Tag: bangla news

bangla news

  • Kiren Rijiju: “দলিত নয়, মুসলিমদের কথা ভাবতেন নেহরু”, অম্বেডকরকে উদ্ধৃত করে কংগ্রেসকে আক্রমণ রিজিজুর

    Kiren Rijiju: “দলিত নয়, মুসলিমদের কথা ভাবতেন নেহরু”, অম্বেডকরকে উদ্ধৃত করে কংগ্রেসকে আক্রমণ রিজিজুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দলিত নয়, মুসলিমদের কথা ভাবতেন নেহরু (Jawaharlal Nehru)”। বাবাসাহেব অম্বেডকরকে উদ্ধৃত করে সংসদে দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজিজুর (Kiren Rijiju)। কার্যত কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্ক এবং মুসলিম তোষণ নিয়ে ফের একবার ওই দল পরিচালিত সরকারের শাসনের সামালোচনা করেন তিনি। নেহরু শাসনকে বাবাসাহেব কীভাবে মূল্যায়ন করেছেন, সেই বিষয় তুলে ধরেন। লোকসভায় সংবিধান নিয়ে আলোচনার দ্বিতীয় দিনে এই ইস্যুতে রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    “নেহরু সব সময় মুসলিমদের পক্ষে কথা বলতেন” (Kiren Rijiju)

    সংসদে অম্বেডকরকে স্মরণ করে কংগ্রেসের প্রতি তোপ দেগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রিজিজু (Kiren Rijiju) বলেন, “সংবিধান গৌরবময় অতীতের জলন্ত প্রতিচ্ছবি। বাবাসাহেবের চিন্তাভাবনা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবিধানে অধিকারের পাশাপাশি দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে। সংবিধানের প্রতিটি কথাই অনুপ্রেরণাদায়ক। সাম্য সংবিধানের প্রাণস্বরূপ। অম্বেডকর বলেছিলেন যে নেহরু (Jawaharlal Nehru) গত ২০ বছরে ২ হাজার ভাষণ দিয়েছেন। কিন্তু একবারও তফশিলি জাতির কল্যাণের কথা বলেননি। নেহরু সব সময় মুসলিমদের পক্ষে কথা বলতেন।” ভারত তার স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষ উত্তীর্ণ করেছে। একই ভাবে সংসদ ভবনে সংবিধান গ্রহণেরও ৭৫তম বর্ষের সূচনা হয়েছে। এই শীতকালীন অধিবেশনের শুরুতে রাষ্ট্রপতিও সংবিধানের গুরুত্ব নিয়ে ভাষণ দিয়ে সূচনা করেছেন।

    আরও পড়ুনঃ ফের অসুস্থ লালকৃষ্ণ আডবাণী, ভর্তি করা হল দিল্লির হাসপাতালে, কেমন আছেন?

    “দেশের মুসলমানরা নিরাপদ”

    সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju) আরও বলেন, “কংগ্রেস সরকার হোক বা আমাদের সরকার, সবাই নিজের মতো করে কাজ করেছে। কিন্তু এখনে সংখ্যালঘুরা নিরাপদ নয়, এটা বলাটা ভুল। দেশের মুসলমানরা নিরাপদ, আর সে কারণেই এখানে মানুষ আসেন।” দেশের সীমান্ত নিরাপত্তা নিয়ে তিনি আরও বলেন, “১৯৬২ সালে ভারত-চিন যুদ্ধের সময় আমাদের গ্রাম ২ সপ্তাহের জন্য চিনের নিয়ন্ত্রণে ছিল। সীমান্ত সংলগ্ন এলাকার পরিকাঠামো নির্মাণেও অবহেলা করেছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের নীতিতে সীমান্ত এলাকায় রাস্তা তৈরি করা ছিল না। তাদের ভাবনায় ছিল, রাস্তা হলে চিনা সৈন্য ওই পথে ভারতে আক্রমণ করবে। উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির জন্য কংগ্রেসের তেমন কোনও ভাবনা ছিল না। তাই এমন একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছি যারা দেশের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং জাতীয়তাবাদী। বর্তমান ভারত সরকারের প্রতি ইঞ্চি জমি রক্ষার অধিকার রয়েছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ”, সংসদে তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত বৈচিত্র্যের দেশ। কিন্তু এই বৈচিত্র্যের ভারতে বিভেদের (Unity In Diversity) বিষ ছড়াচ্ছে কেউ কেউ।” শনিবার সংবিধান নিয়ে আলোচনার জবাবি ভাষণে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    ভারত গণতন্ত্রের জননী (PM Modi)

    সংসদে সংবিধান গৃহীত হওয়ার ৭৫ বছর পূর্তিতে আয়োজিত আলোচনা সভার জবাবি ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত আজ শুধু বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র নয়, এটা গণতন্ত্রের জননী।” তিনি বলেন, “ভারত বৈচিত্র্যের দেশ ঠিকই। কিন্তু সেই বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যই আমাদের বৈশিষ্ট্য। তিনি বলেন, “ভারত আসলে অনেকগুলি গণতন্ত্রের সমাহার।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “একেবারে শুরু থেকে ভারতীয় সংবিধান বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের গুরুত্ব বুঝেছে। ভারতের গণতন্ত্রের অতীত খুবই প্রগতিশীল। কিন্তু আজ অনেকে এই সংবিধান দিবসের উৎসবে যোগ না দিয়ে বিভেদের বিষ ছড়াচ্ছে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপনের সময় ভারত উন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। দেশের উন্নতির পথে যাবতীয় বাধা সরিয়ে ফেলা হচ্ছে। সার্বিক উন্নয়নে মহিলাদের যোগদান বাড়ানো হচ্ছে। সার্বিকভাবে দেশের ঐক্যের জন্য জিএসটির মতো কর কঠামো চালু হয়েছে। সরিয়ে ফেলা হয়েছে ৩৭০ ধারার মতো বাধা (PM Modi)।”

    আরও পড়ুন: সোমবার লোকসভায় পেশ হবে এক দেশ, এক নির্বাচন বিল

    প্রধানমন্ত্রীর এদিনের বক্তৃতায় ছিল গান্ধী পরিবারের সমালোচনাও। তিনি বলেন, “সংবিধান সংসদে গৃহীত হওয়ার পর ৭৫ বছরের মধ্যে ৫৫ বছরই রাজত্ব করেছে একটা পরিবার। কংগ্রেসের সেই পরিবার সংবিধানকে আঘাত করার কোনও সুযোগই ছাড়েনি। কংগ্রেসের সেই অবিচার, কুনীতির প্রভাব আজও রয়েছে। দেশকে আজও ভুগতে হচ্ছে। এই পাপ কোনওদিন মোছা যাবে না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সংবিধান যখনই বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে তখনই সেটাকে বদলে ফেলার পক্ষে সওয়াল করা হত।” তিনি বলেন, “ইন্দিরার আমলের জরুরি অবস্থার দাগ কোনওদিন (Unity In Diversity) মোছা যাবে না (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 15 december 2024: ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 15 december 2024: ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়তি খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে। 

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) শেয়ার বাজারে লগ্নি নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মনঃকষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) পারিবারিক ভ্রমণে বাধা পড়তে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ পেতে পারেন।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) প্রেমের অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) কোনও কারণে মনে সংশয় বা ভয় কাজ করবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগ দেখা দেবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) সখ মেটাতে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় সমস্যা ও খরচ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে। 

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ২) কপালে অপমান জুটতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISKCON: কলকাতা ইসকনের ওয়েবসাইট হ্যাক! ভেসে উঠল ইসলামের স্লোগান

    ISKCON: কলকাতা ইসকনের ওয়েবসাইট হ্যাক! ভেসে উঠল ইসলামের স্লোগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে অশান্ত বাংলাদেশ। বিশেষ করে হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারির পর থেকে পরিস্থিতি আরও অবনতি হতে শুরু করেছে। সংখ্যালঘু হিন্দুরা প্রতিবাদ করলেই অত্যাচারের শিকার হতে হচ্ছে। ইসকন (ISKCON)-কে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠতে শুরু করেছে বাংলাদেশের মাটিতে। এরই মধ্যে এপার বাংলার ইসকনের ওয়েবসাইট হ্যাক হয়ে গেল।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (ISKCON)

    শনিবার সকালে ওয়েবসাইট খুলেই চক্ষু চড়কগাছ কলকাতা ইসকন (ISKCON) কর্তৃপক্ষের। জানা যাচ্ছে, ওয়েবসাইটে ভেসে উঠেছে বেশ কয়েকটি ইসলামিক স্লোগান। ‘‘আল মশাল” নামে এক ইসলামিক সংগঠন এই ওয়েবসাইট হ্যাক করেছিল। তাই, গত দুদিন ধরে ঠিকভাবে কাজ করছিল না নিউ টাউন, ইসকন-এর ওয়েবসাইট। প্রাথমিকভাবে সদস্যরা মনে করেছিলেন এটা কোনও প্রযুক্তিগত ত্রুটি। কিন্তু শনিবার সকালে ওয়েবসাইট খুলে চমকে যান ইসকন কর্তৃপক্ষ। যদিও পরবর্তীকালে নিজেদের ইঞ্জিনিয়র ও প্রযুক্তিবিদদের ডেকে সব কিছু ঠিক করা হয়। তবে এই ঘটনার কারণে দীর্ঘক্ষণ বন্ধ ছিল ওয়েবসাইট। যদিও বর্তমানে সবকিছু স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে, কে বা কারা এই কাজ করেছে তা নিয়ে রীতিমতো চর্চা শুরু হয়েছে। এর পিছনে কোনও জঙ্গি সংগঠন আছে কি না তা তদন্ত করে দেখার দাবি জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    উল্লেখ্য, বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বারবার প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে ইসকন। কলকাতার ইসকন-এর (ISKCON) তরফে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের তীব্র নিন্দা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারি নিয়েও সরব হয়েছে তারা। এখনও পর্যন্ত জেলেই রয়েছেন চিন্ময়কৃষ্ণ দাস। আইনজীবী পেতেই কালঘাম ছুটেছে তাঁর। আইনজীবী পাওয়া গেলেও শুনানি পিছিয়ে যাচ্ছে। এমনকী আইনজীবীকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। বাংলাদেশে ইসকন বিরোধী ও সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু হয়েছে কলকাতায়। বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনের সামনে প্রতিনিয়ত বিক্ষোভ দেখাচ্ছে একাধিক রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সংগঠন। এরমধ্যে আচমকাই কলকাতায় ইসকনের ওয়েবসাইট হ্যাক করার ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis 4: রাতের অন্ধকারে সেনা নামিয়েও চলেছে অকথ্য অত্যাচার, লুট করা হয়েছে বহু হিন্দুর দোকান

    Bangladesh Crisis 4: রাতের অন্ধকারে সেনা নামিয়েও চলেছে অকথ্য অত্যাচার, লুট করা হয়েছে বহু হিন্দুর দোকান

    হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার পর থেকেই অশান্ত বাংলাদেশ। মন্দির ভাঙচুর, আগুন, মারধর, খুন-সবেতেই টার্গেট সংখ্যালঘু হিন্দু। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ইউনূসের কঙ্কালসার চেহারাটা এখন গোটা বিশ্বের কাছে পরিষ্কার। ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতারের পর গোটা বিশ্ব জেনে গিয়েছে, কী ভয়াবহ এবং আতঙ্কের পরিবেশ সেখানে। শুধু কি সাধারণ নিরীহ হিন্দু বা হিন্দুদের মন্দির? না, বেছে বেছে কাঠগড়ায় তুলে চরম শাস্তি দেওয়া হয়েছে আওয়ামি লিগপন্থী জনপ্রতিনিধি, পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পদস্থ কর্তাদেরও। কীভাবে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন চলছে, কীভাবে একের পর এক সরকারি অফিসার বা জনপ্রতিনিধির ওপর শাস্তির খাঁড়া নেমে আসছে, তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন। আজ  চতুর্থ পর্ব।

     

    অশান্ত বাংলাদেশ: টার্গেট হিন্দু-৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনীর দমন-পীড়ন ও সহিংসতার ঘটনা বেড়ে যায়।  চট্টগ্রাম সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় বিগত দিনে হিন্দুদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে বিভিন্ন মহল থেকে অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে সেনার বিরুদ্ধেও। চট্টগ্রামের হাজারি গলিতে গিয়ে বাংলাদেশ সেনা সেই দেশের সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার চালিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল। এর আগে চট্টগ্রামে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধেও অভিযান চালিয়ে অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছিল সেনার বিরুদ্ধে। 

    হাজারি গলিতে সেনার অত্যাচার

    ইসকন নিয়ে এক মুসলিম ব্যবসায়ীর সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) পোস্ট ঘিরে কার্যত রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে বাংলাদেশের (Bangladesh) বন্দরনগর চট্টগ্রাম (Chattogram)! প্রতিবাদে সরব হন সেখানকার সংখ্যালঘুরা। এই বিক্ষোভ কড়া হাতে দমন করার নামে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও পুলিশ এলাকায় গিয়ে সংখ্যালঘুদের মারধর করে বলে অভিযোগ। ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন পদ্মাপারের সংখ্যালঘুরা। ওই সময়ে অন্তত ৪৯ জন ইসকন অনুসারীকে গ্রেফতার করা হয় এবং ৬০০ জনের বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে মামলা করা হয়। চট্টগ্রামের হাজারি গলিতে হিন্দু ব্যবসায়ীর সংখ্যা বেশি। অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে সেখানে সেনা নামিয়ে চলে অকথ্য অত্যচার। লুট করা হয় বহু হিন্দুর দোকান। বাধা দিতে গেলেই নিয়ে যাওয়া হয় হাজতে।

    ফরিদপুরে সেনার অত্যাচার

    এছাড়া, ফরিদপুরে হৃদয় পাল নামে এক ব্যক্তির লিঞ্চিংয়ের ভিডিও প্রকাশিত হয়, যেখানে বাংলাদেশি সামরিক বাহিনীর সদস্যদের অংশগ্রহণ করতে দেখা গিয়েছে। এসব ঘটনা নিরাপত্তা বাহিনীর সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতি সহিংসতা ও নির্যাতনের মনোভাব স্পষ্ট করে বলেই অনেকের অভিযোগ। যা গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের দুর্বলতাকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

    সংখ্যালঘুদের পরিচয় মোছার চেষ্টা 

    বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) এক অতি উত্তেজিত বর্ণবাদী মানসিকতা তৈরি হয়েছে, যেখানে কোনও পার্থক্য ছাড়াই সংখ্যাগরিষ্ঠ ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে একটি একক “বাংলাদেশি পরিচয়” প্রচারের কথা বলা হচ্ছে। যদিও এটি প্রাথমিকভাবে অন্তর্ভুক্তিমূলক দেখালেও, এর ফলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা বেড়ে গিয়েছে, কারণ তারা মনে করে যে, তাদের ধর্মীয় ও জাতিগত পরিচয় সংখ্যাগরিষ্ঠদের নির্ধারিত কাঠামোর মধ্যে মুছে যাবে। একটি একক পরিচয় চাপিয়ে দেওয়ার ফলে দেশটির সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় বৈচিত্র্য ব্যহত হতে পারে বলেও মত অনেকের।

    সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হিন্দুরা

    শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) বিভিন্ন অঞ্চলে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে, যা প্রায় সপ্তাহব্যাপী চলতে থাকে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান, ঐক্য পরিষদ জানিয়েছে যে ৫ অগাস্ট থেকে ২০ অগাস্টের মধ্যে বাংলাদেশের ৫২টি জেলা সহিংসতার শিকার হয়েছে। অন্য একটি হিন্দু সংগঠন বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট জানায়, হাসিনার পদত্যাগের পর ৪৮টি জেলায় ধর্মীয় সহিংসতা বেড়ে যায়। শুধু সংখ্যালঘুরাই নয়, বাংলাদেশে জনপ্রিয় পত্রিকা প্রথম অলো জানিয়েছে যে ৫ অগাস্ট থেকে ২০ অগাস্টের মধ্যে ৪৯টি জেলা সহিংসতার শিকার হয়েছে এবং ১,০৬৮টি হামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ জানিয়েছে, একই সময়ে ২,০১০টি ধর্মীয় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এই সহিংসতার প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হিন্দু সম্প্রদায়। তাদের বাড়ি, মন্দির এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ চালানো হয়েছিল। এই ঘটনা একটি সুসংগঠিত ও পরিকল্পিত সহিংসতার ধারাকে প্রকাশ করে। 

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    উত্তপ্ত বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) এখনও প্রতিদিন আক্রান্ত হচ্ছেন হিন্দুরা। নির্বিচারে চলছে ধরপাকড়, অত্যাচার। জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে হিন্দু ও সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর। তাতে সেনার একাংশের সক্রিয় মদত রয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। সেনার একাংশ যেভাবে ভারত বিরোধিতা করছে তাতে তাদের মনোভাব স্পষ্ট হয়েছে।

    (ক্রমশ…অনিবার্য কারণবশত পঞ্চম পর্ব সোমবার নয়, প্রকাশিত হবে মঙ্গলবার) 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: সোমবার লোকসভায় পেশ হবে এক দেশ, এক নির্বাচন বিল

    One Nation One Election: সোমবার লোকসভায় পেশ হবে এক দেশ, এক নির্বাচন বিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার লোকসভায় পেশ হবে এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election) বিল। বৃহস্পতিবারই এক দেশ, এক নির্বাচনের প্রস্তাবে সায় দিয়েছে মোদি মন্ত্রিসভা। সোমবার বিলটি লোকসভায় (Lok Sabha) পেশ করবেন আইনমন্ত্রী অর্জুন কাম মেঘওয়াল। পরে আলোচনার জন্য বিলটি পাঠানো হবে জেপিসিতে (জয়েন্ট পার্লামেন্টারি কমিটি)। দীর্ঘ আলোচনা ও ঐক্যমত তৈরির জন্য বিলটিকে জেপিসিতে পাঠাবে কেন্দ্রীয় সরকার। সংসদের দুই কক্ষে বিলটি পাশ হওয়ার পর সেটা পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতির সম্মতির জন্য। রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর মিললেই বিলটি পরিণত হবে আইনে।

    এক দেশ, এক নির্বাচনের সুবিধা (One Nation One Election)

    দীর্ঘদিন ধরেই এক দেশ, এক নির্বাচনের পক্ষে সওয়াল করে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। মোদি সরকারের যুক্তি, এক দেশ, এক নির্বাচন হলে লাগাম টানা যাবে নির্বাচনের বিপুল ব্যয়ে। একদিকে যেমন সরকারের খরচ কমবে, তেমনি অন্য দিকে ঝামেলা পোহাতে হবে না সরকারি কর্মীদের। নির্বাচন ঘোষণা হলে লাগু হয় আদর্শ আচরণবিধি। তার জেরে ব্যাহত হয় সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ। খাটুনি কমবে ভোটকর্মী ও নিরাপত্তারক্ষীদের। বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, একই সঙ্গে লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচন হলে, বাড়তে পারে ভোট দানের হারও। বারবার ভোটপ্রচারের ঝক্কি না থাকায় রাজনৈতিক দলের নেতারা আরও বেশি করে মনোনিবেশ করতে পারবেন মানুষের কাজে।

    আরও পড়ুন: বাংলায় ঢুকেছে বাংলাদেশের দুই ‘হুত’ জঙ্গি, গড়ছে স্লিপার সেল, মডিউল! সতর্কবার্তা গোয়েন্দাদের

    খসড়া বিলের প্রস্তাব

    খসড়া বিলের প্রস্তাব অনুযায়ী, লোকসভা নির্বাচনের প্রথম অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি এক দেশ, এক নির্বাচনের (One Nation One Election) তারিখ নির্দিষ্ট করে বিজ্ঞপ্তি জারি করবে। এই হিসেবে ২০২৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের পর নয়া সরকার গঠিত হলে, তার পরেই শুরু হবে প্রসেস। এর পরবর্তী পাঁচ বছর ধরে চলবে একই সঙ্গে লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি। সেক্ষেত্রে ২৯ সালের পর যে যে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হবে, ২০৩৪ এর লোকসভা নির্বাচনের সময় সেই সরকার ভেঙে দেওয়া হবে। ওই নির্বাচন হবে লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই। যদি কোনও বিধানসভা বা লোকসভা মেয়াদ শেষের আগেই (Lok Sabha) ভেঙে যায়, তাহলে অন্তর্বর্তীকালীন নির্বাচনে গঠিত সরকারের মেয়াদ থাকবে অবশিষ্ট সময়ের জন্যই (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh: নতুন আলু ১১০ টাকা, পেঁয়াজ ১২৫! ইউনূস সরকারের আমলে আকাশছোঁয়া বাজারদর

    Bangladesh: নতুন আলু ১১০ টাকা, পেঁয়াজ ১২৫! ইউনূস সরকারের আমলে আকাশছোঁয়া বাজারদর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা সরকারের (Bangladesh) পতন ঘটিয়ে ইউনূস সরকার (Yunus Government) ক্ষমতায় এসেছে। নতুন সরকারের আমলে ভালো কিছু হবে আশা করেছিলেন দেশবাসী। আর দেখলেন কী? দেশজুড়ে হিন্দুদের ওপর লাগামছাড়া অত্যাচার। ভারত বিরোধী স্লোগান। পন্য বয়কট করে ক্ষমতা দেখাল মৌলবাদীরা। আর পরিণতি হল নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের আকাশছোঁয়া দাম। সকালে উঠে থলে হাতে নিয়ে বাজার করতে গিয়ে হারে হারে টের পাচ্ছেন বাংলাদেশের মানুষ। সন্ত্রাসের ভয়ে প্রকাশ্যে কিছু বলতে না পারলেও ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ দানা বাঁধতে শুরু করেছে।

    নতুন আলু ১১০ টাকা, পেঁয়াজ ১২৫! (Bangladesh)

    বাংলাদেশের (Bangladesh) বাজারদর শুনলে চমকে যাবেন যে কেউ! আলু, পেঁয়াজ এখন অগ্নিমূল্যে বিক্রয় হচ্ছে। কলকাতার বাজারে নতুন আলুর দাম কেজি প্রতি ৪০ টাকা। ঢাকার বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে গড়ে ৯০ থেকে ১১০ টাকায়। মানে দ্বিগুণেরও বেশি। কলকাতায় কেজি প্রতি পেঁয়াজের দর ৬০ টাকা। ঢাকায় সেটা বিক্রি হচ্ছে ১১০-১২৫ টাকা কিলো দরে। আর কলকাতায় যখন এক একটি ডিম সাড়ে ৭ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে, তখন ঢাকার বাজারে চারটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। মানে এক একটি ১২ টাকারও বেশি। পুরনো আলুও কিনতে হচ্ছে ৮০ টাকা কিলো দরে। বাংলাদেশের বাজারগুলিতে সবজির দাম শুনলে আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার জোগাড়! দামের দাপটে বাজার করতে গিয়ে কার্যত খালি হাতেই ফিরতে হচ্ছে আমজনতাকে। ক্যাপসিকাম ৩০০ টাকা। টমেটো ১৩০ টাকা। কেজি প্রতি বিট ২২০ টাকা! এমনকী বরবটিও সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে। অথচ মাস খানেক আগেও বাংলাদেশের বাজারে কেজি প্রতি আলুর দাম ছিল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। অভিযোগ, দিকে দিকে হিংসার পরিবেশের জেরে জনজীবন ব্যাহত হচ্ছেই। তার ওপর দাম নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের কোনও পদক্ষেপ নেই। পরিবর্তে বাজারের আগুন পরিস্থিতির দিক থেকে নজর ঘোরাতে পরিকল্পিতভাবেই হিংসার পরিবেশ জিইয়ে রাখা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    জিনিসপত্রের দাম নিয়ে ক্ষোভ সামলাতেই যুদ্ধ জিগির!

    বাংলাদেশের (Bangladesh) সাধারণ মানুষ যখন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দামে ছ্যাঁকা খাচ্ছেন, তখন কোন সাহসে বাংলাদেশ যুদ্ধের জিগির তুলে চলেছে? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা আসলে নজর ঘোরানোর কৌশল। সাধারণ মানুষের মনে যাতে জিনিসপত্রের দাম নিয়ে ক্ষোভ না তৈরি হয়, সেজন্যই যুদ্ধ যুদ্ধ আবহ তৈরি করে তাদের ভুলিয়ে রাখছেন বাংলাদেশের নেতারা। অর্থনীতিবিদদের মতে, বাংলাদেশ বিভিন্ন জিনিসের জন্য ভারতের ওপর নির্ভরশীল। তাই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করলে তাদের বাজারের তো এই হাল হবেই। যুদ্ধের জিগির তুলে কতদিন এসব জ্বলন্ত সমস্যা থেকে সাধারণ মানুষের নজর ঘুরিয়ে রাখতে পারবে বাংলাদেশ? প্রশ্ন সেটাই।

    সাধারণ মানুষ কী বলছেন?

    পরিস্থিতির জন্য অবশ্য ইউনূসের সরকারকেই (Bangladesh) দায়ী করছে ওয়াকিবহাল মহল। তাঁদের মতে, অকারণে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করেছে বাংলাদেশ। এমনকী এখনও সম্পর্ক উন্নতির বিষয়ে সেদেশের সরকারের বিশেষ কোনও হেলদোল দেখা যাচ্ছে না। ফলে পাকিস্তানে যেমন আটার জন্য মানুষকে এখন হাহাকার করতে দেখা যাচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে একই পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বাংলাদেশেও। সাধারণ আমজনতার কথায়, যেভাবে হু হু করে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে তাতে সরকার এখনই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনলে মানুষকে না খেতে পেয়ে মরতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: ‘‘জঙ্গিদের লীলাক্ষেত্রে পরিণত হচ্ছে …’’, সাধের বাংলাদেশ নিয়ে শঙ্কিত হাসিনা

    Sheikh Hasina: ‘‘জঙ্গিদের লীলাক্ষেত্রে পরিণত হচ্ছে …’’, সাধের বাংলাদেশ নিয়ে শঙ্কিত হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধের বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) নিয়ে উদ্বিগ্ন শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’-এ হাসিনার বিবৃতি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ। আর এই বিবৃতিতে ১৯৭১ সালের ইতিহাসের পাশাপাশি বাংলাদেশের আজকের পরিস্থিতি নিয়েও উল্লেখযোগ্য মন্তব্য করেছেন শেখ হাসিনা। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে দেশ ক্রমশ জঙ্গিদের লীলাভূমিতে পরিণত হচ্ছে বলে মনে করেন বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।

    শহিদ স্মরণ হাসিনার (Sheikh Hasina)

    শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ইতিহাস বর্ণনা করে এই বিবৃতিতে শেখ হাসিনা বলেন, “আজ ১৪ ডিসেম্বর, শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এদিনে বর্বর পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আল বদর, আল-শামস বাহিনী বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে। হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী তাদের পরাজয় আসন্ন জেনে বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার লক্ষ্যে বুদ্ধিজীবী নিধনের এই পরিকল্পনা করে।” নিজের বক্তব্যের শেষ অংশে শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) লিখেছেন, “জাতির এক গভীর সংকটময় মুহূর্তে এ বছর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হচ্ছে। স্বাধীনতা বিরোধী এবং বুদ্ধিজীবী নিধনকারীদের দোসররা দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নির্বাচিত আওয়ামি লিগ সরকারকে হঠিয়ে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে সাধারণ মানুষের উপর অমানবিক নিপীড়ন-নির্যাতন চালাচ্ছে।”

    হাসিনার হুঙ্কার

    বর্তমান বাংলাদেশের পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis)  নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেই হাসিনার (Sheikh Hasina) সংযোজন, “মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জলাঞ্জলি দিয়ে জামাতে ইসলামি-সহ ১৯৭১-এর পরাজিত শক্তিকে পুনর্বাসন করছে। পরিকল্পিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের স্মারকচিহ্ন ধ্বংস করেছে। প্রিয় দেশকে জঙ্গিদের উর্বর লীলাভূমিতে পরিণত করছে এই নিধনকারীদের দোসররা।” শেখ হাসিনার এই বিবৃতি সামনে আসার পর কূটনৈতিক মহলে নতুন করে চর্চা শুরু হয়েছে। এই পোস্টে কোথাও সরাসরি শেখ হাসিনা অন্তর্বর্তী সরকার বা মহম্মদ ইউনূসের (Muhammad Yunus) নাম নেননি তিনি। তবে তাঁর নিশানায় যে ইউনূসই, তা একপ্রকার স্পষ্ট বলেই মত বিশেষজ্ঞ মহলের। বর্তমান পরিস্থিতিতে হাসিনার (Sheikh Hasina) হুঙ্কার, “স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির এসব অপকর্ম বীর বাঙালি কোনদিন মেনে নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না। এদের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য আমি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Aadhaar: বিনামূল্যে আধার নথি আপলোড, আরও বাড়ল সময়সীমা, কবে শেষ তারিখ জেনে নিন

    Aadhaar: বিনামূল্যে আধার নথি আপলোড, আরও বাড়ল সময়সীমা, কবে শেষ তারিখ জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও একবার আধার (Aadhaar) আপডেটের (Document Upload) সময় বাড়ল। আধারের নথি আপডেটের সময়সীমাকে বৃদ্ধি করল নরেন্দ্র মোদি সরকার। গ্রাহকদের আর্থিক সাশ্রয়ের কথা মাথায় রেখে চলতি বছরে এই নিয়ে তৃতীয়বার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যে এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে আধার নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন অথিরিটি অফ ইন্ডিয়া। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, আগামী বছরের ১৪ জুন পর্যন্ত মিলবে এই সুবিধা। উপকৃত হবেন কয়েক লক্ষ আধার গ্রাহক।

    ১৪ জুন হল আবেদনের শেষ তারিখ (Aadhaar)

    চলতি বছরের ১৪ জুন নিখরচায় আধার কার্ডের (Aadhaar) অনলাইন নথি জমার শেষ তারিখ ধার্য করেছিল ইউআইডিএআই। পরে দু’দফায় তা বৃদ্ধি করে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রীয় সংস্থা। প্রথমবারে ১৪ সেপ্টেম্বর এবং পরের বার ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছিল। এইবারে তৃতীয়বারের জন্য বিনামূল্যে আধার কার্ডের নথি জমার শেষ তারিখ সম্প্রসারিত করল ইউআইডিএআই। আধারের এই পরিষেবাকে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে এক্স হ্যান্ডলে একটি বার্তা দিয়ে বলা হয়, “২০২৫ সালের ১৪ জুন পর্যন্ত বিনামূল্যে অনলাইনে আধার নথি আপডেটের (Document Upload) জন্য আমরা গ্রাহকদের উৎসাহী করছি। আধার কার্ডের জন্য তথ্য নিখরচায় বদল করতে চাইলে তা ১৪ জুনের মধ্যে করে ফেলুন।”

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    ১>অনলাইন আধার কার্ডের (Aadhaar) নথি আপলোড করতে হলে প্রথমে মাই আধার পোর্টালে লগ ইন করুন।

    ২>এরপর আধার নম্বর ব্যবহার করে এটা করতে পারবেন গ্রাহকরা।

    ৩>লগ ইনের সময়ে লিখতে হবে ক্যাপচা।

    ৪>এরপর আধার নম্বরের সঙ্গে সংযুক্ত মোবাইল নম্বরে আসবে ওটিপি। এরপর সেই নম্বর দিলে তবেই খুলবে পোর্টাল।

    ৫>এরপর ডকুমেন্ট আপডেট সেকশনে ঢুকতে হবে। সেখানে আপলোড করা নথি এবং তথ্য দেখতে পাবেন তিনি। এর মধ্যে যে যে তথ্য বদল করতে হবে সেগুলিকে বেছে নিতে হবে।

    ৬>কী কী তথ্যগুলিকে আপলোড (Document Upload) করতে হবে তা ড্রপ বক্স থেকে জানতে পারেবেন গ্রাহক। সেই মতো নথির স্ক্যান আপলোড করতে হবে। নথি আপলোড হয়ে গেলে সেগুলির যাচাই বা ভেরিফিকেশন পর্ব শুরু করবে আধার কর্তৃপক্ষ।

    ৭>নথি জমা করার পর পোর্টাল থেকে মিলবে সার্ভিস রিকোয়েস্ট নম্বর। এই নম্বরকে গ্রাহককে লিখে রাখতে হবে। এর সাহায্যে জানা যাবে যাচাই বা ভেরিফিকেশন পর্ব কতটা হয়েছে। মাই আধারে গোটা প্রক্রিয়া জানা যাবে।

    আরও পড়ুনঃ ফের অসুস্থ লালকৃষ্ণ আডবাণী, ভর্তি করা হল দিল্লির হাসপাতালে, কেমন আছেন?

    বয়স ৫ বছরের কম হলে অন্তত দুবার আপডেট করতে হবে

    উল্লেখ্য প্রতি দশ বছর অন্তর আধারে (Aadhaar) আপডেট করার কথা বলা হয়ে থাকে। নাবালক-নাবালিকার বয়স ৫ বছরের কম হলে অন্তত দুবার আধার তথ্য আপডেট (Document Upload) করতে হবে। দ্বিতীয়বার ১৫ বছর পা দিলে ফের আধার কার্ডের তথ্য আপডেট করতে বলেছে ইউআইডিএআই। তবে কোনও অবস্থাতেই নাম, জন্ম তারিখ বা জন্ম স্থান সংক্রান্ত তথ্য আপডেট করা যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ‘‘ইউনূসের অবৈধ সরকার মানছি না”, বাংলাদেশ জুড়ে ফের গর্জে উঠল আওয়ামি লিগ

    Bangladesh: ‘‘ইউনূসের অবৈধ সরকার মানছি না”, বাংলাদেশ জুড়ে ফের গর্জে উঠল আওয়ামি লিগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশজুড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে মৌলবাদীরা। সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর ক্রমাগত নির্যাতন চলছেই। আক্রান্ত হচ্ছে আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মীরা। আর এই চার মাসের মধ্যেই হাওয়া ঘুরে গেল বাংলাদেশে (Bangladesh)? রাজধানী ঢাকায় মিছিল করলেন আওয়ামি লিগের সদস্যরা। শুধু মিছিল করল বলা ভুল হবে। উঠল মহম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে স্লোগান। তাহলে কি ফের সমর্থন বাড়ছে হাসিনার প্রতি?

    ইউনূস সরকার বিরোধী স্লোগান দিয়ে আওয়ামি লিগের মিছিল (Bangladesh)

    ইউনূসের জমানায় (Bangladesh) মৌলবাদীদের বাড়বাড়ন্তে আওয়ামি লিগ (Awami League) শেষ হয়ে গিয়েছে তা ধরেই নিয়েছিল কট্টরপন্থিরা। বিশেষ করে আওয়ামি লিগের সরকারের পতন হতেই শুরু হয় ব্যাপক ধরপাকড়, গ্রেফতারি। আওয়ামি লিগের সদর দফতরে হামলা, আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। একাধিক আওয়ামি লিগের নেতাকে হত্যার অভিযোগও উঠেছে।  রাজনৈতিক পালাবদলের পর লাগামছাড়া অত্যাচার চালানোর পরও আওয়ামি লিগের কর্মী-সমর্থকদের যে কোনওভাবে দমানো যায়নি তার প্রমাণ মিলল শুক্রবার। ঢাকার ধানমুন্ডিতে মিছিল করে আওয়ামি লিগ। মিছিলে ছাত্র, যুবদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। ওই মিছিল থেকে আওয়াজ উঠল, ‘‘ইউনূসের অবৈধ সরকার মানছি না, মানব না”। শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সমর্থনেও স্লোগান ওঠে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    ফের সংগঠিত হয়ে উঠছে আওয়ামি লিগ?

    আওয়ামি লিগ সূত্রের খবর, সোমবার ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের ৫৪তম বর্ষ পালন করবে বাংলাদেশ। এই বিজয় দিবসকে (Bangladesh) সামনে রেখে দল একাধিক সভা-সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইউনূস সরকার দিনটির গুরুত্ব খাটো করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে নানা মহল থেকে অভিযোগ উঠেছে। রাজনীতির বাইরে থাকা মানুষও এতে বিরক্ত। ‘জয় বাংলা’-কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে মানতেও আপত্তি করেছে ইউনূস সরকার। তাতেও বিরক্ত দেশবাসী। আওয়ামি লিগ দেশবাসীর এই আবেগকে মর্যাদা দিতেই ঝুঁকি নিয়ে পথে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইউনূস সরকারের ভয়ে স্থানীয় মিডিয়া আওয়ামি লিগের এই কর্মসূচির খবর প্রকাশ করেনি। এই মিছিলের পরই প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি ফের সংগঠিত হয়ে উঠছে বাংলাদেশে আওয়ামি লিগ? এদিনের মিছিলের পর অনেকেরই মনে প্রশ্ন, ভয় কাটিয়ে আবার কি পথে নামছে আওয়ামি লিগ?

    আওয়ামি লিগের গর্জন নিয়ে কী বললেন জামায়াতে ইসলামির নেতা?

    শুক্রবার রাত থেকে দেশের (Bangladesh) নানা জায়গায় সভা-সমাবেশ করল আওয়ামি লিগ। ঢাকা-সহ দেশের সব বড় শহরে একাধিক সভা হয়। কোথাও কোথাও পুলিশ ও সেনা এসে বাধা দিলেও বেশিরভাগ জায়গায় তা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়েছে। তাৎপর্যপূর্ণ হল, ক’দিন আগেও আওয়ামি লিগের সভা-সমাবেশে হামলা করেছে পথচলতি মানুষ। এমন অনেকেই শুক্রবারের সভায় ভিড় করেছেন। শুনেছেন আওয়ামি লিগের স্থানীয় নেতাদের কথা। ঢাকার একাধিক সরকারি সূত্র বলছে, কীভাবে আওয়ামি লিগ সভা এভাবে সভা করতে পারল তা নিয়ে সরকারের অন্দরে প্রশ্ন উঠেছে। গোয়েন্দা ব্যর্থতার দিকে আঙুল তুলেছেন উপদেষ্টারা অনেকেই। শেখ হাসিনার দলের আচমকা রাজপথে গর্জন নিয়ে প্রশাসনের প্রতি বিরক্তি প্রকাশ করেছেন জামাতে ইসলামির আমির শফিকুল রহমান। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন, ‘‘স্বৈরাচারী আওয়ামি লিগকে রাজনীতিতে ফেরানোর চেষ্টা হচ্ছে। কিছু লোক আওয়ামি বিরোধী মুখোস পরে হাসিনার দলের হয়ে কাজ করছে।’’

    বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ বন্ধ রাখল ইউনূস সরকার

    ইউনূস সরকার (Bangladesh) এবার বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকারের তরফে বলা হচ্ছে, সেনাবাহিনী দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে ব্যস্ত বলে কুচকাওয়াজ বন্ধ রাখা হচ্ছে। যদিও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নয় দেশবাসী। অনেকেই মনে করছেন, পাকিস্তানের প্রতি সখ্যের বার্তা দিতেই ইউনূস সরকার কুচকাওয়াজ বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কারণ, ১৬ ডিসেম্বর হল পাকিস্তানের জন্য এক চরম অস্বস্তিকর দিন। ১৯৭১ সালের ওই দিন ভারতীয় সেনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে পাক সেনাবাহিনী। এর আগে একমাত্র করোনার বছরগুলি বাদে বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ কখনও বন্ধ থাকেনি বাংলাদেশে। দিনটি ভারতীয় সেনা বাহিনীও বিজয় দিবস হিসেবে পালন করে। লক্ষণীয় হল, কলকাতায় ভারতীয় সেনার বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানেও মুক্তিযোদ্ধাদের পাঠাতে গোড়ায় গড়িমসি করেছে ইউনূস সরকার। ভারতের বিদেশ সচিবের ঢাকা সফরের পর সিদ্ধান্ত বদলের আভাস মিলেছে। পূর্বাঞ্চলীয় সেনা সদর সূত্রের খবর মুক্তিযোদ্ধাদের একটি দল কলকাতার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share