Tag: bangla news

bangla news

  • Jammu And Kashmir: “কংগ্রেস অপ্রাসঙ্গিক, তাই ঠাঁই হয়নি ওমর মন্ত্রিসভায়”, কটাক্ষ বিজেপির

    Jammu And Kashmir: “কংগ্রেস অপ্রাসঙ্গিক, তাই ঠাঁই হয়নি ওমর মন্ত্রিসভায়”, কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস অপ্রাসঙ্গিক। তাই ঠাঁই হয়নি ওমর আবদুল্লার (জম্মু-কাশ্মীর) মন্ত্রিসভায় (Jammu And Kashmir)।” রাহুল গান্ধীর দলকে এই ভাষায়ই আক্রমণ শানাল বিজেপি (BJP)। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপির মুখপাত্র প্রদীপ ভান্ডারি লিখেছেন, “জম্মু-কাশ্মীরের নয়া মন্ত্রিসভায় কংগ্রেসের ঠাঁই হয়নি। ন্যাশনাল কনফারেন্স এখন বুঝতে পেরেছে যে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কংগ্রেস অপ্রাসঙ্গিক। এই ঘটনা ইন্ডি জোটের ভঙ্গুরত্ব প্রদর্শন করে। তাদের জোট ভেঙে গিয়েছে। এই জোটে কংগ্রেস একটা জোকে পরিণত হয়েছে। তাদের প্রতি কারও শ্রদ্ধাও নেই।”

    অমিত মালব্যর খোঁচা (Jammu And Kashmir)

    বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “কেবল হরিয়ানা নয়, জম্মু-কাশ্মীরেও কংগ্রেসের ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছে। জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কংগ্রেস তাদের (কংগ্রেসকে) সরকারে নেয়নি। রাহুল গান্ধীর দল ৬টি আসনে জিতেছে (সপ্তম প্রার্থী জয়ী হয়েছে নির্দল হিসেবে), যদিও তারা প্রার্থী দিয়েছিল ৩২ আসনে।” জনতা দল (ইউনাইটেড) মুখপাত্র রাজীব রাজন প্রসাদ সংবাদ মাধ্যমে বলেন, “কংগ্রেসের যোগ দেওয়া উচিত ছিল। প্রধান ইস্যুগুলিতে ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে কংগ্রেসের মতপার্থক্য হতে পারে। কিন্তু তাদের সরকারে যোগ দেওয়া উচিত ছিল। সরকারে যোগ না দিয়ে তারা মানুষকে আঘাত করল।”

    কটাক্ষ প্রহ্লাদ জোশীরও

    ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে জোট না হলে, ভূস্বর্গে কংগ্রেস একটা আসনও পেত না বলেন দাবি (Jammu And Kashmir) করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। তিনি বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের নির্বাচনে কংগ্রেস কোথাও ছিল না। ন্যাশনাল কনফারেন্সের সঙ্গে জোট করায় তারা ৬টি আসন পেয়েছে। তা না হলে একাধিক রাজ্যের মতো জম্মু-কাশ্মীরে শূন্য হয়ে যেত কংগ্রেস।” উপত্যকার বিধানসভা নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দলের মর্যাদা পেয়েছে বিজেপি। সেখানকার ভোটারদের ধন্যবাদ জানিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “ভোট গণতন্ত্রের সব চেয়ে বড় উৎসব। জম্মু-কাশ্মীরের মানুষের রায়কে আমরা সম্মান জানাচ্ছি। সর্বোপরি, এই নির্বাচনে জয় হয়েছে গণতন্ত্রের।”

    আরও পড়ুন: যত নষ্টের গোড়া ট্রুডো! নিজ্জর খুনে কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তুলোধনা ভারতের

    জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার আসন সংখ্যা ৯০টি। এর মধ্যে ৪২টি আসনে জয়ী হয়েছে ন্যাশনাল কনফারেন্স। পদ্ম ফুটেছে ২৯টি কেন্দ্রে। কংগ্রেসের ঝুলিতে গিয়েছে ৬টি আসন। বুধবারই শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টারে মুখ্যমন্ত্রী পদে (BJP) শপথ নেন ওমর (Jammu And Kashmir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আরজি কর দুর্নীতিতে ‘যোগ’! রাজ্যের হাতে ডাক্তারদের তালিকা দিল সিবিআই

    RG Kar: আরজি কর দুর্নীতিতে ‘যোগ’! রাজ্যের হাতে ডাক্তারদের তালিকা দিল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের (RG Kar) আর্থিক দুর্নীতি মামলায় সন্দেহের তালিকায় থাকা চিকিৎসকদের নামের তালিকা রাজ্যকে পাঠাল সিবিআই। সূত্রের খবর, অ্যানেস্থেসিয়া বিভাগের অধ্যাপক-চিকিৎসক সুজাতা ঘোষ এবং অপর এক চিকিৎসক দেবাশিস সোম সিবিআইয়ের আতসকাচের তলায় রয়েছেন। জানা গিয়েছে, রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমকে এ কথা জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে সিবিআই। প্রসঙ্গত, গত ৩০ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টে ছিল আরজি কর মামলার শুনানি। সে দিনের শুনানিতে জানা যায়, সিবিআইয়ের (CBI) তদন্তের আওতায় থাকা একাধিক জন এখনও আরজি করে (RG Kar) বিভিন্ন পদে রয়ে গিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: এনএসজির বদলে এবার ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাবে সিআরপিএফের বিশেষ দল

    সিবিআইয়ের চিঠিতে রয়েছে ৩০ সেপ্টেম্বরের শুনানির কথাও 

    চাপে পড়ে রাজ্য তখন শীর্ষ আদালতকে জানায়, সিবিআই তদন্তের আওতায় থাকা ব্যক্তিদের (RG Kar) নামের তালিকা দিলেই পদক্ষেপ করা হবে। তখন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিও জানিয়েছিলেন, সিবিআই নামের তালিকা দিলে রাজ্যকেও আইন মেনে পদক্ষেপ করতে হবে। নিজেদের চিঠিতে শুনানির সেই কথাও উল্লেখ করেছে সিবিআই। প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডে ইতিমধ্যেই সিবিআইয়ের (CBI) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ, ও অপর একজন আশিষ পাণ্ডে। এবার আরও দুই চিকিৎসককে নিয়ে শুরু হল চর্চা।

    কী লিখল সিবিআই?

    জানা গিয়েছে, স্বাস্থ্যসচিবকে পাঠানো চিঠিতে সিবিআই লিখেছে, আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির মামলায় (RG Kar) দুই চিকিৎসক— সুজাতা ঘোষ এবং দেবাশিস সোম বর্তমানে তদন্তের আওতায় রয়েছেন। হাসপাতালের বিভিন্ন জিনিসপত্র কেনা, হাউস স্টাফ বাছাই-সহ একাধিক ক্ষেত্রে এই দু’জনের সক্রিয় যোগ পাওয়া গিয়েছে বলে, নিজেদের চিঠিতে উল্লেখ করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। আরজি করের আর্থিক দুর্নীতিতে এই চিকিৎসকের কী ভূমিকা ছিল, তা তদন্ত করে দেখছেন সিবিআইয়ের আধিকারিকেরা।

    আরও পড়ুন: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’ 
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Justin Trudeau: যত নষ্টের গোড়া ট্রুডো! নিজ্জর খুনে কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তুলোধনা ভারতের

    Justin Trudeau: যত নষ্টের গোড়া ট্রুডো! নিজ্জর খুনে কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তুলোধনা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে (Justin Trudeau) নিশানা ভারতের। বুধবার ভারতীয় বিদেশমন্ত্রকের তরফে বিবৃতি জারি করে জানিয়ে দেওয়া হল, এতদিন ধরে নয়াদিল্লি যে কথাটা বলে আসছে, শেষমেশ (Hardeep Singh Nijjar) সেটাই স্বীকার করে নিলেন ট্রুডো। তাঁর দাম্ভিক আচরণের কারণেই ভারত ও কানাডার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে।

    ট্রুডোর ‘স্বীকারোক্তি’ (Justin Trudeau)

    ঘঠনার সূত্রপাত বুধবার। এদিন কানাডার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো স্বীকার করে নেন, গত বছর খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের হত্যার ঘটনায় ভারতের যোগ থাকতে পারে বলে যে অভিযোগ তিনি তুলেছিলেন, সেই সময় তাঁর কাছে কোনও প্রমাণই ছিল না। কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রীর এহেন স্বীকারোক্তির পরেই তাঁকে নিশানা করে ভারত।

    বিদেশমন্ত্রকের তোপ 

    জারি করা বিবৃতিতে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আজ যেটা শুনতে পেলাম, সেটা আমরা এতদিন ধরে লাগাতারভাবে বলে আসছি। ভারত ও ভারতীয় কূটনীতিকদের বিরুদ্ধে যে গুরুতর অভিযোগ কানাডা তুলেছিল, তার স্বপক্ষে আমাদের ছিটেফোঁটা কোনও প্রমাণ দিতে পারেনি।” তিনি বলেন, “এই দাম্ভিক ব্যবহারের কারণেই ভারত ও কানাডার সম্পর্কে যে ক্ষতি হয়েছে, তার দায় একমাত্র বর্তায় ট্রুডোর ওপরই।”

    এদিন কানাডার বিদেশি হস্তক্ষেপ সংক্রান্ত তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হয়ে ট্রুডো বলেন, “ভারতকে সহযোগিতা করতে বলেছে কানাডা। ভারত প্রমাণ চেয়েছিল। আমরা বলেছিলাম, ভারতের নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থাগুলি তদন্ত করুক এবং আমাদের সঙ্গে সহযোগিতা করুক। কারণ, এক সময় আমাদের কাছে গোয়েন্দা তথ্য ছিল।” যদিও কোনও প্রমাণ ছিল না বলেই কবুল করেন কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রী। কোনও প্রমাণ ছাড়াই কীভাবে ভারতের বিরুদ্ধে নিজ্জর হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ তোলা হয়েছিল, তার কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি কানাডার প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: এনএসজির বদলে এবার ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাবে সিআরপিএফের বিশেষ দল

    গত বছর ১৮ জুন খালিস্তানপন্থী জঙ্গি নিজ্জরকে প্রকাশ্যে খুন করে আততায়ীরা। সেই সময় তিনি ছিলেন কানাডার (Justin Trudeau) একটি গুরুদ্বারের সামনে। ওই ঘটনায় ভারতের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেন ট্রুডো। কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে প্রমাণ দিতে বলে ভারত। প্রমাণ দিতে না পারলেও, লাগাতার অভিযোগ করে যেতে থাকেন (Hardeep Singh Nijjar) কানাডার প্রধানমন্ত্রী। ঘটনার জেরে তলানিতে ঠেকে ভারত-কানাডা সম্পর্ক (Justin Trudeau)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NSG: এনএসজির বদলে এবার ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাবে সিআরপিএফের বিশেষ দল

    NSG: এনএসজির বদলে এবার ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাবে সিআরপিএফের বিশেষ দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার থেকে আর ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডো বাহিনীর (NSG) নিরাপত্তা পাবেন না দেশের ৯ ভিভিআইপি (VIP Security)। এনএসজি (ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড), এরাই ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডো নামে পরিচিত)-র পরিবর্তে এঁদের প্রহরায় থাকবে সিআরপিএফের বিশেষ দল। আগামী মাস থেকেই ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডোর বদলে ওই ৯ জন ভিভিআইপির নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে সিআরপিএফ। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে কয়েক বছর আগেই। এবার তা কার্যকর করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

    যাঁদের এনএসজি প্রত্যাহার করা হল (NSG)

    যে ৯ জন ভিআইপির এনএসজি  প্রত্যাহার করা হল, তাঁরা হলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, প্রাক্তন উপপ্রধানমন্ত্রী এলকে আডবাণী, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা টিডিপি সুপ্রিমো চন্দ্রবাবু নাইডু, উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিএসপি সভানেত্রী মায়াবতী, জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা ন্যাশনাল কনফারেন্স সুপ্রিমো ফারুক আবদুল্লা, জম্মু-কাশ্মীরের আর এক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা দলত্যাগী কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল এবং ছত্তিশগড়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী রমন সিং। এঁদের মধ্যে দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজনাথ ও সোনোয়ালের জন্য থাকবে সিআরপিএফের উন্নত সুরক্ষা যোগাযোগ (অ্যাডভান্সড সিকিউরিটি লিয়েজন) প্রোটোকলও। বর্তমানে এই প্রোটোকলের আওতায় রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং গান্ধী পরিবারের তিন সদস্য – সোনিয়া, রাহুল ও প্রিয়ঙ্কা।

    এনএসজি

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক আগেই জানিয়েছিল, এনএসজিকে (NSG) পুরোপুরি কাজে লাগানো হবে জঙ্গি ও সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানে। এদেরই বিকল্প হিসেবে সিআরপিএফের ভিআইপি সিকিউরিটি উইংয়ের একটি ব্যাটেলিয়ান গড়া হয়েছে। সেই ব্যাটেলিয়নই প্রহরায় থাকবে ওই ৯ জন ভিভিআইপির।

    আরও পড়ুন: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’

    প্রায় তিন দশক ধরে ভিভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাচ্ছেন এই ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডোরা। ১৯৮৪ সালে যখন এই বাহিনী গড়ে তোলার কথা ভাবা হয়েছিল, তখন তাদের নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার করা হয়নি এনএসজিকে। পরে ভিআইপি প্রহরার দায়িত্ব দেওয়া হয় ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডোদের। যেসব নেতার প্রাণনাশের ঝুঁকি রয়েছে, তাঁদের সুরক্ষার উদ্দেশ্যেই বিভিন্ন কেন্দ্রীয় পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর বিশেষ প্রশিক্ষিত জওয়ানদের নিয়ে গড়া হয়েছিল স্পেশাল রেঞ্জার গ্রুপ। অন্যদিকে, সন্ত্রাস দমন, বিমান ছিনতাই মোকাবিলা ও ঝটিকা হানাদারির জন্য (VIP Security) সেনার কমান্ডোদের নিয়ে এনএসজি (NSG) গড়েছিল স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lakshmi Puja 2024: দেবী লক্ষ্মীরও আটটি রূপ! জানুন কোন রূপের কী মাহাত্ম্য

    Lakshmi Puja 2024: দেবী লক্ষ্মীরও আটটি রূপ! জানুন কোন রূপের কী মাহাত্ম্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিষ্ণুপুরাণে দেবী লক্ষ্মীর (Lakshmi Puja 2024) আবির্ভাবের কথা বিশদে উল্লেখ রয়েছে। পুরাণ অনুসারে দেব ও অসুরের ক্ষীরসাগর মন্থন কালে দেবী লক্ষ্মী (Maa Lakshmi) উঠে আসেন। হিন্দু ধর্মশাস্ত্রে দেবী লক্ষ্মীর আটটি রূপের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি রূপই পার্থিব এবং অপার্থিব আট ধরনের সম্পদের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে জানা যায়। নীচে আট রূপের বর্ণনা দেওয়া হল-

    আদিলক্ষ্মী বা মহালক্ষ্মী:

    পুরাণ অনুসারে দেবী আদিলক্ষ্মী বা মহালক্ষ্মীর (Maa Lakshmi) চারটি হাত। এক হাতে থাকে পদ্ম, এক হাতে থাকে সাদা পতাকা, অন্য দুই হাতে থাকে অভয় ও বরদা মুদ্রা। জ্যোতিষরা বলেন, আদিলক্ষ্মী (Lakshmi Puja 2024) বা মহালক্ষ্মীর সঙ্গে বৃহস্পতি গ্রহের সম্পর্ক রয়েছে।

    ধনলক্ষ্মী:

    লালবসনা দেবী ধনলক্ষ্মীর (Lakshmi Puja 2024) ছয় হাতে ছয়টি জিনিস থাকে। সেগুলি হল— চক্র, আম্রপল্লব ও নারকেল বসানো কলসি, তির-ধনুক, পদ্ম, সোনার মুদ্রা এবং অভয় মুদ্রা। দেবী ধনলক্ষ্মীর শুক্র গ্রহের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে, এমনটাই মনে করেন জ্যোতিষীরা। 

    ধান্যলক্ষ্মী:

    সবুজ বসনা দেবী ধান্যলক্ষ্মীর আটটি হাত রয়েছে। আট হাতের দু’টি হাতে থাকে পদ্ম। অন্যান্য হাতগুলিতে থাকে গদা, ধান, আখ গাছ, কলা, অভয় মুদ্রা এবং বরদা মুদ্রা। দেবী ধান্যলক্ষ্মীর সূর্য এবং চন্দ্রের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে, বলেই মনে করেন জ্যোতিষীরা।

    গজলক্ষ্মী বা ভাগ্যলক্ষ্মী:

    গজলক্ষ্মী বা ভাগ্যলক্ষ্মী লাল বসনা। দেবীর চারটি হাতের দুই হাতে থাকে পদ্ম, অন্য দুই হাতে থাকে অভয় এবং বরদা মুদ্রা। দেবীর দুই পাশে দুই হাতি কলসি দিয়ে দেবীকে জল অর্পণ করেন। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, গজলক্ষ্মী বা ভাগ্যলক্ষ্মীর সূর্যের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে।

    সন্তানলক্ষ্মী:

    সন্তানলক্ষ্মীর ছয় হাতের ওপরের দু’টি হাতে থাকে আম্রপল্লব ও নারকেল বসানো কলসি, নীচের হাতগুলিতে থাকে ঢাল ও তরোয়াল। মাঝের হাত দু’টির একটি হাত কোলে বসানো শিশুকে ধরে রাখে, শিশুর হাতে থাকে একটি পদ্ম। দেবীর অপর হাতে থাকে অভয় মুদ্রা। দেবী সন্তানলক্ষ্মীর বৃহস্পতি এবং শুক্র গ্রহের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করা হয়।

    বীরলক্ষ্মী বা ধৈর্যলক্ষ্মী:

    বীরলক্ষ্মী বা ধৈর্যলক্ষ্মী লাল বসনা। দেবীর আট হাতে যথাক্রমে চক্র, শঙ্খ, তির, ধনুক, ত্রিশূল, তালপাতার ধর্মগ্রন্থ, অভয় মুদ্রা এবং বরদা মুদ্রা থাকে। বীরলক্ষ্মী বা ধৈর্যলক্ষ্মীর মঙ্গল গ্রহের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করা হয়।

    বিজয়লক্ষ্মী বা জায়ালক্ষ্মী:

    বিজয়লক্ষ্মী বা জায়ালক্ষ্মী হলেন লালবসনা। দেবীর আটটি হাতে আট রকমের জিনিস থাকে। সেগুলি হল— চক্র, শঙ্খ, তরোয়াল, ঢাল, পদ্ম, পাশ, অভয় মুদ্রা এবং বরদা মুদ্রা। বিজয়লক্ষ্মী বা জায়ালক্ষ্মীর সূর্য এবং মঙ্গল গ্রহের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করা হয়।

    বিদ্যালক্ষ্মী:

    দেবী বিদ্যালক্ষ্মী শুভ্রবসনা। দেবীর চার হাতের দু’টিতে থাকে পদ্ম, অন্য দুই হাতে থাকে বরদা মুদ্রা এবং আভাস মুদ্রা। দেবী বিদ্যালক্ষ্মীর সঙ্গে দেবী সরস্বতীর অনেকটাই মিল আছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।
     

  • Supreme Court: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’

    Supreme Court: ঘুচল অন্ধত্ব, হাতে তরোয়ালের জায়গায় সংবিধান, নব কলেবরে ‘লেডি অফ জাস্টিস’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাপড়ের ফেট্টি দিয়ে চোখ বাঁধা। ডান হাতে দাঁড়িপাল্লা। বাঁ হাতে ধরা তরোয়াল। এতদিন ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র (Lady Of Justice Statue) এই ছবিই দেখা গিয়েছে সর্বত্র (Supreme Court)। চির-চেনা এই ছবিটাই এবার গেল বদলে। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের লাইব্রেরিতে বসানো হল ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র নয়া মূর্তি। এই মূর্তির চোখ খোলা। ডান হাতে দাঁড়িপাল্লা ধরা রইলেও, বাঁ হাতে তরোয়ালের জায়গায় ধরা সংবিধান। লেডি অফ জাস্টিসের এই নয়া মূর্তি দেখলে আর কেউ বলতে পারবে না আইন ‘অন্ধ’, বরং খোলা চোখে সংবিধান মেনে তুল্যমূল্য বিচার করে আদালত।

    ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র মূর্তি (Supreme Court)

    জানা গিয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নির্দেশে বদলে গিয়েছে ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র মূর্তি। প্রধান বিচারপতি এর মাধ্যমে এই বার্তা দিতে চেয়েছেন, আইনের চোখ বাঁধা নয়। বরং আদালত সকলকে সমদৃষ্টিতে দেখে বিচার করে। ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র বাঁ হাতে ধরা তরোয়ালের পরিবর্তে সংবিধান রাখার (Supreme Court) ক্ষেত্রেও কাজ করছে এই যুক্তি। তরোয়ালটি হিংসার দ্যোতক। প্রধান বিচারপতির বার্তা, আইনের চোখে হিংসার কোনও স্থান নেই। বরং আদালত বিচার করে সংবিধান অনুযায়ী, রায়ও দেয় সেই মতো। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তরোয়ালের পরিবর্তে ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র হাতে সংবিধান রেখে এই বার্তাও দেওয়া হয়েছে, দেশের আইন কেবল শাস্তির প্রতীক নয়, বরং ন্যায় বিচারের প্রতীক।

    হাতে ধরা দাঁড়িপাল্লা

    ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র পুরানো মূর্তির ডান হাতে আগে যেমন দাঁড়িপাল্লা ছিল, নয়া মূর্তিতেও তেমনই রয়েছে। তাতে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। এই দাঁড়িপাল্লা সমাজের ভারসাম্যের প্রতিফলন ঘটায়। বাদী ও বিবাদী উভয়পক্ষের যুক্তি শুনে বিচার করে আদালত। পাল্লা কোনও একদিকে ঝুঁকে থাকে না। আইন যে নিরপেক্ষভাবে বিচার করে, এই ছবি তারই প্রতিফলন। 

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে দাঁড়িয়েই সন্ত্রাসবাদকে নিশানা করলেন জয়শঙ্কর

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, প্রধান বিচারপতির এই পদক্ষেপে দেশের গা থেকে ঔপনিবেশিকতার গন্ধ মুছতে চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি। যেভাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’র বদলে ‘ভারত’ ব্যবহার করতে শুরু করেছেন, যেভাবে ভারতীয় দণ্ডবিধির বদলে ন্যায় সংহিতা চালু করা হয়েছে, তেমনই (Supreme Court) বদলে ফেলা হল ‘লেডি অফ জাস্টিসে’র মূর্তি (Lady Of Justice Statue)।

    ক্রমেই ‘বিকশিত’ হচ্ছে ভারত!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 17 october 2024: প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ নিয়ে চিন্তা হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 17 october 2024: প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ নিয়ে চিন্তা হতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) নম্র স্বভাবের জন্য কর্মস্থলে পদোন্নতি।

    ২) বাসস্থান পরিবর্তন নিয়ে খরচ বৃদ্ধি।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করাই ভালো হবে।

    ২) ভ্রমণে সমস্যা বাড়তে পারে, একটু সাবধান থাকুন।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) অতিরিক্ত বিলাসিতার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) গুরুজনদের সদুপদেশে কর্মে উন্নতি।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় দারুণ অর্থপ্রাপ্তির যোগ রয়েছে।

    ২) নিজের ভুল সংশোধন করার ফলে ব্যবসায় উন্নতি।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ২) বন্ধুদের সহায়তায় ব্যবসায় উন্নতি।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) সহকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করায় মানসিক চাপ বাড়বে।

    ২) প্রেমে কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) সব কাজেই সুনাম পেতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় সহকর্মীর দ্বারা ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) দাম্পত্য সমস্যার কারণে মন চঞ্চল হতে পারে।

    ২) কোনও ঝুঁকিপ্রবণ কাজ করতে হতে পরে। 

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ নিয়ে চিন্তা হতে পারে।

    ২) গরিব মানুষের জন্য কিছু করার চেষ্টা করুন।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) শত্রুভয় কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

    ২) ব্যবসা নিয়ে চিন্তা থাকবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) কর্মক্ষেত্রে প্রচুর চিন্তা থাকবে।

    ২) ব্যবসার ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকুন, বুদ্ধিভ্রংশ হতে পারে। 

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) বাড়িতে অশান্তির  সম্ভাবনা ও সেই কারণে মানহানি হতে পারে।

    ২) আপনার বক্তব্য সকলের মন জয় করতে সক্ষম হবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: পাকিস্তানে দাঁড়িয়েই সন্ত্রাসবাদকে নিশানা করলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: পাকিস্তানে দাঁড়িয়েই সন্ত্রাসবাদকে নিশানা করলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাণিজ্য আর যোগাযোগের পথে বড় অন্তরায় হল সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ ও বিচ্ছিন্নতাবাদ।” পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (সংক্ষেপে এসসিও)-এর (SCO Summit) মঞ্চে দাঁড়িয়ে এমনই মন্তব্য করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    কী বললেন বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)

    বিদেশমন্ত্রী বলেন, “যদি বিশ্বাসের অভাব থাকে বা সহযোগিতা অপর্যাপ্ত হয়, যদি বন্ধুত্ব যথাযথ না হয় ও ভালো প্রতিবেশী সুলভ আচরণ কোথাও অনুপস্থিত থাকে, তাহলে অবশ্যই আত্ম-বিশ্লেষণের কারণ রয়েছে এবং সমস্যাগুলোর সমাধান দরকার।” এদিন অবশ্য পাকিস্তানের নাম উল্লেখ করেননি জয়শঙ্কর। তবে নিশানা করেন সীমান্তপারের সন্ত্রাসে মদতদাতা পাকিস্তানকে। বলেন (S Jaishankar), “যদি সীমান্তের ওপার থেকে সন্ত্রাসবাদ, চরমপন্থা ও বিচ্ছিন্নতাবাদের মাধ্যমে কার্যকলাপ পরিচালিত হয়, তাহলে তারা বাণিজ্য, জ্বালানি প্রবাহ, সংযোগ এবং জনগণের মধ্যে বিনিময়কে এক সঙ্গে উৎসাহিত করার সম্ভাবনা খুবই কম।”

    গঠনমূলক অবদান ভারতের

    জয়শঙ্কর বলেন, “ইসলামাবাদের অনুষ্ঠিত এসসিও কাউন্সিল অফ হেডস অফ গভর্নমেন্টের বৈঠকে ইতিবাচক ও গঠনমূলক অবদান রেখেছে ভারত। ফলপ্রসূ ৮টি নথিতে স্বাক্ষরও করেছে।” গত বছর এসসিও সম্মেলনে আয়োজক দেশ ছিল ভারত।এবার আয়োজন করেছে পাকিস্তান। আগামী বছর এসসিও সম্মেলন হবে রাশিয়ায়। সেজন্য ভারতের পক্ষ থেকে রাশিয়াকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন জয়শঙ্কর। সম্মেলন হচ্ছে ইসলামাবাদের জিন্না কনভেনশন সেন্টারে। চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডরের সম্প্রসারণ প্রসঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের মন্তব্যের সমালোচনাও করেন জয়শঙ্কর। বলেন, “সিপিইসি-র একাংশ পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মধ্যে দিয়ে গিয়েছে।”

    আরও পড়ুন: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    উন্নয়নশীল দেশগুলোর (গ্লোবাল সাউথ) সঙ্কট ও অগ্রাধিকারকেও এসসিও-র মঞ্চে তুলে ধরেন বিদেশমন্ত্রী। খাদ্য, জ্বালানি ও সারের নিরাপত্তা নিয়েও সরব হন তিনি। জয়শঙ্কর বলেন, “এসসিওতে সহযোগিতা পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সার্বভৌমত্ব হওয়া উচিত সমতার ভিত্তিতে। আঞ্চলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বকে স্বীকৃতি দিতে হবে। যা অবশ্যই প্রকৃত অংশীদারিত্বের ওপর নির্মিত হতে হবে, এক তরফা (SCO Summit) এজেন্ডায় নয় (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Nayab Saini: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    Nayab Saini: হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় নেতা নির্বাচিত সাইনি, বৃহস্পতিতে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন বিজেপি নেতা নয়াব সিং সাইনি (Nayab Saini)। তার আগে তাঁকে হরিয়ানা বিজেপির পরিষদীয় পার্টির নেতা নির্বাচন করল বিজেপি (Haryana CM)। এদিন চণ্ডীগড়ে বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতৃত্ব। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    শাহি-সঙ্গে রাজভবনে (Nayab Saini)

    এদিন ভাবী মুখ্যমন্ত্রী সাইনিকে সঙ্গে নিয়ে বিজেপি নেতারা চণ্ডীগড়ে রাজভবনে পৌঁছান। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন অমিত শাহও। সেখানে রাজ্যপালের কাছে সরকার গড়ার দাবি জানান তাঁরা। প্রসঙ্গত, হরিয়ানায় এই নিয়ে পর পর তিনবার সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। বিজেপি বিধায়ক অনিল ভিজ বলেন, “বিজেপি পরিষদীয় পার্টির নেতা হিসেবে সমস্ত বিধায়ক নয়াব সিং সাইনিকে (Nayab Saini) নেতা নির্বাচন করেছেন। আগামিকাল (বৃহস্পতিবার) তিনি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন। পার্টি আমায় যে দায়িত্ব দিয়েছিল, আমি সেগুলো পালন করেছি। আগামিকালের প্রোগ্রাম হবে ঐতিহাসিক।”

    সমর্থন করছেন নির্দলরাও

    সাইনি (Nayab Saini) সরকারকে সমর্থন করবেন বলে জানিয়ে দিয়েছেন তিন নির্দল প্রার্থী সাবিত্রী জিন্দাল, রাজেশ জুন এবং দেবেন্দর কাডিয়াঁ। হিসার বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন সাবিত্রী। তিনি বলেন, “কোনও শর্ত ছাড়াই আমি হরিয়ানা সরকারকে সমর্থন করছি। আমরা হিসার এবং হরিয়ানার উন্নয়ন চাই। মুখ্যমন্ত্রী নয়াব সিং সাইনি যে উন্নয়ন করবেন, সে বিষয়ে আমার পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে।” বাহাদুরগড় বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন রাজেশ জুন। সাইনি সরকারকে সমর্থন করছেন তিনিও। বলেন, “আমি বিজেপিকে সমর্থন করেছি। কারণ বিজেপির নীতি আমার ভালো লাগে। আমার এলাকার উন্নয়নের স্বার্থেও আমি বিজেপিকে সমর্থন করেছি।”

    আরও পড়ুন: “ইভিএম একশো শতাংশ ফুলপ্রুফ”, ফের একবার জানিয়ে দিলেন রাজীব কুমার

    সাইনি (Nayab Saini) বলেন, “হরিয়ানাবাসী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিশ্বাস রেখেছেন। সেই কারণেই এ রাজ্যে তৃতীয়বার সরকার গড়ছে বিজেপি। ২০৪৭ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদি যে উন্নত ভারত গড়ার স্বপ্ন দেখছেন, তা আমরা পূরণ করব।” তিনি বলেন, “আমি অমিত শাহকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমরা প্রত্যেককে এগিয়ে নিয়ে যাব। হরিয়ানা এবং ভারতের উন্নয়নে একযোগে কাজ করব। হরিয়ানাবাসীকে যেসব প্রতিশ্রুতি আমরা দিয়েছি (Haryana CM), সেগুলো পূরণ করব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kishenji: প্রয়াত মাও নেতা কিষেনজির স্ত্রী সুজাতাকে গ্রেফতার করল অন্ধ্র পুলিশ

    Kishenji: প্রয়াত মাও নেতা কিষেনজির স্ত্রী সুজাতাকে গ্রেফতার করল অন্ধ্র পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে পুলিশের জালে ধরা পড়লেন প্রয়াত মাওবাদী নেতা মাল্লেজুল্লা কোটেশ্বর রাও ওরফে কিষেনজির স্ত্রী সুজাতা (Late Mao Leader Kishenji)। মাও নেতা কিষেনজির মৃত্যুর প্রায় ১৩ বছর পর গ্রেফতার করা হল তাঁর স্ত্রী তথা মাও নেত্রীকে। গোপন সূত্রের খবরের ভিত্তিতে তেলঙ্গানার নির্জন ডেরা থেকে কিষেনজির স্ত্রী তথা মাও নেত্রী পোথুলা কল্পনা ওরফে সুজাতাকে গ্রেফতার করেছে তেলঙ্গানা পুলিশের স্পেশাল ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চ।

    সংগঠনের দায়িত্বে সুজাতা

    মাওবাদী সংগঠনের সাউথ সাব জোনাল ব্যুরোর ইনচার্জ ছিলেন পোথুলা কল্পনা ওরফে সুজাতা। ২০১১ সালে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় কিষেনজির (Late Mao Leader Kishenji)। তারপর থেকে সুজাতার আর কোনও খোঁজ ছিল না। এবার তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সুজাতার বয়স ৬০ বছর। তেলঙ্গানার বাসিন্দা তিনি। তাঁর ঠিকানা হিসেবে পুলিশ উল্লেখ করেছে, তেলঙ্গানার জগুলাম্বা গাড়োয়াল জেলার পেঞ্চিকালপেট গ্রাম। শিক্ষাগত যোগ্যতা হল স্নাতক উত্তীর্ণ। ঠিক কোথা থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হল, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

    আরও পড়ুন: ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির স্বপ্ন এক সন্ত্রাসমুক্ত, মাদকমুক্ত ভারত’, ভবিষ্যতের আইপিএসদের শাহ

    প্রায় ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিষেনজি। সুজাতাও কিষেনজির সঙ্গেই মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কিষেনজির (Late Mao Leader Kishenji) জন্ম হয়েছিল তেলঙ্গানার করিমনগর জেলার পেদাপল্লী গ্রামে। ৫৫ বছর বয়সে মেদিনীপুরে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় তাঁর। তেলঙ্গানা পুলিশ সূত্রের দাবি, কিষেনজির মতো তাঁর স্ত্রীও সংগঠনের উচ্চ পদে ছিলেন। স্নাতক পাশ সুজাতা তেলঙ্গানার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে এককভাবে সংগঠনকে শক্তিশালী করে তুলেছিলেন। সুজাতার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়ার রেকর্ড রয়েছে। সূত্রের দাবি, কিষেনজির মতো তিনিও গুলি চালানোতে অত্যন্ত পারদর্শী। দীর্ঘদিন ধরে সুজাতার খোঁজে তল্লাশিও চালানো হচ্ছিল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share