Tag: bangla news

bangla news

  • Elon Musk: শীঘ্রই ভারতে আসছে স্টারলিঙ্ক! কেন্দ্রের ডেটা স্থানীয়করণ শর্তে রাজি মাস্কের স্পেসএক্স

    Elon Musk: শীঘ্রই ভারতে আসছে স্টারলিঙ্ক! কেন্দ্রের ডেটা স্থানীয়করণ শর্তে রাজি মাস্কের স্পেসএক্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইলন মাস্কের (Elon Musk) স্পেসএক্স, যা বেশ কয়েকটি দেশে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে দ্রুত ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করে থাকে, এবার ভারতেও চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানা গিয়েছে, স্পেসএক্সের স্টারলিঙ্কের (SpaceX Starlink) কাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এই সংস্থাটি ডেটা বা তথ্যের বিষয়ে স্থানীয়করণ এবং অন্যান্য সুরক্ষা ব্যবস্থার জন্য ভারত সরকারের শর্তে সম্মতি দিয়েছে।

    ভারতে স্টারলিঙ্ক লঞ্চের ইঙ্গিত (Elon Musk)

    মানি কন্ট্রোলের একটি খবরে জানা গিয়েছে, স্টারলিঙ্কের লাইসেন্সের আবেদন আবার ট্র্যাকে ফিরে এসেছে। কারণ মাস্ক তাঁর মালিকানাধীন কোম্পানি ভারত সরকারের দেওয়া শর্তে সম্মত হয়েছে। স্টারলিঙ্ক (SpaceX Starlink) বেশ কিছুদিন ধরেই ভারতীয় বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করছিল। সাম্প্রতিক এই অগ্রগতিতে অদূর ভবিষ্যতে ভারতে স্টারলিঙ্ক নেটওয়ার্ক সূচনার ইঙ্গিত দিতে পারে। ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, “টেলিকমিউনিকেশন বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সম্প্রতি বৈঠকে স্টারলিঙ্ক (SpaceX Starlink) নীতিগতভাবে সরকারের প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে সম্মতি দিয়েছে। ইলন মাস্ক (Elon Musk) হলেন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনে জয়ের পর তিনি অনেক বেশি প্রভাবশালী হতে চলেছেন বলে মনে করা হচ্ছে। মাস্ক প্রকাশ্যে ট্রাম্পকে সমর্থন করেছিলেন এবং প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনও করেছিলেন। মার্কিন মুলুকে নতুন ট্রাম্প সরকারেও তিনি প্রধান ভূমিকা পালন করতে চলেছেন।”

    আরও পড়ুনঃ রাশিয়ায় তৈরি প্রথম স্টেল্থ ফ্রিগেট ‘তুশিল’ ডিসেম্বরেই আসছে ভারতের হাতে

    কে এই ইলন মাস্ক (Elon Musk)?

    ইলন মাস্ক একজন দক্ষিণ আফ্রিকান প্রকৌশলী ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারী। তিনি মহাকাশ ভ্রমণ সংস্থা স্পেসএক্সের সিইও ও প্রধান প্রযুক্তি আধিকারিক। তিনি একই ভাবে আবার বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান টেসলা মোটরসের-ও প্রধান কার্যনির্বাহী আধিকারিক। তিনি পণ্য প্রস্তুতকারক সোলারসিটির চেয়ারম্যান। সেই সঙ্গে তিনি দি বোরিং কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতাও। একই ভাবে নিউরালিঙ্কের সহযোগী প্রতিষ্ঠাতা, ওপেনএআইয়ের সহযোগী প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাকালীন চেয়ারম্যান। তিনি পেপালেরও (PayPal) একজন সহযোগী-প্রতিষ্ঠাতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: “সারা বিশ্ব ভারতবর্ষের দিকে তাকিয়ে আছে”, বললেন মোহন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: “সারা বিশ্ব ভারতবর্ষের দিকে তাকিয়ে আছে”, বললেন মোহন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সারা বিশ্ব ভারতবর্ষের দিকে তাকিয়ে আছে।” কথাগুলি বললেন সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, “পশ্চিমী দৃষ্টিকোণ থেকে এখন পর্যন্ত যে উন্নয়ন ঘটেছে তা অসম্পূর্ণ। প্রকৃতপক্ষে, ধর্ম এবং রাজনীতির ধারণাকে একসময় ব্যবসা বানানো হয়েছিল। পরবর্তীকালে, বৈজ্ঞানিক যুগের আগমনের পর এটি অস্ত্রের বাণিজ্যেও পরিণত হয় এবং দুটি বিশ্বযুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই প্রেক্ষাপটে, এতে সুখ এবং সমৃদ্ধি আসেনি, বরং আরও বেশি ধ্বংস হয়েছে।”

    কী বললেন আরএসএস কর্তা? (Mohan Bhagwat)

    আরএসএস (RSS) কর্তা (Mohan Bhagwat) বলেন, “পুরো বিশ্ব দুটি মতাদর্শে বিভক্ত হয়ে পড়েছিল—নাস্তিক ও আস্তিক। পরে এটি সংঘর্ষের কারণও হয়ে ওঠে, যেখানে শক্তিশালীরা বেঁচে থাকে এবং দুর্বলরা হারিয়ে যায়।” বর্তমান সময়ে বিশ্বকল্যাণের জন্য হিন্দুত্বের প্রাসঙ্গিকতা’ শীর্ষক বিষয়ে বক্তব্য রাখছিলেন তিনি। অনুষ্ঠান হয়েছিল জবলপুরে। ভাগবত (Mohan Bhagwat) বলেন, “গোষ্ঠীগুলির শক্তির ধারণাও সামনে আসে এবং এর সঙ্গে সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়। সম্পদ সীমাহীন হয়ে উঠেছে। কিন্তু সঠিক পথ খুঁজে পাওয়া যায়নি। এই কারণেই আজ সারা বিশ্ব আধ্যাত্মিক শান্তির প্রত্যাশায় ভারতের দিকে তাকিয়ে রয়েছে।”

    ভারত তার জ্ঞান ভুলে গিয়েছে

    তিনি বলেন, “পৃথিবীর কল্যাণ প্রয়োজন। যদি তাই হয়, তবে কার ওপর এর প্রতি সর্বাধিক বৈশ্বিক দায়িত্ব বর্তায়? আজকের দিনে পৃথিবী কার কাছ থেকে এই সমস্যার সমাধান আশা করছে?” সরসঙ্ঘ চালক (Mohan Bhagwat) বলেন, “আজ বিশ্ব সম্পদে পরিপূর্ণ, জ্ঞানের কোনও সীমা নেই। কিন্তু মানবকল্যাণের জন্য প্রয়োজনীয় পথ নেই। এই দিক থেকে ভারত সমৃদ্ধশালী। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে ভারত তার জ্ঞান ভুলে গিয়েছে। এর অনেক কারণ আছে, যার মধ্যে একটি হল বিলাসিতা এবং শান্তিপূর্ণ জীবনের প্রাপ্তি। কিন্তু আমাদের স্মরণ করতে হবে আমরা কী ছিলাম। তাই আমাদের এই বিস্মৃতির গহ্বর থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।”

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রের ভোটে প্রভাব ফেলছে অনুপ্রবেশকারী মুসলমানরা! বলছে সমীক্ষা

    ভাগবত (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, “ভারতীয় জীবনদর্শনে অজ্ঞতা ও জ্ঞান উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ, উভয়ের একটি সমন্বয় প্রয়োজন যাতে জাগতিক ও আধ্যাত্মিক জীবনে ভারসাম্য রক্ষা করা যায়। এটি হিন্দু ধর্মে গৃহীত হয়েছে, তাই হিন্দু ধর্ম অজ্ঞতা ও জ্ঞানের উভয় পথেই চলে (RSS)। যে কারণে এখানে কোনও চরমপন্থী বা উগ্রপন্থী নেই। অথচ পশ্চিমের ধারণায় চরমপন্থা ও উগ্রতা দেখা যায়। কারণ তারা তাদের স্বার্থের ক্ষতির আশঙ্কা করে, যার ফলে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি অসম্পূর্ণ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

     

  • Railway Recruitment: উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে ৫,৬৪৭টি অ্যাপ্রেনটিস পদে নিয়োগ হচ্ছে, কী যোগ্যতা লাগবে?

    Railway Recruitment: উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে ৫,৬৪৭টি অ্যাপ্রেনটিস পদে নিয়োগ হচ্ছে, কী যোগ্যতা লাগবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে (Railway Recruitment) অ্যাপ্রেনটিস পদে প্রচুর পরিমাণে কর্মী নিয়োগ হতে চলেছে। চাকরিতে কারা আবেদন করতে পারবেন তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। কত কর্মী নিয়োগ করা হবে তাও উল্লেখ রয়েছে। অধিকাংশ টেকনিক্যাল বিভাগে কর্মী নিয়োগ করা হবে। ইতিমধ্যে আবেদনপত্র জমা নেওয়ার কাজ চলছে। কতদিন পর্যন্ত আবেদন জমা নেওয়া হবে তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    কত কর্মী নিয়োগ করা হবে? (Railway Recruitment)

    রেল (Northeast Frontier Railway) সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে ৫ হাজার ৬৪৭টি অ্যাপ্রেনটিস (Railway Recruitment) পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে। ম্যাট্রিকুলেশন (দশম শ্রেণি) এবং আইটিআই নম্বরের ভিত্তিতে নিয়োগ করা হবে। যোগ্য প্রার্থীরা এনএফআর-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নভেম্বর ৪ তারিখ থেকে আবেদন জমা নেওয়া শুরু হয়েছে। ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন জমা নেওয়া চলবে।  

    আরও পড়ুন: ভারতে আগেই ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’! নিজ্জর-ঘনিষ্ঠ খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নেতা গ্রেফতার কানাডায়

    কোথায় কত কর্মী নিয়োগ?

    উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলে (Railway Recruitment) একাধিক বিভাগে শূন্যপদ রয়েছে। জানা গিয়েছে, কাটিহার (KIR) এবং তিন্ধরিয়া (TDH) কর্মশালা: ৮১২টি পদ রয়েছে। আলুপুরদুয়ার (APDJ): ৪১৩টি পদ রয়েছে।  রাঙ্গিয়া (RNY): ৪৩৫টি পদ, লুমডিং (এলএমজি): ৯৫০টি পদ রয়েছে। তিনসুকিয়া (TSK): ৫৮০টি পদ রয়েছে। নতুন বোঙ্গাইগাঁও ওয়ার্কশপ (NBQS) এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ (EWS/BNGN): ৯৮২টি পদ রয়েছে। ডিব্রুগড় ওয়ার্কশপ (DBWS): ৮১৪টি ​​এবং মালিগাঁওয়ে এনএফআর-এর সদর দফতর (HQ): ৬৬১টি পদ রয়েছে।

    যোগ্যতা কী?

    এনএফআর শিক্ষানবিশ নিয়োগে (Railway Recruitment) যোগ্যতার জন্য আবেদনকারীদের আবেদনের শেষ তারিখ অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে বয়স হতে হবে। প্রার্থীদের অবশ্যই কমপক্ষে ৫০ শতাংশ মোট নম্বর সহ তাদের ম্যাট্রিকুলেশন পাশ হতে হবে। আর চাহিদা মতো ট্রেডে আইটিআই সার্টিফিকেট থাকতে হবে।

    নির্বাচন প্রক্রিয়া

    নির্বাচন প্রক্রিয়া (Railway Recruitment) মেধা-ভিত্তিক এবং ইউনিট। আর সম্প্রদায় বিভাগ বিবেচনা করে। প্রতিটি ইউনিটে ম্যাট্রিকুলেশন এবং আইটিআই-তে প্রার্থীদের স্কোরের ভিত্তিতে একটি মেধা তালিকা তৈরি করবে। চূড়ান্ত নির্বাচন উভয় স্কোরের গড় হিসেবে গণনা করা হবে। আবেদন ফি? আবেদনের ফি হল ১০০ টাকা। তবে, এসসি, এসটি, বিডব্লুবিডি, ইবিসি বিভাগ এবং মহিলাদের প্রার্থীদের জন্য ছাড় দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীরা প্রতি পরিবর্তনের জন্য ৫০ টাকা ফি দিয়ে জমা দেওয়ার পরে তাদের আবেদন সংশোধন করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • INS Tushil: রাশিয়ায় তৈরি প্রথম স্টেল্থ ফ্রিগেট ‘তুশিল’ ডিসেম্বরেই আসছে ভারতের হাতে

    INS Tushil: রাশিয়ায় তৈরি প্রথম স্টেল্থ ফ্রিগেট ‘তুশিল’ ডিসেম্বরেই আসছে ভারতের হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের শেষেই ভারত রাশিয়া থেকে প্রথম স্টেলথ ফ্রিগেট ‘তুশিল’ গ্রহণ করবে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং ৯ ডিসেম্বর রাশিয়ার কালিনিনগ্রাদের ইয়ন্তর শিপইয়ার্ড থেকে এই অত্যাধুনিক যুদ্ধজাহাজটি আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করবেন। রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের ২৫০ কোটি ডলার অস্ত্র-চুক্তির মধ্যে এটি হল অন্যতম। ২০২৩ সালেই এই যুদ্ধজাহাজ ভারতের হাতে আসার কথা ছিল। কিন্তু প্রথমে কোভিড অতিমারি ও পরে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য প্রায় এক বছর পর তুশিল হাতে পেতে চলেছে ভারত। 

    তুশিলের ক্ষমতা

    তুশিল একটি সংস্কৃত শব্দ। এর অর্থ রক্ষাকবচ। রাশিয়ায় নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত ডি বালা ভেঙ্কটেশ বর্মার উপস্থিতিতে এই চুক্তি হয়েছিল। ভারত মহাসাগরে প্রহরা দেবে ‘তুশিল’। স্টেলথ প্রযুক্তির প্রয়োগ করা হয়েছে এই যুদ্ধজাহাজ প্রস্তুতিতে। এয়ার ডিফেন্স থেকে শুরু করে অ্যান্টি-শিপ ও অ্যান্টি-সাবমেরিন যুদ্ধে পারদর্শী এই অত্যাধুনিক ফ্রিগেট। এতে হেলিকপ্টারও অবতরণ করতে পারবে। বিভিন্ন সময়ে প্রয়োজন অনুসারে এর দায়িত্বও বাড়ানো হবে।

    আরও পড়ুন: খনিজ সম্পদেও ‘আত্মনির্ভর ভারত’! নিলামে প্রথম বিক্রি টাংস্টেন-কোবাল্ট

    নৌসেনার ক্ষমতা বাড়বে

    তুশিল ভারতীয় নৌসেনার হাতে এলে স্বাভাবিক ভাবেই ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে ভারতের দাপট বাড়বে। ফ্রিগেটটি ভারতের নৌবাহিনীর সামুদ্রিক অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তার এবং গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক পথগুলির সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে কাজ করবে। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে রাশিয়া এবং ভারত চারটি স্টেলথ ফ্রিগেট ক্রয়ের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। এই চুক্তির আওতায় দুটি ফ্রিগেট সরাসরি আমদানি করা হবে, এবং বাকি দুটি গোয়া শিপইয়ার্ড লিমিটেড (জিএসএল)-এ স্থানীয়ভাবে নির্মাণ করা হবে। প্রথম দুটি ফ্রিগেটের সরাসরি ক্রয়ের জন্য ১ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISKCON: ট্রাম্পের বিপুল জয়ে উদ্বিগ্ন ইউনূস, ইসকনকে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নাও করা হতে পারে

    ISKCON: ট্রাম্পের বিপুল জয়ে উদ্বিগ্ন ইউনূস, ইসকনকে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নাও করা হতে পারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ব্যাপক আক্রমণের ঘটনা ঘটতে থাকে। এমন অবস্থায় প্রতিবাদ জানাতে দিকে দিকে শুরু হয় বিক্ষোভ সমাবেশ। ঢাকা ও চট্টগ্রামে বিপুল জনসমাগম হয়। সেই জনজোয়ার নজর কাড়ে গোটা বিশ্বের। এই দুই সমাবেশেই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নিয়েছিল ইসকন। এরপরে ইসকনের ওপর বাংলাদেশ সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে, এমন খবর রটে যায়। জল্পনার অবশ্য বিশেষ কিছু কারণও ছিল। বাংলাদেশে বর্তমানে ইউনূস সরকারের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে জামাত-বিএনপির এবং হেফাজতে-ইসসামের হাতে। সেই মৌলবাদীরা সম্প্রতি ইসকনকে নিষিদ্ধ করার দাবি তোলে। চট্টগ্রামে বিপুল জনসমাগমের পরেই এক মৌলবাদী সমাজ মাধ্যমে ইসকন (ISKCON) বিরোধী পোস্ট করে। সংস্থাকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানায়। যার ফলে অশান্ত হয় চট্টগ্রাম। এই ঘটনায় ৫৮২ জনকে আটক করে পুলিশ। প্রশাসনের তরফ থেকেও বলা হয়, ধৃতরা প্রত্যেকেই ইসকনের সদস্য। অনেকে বলতে থাকেন, আসলে প্রশাসন অশান্তি ছড়ানোর জন্য মৌলবাদীদের বদলে ইসকনকে দায়ী করছে মূলত দুটি কারণে- প্রথমতঃ বাংলাদেশের প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণ বর্তমানে মৌলবাদীদের হাতে এবং দ্বিতীয়তঃ সে কারণেই ইসকনকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে মৌলবাদীদের খুশি করতে চায় বাংলাদেশের প্রশাসন। তার পরেই যেন খেলা ঘুরতে শুরু করে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট (Donald Trump) নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হন ডোনাল্ড ট্রাম্প। যখন তিনি প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ছিলেন, তখনই বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছিলেন। তাই ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকেই উদ্বেগে রয়েছে বাংলাদেশের ইউনূস সরকার। এমন অবস্থায় ওয়াকিবহাল মনে করছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ইসকনের (ISKCON) বিরুদ্ধে কোনওরকম শাস্তিমূলক ব্যবস্থা অন্ততপক্ষে আর নিতে পারবে না।

    ইউনূস আত্মবিশ্বাসী ছিলেন কমলা হ্যারিস প্রেসিডেন্ট হবেন

    বিশ্লেষকরা জানাচ্ছেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ইউনূসের সঙ্গে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। অনেকের ধারণা, ইউনূসকে বাংলাদেশে ক্ষমতার মসনেদ বসাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল ডেমোক্র্যাটরা। ২০২৪ সালের মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে ইউনূস আত্মবিশ্বাসী ছিলেন যে, ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস জিতবেন। ইউনূস ভেবেছিলেন, ডেমোক্র্যাট রাষ্ট্রপতির অধীনে যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থাকে সেক্ষেত্রে তাঁর সোনায় সোহাগা হবে। বাংলাদেশে ধর্মীয়ভাবে সংখ্যালঘুদের ওপর যে ধরনের নির্যাতন চলছে, সে নিয়ে মার্কিন প্রশাসন কোনও কথা বলবে না। একইসঙ্গে কট্টরপন্থী ইসলামিক মৌলবাদীদের সঙ্গে ইউনূসের যোগকেও উপেক্ষা করে চলবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তাই আশা ছিল কমলা হ্যারিস প্রেসিডেন্ট হবেন। কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প বিপুল ভোটে জয়ী হতেই সে আশা ভেঙে যায়। বাংলাদেশে ধর্মীয়ভাবে হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনায় গত ৩১ অক্টোবরই নিজের এক্স হ্যান্ডেলে, এর প্রতিবাদ জানিয়ে পোস্ট করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। ট্রাম্পের ওই পোস্টে ইউনূস ও তাঁর কট্টর মৌলবাদী ইসলামপন্থী বন্ধুরা খুবই অস্বস্তিতে পড়ে যান। নিজের পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, ‘‘হিন্দু খ্রিস্টান ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যে বর্বর অত্যাচার হচ্ছে বাংলাদেশে, তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। বাংলাদেশ বর্তমানে উপদ্রুত অঞ্চলে পরিণত হয়েছে।’’

    কী বলছেন আওয়ামী লিগের নির্বাসিত নেতা?

    ট্রাম্পের এমন ট্যুইটবাণ ইউনূসকে হজম করতে হয়। তিনি তখনও আশায় মগ্ন ছিলেন যে কমলা হ্যারিস প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন। কিন্তু এখন পরিস্থিতি সম্পূর্ণভাবে বদলে গিয়েছে। ইউনূস সরকার আশঙ্কিত যে কোনও মুহূর্তে নতুন মার্কিন প্রশাসন, বাংলাদেশের হিন্দু সহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনায় নিয়ে ফের সক্রিয় হয়ে উঠতে পারে। ইউনূস নিজেও জানেন, এক্ষেত্রে তাঁর ডেমোক্র্যাট বন্ধুরা কিছুই করতে পারবেন না। স্বরাজ্য পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে, এক আওয়ামী লিগের নির্বাসিত নেতা দাবি করেছেন, ‘‘ডোনাল্ড ট্রাম্পের জমানায় ইউনূস ও তাঁর প্রশাসনকে কঠিন তদন্তের মুখোমুখি হতে হবে। কোনওভাবেই আর কট্টর ইসলামপন্থী মৌলবাদীদের প্রতি নরম হতে পারবে না ইউনূস।’’ আওয়ামী লিগের ওই নেতার আরও দাবি, ‘‘ইউনূস নিজেও জানেন যে ধর্মীয়ভাবে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা যদি হয় তবে সেখানে নজরদারি চালাতে থাকবে ট্রাম্প প্রশাসন এবং তিনি নিজেও মৌলবাদীদের খুশি করার মতো পদক্ষেপ করতে পারবেন না।’’

    মার্কিন দেশে রয়েছেন প্রচুর ইসকন (ISKCON) ভক্ত

    প্রসঙ্গত, অনেকেই বলছেন যে, ইউনূস প্রশাসন ইসকনের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না। কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইসকনের প্রচুর প্রভাবশালী ভক্ত রয়েছেন। এই তালিকায় রয়েছেন শিল্পপতি থেকে বিভিন্ন পেশাদাররা, যাঁরা প্রত্যেকেই রিপাবলিকানদের ঘনিষ্ঠ। এমনকী, খোদ ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ইসকনের সুসম্পর্ক রয়েছে। আবার বেশ কিছু প্রভাবশালী ইসকন ভক্তের সঙ্গে ডেমোক্র্যাটিক পার্টিরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ‘‘ট্রাম্পের সঙ্গে বহু পুরনো এবং দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ইসকনের। মার্কিন মুলুকে ইসকনের রথযাত্রার সূচনার নেপথ্যে বিরাট ভূমিকা ছিল ট্রাম্পের। ইসকনের রথযাত্রার অন্যতম বড় পৃষ্ঠপোষকও ট্রাম্প। 

    ট্রাম্প ও ইসকনের (ISKCON) ইতিহাস 

    ৪৮ বছর আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প জগন্নাথের রথ তৈরির জন্য মুফতে জায়গা দিয়েছিলেন। ১৯৭৬ সাল। মার্কিন মুলুকে প্রথমবার রথযাত্র উৎসবের উদ্যোগ চলছে। রথ কোথায় তৈরি করা হবে, তা নিয়ে ইসকনের কর্তারা যখন ধন্দে, তখনই প্রায় ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন ট্রাম্প। জানা যায়, ইসকনের কর্তারা নিউইয়র্ক শহরের ধনী ব্যক্তিদের কাছে রথ বনানোর জন্য জায়গা চেয়ে অনুনয়-বিনয় করছেন। কেউ তাঁদের জায়গা দিচ্ছেন না। জায়গার খোঁজে তাঁরা যখন হন্যে হচ্ছেন, তখনই একদিন তাঁরা গেলেন ট্রাম্পের কাছে। সব শুনে তাঁর সেক্রেটারি বললেন, ওঁর সঙ্গে দেখা করে অনুরোধ জানাতে পারেন। তবে তাতে কাজ হবে না। ইসকনের কর্তারা ট্রাম্পের সেক্রেটারির হাতেই তাঁর জন্য নিয়ে যাওয়া মহাপ্রসাদ তুলে দিয়ে এসেছিলেন। এর কয়েক দিন পরেই এসেছিল ট্রাম্পের সই করা চিঠি। তার পরেই তাঁর একটি ফার্ম হাউসে শুরু হয় রথ তৈরির কাজ। মার্কিন মুলুকে সেই প্রথম গড়ায় রথের চাকা। ফলে, আমেরিকায় এখন ট্রাম্প ক্ষমতায় চলে আসার ফলে, বাংলাদেশে ইউনূস সরকারের ইসকনকে নিষিদ্ধ করার দুরভিসন্ধি হয়ত সম্ভব হবে না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ghar Wapsi: ছত্তিশগড়ে ‘ঘর ওয়াপসি’, অন্য ধর্ম ত্যাগ করে ৩৫০ জন ফিরলেন সনাতন ধর্মে

    Ghar Wapsi: ছত্তিশগড়ে ‘ঘর ওয়াপসি’, অন্য ধর্ম ত্যাগ করে ৩৫০ জন ফিরলেন সনাতন ধর্মে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ে অন্যান্য ধর্ম ত্যাগ করে ৩৫০ জন ব্যক্তি সনাতন ধর্মে ফিরে এসেছেন। উল্লেখ্য তাঁদের ধর্মান্তরিত করার জন্য বিভ্রান্ত করা হয়েছিল। সাময়িক ভাবে নিজের শেকড় থেকে বিছিন্ন হলেও সনাতন ধর্মের আধ্যাত্মিক শিকড়ের কারণে ‘ঘর ওয়াপসি’ (Ghar Wapsi) হয়েছেন। 

    ‘বাঁচো এবং বাঁচতে দাও’(Ghar Wapsi)

    রায়পুরের বিটি গ্রাউন্ডে রবিবার একটি সন্ত প্রবুদ্ধ জন সম্মলেনের আয়োজন করা হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানে দক্ষিণ ভারতের বিশিষ্ট ধর্মগুরু উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ধর্মগুরু এবং সন্ত সমাজের নেতারা ক্রমবর্ধমান হিন্দুধর্মের উপর বিধর্মী কূচক্রীদের আগ্রাসনের কথা তুলে ধরেন। সেই সঙ্গে ধর্মান্তকরণ এবং হিন্দু ধর্মের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এই কর্মযজ্ঞে ৩০০ জন সাধক সনাতন ধর্মের সেবায় দীক্ষা গ্রহণ করেন। অপরদিকে একই ভাবে আরও ৩৫০ জন, যাঁরা আগে অন্যধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছিলেন, তাঁরাও ‘ঘর ওয়াপসি’ করেন, অর্থাৎ পুনরায় আবার সনাতন ধর্ম (Ghar Wapsi) গ্রহণ করেন। এদিন অনুষ্ঠানে ধর্মগুরুরা বলেন, ‘বাঁচো এবং বাঁচতে দাও।’

    আরও পড়ুনঃ মহারাষ্ট্রের ভোটে প্রভাব ফেলছে অনুপ্রবেশকারী মুসলমানরা! বলছে সমীক্ষা

    হিন্দু ধর্মের পুনঃজাগরণ

    উল্লেখ্য, এই রাজ্যে ‘ঘর ওয়াপসি’ অনুষ্ঠানের ঘটনা আগেও হয়েছে। ছত্তিশগড়ের কাঙ্কের জেলার রামনগরে এই মাসের শুরুতে আরও একটি অনুষ্ঠান হয়েছিল। সেখানে ৩ নভেম্বর মা ভুবনেশ্বরী জনকল্যাণ সমিতি আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে প্রায় ১১টি পরিবার হিন্দু ধর্মে ফিরে আসেন। একই ভাবে বলরামপুর জেলার কান্ডারি গ্রামে বনবাসী রামকথা এবং মহাযজ্ঞের সমাপনী অনুষ্ঠানে ৫০টির বেশি পরিবারের শত শত লোক সনাতন ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। এই কর্মকাণ্ডের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আচার্য সদানন্দজি মহারাজ। তিনি এই অনুষ্ঠানে শ্রীরামের জীবনীর উপর আধ্যাত্মিক দর্শন সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন। জানা গিয়েছে, মিথ্যা প্রলোভন, অসত্য কথন এবং দুর্বলতার সুযোগে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হয়। সম্প্রতি এই ঘটনাগুলিতে হিন্দুধর্মের যে পুনঃজাগরণ (Ghar Wapsi) ঘটেছে তা নিয়ে ওয়াকিবহাল মহল মনে করছেন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Baranti: ছোট ছোট পাহাড়, ঝর্না, শাল-পলাশ-শিমুল-মহুয়া গাছের অরণ্য, ‘বড়ন্তি’ যেন ছবি!

    Baranti: ছোট ছোট পাহাড়, ঝর্না, শাল-পলাশ-শিমুল-মহুয়া গাছের অরণ্য, ‘বড়ন্তি’ যেন ছবি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেড়াতে যাওয়া মানেই কি অনেক দূরে, নিজের রাজ্য ছেড়ে অন্য রাজ্যে পাড়ি দেওয়া? আমাদের নিজের রাজ্য, অর্থাৎ এই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এমন বহু স্থান, নৈসর্গিক সৌন্দর্যের নিরিখে যে স্থানগুলি অনায়াসে মুগ্ধ করতে পারে প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকদের। এমনই একটি অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান হল পুরুলিয়া জেলার ‘বড়ন্তি’ (Baranti)। এমনিতেই ছোট ছোট পাহাড়, ঝর্ণা, শাল, পলাশ, শিমুল, মহুয়া গাছের অরণ্য দিয়ে সাজানো এই পুরুলিয়া। আর এই পুরুলিয়ার প্রধান আকর্ষণ যদি হয় অযোধ্যা পাহাড়, দ্বিতীয় আকর্ষণ অবশ্যই হতে পারে এই বড়ন্তি।

    অরণ্যের ছায়ায় ঢাকা এই বড়ন্তি (Baranti)

    আদ্যন্ত আদিবাসী অধ্যুষিত ছোট্ট একটি পাহাড়ি গ্রাম বড়ন্তি। প্রকৃতি যেন নিজের হাতে সাজিয়েছেন বড়ন্তিকে। ছোট ছোট পাহাড়, সুবিশাল জলাশয়, অগভীর অরণ্য, সেই অরন্যের বুক চিরে চলে গিয়েছে লাল মাটির রাস্তা। দুপাশে ছোট ছোট আদিবাসী মানুষজনের মাটির কুটির। সেই সব আদিবাসী কুটিরের মাটির প্রাচীরের গায় রং-বেরঙের অসাধারণ আলপনার শিল্প। পূর্ণিমার রাতে যখন এই সব আদিবাসী গ্রাম থেকে ভেসে আসে বাঁশের বাঁশিতে ঝুমুর গানের সুর “কালো জলে কুচলা তলে ডুবলো সনাতন/আজ সারানা কাল সারানা পাই যে দরশন”-তখন মন উদাস হয়ে যায় বৈকি। শাল, পলাশ, মহুয়া গাছের অরণ্যর ছায়ায় ঢাকা এই বড়ন্তি (Baranti)। তার মাঝেই মুরাডি পাহাড়ের (Small hills) গা ঘেঁষে চলে গিয়েছে বড়ন্তি নদী। এই নদীর বুকেই বাঁধ দিয়ে তৈরি হয়েছে বড়ন্তি রামচন্দ্র জলসেচ প্রকল্প। চারদিকে ছোটখাট পাহাড়, বিশাল জলাধারে শীতকালে বসে হরেক রঙের হরেক কিসিমের পাখির মেলা। দেখা মেলে অসংখ্য বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখির। ইচ্ছে হলে বড়ন্তি থেকে ঘুরে আসা যায় মুরাডির ছিন্নমস্তা মন্দির বা প্রায় আধ ঘণ্টার দূরের জয়চণ্ডী পাহাড়, প্রায় সমদূরত্বে অবস্থিত বিহারীনাথ পাহাড়, গড় পঞ্চকোট থেকেও।

    যাতায়াত, থাকা-খাওয়া (Baranti)

    বড়ন্তি যাওয়ার জন্য প্রথমে আসতে হবে আসানসোল। হাওড়া থেকে প্রচুর ট্রেন আসছে আসানসোল। এখান থেকে লোকাল বা প্যাসেঞ্জার ট্রেনে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত মুরাডি। মুরাডি থেকে অটো বা গাড়িতে মাত্র ৫ কিমি দূরে বড়ন্তি। এখানে রয়েছে রিসর্ট সলিটারি ভেল। এখানে বাচ্চাদের খেলার ব্যবস্থা, সুইমিং পুল, রেস্তোরাঁ, মিনি জু সহ সব রকমের সুব্যবস্থা আছে। ফোন ৯৪৩৪৩২২৫৩২, ৭৫৮৪০২৪৬৬৮। এছাড়াও আছে বড়ন্তি ভিলেজ রিসর্ট, বড়ন্তি (Baranti) ইকো ট্যুরিজম রিসর্ট প্রভৃতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 190: “খোসাটি আছে বলে তবে আমটি বাড়ে ও পাকে…মায়ারূপ ছালটি থাকলে তবেই ক্রমে ব্রহ্মজ্ঞান হয়”

    Ramakrishna 190: “খোসাটি আছে বলে তবে আমটি বাড়ে ও পাকে…মায়ারূপ ছালটি থাকলে তবেই ক্রমে ব্রহ্মজ্ঞান হয়”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    চতুর্থ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২২শে এপ্রিল

    শ্রীরামকৃষ্ণ সিঁথির ব্রাহ্মসমাজে ব্রাহ্মভক্তসঙ্গে

    ব্রাহ্মভক্ত ও ভোগান্ত—বিদ্যারূপিণী স্ত্রীর লক্ষণ—বৈরাগ্য কখন হয় 

    ব্রাহ্মভক্ত—ভোগান্ত কিরূপ?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—কামিনী-কাঞ্চন ভোগ। যে ঘরে আচার তেঁতুল আর জলের জালা, সে ঘরে বিকারের রোগী থাকলে মুশকিল! টাকা-কড়ি, মান-সম্ভ্রম, দেহসুখ এই সব ভোগ একবার না হয়ে গেলে—ভোগান্ত না হলে—সকলের ইশ্বরের জন্য ব্যাকুলতা আসে (Kathamrita) না।

    ব্রাহ্মভক্ত—স্ত্রীজাতি খারাপ, না আমরা খারাপ?

    শ্রীরামকৃষ্ণ(Ramakrishna)—বিদ্যারূপিণী স্ত্রীও আছে, আবার অবিদ্যারূপিণী স্ত্রীও আছে। বিদ্যারূপিণী স্ত্রী ভগবানের দিকে লয়ে যায়, আর অবিদ্যারূপিণী ঈশ্বরকে ভুলিয়ে দেয়, সংসারে ডুবিয়ে দেয়।

    তাঁর মহামায়াতে এই জগৎসংসার (Kathamrita)। এই মায়ার ভিতর বিদ্যা-মায়া অবিদ্যা-মায়া দুই-ই আছে। বিদ্যা-মায়া আশ্রয় করলে সাধুসঙ্গ, জ্ঞান, ভক্তি, প্রেম, বৈরাগ্য—এই সব হয়। অবিদ্যা-মায়া—পঞ্চভূত আর ইন্দ্রিয়ের বিষয়—রূপ, রস, গন্ধ, স্পর্শ, শব্দ; যত ইন্দ্রিয়ের ভোগের জিনিস; এরা ঈশ্বরকে ভুলিয়ে দেয়।”

    ব্রাহ্মভক্ত—অবিদ্যাতে যদি অজ্ঞান করে, তবে তিনি অবিদ্যা করেছেন কেন?

    শ্রীরামকৃষ্ণ(Ramakrishna)—তাঁর লীলা, অন্ধকার না থাকলে আলোর মহিমা বোঝা ঝায় না। দুঃখ না থাকলে সুখ বোঝা যায় না। ‘মন্দ’ জ্ঞান থাকলে তবে ‘ভাল’ জ্ঞান (Kathamrita) হয়।

    “আবার আছে খোসাটি আছে বলে তবে আমটি বাড়ে ও পাকে। আমটি তয়ের হয়ে গেলে তবে খোসা ফেলে দিতে হয়! মায়ারূপ ছালটি থাকলে তবেই ক্রমে ব্রহ্মজ্ঞান হয়। বিদ্যা-মায়া, অবিদ্যা-মায়া আমের খোসার ন্যায়; দুই-ই দরকার।”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: আদালতে শুরু আরজি কর মামলার বিচার প্রক্রিয়া, রুদ্ধদ্বার কক্ষে হবে সওয়াল-জবাব

    RG Kar Case: আদালতে শুরু আরজি কর মামলার বিচার প্রক্রিয়া, রুদ্ধদ্বার কক্ষে হবে সওয়াল-জবাব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) মেডিক্যালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের মামলায় সোমবার থেকে শিয়ালদা আদালতে শুরু হল বিচার প্রক্রিয়া। সিবিআই তদন্তভার গ্রহণের ৮৭ দিন পর সোমবার থেকে ‘ইন ক্যামেরা’ বা বন্ধ কক্ষে হচ্ছে মামলার শুনানি। সুপ্রিম কোর্টের নজরদারিতে এই আদালতে চলছে আরজি কর মামলা। রোজ চলবে এই মামলার শুনানি। এর আগে এই মামলায় সিবিআইয়ের পেশ করা চার্জশিটে প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের নাম ছিল। ধর্ষণ-খুনে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায় ছাড়াও একাধিক ব্যক্তি জড়িত থাকতে পারেন বলে বারে বারে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছিল নির্যাতিতার পরিবার থেকে জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশের তরফে। যদিও সিবিআইয়ের চার্জশিটে বা শুরুর দিকে কলকাতা পুলিশের তদন্তে তেমন কোনও তথ্য উঠে আসেনি। তবে সূত্রের খবর, সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ রয়েছে সিবিআই এর হাতে।

    আমাকে ফাঁসানো হয়েছে (RG Kar Case)

    আদালত সূত্রের খবর, সিবিআই চার্জগঠন (RG Kar Case) করার সময় ১২৮ জনকে সাক্ষী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আদালতে প্রথম পর্যায়ে ৫৬ জনের সাক্ষী নেওয়া হবে। এই মামলায় প্রথম দুই সাক্ষী হিসাবে আদালতে বয়ান নথিবদ্ধ করাবেন নির্যাতিতার বাবা-মা। এই ১২৮ জনের মধ্যে রয়েছেন জুনিয়র ডাক্তার, কলকাতা পুলিশ, ফরেন্সিক বিভাগের আধিকারিকেরাও। ধাপে ধাপে প্রত্যেকেরই বয়ান নথিবদ্ধ করা হবে।সূত্রের খবর, ১১ নভেম্বর আরজি কর মেডিক্যালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের মামলার বিচার প্রক্রিয়ার শুরুর দিনই নির্যাতিতার পরিবারের কারও সাক্ষ্য নেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, গত সোমবার শিয়ালদা আদালতে চার্জ গঠনের দিনে তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে বলে বড় অভিযোগ সামনে এনেছিলেন ধৃত সঞ্জয় রায়। তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমার কোনও কথা শোনেনি আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। আমার নামে সব দোষ দেওয়া হচ্ছে। আমি ধর্ষণ-খুন করিনি। আমাকে বলতে দেওয়া হয়নি, আমাকে নীচে নামিয়ে দেওয়া হল। আমি পুরোপুরি নির্দোষ, আমায় ফাঁসানো হয়েছে।’’ স্বভাবতই, এই সোমবার থেকে শুরু হওয়া শুনানিতে সঞ্জয়ের প্রসঙ্গটিও উঠে আসে কিনা, সঞ্জয় এব্যাপারে নতুন কিছু বলেন কিনা, তা নিয়েও কৌতূহল তৈরি হয়েছে সব মহলে।

    আরও পড়ুন: ভারতে আগেই ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’! নিজ্জর-ঘনিষ্ঠ খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নেতা গ্রেফতার কানাডায়

    বন্ধ দরজার পিছনে সওয়াল-জবাব

    গত ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালের (RG Kar Case) চারতলায় সেমিনার হল থেকে উদ্ধার হয় তরুণী চিকিৎসকের ক্ষতবিক্ষত দেহ। ধর্ষণ ও খুনের মামলা দায়ের হয় কলকাতার সিঁথি থানায়। ঘটনার পরদিন কলকাতা পুলিশ একটি ছেঁড়া হেডফোনের তার ও সিসিটিভির ফুটেজের সূত্র ধরে সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করে। পরে সিবিআই (CBI) এই ধর্ষণ ও খুনের মামলার তদন্তভার হাতে নেয়। তারপর গত ৭ অক্টোবর আদালতে চার্জশিট পেশ করে সিবিআই। সেখানে অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের নামই ছিল। ১১ নভেম্বর থেকে মামলার বিচারপর্ব বা ‘ট্রায়াল’ শুরু হয় দুপুর ২ টোয়। সওয়াল জবাব চলবে বন্ধ দরজার পেছনে। ছুটির দিনগুলি ছাড়া প্রত্যেকদিনই বিচারপর্ব চলবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Israel: হিজবুল্লার ওপর পেজার হামলার অনুমোদন তিনিই দিয়েছিলেন, স্বীকার নেতানিয়াহুর

    Israel: হিজবুল্লার ওপর পেজার হামলার অনুমোদন তিনিই দিয়েছিলেন, স্বীকার নেতানিয়াহুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেজার বিস্ফোরণের মাধ্যমে হিজবুল্লার জঙ্গি নিকেশের নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনিই। স্বীকার করলেন ইজরায়েলের (Israel) প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। গত সেপ্টেম্বরে পেজার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ইরানের হিজবুল্লা জঙ্গিগোষ্ঠীর চল্লিশজনকে নিকেশ করে ইজরায়েলের বাহিনী এবং আহত হয় প্রায় তিন হাজারেরও বেশি হিজবুল্লা সদস্য। ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর মুখপাত্র ওমর দোস্তরি সংবাদ সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছেন, গত ১৭ ও ১৮ সেপ্টেম্বর হিজবুল্লা অধ্যুষিত অঞ্চলে পেজার বিস্ফোরণের অনুমোদন দিয়েছিলেন নেতানিয়াহু। প্রসঙ্গত, পেজার বিস্ফোরণে হিজবুল্লার ৪০ জন জঙ্গি যেমন মারা গিয়েছে, তেমনই বহু জঙ্গির আঙুল বা দৃষ্টিশক্তিও হারিয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইজরায়েলে হামলা চালায় প্যালেস্তাইনের হামাস জঙ্গিরা। এরপরেই যুদ্ধ শুরু হয় হামাস-ইজরায়েলের। তারপরেই যুদ্ধে জড়ায় ইরান সমর্থিত জঙ্গি সংগঠন হিজবুল্লা (Hezbollah)। ইজরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে তারা।

    আসলে কী এই পেজার বিস্ফোরণ (Israel)?

    যোগাযোগের জন্য মোবাইল ফোনের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হয় পেজার। পেজারের মাধ্যমে লোকেশন ট্র্যাক করা যায় না। বহু সময় আগে এটি পুরোদস্তুর ব্যবহার হত। তবে মোবাইল আসার পর তার ব্যবহার কমেছে। কিন্তু হিজবুল্লা (Hezbollah) গোষ্ঠী এই পেজার ব্যবহার করে, যাতে তাদের লোকেশন ট্র্যাক না করা যায়। সাধারণত হাতে বা পকেটে থাকে এই পেজার। মূলত রেডিও ফ্রিকোয়েন্সির মাধ্যমে মেসেজ পাঠায় ও গ্রহণ করে এই পেজার। ডিভাইসটির ছোট স্ক্রিনে সেই বার্তা দেখা যায়। মেসেজ এলে ফোনের মেসেজ টোনের মতো আওয়াজও হয় তাতে। এই পেজারের মধ্যেই বিস্ফোরক রাখার ছক কষে মোসাদ। কারণ পেজার বেজে উঠলে তাতে বোতামে আঙুল ঠেকালেই তা ট্রিগারের কাজ করবে। এভাবেই হয় পেজার তৈরি সময়, নয়তো তাইওয়ান থেকে পাঠানোর সময় কিংবা ডুপ্লিকেট পেজার হিজবুল্লার হাতে এসেছিল, যা বরাত পাওয়া সংস্থার মতো দেখতে হলেও তাদের তৈরি নয়।

    ওয়াকি-টকি, মোবাইলেও বিস্ফোরণ ঘটায় ইজরায়েল

    ইজরায়েল(Israel) আগেও এইভাবে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল। ১৯৯৬ সালে হামাস নেতা ইয়াহা আয়াসকে খুন করার জন্য মোবাইল ফোনে ১৫ গ্রাম আরডিএক্স বিস্ফোরক রেখেছিল। হামাস নেতা ফোন করা মাত্রই বিস্ফোরণ হয়। তবে, পেজারের মাধ্যমে ব্যাপক ক্ষেত্রে এই ধরনের বিস্ফোরণ প্রথম। পেজারে বিস্ফোরণ ঘটিয়েই থেমে থাকেনি ইজরায়েল। হিজবুল্লাকে নিকেশ করতে পেজারের পরে একসঙ্গে শতাধিক ওয়াকি-টকি ও মোবাইল ফোনেও বিস্ফোরণ ঘটায় ইহুদি রাষ্ট্রের গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share