Tag: bangla news

bangla news

  • Rigveda solar eclipse: হিন্দু ধর্মশাস্ত্র ঋগ্বেদেই রয়েছে ৬০০০ বছরের পুরনো মহাজাগতিক বিস্ময়

    Rigveda solar eclipse: হিন্দু ধর্মশাস্ত্র ঋগ্বেদেই রয়েছে ৬০০০ বছরের পুরনো মহাজাগতিক বিস্ময়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঋগ্বেদে (Rigveda solar eclipse) লুকিয়ে রয়েছে ৬০০০ বছরের পুরনো মহাজাগতিক বিস্ময়। এমনটাই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। ভারতের প্রাচীন হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলির (Hindu scripture) মধ্যে ঋগ্বেদ অন্যতম প্রধান গ্রন্থ। ধর্মশাস্ত্র, দর্শনশাস্ত্র হিসেবেও এই গ্রন্থের বিশেষ মান্যতা রয়েছে। কিন্তু নিছক আধ্যাত্মিক কথাই এর সারবস্তু নয়, এর মধ্যে রয়েছে মহাজাগতিক ঘটনাবলীর বিশেষ রেকর্ডও। সম্প্রতি জ্যোতির্বিজ্ঞানীরাও একই দাবি তুলেছেন। জানা গিয়েছে, বিশ্বের সব থেকে পুরনো সূর্য গ্রহণের তথ্য সূত্র রয়েছে এই হিন্দু ধর্মশাস্ত্রে। এই গ্রন্থ সুপ্রাচীন হলেও তার মধ্যে মহাজাগতিক নানা ঘটনার কার্য-কারণ সম্পর্কের বিবরণ গ্রন্থিত করায়, ভারতীয়রা কতটা প্রাজ্ঞ ছিলেন, তা আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে।

    সংকলিত হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ অব্দে

    ঋগ্বেদ (Rigveda solar eclipse) সংকলিত হয়েছিল আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ অব্দে। তবে এই শাস্ত্র মূলত ধর্মীয় আধ্যাত্মিক বিষয়বস্তুকে কেন্দ্র করে লেখা। একই ভাবে নানা রকম ঐতিহাসিক ঘটনাবলী এবং কিছু কিছু সূক্তের ব্যাখ্যাও রয়েছে। সময় এবং যুগের পরিসরে নানা বিষয় এখানে সঙ্কলিত হয়েছে। তবে কোনও একজন বিশেষ ব্যক্তি এই বেদ লেখেননি। সম্প্রতি মুম্বইয়ের টাটা ইনস্টিটিউট অব ফান্ডামেন্টাল রিসার্চের জ্যোতির্বিজ্ঞানী মায়াঙ্ক ভাহিয়া এবং জাপানের ন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অবজারভেটরির মিৎসুরু সোমার, সূর্যগ্রহণ সম্পর্কে চাঞ্চল্য তথ্য এই গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে এই দাবি করেছেন। তাঁদের গবেষণায় উঠে এসেছে, আনুমানিক ৬০০০ বছরের আগের সূর্য গ্রহণের কথা এই ঋগ্বেদে রয়েছে।

    রাহু কেতুর কাহিনি (Rigveda solar eclipse)

    দুই বিজ্ঞানী ঋগ্বেদ (Rigveda solar eclipse) নিয়ে অনেক দিন ধরে গবেষণা করছিলেন। তাঁরা বেশ কিছু অধ্যায় নিবিড়ভাবে পাঠ করেছেন। সেখানে বলা হয়েছে, সূর্যকে বিদ্ধ করেছে অন্ধকার এবং এক ‘জাদুবিদ্যা’ অদৃশ্য হয়ে পড়েছে। একই ভাবে হিন্দু পৌরাণিক (Hindu scripture) কাহিনিগুলিতে সূর্য ও চন্দ্র গ্রহণকে রাহু এবং কেতুর গ্রাস হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। অনেকের মতে, ঋগ্বেদ সংকলিত হয়েছে, রাহু এবং কেতুর কাহিনি নির্মাণের অনেক আগেই। এই গ্রন্থের মধ্যে সূর্যকে অন্ধকারে আবিষ্ট করার কথা বলা হয়েছে। আর এই ঘটনাকেই বর্তমান বিজ্ঞানীরা সূর্যগ্রহণ বলেছেন। ফলে হিন্দু সমাজের পণ্ডিতেরা যে ভাবে সূর্যের গ্রহণকে নজরে এনেছিলেন তা সত্যই ভারতীয় জ্ঞান পরম্পরার ভাবনাকে উৎকর্ষের জায়গায় নিয়ে গিয়েছে।

    কীভাবে গ্রহণ চিহ্নিত করা গেল?

    এখন প্রশ্ন হল, বিজ্ঞানীরা কীভাবে এই ৬০০০ বছরের পুরনো সময়কে ঋগ্বেদে (Rigveda solar eclipse) চিহ্নিত করলেন? উত্তরে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই গ্রন্থের মধ্যে অনুচ্ছেদগুলিতে কালপুরুষে ঘটতে থাকা মহাবিষুব রেখার কথারও উল্লেখ রয়েছে। এই গ্রহণ সম্পর্কে আরও বলা হয়েছে, এই গ্রহণ শুরু হয়েছিল শরৎকালীন বিষুবের তিন দিন আগে। এ থেকে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা সূর্যগ্রহণটির একটি কালপরিক্রমাকে চিহ্নিত করতে পেরেছিলেন। সূর্য গ্রহণ সব জায়গা থেকে সমান ভাবে দেখা যায় না। কোথাও পূর্ণ গ্রহণ আবার কোথাও আংশিক গ্রহণ দেখা যায়। ঋগ্বেদের সময়ের রচয়িতাদের অবস্থান ধরে কবে পূর্ণ গ্রহণ আর কবে আংশিক গ্রহণ ছিল, তাও চিহ্নিত করার চেষ্টা করেন বিজ্ঞানীরা।

    আরও পড়ুনঃ পরের শুনানি ১৭ই, আরজি করকাণ্ডে সিবিআইকে দ্বিতীয় স্ট্যাটাস রিপোর্ট পেশের সুপ্রিম-নির্দেশ

    সূর্যগ্রহণের প্রাচীনতম রেকর্ড

    বিজ্ঞানীরা মূলত দুটি তারিখ নির্ণয় করেছেন। প্রথমটি ৪২০২ খ্রিস্টপূর্বাব্দের ২২ অক্টোবর, দ্বিতীয়টি ৩৮১১ খ্রিস্টপূর্বাব্দের ১৯ অক্টোবর। এখনও পর্যন্ত সূর্যগ্রহণের (Rigveda solar eclipse)  প্রাচীনতম রেকর্ড হিসেবে ধরা হয় সিরিয়ার একটি মাটির টালি এবং আয়ারল্যান্ডের একটি শিলা খোদাইকে। সিরিয়ান টালিটিতে যে গ্রহণের ছবি ছিল তা ১৩৭৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দ বা ১২২৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দের সময়কার। আইরিশ শিলা খোদাইটিতে যে সূর্যগ্রহণের কথা বলা আছে, তা ৩৩৪০ খ্রীস্টপূর্বাব্দের সময়ের বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য ঋগ্বেদে বর্ণিত সূর্যগ্রহণের (Rigveda solar eclipse) তারিখ এই দুই শিলাখণ্ড থেকেও পুরনো। ফলে একটা বিষয় খুব স্পষ্ট যে, ভারতের জ্ঞান পরম্পরা অনেক উন্নত এবং আধুনিক ছিল। আজকের দিনের বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করে অনুসন্ধান করেছেন সেই সময়ের মাপকে। পৃথিবীর আদিম জ্ঞানকাণ্ডের যাত্রা যে ভারতীয় উপমহাদেশের সিন্ধু বা হিন্দু সভ্যতার মূলসূত্র থেকেই গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল, সেই কথারও ইঙ্গিত বহন করে এই ঋগ্বেদ (Hindu scripture)-এর তথ্য। তাই ভারতীয় সভ্যতা সংস্কৃতিকে আরও নিবিড় ভাবে অনুসন্ধান করা একান্ত প্রয়োজন।

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar case: “২৭ বছরের কেরিয়ারে এমন দেখিনি”, ময়নাতদন্ত নিয়ে বিস্ফোরক আইনজীবী

    RG Kar case: “২৭ বছরের কেরিয়ারে এমন দেখিনি”, ময়নাতদন্ত নিয়ে বিস্ফোরক আইনজীবী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ড (RG Kar case) মামলার শুনানি ছিল সোমবার সুপ্রিম কোর্টে। নিহত চিকিৎসকের দেহের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিয়ে উঠেছে গুচ্ছের প্রশ্ন (Supreme Court)। মৃতদেহ কী অবস্থায় পাওয়া গেল? মৃত্যুর কতক্ষণ পরে থানায় জানানো হল? কতক্ষণ পরেই বা দায়ের হল এফআইআর? এমন বিভিন্ন প্রশ্ন। এমনিতেই ময়নাতদন্তের চালান না পাওয়া যাওয়ায় ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি পার্দিওয়ালা। তিনি বলেন, “চালান যদি মিসিং হয়, তাহলে আমাদের বুঝতে হবে কিছু সমস্যা আছে।”

    বিস্ফোরক প্রশ্ন (RG kar case)

    আর ময়নাতদন্তের পদ্ধতি নিয়ে বিস্ফোরক প্রশ্ন তুললেন আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি। তিনি বলেন, “মৃতদেহ যখন উদ্ধার হল, তখন তার পা ঘোরানো ছিল ৯০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে। পশ্চাৎদেশ ভাঙা না হলে, পা এভাবে ঘোরানো সম্ভব নয়।” ফরেনসিক রিপোর্টের সঙ্গে এক্স রে রিপোর্ট দেখার আর্জিও শীর্ষ আদালতে জানান তিনি। এডুলজির দাবি, “নির্যাতিতার ভ্যাজাইনাল সোয়াব ৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত। এ ক্ষেত্রে সেটা হয়নি। তাই প্রমাণ লোপাট হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে।

    এডুলজির বিস্ময় 

    মৃত্যুর দীর্ঘক্ষণ পরে এফআইআর দায়ের হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, “আমার ২৭ বছরের কেরিয়ারে এমন ঘটনা আমি দেখিনি।” তাঁর প্রশ্ন, “প্রমাণ সংগ্রহ করার এতক্ষণ পর কেন এফআইআর দায়ের হল? এফআইআর চাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে।” যিনি ভিডিওগ্রাফি করেছেন, তাঁর ডেজিগনেশন নিয়েও প্রশ্ন তোলেন এডুলজি (RG Kar case)। বলেন, “ভিডিওগ্রাফি কে করল? তাঁর কী পদ? ময়নাতদন্তের সময় কারা উপস্থিত ছিলেন?”

    আরও পড়ুন: “চালান কই, চালান ছাড়া ময়নাতদন্ত হল কীভাবে?” প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের

    শুনানিতে ছিলেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাও। তিনি বলেন, “ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় প্রথম পাঁচ ঘণ্টা সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সেই সময় অসংখ্য লোককে ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হয়েছে। পাঁচ দিন পর যখন আমরা তদন্ত শুরু করেছি, তখন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হচ্ছে।” তিনি বলেন, “নিয়ম অনুযায়ী, ক্রাইম সিন পুরো ঘিরে দিতে হয় (RG Kar case)। সেখানে কেউ ঢুকতে পারেন না। বেরতেও পারেন না কেউ। এখানে লোকজন আসা-যাওয়া করছিলেন (Supreme Court)। ছবিও তোলা হচ্ছিল (RG kar case)।”

    প্রশ্ন তোলেন প্রধান বিচারপতিও

    শুনানির শুরুতেই প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় জানতে চান, আরজি করের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বাড়ি থেকে হাসপাতালের দূরত্ব কত? জবাবে সিবিআইয়ের তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেন, ১৫-২০ মিনিটের পথ (RG Kar case)। এরপর প্রধান বিচারপতি  জানতে চান, অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা কখন যুক্ত করা হয়েছিল। জবাবে রাজ্যের তরফে বলা হয়, দুপুর ১টা ৪৭ মিনিটে মৃত্যু শংসাপত্র দেওয়া হয়েছিল। দুপুর ২টো ৫৫ মিনিটে অস্বাভাবিক মৃত্যু মামলা যুক্ত করা হয়েছিল। জেনারেল ডায়েরি কখন করা হয়েছিল, সেই তথ্যও জানতে চায় আদালত। রাজ্য জানায়, জেনারেল ডায়েরিও ২টো ৫৫ মিনিটেই করা হয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Rajnath Singh: ‘‘ভারতে যোগ দিন’’, পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দাদের বার্তা রাজনাথের

    Rajnath Singh: ‘‘ভারতে যোগ দিন’’, পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দাদের বার্তা রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের (PoK) বাসিন্দাদের বড় বার্তা দিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। রাজনাথ বলেন, বিজেপিকে সমর্থন করুন। তারা যাতে কাশ্মীরে পরের সরকার তৈরি করতে পারে। প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দাবি, জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) বিজেপি সরকার গড়লে এতটা উন্নয়ন করতে হবে, যাতে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা ভারতের নাগরিক হতে চান।

    রাজনাথের বার্তা

    প্রসঙ্গত, ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ দফায় জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে। রবিবার জম্মু কাশ্মীরের রামবান এলাকায় নির্বাচনী প্রচার করেন রাজনাথ। জম্মু ও কাশ্মীরের আরও উন্নয়নের জন্য বিজেপিকে সমর্থনের আবেদন জানান তিনি। বলেন, “জম্মু ও কাশ্মীরে সরকার গড়ার জন্য বিজেপিকে সমর্থন করুন। যাতে জম্মু ও কাশ্মীরের আরও উন্নয়ন করতে পারে বিজেপি। আর সেই উন্নয়ন দেখে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা বলবেন, তাঁরা পাকিস্তানের সঙ্গে থাকতে চান না, তাঁরা ভারতের নাগরিক হতে চান।” কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Rajnath Singh) জানিয়েছেন, ভারত ওই জায়গাটি নিজের বলেই মনে করে। পাকিস্তানের মতো নয়, যারা ওদেরকে বিদেশি বলে মনে করে। এর জেরে আমরা প্রতিটি এলাকায় প্রচুর উন্নয়ন করতে চাই। 

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানি অস্ত্রে ছেয়েছে বাংলাদেশ! সেনাকে তৈরি থাকার বার্তা রাজনাথের

    ভারতীয়রা আপনাদের আপনজন

    ন্যাশানাল কনফারেন্স ও কংগ্রেসের মধ্যে সমঝোতা ও ৩৭০ ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে তাদের আশ্বাসকে একহাত নেন রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। তিনি জানিয়েছেন বিজেপি ক্ষমতায় থাকলে এটা কখনও সম্ভব হবে না। ৩৭০ ধারা বিলোপ হওয়ার পর থেকে যেভাবে কাশ্মীরে নিরাপত্তা সংক্রান্ত ব্যাপারে কার্যকরী উন্নয়ন হয়েছে তার কথা উল্লেখ করেন রাজনাথ সিং। সম্প্রতি পাকিস্তানের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল একটি হলফনামায় বলেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) বিদেশি ভূমি ছিল। সেকথা উল্লেখ করে রাজনাথ বলেন, “আমি ওখানকার বাসিন্দাদের বলতে চাই, পাকিস্তান আপনাদের বিদেশি নাগরিক মনে করে। কিন্তু, ভারতের নাগরিকরা তা মনে করে না। তাঁরা আপনাদের আপনজন মনে করে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: অভয়ার গবেষণাপত্র ‘জোর করে’ দেওয়া হয় অন্যজনকে! এটাই কি বিবাদের কারণ?

    RG Kar: অভয়ার গবেষণাপত্র ‘জোর করে’ দেওয়া হয় অন্যজনকে! এটাই কি বিবাদের কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডে সিবিআইয়ের কাছে তদন্তের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হল নির্যাতিতার গবেষণাপত্র। এই গবেষণার বিষয়ে জানতে সিবিআই (CBI) আধিকারিকরা মৃতার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও পরিবারের সঙ্গে কথাও বলেছেন বলে জানা গিয়েছে। মৃতার ওই গবেষণাপত্র জোর করে অন্যজনকে দিয়ে দেওয়া হয়েছিল বলেই খবর। তদন্তকারীরা জানতে চেষ্টা করছেন সেখান থেকেই কি গন্ডগোলের সূত্রপাত! প্রসঙ্গত নির্যাতিতার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু জানিয়েছেন, স্নাতকোত্তর স্তরে একটি থিসিস পেপার তাঁদের জমা (RG Kar) দিতে হয়। ওই পেপারটি জমা দেওয়ার নিয়ম থার্ড ইয়ারে। কিন্তু প্রথম বছর থেকেই সেই কাজ শুরু করে দিতে হয়। নিয়ম অনুযায়ী, কোনও সহকারী অধ্যাপককে জানাতে হয় থিসিস লেখার বিষয়টি এবং লিখিত আকারে তা এথিক্স কমিটিতে পাঠানো হয়। এথিক্স কমিটি পাশ করলে গবেষণার সারমর্ম পাঠানো হয় স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখান থেকে ছাড়পত্র পাওয়ার পরেই শুরু করা যায় মূল গবেষণা। নির্যাতিতার এক বন্ধু ইতিমধ্যে দাবি করেছেন, দ্বিতীয় বর্ষের মাঝামাঝি হয়ে যাওয়ার পরে নির্যাতিতার থিসিস পেপারের কাজ অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তারই মধ্যে তা হাত বদল করে দেওয়া হয় এবং জোর করে অন্য একজনকে দিয়ে দেওয়া হয়। 

    ওই অধ্যাপক ও জুনিয়র ডাক্তার সিবিআইয়ের আতস কাচের তলায়

    ওই থিসিস পেপার অন্য একজনকে দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন এক অধ্যাপক। যাঁকে ওই থিসিস পেপার দেওয়া হয়েছিল এবং ওই অধ্যাপক- দুজনেই এখন সিবিআই-এর আতসকাচের তলায় (CBI)। জানা গিয়েছে, প্রভাবশালী এক ব্যক্তির ছেলেই এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত। এখানেই বারবার সন্দেহ দানা বাঁধছে যে জোর করে থিসিস পেপার অন্য কাউকে দিয়ে দেওয়ার হল সেখান থেকেই কি গন্ডগোলের সূত্রপাত? মৃতার এক বিশেষ বন্ধুর বলছেন, ‘‘প্রভাবশালী এক জনের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ একটি ছেলে নানা কলকাঠি নেড়েছে। নানা দিক দিয়ে প্রভাব খাটিয়ে চাপ তৈরির চেষ্টা করেছে। এর প্রতিবাদ করার খেসারত দিতে হল কি না, সেটা তদন্ত করে বার করা হোক।’’

    কী বলছেন মৃতার বাবা

    মৃতার বাবা এ বিষয়ে বলেন, ‘‘অনেকেই জানতে চেয়েছেন, সন্দেহজনক কিছু দেখেছি কি না। মেয়ে কিছু বলত কি না। একটাই বিষয় আমাদের ভাবাচ্ছে। মেয়ে বলেছিল, ওর লেখা থিসিস পেপার (RG Kar) অন্য এক জনকে দিয়ে দেন ভিপি (ভিজিটিং প্রফেসর)। মেয়েকে তিনি হঠাৎ করে বলেন, তুই অন্য একটা বানিয়ে নিস। প্রথমে কিছু মনে হয়নি। আমার মেয়ে পড়াশোনায় যেমন ভালো ছিল, তাতে নতুন পেপার করা ওর জন্য কোনও ব্যাপার নয়। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, কী উদ্দেশ্যে এটা করা হতে পারে? তবে কি কারও নিশানায় পড়ে গিয়েছিল মেয়ে?’’

    ভেঙে পড়েছিলেন নির্যাতিতা (RG Kar)

    নির্যাতিতার অন্য এক বন্ধুর দাবি, ‘‘দ্বিতীয় বর্ষের মাঝামাঝি সময় হয়ে গিয়েছে বলে কাজ অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছিল ওর গবেষণাপত্রের। এর মধ্যে হঠাৎ ওকে (মৃতাকে) ডেকে বলা হয়, তুই অন্য একটা বানিয়ে নিস। এই বিষয়টা ভালো, ওকে (মৃতা যে বর্ষের পড়ুয়া ছিলেন, সেই বর্ষেরই আর এক জনের নাম করে) দিয়ে দিচ্ছি। স্বাভাবিক ভাবেই ভেঙে পড়েছিল ও (মৃতা)।’’ তাঁর আরও দাবি, ‘‘সিনিয়রদের অনেক গবেষণাপত্র নিয়ে একটু অদলবদল করে কাজ চালিয়ে দিতেও দেখা গিয়েছে। কিন্তু এক জনের নিজস্ব ভাবনা অন্য এক জনকে দিয়ে দেওয়ার এই ব্যাপার আগে দেখিনি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 10 September 2024: কোনও বন্ধুর উপকার করতে গিয়ে বিপদে পড়তে পারেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 10 September 2024: কোনও বন্ধুর উপকার করতে গিয়ে বিপদে পড়তে পারেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় সুখবর আসতে পারে।

    ২) প্রেমের বাধা কেটে গিয়ে সুখের সময় আসতে চলেছে।

    ৩) দিনটি অনকূল।

    বৃষ

    ১) অনিচ্ছা সত্ত্বেও এমন কিছু কাজ করতে হতে পারে, যা নিয়ে পরে অনুতাপ হবে।

    ২) ভালো কাজে সময় ব্যয় হতে পারে। 

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে হবে।

    মিথুন

    ১) নতুন ব্যবসা নিয়ে সংশয় বাড়তে পারে।

    ২) সকাল থেকে কোনও জটিল সমস্যার ভিতর পড়তে হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    কর্কট

    ১) কোনও বন্ধুর উপকার করতে গিয়ে বিপদে পড়তে পারেন।

    ২) সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবনাচিন্তা করতে পারেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    সিংহ

    ১) ব্যবসায় শান্তির পরিবেশ পেতে পারেন।

    ২) কোনও অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ আপনার কাজে আসবে।

    ৩) ধর্মস্থানে যাত্রা করতে পারেন।

    কন্যা

    ১) কোনও ভালো জিনিস আপনার হাতে নষ্ট হতে পারে।

    ২) অতিরিক্ত পরিশ্রমের মূল্য পাবেন না।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    তুলা

    ১) দুপুরের পরে কোনও ভালো খবর আসতে পারে।

    ২) ব্যবসা ভালো চলবে। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসায় চাপ বৃদ্ধির সঙ্গে লাভও ভালো হবে।

    ২) সন্তানদের জন্য চিন্তা বৃদ্ধি পেতে পারে। 

    ৩) কাজে সাফল্য আসবে।

    ধনু

    ১) শুভকাজ থাকলে সেরে ফেলুন।

    ২) সতর্ক না থাকলে কর্মক্ষেত্রে সম্মানহানির যোগ।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) শত্রুভয় কাজ করতে পারে।

    ২) গৃহনির্মাণের পরিকল্পনা সফল হতে পারে।

    ৩) সবাই প্রশংসা করবে।

    কুম্ভ

    ১) নতুন বন্ধু হতে পারে।

    ২) চাকরির পদোন্নতিতে বিদেশযাত্রার যোগ।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মীন

    ১) সকালের দিকে ভ্রমণের ইচ্ছা বাড়তে পারে।

    ২) কারও কাছে অপদস্থ হতে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: উত্তপ্ত মণিপুরে শান্তি ফেরাতে হাতে সর্বোচ্চ ক্ষমতা চান মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং

    Manipur Violence: উত্তপ্ত মণিপুরে শান্তি ফেরাতে হাতে সর্বোচ্চ ক্ষমতা চান মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই ফের অশান্ত মণিপুর (Manipur Violence)। সেপ্টেম্বর মাসে এখনও পর্যন্ত অন্তত আট জনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্যে। এই আবহে রাজ্য সরকারের হাতে সর্বোচ্চ ক্ষমতা (ইউনিফায়েড কমান্ড) দেওয়ার দাবি জানালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ। এদিনই সব বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে রাজ্যপাল লক্ষ্মণ আচার্যের সঙ্গে দেখা করেন তিনি, সেখানেই এই দাবি জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

    রবিবারই মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং শাসক জোটের সব দলের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন 

    ২০২৩ সালের মে মাস থেকেই উত্তপ্ত মণিপুর (Manipur Violence)। শান্তি ফেরাতে এই রাজ্যে একাধিক পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। বর্তমানে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীই মণিপুরে শান্তি ফেরানোর দায়িত্ব নিয়েছে। গতকাল রবিবারই মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং শাসক জোটের সব দলের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেন। তারপরেই বিধায়কদের নিয়ে রাজভবনে যান তিনি। তাঁর যুক্তি, কুকিরা মেইতেইদের উপরে যে আক্রমণ গত কয়েক দিন ধরে চালাচ্ছে, তা শক্ত হাতে দমন করা প্রয়োজন।

    সম্প্রতি কংপোকপি এবং পশ্চিম ইম্ফলের দু’টি জায়গা অশান্ত হয়ে ওঠে

    অশান্ত মণিপুরে পরিস্থিতিতে শনিবার থেকে সম্ভাব্য জঙ্গি ডেরার সন্ধানে চিরুনি তল্লাশি শুরু করে মণিপুর (Manipur Violence) পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী। ধ্বংস করা হয়েছে জঙ্গিদের তিনটি বাঙ্কার। মণিপুরের মেইতেই ও কুকি জনগোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের পরিস্থিতিতে নতুন করে তপ্ত হয়ে ওঠে সম্প্রতি কংপোকপি এবং পশ্চিম ইম্ফলের দু’টি জায়গা। এই দুই জায়গাতেই ড্রোন হামলার অভিযোগ ওঠে কুকিদের বিরুদ্ধে। দু’টি হামলাই হয়েছিল মেইতেই জনগোষ্ঠী (Manipur Violence) অধ্যুষিত এলাকায়।

    মেইতেইরা দাবি করছে কুকিরা ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। এর পাশাপাশি কুকি জঙ্গিদের বিরুদ্ধেই হামলা চালানোর অভিযোগ এনেছে মণিপুরের পুলিশ। অন্যদিকে, কুকিদের পাল্টা দাবি, মেইতেই সশস্ত্র বাহিনী আরাম্বাই টেঙ্গলের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে মেইতেই এলাকায় আছড়ে পড়ে ওই ঘটনা ঘটে। শনিবারই জিরিবামে গুলির লড়াইয়ে মোট ৮ জন নিহত হয়েছেন। 

    অশান্ত মণিপুর (Manipur) 

    কুকি ও মেইতেইদের বিরোধের জল প্রথমে গড়ায় মণিপুর হাইকোর্টে। ২০২৩ সালের প্রথম দিকে হাইকোর্ট জানায় যে, মেইতেই জনগোষ্ঠীকে তফশিলি উপজাতির তকমা দেওয়া যায় কিনা তা খতিয়ে দেখুক রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের এমন নির্দেশের পরেই ২০২৩ সালের এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে মণিপুরের (Manipur Violence) ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন’ একটি মিছিল আয়োজন করে। সেই মিছিল থেকে প্রথম হিংসা ছড়ায় চূড়াচাঁদপুর জেলায়। অশান্ত মণিপুরে (Manipur Violence) এখনও পর্যন্ত হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন কয়েকশো মানুষ। এরই মধ্যে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ভাইরাল হয়েছিল এক বিভীষিকার ভিডিও। সেখানে দেখা গিয়েছিল দুই মহিলাকে নগ্ন করে ঘোরানো হচ্ছে। পরে তাঁদের মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনা ঘটে ২০২৩ সালের ৪ মে তবে ভিডিও ভাইরাল হয় জুলাই মাসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: ‘ডাক্তারদের এখন কোনও বদলির নির্দেশ নয়, নিশ্চিত করুক রাজ্য’, বলল শীর্ষ আদালত

    RG Kar Case: ‘ডাক্তারদের এখন কোনও বদলির নির্দেশ নয়, নিশ্চিত করুক রাজ্য’, বলল শীর্ষ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের মঙ্গলবার বিকেল ৫টার মধ্যে কাজে যোগদানের নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। সোমবার নির্যাতিতার মামলার শুনানিতে এমন কথা বললেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। উল্লেখ্য গত ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ করে মহিলা চিকিৎসককে হত্যা করার পর থেকেই লাগাতার আন্দোলন করছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। প্রায় এক মাস ধরে ন্যায় বিচারের দাবিতে লালবাজার অভিযান, স্বাস্থ্য ভবন অভিযান, অভয়ার ক্লিনিক, আলো বন্ধ করে প্রদীপ প্রজ্বলন এবং জনতার আদালত সহ একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করতে দেখা গিয়েছিল। তাঁদের সঙ্গে পা মিলিয়েছেন সাধারণ মানুষ।

    রাজ্য কোনও কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে না (RG Kar Case)  

    প্রধান বিচারপতি (Supreme Court) ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, সোমবার আরজি কর হত্যাকাণ্ড মামলার শুনানিতে বলেন, “ডাক্তারদের কাজ হল চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া। তাঁদের সুরক্ষার নির্দেশ আমরা দিয়েছি। জুনিয়র ডাক্তারদের কাজে যোগদান করতে হবে, তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ হবে না। আমরা আগেই একই কথা ঘোষণা করেছি। আগামিকাল মঙ্গলবার সকলকে কাজে যোগদান করতে হবে। রাজ্য সরকার তাঁদের বিরুদ্ধে কোনও কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবেন না। এরপর যদি কোনও চিকিৎসক কাজে যোগদান না করেন এবং রাজ্য সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেন, তাহলে আমরা কোনও বাধা দিতে পারব না। কাজে যোগদান না করলে আমরা প্রত্যকের বিরুদ্ধে নোটিশ ইস্যু করব।’’

    ডাক্তারদের নিরাপত্তায় রাজ্যকে একগুচ্ছ নির্দেশ (Supreme Court)

    একইসঙ্গে ডাক্তারদের (RG Kar Case) নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের উদ্দেশে একগুচ্ছ নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত। বলা বলেছে, আন্দোলনরত চিকিৎসকদের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধার কথা জেনে রাজ্যকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এদিন রাজ্যকে বলেন, “উপযুক্ত পদক্ষেপ করতে হবে, যাতে চিকিৎসকরা আত্মবিশ্বাস ফিরে পান। ডিস্ট্রিক্ট কালেকটর ও পুলিশ সুপারকে নজর রাখতে হবে হাসপাতালগুলিতে। সব ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করবে।”  প্রধান বিচারপতি (Supreme Court) নির্দেশ দিয়েছেন, পুরুষ ও মহিলা চিকিৎসকদের জন্য পৃথক ডিউটি রুম রাখতে হবে। আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থা করতে হবে। সিসিটিভি ক্যামেরা বসাতে হবে। প্রধান বিচারপতি রাজ্যকে বলেন, “নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। আমরা জানি, কী হচ্ছে না হচ্ছে। একইসঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে, চিকিৎসকরা কাজে যোগ দিলে, তাঁদের বিরুদ্ধে বদলি বা এমন কোনও ব্যবস্থা যেন না নেওয়া হয়।”

    আরও পড়ুনঃ “চালান কই, চালান ছাড়া ময়নাতদন্ত হল কীভাবে?” প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের

    সুপ্রিম নির্দেশের পর বৈঠকে জুনিয়র ডাক্তাররা (RG Kar Case)

    অপর দিকে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) শুনানির প্রেক্ষিতে এইমসের ডাক্তাররা সাড়া দিয়ে আগেই কাজে ফিরলেও আরজি কর হাসপাতালের ডাক্তাররা (RG Kar Case) ন্যায় বিচারের দাবিতে অনড় ছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের মেডিক্যাল কলেজ গুলিতে এখনও আন্দোলন এখনও চলছে। সোমবার ফের একবার জুনিয়র ডাক্তাররা জনিয়েছেন, “আমরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করিনি। শুনানিতে কিছুটা হতাশ আমরা। তা সত্ত্বেও, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই বিবেচনা করতে হবে। কী সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়, তা এখনও স্থির হয়নি। আপাতত প্রতিটি কলেজ এবং হাসপাতালের আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তাররা পৃথক পৃথক ভাবে একটি প্রাথমিক বৈঠক করবেন। এর পর বিকাল ৫টা নাগাদ আরজি কর-সহ সমস্ত মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক মিলে একটি সম্মিলিত জেনারেল বডি বৈঠক (জিবি) করা হবে। সেই বৈঠকের পরেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।” আইএমএ-র সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশকে মাথায় রেখে কাজে ফেরার অনুরোধ করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: বিকেলের মধ্যে সিআইএসএফ-এর থাকার সমস্যা মেটাতে হবে, রাজ্যকে সুপ্রিম নির্দেশ

    Supreme Court: বিকেলের মধ্যে সিআইএসএফ-এর থাকার সমস্যা মেটাতে হবে, রাজ্যকে সুপ্রিম নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নির্দেশেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল আরজি করে। সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনীর থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা ঠিকমতো করেনি রাজ্য, এমন অভিযোগ তোলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। সোমবারই আরজি কর মামলার শুনানিতে, বিকেল ৫টার মধ্যে রাজ্য সরকারকে সিআইএসএফ জওয়ানদের জন্য থাকার ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) এদিন এও জানিয়েছে, সিআইএসএফের আরও যে সমস্ত সরঞ্জাম লাগবে তা রাত্রি ন’টার মধ্যে বাহিনীর হাতে তুলে দিতে হবে রাজ্যকে এবং রাজ্যের দুজন অফিসার এই গোটা বিষয়টি তদারকি করবেন।

    সম্প্রীতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) হলফনামা দাখিল করে

    সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দাখিল করে জানায় যে, সিআইএসএফের জওয়ানদের নানা অসুবিধা সম্মুখীন হতে হচ্ছে আরজি করে। তাঁদের থাকার ব্যবস্থা সঠিকভাবে করছে না রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক এও জানায়, শীর্ষ আদালতে নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও রাজ্য সরকারের এমন আচরণ আসলে আদালত অবমাননা। আরও অভিযোগ, জওয়ানদের ন্যূনতম ব্যবস্থাটুকুও করেনি মমতার সরকার। শুধু তাই নয়, আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় মেটাল ডিটেক্টর-এর মতো একান্ত প্রয়োজনীয় জিনিসও দেওয়া হয়নি জওয়ানদের (RG Kar)। শীর্ষ আদালতে যে হলফনামা জমা করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক তাতে এই ঘটনাকে ‘অমার্জনীয়’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের চিঠির জবাব দেয়নি রাজ্য (RG Kar)

    প্রসঙ্গত, রাজ্যের তরফে সিআইএসএফ জওয়ানদের থাকার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে কলকাতার উপকণ্ঠে এক জায়গায়। সেখান থেকে তাঁদের আরজি কর হাসপাতালে পৌঁছাতেই সময় লাগছে এক ঘণ্টা। এর ফলে জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় সিআইএসএফ (Supreme Court) কীভাবে ব্যবস্থা নিতে পারবে সে প্রশ্ন উঠছে, আর এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে রাজ্যকে। এই বিষয়টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নজরে আসার পরেই গত ২ সেপ্টেম্বর এই মর্মে মমতা সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়, তাতে অনুরোধ জানানো হয় জওয়ানদের সমস্যার দ্রুত সমাধানের জন্য। কিন্তু অভিযোগ, রাজ্যের তরফে কোনও উত্তরই দেওয়া হয়নি। এরপরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: “চালান কই, চালান ছাড়া ময়নাতদন্ত হল কীভাবে?” প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: “চালান কই, চালান ছাড়া ময়নাতদন্ত হল কীভাবে?” প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Case) উঠেছে একাধিক প্রশ্ন। ঘটনার পর মাসখানেক পার হতে চলল, এখনও অনেক প্রশ্নের উত্তর অধরা। নির্যাতিতার দেহের ময়নাতদন্তের রিপোর্টের প্রেক্ষিতেও হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) উঠেছে নানা প্রশ্ন। এই মামলায় সোমবারই স্ট্যাটাস রিপোর্ট পেশ করেছে সিবিআই। আগামী সোমবারের মধ্যে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থাকে দ্বিতীয় স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিতে বলেছে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।

    চালান কই? (RG Kar Case)

    এদিন মামলার শুনানির সময় রাজ্যকে একাধিক প্রশ্ন করেন সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। ময়নাতদন্তের সময়কাল নিয়ে প্রশ্নোত্তর-পর্ব চলাকালীনই প্রধান বিচারপতি জানতে চান, “দেহ যখন ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়, তখনকার সেই চালান কোথায়? চালান এই কারণেই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তা দেখলে বোঝা যায় মৃতদেহের সঙ্গে আর কী কী পাঠানো হয়েছিল।”

    সমস্যা আছে!

    কোনও মৃতদেহ যখন ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়, তাঁর আগে চিকিৎসকরা একটি চালান পূরণ করে মৃতদেহের সঙ্গে পাঠিয়ে দেন। সিবিআইকে সেটাই সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) পেশ করতে বলা হয়। সিবিআইয়ের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, তাঁরা কোনও চালান পাননি। সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাও জানান, তিনিও এমন কোনও চালানের নথি পাননি। সিবিআই এবং সলিসিটর জেনারেলের উত্তর শুনে বিস্ময় প্রকাশ করেন প্রধান বিচারপতি। বলেন, “এই চালান ছাড়া দেহ ময়নাতদন্তের (RG Kar Case) জন্য গ্রহণ করা হয় না, তাহলে?” তিনি বলেন, “চালান ছাড়া কীভাবে ময়না তদন্ত হল দেহের?” বিচারপতি পার্দিওয়ালা বলেন, “চালান যদি মিসিং হয়, তাহলে আমাদের বুঝতে হবে কিছু সমস্যা আছে।”

    আরও পড়ুন: পরের শুনানি ১৭ই, আরজি করকাণ্ডে সিবিআইকে দ্বিতীয় স্ট্যাটাস রিপোর্ট পেশের সুপ্রিম-নির্দেশ

    রাজ্যের তরফে জানানো হয়, হাইকোর্টে যে কেস ডায়েরি দেওয়া হয়েছিল, সেখানে চালান ছিল। পরবর্তী শুনানির দিন সেই চালান আনার নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত (Supreme Court)। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিয়েও উঠল প্রশ্ন। নিয়ম অনুযায়ী, সন্ধে ৬টার পর ময়নাতদন্ত করা যায় না। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট তুলে ধরে সলিসিটর জেনারেল বলেন, “দুপুর ২.৩০ থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ১০টি জিডি রয়েছে। তাহলে একটি জিডি কি ভুয়ো? নাকি পরে তৈরি করা হয়েছে? কারা (RG Kar Case) করেছে ভিডিওগ্রাফি? কোনও প্রমাণ আছে?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: সুপ্রিম ধাক্কা! শিক্ষক-নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে অভিষেক-রুজিরাকে দিল্লিতে তলব করতে পারে ইডি

    SSC Scam: সুপ্রিম ধাক্কা! শিক্ষক-নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে অভিষেক-রুজিরাকে দিল্লিতে তলব করতে পারে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (SSC Scam) তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এবার দিল্লিতেও তলব করতে পারবে ইডি। সোমবার এমনই অভিমত প্রকাশ করল শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম দুয়ারে (Supreme Court) খারিজ হয়ে গেল অভিষেক ও রুজিরার আর্জি। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডির সমনে হাজিরা দিল্লির পরিবর্তে শুধু কলকাতায় করা হোক, অভিষেক ও রুজিরার এই আবেদন খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট।

    সুপ্রিম নির্দেশ

    তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট এই কেলেঙ্কারির মামলায় (SSC Scam) অভিষেক ও রুজিরাকে তলব করেছিল। তাঁরা সেই তলবকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। সোমবার বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদী এবং বিচারপতি সতীশচন্দ্র শর্মার বেঞ্চ তৃণমূল সাংসদের আর্জি খারজি করে দেয়। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এর আগে একাধিকবার অভিষেক এবং রুজিরাকে দিল্লিতে তলব করে ইডি। কিন্তু তাঁরা হাজিরা এড়িয়ে যান। এর ফলে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিষেক এবং রুজিরাকে দিল্লিতে তলব করতে পারবে ইডি। 

    আরও পড়ুন: ‘‘আশা করছি, বিচার পাব’’, সুপ্রিম-শুনানির আগে মন্তব্য নির্যাতিতার মায়ের

    দিল্লিতে যেতে বাধা কোথায়

    প্রসঙ্গত, দিল্লিতে ডেকে অভিষেক এবং রুজিরাকে জেরা করতে চেয়েছিল ইডি। তাঁদের যুক্তি ছিল, নিরাপত্তার কারণে কলকাতায় অভিষেক এবং রুজিরাকে জেরা করায় সমস্যা দেখা দিতে পারে। অভিষেক ও রুজিরার অবশ্য যুক্তি ছিল, তাঁদের বাড়িতে ছোট ছোট দুই সন্তান আছে। এদিকে কলকাতায় ইডির পূর্ণাঙ্গ দফতর আছে। তাহলে কেন তাঁদের দিল্লিতে তলব করা হবে? এর আগে এর আগে কয়লা পাচার মামলায় আর্থিক তছরূপের অভিযোগের তদন্তেও ইডি তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছিল ইডি। দিল্লিতে গিয়েও ইডির সদর দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন অভিষেক। এর আগে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Scam) মামলার অন্তর্বর্তী রায়ে অভিষেককে সাময়িক স্বস্তি দেয় শীর্ষ আদালত। অন্তর্বর্তী রায়ে বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদী এবং বিচারপতি সতীশ চন্দ্রের বেঞ্চের তরফে জানানো হয়েছিল, অভিষেক বা রুজিরাকে দিল্লিতে তলব করা যাবে না। গত ১৩ আগস্ট মামলার শুনানি শেষ হয়। সেদিনও অন্তর্বর্তী রায় বহাল রাখে শীর্ষ আদালত। তবে চূড়ান্ত রায়ে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের আর্জি খারিজ করল শীর্ষ আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share