Tag: bangla news

bangla news

  • Weather Update: কলকাতায় বাড়ল তাপমাত্রা, ঘূর্ণাবর্ত কতটা প্রভাব ফেলবে বঙ্গে? জানাল হাওয়া অফিস

    Weather Update: কলকাতায় বাড়ল তাপমাত্রা, ঘূর্ণাবর্ত কতটা প্রভাব ফেলবে বঙ্গে? জানাল হাওয়া অফিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নভেম্বরের একদম শুরুতে ঠান্ডা অনুভূত না হলেও সম্প্রতি কলকাতায় হালকা শীতের আমেজ অনুভূত হচ্ছে। তবে এর মধ্যেই দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হওয়ায় বেড়েছে রাতের তাপমাত্রা। হাওয়া (Weather Update) অফিস জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিন কলকাতা-সহ উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় বিশেষ হেরফের হবে না। আগামী ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে শুষ্ক আবহাওয়া বজায় থাকবে। একই পরিস্থিতি বজায় থাকবে উত্তরবঙ্গেও।

     জাঁকিয়ে শীত পড়বে কবে? (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) অফিস বলছে, রাতের তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢোকায় রাতের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। হাওয়া অফিস যা জানাচ্ছে, আপাতত ১৮-১৯ ডিগ্রির আশপাশে থাকবে কলকাতার পারদ। শুধু রাতে-ভোরেই মিলবে ঠান্ডার আমেজ। তবে, মধ্য ডিসেম্বরের আগে জাঁকিয়ে শীত নয়।

    আরও পড়ুন: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    নিম্নচাপ নিয়ে কী বলল হাওয়া অফিস?

    এ দিকে মৌসম ভবন (Weather Update) জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। শক্তি বাড়িয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ারও ইঙ্গিত রয়েছে তার। তবে ঘূর্ণিঝড় হয় কি না, নজর রাখছে মৌসম ভবন। সাগরে সৃষ্ট ওই ঘূর্ণাবর্তে বাংলার ঠান্ডার তাল কাটার সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করছে হাওয়া অফিস। যে ঘূর্ণাবর্তটি আন্দামান সাগরে ঘনীভূত হচ্ছে, ২৩ নভেম্বরের মধ্যে তা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে তার অভিমুখ তামিলনাড়ু, শ্রীলঙ্কা উপকূলের দিকে হবে। অন্তত সেই সম্ভাবনাই বেশি। ফলে বাংলার চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই বলে মনে করছেন আবহবিদরা।

    জেলায় জেলায় কী তাপমাত্রা?

    গত দু’দিন ধরে পতন অব্যাহত থাকলেও বুধবার যেন সেই পতনে রাশ পড়েছে। বিকেলে ঠান্ডার শিরশিরানি মিললেও গত দু’দিনের তুলনায় তা যেন একটু কম। ফলে জাঁকিয়ে শীত পড়ার সময় এখনও আসেনি বলে জানিয়েছে আবহাওয়া (Weather Update) দফতর। এই মুহূর্তে বাকি জেলাগুলিতে শীতের আমেজ ভালোই টের পাওয়া যাচ্ছে। কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা ইতিমধ্যেই ১৫ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছে। পুরুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। শান্তিনিকেতনে তাপমাত্রা ১৩, ঝাড়গ্রামে ১৮ ও বর্ধমানে তাপমাত্রা নেমেছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে আপাতত কুয়াশার হাত থেকে মুক্তি মিলবে না রাজ্যবাসীর। কুয়াশার জেরেই চলতি মাসে জাঁকিয়ে শীতের দেখা মিলবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Slams Trudeau Govt: নিজ্জর হত্যা নিয়ে ‘মানহানিকর প্রচার’, কানাডাকে কড়া জবাব ভারতের

    India Slams Trudeau Govt: নিজ্জর হত্যা নিয়ে ‘মানহানিকর প্রচার’, কানাডাকে কড়া জবাব ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডার ট্রুডো সরকারকে ফের একহাত নিল ভারত! দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক এমনিতেই তলানিতে। এমতাবস্থায় বুধবার কানাডার একটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনকে ‘উদ্ভট’ উল্লেখ করে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল (India Slams Trudeau Govt)।

    কানাডিয়ান সংবাদপত্রে অভিযোগ (India Slams Trudeau Govt)

    ওই প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে, খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরকে হত্যার (Nijjar Killing) ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সচেতন ছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জয়সওয়াল এই অভিযোগকে ‘মানহানিকর প্রচার’ বলে অভিহিত করেছেন। কানাডার এক সংবাদপত্রের একটি প্রতিবেদনে, অজ্ঞাত কানাডীয় কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরকে হত্যার পরিকল্পনা সম্পর্কে অবগত ছিলেন।

    মুখের মতো জবাব ভারতের

    এরই প্রেক্ষিতে জয়সওয়াল বলেন, “কানাডার একটি সরকারি সূত্র থেকে সংবাদপত্রে দেওয়া এমন উদ্ভট বিবৃতিগুলি যথাযথ অবজ্ঞার সঙ্গে প্রত্যাখ্যান করা উচিত। এ ধরনের মানহানিকর প্রচার কেবল আমাদের উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ককে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করে।” গত জুনে (India Slams Trudeau Govt) ভ্যাঙ্কুভারে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি তথা কানাডিয়ান নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জরকে গুলি করে খুন করে আততায়ীরা। তার পরেই কূটনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয় দুই দেশের মধ্যে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর অভিযোগ, নিজ্জর হত্যায় ভারতীয় এজেন্টরা জড়িত ছিল।

    আরও পড়ুন: “গালওয়ানের মতো ঘটনা এড়ানো উচিত”, চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বললেন রাজনাথ

    তিনি দাবি করেন, এই বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য তথ্য গোয়েন্দা সহযোগীদের, যার মধ্যে আমেরিকাও রয়েছে, শেয়ার করা হয়েছিল। চলতি বছরের অক্টোবর মাসে কানাডা ভারতীয় হাই কমিশনার সঞ্জয় ভার্মা এবং অন্যান্য কূটনীতিকদের নাম উল্লেখ করে নিজ্জর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ করে। এরই প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে ভারত তাঁদের ফিরিয়ে আনে। কানাডিয়ান চার্জ দ্যা’ফেয়ার্স স্টুয়ার্ট হুইলার-সহ পাঁচ কূটনীতিককে বহিষ্কার করে নয়াদিল্লি।

    নিজ্জর, নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন খালিস্তান টাইগার ফোর্সের মূল পরিকল্পনাকারী, দিল্লির ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ জঙ্গিদের একজন। তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে পঞ্জাবে এক হিন্দু পুরোহিতকে হত্যাও। নিজ্জরকে (Nijjar Killing) ধরতে পারলে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে বলে ঘোষণাও করেছিল (India Slams Trudeau Govt) জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘এটা ১৪০ কোটি ভারতীয়র প্রাপ্য’’, গায়ানা, ডমিনিকার সর্বোচ্চ সম্মান পেয়ে আপ্লুত মোদি

    PM Modi: ‘‘এটা ১৪০ কোটি ভারতীয়র প্রাপ্য’’, গায়ানা, ডমিনিকার সর্বোচ্চ সম্মান পেয়ে আপ্লুত মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা মহামারীর সময়ে বিশ্ববাসীর কাছে ত্রাতা হয়ে উঠেছিল ভারত। এগিয়ে দিয়েছিল সাহায্যের হাত। ভারতের কাছ থেকে সে সময় যে সহযোগিতা পেয়েছিল তার কৃতজ্ঞতা স্বরূপ নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) হাতে সর্বোচ্চ সম্মান তুলে দিলেন ‘কমনওয়েলথ অব ডমিনিকা’র প্রেসিডেন্ট সিলভানি বার্টন। ডমিনিকার (Dominica) পর মোদির হাতে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান তুলে দিল গায়ানাও (Guyana)।

    ডমিনিকার কৃতজ্ঞতা

    ‘ডমিনিকা’-র সর্বোচ্চ জাতীয় সম্মানে সম্মানিত হলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। এক বিবৃতিতে ডমিনিকা জানিয়েছে, ‘‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে যে সম্মান প্রদান করা হল তা কেবল ভারত এবং ডোমিনিকা-র মধ্যে বন্ধুত্ব এবং সহযোগিতার প্রতীক নয়, বিশ্ব অতিমারির কঠিন সময়ে ভারতের সাহায্যের স্বীকৃতিও।’’

    ১৪০ কোটি ভারতীয়র সম্মান

    বুধবার প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ‘দ্য অর্ডার অব এক্সিলেন্স’ (The Order Of Excellence) সম্মানে ভূষিত করে গায়ানা। এদিন এই সম্মানটি মোদির হাতে তুলে দেন গায়ানার প্রেসিডেন্ট ডঃ ইরফান আলি। গায়ানার সর্বোচ্চ সম্মান পেয়ে আপ্লুত মোদি এদিন মঞ্চে দাঁড়িয়ে বলেন, ‘‘গায়ানার সর্বোচ্চ সম্মান আমার হাতে তুলে দেওয়ার জন্য বন্ধু ইরফান আলিকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সম্মান শুধু আমার একার নয়। এটা ১৪০ কোটি ভারতীয়র প্রাপ্য। ভারত এবং গায়ানার অভ্যন্তরীণ বন্ধন এভাবেই দৃঢ় হোক। দুই দেশের ইতিহাস প্রমাণ করে যে কীভাবে তারা ঐতিহ্য এবং বিশ্বাসের বন্ধনে বারেবারে মিশে গিয়েছে।’’

    নেতাদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন

    ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গায়ানায় পোঁছান, এখানে তিনি জর্জটাউনে ভারত-ক্যারিকম শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন যে গায়ানার জনগণের দক্ষতা বিকাশ এবং সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভারত অনেক বড় অবদান রেখেছে। অন্যদিকে, গায়ানার রাষ্ট্রপতি মহম্মদ ইরফান আলি প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসা করে তাঁকে তাঁর প্রভাবশালী নেতৃত্ব এবং উন্নয়নশীল দেশগুলিতে অবদানের জন্য ‘নেতাদের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন’ হিসেবে উল্লেখ করেন। গায়ানার রাষ্ট্রপতি ইরফান আলি মোদির শাসনব্যবস্থার প্রশংসা করে বলেছেন যে গায়ানা এবং অন্যান্য দেশও তাঁর কার্যপদ্ধতি গ্রহণের দিকে মনোযোগ দিয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bara Mangwa: কমলালেবুর বাগান, তিস্তার সর্পিল জলধারা! নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর বড়া মাঙ্গোয়া!

    Bara Mangwa: কমলালেবুর বাগান, তিস্তার সর্পিল জলধারা! নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর বড়া মাঙ্গোয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলার অন্যতম সেরা পর্যটন কেন্দ্র তিনচুলে বর্তমানে প্রকৃতিপ্রেমিক পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই তিনচুলে থেকে প্রায় ৪ কিমি দূরে এক অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর স্থান বড়া মাঙ্গোয়া (Bara Mangwa)। প্রায় ৪৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত নির্জন, অনাবিল পাহাড়ি গ্রাম বড়া মাঙ্গোয়া। একদিকে পাহাড়ের গায়ে ঝুম চাষ, কমলা লেবুর বাগান, অপর দিকে তিস্তা নদীর সর্পিল জলধারার পাহাড়ি সুরমূর্ছনা। তার সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত করে তুলেছে আকাশ ছুঁতে চাওয়ার দুঃসহ স্পর্ধা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা পাহাড়ের সারি। মন ভালো করে দেওয়ার জন্য যা যা থাকা দরকার, তার সব কিছুই উপস্থিত এখানে। এখান থেকে বিভিন্ন ছোট ছোট ট্রেকিং রুট চলে গিয়েছে বিভিন্ন দিকে। নেচার ট্রেইলে হাঁটতে হাঁটতে গিয়ে দেখে আসা যায় প্রায় জনমানবহীন সুন্দর পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত ভিউ পয়েন্ট এবং চোরতেন। বড়া মাঙ্গোয়া থেকে ঘুরে নেওয়া যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার ছায়ায় ঢাকা পেশক চা বাগান।

    ইকো ট্যুরিজমের নয়া পীঠস্থান (Bara Mangwa)

    বড়া মাঙ্গোয়া থেকে আরও প্রায় ৩-৪ কিমি ট্রেকিং করে যাওয়া যায় আরও একটি সুন্দর পাহাড়ি গ্রাম ছোটা মাঙ্গোয়ায়। বর্তমানে ইকো ট্যুরিজমের নয়া পীঠস্থান হয়ে উঠেছে এই বড়া মাঙ্গোয়া এবং ছোটা মাঙ্গোয়া। কমলা বাগানে ঘেরা এই ছোটা মাঙ্গোয়া থেকে একদিকে বয়ে চলা তিস্তা, আর অপর দিকে কাঞ্চনজঙ্ঘার রুপ দেখে মুগ্ধ হতে হবেই। এই ছোটা মাঙ্গোয়া থেকে ভোরের সূর্যোদয় দর্শন করা এক অভাবনীয় অনুভূতি। এছাড়াও বড়া মাঙ্গোয়া (Bara Mangwa) এবং ছোটা মাঙ্গোয়ায় শুধু যে কমলালেবুর বাগান আছে তাই নয়, এখানে চাষ হচ্ছে বিভিন্ন অরগ্যানিক সারের ব্যবহারে তৈরি করা বিভিন্ন মূল্যবান ভেষজ উদ্ভিদ। শুধু আপেল নয়, এখানকার মুসম্বি লেবুর সুখ্যাতি আছে সর্বত্র। এখান থেকে তিস্তা ও রঙ্গিত নদীর বুকে র‍্যাফটিংও করে নেওয়া যায়। ঘুরে নেওয়া যায় কাছেই পাশের তাকলিঙ গ্রামের মনাস্ট্রিটিও।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন?

    কলকাতা থেকে ট্রেনে এনজেপি অথবা ধর্মতলা থেকে বাসে শিলিগুড়ি এসে সেখান থেকে সেবক ও তিস্তাবাজার হয়ে প্রায় ৬০ কিমি পথ এই বড়া মাঙ্গোয়া (Bara Mangwa)। যেতে হবে গাড়িতে। আর বড়া মাঙ্গোয়া থেকে একটু কষ্ট করে পাহাড়ি পথে কমলালেবুর বাগানের মধ্য দিয়ে প্রায় ২ কিমি দূরে ছোটা মাঙ্গোয়া। বড়া মাঙ্গোয়া আর ছোটা মাঙ্গোয়ায় রয়েছে অসংখ্য হোমস্টে। এগুলিতে একদম ঘরের আতিথেয়তায় স্থানীয় মানুষজনের সহজ-সরল জীবনের সঙ্গেও পরিচিত হওয়া যায় (Natural beauty)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Giriraj Singh: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    Giriraj Singh: ‘‘পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো’’, বেলডাঙাকাণ্ডে মমতাকে আক্রমণ গিরিরাজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেলডাঙা ইস্যুতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) তীব্র আক্রমণ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh)। নিজের মন্তব্যে গিরিরাজ সিং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে উত্তর কোরিয়ার স্বৈরাচারী শাসক কিম জং উনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। গিরিরাজ সিং এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তোপ দেগে জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে।

    রোহিঙ্গাদের অভ্যর্থনা জানাতে রেড কার্পেট পেতেছে মমতা সরকার, অভিযোগ গিরিরাজের 

    কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রীর (Giriraj Singh) আরও অভিযোগ, ‘‘তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গে মুসলিম গুন্ডারা আধিপত্য কায়েম করেছে এবং বাংলার সরকার রোহিঙ্গা শরণার্থীদের অভ্যর্থনা জানাতে লাল কার্পেট পেতেছে।’’ তাঁর আরও অভিযোগ, ‘‘হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা বিপন্ন পশ্চিমবঙ্গে।’’ এখানেই উত্তর কোরিয়ার স্বৈরাচারী শাসক কিম জং উনের সঙ্গে মমতার তুলনা টেনে গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh) বলেন, ‘‘মমতার মুখ্যমন্ত্রিত্বে রাজ্যে কোনও আইনশৃঙ্খলা নেই। হিন্দুরা পালানোর মতো অবস্থায় আর রোহিঙ্গাদের অভ্যর্থনা জানানো হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ চলছে কিং জং উনের শাসনের মতো। বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে। আওয়াজ উঠলেই দমিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু, এই সরকার আর বেশি দিন টিকবে না।’’ প্রসঙ্গত বিহারের বেগুসরাইয়ের সাংসদ হলেন গিরিরাজ সিং। তিনি আরও অভিযোগ করেছেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাংবিধানিক কাঠামো মানেন না।’’

    বাংলায় ক্ষমতায় এলে বন্ধ করা হবে অনুপ্রবেশ 

    প্রসঙ্গত, কার্তিক পুজোয় বেলডাঙাতে দুই গোষ্ঠী সংঘর্ষ শুরু হয়। এই সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন আহত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এরপরে গোটা জেলায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রেখেছে প্রশাসন। অন্যদিকে, মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচন সম্পর্কে বলতে গিয়ে গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh) বলেন, ‘‘এনডিএ সরকার তৈরি হবে ঝাড়খণ্ড এবং মহারাষ্ট্রে। আমরা যদি একবার ঝাড়খণ্ডে সরকার গঠন করতে পারি, তাহলে বাংলার মধ্য দিয়ে অনুপ্রবেশ বন্ধ করব। আর বাংলায় ক্ষমতা এলে সম্পূর্ণ অনুপ্রবেশ বন্ধ করা হবে।’’ প্রসঙ্গত, সদস্য সমাপ্ত হওয়া ঝাড়খণ্ড ও মহারাষ্ট্রে সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার, এমনটাই উঠে এসেছে বিভিন্ন জনমত সমীক্ষায়। আগামী ২৩ নভেম্বর ২ রাজ্যে ভোট গণনা রয়েছে। ঝাড়খণ্ডে এবারের নির্বাচনে সবথেকে বড় ইস্যু ছিল অনুপ্রবেশ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Stomach cancer: চল্লিশের পরেই পাকস্থলীর ক্যান্সার বাড়াচ্ছে উদ্বেগ! কোন কোন খাবারে বাড়ছে এই রোগ?

    Stomach cancer: চল্লিশের পরেই পাকস্থলীর ক্যান্সার বাড়াচ্ছে উদ্বেগ! কোন কোন খাবারে বাড়ছে এই রোগ?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ক্যান্সারের দাপট বাড়ছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ভারতেও বাড়ছে এর দাপট। অন্যদিকে, গত কয়েক বছর ধরে দেশ জুড়ে পাকস্থলীর ক্যান্সারে (Stomach cancer) আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষত তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এই ক্যান্সারের দাপট বাড়ার জেরেই উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল।

    কী বলছে পরিসংখ্যান?

    গত দেড় দশকে দেশ জুড়ে নানা ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়েছে। সেই তালিকায় রয়েছে স্টমাক ক্যান্সার বা পাকস্থলীর ক্যান্সার। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে যে কয়েকটি ক্যান্সার বাড়তি উদ্বেগ তৈরি করছে, সেই তালিকায় প্রথমের দিকেই রয়েছে স্টমাক ক্যান্সার। পুরুষদের মধ্যে সমীক্ষা চালিয়ে দেখা গিয়েছে, যে সমস্ত ক্যান্সারে পুরুষেরা বেশি আক্রান্ত হন, তার প্রথম পাঁচেই রয়েছে স্টমাক ক্যান্সার। মহিলাদের ক্ষেত্রে তালিকার সাত নম্বরে রয়েছে স্টমাক ক্যান্সার। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, আগেও এই ক্যান্সারের দাপট ছিল। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যেত, পঞ্চান্ন বছরের বেশি বয়সিরা এই রোগে আক্রান্ত হতেন। ষাটোর্ধ্বদের রোগ নির্ণয় করে জানা যেত। কিন্তু গত কয়েক বছরে এই রোগে তরুণ প্রজন্মের আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, চল্লিশের পরেই এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে‌। যা যথেষ্ট উদ্বেগজনক।

    কেন বাড়ছে স্টমাক ক্যান্সারের দাপট? (Stomach cancer)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্টমাক ক্যান্সারে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ জীবন যাপনের ধরন। তরুণ প্রজন্মের অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন বিপদ বাড়াচ্ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ মদ্যপানকে ‘স্টাইল স্টেটমেন্ট’ ভাবছেন। জন্মদিন হোক বা অফিসের প্রমোশন, মদ বন্ধুমহলে আড্ডা দেওয়ার অবশ্য সঙ্গী হয়ে উঠছে। আর এটাই চরম ক্ষতি করছে। এর পাশপাশি ক্যাফরিন জাতীয় খাবার অর্থাৎ কফি খাওয়ায় অভ্যস্ত হয়ে যাওয়াও আরও একটি কারণ। তরুণ প্রজন্মের (Young generation) একাংশ মারাত্মক কফি পান করতে ভালোবাসে। অনেক সময়েই তারা খালি পেটে একাধিক কাপ কফি খাচ্ছেন‌। এই অভ্যাস ভয়ঙ্কর। পাকস্থলীর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। 
    এর পাশপাশি অতিরিক্ত মশলা জাতীয় খাবার এবং চর্বি জাতীয় খাবার পাকস্থলীর ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, চটজলদি মশলাদার খাবারেই তরুণ প্রজন্মের একাংশ অভ্যস্ত। বার্গার, পিৎজা এখন অনেকের নিয়মিত খাবারের তালিকায় থাকে, যা বিপজ্জনক। এই ধরনের খাবারে থাকে মারাত্মক রাসায়নিক। ফলে এই খাবার পাকস্থলীর জন্য খুবই ক্ষতিকারক। তাই এই ধরনের খাদ্যাভ্যাস থাকলে স্টমাক ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়বে।

    কীভাবে স্টমাকের যত্ন নেবেন?

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস একাধিক রোগ মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। স্টমাক ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও তাই খাবারেই ভরসা রাখছেন চিকিৎসকদের একাংশ। 
    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত টক দই জাতীয় খাবার খেতে হবে। এই ধরনের খাবারে প্রাকৃতিক প্রোবায়োটিক থাকে। অর্থাৎ ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা মানুষের শরীরের পক্ষে উপকারী। তাই নিয়মিত টক দই খেলে পাকস্থলী সুস্থ (Stomach cancer) থাকে‌। 
    ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার স্টমাকের জন্য বিশেষ উপকারী বলেই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, আলু, গাজর, টমেটো ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবার। এই ধরনের খাবার পাকস্থলীর কার্যক্ষমতা বাড়ায়। তাই নিয়মিত এই ধরনের সব্জি খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে। 
    পাকস্থলী সুস্থ রাখতে ফাইবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ফাইবার হজমে সাহায্য করে। শরীরে ক্ষতিকারক অ্যাসিড তৈরি করা আটকায়। এর ফলে স্টমাক ভালো থাকে। তাই নিয়মিত ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার মেনুতে রাখা জরুরি। নাশপাতি, আপেল, আটার তৈরি রুটি, বাঁধাকপির মতো সব্জি নিয়মিত খেলে দেহে প্রয়োজনীয় ফাইবারের জোগান বজায় থাকে। এতে শরীর সুস্থ থাকে। 
    ভিটামিন সি শরীর সুস্থ রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। স্টমাক ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও ভিটামিন সি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান বলেই জানাচ্ছেন‌ চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, লেবু, বেরি, কিউই জাতীয় ফল নিয়মিত খেলে শরীরে ভিটামিন‌ সি-র চাহিদা সহজে পূরণ হয়। এর ফলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India China Relation: “গালওয়ানের মতো ঘটনা এড়ানো উচিত”, চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বললেন রাজনাথ

    India China Relation: “গালওয়ানের মতো ঘটনা এড়ানো উচিত”, চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে বললেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গালওয়ানের মতো ঘটনা এড়ানো উচিত।” চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে সাফ জানিয়ে দিলেন ভারতের (India China Relation) প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। বুধবার লাওসের ভিয়েনতিয়ানে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেছিলেন রাজনাথ এবং চিনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডং জুন। লাদাখে সেনা অপসারণের পর এই প্রথম মুখোমুখি হলেন দুই প্রতিবেশী দেশের দুই প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

    কী বললেন রাজনাথ? (India China Relation)

    বৈঠকে রাজনাথ বলেন, “বিশ্বের দুটি বৃহত্তম জাতি ভারত ও চিনের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বৈশ্বিক শান্তি ও সমৃদ্ধির ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।” তিনি বলেন, “যেহেতু উভয় দেশই প্রতিবেশী এবং ভবিষ্যতেও তাই থাকবে, তাই আমাদের সংঘাতের পরিবর্তে সহযোগিতার উপর জোর দিতে হবে।” দুই নেতা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার পরিস্থিতি এবং চার বছরের বেশি সময় ধরে যেখানে দুই পক্ষ অচলাবস্থায় ছিল সেই এলাকাগুলিতে সেনা অপসারণ নিয়ে পর্যালোচনা করেন। রাজনাথ বলেন (India China Relation), “২০২০ সালের দুর্ভাগ্যজনক সীমান্ত সংঘর্ষ থেকে উভয় দেশের শিক্ষা নেওয়া উচিত। ভারত-চিন সীমান্তে শান্তি চাই।”

    সহযোগিতার দিকে মনোনিবেশের প্রস্তাব

    প্রসঙ্গত, রাশিয়ার কাজানে ব্রিকস সম্মেলনে পার্শ্ববৈঠকে সীমান্তে সেনা অপসারণ চুক্তি এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং চিনা রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের বৈঠকের পরে এটিই ছিল দুই প্রতিরক্ষামন্ত্রীর প্রথম বৈঠক। সেখানে রাজনাথ বলেন, “আমাদের সংঘাতের পরিবর্তে সহযোগিতার দিকে মনোনিবেশ করতে হবে।” বুধবার থেকে তিন দিনের লাওস সফরে গিয়েছেন রাজনাথ। আসিয়ান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বৈঠক প্লাসে যোগ দিতে গিয়েছেন তিনি। এটি একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে ১০-দেশের আসিয়ান এবং এর আটটি ডায়ালগ পার্টনার – ভারত, চিন, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, রাশিয়া এবং আমেরিকা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রসঙ্গত, এই ফোরামের বর্তমান চেয়ারম্যান লাওস। তারাই আয়োজন করেছে এই বৈঠকের।

    আরও পড়ুন: ভারত-ক্যারিবিয়ান সম্প্রদায়ের সম্পর্ক মজবুত করতে সাত দফা প্রস্তাব দিলেন মোদি

    উচ্চ হিমালয় অঞ্চলের লাদাখে সামরিক অচলাবস্থা প্রধানত পাঁচটি অঞ্চলে ঘটে, যা প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর অবস্থিত। এগুলি হল, গালওয়ান, প্যাংগং, গোগরা হট স্প্রিংস, দেপসাং এবং ডেমচক। গালওয়ানে দুই দেশের সংঘাতের পর তলানিতে ঠেকেছিল ভারত-চিন সম্পর্ক (Rajnath Singh)। সেই সম্পর্কেরই বরফ গলছে বলে ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের (India China Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Awami League: বাংলাদেশে এখনই নিষিদ্ধ নয় আওয়ামি লিগ, কোন আশঙ্কায় পিছিয়ে গেলেন ইউনূস?

    Awami League: বাংলাদেশে এখনই নিষিদ্ধ নয় আওয়ামি লিগ, কোন আশঙ্কায় পিছিয়ে গেলেন ইউনূস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে না শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগকে (Awami League)। আওয়ামি লিগকে নিষিদ্ধ করার আইনি রাস্তায় হাঁটা শুরু করেও তা স্থগিত রাখল মহম্মদ ইউনূসের সরকার। এ জন্য যে আইনটি সংশোধনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকারের আইন মন্ত্রক, বুধবার ঢাকায় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সেটি অনুমোদন করা হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকারের এই অবস্থান বদলের ফলে আওয়ামি লিগ জাতীয় সংসদের আগামী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ পেতে পারে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মত। 

    কী বলছে অন্তর্বর্তী সরকার

    প্রসঙ্গত, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে গত ১৮ নভেম্বর সরকারের তরফে আইন সংশোধনের যে খসড়া জমা দেওয়া হয়েছিল তাতে বলা হয়েছিল, কোনও রাজনৈতিক দল বা সংগঠন খুন, গুম, নির্যাতনের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলে তাদের স্বীকৃতি স্থগিত বা বাতিল করা যাবে। কিন্তু বুধবার অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক শেষে বলেন, ‘‘আদালত যদি মনে করে, তা হলে মানবতা বিরোধী অপরাধে কোনও রাজনৈতিক দলের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে সুপারিশ করতে পারবে। কিন্তু সরাসরি কোনও পদক্ষেপ করা যাবে না।’’ ওয়াকিবহাল মহলের খবর, আওয়ামি লিগকে (Awami League) নিষিদ্ধ করার দাবি পূরণের জন্য বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরফে বারে বারে চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছিল। তা বাস্তবায়নেই ওই আইনটি সংশোধনের চেষ্টা হয়েছিল। কিন্তু ইউনূস প্রশাসন আপাতত ওই পথে হাঁটছে না।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে নকল টাকা এনে মহাকুম্ভে ছড়ানোর চক্রান্ত, বাংলার জাকিরের খোঁজে পুলিশ

    কেন পিছিয়ে গেলেন ইউনূস?

    বিএনপি-সহ একাধিক রাজনৈতিক দল এই উদ্যোগে আপত্তি তুলেছে। বিএনপি-সহ অন্য দলগুলির আশঙ্কা, শেখ হাসিনার পার্টিকে নিষিদ্ধ করা হলে তাতে আওয়ামি লিগের (Awami League) পুনরুজ্জীবন সহজ হয়ে যেতে পারে। অন্য নাম নিয়ে তারা নির্বাচনের ময়দানে বাকিদের সামনে চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠতে পারে। এছাড়া ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে ভয়ে আছে ইউনূস সরকারের। ট্রাম্প প্রশাসন কিছুতেই আওয়ামি লিগের মতো প্রতিষ্ঠিত পুরনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার উদ্যোগে সায় দেবে না অনুমান করে পিছিয়ে গেলেন ইউনূস। বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ইউনূস আগেই জানিয়েছেন, তিনি রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে নন। নির্বাচনে মানুষ তাদের বর্জন করলে তারা রাজনীতি করতে পারবে না। বিষয়টি দেশবাসীর উপর ছেড়ে দেওয়াই ভালো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur: অশান্ত মণিপুর, ইম্ফল উপত্যকায় ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ স্কুল-কলেজ, মোবাইল ইন্টারনেট

    Manipur: অশান্ত মণিপুর, ইম্ফল উপত্যকায় ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ স্কুল-কলেজ, মোবাইল ইন্টারনেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত মণিপুরের (Manipur) ইম্ফল উপত্যকায় শনিবার, ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত সমস্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিল প্রশাসন। প্রসঙ্গত, সে রাজ্যের পড়ুয়াদের ও শিক্ষকদের নিরাপত্তার কথা ভেবেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে রাজ্য সরকার। জানা গিয়েছে, জিরিবামের পাশাপাশি, ইম্ফল পশ্চিম, ইম্ফল পূর্ব, থৌবাই, বিষ্ণুপুর, কাকচিং জেলাতে নতুন করে অশান্তি ছড়াতে শুরু করে। এরই মধ্যে ভোর পাঁচটা থেকে দুপুর বারোটা পর্যন্ত কার্ফুতে কিছু ছাড় দেওয়া হচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে জনগণ নিজেদের অতি প্রয়োজনীয় কাজগুলোকে সারতে পারবেন। তবুও অত্যন্ত সতর্কভাবেই এগোতে চাইছে প্রশাসন। নির্দেশ জারি করা হয়েছে যে এই সময়ের মধ্যে কোথাও যেন ভিড় না জমে।

    আরও তিনদিন বন্ধ মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা

    ঠিক এই আবহে মণিপুরের (Manipur) সরকার সাত জেলায় আরও তিনদিন (শনিবার পর্যন্ত) মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সাত জেলা হল— ইম্ফল পূর্ব, ইম্ফল পশ্চিম, কাকচিং, বিষ্ণুপুর, থৌবল, চূড়াচাঁদপুর এবং কাংপোকপি। প্রসঙ্গত, অশান্তি ঠেকাতে ১৬ নভেম্বর থেকে মণিপুরের সাত জেলায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়। পরে ব্রডব্যান্ড পরিষেবা চালু হলেও, মোবাইলে ফেরেনি ইন্টারনেট সংযোগ। এবার তা আরও তিনদিন বৃদ্ধি করা হল।

    চিদম্বরমের বিতর্কিত মন্তব্য, ব্যবস্থার দাবি মণিপুর (Manipur) কংগ্রেসের

    একই সঙ্গে এই আবহে মণিপুর (Manipur violence) কংগ্রেস, দলেরই কেন্দ্রীয় নেতা পি চিদম্বরমের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার আর্জি জানিয়ে চিঠি লিখল মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে। মণিপুরের (Manipur) এই হিংসার ঘটনায় চিদম্বরম প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবি তুলেছিলেন নিজের সমাজমাধ্যমের পোস্টে। এ নিয়েই শুরু হয় জল ঘোলা। দলের সভাপতিকে লেখা চিঠিতে কংগ্রেস নেতারা বলেন, ‘‘আমরা স্বতঃপ্রণোদিতভাবে এই ঘটনা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। মণিপুরের সংকটের সময় এমন মন্তব্য কখনও মানা যায় না।’’ শুধু তাই নয়, ওই চিঠিতে আরও লেখা হয়েছে, ‘‘এমন ধরনের ভাষা ব্যবহার করেছেন চিদম্বরম, তাতে বর্তমান পরিস্থিতিতে আরও অশান্তি ছড়াবে বলে মনে হচ্ছে।’’

    কুকিদের বিরুদ্ধে মহিলা-শিশুদের অপহরণ ও খুনের অভিযোগ

    সম্প্রতি, মেইতেই সম্প্রদায়ের ছয় জনকে অপহরণ করে তাঁদেরকে হত্যার অভিযোগ ওঠে মণিপুরের কুকি জঙ্গিদের বিরুদ্ধে। প্রসঙ্গত, মণিপুরের (Manipur) উদ্বাস্তু ক্যাম্পে থাকা তিন জন মহিলা সহ তিনজন শিশু হঠাৎই নিখোঁজ হয়ে যায়। মেইতেই সংগঠনের তরফ থেকে দাবি করা হয় যে, তাঁদেরকে অপহরণ করেছে কুকি জঙ্গিরা। গত ১১ নভেম্বর একদল বিক্ষুদ্ধ জনতা বোরোবেকরা অঞ্চলে  পুলিশ স্টেশনের হামলা চালায়। জানা যায়, হামলা চালানোর পরে সেখান থেকে ফেরার সময় তারা তিন মহিলা সহ তিন শিশুকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। ওই ৬ জন একই পরিবারের সদস্য ছিলেন। পরবর্তীকালে তাঁদের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। এরপর থেকেই ফের হিংসার আগুনে জ্বলতে থাকে মণিপুর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ভারত-ক্যারিবিয়ান সম্প্রদায়ের সম্পর্ক মজবুত করতে সাত দফা প্রস্তাব দিলেন মোদি

    PM Modi: ভারত-ক্যারিবিয়ান সম্প্রদায়ের সম্পর্ক মজবুত করতে সাত দফা প্রস্তাব দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও ক্যারিবিয়ান কমিউনিটির (CARICOM) মধ্যে সম্পর্ক আরও মজবুত করতে ‘সেভেন কী পিলার’ বা সাত ‘প্রধান স্তম্ভে’র প্রস্তাব করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “নয়াদিল্লি এই সম্পর্ককে নয়া উচ্চতায় নিয়ে যেতে সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

    সাত দফা প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর

    বুধবার প্রধানমন্ত্রী যোগ দিয়েছিলেন দ্বিতীয় ভারত-ক্যারিবিয়ান কমিউনিটি (CARICOM) শীর্ষ সম্মেলনে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ক্যারিবিয়ান পার্টনার দেশগুলির নেতারা। সেখানেই সেভেন ‘কী পিলারে’র প্রস্তাব দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রসঙ্গত, এদিনই প্রধানমন্ত্রী পৌঁছান গায়ানায়। গত ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই প্রথম কোনও ভারতীয় রাষ্ট্রপ্রধান গায়ানা সফরে গেলেন। এক্স হ্যান্ডেলে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, ‘‘এদিন মোদি গ্রেনাডার প্রধানমন্ত্রী ডিকন মিচেলের সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় ভারত-ক্যারিকম সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন।’’

    সাত প্রধান স্তম্ভগুলি কী কী?

    সম্মেলনে নেতারা অর্থনৈতিক সহযোগিতা, কৃষি ও খাদ্য সুরক্ষা, স্বাস্থ্য ও ওষুধ শিল্প এবং বিজ্ঞান ও উদ্ভাবনের মতো ক্ষেত্রে সম্পর্ক জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন। এই সম্মেলনেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ভারত ও ক্যারিকমের (CARICOM) মধ্যে সম্পর্ক আরও মজবুত করতে সাত প্রধান স্তম্ভের প্রস্তাব দেন। এগুলি হল, সি-ক্যাপাসিটি বিল্ডিং (সশক্তিকরণ), এ-এগ্রিকালচার অ্যান্ড ফুড সিকিউরিটি (কৃষি ও খাদ্য সুরক্ষা), আর-রিনিউয়েবল এনার্জি অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ (পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি ও জলবায়ু পরিবর্তন), আই-ইনোভেশন, টেকনোলজি অ্যান্ড ট্রেড (উদ্ভাবন, প্রযুক্তি ও বাণিজ্য), সি-ক্রিকেট অ্যান্ড কালচার (ক্রিকেট ও সংস্কৃতি), ও-ওশেন ইকোনমি (সমুদ্র অর্থনীতি), এম-মেডিসিন অ্যান্ড হেল্থ কেয়ার (ওষুধ ও চিকিৎসা)। ভারত ও ক্যারিকম দেশগুলির সম্পর্ক প্রসঙ্গে মোদি (PM Modi) বলেন, “আমাদের সম্পর্ক আমাদের অভিন্ন অতীত অভিজ্ঞতা, বর্তমানের অভিন্ন প্রয়োজন এবং ভবিষ্যতের অভিন্ন আকাঙ্ক্ষার উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। ভারত এই সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

    আরও পড়ুন: মহারাষ্ট্রের কুর্সিতে ফিরছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন মহাযূতি জোট, বলছে সমীক্ষা

    মোদি (PM Modi)  বলেন, “পাঁচটি টি – ট্রেড (বাণিজ্য), টেকনোলজি (প্রযুক্তি), ট্যুরিজম (পর্যটন), ট্যালেন্ট (দক্ষতা) এবং ট্র্যাডিশন (ঐতিহ্য) প্রচারের জন্য একটি অনলাইন পোর্টাল তৈরি করা যেতে পারে, যা বেসরকারি খাত এবং সব দেশের স্টেকহোল্ডারদের সংযুক্ত করবে।” তিনি বলেন, “ভারত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ খাতে এগিয়ে যাচ্ছে। গত বছর ভারত-ক্যারিকম (CARICOM) বৈঠকের সময়, আমরা এসএমই খাতের জন্য ১০ লক্ষ মার্কিন ডলারের অনুদান ঘোষণা করেছিলাম। এখন আমাদের এর বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত।” এদিকে, গায়ানা সফরে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ভারত ও গায়ানার মধ্যে ১০টি মউ স্বাক্ষর করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে কৃষি, ওষুধ শিল্প এবং ক্যারিবীয় দেশটিতে ইউপিআই প্রয়োগের মতো ক্ষেত্রও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share