Tag: bangla news

bangla news

  • Daily Horoscope 04 october 2024: অশান্তি থেকে সাবধান থাকা দরকার এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 04 october 2024: অশান্তি থেকে সাবধান থাকা দরকার এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বন্ধুদের জন্য অশান্তি বাড়তে পারে।

    ২) আগুন থেকে বিপদের আশঙ্কা। 

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) অশান্তি থেকে সাবধান থাকা দরকার।

    ২) ব্যবসায় বাড়তি লাভ হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মিথুন

    ১) ব্যবসায় কাজের দায়িত্ব বাড়তে পারে।

    ২) নেশার প্রতি আসক্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) সখপূরণ হবে।

    কর্কট

    ১) লোকে দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে।

    ২) ব্যবসায় সমস্যা বাড়তে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) দাম্পত্য জীবনে অশান্তির সময়।

    ২) মায়ের সঙ্গে বিবাদ ও মনঃকষ্ট।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কন্যা

    ১) অর্শের যন্ত্রণা বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে সুনাম বাড়তে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) ব্যবসায় অশান্তি বাড়তে পারে।

    ২) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ পেতে পারেন।

    ৩) পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) শারীরিক সমস্যার জন্য ব্যবসায় সময় দিতে পারবেন না।

    ২) দাম্পত্য সম্পর্কে উন্নতির সময়।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    ধনু

    ১) চিকিৎসার জন্য খরচ বৃদ্ধি।

    ২) কোনও বন্ধুর সঙ্গে বিবাদের যোগ রয়েছে।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মকর

    ১) স্ত্রীর কথায় বিশেষ ভাবে মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।

    ২) খেলাধুলায় নাম করার ভালো সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) ভ্রমণের সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে।

    ২) নিজের অজান্তেই কোনও কাজের সুবাদে সকলের প্রীতিলাভ করবেন। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে সম্মান পাবেন।

    ২) একাধিক পথে আয় বাড়তে পারে।

    ৩) ভালোই কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: ফিরবে সৌভাগ্য! শাস্ত্র মতে বিশেষ রঙের পোশাক পরুন পুজোর পাঁচ দিন

    Durga Puja 2024: ফিরবে সৌভাগ্য! শাস্ত্র মতে বিশেষ রঙের পোশাক পরুন পুজোর পাঁচ দিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ একটা বছর অপেক্ষার পর মা দুর্গা আবার আসছেন বাপের বাড়ি। চারপাশে ঢাকের বাদ্যি, উৎসবের মেজাজ। সাজগোজ হোক কিংবা পোশাক—পুজোর চার দিন সব কিছুই হতে হবে পরিপাটি। পুজো মানেই নিজের পছন্দের পোশাকে নিজেকে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলা। সারা বছর কেনাকাটা হোক বা না হোক, দুর্গাপুজোয় (Durga Puja 2024) কেনাকাটা মাস্ট। তাই পুজোর চারদিন বিভিন্ন রঙের পোশাকে নিজেকে সাজিয়ে নিন। তবে, সৌভাগ্য বজায় রাখতে হলে বা মায়ের আশীর্বাদ পেতে হলে শাস্ত্র মতে বিশেষ রঙের পোশাক পরুন পুজোর কটা দিন। 

    বিশেষ রঙের গুরুত্ব

    জ্যোতিষশাস্ত্রে রঙের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। রং আমাদের সৌভাগ্য বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা নিয়ে থাকে। হিন্দু ধর্ম অনুসারে বিভিন্ন দেবদেবীর নিজস্ব প্রিয় রং রয়েছে। শাস্ত্রেই রয়েছে মা দুর্গার ৯টি রূপের, নয়টি আলাদা রং রয়েছে। দুর্গাপুজোয় (Durga Puja 2024) পোশাক বেছে নেওয়ার সময় এই ৯টি রঙের কথা মাথায় রাখুন। এক্ষেত্রে অবাঙালিরা নবরাত্রি পালন করলেও, বাঙালিরা পুজোর চারদিনের পোশাকই বেছে নিন। 

    আরও পড়ুন: বর্গিদের হাত থেকে সুন্দরবনবাসীকে রক্ষা করতে শুরু হয়েছিল মা দুর্গার আরাধনা!

    কোন দিন কোন রঙ (Durga Puja 2024)

    দুর্গা ষষ্ঠীতে মা দুর্গার মা কাত্যায়নী রূপের পুজো হয়। কাত্যায়নীর পছন্দের রঙ লাল। তাই আমরা ষষ্ঠীতে লাল রঙের পোশাক পরলে মায়ের আশীর্বাদ পাওয়ার সম্ভবনা থাকে। মায়ের কালরাত্রি রূপের পুজো হয় এ দিন। দুর্গার এই রূপের পছন্দের রঙ নীল। তাই এবার সপ্তমীতে নীল রঙের পোশাক পরলে দুর্গার আশীর্বাদ পেতে পারেন। মা দুর্গার মহাগৌরী রূপ এ দিন পূজিত হয়। মহা গৌরীর প্রিয় রঙ গোলাপী। তাই অষ্টমীর সন্ধ্যেয় আমাদের নতুন পোশাকের রঙও গোলাপি হলে মা দুর্গার কৃপাদৃষ্টি পেতে পারি আমরা। নবরাত্রির শেষ দিন মহা নবমীতে দুর্গার মা সিদ্ধিধাত্রী রূপের পুজো করা হয়। মায়ের এই রূপের পছন্দের রঙ বেগুনি। নতুন পোশাক-কাপড়ও এদিন আমরা বেগুনি রঙের পরলে মা দুর্গার আশীর্বাদ লাভ করতে পারি। দশমীতে দেবীর বিসর্জন, আবার অপেক্ষা এক বছরের। এদিন লাল ও সাদা রঙের পোশাক পরা সবচেয় শুভ বলে প্রচলিত বিশ্বাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: নিহত মৎস্যজীবীদের পরিবারের পাশে শুভেন্দু, নিলেন ছেলেমেয়েদের পড়াশুনার দায়িত্ব

    Suvendu Adhikari: নিহত মৎস্যজীবীদের পরিবারের পাশে শুভেন্দু, নিলেন ছেলেমেয়েদের পড়াশুনার দায়িত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে নিহত ৯ মৎস্যজীবী পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) কাকদ্বীপে নিহত মৎস্যজীবীদের বাড়িতে গিয়ে তিনি পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন।

    নিহত মৎস্যজীবীদের পাশে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    জানা গিয়েছে, ২০ সেপ্টেম্বর এফবি বাবা গোবিন্দ নামক একটি ট্রলার দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। ট্রলারে মোট ১৭ জন মৎস্যজীবী ছিলেন। ৮ জন বেঁচে ফিরলেও বাকি ৯ জনের নিথর দেহ উদ্ধার করা হয়। আর সেই মৃত মৎস্যজীবীদের পরিবারদের পাশে দাঁড়ালেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিন তিনি (Suvendu Adhikari) মৃত মৎস্যজীবী পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের পাশে থাকার আশ্বাস দেন। পাশাপাশি তিনি বলেন, “মৃত মৎস্যজীবীর পরিবারের সমস্ত ছেলে মেয়ের পড়াশুনার দায়িত্ব ভারতীয় জনতা পার্টি নেবে। বেশ কিছু মৎস্যজীবী পরিবার এখনও পর্যন্ত বার্ধক্য ভাতা পাচ্ছেন না বলে আমি জানতে পারলাম। এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব।” তিনি আরও বলেন, “বার্ধক্য ভাতার বেশিরভাগ টাকাই পাঠায় কেন্দ্রীয় সরকার, তারপরেও রাজ্য সরকার নিজেদের নাম দিয়ে মানুষের কাছে মিথ্যে প্রচার করে। আমি এখানে এসেছি কোনও রাজনীতি করতে নয়, কোনও পতাকা নিয়ে আসিনি। রাজ্যের যেখানেই মানুষ বিপদে পড়েছে, আমি বিরোধী দলনেতা হিসেবে তাঁদের পাশে থাকার চেষ্টা করেছি।”

    তৃণমূলকে তুলোধনা

    এদিন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) মৃত মৎস্যজীবীদের বাড়িতে আসার সময় স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা বিক্ষোভ দেখানোর চেষ্টা করেন। এই প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “ওই ব্যক্তি স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী। আমি চিনি তাঁকে। আমি বলেছি আগে পঞ্চায়েতে জলের ব্যবস্থা করতে তারপর বড় বড় কথা বলতে। আসলে তৃণমূল কংগ্রেস এই মৃত মৎস্যজীবীদের নিয়ে প্রথম থেকেই রাজনীতি করেছে। কিন্তু কোনওদিনই তাঁদের পাশে থাকার চেষ্টা করেনি। সব সময় মথুরাপুরের বিজেপি নেতৃত্বদের মিথ্যে মামলা দিয়ে তাদেরকে দমানোর চেষ্টা করেছে। গুন্ডাবাহিনী আর পুলিশ প্রশাসনকে দিয়ে মানুষকে হেনস্থা ছাড়া তৃণমূল আর কিছুই করতে পারে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Stock Market: শেয়ার বাজার থেকে গায়েব ১১ লাখ কোটি, প্রভাব ফেলছে পশ্চিম এশিয়ার যুদ্ধ পরিস্থিতি!

    Stock Market: শেয়ার বাজার থেকে গায়েব ১১ লাখ কোটি, প্রভাব ফেলছে পশ্চিম এশিয়ার যুদ্ধ পরিস্থিতি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবরাত্রির প্রথম দিনেই ভয়ঙ্করভাবে পড়ল সেনসেক্স ও নিফটির গ্রাফ। এর ফলে লগ্নিকারীদের মাথায় হাত। প্রসঙ্গত, এ দিন শেয়ার সূচকের (Stock Market) পতনের জেরে মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বাজার থেকে উড়ে যায় প্রায় ১১ লাখ কোটি টাকা! লোকসান সামলে কত দিনের মধ্যে সেনসেক্স ও নিফটি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে, সে নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। প্রসঙ্গত চলতি সপ্তাহে মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ইজরায়েলে ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় তেহেরান। অন্য দিকে ইরান সমর্থিক জঙ্গি গোষ্ঠী হিজবুল্লাকে নিকেশ করতে লেবাননেও গ্রাউন্ড অপারেশন শুরু করেছে ইজরায়েল। এই যুদ্ধের সরাসরি প্রভাবে ভারতের শেয়ার বাজারে (Stock Market) পড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    পশ্চিম এশিয়ায় যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় বেড়েই চলেছে অপরিশোধিত তেলের দাম

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ইজরায়েলি বায়ুসেনা ইরানের তেলের ভাণ্ডারকে নিশানা করলে অপরিশোধিত তেলের (Stock Market Crash) দর আকাশ ছোঁবে। সে ক্ষেত্রে ভারতের মতো তেল আমদানিকারী দেশের অর্থনীতির ওপর তা প্রভাব ফেলতে পারে। লগ্নিকারীরা তাই পরিস্থিতির ওপর নজর রেখে বাজার থেকে টাকা সরিয়ে নিচ্ছেন। পশ্চিম এশিয়ায় যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় বেড়েই চলেছে অপরিশোধিত তেলের দাম। ইতিমধ্যেই ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দর ব্যারেল প্রতি ৭৫ ডলার ছাপিয়ে গিয়েছে। গত তিন দিনে খনিজ তেলের দাম ৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

    সেনসেক্স ও নিফটির পতন (Stock Market) 

    আজ বৃহস্পতিবার, বাজার (Stock Market) বন্ধ হওয়ার পর দেখা যায়, বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জের (বিএসই) শেয়ারের গ্রাফ পড়েছে ১,৭৬৯.১৯ পয়েন্ট। অর্থাৎ নামতে নামতে ৮২,৪৯৭.১০ পয়েন্টে গিয়ে থেমেছে সেনসেক্স। এর গ্রাফ ২.১০ শতাংশ পতন দেখা গিয়েছে। অন্য দিকে, আজ বৃহস্পতিবার ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে (এনএসই) ৫৪৬.৮০ পয়েন্ট পতন হয়েছে। বাজার বন্ধ হওয়ার সময়ে এর শেয়ার সূচক নিফটি-৫০ দাঁড়িয়ে যায় ২৫,২৫০.১০ পয়েন্টে। অর্থাৎ এর গ্রাফের (Stock Market Crash) পতনের পরিমাণ ২.১২ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CJI Chandrachud: ‘‘এত সাহস হয় কী করে?’’ আদালত কক্ষে প্রধান বিচারপতির ধমক আইনজীবীকে

    CJI Chandrachud: ‘‘এত সাহস হয় কী করে?’’ আদালত কক্ষে প্রধান বিচারপতির ধমক আইনজীবীকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) এক আইনজীবী প্রধান বিচারপতির (CJI Chandrachud) রোষের মুখে পড়লেন। প্রধান বিচারপতির মন্তব্য, ‘‘আইনজীবীদের মনে হয় সব বুদ্ধি লোপ পেয়েছে।’’ প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার এক আইনজীবী প্রধান বিচারপতিকে জানান যে একটি মামলায় শীর্ষ আদালতের রায় তিনি ক্রস চেক করেছেন অর্থাৎ মিলিয়ে দেখে নিয়েছেন কোর্ট মাস্টারের কাছে। এ কথা শুনে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন প্রধান বিচারপতি (CJI Chandrachud) এবং আদালত কক্ষে আইনজীবীর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘‘অল্প সময়ের জন্য হলেও আমি এখন আদালতের ইনচার্জ। এইসব কাজ আমার সঙ্গে করার চেষ্টা করবেন না। আমি এসব বরদাস্ত করব না।’’

    আমি এসব বরদাস্ত করব না (CJI Chandrachud) 

    এর পাশাপাশি প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় ওই আইনজীবীকে আরও মনে করিয়ে দেন যে সময় কম হলেও দায়িত্বে তিনি এখনও রয়েছেন। ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনও আচরণ যাতে ওই আইনজীবী না করেন, সে বিষয়ে তিনি সতর্ক করে দেন। প্রধান বিচারপতির ভাষায়, ‘‘অল্প সময়ের জন্য হলেও আমি এখন আদালতের ইনচার্জ। এইসব কাজ আমার সঙ্গে করার চেষ্টা করবেন না। আমি এসব বরদাস্ত করব না।’’

    এত সাহস হয় কী করে? মন্তব্য প্রধান বিচারপতির (CJI Chandrachud)

    আদালত কক্ষে আইনজীবীর উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘এত সাহস হয় কী করে? আমি কী নির্দেশ দিয়েছি, তা কোর্ট মাস্টারকে জিজ্ঞেস করলেন কী করে? কাল তো আমার বাড়িতে চলে আসবেন, আর আমার ব্যক্তিগত সচিব (পার্সোনাল সেক্রেটারি)-কে জিজ্ঞেস করবেন, আমি কী করছি!’’ আইনজীবীকে কড়া ভাষায় ভর্ৎসনা করে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আইনজীবীরা কি সব বুদ্ধি হারিয়ে ফেলেছেন!’

    ১০ নভেম্বর প্রধান বিচারপতির পদ থেকে অবসর নেওয়ার কথা ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের

    প্রসঙ্গত, আগামী ১০ নভেম্বর প্রধান বিচারপতির পদ থেকে অবসর নেওয়ার কথা ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের। সুতরাং আর ২ মাসের কম সময়ের জন্যই তিনি সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতির পদে রয়েছেন। দিন কয়েক আগেই কোনও এক জনস্বার্থ মামলায় প্রধান বিচারপতির মন্তব্য শুনে এক আইনজীবী বলেন ওঠেন, ‘ইয়া…ইয়া’। তা শুনেই প্রধান বিচারপতি আইনজীবীকে কার্যত ধমক দিয়েছিলেন। তাঁর বক্তব্য ছিল, ‘‘আপনি কি এটাকে কফি শপ ভেবে নিয়েছেন? ইয়া…ইয়া আবার কী? ইয়া…ইয়া শব্দের ওপর আমার অ্যালার্জি আছে। এসব চলতে দেওয়া হবে না।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TMC MLA: হুমায়ুনের কুশপুতুলে ঝাঁটা-জুতো পেটা দলীয় কর্মীদের, ‘গদ্দার’, ‘চোর বিধায়ক’ বলে স্লোগান

    TMC MLA: হুমায়ুনের কুশপুতুলে ঝাঁটা-জুতো পেটা দলীয় কর্মীদের, ‘গদ্দার’, ‘চোর বিধায়ক’ বলে স্লোগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের বিধায়ক (TMC MLA) হুমায়ুন কবীরের খাসতালুকে বিধায়কের বিরুদ্ধেই তৃণমূলের মিছিল বের হল। ‘তৃণমূল বিধায়ক চোর’, ‘গদ্দার’ বলে আক্রমণ করলেন দলীয় কর্মী-সমর্থকরা। শাসক দলের বিধায়কের এই অবস্থা দেখে সাধারণ মানুষ হাসাহাসি করেন। শাসক দলের বিধায়কের জনভিত্তি যে একেবারে তলানিতে এসে ঠেকেছে, এই ঘটনা তার জ্বলন্ত প্রমাণ, এমনই অভিযোগ বিরোধীদের।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (TMC MLA)

    বুধবার ভরতপুরে বিধায়কের বিরুদ্ধে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা যে মিছিল বের করেন, তাতে প্রচুর (TMC MLA) মহিলা ছিলেন। তাঁদের হাতে ছিল ঝাঁটা। আর পুরুষদের হাতে ছিল চটি। তৃণমূল বিধায়কের কুশপুত্তলিকা তৈরি করে প্রকাশ্য রাস্তায় ঝাঁটা পেটা-জুতো পেটা করা হয়। তৃণমূল কর্মীদের বক্তব্য, বিধায়ক একজন চোর। তোলাবাজি করেন। সরকারি প্রকল্পের বাড়ি তৃণমূল কর্মীদের দেয় না। তাতে তিনি দুর্নীতি করেন। বিধায়ক হয়ে এলাকায় উন্নয়ন করা তাঁর লক্ষ্য নয়, টাকা আত্মসাৎ করাই প্রধান লক্ষ্য। তাই এই দুর্নীতিগ্রস্ত চোর বিধায়ককে আমাদের দরকার নেই। মিছিলে দলের বহু জনপ্রতিনিধি ছিলেন। সকলেই এই বিধায়কের বিরুদ্ধে সরব হন। জানা গিয়েছে, স্থানীয় ব্লক সভাপতির উদ্যোগে এই মিছিল করা হয়েছে। যদিও মিছিলে তিনি ছিলেন না।অন্যদিকে এই ঘটনার পর বিধায়কের নির্দেশে বৃহস্পতিবার পাল্টা ভরতপুরে মিছিলের ডাক দেওয়া হয়। সেই মিছিলকে কেন্দ্র করে দলেরই দুই গোষ্ঠীর মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়। একাধিক বাইক ভাঙচুর করা হয়। পরে, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    আরও পড়ুন: টালিগঞ্জে ‘রাত দখল’ কর্মসূচিতে তৃণমূলের হামলা, জল গড়াল হাইকোর্টে

    তৃণমূল বিধায়ক কী বললেন?

    জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকারের উস্কানিতেই এসব হচ্ছে বলে দাবি করেন হুমায়ুন কবীর (Humayun Kabir)। তিনি (TMC MLA) বলেন, “ব্লক সভাপতি কী প্রোগ্রাম করেছেন, কুশপুত্তলিকা পুড়িয়েছেন বা আমরা বিরুদ্ধে বলেছেন, এ নিয়ে আমি কিছু বলব না। আমি ওই লেভেলের লোক না। আমি তাঁকে ব্লক সভাপতিও মানি না। আগামী কাল থেকে আমি অপূর্ব সরকারকে জেলা সভাপতিও মানব না, সেটা ঘোষণা করব। আমার ভরতপুরেই ঘোষণা করবেন আমার লোকেরা। আমি কলকাতা যাব।” যদিও জেলা সভাপতি অপূর্ব সরকার বলেন, “কোথায় বিক্ষোভ হয়েছে তা-ই জানি না। আমি মুখ্যমন্ত্রীর উদ্বোধন, ফ্লাড রিলিফ নিয়ে ব্যস্ত। এগুলো সম্পর্কে আমার কাছে কোনও খবর নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: নবমী মানেই বাঙালির হেঁশেলে মটন চাই! খেয়াল রাখবেন শরীরটারও

    Durga Puja 2024: নবমী মানেই বাঙালির হেঁশেলে মটন চাই! খেয়াল রাখবেন শরীরটারও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবমী মানেই বাতাসে বিদায়ের সুর। আর তো একটা দিন, তার পর আবার এক বছরের অপেক্ষা। তাই মন খারাপের অনুভূতি। তবে এর থেকে ভুলতে ভুরিভোজেই (Durga Puja 2024) মেতে ওঠে বাঙালি। নবমী মানে বাঙালি ঘরে মটন চাই। কচি পাঁঠার ঝোল বা কষা খাসির মাংস-দুটোই সমান জনপ্রিয়। তবে যে যে বাড়িতে পুজো হয় বা যাঁরা নবরাত্রি পালন করেন তাঁরা নবমীর (Navami) মটনটা অন্যদিন চেখে নেন। তবে একথাও ভুলে গেলে চলবে না যে, নবমীতে জমিয়ে ভুরিভোজ করার পর ফেঁপে যেতে পারে পেট। শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই খাওয়ার আগে একটু সচেতন হলেই হল।

    কারা সতর্ক হবেন

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, মটনের যে কোনও পদ সহজপাচ্য হয় না। এটি চর্বিযুক্ত মাংস। তাই কিছু ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। হৃদরোগীদের মটন খাওয়ার ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। কারণ, মটনে থাকে অতিরিক্ত ফ্যাট আর এই প্রাণীজ প্রোটিন, যা হজম করাও বেশ কঠিন। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। পাশপাশি যাদের কোলেস্টেরল আছে, তাদের ক্ষেত্রেও মটন খাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা থাকছে (Durga Puja Food)। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, মটন খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি আরও তৈরি হয়। তাই মটনে না হোক, হাই কোলেস্টেরলে আক্রান্তদের সতর্ক হতেই হবে। রক্তচাপ যাদের বেশি তাদের একেবারেই মটন খাওয়া যাবে না বলে সাফ জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা।  মটনের অতিরিক্ত চর্বি রক্তচাপ বাড়ায়।

    আরও পড়ুন: এবার দেবী দুর্গার আগমন দোলায়, গমন গজে, এর ফল কী হতে পারে জানেন?

    খেতে হলে অল্প খান

    বছরের বিশেষ দিনে (Durga Puja 2024) অনেক সময়ই নিয়মের বাইরে খাওয়া চলে। নবমীর (Navami) দিন একেবারেই মটন মেনু থেকে বাদ দেওয়াও হয়তো কঠিন। কিন্তু কিছু সতর্কতা অবশ্যই মেনে চলতে হবে বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।  হৃদরোগ কিংবা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্তরা কখনই দুই পিসের বেশি মটন খাবেন না। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, পরিমিত খাবার খুব জরুরি। তাই খুব সামান্য পরিমাণে খেলে অনেক ক্ষেত্রে বিপদের আশঙ্কা কমে। নবমীতে ভারী খাবার খাওয়ার পরিকল্পনা থাকলে পুজোর অন্য দিনগুলোতে সহজপাচ্য, কম ফ্যাট জাতীয় খাবারের পরিকল্পনা করা জরুরি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Plastic Waste: তাক লাগিয়ে দিল ভারত! প্লাস্টিক বর্জ্য দিয়ে তৈরি হয়েছে ৪০ হাজার কিমি গ্রামীণ রাস্তা

    Plastic Waste: তাক লাগিয়ে দিল ভারত! প্লাস্টিক বর্জ্য দিয়ে তৈরি হয়েছে ৪০ হাজার কিমি গ্রামীণ রাস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্লাস্টিক। আধুনিক বিশ্বে আপাতত এটাই সব চেয়ে বেশি মাথাব্যথার কারণ বিজ্ঞানীদের। সেই প্লাস্টিককেই কাজে লাগিয়ে তাক লাগিয়ে দিল ভারত। প্লাস্টিক বর্জ্য দিয়ে তৈরি হচ্ছে গ্রামীণ রাস্তা (Plastic Waste)।

    ৪০ হাজার কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ (Plastic Waste)

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার অধীনে (India) প্রায় ৪০ হাজার কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে এই প্লাস্টিক বর্জ্য দিয়ে। পানীয় জল ও স্যানিটেশন বিভাগের সচিব ভিনি মহাজন জানান, গত দু’বছরে এই টেকসই পদ্ধতি ব্যবহার করে ১৩ হাজার কিলোমিটার রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে মহাজন বলেন, “এই উদ্ভাবনগুলো আমাদের টেকসইতা এবং ভারতের স্যানিটেশন ব্যবস্থার ভবিষ্যতের প্রতি প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করে।” তিনি জানান, গ্রে-ওয়াটার ও প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।

    “স্বচ্ছতা একটি সামাজিক বিষয়” 

    তিনি বলেন, “৫৫ শতাংশের বেশি গ্রামকে ওডিএফ প্লাস মডেল ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমানে সারা দেশে পাঁচ লাখ বর্জ্য সংগ্রহের গাড়ি চালু রয়েছে।” এই অগ্রগতির জন্য তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রণালয়, রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির সমষ্টিগত সহযোগিতাকে কৃতিত্ব দিয়েছেন, বিশেষত স্বচ্ছতা হি সেবা ২০২৪ প্রচারের ক্ষেত্রে। পানীয় জল ও স্যানিটেশন বিভাগের সচিব বলেন (Plastic Waste), “স্বচ্ছতা একটি সামাজিক বিষয় যা আমাদের সবাইকে একত্রিত করে। যা সর্বোচ্চ স্তর থেকে স্থানীয় সম্প্রদায় পর্যন্ত একটি সুসংহত নেতৃত্ব দ্বারা পরিচালিত হয়।”

    আরও পড়ুন: ‘স্বাস্থ্যব্যবস্থা মানুষ মারার ও লুট করার যন্ত্রে পরিণত হয়েছে’, তোপ সুকান্তর

    এদিকে, কেন্দ্রীয় পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গডকরি বলেন, “হাইওয়ে নির্মাণে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবহার এখন বাধ্যতামূলক।” তিনি জানান, এখনও পর্যন্ত ৮০ লাখ টন বর্জ্য পুনর্ব্যবহৃত করে জাতীয় মহাসড়ক নির্মাণের কাজে ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে দিল্লি থেকে মুম্বইয়ের মহাসড়কও রয়েছে (India)। মন্ত্রী বলেন, “বর্জ্য পুনর্ব্যবহার কেবল দূষণ কমাতে সাহায্য করে না, এটি নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগও তৈরি করে।” বর্জ্য থেকে জ্বালানি তৈরির সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে গডকরি বলেন, “ভারতীয় তেল ও অন্যান্য কোম্পানির সঙ্গে বর্জ্য থেকে বায়ো-সিএনজি উৎপাদনের প্রকল্প চলছে (Plastic Waste)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: কাল অষ্টমীতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে অসুরেরও! না হলে দেবী বধ করবেন কাকে?

    Durga Puja 2024: কাল অষ্টমীতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে অসুরেরও! না হলে দেবী বধ করবেন কাকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেবীর অধিবাস, বোধন পেরিয়ে বাংলায় মহাষ্টমীতেই হয় অসুর পুজো। মহিষাসুরকেও এই সময়ে প্রণাম করা বিধেয়, ‘ওঁ মহিষ ত্বং মহাবীর ইন্দ্রাদিদেবমর্দকঃ।’ মহাষ্টমীর (Mahastomi) দিন অসুরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা না করলে দুর্গাপুজো সম্পন্ন হয় না। প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর চলে অসুর পুজো। তারপর মহিষাসুর বধ।

    কেন হয় অসুরের পুজো

    ষষ্ঠ্যাদি কল্পে যাঁদের পরিবারে দুর্গাপুজো (Durgapujo) হয়, তাঁদের পুজোর তৃতীয় দিন মহাষ্টমী। যে কল্পে সচরাচর পুজো হয়, সেটি হল ষষ্ঠ্যাদি কল্প। যেসব পরিবারে এই কল্পে পুজো হয়, তাঁদের পুজো শুরু ষষ্ঠীর দিন। এদিন দেবতার সঙ্গে সঙ্গে পুজো হয় দানবেরও। এদিন প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয় অসুরের। তার পরেই পুজো হয় অসুরের, তাঁকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করা হয়। শাস্ত্রকারদের মতে, দেবী দুর্গা যেদিন মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন, সেদিন ছিল অষ্টমী তিথি। মহিষাসুর বধের সময় হয় অষ্টমী-নবমীর সন্ধিক্ষণ। সপ্তমীতে দেবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়ে যায়। লক্ষ্মী, সরস্বতী, কার্তিক, গণেশ এবং নবপত্রিকার প্রাণ প্রতিষ্ঠাও হয় এদিনই। বাকি অসুরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয় অষ্টমীতে। কারণ মহিষাসুরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা না হলে দেবী কাকে বধ করবেন? এই কারণেই অষ্টমীপুজোর দিন পুরোহিতের অন্যতম প্রধান কাজ হল অসুরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা। 

    আরও পড়ুন: এবার দেবী দুর্গার আগমন দোলায়, গমন গজে, এর ফল কী হতে পারে জানেন?

    এদিন অস্ত্রপুজোও হয় এই কারণেই। দেবী অস্ত্র দিয়েই অসুর বধ করবেন। তাই পুজো হবে অস্ত্রেরও। দেবীর বাহন সিংহের প্রাণ প্রতিষ্ঠাও হবে এই দিনেই। অন্যান্য দেবীর বাহনের পুজোও হবে এদিন। অষ্টমীর শেষ চব্বিশ মিনিট ও নবমীর প্রথম চব্বিশ মিনিট এই মোট আটচল্লিশ মিনিটে হবে সন্ধিপুজো। বধ হবেন মহিষাসুর। শুক্লাষ্টমীর বিশেষ মাহেন্দ্রক্ষণে দেবী দুর্গার সন্ধিপুজো হয়। ১০৮ লাল পদ্ম উত্‍সর্গ করা হয় দুর্গার পায়ে। জ্বলে ওঠে ১০৮ প্রদীপ। অষ্টমী আর নবমী তিথির শুভ সন্ধিক্ষণে এই পুজো হয়ে থাকে। মন্ত্রের অণুরণনে মুখরিত হয়ে ওঠে বাতাস। পটকা, দামামা, শঙ্খধ্বনি, ঢাকের বাদ্যি, উলুধ্বনি, ঘন্টা সব মিলিয়ে শব্দের স্রোত যেন ভাসিয়ে নিয়ে যায় চারপাশ। মন্ত্রোচ্চারণ আর ১০৮ প্রদীপের আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে দুর্গার ঘামতেলযুক্ত মুখমণ্ডল। অষ্টমীতিথির বিদায় আর নবমীর আগমনে এই সন্ধিপুজো চলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: তত্তপানি হট ওয়াটার স্প্রিং, রুদ ফরেস্ট..লাতেহার জুড়ে প্রকৃতির অজস্র হাতছানি

    Jharkhand: তত্তপানি হট ওয়াটার স্প্রিং, রুদ ফরেস্ট..লাতেহার জুড়ে প্রকৃতির অজস্র হাতছানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝাড়খণ্ডের লাতেহার জেলার আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বহু অসামান্য সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান, যেগুলির খবর আমরা অনেকেই রাখি না। এর মধ্যে অন্যতম হল তপ্তপানি হট ওয়াটার স্প্রিং (Jharkhand)। স্থানীয় ভাষায় তত্তপানি কথার অর্থ গরম জল। অনেকেই মনে করেন, বিভিন্ন খনিজ পদার্থ মিশ্রিত থাকার কারণে এই জলে স্নান করলে বহু রোগব্যাধির নিরাময় হয়। বেতলা অরণ্যের খুব কাছেই এই ওয়াটার স্প্রিং। বেতলা থেকে ৩০-৩৫ কিমি দূরে বারেসাদের পথে মারোমার হয়ে ঘন জঙ্গলের মধ্য দিয়ে পথ গিয়েছে কোয়েল নদীর দিকে। এই পথেই পড়বে আর একটি অপূর্ব সুন্দর স্থান “আকশি” (Tourist attractions)। একটু এগিয়ে কোয়েল নদীর তীরে রয়েছে উলফ স্যাংচুয়ারি। সম্পূর্ণ অঞ্চলটাই শাল, পলাশ, পিয়াল, মহুয়া গাছের অরণ্যে ঘেরা।

    ঘন জঙ্গলে ঢাকা স্থান কেঁড় (Jharkhand)

    এখানকার আর একটি অপরূপ সুন্দর স্থান হল কেঁড়। বেতলা থেকে মহুয়াডার হয়ে নেতারহাট যাওয়ার পথেই চারদিকে ঘন জঙ্গলে ঢাকা স্থান এই কেঁড়। কেঁড়ের খুব কাছেই আরও একটি অপূর্ব সুন্দর স্থান “পরেশ টোলা”। এখান থেকে আবার খুব কাছেই রয়েছে এমন একটি অপূর্ব সুন্দর অরণ্য, যার খবর আমরা অনেকেই রাখি না। এই অরণ্যর নাম “রুদ ফরেস্ট”। বেতলা থেকে প্রায় ৩০-৩৫ কিমি দূরে গাড়ু। গাড়ু থেকে আরও প্রায় ২৫-৩০ কিমি দূরে এই রুদ ফরেস্ট। চতুর্দিকে ঢেউ খেলানো পাহাড়ের শ্রেণি, নিবিড় অরণ্য, নদী, ছোট ছোট ঝর্ণা, অনাবিল সবুজে ঢাকা পরিবেশ, আর আদিবাসী মানুষজনের অকৃত্রিম সারল্য যে কোনও পর্যটককে মুগ্ধ করবেই।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন?

    লাতেহারের (Jharkhand) এইসব স্পটগুলিতে আসতে হলে প্রথমে আসতে হবে ডাল্টনগঞ্জ অথবা তার আগের স্টেশন বারাওডি। হাওড়া থেকে আসছে শক্তিপুঞ্জ এক্সপ্রেস, ভূপাল এক্সপ্রেস প্রভৃতি ট্রেন।ডাল্টনগঞ্জ থেকে বেতলার দূরত্ব প্রায় ২৪ এবং বারাওডি প্রায় ১৬ কিমি। এটুকু পথ যেতে হবে গাড়িতে। বর্তমানে এই স্থানগুলিতে গড়ে তোলা হয়েছে বনবাংলো। বুকিং-এর জন্য প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন ডিএফও, ডাল্টনগঞ্জ সাউথ ফরেস্ট ডিভিশন, পালামৌ-৮২২১০১, অথবা ফোন করতে পারেন ০৬২০৬২২০৩১৪ নম্বরে। আর জঙ্গল সাফারি, গাড়ি প্রভৃতির জন্য যোগাযোগ করতে পারেন ০৯৯৫৫৫২৭৩৭১ নম্বরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share