Tag: bangla news

bangla news

  • Jammu Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে সবচেয়ে ভাল ফল করবে বিজেপি, বিশ্বাস রাম মাধবের

    Jammu Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে সবচেয়ে ভাল ফল করবে বিজেপি, বিশ্বাস রাম মাধবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্ম-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিই সবথেকে বেশি আসন পাবে বলে জানালেন উপত্যকায় বিজেপির নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত নেতা রাম মাধব। বিজেপি প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় সাধারণ মানুষের মধ্য যে পরিমাণ উৎসাহ চোখে পড়েছে, তা অভূতপূর্ব। নওশেরা বিধানসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী রবিন্দর রায়নার সঙ্গে ছিলেন রাম মাধব।

    বিজেপির প্রতিশ্রুতি

    জম্মু কাশ্মীরের জন্য বিজেপির ইস্তাহারে যে ২৫টি প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করার সঙ্গে বিভিন্ন মন্দিরের পুনর্গঠন এবং কাশ্মীরি পণ্ডিতদের উপত্যকায় ফিরিয়ে আনার মতো ঘোষণা রয়েছে৷ রাম মাধব জানান, জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভা নির্বাচনে খুব ভালো ফল করবে বিজেপি। জম্মুতে তো বটেই কাশ্মীর উপত্যকাতেও ঠেকানো যাবে না বিজেপিকে।

    আরও পড়ুন: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ ইতিহাস, আর কখনও ফিরবে না”, স্পষ্ট করলেন শাহ

    ২০১৯ সালে ৩৭০ অনুচ্ছেদ প্রত্যাহার করে নরেন্দ্র মোদি সরকার। তার পর থেকে জম্মু-কাশ্মীর এবং লাদাখকে দু’টি পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা দেওয়া হয়। প্রায় ১০ বছর পরে জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করা হচ্ছে। পুনর্বিন্যাসের পরে মোট ৯০টি বিধানসভা কেন্দ্র আছে। তফসিলি উপজাতিভুক্ত কেন্দ্রের সংখ্যা নয়। আর তফসিলি জাতিভুক্ত কেন্দ্রের সংখ্যা সাত। মোট ভোটারের সংখ্যা হল ৮৭.০৯ লাখ। পুরুষ এবং মহিলা ভোটারের সংখ্যা মোটামুটি সমান। প্রথমবারের ভোটদাতা হলেন ৩.৭১ লাখ। আর যুব সম্প্রদায়ের ভোটার ২০ লাখের মতো নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে। তিনটি দফায় জম্মু ও কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হবে। প্রথম দফায় ১৮ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। আসনের সংখ্যা ২৪। দ্বিতীয় দফায় আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর ২৬টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে। তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ হবে আগামী ১ অক্টোবর। ভোটগ্রহণ হবে ৪০টি আসনে। গণনা হবে আগামী ৪ অক্টোবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে নিম্নচাপ, মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কতা, বৃষ্টি কবে থেকে?

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে শক্তি বাড়াচ্ছে নিম্নচাপ, মৎস্যজীবীদের জন্য সতর্কতা, বৃষ্টি কবে থেকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণাবর্ত এবং নিম্নচাপের (Weather Update) জোড়া দাপটে আগামী সপ্তাহের শুরু থেকেই বাড়বে বৃষ্টির পরিমাণ। শনি ও রবিবার ভারী বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের ৪ জেলায়। দক্ষিণবঙ্গের উপকূল সহ সংলগ্ন জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টি চলবে ৩-৪ দিন ধরে। সোম ও মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টি হবে বাংলাজুড়েই। বৃষ্টিতে ভাসতে পারে বঙ্গের ৬ জেলা। দু এক জায়গায় স্বল্প সময়ের জন্য বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির জেরে গরম থেকে কিছুটা হলেও স্বস্তি মিলবে।

    যেতে মানা মৎস্যজীবীদের (Weather Update)

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, মধ্য-পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ ক্রমশ শক্তি বাড়াচ্ছে। এই নিম্নচাপটি আপাতত অবস্থান করছে দক্ষিণ ওড়িশা ও উত্তর অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে। এটি খুব ধীরে ধীরে উত্তর দিকে এগোবে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে ওড়িশা এবং গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলে এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার পর এটি ক্রমশ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোবে। নিম্নচাপের প্রভাবে বৃষ্টি বাড়তে পারে উপকূলে। সমুদ্র হতে পারে উত্তাল। তাই মৎস্যজীবীদের জন্য বিশেষ সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর উত্তাল থাকবে। ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে। মৎস্যজীবীদের রবিবার সকালের মধ্যে উপকূলে ফিরে আসতে নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগরে যেতে মানা মৎস্যজীবীদের।

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    কোন কোন জেলায় বৃষ্টি?

    কলকাতায় রবিবার সকালে রোদ ঝলমলে পরিষ্কার আকাশ থাকবে। চড়া রোদ ও সঙ্গে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বাড়বে। বেলায় কখনও আংশিক মেঘলা আকাশ হতে পারে। স্বল্প সময়ের খুব হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা থাকবে। ভারী বৃষ্টির (Weather Update) কোনও সম্ভাবনা নেই।  দক্ষিণবঙ্গের ৬ জেলা— পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ঝাড়গ্রাম এবং হাওড়া জেলার অনেক জায়গায় রবিবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। সোমবার ৯ সেপ্টেম্বর দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও বৃষ্টি হতে পারে। ১০ সেপ্টেম্বর পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, ঝাড়গ্রাম এবং হাওড়া জেলাগুলিতে বৃষ্টি বাড়বে। সোমবার এবং মঙ্গলবার বৃষ্টি বাড়বে দক্ষিণবঙ্গে। মূলত উপকূল ও সংলগ্ন জেলাগুলিতে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা। রবিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতে। বৃষ্টির পরিমাণ বেশি হবে সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবারের মধ্যে।

    উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টি

    রবিবার পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়বে উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতেই। একইসঙ্গে অস্বস্তি ও বাড়বে। নিচের দিকের জেলাগুলিতে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বাড়তে পারে। এরপর আবার সোমবার ও মঙ্গলবার ভারী বৃষ্টি বৃষ্টি হতে পারে দার্জিলিং, কালিম্পং এবং জলপাইগুড়ি এই তিন জেলাতে। উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলাতেই স্থানীয়ভাবে স্বল্প সময়ের জন্য বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকবে প্রতিদিনই। অন্যদিকে, ভারী বৃষ্টি হবে উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, সিকিম, ঝাড়খণ্ড এবং তেলঙ্গানায়। ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে রাজস্থান, মহারাষ্ট্র, গুজরাট, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, মেঘালয়, ত্রিপুরা এবং অরুণাচল প্রদেশে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: সাসপেন্ড অভীক ও বিরূপাক্ষ, সন্দীপ ঘোষকে শো-কজ রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের

    RG Kar Incident: সাসপেন্ড অভীক ও বিরূপাক্ষ, সন্দীপ ঘোষকে শো-কজ রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Incident) মেডিক্যালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে শোকজ করল রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল (West Bengal Medical Council)। সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে একাধিক আর্থিক দুর্নীতি, খুন-ধর্ষণের প্রমাণ লোপাটের চেষ্টার অভিযোগ রয়েছে। কাউন্সিল ৩ দিনের মধ্যে জবাব তলব করেছে। এক্ষেত্রে সময়ের মধ্যে উত্তর না দিলে বা ব্যাখ্যা সন্তোষজনক না হলে রেজিস্ট্রেশন বাতিল হবে সন্দীপ ঘোষের। সেই সঙ্গে, স্বাস্থ্য ভবনের পর এবার বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক বিরূপাক্ষ বিশ্বাস এবং প্রাক্তন আরএমও অভীক দে-কে সাসপেন্ড করেছে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল।

    কাউন্সিলের ঘোষণা (West Bengal Medical Council)

    রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল সূত্রে খবর, শনিবার তিন চিকিৎসককে সাসপেন্ড করা হয়েছে। অভীক, বিরূপাক্ষের পাশাপাশি সাসপেন্ড হয়েছেন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র চিকিৎসক মুস্তাফিজুর রহমান মল্লিকও। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক বিরূপাক্ষ মেডিক্যাল কাউন্সিলের  পিনাল এবং এথিক্স কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। একই কমিটির সদস্য ছিলেন মুস্তাফিজুরও। আপাতত কাউন্সিলের (West Bengal Medical Council) কোনও মিটিংয়ে থাকতে পারবেন না তাঁরা। মেডিক্যাল কলেজে ‘থ্রেট কালচার’ চালানোর অভিযোগে এর আগে গত ৫ তারিখ  স্বাস্থ্য ভবন সাসপেন্ড করে অভীক দে ও বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকে। দুই বিতর্কিত চিকিৎসককে সাসপেন্ড করা হয়। আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও নৃশংস খুনের দিন আরজি কর (RG Kar Incident) মেডিক্যালে হাজির ছিলেন বিরূপাক্ষ ও অভীক।  বিরূপাক্ষ ও অভীকের বিরুদ্ধে শাসানি, ভয় দেখানোর একাধিক অভিযোগ রয়েছে।

    আরও পড়ুন: সন্দীপ ঘোষের আরও এক জোড়া ফ্ল্যাটের হদিশ, ইডি হাজির শ্যালিকার বাড়িতেও

    সন্দীপের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ (RG Kar Incident)

    সূত্রের খবর, মেডিক্যাল কাউন্সিলের (West Bengal Medical Council) চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায়ের উপর চাপ সৃষ্টি করছিলেন অন্যান্য চিকিৎসকেরা। এক প্রকার বাধ্য হয়েই কাউন্সিলের কোড অফ কন্ডাক্টের ২৫(২) এবং ৩৭(৩) ধারা অনুযায়ী সন্দীপের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করা হল। শুক্রবার শোকজের চিঠি পাঠানো হয়েছে সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে। আরজি করে (RG Kar Incident) আর্থিক দুর্নীতি মামলায় আপাতত সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন সন্দীপ। কাউন্সিলের তরফে বলা হয়েছে, তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা নানা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তিন দিনের মধ্যে কারণ দর্শাতে হবে সন্দীপকে। ব্যাখ্যা সন্তোষজনক না হলে বাতিল হতে পারে রেজিস্ট্রেশনও। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রতি বছর ৬০ হাজারেরও বেশি শিশুর জীবন বাঁচিয়েছে মোদির স্বচ্ছ ভারত মিশন, বলছে গবেষণা

    PM Modi: প্রতি বছর ৬০ হাজারেরও বেশি শিশুর জীবন বাঁচিয়েছে মোদির স্বচ্ছ ভারত মিশন, বলছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই ২০১৪ সালে ২ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) সূচনা করেন স্বচ্ছ ভারত মিশন। সম্প্রতি, একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে, নরেন্দ্র মোদির শুরু করা স্বচ্ছ ভারত মিশন বছরে ৬০ হাজার থেকে ৭০ হাজার শিশুর জীবন বাঁচাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সম্প্রতি নেচার পত্রিকায় এই সংক্রান্ত সমীক্ষাটি প্রকাশিত হয়েছে। সমীক্ষাটির শিরোনাম দেওয়া হয়েছে, ‘স্বচ্ছ ভারত মিশনের (Swachh Bharat Mission) অধীনে টয়লেট নির্মাণ এবং ভারতে শিশু মৃত্যু’। এই সমীক্ষাটি করেছেন সুমন চক্রবর্তী, সোয়ার্জ গুনে, টিএমএ ব্রুকনার, জুলি স্ট্রোমিগার এবং পার্বতী সিংরা। এখানেই দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শুরু করা এই কর্মসূচি অত্যন্ত সফল এবং তা শিশুদের জীবন বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে।

    ব্যতিক্রমী কর্মসূচি বলছে গবেষণা

    নেচার পত্রিকায় প্রকাশিত ওই সমীক্ষায় স্বচ্ছ ভারতকে একটি ব্যতিক্রমী কর্মসূচি হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। ওই সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, ‘‘এমন মিশনের মাধ্যমে শুধুমাত্র যে মোদি (PM Modi) সরকার টয়লেট নির্মাণ করেছে তাই নয়, এর পাশাপাশি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত শিক্ষাদানও করা হয়েছে এবং খোলা জায়গায় মলমূত্র ত্যাগ করলে তা নানা রোগ জীবাণুকে বহন করে- একথাও সচেতনতা মূলক কর্মসূচির মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে।’’ সমীক্ষায় আরও বলা হয়েছে, ‘‘স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচির মাধ্যমে জনগণের জীবনধারাকে পরিবর্তন করতেও বলা হয়েছে এবং স্বাস্থ্য সম্মত জীবন পেতে নীরোগভাবে বাঁচতে কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে তাও বলা হয়েছে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের মাধ্যমে।’’ সাম্প্রতিক যে সমীক্ষা প্রকাশিত হয়েছে সেখানে দেখা যাচ্ছে ভারতবর্ষের জেলাগুলিতে স্বচ্ছ ভারত মিশনের অধীনে ৩০ শতাংশ পরিবার টয়লেট পেয়েছে এবং এর মাধ্যমে প্রতি হাজার জন জীবিত শিশুতে মৃত্যুর হার ৫.৩ শতাংশ কমেছে এবং কম বয়সিদের মৃত্যুর হার কমেছে ৬.৮ শতাংশ। প্রসঙ্গত, খোলা জায়গায় মল-মূত্র ত্যাগ করার ফলে নানা রকমের রোগ ছড়াতে পারে। ডায়রিয়ার মত সংক্রমণও দেখা যায় এরফলে, যা মারাত্মক ক্ষতি করে শিশু এবং বাচ্চাদের মধ্যে, এমনটাই উঠে এসেছে গবেষণায়।

    ভারত জুড়ে ১০ কোটিরও বেশি পরিবারে শৌচাগার নির্মাণ করতে পেরেছে মোদি সরকার (PM Modi)

    উল্লেখযোগ্যভাবে, এই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচি এদেশে শিশু এবং পাঁচ বছর বয়সের কম বাচ্চাদের মৃত্যুর হার অনেকটাই কমিয়ে এনেছে। কারণ স্বচ্ছ ভারত মিশনের (Swachh Bharat Mission) আওতায় দেশজুড়ে গ্রামগুলিতে টয়লেট নির্মাণ শুরু করে মোদি সরকার। ২০১৪ সালের ক্ষমতা আসার পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারত জুড়ে ১০ কোটিরও বেশি পরিবারে শৌচাগার নির্মাণ করতে পেরেছে বলে জানা গিয়েছে এই সমীক্ষায়। এভাবেই খোলা মাঠে মলমূত্র ত্যাগ করার যে প্রবণতা তা বহু অংশে কমে গিয়েছে। ২০২০ সাল পর্যন্ত ভারতের অঙ্গরাজ্যগুলি এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের যে তথ্য সামনে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত ৬৪০টি জেলায় স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচি কার্যকর হয়েছে।

    সফল স্বচ্ছ ভারত মিশন

    প্রসঙ্গত, প্রতিটি দেশই স্যানিটেশন ব্যবস্থাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়, কারণ এর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে জনস্বাস্থ্যের। কিন্তু ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে জনস্বাস্থ্যের নানা দিক, স্যানিটেশন নিয়ে অবহেলা করতে দেখা গিয়েছে পূর্বতন কংগ্রেস সরকারকে। একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় এসে এই বিষয়ে উদ্যোগ নেন। ২০১৪ সালে ২ অক্টোবর নতুন দিল্লির রাজঘাটে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের সূচনা করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেছিলেন, ‘‘২০১৯ সালে যখন ভারত মহাত্মা গান্ধীর সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করবে, তখন স্বচ্ছ ভারতই হবে তাঁর প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ্য।’’ তারপরে গঙ্গা দিয়ে অনেক জল গড়িয়েছে। তৃতীয়বার মোদি সরকার তৈরি হয়েছে ২০২৪ সালে। ১০ বছর আগে তাঁর শুরু করা স্বচ্ছ ভারত মিশন যে সম্পূর্ণ সফল তাতেই সিলমোহর দিল নেচার প্রত্রিকায় প্রকাশিত এই সাম্প্রতিক গবেষণা।

    স্বচ্ছ ভারত মিশনের সূচনা

    ২০১৪ সালের পর থেকে পরিচ্ছন্নতার গণ আন্দোলনে পরিণত হয়েছে স্বচ্ছ ভারত অভিযান। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং দিল্লির মন্দির মার্গ থানা এলাকায় এই কর্মসূচির সূচনা করেন। আবর্জনা পরিস্কার করতে হাতে ঝাড়ু তুলে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী স্বচ্ছ ভারত অভিযান নিয়ে দেশবাসীর উদ্দেশে বলেন – ‘‘নোংরা করবেন না, করতে দেবেন না।” তিনি মন্ত্রের মতো উচ্চারণ করেন – “না গন্দগি করেঙ্গে, না করনে দেঙ্গে।’’ বলিউডের খ্যাতনামা চিত্রতারকা থেকে শুরু করে টেলিভিশনের অভিনেতারা এগিয়ে এসে সেসময় সামিল হন প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে। অমিতাভ বচ্চন, আমির খান, কৈলাশ খের, প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার মতো বিখ্যাত ব্যক্তিত্বরা স্বচ্ছ ভারতের প্রচার শুরু করেন। সচিন তেন্ডুলকর, সাইনা নেহওয়াল এবং মেরি কমের মতো বহু বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদও সামিল হন এই মিশনের প্রচারে। ১০ বছরে এই মিশন যে সফল তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Protest: ‘চলুন দেখা করে আসি’! টালা থানার ‘অসুস্থ’ ওসিকে দেখতে অভিনব মিছিলের ডাক

    RG Kar Protest: ‘চলুন দেখা করে আসি’! টালা থানার ‘অসুস্থ’ ওসিকে দেখতে অভিনব মিছিলের ডাক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Protest) বারবার উঠে এসেছে টালা থানার ওসি-র নাম। তদন্তের স্বার্থে সিবিআইয়ের কাছে বারবার গিয়েছেন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। এবার সেই তিনিই অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। তাঁকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার জন্য অভিনব মিছিলের ডাক দেওয়া হয়। শনিবার বিকেলে মিছিলের জন্য জমায়েতের ডাক দেন উদ্যোক্তারা। প্রথমে জমায়েতের স্থান গোলপার্ক করা হলেও পরে পরিবর্তন করে এক্সাইড মোড় রাখা হয়।

    সুপ্রিম কোর্টে হাজিরা শুনেই ওসি ‘অসুস্থ’! (RG Kar Protest)

    আরজি কর হাসপাতাল (RG Kar Protest) টালা থানার অধীনে। ধর্ষিতা এবং নিহত চিকিৎসকের মামলাও টালা থানায় রয়েছে। ইতিমধ্যে থানার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে নির্যাতিতার বাবা-মা টালা থানার কার্যকলাপ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এবং অনেক প্রশ্নও তুলেছেন। কেন ময়না তদন্তের আগে পুলিশের খাতায় অস্বাভাবিক মৃত্যু লেখা হয়েছিল সেই প্রশ্নও উঠেছে।

    এবার টালা থানার ‘অসুস্থ’ ওসিকে দেখতে যাওয়ার জন্য মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। মিছিলের প্রচারে সমাজমাধ্যমে একটি পোস্টার ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। যাতে লেখা রয়েছে, “সুপ্রিম কোর্টের পরের শুনানিতে উপস্থিত থাকতে হবে শুনে টালা থানার ওসি নাকি অসুস্থ? চলুন, দেখা করে আসি (অ)সুস্থ ওসির সঙ্গে।” মিছিলের উদ্যোক্তাদের দাবি, টালা থানার ওসিকে ছ’টি হাসপাতাল সুস্থ ঘোষণা করার পরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করানো হয়েছে। উদ্যোক্তারা এ-ও জানিয়েছেন, তাঁরা জানতে পেরেছেন সেই বেসরকারি হাসপাতাল থেকে সরিয়ে ভবানীপুরের একটি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন টালা থানার ওসি।

    ওসির সঙ্গে দেখা করতে উদ্যোক্তারা জমায়েতের ডাক দিয়েছেন। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, জমায়েত হবে এক্সাইড মোড়ে। উদ্যোক্তাদের একজন তনিমা দাস বলেন, “স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে সুপ্রিম কোর্টে হাজিরা এড়াতে এই ঘটন ঘটানো হয়েছে। সেই কারণেই আমরা মিছিল ডেকেছি। নাগরিকদের পক্ষ থেকে মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা। এর নেপথ্যে কোনও রাজনৈতিক দল নেই।”

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    টালার নতুন ওসি কে হলেন?

    আরজি কর মেডিক্যালে (RG Kar Protest) মহিলা চিকিৎসকের খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় একাধিকবার প্রশ্নের মুখে পড়েছে টালা থানার ভূমিকা। অভিযোগ উঠছে, ঘটনা নিয়ে তেমন সদর্থক কোনও ভূমিকাই পালন করেননি টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। এমনকী, আরজি কর দুর্নীতি কাণ্ডে গ্রেফতার সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে আগেও ঢালায় থানায় অভিযোগ দায়ের হলেও কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এমনকী নাম-কে-ওয়াস্তে তদন্ত করে অভিযুক্তদের ক্লিনচিট দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

    সম্প্রতি হাইকোর্টের নির্দেশে আরজি কর মেডিক্যালে দুর্নীতির তদন্তেও শুরু করেছে সিবিআই। গোটা মামলা এখন রয়েছে সুপ্রিম কোর্টের নজরদারিতে। আগামী ৯ তারিখ সেখানেই হতে চলেছে শুনানি।  তারই মধ্যেই বৃহস্পতিবার অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। সূত্রের খবর, তিনি ঘনিষ্ঠ মহলে অভিজিৎ জানিয়েছেন, তাঁর বুকে ব্যথা হচ্ছে। কিন্তু কোনও হাসপাতালেই দীর্ঘক্ষণ ভর্তি হতে পারেননি তিনি। অবশেষে রাত ৯টা নাগাদ দক্ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন অভিজিৎ মণ্ডল। তাঁর উদ্বেগ ও ডিহাইড্রেশনের উপসর্গ রয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর। এই পরিস্থিতি সামাল দিতে রাতারাতি টালা থানায় নতুন ওসি নিয়োগ করে লালবাজার। সূত্রের খবর, শ্যামপুকুর থানার অতিরিক্ত ওসি মলয় দত্তকে টালা তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 08 September 2024: বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদ অনেক দূর গড়াতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 08 September 2024: বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদ অনেক দূর গড়াতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সকালের দিকে অতিরিক্ত রাগের কারণে কারও সঙ্গে হাতাহাতি ও রক্তপাতের সম্ভাবনা।

    ২) ব্যবসায় সুখবর প্রাপ্তিতে আনন্দ।

    ৩) প্রতিকূল দিন।

    বৃষ

    ১) কাজের ব্যাপারে সুখবর আসার পথে বাধা পড়তে পারে।

    ২) শত্রুর চক্রান্তে একটু বিভ্রান্ত হবেন।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মিথুন

    ১) কর্মে বদলির সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২) আয় ও ব্যয়ের ভারসাম্য রক্ষা করা মুশকিল হবে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কর্কট

    ১) বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদ অনেক দূর গড়াতে পারে।

    ২) প্রবাসী কারও বাড়ি ফেরার খবরে আনন্দ লাভ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    সিংহ

    ১) মেরুদণ্ডের রোগের জন্য কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে হঠাৎ করে প্রচুর অতিথির আগমনে আনন্দ লাভ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    কন্যা

    ১) আধ্যাত্মিক আলোচনা থেকে মানসিক পরিবর্তন হতে পারে।

    ২) অযথা ব্যয়বৃদ্ধি নিয়ে দুশ্চিন্তা।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে হবে খুব বেশি।

    তুলা

    ১) নতুন সম্পর্ক গড়ার আগে ভালো করে চিন্তা করুন।

    ২) সারা দিন নানা দিক থেকে আয়ের সুযোগ আসতে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না কারও সঙ্গে।

    বৃশ্চিক

    ১) কর্মস্থানে একটু সাবধানে কাজ করুন, আঘাত লাগতে পারে।

    ২) আধ্যাত্মিক কাজে কিছু দান করতে হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথাবার্তা বলুন।

    ধনু

    ১) অপরের কথায় অশান্তি বাধতে পারে।

    ২) পুরনো কোনও আশা পূরণের চেষ্টা করতে পারেন। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বন্ধুদের কথায় চললে আপনার ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় কর্মচারীদের নিয়ে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হওয়ায় উপকার পাবেন।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মীন

    ১) চাকরিজীবীদের জন্য খুব খরচের সময়।

    ২) কাউকে বেশি আপন ভাবলে কষ্ট পেতে হবে।

    ৩) বন্ধুদের কাছে সুনাম অর্জন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jharkhand: ‘‘মিথ্যে তথ্য দিলে…’’, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ মামলায় ঝাড়খণ্ডকে সতর্ক করল আদালত

    Jharkhand: ‘‘মিথ্যে তথ্য দিলে…’’, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ মামলায় ঝাড়খণ্ডকে সতর্ক করল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ (Bangladeshi Infiltration) সংক্রান্ত যে তথ্য হলফনামা মারফত আদালতে জমা দিয়েছে রাজ্য সরকার, তা মিথ্যা প্রমাণিত হলে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হবে বলে সতর্ক করল ঝাড়খণ্ড (Jharkhand) হাইকোর্ট। পাঁচ সেপ্টেম্বর একটি শুনানির প্রেক্ষিতে প্রকাশ্যে আসে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের এই ‘সতর্কবার্তা’।

    আদালতের পর্যবক্ষেণ (Jharkhand)

    জানা গিয়েছে, ঝাড়খণ্ডের দুমকা, পাকুড়, সাহেবগঞ্জ, দেওঘর, গড্ডা এবং জামতাড়ার জেলা কালেক্টররা যে হলফনামা জমা দিয়েছেন, তাতে বিস্ময় প্রকাশ করে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি সুজিত নারায়ণ প্রসাদ ও বিচারপতি একে রায়ের বেঞ্চ। অভিযোগ, ওই হলফনামায় ঝাড়খণ্ড সরকারের তরফে সংশ্লিংষ্ট জেলার কালেক্টররা জানিয়েছেন, বাংলাদেশি নাগরিকদের কোনও অনুপ্রবেশের ঘটনা নাকি সেখানে ঘটেনি। এর পরেই এসেছে আদালতের পর্যবক্ষেণ। ডিভিশন বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দিয়েছে, হলফনামায় যে তথ্য দাখিল করা হয়েছে, তা মিথ্যা প্রমাণিত হলে, আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হবে।

    তুষার মেহতার বক্তব্য

    এদিনের শুনানিতে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন ভারতের সলিসিটর জেনারেল (এসজি) তুষার মেহতা। ঝাড়খণ্ড (Jharkhand) আদালতের ডিভিশন বেঞ্চকে তিনি জানান, রাজ্যের সাঁওতাল পরগনায় বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি উদ্বেগজনক। অনুপ্রবেশকারীরা ঝাড়খণ্ডের মাধ্যমে দেশের অন্য রাজ্যে প্রবেশ করতে পারে। প্রভাব ফেলতে পারে সেখানকার জনসংখ্যার ওপর। তিনি জানান, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের কারণে সাঁওতাল পরগনায় আদিবাসী সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা হ্রাস একটি গুরুতর বিষয়। কেন্দ্রীয় সরকার এটা গভীরভাবে স্টাডি করেছে। সলিসিটর জেনারেল জানান, যেহেতু বিষয়টি সংবেদনশীল, তাই স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে পরামর্শ করে কেন্দ্র একটি হলফনামা দাখিল করবে। এই স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে রয়েছে আইবি এবং বিএসএফ। মেহতা বলেন, “এজন্য আমাদের সময় প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুন: সংঘাত অতীত, প্রতিরক্ষা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় ভারত ও মলদ্বীপ

    প্রসঙ্গত, গত ৩ জুলাই হাইকোর্ট রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারকে নির্দেশ দেয়, রাজ্যের সাঁওতাল অধ্যুষিত আদিবাসী অঞ্চলে অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের শনাক্ত ও বহিষ্কার করার জন্য একটি কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করা হোক। জানা গিয়েছে, পশ্চিমবাংলা হয়ে ঝাড়খণ্ডে ঢুকে পড়ছে বাংলাদেশিরা। পরে জনজাতি সম্প্রদায়ের মেয়েদের বিয়ে করে পাকাপাকিভাবে থেকে যাচ্ছে ঝাড়খণ্ডে। যার জেরে এক দিকে যেমন বেড়ে যাচ্ছে জনসংখ্যা, তেমনি (Bangladeshi Infiltration) জনজাতির জমি দখল করে নিচ্ছে মুসলমানরা (Jharkhand)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • 5G Mobile Market: ৫জি মোবাইল বিক্রিতে আমেরিকাকে ছাপিয়ে বিশ্ববাজারে দ্বিতীয় স্থানে ভারত

    5G Mobile Market: ৫জি মোবাইল বিক্রিতে আমেরিকাকে ছাপিয়ে বিশ্ববাজারে দ্বিতীয় স্থানে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন মুলুককে টেক্কা দিল ভারত (India)। তাও আবার মোবাইলের বাজারে। ৪জি নেটওয়ার্কের থেকে এই ৫জি নেটওয়ার্ক ১০ গুণ গতিশীল। ফলে, ভারতীয়দের মধ্যে এই ধরনের মোবাইলের প্রতি আগ্রহ তুঙ্গে হবে তা আশা করা হয়েছিল। বাস্তবে তা মিলে গেল। কাউন্টার পয়েন্ট নামক একটি সংস্থার গবেষণা অনুযায়ী, মার্কিন দেশকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গেল ভারত। এখন সামনে শুধু চিন। বিশ্বের দ্বিতীয় দেশ হিসাবে ৫জি মোবাইল মার্কেটের (5G Mobile Market) দখল নিল ভারত। চলতি বছরে ৫জি মোবাইলের বিক্রি গত বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ বেড়েছে। এখনও বাকি রয়েছে বছরের অনেকটা সময়। ফলে, এই কয়েক মাসে আরও বেশি বিক্রি হবে।

    মোবাইল বিক্রিতে প্রথম স্থানে কে? (5G Mobile Market)

    অ্যাপলের তৈরি ৫জি মোবাইল (5G Mobile Market) ফোন সবথেকে এই সময়ে বিক্রি হয়েছে। মূলত, আইফোন ১৪, আইফোন ১৫ সিরিজের ফোনের বিক্রি বেশি। বিশ্ব বাজারে ২৫ শতাংশ শেয়ার তারা দখল করেছে। আর স্যামসাং গ্যালাক্সি এ সিরিজ এবং এস ২৪ সিরিজের মোবাইল বিক্রির মাধ্যমে ২১ শতাংশের বেশি শেয়ার দখল করে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। চলতি বছরে অ্যাপল এবং স্যামসাং ৫জি মডেলের জন্য সেরা দশের মধ্যে রয়েছে। অ্যাপল শীর্ষ চারে রয়েছে। বাকি মোবাইল ফোনের কোম্পানিগুলিও এই সময়ে ভালো ব্যবসা করেছে।

    আরও পড়ুন: ফের রাজ্য-রাজভবন সংঘাত! মমতার ‘অপরাজিতা বিল’ রাষ্ট্রপতিকে পাঠালেন বোস

    ভারতই ব্যবসার প্রধান টার্গেট

    সিনিয়র বিশ্লেষক প্রাচীর সিং বলেন, স্যামসাং, ভিভো সহ অন্যান্য ব্যান্ডের মোবাইল (5G Mobile Market) ফোনগুলি দাম সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে থাকায় ভালো বিক্রি হয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষ খুশি মনে এর ব্যবহার করেছেন। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোবাইল প্রতিষ্ঠানগুলি তাই ভারতকে (India) নিজেদের ব্যবসার প্রধান টার্গেট হিসেবে বেছে নিয়েছে। জানা গিয়েছে, দেশের প্রতিটি প্রান্তের মানুষ নিজেদের পুরনো ফোন বদলে ৫জি ফোন ব্যবহারে মন দিয়েছে। পাশাপাশি ৫জি নেটওয়ার্ক আরও ভাল হওয়ার জন্য এখানে এর চাহিদা প্রতিদিনই বেড়েছে। গবেষণা দলের নির্দেশক তরুণ পাঠক বলেছেন, ৫জি হ্যান্ডসেটের দাম নাগালের মধ্যে হওয়ায় চাহিদা দিনে দিনে বাড়ছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Relation: সংঘাত অতীত, প্রতিরক্ষা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় ভারত ও মলদ্বীপ

    India Maldives Relation: সংঘাত অতীত, প্রতিরক্ষা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনায় ভারত ও মলদ্বীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ তাহলে গলল ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের (India Maldives Relation) বরফ? অন্তত শুক্রবারের পর তো এ কথা বলাই যায়। এদিন উচ্চ পর্যায়ের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত আলোচনায় (Defence Talks) অংশ নেয় নয়াদিল্লি ও মালে (মলদ্বীপের রাজধানী)। চলতি বছরের শুরুর দিকে মুইজ্জু প্রশাসনের নির্দেশ মেনে দ্বীপরাষ্ট্র থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় ভারতীয় সেনা জওয়ানদের। তার পর এদিন হল উচ্চ পর্যায়ের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত আলোচনা।

    আলোচনায় ভারত-মলদ্বীপ (India Maldives Relation)

    আলোচনায় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা প্রকল্প ও দ্বিপাক্ষিক সামরিক মহড়ার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘পঞ্চম প্রতিরক্ষা সহযোগিতা আলোচনার নেতৃত্ব দেন ভারতীয় প্রতিরক্ষা সচিব গিরিধর আরমানে এবং মলদ্বীপের প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান জেনারেল ইব্রাহিম হিলমি। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত নানা প্রকল্পের ত্বরান্বিতকরণ, উচ্চ পর্যায়ের সমন্বয় এবং সক্ষমতা উন্নয়ন ভারতের পাশাপাশি সামরিক মহড়ার পরিকল্পনার বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়।’ ‘আলোচনা ফলপ্রসূ’ বলেও দাবি করা হয়েছে বিবৃতিতে। দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং ভারত মহাসাগর অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখার লক্ষ্যেই এই আলোচনা হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।

    ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক

    ভারত-মলদ্বীপের বন্ধুত্বের (India Maldives Relation) সম্পর্ক বহু পুরানো। ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে ক্ষমতায় আসেন মহম্মদ মুইজ্জু। তিনি প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেওয়ার পর দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। মুইজ্জু চিনপন্থী। তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরে ভারত মলদ্বীপ সম্পর্কের অবনিত ঘটে। মলদ্বীপের অন্য রাষ্ট্রপ্রধানরা শপথ নিয়েই প্রথমে সফর করেন ভারত। আর মুইজ্জু প্রথম গিয়েছিলেন বেজিং। মলদ্বীপে ভারতীয় সেনা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান মুইজ্জু। তার জেরে সৃষ্টি হয় অচলাবস্থার। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে একটি চুক্তি হয় দুই দেশের মধ্যে। সেই মতো ১০ মার্চ থেকে ১০ মে-র মধ্যে প্রায় ৮০ জন ভারতীয় সেনা জওয়ানকে প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: “অনুচ্ছেদ ৩৭০ ইতিহাস, আর কখনও ফিরবে না”, স্পষ্ট করলেন শাহ

    পরে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে সচেষ্ট হয় মলদ্বীপ। দ্বীপরাষ্ট্রের বিদেশমন্ত্রী মুসা জামির ভারত সফর করেন। এর ঠিক এক মাস পরে (Defence Talks) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন মুইজ্জু। তার পর এই হল প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত আলোচনা (India Maldives Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: শুক্রবারের পর শনিবারও অশান্ত মণিপুর, গত দু’দিনে নিহত ৬

    Manipur Violence: শুক্রবারের পর শনিবারও অশান্ত মণিপুর, গত দু’দিনে নিহত ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের উত্তপ্ত মণিপুর (Manipur Violence)। শুক্রবারের পরে শনিবারও ছড়াল হিংসা। গত ২ দিনে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৬। শুক্রবারই সে রাজ্যের বিষ্ণুপুরের মইরাং এলাকা লক্ষ্য করে বোমা ছোড়ে জঙ্গিরা, এতেই প্রাণ হারান এক প্রবীণ ব্যক্তি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার বোমা ছোড়া হয়েছিল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মাইরেমবামের বাড়ি লক্ষ্য করে। অন্যদিকে, এই ঘটনার জেনে শনিবারে বিজ্ঞপ্তি জারি করে রাজ্যের সমস্ত স্কুল বন্ধ রাখার ঘোষণা করে সরকার। শনিবার সকাল থেকেই জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযানে নামে কেন্দ্রীয় বাহিনী। সম্ভাব্য জঙ্গি ঘাঁটিগুলিতে চিরুনি তল্লাশি শুরু করা হয়। ধ্বংস করা হয় ৩ জঙ্গি ঘাঁটি। এরই মাঝে ফের অশান্তির খবর আসে। মণিপুরের (Manipur Violence) জিরিবান জেলায় দুই গোষ্ঠীর গুলির লড়াইয়ে পাঁচজন নিহত হয়েছে এই খবর মিলেছে।

    গত ১ ও ২ সেপ্টেম্বর ড্রোন হামলায় ২ জন নিহত হন, অভিযোগ কুকিদের বিরুদ্ধে

    প্রসঙ্গত, গত  ১ এবং ২ সেপ্টেম্বর কাংপোকপি এবং পশ্চিম ইম্ফলে জেলায় বিস্ফোরক বোঝাই ড্রোনের হামলায় নিহত হন দু’জন। আহত হত সাত জন। মেইতেই জনগোষ্ঠীর এলাকায় (Manipur Violence) এই হামলা কুকি জঙ্গিরাই চালায় বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, শনিবার সকালে বিষ্ণুপুর জেলার মুয়ালসাং গ্রামে দু’টি এবং চুরাচাঁদপুরের লাইকা মুয়ালসাউ গ্রামে একটি বাঙ্কার ধ্বংস করা হয়েছে। সেগুলি কুকি জঙ্গিদের ডেরা বলেই দাবি পুলিশের। শনিবার বিষ্ণুপুর এবং চূড়াচাঁদপুর তল্লাশি অভিযানের বিরোধিতা করে কুকি জনগোষ্ঠীর (Manipur Violence) দাবি, পুলিশ এবং মেইতেই জঙ্গিরা সংগঠিত ভাবে এলাকা দখলের অভিযানে নেমেছে।

    অশান্ত মণিপুর (Manipur) 

    কুকি ও মেইতেইদের বিরোধের জল প্রথমে গড়ায় মণিপুর হাইকোর্টে। ২০২৩ সালের প্রথম দিকে হাইকোর্ট জানায় যে, মেইতেই জনগোষ্ঠীকে তফশিলি উপজাতির তকমা দেওয়া যায় কিনা তা খতিয়ে দেখুক রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের এমন নির্দেশের পরেই ২০২৩ সালের এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে মণিপুরের (Manipur Violence) ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন’ একটি মিছিল আয়োজন করে। সেই মিছিল থেকে প্রথম হিংসা ছড়ায় চূড়াচাঁদপুর জেলায়। অশান্ত মণিপুরে (Manipur Violence) এখনও পর্যন্ত হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন কয়েকশো মানুষ। এরই মধ্যে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ভাইরাল হয়েছিল এক বিভীষিকার ভিডিও। সেখানে দেখা গিয়েছিল দুই মহিলাকে নগ্ন করে ঘোরানো হচ্ছে। পরে তাঁদের মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনা ঘটে ২০২৩ সালের ৪ মে তবে ভিডিও ভাইরাল হয় জুলাই মাসে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share