Tag: bangla news

bangla news

  • Bankura: বাঁকুড়ায় বিস্ফোরণে দুজনের মৃ্ত্যু, এনআইএ তদন্তের দাবি শুভেন্দুর

    Bankura: বাঁকুড়ায় বিস্ফোরণে দুজনের মৃ্ত্যু, এনআইএ তদন্তের দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঁকুড়ার (Bankura) লাউপাহাড়ি এলাকায় বিস্ফোরণের (Bomb Blast) ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। বিস্ফোরণে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। অবৈধ পাথর খাদানে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পাথর উত্তোলনের জন্য ডিনামাইট নিয়ে যাচ্ছিলেন দু’জন। তা ফেটে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে তাঁদের! ঘটনার পর পরই শালতোড়া থানার পুলিশ জখমদের প্রথমে শালতোড়া ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। পরবর্তী সময়ে বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালেও নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    এনআইএ তদন্তের দাবি জানালেন বিরোধী দলনেতা (Bankura)

    নিজের এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু অধিকারী লিখেছেন, “বাঁকুড়ার (Bankura) শালতোড়া থানার ঝনকা গ্রামের বাসিন্দা জয়দেব মণ্ডল এবং আরও একজন তাঁদের বাইকে ডিনামাইট নিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু, তা ফেটে গিয়ে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। মূলত অবৈধ পাথর খাদানে বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য তা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।” এই পোস্ট করে তিনি রাজ্যের ডিজি রাজীব কুমার এবং বাঁকুড়ার এসপিকে ট্যাগও করেছেন। অনুরোধ জানিয়েছেন, এই ধরনের ঘটনা না এড়িয়ে যেতে এবং কড়া ব্যবস্থা নিতে। যাঁদের মৃত্যু হয়েছে তাঁদের দেহ পুড়িয়ে ফেলার জন্য তাড়াহুড়ো করছে পুলিশ। তাই এনআইএ-কে তদন্তভার নেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন তিনি এই পোস্টের মাধ্যমে। অভিযোগ উঠেছে, জয়দেব মণ্ডল শালতোড়া এলাকার অবৈধ পাথর খাদানে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পাথর উত্তোলনের জন্য ডিটোনেটর সাপ্লাই করতেন। তৃণমূলকে দুষেছেন তিনি। তাঁর বক্তব্য, শালতোড়া এলাকায় অবৈধ পাথর খাদানে বিস্ফোরণের ঘটনা আগের থেকে আরও বেড়েছে তৃণমূল সাংসদ অরূপ চক্রবর্তীর কারণে! আর এই কাজের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশও যুক্ত। গোটা বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে পুলিশ। অনুগ্রহ করে বিষয়টির দিকে নজর দেওয়ার জন্য এনআইএ-র ডিজি-র কাছে তিনি আর্জি জানান।”

    <

    বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে চারটি গ্রাম!

    শালতোড়ার (Bankura) বিজেপি বিধায়ক চন্দনা বাউড়ি বলেন, “বিস্ফোরণের আওয়াজ এতটাই ছিল যে অন্তত চারটি গ্রাম কেঁপে উঠেছে। যে ছবি দেখেছি তাতে স্পষ্ট, জয়দেব বিস্ফোরক নিয়েই যাচ্ছিলেন। পুলিশ বিষয়টিকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paralympics 2024: টোকিও-র পর প্যারিস! প্যারালিম্পিক্সে ইতিহাস সোনার মেয়ে অবনীর, শুভেচ্ছা  প্রধানমন্ত্রীর

    Paralympics 2024: টোকিও-র পর প্যারিস! প্যারালিম্পিক্সে ইতিহাস সোনার মেয়ে অবনীর, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা দ্বিতীয়বার প্যারালিম্পিক্সে (Paralympics 2024) সোনা জিতে ইতিহাস গড়লেন অবনী লেখারা। মাত্র ২২ বছর বয়সে, টোকিও থেকে প্রথমবার সোনা যেতেন অবনী লেখারা। এবার নিজের ২৪৯.৬ স্কোরের রেকর্ড নিজেই ভেঙে ২৪৯.৮ স্কোর করেন লেখারা। ২০২৪ সালের প্যারালিম্পিকে, তিনিই প্রথম ভারতীয় হিসেবে সোনা জিতেছেন। প্যারা অলিম্পিক্সে ভারতীয় অ্যাথলিটদের সাফল্যকে কুর্নিশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    শ্যুটিংয়ে পরপর পদক

    শুক্রবার সন্ধ্যায় প্যারিস প্যারা গেমস (Paralympics 2024) থেকে এল সোনা সহ জোড়া পদক। মেয়েদের ১০ মিটার এয়ার রাইফেল স্ট্যান্ডিং এসএইচ১ ইভেন্টে নেমেছিলেন অবনী লেখারা (Avani Lekhara) ও মোনা আগরওয়াল (Mona Agarwal)। দু’জনই ভারতের পদকের খাতায় অবদান রাখলেন। জয়পুরের মেয়ে অবনীর পাশাপাশি প্যারিস প্যারা গেমসে মেয়েদের ১০ মিটার এয়ার রাইফেল স্ট্যান্ডিং এসএইচ১ বিভাগে ২২৮.৭ পয়েন্ট অর্জন করে ব্রোঞ্জ পেয়েছেন মোনা আগরওয়াল। আর কোরিয়ার ইউরি লি ২৪৬.৮ পয়েন্ট অর্জন করে এই ইভেন্টে রুপো পেয়েছেন।

    রুপো মণীশের

    সার্বিক ভাবে প্যারা অলিম্পিকের (Paralympics 2024) শুরুটা ভালই হল ভারতের জন্য। মহিলাদের শুটিংয়ে পদক জিতেছেন মোনা আগরওয়াল এবং অবনী লেখারা। পুরুষদের শুটিংয়ে পদক এসেছে মণীশ নরওয়ালের হাত ধরে। ১০ মিটার এয়ার পিস্তলের এসএইচ১ বিভাগে রূপো জিতলেন মণীশ। এদিন ফাইনাল রাউন্ডে প্রথম থেকেই সোনা জয়ের দৌড়ে ছিলেন মণীশ। কিন্তু মাঝের দিকে কয়েকটি শট ঠিক লক্ষ্যে মারতে না পারায় সোনার দৌড় থেকে ছিটকে যান। তবে দেশকে হতাশ করেননি। দ্বিতীয় স্থানে শেষ করে রূপো জেতেন তিনি। 

    স্প্রিন্টে প্রথম পদক

    প্যারিস প্যারা অলিম্পিক্সে  (Paralympics 2024) ভারত বর্তমানে রয়েছে দশ নম্বরে। মহিলাদের টি-৩৫ বিভাগে ১০০ মিটার স্প্রিন্টে ব্রোঞ্জ জিতলেন ভারতের প্রীতি পাল। প্যারা অলিম্পিকের স্প্রিন্টে এই প্রথম পদক জিতল ভারত। প্রীতি ইভেন্টের ফাইনালে দৌড় শেষ করলেন মাত্র ১৪.২১ সেকেন্ডে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar: আরজি কর কাণ্ডে উত্তাল বাংলা, শাহের সঙ্গে বৈঠক করলেন রাজ্যপাল

    RG Kar: আরজি কর কাণ্ডে উত্তাল বাংলা, শাহের সঙ্গে বৈঠক করলেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার আরজি কর (RG Kar) কাণ্ড নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। এই নিয়ে রাজভবনের সূত্রে জানানো হয় যে এই বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বেশ কিছু বিষয় জানিয়েছেন রাজ্যপাল (West Bengal Governor)। আরজি কর কাণ্ডের আবহে সারা বাংলা যেভাবে উত্তাল হয়েছে, সেই পরিস্থিতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে ব্যাখা করেছেন রাজ্যপাল। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাতেই দিল্লিতে পৌঁছে যান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এর আগে গত ২০ অগাস্ট দিল্লিতে গিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে দেখা করেছিলেন তিনি। তখনও আরজি কর (RG Kar) মেডিক্যাল কলেজের নৃশংস ধর্ষণের ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় যে আন্দোলন, সে সম্পর্কে তিনি অবহিত করেন রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতিকে।

    তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা (RG Kar) ফাস্ট ট্র্যাক মোডে বিচার হবে

    এদিন রাজ্যভবনের তরফে জানানো হয়, রাজ্যপাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের (West Bengal Governor) তরফে জানা গিয়েছে, আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা ফাস্ট ট্র্যাক মোডে বিচার হবে। রাজ্যপাল আরও জানিয়েছেন, আরজি করের নিহত তরুণীর বাবা-মায়ের কাছ থেকে হৃদয় বিদারক চিঠি পাওয়ার পরেই তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। সেখানে নির্যাতিতা তরুণীর বাবা-মায়ের বক্তব্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জানান। এছাড়া, বাংলার পরিস্থিতি এবং সাধারণ মানুষের প্রতিবাদ মিছিল ও জনরোষ প্রসঙ্গেও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে তিনি জানিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    বিজেপির প্রতিনিধিরা আগেই রাজভবনে যান

    আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে খুন এবং ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে ‘পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ’ নামের একটি সংগঠন মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিল। সেই কর্মসূচিকে সমর্থন করেছিল বিজেপি। তারপরে বুধবার তৃণমূলের ছাত্র সংগঠন টিএমসিপির প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বেলাগাম আক্রমণ করেছিলেন বিজেপিকে। তাঁর অনেক মন্তব্য নিয়ে বিতর্ক দানা বাঁধে। বুধবার ওই মন্তব্যের প্রতিবাদে শাহকে (Amit Shah) চিঠি লিখেছিলেন সুকান্ত। মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের দাবিও জানিয়েছিলেন। মমতার মন্তব্য ‘বদলার রাজনীতিকেই প্রশ্রয় দিচ্ছে’, বলে অভিমত সুকান্তর। মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যে উদ্বেগ প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চিঠি লেখার পর বৃহস্পতিবার রাজ্যপালের সঙ্গেও দেখা করেছেন সুকান্ত। এরপরই দিল্লির উদ্দেশে রওনা হন রাজ্যপাল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘তালা লাগাও অভিযান’কে ঘিরে ধুন্ধুমার, কী বললেন বিজেপি নেত্রীরা?

    RG Kar Incident: ‘তালা লাগাও অভিযান’কে ঘিরে ধুন্ধুমার, কী বললেন বিজেপি নেত্রীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মসূচির নাম ‘তালা লাগাও অভিযান’। আয়োজক বিজেপির (BJP) মহিলা মোর্চা। শুক্রবার বিজেপির এই কর্মসূচিকে ঘিরেই ধুন্ধুমার কাণ্ড। আরজি করকাণ্ডের (RG Kar Incident) প্রতিবাদে এদিন সল্টলেকে অবস্থিত পশ্চিমবঙ্গ মহিলা কমিশনে তালা লাগাও কর্মসূচির ডাক দিয়েছিল বিজেপির মহিলা মোর্চা। বিক্ষোভকারীদের রুখতে রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় ব্যারিকেড করে পুলিশ।

    কর্মসূচিকে ঘিরে ধুন্ধুমার (RG Kar Incident)

    মহিলা কমিশনের অফিসে ঢুকতে না পেরে রাস্তার ওপরেই বসে পড়ে স্লোগান দিতে থাকেন বিজেপির মহিলা মোর্চার সদস্যরা। এদিন তাঁদের মুখে ছিল, ‘দফা এক, দাবি এক, মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ’। পুলিশ মিছিল আটকালে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে ধস্তাধ্বস্তিতে জড়িয়ে পড়ে তারা। মুষলধারে বৃষ্টির মধ্যেই দু’পক্ষে বেঁধে যায় খণ্ডযুদ্ধ। পুলিশ কয়েকজনকে আটক করে। সঙ্গে সঙ্গেই অবশ্য তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। পরে পুলিশ পাঁচজনের একটি প্রতিনিধি দলকে কমিশনের অফিসে যাওয়ার অনুমতি দেয়।

    কমিশনের অফিসে তালা

    এর পরেই ভেতরে যান প্রাক্তন সাংসদ তথা বিজেপি নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়, অগ্নিমিত্রা পাল এবং দেবশ্রী চৌধুরী-সহ মোট পাঁচজন। লকেটরা যখন অফিসে ঢোকেন, তখন দফতরে ছিলেন রাজ্য মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন লীনা গঙ্গোপাধ্যায়। কমিশনের অফিসে প্রতীকী তালা ঝুলিয়ে দেয় বিজেপির মহিলা প্রতিনিধি দল। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে শ্যামবাজারের ধর্নামঞ্চ থেকে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    আরও পড়ুন: সম্পাদক সুরাবর্দির উত্তরসূরি! তাই কি হিন্দু নিধনের খবর চাপল ‘ঢাকা ট্রিবিউন’?

    এদিনের কর্মসূচি শেষে পুলিশের বিরুদ্ধে অতিসক্রিয়তার অভিযোগ তোলে (RG Kar Incident) বিজেপি। লকেট বলেন, “আমাদের অবৈধভাবে আটকে দিয়েছিল পুলিশ। কোনও কাগজ দেখাতে পারেনি। এয়ারপোর্টের আড়াই নম্বর গেটের কাছেও, আমাদের কর্মীদের আটকানো হয়। যত বাধা দেবে, তত এগোব।” তিনি বলেন, “মহিলা মুখ্যমন্ত্রী মহিলাদের ভয় পাচ্ছেন। কত আটকাবে? গোটা রাজ্যের মানুষই তো পথে নেমেছেন।”

    বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল বলেন, “আমরা কোনও বাধা মানব না। আমাদের আন্দোলন চলবে। আমাদের কর্মসূচির জেরে ভয় পেয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই জন্যই এত পুলিশ দিয়ে আমাদের আন্দোলন আটকানোর চেষ্টা করছেন।” এদিনের কর্মসূচিতে ছিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরীও। তিনি বলেন, “রাজ্যে মহিলাদের ওপর প্রতিদিনই অত্যাচারের ঘটনা ঘটছে (BJP)। এই সব ঘটনার জন্য মহিলা কমিশনের কোনও পদক্ষেপই চোখে পড়ছে (RG Kar Incident) না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape-Murder: আরজি করের ‘সন্দেহজনক’ মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআই-এর

    RG Kar Rape-Murder: আরজি করের ‘সন্দেহজনক’ মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে বলেছিল ‘সন্দেহজনক’ মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার। আরজি কর (RG Kar Rape-Murder) হত্যা মামলায় এবার সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করল সুচরিতা মজুমদারকে। নিহত চিকিৎসকের পরিবারকে তিনিই ফোন করে প্রথমে অসুস্থ এবং পরে আত্মহত্যার তথ্য দিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ প্রথম থেকেই গোটা ঘটনাটিকে আড়াল করেছিল অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে মৃত চিকিৎসকের পরিবার। ন্যায় বিচারের দাবিতে রাজ্যজুড়ে চলছে আন্দোলন।  

    মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারের বক্তব্য (RG Kar Rape-Murder)

    সুপ্রিম কোর্টে, আরজি কর (RG Kar Rape-Murder) হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে নিয়ে প্রশ্ন-উত্তর পর্বে এই অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারে বিষয়টি উত্থাপন করা হয়। বিচারপতি জেবি পর্দিওয়ালা বলেছেন, “তাঁর আচরণ খুব সন্দেহজনক।” বৃহস্পতিবার ইতিমধ্যে তিনটি অডিও ভাইরাল হয়েছে সামজিক মাধ্যমে। এই অডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার ও মৃতার পরিবারের মধ্যে কথপোকথনের। অডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। এ নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই সিবিআই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে।

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন দেহ উদ্ধারের পর অনেক ছাত্র-ছাত্রী এবং আধিকারিক উপস্থিত ছিলেন ওখানে। চেস্ট বিভাগের প্রধান  সুচরিতাকে মৃতার বাড়িতে ফোন করতে বলা হয়। যেহেতু তাঁর বাড়িতে বয়স্ক লোক রয়েছেন, তাই বিচলিত না হওয়ার জন্য প্রথমে অসুস্থতার কথা বলা হয়। তবে অল্প সময়ের ব্যবধানে দুবার ফোন করে আবার অসুস্থার কথা জানানো হয়েছিল। কিন্তু অনেক সময় ধরে পরিবার হাসপাতালে না আসায়, এরপর আবার ফোন করা হয়।

    আরও পড়ুনঃ ঘটনার দিন কাকে কাকে ফোন? সন্দীপের বয়ানের সঙ্গে কল রেকর্ড মেলাচ্ছে সিবিআই

    ঘাবড়ে গিয়ে আত্মহত্যার বার্তা!

    সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মহিলা অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার নিজে ঘটনায় ঘাবড়ে গিয়ে আত্মহত্যার বার্তা দিয়েছিলেন। এখন প্রশ্ন হল, সত্যিই কি ঘাবড়ে গিয়েছিলেন, নাকি কেউ তাঁকে নির্দেশ দিয়েছিলেন? সুপ্রিম কোর্ট বলেছে ‘অত্যন্ত সন্দেহজনক’। তাই সিবিআই স্ক্যানারেই রেখেছে ওই অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারকে। গোটা ঘটনায় পুলিশের এফআইআর দায়ের করার সময়, ময়নাতদন্তের সময়, ঘটনাস্থলের ক্রাইম সিন এবং সেই সেমিনার হল-সহ ইত্যাদি নিয়ে অনেক অস্পষ্টতা রয়েছে। পুলিশ এবং হাসপাতাল (RG Kar Rape-Murder) কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়েও বিস্তর প্রশ্ন উঠেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jay Shah: বিশ্ব ক্রিকেটের শীর্ষস্থানে জয় শাহ, কীভাবে উপকৃত হবে ভারতের বাইশ গজ?

    Jay Shah: বিশ্ব ক্রিকেটের শীর্ষস্থানে জয় শাহ, কীভাবে উপকৃত হবে ভারতের বাইশ গজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিসির মসনদে পা রেখেছেন জয় শাহ (Jay Shah)। তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সর্বকনিষ্ঠ চেয়ারম্যান। বোর্ড সচিব হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেটে বড় ভূমিকা রেখেছেন জয়। এ বার আইসিসির (ICC) দায়িত্বে এসে ক্রিকেটের আরও উন্নতি করার দায়িত্ব তাঁর কাঁধে। ক্রিকেট প্রশাসনের শীর্ষস্থানে এর আগেও চার ভারতীয় নিজেদের স্বাক্ষর রেখেছেন। এবার পালা জয়ের। তিনি বিশ্ব ক্রিকেটের মসনদ লাভ করায় ভারত আরও সুবিধা পাবে বলে মনে করছে ক্রিকেট মহল। তবে এখন কিন্তু শুধু ভারতীয় ক্রিকেট নয় বিশ্ব ক্রিকেটের উন্নতির কথা ভাবতে হবে তাঁকে এমনই দাবি আইসিসির অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির।

    ক্রিকেটে জয়-যাত্রা

    ১৯৮৮ সালের ২২ সেপ্টেম্বর গুজরাটে জয়ের জন্ম। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং সোনাল শাহের পুত্র তিনি। জয়ের ছোটবেলা কেটেছে গুজরাটেই। সেখানেই পড়াশোনা করেছেন। আমেদাবাদের নিরমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিটেক করেন জয়। ২০০৯ সালে জিসিএ-র এক্সিকিউটিভ বোর্ডের সদস্য হয়েছিলেন তিনি। তারপর ২০১৩ সালে সহ-সচিব। বিসিসিআই-এর অন্দরে প্রথম পা রাখেন ২০১৫ সালে। হন ফিনান্স কমিটির সদস্য। এরপর ২০১৯-এ পান সচিবের দায়িত্ব। বর্তমানে দ্বিতীয় দফায় এই আসন সামলাচ্ছেন তিনি। ২০২১ সালের জানুয়ারিতে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন জয়। এবার সেসব পিছনে ফেলে আইসিসি’র মসনদে বসছেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের গ্রেগ বার্কলে জানিয়ে দিয়েছিলেন যে ৩০ নভেম্বরের পর আসন আর ধরে রাখতে চান না তিনি। তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময়সীমা ছিল ২৭ অগাস্ট অবধি। জয় শাহের (Jay Shah) বিরুদ্ধে কোনও প্রার্থী না দাঁড়ানোয় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরবর্তী সচিব হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।

    ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ

    আইসিসির দায়িত্ব নেওয়ার পরই জয় শাহর প্রথম চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নির্বিঘ্নে আয়োজন করা। পাকিস্তান আগামী বছরের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক। ২০০৮ সালের এশিয়া কাপের পর ভারতীয় ক্রিকেট টিম পাক সফরে যায়নি। জয় শাহ আইসিসি-র দায়িত্বে থাকায় ভারত কি পাকিস্তানে খেলতে যাবে? এখন এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে ক্রীড়া বিশ্বে। তবে এক্ষেত্রে ভারতের প্রতিরক্ষা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বা কেন্দ্র সরকার যা সিদ্ধান্ত নেবে তাই চূড়ান্ত বলে জানিয়েছে বিসিসিআই। এখন জয় শাহ মধ্যস্থতা করে ভারতেকে পাকভূমে খেলাতে নিয়ে যেতে পারেন। আবার ভারত না চাইলে নিরপেক্ষ কোনও জায়গাতেও হতে পারে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। 

    ভারতে মহিলা ক্রিকেটের উন্নতি

    জয় শাহের নেতৃত্বে বিসিসিআই মহিলাদের ক্রিকেটের উন্নয়নের জন্য উইমেন্স প্রিমিয়ার লিগ (ডব্লিউপিএল) শুরু করেছিল, যা অত্যন্ত সফল। এই লিগ মহিলাদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চুক্তির পরিমাণ বাড়ায়, যা মেয়েদের ক্রিকেটে আসতে উৎসাহ দিয়েছে। শাহ ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের জন্য অভিন্ন ম্যাচ ফি প্রয়োগ করে খেলোয়াড়দের উৎসাহিত করেছেন। এবার বিশ্ব ক্রিকেটের দায়িত্ব নিয়ে তিনি যে মহিলা ক্রিকেটের আরও উন্নতির চেষ্টা করবেন তা বলাই বাহুল্য।

    ঘরোয়া ক্রিকেটে গুরুত্ব

    জয় শাহ খেলোয়াড়দের ঘরোয়া ক্রিকেটকে অগ্রাধিকার দিতে উৎসাহিত করেন। ভারতের জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমি (এনসিএ) কে নতুনভাবে সাজিয়েছেন জয়। বর্তমানে অ্যাকাডেমিটি শ্রেষ্ঠত্বের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। আমদাবাদে প্রধানমন্ত্রীর নামাঙ্কিত নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। জয় আইসিসি-র দায়িত্ব নিলেও তাঁর নজর যে সবসময় দেশের ক্রিকেটকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়ার দিকে থাকবে তা মনে করছে ক্রীড়ামহল।

    টেস্ট ক্রিকেটের উন্নতি

    আইসিসির চেয়ারম্যান হওয়ার পরে দিন-রাতের টেস্ট নিয়ে ইতিবাচক কথা বলেছেন শাহ। টেস্ট ক্রিকেটের উন্নতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “হতে পারে এখন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের রমরমা। কিন্তু আমাদের ভুললে চলবে না যে ক্রিকেটের ভিত হল টেস্ট। তাই সকলে যাতে ক্রিকেটের বড় ফরম্যাট খেলতে চায় সে দিকে নজর দিতে হবে। টেস্টকে আরও জনপ্রিয় করে তুলতে হবে। এখন টি-টোয়েন্টির মতো টেস্টেও দর্শকেরা মাঠ ভরাচ্ছেন। এটা ভাল ছবি। দিন-রাতের টেস্ট শুরু হয়েছে। সেটাও আকর্ষণীয়।” চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পরই জয়ের হাতে থাকবে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দায়িত্ব। গত দুবার বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠলেও জিততে পারেনি ভারত। এবার জয়ের অপেক্ষায় রোহিতরা।

    কবে দায়িত্বগ্রহণ

    আইসিসির কনিষ্ঠতম চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন ৩৫ বছরের জয় শাহ। এখন আইসিসির সদস্য সংখ্যা ১৬। মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর্বে জয়কে সমর্থন করেছিলেন ১৫ জন সদস্য। শুধু পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সমর্থন পাননি বিসিসিআই সচিব। জয় শুরুতেই অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ডকে পাশে পেয়েছিলেন। পরে অন্য সদস্য দেশগুলির সমর্থন পেতেও সমস্যা হয়নি তাঁর। সব দেখেশুনে পিসিবি জয়ের বিরোধিতার রাস্তায় হাঁটেনি। আনুষ্ঠানিক ভাবে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর দায়িত্ব গ্রহণ করবেন জয়। বোর্ড সচিব হিসেবে ভারতীয় ক্রিকেটে বড় ভূমিকা রেখেছেন জয়। ২০২২ সালে তাঁর আমলেই আইপিএলের মিডিয়া স্বত্ব রেকর্ড ৪৮,৩৯০ কোটি টাকায় বিক্রি হয়। এই চুক্তির পরেই আইপিএল বিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে মূল্যবান ক্রীড়া লিগে পরিণত হয়। এবার বিশ্ব ক্রিকেটে সফল প্রশাসক হিসেবে একজন ভারতীয়ের ‘জয়’যাত্রার অপেক্ষায় ক্রিকেট অনুরাগীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape-Murder: সহকর্মীর হত্যার বিচারের দাবিতে সিবিআই দফতরে অভিযানের ডাক

    RG Kar Rape-Murder: সহকর্মীর হত্যার বিচারের দাবিতে সিবিআই দফতরে অভিযানের ডাক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Rape-Murder) হত্যাকাণ্ডে মৃত মহিলা চিকিৎসকের ন্যায় বিচারের দাবিতে শনিবার মহামিছিলের ডাক দিলেন ডাক্তাররা। আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা বলেন, “আমাদের সহকর্মীর নৃশংস নির্মম খুনের প্রতিবাদে মহামিছিল করে অভিযান হবে সিবিআই দফতর (CBI office) পর্যন্ত। ইতিমধ্যেই ঘটনার প্রতিবাদে রাজ্যের জেলায় জেলায় একাধিক সামাজিক রাজনৈতিক সংগঠন সোচ্চার হয়েছে। চারিদিকে একটাই দাবি, দোষীর শাস্তি চাই। বিজেপির পক্ষ থেকে আগামী ১ সেপ্টেম্বর কলেজ স্ক্যোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে।

    ‘সিবিআইকে তথ্য-নথি দেব'(RG Kar Rape-Murder)

    ইতিমধ্যে কলকাতার রাস্তায় প্রতিবাদ বিক্ষোভে (RG Kar Rape-Murder) শামিল হয়েছেন ডাক্তাররা। আরজি কর হাসপাতালেও তাঁদের বিক্ষোভ ধর্না জারি রয়েছে। ডাক্তার মানস গুমটা বলেন, “সারা রাজ্য থেকে কয়েক হাজার ডাক্তার শনিবার মিছিলে আমাদের সঙ্গে যোগ দেবেন। আমরা অভয়ার দোষীদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি চাই। সেই সঙ্গে ধর্ষক এবং খুনিরা যাদের ছত্রছায়ায় ছিল, তাদের কঠোর সাজা চাই। এই দাবি নিয়ে আমরা পদযাত্রা করব। মিছিল করে সিজিও কমপ্লেক্স (CBI office) পর্যন্ত যাব। তবে যদি আমাদের সিবিআই অফিসারদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ থাকে, তাহলে আমরা কথা বলব। আমাদের কাছে যা তথ্য এবং নথি রয়েছে, তা আমরা তুলে দেওয়ারও চেষ্টা করব।”

    আরও পড়ুনঃ আরজি করে ভুল প্রক্রিয়ায় নমুনা সংগ্রহ হয়েছে! দাবি সিবিআইয়ের, প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা?

    ২০ দিন ধরে কর্মবিরতি পালন

    ইতিপূর্বে জুনিয়র ডাক্তাররা সহকর্মীর নির্মম হত্যার (RG Kar Rape-Murder) বিরুদ্ধে সিজিও কমপ্লেক্সে অভিযান করেছিলেন। জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অব ডক্টরস আরজিকর হাসপাতালে প্ল্যাটিনাম জুবলি বিল্ডিংয়ের সামনে ধর্নায় বসেছিল। স্বাস্থ্য ভবন অভিযান হয়েছিল। সরকার পক্ষের সঙ্গে আশানুরূপ কোনও আলোচনা হয়নি বলেই দাবি। এবার ন্যায় বিচার এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে সিবিআই দফতর (CBI office) অভিযান করবেন চিকিৎসকরা। এদিকে, টানা ২০ দিন ধরে জুনিয়র ডাক্তাররা কর্মবিরতি পালন করে যাচ্ছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাজে যোগদান করতে অনুরোধ করা হয়েছে তাঁদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 31 August 2024: প্রেমে অশান্তি মিটে যেতে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 31 August 2024: প্রেমে অশান্তি মিটে যেতে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) চক্ষুরোগ দেখা দিতে পারে।

    ২) মায়ের দিক থেকে কষ্ট পেতে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    বৃষ

    ১) সম্পত্তির অধিকার নিয়ে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) কপালে অপমান জুটতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মিথুন

    ১) অধিক খরচের জন্য চিন্তা বাড়বে।

    ২) প্রেমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হতে পারে।

    ৩) সখ পূরণ হবে।

    কর্কট

    ১) শেয়ার বাজার নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে।

    ২) পেটের কষ্ট বাড়তে পারে।

    ৩) চিকিৎসকের কাছে যেতে হতে পারে।

    সিংহ

    ১) সকাল থেকে শরীরে জড়তা বাড়তে পারে।

    ২) মাথার যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) মন শান্ত থাকবে না।

    কন্যা

    ১) প্রেমের ব্যাপারে মানসিক যন্ত্রণা বাড়তে পারে।

    ২) বাড়তি আয় করতে গিয়ে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) প্রতিকূল দিন।

    তুলা

    ১) রাজনীতির লোকেদের একটু চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশযাত্রার সুযোগ আসতে পারে। 

    ৩) ধর্মস্থানে ভ্রমণ।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমে অশান্তি মিটে যেতে পারে।

    ২) কোনও কারণে মনে ভীষণ সংশয় বা ভয় কাজ করবে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিন।

    ধনু

    ১) কাউকে কোনও ব্যাপারে কথা দেবেন না।

    ২) আধ্যাত্মিক বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী হয়ে উঠবেন।

    ৩) আশা পূরণ হবে।

    মকর

    ১) গবেষণার কাজে সাফল্য লাভ।

    ২) খুব নিকট কোনও মানুষের জন্য দাম্পত্য কলহ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    কুম্ভ

    ১) সখ মেটাতে গিয়ে বাড়তি খরচ হতে পারে।

    ২) কোনও বন্ধুর জন্য বিপদ থেকে উদ্ধার লাভ।

    ৩) সমাজের কাজে সুনাম পাবেন।

    মীন

    ১) মহিলাদের জন্য নতুন কিছু শুরু করার ভালো সময়।

    ২) কল্যাণকর কাজে কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vishnu Sahasranamam: ‘বিষ্ণু সহস্রনাম’ পাঠে চারপাশে তৈরি হয় ইতিবাচক শক্তির বলয়, বদলে যায় জীবন

    Vishnu Sahasranamam: ‘বিষ্ণু সহস্রনাম’ পাঠে চারপাশে তৈরি হয় ইতিবাচক শক্তির বলয়, বদলে যায় জীবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিষ্ণুর সহস্রনাম (Vishnu Sahasranamam) কমবেশি আমরা সকলেই শুনেছি। ছন্দ-উচ্চারণে শ্রুতি মধুর এই সংস্কৃত মন্ত্রমালা মনকে শান্তির জগতে নিয়ে যায়। বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠ বলতে বোঝায় ভগবান বিষ্ণুর হাজার (Lord Vishnu) নাম নেওয়া। হিন্দু পণ্ডিতরা বলেন, ‘‘বিষ্ণু সহস্রনাম পাঠ করলে আমাদের চারপাশে এক ইতিবাচক শক্তি বলয় তৈরি হয়, যা খালি চোখে দেখা যায় না ঠিকই। কিন্তু তার প্রভাবে ধীরে ধীরে জীবনটা বদলে যেতে শুরু করে।’’ ভক্তদের বিশ্বাস, ভগবান বিষ্ণুর (Vishnu Sahasranamam) আশীর্বাদে যে কোনও ধরনের বিপদ ঘটার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। ফলে জীবনের নিরাপত্তা যে অনেকটাই বাড়ে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। পণ্ডিতদের আরও মত, প্রতিটি দেবতার আরাধনা করার জন্য বিশেষ দিন রয়েছে। যেমন, শনিবার কালীর, মঙ্গলবার বগলামুখীর। শিবের বিশেষ দিন হল সোমবার। তেমনই বৃহস্পতিবার হল ভগবান বিষ্ণুর আরাধনা করার বিশেষ দিন। তবে প্রতিদিনই বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠ করা যেতে পারে। ভক্তদের বিশ্বাস, সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে শুদ্ধ শরীর এবং বস্ত্রে বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠ করলে জীবনে আসে সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধি। এই প্রতিবেদনে বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠে কী কী ফল মেলে তা নিয়েই আলোচনা করা হবে। এর পাশাপাশি বিষ্ণুর সহস্রনামের উৎপত্তি কোথায়, সেই বিষয়েও আলোকপাত করা হবে।

    মহাভারতের অনুশাসন পর্বে প্রথম উল্লেখ মেলে বিষ্ণু সহস্রনামের (Vishnu Sahasranamam)

    মহাভারতের অনুশাসন পর্বের ১৪৯তম অধ্যায়ে প্রথম বারের জন্য বিষ্ণুর সহস্রনামের (Vishnu Sahasranamam) উল্লেখ পাওয়া যায়। পিতামহ ভীষ্ম যখন কুরুক্ষেত্রের ময়দানে মৃত্যু শয্যায় ছিলেন, তখন পাণ্ডব পুত্র যুধিষ্ঠির তাঁকে একটি প্রশ্ন করেছিলেন। প্রশ্নটা ছিল, ‘‘হে পিতামহ এমন কোন দেব বা দেবী রয়েছেন যাঁর নাম নিলে অফুরন্ত শান্তির সন্ধান মিলবে, সঙ্গে সমৃদ্ধি এবং উন্নতিও আসবে?’’ প্রত্যুত্তরে ভীষ্ম পিতামহ বলেছিলেন, ‘‘প্রতিদিন হাজার বার বিষ্ণুর নাম নাও, দেখবে সব সমস্যা মিটে যাবে, মিলবে সুখ সাগরের সন্ধান।’’ ভক্তদের বিশ্বাস সেই থেকেই বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠের উপকারিতা দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়ে। তবে বিষ্ণুর সহস্রনামের উপকারিতার বিষয়ে যে শুধু মহাভারতেই লেখা রয়েছে এমনটা নয়। পদ্ম পুরাণ, স্কন্দ পুরাণ এবং গরুড় পুরাণেও এর উল্লেখ পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, নানা সময় আদিগুরু শঙ্করাচার্যও বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠের উপকারিতার ওপর আলোকপাত করেছেন।

    বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠে কী কী ফল মেলে?

    ১. গ্রহ দোষ সব কেটে যায়, জীবনে আসে সৌভাগ্য: জ্যোতিষীরা বলছেন, ‘‘নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান যখন বদলায়, সেই মতো আমাদের জন্ম কোষ্ঠীতে কোনও গ্রহ শক্তিশালী হয়ে ওঠে, তো কোনও কোনওটা বেজায় দুর্বল হয়ে পড়ে। শুধু তাই নয়, কিছু গ্রহের প্রভাবে নানাবিধ খারাপ ঘটনা ঘটার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। আর ঠিক এই পরিস্থিতিকেই গ্রহ দোষ বলা হয়ে থাকে।’’ এক্ষেত্রে জ্যোতিষীরা পরামর্শ দিচ্ছেন, বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠ করলে যে কোনও ধরনের গ্রহ দোষ তো কেটে যায়ই, সেই সঙ্গে খারাপ সময় কেটে যেতেও দেরি হয় না। বিষ্ণুর সহস্রনাম (Lord Vishnu) জীবনে নিয়ে আসে সৌভাগ্য। আর ভাগ্য যখন একবার সঙ্গ দিতে শুরু করে, তখন জীবনের প্রতিটা দিন যে আনন্দে ভরে ওঠে, তা তো বলাই বাহুল্য!

    ২. টাকা-পয়সা সংক্রান্ত সব ঝামেলা মিটে যায়: শাস্ত্র মতে, এক মনে বিষ্ণুর সহস্রনাম জপ করলে চারপাশে ইতিবাচক শক্তির মাত্রা এতটাই বৃদ্ধি পায় যে তার প্রভাবে অর্থনৈতিক উন্নতি খুব দ্রুত হয়। ভক্তদের বিশ্বাস, বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠে যে কোনও ধরনের অর্থনৈতিক সমস্যাও মিটে যায়। প্রসঙ্গত, এমনটাও বিশ্বাস করা হয় যে এক মনে ভগবান বিষ্ণুর নাম নিলে দেবতা এতটাই প্রসন্ন হন যে তাঁর আশীর্বাদে কর্মক্ষেত্রে চরম উন্নতি লাভের পথ প্রশস্ত হয়।

    ৩. দুশ্চিন্তা দূর হয়, মন ভরে ওঠে ইতিবাচক শক্তিতে: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে নিয়মিত এক মনে ভগবান বিষ্ণুর নাম নিলে শরীর এবং মস্তিষ্কের অন্দরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে তার প্রভাবে মানসিক চাপ তো কমেই, দুশ্চিন্তা এবং অ্যাংজাইটিও কমতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, ব্যস্ত দুনিয়ায় সবাই ছুটছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে স্ট্রেস এবং মানসিক অবসাদ সম্পর্কিত নানা রোগ। তাই মনের গভীরে প্রশান্তি লাভ করতে বিষ্ণুর সহস্রনাম জপ করার পরামর্শ দিচ্ছেন শাস্ত্রবিদরা।

    ৪. যে কোনও সমস্যা মিটে যায় সহজেই: শাস্ত্র মতে, বিষ্ণুর সহস্রনাম জপ করলে যে কোনও ধরনের বাধা খুব তাড়াতাড়ি কেটে যায়। কর্মক্ষেত্রে বা বাড়িতে যে কোনও সমস্যাও মিটে যায় নিমেষেই। প্রতিদিন তাই বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠ করতে বলছেন পণ্ডিতরা।

    ৬. যে কোনও বিপদ থেকে রক্ষা মেলে: এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে বিষ্ণুর সহস্রনাম পাঠ করলে মন ও মস্তিষ্কে বিপুল পরিমাণে ইতিবাচক শক্তি মজুত হয়। এর প্রভাবে যে কোনও ধরনের বিপদ ঘটার আশঙ্কা খুব তাড়াতাড়ি কেটে যায়। ভক্তদের বিশ্বাস, ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদে খারাপ সময়ও কেটে যায়। শুধু তাই নয়, কালো জাদু বা ব্ল্যাক ম্যাজিকের খারাপ প্রভাব থেকেও রক্ষা মেলে। সেই সঙ্গে শত্রুদেরও জয় করা যায়। বিষ্ণুর সহস্রনাম জপ করলে জীবন অনেক নিরাপদ হয়ে ওঠে।

    ৭) মনসংযোগ বৃদ্ধি করে: পড়ায় মন বসে না, এমন ছাত্রছাত্রীদের বিষ্ণু সহস্রনাম জপ করার পরামর্শ দিচ্ছেন পণ্ডিতরা। বিষ্ণু সহস্রনাম গভীর মনসংযোগ তৈরি করাতেও সক্ষম। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape-Murder: ঘটনার দিন কাকে কাকে ফোন? সন্দীপের বয়ানের সঙ্গে কল রেকর্ড মেলাচ্ছে সিবিআই

    RG Kar Rape-Murder: ঘটনার দিন কাকে কাকে ফোন? সন্দীপের বয়ানের সঙ্গে কল রেকর্ড মেলাচ্ছে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Rape-Murder) ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে শুক্রবার ফের হাজিরা দিলেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ (Sandip Ghosh)। এদিন বেলা ১১টা নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সের সিবিআই দফতরে পৌঁছান তিনি। এই নিয়ে টানা ১৪ দিন সিবিআই দফতরের জেরার মুখোমুখি হলেন তিনি। গত ১৩ দিনে ১০০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে তদন্তকারী অফিসাররা জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন বলে জানা গিয়েছে। তবে ইতিমধ্যে তাঁর বাড়িতেও তল্লাশি অভিযান চালানো হয়েছে।

    ঘটনার দিন কাকে কাকে ফোন করেন সন্দীপ (RG Kar Rape-Murder)?

    নির্যাতিতা চিকিৎসক তরুণীর মা-বাবা বারবার সাক্ষাৎকারে বলেন, “হাসপাতাল (RG Kar Rape-Murder) কর্তৃপক্ষ প্রথমেই বলেছে মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। বারবার আমরা জানতে চেয়েছি মেয়ের কী হয়েছে? কিন্তু হাসপাতাল থেকে কোনও স্পষ্ট করে উত্তর দেয়নি।” ওই দিন সন্দীপের (Sandip Ghosh) ভূমিকা কেমন ছিল তাই জানতে চায় সিবিআই। সন্দীপ অবশ্য তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, সকাল ১০টা নাগাদ বাড়িতে ছিলেন তিনি। সেই সময় হাসপাতাল থেকে সুমিত রায় তপাদার ফোন করেছিলেন। কিন্তু সেই সময় ফোন ধরতে পারেননি। এরপর কল ব্যাক করেন এবং জানতে পারেন দেহ উদ্ধার হয়েছে। এরপর হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেন। এরপর পথে যেতে যেতেই টালা থানার ওসিকে এবং এমএসভিপিকে ফোন করেন। সেই সঙ্গে ফোন করেন রোগী কল্যাণ সমিতির সুদীপ্ত রায়কে। একইভাবে চেস্ট মেডিসিনের বিভাগীয় প্রধানকেও ফোন করেছিলেন তিনি। সকাল ১১টায় হাসপাতালে পৌঁছান। ঘটনারক্রমের সঙ্গে সিডিআর, টাওয়ার লোকেশন ইত্যাদির বিষয়ে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ভূমিকা নিয়ে ইতিমধ্যে সুপ্রিম কোর্টও প্রশ্ন তুলেছে।

    আরও পড়ুনঃ আরজি করকাণ্ডের প্রতিবাদে এবার পুজোর অনুদান প্রত্যাখ্যান কলকাতার ক্লাবের

    অধ্যক্ষ হিসেব সন্দীপ দুর্নীতিগ্রস্ত (Sandip Ghosh)

    চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের মামলার পাশাপাশি একইভাবে হাসপাতলে (RG Kar Rape-Murder) আর্থিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাঁর অধ্যক্ষ থাকাকালীন হাসাপাতালে দুর্নীতি হওয়ায় সন্দীপের দিকেই অভিযোগের আঙুল উঠেছে। ওই হাসপাতালের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি আদালতে বলেন, “অধ্যক্ষ হিসেব সন্দীপ ঘোষ (Sandip Ghosh) ব্যাপক ভাবে দুর্নীতিগ্রস্ত লোক। চিকিৎসায় জৈব বর্জ্য দুর্নীতি, সরকারি টাকার দুর্নীতি, ভেন্ডার নির্বাচনে দুর্নীতি, স্বজনপোষণ, নির্মাণে আইন ভেঙে টেন্ডার দেওয়া ইত্যাদি কাজ করেছেন।” সিবিআই এই সূত্র ধরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। এর মধ্যে রবিবার তাঁর বাড়িতে আর্থিক অনিয়মের তদন্ত করার জন্য তল্লাশিও চালিয়েছিল সিবিআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share