Tag: bangla news

bangla news

  • Amit Shah: রাজ্যে এলেন অমিত শাহ, দিনভর কোন কোন কর্মসূচিতে যোগ দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    Amit Shah: রাজ্যে এলেন অমিত শাহ, দিনভর কোন কোন কর্মসূচিতে যোগ দেবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিনের সফরে শুক্রবার রাতেই পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) মাটিতে পা রাখলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। বৃহস্পতিবার ঠিক রাত ১০টা ১৫ মিনিট নাগাদ বাগডোগরা বিমানবন্দরে নামে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিশেষ বিমান। অমিত শাহকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। একইসঙ্গে বিমানবন্দর উপস্থিত থাকতে দেখা যায় প্রাক্তন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিককেও। প্রসঙ্গত অমিত শাহের এই সফরে কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি হবে না বলেই জানা গিয়েছে। এবারের বঙ্গ সফরে তিনি সশস্ত্র সীমা বল বা এসএসবি-র অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। এরপরে ফের আজ শুক্রবার বিকালে বিশেষ বিমানে দিল্লির পথে রওনা হবেন শাহ।

    দুপুর একটা পর্যন্ত প্যারেড গ্রাউন্ডে চলবে সশস্ত্র সীমা বলের নানা অনুষ্ঠান

    বৃহস্পতিবার রাতে বাংলায় (West Bengal) এসে এসএসবি-র সদর দফতরেই ছিলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। আর সকালে তিনি সেখান থেকেই যাবেন সশস্ত্র সীমা বলের প্যারেড গ্রাউন্ডে। প্রসঙ্গত, নেপাল এবং ভুটানে সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী হল সশস্ত্র সীমাবল। আজ অর্থাৎ ২০ ডিসেম্বর সশস্ত্র সীমা বলের প্রতিষ্ঠা দিবস, সেই উপলক্ষে নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। সেখানেই যোগ দেবেন অমিত শাহ (Amit Shah)। দুপুর একটা পর্যন্ত প্যারেড গ্রাউন্ডে চলবে সশস্ত্র সীমা বলের নানা অনুষ্ঠান। এরপরে ফের অমিত শাহ এসএসবি-র সদর দফতরে ফিরে যাবেন। সেখানেই তাঁর মধ্যাহ্নভোজে সাড়ার কথা। সীমা সুরক্ষা বলের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকও করবেন শাহ।

    দুপুর ৩টে ১০ নাগাদ বাগডোগরা থেকে দিল্লির উদ্দেশে উড়ে যাবেন তিনি

    এরপর দুপুর ৩টে ১০ নাগাদ বাগডোগরা থেকে দিল্লির উদ্দেশে উড়ে যাবে অমিত শাহের (Amit Shah) বিশেষ বিমান। প্রসঙ্গত, এর আগে গত মাসের ২৭ নভেম্বর বেশ কয়েক ঘণ্টার জন্য বাংলার মাটিতে পা রেখেছিলেন অমিত শাহ। সেবার অবশ্য সরকারি অনুষ্ঠানের পাশাপাশি দলীয় কর্মসূচিতেও যোগ দিয়েছিলেন তিনি। তবে এবারে দলীয় কোনও কর্মসূচি হবে না বলেই জানানো হয়েছে। শুক্রবার বঙ্গ বিজেপির নেতাদের সঙ্গে অমিত শাহের আলোচনার কোন সম্ভাবনা নেই বলে জানা যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 20 december 2024: খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 20 december 2024: খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি ব্যবসা থাকলে বিনিয়োগ করবেন না।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে জরুরি আলোচনা হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) বুদ্ধির ভুলে ক্ষতি হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় কর্মচারীদের সঙ্গে বিবাদে যাবেন না।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মিথুন

    ১) মনের মতো স্থানে ভ্রমণের জন্য আনন্দ লাভ।

    ২) মিথ্যা বদনাম থেকে সাবধান।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কর্কট

    ১) কর্মক্ষেত্রে উন্নতি শেষ মুহূর্তে গিয়ে আটকে যাওয়ায় মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ২) সকাল থেকে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    সিংহ

    ১) খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) সপরিবার ভ্রমণে বাধা।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কন্যা

    ১) কোনও নিকটাত্মীয়ের চক্রান্তে সংসারে বিবাদ।

    ২) ব্যবসায় লাভ বাড়তে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    তুলা

    ১) মনে দুর্বুদ্ধির উদয় হতে পারে।

    ২) ব্যবসায় শত্রুর দ্বারা ক্ষতি হতে পারে। 

    ৩) ধৈর্য্য ধরুন।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসার ক্ষেত্রে তর্ক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    ধনু

    ১) কর্মক্ষেত্র পরিবর্তনের সুযোগ।

    ২) আর্থিক উন্নতির জন্য খুব ভালো সময়।

    ৩) বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান।

    মকর

    ১) বিষয়সম্পত্তি কেনাবেচা নিয়ে গুরুজনের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে বাড়িতে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কোনও মহিলার জন্য পরিবারে আনন্দ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) সখ পূরণ হবে।

    কুম্ভ

    ১) সকালের দিকে পেটের ব্যথা নিয়ে কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) কিছু কেনার জন্য খরচ হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    মীন

    ১) সপরিবার ভ্রমণে যাওয়ার আলোচনা এখন বন্ধ রাখাই ভালো।

    ২) সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assam STF: লক্ষ্য ছিল আরএসএস নেতারা, এক বাংলাদেশি সমেত কেরলে গ্রেফতার ৮ সন্ত্রাসী

    Assam STF: লক্ষ্য ছিল আরএসএস নেতারা, এক বাংলাদেশি সমেত কেরলে গ্রেফতার ৮ সন্ত্রাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসম পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স (Assam STF) কেরল থেকে গ্রেফতার করে ৮ জন সন্ত্রাসবাদীকে। যাদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি বলে জানা গিয়েছে। গ্রেফতার হওয়া ওই বাংলাদেশি সন্ত্রাসবাদি আল কায়েদার স্লিপার সেলের সদস্য। তার নাম মহম্মদ সাদ রাদি। জানা গিয়েছে, আরএসএস সমেত অন্যন্য হিন্দু সংগঠনের নেতারা ছিলেন এদের লক্ষ্যবস্তু। ৩২ বছর বয়সি এই সন্ত্রাসবাদী অসম পশ্চিমবঙ্গের স্লিপার সেলে কাজ করত। গত নভেম্বর মাসেই সে ভারতে এসেছিল। এরপর সে কেরলে যায়। অসম পুলিশের এসটিএফের যে রিপোর্ট সামনে এসেছে, সেখানে তারা জানিয়েছে, কেরল এবং বাংলা পুলিশের সঙ্গে তারা যৌথভাবে কাজ করছে এবং গোয়েন্দা রিপোর্টে বিস্তারিত খোঁজখবর নেওয়ার পরেই সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে অপারেশন শুরু করে অসমের এসটিএফ।

    টার্গেট ছিল আরএসএস ও অন্যান্য হিন্দু সংগঠনের নেতারা (Assam STF) 

    অনুসন্ধানে জানা যায় যে আলকায়েদার সদস্য মহম্মদ ফারহান ইসরাকের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসবাদী কাজ করছে। এদের টার্গেট হচ্ছে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা ও বিজেপির ও রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বিভিন্ন নেতারা। একই সঙ্গে অন্যান্য হিন্দু সংগঠনও এদের টার্গেট ছিল বলে জানা গিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের আনসারুল্লা বাংলা টিমের প্রধান হিসেবে দায়িত্বে রয়েছে জসিমউদ্দিন রহমানি। জানা গিয়েছে, ফারহান ইসরাক এই জসিমউদ্দিন রহমানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠন হিসেবে কাজ করে আনসারউল্লাহ বাংলা টিম।

    কী বলছেন অসম পুলিশের (Assam STF) উচ্চপদস্থ আধিকারিক

    সন্ত্রাসবাদীদের গ্রেফতারি নিয়ে অসম পুলিশের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক (Assam STF) হরমত সিং সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন যে জেহাদি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এটা বড় সাফল্য। এই সমস্ত সন্ত্রাসবাদীরা বাংলাদেশ (Bangladesh) সমেত ভারতের বিস্তীর্ণ অংশকে অশান্ত করার চেষ্টায় লেগেছিল দীর্ঘদিন ধরে। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের ওই সন্ত্রাসবাদি কেরল যাওয়ার আগে অসম-বাংলায় নিষিদ্ধ সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের স্লিপার সেলের সঙ্গে দেখাও করেছিল। গ্রেফতারকৃত অন্য সাত সন্ত্রাসীর নাম মিনারুল শেখ (৪০), আব্বাস আলি (৩৩), নুর ইসলাম মন্ডল (৪০), আব্দুল করিম মন্ডল (৩০), মজিবর রহমান (৪৬), হামিদুল ইসলাম (৩৪) এবং এনামুল হক (২৯)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: কাগজের নোটই ‘টোকেন’! লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, চার্জশিটে জানাল ইডি

    ED: কাগজের নোটই ‘টোকেন’! লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, চার্জশিটে জানাল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডি (ED) পঞ্চম অতিরিক্ত চার্জশিট জমা দিয়েছে। সেখানে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংস্থা ‘লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর নাম রয়েছে। ওই সংস্থার টাকা কোথায়, কী ভাবে লেনদেন হয়েছে, চার্জশিটে তা বিশদে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    কাগজের নোটই ‘টোকেন’ হিসেবে ব্যবহার! (ED)

    ইডির (ED) দাবি, নগদ টাকা বার বার হাতবদল হয়েছে। চার্জশিটে বলা হয়েছে, কাগজের নোটকে ‘টোকেন’ হিসেবে ব্যবহার করা হত। নোটের সিরিয়াল নম্বর মিলিয়ে টাকা দেওয়া-নেওয়া হত। সেই টাকা ঢুকত লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের অ্যাকাউন্টে। এই প্রক্রিয়ায় একাধিক ‘মিডলম্যানের’ সন্ধানও পেয়েছে ইডি। তাঁদের একাধিক বার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বলেও চার্জশিটে জানিয়ে তারা। উল্লেখ্য, প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের নাম আগেই উঠে এসেছিল। ওই সংস্থার ডিরেক্টর পদে ছিলেন অভিষেক। তাঁর বাবা এবং মা-ও ছিলেন সংস্থার অন্যতম ডিরেক্টর। এই সংস্থা যে তাঁরই, তা নিজেই জানিয়েছিলেন অভিষেক। সংস্থার কাজ বেশির ভাগটাই দেখাশোনা করতেন সুজয়কৃষ্ণ। ইডি জানিয়েছে, ২০১২ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের ডিরেক্টর পদে ছিলেন ‘কাকু’। সংস্থায় তাঁর সরাসরি নিয়ন্ত্রণ ছিল। তিনি ছিলেন লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের ‘চিফ অপারেটিং অফিসার’ (সিওও)। সংস্থার আর্থিক দিকটি তিনিই দেখতেন। ২০২৩ সালের মে মাসে সুজয়কৃষ্ণকে গ্রেফতার করে ইডি।

    আরও পড়ুন: লোকসভায় ধস্তাধস্তি! ‘‘রাহুল গান্ধী ধাক্কা মেরেছেন”, বললেন রক্তাক্ত বিজেপি সাংসদ

    ব্যবসা হয়েছে শুধু খাতায়-কলমে!

    ইডি (ED) সূত্রে জানা গিয়েছে, ব্যবসা হয়েছে শুধু খাতায়-কলমে। আর সেই ব্যবসার বিনিময়েই একটি সাইকেল সংস্থা-সহ চারটি সংস্থার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস (Leaps And Bounds) সংস্থার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে কোটি কোটি টাকা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলার চার্জশিটে এমনই দাবি করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। ওই সংস্থাগুলির সঙ্গে লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের বৈদ্যুতিক কেটলি, চশমা এবং কার্ডের ব্যবসা হয়েছে বলে ‘ইনভয়েস’ দেখানো হলেও ইডির দাবি, তা হয়নি। বাস্তবে কোনও জিনিসপত্রই কেনাবেচা হয়নি দু’পক্ষের মধ্যে। পুরোটাই রয়েছে শুধুমাত্র নথিতে। লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস সংস্থার ডিরেক্টর হিসেবে তৃণমূলের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামও চার্জশিটে উল্লেখ করেছে ইডি।

    অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা জমা

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তের সূত্রে এই সংস্থা ইডির (ED) আতশকাচের নীচে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তাদের পঞ্চম অতিরিক্ত (সাপ্লিমেন্টারি) চার্জশিটে ওই সংস্থাকে ‘অভিযুক্ত’ হিসেবে দেখানো হয়েছে। সেই চার্জশিটে ইডি (ED) দাবি করেছে, বেশ কিছু সংস্থা থেকে লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের অ্যাকাউন্টে প্রচুর টাকা জমা পড়েছে। ইডি (ED) মনে করছে, ওই সংস্থাগুলির সঙ্গে আদতে কোনও ব্যবসায়িক লেনদেন হয়নি লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের। কোন কোন সংস্থা থেকে কত টাকা লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডসের অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করেছে, চার্জশিটে তারও খতিয়ান দিয়েছে ইডি (ED)। ব্যবসা হয়নি, ‘ভুয়ো’ ব্যবসার ‘ইনভয়েস’ তৈরি করা হয়েছে। সেই ‘ভুয়ো’ ইনভয়েসের বিনিময়েই লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস সংস্থার অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা জমা দেওয়া হয়েছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha: ‘সম্মান নষ্টের অভিপ্রায়’! ধনখড়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ করে জানালেন রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান

    Rajya Sabha: ‘সম্মান নষ্টের অভিপ্রায়’! ধনখড়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ করে জানালেন রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) সম্মান নষ্ট করতে চেয়ে রাজ্যসভায় অনাস্থা প্রস্তাব আনেন ইন্ডি জোটের সাংসদেরা (Rajya Sabha)। বিজেপিবিরোধী দলগুলির আনা সেই অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ করা হল। অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ করার কারণ হিসেবে রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান তথা জেডিইউ সাংসদ হরিবংশ নারায়ণ সিং জানিয়েছেন যে সেখানে ত্রুটি রয়েছে। শুধু তাই নয়, ধনখড়ের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আসলে উপরাষ্ট্রপতির সম্মান নষ্টের অভিপ্রায়ে আনা হয়েছে বলেই জানিয়েছেন ডেপুটি চেয়ারম্যান। তাই এত তাড়াহুড়ো করে ইন্ডি জোটের সাংসদরা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

    উপরাষ্ট্রপতির পদ হল দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদ

    প্রসঙ্গত, উপরাষ্ট্রপতির পদ হল দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদ। নিয়ম অনুযায়ী দেশের উপরাষ্ট্রপতি (Rajya Sabha) সংসদের রাজ্যসভায় অধিবেশন পরিচালনা করেন। সংবিধান অনুযায়ী, অনাস্থার আগে ১৪ দিনের নোটিশ দিতে হয়। এক্ষেত্রে সেটাও করা হয়নি। জানা গিয়েছে, সেই নিয়ম তো মানা হয়ইনি, উপরন্ত ইন্ডি জোটের সাংসদেরা জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) নামের বানানটাও ভুল লিখেছিলেন। চলতি মাসের ১০ তারিখ রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এই অনাস্থা প্রস্তাব আনা হয়।

    আরও পড়ুন: লোকসভায় ধস্তাধস্তি! ‘‘রাহুল গান্ধী ধাক্কা মেরেছেন”, বললেন রক্তাক্ত বিজেপি সাংসদ

    সাংবিধানিক পদকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করা হয়েছে

    পশ্চিমবঙ্গে নিজেদের মধ্যে যারা বিরোধিতা দেখায় সেই কংগ্রেস-তৃণমূল উভয়েই অনাস্থা প্রস্তাবে সই করে। তারা ছাড়াও সমাজবাদী পার্টি সহ বিজেপিবিরোধী সব শরিক দল ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রস্তাব জমা দেয়। তবে এদিন তা খারিজ করে দিলেন ডেপুটি চেয়ারম্যান (Rajya Sabha)। অপসারণের প্রস্তাব খতিয়ে দেখার পর ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশ সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রস্তাবটির মাধ্যমে দেশের সাংবিধানিক পদকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করা হয়েছে, শুধু তাই নয় বর্তমান উপরাষ্ট্রপতিকে অপমান করা হয়েছে এর মাধ্যমে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: ‘ডাল মে কুছ কালা হ্যায়..’! চাকরি বাতিল মামলায় রাজ্যকে তীব্র ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: ‘ডাল মে কুছ কালা হ্যায়..’! চাকরি বাতিল মামলায় রাজ্যকে তীব্র ভর্ৎসনা সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ টালবাহানার পর অবশেষে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) হল ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি। এদিন সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত শুনানি চলে। শীর্ষ আদালতে ঝুলেই রইল ২৬ হাজার চাকরিজীবীর (SSC Recruitment Verdict) ভবিষ্যৎ। কারণ, যোগ্য-অযোগ্যের বাস্তবসম্মত পৃথকীকরণ কোন পথে সম্ভব, তার কোনও দিশা এখনও পর্যন্ত দেখতে পাওয়া যায়নি। যোগ্য-অযোগ্যে পৃথকীকরণের জন্য যে অরিজিনাল ওএমআর শিট প্রয়োজন, তা যে নেই এসএসসি-র কাছে, তা একপ্রকার স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। তাতেই কপালে চিন্তার ভাঁজ আরও চওড়া হয়েছে চাকরিপ্রার্থীদের।

    শুনানিতে কী হল?(Supreme Court)

    শুনানির শুরুতেই প্রধান বিচারপতি (Supreme Court) সঞ্জীব খন্না বলেন, “নম্বরে কারচুপি হয়েছে। লিখিত পরীক্ষার নম্বর বৃদ্ধি করা হয়েছে।” তার পরেই তিনি রাজ্যের আইনজীবীর কাছে জানতে চান, যোগ্য এবং অযোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের বাছাই করতে রাজ্যের সম্মতি রয়েছে কি না। রাজ্যের আইনজীবী জানান, যোগ্য এবং অযোগ্য বাছাইয়ে তাঁদের সমর্থন রয়েছে। নিজেদের সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা দিয়ে তাঁর সংযোজন, তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই এই বিষয়ে আলাদা আলাদা তথ্য দিয়েছে। এসএসসির আইনজীবী আদালতে জানান, নিয়োগ তালিকায় থাকা যোগ্য এবং অযোগ্য চাকরিপ্রাপকদের বাছাই করা সম্ভব। তার পরেই এসএসসির উদ্দেশে প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, “আমাকে বোঝান, কেন হাইকোর্ট বলল (যোগ্য-অযোগ্য) আলাদা করা সম্ভব নয়?”

    পরবর্তী শুনানি কবে?

    পরবর্তী শুনানি (Supreme Court) হতে চলেছে ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে। তবে দিনভর সওয়াল-জবাব দেখে আশার আলো যে খুব একটা যাচ্ছে, এমনটা মনে করছে না ওয়াকিবহাল মহল। সোজা কথায়, প্যানেল থাকছে নাকি চাকরি বাতিল হচ্ছে, উত্তর পেতে আপাতত জানুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হচ্ছে। প্রসঙ্গত, এদিন সকালে শুনানি শুরু হতেই লাগাতার সুপ্রিম কোর্টের তোপের মুখে পড়ে রাজ্য। একাধিক প্রশ্নে প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চে তীব্র ভৎর্সনার মুখেও পড়ে রাজ্য। যোগ্য-অযোগ্যের পৃথকীকরণ নিয়ে দীর্ঘ সময় সওয়াল-জবাব চললেও প্রায়ই গোটা প্রক্রিয়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা যায় প্রধান বিচারপতিকে।

    ‘ডাল মে কুছ কালা হ্যায়, ইয়া সব কুছ কালা হ্য়ায়?’

    ‘ডাল মে কুছ কালা হ্যায়, ইয়া সব কুছ কালা হ্যায়?’ এসএসসি-র ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল (Supreme Court) নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করতে গিয়ে এদিন এ মন্তব্যও করতে দেখা যায় প্রধান বিচারপতিকে। এসএসসি-র মূল্যায়নকারী সংস্থার ভূমিকা, ওএমআর শিটের ‘হাওয়া’ হয়ে যাওয়া নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা যায় তাঁকে। খোদ শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির মুখে এ ধরনের মন্তব্যে যে রাজ্যের ওপর চাপ আরও বাড়বে, বাড়বে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যদিও দিনভর সওয়াল-জবাব শেষে কোনও নির্দিষ্ট রায় দেয়নি সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Champions Trophy 2025: নতিস্বীকার পাকিস্তানের! চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারত খেলবে নিরপেক্ষ দেশে

    Champions Trophy 2025: নতিস্বীকার পাকিস্তানের! চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারত খেলবে নিরপেক্ষ দেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy 2025) নিয়ে ভারতের চাপের কাছে নতিস্বীকার করতে হল পাকিস্তানকে। তবে, কিছুটা পিছু হটতে হয়েছে ভারতকেও। আগামী তিন বছর ভারতে আইসিসির কোনও প্রতিযোগিতা হলে পাকিস্তানও এ দেশে খেলতে আসবে না। বলা বাহুল্য, এই ‘যুদ্ধে’ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতেরই জয় হল।

    ‘হাইব্রিড মডেল’ কী?(Champions Trophy 2025)

    ‘হাইব্রিড মডেল’-এই হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। অর্থাৎ, প্রতিযোগিতা (Champions Trophy 2025) হবে পাকিস্তানে। কিন্তু ভারতের ম্যাচগুলি হবে নিরপেক্ষ দেশে। তবে হাইব্রিড মডেলে প্রতিযোগিতা হলে তা মানবে না বলে প্রথমে জানিয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। কিন্তু তাদের সেই দাবি ধোপে টিকল না। পিছু হটতে হল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে। আইসিসির সিদ্ধান্ত মেনে নিলেন মহসিন নকভিরা। পাকিস্তানে খেলতে যাবে না বলে প্রথম থেকেই আপত্তি জানিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। ভারতের চাপে আইসিসি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডকে জানিয়েছিল, হাইব্রিড মডেল ছাড়া কোনও উপায় নেই। বাধ্য হয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড আইসিসিকে পাল্টা শর্ত দিয়ে জানিয়েছিল, হাইব্রিড মডেল মেনে নিতে তাদের কোনও সমস্যা নেই। তবে এর পর ভারতে কোনও আইসিসি প্রতিযোগিতা হলে তারাও নিরপেক্ষ দেশে খেলবে। সেই দাবিও মেনে নিয়েছে আইসিসি।

    আরও পড়ুন: লোকসভায় ধস্তাধস্তি! ‘‘রাহুল গান্ধী ধাক্কা মেরেছেন”, বললেন রক্তাক্ত বিজেপি সাংসদ

    আইসিসির বৈঠক কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হল?

    বৃহস্পতিবার আইসিসির বৈঠক ছিল। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy 2025) নিয়ে। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ২০২৭ সাল পর্যন্ত ভারত বা পাকিস্তানে যে যে আইসিসি প্রতিযোগিতা হবে, সেখানে এই দুই দেশ নিরপেক্ষ দেশে খেলবে। অর্থাৎ, পাকিস্তানে কোনও প্রতিযোগিতা হলে যেমন ভারত নিরপেক্ষ দেশে খেলবে, তেমনই ভারতে কোনও প্রতিযোগিতা হলে পাকিস্তান খেলবে নিরপেক্ষ দেশে।

    হাইব্রিড মডেলের নিয়মে কোন কোন প্রতিযোগিতা?

    আগামী বছর ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy 2025) হওয়ার কথা। আগামী বছরই ভারতে মহিলাদের এক দিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপ রয়েছে। ২০২৬ সালে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় হবে পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই তিনটি প্রতিযোগিতায় হাইব্রিড মডেলের নিয়ম মানা হবে। আইসিসি আরও জানিয়েছে, ২০২৮ সালে পাকিস্তানে মহিলাদের টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হবে। সেই প্রতিযোগিতাতেও এই নিয়ম মানা হবে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজন ঘিরে সমস্যা মিটলেও এখনও প্রতিযোগিতার সূচি প্রকাশিত হয়নি। জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই সূচি ঘোষণা করে দেবে আইসিসি। তখনই বোঝা যাবে, নিরপেক্ষ দেশ হিসেবে কোন দেশে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্যাচ খেলবে ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Samajwadi Party MP: ৬ মাস ধরে বিদ্যুৎ চুরি! সম্ভলের সমাজবাদী পার্টির সাংসদের বিরুদ্ধে দায়ের মামলা

    Samajwadi Party MP: ৬ মাস ধরে বিদ্যুৎ চুরি! সম্ভলের সমাজবাদী পার্টির সাংসদের বিরুদ্ধে দায়ের মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদ্যুৎ চুরির অভিযোগ উঠল উত্তরপ্রদেশের সম্ভলের (Sambhal) সমাজবাদী পার্টির সাংসদ (Samajwadi Party MP) জিয়াউর রহমান বারকের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ চুরির অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। বারকের বাড়িতে দুটি বিদ্যুতের মিটারের মধ্যে একটি চালু থাকা সত্ত্বেও ছয় মাস ধরে শূন্য বিদ্যুৎ খরচ দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। 

    সাংসদের বিরুদ্ধে বিদ্যুৎ চুরির মামলা! (Samajwadi Party MP)

    রাজ্যের বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তাদের একটি দল সাংসদের (Samajwadi Party MP) বাসভবনে যায়। মিটার পরীক্ষা করে দেখেন, সেখানে যদিও লোড ছিল ৫ কিলোওয়াটের বেশি ছিল, কিন্তু, খরচ শূন্য! এর কয়েক ঘণ্টা পরে বাকরের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়। জানা গিয়েছে, মিটার ট্যাম্পারিংয়ের অভিযোগে সাংসদের বিরুদ্ধে এফআইআরটি ভারতীয় বিদ্যুৎ আইন (সংশোধন) ২০০৩-এর ধারা ১৩৫ এর অধীনে থানায় নথিভুক্ত করা হয়েছে। সম্ভলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রীশ চন্দ্র বলেন, “রাজ্য বিদ্যুৎ বিভাগ বিদ্যুৎ চুরির বিষয়ে একটি এফআইআর দায়ের করেছে। বিদ্যুৎ বিভাগের আধিকারিক আরও অভিযোগ করেছেন যে, যখন তাঁরা চেকিং করতে গিয়েছিলেন, তখন বারকের বাবা সমাজবাদী পার্টি ক্ষমতায় এলে বিষয়টি দেখে নেওয়ার হুমকি দেন।” এই বিষয়ে পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, “এফআইআর দায়ের করার পরে হুমকির দাবির প্রমাণ সংগ্রহ করা হচ্ছে এবং ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আপাতত, একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে (বিদ্যুৎ চুরির বিষয়ে) এবং অন্যটি (জিয়া উর রহমান বারকের বাবার হুমকির বিষয়ে) প্রমাণ পাওয়ার পরে অভিযোগ দায়ের করা হবে।”

    আরও পড়ুন: লোকসভায় ধস্তাধস্তি! ‘‘রাহুল গান্ধী ধাক্কা মেরেছেন”, বললেন রক্তাক্ত বিজেপি সাংসদ

    বিদ্যুৎ দফতরের আধিকারিক কী বললেন?

    বিদ্যুৎ দফতরের এক আধিকারিক বলেন, ‘‘গত ছয় মাসে এমপির (Samajwadi Party MP) মিটারের বিল ধারাবাহিকভাবে শূন্য ব্যবহার দেখিয়েছে। একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল জুন মাসে যখন ১৩ ইউনিট ব্যবহার রেকর্ড করা হয়েছিল। জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত মিটারটি শূন্য ইউনিট ব্যবহার দেখানো হয়েছে।’’ নিরাপত্তা কর্মীরা পরিদর্শনের সময় এলাকায় উপস্থিত ছিলেন। তবে, গলির বাসিন্দারা প্রায়ই এই ধরনের চেকের বিরোধিতা করে, যার ফলে বিক্ষোভ হয়।

    প্রসঙ্গত, মাস (Power Theft) দুই আগেই বিদ্যুৎ চুরির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল সমাজবাদী পার্টির প্রাক্তন সভাপতি ফিরোজ খানকে। তাঁর বিরুদ্ধে ১২ বছর ধরে বিদ্যুৎ চুরি করে যাচ্ছিলেন তিনি। জরিমানা বাবদ ধার্য করা হয়েছিল ৫৪ লাখ টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Defence Forces: ভবিষ্যতের প্রস্তুতি! মহাকাশেও সামরিক ঘাঁটি গড়ছে ভারত, পাঠানো হচ্ছে ৫২টি স্যাটেলাইট

    Indian Defence Forces: ভবিষ্যতের প্রস্তুতি! মহাকাশেও সামরিক ঘাঁটি গড়ছে ভারত, পাঠানো হচ্ছে ৫২টি স্যাটেলাইট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার মহাকাশেও তৈরি হতে চলেছে ভারতের সামরিক ঘাঁটি (Defence Space Assets)। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি মাসের চলতি মাসের গোড়াতেই এ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকও করেছেন ডিপার্টমেন্ট অফ মিলিটারি অ্যাফেয়ার্স, প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এবং ইসরোর প্রতিনিধিরা। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়েছে ৫২টি স্যাটেলাইট মহাকাশে (Indian Defence Forces) পাঠাবে ভারত। অধিকাংশ স্যাটেলাইটই কাজ চালাবে নজরদারির। একইসঙ্গে বেশ কয়েকটি কমিউনিকেশন স্যাটেলাইটও পাঠানো হবে বলে জানা গিয়েছে। এই স্যাটেলাইটগুলি মূলত প্রতিরক্ষার (Indian Defence Forces) কাজেই লাগানো হবে।

    আমেরিকা-চিন-রাশিয়ার পরেই ভারত 

    জানা গিয়েছে এখনও পর্যন্ত আমেরিকা, চিন, রাশিয়ার মতো দেশগুলি এ ধরনের স্যাটেলাইট মহাকাশে (Defence Space Assets) পাঠিয়েছে, এবার ভারতও যোগ দিতে চলেছে সেই সারিতে। মনে করা হচ্ছে এর ফলে বিশ্ব মানচিত্রে ক্ষমতাশালী দেশ হিসেবে ভারতের অবস্থান আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল অনিল চৌহানের নেতৃত্বেই এই পরিকল্পনাগুলোকে বাস্তবায়িত (Indian Defence Forces) করা হবে এবং পুরো প্রকল্প তত্ত্বাবধান করবে ডিফেন্স স্পেস এজেন্সি। একইসঙ্গে ডিফেন্স স্পেস এজেন্সিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে যে মহাকাশে দেশের সম্পদের সংখ্যা বাড়ানোর এবং সব ধরনের চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করার। প্রসঙ্গত, ইসরো, ডিফেন্স স্পেস এজেন্সি (Defence Space Assets), ডিআরডিও, মিলিটারি ইনটেলিজেন্স সহ একাধিক সংস্থা ভারতের এই সামরিক স্বপ্ন পূরণে নেমে পড়েছে। সূত্রের খবর, সম্প্রতি আয়োজিত বৈঠকে স্থির হয়েছে কাকে কোন কাজটা করতে হবে!

    গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে চিন ও পাকিস্তান বর্ডারের নজরদারিতে 

    ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, চিন ও পাকিস্তানের সঙ্গে সারা বছর ধরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখাকে (Defence Space Assets) কেন্দ্র করে বিবাদ লেগেই থাকে। বর্তমানে তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। এই স্যাটেলাইটগুলি মহাকাশে প্রতিস্থাপন হলে দেশের সীমানা সুরক্ষায় (Indian Defence Forces) তা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। এ নিয়ে সংবাদ মাধ্যমকে চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ অনিল চৌহান জানিয়েছেন, এমন উদ্যোগের ফলে জাতীয় স্বার্থ সুরক্ষিত থাকবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: নতুন তদন্ত চাইলেন আরজি কর নির্যাতিতার বাবা-মা, সিবিআইয়ের থেকে নথি চাইল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: নতুন তদন্ত চাইলেন আরজি কর নির্যাতিতার বাবা-মা, সিবিআইয়ের থেকে নথি চাইল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইকোর্টের নির্দেশে আরজি করকাণ্ডের (RG Kar) পর পরই সিবিআই ঘটনার তদন্তভার গ্রহণ করে। এই ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া সন্দীপ ঘোষসহ দুজন জামিন পেয়ে গিয়েছেন। এই ঘটনার পর এবার নতুন করে মেয়ের খুনের তদন্ত চান নির্যাতিতার বাবা-মা। সেই কারণে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা করেছেন তাঁরা। বর্তমানে যে তদন্ত চলছে তাতে তাঁদের আস্থা নেই। তা তাঁরা প্রকাশ্যে বলেছেনও। এবার তাঁদের দাবি, দ্রুত নতুন করে তদন্ত শুরু করার নির্দেশ দিক আদালত। এই প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার, বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের নির্দেশ, ওই মামলা সংক্রান্ত নথি হাইকোর্টে পেশ করতে হবে সিবিআইকে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি।

    আদালতে কী আর্জি জানাল নির্যাতিতার বাবা-মা? (Calcutta High Court)

    সিবিআই যখন তদন্তভার হাতে নেয়, তখনই স্বতঃপ্রণোদিতভাবে সুপ্রিম কোর্ট এই মামলা গ্রহণ করে। বর্তমানে শীর্ষ আদালতে এই মামলা বিচারাধীন। এই আবহের মধ্যে হাইকোর্ট (Calcutta High Court) মামলা করে আরজি করের নির্যাতিতার পরিবার দাবি করেছে, এই তদন্তের নামে সব তথ্য প্রমাণ লোপাট হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে বিচার প্রক্রিয়া চলছে এবং সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে। এখনই যদি আদালত হস্তক্ষেপ না করে তাহলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যেতে পারে। তাঁদের এই আর্জি শুনে মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। 

    কী নির্দেশ দিল আদালত?

    সিবিআইকে এই মামলায় যুক্ত করার পাশাপাশি আগামী সোমবার ফের বিষয়টি আদালতে (Calcutta High Court) উল্লেখ করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। প্রসঙ্গত, আরজি করকাণ্ড ঘটার কয়েকদিনের মধ্যেই সিবিআই এই তদন্তভার হাতে নেয়। তবে, ৯০ দিনের মধ্যে সিবিআই চার্জশিট দিতে না পারায়, অন্যতম অভিযুক্ত আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের জামিন হয়ে যায়। অসন্তোষে ফেটে পড়েন আন্দোলনকারীরা। সিবিআই যে ঠিক মতো তদন্ত করছে না, এই জামিনই তার প্রমাণ বলে আগেই জানিয়েছিলেন অভয়ার বাবা-মা। এই অবস্থায় আরজি করের নির্যাতিতার বাবা-মার নতুন করে তদন্ত চাওয়ার বিষয়টি যে ভীষণ তাৎপর্যপূর্ণ তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share