Tag: bangla news

bangla news

  • PM Narendra Modi: ‘‘নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য নরেন্দ্র মোদি’’, দাবি জার্মান বিনিয়োগকারীর

    PM Narendra Modi: ‘‘নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য নরেন্দ্র মোদি’’, দাবি জার্মান বিনিয়োগকারীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) কি নোবেল শান্তি পুরস্কার (Nobel Peace Prize) পাবেন? এই প্রশ্নকে ঘিরে এখন জোর জল্পনা চলছে। সংবাদ সংস্থা আইএএনএস-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাঁকে নিয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন ৮৮ বছরের জার্মান বিনিয়োগকারী মার্ক মোবিয়াস। সেখানেই তিনি মোদির নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পক্ষে জোরদার সওয়াল করেন। উল্লেখ্য, ২০১৪ সাল থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর পদে লাগাতার নির্বাচিত হয়ে আসছেন মোদি। তাঁকে নিয়ে একাধিক দেশের রাষ্ট্রনেতাদের মুখেও এই প্রশংসার বাণী শোনা গিয়েছে। আন্তর্জাতিক বিশ্বে এক সেতু বন্ধনের কাজ করছেন মোদি।

    সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালাতে পারেন মোদি (PM Narendra Modi)

    জার্মান বিনিয়োগকারী মার্ক একটি সাক্ষাৎকারে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Narendra Modi) একজন মহান নেতার পাশপাশি একজন অসাধারণ ব্যক্তি। আন্তর্জাতিক মঞ্চে তিনি শান্তির মধ্যস্থতাকারী হওয়ার অপার সম্ভাবনা রয়েছে। সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালাতে পারেন মোদি। নোবেল শান্তি পুরস্কার (Nobel Peace Prize) পাওয়ার যোগ্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী। আন্তর্জাতিক এই পুরস্কারের জন্য নিজেকে প্রমাণ করেছেন মোদি।”

    রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধে শান্তির বার্তা

    উল্লেখ্য, গত আড়াই বছরের বেশি সময় ধরে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ চলছে। ইতিমধ্যে ফুলের মতো সুন্দর এক একটি জনপদ কার্যত যুদ্ধের বলি হয়েছে। আলোচনা এবং কূটনীতির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য ভারত দুই দেশের কাছেই আবেদন করেছে। দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গেই বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। ১৯৯২ সালে ভারত-ইউক্রেনের কূটনৈতিক বন্ধনের পর দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চলতি বছরের অগাস্টে ইউক্রেন সফরে গিয়েছিলেন তিনি। মিত্র দেশ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং ইউক্রেনের রাষ্ট্রপ্রধান জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। উভয় পক্ষের সঙ্গে যুদ্ধ নিয়ে শান্তির বার্তা দেন মোদি। ফলে এই পরিস্থিতিতে নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তীব্র জল্পনা শুরু হয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: দক্ষিণবঙ্গে তিন থেকে চার ডিগ্রি কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা! নাগালে শীতের আমেজ

    Weather Update: দক্ষিণবঙ্গে তিন থেকে চার ডিগ্রি কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা! নাগালে শীতের আমেজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীপুজো পর্যন্ত রাজ্যে বৃষ্টি হয়েছে। যদিও ইতিমধ্যে বর্ষা বিদায় নিয়েছে। তবে, নভেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ হতে চলল, এখনও অধিকাংশ বাড়িতে বন বন করে ফ্যান ঘুরছে। গরম কাটিয়ে শীত কবে আসবে, সেদিকে তাকিয়ে রয়েছেন রাজ্যবাসী। অবশেষে প্রতীক্ষার অবসান। চলতি সপ্তাহেই শীতের আমেজ আসতে পারে রাজ্যে, এমনটাই জানিয়ে দিল আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) দফতর।

    কত তাপমাত্রা কমবে? (Weather Update)

    মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার ভোর থেকে রাজ্যে (West Bengal) তাপমাত্রা খানিক কমেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও কিছুটা পারদপতন হতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া (Weather Update) অফিস। উত্তরের পাহাড় সংলগ্ন জেলাগুলির পাশাপাশি গাঙ্গেয় দক্ষিণবঙ্গেও তিন থেকে চার ডিগ্রি কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা। অর্থাৎ, এখনই ‘শীতকাল’ এসে না পড়লেও শুক্রবার থেকেই শীতের আমেজ আসতে চলেছে বঙ্গে! হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস বলছে, আগামী কয়েক দিন দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে। দক্ষিণের কোথাওই বৃষ্টির তেমন সম্ভাবনা নেই। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে রাতের তাপমাত্রার হেরফের হবে না বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। তার পর থেকে গাঙ্গেয় দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জায়গায় নামতে পারে পারদ। তিন থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে তাপমাত্রা।

    আরও পড়ুন: “মহা বিকাশ আগাড়ি দুর্নীতির সব চেয়ে বড় খেলোয়াড়”, তোপ মোদির

    উত্তরবঙ্গে শীতের আমেজ

    উত্তরবঙ্গেও দেখা যাবে একই চিত্র। বুধবার দার্জিলিং এবং কালিম্পঙে বিক্ষিপ্ত ভাবে সামান্য বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া আপাতত আগামী পাঁচ দিন উত্তরের বাকি জেলাগুলিতে শুষ্ক আবহাওয়া (Weather Update) থাকবে। পাহাড় সংলগ্ন এলাকাতেও আগামী ২৪ ঘণ্টায় রাতের তাপমাত্রার বিশেষ হেরফের হবে না বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে, তার পর থেকে রাতের তাপমাত্রা তিন থেকে চার ডিগ্রি কমতে পারে উত্তরবঙ্গেও। ফলে সপ্তাহ শেষেই শীতের আমেজ দেখা দিতে পারে উত্তরে।

    বুধবার সারা দিন পরিষ্কার ছিল কলকাতার আকাশ। রাতের দিকে সামান্য কমতে পারে তাপমাত্রা। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের চেয়ে ২.৫ ডিগ্রি বেশি। সেই তুলনায় বুধবার খানিক কমেছে শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১.২ ডিগ্রি বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ০.২ ডিগ্রি কম। ফলে, গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা থেকে মুক্তি পাবে আমজনতা। এমনই মনে করছে হাওয়া অফিস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Barama Temple: ভক্তদের জন্য বন্ধ ছিল নৈহাটির বড়মা’র মন্দির, দরজা খুলে গেল তৃণমূল প্রার্থী আসতেই!

    Barama Temple: ভক্তদের জন্য বন্ধ ছিল নৈহাটির বড়মা’র মন্দির, দরজা খুলে গেল তৃণমূল প্রার্থী আসতেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নোটিশ দিয়ে ভক্তদের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে বড়মার মন্দির (Barama Temple)। অথচ নৈহাটি বিধানসভা উপনির্বাচনের তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে মন্দিরে ঢুকে দিব্যি পুজো দিলেন। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায়। মায়ের কাছে পুজো দিতে আসা অসংখ্য ভক্ত মন্দির কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ক্ষোভ উগরে দেন। সব মিলিয়ে উপনির্বাচনের দিন সাত সকালে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নৈহাটির অরবিন্দ রোড চত্বরে রীতিমতো উত্তেজনা দেখা দেয়।

    বিক্ষোভ দেখালেন ভক্তরা (Barama Temple)

    এদিন রাজ্যে ৬টি বিধানসভার মধ্যে নৈহাটিতেও উপনির্বাচন হচ্ছে। ভোটের জন্য নৈহাটির বড়মার মন্দির (Barama Temple) বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এই মর্মে ফেসবুকে মন্দির কমিটির তরফে পোস্টও করা হয়। মন্দিরের গেটেও মন্দির বন্ধ রাখার নোটিশ দেওয়া হয়। কিন্তু তা খেয়াল না করায় অন্যান্য দিনের মতো এদিনও মন্দিরের সামনে ভক্তদের লম্বা লাইন পড়ে। দূরদুরান্ত থেকে এসে ভক্তরা মন্দির বন্ধ শুনে অনেকেই হতাশ হয়ে সেখানে বসে পড়েন। ভক্তরা বলেন, মন্দির বন্ধ থাকার বিষয়টি আমরা জানতাম না। আগাম ঘোষণা করা হয়নি। সকাল থেকে লাইন দিয়ে ভক্তরা দাঁড়িয়েছিলেন। আমিও লাইনে দাঁড়াই। পরে, জানতে পারি মন্দির এদিন বন্ধ রাখা হয়েছে। তাই, সকলেই ফিরে যাচ্ছিলাম। এই সময় দেখলাম তৃণমূলের প্রার্থী আসতেই মন্দিরের গেট খুলে গেল। তিনি ভিতরে গিয়ে পুজো দিলেন। এটা তো দ্বিচারিতা। তাই, আমাদের মতো বহু ভক্ত ক্ষোভে ফেটে পড়েন। মন্দির কর্তৃপক্ষ দ্বিচারিতা করল কেন? বেশ কিছু সময় ধরে চলা এই বিক্ষোভ প্রশমিত করতে বড়মার মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হয় কেবলমাত্র সেই সময় উপস্থিত থাকা ভক্তদের জন্য। তবে কোনও পুজোর আয়োজন হয়নি। মায়ের দর্শন করেই খুশি হন দূর থেকে আসা ভক্তরা।

    আরও পড়ুন: “মহা বিকাশ আগাড়ি দুর্নীতির সব চেয়ে বড় খেলোয়াড়”, তোপ মোদির

    মন্দির কর্তৃপক্ষের কী বক্তব্য?

    বড়মার (Barama Temple) ট্রাস্টি কমিটির সদস্য অরিত্র বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “মন্দির যে  বন্ধ থাকবে তা দু’দিন আগে পোস্ট করে জানানো হয়েছিল। প্রতিদিন এই মন্দিরে প্রায় ৫ হাজার ভক্ত সমাগম হয়। ভোটের দিনে এই ভিড় সামাল দেওয়া সম্ভব হত না। আর সেই কারণেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এ দিন সকালে যে ভক্তরা এসেছিলেন তাঁদের জন্য দরজা খুলে দর্শনের ব্যবস্থা করা হয়। তবে পুজো দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়নি।” তৃণমূল প্রার্থীর জন্য আলাদা করে দরজা খোলা হয়েছিল কি না, তা নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি তিনি। তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের

    Wayanad: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের (Wayanad) ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের। পাল্টা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কংগ্রেস প্রার্থী। এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ছে দেশ জুড়ে। উল্লেখ্য, কেরলের এই আসনে ২০২৪ সালের ভোটে জয়ী হয়েছিলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। এবার আসনে লড়বেন তাঁর বোন।

    অপর দিকে বিজেপির প্রার্থী নব্যা হরিদাস। তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। কেরলের কোঝিকোড পুরসভার ২ বারের কাউন্সিলর ছিলেন। সেই সঙ্গে বিজেপি মহিলা মোর্চার রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদের দায়িত্বও পালন করেছিলেন।

    কংগ্রেস নির্বাচনে হার বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে গিয়েছে (Wayanad)

    মঙ্গলবার এই নির্বাচনকে (Wayanad) ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। বিজেপি প্রার্থী সকাল থেকেই বুথ পরিদর্শন করছিলেন। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, “কংগ্রেস ভোটারদের প্রলোভন দিচ্ছে। টাকা, মদ উপহার বিলি করে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। আসলে কংগ্রেস নির্বাচনে হার বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে গিয়েছে। এখানে এমন একজন জনপ্রতিনিধি প্রয়োজন, যিনি এলাকার মানুষের সঙ্গে থেকে কাজ করবেন, এখানকার স্থানীয় সমস্যার কথা প্রতিদিন শুনবেন এবং সংসদে গিয়ে বক্তব্যকে তুলে ধরতে পারবেন।”

    আরও পড়ুনঃ ফের কেলেঙ্কারি, সরকারি তালিকায় নাম নেই, অথচ রিষড়ার সংস্থা থেকে ৬০ লক্ষ টাকার ওষুধ আরজি করে

    কী বললেন প্রিয়াঙ্কা?

    অন্যদিকে ভোটদানের পর্ব শুরুর আগেই সামজিক মাধ্যমে সকলকে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের কথা জানিয়ে ওয়েনাড়ের (Wayanad) কংগ্রেস প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বলেন, “আমার প্রিয় ভাই-বোনেরা, আপনারা নির্ভয়ে নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করুন। আজ আপনাদের মতপ্রকাশের দিন। নিজেরা নিজেদের পছন্দের প্রার্থীদের বেছে নিন। সংবিধান আপনাদের যে অধিকার দিয়েছে তা প্রয়োগ করুন। চলুন আমরা একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: ৩০০-র বেশি হিন্দু ও তাঁদের মন্দিরে হামলা গত ২২ মাসে, তালিকা প্রকাশ ভিএইচপি’র

    VHP: ৩০০-র বেশি হিন্দু ও তাঁদের মন্দিরে হামলা গত ২২ মাসে, তালিকা প্রকাশ ভিএইচপি’র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশটা বাংলাদেশ নয়। পাকিস্তানও নয়। দেশের নাম ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই দেশেই গত ২২ মাসে হিন্দু ও তাঁদের শ’তিনেক উপাসনালয়ে হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ। সেই হামলার অভিযোগের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।

    তিনশোর বেশি হামলা (VHP)

    এই তালিকায় ৩০০টিরও বেশি ঘটনার উল্লেখ রয়েছে। তারা জানিয়েছে, এই আক্রমণগুলি জানুয়ারি ২০২৩ থেকে ৭ নভেম্বর ২০২৪-এর মধ্যে সংঘটিত হয়েছে। পরিষদের দাবি, এই তালিকা ওই সময়কালের মোট আক্রমণের মাত্র এক-দশমাংশ। তাদের মতে, সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশ লাভ জিহাদ থেকে স্পিট জিহাদ এবং ইউরিন জিহাদে উন্নীত হয়েছে। ভিএইচপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুরেন্দ্র জৈন বলেন, “এই আক্রমণগুলির বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতা অমানবিক। আক্রমণের ধরনগুলি মানুষের কল্পনার বাইরে। সারা বিশ্ব ইতিমধ্যেই টেরর জিহাদ, লাভ জিহাদ, ল্যান্ড জিহাদ, জনসংখ্যা জিহাদ নিয়ে উদ্বিগ্ন। এখন অ-মুসলিমদের প্রতি তাদের ঘৃণা স্পিট জিহাদ, ইউরিন জিহাদ, ট্রেন জিহাদ, মাইনর জিহাদ ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে।”

    ক্ষমতার লোভে কুকাজ!

    তিনি বলেন (VHP), “ক্ষমতার লোভে কিছু ধর্মনিরপেক্ষ দল এই জিহাদিদের উসকে দিচ্ছে। তারা দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যেতে প্ররোচিত করছে। জিহাদিদের শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন।” জৈন বলেন, “সংবিধান, আইন, বিচার ব্যবস্থা এবং জাতীয় সভ্যতা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতি সম্মান জানানো প্রত্যেক নাগরিকের জন্য বাধ্যতামূলক।” বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এই কর্তা বলেন, “এটি একটি বৈশ্বিক বিষয় হয়ে উঠেছে। হামাসের আক্রমণ হোক বা বাংলাদেশি জিহাদিদের কার্যক্রম, কাশ্মীরে হিন্দুদের গণহত্যা হোক… নিষ্ঠুরতা এবং কামনার নির্মম নৃত্য এগুলিতে স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান… সারা বিশ্বে কোথাও ইসলামফোবিয়া নেই এবং… জিহাদিরাই ‘কাফেরফোবিয়া’য় ভুগছে।”

    আরও পড়ুন: জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ব্রাজিলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, যাবেন নাইজিরিয়া, গায়নায়ও

    অত্যাচার সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে বলেও দাবি করেন জৈন। তিনি বলেন, “অত্যাচার সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। সংগঠিত ও শক্তিশালী হিন্দু সমাজ এই দেশদ্রোহী ও হিন্দুবিরোধী ষড়যন্ত্রগুলিকে থামানোর ক্ষমতা রাখে (VHP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

      

  • Sheikh-Hasina: হাসিনাকে নিয়ে ইন্টারপোলে অতিসক্রিয় অন্তর্বর্তী ইউনূস সরকার, এবার আবেদন গ্রেফতারের

    Sheikh-Hasina: হাসিনাকে নিয়ে ইন্টারপোলে অতিসক্রিয় অন্তর্বর্তী ইউনূস সরকার, এবার আবেদন গ্রেফতারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিসক্রিয় হয়ে উঠেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূস (Yunus Government)। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে (Sheikh-Hasina) হাতে পেতে এবার ইন্টারপোলে আবেদন বাংলাদেশ ট্রাইব্যুনালের। উল্লেখ্য, গত ৫ অগাস্ট ওই দেশে অস্থির রাজনৈতিক জটিলতার কারণে হাসিনাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল। যদিও আন্তর্জাতিক গবেষকদের মতে, এই ‘কোটা’ বা ‘ছাত্র আন্দোলন’-এর পিছনে জামাত শিবির এবং বিএনপির গভীর চক্রান্ত ছিল। সূত্রে জানা গিয়েছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনপর্বে গণহত্যা এবং মানবতা বিরোধী অপরাধ-এর অভিযোগে দায়ের হওয়া দুটি মামলার প্রেক্ষিতে হাসিনা-সহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল আইসিটি।

    শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ‘রেড অ্যালার্ট’(Sheikh-Hasina)!

    উল্লেখ্য, আগেই গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল। এবার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (Sheikh-Hasina) বিরুদ্ধে ‘রেড অ্যালার্ট’ জারি করার জন্য আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলকে আবেদন জানাল ওই দেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি)। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ‘প্রথম আলো’ জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের সভানেত্রীকে গ্রেফতারের জন্যই অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশে ইন্টারপোলকে আবেদন করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, “গত রবিবার ইন্টারপোলের কাছে হাসিনার বিরুদ্ধে নোটিস জারির জন্য আবেদন করা হয়েছে। শেখ হাসিনা যেহেতু মানবতা-বিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত, তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা আটকে আছে। কিন্তু বাংলাদেশের জুরিসডিকশনের (Yunus Government) বাইরে তিনি চলে গিয়েছেন। সে কারণে আন্তর্জাতিক পুলিশি সংস্থা হিসাবে ইন্টারপোল যাতে তাঁকে গ্রেফতার করার ব্যবস্থা নেয় এবং অন্তত রেড অ্যালার্ট জারি করে, সেই বিষয়ে আমরা অনুরোধ পাঠিয়েছি।”

    হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয় ১৭ অক্টোবর 

    বাংলাদেশের আইটিসি কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময়ে গণহত্যা এবং মানবতা বিরোধী অপরাধ-এর অভিযোগ দায়ের হওয়া দুটি মামলার প্রেক্ষিতে ১৭ অক্টোবর হাসিনা (Sheikh-Hasina) এবং তাঁর দল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াবদুর কাদের সহ-৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল। দু’টি মামলার মধ্যে একটি ছিল আন্দোলনে নিহত ছাত্র মহম্মদ মেহেদীর বাবা মহম্মদ সানাউল্লাহ-এর। অপর মামলাটি ছিল নিহত আরিফ আহমেদ সিয়ামের বাবা মহম্মদ বুলবুল কবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Delhi Pollution: ‘দিল্লি এখন গ্যাস চেম্বার’, আপ সরকারকে আক্রমণ বিজেপি নেতা শেহজাদ পুনাওয়ালার

    Delhi Pollution: ‘দিল্লি এখন গ্যাস চেম্বার’, আপ সরকারকে আক্রমণ বিজেপি নেতা শেহজাদ পুনাওয়ালার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘন ধোঁয়াশার চাদরে ঢাকা রাজধানী (Delhi Pollution)। বুধবার সকাল হতেই পরিপূর্ণ গ্যাস চেম্বারে পরিণত হয়ে যায় দিল্লি, গুরুগ্রাম, নয়ডা সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। এদিন সকালে দিল্লি ও সন্নিহিত অঞ্চলে বায়ুদূষণের সূচক ছিল ‘খুব খারাপ’ ক্যাটিগরির। দিল্লির এই অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা (Shehzad Poonawalla)। দিল্লির বায়ুর গুণমানের মারাত্মক অবনতির জন্য তিনি আম আদমি পার্টিকে (AAP) দায়ী করেছেন। 

    আম আদমি পার্টি চুপ কেন

    পুনাওয়ালা (Shehzad Poonawalla) বলেন, “আপ আগে পাঞ্জাবের পোড়ানো খড়কে দিল্লির দূষণের কারণ হিসেবে দোষারোপ করত। তবে এখন পাঞ্জাবে ৬০০০টিরও বেশি খড় পোড়ানোর ঘটনা ঘটেছে, অথচ তারা এ বিষয়ে চুপ। বায়ু দূষণের জন্য আম আদমি পার্টি দীপাবলি, উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানাকে দায়ী করতে পছন্দ করে, কিন্তু দিল্লির অভ্যন্তরীণ কারণগুলো সম্পর্কে তারা একেবারে নীরব।” পুনাওয়ালা আরও বলেন, “চাহিদা অনুযায়ী কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না, ফলে দিল্লির পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে। দিল্লি এখন গ্যাস চেম্বারে পরিণত হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ নিমেষে ধ্বংস হবে হাজার কিমি দূরের যুদ্ধজাহাজ, ডিআরডিও-র নয়া মিসাইলের পরীক্ষা শীঘ্রই

    দূষিত দিল্লি, শ্বাস নেওয়া সমস্যার

    উল্লেখ্য, ধোঁয়াশার কারণে দিল্লিতে (Delhi Pollution) দৃশ্যমানতা নেমে যাওয়ায় বুধবার সকালে অন্তত সাতটি বিমান ঘুরিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়াও বেশ কিছু বিমান দেরিতে ছাড়ছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, ৬টি উড়ানকে জয়পুর এবং একটিকে লখনউয়ে পাঠাতে হয়। সকাল ৭টা পর্যন্ত বিমান ওঠানামায় খুবই বেগ পেতে হয়েছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দিল্লির বাতাসে দূষণের মাত্রা ছিল ৩১৬। কিন্তু, বুধবার ভোরের মধ্যে তা ৩৭০-এ পৌঁছে যায়। একইসঙ্গে দৃশ্যমানতা খুবই খারাপ স্তরে পৌঁছে যায়। এদিন সকালে কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের সূচকের মাত্রা অনুযায়ী দিল্লি-এনসিআর এলাকায় খুব খারাপ আবহাওয়ার কারণে ফের একবার জনস্বাস্থ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই মাত্রায় দূষণ থাকলে শিশু-বৃদ্ধ সহ সাধারণ বয়সের মানুষের মধ্যেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এদিন আনন্দ বিহারে দূষণের মাত্রা ছিল ৩৯৯। পাঞ্জাবিবাগ ও অশোক বিহারে তা ছিল ৩৮২ ও ৩৭৬। যা স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই হানিকারক। দিল্লি ছাড়াও নয়ডায় দূষণের মাত্রা ছিল ৩৫৩। গাজিয়াবাদে ৩৩৯, গুরুগ্রামে ৩৪৪ এবং ফরিদাবাদে ২৬২। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: “রাজাকারদের লাগানো আগুনেই মৃত্যু হয়েছিল মা-বোনের”, খাড়্গেকে মনে করিয়ে দিলেন যোগী

    Yogi Adityanath: “রাজাকারদের লাগানো আগুনেই মৃত্যু হয়েছিল মা-বোনের”, খাড়্গেকে মনে করিয়ে দিলেন যোগী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমি একজন যোগী।  আমার কাছে দেশ সবার আগে। কিন্তু মল্লিকার্জুন খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) কাছে তুষ্টিকরণের রাজনীতি সবার আগে।” মঙ্গলবার এই ভাষায়ই কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)।

    কী বললেন যোগী? (Yogi Adityanath)

    তিনি বলেন, “ভোটের জন্য খাড়্গে তাঁর পরিবারের আত্মত্যাগের কথা ভুলে গিয়েছেন।” খাড়্গের শৈশবের দুঃখজনক ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে এনে যোগী বলেন, “১৯৪৮ সালে হায়দরাবাদের নিজামের রজাকাররা তাঁর গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছিল। যার ফলে মৃত্যু হয়েছিল তাঁর মা ও বোনের।” সোমবার ভোটমুখী মহারাষ্ট্রের আচলপুরে এক জনসভায় বক্তব্য রাখছিলেন খাড়্গে। সেখানে তিনি বলেছিলেন, “বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে” (বিভাজিত হলে আমরা ধ্বংস হব)। কংগ্রেস সভাপতির এই স্লোগানেরই জবাব দেন যোগী। তিনি বলেন, “আমি একজন যোগী।  আমার কাছে দেশ সবার আগে। কিন্তু মল্লিকার্জুন খাড়গের কাছে তুষ্টিকরণের রাজনীতি সবার আগে।”

    স্মৃতির সরণী বেয়ে

    এরপর যোগী খাড়্গের শৈশবের মর্মান্তিক ঘটনার প্রসঙ্গে ফিরে যান। বলেন, “খাড়্গেজি, আমার ওপর রাগ করবেন না… যদি রাগ করতে চান, তাহলে হায়দরাবাদের নিজামের ওপর রাগ করুন। হায়দরাবাদের নিজামের রাজাকার বাহিনী আপনার গ্রাম পুড়িয়ে দিয়েছিল। হিন্দুদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। আপনার সম্মানিত মা, বোন ও পরিবারের সদস্যদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছিল। দেশের সামনে এই সত্য প্রকাশ করুন যে যখনই তারা বিভক্ত হবে, তারা একই নির্মম উপায়ে বিভক্ত হবে।”

    আরও পড়ুন: জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ব্রাজিলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, যাবেন নাইজিরিয়া, গায়নায়ও

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “খাড়্গে এই সত্যটি প্রকাশ্যে স্বীকার করতে চাইবেন না। কারণ তিনি মনে করেন এটি মুসলিম ভোটারদের প্রতি তাঁর আবেদন কার্যকর করতে নাও পারে।” মহা বিকাশ আগাড়ি (এমভিএ) জোটকেও নিশানা করেছেন যোগী (Yogi Adityanath)। তিনি বলেন, “এমভিএ মহারাষ্ট্রকে ‘লাভ জিহাদ’ ও ‘ল্যান্ড জিহাদের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছে। তারা এমন একটি জোট যা জাতীয় ঐক্যকে দুর্বল করে।”

    প্রসঙ্গত, সোমবার এক সমাবেশে খাড়্গে বলেন, “অনেক নেতা গেরুয়া পোশাক পরেন, মাথা মুড়িয়ে থাকেন। এমনকি কেউ কেউ মুখ্যমন্ত্রীও হয়ে যান। যদি আপনি সন্ন্যাসী (Mallikarjun Kharge) হন, তবে গেরুয়া পরুন, রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন।” এদিন তারই জবাব দিলেন যোগী (Yogi Adityanath)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।   

  • CISF: সিআইএসএফ-এর হাতে প্রথম সম্পূর্ণ মহিলাদের জন্য রিজার্ভ বাহিনী, অনুমোদন কেন্দ্রের

    CISF: সিআইএসএফ-এর হাতে প্রথম সম্পূর্ণ মহিলাদের জন্য রিজার্ভ বাহিনী, অনুমোদন কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহিলাদের ক্ষমতায়ন এবং জাতীয় নিরাপত্তায় তাদের ভূমিকা বাড়ানোর লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তারা (MHA), সিআইএসএফ-এর (CISF) প্রথম সর্ব-মহিলা ব্যাটালিয়ন তৈরির অনুমোদন দিয়েছে। এর আগে সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স (CISF)-এর অধীনে এমন কোনও নির্দিষ্ট বাহিনী ছিল না। প্রাথমিকভাবে স্থির করা হয়েছে, এই বাহিনীতে ১,০০০-এর কিছু বেশি সংখ্যক সদস্য থাকবেন।

    শীঘ্রই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু

    সিআইএসএফের (CISF) ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল দীপক বর্মা এক বিবৃতিতে জানান, ‘এই নতুন ব্যাটালিয়নের জন্য শীঘ্রই নিয়োগ প্রক্রিয়া, প্রশিক্ষণ এবং সদর দফতর নির্বাচন সংক্রান্ত প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। ‘৫৩ তম সিআইএসএফ দিবসের অনুষ্ঠানে মাননীয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশ অনুসারে বাহিনীতে সর্ব-মহিলা ব্যাটালিয়ন তৈরির প্রস্তাব শুরু হয়েছিল। বর্তমানে বিমানবন্দর-সহ দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে বাড়তি বাহিনী মোতায়েনের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। আপাতত স্থির করা হয়েছে, নবগঠিত এই মহিলা বাহিনীকে সেইসব গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে নিরাপত্তার কাজে ব্যবহার করা হবে।

    বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা

    সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের তরফে জানানো হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক এই মর্মে একটি আনুষ্ঠানিক অনুমোদন প্রদান করেছে। সেই অনুমোদন প্রদানের খবর তাদের অফিসিয়াল সোশাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছে সিআইএসএফ। তারা জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ ও অনুমোদন অনুসারে, শীঘ্রই ওই বিশেষ মহিলা বাহিনী গড়ে তোলা হবে। সেই বাহিনীতে আপাতত ১,০২৫ জন সদস্য থাকবেন। সংশ্লিষ্ট বাহিনীর নেতৃত্ব দেবেন সিনিয়র কমান্ড্যান্ট পদমর্যাদার একজন আধিকারিক। উল্লেখ্য, এই মুহূর্তে সিআইএসএফ-এর মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ২ লক্ষ। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নয়া অনুমোদনের ফলে বাহিনীর সেই শক্তি আরও বাড়বে। সিআইএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, সংশ্লিষ্ট মহিলা বাহিনীর সদস্যদের জন্য নির্ধারিত প্রশিক্ষণও বিশেষ হবে। তাঁরা যাতে বিভিন্ন ধরনের পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকেন, সেই মতোই তাঁদের প্রস্তুত করা হবে। প্রশিক্ষণের বিভিন্ন পর্যায়ে আধুনিক অস্ত্রচালনা, আত্মরক্ষা কৌশল, বোমা নিষ্ক্রিয়করণ, এবং আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের উপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ফের কেলেঙ্কারি, সরকারি তালিকায় নাম নেই, অথচ রিষড়ার সংস্থা থেকে ৬০ লক্ষ টাকার ওষুধ আরজি করে

    RG Kar: ফের কেলেঙ্কারি, সরকারি তালিকায় নাম নেই, অথচ রিষড়ার সংস্থা থেকে ৬০ লক্ষ টাকার ওষুধ আরজি করে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ড নিয়ে রাজ্য জুড়ে তোলপাড় চলছে। গত তিনমাস ধরে নির্যাতিতা চিকিৎসক পড়ুয়াকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার তদন্তের দাবিতে আন্দোলন করেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। প্রতিবাদে সামিল হয়েছিলেন সাধারণ মানুষ। এই আবহের মধ্যে আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালে ওষুধ কেনা নিয়ে বড়সড় কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে এসেছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (RG Kar)

    আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডের সঙ্গে আর্থিক দুর্নীতি, নিম্নমানের ওষুধ (Medicine) কেনার যোগ থাকতে পারে বলে অভিযোগ উঠছে। আর নিহত চিকিৎসক কাজ করতেন বক্ষ বিভাগেই। ওষুধের মান নিয়ে তিনি কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানান বলেও একাধিক সিনিয়র চিকিৎসক দাবি করেছেন। এ ক্ষেত্রে অভিযোগ, সরকারি ওষুধের তালিকায় (ক্যাট আইটেম) শ্বাসকষ্টের অন্য ওষুধ এবং ইনহেলার থাকলেও সেগুলি নামমাত্র কিনে আর জি কর ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ‘এ এস মেডিক্যাল এজেন্সি’ নামে রিষড়ার ওই সংস্থার থেকে বিপুল পরিমাণ শ্বাসকষ্টের ওষুধ, ইনহেলার ‘লোকাল পারচেজ়’ করেছে। অথচ, সেই সময়ে সরকারি ওষুধের দোকানে ওই ওষুধের ঘাটতি ছিল না বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু, কেন তা করা হয়েছিল, সে ব্যাপারে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মন্তব্য করতে চাননি।

    আরও পড়ুন: “মহা বিকাশ আগাড়ি দুর্নীতির সব চেয়ে বড় খেলোয়াড়”, তোপ মোদির

     রিষড়ার সংস্থার থেকে ৬০ লক্ষ টাকার ওষুধ, ইনহেলার

    সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ সালে দরপত্রের মাধ্যমে সরকারি ভাবে বাছাই করা ওষুধ সংস্থার থেকে এসএসকেএম মেডিক্যাল কলেজ ৪৯ লক্ষ ৫৬ হাজার ৬৭২ টাকার ইনহেলার, ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ৪৩ লক্ষ ৯৯ হাজার ৩৬০ টাকার ইনহেলার, নীলরতন ২৮ লক্ষ ৭৩ হাজার এবং কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ১১ লক্ষ ৩৬ হাজার টাকার ইনহেলার কিনেছিল। কিন্তু, আরজি কর (RG Kar) কিনেছিল ৪ লক্ষ ৯৮ হাজার ২৮৮ টাকার ইনহেলার। অথচ, ওই সময়সীমায় তারা রিষড়ার ওষুধ সংস্থার থেকে ‘লোকাল পারচেজ়’ করেছিল ৬০ লক্ষ টাকার শ্বাসকষ্টের ওষুধ ও ইনহেলার। এর মধ্যে শুধু ইনহেলার ছিল ৪ লক্ষ ২০ হাজার টাকার (প্রায় ৭৪ হাজার)। দেখা গিয়েছে, ওই সময়সীমায় আরজি কর মোট ২ কোটি ৪ লক্ষ টাকার সরকারি তালিকা-বহির্ভূত ওষুধ কিনেছে। পুরোটাই কেনা হয়েছিল রিষড়ার ওই সংস্থার থেকে।

    স্বাস্থ্য দফতরের কী বক্তব্য?

    ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টর্স ফোরাম-এর সদস্য চিকিৎসক পুণ্যব্রত গুণের অভিযোগ, “সন্দীপ ঘোষ অধ্যক্ষ (RG Kar) থাকাকালীন কাটমানি খেয়ে নিম্ন মানের ওষুধ হাসপাতালে ঢুকিয়েছেন, তা সকলেই জানেন। স্বাস্থ্য দফতর কেন তদন্ত করছে না?” দফতরের ওষুধপত্র কেনার দায়িত্বে থাকা আধিকারিক প্রশান্ত বিশ্বাস বলেন, “কোনও নির্দেশ আসেনি।” রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম বলেন, “তেমন কিছু হয়ে থাকলে নিশ্চয় খতিয়ে দেখা হবে।” ওই সংস্থা ‘এ এস মেডিক্যাল এজেন্সি’-র প্রধান অনুপ কুমার মণ্ডল ওরফে বাবলু বলেন, “এ বিষয়ে একটা শব্দও উচ্চারণ করব না” । এরপরই তিনি ফোন কেটে দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share