Tag: bangla news

bangla news

  • Mahakumbh 2025: প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ মেলায় হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করবে যোগী প্রশাসন

    Mahakumbh 2025: প্রয়াগরাজের মহাকুম্ভ মেলায় হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করবে যোগী প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালের মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) মেলায় হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হবে। গঙ্গা, যমুনা এবং সরস্বতীর মিলন সঙ্গমে ত্রিবেণীতে পুষ্প বর্ষণ করে আধ্যাত্মিক পরিবেশকে আরও চমকপ্রদ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। পুরাণে উল্লেখ রয়েছে দেবতা এবং অসুরের মিলিত চেষ্টায় সমুদ্র মন্থনের ফলে যে অমৃত উৎপন্ন হয়েছিল, সেই অমৃতের একটি ফোঁটা এই সঙ্গমস্থলে পড়েছিল। তাই এই প্রয়াগরাজের (Prayagraj) পুণ্যভূমিতে স্নান করলে হিন্দু শাস্ত্র মতে সকল পাপের বিনাশ হয় এবং মোক্ষ প্রাপ্তি হয়।

    যোগী উদ্যোগ নিয়েছেন (Mahakumbh 2025)

    এই বছর প্রয়াগরাজে (Prayagraj) মহাকুম্ভকে (Mahakumbh 2025) পূর্ণ কুম্ভ যোগও বলা হয়। ১২ বছর পরপর যে কুম্ভ হয় তাই এবার অনুষ্ঠিত হবে উত্তরপ্রদেশে। মেলার প্রস্তুতি এখন জোর কদমে চলছে। উদ্বোধনে মেলার আধ্যাত্মিক পরিবেশকে আরও চিত্তাকর্ষণীয় করতে এইবারে আকাশ থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হবে। এই কর্মকাণ্ডকে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বিশেষভাবে উদ্যোগ নিয়ে করার নির্দেশ দিয়েছেন। ভারতীয় হিন্দুদের মহামিলন ক্ষেত্র হল এই কুম্ভমেলা। এই মেলার আভা এবং মহিমাকে বৃদ্ধি করতে এই বিশেষ ভাবনা বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশকে ভাগ করে পৃথক হিন্দুদেশ গড়ার দাবি ভারতের প্রাক্তন সেনা প্রধানের

    প্রশাসনের বক্তব্য

    প্রয়াগরাজের (Prayagraj) বিভাগীয় কমিশনার বিজয়কান্তি বিশ্বাস পন্ত জানিয়েছেন, “রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের নির্দেশে অতীতেও কুম্ভ মেলা, মাঘ মেলা এবং কানওয়ার যাত্রায় অসংখ্য ধর্মীয় তীর্থযাত্রীদের উপর পুষ্পবৃষ্টি করে শোভা বৃদ্ধি করা হয়েছিল। এবার এই ঐতিহ্যের প্রথাকে আসন্ন মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) মেলায়ও পালন করা হবে। তবে এই পুষ্প বর্ষণ কেবল মাত্র সঙ্গমের ঘাটেই করা হবে না, মেলা প্রাঙ্গণে গঙ্গার সমস্ত ঘাটে এই পুষ্পবৃষ্টি করা হবে।”

    মেলার প্রস্তুতি জোর কদমে চলছে

    উল্লেখ্য, উত্তরপ্রদেশে যোগীর সরকার গঠনের পর থেকেই ধর্মীয় এবং আধ্যাত্মিক নানা ক্ষেত্রে একাধিক বড় বড় পদক্ষেপ দেখা গিয়েছে। ধর্ম জাগরণ, সংস্কৃতির পুনঃস্মরণ, মঠ মন্দিরকে সংরক্ষণ করা সহ একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে যোগী সরকারকে। তবে প্রশাসনিক ভাবে বলা হয়েছে, আসন্ন মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025) মেলায় দেশে-বিদেশ থেকে আনুমানিক ৪০ কোটি মানুষের জনসমাগম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই মেলার প্রস্তুতিকে ঘিরে নিরাপত্তা, সুরক্ষা-সহ একাধিক পরিষেবার কাজ চূড়ান্ত বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘হিন্দুদের কসাই’ ইউনূসের নোবেল সন্মান প্রত্যাহারের দাবিতে চিঠি দিলেন বিজেপি সাংসদ

    BJP: ‘হিন্দুদের কসাই’ ইউনূসের নোবেল সন্মান প্রত্যাহারের দাবিতে চিঠি দিলেন বিজেপি সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার বাংলাদেশে আসার পর থেকে হিন্দুদের ওপর লাগাম ছাড়া অত্যাচার চলছে। পাশাপাশি চিন্ময়কৃষ্ণ দাস প্রভুর গ্রেফতারি এবং ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননা, এই সবকিছু বিষয়ে চুপ সে দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস (Md Yunus)। এই আবহের মধ্যে ইউনূসের নোবেল সম্মান প্রত্যাহারের আবেদন জানিয়ে নোবেল কমিটিতে চিঠি দিলেন পুরুলিয়ার বিজেপি (BJP) সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো। শুধু জ্যোতির্ময় সিং নন, বিভিন্ন মহল থেকে ইউনূসের নোবেল সম্মান ফেরত নেওয়ার দাবি উঠেছে।

    চিঠিতে তিনি কী লিখেছেন?(BJP)

    ইউনূসকে নিয়ে নোবেল কমিটিকে পাঠানো চিঠিটিও বিজেপি (BJP) সাংসদ সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেন। চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশে নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ওখানকার হিন্দুদের ওপর অকথ্য অত্যাচার করা হচ্ছে এবং তাঁদের ওপর হামলা করা হচ্ছে। গণহত্যা থেকে শুরু করে খুঁজে খুঁজে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর আক্রমণ হানার পাশাপাশি দুর্গাপুজোয় ব্যাঘাত ঘটানো এবং হুমকি দেওয়া হচ্ছে।’’ চিঠিতে ইউনূসকে ‘হিন্দুদের কসাই’ বলে উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, ‘‘এক সময় সমাজ সংস্কারক হিসেবে সম্মনিত ইউনূসকে এখন অনেকে হিন্দুদের কসাই বলে উল্লেখ করছেন। শুধু তাই নয় নিজের ব্যর্থতাকে ঢাকার জন্য ভারত বিদ্বেষ ছড়াচ্ছেন তিনি। তাই, মহম্মদ ইউনূসকে শান্তির জন্য যে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল, বর্তমান পরিস্থিতে তা কতটা যথাযথ সেই বিষয়টির পুনর্মূল্যায়ন করা হোক।’’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘‘নোবেল সম্মান প্রত্যাহার করা যায় না। কিন্তু আপনাদের নৈতিক দায় সেখানে শেষ হয়ে যায় না। আমার আবেদন তাঁর কৃতকর্মের প্রকাশ্যে নিন্দা করা হোক।’’

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে গ্রামীণ ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থাকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে গিয়েছিলেন। মহম্মদ ইউনূসের এই অবদানের জন্য তাঁকে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। তবে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সেখানকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে ইউনূসের যা অবদান, তার পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে শান্তি পুরস্কার দেওয়ার বিষয়টি নোবেল কমিটিকে পর্যালোচনা করে দেখার আবেদন জানান বিজেপি (BJP) সাংসদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kerosene: দেশের কেরোসিন খরচের ৬৭ শতাংশ লাগে বাংলায়! ব্যবহার না পাচার? তৃণমূলকে তোপ বিজেপির

    Kerosene: দেশের কেরোসিন খরচের ৬৭ শতাংশ লাগে বাংলায়! ব্যবহার না পাচার? তৃণমূলকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে ক্ষমতা আসার পর পরই মোদি সরকার শুরু করে উজ্জ্বলা যোজনা। এর ফলে দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে গিয়েছে রান্নার গ্যাসের সুবিধা। তবে এখনও পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে, দেশের মোট কেরোসিন তেলের (Kerosene) চাহিদার মধ্যে বাংলাতেই রয়েছে প্রায় ৬৭ শতাংশ। এ নিয়ে শাসক দল তৃণমূলকে একহাত নিল বিজেপি। এত বিপুল পরিমাণ কেরোসিন তেলের চাহিদা বাংলায় কেন? তা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য। এ প্রসঙ্গে বিজেপি নেতার বক্তব্য, এর কারণ কি দারিদ্রতা, নাকি কালোবাজারি, নাকি অনুপ্রবেশ! তথ্য বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পশ্চিমবঙ্গকে ৭ লাখ ৪ হাজার ১৬ কিলোলিটার কেরোসিন তেল দেওয়া হয়েছে, বলে সে সময় জানিয়েছিলেন পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী। সারাদেশের কেরোসিন তেলের চাহিদা ছিল ১০ লক্ষ ৬০ হাজার ৫২৪ কিলোলিটার অর্থাৎ কেরোসিন তেলের ৬৭ শতাংশই এসেছে শুধু পশ্চিমবঙ্গে। অন্যদিকে, বিহার রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে, সেখানে কেরোসিন তেল পৌঁছেছে ৬ শতাংশ।

    অমিত মালব্যর ট্যুইট  

    এক্স হ্যান্ডলে অমিত মালব্য লেখেন, ‘‘ যদি লজ্জার কোনও তালিকা থাকে, তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাক শীর্ষে থাকবে। দেশে ব্যবহৃত কেরোসিনের ৬৭ শতাংশ লাগে বাংলায়। এত এলপিজি-র মধ্যেও! কী কারণে এত গ্রাহক (Kerosene)? দারিদ্র্য? কালোবাজারি? নাকি প্রচুর অবৈধ অনুপ্রবেশকারী, যারা শাসক তৃণমূলের কাছে ভোটব্যাঙ্ক?’’

    কী বলেছিলেন শমীক ভট্টাচার্য? 

    প্রসঙ্গত, বাংলায় (West Bengal) কেরোসিন তেলের (Kerosene) চাহিদা নিয়ে রাজ্যসভায় প্রশ্ন করেন সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য। জবাবে কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী জানিয়েছিলেন, রান্নার কাজ এবং আলোর জন্য এখনও রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে কেরোসিন তেল পাঠায় কেন্দ্র। রেশন দোকানের মাধ্যমে তা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে যায়। কেন্দ্রের অভিযোগ, বাংলায় পেট্রোল, ডিজেলের মতো জ্বালানিতে ভেজাল হিসেবে কেরোসিন ব্যবহার করা হয়। কেরোসিনের (Kerosene) অপব্যবহার বন্ধ করার জন্য গত জুন মাসেই পেট্রোলিয়াম মন্ত্রক রাজ্য সরকারকে চিঠি দেয়। এরপরে সাংবাদিকদের রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘বাংলা পিছিয়ে রয়েছে ভাবলে ভুল হবে। এখান থেকে বিপুল পরিমাণে কেন্দ্রের দেওয়া ভর্তুকিযুক্ত কেরোসিন বাংলাদেশে পাচার হয়। খোঁজ করলে এমন পরিবার পাবেন না, যারা বাড়িতে কেরোসিন (Kerosene) ব্যবহার করেন। অনেকে রেশন থেকে কেরোসিন নেনও না। তবু সবটাই বিক্রি হয়ে যায়!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: আরবসাগরে নৌসেনার শক্তিবৃদ্ধি, সোমবার হাতে আসছে স্টেলথ ফ্রিগেট ‘আইএনএস তুশিল’

    Indian Navy: আরবসাগরে নৌসেনার শক্তিবৃদ্ধি, সোমবার হাতে আসছে স্টেলথ ফ্রিগেট ‘আইএনএস তুশিল’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাশিয়ার প্রযুক্তিগত সহায়তায় সর্বাধুনিক স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট ‘আইএনএস তুশিল’ পেতে চলেছে ভারতীয় নৌসেনা। আগামী সোমবার, রাশিয়ার উপকূলীয় শহর কালিনিনগ্রাদে আইএনএস তুশিলকে ভারতীয় নৌসেনায় কমিশন্ড বা অন্তর্ভুক্ত করা হবে। উপস্থিত থাকবেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।

    ‘আইএনএস তুশিল’-এর গুরুত্ব

    তুশিল শব্দের অর্থ রক্ষাত্মক বর্ম। আইএনএস তুশিল সাগরে ভারতীয় নৌসেনাকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। রাশিয়ার কালিনিনগ্রাদের জাহাজ কারখানায় তৈরি হয়েছে এই যুদ্ধজাহাজ। এই গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেট গোত্রের এই যুদ্ধজাহাজে ব্যবহার করা হয়েছে স্টেলথ প্রযুক্তি। শত্রুপক্ষের রেডারকে ফাঁকি দিতেই এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এই প্রযুক্তির জন্য সমুদ্রে তুশিলের উপস্থিতি বুঝতেই পারবে না বিপক্ষ। আড়াল থেকেই আক্রমণ শানাতে পারবে তুশিল। আধুনিক সমস্ত রকমের যুদ্ধসরঞ্জাম মোতায়েনের ব্যবস্থা রয়েছে এতে। অন্তর্ভুক্তির পর, আইএনএস তুশিল ভারতীয় নৌবাহিনীর পশ্চিমাঞ্চলীয় ফ্লিটের অংশ হবে। এটি বিশ্বের সবচেয়ে প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত ফ্রিগেটগুলির মধ্যে একটি বলে জানান কর্মকর্তারা। এটি শুধু ভারতীয় নৌবাহিনীর সক্ষমতার বৃদ্ধির প্রতীক হবে না, বরং ভারত-রাশিয়া অংশীদারিত্বের দৃঢ় এবং সহনশীল শক্তিরও প্রতীক বলে জানিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।

    আরও পড়ুন: সুখবর শোনাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, অপরিবর্তিত রেপো রেট, সাধারণের ওপর বাড়ছে না ঋণের বোঝা

    শক্তি বাড়বে নৌসেনার

    ২০১৬ সালে নয়াদিল্লি ও মস্কোর মধ্যে ২.৫ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তির অংশ হিসেবে, নৌসেনার হাতে আসতে চলেছে তুশিল। এই আওতায়, চারটি স্টেলথ ফ্রিগেট তৈরি হবে। দুটি জাহাজ রাশিয়ায় নির্মিত হবে, অন্য দুটি জাহাজ ভারতেই নির্মিত হবে। ৩,৯০০ টনের এই জাহাজটির দৈর্ঘ্য ১২৫ মিটার। জাহাজটি বেশ কয়েকটি ব্যাপক পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে গিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ফ্যাক্টরি সি ট্রায়াল, স্টেট কমিটি ট্রায়াল এবং অবশেষে ভারতের বিশেষজ্ঞদের দ্বারা ডেলিভারি অ্যাকসেপ্টেন্স ট্রায়াল। আরবসাগর ও ভারত মহাসাগরে নিরাপত্তা বৃদ্ধির পাশাপাশি, চিন-পাকিস্তানের প্রভাব খর্ব করতে দারুণ কাজে আসবে এই যুদ্ধজাহাজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Post Office Schemes: পোস্ট অফিসে এখন ঝুঁকি ছাড়াই পাবেন ৭-৮ শতাংশ সুদ, জেনে নিন এই স্কিমগুলি

    Post Office Schemes: পোস্ট অফিসে এখন ঝুঁকি ছাড়াই পাবেন ৭-৮ শতাংশ সুদ, জেনে নিন এই স্কিমগুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি শেয়ার বাজারে অস্থিরতা থেকে সরকারি প্রকল্পে (Post Office Schemes) টাকা বিনিয়োগ করে বেশি পরিমাণের রিটার্ন পেতে চাইছেন? তাহলে আজই পোস্ট অফিসে বিনিয়োগ করুন। কোনও রকম ঝুঁকি ছাড়াই (Without Risk) পাবেন ৭-৮ শতাংশের বেশি সুদ। পোস্ট অফিসে এরকম আকর্ষণীয় ৮টি স্কিম রয়েছে। আসুন জেনে নেই স্কিমগুলি সম্পর্কে।

    স্কিম গুলি কী কী

    পোস্ট অফিসে (Post Office Schemes) যে ৮ প্রকার স্কিমগুলি রয়েছে তা হল-পিপিএফ (পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড), মাসিক আয় অ্যাকাউন্ট, সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম, পোস্ট অফিস সেভিংস অ্যাকাউন্ট, ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (এনএসসি), কিষাণ বিকাশ পত্র (কেভিপি) এবং সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট (এসএসএ)। এই স্কিমগুলিতে বিনিয়োগকারীরা সুদের আয় থেকে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে এক বছরে ১.৫ লক্ষ পর্যন্ত ছাড়ের সুবিধা পেতে পারেন। প্রকল্পগুলিতে সাধারণ স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্পের অন্তর্গত।

    পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (Post Office Schemes)

    এই স্কিমে (Post Office Schemes) প্রতি বছর ৭.১ শতাংশ সুদ প্রদানের কাজ করে থাকে। আর্থিক বছরে সর্বনিম্ন বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ এবং সর্বোচ্চ ১.৫ লক্ষ। পিপিএফ থেকে টাকা তোলার জন্য বিধিনিষেধ রয়েছে। কারণ গ্রাহক অ্যাকাউন্ট খোলার বছর বাদ দিয়ে পাঁচ বছর পর টাকা তুলতে পারেন। এখানে টাকা তোলার পরিমাণ নির্ভর করে চতুর্থ বছরের শেষে বা তার আগের বছরের শেষে জমার পরিমাণে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত।

    মাসিক আয় অ্যাকাউন্ট

    এই স্কিমে (Post Office Schemes) ৭.৪ শতাংশ সুদ দেয়। ন্যূনতম বিনিয়োগের পরিমাণ ১০০০ টাকা৷ একটি মাসিক আয়ের অ্যাকাউন্টে সর্বাধিক বিনিয়োগের পরিমাণ সিঙ্গল অ্যাকাউন্টে ৯ লাখ এবং জয়েন্ট অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ।

    সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম

    এই স্কিমে (Post Office Schemes) বার্ষিক ৮.২ শতাংশ সুদ দেয়। অ্যাকাউন্টে ৩০ লাখের বেশি রাখা যাবে না। ১০০০ টাকা গুণিতকে এককালীন বিনিয়োগ করা যায়।

    পোস্ট অফিস সেভিংস অ্যাকাউন্ট

    এই প্রকল্পে ব্যক্তিগত বা যৌথ অ্যাকাউন্টে (Post Office Schemes) বার্ষিক ৪ শতাংশ করে রিটার্ন দেয়। তবে খাতা খোলার জন্য সর্বনিম্ন ৫০০ টাকার প্রয়োজন।

    আরও পড়ুনঃ সেনার ৫৩তম বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবে না বাংলাদেশ?

    পোস্ট অফিস রেকারিং অ্যাকাউন্ট

    এই স্কিমে বার্ষিক ৬.৭ শতাংশ করে সুদ (Without Risk) দিয়ে থাকে। তবে কেউ কেউ সর্বনিম্ন ১০০ জমা করতে পারে। তবে এখানে বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা নেই।

    ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট

    এই স্কিমে (Post Office Schemes) বার্ষিক চক্রবৃদ্ধি ৭.৭ শতাংশ সুদ দেওয়া হয়। একজন সর্বনিম্ন ১০০০ বিনিয়োগ করতে পারেন। এখানে অবশ্য সর্বোচ্চ জমার কোনও সীমা নেই।

    সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট

    এটি বার্ষিক ৮.২ শতাংশ সুদ দেয়। একজন আর্থিক বছরে সর্বনিম্ন ২৫০ এবং সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ জমা করতে পারবেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশকে ভাগ করে পৃথক হিন্দুদেশ গড়ার দাবি ভারতের প্রাক্তন সেনা প্রধানের

    Bangladesh: বাংলাদেশকে ভাগ করে পৃথক হিন্দুদেশ গড়ার দাবি ভারতের প্রাক্তন সেনা প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) ক্রমাগত অত্যাচার চলছে হিন্দুদের ওপর। সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা, মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুর, বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়ার ছবি প্রায় দিনই দেখা যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের হিন্দুদের জন্য হিন্দুদেশ তৈরির দাবি জানালেন প্রাক্তন সেনা কর্তা জেনারেল জিডি বক্সী (General GD Bakshi)। এ নিয়ে তিনি এক্স হ্যান্ডলে পোস্টও করেছেন। নিজের পোস্টে হিন্দুদেশের অঞ্চল কতটা হবে তাও উল্লেখ করেছেন তিনি। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর অত্যাচারে ভারত সরকারের পাশাপাশি ব্রিটেন এবং আমেরিকাও যথেষ্ট উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে। এবার বাংলাদেশের হিন্দুদের একমাত্র সমাধান হিসেবে হিন্দুদেশ তৈরির দাবি জানালেন জেনারেল জিডি বক্সী। তিনি যে বাংলাদেশের (Bangladesh) মানচিত্রের ছবি পোস্ট করেছেন, সেখানে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের উত্তর অংশকে হিন্দুদেশ হিসেবে উল্লেখ করা রয়েছে। মূলত রংপুর এবং দিনাজপুর নিয়েই আলাদা দেশ তৈরির দাবি জানিয়েছেন জিডি বক্সী।

    এক্স হ্যান্ডলে কী লিখলেন জিডি বক্সী

    এক্স হ্যান্ডেলের পোস্টে তিনি (General GD Bakshi) লেখেন, “মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীনে বাংলাদেশ উগ্র জেহাদি দেশে পরিণত হয়েছে। গণহত্যা করে ওরা সংখ্যালঘু হিন্দুদের তাড়াতে চাইছে এবং যুদ্ধের জন্য মুখিয়ে রয়েছে। ১৯৭১ সালে ৩৮০০-রও বেশি ভারতীয় সেনা, নৌসেনা ও বায়ুসেনার জওয়ান প্রাণ দিয়েছিলেন খুনি পাক সেনার হাত থেকে এই দেশকে স্বাধীনতা দিতে আত্মবলিদান দিয়েছিলেন। কতটা অকৃতজ্ঞ হতে পারে…যদি ওরা হিন্দু সংখ্যালঘুদের এভাবেই শেষ করতে চায়, তবে এটাই সম্ভাব্য উপায়”

    হিন্দুদের ওপর বেলাগাম অত্যাচার চলছেই বাংলাদেশে

    গত বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর রাতে চট্টগ্রাম (Bangladesh) বিভাগের খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার নিজের বাড়িতে চুমকিরানি দাস নামে এক হিন্দু মহিলাকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়েছে। তাঁর ছেলের নাম প্রান্ত দাস। তিনি খাগড়াছড়ির সনাতন জাগরণ মঞ্চের অন্যতম আহ্বায়ক। তাঁকেও খুব মারধর করা হয়। প্রথমে দুষ্কৃতীরা ঘরে ঢুকে মাথায় আঘাত করে চুমকিকে। এরপর একে একে শরীর থেকে গয়না খুলে নেওয়া হয়। গলায় থাকা তুলিসীর মালা পর্যন্ত ছিঁড়ে ফেলা হয়। ঘরের টাকা পয়সা লুট করে নেওয়া হয়। আরও জানা গিয়েছে, তিনি সনাতন জাগরণ মঞ্চের সদস্য হিসেবে হিন্দু অস্তিত্ব রক্ষার দাবি তুলেছিলেন। তিনি বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দু ধর্ম এবং সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রাখতে ইউনূস প্রশাসনের বিরুদ্ধে রাস্তায়ও নেমেছিলেন। তবে হিন্দু ধর্মগুরু চিন্ময় কৃষ্ণদাসকে গ্রেফতার করার পর থেকেই প্রতিবাদীদের নানা ভাবে টার্গেট করা হচ্ছে। এবার শিকার হলেন চুমকি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • U19 Asia Cup: বাইশ গজে মুখোমুখি ভারত-বাংলাদেশ! বিধ্বংসী বৈভব, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে ইন্ডিয়া

    U19 Asia Cup: বাইশ গজে মুখোমুখি ভারত-বাংলাদেশ! বিধ্বংসী বৈভব, অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে ইন্ডিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাইশ গজে ফের মুখোমুখি ভারত-বাংলাদেশ। লড়াই কাপ দখলের। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের (U19 Asia Cup) ফাইনালে পৌঁছে গিয়েছে ভারত। এদিন ৭ উইকেটে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিয়েছে বৈভব সূর্যবংশীরা (Vaibhav Suryavanshi)। অন্যদিকে, পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছেছে বাংলাদেশও। রবিবার, ৮ ডিসেম্বর অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে এবার একে অপরকে টেক্কা দেওয়ার পালা।

     বৈভবের বিধ্বংসী ব্যাটিং

    শুক্রবার  অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের (U19 Asia Cup) সেমি ফাইনালে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় শ্রীলঙ্কা। ৮ রানের মধ্যেই ৩ উইকেট হারায় সিংহলীরা। একমাত্র লড়াই চালায় লাকভিন আবেসিঙ্ঘে। ১১০ রানে ৬৯ রান করে সে। শারুজান শানমুগানাথান ৭৮ বলে ৪২ করে। শেষ পর্যন্ত ৪৬.২ ওভারে শ্রীলঙ্কার ইনিংস থেমে যায় মাত্র ১৭৩ রানে। ভারতের হয়ে চেতন শর্মা ৩৪ রান দিয়ে তুলে নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার ৩ উইকেট। আয়ুষ মাত্রের শিকার ২ উইকেট। বাংলার পেসার যুধাজিৎ গুহ ১৯ রান দিয়ে পেয়েছেন ১ উইকেট। ১৭৪ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমে ওপেনিং জুটিতেই অর্ধেক রান তুলে নেন বৈভব সূর্যবংশী ও আয়ুষ মাত্রে। ২৮ বলে ৩৪ রান করে আউট হন আয়ুষ। আন্দ্রে সিদ্ধান্ত ২৭ বলে করেন ২২ রান। ৩৬ বলে ৬৭ রানে আউট হন ১৩ বছর বয়সি বৈভব। তাঁর ইনিংসে রয়েছে ৫টি ছক্কার সঙ্গে ৬টি চার। বাকি কাজ শেষ করেন অধিনায়ক মহম্মদ আমান ও কার্তিকেয় কেপি। ২১.৪ ওভারে প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় ভারত। 

    আইপিএলের নিলামকে কেন্দ্র করে প্রচারের আলোয় আসেন সূর্যবংশী (Vaibhav Suryavanshi)। ১৩ বছরের ক্রিকেটারকে ১ কোটি ১০ লক্ষতে কেনে রাজস্থান রয়্যালস। তারপর থেকেই সবার নজর তাঁর দিকে। প্রথমে মুস্তাক আলি, তারপর জাতীয় জুনিয়র দলের হয়ে রান পাচ্ছেন বৈভব। ভারতকে সেমিফাইনালে তোলার পেছনেও তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Bangladesh Relation: নেপথ্যে পাক ইন্ধন! সীমান্তে সামরিক প্রস্তুতি বাংলাদেশের, ভারতের কি উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত?

    India Bangladesh Relation: নেপথ্যে পাক ইন্ধন! সীমান্তে সামরিক প্রস্তুতি বাংলাদেশের, ভারতের কি উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে নিষ্ক্রিয় ছিল বাংলাদেশের (India Bangladesh Relation) ঠাকুরগাঁও ও লালমনিরহাট বিমানবন্দর। সম্প্রতি বাংলাদেশ পুনরায় এখানে কাজ শুরু করেছে। এই বিমানবন্দরগুলি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সঙ্গে সংযোগকারী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চিকেন নেক করিডরের কাছাকাছি অবস্থিত। ঠাকুরগাঁও থেকে এই করিডরের দূরত্ব প্রায় ৫২ কিলোমিটার এবং লালমনিরহাট থেকে ১৩৫ কিলোমিটার। ভারতের পূর্ব সীমান্তে এই দুই বিমানঘাঁটিতে ঢাকা নতুন করে কাজ শুরু করায় দিল্লি এই মুহূর্তে উদ্বিগ্ন না হলেও, নিশ্চিত কড়া নজর রাখা হচ্ছে বলে অনুমান কূটনৈতিক মহলের।

    চিকেন নেক করিডর-এর কাছে বাংলাদেশের কাজ

    চিকেন নেক করিডর, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করে। এর কৌশলগত গুরুত্ব বাংলাদেশে (India Bangladesh Relation) আবারও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই বিমানবন্দরগুলোর তৈরি হলে, এই অঞ্চলে সামরিক গতিবিধি সহজ হয়ে উঠতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশ তার সামরিক পরিকাঠামো দ্রুত উন্নত করছে, যা ভারতীয় কর্তৃপক্ষের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। কূটনৈতিক মহলের মতে, এই সামরিক উদ্যোগ বাংলাদেশের একার নয়। এর পিছনে পাকিস্তানের মদত রয়েছে। পদ্মাপাড়ে পালা বদলের পর পাকিস্তানপন্থী মনোভাব ক্রমশ বাড়ছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারত-বিরোধী সামরিক কার্যক্রমের জন্য পাকিস্তান বাংলাদেশকে একটি প্রক্সি হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, বলে অনুমান কূটনীতিকদের।

    ভারতের উন্নত সামরিক শক্তি

    আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হল, বাংলাদেশ (India Bangladesh Relation) তার দক্ষিণাঞ্চলীয় বন্দর শহর চট্টগ্রামে তুরস্কের তৈরি ড্রোন মোতায়েন করেছে। চট্টগ্রাম ভারতের পেট্রাপোল সীমান্ত থেকে মাত্র ৩৫২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই বিষয়টির ওপরও তীক্ষ্ণ নজর রেখেছে ভারত। তবে, সামরিক শক্তির তুলনায়, বাংলাদেশ ভারতের শক্তিশালী প্রতিপক্ষ হতে পারবে না। বাংলাদেশে মোট ২,০০,০০০ সক্রিয় সেনা রয়েছে, যা ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের তুলনায় অনেক কম। ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডে ২,০০,০০০ এরও বেশি সেনা রয়েছে। ভারতের বায়ুসেনার উন্নত মিগ ২৭, রাফাল, মিরাজ, সুখোই-৩০ এবং দেশীয় তেজস দেশের আধিপত্য নিশ্চিত করে।

    আরও পড়ুন: প্রকাশ্যে স্ত্রীর ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে বিতর্ক বাড়ালেন কট্টরপন্থী বিএনপি নেতা, নিন্দার ঝড়

    বাংলাদেশের ভারত নির্ভরতা

    বাংলাদেশ (India Bangladesh Relation) যতই ভারত-বিদ্বেষ দেখাক, এখনও ঢাকা ভারতের উপর এককভাবে অনেকটাই নির্ভরশীল। পাট, সিরামিক, সবজি, ওষুধ, অটো পার্টস, চা, কফি, এবং প্লাস্টিক প্রভৃতি ভারত থেকে সরাসরি আমদানি করে বাংলাদেশ। ভারত যদি এই পণ্যগুলি সরবরাহ বন্ধ করে দেয়, তবে বাংলাদেশের অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই, দুই দেশের মধ্যে কোনও সামরিক সংঘাত বাংলাদেশের জন্য ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে, তা ভালোই জানে ঢাকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: এবার বাংলাদেশের স্কুল পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জীবনী!

    Bangladesh: এবার বাংলাদেশের স্কুল পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জীবনী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস জমানায় বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রাথমিক স্কুলের বই থেকে বাদ যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (Bangabandhu Sheikh Mujibur) জীবনী। সূত্রের খবর, তাঁকে নিয়ে লেখা একটি পদ্য এবং তিনটি গদ্য বাদ দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। অন্যদিকে, তৃতীয় শ্রেণির একটি বই সম্পূর্ণভাবে বাদ যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জীবনী। এর পরিবর্তে বাংলাদেশের ৪ নেতার জীবনী যোগ করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলে রাসেলকে নিয়ে একটি ইংরেজি গদ্য রয়েছে, সেটিও বাদ দেওয়া হচ্ছে পাঠ্যসূচি থেকে।  জানা গিয়েছে, ‘মুজিব মানে মুক্তি’ কবিতাটি বাদ দেওয়া হচ্ছে।

    অগাস্ট মাস থেকেই মুজিবর রহমানের স্মৃতি মুছে ফেলতে পদক্ষেপ শুরু করে ইউনূস সরকার 

    প্রসঙ্গত, গত অগাস্ট মাস থেকেই মুজিবর রহমানের (Bangabandhu Sheikh Mujibur) স্মৃতি মুছে ফেলতে পদক্ষেপ শুরু করে ইউনূস সরকার। ১৫ অগাস্ট তাঁর জন্মদিনে আনুষ্ঠানিক ছুটি বাতিল করে বাংলাদেশ (Bangladesh) সরকার। গত অগাস্ট মাসেই জামাত-বিএনপির সমর্থকরা প্রথমে একের পর এক হাতুড়ির ঘা মেরে, পরে আর্থ মুভার দিয়ে ভেঙে ফেলে বঙ্গবন্ধুর মূর্তি। বাংলাদেশের ৩২ নম্বর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভেঙে জ্বালিয়ে দেয় মৌলবাদীরা। এবার বাংলাদেশের পাঠ্যবই থেকেও বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার চেষ্টা শুরু করল ইউনূস সরকার। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর নাম সব জায়গা থেকে মুছে ফেলতে উদ্যোগী ইউনূস সরকার।

    নতুন করে নোটও ছাপছে বাংলাদেশের (Bangladesh) ব্যাঙ্ক

    অন্যদিকে, নতুন করে নোট ছাপছে বাংলাদেশের (Bangladesh) ব্যাঙ্ক। আর সেখানে নেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিও। কিছুদিন আগেই বাংলাদেশের ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন হাসিনা। এরপরেই তাঁর ভাষণের সম্প্রচার নিষিদ্ধ করে ইউনূস সরকার। অগাস্ট থেকে লাগাতার অত্যাচার চলছে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর। এই আবহে এবার পাঠ্যবই থেকে বাদ পড়ল বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা গদ্য-পদ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Bangladesh Relation: প্রকাশ্যে স্ত্রীর ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে বিতর্ক বাড়ালেন কট্টরপন্থী বিএনপি নেতা, নিন্দার ঝড়

    India Bangladesh Relation: প্রকাশ্যে স্ত্রীর ভারতীয় শাড়ি পুড়িয়ে বিতর্ক বাড়ালেন কট্টরপন্থী বিএনপি নেতা, নিন্দার ঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে ভারতীয় পণ্য বয়কটের (India Bangladesh Relation) ডাক দিলেন কট্টরপন্থী বিএনপি নেতা রুহুল রিজভি। এই প্রতিবাদ দেখাতে গিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সেক্রেটারি জেনারেল অবিমৃষ্যকারীর মতো স্ত্রীর ভারতীয় শাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন। এই ভিডিও ভাইরাল হতেই নিন্দার ঝড় উঠেছে আন্তর্জাতিক মহলে। প্রশ্ন উঠছে দুই দেশের ভিন্ন আচরণ নিয়ে। একদিকে বাংলাদেশের হাইকমিশন, ডেপুটি হাইকমিশনের নিরাপত্তা বাড়িয়েছে ভারত। দুই দেশের বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনার জন্য ঢাকায় যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব। তখনই হঠকারী আচরণ বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান দল বিএনপি-র এক শীর্ষ নেতার।

    ঘটনায় নিন্দার ঝড়

    ভারত যখন বাংলাদেশে (India Bangladesh Relation) হিন্দু-সহ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে ঢাকাকে বার্তা দিচ্ছে, তখন বিএনপি নেতা ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক দিলেন। স্থানীয় পণ্য ব্যবহার করতে বললেন। সেইসময় একটি লাল শাড়ি দেখিয়ে রিজভি বলেন, “এটি ভারতীয় শাড়ি। আমার স্ত্রীর। তিনি নিজে শাড়িটি আমায় দিয়েছিলেন। আমি আপনাদের সামনে শাড়িটি ছুড়ে ফেলে দিচ্ছি।” অবিমৃষ্যকারীর মতো শাড়িটি ছুড়েও ফেলে দেন তিনি। এরপর দলের কর্মীদের শাড়িটিতে আগুন ধরাতে বলেন। দলীয় কর্মীরাও তাঁর কথা মতো শাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে সেই ছবি। ঘটনার নিন্দায় সরব হয়েছেন নেটিজেনরা। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। 

    আরও পড়ুন: সেনার ৫৩তম বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবে না বাংলাদেশ?

    ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়ে রুহুল বলেন, “ভারতের যে শাড়ি বাংলাদেশের মা-বোনেরা কিনতেন, তা আর কেনা হবে না। তিনি বলেন, ভারতের সাবান, টুথপেস্ট কোনও কিছুই কেনা হবে না। পেঁয়াজ প্রসঙ্গে তিনি সুর চড়া করে বলেছেন, ভারতের পেঁয়াজের চাইতে বাংলাদেশে পেঁয়াজের ঝাঁঝ বেশি, ভারতের মরিচের থেকে বাংলাদেশের মরিচের ঝাল বেশি। ভারত যা বলবে, শেখ হাসিনা তা শুনতে পারেন আমরা নই।” বিএনপি নেতার মন্তব্য দুই দেশের মধ্যে বিদ্বেষ বাড়াবে বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share