Tag: bangla news

bangla news

  • Weather Update: ফের নিম্নচাপের আশঙ্কা! রাজ্যে জাঁকিয়ে শীতের আগেই কি ফের দুর্যোগ?

    Weather Update: ফের নিম্নচাপের আশঙ্কা! রাজ্যে জাঁকিয়ে শীতের আগেই কি ফের দুর্যোগ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যজুড়ে শীতের আমেজ। দিন দিন পারদ কমেই চলেছে। এরমধ্যে নতুন করে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে তার অভিমুখ বঙ্গের দিকে হবে কি না, তা এখনই বলা সম্ভব নয়। আপাতত ২১ নভেম্বর নাগাদ আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই ঘূর্ণাবর্ত ২৩ নভেম্বরের মধ্যে শক্তি বাড়িয়ে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। সত্যিই যদি ঘূর্ণাবর্ত (Weather Update) থেকে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বঙ্গ অভিমুখী হয়, তাহলে শীত (Winter) আসার আগে দুর্যোগ অপেক্ষা করে থাকবে।

    জাঁকিয়ে বসেছে ঠান্ডা (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) অফিস বলছে, ‘জেট স্ট্রিম’-এর হাত ধরে বঙ্গে ঠান্ডা জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। বুধবার কুয়াশাচ্ছন্ন ভোর ছাড়া সারাটা দিন রৌদ্রজ্জ্বল। কলকাতা এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যথাক্রমে ২৮ ডিগ্রি এবং ১৮ ডিগ্রির আশেপাশে থাকবে। সারাটা দিন যেমন তেমন চললেও সন্ধ্যা নামার পরে হিমেল হাওয়ায় বেশ ভালো রকম শীত অনুভূত হচ্ছে। আপাতত এই পরিস্থিতি চলবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। কিন্তু প্রশ্ন হল, জেট স্ট্রিম কী? আবহাওয়াবিদরা বলছেন, “ভূ-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার ওপরে ঠান্ডা বাতাস ঘণ্টায় প্রায় ১৭০ কিলোমিটার গতিবেগে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঢুকে উত্তরের সমভূমির ওপরে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এটাই হচ্ছে জেট স্ট্রিম। এই বছর এখনও পর্যন্ত কোনও পশ্চিমি ঝঞ্ঝার বাধার মুখে পড়েনি। ফলে ঠান্ডা বাতাস অবাধে ঢুকছে উত্তর ভারতের রাজ্যগুলোতে। তার প্রভাব পড়ছে বঙ্গেও।

    আরও পড়ুন: ২৫ হাজার কার্ডের নম্বর এক! রাজ্যে বিপুল ডুপ্লিকেট ভোটার কার্ড আবিষ্কার কমিশনের

    কোথায় কত তাপমাত্রা?

    ইতিমধ্যে হেমন্তে (Weather Update) পুরুলিয়া টেক্কা দিচ্ছে কালিম্পংকে। পুরুলিয়ার পারদ ১২ ডিগ্রির ঘরে। বীরভূমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রির আশেপাশে। ক্যানিং, ঝাড়গ্রাম, বর্ধমান, নদিয়াতে ঠান্ডার অনুভূতি বেশ। এই সব হচ্ছে উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে ছুটে আসা ঠান্ডা বাতাসের সৌজন্যে। আগামী পাঁচদিন একইরকম চলবে পরিস্থিতি। ফলে শীত না-হলেও শীতের আগমনী হিসেবে এই জোরালো ঠান্ডার অনুভূতি হবে সন্ধ্যা নামার পর।

    জেলায় জেলায় কুয়াশার দাপট

    পশ্চিম বর্ধমান বীরভূম মুর্শিদাবাদ পুরুলিয়া উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাতে কুয়াশার (Weather Update) সম্ভাবনা বেশি। এছাড়া হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা হতে পারে বিক্ষিপ্তভাবে বাকি জেলাতেও। এই সপ্তাহে এরকমই আবহাওয়া থাকবে। বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই। ঘূর্ণাবর্তের তেমন কোনও প্রভাবের খবর আপাতত নেই। উত্তরবঙ্গে সকালের দিকে কুয়াশার চাদর থাকবে দার্জিলিং এবং উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে। আপাতত ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা নেই। বিক্ষিপ্তভাবে হালকা কুয়াশা সকালের দিকে থাকলেও বেলা বাড়লে পরিষ্কার আকাশের সম্ভাবনা। হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ইউনূসের পাকপ্রীতি! ইসলামাবাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

    Bangladesh: ইউনূসের পাকপ্রীতি! ইসলামাবাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা দেশ (Bangladesh) ছাড়ার পর ভাঙা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর মূর্তি। দাবি উঠেছে, জিন্নাকে ‘জাতির পিতা’ ঘোষণার। মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জিন্নার মৃত্যুদিনে উর্দু শের-শায়েরি-বক্তৃতার আয়োজন দেখেছে ঢাকা। এবার একদা পাকসেনার গণহত্যার অপরাধের সাক্ষী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামাবাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক ফোরাম সিন্ডিকেটের এক বৈঠকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। গত ১৩ নভেম্বরের ওই সিদ্ধান্ত সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়েছে।

    কী বললেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ- উপাচার্য? (Bangladesh)

    হাসিনার জমানায় (Bangladesh) ২০১৫ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তৎকালীন উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক এ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘‘পাকিস্তান ১৯৭১ সালের মার্চ থেকে টানা ন’মাস ধরে এ দেশে বিশেষত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, এবং তা পরবর্তীকালে অস্বীকার করেছে। যত দিন না পাকিস্তান গণহত্যা এবং নির্যাতনের কথা স্বীকার করবে, ততদিন পর্যন্ত তাদের সঙ্গে এ প্রতিষ্ঠান কোনও ধরনের সম্পর্ক রাখবে না।” তিনি জানান, ‘‘নতুন করে  বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও শিক্ষার্থী পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষার জন্য যাবে না। পাকিস্তানে কোনও পড়ুয়াকেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠনপাঠনের সুযোগ দেওয়া হবে না।” সোমবার সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) সহ- উপাচার্য (প্রশাসন) সায়মা হক বিদিশা বলেন, ‘‘এক সময় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা হয়েছিল। আমাদের যেহেতু অ্যাকাডেমিক প্রতিষ্ঠান, ফলে অনেকে স্কলারশিপ নিয়ে কিংবা কনফারেন্সে যোগ দিতে যেতে চায়। সেই বিষয়টি বিবেচনা করে আমরা সভায় আলোচনা করে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” এর ফলে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা পাকিস্তানে ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়শোনা করতে পারবে।

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    আলি জিন্নার প্রথম বিরোধিতা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

    পাকিস্তানের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পরে কায়েদ-এ-আজম মহম্মদ আলি জিন্নাকে প্রথম বিরোধিতার মুখে পড়তে হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Bangladesh)। উর্দু চাপিয়ে দেওয়ার সরকারি নীতির প্রতিবাদ জানিয়ে কার্জন হলে জিন্নার উপস্থিতিতেই ছাত্রছাত্রীরা আওয়াজ তুলেছিলেন-রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই। মাতৃভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবোধের সেই প্রথম বহিঃপ্রকাশই পরবর্তীকালে পাথেয় হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। পাকিস্তান সেনার অত্যাচারের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মী, বাঙালি সেনা আর আমজনতার মরণপণ লড়াই বদলে দিয়েছিল এশিয়ার মানচিত্র। জন্ম নিয়েছিল নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ। পালাবদলের বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সে সবই এখন অতীত। নিন্দায় সরব মুক্তি যোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়ল পাকিস্তানের জাহাজ, কী এল কার্গো শিপে, রহস্য!

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়ল পাকিস্তানের জাহাজ, কী এল কার্গো শিপে, রহস্য!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছেড়েছেন। দেশ চালাতে গঠিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার (Bangladesh Crisis)। সেই সরকারের প্রধান করা হয়েছে মহম্মদ ইউনূসকে। মুদ্রাস্ফীতি-সহ নানা সমস্যার সমাধানে সেই ইউনূসই ব্যর্থ বলে জানিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক একটি ক্রাইসিস গ্রুপ।

    ব্যর্থ ইউনূস (Bangladesh Crisis)

    সদ্য প্রকাশিত এক (Pak Ships) প্রতিবেদনে তারা সতর্ক করে দিয়েছে এই বলে যে, ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের আকাশচুম্বী মূল্যবৃদ্ধি এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ। এই ব্যর্থতা আরও জটিল হয়ে উঠেছে নানা অছিলায় ইউনূসের নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার ইচ্ছার স্পষ্ট ইঙ্গিতের কারণে। প্রতিবেদনে আশঙ্কা করা হয়েছে, এই সব বিষয় শেষ পর্যন্ত দেশটিকে দীর্ঘস্থায়ী সামরিক শাসনের দিকে ঠেলে দিতে পারে। ইউনূস প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স দেখাতে না পারায় উদ্বিগ্ন সে দেশের সেনাবাহিনী।

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন

    এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন এবং ইউনূসকে লক্ষ্য করে ওয়াশিংটনের কঠোর পদক্ষেপের সম্ভাবনায়ও উদ্বেগে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্তারা। ইউনূস বহুদিন ধরেই বিল এবং হিলারি ক্লিনটন এবং ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কয়েকজন শীর্ষ নেতা এবং জর্জ সোরোসের মিত্র হিসেবে পরিচিত। ট্রাম্প প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে। ইউনূস ও তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যরা, হিযবুত তাহরির ও হেফাজতে ইসলামের মতো চরমপন্থী ইসলামি গোষ্ঠী এবং জেনারেল ওয়াকের উজ জামানের মতো সামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হতে পারে বলে অনুমান।

    জারি হতে পারে সামরিক শাসন!

    এই ধরনের (Bangladesh Crisis) নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি এড়াতে, জেনারেল জামানের সহকর্মীরা দ্রুত ইউনুসের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে সামরিক শাসন জারি করার জন্য চাপ বাড়াচ্ছেন বলে খবর। এদিকে, ইউনুস সরকারকে উৎখাত করার চেষ্টা করা হলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে খোলাখুলি হুমকি দিচ্ছে সেনাবাহিনীর ইসলামপন্থী গোষ্ঠী। তাদের মতে, এটি বাংলাদেশে ভারতের প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠার নয়া সুযোগ সৃষ্টি করবে। বাংলাদেশের আকাশে যখন এমন অনিশ্চয়তার মেঘ ঘনাচ্ছে, তখন পাকিস্তান ইউনূস ও তাঁর উপদেষ্টাদের পৃষ্ঠপোষকতায় নতুন একটি কৌশল অবলম্বন করেছে। এই কৌশল অনুযায়ী, সামরিক বাহিনী যদি অভ্যুত্থান ঘটায় তবে সশস্ত্র সংঘাতের দিকে এগোতে প্রস্তুত তারা।

    আরও পড়ুন: ‘‘এক দশকে দেশের ২৫ কোটি মানুষের দারিদ্রতা দূর করা গিয়েছে’’, জি২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    বাংলাদেশে ভিড়ল পাক জাহাজ

    মিডিয়া সূত্রে খবর, পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে একটি কার্গো জাহাজ (Pak Ships) ১৩ নভেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে এই প্রথম সরাসরি যোগাযোগ হল সমুদ্রপথে। ঘটনায় উদ্বেগে ভারত। পাকিস্তানের হাই কমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ উপস্থিত ছিলেন ওই কার্গো জাহাজ নোঙরের সময়। তিনি বলেন, “এটি দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে একটি বড় পদক্ষেপ। এই নয়া রুট সাপ্লাই চেনকে আরও কার্যকর করবে, কমাবে পরিবহণের সময় এবং দ্বার খুলবে উভয় দেশের নতুন ব্যবসায়িক সুযোগের।”

    ভারতের দুই পড়শির ‘সামুদ্রিক যোগাযোগ’

    বাংলাদেশ প্রশাসন এই (Bangladesh Crisis) ‘সামুদ্রিক যোগাযোগ’কে স্বাগত জানিয়েছে। পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে এই বাণিজ্যের পরিমাণ নেমে গিয়েছিল ৮০০ মার্কিন মিলিয়ন ডলারে নীচে। ভারতের পূর্ব ও পশ্চিম দুই দিকের দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সরাসরি সামুদ্রিক যোগাযোগ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। কারণ এই রাজ্যগুলি অবস্থিত বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলের কাছাকাছি। গত ২৯ সেপ্টেম্বর একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বাংলাদেশ সরকার। তাতে বলা হয়েছে, পাকিস্তান থেকে আসা সব চালান কাস্টমস পরিদর্শন ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া হবে। এর আগে, ১০ সেপ্টেম্বর পাক হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। জানা গিয়েছে, একই ধরনের গোপন বৈঠক হয়েছে পাকিস্তানের হাইকমিশনার এবং ইউনূস ও তাঁর দুই উপদেষ্টা – নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সাজিব ভুঁইয়ার সঙ্গেও। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইসলাম ও ভূঁইয়া হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে যুক্ত। হাসিনা বিরোধী বিদ্রোহের শীর্ষ কমান্ডারদের মধ্যেও ছিলেন তাঁরা।

    কী ছিল চালানে?

    জানা গিয়েছে, চট্টগ্রামে নোঙর করা জাহাজের ২০০ কন্টেইনারের চালানটি কড়া পুলিশ প্রহরায় এবং ইউনূসের অনুগামী ছাত্র-কর্মীদের উপস্থিতিতে নামানো হয়। সঙ্গে সঙ্গেই পাঠিয়ে দেওয়া হয় অজানা জায়গায়। দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলিও জানে না, চালানে কী ছিল, সেগুলি নিয়েই বা যাওয়া হল কোথায়।
    সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে, জুলাই-অগাস্টে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল, যা প্রথমে ছাত্রদের সংরক্ষণ সংস্কার আন্দোলনকে সামনে রেখে হয়েছিল, তার কয়েক মাস আগে নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, ড. আসিফ নজরুল এবং আরও কয়েকজন ব্যক্তি কাতার এবং দুবাই সফর করেছিলেন। সেখানে তাঁরা ডোনাল্ড লু, জর্জ সোরোস এবং পাকিস্তানি আইএসআইয়ের (Pak Ships) প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বলেও খবর (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • West Bengal Electoral Fraud: ২৫ হাজার কার্ডের নম্বর এক! রাজ্যে বিপুল ডুপ্লিকেট ভোটার কার্ড আবিষ্কার কমিশনের

    West Bengal Electoral Fraud: ২৫ হাজার কার্ডের নম্বর এক! রাজ্যে বিপুল ডুপ্লিকেট ভোটার কার্ড আবিষ্কার কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধীদের অভিযোগ সত্যি প্রমাণিত হল। রাজ্যে ২৫ হাজার ভুয়ো ভোটার কার্ডের সন্ধান পেল নির্বাচন কমিশন (West Bengal Electoral Fraud)। সম্প্রতি রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভা কেন্দ্রের মধ্যে মাত্র ১১টি কেন্দ্র থেকে ২৫ হাজারেরও বেশি ভোটার কার্ডে একই আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (Duplicate voter IDs in Bengal) থাকার ঘটনা আবিষ্কার করেছে কমিশন (Election Commission)। গত ১১ নভেম্বর প্রকাশিত হয়েছে প্রাথমিক ভোটার তালিকা। এরপরই এই ঘটনা চোখে পড়ে। দেখা যায়, বহু কার্ডে রয়েছে অভিন্ন পরিচয় নম্বর। বিরোধীরা বরাবরই রাজ্যে ভুয়ো ভোটারের উপস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন। ভুয়ো ভোটার কার্ড মেলায় এবার সত্যিই রাজ্যবাসীর মনে প্রশ্ন, তাহলে কি এভাবেই জেতেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)? মাত্র ১১টি কেন্দ্র থেকেই যদি ২৫ হাজার ডুপ্লিকেট ভোটার কার্ড বের হয়, তাহলে ২৯৪ আসনের নিরিখে সংখ্যাটা কোথায় গিয়ে পৌঁছবে, সেটাই ভাবাচ্ছে কমিশনকে।

    কোথায় কোথায় মিলল ভুয়ো কার্ড

    রাজ্যে যেসব আসনে এই অনিয়ম ধরা পড়েছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক অভিন্ন ভোটার আইডি কার্ড (West Bengal Electoral Fraud) পাওয়া গিয়েছে বাগদা দক্ষিণ (উত্তর ২৪ পরগনা), যা বাংলাদেশের সীমান্তে এবং মাটিগাড়া-নকশালবাড়ি (দার্জিলিং), যা নেপাল সীমান্তের কাছাকাছি। এছাড়া, বাগদা উত্তর, মধ্যমগ্রাম, রাজারহাট-গোপালপুর, ক্যানিং পূর্ব, বারুইপুর পূর্ব ও পশ্চিম, কুরসঙ, শিলিগুড়ি, এবং ফালকাটা এসব এলাকায় ভুয়ো ভোটার আইডি কার্ডের সন্ধান মিলেছে। দেখা যাচ্ছে যে যে অঞ্চলে ভুয়ো ভোটারের রমরমা তা প্রায় সবই সীমান্ত ঘেঁষা। বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ ভোটের আগে-পড়ে এদেশে অনুপ্রবেশ ঘটায় বলেও মনে করছেন অনেকে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আগেই কমিশনের কাছে বলেছিলেন রাজ্য প্রশাসন ১৬ লাখ ভুয়ো বা দ্বৈত ভোটারকে সঙ্গী করেছে। এই ঘটনা প্রমাণ করে দিল পশ্চিমবঙ্গের ভোটার তালিকায় ভুয়ো ভোটার রয়েছে।

    কীভাবে ঘটেছে এই অনিয়ম

    ইসি কর্মকর্তাদের মতে, মূল চিন্তার বিষয় হল, যেসব ভোটার কার্ডে (West Bengal’s Electoral Fraud) অভিন্ন আইডি নম্বর রয়েছে, তা ভুয়ো। কারণ ভোটার কার্ড নম্বর ইউনিক এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি হওয়ার কথা। নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) এক আধিকারিক বলেন, “একই নম্বরের দুটি বা তার বেশি কার্ড হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত কম। এটি একটি গুরুতর অস্বাভাবিকতা, যার জন্য বিস্তারিত তদন্ত প্রয়োজন।” কমিশন সূত্রে খবর, নির্বাচন কমিশন ভুয়ো কার্ড শনাক্ত করতে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করছে। নামের সামান্য বানান পরিবর্তন বা প্রায় মিল থাকা ছবিগুলি শনাক্ত করার মাধ্যমে ডুপ্লিকেট কার্ড শনাক্ত করা হচ্ছে। তবে সবচেয়ে বড় উদ্বেগ হল একাধিক কার্ডে ক্লোন আইডেন্টিফিকেশন নম্বর পাওয়া।

    ঘটনার তদন্ত

    কমিশন ১১ নভেম্বর প্রকাশিত খসড়া ভোটার তালিকায় ৭.৪ কোটি ভোটারের (West Bengal’s Electoral Fraud) নাম অন্তর্ভুক্ত করেছে। এর মধ্যে ১৬ লক্ষ নাম সংশোধন বা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে, প্রাক-সংশোধনী পর্যায়ে ৬.২ লক্ষ নতুন নাম যোগ করা হয়েছে এবং ৪.৫ লক্ষ নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। এখানেই বহু গরমিল চোখে পড়েছে। একই নম্বর থাকা কার্ডগুলি ফের যাচাই করে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনা যান্ত্রিক ত্রুটি না এর পিছনে রয়েছে বড় চক্রান্ত তা জানারও চেষ্টা চলছে। ভোটার তালিকায় দুর্নীতি বা বিদেশি নাগরিকদের ভারতীয় নাগরিক হিসেবে চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে এই ঘটনা ঘটেছে কি না তা জনতে তদন্ত শুরু করেছে কমিশন। 

    আরও পড়ুন: অরুণাচলে ‘অপারেশন পূর্বী প্রহার’! চিন সীমান্তে ভারতের তিন বাহিনীর মহড়া

    কড়া পদক্ষেপের আর্জি বিরোধীদের

    এই ঘটনার পর, বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন যে রাজ্যে প্রায় ১৬ লক্ষ ভুয়ো ভোটার রয়েছে। তিনি রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক আরিজ আফতাবের সঙ্গে দেখা করে এই বিষয়ে তদন্তের দাবি জানান। নির্বাচন কমিশন (Election Commission) প্রতিটি কেন্দ্রের প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছে এই ভুয়ো কার্ডগুলিকে শারীরিকভাবে যাচাই করে তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার জন্য। চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ৫ জানুয়ারি, ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত হবে। তবে কমিশনের মতে, এই ধরনের ভুয়ো কার্ড অন্যান্য কেন্দ্রেও পাওয়া যেতে পারে। ভুয়ো ভোটারদের চিহ্নিত করতে আরও কঠোর পদক্ষেপের আর্জি জানিয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলগুলি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Fishermen Rescued: ভারতীয় সাত মৎস্যজীবীকে পাক বাহিনীর হাত থেকে উদ্ধার করল উপকূলরক্ষী বাহিনী

    Fishermen Rescued: ভারতীয় সাত মৎস্যজীবীকে পাক বাহিনীর হাত থেকে উদ্ধার করল উপকূলরক্ষী বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমুদ্রে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে পাকিস্তানি জাহাজকে ধাওয়া করে সাত ভারতীয় মৎস্যজীবীকে (Fishermen Rescued) উদ্ধার করল ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী। রবিবার আরব সাগরে পাকিস্তানি মেরিটাইম সিকিউরিটি এজেন্সির (এমএসএ) হাতে অপহৃত সাত ভারতীয় মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করা হয়। ভারত-পাকিস্তান সামুদ্রিক সীমানা এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে বলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর।

    কীভাবে উদ্ধার মৎস্যজীবীরা

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূ্ত্রে খবর, রবিবার বিকেল সাড়ে ৩টে নাগাদ ‘নো-ফিশিং জোন’-এর (এনএফজেড) কাছে ভারতীয় জলসীমা থেকে মৎস্যজীবীদের নৌকা কাল ভৈরব এবং তাঁর মাঝিদের আটক করেছিল পাক বাহিনী। আটক হওয়ার আগে এক মৎস্যজীবী রেডিও মেসেজে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর টহলদারি জলযানকে সে কথা জানাতে পেরেছিলেন। খবর পেয়েই ওই পাকিস্তানি টহলদারি জাহাজকে ধাওয়া করে ধরে ফেলেন ভারতীয় উপকূলরক্ষীরা (Indian Coast Guard)। স্পষ্ট ভাষায় জানান, কোনও অবস্থাতেই ভারতীয় জলসীমা থেকে ওই ভারতীয় মৎস্যজীবীদের নিয়ে যাওয়া চলবে না। চাপের মুখে শেষ পর্যন্ত রণে ভঙ্গ দেয় পাক এমএসএ। মুক্তি দেয় আটক সাতজনকে।

    এই ঘটনার একটি ভিডিও শেয়ার করেছে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী। যেখানে দেখা যাচ্ছে, ভারতীয় জাহাজ ধাওয়া করছে পাকিস্তানি জাহাজকে, যাতে মৎস্যজীবীদের পাকিস্তানে নিয়ে চলে যেতে না পারে পাক উপকূলরক্ষীরা। এই ঘটনার ফলে ‘কাল ভৈরব’ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং শেষমেশ সমুদ্রে ডুবে যায়। নিরাপদে সাত মৎস্যজীবীকে ফিরিয়ে আনা গিয়েছে। তাঁরা শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, ভুল করে ‘নো-ফিশিং জোন’এ চলে গিয়েছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে শুরু ভোট গ্রহণ, গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হওয়ার আর্জি প্রধানমন্ত্রীর

    Assembly Election 2024: মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে শুরু ভোট গ্রহণ, গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হওয়ার আর্জি প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটগ্রহণ শুরু মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডে। এক দফাতেই ভোট (Assembly Election 2024) হবে মহারাষ্ট্রে। অন্য দিকে, ঝাড়খণ্ডে দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোটগ্রহণ। অন্যদিকে, আজ বুধবার, উত্তরপ্রদেশের ৯টি কেন্দ্রে চলছে উপনির্বাচন। সেই সঙ্গে মহারাষ্ট্রের নান্দেদেও রয়েছে উপনির্বাচন। সকাল ৭টা থেকে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। ঝাড়খণ্ড থেকে শুরু করে মহারাষ্ট্র, সর্বত্রই বুথমুখী সাধারণ মানুষ। লাইনে দাঁড়িয়ে নিয়ম মেনে চলছে ভোটগ্রহণ। আগামী শনিবার ভোটগণনা। দুই রাজ্যের ভোটারদের স্ব-উৎসাহে ভোট দিতে অনুরোধ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    মহারাষ্ট্রে মতদান

    বুধবার মহারাষ্ট্রের ২৮৮ আসনে ভোটগ্রহণ (Assembly Election 2024) হচ্ছে। এ বার মহারাষ্ট্রের ৪১৩৬ জন প্রার্থীর জয়-পরাজয় নির্ধারণ করবেন ন’কোটি ৭০ লক্ষের বেশি মানুষ। মরাঠাভূমে (Maharashtra and Jharkhand) মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে)-এনসিপি (অজিত)-এর জোট ‘মহাজুটি’ এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি (শরদ)-এর ‘মহাবিকাশ অঘড়ি’র মধ্যে। এ ছাড়াও বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক দলও লড়াইয়ে রয়েছে। মহারাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন জোটের গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা শিবসেনা প্রধান একনাথ শিন্ডে (কোপরি-পাচপাখাড়ি), দুই উপমুখ্যমন্ত্রী, এনসিপির অজিত পওয়ার (বারামতী) এবং বিজেপির দেবেন্দ্র ফড়ণবীস (নাগপুর দক্ষিণ-পশ্চিম)।

    ঝাড়খণ্ডে কড়া নিরাপত্তা

    দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোট (Assembly Election 2024) চলছে ঝাড়খণ্ডের ৮১টির মধ্যে ৩৮টি বিধানসভা আসনেও। গত ১৩ নভেম্বর বাংলার পড়শি রাজ্যের ৪৩ আসনে ভোটগ্রহণ হয়েছে। জমি কেলেঙ্কারি, দুর্নীতির পাশাপাশি ‘জমি জিহাদে’ মদত দেওয়ার অভিযোগে সরগরম ঝাড়খণ্ডের (Maharashtra and Jharkhand) রাজনীতি। বিজেপি এবং তার শরিক দলের নেতারা বার বার প্রচারে গিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে সরব হয়েছেন। নরেন্দ্র মোদি থেকে অমিত শাহ— প্রচারে গিয়ে ঝাঁজ বাড়িয়েছেন হেমন্ত সোরেনের সরকারের বিরুদ্ধে। তার মধ্যে চম্পাই সোরেনের দল বদল। সব মিলিয়ে ভোটের আগে ঝাড়খণ্ডে ভাল জায়গায় রয়েছে বিজেপি। ঝাড়খণ্ডে দ্বিতীয় দফার ভোটে ৫০০ জনের বেশি প্রার্থীর ভাগ্যনির্ধারণ হবে বুধবার। সেই তালিকায় রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (বরহেট), তাঁর স্ত্রী কল্পনা (গাঁডেয়), ভাই বসন্ত (দুমকা)। বিজেপির টিকিটে লড়ছেন দলের রাজ্য সভাপতি বাবুলাল মরান্ডি (ধনওয়ার) এবং প্রাক্তন জেএমএম বিধায়ক তথা বর্তমানে বিজেপি নেত্রী হেমন্তের বৌদি সীতা (জামতাড়া)। দুই রাজ্যেই কড়া নিরাপত্তায় চলছে ভোট গ্রহণ। 

    এখানে বলে দেওয়া ভালো, ভোটগ্রহণের পর্ব মিটলে সন্ধ্যে সাড়ে ৬টা থেকে প্রকাশিত হতে শুরু হবে এক্সিট পোল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: কলকাতায় তাপমাত্রা আরও কমে ১৮ ডিগ্রি, পুরুলিয়া ১২! রাজ্যজুড়ে চোখ রাঙাচ্ছে শীত!

    Weather Update: কলকাতায় তাপমাত্রা আরও কমে ১৮ ডিগ্রি, পুরুলিয়া ১২! রাজ্যজুড়ে চোখ রাঙাচ্ছে শীত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে রোজ একটু একটু করে পারদ নামছিল। পারদ পতন অব্যাহত মঙ্গলবারও। রাজ্যজুড়ে (Weather Update) শীতের আমেজ চলে এসেছে পুরোদস্তুর। দক্ষিণবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের জেলাগুলি ঢাকছে কুয়াশার চাদরে। শীতের কামড় বেশ অনুভব হতে শুরু করেছে। সকালের দিকে একাধিক জেলায় কুয়াশার দাপট রয়েছে। তবে, বেলা বাড়তেই ঝলমলে রোদ হওয়ায় হালকা শীতের আমেজ রয়েছে।

    কলকাতায় ১৮ ডিগ্রি! (Weather Update)

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতর জানাচ্ছে, দক্ষিণ বাংলাদেশের ওপর অবস্থান করছে একটি ঘূর্ণাবর্ত। মলদ্বীপের কাছে একটি ঘূর্ণাবর্ত ও একটি অক্ষরেখা রয়েছে। উত্তর ভারতে বইতে শুরু করেছে জেট স্ট্রিম উইন্ডস। কলকাতায় গোটা সপ্তাহ ধরেই শীত বাড়বে একটু একটু করে। রাতে ও ভোরে শীতের আমেজ থাকবে। আপাতত আগামী ৬ দিন তাপমাত্রায় বিরাট হেরফের হবে না শহরে। নতুন করে তাপমাত্রা খুব বেশি নামবে না। সকালের দিকে কোনও কোনও এলাকায় হালকা কুয়াশা থাকতে পারে। বেলা বাড়লে আকাশ পরিষ্কার হবে। মোটের ওপর মনোরম আবহাওয়াই থাকবে কলকাতায়। কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৮ ডিগ্রি থেকে নেমে ১৮ ডিগ্রি হয়েছে মঙ্গলবার। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম।

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    দক্ষিণবঙ্গর কোন জেলায় কত তাপমাত্রা?

    দক্ষিণবঙ্গের (Weather Update) জেলাগুলির মধ্যে পশ্চিমের জেলাগুলিতে পারদ পতনের সূচক অপেক্ষাকৃত বেশি। শীতের শুরুতেই দ্রুত পারদ নেমেছে পুরুলিয়ায়। সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। শ্রীনিকেতনে ১৩ ডিগ্রি। ঝাড়গ্রামে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বর্ধমানে তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজ্যজুড়েই শীতের আমেজ বজায় থাকবে। এই মুহূর্তে রাজ্যে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ঘন কুয়াশার দাপট হিমাচল প্রদেশ, পঞ্জাব, রাজস্থান ও বিহারে। রাতে ও ভোরের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে অসম ও মেঘালয় সহ উত্তর-পূর্ব ভারতের কিছু রাজ্যে।

    উত্তরবঙ্গে ঘন কুয়াশা

    উত্তরবঙ্গের (Weather Update) একাধিক জেলা কুয়াশার চাদরে ঢেকেছে। উত্তরের তিন জেলায় ঘন কুয়াশার দাপট। দার্জিলিং, কালিম্পংয়ে ঠান্ডার দাপট প্রবল। হিমেল হাওয়ায় হাড় কাঁপুনি দেওয়ার মতো পরিস্থিতি। ঘন কুয়াশায় ঢেকেছে মালদা এবং দক্ষিণ দিনাজপুরও। এই সব জেলায় কুয়াশার জেরে দৃশ্যমানতা কমতে পারে ৫০ থেকে ২০০ মিটার, সতর্কতা জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: বিয়ে না শেষ যাত্রা! সানাই-ব্যান্ড বাজিয়ে দাদুকে শ্মশানে নিয়ে গেলেন নাতিরা

    Birbhum: বিয়ে না শেষ যাত্রা! সানাই-ব্যান্ড বাজিয়ে দাদুকে শ্মশানে নিয়ে গেলেন নাতিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিনাম সংকীর্তন নয়, সানাইয়ের সঙ্গে ঢাক ঢোল ব্যান্ড বাজিয়ে দাদুর শেষকৃত্য সম্পন্ন করলেন নাতি-নাতনিরা! শুনতে অবাক লাগলেও, এমনই এক অভাবনীয় ঘটনার সাক্ষী রইলেন বীরভূমবাসী (Birbhum)। অনেকে ভেবেছিলেন বোধহয় বরযাত্রীর দল আসছে। পরে, ভুল ভাঙে। ১০০ বছর পেরিয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন মেছে দুবরাজপুরের রবিলাল বাদ্যকর। তাঁর মৃত্যুর খবর জানাজানি হতেই আছ়ড়ে পড়ে গ্রামের লোকজন। জাঁকজমকভাবে শোভাযাত্রা করে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় শ্মশানে।  

    পরিবারের সদস্যরা কী বললেন? (Birbhum)

    যে কোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। তবুও শতায়ু বৃদ্ধের মৃত্যুতে দেখা গেল এক অন্য ছবি। ব্যান্ড বাজিয়ে জাঁকজমকভাবে শত বছরের বৃদ্ধের মৃতদেহ সৎকার করার জন্য নিয়ে আসা হল বক্রেশ্বর শ্মশানে। প্রসঙ্গত, ১৮ নভেম্বর রাতে দুবরাজপুর ব্লকের (Birbhum) গৌরগঞ্জ গ্রামের রবিলাল শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। প্রায় ১০ দিন ধরে অসুস্থ থাকার পর মৃত্যু হয় তাঁর। তাঁর চারপুত্র, নাতি-নাতনি নিয়ে ভরা সংসার। বৃদ্ধের ইচ্ছা মতো গ্রামের ব্যান্ড পার্টি ও অন্যান্য বাদ্যযন্ত্র সহযোগে শবদেহ বক্রেশ্বর শ্মশানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। মৃত বৃদ্ধের পরিবারের পক্ষ থেকে মিতন বাদ্যকর বলেন, “শতবছর পূর্ণ হওয়ায় এমন আয়োজন।” এক প্রতিবেশী আকাশ মাল বলেন, “এদিন গ্রামবাসীরা তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান।”

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    বৃদ্ধের ইচ্ছেতেই এই আয়োজন

    শ্মশান যাত্রার (Birbhum) জন্য বিশেষভাবে আয়োজন করা হয় ব্যান্ড,সানাই এবং হরিনাম সংকীর্তনের। সেই যাত্রায় শামিল হন বহু মানুষ। হরিনামের সঙ্গে এইরকম এক আয়োজনে শেষকৃত্য হচ্ছে খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোরগোল পড়ে যায় গোটা তল্লাটে। ওই বৃদ্ধের পরিবারের দাবি, রবিলালের শেষ ইচ্ছে ছিল এমনটাই। তাই, তাঁর ইচ্ছাতেই রীতিমতো ব্যান্ড বাজিয়ে শ্মশানে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই আয়োজন করেছিলেন নাতি-নাতনিরা। এই শেষযাত্রা দেখতে রাস্তার ধারে ভিড় করেছিল জনতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Beldanga Issue: বেলডাঙাকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীকে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ রাজ্যপালের, রাজ্যকে নিশানা শুভেন্দু-সুকান্তর 

    Beldanga Issue: বেলডাঙাকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীকে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ রাজ্যপালের, রাজ্যকে নিশানা শুভেন্দু-সুকান্তর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  বেলডাঙাকাণ্ডে (Beldanga Issue) এবার মুখ খুললেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (Cv Ananda Bose)। প্রসঙ্গত, গত শনিবার দুই গোষ্ঠীর হিংসার কারণে আজ মঙ্গলবার পর্যন্ত ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ থাকার কথা মুর্শিদাবাদ জেলা জুড়ে। পুলিশের অবশ্য দাবি, সেখানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক। যদিও বেলডাঙা ইস্যুতে (Beldanga Issue) মুখ্যমন্ত্রীকে অবিলম্বে পদক্ষেপ করতে ‘নির্দেশ’ দিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজভবনের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, কলকাতায় থেকেই রাজ্যপাল পরিস্থিতির ওপর নজর রাখবেন। অন্যদিকে, এই ঘটনায় মমতা সরকারকে কাঠগড়ায় তুলে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন রাজ্য বিজেপির দুই মুখ শুভেন্দু-সুকান্ত।

    ফের সংঘাত রাজ্য-রাজ্যপালের

    শিক্ষা থেকে দুর্নীতি-প্রতিটি ইস্যুতেই (Beldanga Issue) রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত খবরের শিরোনামে এসেছে। এবার বেলডাঙা ইস্যুতে ফের একবার সামনে এল রাজভবনের সঙ্গে রাজ্যের সংঘাত। রাজভবনের তরফে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘মুর্শিদাবাদে ক্রমেই বাড়ছে হিংসা, মুখ্যমন্ত্রীকে অবিলম্বে পদক্ষেপ করতে নির্দেশ দিচ্ছেন রাজ্যপাল। তাঁর যে সকল সফর ছিল তা বাতিল করা হয়েছে। তিনি (Cv Ananda Bose) কলকাতাতে থেকেই পরিস্থিতির ওপর নজর রাখবেন।’’

    পুলিশকে কটাক্ষ সুকান্তর

    বেলডাঙার (Beldanga Issue) ঘটনা নিয়ে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এক্স হ্যান্ডলে তিনি পুলিশকে কটাক্ষ করে লেখেন, ‘‘দুটি ভিডিও দেওয়া হল যা দেখে সাম্প্রতিককালের ২টি ঘটনা আপনাদের স্মরণে আসে। একটিতে মুর্শিদাবাদের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর, যিনি কয়েকমাস আগে প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছিলেন, হিন্দুদের হত্যা করে ভাগীরথীর জলে ভাসিয়ে দেবেন বলে। দ্বিতীয়ত এক ব্যক্তি শনিবার রাতে বেলডাঙায় জেহাদ ঘোষণা করছে। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এই ছবি সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে।’’

    নিজের এক্স হ্যান্ডলের পোস্টে বাংলাদেশের উদাহরণ টানেন সুকান্ত

    সুকান্তর দাবি, ‘‘বাংলাদেশের পরিস্থিতি স্মরণ করে বলতে হচ্ছে, বেলডাঙায় যা ঘটেছে, তার পর থেকে হিন্দুরা নিজেদের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত।’’ তাঁর প্রশ্ন, ‘‘হিন্দু হিসেবে এবং পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমি জানতে চাই, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ভঙ্গ করার জন্য কি এই দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে? নাকি, মুখ্যমন্ত্রীর তোষণ-নীতি নিশ্চিত করেছে যে বাংলার ‘দুধেল গাই’-দের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে না?’’

    রাজ্য প্রশাসনকে নিশানা শুভেন্দু অধিকারীর

    রাজ্য প্রশাসনকে নিশানা করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। পুলিশকে চ্যালেঞ্জ করে তিনি এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘‘যে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে, তাদের পরিচয় প্রকাশ করার সাহস আপনাদের আছে?’’ শুভেন্দুর দাবি, ‘‘সংঘর্ষ হল সেটা যেখানে দুই পক্ষের মধ্যে বিবাদ হয়। কিন্তু, বেলডাঙায় যা ঘটেছে, সেখানে এক পক্ষ অপর পক্ষের ওপর পরিকল্পিত হামলা চালিয়েছে। একটা গোষ্ঠী হিন্দুদের ঘর-বাড়ি-সম্পত্তির ওপর হামলা চালিয়েছে, ভাঙচুর করেছে।’’

    তদন্ত না করে সিদ্ধান্তে পৌঁছাচ্ছে পুলিশ, অভিযোগ শুভেন্দুর 

    শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘সঠিক তদন্ত না করেই সিদ্ধান্তে পৌঁছানো উচিত নয়। বাংলাদেশেও দেখা গিয়েছিল, শয়ে শয়ে দুর্গা প্রতিমা ভাঙচুর হয়েছে। প্রথমে বলা হয়েছিল, ‘অপকর্ম’। পরে আসল সত্য বেরিয়েছিল।’’ শুভেন্দুরও প্রশ্ন, ‘‘যাকে প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে, হিংসায় উসকানি দেওয়ার জন্য, তাকে কি গ্রেফতার করা হয়েছে? যদি করা হয়, তাহলে আমার পোস্টে উত্তর দিয়ে জানাবেন।’’ প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, শনিবার রাতেই উত্তপ্ত মুর্শিদাবাদের বেলডাঙা (Beldanga Issue)। এই আবহে সেখানে ২৪ ঘণ্টার জন্যে ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতার ১৬৩ ধারা জারি করা হয়। জানা গিয়েছে, পুলিশ এখনও পর্যন্ত ১৭ জনকে গ্রেফতার করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 20 November 2024: শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 20 November 2024: শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মিথুন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য আর্থিক চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) সখপূরণ হবে।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কন্যা

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ হতে পারে।

    ৩) পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ প্রকাশ করবেন না।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    ধনু

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মকর

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) রক্তাল্পতায় ভোগান্তির যোগ।

    ২) বাইরের লোকের জন্য দাম্পত্য বিবাদ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) ভালোই কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share