Tag: bangla news

bangla news

  • PM Modi-Xi Jinping Meeting: গালওয়ান সংঘর্ষের পর প্রথম, আজ চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদি 

    PM Modi-Xi Jinping Meeting: গালওয়ান সংঘর্ষের পর প্রথম, আজ চিনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃত সীমান্তরেখায় নজরদারি নিয়ে ভারত-চিন ঐক্যমতে পৌঁছানোর পর প্রথম দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (PM Modi-Xi Jinping Meeting)। আজ, বুধবার ব্রিকস সম্মেলনের (BRICS Summit) ফাঁকে আলোচনায় বসবেন দুই দেশের রাষ্ট্রনেতা। বিদেশসচিব বিক্রম মিসরি একথা জানিয়েছেন। গত পাঁচ বছরের মধ্য়ে প্রথমবার, ব্রিকস সামিটের সাইডলাইনে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এই মিটিং হবে বলে খবর। 

    গালওয়ান সংঘর্ষের পর ফের সাক্ষাত

    ২০২০ গালওয়ান সংঘর্ষের পর আর মুখোমুখি হননি দু’জন। গত কয়েক বছর ধরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর টহল ব্যবস্থার বিষয়ে একাধিকবার ওঠা-নামার সম্মুখীন হয়েছে দুই দেশের সম্পর্ক। এই পরিস্থিতিতে মোদি-জিনপিং বৈঠক (PM Modi-Xi Jinping Meeting) ভারত-চিন সম্পর্কে নতুন দিশা দেখাতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২০-র গালওয়ান সংঘর্ষের পর একবারই সাধারণ সাক্ষাৎ হয়েছিল মোদি ও জিনপিংয়ের মধ্যে। সেটা ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনের সাইডলাইনে। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি২০ সম্মেলন চলাকালীনও সাক্ষাত হয় তাঁদের মধ্যে। কিন্তু কখনওই একান্ত আলোচনা সারেননি দুই রাষ্ট্রনেতা।

    আরও পড়ুন: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

    দুই রাষ্ট্রনায়কই এখন ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) যোগ দিতে রাশিয়ার কাজানে রয়েছেন। যেখানে সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ব্রাজিলের লুলা ডা সিলভা ও দক্ষিণ আফ্রিকার সিরিল রামাফোসা। ইতিমধ্যেই বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছেন, ২০২০ সালের মে মাসের আগে যেমন দুই দেশের সেনা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় নজরদারি চালাত, সেই অবস্থা ফিরছে। সূত্রে জানা গিয়েছে, দেপসাং সমতল এলাকা এবং দেমচকে নজরদারি চালানো নিয়ে ঐক্যমতে পৌঁছেছে ভারত ও চিন। দুই দেশের সেনাই সেখানে টহল দেবে। দুই দেশের এই ঐক্যমতের ফলে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় দুই দেশের সেনার মধ্যে উত্তেজনা প্রশমিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এরপরই আলোচনায় বসতে চলেছেন মোদি-জিনপিং (PM Modi-Xi Jinping Meeting)। সেখানে সীমান্ত নিয়ে কোনও আলোচনা হয় কি না, তার দিকে নজর রয়েছে গোটা বিশ্বের। দুই রাষ্ট্রনেতার এই বৈঠকের নির্যাস কী হবে, তার উপর নির্ভর করছে ভারত-চিন আগামী সম্পর্ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf Meeting: কল্যাণের ‘নাটক’! ওয়াকফ সংশোধনী বিল বিতর্কে নিজেই কাচের বোতল ভেঙে রক্তাক্ত

    Waqf Meeting: কল্যাণের ‘নাটক’! ওয়াকফ সংশোধনী বিল বিতর্কে নিজেই কাচের বোতল ভেঙে রক্তাক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়াকফ বিল (Waqf Meeting) নিয়ে যৌথ সংসদীয় কমিটি থেকে বরখাস্ত করা হল তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ওয়াকফ কমিটির বৈঠকে কাচের বোতল ভেঙে নিজেই আহত হন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ। তার আগে কল্যাণ (Kalyan Banerjee) বিজেপি সাংসদ তথা কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিতর্কে জড়ান। কমিটির চেয়ারপার্সন, বিজেপি সাংসদ জগদম্বিকা পালের সম্পর্কে অসংসদীয় শব্দ প্রয়োগের অভিযোগও রয়েছে কল্যাণের বিরুদ্ধে। 

    কল্যাণের কু-কথা

    গত ৮ অগাস্ট লোকসভায় ওয়াকফ সংশোধনী বিল (Waqf Meeting) পেশ করেছিলেন কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু মন্ত্রী কিরেন রিজিজু। বিরোধীরা বিলটির বিরোধিতা করলে ঐক্যমতের লক্ষ্যে বিলটি যৌথ সংসদীয় কমিটির (জেপিসি) কাছে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্র। সূত্রর খবর, মঙ্গলবার জগদম্বিকা পালের সভাপতিত্বে, ওয়াকফ বিল সম্পর্কে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এবং আইনজীবীদের মতামত শুনছিল কমিটি। ওড়িশার কটকের ‘জাস্টিস ইন রিয়েলিটি’ এবং ‘ওড়িশা বাণী মণ্ডলী’র উপস্থাপনা চলাকালীন, চেয়ারপার্সনের অনুমতি না নিয়েই নিজের মতামত প্রকাশ করতে যান কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerjee)। তারও আগে অনুমতি না নিয়ে তিনবার কথা বলেছিলেন কল্যাণ। বারবার তিনি এইভাবে উপস্থাপনায় বাধা দেওয়ায়, আপত্তি তোলেন বিজেপি সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কল্যাণের বিরুদ্ধে অভিযোগ, এতেই উত্তেজিত হয়ে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কটু ভাষা ব্যবহার করেন তৃণমূল সাংসদ। 

    আরও পড়ুনঃ ইতিহাস তৈরি বিজেপির, সদস্য সংখ্যা পৌঁছল ১০ কোটির ঘরে, এবার লক্ষ্য ১১ কোটি

    বোতল ভেঙে নিজেই আহত

    এর আগে যখন অভিজিৎ ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতিত, তখন আইনজীবী কল্যাণের সঙ্গে আদালত কক্ষে একাধিক বার বিতণ্ডা হয়েছে। দু’জন দু’জনের উদ্দেশে কটাক্ষ ছুড়ে দিতেন। মঙ্গলবার সংসদের যৌথ সংসদীয় কমিটির বৈঠকে পুরনো ‘বিতণ্ডা’ নতুন করে ফিরে আসে। পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হয়। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বৈঠকস্থলে রাখা একটি কাচের জলের বোতল হাতে তুলে নিয়ে টেবিলে ছুড়ে মারেন। বোতলটি ভেঙে চুরচুর হয়ে যায়। বোতল ভাঙা কাচে তিনি নিজেই আহত হন। তাঁর ডানহাতের বুড়ো আঙুল ও তর্জনিতে আঘাত লাগে। বিজেপি সদস্যদের অভিযোগ, এরপর কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় (Kalyan Banerjee) ভাঙা বোতলটি চেয়ারম্যান জগদম্বিকা পালের দিকে ছুড়ে দেন। এই ঘটনার জেরে বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে কল্যাণকে কমিটি (Waqf Meeting) থেক বরখাস্ত করার প্রস্তাব দেন। ৯ জন সাংসদ কল্যাণকে বরখাস্ত করার পক্ষে ভোট দেন, ৮ জন বিপক্ষে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: স্কুলে ছুটি ঘোষণা, সতকর্তা দিঘা, বকখালি, সাগরদ্বীপে! ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র আতঙ্কে কাঁপছে বাংলা

    Weather Update: স্কুলে ছুটি ঘোষণা, সতকর্তা দিঘা, বকখালি, সাগরদ্বীপে! ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র আতঙ্কে কাঁপছে বাংলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়লা আমফান-এর পর এবার ধেয়ে আসছে দানা। এই দানার (Cyclone Dana) হানাও জোড়াল হওয়ার আশঙ্কা কলকাতা, সাগরদ্বীপ, মেদিনীপুরের সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে। বৃহস্পতিবার পুরী-সাগরদ্বীপে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। সর্বোচ্চ গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ১২০ থেকে ১৩৫ কিলোমিটার। বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ মঙ্গলবার রাতেই পরিণত হবে গভীর নিম্নচাপে। বুধবার গভীর নিম্নচাপ পরিণত হতে পারে অতি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে। বুধবার বিকেল থেকেই কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলায় ভারী বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে।

    কতদূরে অবস্থান

    সাগর দ্বীপ থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ৭৭০ কিমি দূরে অবস্থান করছে নিম্নচাপ। আগামী ২৪ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার রাত এবং পরের দিন ২৫ অক্টোবর, অর্থাৎ শুক্রবার ভোরের মধ্যে ঘূর্ণিঝড় দানা (Cyclone Dana) আছড়ে পড়বে। কোথায় আছড়ে পড়বে? হাওয়া অফিস জানিয়েছে,জায়গাটা ওড়িশার পুরী এবং বাংলার সাগরদ্বীপের মধ্যবর্তী কোনও এলাকা। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, ‘দানা’র প্রভাবে বুধবার থেকেই গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলা, যেমন দুই মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃহস্পতি এবং শুক্রবার পরিস্থিতি আরও ‘জটিল’ হয়ে উঠতে পারে। ওই সময় সমুদ্র উত্তাল থাকবে বলে জানাচ্ছেন আবহবিদেরা। 

    ‘দানা’র মানে কী

    কাতার এই ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone Dana) নাম দিয়েছে ‘দানা’। অর্থ মুক্ত বা স্বাধীনতা। আরবীতে আবার এর অর্থ, ‘সুন্দর এবং মূল্যবান মুক্তো’। এর একটা মানেও আছে. ‘উদারতা’ বা ‘দান’। ইতিমধ্যেই ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কায় উপকূলবর্তী এলাকায় সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন। বুধবার থেকে ওড়িশার উপকূলবর্তী জেলার সব স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বুধবারের মধ্যেই পুরীর সৈকত পর্যটকশূন্য করার নির্দেশ দিয়েছে ওড়িশা সরকার। 

    কলকাতায় প্রভাব

    ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়তে পারে শহর কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, বাঁকুড়া ও ঝাড়গ্রামে। কলকাতায় বুধবার বিকেল থেকেই বৃষ্টি নামবে। বৃহস্পতি ও শুক্রবার প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে থাকবে ঝোড়ো হাওয়ার দাপট। ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা করে ইতিমধ্যেই রাজ্য ও জেলা স্তরে ২৪ ঘন্টার কন্ট্রোল রুম চালু করা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আধিকারিকদের সর্বক্ষণ পরিস্থিতির ওপর কড়া নজরদারি রাখবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবেই আগামিকাল অর্থাৎ বুধবার থেকে শনিবার পর্যন্ত স্কুল এবং অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে ছুটি দেওয়া হয়েছে। আগামী ২৩ অক্টোবর থেকে ২৬ অক্টোবর পর্যন্ত দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, হুগলি, হাওড়া এবং কলকাতায় সব স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

    উত্তাল দিঘা

    ইতিমধ্যেই ভয়াবহ চেহারা নিয়েছে দিঘার সমুদ্র। মঙ্গলবার জোয়ারের সময় সমুদ্রের সেই রূপ দেখার জন্য সৈকত এলাকায় হাজির হয়েছিলেন পর্যটকেরা। কিন্তু দুর্ঘটনার আশঙ্কায় তড়িঘড়ি বেলাভূমি এলাকা দড়ি দিয়ে ঘিরে দেয় প্রশাসন। কাউকেই সমুদ্রস্নানে নামতে দেওয়া হয়নি। নদী এবং সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাসকারী প্রচুর মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের তরফে বলা হয়েছে, আবহাওয়ার সঙ্গে সমুদ্রের চেহারাও বদলাচ্ছে। দিঘার সমুদ্র অশান্ত হতে শুরু করেছে। পর্যটকদের দিঘায় আসার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি না হলেও সমুদ্রে যাওয়া নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। দিঘা বেড়াতে আসা পর্যটকেরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড়ে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস দেখবার জন্যই তাঁরা ছুটে এসেছেন। মঙ্গলবার নিরাপদ দূরত্ব থেকে সমুদ্র দেখেছেন। তবে বুধবার সমুদ্রের কতটা কাছে ঘেঁষতে পারবেন তা এখনও স্পষ্ট নয়।

    আরও পড়ুন: ধেয়ে আসছে সাইক্লোন ‘দানা’! পূর্ব রেলে জারি একগুচ্ছ প্রোটোকল, তৎপর বিমানবন্দরও

    সতর্ক সুন্দরবন

    সাবধানী দক্ষিণ ২৪ পরগনা প্রশাসনও। সাগর, সুন্দরবন, বকখালি ইত্যাদি এলাকায় সতর্কতামূলক প্রচার চলছে। মাইকিং হচ্ছে এলাকায় এলাকায়। মঙ্গলবার প্রায় সারা দিন ধরে গঙ্গাসাগরের কচুবেড়িয়া ঘাটে ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে অসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের কর্মীরা মাইকিং করে মৎস্যজীবীদের গভীর সমুদ্রে যেতে নিষেধ করছেন। ইতিমধ্যে যাঁরা সমুদ্রে চলে গিয়েছেন, তাঁদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা হচ্ছে। উপকূলবর্তী এলাকার বাসিন্দাদেরও সতর্ক করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 23 october 2024: প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 23 october 2024: প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের আচরণে বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) সখপূরণ হবে।

    কর্কট

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ হতে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ প্রকাশ করবেন না।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কন্যা

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) কোথাও আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই ব্যাপারে বার বার খরচ হবে।

    ৩) পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) রক্তাল্পতায় ভুগতে পারেন।

    ২) কারও প্ররোচনায় দাম্পত্য কলহ।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    ধনু

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মকর

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ivory Smuggling Case: বালি-কয়লা-গরুর পর এবার হাতির দাঁত পাচারে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    Ivory Smuggling Case: বালি-কয়লা-গরুর পর এবার হাতির দাঁত পাচারে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচারে নাম জড়িয়েছিল তৃণমূলের (TMC)। নাম জড়িয়েছিল গরু পাচারেও। বালি পাচারেও কাঠগড়ায় সেই তৃণমূল। এবার হাতির দাঁত পাচারেও (Ivory Smuggling Case) নাম জড়াল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলের। তবে কয়লা এবং গরু পাচারে যেহেতু দলের হেভিওয়েট নেতাদের নাম জড়িয়েছে, তাই তাঁদের বহিষ্কার করার ‘দুঃসাহস’ দেখায়নি রাজ্যের শাসক দল। আর হাতির দাঁত পাচারে যেহেতু দলের এক ‘ছোট’ নেতার নাম জড়িয়েছে, তাই কলঙ্ক এড়াতে তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল।

    গ্রেফতার তৃণমূল নেতা (Ivory Smuggling Case)

    হাতির দাঁত পাচারে অভিযুক্ত নেতার নাম অশোককুমার ঝা। জানা গিয়েছে, পুলিশ ও বনবিভাগের আধিকারিকরা হানা দেন বক্সারের রাহপুর থানার দেবকুলি গ্রামের একটি বাড়িতে। সেখান থেকে উদ্ধার হয় দুটি বড় হাতির দাঁত। ওজন ২০ কেজিরও বেশি। দাঁত দুটির বাজার দর লক্ষাধিক টাকা। এই ঘটনায় পুলিশ পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের মধ্যেই রয়েছেন অশোকও। অশোক উত্তর কলকাতার ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের যুব সংগঠনের সভাপতি। বর্তমানে (Ivory Smuggling Case) তিনি রয়েছেন তৃণমূলের হিন্দি সেলের সহ-সভাপতি পদে। জোড়াসাঁকোর তৃণমূল বিধায়ক বিবেক গুপ্তর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত তিনি। জানা গিয়েছে, বক্সারের যে বাড়িটি থেকে হাতির দাঁত দুটি উদ্ধার হয়েছে, সেই বাড়ির মালিক অশোক। হাতির দাঁত পাচারে অশোকের নাম জড়ানোর পরেই তড়িঘড়ি তাঁকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় তৃণমূল।

    সাফাই দিচ্ছে দল!

    দলের গা থেকে কলঙ্ক মুছতে অশোককে বহিষ্কার করার পাশাপাশি সাফাইও গাইতে শোনা গিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্বকে। বিবেক বলেন, “শুনেছি ওরা (অশোক) বাড়িতে হাতি পুষত। বিহারের অনেকেই বাড়িতে হাতি পোষেন। সম্প্রতি ওদের একটি হাতি মারা যায়। সেই মরা হাতিটি ওরা বিক্রি করে দিয়েছিল। হাতির দাঁত দুটি রেখে দিয়েছিল বাড়িতে। এই ঘটনার সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই। দল এবং দলের সব পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে তাকে।”

    আরও পড়ুন: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    অশোককে তৃণমূলের নতুন ‘বীরাপ্পন’ বলে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে তিনি বলেন, “এতদিন ওরা বালি, কয়লা, গরু, চাকরি চুরি করত (TMC)। এখন ওরা হাতির দাঁতের চোরাচালানেও সিদ্ধহস্ত (Ivory Smuggling Case)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Raghu Dakat: ল্যাটামাছ পোড়া দিয়ে কালীপুজো, দিতেন নরবলিও, কে ছিলেন এই রঘু ডাকাত?

    Raghu Dakat: ল্যাটামাছ পোড়া দিয়ে কালীপুজো, দিতেন নরবলিও, কে ছিলেন এই রঘু ডাকাত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রঘু ডাকাতকে নিয়ে লৌকিক-অলৌকিক গল্পকথার শেষ নেই। মুখে মুখে উড়ে বেড়ানো সে সব জনশ্রুতির খোসা ছাড়িয়ে প্রকৃত ইতিহাসে পৌঁছনো খুব সহজ নয়। ইতিহাসের তথ্যপ্রমাণ বলে, রঘু ডাকাত জন্মেছিলেন অষ্টাদশ শতকের শেষ দিকে, অবিভক্ত বাংলার এক দরিদ্র কৃষক পরিবারে। জন্মসূত্রে তাঁর নাম রঘু ঘোষ (Raghu Dakat)।  

    কীভাবে ডাকাত হলেন রঘু? (Raghu Dakat)

    প্রায় দুশো বছর আগের কথা। সুতানুটি, গোবিন্দপুর, কলিকাতায় তখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাহেবপ্রভুরা। আর বাংলার গ্রামদেশে দমন-পীড়ন চালাচ্ছে নীলকর সাহেবদের দল। নীল চাষে জমির উর্বরতা নষ্ট হত। অন্য ফসল ফলত না আর। কিন্তু সেসব কথা লালমুখোরা শুনবে কেন! যে সব চাষিরা নিজেদের জমিতে নীল চাষে আপত্তি জানাত, তাদের পেয়াদা দিয়ে তুলে আনত তারা। চলত মারধর, অত্যাচার। বাদ যেত না চাষিদের পরিবার পরিজনেরাও। শোনা যায় রঘু ডাকাতের (Raghu Dakat) বাবাও ছিলেন এমনই একজন সাধারণ চাষি। নীল চাষে রাজি না হওয়ায় নীলকরের পেয়াদা এক রাতে তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। সাহেবকুঠিতে ভয়ংকর অত্যাচারে অসহায়ভাবে মারা যান রঘুর বাবা। বাবার এই নির্যাতন আর অন্যায় মৃত্যু মেনে নিতে পারেননি তরুণ রঘু। এই হত্যার বদলা নিতে মরিয়া হয়ে ওঠেন তিনি। ছেলেবেলা থেকেই লাঠিখেলায় বেশ পোক্ত ছিলেন রঘু। নীলকর সাহেবদের অত্যাচারের সামনে সেই লাঠিকেই অস্ত্র হিসেবে তুলে নিলেন তিনি। তাঁর পাশে এসে দাঁড়াল একরোখা আরও একদল মানুষ। গড়ে উঠল লাঠিয়াল বাহিনী। যাদের প্রথম কাজই ছিল নীলকর সাহেবদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো। দলবল নিয়ে একের পর এক নীলকুঠিতে চড়াও হন রঘু ঘোষ। লুটপাট চালান, জ্বালিয়ে দেন নীলকরদের ঘরবাড়ি। ধীরে ধীরে এলাকার অত্যাচারী জমিদার-মহাজনদের ত্রাস হয়ে ওঠেন রঘু।

    কাদের লুট করত রঘুর বাহিনী?

    শুধু নীলকরদের অত্যাচারের প্রতিশোধ নেওয়াই নয়, ছোট-বড় যে কোনও শোষণযন্ত্রের কাছেই রঘু ডাকাত (Raghu Dakat) ছিল মূর্তিমান যম। সদলবলে বড়লোকদের বাড়িঘর টাকাপয়সা লুট করা শুরু করেছিল তারা। সেসময় যারাই সাধারণ মানুষের সম্পদ কুক্ষিগত করত, তাদের বাড়িতেই হানা দিত রঘু ঘোষের দল। জ্বালিয়ে দেওয়া হত জমির বেনামি দলিল, পুড়িয়ে দেওয়া হত অন্যায়ভাবে হস্তগত করা গরিবের ধন-সম্পদের খতিয়ান। প্রায় কপর্দকশূন্য করে ছেড়ে দেওয়া হত তাদের। কখনও কখনও পিটিয়ে মারা হত অত্যাচারী শোষক জমিদার জোতদারদের। আর লুণ্ঠিত টাকা পয়সার সবটাই ভাগ-বাটোয়ারা করে দেওয়া হত সাধারণ গরিব প্রজাদের ভিতর।

    দিনে দিনমজুর, রাতে ডাকাতি!

    হুগলির যে সাতটা গ্রাম নিয়ে সপ্তগ্রাম বন্দর, তার অন্যতম গ্রাম বাসুদেবপুর। সপ্তগ্রাম থেকে পাণ্ডুয়ার দিকে যেতে পূর্ব দিকে নেমে গিয়েছে এক পায়ে চলা পথ, জঙ্গলের ভেতর দিয়ে এই পথ এঁকেবেঁকে গিয়ে মিশেছে সুদূর গঙ্গাতীরে, ত্রিবেণীতে। এটা সেই সময়ের কথা যখন গোরুর গাড়ি ভিন্ন যানবাহন ছিল না। সাধারণ মানুষ পায়ে হেঁটেই পাড়ি দিতেন ক্রোশের পর ক্রোশ পথ। ত্রিবেণীতে গঙ্গা স্নানের সংকল্প নিয়ে সে সময় বহু পুণ্যার্থী মানুষের যাতায়াত ছিল ঘন জঙ্গলে ঢাকা এই সুঁড়িপথে। এ পথের উত্তর পাড়ে বাগহাটি গ্রাম, এই বাগহাটি জয়পুর গ্রামেই সেসময় আস্তানা গেড়েছিল রঘু ডাকাতের দল। তারা দিনের বেলা আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতো ক্ষেতমজুরের কাজ করত, আর সূর্যাস্তের পর রাতে এলাকার ধনী ও প্রভাবশালীদের বাড়িতে ডাকাতি (Raghu Dakat) করতে বের হত।

    ল্যাটামাছ পোড়া দিয়ে কালীর পুজো করতেন রঘু

    বাংলার ডাকাতদের (Raghu Dakat) অধিকাংশই মা কালীর পরম ভক্ত ছিলেন। অমাবস্যার রাতে ভক্তি সহকারে কালীপুজো করে, সিঁদুর আর বলির রক্ত মেশা তিলক পরে তবেই লুটপাটে বের হতেন তাঁরা। বাগহাটির জয়পুরের বাসিন্দা বিধুভূষণ ঘোষ সম্পর্কে রঘু ডাকাতের ভাই। দুই ভাই মিলেই দল চালাতেন সে সময়। পুলিশের ভয়ে সেসময় দুভাই গা ঢাকা দিয়েছিলেন দেবীপুরের ঘন জঙ্গলে। সেই বনের মধ্যেই তাঁরা প্রতিষ্ঠা করেন আরাধ্যা মা কালীর মন্দির। রঘু ডাকাতের দলবল জঙ্গলের ভিতর দিয়ে যাওয়া আসা করা ধনী মানুষজনদের টাকাপয়সা কেড়ে নিয়ে তাদের বেঁধে নিয়ে যেতেন মায়ের মন্দিরে। এরপর অমাবস্যা বা বিশেষ দিনে পুণ্যতিথি দেখে ঢাকঢোল পিটিয়ে পুরোহিত ডেকে হত নরবলি। এতেই নাকি তুষ্ট হতেন করাল বদনা মা কালী। এক চূড়াবিশিষ্ট সেই ডাকাত কালীমন্দির আজও আছে। লোকশ্রুতি বলে, স্বপ্নাদেশ পেয়ে রঘু এই কালীমূর্তি খুঁজে বের করেছিলেন এক পুকুরের তলা থেকে। দেবী নিজেই রঘুর পুজো চেয়েছিলেন। এই কালীই বর্তমানে রঘু ডাকাতের কালী নামে জনপ্রিয় ও সিদ্ধেশ্বরী কালী হিসেবে এখনও ভক্তদের পুজো পান। ল্যাটামাছ পোড়া দিয়ে কালীর পুজো করতেন রঘু। আজও দেবীর প্রসাদে একইরকমভাবে ব্যবহার করা হয় পোড়া ল্যাটামাছ।

    রামপ্রসাদ ও রঘু ডাকাত

    কার্তিকের অমাবস্যা তিথি। কিন্তু, সেদিনই পথঘাট আশ্চর্য নিঝুম, জনমানবশূন্য। রঘু পড়লেন মহা বিপাকে। মায়ের বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়েছে, এদিকে বলির দেখা নেই। ঠিক সেদিনই নিজের বাড়ি হালিশহরে ফিরছিলেন সাধকশ্রেষ্ঠ রামপ্রসাদ (Ramprasad)। তাড়াতাড়ি ত্রিবেণীর গঙ্গাঘাটে যাওয়ার উদ্দেশ্যে দৈবদুর্বিপাকে রঘু ডাকাতের কুখ্যাত জঙ্গলে পা রাখেন তিনি। রঘু ডাকাতের বাহিনী বলির জন্য প্রস্তুত করে রামপ্রসাদকে। হাসিমুখে মায়ের ইচ্ছে জ্ঞান করে ডাকাতদলের সব অত্যাচার সহ্য করেন তিনিও। সামনে রক্তজবায় সাজানো হাড়িকাঠ, খাঁড়া নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে জল্লাদ। কিন্তু মরে গেলে মা’কে তো আর গান শোনানো হবে না। তাই মৃত্যুর আগে মা কালীর সামনে একটি গান গাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন রামপ্রসাদ। অনুমতি দেন রঘু। গান শুনে ভাবান্তর হয়েছিল  রঘু ডাকাতের। জনশ্রুতি মতে, সেদিন যূপকাষ্ঠে রামপ্রসাদের বদলে আরাধ্যা দেবী কালীকেই দেখেছিলেন রঘু। তক্ষুনি রামপ্রসাদকে সসম্মানে মুক্তি দেন তিনি। ক্ষমা চান কবির কাছে। আর এরপর থেকেই মা সিদ্ধেশ্বরীর সামনে নরবলি দেওয়ার প্রথা এক্কেবারে বন্ধ করে দেন রঘু ডাকাত। চালু হয় পাঁঠাবলির রীতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    PM Modi: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে শান্তি ফেরাতে আগ্রহী ভারত।” রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Putin) সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে যোগ দিয়ে এই বার্তাই দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মঙ্গলবারই ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়ার কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই পার্শ্ববৈঠকে যোগ দেন মোদি-পুতিন।

    সমস্যা মেটাতে প্রস্তুত ভারত

    বিশ্বশান্তি বজায় রাখতে ভারত যে দায়বদ্ধ, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়া-ইউক্রেন দ্বন্দ্বের স্থায়ী উত্তর যে শান্তিপূর্ণ সমাধান, তাঁর সংক্ষিপ্ত ভাষণে তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধের বিষয়ে আমি নিরন্তর খোঁজখবর নিয়ে চলেছি। শান্তিপূর্ণ উপায়েই যে সমস্যার সমাধান করা উচিত, আমি তা আগেও বলেছি। আগে যে দুই দেশের মধ্যে শান্তি এবং স্থায়িত্ব ছিল, আমরা তাকে সমর্থন করি। আমরা মানবতাকে সব সময় প্রায়োরিটি দিই। সময় এলে সমস্যার সমাধানে ভারত সম্ভাব্য সমস্ত রকম সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “গত তিন মাসে আমি দু’বার রাশিয়া সফরে এলাম। এটা প্রমাণ করে আমাদের গভীর বন্ধুত্ব এবং ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা। জুলাই মাসে আমাদের যে অ্যানুয়াল সামিট হয়েছিল, তাতে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের সহযোগিতার বন্ধন নিবিড় হয়েছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গত ১৫ বছরের মধ্যে ব্রিকস একটা স্পেশাল আইডেনটিটি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। তাই বিশ্বের অনেক দেশই এর সদস্য হতে উন্মুখ হয়ে রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: কৃষ্ণ ভজন গেয়ে রাশিয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন রুশরা

    দু’দিনের ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে মঙ্গলবারই রাশিয়ার ৯০০ কিলোমিটার দূরের শহর কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে আয়োজক দেশ এবার রাশিয়া। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। গত বছরই ব্রিকসে যোগ (Putin) দিয়েছে মিশর, ইথিওপিয়া, ইরান এবং সংযুক্ত আরব আমির শাহি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Central Force: বিধানসভা উপ-নির্বাচনে ৬টি কেন্দ্রের জন্য মোতায়েন হচ্ছে ৮৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

    Central Force: বিধানসভা উপ-নির্বাচনে ৬টি কেন্দ্রের জন্য মোতায়েন হচ্ছে ৮৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজো মিটতে না মিটতেই বেজে গিয়েছে নির্বাচনের দামামা। ফের ভোটের মরসুম। রাজ্যে উপ-নির্বাচনের নির্ঘন্ট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। ১৩ নভেম্বর উপ-নির্বাচনের দিনক্ষণ ঠিক করা হয়েছে। বাংলার মোট ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচন হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই তার জন্য ছ’টি আসনেই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে তৃণমূল-বিজেপি। সুষ্ঠুভাবে ভোট পরিচালনার জন্য ৬টি বিধানসভার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনীও (Central Force) মোতায়েন করা হচ্ছে।

    নির্বাচন নিয়ে বিশেষ বৈঠক (Central Force)

    কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রত্যেক বিধানসভা এলাকায় যত কোম্পানি করে কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force) মোতায়েন করা হবে, তত সংখ্যক কুইক রেসপন্স টিম থাকবে। পাশাপাশি রাজ্য পুলিশ পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকবে। এইচআরএফএস, আরটি মোবাইল, সেক্টর অফিসের জন্য সেক্টর পুলিশ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত রাজ্য সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েন থাকবে। অন্যদিকে, আগামী ১৩ এবং ২০ নভেম্বর মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ড সীমান্তে বিশেষ নজর দিচ্ছে দেশের নির্বাচন কমিশন। আগামী ২৯ অক্টোবর বিকেল চারটের মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার সহ সমস্ত কমিশনার এবং অন্যান্য আধিকারিকরা থাকবেন এক গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও কনফারেন্সে, যেখানে যোগদান করবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, রাজ্য পুলিশের ডিজি, কোস্ট গার্ডের ডিজি, এক্সাইজ ডিপার্টমেন্ট, আইটি ডিপার্টমেন্ট সহ অন্যান্য আধিকারিকারা। পাশাপাশি রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর থেকে উপস্থিত থাকবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব সহ অন্যান্য আধিকারিকেরা।

    আরও পড়ুন: ঝড়ের গতিবেগ ছুঁতে পারে ১৫০ কিমি! সাগর দ্বীপ থেকে ৭৭০ কিমি দূরে রয়েছে ‘দানা’

    কোথায় কত কেন্দ্রীয় বাহিনী?

    সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে বদ্ধপরিকর নির্বাচন কমিশন। তাই, রাজ্যের ৬টি বিধানসভার কোথায় কত কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force) থাকবে, তার তালিকাও প্রকাশ করেছে তারা। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যে উপ-নির্বাচনের (WB By Election) জন্য ৮৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে। এর মধ্যে সিতাই ১৬ কোম্পানি, মাদারিহাট ১৪ কোম্পানি, নৈহাটি ১০ কোম্পানি, হাড়োয়া ১৫ কোম্পানি, মেদিনীপুর ১৬ কোম্পানি এবং বাঁকুড়ার তালডাংরায় ১৮ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BRICS Summit: কৃষ্ণ ভজন গেয়ে রাশিয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন রুশরা

    BRICS Summit: কৃষ্ণ ভজন গেয়ে রাশিয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন রুশরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাড়ি পরে রয়েছেন রুশ মহিলারা। পুরুষদের পরনে ধুতি-পাঞ্জাবী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Pm Modi) দেখে তাঁরা সমবেত কণ্ঠে ধরলেন কৃষ্ণ ভজন। রাশিয়ার কাজানে এভাবেই স্বাগত জানানো হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। ১৬তম ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Summit) যোগ দিতে মঙ্গলবার কাজানে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তাঁকে স্বাগত জানানো হয় সম্পূর্ণ ভারতীয় কায়দায়।

    কাজানে পা রাখলেন মোদি (BRICS Summit)

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে এমন আনুষ্ঠানিকতার গুরুত্ব স্বীকার করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-ও। এই দুই রাষ্ট্রনেতার সঙ্গেই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার কথা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে কাজানে পৌঁছলাম। এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন। উন্নত গ্রহের লক্ষ্যে এখানে আলোচনা হবে।” বিদেশমন্ত্রকের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে লেখা হয়েছে, “রাশিয়ার হেরিটেজ শহর কাজানে পা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে।” এবার ব্রিকস সম্মেলনের আয়োজন করেছে রাশিয়া। ইউক্রেনে সংঘাত ও পশ্চিম এশিয়ায় উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে এই সম্মলনের গুরুত্ব অপরিসীম বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    উষ্ণ অভ্যর্থনা

    হোটেলে পৌঁছানোর পর (BRICS Summit) প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান প্রবাসী ভারতীয়রা। তাঁদের হাতে ছিল ত্রিবর্ণ রঞ্জিত ভারতীয় পতাকা। সংস্কৃতে একটি গানও গান তাঁরা। ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাক পরে রুশ শিল্পীদের একটি দল রাশিয়ান নৃত্য প্রদর্শন করেন। রাশিয়ার রাজধানী মস্কো থেকে ৯০০ কিমি দূরে কাজান। এখানেই হচ্ছে ব্রিকস সম্মলেন। এই সম্মেলনে যোগ দিতেই দু’দিনের রাশিয়া সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়া যাওয়ার আগে এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ব্রিকসের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতাকে ভারত অত্যন্ত মূল্য দেয়, যা বৈশ্বিক উন্নয়ন অ্যাজেন্ডা সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা ও আলাপের একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ হিসেবে (Pm Modi) আবির্ভূত হয়েছে। ব্রিকসের (BRICS Summit) মঞ্চে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্ত হয়েছে গত বছর। এতে আদতে বিশ্বেরেই ভালো হবে।”

     

    আরও পড়ুন: “বিশ্রাম নেওয়ার সময় নেই, ভারতের স্বপ্ন সফল করতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Landlside in North Sikkim: সড়কপথে বিচ্ছিন্ন উত্তর সিকিম! চুংথাং থেকে লাচেন যাওয়ার রাস্তায় ধস

    Landlside in North Sikkim: সড়কপথে বিচ্ছিন্ন উত্তর সিকিম! চুংথাং থেকে লাচেন যাওয়ার রাস্তায় ধস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ধস নামল উত্তর সিকিমে। মঙ্গলবার সিকিমের মুন্সিথাংয়ে (Munshethang) বড় ধরনের ধস (Landslide) নামে। ফলে কার্যত নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় চুংথাং-লাচেন রাস্তার (Chungthang-Lachen road) একটা বড় অংশ। আপাতত গ্যাংটক থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে উত্তর সিকিমের লাচেন। এর ফলে (Landlside in North Sikkim) ভরা মরশুমে সিকেমে পর্যটন পুনরায় ধাক্কা খেল।

    বন্ধই থাকছে উত্তর সিকিম!

    মঙ্গলবার সকালে চুংথাং থেকে লাচেন যাওয়ার রাস্তায় পাহাড়ের উপর থেকে নেমে আসে (Landlside in North Sikkim) পাথর এবং মাটি। এই মর্মে ধসের একটি ভিডিও সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। অবরুদ্ধ হয়ে যায় গোটা রাস্তাই। এই ধস নামার কারণে গোটা উত্তর সিকিম বাকি রাজ্যের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ল বলে মনে করা হচ্ছে। দীর্ঘ দিন ধরে সরকারি ভাবে উত্তর সিকিমে পর্যটকদের যেতে দেওয়া হয় না। তবে পূর্ব সিকিম হয়ে উত্তর সিকিমের কিছু দ্রষ্টব্য স্থানে যেতেন পর্যটকেরা। তবে এই পথ ছিল যেমন দুর্গম, তেমনই ব্যয়সাপেক্ষ। প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছিল, বহু দিন পরে চলতি বছরের শেষে ফের উত্তর সিকিমে যাওয়ার রাস্তা পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। তবে নতুন করে ধস নামায় সেই সম্ভাবনা কার্যত রইল না বলেই মনে করা হচ্ছে। কেননা বিকল্প কোনও রাস্তা নেই। 

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by The Voice Of Sikkim (@thevoiceofsikkim)

    ব্যাহত পর্যটন

    ইতিমধ্যেই সিকিমে শুরু হয়েছে তুষারপাত সেই কারণে দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন প্রচুর পর্যটক। পর্যটনের ভরা মরশুমে রাস্তায় ধস পরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে যান চলাচল স্বাভাবিক ভাবেই চিন্তায় মাথায় হাত পড়েছে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের। উল্লেখ্য, গত বছরের ৪ অক্টোবর সাউথ লোনাক লেক বিপর্যয়ের জেরে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় উত্তর সিকিম। ওই সময় থেকেই প্রায় এক বছর ধরে উত্তর সিকিমে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কিন্তু গত মাসেই এক বৈঠকে উত্তর সিকিমের লাচেন, লাচুংয়ের মত জায়গাগুলিতে ফের পর্যটকদের প্রবেশে অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সিকিম প্রশাসন। সেই বৈঠকে ঠিক হয়, লাচেন, লাচুং খুলে দেওয়া হলেও পর্যটকদের গাড়ির সংখ্যা বেধে দেওয়া হবে। উত্তর সিকিম খুলে যাবে এই খবরে আশার আলো দেখা দিয়েছিল পর্যটন মহলে। কিন্তু সেই আশায় বাধ সাধল এই ধস (Landlside in North Sikkim)। ধসের ব্যাপকতা দেখে অনেকেরই অনুমান ধ্বংসস্তূপ সরাতে সময় লাগবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share