেকে ১.৫ ডিগ্রি। তবে মঙ্গলবারের থেকে বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১.২ ডিগ্রি কমে গিয়েছে। আপাতত যা পরিস্থিতি, তাতে এখনই মাঘের একদম শুরুতেই জাঁকিয়ে শীত পড়ার আশা কম। উত্তুরে হাওয়া যে বাধাহীনভাবে বইবে এবং তাপমাত্রা নামবে, সেটা সম্ভব হচ্ছে না একের পর এক পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে। চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে অবশ্য পশ্চিমবঙ্গের পারদ কিছুটা নামতে পারে বলে মনে করছেন আবহবিদরা। কলকাতার পারদ আরও একবার নামতে পারে ১৩ ডিগ্রির ঘরে।

    আরও পড়ুন: ‘‘এটা মৃত্যু নয়, হত্যা”, স্যালাইনকাণ্ডে থানায় এফআইআর দায়ের বিজেপি বিধায়ক শঙ্করের

    দক্ষিণবঙ্গে কোন কোন জেলায় কুয়াশার দাপ?

    পশ্চিমী ঝঞ্ঝা কিছুটা দুর্বল হওয়ায় সার্বিক ভাবে পারদ জেলায় জেলায় কিছুটা নিম্নমুখী। প্রায় সব জেলাতে সকালে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা। আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, কুয়াশার সম্ভাবনা বেশি থাকবে পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া জেলাতে। কলকাতা সহ বাকি জেলাতেও সকালের দিকে হালকা কুয়াশার সম্ভাবনা। আপাতত দক্ষিণবঙ্গে কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। উইকেন্ডে দু থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা কমতে পারে। শীতের লাস্ট ইনিংসের সূচনা শুক্রবারের পর।

    উত্তরবঙ্গেও ঘন কুয়াশা!

    উত্তরবঙ্গে ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা। আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে,  দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলাতে ঘন কুয়াশার দাপট থাকবে। বেশিরভাগ জেলাতেই দৃশ্যমানতা ২০০ মিটারে নিচে থাকবে। উত্তরবঙ্গের সব জেলার (দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা) আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। যে ছবিটা পালটাবে না আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার থেকে মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের কোনও জেলায় বৃষ্টি হবে না।

    ভিনরাজ্যে কী পরিস্থিতি?

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘন কুয়াশা এবং বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি দেশের উত্তর-পশ্চিমের সমতলে। অতি ঘন কুয়াশার চাদরের মোড়া থাকবে রাজধানী দিল্লি, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড় এবং উত্তরপ্রদেশ। ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকবে হিমাচলপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান, সিকিম, বিহার, ওড়িশা, অসম, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড এবং ত্রিপুরা। আজ বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রাজধানী দিল্লি সহ পাঞ্জাব, চণ্ডীগড়, হরিয়ানা এবং রাজস্থানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BCCI New Rule: কোহলির সঙ্গে মাঠে থাকবেন না অনুষ্কা! কেন এমন সিদ্ধান্ত নিল বিসিসিআই?

    BCCI New Rule: কোহলির সঙ্গে মাঠে থাকবেন না অনুষ্কা! কেন এমন সিদ্ধান্ত নিল বিসিসিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে পৌঁছতে পারেনি ভারতীয় দল (Indian Cricket Team)। ঘরের মাঠে প্রথমবার তিন ম্যাচের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে রোহিতরা। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতেও মুখ থুবড়ে পড়েছে দল। ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সে হতাশ বিসিসিআই (BCCI New Rule) ও ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীরা। তাই এবার ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই (BCCI) কড়া নিয়মকানুন পুনরায় লাগু করতে চলেছে। ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সের উন্নতির জন্য সফর চলাকালীন স্ত্রী-পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা জারি করছে বিসিসিআই। 

    সঙ্গে থাকবে না পরিবার

    মুম্বইয়ে নির্বাচকদের রিভিউ মিটিংয়ে নয়া নিয়ম নিয়ে কথা হয়েছে। মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় দলের কোচ গৌতম গম্ভীর, ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মা এবং মুখ্য নির্বাচক অজিত আগরকর। একটি রিপোর্টে জানা গিয়েছে, করোনার সময় জারি হওয়া নিয়মকেই আবার ফিরিয়ে আনছে বিসিসিআই। সম্পূর্ণ সিরিজের জন্য ক্রিকেটারদের সঙ্গে থাকতে পারবেন না তাঁদের স্ত্রী বা পরিবার। বিশেষত বিদেশ সফরের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফি চলাকালীন গোটা সিরিজ জুড়েই ক্রিকেটারদের সঙ্গে ছিলেন তাঁদের পরিবার। এবার তাতেই কোপ পড়তে চলেছে। ফলে সিরিজ জুড়ে একসঙ্গে মাঠে দেখা যাবে না বিরাট-অনুষ্কাকে।

    কেন এই নিয়ম

    বিসিসিআই (BCCI New Rule) সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ৪৫ দিনের বেশি কোনও টুর্নামেন্ট বা সিরিজ চললে, তার মধ্যে ১৪ দিন ক্রিকেটারের সঙ্গে থাকতে পারবে তাঁর স্ত্রী এবং পরিবারের সদস্যরা। কম দিনের সফরের ক্ষেত্রে এই ঊর্ধ্বসীমা নেমে আসবে ৭ দিনে। সাম্প্রতিক রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতীয় বোর্ড মনে করছে, দীর্ঘ সময় পরিবারের সঙ্গে থাকা ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

    আরও পড়ুন: ভোকাট্টা.. ঘুড়ি উড়িয়ে মকর সংক্রান্তি উদযাপন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    আর কী কী নতুন নিয়ম 

    নয়া নিয়ম (BCCI New Rule) মতো, প্রতিটি খেলোয়াড়কেই দলের সকলের সঙ্গে টিম বাসে সফর করার নিয়মও চালু করতে আগ্রহী বোর্ড। অর্থাৎ একা একা নিজের ইচ্ছামতো সফর আর করা যাবে না। দলের একতা বজায় রাখার জন্য টিম বাসে করেই প্রত্যেক ক্রিকেটারকে যাতায়াত করতে হবে। যত বড় ক্রিকেটারই হন না কেন, কাউকেই অনুমতি দেওয়া হবে না আলাদাভাবে যাওয়ার। শুধু তাই নয়। কোচ গৌতম গম্ভীরের ম্যানেজার গৌরব আরোরাকেও এবার থেকে দলের সঙ্গে এক হোটেলে রাখা হবে। বিমানযাত্রায় কোনও খেলোয়াড়ের লাগেজ ১৫০ কেজির গণ্ডি পার করলে এবার থেকে আর বিসিসিআই তাঁর ব্যয় বহন করবে না, বরং খেলোয়াড়দের নিজেদেরই এই খরচ দিতে হবে বলেও রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh Mela 2025: পূর্ণ মহাকুম্ভের বিরাট ব্যবস্থাপনায় মোদি-যোগীর ভূয়সী প্রশংসা সাধু-মুনি-ঋষিদের

    Mahakumbh Mela 2025: পূর্ণ মহাকুম্ভের বিরাট ব্যবস্থাপনায় মোদি-যোগীর ভূয়সী প্রশংসা সাধু-মুনি-ঋষিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪৪ বছর পর পূর্ণ মহাকুম্ভের (Mahakumbh Mela 2025) আসর বসেছে প্রয়াগরাজে। এর বিরাট আয়োজন, ব্যবস্থাপনা, নিরাপত্তা ও অসাধারণ পরিষেবা প্রদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের (Modi-Yogi) ভূয়সী প্রশংসা করেছেন সাধুসন্ত, মুনিঋষি ও যোগী-সন্ন্যাসীরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এই মেলা ব্যাতিক্রমী, আধ্যাত্মিক উদ্দীপনার আকর্ষণীয় মোক্ষধাম।

    এক কথায় অসাধারণ ব্যবস্থা (Mahakumbh Mela 2025)

    সাধুরা জানান, এই মহাকুম্ভকে বিরল স্বর্গীয় আনন্দধাম বলে উল্লেখ করেছেন। এখানে মোদিজি এবং যোগীজি নিরবচ্ছিন্ন ব্যবস্থাপনাকে কার্যকর করেছেন। মেলায় কোটি কোটি ভক্তদের সমাবেশ এবং পুণ্যস্নান শুরু হয়েছে। জগৎ গুরু স্বামী রামভদ্রাচার্য বলেন, “মহাকুম্ভ ২০২৫ (Mahakumbh Mela 2025) সালের জন্য রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রীয় সরকার যে যে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে তা এক কথায় অসাধারণ। এত বড় সঙ্গম স্নান, এত বিপুল সংখ্যক ভক্তদের আগমন, সুশৃঙ্খল এবং সংগঠিত ব্যবস্থাপনায় আমি অত্যন্ত সন্তুষ্ট। এর প্রসারতা এবং ব্যাপকতার জন্য তাঁদের কাজ সত্যিই প্রশংসাযোগ্য। সরকার এবং প্রশাসনকে (Modi-Yogi) আমাদের পক্ষ থেকে শুভকামনা রইল।”

    আরও পড়ুনঃ মনের শান্তির খোঁজে নিয়েছিলেন সন্ন্যাস! মহাকুম্ভে হাজির ‘আইআইটি বাবা’

    সূর্যের উত্তরায়ণ থেকে জীবনের শুভকাজের সূচনা হয়

    ঋষিকেশের পারমার্থ নিকেতন আশ্রমের ধর্মগুরু স্বামী চিদানন্দ সরস্বতী বলেন, “পূর্ণ মহাকুম্ভ হল সকল সনাতন ধর্মের মানুষের কাছে একটি অমরত্ব এবং মহামুক্তি মোক্ষের উৎসব। মহাকুম্ভের বৈচিত্র্যের ভাবনা সকল হিন্দুকে একত্রিত করে। লক্ষ লক্ষ মানুষের মহামিলন মেলা হল এই মহাকুম্ভ (Mahakumbh Mela 2025)। আমি সকল সনাতনীকে মেলায় আসার জন্য আমন্ত্রণ জানাই। এই ত্রিবেণী সঙ্গমে নদীর যেমন অনন্ত স্রোত প্রবাহিত হয়ে চলেছে, ঠিক একই ভাবে হিন্দু ধর্ম আদি অনন্ত কাল ধরে প্রবাহিত হয়ে চলেছে। এই সূর্যের উত্তরায়ণ থেকে জীবনের শুভকাজের সূচনা হয়। যে কোনও দিক বা গতির বদল হলে মানসিকতা এবং ভাবনারও বিরাট পরিবর্তন হয় এবং সেই সঙ্গে পরিবেশেরও বিরাট পরিবর্তন আসে। আমাদের সমগ্র জাতির চেতনায় পরিবর্তন আসলে সমাজ-দেশ-রাষ্ট্র সব কিছুর পরিবর্তন হয়। দেশের বিকাশ এবং উন্নয়ন হয়। ভারতবর্ষ আগামী দিনে তাঁদের তরুণ প্রজন্মের শক্তির পূর্ণ প্রতিফলন ঘটাবে। মোদি এবং যোগীজির (Modi-Yogi) নেতৃত্ব আমাদের এই পরিবর্তনের সুর ধরিয়ে দিয়েছেন।”

    মোদিজির নেতৃত্বে হিন্দু ধর্মে বিরাট জোয়ার

    প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি বলেছেন, “আমি ১৯৮২ সাল থেকে কুম্ভমেলায় যোগদান করছি। অর্ধকুম্ভ এবং পূর্ণকুম্ভ পেয়েছি জীবনে। তবে প্রয়াগরাজের কোলে এই পূর্ণ মহাকুম্ভমেলা (Mahakumbh Mela 2025) বিরাট আনন্দের। মা গঙ্গার বক্ষে একটি নগর বসানো হয়েছে। এটি একই সঙ্গে একটি বিরল এবং শুভ মুহূর্ত। আখড়া থেকে সন্তরা যখন সুশৃঙ্খল ভাবে স্নানের জন্য এগিয়ে যান, তখন ভক্তরা রাস্তায় ফুল সংগ্রহ করেন পরম যত্নে। এই পবিত্র স্নানে মেলে মহামুক্তি। মোদিজির (Modi-Yogi) নেতৃত্বে হিন্দু ধর্মে বিরাট জোয়ার এসেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share