Tag: bangla news

bangla news

  • UNSC: রাষ্ট্রপুুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিকে জোরালো সমর্থন ফ্রান্সের

    UNSC: রাষ্ট্রপুুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিকে জোরালো সমর্থন ফ্রান্সের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপুঞ্জের (United Nations) নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদ প্রাপ্তির বিষয়ে জোরালো সমর্থন জানালেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁ (Emmanuel Macron)। এর আগে ভারতকে সমর্থন জানিয়েছিল আমেরিকা। ফলে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভারতের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়া ‘অবশ্যম্ভাবী’ বলেই মনে করছে কূটনৈতিক মহল। রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ পরিষদে (UNGA) ভাষণ দেওয়ার সময়, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জানান, রাষ্ট্রপুঞ্জকে আরও শক্তিশালী এবং কার্যকরী করে তোলার জন্য ভারতকে নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্য হিসেবে দেখতে চায় ফ্রান্স।

    ফ্রান্সের সমর্থন

    বর্তমানে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) পাঁচটি সদস্য রাষ্ট্র রয়েছে। আমেরিকা, রাশিয়া, চিন, ব্রিটেন ও ফ্রান্স। নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়ার ক্ষেত্রে ভারতের পক্ষেই যে বিশ্বের একটি বড় অংশ রয়েছে, তা প্রমাণিত। নিউ ইয়র্কে সাধারণ পরিষদে (United Nations) বক্তব্য রাখার সময় মাক্রঁ বলেন, “আসুন, রাষ্ট্রপুঞ্জকে আরও কার্যকর করি। আমাদের এটিকে আরও প্রতিনিধিত্বমূলক করতে হবে এবং এ কারণেই ফ্রান্স নিরাপত্তা পরিষদকে সম্প্রসারিত করার পক্ষে। এজন্য জার্মানি, জাপান, ভারত এবং ব্রাজিলকে স্থায়ী সদস্য পদ দেওয়া উচিত।” 

    কেন দরকার ভারতকে

    ভারত এখন শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে অগ্রগণ্য। ভারতীয় অর্থনীতিতে বৃদ্ধির হার বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে শুরু করে বিশ্বে সন্ত্রাস মোকাবিলায় ভারত সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছে। তাই নিরাপত্তা পরিষদে (UNSC) ভারতের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়া উচিত বলেই অভিমত কূটনীতিকদের। ১৫ সদস্য নিয়ে গঠিত নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী পাঁচ সদস্যের ভেটো ক্ষমতা রয়েছে। অন্যরা দু’বছরের জন্য নির্বাচিত হয়। সমতাভিত্তিক প্রতিনিধিত্বের প্রশ্নটি ১৯৭৯ সাল থেকে সাধারণ পরিষদের অ্যাজেন্ডায় রয়েছে। এখন দিনে দিনে, বিশ্বব্যাপী বাড়তে থাকা সংঘাতের মধ্যে সংস্কারের দাবি আরও জোরালো হয়েছে। সম্প্রতি কোয়াড বৈঠকে রাষ্ট্রপুঞ্জে (United Nations) ভারতের স্থায়ী সদস্য পদের দাবিকে সমর্থন করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও। তিনি বলেন, “আমরা নিরাপত্তা পরিষদকে (UNSC) সংস্কার করব। নিরাপত্তা পরিষদকে আরও প্রতিনিধিত্বমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্বচ্ছ, কার্যকর, গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক করতে এখানে স্থায়ী ও অস্থায়ী সদস্যপদের সম্প্রসারণ করা হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: জুনিয়র ডাক্তারদের নয়া সাত দফা দাবিতে নেই ‘নির্যাতিতার বিচার’, উঠছে একাধিক প্রশ্ন

    RG Kar: জুনিয়র ডাক্তারদের নয়া সাত দফা দাবিতে নেই ‘নির্যাতিতার বিচার’, উঠছে একাধিক প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor) নয়া সাত দফা দাবিতে কোথাও উল্লেখ নেই আরজি করের (RG Kar) নির্যাতিতার বিচার! এখানেই উঠছে প্রশ্ন। কেউ কেউ বলছেন, ‘‘তবে কি জুনিয়র ডাক্তাররা ধরেই নিয়েছেন যে নির্যাতিতা বিচার পেয়ে গিয়েছেন?’’ অনেকে আবার বলছেন, ‘‘প্রথম থেকে লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবিতে অনড় থাকা জুনিয়র ডাক্তাররা কোনও অদৃশ্য মায়াজালে আবদ্ধ হয়ে সরাসরি সম্প্রচার ছাড়াই রাজ্যের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেই মায়াজালই কি সাত দফা দাবি থেকে উধাও করে দিল নির্যাতিতার বিচার?’’ সেই মায়াজালই কি তাঁদের উস্কানি দিল বিজেপিকে আক্রমণ করতে! কারণ নজিরবিহীনভাবে জুনিয়র ডাক্তাররা আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপিকে। সাংবাদিক সম্মেলনে তাঁদের দাবি, কোনও রাজনৈতিক দলকে তাঁরা সংকীর্ণ স্বার্থে এই আন্দোলন (RG Kar) ব্যবহার করতে দেবেন না। এখানেও একাধিক প্রশ্ন উঠছে।

    ব্যাপক জন আন্দোলনকে,  জুনিয়র ডাক্তারদের সংকীর্ণ প্রতিবাদে পরিণত করার চেষ্টা! 

    আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডে যেভাবে উত্তাল হয়েছে বাংলা, সর্বস্তরের মানুষ দলমত নির্বিশেষে (তৃণমূল বাদে) রাস্তায় নেমেছেন, তাতে জন আন্দোলনে পরিণত হয়েছে আরজি কর কাণ্ড। সেখানে এই আন্দোলনকে শুধুমাত্র কি জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন বলা যায়? জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor) মুখে আরও শোনা গিয়েছে, ‘‘হাথরস, কাঠুয়া, উন্নাওতে যাঁরা ধর্ষকদের মালা পরিয়েছেন, তাঁরাই এ রাজ্যে ক্ষমতা দখলের জন্য আরজি কর (RG Kar) আন্দোলনকে ব্যবহার করতে চাইছেন।’’ কিন্তু কবে কোন বিজেপি নেতা কোথায় ধর্ষকদের মালা পরিয়েছেন তার ছবি-প্রমাণ কিছু দেখাতে পারেননি জুনিয়র ডাক্তাররা। ধর্ষকদের মালা পরানোর মিথ্যাচার তাঁরা করলেও বিজেপি শাসিত রাজ্যে যৌন নিগ্রহকাণ্ডে অভিযুক্তকে এনকাউন্টার করার বিষয়টি তাঁরা সুকৌশলে এড়িয়ে গিয়েছেন। তাঁদের সাংবাদিক বৈঠকে কামদুনি-হাঁসখালি-কালিয়াগঞ্জ কাণ্ড একবারের জন্যও উঠে আসেনি! কারণ কি সেই মায়াজাল? একাধিক প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে এভাবেই। ব্যাপক জন আন্দোলনকে, জুনিয়র ডাক্তারদের সংকীর্ণ প্রতিবাদে পরিণত করার লক্ষ্য়েই কি তাঁরা এতকিছু করছেন? এমন প্রশ্নও উঠছে।

    জুনিয়র ডাক্তারদের সাতটি দাবি

    ১. সরকারি হাসপাতালে থ্রেট কালচারের জড়িতদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য কেন্দ্রীয় স্তরে অনুসন্ধান কমিটি গঠন।

    ২. প্রতিটি মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তারির স্নাতক পড়ুয়া এবং আবাসিক ডাক্তারদের নিয়ে অভ্যন্তরীণ অনুসন্ধান কমিটি গঠন।

    ৩. মেডিক্যাল কলেজগুলিতে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের আয়োজন করা।

    ৪.  যে সকল ব্যক্তির বিরুদ্ধে থ্রেট কালচারকে প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে রাজ্যের অনুসন্ধান কমিটি গঠন।

    ৫.সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মোতাবেক প্রতিটি মেডিক্যাল কলেজে জুনিয়র ডাক্তার, সিনিয়র ডাক্তার, নার্সিং এবং অন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতিনিধিদের নিয়ে টাস্ক ফোর্স কিংবা নজরদারি কমিটি গঠন।

    ৬. কলেজ কাউন্সিল, অভ্যন্তরীণ কমিটি, রোগী কল্যাণ সমিতি, র‌্যাগিং প্রতিরোধ কমিটিকে সাতদিনের ভিতর সক্রিয় করা। এরপাশাপাশি এই কমিটিগুলিতে জুনিয়র ডাক্তার, সিনিয়র ডাক্তার, নার্স এবং অন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতিনিধিত্ব রাখা।

    ৭. সার্ভিস রুল অনুযায়ী চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য স্বচ্ছ এবং যথাযথ বদলি নীতি কার্যকর করা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wage Hike: পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    Wage Hike: পুজোর আগে খুশির খবর, অসংগঠিত ক্ষেত্রে শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বাড়াল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের ঠিক আগে বড় সিদ্ধান্ত নিল মোদি সরকার। আধুনিক জীবনে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির দিকে নজর রেখেই অসংগঠিত ক্ষেত্রের (Unorganized Sector Workers) কর্মীদের ন্যুনতম দৈনিক মজুরি (Wage Hike) বাড়িয়ে দিল কেন্দ্র। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে যাঁরা দৈনিক কাজের ভিত্তিতে উপার্জন করেন, সেই শ্রমিকদের পারিশ্রমিক কিছুটা হলেও বাড়ল। আগামী ১ অক্টোবর থেকে এই নতুন নিয়ম কার্যকরী হবে বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে

    কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, ভ্য়ারিয়েবল ডিয়ারনেস অ্যালাওয়েন্স বা পরিবর্তনশীল মহার্ঘ ভাতা (Wage Hike) পর্যালোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মজুরি বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তে নির্মাণ কর্মী, লোডিং-আনলোডিংয়ের সঙ্গে যুক্ত, নিরাপত্তারক্ষী, সাফাইকর্মী, পরিচারিকা, খনি ও কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত শ্রমিকদের পারিশ্রমিক বৃদ্ধি করা হচ্ছে। কেন্দ্রের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ঝাড়ুদার, সাফাইকর্মী, নির্মাণ কর্মী, লোডিং-আনলোডিংয়ের কাজ করা অদক্ষ মজুরদের দৈনিক মজুরি বাড়িয়ে করা হল ৭৮৩ টাকা। অর্থাৎ মাসের মাইনে বেড়ে হল ২০,৩৫৮ টাকা। আধা-দক্ষ শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি বেড়ে হবে ৮৬৮ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২২,৫৬৮ টাকা। আবার করণিক, বন্দুক বা আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়া নিরাপত্তা রক্ষী প্রমুখের দৈনিক ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে করা হয়েছে দিনে ৯৫৪ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২৪,৮০৪ টাকা। আগ্নেয়াস্ত্রধারী নিরাপত্তা রক্ষী সহ অতি দক্ষ শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বাড়িয়ে করা হল দিনে ১,০৩৫ টাকা। অর্থাৎ মাসে ২৬,৯১০ টাকা।

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    উপকৃত বহু শ্রিমক

    পরিবর্তনশীল মহার্ঘ ভাতায় (Wage Hike) দক্ষতার উপরে ভিত্তি করেই মজুরি বা পারিশ্রমিক কাঠামো ভাগ করা হয়। অদক্ষ (unskilled), অল্প দক্ষ (semi-skilled), দক্ষ (skilled) এবং অত্যন্ত দক্ষ (highly skilled) শ্রেণিতে ভাগ করা রয়েছে। এই শ্রেণির ভিত্তিতেই ন্যূনতম পারিশ্রমিকও স্থির করা হয়। উপভোক্তা মূল্য সূচক অনুযায়ী, সরকার বছরে দুবার ভ্যারিয়েবল ডিয়ারনেস আলাউন্স (VDA) সংশোধনের মাধ্যমে ন্যূনতম মজুরি বিবেচনা করে দেখে। এর আগে চলতি বছরের এপ্রিল মাসে এই মহার্ঘ ভাতা বাড়ানো হয়েছিল। ফের মজুরি বৃদ্ধির জেরে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক (Unorganized Sector Workers) উপকৃত হবেন। পুজোর আগে এই খবর প্রচুর শ্রমিকের মুখে হাসি ফোটাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    PM Modi: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কাছ থেকে পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার উপহার পেল কলকাতা। একই ধরনের সুপার কম্পিউটার দেওয়া হয়েছে পুণে এবং দিল্লিতেও। জানা গিয়েছে, জাতীয় সুপার কম্পিউটিং মিশনের আওতায় ১৩০ কোটি টাকা খরচে এই তিনটি সুপার কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর এই তিনটি সুপার কম্পিউটার উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই কম্পিউটারগুলি বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। জানা যাচ্ছে, কলকাতার সত্যেন্দ্রনাথ বোস সেন্টারে পরম রুদ্র কম্পিউটার ব্যবহার করে পদার্থবিদ্যা, সৃষ্টিতত্ত্ব সমেত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে গবেষণা চালানো হবে। এদিন একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আবহাওয়া এবং জলবায়ু গবেষণায় সাহায্যকারী হাই পারফরম্যান্স কম্পিউটিং সিস্টেমেরও উদ্বোধন করেন। এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৮৫০ কোটি টাকা।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)?

    বৃহস্পতিবার সুপার কম্পিউটারগুলি লঞ্চ করার সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং গবেষণার ক্ষেত্রে এটা ভারতের জন্য এক উল্লেখযোগ্য দিন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপর জোর দিচ্ছে ভারত। আমাদের ইঞ্জিনিয়ার এবং বিজ্ঞানীরা সফলভাবে তিনটি পরম রুদ্র সুপারকম্পিউটার তৈরি করেছেন। এখন কলকাতা, দিল্লি এবং পুনেতে এগুলিকে মোতায়েন করা হয়েছে। আমি (PM Modi) এই কৃতিত্বের জন্য সমস্ত ভারতীয়দের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই এবং এটি ভারতের যুবদের উৎসর্গ করছি। তারা দেশীয় কম্পিউটিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’’

    কী কী কাজ করবে এই সুপার কম্পিউটার (PM Modi)

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, পরম রুদ্র সিস্টেমগুলি (Param Rudra Supercomputers) অত্যাধুনিক হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পের বেশিরভাগ সরঞ্জাম ভারতেই তৈরি করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। হাই-স্পিড কম্পিউটেশন এবং সিমুলেশনের জন্য এই সুপার কম্পিউটারগুলিকে নকশা করা হয়েছে। জানা যাচ্ছে, আবহাওয়ার পূর্বাভাস থেকে জলবায়ুর মডেল তৈরি, রাসায়নিক আবিষ্কার, পদার্থ বিজ্ঞান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা— একাধিক বিষয়ে গবেষণা চালাতে সক্ষম হবে এই কম্পিউটারগুলি। শুধু তাই নয়, গবেষকদের যে কোনও জটিল সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করবে এই কম্পিউটারগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 27 September 2024: পড়াশোনার ব্যাপারে ভালো সুযোগ আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 27 September 2024: পড়াশোনার ব্যাপারে ভালো সুযোগ আসতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ধর্মালোচনায় মন দিতে পারলে শান্তি পাবেন।

    ২) প্রতিবেশীদের সঙ্গে মনোমালিন্য হতে পারে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) সুবক্তা হিসাবে সুনাম পেতে পারেন।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে, প্রতারিত হওয়ার যোগ।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মিথুন

    ১) পড়াশোনার ব্যাপারে ভালো সুযোগ আসতে পারে।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) কোনও ভুল কাজ করার জন্য শান্তি পাবেন না।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও পরে জটিলতা আসতে পারে। 

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে সমস্যার সম্ভাবনা।

    ২) নিজের চিকিৎসায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) কর্মক্ষেত্রে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো।

    ২) মামলায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) সংসারে খুব সংযত থাকতে হবে।

    ২) সন্তানদের নিয়ে একটু চিন্তা থাকবে। 

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) বাড়তি ব্যবসায় ভালো লাভ হতে পারে।

    ২) নিজের প্রতিভা দেখানোর সুযোগ পাবেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) উচ্চপদস্থ কোনও ব্যক্তির অনুগত থাকলে লাভ হতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর ঝামেলায় বেশি কথা না বলাই শ্রেয়।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) প্রতিযোগিতামূলক কাজে সাফল্যের যোগ।

    ২) কুচক্রে পড়ে কোনও ক্ষতি হতে পারে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) কোনও যন্ত্র খারাপ হওয়ায় প্রচুর খরচ হতে পারে।

    ২) কর্মে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন হতে পারে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) ভালো কোনও সুযোগ হাতছাড়া হওয়ায় ক্ষোভ।

    ২) কারও কাছ থেকে বড় কোনও উপকার পেতে পারেন।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: “১০০ দিনের কাজ আদৌ চালু আছে?”, সাতদিনের মধ্যে রাজ্যের জবাব তলব হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: “১০০ দিনের কাজ আদৌ চালু আছে?”, সাতদিনের মধ্যে রাজ্যের জবাব তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি ইস্যুতে বার বার কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাত হয়েছে রাজ্যের। এই প্রকল্পে ভুরি ভুরি দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। মূলত আর্থিক দুর্নীতির কারণে কেন্দ্রের পক্ষ থেকে টাকা আটকে রাখা হয়েছে। রাজ্যের পক্ষ থেকে বার বার কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তোলা হয়েছে। এই আবহের মধ্যে রাজ্যে ১০০ দিনের কাজ আদৌ হচ্ছে কি না, এ বার রাজ্যের কাছে জানতে চাইল কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। জানিয়ে দিল, ওই প্রকল্পে উঠে আসা দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তিতে অনুসন্ধান হয়েছে। ওই প্রকল্পের কাজ যেন বন্ধ না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে রাজ্যকে।

    কী নির্দেশ দিল হাইকোর্ট? (Calcutta High Court)

    ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলায় বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি বিভাস পট্টনায়েকের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, ওই প্রকল্প ঘিরে নানা দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে প্রকল্পের কাজ যেন বন্ধ না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে রাজ্য সরকারকে। এ জন্য রাজ্যকে সাত দিনের সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার আদালতে জনস্বার্থ মামলাকারীর আইনজীবী জানান, প্রকল্পের টাকা নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের দ্বন্দ্বের ফলাফল হিসেবে প্রায় দু’বছরের কাছাকাছি কাজ বন্ধ রয়েছে। এর পরেই রাজ্যের থেকে কাজের খতিয়ান চেয়েছে উচ্চ আদালত। আগামী সাতদিন অর্থাৎ ৩ অক্টোবরের মধ্যে রাজ্যকে জানাতে হবে, ১০০ দিনের কাজ চলছে কি না।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে পর পর বন্ধ হচ্ছে জুটমিল! কর্মহীন কয়েক হাজার, হেলদোল নেই মমতা-সরকারের

    দুর্নীতি নিয়ে কোর্টে জনস্বার্থ মামলা

    ১০০ দিনের কাজে (100 Days Work) কেন্দ্রীয় অর্থ নয়ছয়ের অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর বক্তব্য ছিল, কেন্দ্রীয় সরকারের মনরেগা প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতি করা হয়েছে। ভুয়ো জব কার্ড, মৃত ব্যক্তির নামে জব কার্ড, অসত্য তথ্য দিয়ে জব কার্ড তৈরি করে কেন্দ্রের টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। গ্রামে বসবাস করেন না এমন ব্যক্তিদের নামেও জবকার্ড তৈরি করে দুর্নীতি করা হয়েছে। রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। এমনকী ভুয়ো জবকার্ডের টাকা তোলার জন্য প্রচুর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের অপব্যবহার করা হয়েছে। ওই দুর্নীতির তদন্ত সিবিআইকে দেওয়া হোক। এর পরেই ভুয়ো কার্ড শনাক্ত করতে চার সদস্যের কমিটি গঠন করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। শুভেন্দুর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সৌম্য মজুমদার, তরুণজ্যোতি তিওয়ারি, সূর্যনীল দাস। প্রকল্পের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ খতিয়ে দেখতে কেন্দ্রীয় দল পাঠায় নরেন্দ্র মোদি সরকার। তাদের অনুসন্ধানের ওপর ভিত্তি করে গত বছর মার্চ মাসে প্রকল্পের অর্থ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এরপর হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মামলা করেছিল পশ্চিমবঙ্গ ক্ষেত মজদুর সমিতিও। কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাতের জেরে কাজের পরও শ্রমিকরা প্রাপ্য টাকা পাচ্ছেন না বলে মামলা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: শুক্রবার ডাক্তারদের গণ কনভেনশন, আমন্ত্রিত বিশিষ্টরা, তৈরি হবে আগামী আন্দোলনের রূপরেখা

    RG Kar: শুক্রবার ডাক্তারদের গণ কনভেনশন, আমন্ত্রিত বিশিষ্টরা, তৈরি হবে আগামী আন্দোলনের রূপরেখা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডের বিচার, ডাক্তারদের নিরাপত্তা সহ আন্দোলনের আগামী পরিকল্পনা ঠিক করতে, শুক্রবার একটি গণ কনভেনশন করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা (WBJDF)। জানা গিয়েছে, এসএসকেএম হাসপাতালের অডিটোরিয়ামেই এই কর্মসূচি আয়োজিত হচ্ছে। শুক্রবার বিকাল ৪টে থেকে শুরু হবে এই কর্মসূচি। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, গণ কনভেনশনের আলোচ্যসূচি কী কী হবে, তা নিয়ে একপ্রস্থ আলোচনাও সেরে ফেলেছেন ডাক্তাররা। আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের মারফত জানা গিয়েছে, আগামী দিনের কর্মসূচি স্থির করার পাশাপাশি হাসপাতালে হাসপাতালে থ্রেট কালচার নিয়েও কথা হবে শুক্রবারের কর্মসূচিতে। ইতিমধ্যে আন্দোলনের গুঁতোয় মমতা সরকারের তরফে পাওয়া প্রতিশ্রুতিগুলি কতটা কার্যকর হয়েছে, তাও দেখবেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

    আন্দোলনে (RG Kar) বাধা দেওয়া নিয়েও আলোচনা

    প্রসঙ্গত, জুনিয়র ডাক্তারদের (WBJDF) আন্দোলনে প্রথম থেকেই বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শাসক দলের বিরুদ্ধে। অগাস্ট মাসে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার পরেই হামলা চালানো হয় আরজি করে। প্রতিবাদ কর্মসূচিতে বারবার বাধা দেওয়ার যে অভিযোগ উঠছে, সে বিষয়টিও উঠে আসতে পারে আলোচনায়। প্রসঙ্গত, আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে বুধবার কলকাতার একটি মলে কর্মসূচি করার কথা ছিল এসএসকেএমের জুনিয়র ডাক্তারদের (RG Kar)। কিন্তু অভ্যন্তরীণ কারণ দেখিয়ে তাঁদের সেই কর্মসূচি করতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয়, জুনিয়র ডাক্তারেরা দাবি করেছেন, তাঁদের বলা হয়েছে, “আপনাদের প্রতিবাদ তো বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তা হলে এখনও কেন এই সব ভিত্তিহীন কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন?”

    ২৩টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ থেকেই প্রতিনিধিরা থাকবেন

    জানা গিয়েছে, রাজ্যের ২৩টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তারদের মঞ্চ ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টর্‌স ফ্রন্টের প্রতিনিধিরা থাকবেন এই কনভেনশনে। পাশাপাশি যে সমস্ত বিশিষ্টজনেরা শুরু থেকে আন্দোলনের পাশে থেকেছেন, তাঁদেরকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। নাগরিক সমাজের ‘সমমনস্ক’ মানুষদের আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানা গিয়েছে। এ ছাড়া কয়েকজন সিনিয়র ডাক্তারকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানা গিয়েছে। সব মিলিয়ে  ২৫-৩০ জন অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Tiljala Murder: ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে খুন, তিলজলাকাণ্ডে অভিযুক্তকে ফাঁসির সাজা শোনাল আদালত

    Tiljala Murder: ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করে খুন, তিলজলাকাণ্ডে অভিযুক্তকে ফাঁসির সাজা শোনাল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিলজলায় (Tiljala Murder) সাত বছরের শিশুকে যৌন নির্যাতন করে খুন করার ঘটনায়, দেড় বছর আগে উত্তাল হয়েছিল বাংলা। নৃশংস এই ঘটনাকে বিরলের মধ্যে বিরলতম আখ্যা দিয়ে অভিযুক্তকে ফাঁসির সাজা শোনাল আদালত। মামলার শুনানি চলাকালীন মোট ৪৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে আদালত (Alipore court)। বৃহস্পতিবার আলিপুরের বিশেষ পকসো আদালতে ওই মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ২৬ মার্চ তিলজলায় এই ঘটনা ঘটেছিল। ওই দিন সকালেই শিশুটি একতলায় ময়লা ফেলতে নেমেছিল। তার পর থেকে শিশুটি নিখোঁজ হয়ে যায়। পরে ওই আবাসনের তিনতলার একটি ফ্ল্যাট থেকে শিশুটির দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। গ্যাস সিলিন্ডারের পাশে বস্তায় শিশুটির দেহ রাখা ছিল।

    কী বলল আদালত (Tiljala Murder)?

    তদন্তে উঠে আসে, নিজের যৌন লালসার জন্য জোর করে অভিযুক্ত ঘরে ঢোকায় শিশুটিকে। দেওয়ালে মাথা ঠুকে, দু’ ধরনের হাতুড়ি ব্যবহার করে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়। অভিযুক্তের উদ্দেশে বিচারক বলেন, ‘‘আপনি নিষ্ঠুরতম কাজ করেছেন, নিজের বিকৃত লালসা মিটিয়েছেন। আপনি একজন ডেলিভারি বয়। আপনারা গায়ে অনেক শক্তি। আপনি এক অসহায় বাচ্চার সঙ্গে যা করেছেন, তা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা নেই। আপনি অমানবিক, নিষ্ঠুর কাজ করেছেন, এই ধরনের অপরাধ খুব একটা দেখা যায় না। আপনারা উদ্দেশ্য ছিল, অপরাধ করে পালিয়ে যাওয়া। আপনাকে সংশোধনাগারে পাঠিয়ে সংশোধন করা যাবে না। এই অপরাধ (Tiljala Murder) বিরল নয়, বিরলতম, সাংঘাতিক ও নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড।’’

    কী বললেন সরকারি আইনজীবী

    সরকারি আইনজীবী মাধবী ঘোষ মাইতি বলেন, ‘‘বড়দের কারও সঙ্গে নির্যাতনের (Tiljala Murder) ঘটনা ঘটলে অনেকে তাঁর পোশাক বা চরিত্রের দিকে আঙুল তোলেন। এটা তো সাত বছরের একটা ফুটফুটে মেয়ে! তার খেলা করার বয়স। তাকে এমন নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়েছে। মুখ চেপে ওকে ঘরের মধ্যে ঢুকিয়ে নেওয়া হয়েছিল। সেখানে ধর্ষণ করা হয়। মেয়েটির বাঁচার অদম্য ইচ্ছা ছিল। সে আসামির হাতে কামড়ে দিয়েছিল। পালানোর জন্য ছটফট করেছিল। কিন্তু অত বড় মানুষের সঙ্গে সে পেরে ওঠেনি। তাই এটা বিরলের মধ্যে বিরলতম ঘটনা।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • Calcutta High Court: পুজোয় মানুষ কি রাস্তায় বেরোবে না? পুলিশ কমিশনারের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, মামলা হাইকোর্টে

    Calcutta High Court: পুজোয় মানুষ কি রাস্তায় বেরোবে না? পুলিশ কমিশনারের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, মামলা হাইকোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজো শুরুর দুসপ্তাহ আগে কলকাতা পুলিশের নির্দেশ জারি করাকে কেন্দ্র করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। উল্লেখ্য, বুধবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা জানিয়েছেন, আগামী ২ মাস কলকাতা শহরের একাংশে বড় জমায়েত করা যাবে না। আরজি কর নিয়ে চলা আন্দোলনে (Agitation) লাগাম টানতেই কি পুলিশ প্রশাসনের এই পদক্ষেপ, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই পুলিশের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জোড়া মামলা দায়ের হল।

    কী নির্দেশ দিল কলকাতা পুলিশ? (Calcutta High Court)

    কলকাতা পুলিশের দেওয়া বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ১৬৩ ধারা জারি করা হয়েছে। বউবাজার থানা, হেয়ার স্ট্রিট থানা এবং ধর্মতলা এলাকায় কে সি দাস ক্রসিং থেকে ভিক্টোরিয়া হাউসের দিকের এলাকায় জমায়েত বা মিছিলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে পুলিশ। যে এলাকাগুলিতে পাঁচজনের বেশি জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, সেই এলাকাগুলিতে কি পুজোর সময় মানুষ যেতে পারবে না? বিভিন্ন মহলের তরফে এই প্রশ্ন তোলা হচ্ছিল। এবার হাইকোর্টে দায়ের হল মামলা। জানা গিয়েছে, কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে সিপিএম। কারণ ধর্মতলাতেই তাদের মিছিল করার কথা। পুলিশি অনুমতি না মেলায় তারা হাইকোর্টে গেল। শুক্রবার এই মামলার শুনানির সম্ভাবনা বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের এজলাসে! এর পাশাপাশি জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষ থেকে একটি মিছিলের আবেদন জানা হয়েছিল পুলিশের কাছে। সেই কর্মসূচিও হওয়ার কথা শুক্রবার। কিন্তু অনুমতি না মেলায় তারাও আদালতের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছে। সেই মামলার শুনানিও হতে চলেছে শুক্রবার।

    আরও পড়ুন: পুজোর মুখে পর পর বন্ধ হচ্ছে জুটমিল! কর্মহীন কয়েক হাজার, হেলদোল নেই মমতা-সরকারের

    কলকাতা পুলিশের সাফাই

    কলকাতা পুলিশ হঠাৎ শহরের একাংশে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা নিয়ে সাফাই দেওয়া হয়েছে। জানানো হয়েছে, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে কলকাতার একাধিক জায়গায় হিংসাত্মক ঘটনা ঘটতে পারে বলে খবর এসেছে। সেই কারণে ধর্মতলা চত্বরের ওই এলাকায় পাঁচ থেকে ছয়জনের বেশি জমায়েত করা যাবে না বলে স্পষ্ট করেছে পুলিশ। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, এই সময়ের মধ্যে কারও হাতে লাঠি বা এই ধরনের কোনও ‘অস্ত্র’ দেখতে পেলে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    মামলাকারীর আইনজীবী কী বললেন?

    মামলাকারীর (Calcutta High Court) আইনজীবী শামীম আহমেদ বলেন, “যে এলাকার ভিড় নিয়ন্ত্রণে পুলিশ এই বিধিনিষেধ জারি করেছে, সেখানে বেশ কয়েকটি পুজো হয়। আসলে আরজি কর নিয়ে পুজোর সময় যদি আবার মানুষ পথে নামে, তা আটকাতেই এই নির্দেশ জারি করা হয়েছে।” প্রসঙ্গত, সামনেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। অন্যান্য বছরের চেয়ে এবার দুর্গাপুজো যে অন্যরকম হতে চলেছে, তা বলতে বাধা নেই। বিভিন্ন মণ্ডপে আরজি কর ইস্যুতে স্লোগান উঠতে পারে এমন সম্ভাবনা আছে। আবার কোথাও কোনও কর্মসূচিও হতে পারে পুজোর মধ্যে। এই সব নিয়ে পুলিশ যে প্রস্তুত রয়েছে তা আগেই জানিয়েছেন নগরপাল। পুজোর মধ্যে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেই কারণেই এই বিবৃতি জারি করা হয়েছে বলে মত অনেকের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Shakib Al Hasan: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় শাকিবের! টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর, শেষ টেস্ট কবে?

    Shakib Al Hasan: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় শাকিবের! টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর, শেষ টেস্ট কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে চলেছেন শাকিব আল হাসান (Shakib Al Hasan)। আগামীকাল, ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে ভারত বনাম বাংলাদেশের দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচ। তার আগে সাংবাদিক সম্মেলনে এসে শাকিব জানান, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে বিদায় নিচ্ছেন তিনি। শুধু তাই নয়,কানপুরে ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচই তাঁর শেষ আন্তর্জাতিক টেস্ট ম্যাচ হতে পারে। তবে শাকিবের ইচ্ছা ঘরের মাঠে মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে নির্বাচিত হলে, সেই সিরিজ খেলেই টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ার।

    শাকিবের ইচ্ছা

    বাংলাদেশ ক্রিকেটের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল শাকিবের নাম। আন্তর্জাতিক স্তরে গত ২ দশক ধরে বাংলাদেশ ক্রিকেট যতটুকু প্রাধান্য পেয়েছে, তার পুরোটাই শাকিবের জন্য। তবে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক পালাবদলের প্রভাব পড়েছে শাকিবের ওপরও। হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই প্রবল চাপে ছিলেন। খুনের মামলায় জড়ানো থেকে শুরু করে প্রাণনাশের হুমকি, সবই পেয়েছেন। পরিস্থিতি এতই জটিল যে, দেশে ফেরার কথা চিন্তাই করতে পারছেন না। দেশে এক সময় যিনি ছিলেন মহাতারকা, সেই তিনিই এখন গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে কার্যত অপরাধী হয়ে গিয়েছেন। এবার চাপের মুখে ক্রিকেট ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন শাকিব (Shakib Al Hasan)। এদিন শাকিব বলেন, ‘আমি মিরপুরে নিজের শেষ টেস্ট ম্যাচ খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছি। যদি আমার ইচ্ছাপূরণ না হয়, তাহলে ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচই আমার শেষ টেস্ট ম্যাচ হতে চলেছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট আমায় অনেক কিছু দিয়েছে। তাই আমিও নিজের ঘরের মাঠে দলের হয়ে শেষবার মাঠে নামতে চাই।’

    দেশে ফিরবেন শাকিব!

    সূত্রের খবর, শাকিব ইতিমধ্যেই লিখিতভাবে বিসিবি-র বর্তমান প্রশাসকদের জানিয়েছেন, দেশে কেবলমাত্র একটি টেস্ট খেলতে চান তিনি। তারপর তিনি আর বাংলাদেশে ফিরবেন না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পরিবারের সঙ্গে বাকি জীবন কাটাবেন। তবে, নিরাপত্তা পেলেই সাকিব শেষ টেস্ট খেলার জন্য ফিরতে পারেন মিরপুরে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে শেষ টেস্ট খেলে বিদায় জানাতে চান ক্রিকেটকে। তবে কোনও কারণে দেশে সুরক্ষার নিশ্চয়তা না পেলে কানপুরেই খেলবেন কেরিয়ারের শেষ টেস্ট। শাকিব জানাচ্ছেন, “এই বিষয় বোর্ডকে জানিয়েছি। ওঁরাও আমার নিরাপত্তার বিষয়ে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করছেন। যাতে আমি শেষ টেস্ট নিরাপদে খেলতে পারি। এবং দেশ ছাড়ার সময় যেন আর কোনও সমস্যা না হয়।”

    আরও পড়ুন: ভারতেই পড়াশোনা, রাজনীতির হাতেখড়ি! শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী হরিণী অমরসূর্য

    সেরা শাকিব

    প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালে  চট্টগ্রামে ভারতের বিরুদ্ধেই আন্তর্জাতিক টেস্ট অভিষেক হয়েছিল শাকিবের। তারপর থেকে দেশের জার্সিতে ৭০টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন শাকিব। ব্যাট হাতে ৪৬০০ রান করেছেন তিনি। তাঁর দখলে রয়েছে পাঁচটি শতরান ও ৩১টি অর্ধশতরান। বল হাতেও কিন্তু  শাকিব অনবদ্য। তিনিই টেস্টে বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বোচ্চ উইকেট সংগ্রাহক। ২৪২টি উইকেট নিয়েছেন তিনি। একমাত্র বাংলাদেশ বোলার হিসাবে তিনি লাল বলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২০০ উইকেটের গণ্ডি পার করেছেন। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও শাকিবের রেকর্ড চোখধাঁধানো। ১২৯টি বিশ ওভারের ম্যাচে ১২১.১৮ স্ট্রাইক রেটে শাকিব মোট ২৫৫১ রান করেছেন। তাঁর দখলে রয়েছে ১৪৯ টি উইকেট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share