Tag: bangla news

bangla news

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে ফের নিম্নচাপ, শনিবার পর্যন্ত হলুদ সতর্কতা, মৎস্যজীবীদের নিষেধাজ্ঞা

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে ফের নিম্নচাপ, শনিবার পর্যন্ত হলুদ সতর্কতা, মৎস্যজীবীদের নিষেধাজ্ঞা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী সাতদিন মাঝারি বৃষ্টির (Weather Update) পূর্বাভাস রয়েছে বঙ্গে। একই সঙ্গে ১২টি জেলায় রয়েছে হলুদ সর্তকতা (Yellow warning)। বঙ্গোপসাগরে এখনও রয়েছে একটি নিম্নচাপ। এর ফলে শনিবার পর্যন্ত সমুদ্র উত্তাল থাকবে। হাওয়া অফিস থেকে জানানো হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে ঘণ্টায় ৩৫ থেকে ৪৫ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে।

    বজ্রবিদ্যুৎ সহ মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর জানা গিয়েছে, আগামী সাতদিন কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে মাঝারি বৃষ্টিপাত (Weather Update) হবে। তবে কোথাও কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ সহ বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বিগত কয়েকদিন ধরে দক্ষিণবঙ্গে একাধিক এলাকায় বৃষ্টি হচ্ছে। মঙ্গলবার কলকাতা শহরের একাধিক জায়গায় বৃষ্টি হয়েছে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূমের একাধিক জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। একই ভাবে বৃহস্পতিবার দুই চব্বিশ পরগনা এবং দুই মেদিনীপুরে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। একাধিক জেলায় জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা (Yellow warning)।

    আরও পড়ুন: একসঙ্গে নবান্ন-লালবাজার-কালীঘাট অভিযান! বড় কর্মসূচির ডাক দিলেন শুভেন্দু

    কলকাতায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে

    অনুরূপ আবহাওয়ার পরিবেশ থাকবে উত্তরবঙ্গেও। উত্তরের দার্জিলিং, কালিম্পং বাদে বাকি জেলায় ভারী বৃষ্টির (Weather Update) তেমন কোনও সম্ভাবনা না থাকলেও হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে কলকাতায় তেমন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। বৃষ্টির কারণে শহরের তাপমাত্রা কিছুটা কম হয়েছে।বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ থাকায় ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৫৫ কিমি বেগে বাতাস বওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশা উপকূলে আগামী ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত এই উত্তাল পরিস্থিতি থাকবে। শুক্র ও শনিবার পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশার মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। সমুদ্র উত্তাল হতে পারে। প্রতি ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝোড়ো হাওয়া বইবে সমুদ্রে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: আরজি কর কাণ্ডে বিচারের দাবিতে বৃহস্পতিবার ৭ দিনের ধর্না বিজেপির, ঘোষণা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: আরজি কর কাণ্ডে বিচারের দাবিতে বৃহস্পতিবার ৭ দিনের ধর্না বিজেপির, ঘোষণা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার প্রতিবাদে বিজেপিকে ধর্নায় বসার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। এরপরই বুধবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) জানান, বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে বিজেপির ধর্না। আগামী ৭ দিন ধরে চলবে এই ধর্না কার্যক্রম। বুধবার এই মামলার শুনানি হয় বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের এজলাসে। 

    ধর্নার অনুমতি আদালতের

    আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে বিজেপির তরফে ধর্মতলায় অবস্থান বিক্ষোভ করতে চেয়ে কলকাতা পুলিশের কাছে আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু সেই আবেদনে সাড়া না পেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। এদিন শুনানিতে আদালত জানিয়েছে, ২৯ অগাস্ট থেকে ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে ধর্না (BJP Dharna) অবস্থান করতে পারবে গেরুয়া শিবির। কিন্তু কোনও অবস্থাতেই মঞ্চে এক হাজার জনের বেশি থাকা যাবে না। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ৭ দিনের এই ধর্না কর্মসূচি পালনের জন্য কলকাতা হাইকোর্টের তরফে বিজেপিকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, রাজ্যে আইনের শাসন নেই, সংবিধান নেই বলেও অভিযোগ করেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। প্রতিবাদ করতে হলেই হাইকোর্টে যেতে হয়। পাশাপাশি সুকান্ত আরও বলেন, ‘‘পুলিশ গুলি চালানো বন্ধ করতে পারে না অথচ বিজেপির মিছিল বন্ধ করতে যায়। বিজেপি নেতাদের পুলিশ গ্রেফতার করতে পারে কিন্তু অপরাধীকে নয়।’’ 

    রাজ্যপালকে চিঠি

    নবান্ন অভিযানে গ্রেফতার হওয়া ছাত্রদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকেও চিঠি দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। রাজ্যপালকে লেখা চিঠিতে সুকান্তর আবেদন দ্রুত ছাত্রদের মুক্ত করা হোক। রাজ্যপাল এ বিষয়ে যেন রাজ্য সরকারের সঙ্গ কথা বলে আর্জি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP Bangla Bandh: বন‍্ধের বিরুদ্ধে দায়ের জনস্বার্থ মামলা খারিজ, মামলাকারীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

    BJP Bangla Bandh: বন‍্ধের বিরুদ্ধে দায়ের জনস্বার্থ মামলা খারিজ, মামলাকারীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির বন‍্ধের (BJP Bangla Bandh) বিরোধিতা করে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করে আদালতে মুখ পুড়ল সঞ্জয় দাস নামে এক আইনজীবীর। আইনজীবীর করা জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। জনস্বার্থ মামলা করার জন্য মামলাকারীকে তীব্র ভর্ৎসনা করেন প্রধান বিচারপতি। একইসঙ্গে কড়়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    বনধের বিরুদ্ধে মামলা (BJP Bangla Bandh)

    নবান্ন অভিযানে পুলিশের হামলার প্রতিবাদে বিজেপির পক্ষ থেকে ১২ ঘণ্টার বাংলা বন‍্‍ধ (BJP Bangla Bandh) ডাকা হয়। মঙ্গলবারই বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বন‍্‍ধ ঘোষণা করেন। আর সেই বন‍্‍ধকে অবৈধ ঘোষণার দাবিতে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন আইনজীবী সঞ্জয় দাস। দেশের একাধিক হাইকোর্টের রায় উল্লেখ করে তিনি দাবি করেন, হঠাৎ করে ডাকা এই বন‍্‍ধ জনস্বার্থের পরিপন্থী। বুধবারই মামলাটির শুনানি হওয়ার কথা ছিল। নিয়ম মেনে এদিন সকালে জনস্বার্থ মামলাটি ওঠে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চে। মামলাকারীকে বিচারপতি প্রশ্ন করেন, তিনি যে নিজেকে জনহিতকারী এবং জনদরদি হিসাবে তুলে ধরেছেন, সেই সংক্রান্ত কোনও কাজের উদাহরণ পেশ করতে পারবেন কি? মানুষের জন্য তিনি কাজ করেছেন বা গরীব মানুষের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন সেই সংক্রান্ত কোনও উদাহরণ দিতে পারেননি মামলাকারী আইনজীবী। এর পরই মামলাটি খারিজ করে মামলাকারীকে তীব্র ভর্ৎসনা করেন প্রধান বিচারপতি। 

    আরও পড়ুন: বিজেপির ডাকা বন‍্ধে জেলায় জেলায় অবরোধ, সমর্থক-পুলিশ ধস্তাধস্তি

    জনস্বার্থ মামলায় নিষেধাজ্ঞা, ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

    এদিন আদালতে (Kolkata High Court) শুনানি চলাকালীন প্রধান বিচারপতি বলেন, “এই মামলার (BJP Bangla Bandh) মাধ্যমে আদালতকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। আইন প্রক্রিয়ার অপব্যবহার করেছেন মামলাকারী আইনজীবী। হাইকোর্টের বিচারপতিদের বিচার্য বিষয় পরিবর্তনের আবেদন করে একটি মামলা করেছিলেন। তিনি বিচারপতি অমৃতা সিনহার আদালত থেকে পুলিশি নিষ্ক্রিয়তা সংক্রান্ত মামলাগুলি সরানোর আবেদন করে মিথ্যা তথ্য আদালতে পরিবেশন করেছিলেন। সেই আবেদন আদালতের কাজে হস্তক্ষেপের সামিল। তাই, আদালত নির্দেশ দিচ্ছে, সঞ্জয় দাস কখনই আর কোনও জনস্বার্থ মামলা দায়ের করতে পারবেন না। সঙ্গে আদালতের কাজে হস্তক্ষেপের জন্য তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Bangla Bandh: শান্তিপূর্ণ অবস্থান সত্ত্বেও ২ বিজেপি বিধায়ককে গ্রেফতার মমতার পুলিশের

    BJP Bangla Bandh: শান্তিপূর্ণ অবস্থান সত্ত্বেও ২ বিজেপি বিধায়ককে গ্রেফতার মমতার পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবান্ন অভিযানে পুলিশি হামলায় তুলকালাম পরিস্থিতির প্রতিবাদে বুধবার বিজেপি ১২ ঘণ্টার বাংলা বন‍্‍ধ (BJP Bangla Bandh) ডাকে। সকাল ৬টা থেকে বন‍্‍ধ শুরু হয়। কোচবিহারে (Cooch Behar) বন‍্‍ধ পালন করতে গিয়ে আটক হন দুই বিজেপি বিধায়ক। তাঁদের জোর করে টেনে হিঁচড়ে পুলিশের গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়। এলাকায় বিশাল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা রয়েছে। 

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (BJP Bangla Bandh)

    এদিন সকালেই বিজেপির দুই বিধায়ক মালতী রাভা রায় এবং নিখিল রঞ্জন দে উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার বাস টার্মিনাসের সামনে আসেন। বাস আটকানোর চেষ্টা করেন। উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণের নতুন বাসস্ট্যান্ডের সামনে বিক্ষোভ অবস্থানে (BJP Bangla Bandh) বসেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। বাসের সামনে বসে পড়ে স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। এরপরই আটক করা হয় তুফানগঞ্জের বিধায়ক মালতী রাভা রায় ও কোচবিহার দক্ষিণ কেন্দ্রের বিধায়ক নিখিল রঞ্জন দে-কে। বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের টেনে-হিঁচড়ে পুলিশের গাড়িতে তোলা হয়। পরিস্থিতি ক্রমে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

    আরও পড়ুন: বিজেপির ডাকা বন‍্ধে জেলায় জেলায় অবরোধ, সমর্থক-পুলিশ ধস্তাধস্তি

    মালদায় সরব বিজেপি সাংসদ

    অন্যদিকে, এদিন সকালে পুরাতন মালদার বুলবুলি মোড় এলাকার ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করার চেষ্টা করেন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। সেই সময় উল্টোদিক থেকে তৃণমূলের একটি মিছিল আসে। তারা বনধের বিরোধিতায় মিছিল করছিল। দুই মিছিল সামনা-সামনি হয়ে যাওয়ায় সেখানে উত্তেজনার পরিস্থিতি তৈরি হয়। ধাক্কাধাক্কিতে জড়িয়ে পড়েন তৃণমূল ও বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। পুলিশের সামনেই চলে ধাক্কাধাক্কি। একে অপরকে ঠেলাঠেলি করতে শুরু করে দেন। প্রতিবাদে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে পুরাতন মালদা-নালাগোলা রাজ্য সড়কে বসে পড়েন মালদা উত্তরের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মু। বুলবুলি মোড় থেকে পুরাতন মালদায় যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন তিনি। সাংসদের অভিযোগ, বুলবুলি মোড়ে তাঁকে আটকে দেয় পুলিশ। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jay Shah: আইসিসিতে ইতিহাস, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত জয় শাহ

    Jay Shah: আইসিসিতে ইতিহাস, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত জয় শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা আইসিসির চেয়ারম্যান (ICC Chairman) নির্বাচিত হলেন জয় শাহ (Jay Shah)। গ্রেগ বার্কলের ছেড়ে যাওয়ার পর, ১ ডিসেম্বর থেকে আইসিসি চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব নিতে চলেছেন জয়। সর্বকনিষ্ঠ আইসিসি চেয়ারম্যান হতে চলেছেন তিনি। আমেদাবাদ ক্রিকেট বোর্ড থেকে শুরু, তারপর গুজরাট, বিসিসিআইয়ের দায়িত্ব সামলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের উন্নতির দায়িত্ব ৩৫ বছরের জয়  শাহের কাঁধে। তাঁর বিরুদ্ধে কেউ মনোনয়ন না জমা দেওয়ায়, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আইসিসি চেয়ারম্যান হলেন জয়।

    ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বাড়ানোই লক্ষ্য

    আইসিসির চেয়ারম্যান (ICC Chairman) নির্বাচিত হয়েই ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা আরও বাড়িয়ে তোলার বিষয়ে কাজ করার কথা বলেন অমিত শাহ পুত্র (Jay Shah)। জয় বলেন, ‘‘আমাদের প্রধান লক্ষ্য হল ক্রিকেটকে সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া, এর জনপ্রিয়তা আরও বাড়ানো। আমরা যেমন অতীত থেকে শিক্ষা নেব, তেমনই বিশ্বজুড়ে ক্রিকেটের প্রতি ভালবাসা বাড়ানোর লক্ষ্যে নতুন নতুন পরিকল্পনারও প্রয়োজন রয়েছে। লস অ্যাঞ্জেলস অলিম্পিক্সে ক্রিকেটের অন্তর্ভুক্তি আমাদের সেই লক্ষ্যের দিকে বড় পদক্ষেপ। আমি নিশ্চিত এর ফলে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা নতুন উচ্চতায় পৌঁছবে।’’

    টেস্ট ক্রিকেটের প্রচার

    জয় শাহ (Jay Shah) পরিষ্কার করে দিয়েছেন, টেস্ট ক্রিকেটকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। বোর্ডের এক বিবৃতিতে জয় শাহ বলেন, ‘‘টি-টোয়েন্টি স্বাভাবিকভাবে এক উত্তেজক ফর্ম্যাট। একইসঙ্গে এটাও গুরুত্বপূর্ণ যে, টেস্ট ক্রিকেটকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। সকলের কাছে এটার আলাদা প্রাধান্য রয়েছে।’’ জয় বলেন, ‘‘আমার মেয়াদ থাকাকালীন আমি আলাদা করে ট্যালেন্ট সার্চ (প্রতিভার অন্বেষণ) করতে চাই। আশা করি আমি এই প্রোগ্রামে সকলের সমর্থন পাব। আইসিসির চেয়ারম্যানের (ICC Chairman) দায়িত্ব আমাকে দেওয়ার জন্য আইসিসি বোর্ডের সদস্যদের আমি ধন্যবাদ জানাই। তাঁরা যে ভরসা দেখিয়েছেন, তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি সকলের প্রত্যাশা পূরণের চেষ্টা করব।’’

    আরও পড়ুন: ১০ বছরে ৫৩ কোটি অ্যাকাউন্ট! জনধন যোজনার দশম বর্ষপূর্তিতে অভিনন্দন মোদির

    জয় শাহের যাত্রা

    ক্রিকেট পরিচালনায় জয় শাহের (Jay Shah) যাত্রা শুরু হয় ২০০৯ সালে। কেন্দ্রীয় ক্রিকেট বোর্ড আমেদাবাদ (সিবিসিএ) এর সঙ্গে কাজ শুরু করেন। এরপর তিনি গুজরাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনে (GCA) যোগ দেন এবং ২০১৩ সালে এর যুগ্ম সম্পাদক হন। তারপর বিসিসিআই-এর দায়িত্ব নেন জয়। ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করার সময় তাঁর দক্ষতা এবং কঠোর পরিশ্রম সবাইকে মুগ্ধ করে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক এবং তাঁর পরিচালনার দক্ষতা তাঁকে এই অবস্থানে নিয়ে গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: একসঙ্গে নবান্ন-লালবাজার-কালীঘাট অভিযান! বড় কর্মসূচির ডাক দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: একসঙ্গে নবান্ন-লালবাজার-কালীঘাট অভিযান! বড় কর্মসূচির ডাক দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘দাবি এক- মমতার পদত্যাগ’, এই স্লোগানকে সামনে রেখেই এবার একসঙ্গে নবান্ন-লালবাজার-কালীঘাট অভিযানের ডাক দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আজ বুধবার, বন‍্‍ধ সফল করার আহ্বান জানিয়ে নন্দীগ্রামে বিরাট মিছিল করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (LoP West Bengal)। সেখানেই তিনি এই কর্মসূচির কথা জানান। তবে ঠিক কবে এমন কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে তার দিনক্ষণ অবশ্য ঘোষণা করেননি নন্দীগ্রামের বিধায়ক। স্লোগান দিতে দিতে এদিন শুভেন্দু বলেন, ‘‘দফা এক, দাবি এক, মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ। ছাত্রদের ওপর লাঠি চলল কেন? মমতা জবাব দাও। টিয়ার গ্যাসের শেল ছুড়লে কেন, মমতা জবাব দাও।’’ শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘বন‍্‍ধ সর্বাত্মক। চারদিক শুনশান। এটা বিজেপির বন‍্‍ধ নয়, সাধারণ মানুষের বন‍্‍ধ। এই সরকারের সময় হয়ে এসেছে।’’

    মমতাকে তীব্র আক্রমণ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    গতকাল মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের নবান্ন অভিযান কর্মসূচি নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘ছাত্রদের পাশাপাশি অভিভাবকরাও পথে নেমেছিলেন।’’ প্রসঙ্গত, আজ বুধবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস। এনিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘৭০ বছরের প্রবীণা আজকের সমাবেশে কী করতে যাবেন? উনি কি ছাত্রী?’’ শুভেন্দুর (LoP West Bengal) কথায়, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর জর্জিয়া ইউনিভার্সিটির ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়ো। ওঁর ভাইপো তথা ‘বাছুর’-এর এমবিএ ডিগ্রি ভুয়ো। তাঁরা আবার ছাত্র সমাবেশে কী বার্তা দেবেন?’’ শুভেন্দুর দাবি, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সিঙ্গুরে তাঁকে টেনে বের করা সুপ্রতিম সরকারকে এখন কলকাতার নগরপাল করতে চাইছেন। সে কারণে বিনীত গোয়েল যে কোনওভাবে মমতাকে তুষ্ট রাখতে চাইছেন।’’

    ভাটপাড়াতে গুলি চলল কেন, মমতা জবাব দাও

    অপর দিকে, বাংলা বন‍্ধের মধ্যেই ভাটপাড়ায় গুলি চলে। কানে গুলি লাগে এক ব্যক্তির। এই ঘটনাতেও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে জবাব চাইলেন বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘ভাটপাড়াতে গুলি চলল কেন, মমতা জবাব দাও।’’ এরপরেই ফের স্লোগান তুললেন, ‘‘জনতা রাজপথে, তৃণমূল হুঁশিয়ার।’’ পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের হয়ে যাঁরা নবান্ন চলো কর্মসূচি নিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম সায়ন লাহিড়িকে মঙ্গলবার একটি নিউজ চ্যানেলের অফিসের বাইরে থেকে পুলিশ গ্রেফতার করে। এনিয়ে শুভেন্দু বলেন, ‘‘সায়নের পাশে আমরা আছি। সায়নের পরিবার আদালতে গিয়েছে। চার ছাত্রকে গতকাল মুক্তি দিয়েছে। তবে অ্যারেস্ট মেমো বা ওয়ারেন্ট দেখাতে হবে, কেন গ্রেফতার করা হয়েছিল।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jan Dhan Yojana: ১০ বছরে ৫৩ কোটি অ্যাকাউন্ট! জনধন যোজনার দশম বর্ষপূর্তিতে অভিনন্দন মোদির

    Jan Dhan Yojana: ১০ বছরে ৫৩ কোটি অ্যাকাউন্ট! জনধন যোজনার দশম বর্ষপূর্তিতে অভিনন্দন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী জনধন যোজনার (Pradhan Mantri Jan Dhan Yojana) ১০ বছর পূর্ণ হল। এক দশকেই  জনধন যোজনায় উপভোক্তার সংখ্যা বর্তমানে ৫৩.১৩ কোটি। অর্থ মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, জনধন অ্যাকাউন্টে মোট জমা হওয়া অর্থের পরিমাণ ২ লক্ষ ৩১ হাজার ২৩৬ কোটি টাকা। প্রায় ১৫ গুণ ডিপোজিট বেড়েছে জনধন (Jan Dhan Yojana) অ্যাকাউন্টে। এদিন এই প্রকল্পের সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। একইসঙ্গে উপভোক্তাদের অভিনন্দন জানান তিনি। 

    প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

    কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, জনধন যোজনার (Jan Dhan Yojana) অন্তর্গত ৫৩ কোটি গ্রাহকের মধ্যে ৫৫.৬ শতাংশই মহিলা। ৫৩ কোটি গ্রাহকের মধ্যে ৬৬.৬ শতাংশ গ্রাম ও শহরাঞ্চলের বাসিন্দা। এদিন সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লেখেন, “আজ জনধনের ১০ বছর পূর্তি হল। সকল উপভোক্তাদের অভিনন্দন। যাঁরা এই প্রকল্পকে সফল করতে পরিশ্রম করেছেন, তাঁদেরও অনেক অভিনন্দন। জনধন যোজনা দেশের কোটি কোটি মানুষকে, বিশেষ করে মহিলা, যুব ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণিকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও সম্মান দিয়েছে।”

    জনধন যোজনা কী

    ভারতীয় নাগরিকদের জন্য ব্যাঙ্কিং পরিষেবায় ব্যাপক পরিবর্তন এনেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০১৫ সালে সকলের জন্য প্রধানমন্ত্রী জনধন যোজনার (Pradhan Mantri Jan Dhan Yojana) ঘোষণা করা হয়। সে বছর স্বাধীনতা দিবসে এই প্রকল্প চালুর পর থেকে ২৮ অগাস্ট থেকেই শুরু হয়ে যায় জনধন অ্যাকাউন্ট ওপেনিং। যার ফলে কয়েক কোটি মানুষ প্রথমবার ব্যাঙ্কিং পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত হয়ে যান। ব্যাঙ্কের গ্রামীণ ও শহরের ব্রাঞ্চের ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা অ্যাকাউন্ট হতে থাকে। তবে এই প্রকল্পে যে কোনও ভারতীয় নাগরিক গ্রাম হোক বা শহরের জনধন অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। বড় ব্যাঙ্কেই যে যেতে হবে তার কোনও মানে নেই, ছোট ব্যাঙ্ক বা কোনও ব্যাঙ্কের কাস্টমার সার্ভিস পয়েন্ট থেকেও এই খাতা খোলা যায়।

    জনধন যোজনার সুবিধা

    জনধন যোজনায় (Jan Dhan Yojana) যদি অ্যাকাউন্ট খোলা হয় তাহলে কোনও মিনিমাম ব্যালান্সের ঝামেলা থাকে না অ্যাকাউন্ট সম্পূর্ণ খালি করলেও কোনও চার্জ কাটা হয় না। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকলে এটিএম কার্ড বা ডেবিট কার্ড পাওয়া যায়। এরফলে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকলেও টাকা তোলা যায়। এছাড়া অনলাইনেও পেমেন্ট করা যায়। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জনধন যোজনার অ্যাকাউন্ট থাকলে ডেবিট কার্ডের জন্য কোনও চার্জ কাটা হয় না। আপনি যদি ব্যাঙ্ক থেকে লোন নিতে চান তাহলে অনেক ডকুমেন্ট রেডি করতে হয়। তাছাড়াও ঋণ পেতে গেলে ক্রেডিট স্কোর ভালো হতে হয়। তবে এক্ষত্রে ক্রেডিট স্কোরের কোনও ঝামেলা নেই, বরং অ্যাকাউন্ট থাকা টাকার ওপরে ভিত্তি করেই লোন পাওয়া যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: ‘‘নবান্ন অভিযানে জাতীয় পতাকার অবমাননা হয়েছে’’, মমতার সরকারকে তোপ রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: ‘‘নবান্ন অভিযানে জাতীয় পতাকার অবমাননা হয়েছে’’, মমতার সরকারকে তোপ রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছাত্র সমাজের নবান্ন অভিযানে (Nabanna Abhijan) পুলিশের হামলা নিয়ে রাজ্য সরকারকে তীব্র আক্রমণ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে থাকা আন্দোলনকারীদের ওপর কীভাবে আক্রমণ চালাল পুলিশ? এতে জাতীয় পতাকাকে অপমান করা হয়েছে বলে জানান তিনি। রাজ্যপালের মতে, কলকাতার রাস্তায় যা হয়েছে, তা গণতান্ত্রিক ভাবে জয়ী সরকারের কাছ থেকে আশা করা যায় না। এই প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণের কথাও মনে করিয়ে দিয়েছেন রাজ্যপাল। সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণের প্রসঙ্গ তুলে তিনি জানান, শান্তিপূর্ণ আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না।

    জাতীয় পতাকার অবমাননা!

    মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি এক ভিডিও বার্তায় রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচিত সরকার থেকে এটা প্রত্যাশা ছিল না। নিরীহ প্রতিবাদীরা সম্ভবত কোনও রাজনৈতিক দলের ছিলেন না। তাঁদের হাতে জাতীয় পতাকা ছিল। কিন্তু, তাঁদের ওপর আক্রমণ চালাল পুলিশ। ‘উই ওয়ান জাস্টিস’ স্লোগানে মুখরিত প্রতিবাদকারীদের জলকামান দ্বারা আঘাত করা হয়েছে। লাঠিপেটা করা হয়েছে পুলিশ দ্বারা। তাঁদের হাতে ভারতের জাতীয় পতাকা ছিল। জল কামান চালিয়ে জাতীয় পতাকা ওপর আক্রমণ করা হয়েছে। রক্তাক্ত হয়েছেন প্রতিবাদীরা। জাতীয় পতাকার অবমাননা করা হয়েছে। জাতীয় সম্মানকে অপমান করা হয়েছে। এটা শেষের শুরু। তা-ই হওয়া উচিত। বিদায় হিংসা, খুন। বাংলা হিংসামুক্ত হওয়া উচিত। এখানে সরকার অপরাধীদের রক্ষা করছে। এই খুনের খেলা বন্ধ হোক।”

    আরও পড়ুন: বিজেপির ডাকা বন‍্ধে জেলায় জেলায় অবরোধ, সমর্থক-পুলিশ ধস্তাধস্তি

    নির্যাতিতার বিচার চেয়ে মানুষ কী পেল?

    রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বলেন, “নির্যাতিতার বিচার চেয়ে মানুষ কী পেল? লাঠিচার্জ, মারধর, কাঁদানে গ্যাস, জলকামান! মনে রাখতে হবে, বিচার চেয়ে এই দাবি উঠে এসেছে কবিগুরুর বাংলায়। অথচ রবীন্দ্রনাথের বাংলায় তিনি নিজেই বলেছিলেন, ‘চিত্ত যেথা ভয়শূন্য উচ্চ যেথা শির।’ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু দিল্লি চলো ডাক দিয়েছিলেন। আর আজকে নির্যাতিতার বিচারের দাবিতে নবান্ন চলো ডাক দিয়েছিলেন নিরীহ আন্দোলনকারীরা। কিন্তু, তাঁদের ওপরে আক্রমণ চালানো হল। খুন, ধর্ষণ, অন্যায়, অত্যাচার, অবিচার সমস্তটাই বন্ধ করতে হবে। বাংলাকে অন্যায় অত্যাচার খুন, ধর্ষণ মুক্ত হতে হবে। এই নৃশংসতা ধ্বংসের খেলা বন্ধ করতে হবে। বিচারের দাবিতে, মানুষ সরব হয়েছেন। মানুষকে বিচার দিতেই হবে। বিচার পাওয়া মানুষের জন্মগত অধিকার। মনে রাখবেন সত্য এবং অপরাধ চিরদিন চাপা রাখা যায় না। একদিন না একদিন প্রকাশ পাবেই। ঠিক তেমনি আরজি করে নির্যাতিতাও বিচার পাবেন। আমরা এই পরিবেশ থেকে দ্রুত কাটিয়ে উঠতে পারব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP Bangla Bandh: গৃহবন্দি সজল ঘোষ, বাড়ি ঘিরে বিশাল পুলিশ বাহিনী, পাল্টা পাহারা মহিলাদের

    BJP Bangla Bandh: গৃহবন্দি সজল ঘোষ, বাড়ি ঘিরে বিশাল পুলিশ বাহিনী, পাল্টা পাহারা মহিলাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন‍্ধের দিন (BJP Bangla Bandh) সকাল থেকেই বিজেপি নেতা সজল ঘোষের (Sajal Ghosh) বাড়ি ঘিরে রাখল বিশাল পুলিশ বাহিনী। বুধবার সকাল থেকে বন‍্ধের সমর্থনে সজল ঘোষ নিজের এলাকায় মিছিল শুরু করেন। এই সময়ে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁকে বাধা দেয় বলে অভিযোগ। এরপরে সজল ঘোষ বাড়িতে চলে যান। তারপরেই তাঁর বাড়ি ঘিরে ধরে বিশাল পুলিশ বাহিনী। অন্যদিকে, সজল ঘোষের এলাকার মহিলারা পাল্টা বাড়ির সামনে পাহারা দিতে শুরু করেন, যাতে বিজেপি নেতাকে পুলিশ তুলতে না পারে।

    কী বলছেন সজল ঘোষের পাড়ার মহিলা?

    সজল ঘোষের সপক্ষে দাঁড়ানো এক মহিলা বিক্ষোভকারী বলেন, ‘‘আমাদের একজন মহিলা বন্ধুকে যেমন হেঁচড়াতে হেঁচড়াতে নিয়ে গেল, ঠিক একইভাবে সজল ঘোষকেও একবার হেঁচড়াতে হেঁচড়াতে নিয়ে গিয়েছিল। আমাদের ওপর দিয়ে সজল ঘোষকে (Sajal Ghosh) নিয়ে যেতে হবে।’’ সজল ঘোষের বাড়ির সামনে হাজির হন ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ও। সজল ঘোষের বাড়ির বাইরে এত পুলিশ নিয়ে ইতিমধ্যে উঠতে শুরু করছে প্রশ্নও। কেউ কেউ বলছেন, এই পুলিশই আরজি করে সক্রিয় থাকলে এমন কাণ্ড হত না।

    কী বলছেন সজল ঘোষ?

    এই পরিস্থিতিতে ঘরে আটকা পড়া সজল বলেন, ‘‘আমি চাই পুলিশ এখানে থাকুক। আমাদের আন্দোলনকারীরা বাকি জায়গায় আন্দোলন করুক। আমাকে যা করার করুক। দরজা ভেঙে নিয়ে যাক না। পালিয়েছি নাকি? আমি চাইলে এখনও পালাতে পারি। কিছু করতে পারবে না। কিন্তু, পালাব না।’’

    বুধবার সকালের ঘটনা (BJP Bangla Bandh) 

    আজ বুধবার সকালে সজল ঘোষ বের হন বন‍্ধের সমর্থনে। দোকানদারদের উদ্দেশে বলতে থাকেন, ‘দাদা আজ বন‍্‍ধ’, ‘বাকি দিনগুলি ভালো কাটাতে গেলে একটা দিন কষ্ট করতে হবে’। এক মিষ্টির দোকানেও ঢুকতে দেখা যায় সজলকে। সেখানে তিনি বলেন, ‘‘এই লড়াই আমার একার নয়। এই লড়াই সবার।’’ এই সময় হঠাৎ করেই দেখা যায় একদল তৃণমূল কর্মী সমর্থক এসে ঝামেলা শুরু করেন, ‘বন‍্‍ধ কীসের?’, ‘কোনও বন‍্‍ধ হবে না’, ইত্যাদি বলতে শুরু করেন। এরপরেই তাঁরা বিজেপির (BJP Bangla Bandh) মিছিলে ঝাঁপিয়ে পড়েন বলে অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • BJP Bangla Bandh: ভাটপাড়ায় বিজেপি নেতার গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি, বোমাবাজি! জখম ৩

    BJP Bangla Bandh: ভাটপাড়ায় বিজেপি নেতার গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি, বোমাবাজি! জখম ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির ডাকা ১২ ঘণ্টার বাংলা বন‍্ধের (BJP Bangla Bandh) মধ্যেই চলল গুলি। বোমাবাজি করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। বুধবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার ভাটপাড়ায়। সাত সকালে এই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। গুরুতর জখম ব্যক্তি বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্গু পাণ্ডের গাড়ির চালক। তিনিও বিজেপি কর্মী বলে দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জখম বিজেপি কর্মীর রক্তবমি হচ্ছে, অবস্থা আশঙ্কাজনক।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (BJP Bangla Bandh)

    বিজেপির ডাকা বন‍্‍ধ (BJP Bangla Bandh) সমর্থন করতে রাজ্যের অন্যান্য প্রান্তের মতো ভাটপাড়ায় (Bhatpara) বিজেপি কর্মীরা রাস্তায় নামেন। বন‍্‍ধ বানচাল করতে তৃণমূলের লোকজনও জমায়েত হন। এদিন সকালে ভাটপাড়ায় বিজেপির পক্ষ থেকে মিছিলের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই মিছিলে যোগ দিতেই কাঁকিনাড়া থেকে গাড়ি করে বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্গু পাণ্ডে যাচ্ছিলেন। ঘোষপাড়া রোডে তাঁর গাড়়ি যাওয়ার সময় বেশ কিছুটা দূরে তৃণমূলের লোকজন জমায়েত করেছিলেন। আচমকা সেই জমায়েত থেকে এক যুবক বিজেপি নেতার গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায় বলে অভিযোগ। সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি চালকের ডান কান ঘেঁষে গুলি বেরিয়ে যায়। এরপর গাড়ি লক্ষ্য করে ইট, পাথর ছোড়া হয়। বোমাবাজিও করা হয় বলে অভিযোগ। বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্গু পাণ্ডে বলেন, ‘‘বন‍্ধের সমর্থনে দলীয় মিছিলে যোগ দিতে যাচ্ছিলাম। তখনই হামলার ঘটনা ঘটে। পাথর ছোড়ার সঙ্গে এভাবে গুলি, বোমা ছুড়বে তা ভাবতে পারিনি। গাড়ির চালক সহ আমরা তিনজন জখম হয়েছি। দুজনের চোট গুরুতর। হাসপাতালে তাঁদের ভর্তি করা হয়েছে।’’

    আরও পড়ুন: বিজেপির ডাকা বন‍্ধে জেলায় জেলায় অবরোধ, সমর্থক-পুলিশ ধস্তাধস্তি

    পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন অর্জুনের

    বিজেপির প্রাক্তন সাংসদ অর্জুন সিং ঘটনার খবর পেয়ে হাসপাতালে আসেন। তিনি বলেন, ‘‘বন‍্‍ধ (BJP Bangla Bandh) বানচাল করতে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা রাস্তায় নেমেছে। তৃণমূল বিধায়ক সোমনাথ শ্যামের নির্দেশে গুলি চালানো হয়েছে। ছয়-সাত রাউন্ড গুলি চালানো হয়েছে। বিজেপি নেতার গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি, বোমাও ছোড়া হয়েছে। তাতে দুজন জখম হয়েছে। এছাড়া বিজেপি নেতার অল্পবিস্তর চোট লেগেছে। সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতেই তৃণমূল এই হামলা চালিয়েছে। আর প্রকাশ্যে গুলি চালানো হলেও পুলিশ নীরব দর্শক ছিল। পুলিশ তৃণমূলের তাঁবেদারি করছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share