Tag: bangla news

bangla news

  • RG Kar: বিলম্বিত বোধোদয়! সন্দীপকে সাসপেন্ডের পর ঘনিষ্ঠ চিকিৎসক বিরূপাক্ষকে বদলি কাকদ্বীপে

    RG Kar: বিলম্বিত বোধোদয়! সন্দীপকে সাসপেন্ডের পর ঘনিষ্ঠ চিকিৎসক বিরূপাক্ষকে বদলি কাকদ্বীপে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পরে সন্দীপ ঘোষকে মঙ্গলবারই সাসপেন্ড করে স্বাস্থ্য দফতর। সে নিয়েও প্রশ্ন ওঠে যে আরজি করের (RG Kar) প্রাক্তন অধ্যক্ষকে সাসপেন্ড করতে সিবিআইয়ের গ্রেফতারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হল স্বাস্থ্য ভবনকে? এতেই বোঝা যায় ঠিক কতটা প্রভাবশালী সন্দীপ ঘোষ! এরই মাঝে সন্দীপ ঘনিষ্ঠ ‘বাহুবলী’ ডাক্তার নেতা বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকে কাকদ্বীপে বদলি করা হল। বিরুপাক্ষ বিশ্বাস এতদিন পর্যন্ত ছিলেন বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। সম্প্রতি, একটি অডিও ভাইরাল হয় সেখানকার কণ্ঠস্বর নিজেকে বিরুপাক্ষ (Birupaksha Biswas) বলে দাবি করে এক ছাত্রকে পরীক্ষায় ফেল করানোর হুমকি (RG Kar) সমেত হোস্টেল থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার কথা বলতে থাকেন।  সেই বিরুপাক্ষ বিশ্বাসকে কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে বদলি করা হচ্ছে ঠিক সেদিন, যেদিন সন্দীপ ঘোষকে সাসপেন্ড করল স্বাস্থ্য দফতর।

    নির্দেশ কার্যকর হল ১৩ মাস পরে (RG Kar) 

    সন্দীপ ঘনিষ্ঠ বিরুপাক্ষকে নাকি আগেই বদলি করা হয়েছিল, ১৩ মাস আগে ২০২৩ সালের অগাস্ট মাসে। সেই বদলি নাকি এতদিন কার্যকরী করতেই পারেনি স্বাস্থ্য দফতর। কারণ বিরুপাক্ষ বাহুবলী, প্রভাবশালী ও শাসক দল ঘনিষ্ঠ। এমনটাই অভিযোগ তুলছেন চিকিৎসক মহলের বড় অংশ। চিকিৎসক গৌরাঙ্গ প্রামাণিক বলেন, ‘‘বিরূপাক্ষের বদলির নির্দেশ ছিল ২০২৩ সালে ১১ অগাস্ট। অথচ সেই বদলির নির্দেশকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এক বছর বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে থাকলেন তিনি। হাসপাতালে আসতেন না বলেই জানি।’’ বোঝাই যায়, বদলির নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার করতেন বিরুপাক্ষ। সরকারি কর্মচারী হয়েও আসতেন না হাসপাতালে। কে ছোঁবে? তিনি তো সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ। পাওয়ারফুল সন্দীপ সকালে (RG Kar) ইস্তফা দেওয়ার পরে বিকেলেই পেতেন প্রাইজ পোস্টিং। ভাইরাল ভিডিওয় সন্দীপ ঘনিষ্ঠ বিরুপাক্ষকে আরজি করের সেমিনার রুপে দেখা যায় ঠিক ঘটনার পরের দিন। বহিরাগত বিরুপাক্ষ কী করছিলেন সেখানে এনিয়ে উঠতে শুরু করে প্রশ্ন। যদিও সেই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম।

    জেলে থাকার কথা বিরূপাক্ষর (Birupaksha Biswas)

    বিরূপাক্ষর বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে চিকিৎসক সংগঠনের নেতা উৎপল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘বিরূপাক্ষ বিশ্বাস এবং যে সকল নামগুলি রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে এদের জেলে থাকার কথা। এখন বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তাররা প্রতিরোধে সামিল হয়েছেন এই হুমকির বিরুদ্ধে। এখন ভয়ে বর্ধমান থেকে কাকদ্বীপে স্থানান্তরিত করা হয়েছে ওকে বাঁচাতে। তবে আশার কথা বলতে পারি কাকদ্বীপে গেলেও ওইখানকার জুনিয়র ডাক্তাররা ওকে ঢুকতে দেবেন না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2024: স্বপ্নাদেশে স্থান বদল গণেশ ও কার্তিকের, লুচি-মিষ্টি-ফল দিয়েই পাঁচদিনের পুজো!

    Durga Puja 2024: স্বপ্নাদেশে স্থান বদল গণেশ ও কার্তিকের, লুচি-মিষ্টি-ফল দিয়েই পাঁচদিনের পুজো!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট শহরের আর দশটা পুজোর থেকে একটু আলাদা সাহা বাড়ির পুজো। এবার ১৮৬তম বর্ষে পদার্পণ করল এই পুজো (Durga Puja 2024)। সেই জমিদারি থাকাকালীন শুরু হয়েছিল এই দুর্গাপুজো। তারপর থেকেই পুজো হয়ে আসছে, বংশধররা সেই ধারা বজায় রেখেছেন এখনও পর্যন্ত। ইতিমধ্যেই প্রচুর ব্যস্ততা শুরু হয়েছে সাহা বাড়িতে। বর্তমান বাংলাদেশের পাবনা জেলার জামির্তা গ্রাম থেকে নৌকাযোগে কোনও এক সময় সাহা পরিবার এসেছিল বালুরঘাটে ব্যবসার জন্য। তারপর এখানেই পরিবারের একটা অংশ থেকে গিয়েছে। ক্রমেই তাদের প্রতিপত্তি বৃদ্ধি হয়েছিল। এমনকী কথিত আছে, কিছুটা অংশের জমিদারিও লাভ করেন পরিবারের বংশধরেরা। তারপর ১৮৬ বছর আগে শুরু হয় দুর্গাপুজো। ক্রমেই তা সাহা পরিবারের সকলের পুজো হয়ে ওঠে।

    প্রচুর মানুষ আজও ভিড় জমান (Durga Puja 2024)

    দেশ ভাগ হওয়ার পরেও বাংলাদেশ থেকে তাঁদের আত্মীয়-স্বজনরা এসেছেন বেশ কয়েকবার। দুর্গাপুজোর দিনগুলিতে সাহা পরিবার কার্যত মিলন মেলায় পরিণত হত। সময় বদলেছে, চলে গিয়েছে জমিদারি, কিন্তু বদলায়নি পুজোর রীতি-রেওয়াজ। স্বপ্নাদেশে গণেশ ও কার্তিকের (Ganesh and Kartik) স্থান বদল হয়েছে। দুর্গা প্রতিমা অর্থাৎ দেবীর ডানদিকে থাকবেন কার্তিক, বাঁদিকে থাকবেন গণেশ। সাহা বাড়ির পুজোর আরও একটি বিশেষত্ব, এখানে কোনও অন্নভোগ হয় না। লুচি-মিষ্টি এবং ফল দিয়েই দেবীর পাঁচদিনের পুজো হয়। জমিদারি যখন ছিল, তখন শাহ বাড়িতে প্রায় প্রতিদিন কয়েকশো মানুষ প্রসাদ পেতেন। এখন জমিদারি নেই, আর্থিক সচ্ছলতাও কমেছে। পুরনো বাড়িতে এখন শুধুই শূন্যতা। দুর্গামণ্ডপ বহু পুরনো। আগে পুজোর কদিন প্রায় প্রতিদিনই গান-বাজনার আসর বসত। বাইরে থেকে আসতেন শিল্পীরা। এখন এসবও অতীত। নিয়ম মেনে দেবীর পুজো হয়। ব্যতিক্রমী এই পুজো দেখতে এবং প্রতিমা দর্শন করতে প্রচুর মানুষ আজও ভিড় জমান সাহা বাড়ির দুর্গা দালানে। পরিবারের প্রতিটি সদস্যই সারা বছর অপেক্ষা করে থাকেন এই পাঁচদিনের দুর্গা উৎসবের জন্য।

    কী জানালেন পুজোর উদ্যোক্তারা?

    এই বিষয়ে পুজোর উদ্যোক্তা কালীকৃষ্ণ সাহা চৌধুরী বলেন, আমাদের এবারের দুর্গা পুজো ১৮৬তম বছরে পড়ল (Durga Puja 2024)। আমাদের এই পুজোর উল্লেখযোগ্য বিষয় হল স্বপ্নাদেশে গণেশ ও কার্তিকের স্থান বদল হয়েছে। দুর্গা প্রতিমার অর্থাৎ দেবীর ডানদিকে থাকে কার্তিক, বাঁদিকে থাকে গণেশ এবং আমাদের এই পুজোর আরও একটি বিশেষত্ব, এখানে কোনও অন্নভোগ  হয় না। লুচি-মিষ্টি এবং ফল দিয়েই দেবীর পাঁচদিনের পুজো হয়। তিনি আরও বলেন, এই পুজোতে নবমীর দিন যজ্ঞ করা হয়। তবে কোনও বলি হয় না। আর দশমীর দিন শ্যাপলা ফুল ও ভ্যাটের খৈ দিয়ে মাকে ভোগ দেওয়া হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi In Brunei: ব্রুনেই সফরে মোদি, বিশ্বের বৃহত্তম প্রাসাদে বৈঠক করলেন সুলতানের সঙ্গে

    PM Modi In Brunei: ব্রুনেই সফরে মোদি, বিশ্বের বৃহত্তম প্রাসাদে বৈঠক করলেন সুলতানের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঐতিহাসিক ব্রুনেই সফর সম্পন্ন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Brunei)। সরকারি আমন্ত্রণে ব্রুনেই গিয়েছিলেন তিনি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশে এই প্রথম পা রাখলেন কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। এই সফরটি দ্বি-দেশীয় সফরের অংশ। এখান থেকে তিনি গেলেন সিঙ্গাপুরে। বুধবার ব্রুনেইয়ের সুলতানের (Sultan Of Brunei) সঙ্গে বৈঠকও করলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ব্রুনেই সফরে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Brunei)

    প্রধানমন্ত্রীর এবারকার সফর তিনদিনের। মঙ্গলবারই ব্রুনেই (Sultan Of Brunei) পৌঁছেছেন মোদি। ব্রুনেইয়ের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক চার দশকের পুরনো। তা সত্ত্বেও এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী পা রাখলেন সুলতানের দেশে। মলদ্বীপ, শ্রীলঙ্কার মতো ব্রুনেইও দ্বীপরাষ্ট্র। তেলসমৃদ্ধ দেশ। ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত আসিয়ান-ভারত সম্পর্কের সমন্বয়ক রাষ্ট্র হিসেবে কাজ করছে ব্রুনেই। এ দেশে ভারতীয় রয়েছেন ১৪ হাজারের কাছাকাছি। মঙ্গলবার ব্রুনেই সফরে গিয়ে সে দেশের বিখ্যাত মসজিদ পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Brunei)। ব্রুনেইয়ের বন্দর সেরি বেগাওয়ানের ওমর আলি সইফুদ্দিন মসজিদে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে তাঁকে স্বাগত জানান ব্রুনেইয়ের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রী পেহিন দাতো উস্তাজ হাজি আওয়াং বদরউদ্দিন এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী দাতো হাজি মহম্মদ ইশাম। মসজিদ দর্শনের পর প্রদীপ জ্বালিয়ে ভারতীয় দূতাবাসের নয়া ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় তাঁর পাশে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল ও বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

    মোদির মসজিদ দর্শন

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই মসজিদ দর্শন এই প্রথম নয়। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন মোদি (PM Modi In Brunei)। তার ঠিক এক বছর পরেই মসজিদ পরিদর্শন করেন তিনি। ২০১৫ সালে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে গিয়ে আবু ধাবির শেখ জায়েদ মসজিদে যান তিনি। প্রধানমন্ত্রী এদিন যে মসজিদ পরিদর্শন করেন, সেটি ব্রুনেইয়ের (Sultan Of Brunei) ২৮তম সুলতানের নামাঙ্কিত মসজিদ। বর্তমান সুলতানের বাবা ওমর আলিকেই আধুনিক ব্রুনেইয়ের নির্মাতা মনে করা হয়। এদিন সেই মসজিদই পরিদর্শন করেন মোদি। মোদিকে স্বাগত জানান প্রবাসী ভারতীয়রাও। ব্রুনেই ইসলামিক রাষ্ট্র। সুলতান হাজি হাসানাল বলকিহার আমন্ত্রণে ব্রুনেই সফরে যান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Brunei)। সুলতানের সঙ্গে ভোজও সারেন তিনি। ব্রুনেই রওনা হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০ বছর পালিত হচ্ছে। হাজি হাসানাল বলকিহা ও রাজ পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকের দিকে তাকিয়ে রয়েছি আমি। আমাদের ঐতিহাসিক সম্পর্ক নয়া উচ্চতায় পৌঁছবে।”

    আরও পড়ুন: ‘বন্ধ রেখে ঘরের আলো, রাজ্যজুড়ে প্রদীপ জ্বালো’, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন সমর্থন বিজেপির

    প্রধানমন্ত্রীর সফর তাৎপর্যপূর্ণ

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, কূটনৈতিক দিক থেকে প্রধানমন্ত্রীর এই ব্রুনেই সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ভারতের ‘অ্যাক্ট ইস্ট নীতি’ ও ‘ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় ভিশনে’র গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার ব্রুনেই। ভারতীয় বিদেশমন্ত্রকের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই সফর ব্রুনেই, সিঙ্গাপুর-সহ বৃহত্তর আসিয়ান অঞ্চলের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আরও পোক্ত করবে। প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং বলেছিলেন, “আমার এই সফরে এই দুই দেশ ও বৃহত্তর আসিয়ান অঞ্চলের সঙ্গে ভারতের অংশীদারিত্ব আরও মজবুত হবে।” জানা গিয়েছে, আজ, বুধবার ব্রুনেইয়ের সুলতানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতির নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Brunei)। সূত্রের খবর, কূটনৈতিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি আলোচনা হয়েছে প্রতিরক্ষা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, শক্তি, মহাকাশ প্রযুক্তি সহায়তা-সহ নানা বিষয়ে। বৈঠক শেষে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, মহামান্য সুলতান হাজি হাসানাল বোলকিয়াহের (Sultan Of Brunei) সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পেরে আনন্দিত হয়েছি। আমাদের আলোচনা ছিল ব্যাপক। এতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার উপায় অন্তর্ভুক্ত ছিল। আমরা বাণিজ্য সম্পর্ক, বাণিজ্যিক সংযোগ এবং জনগণের মধ্যে বিনিময় আরও সম্প্রসারণ করতে যাচ্ছি।

     

    বৃহত্তম প্রাসাদ

    ব্রুনেই দেশটা খুবই ছোট। আয়তনে সিকিম বা ত্রিপুরার চেয়েও ছোট। এ দেশের সুলতানের (Sultan Of Brunei) রাজপ্রাসাদটি বিশ্বের বৃহত্তম প্রাসাদ। ২০ লাখ বর্গফুট জায়গাজুড়ে রয়েছে প্রাসাদ। কক্ষ রয়েছে ১ হাজার ৭৮৮টি। বাথরুম রয়েছে ২৫৭টি। সিঁড়ি রয়েছে ৪৪টি। ৩৮টি ভিন্ন ধরনের মার্বেল দিয়ে তৈরি এই সিঁড়িগুলি। প্রাসাদটির অন্যতম আকর্ষণ ২২ ক্যারেট স্বর্ণখচিত গম্বুজ। বিশ্বের বৃহত্তম প্রাসাস হওয়ায় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জায়গা করে নিয়েছে এই প্রাসাদ। এখানেই প্রাসাদেই সুলতানের সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি (PM Modi In Brunei)। সুলতানের মোট সম্পদের পরিমাণ ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এক সময় তিনিই ছিলেন বিশ্বের সব চেয়ে ধনী ব্যক্তি। বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম সময় ধরে শাসন করছেন তিনি। তাঁর আগে রয়েছেন কেবল ইংল্যান্ডের প্রয়াত রানি এলিজাবেথ।

    সুলতানের (Sultan Of Brunei) দেশে এই প্রথম পা রাখলেও, তাঁর সঙ্গে মোদির সাক্ষাৎ হয়েছে আগেও। ২০১৪ সালে ব্রুনেইয়ের সুলতানের সঙ্গে মোদির প্রথম দেখা হয়েছিল। ওই বছরের নভেম্বরে নেপি তাওয়ে ২৫তম আসিয়ান সম্মেলনের ফাঁকে পার্শ্ব বৈঠকে বসেন তাঁরা। ২০১৭ সালে ম্যানিলায় পূর্ব এশিয়া সম্মেলনের সময়ও সাক্ষাৎ করেন তাঁরা। ব্রুনেই এবং ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্যগত সংযোগ রয়েছে হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে। দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও বোঝাপড়া রয়েছে।

    ব্যাপক সাড়া

    প্রধানমন্ত্রী ব্রুনেই যাওয়ায় (PM Modi In Brunei) সাড়া পড়ে গিয়েছিল সে দেশের প্রবাসী ভারতীয়দের মধ্যে। প্রধানমন্ত্রী যে হোটেলে রয়েছেন, তাঁকে এক ঝলক দেখতে সেখানেও ভিড় জমিয়েছিলেন বহু অনাবাসী ভারতীয়। অনেকে আবার ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে কোলে করে নিয়ে এসেছিলেন তাঁদের ছেলেমেয়েদের। কেউ কেউ আবার প্রধানমন্ত্রীর ছবি এঁকে নিয়ে এসেছিলেন (Sultan Of Brunei)। ছবিগুলিতে স্বাক্ষর করেন প্রধানমন্ত্রী। অনেককে দেখা যায় ঢাকঢোল বাজাতে। ‘মোদি’, ‘মোদি’ (PM Modi In Brunei) স্লোগানে মুখরিত হয় ব্রুনেইয়ের সমুদ্র সৈকত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘সন্দীপ ঘোষের মামলা অন্য রাজ্যে নিয়ে যাক সিবিআই’, দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘সন্দীপ ঘোষের মামলা অন্য রাজ্যে নিয়ে যাক সিবিআই’, দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোজভ্যালির মামলা ভিন রাজ্যে নিয়ে গিয়ে সিবিআই তদন্ত করেছিল। আরজি কর ইস্যুতে তদন্ত করছে সিবিআই। এমনকী, এই হাসপাতালের দুর্নীতি মামলার তদন্তভার রয়েছে কেন্দ্রীয় এই সংস্থার হাতে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে সিবিআই গ্রেফতার করে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। এবার আরজি কর ইস্যুতে সন্দীপসহ সিবিআই হাতে থাকা মামলা ভিন রাজ্যে নিয়ে গিয়ে তদন্ত করার আর্জি জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    ঠিক কী বলেছেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    আরজি কর ইস্যুতে বিজেপির সপ্তাহব্যাপী ধর্মতলায় ডোরিনা ক্রসিংয়ে ধর্না মঞ্চে উপস্থিত হয়ে বক্তব্য রাখার সময় মঙ্গলবার শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আমরা চাই সিবিআই এই রাজ্যের মামলা গুলো অন্য রাজ্যে নিয়ে যাক। যেমন রোজভ্যালির মামলা ভুবনেশ্বরে নিয়ে গিয়েছিল। সন্দীপ ঘোষের দুর্নীতি মামলাও বাইরে নিয়ে যেতে হবে। প্রয়োজনে শীঘ্রই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা হিসেবে আমি সিবিআইয়ের ডিরেক্টরকে অনুরোধ করে চিঠি লিখব।” বিরোধী দলনেতা আরও বলেন, “নির্যাতিতার পরিবারকেও এই বিষয়ে অনুরোধ করে বলব আপনারাও একই দাবি জানান।” শুভেন্দুর এই দাবি ঘিরেই বর্তমানে ফের নতুন চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তবে কী মামলা প্রভাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন শুভেন্দু? তাঁর দাবি ঘিরে সেই জল্পনাই তীব্র হতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: ‘বিচার চাই’! বাংলার ইতিহাসে দীর্ঘতম মানব বন্ধন, অভিনব প্রতিবাদের সাক্ষী কলকাতা

    সন্দীপ ঘনিষ্ঠরা পেতেন টেন্ডার!

    প্রসঙ্গত, দুর্নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই সন্দীপ-সহ চারজনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই (CBI)। সন্দীপ ছাড়াও সোমবার গ্রেফতার করা হয়েছে আফসার আলি, সুমন হাজরা ও বিপ্লব সিং নামে তিন ব্যক্তিকে। এরমধ্যে আফসার সন্দীপের ব্যক্তিগত দেহরক্ষী। বাকি দুজন ভেন্ডর হিসেবে পরিচিত। কোনও অজ্ঞাত কারণে হাসপাতালের বেশিরভাগ টেন্ডার তাঁরাই পেয়ে যেতেন বলে অভিযোগ। যদিও শুনানির শুরু থেকেই সন্দীপকে ১০ দিনের জন্য হেফাজতে চেয়েছিল সিবিআই। যদিও শেষ পর্যন্ত বিচারক সুজিত কুমার ঝা অভিযুক্ত সকলেরই ৮ দিনের সিবিআই হেফাজত মঞ্জুর করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Coconuts: চিংড়ির মালাইকারি কিংবা সন্ধ্যার মশলামুড়ি, শরীরে নারকেলের প্রভাব কম নয়!

    Coconuts: চিংড়ির মালাইকারি কিংবা সন্ধ্যার মশলামুড়ি, শরীরে নারকেলের প্রভাব কম নয়!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দুপুরে ভাতের সঙ্গে চিংড়ির মালাইকারি হোক কিংবা সন্ধ্যার মশলামুড়ি, নারকেল (Coconuts) বাঙালি নানান পদে ব্যবহার করে। উৎসবের মরশুমে নারকেলের নাড়ু থেকে রোজকার সাধারণ রান্নাতেও অনেকে নারকেল ব্যবহার করেন। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, নারকেল খেলে শরীরে এর গভীর প্রভাব পড়ে। তাই নারকেল কেন খাবেন, সে নিয়ে সচেতনতা থাকা জরুরি। তাহলে আসুন, দেখে নিই, নারকেল খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়ে?

    হার্টের রোগের ঝুঁকি কমে (Coconuts)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, নারকেল হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। তবে মনে রাখতে হবে, নারকেল খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে, নারকেলের তেলে কিন্তু নয়। কারণ, নারকেলে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিডের এক মিশ্রণ, যার নাম লরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড রক্তে ভালো কোলেস্টেরল অর্থাৎ এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এর জেরেই হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

    স্থূলতার সমস্যা 

    নারকেল বাড়তি ক্যালোরি বার্ন করতে সাহায্য করে। পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছে, নারকেলে (Coconuts) রয়েছে মিডিয়াম চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড। এর জেরে হজম ভালো হয়। পাশপাশি ক্যালোরি বার্ন হতেও নারকেল সাহায্য করে। তাই স্থূলতা রুখতে নারকেল বিশেষ সাহায্য করে।

    ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ (Coconuts)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে নারকেল খুব সাহায্য করে। বিশেষত টাইপ টু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নারকেল কার্যকর। সপ্তাহে অন্তত দু’দিন ডায়াবেটিস আক্রান্তের ডায়েটে নারকেল রাখা উচিত।

    নারকেল রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, নারকেল রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে বিশেষ সাহায্য করে। কারণ, নারকেলে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। পাশপাশি নারকেলে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান রয়েছে। তাই যে কোনও সংক্রমক রোগ রুখতে নারকেল (Coconuts) শরীরকে শক্তি জোগায়।

    মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতে

    সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতে এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে (Nutritional Benefits) নারকেল বিশেষ সাহায্য করে। ওই গবেষণায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, নারকেলে থাকে মিডিয়ায় চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড। এর জেরেই মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে। তাই অ্যালজাইমারের মতো রোগের ঝুঁকিও কমে।

    ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছে, নারকেলে রয়েছে ময়েশ্চারাইজার। এই প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ত্বক ও চুলের জন্য খুবই উপকারী। তাঁরা জানাচ্ছেন, দূষণ সহ একাধিক কারণে অধিকাংশ মানুষ ত্বক এবং চুলের নানান সমস্যায় ভোগেন। নারকেল তাদের জন্য বাড়তি উপকারী (Nutritional Benefits)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি করে সিআইএসএফ-এর সঙ্গে অসহযোগিতা রাজ্যের, সুপ্রিম কোর্টে গেল শাহের মন্ত্রক

    RG Kar: আরজি করে সিআইএসএফ-এর সঙ্গে অসহযোগিতা রাজ্যের, সুপ্রিম কোর্টে গেল শাহের মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতার সরকারের (Mamata Government) বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ করে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (MHA)। মঙ্গলবার শীর্ষ আদালতের কাছে অমিত শাহের মন্ত্রক জানিয়েছে, আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজের নৃশংস ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ড ও হামলার পরে শীর্ষ আদালতের নির্দেশেই সিআইএসএফ (CISF) জওয়ানদের মোতায়েন করা হয়েছে সেখানে। অথচ, তাঁদের থাকা বা খাওয়ার কোনও ব্যবস্থাই করেনি রাজ্য সরকার। আরও অভিযোগ, জওয়ানদের ন্যূনতম ব্যবস্থাটুকুও করেনি মমতার সরকার। শুধু তাই নয়, আরজি কর হাসপাতালে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় মেটাল ডিটেক্টর-এর মতো একান্ত প্রয়োজনীয় জিনিসও দেওয়া হয়নি জওয়ানদের (RG Kar)। শীর্ষ আদালতে যে হলফনামা জমা করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক তাতে এই ঘটনাকে ‘অমার্জনীয়’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের চিঠির জবাব দেয়নি রাজ্য (RG Kar)

    প্রসঙ্গত, সিআইএসএফ জওয়ানদের থাকার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে কলকাতার উপকণ্ঠে এক জায়গায়। সেখান থেকে তাঁদের আরজি কর হাসপাতালে পৌঁছাতেই সময় লাগছে এক ঘণ্টা। এর ফলে জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় সিআইএসএফ (Supreme Court) কীভাবে ব্যবস্থা নিতে পারবে সে প্রশ্ন উঠছে, আর এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে রাজ্যকে। এই বিষয়টি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে নজরে আসার পরেই গত ২ সেপ্টেম্বর এই মর্মে মমতা সরকারকে চিঠি দেওয়া হয়, তাতে অনুরোধ জানানো হয় জওয়ানদের সমস্যার দ্রুত সমাধানের জন্য। কিন্তু অভিযোগ, রাজ্যের তরফে কোনও উত্তরই দেওয়া হয়নি।

    আদালত অবমাননা তার সঙ্গে সংবিধান বিরোধী কাজ করছে রাজ্য

    প্রসঙ্গত, আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালে ৯ অগাস্টের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা এবং ১৪ অগাস্ট হাসপাতালে হামলার ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। ২০ অগাস্ট আরজি কর মামলার শুনানিতে ওই হাসপাতালে সিআইএসএফ জওয়ান মোতায়েনের নির্দেশ দেয় শীর্ষ আদালত। সেই নির্দেশ মতো ২২ অগাস্ট থেকে ২ কোম্পানি সিআইএসএফ মোতায়েন করা হয় আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে। এরপর থেকেই জওয়ানদের সঙ্গে চূড়ান্ত অসহযোগিতার অভিযোগ উঠতে থাকে রাজ্যের বিরুদ্ধে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অভিযোগ, ইচ্ছাকৃতভাবে এই অসহযোগিতা করেছে রাজ্য সরকার যা শুধুমাত্র আদালতের অবমাননা নয় সংবিধান বিরোধীও বটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Protest: ফের রাজ্যজুড়ে রাত দখলের ডাক, আন্দোলনে সামিল হবে নির্যাতিতার পরিবারও

    RG Kar Protest: ফের রাজ্যজুড়ে রাত দখলের ডাক, আন্দোলনে সামিল হবে নির্যাতিতার পরিবারও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (RG Kar Protest) সুবিচারের দাবিতে স্বাধীনতা দিবসের আগেরদিন রাত দখলের (Raat Dokhol) অভিনব প্রতিবাদের সাক্ষী ছিলেন রাজ্যবাসী। আবারও পথে নামছে আমজনতা। সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর কাণ্ডের শুনানির আগের ফের রাত দখল করার ডাক কলকাতা থেকে জেলায় জেলায়। ইতিমধ্যেই কলকাতার (Kolkata) বিভিন্ন এলাকা সহ গোটা রাজ্য জুড়ে বহু জায়গাতেই ফের রাত দখলের কর্মসূচি চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে। এই কর্মসূচিকে স্বতঃস্ফূর্ত নাগরিক প্রতিবাদ হিসেবেই দাবি করা হচ্ছে।

    রাত দখলের ডাক সোশ্যাল মিডিয়ায় (RG Kar Protest)

    সেপ্টেম্বর মামলার শুনানির আগের রাতে নিজ নিজ এলাকায় রাত দখলের (Raat Dokhol)  ডাক সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভাইরাল হয়েছে সেই পোস্ট। লেখা হয়েছে, ‘বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা রাত জাগছে সেই জনতা।’ প্রশ্ন ছুড়ে দেওয়া হয়েছে বিচারব্যবস্থার দিকেও। প্রশ্ন এক, ‘২৬ দিন গেলেও ধর্ষণের বিচার নেই কেন?’ প্রশ্ন দুই, ‘কর্মক্ষেত্রে মর্যাদার প্রশ্ন আদালত কানে নেয় না কেন?’ প্রশ্ন তিন, ‘কেন্দ্রে আনা নতুন আইনে লিঙ্গ প্রশ্ন পিছনে কেন?’ ৪ সেপ্টেম্বর কর্মসূচি শুরু রাত ১১টায়। নিজ নিজ এলাকায় মানববন্ধন (RG Kar Protest) গড়ে তোলার ডাক দেওয়া হয়েছে। তার আগে, রাত ৯টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ঘরে ঘরে আলো নিভিয়ে প্রদীপ জ্বালানোর আহ্বান জানিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেই আহ্বানকে সমর্থন জানিয়েছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: ‘বিচার চাই’! বাংলার ইতিহাসে দীর্ঘতম মানব বন্ধন, অভিনব প্রতিবাদের সাক্ষী কলকাতা

    কোথায় কোথায় আন্দোলন?

    বুধবার রাতে আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Protest) সুবিচার চেয়ে ফের সাধারণ মানুষকে পথে নামার আর্জি জানিয়ে সমাজমাধ্যমে জোর প্রচার শুরু হয়েছে। এখনও পর্যন্ত যা খবর তাতে কলকাতার ধর্মতলা, শ্যামবাজার, যাদবপুর ৮বি বাস স্ট্যান্ড, গড়িয়াহাট, লেক গার্ডেন্স লর্ডস মোড়, কলেজ স্ট্রিট, নিউ টাউনের বিশ্ব বাংলা গেট, বেহালা, সিঁথির মোড় সহ শহরের বিভিন্ন প্রান্তে আরজি কর কাণ্ডের কলেজ স্ট্রিট থেকে শ্যামবাজার পর্যন্ত মিছিলও হওয়ার কথা। এর পাশাপাশি, মধ্যমগ্রাম, বারাসত, কল্যাণী, আসানসোল, বালুরঘাট, কৃষ্ণনগর, শ্রীরামপুর, চুঁচুড়া সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে রাত দখল (Raat Dokhol) কর্মসূচি হওয়ার কথা রয়েছে। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর কাণ্ডের শুনানি রয়েছে। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি ফের উঠবে। স্বতঃপ্রণোদিত ভাবেই আরজি কর কাণ্ডে হস্তক্ষেপ করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। এর আগের শুনানিতে পুলিশি তদন্ত নিয়েও একাধিক প্রশ্ন তুলেছিল শীর্ষ আদালত। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে নিজেদের বক্তব্য জানাবে রাজ্য সরকারও। শুনানির আগের রাতে রাজ্যজুড়ে ফের প্রতিবাদে সরব হবেন রাজ্যবাসী।

    রাত দখলে থাকবে নির্যাতিতার পরিবার!

    নির্যাতিতা চিকিৎসকের পরিবারও এবার পা মেলাবে ‘রাত দখল’ (Raat Dokhol) কর্মসূচিতে। তবে তাঁর বাবা-মা থাকবেন কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। কী জানাল পরিবার? নির্যাতিতার বাবা জানিয়েছেন, “রাত দখলে (RG Kar Protest) পরিবারের সদস্যরা থাকবে। আমরা যাব কি না, গেলে কখন যাব, এখনও ঠিক হয়নি। তবে, গেলে আরজি করেই যাব।” তিনি আরও বলেন, “সন্দীপ ঘোষ দুর্নীতি মামলায় ধরা পড়েছে। আমাদের মেয়ের ব্যাপারে তো ধরা পড়েনি। তাই এই নিয়ে কি বলব! খুব তাড়াতাড়ি খুন ও দুর্নীতির মামলায় সাফল্য সিবিআই পাবে বলেই আশা রাখছি। তবে আমার মেয়ে দুর্নীতির বলি হয়েছে বলেই মনে করছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Human Chain: ‘বিচার চাই’! বাংলার ইতিহাসে দীর্ঘতম মানব বন্ধন, অভিনব প্রতিবাদের সাক্ষী কলকাতা

    Human Chain: ‘বিচার চাই’! বাংলার ইতিহাসে দীর্ঘতম মানব বন্ধন, অভিনব প্রতিবাদের সাক্ষী কলকাতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Rape Murder) উত্তাল হয়েছে রাজ্য। গত ৯ অগাস্ট ঘটনার পর থেকে একাধিক রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক কর্মসূচিতে বেসামাল হয়ে পড়েছে তৃণমূল সরকার। ২৭ অগাস্ট নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় শহরে। এরপরের দিনই পুলিশি বর্বরতার বিরুদ্ধে বিজেপি বনধ ডাকে। এমন অবস্থায় বারবার ব্যর্থ পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগ চেয়ে আন্দোলনে নেমেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। গতকাল বুধবার ২২ ঘণ্টা অবস্থানের পর তাঁরা পৌঁছতে সক্ষম হন লালবাজারে। মঙ্গলবার ‘জাস্টিস ফর আরজি কর’- আন্দোলনে মানব বন্ধন (Human Chain) কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়। বাংলার ইতিহাসে দীর্ঘতম মানব বন্ধনের কর্মসূচি পালন করা হয় এদিন।

    ১৭ কিলোমিটারের মানব বন্ধন (Human Chain)

    কোনও নির্দিষ্ট সংগঠনের পক্ষ থেকে এই কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়নি। আন্দোলনে সামিল হন চিকিৎসা পরিষেবার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন এমন পেশাদারেরা, ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীরা ছাড়াও হাজার হাজার সাধারণ মানুষও আন্দোলনে (RG Kar Rape Murder) সামিল হন হাতে পোস্টার নিয়ে। অনেক বাচ্চাকেও দেখা যায় অভিভাবকের সঙ্গে রাস্তায় নামতে। মঙ্গলবার বিকালে ইএম বাইপাসের বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয় মানব বন্ধন (Human Chain) কর্মসূচি। পাটুলি থেকে সন্তোষপুর কানেক্টর হয়ে রুবি, পরমা আইল্যান্ড, বেলেঘাটা কানেক্টর হয়ে উল্টোডাঙা পর্যন্ত প্রায় ১৭ কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে বিভিন্ন এলাকায় হাত ধরে নাগরিকরা আরজি কর কাণ্ডে দোষীদের শাস্তির দাবি জানান। বৃষ্টির মধ্যেও চলতে থাকে কর্মসূচি। রাস্তার একধারে দাঁড়িয়ে এই কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা, এর ফলে যানজটের কোনও সমস্যা হয়নি।

    কী বলছেন আন্দোলনকারী

    এক বয়স্ক আন্দোলনকারীর কথায়, ‘‘এই নারকীয় ঘটনার জন্য আজ আমরা পথে নেমেছি (Human Chain)। আমরা বিচার চাই। আমার কন্যা-সম একজন ডাক্তারকে যেভাবে খুন করা হল, সবকিছু জেনেও আজ না জানার ভান করছে। তার প্রতিবাদ (RG Kar Rape Murder) করতে আমি আজ রাস্তায় এসেছি। আমি একজন বয়স্ক মানুষ, কিন্তু ঘরে থাকতে পারলাম না।’’

    ক্রমশই কোণঠাসা তৃণমূল সরকার

    ওয়াকিবহাল মহল বলছে, আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Rape Murder) পরে রাজ্যজুড়ে যে জন-আন্দোলন দেখা গিয়েছে, তাতে কোণঠাসা হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। আন্দোলনের প্রতিক্রিয়াতে দলের নেতা-মন্ত্রী-বিধায়কদের প্রকাশ্যে হুমকিতে আরও চটেছেন নাগরিক সমাজ। ঠিক একইভাবে দলের ছাত্র সংগঠনের সমাবেশে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোঁস করার নিদান ব্যাপক সমালোচিত হয়েছে। আরজি কর আন্দোলন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও জোরালো হচ্ছে বলেই মনে করছেন অনেকে (Human Chain)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • BJP: ‘বন্ধ রেখে ঘরের আলো, রাজ্যজুড়ে প্রদীপ জ্বালো’, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন সমর্থন বিজেপির

    BJP: ‘বন্ধ রেখে ঘরের আলো, রাজ্যজুড়ে প্রদীপ জ্বালো’, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন সমর্থন বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Rape Murder) প্রতিবাদে আজ বুধবার জুনিয়র চিকিৎসকরা অভিনব আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন। জুনিয়র ডাক্তারদের ফোরামের পক্ষ থেকে রাত ন’টা থেকে দশটা পর্যন্ত ঘরের আলো বন্ধ রেখে (Turn Off Lights) প্রদীপর জ্বালানোর আহ্বান জানানো হয়েছে। চিকিৎসকদের এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘বিচার পেতে আলোর পথে’। এই কর্মসূচিকে সমর্থন জানিয়েছে বিজেপি (BJP)। 

    ডাক্তারদের কর্মসূচিকে সমর্থন সুকান্ত-শুভেন্দুর

    চিকিৎসক সংগঠনের এই কর্মসূচিকে সামনে রেখে নতুন স্লোগান বাঁধলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ‘‘বন্ধ রেখে ঘরের আলো- রাজ্যজুড়ে প্রদীপ জ্বালো।’’ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ধর্মতলায় বিজেপির (BJP) ধর্না মঞ্চে বক্তব্য রাখেন শুভেন্দু অধিকারী। সেখানেই আজ বুধবার জুনিয়র ডাক্তারদের এই অরাজনৈতিক কর্মসূচিতে সকলকে অংশ নেওয়ার জন্য আবেদন জানান তিনি। বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) কথায়, ‘‘এই আন্দোলনে আমাদের সম্পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। রাজনীতির বাইরে থেকেই আমরা চাই, গোটা রাজ্যে বুধবার রাতের এক ঘণ্টা আলো নেভানো থাকুক। জ্বলুক আশার প্রদীপ।’’ 

    ২৯টি জায়গায় হবে রাত দখলের কর্মসূচিও (BJP)

    আগামিকাল, বৃহস্পতিবার ৫ সেপ্টেম্বর, সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Rape Murder) শুনানি রয়েছে। তার আগে এই কর্মসূচির ডাক যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহল মহল (BJP)। প্রসঙ্গত, আজ বুধবার রাত ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত আলো নিভিয়ে প্রদীপ জ্বালানোর (Turn Off Lights) কর্মসূচি যেমন চলবে তেমনই রাজ্যের মোট ২৯টি জায়গায় রাত দখলের ডাকও দিয়েছেন চিকিৎসকরা। রাত্রি ১১টা থেকে এই কর্মসূচি শুরু হবে।

    সুপ্রিম শুনানি শোনা হবে জায়ান্ট স্ক্রিনে

    প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডে (RG Kar Rape Murder) ন্যায় বিচারের দাবিতে যে আন্দোলন শুরু হয় তাতেই উত্তাল হয়ে ওঠে সারা রাজ্য। দিকে দিকে জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতিবাদ কর্মবিরতি চলতে থাকে। এই ডাক্তারদের আন্দোলনের মূল ভরকেন্দ্র হয়ে ওঠে আরজি কর। সেখানে রাত দখলে রাতে ১৪ অগাস্ট ব্যাপক ভাঙচুর চালায় দুষ্কৃতীদের বড় দল। এরপর ফের প্রশ্নের মুখে ওঠে আরজি করের নিরাপত্তা। জুনিয়র ডাক্তাররা জানিয়ে দিয়েছেন, বড় জায়েন্ট স্ক্রিন লাগানো হবে আরজি করে। সেখানেই লাইভ শোনা হবে আরজি করের (RG Kar Rape Murder) শুনানি। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম শুনানির পরে জুনিয়র ডাক্তারদের পরবর্তী কর্মসূচি ঠিক হবে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: “আলোচনা সদর্থক হয়নি”, লালবাজার অভিযানের পর বললেন আন্দোলনকারীরা

    RG Kar Incident: “আলোচনা সদর্থক হয়নি”, লালবাজার অভিযানের পর বললেন আন্দোলনকারীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আলোচনা সদর্থক হয়নি।” রাস্তার অবস্থান তোলা হলেও, আন্দোলন জারি থাকবে বলে মঙ্গলবার সাফ জানিয়ে দিলেন (Lalbazar) আরজি করকাণ্ডে আন্দোলনরত জুনিয়র  ডাক্তাররা। এদিন দফায় দফায় পুলিশকর্তারা এসে কথা বললেও, অবস্থানে অনড় ছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। আন্দোলনকারীদের একটি প্রতিনিধিদল দল গিয়ে দেখা করেন পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে। লালবাজার থেকে বেরিয়ে তাঁরা জানান আলোচনা সদর্থক হয়নি।

    কী বলছেন আন্দোলনকারীরা (RG Kar Incident)

    লালবাজার থেকে (RG Kar Incident) বেরিয়ে প্রতিনিধি দলের এক সদস্য বলেন, “গত ১৪ ও ১২ তারিখের ঘটনা প্রসঙ্গে তাঁরা স্বীকার করেন, এটি পুলিশি ব্যর্থতা। কিন্তু আলোচনায় কোনও সদুত্তর আমরা পাইনি। আমরা আমাদের দাবিতে এখনও অনড়। নৈতিক দায় নিয়ে সিপির পদত্যাগ করা উচিত বলে আমরা মনে করি।” প্রতিনিধি দলের সদস্যরা জানান, অবস্থান বিক্ষোভ তুলে নিলেও বিচারের দাবিতে আন্দোলন চলবে একই ভাবে। এদিন ঘণ্টাখানেক ধরে পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করে আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধি দল। আন্দোলনকারীদের অন্যতম প্রধান দাবিই হল পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের পদত্যাগ। এই দাবিতেই বিনীতের সঙ্গে দেখা করে স্মারকলিপি জমা দিতে গিয়েছিলেন তাঁরা। প্রতিনিধি দলে ছিলেন ২২ জন জুনিয়র ডাক্তার।

    মেরুদণ্ড উপহার

    পুলিশকে তাঁরা একটি প্রতীকী মেরুদণ্ড উপহার দিয়ে আসেন। সোমবার থেকে এই প্রতীকী মেরুদণ্ডটি নিয়ে আন্দোলন করছিলেন তাঁরা। এদিন লালবাজারে সেটাই নিয়ে যান তাঁরা। সূত্রের খবর, চিকিৎসকদের প্রতিনিধি দলের জন্য বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তবে তাঁরা হেঁটেই লালবাজারে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

    আন্দোলনকারীদের রুখতে ব্যারিকেডের ব্যবস্থা করেছিল পুলিশ। প্রতীকী মেরুদণ্ড হাতে নিয়ে সেখানেই অপেক্ষা করছিলেন তাঁরা। প্রায় ২২ ঘণ্টা ধরে অবস্থানের পর এদিন লালবাজারের দিকে একশো মিটার এগনোর (Lalbazar) অনুমতি পান তাঁরা। সেই মতো এগোনও (RG Kar Incident)।

    আরও পড়ুন: ‘‘বিলকে আইনে রূপান্তর করার দায়িত্ব মুখ্যমন্ত্রীরই’’, বিধানসভায় কৌশলী শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share