Tag: bangla news

bangla news

  • RBI: ‘ইউপিআই লাইট’-এর ঊর্ধ্বসীমা বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, ১০০০ টাকা পর্যন্ত লেনদেনে লাগবে না পিন

    RBI: ‘ইউপিআই লাইট’-এর ঊর্ধ্বসীমা বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, ১০০০ টাকা পর্যন্ত লেনদেনে লাগবে না পিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজকাল বহু মানুষই ডিজিটাল পেমেন্ট করেন। যে কোনও জায়গায় কিছু কিনতে গেলেই দেখতে পাওয়া যায় কিউআর কোড (QR Code) স্ক্যানার বসানো রয়েছে। স্ক্যান করে দিলেই কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই পেমেন্ট হয়ে যায়। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া অর্থাৎ আরবিআই থেকে অনলাইনে পেমেন্ট করা ব্যবহারকারীদের জন্য একটি সুখবর দিয়েছে। ইউপিআই লাইট ওয়ালেট (UPI Lite Wallet) ওয়ালেট থেকে পিন ছাড়া লেনদেনের সীমা বাড়িয়ে দিয়েছে আরবিআই (RBI)। আগে এই সীমা ছিল মাত্র ৫০০ টাকা। এবার থেকে সেই টাকার পরিমাণ রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বাড়িয়ে ১০০০ টাকা করেছে। মানে এখন ব্যবহারকারীরা পিন ছাড়াই ইউপিআই লাইট ওয়ালেট (UPI Lite Wallet) মারফৎ ১০০০ টাকা পর্যন্ত লেনদেন করতে পারবেন। এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন ওয়ালেট ব্যবহারকারীরা।

    ওয়ালেটের ব্যালান্স কত বাড়ল? (RBI)

    ইউপিআই লাইট ওয়ালেটে (UPI Lite Wallet) ২টি বড় বদল আনল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। চালু হওয়া নতুন নিয়ম অনুসারে, প্রথমত, ওয়ালেটে টাকা রাখার ঊর্ধ্বসীমা ২০০০ থেকে বাড়িয়ে ৫০০০ করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। দ্বিতীয়ত, পিন নম্বর ছাড়া ইউপিআই লাইটের প্রতি লেনদেনের ঊর্ধ্বসীমা ৫০০ থেকে বাড়িয়ে ১০০০ টাকা করা হয়েছে। ফলে, একদিকে, যেমন এবার থেকে ওয়ালেটে ৫ হাজার টাকা ব্যালান্স রাখা যাবে। অন্যদিকে, তা দিয়ে ১০০০ টাকা পর্যন্ত প্রতিবার লেনদেন করা যাবে। প্রতিদিন যারা এই মাধ্যমকে ব্যবহার করে কেনাকাটা করেন, তাদের জন্য এই উদ্যোগ অনেকটাই সুবিধা দেবে বলে আরবিআই কর্তারা মনে করছেন।

    আরও পড়ুন: চলছে হিন্দু নির্যাতন, ঢাকায় যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব, সুর নরম বাংলাদেশের

    ইউনিফাইড পেমেন্টস ইন্টারফেস (UPI) ভারতের ডিজিটাল রূপান্তরে ওপর জোর দিয়ে এক মাসে ১৬.৫৮ বিলিয়ন (১ বিলিয়ন হল ১০০ কোটি) আর্থিক লেনদেন করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। ২০১৬ সালে ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (NPCI) দ্বারা চালু করা হয় ইউপিআই পেমেন্ট ব্যবস্থা। একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনে একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টকে (RBI) একসঙ্গে করে দেশের পেমেন্ট ইকোসিস্টেমে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে ইউপিআই। এই সিস্টেমটি সহজেই টাকা ট্রান্সফার, মার্চেন্ট পেমেন্ট এবং পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন সক্ষম করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Strategic Infrastructures: চিনকে চাপে রাখতে তাওয়াংয়ে একাধিক কৌশলগত পরিকাঠামো নির্মাণ করছে ভারত

    Strategic Infrastructures: চিনকে চাপে রাখতে তাওয়াংয়ে একাধিক কৌশলগত পরিকাঠামো নির্মাণ করছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশে চোখ রাঙাচ্ছে চিন। উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যের বিভিন্ন অংশ নিজেদের বলে দাবিও করেছে বেজিং। এ সংক্রান্ত মানচিত্রও প্রকাশ করেছে শি জিনপিংয়ের দেশ। এবার চিনকে চাপে রাখতে কৌশলগত পরিকাঠামো (Strategic Infrastructures) নির্মাণ করছে ভারত। প্রোজেক্ট ভরতক-এর আওতায় চলছে সড়ক নির্মাণের কাজ। গুয়াহাটি, তাওয়াং এবং পশ্চিম কামেং এলাকায় হচ্ছে (India) সড়ক নির্মাণ। এই প্রকল্পের কাজ ঘুরে দেখলেন বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের (BRO) ডিরেক্টর জেনারেল (ডিজি) লেফটেন্যান্ট জেনারেল রঘু শ্রীনিবাসন। ১ থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ওই এলাকায় ঘুরে দেখেন কাজের অগ্রগতি।

    আপডেট দিলেন মহানির্দেশক (Strategic Infrastructures)

    গুয়াহাটিতে তাঁকে সম্পূর্ণ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন সীমান্ত সড়ক প্রকল্পের অগ্রগতির বিষয়ে আপডেট দেন বর্ডার রোডসের (পূর্ব) অতিরিক্ত ডিরেক্টর জেনারেল (এডিজি) হরেন্দ্র কুমার। তাওয়াংয়ে এরিয়াল সমীক্ষার মাধ্যমে নেলিয়া, ধৌলা এবং হাতোঙ্গা এলাকার জিমিথাং সেক্টরে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত সড়কের কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন ডিজি। লুংরো, দমটেং এবং ইয়াংসের সামনের এলাকাগুলিও পরিদর্শন করেন তিনি।

    মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা

    পরিদর্শনের পর অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন শ্রীনিবাসন। এলাকার ভবিষ্যৎ সড়ক পরিকাঠামো প্রকল্প সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি তাওয়াং অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। কথা বলেন স্থানীয় বিধায়ক এবং তাওয়াং জেলার ডেপুটি কমিশনারের সঙ্গেও। শ্রীনিবাসন সেলা টানেলের কাজকর্মও খতিয়ে দেখেন। সেখানে তাঁকে সুপারভাইজরি কন্ট্রোল অ্যান্ড ডাটা অ্যাকুইজিশন (SCADA) সম্পর্কে অবহিত করা হয়। এটি রিয়েল-টাইম ডেটা মনিটরিংয়ের জন্য একটি কম্পিউটার-ভিত্তিক সিস্টেম।

    আরও পড়ুন: খালেদার সঙ্গে বৈঠক পাক কূটনীতিকের, ফের জঙ্গি আখড়া হবে বাংলাদেশ?

    তিনি সুরক্ষার বৈশিষ্ট্যগুলির কার্যকারিতা এবং বর্তমান আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী প্রযুক্তিগত দিকগুলির বাস্তবায়ন নিয়েও পর্যালোচনা করেন (Strategic Infrastructures)। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩,০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সেলা টানেলটি বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ বাই-লেন টানেল, যা গুয়াহাটি এবং তাওয়াংয়ের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। টানেলের কাজ দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন শ্রীনিবাসন। প্রোজেক্ট ভরতক-এর সঙ্গে জড়িত দলের প্রশংসাও করেন তিনি। এঁরাই বছরভর তাওয়াং এবং অন্যান্য সীমান্ত এলাকায় যানবাহন চলাচল নিশ্চিত করে।

    প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত সরকার ইন্দো-চিন সীমান্তে গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামো উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন অরুণাচলপ্রদেশ (India) সীমান্তের বিভিন্ন এলাকায় সড়ক নির্মাণ করছে। সেলা টানেলও এরই অংশ ((Strategic Infrastructures))।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • ICC Champions Trophy: পাকিস্তানের প্রস্তাবে নারাজ বিসিসিআই, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে দোলাচল অব্যাহত

    ICC Champions Trophy: পাকিস্তানের প্রস্তাবে নারাজ বিসিসিআই, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে দোলাচল অব্যাহত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভবিষ্যতে আইসিসি (ICC) ইভেন্টের জন্য পিসিবির হাইব্রিড মডেল মানতে নারাজ বিসিসিআই (BCCI)। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের দাবি, পাকিস্তানে নিরাপত্তা নিয়ে সমস্যা থাকলেও, ভারতে নিরাপত্তা নিয়ে কোনও সমস্যা নেই। তাই ভারত থেকে কোনও খেলা অন্য কোথাও সরানোর কোনও মানে নেই। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে তাই অচলাবস্থা অব্যাহত। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) এর আগে তার অবস্থান বদলেছে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে (ICC Champions Trophy) হাইব্রিড মডেল মেনে নিয়েছে। কিন্তু, তাদের শর্ত, পিসিবি ভবিষ্যতে ভারতে আয়োজিত আইসিসি টুর্নামেন্টের জন্য একইরকম হাইব্রিড মডেল গ্রহণ করতে চায়। 

    বিসিসিআই-এর যুক্তি

    বিসিসিআই পাকিস্তানে দল না পাঠানোর প্রধান কারণ হিসেবে জানিয়েছে, নিরাপত্তাই প্রধান সমস্যা। গত মাসে, ভারত সরকার দৃষ্টিহীনদের টি২০ বিশ্বকাপেও নিরাপত্তার কারণে দলকে পাকিস্তান যেতে দেয়নি। বিসিসিআইয়ের যুক্তি হল, ভারতে কোনও নিরাপত্তাজনিত সমস্যা নেই। তাই ভারতে আয়োজিত কোনও টুর্নামেন্টে হাইব্রিড মডেল গ্রহণের প্রয়োজনও নেই। ভারত আগামী বছর মহিলা একদিনের বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে, পাশাপাশি ২০২৬ সালে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যৌথভাবে টি-২০ বিশ্বকাপও আয়োজন করবে। ২০২৯ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) এবং ২০৩১ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপও ভারতে হবে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তান নতুন করে যে দাবি তুলেছে, তা ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের কাছে অগ্রহণযোগ্য।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভাইয়ের বাড়ির পাশেই থাকি’’! দাউদ-যোগ উস্কে দিল্লির দাবিতে সিলমোহর প্রাক্তন পাক ক্রিকেটারের

    চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি কোথায়

    পিসিবি (PCB) ও বিসিসিআই (BCCI) দ্বৈরথে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) আয়োজন এখনও দোলাচলে। তবে আইসিসি সূত্রে খবর, হাইব্রিড মডেলেই হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। পাকিস্তানের শর্ত কতদূর মানা যাবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। তবে ভারতকে ছাড়া টুর্নামেন্ট অসম্ভব। বিসিসিআই-এর দাবিও যুক্তি সঙ্গত। ভারতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের আঙিনায় যে কোনও দল ভারতে খেলতে পছন্দ করে। এই আবহে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কায় সম্প্রতি শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল তাদের সিরিজ মাঝপথে বাতিল করে দেশে ফিরে যায়। পাকিস্তানে রাজনৈতিক অস্থিরতাও চলছে, যা পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের জন্য আরও বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: মহিলারা বাজারে যেতে পারবেন না! ফতোয়া মৌলবাদীদের, আফগানিস্তানের পথে বাংলাদেশ?

    Bangladesh: মহিলারা বাজারে যেতে পারবেন না! ফতোয়া মৌলবাদীদের, আফগানিস্তানের পথে বাংলাদেশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার বাংলাদেশে (Bangladesh) ক্ষমতায় আসার পর থেকে মৌলবাদীরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। বকলমে তারা সরকার চালাচ্ছে। সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর অত্যাচার চলছে। চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারেরক পর থেকে উত্তাল রয়েছে গোটা দেশ। এই আবহের মাঝে এবার তালিবানি (Taliban) ফতোয়া দিল মৌলবাদীরা। আফগানিস্তানের পথে হেঁটে মহিলার ওপরে ফতোয়া জারি করা হল। তাও আবার খোদ বঙ্গবন্ধু মুজিবরের জেলায়। যা নিয়ে বিশ্ব জুড়ে চর্চা শুরু হয়েছে।

    কী ফতোয়া জারি করেছে মৌলবাদীরা? (Bangladesh)

    মহিলাদের ওপরে ফতেয়া জারি হয়েছে বাংলাদেশের (Bangladesh) গোপালগঞ্জ জেলায় গহরডাঙ্গা এলাকায়। এই গোপালগঞ্জে শেখ হাসিনার বাড়ি। শেখ মুজিবর রহমানের বাড়ি, যিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন। এই ফতোয়া গহরডাঙ্গা দিয়ে শুরু, পর্যায়ক্রমে পুরো বাংলাদেশ জারি হবে বলেই হুঁশিয়ারি দিয়েছে কট্টরপন্থীরা। বাজারে এসে কট্টরপন্থীরা মাইক নিয়ে ঘোষণা করছেন যে মহিলাদের বাজারে আসা নিষিদ্ধ। কোনও মহিলা বাজারে এসে জিনিসপত্র কেনাকাটা করতে পারবেন না। মার্কেটে তাদের প্রবেশ নিষেধ। কোনও জিনিসের প্রয়োজন হলে, বাড়ির পুরুষদেরই আসতে হবে বাজারে। দোকানে মহিলারা আসতে পারবেন না। তাদের কাছে কোনও জিনিস বিক্রি করাও যাবে না। মহিলারা বাজারে এলে তাঁদের ফিরিয়ে দিতে হবে। সেই সঙ্গেই দোকানের সামনে রাখতে হবে পর্দা এবং সেটা নমাজের সময় নামিয়ে দিতে হবে। নমাজের সময়ে কোনও দোকানেই বেচাকেনা করা চলবে না। এ বার এই ফতোয়া জারি করা হয়েছে বাংলাদেশে।

    আরও পড়ুন: চলছে হিন্দু নির্যাতন, ঢাকায় যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব, সুর নরম বাংলাদেশের

    বাংলাদেশকে ‘জিহাদিস্তানে’ পরিণত!

    এই রকমই একটি ভিডিও ফেসবুকে শেয়ার করেছেন লেখিকা তসলিমা নাসরিন। তাঁর দাবি, বাংলাদেশকে ‘জিহাদিস্তানে’ পরিণত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, কয়েকজন মুসলিম ধর্মাবলম্বী ব্যক্তি বাজার এলাকায় মাইকিং করছেন। যদিও কোন বাজারের (Bangladesh) এই মাইকিং করা হয়েছে তার উল্লেখ করা হয়নি। সেখানেই বাজারে দোকান চালু রাখতে হলে কী কী নিয়ম মানতে হবে সেটা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, দোকানদাররা মহিলাদের কাছে কিছু বিক্রি করতে পারবেন না। ‘দিন-ই-মাহফিলের’ পরিবেশ বজায় রাখার জন্যই তা করা হবে বলেও তাদের ওই ঘোষণায় জানানো হয়েছে। তসলিমার অভিযোগ, চিন্ময়কে জেলে রাখা এবং তাঁর মানবাধিকার লঙ্ঘন করার উদ্দেশ্য হল বাংলাদেশে ‘হিন্দু জাগরণকে নস্যাৎ করা’। এই লেখিকার দাবি, বাংলাদেশকে হিন্দুশূন্য করে জিহাদিস্তানে পরিণত করতে চাইছে জিহাদিরা। এই লক্ষ্য নিয়ে তারা কাজ করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Devendra Fadnavis: আজ ফড়ণবীশের শপথ মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে, হাজির থাকবেন মোদি, শাহ, নাড্ডা

    Devendra Fadnavis: আজ ফড়ণবীশের শপথ মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে, হাজির থাকবেন মোদি, শাহ, নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন দেবেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)। জানা গিয়েছে, এদিন বিকাল পাঁচটায় দক্ষিণ মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রসঙ্গত, আজ দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে যেমন শপথ নেবেন, একইভাবে উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন একনাথ শিন্ডে এবং এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে (Devendra Fadnavis) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও হাজির থাকার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা সহ এনডিএ শাসিত সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং উপমুখ্যমন্ত্রীদের। এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ও দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।

    আমন্ত্রিত বিরোধী নেতারাও

    জানা গিয়েছে, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিরোধী নেতাদের মধ্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে উদ্ধব ঠাকরে ও শারদ পাওয়ার সমেত অন্যান্যদেরও। দেশের শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি সহ বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অনেক বিখ্যাত অভিনেতাদেরই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে। মঞ্চে আজ পারফর্ম করবেন সঙ্গীত শিল্পী কৈলাশ খেরও।

    কড়া নিরাপত্তার বন্দোবস্ত (Maharastra) 

    বিভিন্ন হিন্দু ধর্মীয় সন্ন্যাসীদেরও এদিন দেখা যাবে দিনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে। (Devendra Fadnavis) মহারাষ্ট্র বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, মোট ৪২ হাজার জনের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে। এই হাইভোল্টেজ শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য নিরাপত্তার কড়াকড়ি বন্দোবস্ত করেছে মহারাষ্ট্র প্রশাসন। জানা গিয়েছে, চার হাজারেরও বেশি পুলিশকর্মী মোতায়েন থাকবে, থাকবে ক্যুইক রেসপন্স টিম এবং বোম্ব ডিটেকশন এন্ড ডিস্পোসাল স্কোয়ার্ডও।

    মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। তার মধ্যে বিজেপি প্রার্থী দিয়েছিল ১৪৯টি আসনে। পদ্ম ফুটেছে ১৩২টি কেন্দ্রে। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট (মহারাষ্ট্রে মহাযুতি জোট নামে পরিচিত)-এর বাকি দুই শরিক শিবসেনার একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠী পেয়েছে ৫৭টি আসন। আর এনসিপির অজিত পাওয়ার গোষ্ঠী পেয়েছে ৪১টি আসন। শিন্ডেই ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পদে। তাই তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা চেয়েছিলেন শিন্ডেকেই ফের বসানো হোক মুখ্যমন্ত্রী পদে। তবে যেহেতু বিজেপিই একক বৃহত্তম দল এবং জোটের মধ্যে তারই ঝুলিতে রয়েছে সব চেয়ে বেশি আসন, তাই মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার ছিল বিজেপিই। সেই দাবিতেই পড়ল সিলমোহর। মুখ্যমন্ত্রী পদে (Maharashtra) বসানো হচ্ছে গৈরিক শিবিরের ফড়ণবীশকে (Devendra Fadnavis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Junior Asia Cup Hockey 2024: পঞ্চম বার খেতাব জয়! পাকিস্তানকে হারিয়ে জুনিয়র এশিয়া কাপ হকি চ্যাম্পিয়ন ভারত

    Junior Asia Cup Hockey 2024: পঞ্চম বার খেতাব জয়! পাকিস্তানকে হারিয়ে জুনিয়র এশিয়া কাপ হকি চ্যাম্পিয়ন ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হকির টার্ফে পাকিস্তানকে হারিয়ে ফের একবার এশিয়া চ্যাম্পিয়ন ভারতের ছোটরা (Junior Asia Cup Hockey 2024)। বুধবার, জুনিয়র এশিয়া কাপের ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে ৫-৩ গোলে হারাল ভারত। এই টুর্নামেন্টে জয়ের ফলে পঞ্চম বার চ্যাম্পিয়ন হল ভারতের জুনিয়র হকি দল।

    একে অপরকে টেক্কা দেওয়ার লড়াই

    অরিজিত সিং হুন্ডাই জয়ের নায়ক। চার-চারটি গোল করেন তিনি। দিলরাজ সিং করেন অপর গোল। পাকিস্তানের (India beats Pakistan) হয়ে সুফিয়ান খান দুটি  এবং হান্নান শাহিদ একটি গোল করেন। প্রায় গোটা ম্যাচেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হল দু’দলের মধ্যে। ম্যাচের শেষ ১০ মিনিট আগ্রাসী খেলে এক তরফা ভাবে ম্যাচ বের করে নেয় ভারত। 

    তবে ভারত পাঁচ-পাঁচটি গোল দিলেও ফাইনালের শুরুটা ভাল করতে পারেনি। ম্যাচের ৪ মিনিটে হান্নান শহিদের গোলে এগিয়ে যায় পাকিস্তান। যদিও তারা বেশি ক্ষণ লিড ধরে রাখতে পারেনি। গোল খাওয়ার পর আক্রমণের তীব্রতা বাড়ায় ভারত। ৬ মিনিটের মাথায় পেনাল্টি থেকে সমতা ফেরান অরিজিত। কিন্তু গোল হজম করার এক মিনিটের মধ্যেই ভারত ম্যাচে ফিরে আসে দুর্দান্ত ভাবে। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভারত ব্যবধান বাড়িয়ে করে ফেলে ৩-১। তৃতীয় কোয়ার্টারে সমতা ফেরানোর জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে পাকিস্তান। ভারতের রক্ষণকে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করেন পাকিস্তানের আক্রমণ ভাগের খেলোয়াড়েরা। শুরু হয় কিছুটা গা জোয়ারি হকি। এ সময় দু’দলের মধ্যে কিছুটা উত্তেজনা তৈরি হয়। ম্যাচের ৩৯ মিনিটে পেনাল্টি থেকে সমতা ফেরায় পাকিস্তান। চতুর্থ কোয়ার্টারে ম্যাজিক দেখান অরিজিৎ সিং। দুটি গোল করে কাপ নিয়ে আসেন নিজেদের সাজঘরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: খালেদার সঙ্গে বৈঠক পাক কূটনীতিকের, ফের জঙ্গি আখড়া হবে বাংলাদেশ?

    Bangladesh Crisis: খালেদার সঙ্গে বৈঠক পাক কূটনীতিকের, ফের জঙ্গি আখড়া হবে বাংলাদেশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis) কি ফের আখড়া হয়ে উঠবে জঙ্গিদের? অন্তত এমনই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে বিভিন্ন মহলে। এহেন প্রশ্নের কারণ, সম্প্রতি ঢাকায় পাকিস্তানের কূটনীতিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি সুপ্রিমো বেগম খালেদা জিয়া (Khaleda Zia)। তার পরেই উঠছে প্রশ্ন, খালেদা জমানায় যেভাবে পাক-জঙ্গিদের আখড়া হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ, ফের কি তেমন অবস্থায় ফিরতে চলেছে ইউনূসের দেশ?

    মাথাচাড়া দিয়েছে মৌলবাদীরা (Bangladesh Crisis)

    হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে মাথাচাড়া দিয়েছে মৌলবাদীরা। হিন্দুদের ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে, মেরেধরে, মেয়ে-বউদের তুলে নিয়ে গিয়ে অত্যাচার করছে মৌলবাদীরা। এমতাবস্থায় মঙ্গলবার রাতে খালেদার সঙ্গে দেখা করেন ঢাকায় নিযুক্ত পাক হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ। বৈঠক চলে ঘণ্টাখানেক। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বাংলাদেশে অশান্তির পরিবেশে সূচ হয়ে ঢুকতে চাইছে পাকিস্তান। সেই কারণেই খালেদার সঙ্গে বৈঠক। প্রসঙ্গত, হাসিনার সঙ্গে যেমন ভারতের সম্পর্ক, খালেদার সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কও ঠিক তেমনই। প্রত্যাশিতভাবেই পাকিস্তান যে বাংলাদেশের টালমাটাল পরিস্থিতির সুযোগ নেবে, তা বলাই বাহুল্য।

    খালেদা জমানা

    ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বাংলাদেশের মসনদে ছিলেন খালেদা। তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্বের এই পাঁচ বছরে বাংলাদেশে ঘাঁটি গেড়েছিল ভারত-বিরোধী নানা শক্তি। এই পর্বে ঢাকায় সক্রিয় হয়ে উঠেছিল পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই। আইএসআই মদতপুষ্ট জঙ্গিরা ভায়া বাংলাদেশ হয়ে ভারতে ঢুকে নাশকতা চালিয়ে ফিরে যেত বাংলাদেশে। হাসিনা সরকারের পতনের পর মহম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার মুক্তি দেয় খালেদাকে। তার পরেই (Bangladesh Crisis) সক্রিয় হয়েছেন খালেদা।

    আরও পড়ুন: চলছে হিন্দু নির্যাতন, ঢাকায় যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব, সুর নরম বাংলাদেশের

    সক্রিয় হয়েছে পাকিস্তানও। তার সব চেয়ে বড় প্রমাণ গত ১৩ নভেম্বর পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে পণ্যবাহী জাহাজ আসে চট্টগ্রাম বন্দরে। ১৯৭১ সালের পর এই প্রথম কোনও পণ্যবাহী জাহাজ পাকিস্তান থেকে এল বাংলাদেশে। কেবল পাকিস্তান নয়, চিনও বাংলাদেশে শক্ত করছে পায়ের নীচের মাটি। হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর খালেদার দল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আগমগীরের সঙ্গে বৈঠক (Khaleda Zia) করেন চিনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বাংলাদেশের নোট থেকে সরছে বঙ্গবন্ধুর ছবি, বদলে স্থান পাচ্ছে জামাত-বিএনপির গণভবন দখল!

    Bangladesh: বাংলাদেশের নোট থেকে সরছে বঙ্গবন্ধুর ছবি, বদলে স্থান পাচ্ছে জামাত-বিএনপির গণভবন দখল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জামাত-বিএনপির বিক্ষোভের মুখে গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিতে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। আশ্রয় নেন ভারতে। তার পর থেকই অরাজকতা চলছে বাংলাদেশে (Bangladesh)। মৌলবাদীদের তাণ্ডবে ভাঙা হয় বাংলাদেশের জনক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের মূর্তি। এরপর ১৫ অগাস্ট বঙ্গবন্ধুর (Sheikh Mujibar Rahman) প্রয়াণ দিবসে ছুটিও বাতিল করে বাংলাদেশ সরকার। তবে এখানেই শেষ নয়। বাংলাদেশ শেখ মুজিবকে মুছে ফেলতে এবার আরও বড় পদক্ষেপ করতে চলেছে ইউনূস সরকার। বাংলাদেশের নোট থেকে বাদ যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ছবি।

    কী বলছে ‘প্রথম আলো’র প্রতিবেদন

    সেদেশের সংবাদ সংস্থা ‘প্রথম আলো’র প্রতিবেদন অনুসারে, ‘‘বাংলাদেশের (Bangladesh) টাকা থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে শেখ মুজিবর রহমানের ছবি। তার পরিবর্তে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিটি স্থান পাবে নোটে। ইতিমধ্যেই মহম্মদ ইউনূসের সরকার  বাংলাদেশ ব্যাঙ্ককে অনুমোদন দিয়েছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যেই নতুন নোট ছাপা হয়ে যাবে বলে জানা গিয়েছে।’’ জানা গিয়েছে, আপাতত ২০ টাকা, ১০০ টাকা, ৫০০ টাকা এবং ১০০০ টাকার নোট থেকে সরছে বঙ্গবন্ধুর ছবি।  ইতিমধ্যে টাকা ছাপানোর কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে জানিয়েছে ইউনূস সরকার। প্রথম ধাপ সম্পূর্ণ হলে দ্বিতীয় ধাপে বাকি নোটেও এই বদল আনা হবে বলে জানিয়েছে ইউনূস সরকার। কয়েন থেকেও বাদ যাবে বঙ্গবন্ধুর (Sheikh Mujibar Rahman)  ছবি।

    সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয় প্রক্রিয়া

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে (Bangladesh) ১, ২, ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০, ২০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট রয়েছে। ২ টাকা থেকে ১০০০ টাকার সমস্ত নোটেই ছবি থাকত বঙ্গবন্ধুর। কয়েনেও খোদাই করা থাকত মুজিবরের ছবি। জানা গিয়েছে, গত অগাস্ট মাসের পর থেকেই বাংলাদেশের টাঁকশাল বেশিরভাগ নোট ছাপানো আপাতত বন্ধ রেখেছে। জানা গিয়েছে, গত সেপ্টেম্বর থেকেই বাংলাদেশের (Bangladesh) টাকার নকশা পাল্টানোর কাজ শুরু করে দিয়েছে ইউনুস সরকার। সূত্রের খবর, সেদেশে ২৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রকের তরফে একটি চিঠি যায় ব্যাঙ্কগুলির কাছে। সেই সময়ই এই নয়া নোট ছাপানোর বার্তা দেওয়া হয়।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ৬১টি রেল প্রকল্প নিয়ে অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুকান্তর, কী বার্তা দিলেন রাজ্যকে?

    Sukanta Majumdar: ৬১টি রেল প্রকল্প নিয়ে অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে সাক্ষাৎ সুকান্তর, কী বার্তা দিলেন রাজ্যকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাটে পিট ও সিক লাইনের কাজ প্রায় শেষের দিকে আসতেই, দূরপাল্লার ট্রেন চালু নিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের (Ashwini Vaishnav) দ্বারস্থ হলেন বালুরঘাটের (Balurghat) সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় শিক্ষা ও উত্তর পূর্ব উন্নয়ন দফতরে প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে দেখা করে রাজ্যের ৬১টি রেল প্রকল্পের দ্রুত বাস্তবায়ন এবং আগামী দিনে রাজ্যের রেল-মানচিত্রে কী কী নতুন কাজ করা যায়, তা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সুকান্ত মজুমদার। একইসঙ্গে রেল প্রকল্প বাস্তবায়িত করার জন্য রাজ্য সরকারকে বার্তা দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘‘উন্নয়নের স্বার্থে, রাজ্যের সামগ্রিক উন্নয়নের প্রশ্নে কোনও রাজনীতি হওয়া উচিত নয়!’’

    কী কী বিষয় নিয়ে কথা হল? (Sukanta Majumdar)

    রেলমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে বালুরঘাট থেকে বেঙ্গালুরু এবং বালুরঘাট থেকে গুয়াহাটি জোড়া ট্রেনের দাবি জানিয়েছেন সুকান্ত মজুমদার। শুধু তাই নয়, কথা হয়েছে বালুরঘাট-হিলি রেল প্রকল্প, বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেল প্রকল্পের কাজ, গঙ্গারামপুর রেলস্টেশনকে অমৃত ভারতের আওতায় আনা, রামপুরে শিলিগুড়ি ইন্টারসিটির দাঁড়ানো এবং হাওড়া ও তেভাগা দৌলতপুর রেল স্টেশনে দাঁড়ানো সহ জেলার রেল পরিকাঠামো উন্নয়ন সংক্রান্ত নানা দাবি লিখিতভাবে রেলমন্ত্রীকে জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: চলছে হিন্দু নির্যাতন, ঢাকায় যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব, সুর নরম বাংলাদেশের

    রাজ্যকে কী বার্তা দিলেন সুকান্ত?

    রাজ্যের ৬১টি রেল প্রকল্প, যার মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুরের একাধিক রেল প্রকল্পও যুক্ত রয়েছে, সেই সমস্ত রেল প্রকল্পগুলির বাস্তব রূপায়ণের বিষয় নিয়ে সুকান্ত মজুমদার কথা বলেছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে। রেলমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে বালুরঘাটের সঙ্গে দেশের অন্যান্য প্রান্তের যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য লিখিত অনুরোধপত্রও এদিন জমা দিলেন সুকান্ত। আর এই সব রেল প্রকল্পের বাস্তবায়নের সূত্রেই রাজ্য সরকারের সাহায্যে প্রার্থনা করলেন তিনি। সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘‘রাজ্য সরকারের অসহযোগিতার কারণে ৬১টির মতো প্রকল্প আটকে রয়েছে। আমরা সেই প্রকল্পগুলিকে দ্রুত কার্যকরী করতে চাইছি। পাশাপাশি উন্নয়নের স্বার্থে রাজ্য সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি। উন্নয়নের স্বার্থে রাজনীতি করা ঠিক নয়।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে পঞ্চম সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা ইডির, রয়েছে অভিষেকের সংস্থার নাম

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে পঞ্চম সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা ইডির, রয়েছে অভিষেকের সংস্থার নাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার ব্যাঙ্কশাল কোর্টে প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam)  পঞ্চম সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট পেশ করল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি (ED)। এই সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে ১০ হাজার পাতার নথি জমা পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে এই চার্জশিটে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংস্থা লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস-এর নামও উঠে এসেছে। তালিকায় রয়েছে ওএমআর শিট প্রস্তুতকারী সংস্থা এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানি ও পার্থ চট্টোপাধ্যায় পরিচালিত একাধিক সংস্থার নামও। ইডির অভিযোগ, ওই সংস্থাগুলিতেই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam)  কোটি কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। চার্জশিটে নাম উঠে এসেছে ২৯ জনের। ইডির তরফে আরও জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই মামলায় প্রায় ১৫১ কোটি ২৬ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: চলছে হিন্দু নির্যাতন, ঢাকায় যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব, সুর নরম বাংলাদেশের

    বেআইনিভাবে চাকরি দেওয়া হয়েছে

    চার্জশিটে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ (Recruitment Scam), বেআইনিভাবে রাজ্যের প্রাথমিক স্কুলে অযোগ্যদের চাকরি পাইয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে প্রথম থেকেই লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলে ইডি। আর্থিক তছরুপের অভিযোগে নিয়োগ দুর্নীতি (ED) মামলায় ২০২৩ সালের ৩০ মে গ্রেফতারও করা হয় সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে কালীঘাটের কাকুকে।

    ‘‘আমার সাহেব অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়’’ (Recruitment Scam)  

    গ্রেফতারের আগে এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের মুখে উঠে আসে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামও! সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র বলেন, ‘‘আমি লিপস অ্য়ান্ড বাউন্ডসে চাকরি করি, সেই জন্য হয়তো ঘুরে ফিরে আমার নামটা আসছে। আমার যে সাহেব, পৃথিবীর কারও ক্ষমতা নেই তো তাঁকে ছোঁবে। আমার সাহেব অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।’’ ইডির চার্জশিটে দাবি করা হয়, চার বছর আগে ২০২০ সালের ৩ জানুয়ারি, লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস এবং সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রের সংস্থার (Recruitment Scam) মধ্যে চুক্তিও হয়। মঙ্গলবার বিশেষ আদালতে নথি পেশ করার পরে ইডি জানিয়েছে, সব অভিযোগই সত্যি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share