Tag: bangla news

bangla news

  • Journalist Umesh Upadhyay: চারতলা থেকে পড়ে গিয়ে মৃত সাংবাদিক উমেশ উপাধ্যায়, শোকবার্তা মোদির

    Journalist Umesh Upadhyay: চারতলা থেকে পড়ে গিয়ে মৃত সাংবাদিক উমেশ উপাধ্যায়, শোকবার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্ঘটনায় প্রয়াত হলেন দেশের অন্যতম বিশিষ্ট সাংবাদিক উমেশ উপাধ্যায় (Journalist Umesh Upadhyay)। রবিবার অত্যন্ত দুঃখজনক এই ঘটনাটি ঘটে সাংবাদিকের নিজের বাড়িতেই। চারতলা থেকে দ্বিতীয় তলে পড়ে যান উমেশ উপাধ্যায়। তাঁর বাড়ির মেরামতের কাজ চলছিল দিল্লির বসন্তকুঞ্জ এলাকায়। সেই কাজ তদারকি করতে গিয়েই মাত্র ৬৪ বছর বয়সেই প্রয়াত হলেন তিনি। বিশিষ্ট সাংবাদিকের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। প্রসঙ্গত, উমেশ উপাধ্যায়ের (Journalist Umesh Upadhyay) অন্যতম পরিচয় হল যে তিনি দিল্লির বিজেপির প্রাক্তন বিজেপি সভাপতি সতীশ উপাধ্যায়ের দাদা। চারতলা থেকে পড়ে যাওয়ায় তাঁর মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে। গতকাল রবিবার সকালেই এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। মাথার পাশাপাশি ব্যাপকভাবে আঘাত লাগে তাঁর মেরুদণ্ডেও।

    প্রধানমন্ত্রীর শোকবার্তা (Journalist Umesh Upadhyay)

    এই ঘটনায় গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলের বার্তায় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লেখেন, ‘‘দেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক এবং লেখক উমেশ উপাধ্যায়ের (Journalist Umesh Upadhyay) অসংখ্য অবদান রয়েছে ডিজিটাল মিডিয়া এবং টেলিভিশনে। তাঁর মৃত্যুতে এক অপূরণীয় ক্ষতি হল সাংবাদিকতার জগতে। আমি তাঁর পরিবারকে এই সময় সমবেদনা জানাই।’’

    তদন্ত করছে দিল্লি পুলিশ

    আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে, রবিবার সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ যখন উমেশ উপাধ্যায় (Journalist Umesh Upadhyay) নিজের বাড়ির কাজ তদারকি করছিলেন তখনই চারতলা থেকে তিনি দ্বিতীয় তলায় পড়ে যান। এরপর বেলা ১১টা নাগাদ তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন উমেশ উপাধ্যায়। ঠিক কীভাবে এমন ঘটনা ঘটল তা তদন্ত করছে দিল্লি পুলিশ।

    সংক্ষিপ্ত জীবনী

    জানা যায়, ১৯৫৮ সালে উত্তরপ্রদেশের মথুরায় জন্মগ্রহণ করেন উমেশ উপাধ্যায়। ২২ বছর বয়সেই তিনি সাংবাদিকতার জগতে প্রবেশ করেন। সেটা ছিল ১৯৮০ সাল। অল্প দিনের মধ্যেই সাংবাদিকতা জগতে নজর কাড়েন উমেশ উপাধ্যায়। সম্প্রতি ‘ওয়েস্টার্ন মিডিয়া ন্যারেটিভস অন ইন্ডিয়া: ফ্রম গান্ধী টু মোদি’- এই শীর্ষক একটি বইও লিখেছেন তিনি যা ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তিনি। এ ছাড়া দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও পড়াশোনা করেছিলেন বলে জানা যায়। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি এমফিল করেন ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের ওপর। এছাড়াও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। অনেকগুলি বড় মিডিয়া হাউসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন উপাধ্যায়। নিউজ নেটওয়ার্ক-১৮ এর সভাপতি ছিলেন তিনি। এছাড়াও রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেডের মিডিয়া বিভাগের প্রধান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া, জি নিউজ, সাব টিভি, জনমত টিভি, দূরদর্শন, প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়াতেও কাজ করেছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Paralympics: প্যারালিম্পিক্সের চতুর্থ দিনে জোড়া পদক! ২০০ মিটারে প্রীতির ব্রোঞ্জ, হাইজাম্পে রুপো নিশাদের

    Paris Paralympics: প্যারালিম্পিক্সের চতুর্থ দিনে জোড়া পদক! ২০০ মিটারে প্রীতির ব্রোঞ্জ, হাইজাম্পে রুপো নিশাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যারিসে প্যারালিম্পিক্সের (Paris Paralympics) দৌড়ে এগিয়ে চলেছে ভারত। চতুর্থ দিনটা ভালোই গেল ভারতের জন্য। প্যারালিম্পিক্সে সুপার সানডে ভারতের শাটলারদের। গেমসের চতুর্থ দিনে ব্যাডমিন্টনে তিনটে রুপোর পদক জয় নিশ্চিত হয়ে গেল ভারতের। এবারে প্যারিস অলিম্পিক্সে ভারত পেয়েছিল ৬টি পদক। ইতিমধ্যেই সেই সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গিয়েছে প্যারালিম্পিক্সে (Paralympics 2024) ভারতের পদক জয়ের সংখ্যা। এখনও পর্যন্ত ৭টি পদক পেয়েছে ভারত। নিশ্চিত পদকের প্রত্যাশা করছেন অনেকেই। পদকজয়ীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ব্যাডমিন্টনে বাজিমাত

    এতদিন প্যারালিম্পিক্সে (Paris Paralympics) ভারতের ছেলে শাটলাররাই পদক এনেছিলেন। মেয়েরা পিছিয়ে ছিলেন এবারই প্রথম পদক জেতা নিশ্চিত হয়েছে। মেয়েদের সিঙ্গলসের সেমিফাইনালে মুখোমুখি দুই ভারতীয়—মণীষা রামাদাস আর তুলাসিমাথি মুরুগেসান। এঁর মধ্যে একজন ফাইনালে উঠছেনই। যার অর্থ একটা কমপক্ষে রুপোর পদক প্রাপ্তি নিশ্চিত। ছেলেদের এসএল-৪ ক্যাটাগরির সেমিফাইনালেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন দুই ভারতীয় সুকান্ত কদম আর সুভাষ যতিরাজ। সুভাষ টোকিওতে রুপো পেয়েছিলেন। এই ম্যাচে সুভাষ বা সুকান্ত যেই জিতুন, কমপক্ষে রুপো ভারতের ঘরেই আসবে। ছেলেদের ব্যাডমিন্টনের এসএল-৩ ক্যাটাগরির সিঙ্গলসের ফাইনালে উঠেছেন ভারতেরই নীতেশ কুমার। ফাইনালে তাঁর সামনে ইংল্যান্ডের ড্যানিয়েল বেথেল। অর্থাৎ নীতেশ ফাইনালে হারলেও রুপোর পদক পাচ্ছেনই। 

    নজরে জ্যাভলিন

    সোমবার রাতে ভারতের সকলের নজরে থাকবেন জ্যাভেলিন থ্রোয়ার সুমিত আন্টিল। টোকিওতে সোনা জেতার পরে বিশ্ব মিটে বিশ্বরেকর্ড সহ সোনা পেয়েছিলেন পানিপতের এই যুবক। বিশ্ব প্যারা জ্যাভেলিন মহলে তাঁকে নীরজ চোপড়ার সঙ্গে তুলনা করা হয়। নীরজ প্যারিসে সোনা ধরে রাখতে পারেননি। সুমিতকে নিয়ে এবার সোনার স্বপ্ন দেখছে ভারত। 

    ইতিহাস প্রীতির

    প্যারিসে (Paris Paralympics) এবার ইতিহাস লিখলেন ভারতের প্রীতি পাল। গতবার শ্যুটার অবনী লেখারা দুটি পদক জিতেছিলেন একই সংস্করণে। এবার ভারতের দৌড়বিদ প্রীতি পালও সেই একই নজির গড়ে ফেললেন। আগেই ১০০ মিটারে জিতেছিলেন পদক, এবার ২০০ মিটারেও দেশকে পদক এনে দিলেন প্রীতি। এদিকে টোকিও অলিম্পিক্সে জেতা নিজের রুপোর পদক এবারও নিজের দখলেই রাখলেন ভারতীয় হাইজাম্পার। হাইজাম্পে টি৪৭ বিভাগে রুপো জিতলেন ভারতের নিশাদ কুমার। প্রীতি ও নিশাদের সাফল্যকে কুর্নিশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ফের উত্তপ্ত মণিপুর, হিংসায় নিহত এক মহিলা সহ ২, পশ্চিম ইম্ফলে জারি কার্ফু

    Manipur: ফের উত্তপ্ত মণিপুর, হিংসায় নিহত এক মহিলা সহ ২, পশ্চিম ইম্ফলে জারি কার্ফু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একমাস আগেই মণিপুরের (Manipur) দুই জনগোষ্ঠী কুকি ও মেইতেইদের মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে শান্তি চুক্তি। কিন্তু তাতেও এড়ানো গেল না হিংসা। ফের উত্তপ্ত হল মণিপুর এবং এরই মধ্যে সশস্ত্র দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত হলেন ২ জন। একজন নিহতের নাম নাংবাম সুরবালা দেবী, বয়স ৩১ বছর। অন্যদিকে, অপর মৃতের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৯ জন। যাদের মধ্যে ওই নিহত মহিলার নাবালিকা কন্যাসন্তানও রয়েছে। দুষ্কৃতীদের সঙ্গে সংঘর্ষে দুই পুলিশ কর্মীও গুরুতর জখম হয়েছেন বলে খবর মিলেছে। সংঘর্ষের নেপথ্যে কুকি জঙ্গিগোষ্ঠীদের হাত রয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ অনুমান করছে। অশান্তির কারণে পশ্চিম ইম্ফলে জারি করা হয়েছে কার্ফু।

    ড্রোনে করে গ্রামে অস্ত্র ও বোমা ফেলা হচ্ছিল (Manipur) 

    মণিপুরের (Manipur) পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবারে পশ্চিম ইম্ফল জেলার কৌত্রাক এলাকায় সংঘর্ষ ও গুলির লড়াই শুরু হয়। জানা গিয়েছে, ওই এলাকায় হঠাৎই সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা হামলা চালায়। ড্রোনে করেও গ্রামে অস্ত্র ও বোমা ফেলা হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে। মণিপুর সরকারের তরফ থেকে এই ঘটনার নিন্দা করা হয়েছে। এর পাশাপাশি, মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং অভিযুক্তদের কড়া শাস্তি দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের মে মাস থেকেই অশান্ত হতে শুরু করে মণিপুর (Manipur Violence)। সেখানকার দুই জনগোষ্ঠীর (কুকি ও মেইতেই) মধ্যে শুরু হয় সংঘর্ষ। দেড় বছর প্রায় হতে চলল তবুও থামেনি সংঘর্ষ। গতমাসেই কুকি ও মেইতেই ২ জনগোষ্ঠীর মধ্যে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। প্রসঙ্গত, ইম্ফল উপত্যকায় সংখ্যাগরিষ্ঠ হল মেইতেই জনগোষ্ঠী। সম্প্রতি তারা দাবি জানিয়েছিল, তফশিলি উপজাতির তকমা তাদের দিতে হবে। এই দাবির বিরোধিতা করে অপর স্থানীয় জনগোষ্ঠী কুকিরা এই নিয়ে বিরোধ করলে, সংঘর্ষের সূত্রপাত সেখান থেকেই।

    অশান্ত মণিপুর (Manipur) 

    কুকি ও মেইতেইদের বিরোধের জল প্রথমে গড়ায় মণিপুর হাইকোর্টে। ২০২৩ সালের প্রথম দিকে হাইকোর্ট জানায় যে, মেইতেই জনগোষ্ঠীকে তফশিলি উপজাতির তকমা দেওয়া যায় কিনা তা খতিয়ে দেখুক রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের এমন নির্দেশের পরেই ২০২৩ সালের এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে মণিপুরের (Manipur) ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন’ একটি মিছিল আয়োজন করে। সেই মিছিল থেকে প্রথম হিংসা ছড়ায় চূড়াচাঁদপুর জেলায়। অশান্ত মণিপুরে (Manipur Violence) এখনও পর্যন্ত হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন কয়েকশো মানুষ। এরই মধ্যে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ভাইরাল হয়েছিল এক বিভীষিকার ভিডিও। সেখানে দেখা গিয়েছিল দুই মহিলাকে নগ্ন করে ঘোরানো হচ্ছে। পরে তাঁদের মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনা ঘটে ২০২৩ সালের ৪ মে তবে ভিডিও ভাইরাল হয় জুলাই মাসে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Draupadi Murmu: ‘বাইরে অপরাধীরা, ভয়ে নির্যাতিতারা’, ধর্ষণের মামলার বিলম্ব নিয়ে সরব রাষ্ট্রপতি

    Draupadi Murmu: ‘বাইরে অপরাধীরা, ভয়ে নির্যাতিতারা’, ধর্ষণের মামলার বিলম্ব নিয়ে সরব রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্যাতিতারা সমাজ থেকে পর্যাপ্ত সহযোগিতা পান না, এবার এমনই দাবি করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। আরজি কর কাণ্ড নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন তিনি। রবিবার নয়াদিল্লিতে সুপ্রিম কোর্টের ৭৫ বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানে এবার বিচারবিভাগের কাছে তিনি প্রশ্ন করলেন, ধর্ষণের মতো সংবেদনশীল ঘটনায় কেন দেরিতে বিচার পাবেন নির্যাতিতারা? কেন মামলা ঝুলে থাকবে মাসের পর মাস? (President on Woman Safety)

    ‘ভয়ে কাটাচ্ছেন নির্যাতিতারা

    সুপ্রিম কোর্টের ৭৫ তম বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি (Draupadi Murmu) বলেন, ‘‘এটা খুবই দুর্ভাগ্যের যে আমাদের সামাজিক জীবনে একজন অপরাধী অপরাধ করার পরও নির্ভয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর তাদের অপরাধের শিকার যাঁরা, তাঁরা ভয়ে রয়েছেন। যেন তাঁরাই কোনও অপরাধ করেছেন। অপরাধের শিকার হওয়া মহিলাদের অবস্থা তো আরও খারাপ। কারণ, সমাজের মানুষজনও তাঁকে সমর্থন করেন না।’’ তাঁর (President on Woman Safety) কথায়, ‘‘ধর্ষণের মতো মামলায় যখন বহু দেরিতে বিচার মেলে, তখন বিচার ব্যবস্থার উপর আস্থা হারিয়ে ফেলেন সাধারণ মানুষ। তখন তাঁদের মনে ধারণা হয়, বিচার প্রক্রিয়া এমনই অসংবেদনশীল।’’

    বিচারালয় মন্দির

    রাষ্ট্রপতির (Draupadi Murmu) মত, গ্রামের মানুষের কাছে বিচার বিভাগ ‘ঈশ্বরের সমান’। কারণ তাঁরা সেখানে ন্যায়বিচার খুঁজে পান। এর পরেই দ্রৌপদী বলেন, ‘‘একটা কথা আছে, ‘ভগবান কা ঘর দের হ্যায়, অন্ধের নেহি’। অর্থাৎ ভগবানের বিচারে বিলম্ব হতে পারে, কিন্তু অন্যায় হতে পারে না। এখন প্রশ্ন হল, কত বিলম্ব? বিচার পেতে কত দিন অপেক্ষা করবেন মানুষ? আমাদের এ বিষয়ে ভাবা উচিত। যত দিনে মানুষ শেষমেশ বিচার পান, তত দিনে তাঁর জীবন থেকে হাসি মুছে গিয়েছে। কেউ কেউ হয়তো বেঁচেও নেই। এ বার এই ধরনের ঘটনায় দ্রুত এবং সুষ্ঠু ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার কথা ভাবতে হবে বিচার ব্যবস্থাকে।’’

    মামলায় বারবার স্থগিতাদেশ নয়

    আরজি কর কাণ্ডে আগে রাষ্ট্রপতি (Draupadi Murmu) বলেছিলেন, “যথেষ্ট হয়েছে। ছাত্র, ডাক্তার এবং নাগরিকরা যখন কলকাতায় প্রতিবাদ জানাচ্ছেন, তখন অপরাধীরা অন্যত্র ঘাপটি মেরে আছে। কোন সভ্য সমাজে মেয়ে-বোনদের উপর এমন নৃশংস নির্যাতন চলতে পারে না।” বলেছিলেন, মহিলাদের (President on Woman Safety) বিরুদ্ধে এই ধরনের জঘন্য অপরাধ প্রতিরোধে সামাজিক পরিবর্তনের আশু প্রয়োজন। এদিন তিনি এই সূত্র ধরেই বলেন, ‘‘সবার আগে বদলাতে হবে এই ‘স্থগিতাদেশের সংস্কৃতি’কে। মামলায় বারবার স্থগিতাদেশ জারি করার এই রীতি এ বার বদলানোর সময় এসেছে।’’

    আরও পড়ুন: ১৫৬টি ককটেল ওষুধ নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র, জানেন তালিকায় কী কী?

    বিচারবিভাগে মহিলারা

    এদিন শুধু সমালোচনাই নয়, সেই সঙ্গে বিচার ব্যবস্থায় মহিলাদের সংখ্যা বৃদ্ধি হতে দেখে খুশি রাষ্ট্রপতি। প্রসঙ্গত, রবিবারের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। ছিলেন কেন্দ্রীয় আইন ও বিচার প্রতিমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়ালও। এদিন সুপ্রিম কোর্টের পতাকা ও প্রতীকেরও উদ্বোধন করেন রাষ্ট্রপতি (President Draupadi Murmu)। একই সঙ্গে বিচারবিভাগীয় ব্যবস্থা যেসব সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, সবাইকে একজোট হয়ে তার মোকাবিলা করার কথাও বলেন রাষ্ট্রপতি President on Woman Safety। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kaushiki Amavasya 2024: কৌশিকী অমাবস্যা শুরু, তারাপীঠে দেবীর ভোগে আজ থাকছে বিশেষ পদ

    Kaushiki Amavasya 2024: কৌশিকী অমাবস্যা শুরু, তারাপীঠে দেবীর ভোগে আজ থাকছে বিশেষ পদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সোমবার ২ সেপ্টেম্বর ভোর ৫টা ৫মিনিটেই শুরু হয়েছে কৌশিকী অমাবস্যা (Kaushiki Amavasya 2024)। সারা বছর ধরেই তারাপীঠে (Tarapith) ভক্তদের ভিড় দেখা যায়, তবে কৌশিকী আমাবস্যায় যেন আলাদাই জমজমাট হয়ে ওঠে তারাপীঠ। আগামিকাল, অর্থাৎ মঙ্গলবার ৩ সেপ্টেম্বর সকাল ৬টা ২৯ পর্যন্ত এই অমাবস্যার তিথি থাকবে বলে জানা গিয়েছে। সোমবার ভোর চারটের সময় দেবীকে স্নান করানো হয়েছে। এর পরই হয় মঙ্গল আরতি হয়। মঙ্গলবারে ভোর ৫টা ৫ মিনিটেই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হয় গর্ভগৃহের দরজা। কৌশিকী অমাবস্যার কারণে গতকাল অর্থাৎ রবিবার রাত থেকেই ভক্তরা লাইনে দাঁড়িয়ে পড়েন। উৎসব উপলক্ষে পূর্ব রেল (Indian Railways) চালাচ্ছে বিশেষ ট্রেনও।

    ভোগে কী কী ব্যঞ্জন থাকছে?

    তারাপীঠে মা তারাকে এদিন (Kaushiki Amavasya 2024) বিশেষ ভোগ নিবেদন করা হবে। যার মধ্যে থাকবে পোলাও, খিচুড়ি, অন্ন, দু’রকম ভাজা, শোল মাছ ভাজা, একাধিক তরকারি, অন্যান্য মাছ, বলির পাঁঠার মাংস, পায়েস, মিষ্টি, চাটনি ইত্যাদি। সন্ধ্যার ভোগে মা তারাকে অর্পণ করা হবে লুচি, সুজি, ভাজা ও নানান রকমের মিষ্টান্ন। সোমবার কৌশিকী অমাবস্যার রাতের ভোগে মা তারাকে অর্পণ করা হবে খিচুড়ি, মাছ ভাজা ও বলি দেওয়া পাঁঠা মাংস। উৎসব উপলক্ষে গোটা তারাপীঠ সেজে উঠেছে ফুল ও আলোর মালায়। গোটা মন্দির চত্বর মুড়ে ফেলা হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে।

    ছুটবে বিশেষ ট্রেন (Kaushiki Amavasya 2024)

    কৌশিকী অমাবস্যায় পুণ্যার্থীদের তারাপীঠের উদ্দেশে যাতায়াতের সুবিধার জন্য বিশেষ ট্রেন চালানোর (Indian Railways) কথা ঘোষণা করেছে পুর্ব রেল। আজ সোমবার ২ সেপ্টেম্বর থেকে বুধবার ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হাওড়া থেকে রামপুরহাট ও রামপুরহাট থেকে হাওড়া পর্যন্ত এই বিশেষ ট্রেন চলবে বলে পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে। এ বিশেষ ট্রেনটি সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত হাওড়া স্টেশন থেকে ভোর ৫টা ৪৫ মিনিটে ছাড়বে। রামপুরহাট পৌঁছাবে ঠিক সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে। তারপর ওই ট্রেন রামপুরহাট থেকে বেলা ১১টা ৩২ মিনিটে ছাড়বে এবং হাওড়া পৌঁছাবে ৩টা ৫৫ মিনিটে। বিশেষ ট্রেন যাওয়া আসার সময় যে সমস্ত স্টেশনগুলিতে দাঁড়াবে সেগুলি হল শেওড়াফুলি, ব্যান্ডেল, বর্ধমান, গুসকরা, বোলপুর, সাঁইথিয়া। পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানিয়েছেন যে তারাপীঠে পুণ্যার্থীদের (Kaushiki Amavasya 2024) যেন কোনও ধরনের অসুবিধা না হয় সে কথা ভেবেই রেলের তরফে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagdeep Dhankhar: আরজি করকাণ্ডে সিব্বলকে নিশানা ধনখড়ের, কী বললেন জানেন?

    Jagdeep Dhankhar: আরজি করকাণ্ডে সিব্বলকে নিশানা ধনখড়ের, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কলকাতার একটি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা মানবতাকে লঙ্ঘিত করেছে। কিছু বিচ্ছিন্ন কণ্ঠ এই যন্ত্রণাকে আরও বাড়িয়ে তুলছে।” কথাগুলি বললেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। ধনখড় এক সময় পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল ছিলেন। তাই শহর (RG Kar Incident) কলকাতা এবং এ রাজ্যের রাজনৈতিক আবহ তাঁর চেনা।

    সিব্বলকে আক্রমণ (Jagdeep Dhankhar)

    উপরাষ্ট্রপতির নিশানায় যিনি, তিনি প্রবীণ আইনজীবী তথা রাজ্যসভার সাংসদ কপিল সিব্বল। সিব্বল সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের হয়ে ধর্ষণ হত্যা মামলা লড়ছেন তিনি। এদিনের আগেও একবার ধনখড়ের চাঁদমারি ছিলেন সিব্বল। এক জনসভায় উপরাষ্ট্রপতি বলেছিলেন, “সুপ্রিম কোর্টের বারের একজন সদস্য ও সংসদেরও একজন সদস্য বলছেন যে কলকাতার ঘটনা একটি লক্ষণীয় ব্যাধি। এমন ঘটনা সাধারণত ঘটে থাকে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।”

    কী বললেন ধনখড়?

    রবিবার এইমস হৃষিকেশের একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল ধনখড় বলেন, “কলকাতার ঘটনার মতো ঘটনাগুলি সমগ্র সভ্যতাকে লজ্জায় ফেলে দেয়।” এর পরেই উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “যখন মানবতা লজ্জিত হয়েছে, তখন কিছু বিচ্ছিন্ন কণ্ঠস্বর ওঠে। এই কণ্ঠস্বর উদ্বেগের কারণ হয়। তারা কেবল আমাদের অসহনীয় যন্ত্রণাকে আরও বাড়িয়ে দেয়। সংক্ষেপে বলতে গেলে, তারা আমাদের আহত বিবেকের ওপর নুনের ছিটে দিচ্ছে।” তারা বলে, “এটি একটি লক্ষনীয় অসুস্থতা, আকছার ঘটে এমন ঘটনা। যখন এমন মন্তব্য কারও কাছ থেকে আসে, যিনি একজন সাংসদ, একজন প্রবীণ আইনজীবী, তখন দোষের মাত্রা অত্যন্ত গুরুতর।”

    আরও পড়ুন: আর নমাজ বিরতি পাবেন না অসমের মুসলমান বিধায়করা, কেন জানেন?

    উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “এই ধরনের শয়তানি চিন্তার কোনও অজুহাত হতে পারে না। আমি এমন ভুল পথে হাঁটা আত্মাগুলিকে তাদের চিন্তাভাবনা পর্যালোচনা করার এবং প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থনা করার আহ্বান জানাই।” তিনি (Jagdeep Dhankhar) বলেন, “এটা এমন একটা মুহূর্ত নয়, যেখানে আপনাকে রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে। এই রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ একটি বিপজ্জনক। এটি আপনার পক্ষপাতিত্বকে হত্যা করে।”

    কর্মস্থলে চিকিৎসকদের নিরাপত্তার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন উপরাষ্ট্রপতি। বলেন, “একজন চিকিৎসক নিজেকে ঈশ্বরের পর্যায়ে রূপান্তরিত করতে পারেন না। তিনি কেবল একটি সীমা পর্যন্ত সাহায্য করতে পারেন। তিনি ঈশ্বরের নিকটস্থ।” ধনখড় বলেন, “চিকিৎসক, নার্স, কম্পাউন্ডার ও স্বাস্থ্যযোদ্ধাদের নিরাপত্তা অটুটভাবে (RG Kar Incident) সুরক্ষিত রাখা উচিত (Jagdeep Dhankhar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 02 September 2024: রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 02 September 2024: রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) আইনি সমস্যা থেকে মুক্তিলাভ।

    ২) নিজের প্রতিভা প্রকাশের বিশেষ দিন।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) প্রেমে মাত্রাছাড়া আবেগ ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ২) কর্মক্ষেত্রে জটিলতা কাটতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মিথুন

    ১) প্রেমের ক্ষেত্রে দিনটি শুভ।

    ২) পরিবারের কোনও গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার সমাধান হতে পারে।

    ৩) সখপূরণ হবে।

    কর্কট

    ১) অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতার যোগ।

    ২) মাত্রাছাড়া রাগ আপনার ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) ভ্রমণের পক্ষে দিনটি শুভ নয়।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে বিবাদে মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কন্যা

    ১) কুটিরশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের অগ্রগতি হতে পারে।

    ২) আপনার রসিকতা অপরের বিপদ ডেকে আনতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) দুপুর নাগাদ ব্যবসা ভালো হবে।

    ২) ইচ্ছাপূরণ হওয়ার দিন।

    ৩) পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) বাড়তি খরচের জন্য সংসারে বিবাদ হতে পারে।

    ২) দাঁতের রোগ বাড়তে পারে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    ধনু

    ১) রক্তচাপ নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) দুপুরের পরে দিনটি ভালো কাটলেও মানসিক চাপ থাকবে।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মকর

    ১) আপনার সহিষ্ণু স্বভাবের জন্য সংসারে শান্তি রক্ষা পাবে।

    ২) চিকিৎসার জন্য প্রচুর ব্যয় হতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় কিছু পাওনা আদায় হতে পারে।

    ২) চাকরির স্থানে কাজের চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) কোনও সুসংবাদ পাওয়ার জন্য মন চঞ্চল থাকবে।

    ২) কর্মে একটু জটিলতা থাকলেও সফল হবেন।

    ৩) ভালোই কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 120: “আত্মহত্যা করা মহাপাপ, ফিরে ফিরে সংসারে আসতে হবে…সংসার-যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে”

    Ramakrishna 120: “আত্মহত্যা করা মহাপাপ, ফিরে ফিরে সংসারে আসতে হবে…সংসার-যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে”

    শ্রীযুক্ত বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী ও অন্যান্য ভক্তের প্রতি ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ উপদেস

    প্রথম অধ্যায়

    ন জায়তে ম্রিয়তে বা কদাচিন্নায়ং ভূত্বাঽভবিতা বা ন ভূয়ঃ ৷
    অজো নিত্যঃ শাশ্বতোঽয়ং পুরাণো ন হন্যতে হন্যমানে শরীরে ॥
                                                                                    (গীতা—২।২০)

    মুক্তপুরুষের শরীরত্যাগ কি আত্মহত্যা?

    বিষ্ণুর এঁড়েদয়ে বাড়ি, তিনি গলায় ক্ষুর দিয়া শরীরত্যাগ করিয়াছেন। আজ প্রথমে তাঁহারই কথা হইতেছে।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (বিজয়, মাস্টার ও ভক্তদের প্রতি)—দেখ, এই ছেলেটি শরীরত্যাগ করেছে শুনলুম, মনটা খারাপ হয়ে রয়েছে। এখানে আসত, স্কুলে পড়ত, কিন্তু বলত—সংসার ভাল লাগে না। পশ্চিমে গিয়ে কোন আত্মীয়ের কাছে কিছুদিন ছিল—সেখানে নির্জনে মাঠে, বনে, পাহাড়ে সর্বদা বসে ধ্যান করত। বলেছিল যে, কত কি ঈশ্বরীয় (Ramakrishna) রূপ দর্শন করি।

    “বোধ হয়—শেষ জন্ম। পূর্বজন্মে অনেক কাজ করা ছিল। একটু বাকী ছিল, সেইটুকু বুঝি এবার হয়ে গেল।

    পূর্বজন্মের সংস্কার মানতে হয়। শুনেছি (Kathamrita), একজন শবসাধন করছিল, গভীর বনে ভগবতীর আরাধনা করছিল। কিন্তু সে অনেক বিভীষিকা দেখতে লাগল; শেষে তাকে বাঘে নিয়ে গেল। আর-একজন বাঘের ভয়ে নিকটে একটা গাছের উপরে উঠেছিল। শব আর অন্যান্য পূজার উপকরণ তৈয়ার দেখে সে নেমে এসে আচমন করে শবের উপরে বসে গেল। একটু জপ করতে করতে মা সাক্ষাৎকার হলেন ও বললেন—আমি তোমার উপর প্রসন্ন হয়েছি, তুমি বর নাও। মার পাদপদ্মে প্রণত হয়ে সে বললে—মা, একটা কথা জিজ্ঞাসা করি, তোমার কাণ্ড দেখে অবাক হয়েছি! সে ব্যক্তি এত খেটে, এত আয়োজন করে, এতদিন ধরে তোমার সাধনা করছিল, তাকে তোমার দয়া হল না! আর আমি কিছু জানি না, শুনি না, ভজনহীন, সাধনহীন, জ্ঞানহীন, ভক্তিহীন, আমার উপর এত কৃপা হল! ভগবতী হাসতে হাসতে বললেন, বাছা! তোমার জন্মান্তরের কথা স্মরণ নাই, তুমি জন্ম জন্ম আমার তপস্যা করেছিলে, সেই সাধনবলে তোমার এরূপ জোটপাট হয়েছে, তাই আমার দর্শন (Ramakrishna) পেলে। এখন বল কি বর চাও?

    একজন ভক্ত বলিলেন (Kathamrita), আত্মহত্যা করেছে শুনে ভয় হয়।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—আত্মহত্যা করা মহাপাপ, ফিরে ফিরে সংসারে আসতে হবে, আর এই সংসার-যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে।

    “তবে যদি ইশ্বরের দর্শন হয়ে কেউ শরীরত্যাগ করে, তাকে আত্মহত্যা বলে না। সে শরীরত্যাগে দোষ নাই। জ্ঞানলাভের পর কেউ কেউ শরীর ত্যাগ করে। যখন সোনার প্রতিমা একবার মাটির ছাঁচে ঢালাই হয়, তখন মাটির ছাঁচ রাখতেও পারে, ভেঙে ফেলতেও পারে।

    “অনেক বছর আগে বরাহনগর থেকে একটি ছোকরা আসত, উমের কুড়ি বছর হবে। গোপাল সেন যখন এখানে আসত তখন এত ভাব হত যে, হৃদয় কে ধরতে হত—পাছে পড়ে গিয়ে হাত-পা ভেঙে যায়! সে ছোকরা একদিন হঠাৎ আমার পায়ে হাত দিয়ে বললে, আর আমি আসতে পারব না—তবে আমি চললুম। কিছুদিন পরে শুনলাম যে, সে শরীরত্যাগ করেছে।”

     

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার অব্যাহত, পদত্যাগে বাধ্য ৪৯ জন শিক্ষক!

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার অব্যাহত, পদত্যাগে বাধ্য ৪৯ জন শিক্ষক!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশি হিন্দুদের ওপর অত্যাচার (Bangladesh Crisis) অব্যাহত বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামির সঙ্গে যুক্ত বিক্ষোভকারী ছাত্র ও উগ্রপন্থীদের। গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। বস্তুত, তার পর থেকেই সে দেশে হিন্দুদের (Minority Teachers) ওপর অত্যাচার চরমে উঠেছে। হাসিনা দেশ ছাড়ার পর মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার একটা হয়েছে বটে, তবে তার পরেও বাংলাদেশে বন্ধ হয়নি হিন্দু নির্যাতন।

    হিন্দুদের ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হচ্ছে (Bangladesh Crisis)

    উচ্চ পদে থাকা হিন্দুদের ইস্তফা দিতে বাধ্য করা হচ্ছে। হাসিনা বাংলাদেশ ছাড়ার পর থেকে এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর ৪৯জন শিক্ষককে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, উগ্রপন্থী এবং তাদের দ্বারা চালিত ছাত্ররা ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর শিক্ষকদের নানা অছিলায় ঘেরাও করে অফিসে আটকে রাখছে। অপমান করার পাশাপাশি তাঁদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারও করা হচ্ছে। দেওয়া হচ্ছে হুমকিও। এর পর ওই শিক্ষকদের সাদা কাগজ সই করাতে বাধ্য করছে তারা। কাগজের সাদা অংশে লিখে দেওয়া হচ্ছে ইস্তফাপত্র।

    বাংলাদেশ ছাত্র ঐক্য পরিষদের দাবি

    বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ছাত্র শাখা বাংলাদেশ ছাত্র ঐক্য পরিষদ জাতীয় প্রেস ক্লাবে ৩১ অগাস্ট সাংবাদিক সম্মেলন করে এই তথ্য প্রকাশ্যে এনেছে। সংগঠনের দাবি, হাসিনা সরকারের পতনের পর ৫ অগাস্টের ছাত্রনেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানের মধ্যে সারা দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অন্তত ৪৯ জন শিক্ষককে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। সংগঠনের সমন্বয়কারীদের একজন সাজিব সরকার। তিনি বলেন, “হাসিনা সরকারের পতনের পর ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুরা শিকার হয়েছেন হামলা, লুটপাট, নারীদের ওপর আক্রমণ, মন্দির ভাঙচুর, বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ এবং সর্বোপরি হত্যার। দেশজুড়ে সংখ্যালঘু শিক্ষকদের শারীরিকভাবে নিগ্রহ করা হয়েছে। ৩০ অগাস্ট পর্যন্ত তাঁদের মধ্যে অন্তত ৪৯জনকে বাধ্য করা হয়েছে পদত্যাগ করতে।” তিনি জানান, প্রবল সমালোচনার মুখে পড়ে অন্তর্বর্তী সরকার (Bangladesh Crisis) পদত্যাগী শিক্ষকদের মধ্যে ১৯জনকে পুনর্বহাল করেছে।

    শুক্লা রানির কাহিনি

    পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল বাংলাদেশের যেসব শিক্ষককে, তাঁদের মধ্যে ছিলেন বাকেরগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ শুক্লা রানি হালদারও। বাংলাদেশের বহুল প্রচারিত দৈনিক প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২৯ অগাস্ট দুপুরে ছাত্র এবং বহিরাগতরা তাঁর (Minority Teachers) অফিস ঘেরাও করে। তাঁকে কয়েক ঘণ্টা বন্দি করে রাখে। পরে উন্মত্ত জনতা তাঁকে পদত্যাগে বাধ্য করে। তাঁর অসহায় অবস্থার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যা নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। তাঁর পুরানো বেশ কিছু ছাত্রছাত্রী ফেসবুকে এ নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। বলেছেন, ‘ছাত্রবান্ধব এই শিক্ষককে জঙ্গিরা যে অপমান করেছে, তা তাঁর প্রাপ্য নয়’।

    কে এই শুক্লা?

    ১৪তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা শুক্লা। ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময় বাকেরগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ হন তিনি। তার আগে তিনি ছিলেন বরিশালের সরকারি ব্রজমোহন কলেজে ইংরেজির অধ্যাপক। প্রথম আলোর প্রতিবেদন থেকেই জানা গিয়েছে, ২৯ অগাস্ট সকাল ১০টা নাগাদ তাঁকে ঘিরে ধরে প্রতিবাদীরা। এদের মধ্যে পড়ুয়ার চেয়ে বেশি ছিল বহিরাগত। এদের নেতৃত্ব দিচ্ছিল বিএনপির স্থানীয় এক নেতার ছেলে। ছেলেটি ওই কলেজেরই পড়ুয়া। প্রতিবাদীদের সিংহভাগই বিএনপির কর্মী। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিন্দু এই প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে আনা হয় আর্থিক দুর্নীতি, অনিয়মিত উপস্থিতি এবং অন্যান্য অসদাচরণের অভিযোগ। দুপুর ২টো নাগাদ তাঁকে সাদা কাগজে ‘আমি পদত্যাগ করছি’ লিখতে বাধ্য করা হয়। স্বাক্ষর করতেও বাধ্য করা হয়।

    কী বলছেন তসলিমা?

    ঘটনায় ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তবর্তী সরকারকে নিশানা করেছে হাসিনার দল আওয়ামি লিগ। তারা সংখ্যালঘু শিক্ষকদের গণহারে (Bangladesh Crisis) জোরপূর্বক পদত্যাগের প্রতিবেদন শেয়ার করেছে। এই জাতীয় ঘটনাকে আওয়ামি লিগ বর্ণনা করেছে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের শিক্ষকদের বৃহত্তর পরিসরে অপসারণ হিসেবে। বাংলাদেশের সঙ্কট ও ইউনূসের ব্যর্থতার কথা তুলে ধরে বিশিষ্ট লেখিকা তসলিমা নাসরিন লিখেছেন, ‘বাংলাদেশে শিক্ষকরা বাধ্য হয়ে পদত্যাগ করছেন। সাংবাদিক, মন্ত্রী, সাবেক সরকারের কর্মকর্তারা নিহত, হয়রানির শিকার ও বন্দি হচ্ছেন। জেনারেশন জেড আহমদিয়া মুসলমানদের শিল্প কারখানা পুড়িয়ে দিচ্ছে। সুফি মুসলমানদের মাজার ও দরগাগুলো ধ্বংস করে দিচ্ছে ইসলামি সন্ত্রাসীরা। ইউনূস এ বিষয়ে কিছুই বলেন না’।

    আরও পড়ুন: আর নমাজ বিরতি পাবেন না অসমের মুসলমান বিধায়করা, কেন জানেন?

    শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির পাশাপাশি ইসলামপন্থী ও অন্তর্বর্তী সরকার হাসিনার দল ঘনিষ্ঠ হিন্দু সাংবাদিকদের ওপর নির্মম অত্যাচার চালিয়েছে। ৫ অগাস্টের পর থেকে হত্যা করা হয়েছে বেশ কিছু সাংবাদিককে। হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে এ পর্যন্ত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে (Minority Teachers) দায়ের হয়েছে ২৬৮টি মামলা। প্রসঙ্গত, সংরক্ষণকে ঘিরে অশান্ত হয়ে ওঠে বাংলাদেশ (Bangladesh Crisis)। তার জেরেই শুরু হয় হিন্দুমেধ যজ্ঞ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu and Kashmir: মোদির ১০ বছরে কাশ্মীরের ভাগ্য বদলে গিয়েছে, জানালেন দলের রাজ্য সভাপতি

    Jammu and Kashmir: মোদির ১০ বছরে কাশ্মীরের ভাগ্য বদলে গিয়েছে, জানালেন দলের রাজ্য সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দশ বছরে জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) ভাগ্য এবং রাজনৈতিক চালচিত্র পরিবর্তন করে দিয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সবটাই উন্নয়নের ফলেই সম্ভব হয়েছে। রবিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে এমনিই বার্তা দিলেন উপত্যকার বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি রবিন্দ রায়না। এদিন এই সম্মেলনে ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জি কিশেন রেড্ডি, জিতেন্দ্র সিং। সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহেই এই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন, তাই এখন থেকেই বিজেপির প্রচারকে ঘিরে ব্যাপক উন্মাদনা শুরু হয়েছে।

    অনন্তনাগ-কুলগাম-শোপিয়ান-পুলওয়ামায় ব্যাপক সমর্থন (Jammu and Kashmir)

    জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি রায়না বলেন, “এই বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি নিজেদের পূর্ণশক্তি দিয়ে রাজনৈতিক ময়দানে লড়াই করবে। ভোটের আগেই বিজেপির প্রার্থীরা বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ মানুষের ব্যাপক সমর্থন পেতে শুরু করে দিয়েছেন। দলের প্রার্থীরা অনন্তনাগ, কুলগাম, শোপিয়ান এবং পুলওয়ামায় বিশেষ সমর্থন পেতে চলেছেন। আমি এই জন্য আমাদের রাজ্যের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। প্রধানমন্ত্রীর জনমুখী নীতি আমাদের মানুষের সঙ্গে সংযোগকে আরও দৃঢ় করেছে। গত দশ বছরের গঠনমূলক উন্নয়নে কাশ্মীরের প্রত্যেক শিশু বলতে শিখেছে, “হর হর মোদি, ঘর ঘর মোদি।” এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের বিগত সরকার বিশেষ করে কংগ্রেস এবং ন্যাশনাল কনফারেন্স, পিডিপি যুগে মানুষের জনজীবন বিপন্ন হয়ে পড়েছিল। পাথর ছোড়া এবং বন্দুকের গুলি ছিল নিত্যদিনের সঙ্গী। রাজ্যের উন্নয়নে তাঁরা কোনও কাজ করেননি। কিন্তু কেন্দ্রে মোদিজির নেতৃত্বে বিরাট উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে এই রাজ্য। ধারা ৩৭০ বাতিল করা হয়েছে। এক বিধান, এক নিশান এবং এক প্রধানের মূল মন্ত্র এখন কাশ্মীরে মানুষ গাইছেন।”

    আরও পড়ুনঃহিন্দু মহিলাকে ইসলামে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, স্বামীর অভিযোগে গ্রেফতার অভিযুক্ত

    গতবারের বিধানসভায় ফলাফল কেমন ছিল?

    জাতীয় নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) ভোটগ্রহণ হবে ১৮ সেপ্টেম্বর, ২৫ সেপ্টেম্বর এবং ১ অক্টোবর। গণনা হবে ৮ অক্টোবর। মোট আসনের ৭টি আসন তফশিলি জাতি, ৯টি আসন তফশিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণ করা হয়েছে। মোট ভোটার ৮৮.০৬ শতাংশ। গতবারের নির্বাচনে মোট আসনের পিডিপি পেয়েছিল ২৮টি, বিজেপি ২৫টি, ন্যাশনাল কনফারেন্স ১৫টি, এবং কংগ্রেস ১২টি। পিডিপি এবং বিজেপি মিলে মুফতি মহম্মদ সাঈদের নেতৃত্বে সরকার গঠন হয়। পড়ে মুফতি মারা গেলে মেয়ে মেহবুবা মুফতি মুখ্যমন্ত্রী হন। পরবর্তী সময়ে বিজেপি মেহবুবার থেকে সমর্থন তুলে নেয়। ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট ধারা ৩৭০ বাতিল হয়।  এরপর এবার হবে নির্বাচন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share