Tag: bangla news

bangla news

  • PM Modi: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    PM Modi: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন ২০১৪ সালের ২৬ মে। ওই বছরেরই ২৫ সেপ্টেম্বর সূচনা করলেন ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Make In India) উদ্যোগের। বৃহস্পতিবার ১০ বছর পূর্ণ করল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) এই উদ্যোগ। সেই উপলক্ষে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নিয়ে কী বললেন মোদি (PM Modi)

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্তিষ্কপ্রসূত। এই উদ্যোগে সরকার কোম্পানিগুলিকে ভারতে পণ্যের বিকাশ, উৎপাদন ও উৎপাদনে উৎসর্গীকৃত বিনিয়োগকে উৎসাহিত করে। এই উদ্যোগ সফল হওয়ায় দেশবাসীকে অভিবাদন জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রভাব এটা স্পষ্ট করল যে ভারত অপ্রতিরোধ্য।” তিনি বলেন, “একটা লক্ষ্য নিয়ে দশ বছর আগে এর পথচলা শুরু হয়েছিল। পণ্য উৎপাদনে ভারতের অগ্রসরের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রতিভাশালী এই দেশ শুধুমাত্র আমদানিকারক দেশ হিসেবে না থেকে যাতে রফতানিকারক দেশ হয়, তা নিশ্চিত করতে এই পথ চলা শুরু।”

    সাফল্যের খতিয়ান

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যের খতিয়ান দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০১৪ সালে সারা দেশে মাত্র দুটি মোবাইল তৈরির কারখানা ছিল। এখন তা বেড়ে হয়েছে ২০০। মোবাইল রফতানি ৭৫০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।” তিনি বলেন, “এখন ভারতে ব্যবহৃত মোবাইলের ৯৯ শতাংশই দেশে তৈরি হয়। বিশ্বে মোবাইল উৎপাদনে ভারত উঠে এসেছে দুনম্বরে।” খেলনা উৎপাদনেও ভারতের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, গত দশ বছরে খেলনা রফতানি বেড়েছে ২৩৯ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    ইস্পাত শিল্পেও ব্যাপক উন্নতি করেছে ভারত। ২০১৪ সালের চেয়ে দেশে ইস্পাতের উৎপাদন বেড়েছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। প্রধানমন্ত্রী জানান, সেমিকন্ডাক্টর ক্ষেত্রে দেশে দেড় লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ এসেছে। পাঁচটি প্ল্যান্টের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এগুলি থেকে প্রতিদিন ৭ কোটি চিপ তৈরি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান, গত দশ বছরে ভারতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদন বেড়েছে ৪০০ শতাংশ। সামরিক সরঞ্জাম রফতানি হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার কোটি টাকা। ভারত এখন বিশ্বের ৮৫টিরও বেশি দেশে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এক সঙ্গে আমরা এমন ভারত গড়ে তুলতে পারি, যা শুধু নিজের প্রয়োজন মেটাবে (Make In India) না। একই সঙ্গে বিশ্বের কাছে উৎপাদনের পাওয়ার হাউস হয়ে উঠবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ফের উত্তপ্ত আরজি কর! ‘থ্রেট কালচার’-এ অভিযুক্তরা হাসপাতাল চত্বরে, ক্ষুব্ধ জুনিয়র ডাক্তাররা

    RG Kar Incident: ফের উত্তপ্ত আরজি কর! ‘থ্রেট কালচার’-এ অভিযুক্তরা হাসপাতাল চত্বরে, ক্ষুব্ধ জুনিয়র ডাক্তাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন করে উত্তপ্ত হল আরজি কর হাসপাতাল (RG Kar Incident) চত্বর। বুধবার ‘থ্রেট কালচার’-এ অভিযুক্ত একাধিক চিকিৎসককে হাসপাতালের অভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি ডেকে পাঠিয়েছিল। তাঁরা হাসপাতালে যাওয়ার পরই উত্তপ্ত হয় পরিবেশ। জুনিয়র ডাক্তাররা তাঁদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখায়। অন্যদিকে, আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে শুক্রবার গণ কনভেনশনের আয়োজন করেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। কিন্তু এই অনুষ্ঠানের জন্য সরকারি হল, ধনধান্য অডিটোরিয়াম চেয়েও পেলেন না তাঁরা।  একইভাবে, ‘না’ শুনতে হচ্ছে শহরের অন্যান্য সরকারি হল-মঞ্চ কর্তৃপক্ষের কাছে থেকেও। এমনটাই দাবি জুনিয়র চিকিৎসকদের।

    থ্রেট কালচারে যুক্ত ৫১ জন

    আরজি করে (RG Kar Incident) ‘থ্রেট কালচার’ চালানোর অভিযোগ ওঠার পর ৫১ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যেই ১২ জন বুধবার হাসপাতালের প্রশাসনিক ভবনে হাজিরা দেন। তাঁদের মধ্যে চিকিৎসক ছাড়াও রয়েছেন হাউসস্টাফ, ইন্টার্নরা। হাসপাতাল থেকে তাঁরা যখন বেরিয়ে যাচ্ছেন সেই সময় উত্তপ্ত হয় পরিস্থিতি। দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কিতে কারও কারও জামা ছেঁড়ে বলে অভিযোগ। পরে ওই অভিযুক্তদের কার্যত তাড়া করেন জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctors)। সবশেষে সিআইএসএফ জওয়ানরা নিরাপত্তা দিয়ে হাসপাতাল থেকে বের করে দেন অভিযুক্তদের। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে বর্তমানে আরজি কর হাসপাতালে মোতায়েন রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। 

    ফের আন্দোলনে জুনিয়র ডাক্তাররা

    ইতিমধ্যে জানা গিয়েছে, আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Incident) ফের আন্দোলনে নামতে চলেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা (Junior Doctors) নির্যাতিতার বিচার, থ্রেট কালচারের উৎখাত-সহ একাধিক দাবির কথা তুলে আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর একটি কর্মসূচি নিয়েছে তাঁরা। সেখান থেকেই পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে জানাবেন। জানা গিয়েছে, ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডাক্তার ফ্রন্টের তরফে আগামী শুক্রবার ধনধান্য অডিটোরিয়ামে গণকনভেনশনের আয়োজন করা হয়৷ এর জন্য আবেদনও করা হয়েছিল৷ এসএসকেএমের জুনিয়র ডাক্তাররা এই কর্মসূচির আয়োজনের দায়িত্বে ছিলেন৷ কিন্তু শেষ সময়ে প্রশাসনের তরফে জানা যায় কর্মসূচির জন্য হল পাননি চিকিৎসকেরা। 

    আরও পড়ুন: ‘‘কুইন্টাল-কুইন্টাল জল’’! কিউসকের বদলে নতুন একক তৈরি রচনার, কটাক্ষ বিজেপির

    কেন মিলল না অডিটোরিয়াম

    জুনিয়র ডাক্তাররা (RG Kar Incident) জানান, পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রীর তরফে মৌখিক আশ্বাস ছিল, অডিটোরিয়াম পেতে অসুবিধা হবে না ৷ পরে জানানো হয়, অডিটোরিয়াম দেওয়া যাচ্ছে না ৷ তারপর তাঁরা ফের ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে দেখা করতে কলকাতা পুরনিগমে আসেন৷ অভিযোগ, মেয়রের ঘরের বাইরে দীর্ঘ অপেক্ষা করলেও, ফিরহাদ হাকিম তাঁদের সঙ্গে দেখাই করেননি৷ বাধ্য হয়ে তাঁরা ফিরে যান৷ এরপর কলা মন্দির থেকে শুরু করে, রবীন্দ্র সদন, উত্তম মঞ্চ, নজরুল মঞ্চ, সর্বত্র যোগাযোগ করলেও, না-করে দেওয়া হয়৷ এই ঘটনায় ফের নতুন করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে৷ সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন মহলে৷ মনে করা হচ্ছে, সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের জেরেই, এবার জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors) এই হেনস্তার মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rachana Banerjee: ‘‘কুইন্টাল-কুইন্টাল জল’’! কিউসকের বদলে নতুন একক তৈরি রচনার, কটাক্ষ বিজেপির

    Rachana Banerjee: ‘‘কুইন্টাল-কুইন্টাল জল’’! কিউসকের বদলে নতুন একক তৈরি রচনার, কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের আলটপকা মন্তব্য করলেন তৃণমূল সাংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rachana Banerjee)। হুগলির বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়ে সাংসদের মন্তব্যে ফের হাসির রোল পড়ে গিয়েছে। নেটদুনিয়ায় ভাইরালও হয়েছে তাঁর মন্তব্য। সোমবার হুগলির বলাগড়ের বন্যা দুর্গত এলাকা পরিদর্শনে যান স্থানীয় সাংসদ। সেখানেই ডিভিসি-কে নিশানা করতে গিয়ে ‘কুইন্টাল কুইন্টাল’ জল ছাড়ার অভিযোগ তোলেন। কিউসকের সঙ্গে কুইন্টালকে গুলিয়ে ফেলেন হুগলির (Hooghly) তৃণমূল সাংসদ। কেউ কেউ কটাক্ষ করে দাবিও তুলেছেন, রচনাকে মিউজিয়ামে রাখা হোক! প্রসঙ্গত বুধবার ডিভিসিকে দোষারোপ করার সময় একক গুলিয়ে ফেলে রচনা বলেন, ‘‘কুইন্টাল কুইন্টাল জল বেরিয়ে আসছে। মানুষের বাড়িঘর কিচ্ছু নেই। সবাই রাস্তায় এসে দাঁড়িয়েছেন। আর ওরা বলছে জানিয়ে পাঠিয়েছে!’’

    ভুলভাল বকছেন উনি (Rachana Banerjee)! কটাক্ষ বিজেপির

    জলের একক গুলিয়ে ফেলায় তাঁকে রীতিমত কটাক্ষ শুরু করেছে রাজ্য বাজেপি। খোঁচা দিয়ে কটাক্ষ করে হুগলি (Hooghly) বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সুরেশ সাউ বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর ওঁকে মিউজিয়ামে রাখা উচিত। একজন সাংসদ হয়ে বলছেন কুইন্টাল কুইন্টাল জল ছাড়ছে! কুইন্টালে কবে থেকে জল মাপা শুরু হল? কোনও জ্ঞান নেই তাই এসব ভুলভাল বকছন।’’ প্রসঙ্গত রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বুধবার হুগলির বন্যা বিধ্বস্থ এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। চাঁদরা, মিলনগর, ইত্যাদি জায়গায় পৌঁছান তিনি। সেখানেই ডিভিসিকে আক্রমণ করতে গিয়ে ফের একবার আলটপকা মন্তব্য করে বসেন সাংসদ।

    একাধিক মন্তব্যে হাসির খোরাক সাংসদ (Rachana Banerjee)

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালেই রাজনীতির ময়দানে পা রেখেছেন রচনা (Rachana Banerjee)। তার পর থেকে একাধিকবার সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছেন রচনা (Rachana Banerjee) শুধুমাত্র তাঁর আলটপকা মন্তব্যের কারণে। কখনও তাঁর ‘ধোঁয়া ধোঁয়া’ মন্তব্য নিয়ে হাসির রোল উঠেছে। কখনও আবার সিঙ্গুরের দই কেন ভালো সেটার ব্যাখ্যা দিতে গিয়েও হাসির খোরাক হয়েছেন তিনি। সমাজমাধ্যমের পাতায় এই নিয়ে প্রচুর মিমও ছড়িয়ে পড়ে সেসময়। এবার কিউসেকের বদলে জল মাপার একক কুইন্টাল বলতেই তা নিয়ে শুরু হয়েছে চর্চা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: লক্ষ্য শিল্পের পুনরুজ্জীবন, মা দুর্গার চিন্ময়ী রূপ ফুটে উঠেছে পাটের কারুকার্যে!

    Durga Puja 2024: লক্ষ্য শিল্পের পুনরুজ্জীবন, মা দুর্গার চিন্ময়ী রূপ ফুটে উঠেছে পাটের কারুকার্যে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ এক অন্য দুর্গা (Durga Puja 2024)। এখানে মা শুধু মূর্তি নন। তিনি একটি সম্প্রদায়ের কাছে ভবিষ্যৎ জীবন ধারণের আশা ও ভরসার প্রতীক। একটি উঠে যেতে বসা শিল্পের পুনরুজ্জীবনের বার্তাবাহক। শিল্পী এখানে মূর্তি গড়েছেন এক অনন্য ভাবনা নিয়ে। মূল বিষয়ে ঢোকার আগে একটু পিছন ফিরে তাকানো যাক। আমরা অনেকেই জানি, স্বাধীনতার পর দেশভাগের ফলে পাট চাষের অধিকাংশ জমিই চলে গিয়েছিল বাংলাদেশের ভাগে। উল্টোদিকে আবার বেশির ভাগ পাটকল চলে এসেছিল ভারতের দিকে বা পশ্চিমবঙ্গে। মুর্শিদাবাদ জেলায় চাষিদের মধ্যে পাট চাষের আগ্রহ ছিল প্রবল। কিন্তু হলে কী হবে, আখ চাষের মতো পাট চাষেও মূল্য না পেয়ে এই চাষ থেকে তাঁরা ধীরে ধীরে সরে যেতে থাকেন। কিন্তু চিরদিনই তো সমান যায় না। এরপর পলিথিন বা প্লাস্টিক নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তে ফের তাঁরা আশার আলো দেখতে শুরু করেন। সবার মনেই আশা জাগে, বোধহয় পাঠ শিল্প এবার ঘুরে দাঁড়াবে। ঘুরে দাঁড়াবে কি না, সেটা এই মুহূর্তে লাখ টাকার প্রশ্ন। সেদিকে না গিয়ে পরিবেশ সচেতনতার কথা মাথায় রেখে বহরমপুরের রাজেশ দাস এবার কান্দির এক পুজো কমিটির জন্য মা দুর্গার চিন্ময়ী রূপ তুলে ধরছেন পাঠ শিল্পের মাধ্যমেই।

    সময় লেগেছে সাড়ে তিন মাস (Durga Puja 2024)

    রাজেশ দাস প্রতি বছরই মা দুর্গার মূর্তিতে অভিনবত্ব তুলে ধরেন। এবার তিনি মুর্শিদাবাদ জেলার অন্যতম শিল্প পাটকে নিয়ে খুব সুন্দর দুর্গা প্রতিমা কান্দির এক পুজো কমিটির জন্য তৈরি করছেন, যার প্রস্তুতি শেষের দিকে। কিন্তু কীভাবে এই কাজটা করছেন তিনি? দেখা গেল, তিনি এবার পাটের তৈরি বস্তা এবং দড়ি দিয়েই মা দুর্গার মূর্তি তৈরি করছেন। প্রতিমা তৈরি করতে তাঁর সময় ব্যয় হয়েছে সাড়ে তিন মাস। এখন কাজ (Durga Puja 2024) প্রায় শেষের দিকে। তিনি বলেন, বর্তমানে পলিথিনের রমরমা অবস্থায় পাট শিল্প বিলীনের পথে। তাই এই পাটকে মা দুর্গার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে এবছর পাটের দুর্গা প্রতিমার তিনি তৈরি করলেন, যাতে মা দুর্গার সংস্পর্শে এসে পাট আবার তার শ্রেষ্ঠ আসন নিতে পারে এবং পাট চাষিরাও উৎসাহিত হয়ে ওঠেন।

    আগ্রহ ফেরানোই লক্ষ্য

    তিনি বলেন, পাট শিল্পীরা যাতে আবার পাট চাষে উৎসাহ ফিরে পান, সেটাই মায়ের মাধ্যমে আমার আবেদন। আমি চাই আমার কর্ম মানুষের মধ্যে জাগ্রত হয়ে থাকুক। এটা তো অর্থ দিয়ে বিচার করা যাবে না। আমি চাই আমার কর্ম (Jute Craft) মানুষ দেখুক, আমার যেটুকু পারিশ্রমিক সেটুকু পেলেই আমি খুশি। যারা ক্ষুদ্র শিল্পী তারাও হারিয়ে যাওয়া পাট শিল্পে মনোনিবেশ করে নানান ধরনের জিনিস তৈরি করুক এবং এইসব নিয়ে ভাবুক। সেই কারণেই প্রতি বারই আলাদা আলাদা নতুনত্ব জিনিস দিয়ে পরিবেশ সচেতনতার মাধ্যমে মা দুর্গার চিন্ময়ী রূপ (Durga Puja 2024) ফুটিয়ে তুলি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 26 September 2024: গাড়ি একটু সাবধানে চালান এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 26 September 2024: গাড়ি একটু সাবধানে চালান এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কুসঙ্গ থেকে দূরে থাকুন।

    ২) কাজের ক্ষেত্রে নিজের ইচ্ছেমতো চলবেন না।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    বৃষ

    ১) বাতের যন্ত্রণা বাড়তে পারে।

    ২) কাজের ব্যাপারে ভাল যোগাযোগ হতে পারে।

    ৩) নতুন গাড়ি কেনার স্বপ্ন পূরণ হতে পারে। 

    মিথুন

    ১) ভ্রমণের জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও উঁচু স্থান থেকে পড়ে যেতে পারেন।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    কর্কট

    ১) বাড়িতে চুরির সম্ভাবনা, সাবধান থাকুন।

    ২) দাম্পত্য কলহ নিয়ে যন্ত্রণা।

    ৩) আপনার সম্মান বৃদ্ধি হতে পারে।

    সিংহ

    ১) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে।

    ২) ব্যবসায় মহাজনের সঙ্গে তর্ক।

    ৩) পরিবারের মধ্যে কোনও দ্বন্দ্ব চললে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করার চেষ্টা করুন।

    কন্যা

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে। শারীরিক কষ্টের কারণে কাজের সময় নষ্ট। 

    ২) স্বেচ্ছাচারী আচরণের জন্য আপনি অস্থির থাকতে পারেন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে, আপনার বস আপনার ওপর দায়িত্বের বোঝা চাপিয়ে দিতে পারেন।

    তুলা

    ১) ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) দুর্ঘটনা থেকে সাবধান থাকা দরকার।

    ৩) আধ্যাত্মিক কাজে আকর্ষণ আসবে।

    বৃশ্চিক

    ১) কাজের ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে।

    ২) সামাজিক সম্মান পাবেন। 

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    ধনু

    ১) গানবাজনার প্রতি আগ্রহ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও আত্মীয়কে নিয়ে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মকর

    ১) রক্তচাপের ব্যাপারে একটু সাবধান থাকুন।

    ২) অশান্তি থেকে দূরে থাকুন।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    কুম্ভ

    ১) চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।

    ২) সঙ্গীতে সাফল্য পেতে পারেন। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মীন

    ১) গাড়ি একটু সাবধানে চালান।

    ২) অর্শ-জাতীয় রোগ বাড়তে পারে। 

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu & Kashmir polls 2024: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    Jammu & Kashmir polls 2024: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বিঘ্নেই শেষ হল জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার দ্বিতীয় দফার (2nd Phase Election) নির্বাচন (Jammu & Kashmir polls 2024)। বুধবার নির্বাচন হয়েছে উপত্যকার ২৬টি আসনে। কড়া নিরাপত্তায় হয়েছে নির্বাচন। জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের পাশাপাশি নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল আধাসেনাও। প্রথম দফার মতো দ্বিতীয় দফায়ও ব্যাপক ভোট পড়েছে।

    ভূস্বর্গে নির্বাচন (Jammu & Kashmir polls 2024)

    ১০ বছর পরে বিধানসভা নির্বাচন হচ্ছে ভূস্বর্গে। নির্বাচন হবে ৯০টি আসনে। ১৮ সেপ্টেম্বর হয় প্রথম দফার নির্বাচন। সেবার ভোট হয়েছে ২৪টি কেন্দ্রে। ভোটদানের হার ছিল ৬১.৩৮ শতাংশ। তৃতীয় দফার (Jammu & Kashmir polls 2024) নির্বাচন হবে ১ অক্টোবর। ভোট গণনা হবে ৮ অক্টোবর। জম্মু- কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ হয়েছে ২০১৯ সালে। তার পর এই প্রথম হচ্ছে কোনও নির্বাচন। যে নির্বাচনে উপত্যকাবাসী ভোট দিয়েছেন হাত উপুড় করে।

    ২৩৯ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ

    এদিন ভোট হয়েছে মধ্য-কাশ্মীরের তিন জেলা বদগাম, গান্ডেরবাল এবং শ্রীনগরে। জম্মুর তিন জেলা রইসি, রাজৌরি এবং পুঞ্চেও ভোট হয়েছে। এগুলির মধ্যে শ্রীনগরে আটটি, বদগাম জেলায় পাঁচটি, রাজৌরিতে পাঁচটি, পুঞ্চে তিনটি, গান্ডেরবালে দু’টি এবং রইসিতে তিনটি বিধানসভা আসন রয়েছে। মোট ২৩৯ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ হয়েছে এই দফার ভোটে। সকাল থেকেই বিভিন্ন কেন্দ্রে ছিল ভোটারদের উপচে পড়া ভিড়। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, দ্বিতীয় দফায় ভোট দেওয়ার কথা ২৫ লক্ষ ৭৮ হাজার মানুষের।

    এই দফায় উল্লেখযোগ্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা, জম্মু-কাশ্মীর প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তারিক হামিদ কাড়রা, বিজেপির রাজ্য সভাপতি রবীন্দ্র রায়না, জম্মু-কাশ্মীর আপনি পার্টির প্রধান আলতাফ বুখারি।

    এদিন নির্বাচন শুরু হওয়ার পরপরই ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, জম্মু-কাশ্মীরে আজ দ্বিতীয় দফার বিধানসভা নির্বাচন। আমি সকল ভোটারদের কাছে তাঁদের গণতান্ত্রিক শক্তি প্রয়োগ করার আহ্বান জানাচ্ছি। যাঁরা (2nd Phase Election) প্রথমবার ভোট দিচ্ছেন, তাঁদের অভিনন্দন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, এদিন বেলা ১টার মধ্যেই ভোট পড়ে গিয়েছিল ৩৭ শতাংশ (Jammu & Kashmir polls 2024)।

    আরও পড়ুন: “বিজেপিকে ভয় পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস”, হাজরায় বললেন শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “বিজেপিকে ভয় পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস”, হাজরায় বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “বিজেপিকে ভয় পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস”, হাজরায় বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিজেপিকে (BJP) ভয় পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।” বুধবার বিকেলে এমনই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন বিজেপির তরফে ‘কালীঘাট চলো’ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছিল। সেই উপলক্ষেই হাজরায় ছিল সভা। সেই সভায়ই তৃণমূলকে আক্রমণ শানান শুভেন্দু। বলেন, “আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের জুনিয়র চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় বিজেপি যেভাবে আন্দোলন সংগঠিত করেছে, তা দেখে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ তৃণমূল নেতৃত্ব আতঙ্কিত”।

    বিজেপির দাবি (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু বলেন, “দফা এক, দাবি এক, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ। এই দাবিকে সামনে রেখেই আমাদের আন্দোলন। এই আন্দোলনকেই ভয় পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।” তিনি বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস ভয় পেয়েছে বলেই তারা জানে বিজেপিকে আটকাতে হবে। কারণ ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পর ভোট পরবর্তী হিংসায় ক্ষতবিক্ষত হয়েছে বিজেপি। মগরাহাটের প্রার্থী মানস শ-সহ আমাদের ৫৭ জন কর্মী আত্মবলিদান দিয়েছেন। ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে আমাদের ৩৭ জন কর্মী আত্মবলিদান দিয়েছেন।”

    দিকে দিকে কর্মীদের আত্মবলিদান

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari) বলেন, “লোকসভা নির্বাচনের পর আমাদের পাঁচজন কর্মী আত্মবলিদান দিয়েছেন। ভারতীয় জনতা পার্টির হাজার হাজার কর্মী ঘরছাড়া হয়েছেন। রাজ্যের বাইরে গিয়ে তাঁদের আশ্রয় নিতে হয়েছে। তার পরেও আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে জুনিয়র চিকিসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার প্রতিবাদে যেভাবে পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি সভাপতি ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার, রাজ্য বিজেপির সহ সভাপতি ও সাংসদ জগন্নাথ সরকার, রাজ্য সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, রাজ্য সম্পাদিকা লকেট চট্টোপাধ্যায় ও প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরী সামনে থেকে দাঁড়িয়ে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তা দেখে চমকে গিয়েছে তৃণমূল।” তিনি বলেন, “বিজেপিকে ওরা ভয় পেয়েছে বলেই লাগাতার আক্রমণ করে চলেছে। কিন্তু আমরা সমস্ত আক্রমণের মোকাবিলা করে লড়াই চালিয়ে যাব।”

    আরও পড়ুন: জল ছাড়া নিয়ে ‘অসত্য’ বলছেন মুখ্যমন্ত্রী, ফাঁস করে দিল কেন্দ্র

    প্রসঙ্গত, পুলিশের কাছে আগেই এই সভার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় অনুমতির আবেদন জানানো হলেও, কলকাতা পুলিশ সেই আবেদনে সাড়া দেয়নি। শেষমেশ আদালতের দ্বারস্থ হয় পদ্মশিবির। শর্ত সাপেক্ষে হাজরা মোড়ে সভা করার অনুমতি দেয় আদালত (Suvendu Adhikari)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Flood Situation In Bengal: জল ছাড়া নিয়ে ‘অসত্য’ বলছেন মুখ্যমন্ত্রী, ফাঁস করে দিল কেন্দ্র

    Flood Situation In Bengal: জল ছাড়া নিয়ে ‘অসত্য’ বলছেন মুখ্যমন্ত্রী, ফাঁস করে দিল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর অভিযোগ, রাজ্যকে না জানিয়েই বিপুল পরিমাণ জল ছেড়েছে ডিভিসি। তাই বানভাসি হয়েছে বাংলার (Flood Situation In Bengal) একাংশ। এই অভিযোগ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তিনি (Nabanna) দুটি চিঠিও পাঠিয়েছেন। পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়ায় বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে গিয়ে ডিভিসির সঙ্গে সম্পর্ক না রাখার হুমকিও দিয়েছিলেন ‘সস্তা রাজনীতি’ করতে অভ্যস্ত (নিন্দকরা বলে) মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি যে ‘মিথ্যে’ বলেছেন, তা ফাঁস করে দিল কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রক। তারা সাফ জানিয়েছে, রাজ্য ও ডিভিসির প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত কমিটিই ঠিক করে কখন এবং কতটা জল ছাড়া হবে। তাই রাজ্যকে না জানিয়ে জল ছাড়া হয়েছে বলে মুখ্যমন্ত্রী যে দাবি করছেন, তা  অসত্য।

    জল ছাড়ার কথা সকলেই জানত (Flood Situation In Bengal)

    ডিভিসিরও দাবি, জল যে ছাড়া হবে, তা সকলেই জানতেন। রাজ্যের দুর্যোগ মোকাবিলা দফতরের একটি মেমো থেকেও স্পষ্ট, জল ছাড়ার কথা আগে থেকেই জানত রাজ্য। ২০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে প্রথম চিঠি লেখেন মমতা। এর ঠিক তিনদিন আগে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে বলে হাওড়া, হুগলি, দুই মেদিনীপুর-সহ আটটি জেলাকে সতর্ক করেছিল নবান্ন। মেমোতে এও উল্লেখ করা হয়েছিল (Flood Situation In Bengal), ডিভিআরআরসি এবং সিডব্লিউসি জানিয়েছে, আবহাওয়ার কারণে মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধারে জলস্তর বাড়ছে দ্রুত।

    আরও পড়ুন: “ট্রেনে অন্তর্ঘাত দূর করতে রেলওয়ে প্রশাসন সতর্ক রয়েছে”, বললেন বৈষ্ণব

    মেমোতেও উল্লেখ করা হয়েছে 

    এই পরিস্থিতিতে ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে ডিভিআরআরসি আড়াই লাখ কিউসেক জল ছাড়বে। তার ফলে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হলে যা মোকাবিলার যাবতীয় ব্যবস্থাও নিয়ে রাখতে বলা হয় ওই মেমোতে। প্লাবিত হতে পারে এমন এলাকার মানুষকে প্রয়োজনে যেন নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়, তাও বলা হয়েছিল মেমোতে। মেমোতে আরও বলা হয়েছিল, কংসাবতী বাঁধ থেকেও জল ছাড়া হতে পারে। তেমন হলে পূর্ব মেদিনীপুরে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হবে। কংসাবতী বাঁধের সঙ্গে ডিভিসিও জল ছাড়ায় হলদি ও রূপনারায়ণের জলস্তর বাড়বে। ডিভিসির এক কর্তা বলেন, “প্রয়োজন হলে জল ছাড়তেই হয়। সেটা কমিটিই ঠিক করে।” বিজেপির রাজ্য সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আরজি করকাণ্ডের বিরুদ্ধে (Nabanna) আন্দোলন থেকে দৃষ্টি ঘোরাতেই (মুখ্যমন্ত্রীর) এই অপচেষ্টা (Flood Situation In Bengal)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ রয়েছে  চিকিৎসক সুশান্ত রায়ের বিরুদ্ধে, তলব করল সিবিআই

    RG Kar Case: তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ রয়েছে চিকিৎসক সুশান্ত রায়ের বিরুদ্ধে, তলব করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্য দফতরের দুর্নীতির প্রসঙ্গে সন্দীপ (Sandeep Ghosh) ঘনিষ্ঠ উত্তরবঙ্গ লবির ডাক্তার শুশান্ত রায়কে তলব করল সিবিআইয়ের স্পেশাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ। উল্লেখ্য ৯ অগাস্ট ঘটনার দিন যে মেডিক্যাল টিম ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল, তাঁদের মধ্যে তিনিও ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে শিলিগুড়িতে থ্রেট কালচার (RG Kar Case) এবং অভয়ার হত্যা মামলায় তথ্য লোপাটের অভিযোগ রয়েছে।

    আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে হত্যার ঘটনার পর থেকেই ন্যায় বিচারের দাবিতে কলকাতা সহ গোটাদেশ গর্জে উঠেছিল। একদিকে যেমন তিলোত্তমার ন্যায় বিচারের দাবিতে জুনিয়র ডাক্তাররা সরব হয়েছেন, তেমনি ভাবে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ (Sandeep Ghosh) এবং তাঁর অনুগামীদের থ্রেট কালচারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক হয়েছেন। নাম উঠে এসেছে বিরূপাক্ষ, অভীকের মতো ডাক্তারদেরও। এবার আরও ১২ জন ডাক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করল হাসপাতালের বিশেষ তদন্ত কমিটি। এদিন সবাইকে আরজি কর প্লাটিনাম জুবলি বিল্ডিংয়ে জেরা করার জন্য ডাকা হয়।

    মোট ৫৯ জনের তালিকা তৈরি হয়েছে (RG Kar Case)

    জানা গিয়েছে, এই থ্রেট কালচারের সন্দীপ ঘোষ (Sandeep Ghosh) ঘনিষ্ঠ ১২ জন ডাক্তারের নামের মধ্যে রয়েছেন, আশিস পাণ্ডে, সৌরভ পাল, সফিকুল হোসেন সহ আরও অনেকে। অভয়ার হত্যাকাণ্ডের পর আরজি কর ইস্যুতে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে। জানা যায়, সন্দীপ ঘনিষ্ঠ এক শ্রেণীর ডাক্তাররা জুনিয়রদের উপর আধিপত্য দেখাতেন। পরীক্ষায় কে পাশ করবে, কে ফলে করবে তাঁরাই সিদ্ধান্ত নিতেন। গবেষণাপত্রের বিষয় টাকার বিনিয়ে দেওয়া হতো। নির্ধারিত সময়ের বাইরে গিয়ে অতিরিক্ত ডিউটি করানো হতো। নানা বাহানায় পড়ুয়াদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হতো। ইতিমধ্যে পড়ুয়াদের বয়ানের ভিত্তিতে মোট ৫৯ জনের তালিকা তৈরি করেছে তদন্তকমিটি। গত শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে জেরা করার পালা। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া শাস্তির দাবি করেছে জুনিয়র ডাক্তাররা (RG Kar Case)।

    আরও পড়ুনঃ আরজি কর দুর্নীতি মামলায় আলমারি ভেঙে গুরুত্বপূর্ণ নথি ও ফাইল উদ্ধার করল সিবিআই

    জুতো মারো তালে তালে

    অপরদিকে আরজি করের (RG Kar Case) সুপার সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায় বলেন, “প্রত্যেক অভিযোগ আমরা খতিয়ে দেখছি। এখন তাঁদের সকলকে নিয়ে জেরা চলছে। দোষ প্রমাণিত হলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। হাসপাতালে এই ধরনের কালচারকে বরদাস্ত করা হবে না।” একই ভাবে যখন অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছিল সেই সময় ঘরের বাইরে স্লোগান দেওয়া হয়। জুনিয়র ডাক্তারদের বক্তব্য ছিল, “থ্রেট কালচারের গালে গালে, জুতো মারো তালে তালে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Foxconn: চিনের উপর আর নির্ভর নয়, ভারতেই স্মার্টফোন অ্যাসেম্বলের প্রস্তুতি নিচ্ছে ফক্সকন

    Foxconn: চিনের উপর আর নির্ভর নয়, ভারতেই স্মার্টফোন অ্যাসেম্বলের প্রস্তুতি নিচ্ছে ফক্সকন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের স্মার্টফোন কোম্পানিগুলির একচেটিয়া আধিপত্য দূর করতে উঠে পড়ে লেগেছে ভারত। মোদি সরকারের মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পের উপর ভর করে ক্রমশ এগিয়ে চলেছে দেশ। বহু দেশ-বিদেশি সংস্থা ভারতে বিনিয়োগ করছে। এবার ফক্সকন তামিলনাড়ুতে প্রায় ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করার কথা ভাবছে। এই টাকা কাজে লাগিয়ে তারা একটি স্মার্টফোন ডিসপ্লে মডিউল অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এই প্ল্যান্ট তৈরি হলে ভারত চিনের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলবে, এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

     বিশেষজ্ঞদের মত

    সম্প্রতি, বিখ্যাত বই চিপ ওয়ার-এর লেখক ক্রিস মিলার জানান, ভারতীয় কোম্পানিগুলি খুব সহজে চিনকে হারাতে পারবে। যার জন্য একটি সঠিক কৌশল থাকতে হবে। ক্রিস মিলারের কথায়, ভারত ইলেকট্রিক গাড়ি ও চিকিৎসা প্রযুক্তি খাতে যা করে দেখিয়েছে তার সঙ্গে অন্য কেউ লড়াই করতে পারবে না। তবে এ কথা ঠিক চিনের স্মার্টফোন কোম্পানিগুলোর একচেটিয়া আধিপত্য রয়েছে। তবে এর মানে এই নয় যে, ভারত তার জবাব দিতে পারবে না।

    মেক ইন ইন্ডিয়ার সুফল

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্প আসার পরই নানা স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ভারতে অ্যাসেম্বেল করা শুরু করেছে। আইফোন, স্যামসাংয়ের মতো জনপ্রিয় কোম্পানি দেশে স্মার্টফোন তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাশাপাশি ভারতীয় কোম্পানিগুলিও ধীরে ধীরে বাজারে জমি শক্ত করতে শুরু করেছে। রিপোর্ট বলছে, বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্মার্টফোন হাব হতে চলেছে ভারত। গত বছর,২০২৩ সালে ২৪৫ কোটি স্মার্টফোন তৈরি হয়েছে ভারতে। যার মধ্যে রয়েছে একাধিক বড় নাম যেমন অ্যাপল, শাওমি, ওপো এবং ভিভো। ২০২৩ সালে স্মার্টফোন তৈরি করে ৪.১ লক্ষ কোটি টাকা আয় করেছে সরকার। যা ২০১৪-১৫ সালে ছিল ১৮ হাজার,৯০০ কোটি টাকা। 

    চিন নির্ভরতা কমানো লক্ষ্য

    স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে চিন নির্ভরতা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন সংস্থা অ্যাপল। তাই ভারতই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য স্থান তাদের কাছে। পাশাপাশি স্যামসাংও ভারতকে প্রাধান্য দিতে শুরু করেছে। দুই কোম্পানির ক্ষেত্রেই একটি বড় বাজার ভারত। স্মার্টফোনের পাশাপাশি আরও একাধিক ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস বিক্রি করে তারা। যার মধ্যে স্যামসাং এগিয়ে রয়েছে। আগামীদিনে অ্যাপল এবং স্যামসাং হাই-এন্ড মেক ইন ইন্ডিয়া স্মার্টফোন তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইতিমধ্যে ভারতে আইফোন তৈরি করা শুরু করেছে অ্যাপল। ভারতীয় কোম্পানি টাটা গ্রূপের সঙ্গে একটি চুক্তিও স্বাক্ষর করেছে অ্যাপল।

    আরও পড়ুন: ‘‘রাম রাজ্যের পথে এগোচ্ছে দেশ, নেতৃত্ব দিচ্ছেন মোদি’’, বললেন ধনখড়

    ফক্সকনের বিনিয়োগ

    আমেরিকার প্রযুক্তি সংস্থা অ্যাপলের থেকে বরাত নিয়ে পণ্য তৈরি করে তাইওয়ানের ফক্সকন। তামিলনাড়ুর কারখানাটি ভারতে তাদের বৃহত্তম উৎপাদন কেন্দ্র। এখানেই তারা স্মার্টফোন অ্যাসেম্বলের কথা ভাবছে। ফক্সকনকে সাহায্য করবে পেগাট্রন এবং টাটা ইলেকট্রনিক্স। কবে থেকে ফক্সকন ভারতে স্মার্টফোন অ্যাসেম্বল বৃদ্ধি করবে তা সঠিকভাবে এখনও বলা না গেলেও কোম্পানিটি “যত তাড়াতাড়ি সম্ভব” কাজ শুরু করবে। ফক্সকন অরগাডাম ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড লজিস্টিক্স পার্কে প্রায় ৫০০,০০০ বর্গফুট স্থান বেছে নিয়েছে। এখানেই তারা স্মার্টফোন অ্যাসেম্বলি ইউনিট খোলার কথা ভাবছে। ফক্সকন ভারতে স্মার্টফোন উৎপাদনের উপস্থিতি বিস্তৃত করতে এবং আইসিটি, বৈদ্যুতিক যানবাহন, ব্যাটারি এবং সেমিকন্ডাক্টরের মতো অন্যান্য খাতেও বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত। 

    দৌড়চ্ছে ভারত

    ভারতে ডিসপ্লে মডিউলগুলির স্থানীয় অ্যাসেম্বলি করা গুরুত্বপূর্ণ। এখনও এই উপাদানগুলির জন্য ব্যাপকভাবে আমদানির উপর নির্ভরশীল ভারত। যা দেশের খরচ বাড়ায় এবং সরবরাহ চেনে জটিলতা সৃষ্টি করে। প্রায় ৬০-৬৫ শতাংশ ডিসপ্লে মডিউল চিন থেকে আমদানি করা হয়, দক্ষিণ কোরিয়া দ্বিতীয় বৃহত্তম সরবরাহকারী হিসাবে কাজ করে। সেখান থেকে ২০-২৫ শতাংশ নিয়ে আসা হয়। ভারতে যদি স্থানীয়ভাবে স্মার্টফোনগুলি অ্যাসেম্বল করা যায়, তাহলে খরচ কমবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share