Tag: bangla news

bangla news

  • Kolkata Bus: কলকাতার রাজপথ থেকে উধাও ৫৬৫টি বাস, চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা

    Kolkata Bus: কলকাতার রাজপথ থেকে উধাও ৫৬৫টি বাস, চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুম এখনও শেষ হয়নি। কালীপুজো, দীপাবলি, ভাইফোঁটা এসব রয়েছে। তার মধ্যেই দুর্ভোগ বেড়েছে শহরের নিত্যযাত্রীদের। দুর্গাপুজো মিটতেই সাড়ে পাঁচশোর বেশি বাসের হদিস মিলছে না রাজপথে। বাস মালিকরাও যেমন চাপে পড়েছেন কলকাতায় (Kolkata Bus), ঠিক তেমনভাবেই বড় সঙ্কটে পড়েছে গণপরিবহণ ব্যবস্থা। পুজোর পরই বসে গেল এই সব বাস। বাস মালিকরাও এই পরিস্থিতিতে রীতিমতো বিপাকে পড়েছেন। চরম নাকাল হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। বাড়ছে প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভও।

    রাজপথ থেকে উধাও ৫৬৫টি বাস (Kolkata Bus)  

    জানা গিয়েছে, পরিবেশকর্মী সুভাষ দত্তের করা ২০০৯ সালের একটি মামলার ভিত্তিতে কলকাতা হাইকোর্ট নির্দেশ দেয় যে, ১৫ বছরের বেশি বয়স হয়ে গেলে আর কোনও বাস কলকাতা (Kolkata Bus)  শহর তথা কলকাতা মিউনিসিপ্যাল ডেভেলপমেন্ট অথিরিটি (কেএমডিএ)-র এলাকায় চালানো যাবে না। শহর কলকাতার পরিবেশ রক্ষার জন্যই এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এই বিষয়টি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় বাসমালিকদের সংগঠন। দেশের সর্বোচ্চ আদালত বিষয়টি পাঠিয়ে দেয় কলকাতা হাইকোর্টে। গত ১ অগাস্ট থেকে সেই নির্দেশ কার্যকর করছে পরিবহণ দফতর। যে কারণে একের পর এক বাস শহরের রাস্তা থেকে সরে যাচ্ছে। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবহণ দফতরকে নির্দেশ দিয়েছে যাতে বিষয়টি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া হয়। কিন্তু পরিবহণ দফতরের একাংশ বলছে, এ ব্যাপারে তেমন কোনও সক্রিয়তা নজরেই আসছে না দফতরের কর্তাদের মধ্যে। পরিবেশ আদালতের নির্দেশ ছিল, ১৫ বছরের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলে, সেই পরিবহণ আর রাস্তায় নামতে পারবে না। সেই নির্দেশই এবার কার্যকর হচ্ছে। পুজোর পর বেসরকারি রুটের প্রায় ৫৬৫টি যাত্রীবাহী বাস বসিয়ে দেওয়া হয়েছে।  যদিও সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই একই কারণে প্রায় হাজার খানেকের বেশি বাস বসে গিয়েছে। যাত্রীরা (Passengers) চরম নাকাল হচ্ছেন। অনেকেই বলছেন, সন্ধ্যা নামলেই খালি হয়ে যাচ্ছে রাস্তা। বাস পাওয়া দায় হয়ে পড়েছে।

    আরও পড়ুন: সোমবার পর্যন্ত সময়সীমা মমতাকে, না মানলে মঙ্গলে সর্বাত্মক ধর্মঘট, ঘোষণা ডাক্তারদের

    মন্ত্রী কী সাফাই দিলেন?

    পরিবহণ দফতর সূত্রে খবর, করোনাভাইরাসের সময়ও কলকাতায় বেসরকারি বাস (Kolkata Bus) চলত ৪ হাজার ৮৪০টি। তারপর বহু বাস বসেও যায়। এখন চলাচল করে ৩ হাজার ৬১৫টি বাস। মিনিবাসের সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৬৪টি। সেই সংখ্যাটা কমে ১,৪৯৮টি হয়েছে। তারপর আরও ৫৬৫টি বাস বসেছে। এই বিষয়ে সিটি সাবার্বান বাস সার্ভিসের সাধারণ সম্পাদক টিটু সাহা বলেন, প্রশাসন সদর্থক ভূমিকা নিলে যাত্রীরাও উপকৃত হবেন। বহু বাস মালিক বুঝতে পারছেন না এখন কী করা উচিত। তাঁদের বাস পুলিশ রেখে দিচ্ছে। এই প্রসঙ্গে পরিবহণ মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তীর বক্তব্য, ১৫ বছর পরও অনেক বাসের ইঞ্জিন ভালো থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে কেন বসিয়ে দেওয়া হবে? এমন নিয়ম হওয়া উচিত, যাতে ১৫ বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর কোনও পরীক্ষা করে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার পর বাস চলাচলের ব্যবস্থা করা দরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ

  • RG Kar Incident: ৪ নভেম্বর পর্যন্ত জেলেই সন্দীপ-অভিজিৎ, ধৃতদের ফোনে মিলেছে বহু ভিডিও, কী আছে তাতে?

    RG Kar Incident: ৪ নভেম্বর পর্যন্ত জেলেই সন্দীপ-অভিজিৎ, ধৃতদের ফোনে মিলেছে বহু ভিডিও, কী আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর-কাণ্ডে ধৃত সন্দীপ ঘোষ এবং অভিজিৎ মণ্ডলকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল মূল ঘটনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে কিনা, তার তদন্ত এখনও চলছে। তবে তাঁরা বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত। শুক্রবার আদালতে বিচারক অভিজিৎ মণ্ডলের এজলাসে এমনই দাবি করল সিবিআই। 

    সত্য যাচাইয়ের পরীক্ষায় রাজি নন ধৃতরা

    সিবিআই-এর তরফে আদালতে জানানো হয়, অভিজিৎ মণ্ডলের মোবাইল থেকে কিছু ভিডিও মিলেছে, যা ‘তদন্তসাপেক্ষ’। আরও কিছু ডিজিট্যাল তথ্য সংগ্রহ করার লক্ষ্যেই ধৃতদের আরও ১৪ দিনের জন্য জেল হেফাজতের আবদেন জানান সিবিআইয়ের আইনজীবী। তদন্তকারী সংস্থার তরফে ধৃত দু’জনের নারকো ও পলিগ্রাফ টেস্ট করার আবেদন করা হয়। তবে, নারকো টেস্টের জন্য রাজি হননি সন্দীপ ঘোষ। অন্যদিকে, পলিগ্রাফ টেস্টের জন্য রাজি হননি অভিজিৎ মণ্ডল। আরজি করের চিকিৎসকের ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে তাঁদের গ্রেফতার করে সিবিআই। শুক্রবার সিবিআই আদালতে দাবি করেছে, সন্দীপ এবং অভিজিতের ফোন থেকে কিছু ‘তদন্তসাপেক্ষ’ ভিডিও পাওয়া গিয়েছে। তদন্তকারী সংস্থার আরও দাবি, ঘটনা চাপা দিতে ধৃতদের মোবাইল থেকে বেশ কিছু ফোন কলও করা হয়েছিল। কয়েক জন সাক্ষীকে ফোন করেছিলেন তাঁরা। এই বিষয়গুলিই বেশি করে খতিয়ে দেখতে চাইছে বলে আদালতে জানায় সিবিআই।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতেই বাংলায় উপনির্বাচন, সব বুথে হবে ওয়েব কাস্টিংও

    প্রভাবশালী তত্ত্ব সিবিআইয়ের

    জামিনের বিরোধিতা করে সিবিআইয়ের বক্তব্য, ধৃত দু’জনই প্রভাবশালী। তাঁরা জামিন পেলে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে। ধৃতরা মূল ঘটনার সঙ্গে যুক্ত কিনা বা তার পূর্ব পরিকল্পনা ছিল কিনা তার তদন্ত চলছে। টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের আইনজীবীর প্রশ্ন,  “সিএফএসএল-এর রিপোর্ট পেয়ে যাওয়ার পর আবার কী রিপোর্ট করাবে? আমার মক্কেল যাওয়ার আগে অনেকেই ঘটনাস্থলে গিয়েছিল।” সন্দীপ ঘোষের আইনজীবীর বক্তব্য, “আমার মক্কেলকে গ্রেফতারের কোনও কারণ আজও জানানো হয়নি।” সিবিআইয়ের তরফে আইনজীবী আদালতে জানান, “সঞ্জয় রায়ের কিছু বায়োলজিক্যাল এভিডেন্স পেয়েছি। ঘটনাস্থল থেকে যা প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে, তার ভিত্তিতে প্রথম চার্জশিট দেওয়া হয়েছে।” সিবিআই আদালতে জানায়,  এখন দেখা হচ্ছে যে ঘটনার সঙ্গে অর্থাৎ মূল ষড়যন্ত্রের সঙ্গে ধৃতদের কোনও যোগাযোগ রয়েছে কিনা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রবিবার মোদির হাতে বাগডোগরা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনালের শিলান্যাস

    PM Modi: রবিবার মোদির হাতে বাগডোগরা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনালের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামিকাল, রবিবার ২০ অক্টোবর, বাগডোগরা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি এই শিলান্যাস অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানা গিয়েছে। এবিষয়ে বিবৃতি সামনে এসেছে দার্জিলিংয়ের সাংসদ রাজু বিস্তার। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। নিজের বিবৃতিতে দার্জিলিংয়ের সাংসদ জানিয়েছেন, বাগডোগরা বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল তৈরির কাজ দুটি পর্যায়ে চলবে। প্রথম পর্যায়ে কাজ হবে ৭০ হাজার ৩৯০ বর্গমিটারের। অন্যদিকে, ভবিষ্যতে আরও ৫০ হাজার বর্গমিটারের কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছেন সাংসদ। তিনি আরও জানিয়েছেন, নতুন টার্মিনাল এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে, যেখানে সমস্ত রকমের যাত্রী সুবিধা থাকবে। বছরে এক কোটি যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন। প্রতি ঘণ্টায় ৩,০০০ যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। এর পাশাপাশি বিমান পার্কিংয়ের জন্য নতুন টার্মিনালে দশটি পার্কিং জোন থাকছে। ট্যাক্সি ওয়ে’র জন্য থাকছে আরও দুটি। এছাড়া, আরও অন্যান্য পার্কিং সুবিধাও রাখা হচ্ছে।

    বিমানবন্দরের (Bagdogra Airport) আধুনিকীকরণের ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে 

    প্রসঙ্গত, বাগডোগরা হল উত্তরবঙ্গের একটি বাণিজ্যিক বিমানবন্দর। এর আশেপাশে দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলা অবস্থিত। সিকিম, অসম, পূর্ব বিহার এবং প্রতিবেশী দেশ ভুটান-নেপাল-বাংলাদেশ থেকেও বাগডোগরা বিমানবন্দরেকে ব্যবহার করেন অনেক যাত্রীই। ওয়াকিবহাল মহলের ধারনা, বাগডোগরা বিমানবন্দরের আধুনিকীকরণের ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও উন্নত হবে।

    মোদিকে (PM Modi) ধন্যবাদ দার্জিলিং-এর সাংসদের 

    নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) ধন্যবাদ জানিয়ে রাজু বিস্তা বলেন, ‘‘বাগডোগরা বিমানবন্দরের উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ। তার সঙ্গে ধন্যবাদ জানাই বিমানমন্ত্রী কেআর নাইডুকে এবং প্রাক্তন বিমান মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে।’’ রাজু বিস্তা আরও জানিয়েছেন, একবার সম্পূর্ণ হলে বাগডোগরা বিমানবন্দর (Bagdogra Airport), উত্তরবঙ্গ অঞ্চলের প্রথম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হবে এবং এর ফলে উন্নতি হবে পর্যটন ও বাণিজ্যের। জানা গিয়েছে, নয়া টার্মিনাল তৈরি হচ্ছে পরিবেশ বান্ধব ভাবেই। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • By Election: কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতেই বাংলায় উপনির্বাচন, সব বুথে হবে ওয়েব কাস্টিংও

    By Election: কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতেই বাংলায় উপনির্বাচন, সব বুথে হবে ওয়েব কাস্টিংও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ৬ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনেও (By Election) ১০০ শতাংশ বুথে মোতায়েন থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Forces)। পাশাপাশি, সব বুথেই থাকবে ওয়েব কাস্টিংয়ের ব্যবস্থাও। এর আগেও রাজ্যের একাধিক উপনির্বাচনেও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থেকেছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। চলছে মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া। রাজ্যের এই ৬টি আসনের বিধায়করা চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে জয়ের পর বিধায়ক পদে ইস্তফা দেন। তার জেরেই এই আসনগুলিতে উপনির্বাচন হচ্ছে।

    কবে আসছে বাহিনী

    জাতীয় নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, আপাতত ৮৯ কোম্পানি বাহিনী (Central Forces) পাঠানো হচ্ছে। বাহিনীতে থাকছে ২৪ কোম্পানি সিআরপিএফ, ৩০ কোম্পানি বিএসএফ, ১২ কোম্পানি সিআইএসএফ। আইআইবিপি থাকবে ১০ কোম্পানি, এসএসবি থাকবে ১৩ কোম্পানি। চলতি মাসের ২৫ তারিখের মধ্যেই বাংলার ৬টি কেন্দ্রে পৌঁছে যাবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। আগামী ১৩ নভেম্বর পশ্চিমবঙ্গে ৬টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন (By Election) রয়েছে। আসনগুলি হল তালড্যাংড়া, সিতাই, নৈহাটি, হাড়োয়া, মেদিনীপুর ও মাদারিহাট। এই আসনগুলির মধ্যে মাদারিহাট ছিল বিজেপির দখলে।

    আরও পড়ুন: ইএসআই হাসপাতালে আগুন, ধোঁয়ায় দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু ১ রোগীর

    মেদিনীপুর বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রক্রিয়া

    রাজ্যের অন্য় আসনগুলির সঙ্গেই মেদিনীপুর বিধানসভা উপনির্বাচনের (By Election) প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে ৷ সেই মর্মে শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে মনোনয়ন জমা নেওয়ার কাজ। এদিনই জেলা নির্বাচনী আধিকারিক তথা সদর মহকুমা শাসক মধুমিতা মুখোপাধ্যায় জানান, এবারে মনোনয়ন জমা দেওয়ার আগে প্রার্থীকে ‘নো ডিউস সার্টিফিকেট’ জমা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ১৮ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া। চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ইতিমধ্যেই প্রশাসনিক তৎপরতা এবং প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জেলা নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, মেদিনীপুর বিধানসভা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২ লক্ষ ৯১ হাজার ৬৪৩ জন। মহিলা ভোটার ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ১০০ জন। পুরুষ ভোটার ১ লক্ষ ৪৩ হাজার ৫৪২ জন। এবারে মোট ভোটগ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে ৩০৪টি। মোট মহিলা পরিচালিত বুথের সংখ্যা দুটি। সেক্টর ২৫টি। পুরো বিধানসভায় ঘুরবে চারটি ফ্লাইং স্কোয়াড টিম। ওয়েব কাস্টিং, কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে ১০০ শতাংশ বুথে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Doctor Protest: সোমবার পর্যন্ত সময়সীমা মমতাকে, না মানলে মঙ্গলে সর্বাত্মক ধর্মঘট, ঘোষণা ডাক্তারদের

    Doctor Protest: সোমবার পর্যন্ত সময়সীমা মমতাকে, না মানলে মঙ্গলে সর্বাত্মক ধর্মঘট, ঘোষণা ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারের মধ্যে সব দাবি মানা না হলে মঙ্গলবার সর্বাত্মক ধর্মঘটে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিলেন চিকিৎসকরা (Doctor Protest)। শুক্রবারই সিনিয়রদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন জুনিয়ররা। জানা গিয়েছে, সেই বৈঠকেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকারি হাসপাতালের (West Bengal) পাশপাশি বেসরকারি হাসপাতালগুলিও বন্ধ থাকবে ধর্মঘটে, এমনটাই জানানো হয়েছে।

    সোমবার পর্যন্ত সময় দেওয়া হল (Doctor Protest) মুখ্যমন্ত্রীকে

    বৈঠক শেষে জুনিয়র ডাক্তার (Doctor Protest) দেবাশিস হালদার জানিয়েছেন, সোমবারের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী যদি তাঁদের দাবি না মানেন, তবে মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে সর্বাত্মক ধর্মঘটে যেতে বাধ্য হবেন তাঁরা। আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসক দেবাশিস হালদার বলেন, ‘‘আমরা ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টর্স ফ্রন্ট-সহ সমস্ত সিনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে, সোমবার পর্যন্ত সময়সীমা দিচ্ছি। এর মধ্যে মুখ্যমন্ত্রীকে আমাদের সব কটি দাবি মানার জন্য আলোচনায় বসতে হবে। সব কটা দাবি মেনে নিতে হবে। আশা রাখছি, মঙ্গলবারের পর যে কর্মসূচির কথা আমরা বলছি, সে দিকে এগোতে হবে না। দাবি পূরণ না হলে আগামী মঙ্গলবার আমরা সমস্ত জুনিয়র ডাক্তার, সিনিয়র ডাক্তারদের সংগঠন, সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্যক্ষেত্রে সর্বিকভাবে ধর্মঘট ডাকব।’’

    কোনও রোগীর সমস্যা (Doctor Protest) হলে দায় রাজ্য সরকারের

    ধর্মঘট (Doctor Protest) হলে রোগীদের অসুবিধা হবে, চিকিৎসা পরিষেবা পাবেন না তাঁরা। এই প্রশ্নের উত্তরে দেবাশিস বলেন, ‘‘ধর্মঘট চলাকালীন যদি এক জন রোগীরও কোনও সমস্যা হয়, তবে তার দায় রাজ্য সরকার এবং মুখ্যমন্ত্রীকে নিতে হবে। আমাদের আর কোনও উপায় ছিল না বলেই অনশনে বসতে বাধ্য হয়েছিলাম আমরা। কর্মবিরতি তুলে নিজেদের জীবন বাজি রেখেছিলাম। ভেবেছিলাম মানবিক মুখ্যমন্ত্রী আমাদের কথা ভাববেন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও সদুত্তর পাইনি সরকারের থেকে। আমাদের সহযোদ্ধাদের সিসিইউতে ভর্তি করানো হয়েছে।’’

    ১০ দফা দাবিতে চলছে অনশন

    প্রসঙ্গত, হাসপাতালের নিরাপত্তা-সহ ১০ দফা দাবিতে ধর্মতলায় অনশন চলছে। কলকাতার ক্ষেত্রে চিকিৎসক অর্ণব মুখোপাধ্যায়, চিকিৎসক স্নিগ্ধা হাজরা, চিকিৎসক সায়ন্তনী ঘোষ হাজরা, তাঁরা ১৪ দিন ধরে অনশনে রয়েছেন। ইতিমধ্যে জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে একাধিকজন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তিও হয়েছেন। এই আবহে রাজ্য প্রশাসন নয়, সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে সময়সীমা বেঁধে দিলেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 19 october 2024: বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 19 october 2024: বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য মানসিক চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথাবেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ থেকে সংযত থাকুন।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) রক্তহীনতা বাড়তে পারে।

    ২) কোনও মহিলার জন্য স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদ।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “বিজেপি ক্ষমতায় এলে হাতে-পায়ে ধরে টাটাকে ফেরাব”, সিঙ্গুরে দাঁড়িয়ে বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “বিজেপি ক্ষমতায় এলে হাতে-পায়ে ধরে টাটাকে ফেরাব”, সিঙ্গুরে দাঁড়িয়ে বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি ক্ষমতায় এলে সিঙ্গুরে আবার ফিরিয়ে আনা হবে টাটা গোষ্ঠীকে। শুক্রবার বিকেলে সিঙ্গুরের একটি সভা থেকে এমনই হুঙ্কার দিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি অভিযোগ করেন, সিঙ্গুরে না হল শিল্প, না হল কৃষি। তৃণমূলের বিরুদ্ধে গলা তুলে বলেন, “ভাতা কোনও সমাধান নয়, কর্মসংস্থান আর সরকারের রাজস্ব বাড়াতে গেলে প্রয়োজন শিল্পের।” সিঙ্গুরের ওই জমির একাংশ এখনও চাষযোগ্য হয়নি। তা ব্যবহারযোগ্য করার দাবিতে চাষিদের একাংশ ফের রাজ্য সরকারের কাছে দরবার শুরু করেছে। সেই নিরিখে সিঙ্গুরে বিরোধী দলনেতার প্রয়াত রতন টাটাকে শ্রদ্ধা জানাতে আসার বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন কেউ কেউ।

    মমতাকে মেরে তুলে দিলে এই অবস্থা হত না ! (Suvendu Adhikari)

    শুক্রবার বিকেল চারটে নাগাদ সিঙ্গুরের (Singur) সাহানাপাড়া থেকে এক সময়ের প্রকল্প এলাকার মেশিনারি গেট পর্যন্ত দলীয় মিছিল করল বিজেপি। মিছিল শেষে সভায় বক্তব্য রাখলেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, “জাতীয় সড়ক বন্ধ করে নেচেছে, গেয়েছে। বুদ্ধবাবু যদি মমতাকে মেরে তুলে দিতেন, তাহলে সিঙ্গুরের এই অবস্থা হত না। জ্যোতিবাবু থাকলে হত না এমন। একটা কারখানাকে ভেঙে তুলে দিল, অন্তরটা জ্বলে যেত।” এদিন সিঙ্গুরে টাটার কারখানা না হওয়া নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আমার দম আছে, তাই অকথিত তথ্য দিচ্ছি। সিঙ্গুরে টাটার কারখানার বিরোধিতা করার কথা মুখ ফুটে বলতে পারিনি। তৃণমূল দলের মধ্যেই ছিলাম ঠিকই, কিন্তু এই ধ্বংসযজ্ঞে সামিল হইনি। ২৬ দিনের স্যান্ডুইচ-চকলেট খাওয়া অনশনে একমাত্র বিধায়ক আমি, যে যাইনি।” শুভেন্দু আরও বলেন,” বিজেপি ক্ষমতায় এলে হাতে-পায়ে ধরে টাটাকে ফেরাব। টাটা ছাড়া শিল্প হয় না। আমি দেখেছি, এপিজে আব্দুল কালাম আর রতন টাটাকে ভালো ছাড়া কেউ খারাপ বলেনি। সিএসআর অ্যাক্টিভিটির জনক হলেন রতন টাটা। সেই টাটাকেই মমতা বলেছিলেন বর্জন করুন। আমরা ওঁর কাছে ক্ষমা চাইছি বাঙালি হিসেবে। আর শপথ করছি, আমরা ক্ষমতায় এলে আপনার প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে আসব।”

    আরও পড়ুন: চারদিনে দেশের ২০ বিমানে বোমাতঙ্ক, মিলল লন্ডন-জার্মানি যোগ! কড়া পদক্ষেপের পথে কেন্দ্র

    সিঙ্গুরের জমির সর্বনাশ করেছেন মমতা

    তিনি (Suvendu Adhikari) এদিন দাবি করেন, “সিঙ্গুর থেকে শুধু শিল্পকে সরাননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সিঙ্গুরের জমিরও সর্বনাশ করেছেন তিনি। প্রোমোটিং আর তোলাবাজিতে ভরে গিয়েছে সিঙ্গুর। একটা কারখানাকে কেন্দ্র করে দশ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে শিল্প হতে পারত।” তাঁর কথায়, “সিপিএমের জন্য মমতা এখানে ঢুকতে পেরেছিল। ১৩ হাজার জমির মালিক ছিলেন। বেশির ভাগ চাষি চেক নিয়েছিলেন। কিন্তু বর্গাদারকে টাকা দিতে চায়নি সিপিএম। বর্গাদারদের ক্ষতিপূরণ না দেওয়া সিপিএমের বড় ভুল। বর্গাদারের লাঠি মারল আর মমতা ঢুকল সিঙ্গুরে।” শুভেন্দু আরও বলেন, “মুসলিমরা সিপিএমের মিছিলে যাচ্ছে, আর ভোট দিচ্ছে তৃণমূলকে। সিপিএমের ভোটাররা চায় রাজ্যের পরিবর্তন। আমি নন্দীগ্রামের ভোটারদের টেনে নিয়েছি। আমাদের আনুন, টাটা গোষ্ঠীকে ফিরিয়ে আনব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! উলুবেড়িয়ায় সভা করবেন শুভেন্দু, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Suvendu Adhikari: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! উলুবেড়িয়ায় সভা করবেন শুভেন্দু, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির অভিযোগ ছিল, শাসকদল তৃণমূলের অঙ্গুলি হেলনে পুলিশ-প্রশাসন বিজেপির সভা করতে বাধা দিচ্ছে। তাই সভার অনুমতি চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। অবশেষে উলুবেড়িয়ায় (Uluberia) তাঁকে সভা করার অনুমতি দিল হাইকোর্ট। জানা গিয়েছে, সভা হবে ২১ অক্টোবর তরুণ সঙ্ঘ ক্লাবের মাঠে। ফলে ফের একবার আদালতে মুখ পুড়ল মমতার পুলিশ-প্রশাসনের। উল্লেখ্য, দশমীতে হাওড়ার শ্যামপুরে দুর্গাপ্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক শোরগোল পড়েছিল। দুষ্কৃতীদের আক্রমণে মূর্তি ভাঙা নিয়ে শুভেন্দু কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছিলেন সামাজিক মাধ্যমে। এবার হবে এই জেলায় বিজেপির রাজনৈতিক সভা।

    দুপুর ২টো থেকে ৬টার মধ্যে সভা (Suvendu Adhikari)

    শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিভাস পট্টনায়ক আগামী সোমবার, হাওড়ায় শুভেন্দুকে সভা করার অনুমতি দিয়েছেন। তবে এই সভা করার জন্য একাধিক শর্ত আরোপ করা হয়েছে। বিচারপতি বলেন, “আগামী ২১ অক্টোবর দুপুর ২টো থেকে ৬টার মধ্যে সভা করতে পারবেন শুভেন্দু অধিকারী। তবে জনসভার জন্য যেন পার্কিং ও রাস্তায় কোনও প্রভাব না পড়ে। জনসভায় দু’হাজার লোকের বেশি জমায়েত হওয়া চলবে না।”
    আরও পড়ুনঃ রাজ্যে নারী নিরাপত্তা তলানিতে, কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিলেন সুকান্ত

    আগে রাজাপুর থানা অনুমতি দিয়েছিল!

    কলকাতা হাইকোর্টে শুনানি চলাকালীন শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) আইনজীবী বলেন, “উলুবেড়িয়ার নেতাজি ক্লাব প্রথমে জনসভা করার অনুমতি দিয়েছিল। পরে চাপের মুখে তা প্রত্যাহার করে। এরপর তরুণ সঙ্ঘের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়। পুলিশকে জানানো হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মাঠটি ক্লাবের নয়। পিডবলুডি-র মাঠ। অথচ এর আগে রাজাপুর থানার অধীনে ওই মাঠে সভার অনুমতি দিয়েছে হাইকোর্ট।” পাল্টা সরকার পক্ষের আইনজীবী স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “যে কোনও ব্যক্তির সভা করার অনুমতি রয়েছে। ক্লাবের কোনও অধিকার নেই অনুমতি দেওয়ার। ন্যাশনাল হাইওয়ে ১৬ রয়েছে ক্লাবের (Uluberia) পাশেই। মামলাকারীর নিরাপত্তা এবং ট্রাফিককের অসুবিধা হবে।”

    বিজেপির অবশ্য বক্তব্য, তৃণমূলের আমলে গণতন্ত্র বলে কিছু নেই রাজ্যে। শাসকের বিরুদ্ধে প্রশ্ন করলে কোনও রকম সভার অনুমতি দেওয়া হয় না বিজেপিকে। আরজি কর-কাণ্ডে শ্যামবাজার, হাজরা মোড়ে হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে সভা করতে হয়েছিল। একই ভাবে সন্দেশখালি-সহ একাধিক জায়গায় সভা করতে গেলে কোর্টের অনুমতি নিয়ে সভা করতে হয়েছিল। ফলে মত প্রকাশের ক্ষেত্রে স্বৈরাচারী হয়ে উঠেছে মমতার প্রশাসন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India vs New Zealand: শেষ বলে আউট কোহলি, বেঙ্গালুরুতে ম্যাচ বাঁচানোর বিরাট বোঝা ভারতের সামনে

    India vs New Zealand: শেষ বলে আউট কোহলি, বেঙ্গালুরুতে ম্যাচ বাঁচানোর বিরাট বোঝা ভারতের সামনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনের শেষে বেঙ্গালুরুর মেঘলা আকাশের মতোই ভারতীয় শিবিরে আশা-আশঙ্কার দোলাচল। ম্যাচের এখনও দুই দিন বাকি। প্রথম ইনিংসে এখনও ভারত পিছিয়ে ১২৫ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে শুরুটা মন্দের ভালো হলেও ইতিমধ্যেই ৩ উইকেট পড়ে গিয়েছে। ফিরে গিয়েছেন রোহিত-যশস্বী-কোহলি। ক্রিজে রয়েছেন সরফরাজ। ম্যাচ বাঁচাতে গেলে চতুর্থ দিন টানা ব্যাট করতে হবে ভারতকে। যা এক কথায় বেশ কঠিন।

    নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

    প্রথম ইনিংসে ৪৬ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পর বোলিংয়েও হতাশ করেন যশপ্রীত বুমরাহরা। ভারতের বোলিং অ্যাটাককে নির্বিষ করে দিয়ে চারশোর উপর রান তুলে ফেলে নিউজিল্যান্ড। উল্লেখ্য, মেন ইন ব্লুর বিরুদ্ধে ভারতের মাটিতে এর আগে কোনওদিন প্রথম ইনিংসে ৩০০ রানের লিড নিতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। প্রথম ইনিংসে নিউজিল্যান্ড ব্যাটারদের মধ্যে সর্বাধিক রান করেন রাচিন রবীন্দ্র। তিনি ১৫৭ বলে ১৩৪ রান করে আউট হন। ২০১২ সালে ভারতের বিরুদ্ধে ইংল্যান্ড ২০৭ রানে লিড নিয়েছিল। ইডেনে সেই ম্যাচের পর থেকে ভারতের বিরুদ্ধে ভারতের মাটিতে কোনও দল ২০০ রানের উপরে লিড নিতে পারেনি। ১২ বছর পর নিউজিল্যান্ড সেই কাজটাই করে দেখাল। ভারতের বিরুদ্ধে নিউজিল্যান্ড ৩৫৬ রানে লিড নেয়। 

    লড়ছে ভারত

    ম্যাচের প্রথম দিন বৃষ্টির জন্য পুরো ভেস্তে যায়। দ্বিতীয় দিনের তিনটি সেশনেই দাপট দেখায় নিউজিল্যান্ড। এমনকী তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনেও ভারত ছিল ব্যাকফুটে। ৪০২ স্কোর তুলে প্রথম ইনিংসে ৩৫৬ রানের লিড নেয় কিউয়িরা। কার্যত কঠিন পরিস্থিতিতে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় দিনের শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে ভারতের স্কোর ৩ উইকেটে ২৩১। এদিন শুরুটা ভালো করেছিলেন রোহিত ও যশস্বী। কিন্তু বাজে শট খেলে আউট হন যশস্বী। রোহিত অর্ধশতরান পূরণ করলেও বেশিক্ষণ থিতু হতে পারেননি। তারপর ভারতীয় ব্যাটিংয়ের হাল ধরেন বিরাট কোহলি এবং সরফরাজ খান। দুই ব্যাটারই অর্ধশতরান পূরণ করেন। প্রথম সরফরাজ খান এবং পরে বিরাট কোহলি হাফ সেঞ্চুরি করলেন। শতরানের পার্টনারশিপ গড়ে ভারতীয় দলকে আপাতত লড়াইয়ে ফেরান এই জুটি। দিনেৱ শেষ বলটা খেলে নিতে পারলে অপরাজিত অবস্থায় মাঠ ছাড়তে পারতেন কোহলি, কিন্তু সেটা হল না। উইল ও’রোর্ক-র বলে আউট হলেন বিরাট। ডিআরএস নিয়েও বাঁচতে পারলেন না। দিনের শেষে সরফরাজ ৭০ রানে অপরাজিত আছেন। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক তিনটি করে উইকেট পেয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা এবং কুলদীপ যাদব। জোড়া উইকেট পেয়েছেন মহম্মদ সিরাজ। একটি করে উইকেট রবিচন্দ্রন অশ্বিন এবং বুমরাহ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: অন্য তরুণীর সঙ্গে সিনেমা হলে নির্যাতিতার প্রেমিক, কৃষ্ণনগরকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য

    Nadia: অন্য তরুণীর সঙ্গে সিনেমা হলে নির্যাতিতার প্রেমিক, কৃষ্ণনগরকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগরে তরুণীর রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আসছে। সিসিটিভি ক্যামেরা সূত্রে পাওয়া তথ্য, অভিযুক্তের দাবি, পরিবারের দাবি-সব মিলিয়ে নানারকম তথ্য আসছে, যার প্রত্যেকটিই চাঞ্চল্যকর। প্রেমিকের সঙ্গে অন্য তরুণীর সম্পর্কের জেরেই কি মৃত্যু হয়েছে কৃষ্ণনগরের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীর? শুক্রবার দেহ উদ্ধারের ৩ দিন পর উঠে আসছে এমনই তথ্য। চিকিৎসকদের প্রতিনিধি দলের সদস্যরা নির্যাতিতার পরিবারের লোকজনের সঙ্গে এদিন কথা বলেন।

    অন্য তরুণীর সঙ্গে সিনেমা হলে নির্যাতিতার প্রেমিক! (Nadia)

    তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, ধৃত যুবক রাহুলের সঙ্গে নিহত তরুণীর (Nadia) ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সম্প্রতি সম্পর্কে অবনতি হয়। অন্য এক তরুণীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান রাহুল। তার জেরেই কি মৃত্যু হয়েছে তরুণীর? উঠছে প্রশ্ন। কৃষ্ণনগরে তরুণীর দগ্ধ, বিবস্ত্র দেহ উদ্ধারের ঘটনায় বৃহস্পতিবারই সিট গঠন করেছে রাজ্য পুলিশ। শুক্রবার পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত যুবক রাহুল বসুর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল নিহত তরুণীর। রাহুলকে নিজের স্বামী বলে তিনি পরিচয় দিতেন বন্ধুমহলে। এমনকী তরুণীর ফোনেও রাহুলের নম্বর হাজব্যান্ড লিখে সেভ করা রয়েছে। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, সম্প্রতি তরুণীর সঙ্গে রাহুলের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছিল। তলানিতে পৌঁছেছিল সেই সম্পর্ক। এর পর তরুণীরই এক বান্ধবীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান রাহুল। মঙ্গলবার ২ জন রানাঘাটে একটি প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা দেখতে গিয়েছিলেন। বিকেল পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন। পরে কৃষ্ণনগর ফেরেন। রাহুলই আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিয়েছিলেন কিনা, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে নারী নিরাপত্তা তলানিতে, কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিলেন সুকান্ত

    মৃত্যুর আগের দিন ঠিক কী হয়েছিল?

    পুলিশের দাবি, মৃত্যুর আগের দিন কৃষ্ণনগর (Nadia) শহরের একাধিক রাস্তায় একা ঘুরে বেড়িয়েছিলেন তরুণী। ঘটনাস্থল থেকে কিছু দূরে কলেজ মাঠের কাছে রাত সাড়ে নটার পর থেকে তরুণীর গতিবিধি পাওয়া গিয়েছে। ধৃত রাহুলের উপস্থিতিও পাওয়া গিয়েছে কলেজ মাঠে। অথচ পুলিশের কাছে রাহুল দাবি করেছেন, তাঁদের সেদিন দেখা হয়নি। রাহুলের দাবি, ‘আমি খুন করিনি। ফোনে কথা হয়েছিল আমি কোথায়, আমার সঙ্গে সম্পর্ক রাখিস না, এইটুকু।’ কিন্তু দেখা গিয়েছে, রাত সাড়ে ৯ টা নাগাদ তরুণী ও রাহুল উভয়েরই মোবাইল টাওয়ার লোকেশন একই অঞ্চলেই ছিল।

    ময়না তদন্তে কী মিলল?

    বৃহস্পতিবার তরুণীর (Nadia) দেহের ময়নাতদন্তের পর জানা যায়, ধর্ষণের কোনও স্পষ্ট প্রমাণ মেলেনি। তবে মৃত্যুর আগেই তরুণীর গায়ে আগুন ধরানো হয়েছিল। ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সম্ভবত সেই আগুনেই তরুণীর দেহের পোশাক পুড়ে গিয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয়েছে ১টি বোতল ও ২টি দেশলাই বাক্স। তার মধ্যে ১টি খোলা অবস্থায় ছিল। প্রাথমিক ভাবে পুলিশ মনে করছে, প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন তরুণী। কিন্তু সমস্ত সম্ভাবনা খোলা রেখে তদন্ত চালিয়ে যেতে চায় তারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share