Tag: bangla news

bangla news

  • Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভে ভিড় নিয়ন্ত্রণে এআই-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করবে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ

    Mahakumbh Mela 2025: মহাকুম্ভে ভিড় নিয়ন্ত্রণে এআই-ভিত্তিক প্রযুক্তি ব্যবহার করবে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বৃহত্তম ধর্মীয় অনুষ্ঠান হল ভারতের মহাকুম্ভ মেলা। আগামী বছর মহাকুম্ভের (Kumbh Mela 2025) জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি চলছে। এই মেলায় লক্ষাধিক ভক্ত সমাগম হবে। তাই এই মেলা সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে সবার আগে প্রয়োজন ভিড় নিয়ন্ত্রণ। এবার মেলায় ভিড় নিয়ন্ত্রণের জন্য এআই প্রযুক্তির ব্যবহার করা হবে বলে জানাল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ (UP Police)। প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, সিসিটিভি ক্যামেরাগুলিতে এআই ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। ক্যামেরাগুলি তাদের ফিডের ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুলিশকে সতর্কবার্তা পাঠাবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মানুষের বুদ্ধি একযোগে কাজ করবে। ইতিমধ্যেই মেলা সংলগ্ন অঞ্চলে ২৫টি পুলিশ স্টেশন তৈরি করা হয়েছে। মেলার জন্য মোট ৫৬টি স্টেশন স্থাপন করা হবে। 

    কীভাবে কাজ করবে এআই-যুক্ত ক্যামেরা

    মহাকুম্ভ মেলার (Kumbh Mela 2025) সুরক্ষা ও ব্যবস্থাপনাকে আরও উন্নত করতে, এই প্রথমবার যোগী আদিত্যনাথ সরকার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রয়োগ করছে। সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করে নিরাপত্তা বাড়ানোর পাশাপাশি মেলা পরিচালনার কাজকে সহজ করার পরিকল্পনা করেছে সরকার। এআই-চালিত ক্যামেরাগুলি পুরো কুম্ভ মেলার নানা প্রান্তে স্থাপন করা হচ্ছে। এর ফলে বিশাল ভিড়ের উপর ২৪/৭ নজরদারি নিশ্চিত করা যাবে। এই অত্যাধুনিক ক্যামেরাগুলি শুধু নিরাপত্তা বাড়াবে না, বরং মেলার সময় যাঁরা হারিয়ে যাবেন, তাঁদের আবার একত্রিত করতেও সাহায্য করবে। মেলা এলাকায় ৩২৮টি এআই সক্ষম ক্যামেরা স্থাপন করা হচ্ছে। এই ক্যামেরাগুলির  ইনস্টলেশন কাজ শীঘ্রই শেষ হবে।

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ডে শুরু ভোট গণনা, দুই রাজ্যেই এগিয়ে বিজেপি জোট

    হারানো ব্যক্তিদের খোঁজ

    প্রশাসন সূত্রে খবর, ফেসবুক এবং এক্স (পূর্বে টুইটার) প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করে মহাকুম্ভ মেলায় (Kumbh Mela 2025) হারানো আত্মীয়দের খোঁজ দ্রুত পাওয়া যাবে। এর ফলে তীর্থযাত্রীদের পরিবারের সদস্যদের একত্রিত করা সহজ হবে। ২০২৫ সালের মহাকুম্ভে আসা দেশি ও বিদেশি ভ্রমণকারীরা আর ভিড়ে হারিয়ে যাওয়ার চিন্তা করবেন না। মেলা প্রশাসন এই সমস্যা সমাধানে একটি ব্যাপক পরিকল্পনা করেছে। একটি ডিজিটাল কেন্দ্র ১ ডিসেম্বর থেকে চালু হবে, যা উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে হারানো ব্যক্তিদের দ্রুত একত্রিত করতে সাহায্য করবে। মহাকুম্ভে (Kumbh Mela 2025) কোনও ব্যক্তির পরিচয় জানতে ফেস রেকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহৃত হবে। এই অত্যাধুনিক সিস্টেমটি তাৎক্ষণিকভাবে ছবি ক্যাপচার করবে এবং ৪৫ কোটি তীর্থযাত্রীর মধ্যে হারিয়ে যাওয়া ব্যক্তিদের শনাক্ত করবে (UP Police)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ডে শুরু ভোট গণনা, দুই রাজ্যেই এগিয়ে বিজেপি জোট

    Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র-ঝাড়খণ্ডে শুরু ভোট গণনা, দুই রাজ্যেই এগিয়ে বিজেপি জোট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অধিকাংশ সমীক্ষাতেই উঠে এসেছে যে ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্র- এই দুই রাজ্যে সরকার গঠন করবে বিজেপি। সকাল থেকেই দুই রাজ্যেই এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। লোকসভা নির্বাচনের ছয় মাসের মাথাতে ভোট হচ্ছে দুই রাজ্যে। আজ শনিবার সকাল আটটা থেকে ঝাড়খণ্ড ও মহারাষ্ট্রে (Assembly Election 2024) শুরু হয়েছে ভোট গণনা। এর পাশাপাশি গণনা চলছে বাংলার ছটি কেন্দ্রে (Election Results)। যেগুলিতে উপনির্বাচন হচ্ছে। অন্যদিকে, উপনির্বাচন হচ্ছে ২ রাজ্যের ২ লোকসভা কেন্দ্রেও। মহারাষ্ট্রের নান্দেড় লোকসভার পাশাপাশি সেই তালিকায় রয়েছে কেরলের ওয়েনাড়। সেখানেও গণনা চলছে। মোট ১৪টি রাজ্যের ৪৮টি বিধানসভা এবং দু’টি লোকসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন চলছে। রাজ্যগুলি হল- অসম, বিহার, ছত্তিশগড়, গুজরাট, কর্নাটক, কেরল, মধ্যপ্রদেশ, মেঘালয়, পাঞ্জাব, রাজস্থান, সিকিম, উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ।

    পশ্চিমবঙ্গের ৬ কেন্দ্র সমেত গণনা ঝাড়খণ্ডেও (Assembly Election 2024)

    গণনা চলছে পশ্চিমবঙ্গের ছ’টি বিধানসভা কেন্দ্রে (Election Results)। এগুলি হল-কোচবিহারের সিতাই, আলিপুরদুয়ারের মাদারিহাট, উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়া ও নৈহাটি, বাঁকুড়ার তালড্যাংরা এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর। যেখানে কংগ্রেসের প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। বাংলার পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশের ন’টি বিধানসভার উপনির্বাচনের ফলাফলও বের হবে আজ শনিবার। বাংলার পড়শি রাজ্য ঝাড়খণ্ডে (Assembly Election 2024) মোট ৮১টি আসনের মধ্যে ৪৩টিতে ভোট হয়েছিল প্রথম দফায়, গত ১৩ নভেম্বর। বাকি ৩৮টিতে দ্বিতীয় দফায়, ২০ নভেম্বর। মহারাষ্ট্রের ২৮৮ আসনেই ২০ নভেম্বর এক দফায় ভোট হয়েছিল। 

    মহারাষ্ট্রের ভোট গণনা

    মহারাষ্ট্রে মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে), এনসিপি (অজিত)-এর জোট ‘মহাযুতি’ এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি (শরদ)-এর ‘মহাবিকাশ আঘাড়ী’র মধ্যে। এ ছাড়া ভোটের ময়দানে রয়েছে রাজ ঠাকরের মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনাও, বাবাসাহেব আম্বেদকরের পুত্র তথা প্রাক্তন সাংসদ প্রকাশ আম্বেদকর ‘বঞ্চিত বহুজন আঘাড়ী’ দলের হয়ে লড়ছেন। মহারাষ্ট্রে ক্ষমতাসীন ‘মহাযুতি’র গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী (Assembly Election 2024) তথা শিবসেনা প্রধান একনাথ শিন্ডে (কোপরি-পাচপাখাড়ি), দুই উপমুখ্যমন্ত্রী, এনসিপির অজিত পওয়ার (বারামতী) এবং বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়ণবীস (নাগপুর দক্ষিণ-পশ্চিম)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: মরসুমের প্রথম তুষারপাত দার্জিলিঙে, বরফে মুখ ঢাকল সান্দাকফু, বেজায় খুশি পর্যটকরা

    Darjeeling: মরসুমের প্রথম তুষারপাত দার্জিলিঙে, বরফে মুখ ঢাকল সান্দাকফু, বেজায় খুশি পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুপুর থেকে বরফে সাদা হয়ে গিয়েছে সান্দাকফু। শীতের সাজে সেজে উঠেছে পাহাড়ের প্রকৃতি। মরসুমের প্রথম তুষারপাত দার্জিলিঙে (Darjeeling)। সাধারণত ডিসেম্বরের আগে দার্জিলিঙের কোথাও বরফের দেখা মেলে না। এই সময়ে যাঁরা পাহাড়ে ঘুরতে যান, তাঁরা বরফের (Snow Fall) আশা খুব একটা করেনও না। ফলে, বৃহস্পতিবারের সান্দাকফু পর্যটকদের কাছে অপ্রত্যাশিত আনন্দ বয়ে এনেছে।

    আশায় বুক বেঁধেছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা! (Darjeeling)

    গত বছর দার্জিলিঙে (Darjeeling) মরসুমের প্রথম তুষারপাত হয়েছিল ৭ ডিসেম্বর। এবার ২১ নভেম্বরেই তুষারে মুখ ঢাকল সান্দাকফু। বৃহস্পতিবার রাস্তায় বেরিয়ে বরফের ওপরেই হাঁটাচলা করতে দেখা গিয়েছে পর্যটকদের। এই দিনগুলির জন্য আশায় বুক বেঁধেছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। শীত আরও জাঁকিয়ে বসলে আরও বেশি তুষারপাতের সম্ভাবনা তৈরি হবে সান্দাকফুতে, মনে করছেন অনেকে। ফলে তাঁরা ডিসেম্বরের শীতের দিকে তাকিয়ে আছেন। নভেম্বর থেকেই সান্দাকফুতে পর্যটকদের ভিড় বাড়তে পারে। দার্জিলিঙে তুষারপাতের কথা শুনে আরও বেশি করে পর্যটকেরা সেখানে যাবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    কী বললেন পর্যটকরা?

    দার্জিলিঙে (Darjeeling) গত সপ্তাহ থেকেই তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছিল। এবার সান্দাকফুতে তুষারপাত হল। তবে, দার্জিলিঙে তুষারপাত হলেও সমতলে এখনও সেভাবে শীতের দেখা মেলেনি। হালকা ঠান্ডার আমেজ অনুভূত হচ্ছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকায়। তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে নেমে গিয়েছে। তবে আগামী কয়েক দিন নতুন করে পারদ পতনের সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। পর্যটকরা বলেন, “সান্দাকফুতে এই সময় ঘুরতে এসে এভাবে বরফ দেখতে পাব তা আশা করিনি। মন ভরে গেল”।

    সান্দাকফুতে মৃত্যু হল কলকাতার এক পর্যটকের

    অন্যদিকে, এই আনন্দের মাঝে বিষাদের খবরও পাওয়া গিয়েছে। সান্দাকফু (Darjeeling) ঘুরতে গিয়ে এবার মারা গেলেন কলকাতার এক পর্যটক। মৃতের নাম আশিস ভট্টাচার্য (৫৮)। পুলিশ সূত্রে খবর, তিনি কলকাতার ভবানীপুরের বাসিন্দা। মঙ্গলবার রাতে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, সপরিবার গত ১৯ নভেম্বর সান্দাকফুর উদ্দেশে দার্জিলিং থেকে রওনা দিয়েছিলেন আশিস। পথে তাঁরা ধোতরেতে রাত কাটান। সেই রাতেই আশিসের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। সেখান থেকে তাঁকে দ্রুত সুখিয়াপোখরি প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি! প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক আশিসকে মৃত ঘোষণা করেন। চলতি বছরে এই নিয়ে দু’জন পর্যটকের মৃত্যুর ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kalyani: ডাম্পিং গ্রাউন্ড নিয়ে বিজেপি বিধায়ক আন্দোলনে নামতেই রণংদেহী পুলিশ, কাঁদানে গ্যাস, রণক্ষেত্র কল্যাণী

    Kalyani: ডাম্পিং গ্রাউন্ড নিয়ে বিজেপি বিধায়ক আন্দোলনে নামতেই রণংদেহী পুলিশ, কাঁদানে গ্যাস, রণক্ষেত্র কল্যাণী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাম্পিং গ্রাউন্ড তৈরি হলে সমস্যায় পড়বেন গ্রামবাসীরা। তাই, বিজেপি বিধায়কের নেতৃত্বে আন্দোলন শুরু হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ গিয়ে সেই আন্দোলন ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে, পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি জনতার, পাল্টা লাঠিচার্জ এবং টিয়ার গ্যাসের সেল ছোড়ার অভিযোগ ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে কল্যাণীর (Kalyani) কাছারিপাড়া এলাকায়। ঘটনার পর বিজেপি বিধায়ক সহ ১৬ জনকে আটক করে পুলিশ।  

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Kalyani)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কাছারিপাড়া (Kalyani) এলাকায় পুরসভার তত্ত্বাবধানে একটি ডাম্পিং গ্রাউন্ড চিহ্নিত জায়গায় পাঁচিল দেওয়ার কাজ চলছিল। কাজ চলাকালীন আচমকা বাধা দেয় এলাকাবাসী। বাধার জেরে কাজ বন্ধ হয়ে যায়। গ্রামবাসীদের এই আন্দোলন ছিলেন বিজেপি বিধায়ক অম্বিকা রায়। ঘটনার পর পরই বিশাল পুলিশ বাহিনী সেখানে আসে। আচমকা কথা কাটাকাটির মধ্যেই পুলিশ আন্দোলনকারীদের ওপর লাঠিচার্জ শুরু করে। এরপরে আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে পাল্টা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি চলতে থাকে। পরিস্থিতি আয়ত্তে আনতে পুলিশের তরফে টিয়ার গ্যাসের শেল ফাটানো হয়। এরপরেই বিজেপি বিধায়ক অম্বিকা রায়কে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। সেই সঙ্গে আন্দোলনকারী ১৬ জনকে আটক করে পুলিশ। এই ঘটনা নিয়ে রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কল্যাণী এলাকায়।

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি (BJP) বিধায়ক অম্বিকা রায় বলেন, “আদালতের তরফে ওই জায়গাটি কাজের জন্য স্টে অর্ডার দেওয়ার পরেও পুরসভা জোরপূর্বক কাজ করছে। ওই এলাকায় প্রচুর চাষি রয়েছেন। এখানে ডাম্পিং গ্রাউন্ড (Kalyani) হলে দুর্গন্ধে আর চাষ করতে পারবেন না তাঁরা। তাই, চাষিরা পুরসভার কাছে এই এলাকায় ডাম্পিং গ্রাউন্ড না করার জন্য দরবার করেছিলেন। কিন্তু, পুরসভা তা শোনেনি। গ্রামবাসীদের আন্দোলন বন্ধ করতে পুলিশ লাঠিচার্জ করল। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।” পুরসভার চেয়ারম্যান নীলিমেশ রায়চৌধুরী বলেন,” সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের কাজ করার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সেটা করতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। আন্দোলনে কোনও স্থানীয় মানুষ নেই। বিধায়কের আমাদের সঙ্গে সহযোগিতা করা উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘তৃণমূলে মুষল পর্ব, পিসিকে ল্যাং মেরে চেয়ার পেতে চাইছেন অভিষেক’’, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘তৃণমূলে মুষল পর্ব, পিসিকে ল্যাং মেরে চেয়ার পেতে চাইছেন অভিষেক’’, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফ্লাইং কিস নিয়ে তৃণমূল বিধায়ক নির্মল ঘোষকে এবং সিবিআই অভিযানে বামেদের ‘ঝান্ডু বাম’ বলে তীব্র কটাক্ষ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে দশটা নাগাদ উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরের গুমা রেলগেট লাগোয়া একটি জায়গায় বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচিতে যোগদান করেন তিনি। নতুন সদস্য হতে আসা কয়েকজনের নাম নিজের হাতে রেজিস্ট্রেশন করে দেন। এরপর তিনি অশোকনগরের সেনডাঙা এলাকায় একই ধরনের আরও একটি কর্মসূচিতে যোগদান করেন। তার আগে গুমায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করেন।  

    অভিষেক-মমতাকে তোপ (Sukanta Majumdar)

    রাজ্যে শাসক দলে অভিষেক ও মমতাপন্থী তৃণমূল নেতাদের মধ্যে যখন কাদা ছোড়াছুড়ি হচ্ছে, সে নিয়ে প্রশ্ন করা হলে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘একটা পার্টি মরে যাওয়ার আগে এমনটা হয়। যদু বংশ ধ্বংস হওয়ার আগে মুষল পর্ব শুরু হয়েছিল। তৃণমূলেও এমনটাই চলছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভাবছেন দেহত্যাগ করার আগে পদত্যাগ করবেন না। আর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) পিসিকে ল্যাং মেরে চেয়ার পেতে চাইছেন। আমরা মোরগ লড়াই দেখছি, আর নারদ নারদ বলছি।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    নির্মল ঘোষ নিয়ে সরব

    এক মহিলাকে নির্মল ঘোষের ফ্লাইং কিস প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘এটাই তৃণমূলের কালচার। যে মহিলাকে নির্মলবাবু এমনটা করছেন, তিনি সম্ভবত বার ড্যান্সার। আরজি করকাণ্ডে নির্ভয়ার দেহ হাইজ্যাক করে তাড়াতাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল এই নির্মল ঘোষের বিরুদ্ধে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন যে আমি এত মহিলাকে টিকিট দিয়েছি। তাঁরা মহিলাকে কী নজরে দেখছেন বা কী উদ্দেশ্যে রাজনীতিতে নিয়ে আসছেন, এই সমস্ত নেতাদের দেখে তো বোঝাই যাচ্ছে।’’

    বামেদের অভিযানকে কটাক্ষ

    বামেদের আরজি করকাণ্ডের তদন্ত নিয়ে সিবিআই অফিস অভিযানের প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘ বামেরা এখন ‘ঝান্ডু বাম’ হয়ে গিয়েছে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে যখন কোনও আন্দোলন সংগঠিত হয়, তখন বাম, অতি বাম এবং ঝান্ডু বামেরা ঢুকে গিয়ে আন্দোলনকে স্তিমিত করে দেয়। যখন অরাজনৈতিক আন্দোলনের মধ্যে রাজনীতি ঢুকে গেল, তখনই আরজি করের আন্দোলন আস্তে আস্তে কমে গেল।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vaishno Devi: ৬ ঘণ্টার পথ মাত্র ৬ মিনিটে! বৈষ্ণো দেবী মন্দিরে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে রোপওয়ে

    Vaishno Devi: ৬ ঘণ্টার পথ মাত্র ৬ মিনিটে! বৈষ্ণো দেবী মন্দিরে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে রোপওয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৈষ্ণো দেবী (Vaishno Devi) মন্দিরে যাওয়ার জন্য বড় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। অনেক সহজে এবং কম সময়ের মধ্যে দেবীর দর্শন করতে পারবেন ভক্তরা। আর তার জন্য প্রায় ৩০০ কোটি টাকা খরচ করে তৈরি করা হচ্ছে রোপওয়ে (Ropeway)। মূলত কাটরা শহর থেকে সাঞ্জিছটকে সংযোগ করা হবে এই রোপওয়ের মাধ্যমে।  

    কবে চালু হবে রোপওয়ে? (Vaishno Devi)

    বৈষ্ণো দেবী (Vaishno Devi) বোর্ডের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে রোপওয়ে চালু হয়ে যাবে। বোর্ডের সিইও আনশুল গর্গ বলেন, রোপওয়ে একটি নিরাপদ, দ্রুত এবং আরও সুবিধাজনক পরিবহণ। ৬-৭ ঘণ্টা সময় বাঁচিয়ে দেবে। এটি তীর্থযাত্রীদের মাত্র ছয় মিনিটে কঠিন যাত্রাপথ সম্পূর্ণ করতে সক্ষম করবে। একবার চালু হলে এই সুবিধাটি প্রতিদিন হাজার হাজার তীর্থযাত্রী পাবেন। ফলে, এতদিনের ঐতিহ্যবাহী ট্রেকিং রুটে যানজট কমিয়ে সবার জন্য একটি ভালো অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে। কাটরা থেকে সাঞ্জিছট পর্যন্ত রোপওয়ে করে ভক্তরা যেতে পারবেন। তারপরে মন্দিরে যেতে হাঁটা পথে ৩০-৪৫ মিনিট লাগবে। এটি প্রতি ঘন্টায় ১ হাজার যাত্রী পরিবহণে সক্ষম। রোপওয়ে প্রকল্পটি গুরগাঁও-ভিত্তিক জিআর ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড দ্বারা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) মডেলে কাজ করবে। জানা গিয়েছে, এই বছরের শুরুর দিকে বোর্ডের সঙ্গে একটি চুক্তি চূড়ান্ত করার পর কোম্পানিটি গত মাসে প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    তীর্থযাত্রীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা

    এই বছর ৮৬ লক্ষেরও বেশি ভক্ত ইতিমধ্যে পবিত্র মন্দির (Vaishno Devi) পরিদর্শন করেছেন। সেই সংখ্যা ১ কোটি ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেই তুলনায় গত বছর ৯৫ লক্ষের বেশি পুণ্যার্থী এসেছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে, বোর্ড তীর্থযাত্রীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা চালু করেছে। যেমন মাতা বৈষ্ণো দেবী ভবনে একটি স্কাইওয়াক, উন্নত রান্নাঘর এবং রেলওয়ে নিবন্ধন কেন্দ্র। উপরন্তু, কাটরাতে একটি আধুনিক কল সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তা দিয়ে সারা ভারত এবং বিদেশে তীর্থযাত্রীদের থেকে প্রতিদিন প্রায় আড়াই হাজার কল নেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: মুখে বাজার-বিরোধী বক্তব্য, রাহুল নিজে ৬.৭ কোটি টাকার শেয়ারের মালিক! ফাঁস করল বিজেপি

    Rahul Gandhi: মুখে বাজার-বিরোধী বক্তব্য, রাহুল নিজে ৬.৭ কোটি টাকার শেয়ারের মালিক! ফাঁস করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের শেয়ার বাজার সম্পর্কে ভিত্তিহীন ভয় ছড়াচ্ছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এমনই অভিযোগ বিজেপির তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের প্রধান অমিত মালব্যের।  মালব্যর দাবি দেশের শেয়ার মার্কেট নিয়ে রাহুলের বক্তব্যগুলি রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য তৈরি করা হয়েছে। যাতে সাধারণ ভারতীয়রা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আর্থিক সমৃদ্ধি অর্জন করতে না পারে।

    অযথা আতঙ্ক সৃষ্টির প্রয়াস

    সম্প্রতি, রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) ভারতীয় শেয়ার বাজারের সততা এবং স্থিতিশীলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। মালব্য জানান, রাহুলের মন্তব্যগুলিকে অসত্য এবং অযথা আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, “রাহুল গান্ধী শেয়ার বাজার নিয়ে ভয় ছড়াচ্ছেন কারণ তিনি এবং তাঁর দলের সদস্যরা ভয় পেয়ে গিয়েছেন যে ভারতীয়রা বৈধভাবে অর্থ উপার্জন করছে এবং দারিদ্র্য থেকে উত্তরণের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।”

    মধ্যবিত্ত ভারতীয়কে প্রভাবিত করার চেষ্টা

    মালব্যের অভিযোগ, গান্ধীর (Rahul Gandhi) এমন বক্তব্য ভারতের মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে প্রাভাবিত করার জন্য। সাধারণ মানুষের বাজারে বিনিয়োগের প্রতি যে আস্থা তৈরি হয়েছে, তা ভেঙে দেওয়ার জন্য। ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করছেন রাহুল। তিনি ভারতের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রতি সমর্থন জানিয়ে, সিএলএসএ এবং মোতিলাল ওসওয়ালের মতো স্বীকৃত ব্রোকারেজ প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক ভবিষ্যদ্বাণীর উল্লেখ করেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলি দীর্ঘমেয়াদি ভারতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী, যা মোদি সরকারের সংস্কারের ফলে অর্জিত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘সন্ত্রাসবাদের কারণে বিশ্বাসের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে’’, পাকিস্তানকে নিশানা ভারতের

    রাহুল গান্ধীর নিজের পোর্টফোলিও

    মালব্য এক্ষেত্রে রাহুল গান্ধীর (Rahul Gandhi) ব্যক্তিগত আর্থিক বিনিয়োগের বিষয়টি তুলে ধরেন। তিনি দাবি করেন, রাহুল গান্ধীর শেয়ার পোর্টফোলিও ২০১৪ সালে সামান্য ছিল, কিন্তু ২০২৪ সালের মধ্যে তাঁর শেয়ার পোর্টফোলিও প্রায় ৬.৭ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। কংগ্রেস দলের ঐতিহ্যগত পরস্পরবিরোধিতার কথাও তুলে ধরেন মালব্য। তিনি বলেন, “এটা ক্লাসিক কংগ্রেসের দুইমুখী নীতির উদাহরণ। তাঁরা ‘গরিবী হটাও’ স্লোগান দিয়েছিল, কিন্তু বাস্তবে ভারতকে দরিদ্র এবং সরকারি ভাতা-নির্ভর রেখে দিয়েছিল। আর গান্ধী পরিবার গোপনে বাজার থেকে বিপুল সম্পদ সঞ্চয় করে গিয়েছে, যা এখন মানুষ বুঝতে পারছে।” মালব্য মন্তব্য করেন, “রাহুল গান্ধীর প্রধানমন্ত্রী মোদির শাসনের প্রতি বাড়তি আত্মবিশ্বাস তাঁর খালি কথাবার্তার চেয়ে অনেক বেশি জোরালো। তিনি শেয়ার বাজারের বিরুদ্ধে নন—তিনি সাধারণ ভারতীয়দের অর্থ উপার্জন এবং ধনী হওয়া দেখতে চাইছেন না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে রাজ্য, আরজি কর কাণ্ডে হাইকোর্টে জানাল কেন্দ্র 

    RG Kar Incident: বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে রাজ্য, আরজি কর কাণ্ডে হাইকোর্টে জানাল কেন্দ্র 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Incident) নির্যাতিতার নাম বলা নিয়ে প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার তথা আইপিএস বিনীত গোয়েলের (Vineet Goyal) বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে রাজ্য। কলকাতা হাইকোর্টে এমনই জানাল কেন্দ্র। আরজি করের ঘটনায় কলকাতার প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে যদি শৃঙ্খলাভঙ্গের অপরাধে কোনও ব্যবস্থা নিতে হয়, তাহলে সেটা আইন অনুযায়ী রাজ্যই নিতে পারে৷ কলকাতা হাইকোর্টে একথা জানালেন কেন্দ্রের অ্যাডিশনাল সলিসিটর জেনারেল অশোক চক্রবর্তী।

    কেন্দ্রের তরফে বার্তা

    আরজি করের ঘটনায় নির্যাতিতার নাম প্রকাশ করায় বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলায় কেন্দ্রের ডিপার্টমেন্ট অফ পার্সোনাল ট্রেনিংয়ের কাছে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি জানতে চেয়েছিলেন, আইপিএস-দের বিরুদ্ধে প্রাথমিক ভাবে কোনও পদক্ষেপ কে নিতে পারে? তার উত্তরে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, যে আইপিএস-রা রাজ্যে কর্মরত, তাঁদের ব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ করতে পারে রাজ্যই। তাঁর বিরুদ্ধে কোনও শৃঙ্খলাভঙ্গের ব্যবস্থা যদি নিতে হয়, তাহলে সেটা রাজ্যই নিতে পারে। তবে রাজ্য যদি কোনও পদক্ষেপ না করে বা রাজ্যের পদক্ষেপে কেন্দ্র যদি সন্তষ্ট না-হয়, তবে তারা আপিল করতে পারে। তবে কেন্দ্রের তরফে এটাও স্পষ্ট করা হয়েছে, এই মামলায় কেন্দ্রকে বাদ দেওয়া হোক।

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রের কুর্সিতে ফিরছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহাযূতি জোট, বলছে সমীক্ষা

    বিনীতের বিরুদ্ধে এফআইআর-এর আবেদন

    প্রসঙ্গত, বিনীতের বিরুদ্ধে নির্যাতিতার নাম প্রকাশের অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন আইনজীবী অনামিকা পাণ্ডে। কলকাতার প্রাক্তন পুলিশ কমিশনারের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করার আবেদন জানান তিনি। গত শুনানিতে কলকাতা হাইকোর্ট জানায়, আরজি কর-কাণ্ডের মূল মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। সেখানেই ওই বিষয়টি জানানোর কথা বলেছিল প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। কিন্তু শীর্ষ আদালত হাইকোর্টকেই বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেয়। আগামী ২৩ ডিসেম্বর ফের মামলার শুনানি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha: কথা রাখল ওড়িশার বিজেপি সরকার, কৃষকদের কাছে ধান কিনছে কুইন্টাল প্রতি ৩,১০০ টাকা দরে

    Odisha: কথা রাখল ওড়িশার বিজেপি সরকার, কৃষকদের কাছে ধান কিনছে কুইন্টাল প্রতি ৩,১০০ টাকা দরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার তাদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির বেশিরভাগই পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে। ২০২৪ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি (BJP) তাদের নির্বাচনী ইস্তাহারে ঘোষণা করেছিল, দল ক্ষমতায় এলে সরকার প্রতি কুইন্টাল ধান কিনবে ৩,১০০ টাকায়। ক্ষমতায় এসে সে কথা রাখল বিজেপি সরকার। বুধবারই এই কর্মসূচি প্রথমবারের জন্য অনুষ্ঠিত হয়, সে রাজ্যের বরাগড় জেলায়। ২০ নভেম্বর এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ওড়িশা সরকারের খাদ্যমন্ত্রী কৃষ্ণচন্দ্র পাত্র। গতকাল বুধবার মন্ত্রী ছিলেন সে রাজ্যের বরাগড় জেলার সফরে। প্রথমে তিনি স্থানীয় কালাপানি মান্ডিতে চলে যান এবং সেখান থেকে ধান কিনে অনুষ্ঠানিকভাবে সূচনা করেন এই কর্মসূচির। একইসঙ্গে মন্ত্রী পৌঁছে যান স্থানীয় আতাবিরা ও গোদভাগা মান্ডিতেও। সেখানেও আনুষ্ঠানিকভাবে কৃষকদের কাছে কুইন্টাল প্রতি ৩ হাজার ১০০ টাকায় ধান কিনতে দেখা যায় মন্ত্রীকে।

    কী বলছেন ওড়িশার (Odisha) খাদ্যমন্ত্রী? 

    এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে মন্ত্রী কৃষ্ণচন্দ্র পাত্র বলেন, ‘‘এটা খুবই আনন্দের দিন কৃষকদের কাছে এবং তাঁরা বলছেন যে বিজেপি (BJP) তাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছে। প্রতি কুইন্টাল ধান ৩,১০০ টাকায় কিনছে।’’ প্রসঙ্গত, কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য হল ২,৩০০ টাকা, সেখানে ওড়িশা সরকার আরও ৮০০ টাকা বেশি দরে ধান কিনছে।

    সিঙ্গাপুর সফরে রয়েছেন ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী, সেখান থেকে স্বাগত জানান এমন কর্মসূচিকে

    মান্ডিগুলি পরিদর্শন করার সময় মন্ত্রী আরও নানারকম পরিষেবা সম্পর্কে খোঁজ খবর নেন। ডিজিটাল মিটার, ওয়েট ব্রিজ, ওয়েটিং রুম, খাবার জল, আলো, সিসিটিভি, শৌচাগার এই ব্যবস্থাগুলি ঠিকঠাক রয়েছে কিনা, তা জানতে চান। বর্তমানে ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রী মোহন মাঝি, সরকারি সফরে সিঙ্গাপুরে রয়েছেন। তবে সিঙ্গাপুরে বসেও বিজেপি সরকারের এমন প্রতিশ্রুতি রক্ষার কথা তিনি নিজে সমাজ মাধ্যমে পোস্ট করেন এবং লেখেন, ‘‘সরকার কৃষক কল্যাণের কথাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে।’’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sarbananda Sonowal: সমুদ্রপথ উন্নয়নে ৩০ হাজার কোটির তহবিল গঠন কেন্দ্রের, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    Sarbananda Sonowal: সমুদ্রপথ উন্নয়নে ৩০ হাজার কোটির তহবিল গঠন কেন্দ্রের, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩০ হাজার কোটি টাকার সমুদ্র পথের উন্নয়ন তহবিল তৈরি করেছে ভারত সরকার, এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় বন্দর ও জাহাজ পরিবহণ এবং জলপথমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল (Sarbananda Sonowal)। প্রসঙ্গত, এই ফান্ডের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সরকার জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত শিল্পকে আরও শক্তিশালী করতে চায়। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের এমন উদ্যোগের মাধ্যমে তৈরি হবে ছয়টি গভীর বন্দর ও দুটি ট্রানস শিপমেন্ট হাব।

    জাহাজ নির্মাণ শিল্প অর্থনৈতিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ

    ভারতের জাহাজ নির্মাণ শিল্প অর্থনৈতিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। প্রসঙ্গত, এটি এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে প্রচুর কর্মসংস্থানেরও সুযোগ তৈরি হয়। এর পাশাপাশি দেশের মোট জিডিপিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে জাহাজ নির্মাণ শিল্প। একইসঙ্গে এই শিল্পের পরোক্ষ বা সহকারী শিল্প হিসেবে ইস্পাত, বন্দর তৈরির শিল্প- এগুলিও বাড়তে থাকে। জানা গিয়েছে, ভারতে সামুদ্রিক ক্রিয়াকলাপকে আরও শক্তিশালী করতে হাইড্রোজেন হাব তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার এমনটাই জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সনোয়াল (Sarbananda Sonowal) এ নিয়ে বলেন, ‘‘আমরা ভারতকে একটি বৈশ্বিক সমুদ্রপথের কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে মনোনিবেশ করেছি। তাই এমন পদক্ষেপ।’’

    পুরনো জাহাজ প্রতিস্থাপন করা যাবে

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় সরকারের সমুদ্রপথ উন্নয়ন তহবিল তৈরি করার পদক্ষেপ দেশীয় জাহাজ নির্মাণ শিল্পকে অনেকটাই পুনরুজ্জীবিত করবে। এমন তহবিল গঠন মোদি সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, এ নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। একইসঙ্গে ক্রেডিট নোটস স্কিমও তৈরি করা হচ্ছে। যার ফলে পুরনো জাহাজগুলির মালিকরা স্থানীয় শিপওয়ার্ডগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করে, সেই জাহাজগুলিকে প্রতিস্থাপন করতে পারবেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল (Sarbananda Sonowal) আরও জানিয়েছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে তাঁরা দেখতে চান যে জাহাজ পুনর্ব্যবহারে ভারত সারা বিশ্বের শীর্ষস্থানে রয়েছে। বর্তমানে ৮৫ শতাংশ ভারতীয় জাহাজে পুনর্ব্যবহারযোগ্য এবং হংকং কনভেনশনের নিয়ম মেনে চলে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Sarbananda Sonowal)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share