Tag: bangla news

bangla news

  • Chess World Record: বয়স সবে সাড়ে তিন! দাবায় বিশ্বরেকর্ড বিস্ময় প্রতিভা কলকাতার অনীশের

    Chess World Record: বয়স সবে সাড়ে তিন! দাবায় বিশ্বরেকর্ড বিস্ময় প্রতিভা কলকাতার অনীশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স সবে সাড়ে তিন পেরিয়েছে। তারই মধ্যে সাদা-কালো খোপে দাপট দেখাতে শুরু করেছে কৈখালির ছোট্ট অনীশ। কনিষ্ঠতম দাবাড়ু হিসাবে ফিডে রেটিং (Chess World Record) পেল বাংলার খুদে অনীশ সরকার। ভেঙে দিল ভারতেরই তেজস তিওয়ারির রেকর্ড। গ্র্যান্ডমাস্টার দিব্যেন্দু বড়ুয়ার ছাত্র অনীশ সরকার। এন্টালির সেন্ট জেমস স্কুলের লোয়ার নার্সারির এই পড়ুয়া। অঙ্কই তার ধ্যান-জ্ঞান। দাবার বোর্ড তার স্বপ্ন। ৩ বছরের জন্মদিনে মামা তাকে ভালবেসে দাবা উপহার দিয়েছিল। সেই দাবাই বদলে দিল ছোট মনের কল্পনা।

    কোন পথে বিশ্ব রেকর্ড

    দাবার (Chess World Record) বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, ফিডে রেটিং অর্জন করতে হলে কোনও ফিডে রেটিং প্রাপ্ত দাবাড়ুকে হারিয়ে এক পয়েন্ট পেতে হবে। তার জন্য সর্বোচ্চ ২৬ মাস সময় দেওয়া হবে, পাঁচজন দাবাড়ুর বিরুদ্ধে খেলার সুযোগ দেওয়া হবে। তবে অক্টোবর মাসে তিনজনের বিরুদ্ধে খেলেই সেই লক্ষ্য পূরণ করে ফেলেছে সাড়ে তিন বছর বয়সি অনীশ। গত মাসে রাজ্য স্তরের অনূর্ধ্ব ৯ এবং অনূর্ধ্ব ১৩ দুটি বিভাগের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল অনীশ। অনূর্ধ্ব ১৩ বিভাগে একটিও ম্যাচে জিততে পারেনি সে। অনূর্ধ্ব ৯ বিভাগে খেলতে নেমেও প্রথম ম্যাচে হারতে হয়। তবে সেখান থেকে দুরন্ত কামব্যাক খুদে অনীশের। পরপর দুই ম্যাচে ফিডে রেটিংপ্রাপ্ত দাবাড়ুকে চেকমেট করে সকলকে চমকে দেয় বাংলার দাবাড়ু। দুই পয়েন্ট পেয়ে ফিডে রেটিং অর্জন করা নিশ্চিত করে ফেলে সে। মাসের প্রথম দিনেই প্রকাশিত হয়েছে নভেম্বরের ফিডে রেটিং। দেখা যাচ্ছে, ১৫৫৫ পয়েন্ট রয়েছে অনীশের নামের পাশে। এত কম বয়সে আর কোনও দাবাড়ু ফিডে রেটিং অর্জন করতে পারেনি। সর্বকনিষ্ঠ হিসাবে ফিডে রেটিং পাওয়ার বিশ্বরেকর্ড এতদিন ছিল ভারতেরই তেজস তিওয়ারির দখলে। গত বছরই মাত্র পাঁচ বছর বয়সে ফিডে রেটিং অর্জন করেছিল সে।

    কোচের আশা

    ছাত্রের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত বাংলার গ্র্যান্ডমাস্টার (Chess World Record) দিব্যেন্দু বড়ুয়া। প্রথমে নিজের অ্যাকাডেমিতে অনীশকে নিতেই চাননি দিব্যেন্দু। কারণ ৫ বছরের আগে তাঁর অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হয় না। কিন্তু বারবার গুরুর পরীক্ষায় সফল হয় ছোট্ট অনীশ। দিব্যেন্দু বাধ্য হন তাকে সুযোগ দিতে। এখন অ্যাকাডেমিতেই দিনের ৭-৮ ঘণ্টা কাটে অনীশের। দিব্যেন্দু বললেন, “প্রথম দিন আমি পরীক্ষা নিয়েছিলাম, এখন সেই ছেলে আমাকে বিভিন্ন ঘুঁটি সাজিয়ে দিয়ে পরীক্ষা নেয়।” দিব্যেন্দু বললেন, “ও বিস্ময় বালক। মাত্র ক’মাস হয়েছে খেলছে। তাতেই বুঝিয়ে দিচ্ছে ও কতটা প্রতিভাধর। তবে ফিডে রেটিং পাওয়াটাই তো সব নয়। এখন অনেকটা পথ যাওয়া বাকি। অনীশ সেটা পারবে। ওর শেখার ইচ্ছা আছে। এখন ও জানতে চায় বিভিন্ন জিনিস। শিখতে চায়। আমাকে জিজ্ঞেস করে দাবা খেলার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন শব্দের মানে। ও হয়তো এখনই সবটা বোঝে না। কিন্তু বোঝার ইচ্ছেটা রয়েছে পুরো। দিনে সাত-আট ঘণ্টা অ্যাকাডেমিতে কাটায়। খেলা ছেড়ে উঠতে চায় না। আমি মাঝেমাঝে বাড়িতেও ডেকে নিই। আশা করছি আরও অনেক সাফল্য পাবে অনীশ।”

    আরও পড়ুন: ‘ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা’, জেনে নিন রবিবার ভাইকে টিকা পরানোর শুভ সময়

    গর্বিত মা-বাবা

    অনীশ এতই ছোট যে চেয়ার বসে ঘুঁটিতে হাত পায় না। চেয়ারের উপর হাঁটু মুড়ে বসে দাবা খেলতে হয়। উচ্চতা কম হলেও ইতিমধ্যেই আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখা শুরু হয়ে গিয়েছে তাকে নিয়ে। মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম অনীশের। বাবা স্কুলে অঙ্কের শিক্ষক। মা গৃহবধূ। অনীশকে নিয়েই সময় কাটে মায়ের। নাম প্রকাশ্যে আনতে অনিচ্ছুক তাঁরা। ছেলের কৃতিত্বে উচ্ছ্বসিত হলেও চান না তাঁদের পরিচয় জানুক সকলে। নেপথ্যে থেকেই ছেলেকে এগিয়ে দিতে চাইছেন তাঁরা। অনীশের মা-এর কথায়, “অন্য কোনও খেলনার থেকে দাবাটাই মনে হয়েছিল বেশি সুরক্ষিত। ও তো খুব ছোট, কোনও কিছু পেলেই মুখে দেওয়া অভ্যেস। দাবার ঘুঁটিগুলো বড়, তাই মুখে দিলেও গিলে ফেলতে পারবে না। সেই কারণেই দাবা নিয়ে বসিয়ে দেওয়া হত ওকে। ইউটিউব দেখে দেখে খেলা শিখত। আমি খেলতে বসলে ওর সঙ্গে পাঁচ দানও খেলতে পারি না। দাবার প্রতি এই ভালবাসা দেখেই দিব্যেন্দু বড়ুয়ার কাছে নিয়ে যাই। ওঁর হাতেই তৈরি হচ্ছে অনীশ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Governor CV Bose: জনগণের দরজায় যাবেন রাজ্যপাল, চালু হল ‘আপনা ভারত, জাগতা বেঙ্গল’ কর্মসূচি

    Governor CV Bose: জনগণের দরজায় যাবেন রাজ্যপাল, চালু হল ‘আপনা ভারত, জাগতা বেঙ্গল’ কর্মসূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপাল (Governor CV Bose) চালু করলেন ‘আপনা ভারত, জাগতা বেঙ্গল’ (Apna Bharat Jagta Bengal) কর্মসূচি। এর মাধ্যমে সাধারণ জনগণের সমস্যার সমাধান করতে উদ্যোগ নেবে রাজভবন। জানা গিয়েছে, আগামী ২৩ নভেম্বর পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল পদে দু’বছর পূর্ণ করবেন সিভি আনন্দ বোস। সেই উপলক্ষে একমাসব্যাপী রাজভবনের পক্ষ থেকে ‘আপনা ভারত, জাগতা বেঙ্গল’ কর্মসূচি পালন করা হবে। কর্মসূচি শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর থেকে। এনিয়ে রাজ্যপাল (Governor C V Bose) সিভি বোস বলেন, “মানুষ নিজের সমস্যার সম্পর্কে আমাকে জানাবেন। সেই কারণেই মানুষের পাশে যাচ্ছি, মানুষের কাছে পৌঁছাচ্ছি। আমি অন্য কারও কোনও প্রকল্পের কপি করছি না।”

    ‘‘বাংলার মানুষের কাছ থেকে আমরা অনেক ভালোবাসা পেয়েছি’’

    একইসঙ্গে রাজ্যপাল (Governor CV Bose) আরও বলেন, “আমার এবং রাজ্য সরকারের মধ্যে কোনও বিরোধ নেই।” তিনি আরও বলেন, “শেষ দু’বছরে বাংলার মানুষের কাছ থেকে আমরা অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। আমি অনেক কিছু শিখেছি। কিন্তু দিতে পেরেছি অল্প। আমার যতটুকু করার ছিল, তার তুলনায় অল্প করেছি। এটা আমাকে আরও অনেক কিছু করতে উদ্বুদ্ধ করেছে। আমাকে অনেক প্রতিকূল অবস্থার মুখোমুখি হওয়ার শিক্ষাও দিয়েছে।”

    ‘আপনা ভারত, জাগতা বেঙ্গল’ (Apna Bharat Jagta Bengal) কর্মসূচি –

    ১) এই কর্মসূচির মাধ্যমে ‘আপনা ভারত, জাগতা বেঙ্গল’ কর্মসূচির অধীন রাজ্যের মোট ২৫০টি স্থান পরিদর্শন করবেন রাজ্যপাল (Governor CV Bose)।

    ২) রাজ্যের পিছিয়ে পড়া এলাকাগুলি পরিদর্শন করবেন রাজ্যপাল (Governor CV Bose) এবং সেইসব এলাকার হতদরিদ্র মানুষের দুয়ারে পৌঁছে যাবেন তিনি।

    ৩) কর্মসূচির অধীনে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন কলেজ এবং স্কুল ক্যাম্পাসগুলি পরিদর্শন করবেন রাজ্যপাল বোস।

    ৪) এই কর্মসূচির মাধ্যমে যে কোনও জনতা বা বাসিন্দা চাইলেই রাজ্যপালের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। রাজ্যপাল তাঁর কথা শুনবেন।

    ৫) চালু হবে রাজ্যপালের গোল্ডেন গ্রুপ।

    ৬) চালু হবে রাজ্যপালের স্কলারশিপ প্রকল্প।

    ৭) চালু হবে রাজ্যপালের অ্যাওয়ার্ড স্কিম।

    ৮) এই কর্মসূচিতে ‘অভয়া প্লাস’ নামে কেবলমাত্র মেয়েদের জন্য একটি কোর্স চালু করা হয়েছে। এখানে মেয়েদের আত্মরক্ষার পাঠ পড়ানো হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: জঙ্গিদের গুলিতে কাশ্মীরে আহত উত্তরপ্রদেশের দুই পরিযায়ী শ্রমিক

    Jammu And Kashmir: জঙ্গিদের গুলিতে কাশ্মীরে আহত উত্তরপ্রদেশের দুই পরিযায়ী শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) দুই জন পরিযায়ী শ্রমিক জঙ্গিদের গুলিতে গুরুতর আহত। জানা গিয়েছে, সে রাজ্যের জল জীবন মিশন প্রকল্পের কাজ করছিলেন ওই শ্রমিকরা। প্রকল্পটি চলছে মধ্য কাশ্মীরের বডগাম জেলাতে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরে জম্মু-কাশ্মীরের বাসিন্দা নয় এমন মানুষদের ওপর এটা ছিল ষষ্ঠ হামলা এবং নতুন মুখ্যমন্ত্রী শপথ নেওয়ার পরে জম্মু কাশ্মীরে এটা হল তৃতীয় হামলা। প্রসঙ্গত গত ১৬ অক্টোবর ওমর আবদুল্লা জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন। জানা গিয়েছে, ওই দুই পরিযায়ী শ্রমিকের নাম হল সুফিয়ান এবং উসমান। আহত অবস্থায় তাঁদের ভর্তি করা হয় শ্রীনগর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। বর্তমানে সেখানেই চিকিৎসাধীন তাঁরা। একজনের গুলি লেগেছে হাতে ও অপরজনের পায়ে।

    অক্টোবরেই একাধিক হামলা (Jammu And Kashmir)

    হামলার পরেই নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানরা গোটা এলাকাকে সঙ্গে সঙ্গে ঘিরে ফেলেন এবং শুরু হয় সন্ত্রাসবাদীদের খোঁজে চিরুনি তল্লাশি। প্রসঙ্গত, গত ১৮ অক্টোবর ৩০ বছরের একজন পরিযায়ী শ্রমিককে ওপরে একই ধরনের হামলা চলে। বিহারের বাঁকা জেলার বাসিন্দা ওই পরিযায়ী শ্রমিককে নাম ছিল অশোক চৌহান। তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করে সন্ত্রাসবাদীরা। ঠিক এক সপ্তাহ আগে ২৪ অক্টোবর, ১৯ বছরের শুভম কুমার নামের উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) বাসিন্দাকে একইভাবে হামলা করে হত্যা করে সন্ত্রাসবাদীরা। ঘটনাটি ঘটে কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলাতে।

    ২০২৪ সালের অন্যান্য হামলা (Jammu And Kashmir) 

    এছাড়া চলতি বছরের ৮ এপ্রিল দিল্লির এক ক্যাব চালক রঞ্জিত সিং-এর ওপরেও প্রাণঘাতী হামলা হয়। অন্যদিকে, ৩৫ বছর বয়সি রাজু শাহ যিনি আদতে বিহারের বাসিন্দা ছিলেন, তাঁকেও গত এপ্রিলে জঙ্গিরা গুলি করে হত্যা করে অনন্তনাগে। গত ফেব্রুয়ারি মাসেই পাঞ্জাবের দুজনকে জম্মু-কাশ্মীরে হত্যা করে জঙ্গিরা। ২০১৯ সালে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করা হয়। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল (Jammu And Kashmir) ঘোষণা করা হয় জম্মু-কাশ্মীরকে। পর্যটকরা ভিড় জমাতে থাকেন ভূস্বর্গে। ঠিক এই সময়ই বেছে বেছে ভিন্‌রাজ্যের শ্রমিক ও পর্যটকদের ওপর হামলা বাড়াতে থাকে জঙ্গিরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 02 November 2024: সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যাবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 02 November 2024: সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যাবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সম্মানহানির সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) কোনও কাজে সময় নষ্ট হতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    বৃষ

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মিথুন

    ১) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

    ২) শরীরে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) বেশিরকাজ কাজেই সাফল্য মিলবে।

    কর্কট

    ১) সন্তানের ব্যবহারে আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ২) শরীরে কোথাও আঘাত লাগার আশঙ্কা রয়েছে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    সিংহ

    ১) ব্যবসা বা অন্য কোনও কাজে বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    কন্যা

    ১) ব্যবসা গতানুগতিক ভাবেই চলবে।

    ২) ভাই-বোনের কাছ থেকে ভাল সাহায্য পেতে পারেন।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    তুলা

    ১) উচ্চশিক্ষার্থীদের সামনে ভালো যোগ রয়েছে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে আনন্দ লাভ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে শারীরিক অসুস্থতা দেখা দিতে পারে।

    ২) কোনও অসৎ লোকের জন্য আপনার বদনাম হতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে ভ্রমণ।

    ধনু

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর পেতে পারেন।

    ২) কাউকে টাকা ধার দিলে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কুম্ভ

    ১) ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যাওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মীন

    ১) আপনার রূঢ় আচরণে বাড়িতে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) ব্যবসায় বিশেষ লাভের শুভ যোগ দেখা যাচ্ছে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sexist Remark: অশালীন মন্তব্য, অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের শায়নার

    Sexist Remark: অশালীন মন্তব্য, অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের শায়নার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্য (Sexist Remark) করায় প্রতিদ্বন্দ্বী সেনা গোষ্ঠীর নেতা অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করলেন শিবসেনা নেত্রী শায়না এনসি। শায়না বলেন, “এমন (Maharashtra Assembly Elections) মন্তব্য তাঁর দলের মানসিকতাই প্রকাশ করে।

    “ইম্পোর্টেড মাল” (Sexist Remark)

    বিতর্কের সূত্রপাত শিবসেনা (ইউবিটি) সাংসদ অরবিন্দ সাওয়ান্তের একটি মন্তব্যে। শায়নাকে তিনি “ইম্পোর্টেড মাল” বলে অভিহিত করেছেন। শায়না সম্প্রতি বিজেপি ছেড়ে মহারাষ্ট্র একনাথ শিন্ডে নেতৃত্বাধীন শিবসেনা গোষ্ঠীতে যোগ দিয়েছেন। অরবিন্দ বলেন, “তিনি (শায়না এনসি) এতদিন বিজেপিতে ছিলেন। সেখানে টিকিট না পেয়ে তিনি অন্য দলে চলে গিয়েছেন। ইমপোর্টেড মাল এখানে গ্রহণযোগ্য নয়। অরিজিনাল মালই এখানে গ্রহণযোগ্য। আমাদের পণ্য আসল।”

    শায়নার প্রতিক্রিয়া

    সাওয়ান্তের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে শায়না এটিকে এক নারীর শালীনতার অবমাননা বলে উল্লেখ করেছেন। শিবসেনা (ইউবিটি) নেতাদের নীরবতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। শায়না বলেন, “অতীতে নির্বাচন প্রচারের জন্য অরবিন্দ সাওয়ান্ত আমায় নিয়ে গিয়েছিলেন। আর এখন আমি ইম্পোর্টেড মাল (Sexist Remark)?” তিনি বলেন, “আমি তোমার মাল নই। আমি নাগপাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করতে যাচ্ছি।” পরে শায়না তাঁর সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে নাগপাড়া থানায় যান। সেখানে অরবিন্দ সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন।

    আরও পড়ুন: বদলে যাচ্ছে জনবিন্যাস! অস্তিত্বের সঙ্কটে হিমাচলি হিন্দুরা, পালটা প্রতিরোধের ডাক

    শায়না বলেন, নারীদের এই বস্তুকরণ ও অবমাননা কেন? আমিন প্যাটেল (মুম্বাদেবীর কংগ্রেস প্রার্থী) পাশে দাঁড়িয়ে হাসছেন। নারীর মর্যাদাকে ক্ষুণ্ণ করা কেন? তিনি বলেন, এটি অরবিন্দ সাওয়ান্ত ও তার দলের মানসিকতার পরিচয় দেয়। তিনি কি মুম্বাদেবীর প্রতিটি নারীকে ‘মাল’ হিসেবে দেখেন? তিনি নারীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন না। এমন একজন সক্ষম রাজনৈতিক নারীকে এই ধরনের শব্দে বর্ণনা করেন। শায়না বলেন, এখানে তুমি হেরে যাবে। কারণ তুমি মহিলাকে ‘মাল’ বলেছ। আমি পদক্ষেপ নিই বা না নিই, জনতা তোমায় উপযুক্ত জবাব দেবে।

    শিবসেনা নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ মিলিন্দ দেওরাও সাওয়ান্তের শায়না এনসিকে নিয়ে মন্তব্যের নিন্দা করেন। তিনি বলেন, অরবিন্দ সাওয়ান্তের শায়না এনসিকে ‘মাল’ বলে অভিহিত করা পুরোপুরি অশোভন (Sexist Remark)। যদি কেউ ‘ইমপোর্টেড মাল’ হয়ে থাকেন, তবে সেটা অরবিন্দ সাওয়ান্ত নিজে। উনি ২০১৪ সালে দক্ষিণ মুম্বইয়ের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হলেও পওয়াইয়ে বসবাস করেন (Maharashtra Assembly Elections)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bhai Phota 2024: ভাইফোঁটা নিয়ে রয়েছে নানান পৌরাণিক আখ্যান, জানেন সেই গল্প?

    Bhai Phota 2024: ভাইফোঁটা নিয়ে রয়েছে নানান পৌরাণিক আখ্যান, জানেন সেই গল্প?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভাইফোঁটা (Bhai Phota 2024) বাঙালিদের চিরকালীন সম্প্রীতির উত্‍সব। বাঙালির ঘরে ঘরে ভাই-বোনদের ভিতর এই মিষ্টি-মধুর মঙ্গলময় উৎসব, যার নাম ভাইফোঁটা, সেটিকেই মহারাষ্ট্র, গুজরাটের মতো পশ্চিম ভারতে বলা হয় ভাইদুজ। আবার কর্ণাটক, গোয়ায় ভাইফোঁটাকে বলে ভাইবিজ। উত্তরবঙ্গেই ভাইফোঁটাকে বলে ভাইটিকা। হিন্দুদের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই উত্‍সব ঘিরে রয়েছে নানান পৌরাণিক কাহিনী।  

    যম-যমুনার গল্প

    কথিত, সূর্য ও তাঁর স্ত্রী সংজ্ঞার ছিল যমুনা নামে এক কন্যা ও যম নামে এক পুত্র। পুত্র ও কন্যা সন্তানের জন্মদানের পর সূর্যের উত্তাপ স্ত্রী সহ্য করতে না পেরে প্রতিলিপি ছায়ার কাছে রেখে চলে যান। সংজ্ঞার প্রতিরূপ হওয়ায় কেউ ছায়াকে চিনতে পারে না। ছায়ার কাছে ওই দুই সন্তান কখনও মায়ের মমতা, ভালবাসা পায়নি। দিনের পর দিন ধরে অত্যাচার করতে থাকে। অন্য দিকে, সংজ্ঞার প্রতিলিপি ছায়াকে বুঝতে না পেরে সূর্যদেবও কোনও দিন কিছু বলেননি। ছায়ার ছলে স্বর্গরাজ্য থেকে বিতাড়িত হন যমুনা। এক সময় যমুনার বিয়েও হয়। বিয়ে হয়ে যমের থেকে অনেক দূরে সংসার করতেন যমুনা। দীর্ঘ কাল ধরে দিদিকে দেখতে না পেয়ে মন কাঁদে যমের। মন শান্ত করতে এক দিন দিদির বাড়ি চলে যান যমরাজ। প্রিয় ভাইয়ের আগমনে হাসি ফোটে দিদির মুখেও। দিদির আতিথেয়তা ও স্নেহে মুগ্ধ হয়ে ফেরত যাওয়ার সময় যম একটি বর চাইতে বলেন যমুনাকে। তখন যমুনা বলেছিলেন, এই দিনটি ভাইদের মঙ্গল কামনা চেয়ে প্রত্যেক বোন যেন ভ্রাতৃদ্বিতীয়া হিসেবে পালন করে। সেই বর দান করে যম পিতৃগৃহে চলে যান। যমের মঙ্গল কামনায় এ দিনটি পালন করায় যমরাজ অমরত্ব লাভ করেন। 

    কৃষ্ণ-সুভদ্রার কাহিনী

    আরও এক পৌরাণিক কাহিনিতে বলা হয়েছে, একসময় বালির হাতে পাতালে বন্দি ছিলেন বিষ্ণু। সেইকারণে চরম বিপদের মুখে পড়লেন স্বর্গের সব দেবতারা। কোনও ভাবেই যখন বিষ্ণুকে উদ্ধার করা যাচ্ছে না, ঠিক সেই সময় লক্ষ্মীর উপর সকলে ভরসা করতে শুরু করেন। নারায়ণকে উদ্ধার করা জন্য় লক্ষমী বালিকে ভাই পাতিয়ে ফেলেন। তাকে ফোঁটাও দেন লক্ষ্মী। সেই দিনটি ছিল কার্তিক মাসের শুক্লা দ্বিতীয় তিথি। ফোঁটা পেয়ে লক্ষ্মীকে উপহার দিতে চাইলে লক্ষ্মী তখন বিষ্ণুর মুক্তি চেয়ে উপহার চেয়ে নেন। ভাইফোঁটা নিয়ে কৃষ্ণ ও সুভদ্রার উপাখ্যানও শোনা যায়। কথিত রয়েছে, ধনত্রয়োদশীর পরের দিন চতুর্দশী তিথিতে নরকাসুরকে বধ করেন কৃষ্ণ। তারপর দ্বারকায় ফিরে আসলে বোন সুভদ্রার আনন্দের সীমা থাকে না। কৃষ্ণের আদরের বোন হল সুভদ্রা। কৃষ্ণকে অনেকদিন পর দেখতে পেয়ে তার কপালে বিজয়তিলক পরিয়ে দেন। কপালে ফোঁটা দিয়ে দাদাকে মিষ্টিও খেতে দেন। সেই থেকে নাকি ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দিয়ে ভাইফোঁটা উত্‍সব পালন করা হয়।

    আরও পড়ুন: নদিয়ার মাজদিয়ার ১১২ বছরের ‘ডাকাতে কালী’র কাহিনি আজও যেন গায়ে কাঁটা দেয়!

    জৈন ধর্মের কাহিনী

    চতুর্দশ শতাব্দীর পুথি অনুসারে, জৈন ধর্মের অন্যতম প্রচারক মহাবীর বর্ধমানের মহাপ্রয়াণের পরে তাঁর অন্যতম সঙ্গী রাজা নন্দীবর্ধন মানসিক এবং শারীরিকভাবে ভেঙে পড়েন। সেই সময়ে তাঁর বোন অনসূয়া নন্দীবর্ধনকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যান কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে। সেখানে অনেক প্রার্থনার পরে নন্দীবর্ধন বোনের কাছে অনশন ভঙ্গ করেন। এই কাহিনি সত্যি হলে ভাইফোঁটা উৎসবের (Bhai Phota 2024) বয়স আড়াই হাজার বছরের বেশি। কারণ, মহাবীরের প্রয়াণে হয়েছিলেন ৫২৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। ছোট-বড় এরকম নানা গল্প কহিনীকে মনে রেখে কার্তিক মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে, কালীপুজোর পরের পরের দিন ভাইফোঁটা উৎসবটি পালিত হয়। এদিন বোনেরা ভাইয়ের মঙ্গল কামনায় উপবাস রেখে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • iPhone 16: ‘আইফোন ১৬’র বিক্রি ছাপিয়ে গিয়েছে ১৫কে, রাজস্বে সর্বকালের রেকর্ড করল অ্যাপল

    iPhone 16: ‘আইফোন ১৬’র বিক্রি ছাপিয়ে গিয়েছে ১৫কে, রাজস্বে সর্বকালের রেকর্ড করল অ্যাপল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইফোন (iPhone 16) ১৫কে ছাপিয়ে গিয়েছে আইফোন ১৬র বিক্রি। ভারতে অ্যাপল ফোন বিক্রির রাজস্ব সর্বকালের সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। সংস্থার পক্ষ থেকে সিইও কুক চারটি নতুন স্টোরের কথা ঘোষণা করেছেন এবং এই সাফল্যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। ফলে আইফোনের বাজারে চিনের তুলনায় অনেক এগিয়ে গেল ভারত। ভারতে আইফোনের এই সাফল্যে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    সর্বকালের রাজস্ব রেকর্ড (iPhone 16)

    অ্যাপল সাম্প্রতিক কালে ত্রৈমাসিক বিক্রিতে রেকর্ড পরিমাণ রাজস্বের কথা ঘোষণা করেছে। বিশ্বব্যাপী আইফোন বিক্রিতে বিশেষ স্থান দখল করেছে তারা। সংস্থার সিইও টিম কুক বলেন, “ভারতে আইফোন (iPhone 16) বিক্রি সর্বকালের উচ্চতায় পৌঁছেছে। আমরা ভারতে যে আগ্রহ দেখছি, তাতে আমরা উৎসাহ পেয়েছি। আমরা সেপ্টেম্বরে শেষ হওয়া তিন মাসের মধ্যেই রাজস্বে সর্বকালের রেকর্ড স্থাপন করেছি। আইফোন অপারেটিং সিস্টেমের চাহিদাও ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গ্রাহক এবং কারিগরদের কাছ থেকে অসামান্য প্রতিক্রিয়া এসেছে। আইফোনের বাইরে, অ্যাপলের আইপ্যাডের চাহিদাও ভারতে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিক্রির পরিমাণ দুই অঙ্কের সংখ্যায় পৌঁছে গিয়েছে। অ্যাপল এখন ভারতের বেঙ্গালুরু, পুণে, মুম্বই এবং দিল্লি-এনসিআর-এ চারটি নতুন স্টোর খোলার পরিকল্পনা করেছে। ক্রমেই এখন খুচরো বিক্রির দিকে জোর দেওয়ার চেষ্টা চলছে।”

    আরও পড়ুনঃ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের ১২০ জন পড়ুয়ার উত্তরপত্র উধাও!

    বিক্রি ৯৪.৯ বিলিয়নে পৌঁছে গিয়েছে

    বর্তমানে কেবলমাত্র অ্যাপলের মুম্বই এবং নয়াদিল্লিতে স্টোর রয়েছে। প্রথম স্টোরটি গত বছরের এপ্রিল মাসে মুম্বইয়ের বান্দ্রা-কুরলা কমপ্লেক্সে খোলা হয়েছিল। তারপরে দিল্লির সিলেক্ট সিটিওয়াকে দ্বিতীয় স্টোরটি খোলা হয়। বিশ্বব্যাপী অ্যাপলের আয় ওয়াল স্ট্রিট অনুমানকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। মোট বিক্রি ৬.১ শতাংশ বেড়ে ৯৪.৯ বিলিয়নে পৌঁছে গিয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞদের প্রত্যাশা ছিল ৯৪.৪ বিলিয়ন, যা তাঁদের প্রত্যাশা ছাপিয়ে গিয়েছে।

    যদিও চিন অ্যাপলের (iPhone 16) বাজারে মন্দার সম্মুখীন হয়েছে। কারণ স্থানীয় প্রতিযোগিতার প্রভাবে রাজস্ব কিছুটা কমে ১৫ বিলিয়ন হয়েছে তাদের। তবে সমস্ত ভৌগোলিক অঞ্চল জুড়ে আইফোনের বিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। কুক অবশ্য অন্যান্য পণ্য লাইনে দুর্বল কর্মক্ষমতাকে চিনের পতনের জন্য দায়ী করেছেন। আইফোন ১৬-র প্রাথমিক চাহিদা একই সময়সীমার মধ্যেই গত বছরের আইফোন ১৫র থেকে অনেকটা ছাপিয়ে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta University: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের ১২০ জন পড়ুয়ার উত্তরপত্র উধাও!

    Calcutta University: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের ১২০ জন পড়ুয়ার উত্তরপত্র উধাও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Calcutta University) বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তর পরীক্ষার শতাধিক উত্তরপত্র উধাও হয়ে গিয়েছে বলে খবর। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, অন্তত ১২০ জন পড়ুয়ার উত্তরপত্র হারিয়ে গিয়েছে। যার জেরে প্রশ্নের মুখে সেই সব পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ। কী পদক্ষেপ করা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সিন্ডিকেট বৈঠক ডেকে তার একটা সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে।

    নজিরবিহীন ঘটনা

    মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকের ঘটনা সামনে আসলেও স্নাতকোত্তর পর্বের উত্তরপত্র হারানোর ঘটনা নজিরবিহীন। জানা যাচ্ছে অন্য উত্তরপত্রে ছাত্র-ছাত্রীরা যা নম্বর পেয়েছেন, সেই সর্বোচ্চ নম্বরের ভিত্তিতেই এই বিষয়ে নম্বর দেওয়া হতে পারে। অন্যদিকে যদি পড়ুয়ারা (Calcutta University) চান নতুন করে পরীক্ষা দিতে, তাহলে সেটাও করা যেতে পারে বলে খবর। জানা যাচ্ছে, একটা মাত্র কলেজের ক্ষেত্রে হারিয়ে যাওয়া উত্তরপত্রের নম্বর সাইটে আপলোড করা গিয়েছিল। বাকিগুলো করা হয়নি। কে, কত নম্বর পেয়েছেন, তা আর জানা যাবে না। 

    আরও পড়ুন: ইজরায়েলে রকেট হামলা লেবাননের, নিহত ৭, ‘হিজবুল্লা যেন প্রস্তুত থাকে’, হুঁশিয়ারি ইহুদি দেশের

    কড়া বার্তা বিশ্ববিদ্যালয়ের

    খাতা হারানোর ঘটনায় কড়া বার্তা দিয়েছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Calcutta University) অন্তর্বর্তী উপাচার্য শান্তা দত্ত। তাঁর বক্তব্য, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় খাতা হারায়নি। এর জন্য দায়ী কলেজ কর্তৃপক্ষ। শান্তার কথায়, ‘‘বিশ্ববিদ্যালয় খাতা হারায়নি। খাতা হারিয়েছে কলেজগুলি। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮৬ বিভাগ রয়েছে। কোনও দিন এই ধরনের ঘটনা ঘটেনি। ইউজি কলেজগুলিতে বাম আমলে পিজি কোর্স খোলা হয়েছিল। সেখানে অতিথি শিক্ষকেরা স্নাতকোত্তরের শিক্ষকদের মতো কর্তব্যে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নন। এর ফলেই যত দুর্গতি।’’ উপাচার্য বলেন, ‘‘এক কলেজ থেকে খাতা অন্য কলেজে যায়। সেখান থেকেই খাতা হারিয়ে গিয়েছে। শিক্ষকদের গাফিলতির জন্যই এটা হয়েছে। শিক্ষকরা যে কাজ করেছেন, সেটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’’ তিনটি কলেজের প্রিন্সিপালকে ইতিমধ্যেই খাতা হারানোর ঘটনায় অভ্যন্তরীণ তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কে বা কারা ঘটনার সঙ্গে জড়ি্‌ সেটাও খতিয়ে দেখার কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ নেওয়া যায়, আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • LAC: ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ গলল ৪ বছর পর! পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় টহলদারি শুরু

    LAC: ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ গলল ৪ বছর পর! পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় টহলদারি শুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ গলল ভারত-চিন সম্পর্কের বরফ! চার বছরেরও বেশি সময় পর পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) বরাবর টহল দেওয়া (Patrolling Begins) শুরু করেছে ভারতীয় ও চিনা সেনারা। ২০২০ সালে গলওয়ানে দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষের ফলে সৃষ্ট সীমান্ত উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে এটি একটি বড় পদক্ষেপ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

    শুরু টহলদারি (LAC)

    বৃহস্পতিবার, দীপাবলি উপলক্ষে মিষ্টি বিনিময়ের মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানিয়ে দেপসাং এবং দেমচক এলাকায় সেনারা টহল দেন। মিলিটারি ডিসএনগেজমেন্টের একদিন পর শুরু হয়েছে এই টহলদারি। ২০২০ সালের মে-জুন মাসে প্যাঙ্গং লেক ও গলওয়ান অঞ্চলে সংঘর্ষের পর এই দুই এলাকায় প্রায় সাড়ে চার বছর ধরে টহল বন্ধ ছিল। ভারত-চিনের সেই সংঘর্ষে শহিদ হন ২০ জন ভারতীয় সেনা। দুই দেশের সেনাবাহিনী গত সপ্তাহে টহল সংক্রান্ত একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির লক্ষ্য চার বছরেরও বেশি সময় ধরে সীমান্তে চলা উত্তেজনার অবসান ঘটানো। এই বিচ্ছিন্নতা চুক্তির আওতায় ডেপসাং এবং দামচোক থেকে সৈন্য ও পরিকাঠামো অপসারণ করা হয়। এপ্রিলে ২০২০-র আগের অবস্থানে সৈন্যদের প্রত্যাহারের কথা বলা হয়েছে।

    দীপাবলি

    দীপাবলি উপলক্ষে, গতকাল পাঁচটি জায়গায় যেমন লাদাখের চুশুল মল্ডো এবং দৌলত বেগ ওল্ডি-তে, সৈন্যরা মিষ্টি বিনিময় করেন। সূত্রের খবর, ভারতীয় সেনাবাহিনী এখন দেখছে, চিন চুক্তি অনুসারে সত্যিই তাদের সৈন্য প্রত্যাহার করেছে কি না। ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে প্রতিটি পক্ষের স্থল-স্তরের কমান্ডাররা টহল দেওয়ার আগে একে অপরকে অবহিত করবেন (LAC)। দেপসাং ও দেমচকে উভয় পক্ষই নজরদারির বিকল্পগুলি বজায় রাখতে পারবে।

    আরও পড়ুন: বদলে যাচ্ছে জনবিন্যাস! অস্তিত্বের সঙ্কটে হিমাচলি হিন্দুরা, পালটা প্রতিরোধের ডাক

    বৃহস্পতিবারই সেনার তরফে জানানো হয়, দেমচক ও দেপসাংয়ে পূর্ব লাদাখে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর এলাকা থেকে সম্পূর্ণভাবে সেনা প্রত্যাহার করেছে দুই দেশ। শুরু হয়েছে স্বাভাবিক নজরদারি। তবে এখনও যেসব সমস্যা রয়েছে, সেগুলো মেটানোর জন্য নিয়মিত আলোচনায় বসবেন দুই দেশের সেনার কমান্ডার পর্যায়ের আধিকারিকরা। সীমান্ত এলাকায় যাতে কোনও (Patrolling Begins) ভুল বোঝাবুঝি না হয়, তাই সেদিকেও নজর রাখবেন তাঁরা (LAC)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: স্যুটেড অ্যান্ড বুটেড! পাজামা-পাঞ্জাবি ছেড়ে ব্রাজিলে নতুন লুকে সুকান্ত‌ মজুমদার

    Sukanta Majumdar: স্যুটেড অ্যান্ড বুটেড! পাজামা-পাঞ্জাবি ছেড়ে ব্রাজিলে নতুন লুকে সুকান্ত‌ মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্যুট-টাই পরে‌ বিদেশের মাটিতে নতুন রূপে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সুকান্ত মজুমদারের অফিসিয়াল সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের পেজে বৃহস্পতিবার এরকম একাধিক ছবি ও ভিডিও সামনে এসেছে। পাজামার সঙ্গে ধবধবে সাদা আবার কখনওবা হরেকরকম পাঞ্জাবির সঙ্গে তাঁর নিত্যসঙ্গী থাকে উত্তরীয়। এই বেশেই তাঁকে দেখতে অভ্যস্ত বাংলার মানুষ। কিন্তু জি২০ সম্মেলনে বিদেশের মাটিতে ভারত সরকারের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে যাওয়া সুকান্ত এখন অন্য সাজে।

    চেনা ছকের বাইরে

    সোশ্যাল মিডিয়ায় সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar) দেখা যাচ্ছে, কখনও ব্রাজিলের ফোর্টালেজায় জি ২০ অন্তর্ভুক্ত রাষ্ট্রগুলির শিক্ষামন্ত্রীদের বৈঠকের ফাঁকে সৌদি আরবের শিক্ষামন্ত্রী ইউসুফ আল বেনিয়ার সঙ্গে। আবার কখনও অন্য কারোর সঙ্গে। বৈঠকের পর স্যুট- টাই পরা অবস্থায় একসাথে সকলের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন তিনি। বিকশিত ভারতের লক্ষ্যে এগিয়ে চলা শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতির বিষয়গুলির মধ্যে দিয়ে জাতীয় শিক্ষানীতির বিষয় সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মঞ্চে বক্তব্য রাখেন সুকান্ত। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার দিন সুকান্ত মজুমদারকে দেখা যায় একেবারে বাঙালি বেশে ধুতি পাঞ্জাবি পরে শপথ নিতে। দিল্লিতে তাঁর দফতর হোক বা বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতেও পাজামা পাঞ্জাবি‌ পরতেই দেখা যায় সুকান্ত মজুমদারকে। সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার আগে কিম্বা অধ্যাপনা করার সময়‌ শার্ট- প্যান্ট বেশির ভাগ সময় তাঁর পরনে থাকলেও পুরোদস্তুর রাজনীতিতে পা রাখার পর থেকেই পাজামা পাঞ্জাবি আর জহর কোটেই সুকান্ত মজুমদারকে এখন বেশি দেখা যায়।

    ব্রাজিলে (Brazil) অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক স্তরে শিক্ষা মন্ত্রীদের জি২০ বৈঠকে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন বাংলা থেকে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।‌‌ সেখানেই ‘নিউ লুক’ সুকান্তর। ঘনিষ্ঠ মহলে সুকান্ত মজুমদার বার বারই বলে থাকেন‌ যে, সাধারণ বাঙালি বেশেই তিনি বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। তবে পরিস্থিতির কারণে কখনও কখনও নিজেকে ‘পরিবর্তন’ করতেই হয়। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় সুকান্ত মজুমদার লিখেছেন, ‘‘ব্রাজিলের ফোর্টালেজায় অনুষ্ঠিত শিক্ষামন্ত্রীদের সম্মেলনে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে পেরে আমি গর্বিত বোধ করছি। বৈঠকে বিকশিত ভারতের লক্ষ্যে এগিয়ে চলা শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতির বিষয়গুলির মধ্যে দিয়ে জাতীয় শিক্ষানীতির (NEP) বিষয় সম্পর্কে উপস্থাপন করলাম।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share