Tag: bangla news

bangla news

  • Violence Against Hindus: প্রশাসনের মৌখিক আশ্বাসই সার! বাংলাদেশে অত্যাচারিত হয়েই চলেছেন হিন্দুরা

    Violence Against Hindus: প্রশাসনের মৌখিক আশ্বাসই সার! বাংলাদেশে অত্যাচারিত হয়েই চলেছেন হিন্দুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ছাড়ার পর থেকেই বাংলাদেশ অশান্ত। অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে শুরু হয় হিন্দু সহ (Violence Against Hindus) অন্যান্য সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পরও সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার বন্ধ হয়নি। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর ভয়াবহ আক্রমণ ও নির্যাতনের ঘটনা বেড়েই চলেছে। দেশের মোট জনসংখ্যার মাত্র ৮ শতাংশ হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ এখন গভীর বিপদের মুখে পড়েছেন। সামাজিক মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে, হিন্দু পরিবারগুলি তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হচ্ছে, মন্দিরগুলি ভাঙচুর করা হচ্ছে।

    হিন্দুরাই হিংসার লক্ষ্য

    শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর থেকে এই হত্যাকাণ্ডে ইতিমধ্যেই শত শত প্রাণহানি ঘটেছে, এবং বিভিন্ন জেলা থেকে গণপিটুনি ও নৃশংস হামলার খবর পাওয়া গিয়েছে। দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে অন্তত ৫২টি জেলায় সাম্প্রতিককালে তীব্র সাম্প্রদায়িক হিংসা (Violence Against Hindus) দেখা গিয়েছে। হরধন রায়ের মতো কাউন্সিলরদের গণপিটুনির শিকার হতে হয়েছে, মেহেরপুরের ইসকন মন্দিরগুলিতে ভাঙচুর চালানো হয়েছে, পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে আরও নানা মন্দির। বাংলাদেশে এই ঘটনা নতুন নয়।  ১৯৭০-এর দশকের শুরুর দিকেও বাংলাদেশি হিন্দুরা এই ধরনের হিংসার শিকার হন। ১৯৫১ সালে বাংলাদেশ হিন্দু জনসংখ্যা ছিল প্রায় ২২ শতাংশ। এরপর থেকে কমতে থাকে হিন্দুদের সংখ্যা। তাদের অনেকেই ভারতে পালিয়ে এসেছেন বলেও জানা গিয়েছে।

    ভারতে প্রভাব

    আগেও হামলা হয়েছে বাংলাদেশের হিন্দু (Violence Against Hindus)  এবং মন্দিরের উপরে। শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পরে সেখানে নতুন করে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণ শুরু হয়েছে।  বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচার ভারতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। ইতিমধ্যে হাজার হাজার হিন্দু বাংলাদেশ থেকে ভারতে চলে এসেছেন। বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষার জন্য সেদেশের অর্তর্বর্তী সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আন্তর্জাতিক স্তরে এ বিষয়ে অবিলম্বে পদক্ষেপ করারও দাবি জানিয়েছেন মোদি। রাষ্ট্রসঙ্ঘ বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর হওয়া অত্যাচারের নিন্দা করেছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে সংখ্যালঘুদের স্বার্থ দেখার কথাও বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: নভেম্বরেই রাজ্যসভায় পাশ হবে ওয়াকফ সংশোধনী বিল? আত্মবিশ্বাসী মোদি সরকার

    সংখ্যালঘুদের আর্তনাদ

    নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন প্রতিশ্রুতি দিয়েছে যে যেভাবেই হোক আইন-শৃঙ্খলা যথাযথভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে, কিন্তু এখনও পর্যন্ত সে দেশে অরাজক পরিস্থিতি বজায় রয়েছে। এর প্রতিবাদে রাস্তায় (Bangladesh) নেমেছেন সেখানের হিন্দুরা। এই হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে আগেই তাঁরা মিছিল করেছেন ঢাকা এবং চট্টগ্রামে। হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে এবার একটি বৈঠক করতে চলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনূস। প্রাণভয়ে ভীত হিন্দুরা তাঁদের দাবি জানাতে চলেছেন সেই বৈঠকে। তবে লাভ কতটা হবে, তা সময়ই বলবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: মেহেরপুর ইসকন মন্দিরে মুসলিমদের আক্রমণ, বাঁচতে কুয়োতে ঝাঁপ হিন্দুদের!

    Bangladesh Crisis: মেহেরপুর ইসকন মন্দিরে মুসলিমদের আক্রমণ, বাঁচতে কুয়োতে ঝাঁপ হিন্দুদের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) মেহেরপুর ইসকন মন্দিরে (Meherpur ISKCON temple) কট্টর মৌলবাদী মুসলিমদের দ্বারা সংগঠিত দাঙ্গা থেকে বাঁচতে হিন্দুরা একটি কুয়োয় ঝাঁপ দেন। এই পৈশাচিক হামলার বিবরণ সংবাদমাধ্যমের দৌলতে প্রকাশ্যে এসেছে। এই মর্মান্তিক ঘটনা প্রমাণ করে দেয়, শেখ হাসিনা পদত্যাগ করার পর সেই দেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর কতটা নির্মম অত্যাচার নেমে এসেছে। সেনাবাহিনী এবং অন্তর্বর্তী সরকার মৌখিক নিরাপত্তার কথা বললেও, হিন্দু ধর্মের মানুষের জনজীবন এখনও বিপন্ন। আইনের শাসন নেই ওপার বাংলায়। প্রতিবাদে একাধিক শহরে লক্ষ লক্ষ হিন্দুদের বিক্ষোভে নেমেছেন।

    ভিডিওতে কী দেখা গিয়েছে (Bangladesh Crisis)?

    জানা গিয়েছে, ভিডিওটি ৫ অগাস্টের। সেদিন বাংলাদেশ অগ্নিগর্ভ ছিল, গণভবনে চলছিল লুট, প্রায় সব থানা হয়ে গিয়েছিল পুলিশ শূন্য! এমন অবস্থায় কট্টর ইসলামি মৌলবাদীরা মেহেরপুর (Bangladesh Crisis) ইসকন মন্দিরে (Meherpur ISKCON temple) নৃশংস হামলা চালায়। হামলার কয়েকদিন পর একটি ভিডিও সামনে এসেছে। ইতিমধ্যে একাধিক সংবাদ মাধ্যম সেই ভিডিওকে সম্প্রচার করছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, হিন্দু ধর্মগ্রন্থ পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, মন্দিরের মূর্তিগুলিকে ভাঙচুর করা হয়েছে। এমন অবস্থায় মন্দিরে আটকে থাকা হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরা জীবন বাঁচাতে কুয়োর জলে ঝাঁপ দিয়ছিলেন। জানা গিয়েছে, মোট ১৬-১৭ জন মানুষ কুয়োতে ঝাঁপ দিয়েছিলেন। পরে মন্দিরের আশেপাশের লোকজন দড়ি ফলে কুয়ো থেকে ঝাঁপ দেওয়া সমস্ত হিন্দুকে বের করে নিয়ে আসেন। মন্দিরের মুখপাত্র সুমোহন মুকুন্দ দাসও আক্রান্ত হয়েছিলেন।

    ১৯৭১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত অত্যাচারের শিকার হিন্দুরা

    মেহেরপুরের (Meherpur ISKCON temple) ইসকন মন্দিরের পাশাপাশি ওইদিন ১টি কালী মন্দির ও ২টি দুর্গা মন্দির লুটপাট ও ভাংচুর করা হয়। ১০টির বেশি হিন্দু বাড়ি এবং ৮/৯টি হিন্দু মালিকানাধীন দোকান লুট করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ২ জন হিন্দু মেয়েকে অপহরণ করা হয়। মন্দিরের মুখপাত্র সুমোহন মুকুন্দ দাস পরিস্থিতির ভয়াবহ বিবরণ দিয়ে বলেন, “উগ্র মুসলিম মৌলবাদীরা আমাদের ইসকন মন্দিরকে টার্গেট করেছে এবং ভাঙচুর করেছে। মন্দিরের ভেতরেও বোমা ছোড়া হয়। সারা রাত আমাদের জঙ্গলে লুকিয়ে থাকতে হয়েছিল, যখন আমরা কারও বাড়িতে আশ্রয় চাইছিলাম তারা বলেছিল, আমরা যদি আপনাকে আশ্রয় দিই তাহলে মুসলমানরা আমাদের বাড়ি জ্বালিয়ে দেবে। ১৯৭১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত, হিন্দুরা সর্বদা অত্যাচারের (Bangladesh Crisis) শিকার হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ অনুপ্রবেশ রুখতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মোতায়েন ৭০ হাজার বিএসএফ জওয়ান

    প্রতিবাদে লক্ষ লক্ষ হিন্দুদের বিক্ষোভ

    শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর থেকেই বাংলাদেশে হিন্দুরা ইসলামি মৌলবাদীদের হাতে ক্রমাগত হামলার সম্মুখীন হচ্ছে। মুসলিম মৌলবাদীরা ক্রমাগত হিন্দুদের বাড়িঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং মন্দিরকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে ব্যাপক নির্যাতন করছে। গত কয়েক দিনে হিন্দুরা, বাংলাদেশে চট্টগ্রামের (Bangladesh Crisis) চিরাগী পাহাড় মোড়, বগুড়ার সাত মাথার মোড়, ঢাকার শাহবাগ, খুলনার শিববাড়ি এবং গোপালগঞ্জ সহ একাধিক জায়গায় লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাবেশ করে গণ বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে এই নির্যাতনের বিরুদ্ধে। হিন্দুদের মূল শ্লোগান ছিল, ‘আমার মাটি আমার দেশ, বাংলা ছেড়ে যাব ক্যান।’ একই ভাবে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা, আসানসোল, কল্যাণী, শিলিগুড়ি, কোচবিহার সহ একাধিক জায়গায় বাংলাদেশে হিন্দু নিধনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হিন্দু সংগঠন আরএসএস-এর পক্ষ থেকেও ভারত সরকারকে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানানো হয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIRF 2024: দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির র‍্যাঙ্কিং প্রকাশিত, জায়গা পেল রাজ্যের কোনগুলি?

    NIRF 2024: দেশের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির র‍্যাঙ্কিং প্রকাশিত, জায়গা পেল রাজ্যের কোনগুলি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান ১২ অগাস্ট সমস্ত বিভাগের জন্য ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্কিং ঘোষণা করেছেন। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশন্যাল র‍্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক বা এনআইআরএফ (NIRF 2024) র‍্যাঙ্কিং তালিকাগুলি এখন nirfindia.org-এ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে। নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্কিং (India Ranking) ঘোষণা করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। র‍্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্কের নবম সংস্করণে মোট ১০ হাজার ৮৮৫টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। ২০১৬ সালে প্রথম সংস্করণ থেকে ২০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আইআইটি মাদ্রাজ সামগ্রিক বিভাগে শীর্ষে (NIRF 2024)

    এনআইআরএফ -এর র‍্যাঙ্কিং (NIRF 2024) তালিকা ১৬টি বিভিন্ন বিভাগের জন্য প্রকাশ করা হয়েছে। এই বছর তিনটি নতুন বিভাগ- রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়, দক্ষতা বিশ্ববিদ্যালয় এবং উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় যুক্ত করা হয়েছে। অন্যান্য বিভাগগুলির মধ্যে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, প্রকৌশল, ব্যবস্থাপনা, ফার্মেসি, চিকিৎসা, ডেন্টাল, আইন, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা, কৃষি ও সংশ্লিষ্ট খাত এবং উদ্ভাবন। আইআইটি (IIT) মাদ্রাজ সামগ্রিক বিভাগে শীর্ষে রয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আইআইএসসি (IISC) বেঙ্গালুরু। আর তৃতীয় স্থানে (IIT) বম্বে আইআইটি। ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগেও শীর্ষে আইআইটির মাদ্রাজ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি এবং তৃতীয় স্থানে আইআইটি বম্বে।

    আরও পড়ুন: আরজি কর-কাণ্ডে আজ পথে বুদ্ধিজীবীরা, বিচারের দাবিতে নাগরিক মিছিল রুখল পুলিশ

    চিকিৎসা বিভাগে এইমস (AIIMS) দিল্লি শীর্ষে (NIRF 2024) 

    চিকিৎসা বিভাগের জন্য, এইমস (AIIMS) দিল্লি শীর্ষে স্থান পেয়েছে। দ্বিতীয় স্থানটি পিজিআইএমইআর চণ্ডীগড় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভেলোর খ্রিস্টান মেডিক্যাল কলেজ। দিল্লি এইমস স্বাস্থ্য বিভাগে টানা সাত বছর ধরে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে এবং আইআইএম (IIM) আমেদাবাদ ধারাবাহিকভাবে পাঁচ বছর ধরে ম্যানেজমেন্ট বিভাগে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। এছাড়াও বেঙ্গালুরুর আইআইএসসি (IISC) আবার র‍্যাঙ্কিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। জেএনইউ (JNU) এবং জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আইআইএসসি (IISC) বেঙ্গালুরু ‘সামগ্রিক’ বিভাগে দ্বিতীয়-সেরা প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃত হয়েছে।

    ভারতে সামগ্রিকভাবে শীর্ষ ১০টি প্রতিষ্ঠান এবং নীচের প্রতিটি বিভাগ থেকে শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলি দেখুন:

    এনআইআরএফ (NIRF 2024) র‍্যাঙ্কিং : ‘সামগ্রিক’ বিভাগে শীর্ষ ১০টি প্রতিষ্ঠান। এক নম্বরে রয়েছে আইআইটি (IIT) মাদ্রাজ। দ্বিতীয় নম্বরে রয়েছে আইআইএসসি (IISC) বেঙ্গালুরু। তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইআইটি (IIT) বম্বে। চতুর্থ স্থানে রয়েছে আইআইটি (IIT) দিল্লি। পঞ্চম স্থানে আইআইটি (IIT) কানপুর। ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে আইআইটি (IIT) খড়গপুর। সপ্তম স্থানে এইমস (AIIMS) দিল্লি। অষ্টম স্থানে আইআইটি (IIT) রুরকি। নবম স্থানে আইআইটি (IIT) গুয়াহাটি। আর দশম স্থানে রয়েছে জেএনইউ।

     ভারতের শীর্ষ ৫টি ‘বিশ্ববিদ্যালয়'(NIRF 2024) 

    প্রথম: আইআইএসসি (IISC) বেঙ্গালুরু, কর্নাটক।

    দ্বিতীয়: জেএনইউ (JNU), দিল্লি।

    তৃতীয়: জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (জেএমআই), দিল্লি।

    চতুর্থ: মণিপাল অ্যাকাডেমি অফ হায়ার এডুকেশন (MAHE), কর্নাটক।

    পঞ্চম: বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় (BHU), উত্তরপ্রদেশ।

     ভারতের শীর্ষ ১০টি ইঞ্জিনিয়ারিং’ প্রতিষ্ঠান (NIRF 2024) 

    প্রথম: আইআইটি,(IIT) মাদ্রাজ, তামিলনাডু।

    দ্বিতীয়: আইআইটি (IIT) দিল্লি।

    তৃতীয়: আইআইটি (IIT) বম্বে, মহারাষ্ট্র।

    চতুর্থ: আইআইটি (IIT) কানপুর, উত্তরপ্রদেশ

    পঞ্চম: আইআইটি (IIT) খড়গপর, পশ্চিমবঙ্গ।

    ষষ্ঠ: আইআইটি (IIT) রুরকি, উত্তরাখণ্ড।

    সপ্তম: আইআইটি (IIT) গুয়াহাটি, অসম।

    অষ্টম: আইআইটি (IIT) হায়দরাবাদ, তেলঙ্গানা।

    নবম: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (NIT) তিরুচিরাপল্লি, তামিলনাডু।

    দশম: ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটি) বারাণসী (আইআইটি-বিএইচইউ)

     

    ভারতের শীর্ষ ১০টি ‘ম্যানেজমেন্ট’ প্রতিষ্ঠান (NIRF 2024) 

    প্রথম: আইআইএম আমেদাবাদ, গুজরাট।

    দ্বিতীয়: আইআইএম, বেঙ্গালুরু, কর্নাটক।

    তৃতীয়: আইআইএম কোঝিকোড, কেরল।

    চতুর্থ: আইআইটি দিল্লি।

    পঞ্চম: আইআইএম কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ।

    ষষ্ঠ: আইআইএম মুম্বই, মহারাষ্ট্র।

    সপ্তম: আইআইএম লখনউ, উত্তরপ্রদেশ।

    অষ্টম: আইআইএম ইন্দোর, মধ্যপ্রদেশ।

    নবম: জেভিয়ার স্কুল অফ ম্যানেজমেন্ট জামশেদপুর, ঝাড়খণ্ড।

    দশম: আইআইটি বম্বে, মহারাষ্ট্র।

     

    ভারতের শীর্ষে ১০টি ‘ফার্মেসি’ প্রতিষ্ঠান (NIRF 2024) 

    প্রথম: জামিয়া হামদর্দ, দিল্লি।

    দ্বিতীয়: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফার্মাসিউটিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (NIPER) হায়দরাবাদ, তেলঙ্গানা।

    তৃতীয়: বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্স (বিআইটিএস) পিলানি, রাজস্থান

    চতুর্থ: জেএসএস কলেজ অফ ফার্মেসি – উটি, তামিলনাডু

     

    ভারতে শীর্ষ ১০ টি ‘কলেজ’ (NIRF 2024) 

    প্রথম: হিন্দু কলেজ, দিল্লি।

    দ্বিতীয়: মিরান্ডা হাউস, দিল্লি।

    তৃতীয়: সেন্ট স্টিফেন কলেজ, দিল্লি।

    চতুর্থ: রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ শতবর্ষী কলেজ, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ।

    পঞ্চম: আত্মা রাম সনাতন ধর্ম কলেজ, দিল্লি।

    ষষ্ঠ: সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ।

    সপ্তম: পিএসজিআর কৃষ্ণম্মল কলেজ ফর উইমেন, কোয়েম্বাটোর, তামিলনাডু।

    অষ্টম: লয়োলা কলেজ চেন্নাই, তামিলনাডু

    নবম: কিরোরি মাল কলেজ, দিল্লি।

    দশম: মহিলাদের জন্য লেডি শ্রী রাম কলেজ, দিল্লি।

     

    ভারতের শীর্ষ ৫টি ‘মেডিক্যাল’ কলেজ (NIRF 2024) 

    প্রথম: দিল্লি এইমস (AIIMS), দিল্লি।

    দ্বিতীয়: পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (PGIMER), চণ্ডীগড়।

    তৃতীয়: খ্রিস্টান মেডিকেল কলেজ (CMC), ভেলোর, তামিলনাডু।

    চতুর্থ: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড নিউরো সায়েন্সেস (NIMHANS), বেঙ্গালুরু, কর্নাটক।

    পঞ্চম: বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় (BHU), উত্তরপ্রদেশ।

     

    ভারতের শীর্ষ ৫টি ‘গবেষণা প্রতিষ্ঠান’ (NIRF 2024) 

    প্রথম: আইআইএসসি (IISC), বেঙ্গালুরু, কর্নাটক।

    দ্বিতীয়: আইআইটি (IIT) মাদ্রাজ, চেন্নাই, তামিলনাডু।

    তৃতীয়: আইআইটি (IIT) দিল্লি। 

    চতুর্থ: আইআইটি (IIT) বোম্বে, মুম্বই, মহারাষ্ট্র।

    পঞ্চম: আইআইটি (IIT) খড়গপুর, পশ্চিমবঙ্গ

     

    ভারতের শীর্ষ ১০টি ‘উদ্ভাবন’ প্রতিষ্ঠান

    প্রথম: আইআইটি, (IIT) বম্বে, মুম্বই, মহারাষ্ট্র।

    দ্বিতীয়: আইআইটি (IIT) মাদ্রাজ, চেন্নাই, তামিলনাডু।

    তৃতীয়: আইআইটি (IIT) হায়দরাবাদ, তেলঙ্গানা।

    চতুর্থ: আইআইএসসি (IISC) বেঙ্গালুরু, কর্নাটক।

    পঞ্চম: আইআইটি  (IIT) কানপুর, উত্তরপ্রদেশ।

    ষষ্ঠ: আইআইটি (IIT) রুরকি, উত্তরাখণ্ড।

    সপ্তম: আইআইটি (IIT) দিল্লি।

    অষ্টম: আইআইটি, (IIT) মান্ডি, হিমাচলপ্রদেশ।

    নবম:  আইআইটি (IIT) খড়গপুর, পশ্চিমবঙ্গ।

    দশম: আন্না বিশ্ববিদ্যালয়, চেন্নাই, তামিলনাডু।

     

    ভারতের শীর্ষ ৫টি ‘আইন’ কলেজ (NIRF 2024) 

    প্রথম: ন্যাশনাল ল স্কুল অফ ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি, বেঙ্গালুরু, কর্নাটক।

    দ্বিতীয়: ন্যাশনাল ল ইউনিভার্সিটি (NLU) দিল্লি, নয়াদিল্লি।

    তৃতীয়: নলসার ইউনিভার্সিটি অফ ল অবস্থান: হায়দ্রাবাদ, তেলঙ্গানা।

    চতুর্থ: ওয়েস্ট বেঙ্গল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ জুরিডিকাল সায়েন্সেস, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ।

    পঞ্চম: সিম্বায়োসিস ল স্কুল অবস্থান: পুনে, মহারাষ্ট্র।

     

    ভারতের শীর্ষ ৫টি ‘স্থাপত্য’ প্রতিষ্ঠান

    প্রথম: আইআইটি (IIT) রুরকি, উত্তরাখণ্ড।

    দ্বিতীয়: আইআইটি (IIT) খড়্গপুর, পশ্চিমবঙ্গ।

    তৃতীয়: এনআইটি (NIT) কালিকট কোঝিকোড়, কেরল।

    চতুর্থ: ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, শিবপুর, পশ্চিমবঙ্গ।

    পঞ্চম: স্কুল অফ প্ল্যানিং অ্যান্ড আর্কিটেকচার, দিল্লি।

     

     ভারতের শীর্ষ ৫টি ‘ডেন্টাল’ ইনস্টিটিউট

    প্রথম: সাভেথা ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল অ্যান্ড টেকনিক্যাল সায়েন্সেস, চেন্নাই, তামিলনাড়ু।

    দ্বিতীয়: মণিপাল কলেজ অফ ডেন্টাল সায়েন্সেস, উডুপি, কর্নাটক।

    তৃতীয়: মৌলানা আজাদ ইনস্টিটিউট অফ ডেন্টাল সায়েন্সেস, দিল্লি।

    চতুর্থ: কিং জর্জ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় লখনউ, উত্তরপ্রদেশ।

    পঞ্চম: ড. ডিওয়াই পাতিল বিদ্যাপীঠ, পুনে, মহারাষ্ট্র।

     

    ভারতের শীর্ষ ৫ ‘কৃষি ও সহযোগী’ প্রতিষ্ঠান

    প্রথম: ভারতীয় কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট, নতুন দিল্লি, দিল্লি।

    দ্বিতীয়: আইসিএআর ( ICAR )- ন্যাশনাল ডেয়ারি রিসার্চ ইনস্টিটিউট, কর্ণাল, হরিয়ানা।

    তৃতীয়: পাঞ্জাব কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় লুধিয়ানা, পাঞ্জাব।

    চতুর্থ: বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়, বারাণসী, উত্তরপ্রদেশ।

    পঞ্চম: ইন্ডিয়ান ভেটেরিনারি রিসার্চ ইনস্টিটিউট ইজাতনগর, উত্তরপ্রদেশ।

     

     ভারতের শীর্ষ ৩টি ‘ওপেন ইউনিভার্সিটি’ (NIRF 2024) 

    প্রথম: ইন্দিরা গান্ধী ন্যাশনাল ওপেন ইউনিভার্সিটি (IGNOU) নতুন দিল্লি, দিল্লি।

    দ্বিতীয়: নেতাজি সুভাষ মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ।

    তৃতীয়: ড. বাবাসাহেব আম্বেদকর মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় আমেদাবাদ, গুজরাট।

     

     ভারতের শীর্ষ ৩টি ‘স্কিল ইউনিভার্সিটি’

    প্রথম: সিম্বায়োসিস স্কিলস অ্যান্ড প্রফেশনাল ইউনিভার্সিটি পুনে, মহারাষ্ট্র

    দ্বিতীয়: শ্রী বিশ্বকর্মা স্কিল ইউনিভার্সিটি পালওয়াল, হরিয়ানা।

    তৃতীয়: ভারতীয় দক্ষতা উন্নয়ন বিশ্ববিদ্যালয় জয়পুর, রাজস্থান।

     

    ভারতের শীর্ষ ১০টি ‘রাজ্য সরকারের অধীনস্থ বিশ্ববিদ্যালয়’

    প্রথম: আন্না বিশ্ববিদ্যালয় চেন্নাই, তামিলনাড়ু।

    দ্বিতীয়: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ।

    তৃতীয়: সাবিত্রীবাই ফুলে পুনে বিশ্ববিদ্যালয়, মহারাষ্ট্র।

    চতুর্থ: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ।

    পঞ্চম: পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় চণ্ডীগড়, পাঞ্জাব।

    ষষ্ঠ: ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় হায়দ্রাবাদ, তেলঙ্গানা।

    সপ্তম: অন্ধ্র বিশ্ববিদ্যালয় বিশাখাপত্তনম, অন্ধ্রপ্রদেশ।

    অষ্টম: ভারতিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় কোয়েম্বাটোর, তামিলনাড়ু।

    নবম: কেরল বিশ্ববিদ্যালয় তিরুবনন্তপুরম, কেরল।

    দশম: কোচি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কোচি, কেরল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে বিপন্ন সংখ্যালঘু, ব্রিটিশ বিদেশ সচিবকে চিঠি ১৫৩টি হিন্দু সংগঠনের

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশে বিপন্ন সংখ্যালঘু, ব্রিটিশ বিদেশ সচিবকে চিঠি ১৫৩টি হিন্দু সংগঠনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) রাজনৈতিক অস্থিরতা রূপ নেয় সাম্প্রদায়িক হিংসায়। সে দেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের ওপর নেমে আসে নির্মম অত্যাচার। মন্দিরে-মন্দিরে ভাঙচুর, হিন্দু হত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুট চলতে থাকে অবাধেই। এরই প্রতিবাদে ব্রিটেনের একাধিক হিন্দু সংগঠন সে দেশের বিদেশ সচিব ডেভিড ল্যামিকে চিঠি লিখলেন যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানিয়ে। সোমবার এই চিঠি লেখা হয়। মোট ১৫৩টি হিন্দু সংগঠন (Hindu organization), এই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছে। যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবে রয়েছে— বাংলাদেশ হিন্দু অ্যাসোসিয়েশন (ইউকে), বেঙ্গলি হিন্দু সোসাইটি (ইউকে), ইসকন ইউকে, হিন্দু কাউন্সিল (ইউকে), হিন্দু ফোরাম ব্রিটেন, হিন্দু ফোরাম ইউরোপ, হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (ইউকে), ইশা ফাউন্ডেশন (ইউকে), বাপস স্বামীনারায়ণ সংস্থা প্রভৃতি।

    কী লেখা হয়েছে চিঠিতে 

    ওই চিঠিতে (Hindu organization) লেখা হয়েছে, ‘‘গভীর উদ্বেগের সঙ্গে আমরা জানাচ্ছি যে গত ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগের পরেই বাংলাদেশে যে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি হয়, সেখানে হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপরে নৃশংস আক্রমণের ঘটনা ঘটে। প্রতিক্ষেত্রেই এই হামলা চালায় স্থানীয় উগ্র মৌলবাদীরা। সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণ ব্যবস্থা নিয়ে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, সেখানে লক্ষ্যবস্তু হয়ে ওঠে হিন্দু বাড়ি-দোকান-মন্দির। বর্তমানে যে ধরনের হিন্দুদের ওপর নির্যাতন হচ্ছে তাতে যেন ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার ঘটনাগুলিরই (Bangladesh Crisis) প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। সে সময়ও হিন্দুদের বেছে বেছে টার্গেট করা হত এবং হত্যা করা হত।’’ এ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সভায় ১৯৪৮ সালের ৯ ডিসেম্বর গৃহীত প্রস্তাবের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে এবং সেখানে মানবাধিকার রক্ষা করতে রাষ্ট্রসঙ্ঘ যে নির্দেশিকা তৈরি করেছিল বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তা অমান্য হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছে ওই হিন্দু সংগঠনগুলি।

    ব্রিটিশ সরকারের কাছে দাবি

    ওই চিঠিতে বাংলাদেশে সাম্প্রতিককালে ঘটে যাওয়া হিন্দুদের প্রতিষ্ঠান ও মন্দিরে হামলার কয়েকটি খতিয়ান তুলে ধরা হয়। উল্লেখ করা হয়েছে— বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) মৌলভীবাজারে নতুন কালী মন্দিরকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করা হয় এবং তার সংলগ্ন হিন্দু পরিবারগুলির ওপর নেমে আসে অকথ্য অত্যাচার। চট্টগ্রামের শ্রীকৃষ্ণ মন্দিরের ওপরেও হামলা করা হয় এবং সেখানকার স্থানীয় হিন্দু মেয়েদের ওপরে অত্যাচার করা হয় বলেও উল্লেখ করা হয়েছে চিঠিতে। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, এটা উদাহরণ মাত্র। এর বাইরে বহু বহু ঘটনা রয়েছে। এর সঙ্গেই, ব্রিটিশ সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়েছে, এই ঘটনার নিন্দা করার জন্য। এর পাশাপাশি, বর্তমানে বাংলাদেশে দায়িত্বে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারকে কূটনৈতিক স্তরে চাপ দিয়ে সেখানকার হিন্দুদের নিরাপত্তা রক্ষা করতেও আহ্বান জানানো হয়েছে ব্রিটিশ সরকারকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Women’s T20 World Cup 2024: অশান্তির জেরে বিশ্বকাপ সরাবে আইসিসি? রাষ্ট্রপুঞ্জের দ্বারস্থ বাংলাদেশ

    Women’s T20 World Cup 2024: অশান্তির জেরে বিশ্বকাপ সরাবে আইসিসি? রাষ্ট্রপুঞ্জের দ্বারস্থ বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে আর কয়েকদিন পর মহিলাদের টি-২০ বিশ্বকাপ (Women’s T20 World Cup 2024) অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু বাংলাদেশে সাম্প্রতিক অশান্তির জেরে সেখান থেকে বিশ্বকাপ সরিয়ে দেওয়ার কথা ভাবছে আইসিসি। তাই বর্তমানে বিকল্প দেশ খুঁজছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা। অন্যদিকে, নিজেদের দেশে বিশ্বকাপের আসর ধরে রাখতে মরিয়া বাংলাদেশ। যে কোনও উপায়ে মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করতে চায় তারা (Bangladesh Cricket)। যে কারণে, রাষ্ট্রপুঞ্জেরও দ্বারস্থ হয়েছে ভারতের এই প্রতিবেশী রাষ্ট্র।

    বাংলাদেশের শেষ আশা রাষ্ট্রপুঞ্জ  (Bangladesh Cricket) 

    হাসিনা দেশ ছেড়েছে, তবে বাংলাদেশে কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলন ও তার জেরে হিংসার ঘটনা এখনও থামেনি। এমত অবস্থায় বাংলাদেশের শেষ আশা রাষ্ট্রপুঞ্জ। অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ জানিয়েছেন, তিনি রাষ্ট্রপুঞ্জের বৈঠকে এই প্রসঙ্গ তুলবেন। কোনও দেশ যাতে তাদের নাগরিকদের বাংলাদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি না করে সেই আবেদন করবেন তিনি। তবে যদি বাংলাদেশে মেয়েদের টি-২০ বিশ্বকাপ (Women’s T20 World Cup 2024) অনুষ্ঠিত না হয়, সেক্ষেত্রে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, দুবাইতে আইসিসির এই ইভেন্ট স্থানান্তরিত হতে পারে।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে দিল্লিতে প্যারিস অলিম্পিক্স দলের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    কী জানালেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা? 

    ৩ অক্টোবর টুর্নামেন্টের সূচনা হওয়ার কথা। কিন্তু সে দেশে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে যা ঘটে গিয়েছে, তাতে বাংলাদেশের এ বারের মহিলাদের টি-২০ বিশ্বকাপ (Women’s T20 World Cup 2024) আয়োজন নিয়ে আশঙ্কা দেখা গিয়েছে। এমত পরিস্থিতিতে কয়েকদিন আগে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে সেনাপ্রধানকে নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। আইসিসি বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছিল বিসিবির কাছে। এরই মাঝে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টার দায়িত্ব পাওয়া আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া (Asif Mahmud Sajeeb Bhuiyan) মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সে দেশে আয়োজন নিয়ে আশার কথাই শুনিয়েছেন।
    তিনি বলেছেন, ”আমি এই নিয়ে এখন থেকেই তৎপরতা শুরু করেছি। আশা করছি, মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (Women’s T20 World Cup 2024) বাংলাদেশের বাইরে যাবে না। দেশ গঠনের সময় যদি এই রকম (টি-২০ বিশ্বকাপ বাংলাদেশের বাইরে স্থানান্তরিত হওয়া) কিছু ঘটে, তা হলে সেটা আমাদের ভাবমূর্তির জন্য ভীষণ ক্ষতিকর হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: টানা ৩০ বছর! মোদির হাতে রাখি বাঁধবেন তাঁর পাকিস্তানি মুসলিম বোন

    PM Modi: টানা ৩০ বছর! মোদির হাতে রাখি বাঁধবেন তাঁর পাকিস্তানি মুসলিম বোন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবছরের মতো এবছরও প্রধানমন্ত্রীর হাতে রাখি বাঁধবেন ভারতে নিবাসী এক পাকিস্তান বংশোদ্ভূত মুসলিম মহিলা। তাঁর নাম কমর শেখ। প্রায় তিন দশক ধরে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) রাখি বাঁধেন। এবার ১৯ অগাস্ট সোমবার রাখি বন্ধন (Rakhi Bandhan)। পূর্ণিমার তিথিতে দিল্লি আসার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। এবার নরেন্দ্র মোদির হাতে রাখি বাঁধলে টানা ৩০ বছর হবে দাদা মোদিকে রাখি পরাবেন বোন কমর।

    মুসলিম মহিলার হাতে রাখি পড়বেন মোদি (PM Modi)

    কমরের জন্ম হয়েছিল পাকিস্তানের করাচি শহরের মুসলিম পরিবারে। ১৯৮১ সালে মহসিন শেখের সঙ্গে তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এরপর তিনি ভারতে চলে আসেন। ১৯৯০ সাল থেকে তিনি নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রেখে চলেছেন। দাদা মোদিকে তিনি প্রত্যেক বছর রাখি পরাচ্ছেন। ১৯ অগাস্ট, সোমবার রাখি বন্ধন কামার তাঁর প্রধানমন্ত্রী দাদার (PM Modi) জন্য ৮ থেকে ১০টি রাখি তৈরি করে রেখেছেন। এর মধ্যে সবচেয়ে পছন্দের রাখি তিনি বাঁধবেন নরেন্দ্র মোদির ডান হাতে (Rakhi Bandhan)। কমর জানান, তিনি নিজেই রাখি তৈরি করেন। বাজার থেকে কখনও রাখি কেনেন না। সবচেয়ে সুন্দর যে রাখি তৈরি হয় তা তোলা থাকে নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদির জন্য।

    মখমলের রাখি উঠবে প্রধানমন্ত্রীর হাতে (Rakhi Bandhan)

    জানা গিয়েছে, এ বছর প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) দাদার জন্য বিশেষ উপহার প্রস্তুত রেখেছেন কমর। তিনি বলেন, “এ বছর আমি যে রাখি তৈরি করেছি তা মখমলের কাপড়ের উপর তৈরি করেছি। রাখিতে মুক্তো রয়েছে। করোনা অতিমারির আগে ব্যক্তিগতভাবে প্রধানমন্ত্রীর রাখি বাঁধতাম। ২০২০, ২০২১ এবং ২০২২ সালে রাখি পাঠালেও নিজে যেতে পারিনি। গত বছর স্বামীর সঙ্গে দিল্লি গিয়ে রাখি বেঁধেছিলাম। এবং এই বছরও, আমি রাখি বাঁধব।”

    ১৯৯০ সালে মোদির সঙ্গে আলাপ হয় কমরের

    জানা গিয়েছে, ১৯৯০ সালে গুজরাটের তৎকালীন রাজ্যপাল প্রয়াত ডক্টর স্বরূপ সিং-এর মাধ্যমে প্রথমবারের মত মোদির সঙ্গে সাক্ষাত হয় কমর শেখের। তিনি বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে স্বরূপ সিং-এর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন। সেই সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন মোদি। স্বরূপ সিং তখন নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) বলেছিলেন, যে তিনি কমর শেখকে নিজের মেয়ে মনে করেন। এই কথা শুনে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন, “এরপর থেকে কমর শেখ তাঁর বোন হবেন।”

    আরও পড়ুন: একসঙ্গে নৃত্য পরিবেশন ১০ হাজার কাশ্মীরি মহিলার, গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড

    “তারপর থেকে আমি রাখি বন্ধনের (Rakhi Bandhan) উৎসবে মোদির হাতে রাখি বেঁধে আসছি,” বলেন কমর শেখ। আজকের প্রধানমন্ত্রী তখন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের একজন সাধারণ স্বয়ংসেবক ছিলেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Liquid Water On Mars: মঙ্গলগ্রহের গভীরে রয়েছে তরল জলের বিশাল ভান্ডার, দাবি বিজ্ঞানীদের

    Liquid Water On Mars: মঙ্গলগ্রহের গভীরে রয়েছে তরল জলের বিশাল ভান্ডার, দাবি বিজ্ঞানীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তরল আকারে জলের একটি বিশাল ভূগর্ভস্থ ভান্ডারের খোঁজ মিলল মঙ্গলগ্রহে (Liquid Water On Mars)। এই গ্রহের তলদেশে ভগ্ন-আগ্নেয়শিলার গভীরে রয়েছে ব্যাপক পরিমাণে তরল জল। মঙ্গলগ্রহের মাটির নীচের পরিবেশ সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করতে সক্ষম হয়েছেন নাসার (NASA) বিজ্ঞানীরা (American scientists)। তাঁদের দাবি, তরল জলের পরিমাণ এতটাই যে, তা দিয়ে মঙ্গলের গোটা পৃষ্ঠ ঢাকা পড়বে। অর্থাৎ, গোটা মঙ্গল জলের তলায় চলে যাবে! 

    নাসার পাঠানো রোবোটিক ইনসাইট ল্যান্ডার দ্বারা প্রাপ্ত সিসমিক ডেটার উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। ল্যান্ডারটি ২০১৮ সালে মঙ্গলগ্রহে অবতরণ করেছিল। তখন থেকেই এটি লালগ্রহের তরল ধাতব ভূত্বকের বিভিন্ন স্তর থেকে তথ্য সংগ্রহের কাজ করেছে। এই মিশন শেষ হয়েছিল ২০২২ সালে। এই চাঞ্চল্যকর দাবিতে মহাকাশ গবেষণা এবং গ্রহ বিজ্ঞানীদের মধ্যে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    জীবের জীবন টিকিয়ে রাখার জন্য অনুকূল পরিবেশ (Liquid Water On Mars)

    ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত সান দিয়েগো স্ক্রিপস ইনস্টিটিউশন অফ অশেনোগ্রাফির গ্রহবিজ্ঞানী ভাসান রাইট একটি রিপোর্টে বলেন, “মঙ্গলগ্রহের (Liquid Water On Mars) পৃষ্ঠের প্রায় ৭.২ থেকে ১২.৪ মাইল (১১.৫ থেকে ২০ কিমি) নীচে অবস্থিত রয়েছে প্রচুর পরিমাণ জল রাশি। এই গভীরে তরল আকারে জল যেমন রয়েছে, তেমনই জীবের জীবন টিকিয়ে রাখার জন্য সম্ভাব্য অনুকূল পরিস্থিতিও রয়েছে সেখানে। তবে, ওপরের দিকে, অর্থাৎ, কম গভীর স্তরে জল বরফের অবস্থায় রয়েছে।’’

    তিনি আরও বলেন, ‘‘আমরা পরিমাপ করেছি ভূ-পৃষ্ঠে ক্রমবর্ধমান কম্পনের তরঙ্গের গতিকে। সেই সঙ্গে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি পরিমাপ এবং শিলা পদার্থবিদ্যা মডেলগুলির অংশ সংগ্রহ করেছি। আবার গ্রহের আগ্নেয়গিরির মধ্যস্থ কম্পনের তরঙ্গের গতি পরিমাপ করতে সক্ষম হয়েছে ইনসাইট ল্যান্ডার। গভীরতার সঙ্গে কীভাবে এই তরঙ্গ পরিবর্তিত হয়, পৃষ্ঠদেশের শিলাটি কী দিয়ে তৈরি, কোথায় কোথায় ফাটল রয়েছে ইত্যাদি নানা বিষয়ে অনেক তথ্য সংগ্রহ করতে পেরেছি আমরা। মঙ্গলগ্রহের ক্রাস্ট বা সবচেয়ে বাইরের স্তরের মধ্যে ম্যাগমা বা লাভার ঠান্ডা রূপ এবং ভগ্ন আগ্নেয়শিলাগুলির মধ্যে তরল জলের উপস্থিতিকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। মঙ্গল-পৃষ্ঠে শিলার ফাটলগুলিও তরল জলে ভরা, তারও প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। ক্রমাগত ভূমিকম্পের ফলে মঙ্গলগ্রহের পৃষ্ঠদেশ আজ শীতল এবং জনশূন্য, কিন্তু একসময় ওই স্থান উষ্ণ ও ভেজা ছিল। অনুমানিক ৩০০ কোটি বছরেরও বেশি আগে পরিবর্তিত হয়েছিল এই গ্রহের রূপ। আমরা গবেষণায় দেখেছি যে, মঙ্গলগ্রহের উপরিভাগে যে জল ছিল, তার বেশির ভাগই মহাকাশে বিলীন হয়ে যায়নি বরং গ্রহের মধ্যে ফিল্টার হয়ে সঞ্চিত হয়েছে। আগামী দিনে মঙ্গলে রয়েছে আরও অপার সম্ভাবনা।”

    আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশে আক্রান্ত সংখ্যালঘুরা, হিন্দু ছাত্রদের সঙ্গে আজ বৈঠক ইউনূসের

    মঙ্গলগ্রহেও জীব শক্তির উৎস রয়েছে

    গ্রহ বিজ্ঞানী (NASA) ভাসান রাইটের সহযোগী লেখক মাইকেল মাঙ্গা আবার বলেন, “পৃথিবীর ভূগর্ভের অভ্যন্তরে যেমন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জীবের প্রাণের সন্ধান পাই, ঠিক একই ভাবে এই মঙ্গলগ্রহেও (Liquid Water On Mars) জীব শক্তির উৎস রয়েছে। প্রথম পর্যায়ে মঙ্গলগ্রহের উপরিভাগে নদী, হ্রদ এবং সম্ভবত মহাসাগরে তরল জল ছিল। এই গ্রহের ভূত্বকটিও তার ইতিহাসের প্রথম দিক থেকেই জলে পূর্ণ ছিল বলে মনে করা যেতেই পারে। পৃথিবীতেও ভূগর্ভস্থ জল, পৃষ্ঠদেশে থেকেই পাতালে প্রবেশ করেছিল। ফলে আমরা আশা করতে পারি মঙ্গলে জলের ইতিহাস পৃথিবীর মতোই হবে। তবে যখন এই জলরাশি অন্দরে প্রবেশ করেছে তখন এই গ্রহের উপরের ভূত্বকটি আজকের চেয়ে অনেক বেশি উষ্ণ ছিল। পৃথিবীর মানবজাতি কখনও মঙ্গলগ্রহের পৃষ্ঠে মহাকাশচারীদের পাঠালে বা সেখানে সম্পর্ক স্থাপন করতে গেলে, এই জল একটি অত্যাবশ্যক সম্পদ হবে। তাছাড়া দীর্ঘ সময়ের জন্য ওই গ্রহে কিছু করার পরিকল্পনায় দারুণ ভাবে সহযোগী হবে এই জল। মঙ্গলগ্রহের মেরু অঞ্চলগুলির পৃষ্ঠে থাকা জমা জল বরফের আকারে রয়েছে। ফলে ভূপৃষ্ঠের গভীরতায় খনন করা খুব কঠিন কাজ।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Rape-Murder: ‘‘এত পাওয়ারফুল লোক’’! ‘পুরস্কৃত’ সন্দীপকে লম্বা ছুটিতে পাঠাতে নির্দেশ হাইকোর্টের

    RG Kar Rape-Murder: ‘‘এত পাওয়ারফুল লোক’’! ‘পুরস্কৃত’ সন্দীপকে লম্বা ছুটিতে পাঠাতে নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করের (RG Kar Rape-Murder) প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে লম্বা ছুটিতে যাওয়া নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। শুধু তাই নয় সময়সীমা বেঁধে দিয়ে প্রধান বিচারপতি এদিন রাজ্য সরকারকে বলেন, ‘‘বিকেল ৩টে পর্যন্ত সময় দিলাম। এর মধ্যে অধ্যক্ষকে স্বেচ্ছায় ছুটিতে চলে যেতে বলুন। না হলে আমরা নির্দেশ দিতে বাধ্য হব।’’

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার কলকাতা হাই কোর্টে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে আরজি করের চিকিৎসক খুনের ঘটনার একাধিক জনস্বার্থ মামলার একসঙ্গে শুনানি হয়। সেখানেই এক মামলাকারীর আইনজীবী বলেন, ‘‘আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ সোমবার সকালে বলেছিলেন সরকারি চাকরি ছেড়ে দিচ্ছেন। বিকেলে তাঁকেই কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ নিয়োগ করা হয়।’’ এনিয়ে প্রধান বিচারপতি বিস্ময়প্রকাশ করে বলেন, ‘‘১২ ঘণ্টার মধ্যে পুরস্কৃত হয়ে গেলেন?’’ উত্তরে সন্দীপের আইনজীবী আদালতে বলেন, ‘‘ইস্তফা দিয়েছিলেন। কিন্তু গ্রহণ করা হয়েছে কিনা জানা নেই।’’ পাল্টা প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, ‘‘অধ্যক্ষ ইস্তফা দেওয়ার পরেও কীভাবে পুরস্কৃত হলেন?’’ বিস্মিত প্রধান বিচারপতি এদিন আরও মন্তব্য করেন, ‘‘সন্দীপ ঘোষ এত পাওয়ারফুল লোক!’’

    এজলাসে হাজির মৃত চিকিৎসকের বাবা

    অন্যদিকে, এদিনই কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) হাজির হন নিহত মহিলা চিকিৎসকের বাবা। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের এজলাসে সোজা চলে যান তিনি। সেখানেই আরজিকর (RG Kar Rape-Murder) কাণ্ডে দায়ের হওয়া একাধিক জনস্বার্থ মামলার শুনানি চলছিল। নিহত চিকিৎসকের বাবা আদালতের হস্তক্ষেপে এই খুনের ঘটনার তদন্ত দাবি করেন। নিহত মহিলা চিকিৎসকের পরিবারকে মামলায় যুক্ত করার নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি।

    বিস্মিত প্রধান বিচারপতি জানতে চান, কে বলেছিলেন ওই চিকিৎসক আত্মহত্যা করেছেন? 

    প্রসঙ্গত, আরজি কর (RG Kar Rape-Murder) কাণ্ড নিয়ে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। এই জনস্বার্থ মামলাগুলির শুনানি এদিনই ছিল প্রধান বিচারপতির এজলাসে। সেখানেই মামলার তদন্ত ও গতিপ্রকৃতি নিয়ে অনেক প্রশ্ন ওঠে। বাড়ির লোককে প্রথমে ফোন করে কেন বলা হয় যে তাঁদের মেয়ে আত্মহত্যা করেছে? সে প্রশ্ন তোলেন মামলাকারীদের পক্ষের আইনজীবীরা। এনিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করেন প্রধান বিচারপতি। তিনি জানতে চান, কে বলেছিলেন ওই চিকিৎসক আত্মহত্যা করেছেন?

    প্রসঙ্গত, যে জনস্বার্থ মামলাগুলি দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে সেখানে তিনটি আবেদন করা হয়। তার মধ্যে প্রধান হল, নিরপেক্ষ সংস্থাকে দিয়ে আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Rape-Murder) তদন্ত করানো। মামলাকারীদের দাবি, এমন সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করাতে হবে, যার ওপর রাজ্যের কোনও প্রভাব নেই। এছাড়াও এই ঘটনায় আরও কেউ জড়িত রয়েছে কিনা, অবিলম্বে তা তদন্ত করে প্রকাশ্যে আনারও দাবি জানানো হয়েছে। এর পাশাপাশি, রাজ্যের সমস্ত হাসপাতালে সিসি ক্যামেরা লাগানোর দাবিও জানানো হয়েছে।

    শুনানি চলার সময়ই উঠে আসে কামদুনি প্রসঙ্গ

    আরজি কর (RG Kar Rape-Murder) কাণ্ডের শুনানি চলার সময়ই উঠে আসে কামদুনি প্রসঙ্গ। হাইকোর্টে (Calcutta High Court) দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার আইনজীবী, আদালতে সওয়াল করেন, কামদুনিতে ধর্ষণ এবং খুনের মামলা যেভাবে সাজানো হয়েছিল, সেই একই কায়দায় আরজি করের মামলা সাজানো হচ্ছে। এমন যাবতীয় অভিযোগ পাওয়ার পরে রাজ্য সরকারের আইনজীবী জানিয়েছেন, আগামিকাল, অর্থাৎ বুধবার সকাল দশটার মধ্যে তাঁরা সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেবেন।

    অন্যদিকে, যে জনস্বার্থ মামলাগুলি দায়ের হয় তার মধ্যে একটি করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর আইনজীবী আদালতে বলেন, ‘‘৩০ মিনিটের মধ্যে এক জনের পক্ষে ওই ঘটনা সম্ভব নয়। এই কোর্টের নির্দেশে সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়ে নির্দেশিকা রয়েছে। রবিবার পর্যন্ত দেখা হবে বলা হচ্ছে। তার পরে সিবিআইকে তদন্তভার (RG Kar Rape-Murder) দেওয়া হবে। কিন্তু, প্রতি মুহূর্তে তথ্যপ্রমাণ নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’’ মামলাকারীর দাবি, অবিলম্বে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হোক। এও জানিয়ে দেওয়া হয়, মামলার তদন্তভার নিতে প্রস্তুত রয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Narenda Modi Government: নতুন সম্প্রচার বিলের খসড়া প্রকাশ নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের

    Narenda Modi Government: নতুন সম্প্রচার বিলের খসড়া প্রকাশ নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিতর্কের মাঝেই সম্প্রচার পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ বিল নিয়ে ঘোষণা করল কেন্দ্র। প্রস্তাবিত সম্প্রচার পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ বিলের (Broadcasting Regulation Bill) একটি নতুন খসড়া প্রকাশ করা হবে। সোমবার এমনটাই ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। নরেন্দ্র মোদি সরকার (Narenda Modi Government) জানিয়েছে যে, সব পক্ষের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনার পরে সম্প্রচার পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ বিলের নতুন খসড়া প্রকাশ করা হবে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত মন্তব্য ও পরামর্শ পেতে অতিরিক্ত সময় দেওয়া হয়েছে। 

    কী জানাল তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রক?  (Narenda Modi Government)  

    এর আগে, ২৪-২৫ জুলাইয়ের মধ্যে সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের তাদের কাছে থাকা ফিজিক্যাল কপিগুলি ফেরত দিতে বলে সম্প্রচার পরিষেবা নিয়ন্ত্রণ বিল (Broadcasting Regulation Bill), ২০২৪-এর খসড়া প্রত্যাহার করেছে সরকার। এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা আগেই জানিয়েছিলেন, বিলটি সম্পূর্ণরূপে পুনর্নির্মাণ করা হবে। তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মন্ত্রক বিলের খসড়া নিয়ে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ধারাবাহিক আলোচনা করছে। এব্যাপারে বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশনের থেকে একাধিক সুপারিশ-মন্তব্য-পরামর্শ পাওয়া গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: খুচরো মুদ্রাস্ফীতি কমল ৩.৫৪ শতাংশ, পাঁচ বছরে সর্বনিম্ন, জানাল কেন্দ্র

    আগে কী ঘটেছিল? (Broadcasting Regulation Bill) 

    প্রসঙ্গত, সংসদের বাদল অধিবেশনে নয়া এই সম্প্রচার বিলটির খসড়া উত্থাপন করেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। গত বছরের নভেম্বরে এটির খসড়া তৈরি করা হয়। সে সময় এই খসড়া বিলের বিরোধিতা করে সরব হন বিরোধীরা। আপত্তি ওঠে সংশ্লিষ্ট পক্ষ থেকেও। সংবাদমাধ্যম এবং সমাজমাধ্যমে ‘লাগাম পরানোর’ উদ্দেশ্যেই সরকার (Narenda Modi Government) এই বিল আনতে চলেছে বলে সরব হয়েছিলেন বিরোধীরা। নয়া এই বিলের মাধ্যমে সরকার বাক স্বাধীনতা, মানুষের কণ্ঠরোধ করতে চাইছে বলে তোপ দেগেছিলেন তাঁরা। তবে এরই মাঝে এবার সম্প্রচার পরিষেবা (ব্রডকাস্টিং) নিয়ন্ত্রণ বিল ২০২৪-এর খসড়া প্রতাহ্যার করল কেন্দ্র।   
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu and Kashmir: একসঙ্গে নৃত্য পরিবেশন ১০ হাজার কাশ্মীরি মহিলার, গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড

    Jammu and Kashmir: একসঙ্গে নৃত্য পরিবেশন ১০ হাজার কাশ্মীরি মহিলার, গড়লেন বিশ্ব রেকর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) বারামুলা জেলায় ‘কাশুর রিওয়াজ’ সাংস্কৃতিক উৎসবে ১০ হাজার মহিলা একসঙ্গে কাশ্মীরি লোকনৃত্য অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। যা ইতিমধ্যে বিশ্ব রেকর্ড তৈরি করেছে। এই নৃত্যানুষ্ঠানটি (Folk Dance) সম্পন্ন হয় শওকত আলি ইন্ডোর স্টেডিয়াম। এই ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠানে নৃত্য, সঙ্গীত, ক্যালিগ্রাফি প্রভৃতি সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে স্থানীয় ঐতিহ্যকে উপস্থাপন করা হয়। অল ইন্ডিয়া রেডিও নিউজের অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেল নৃত্যে অংশ নেওয়া শিল্পীদের একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়। স্বাধীনতা দিবসের আগে এই অনুষ্ঠান দেশব্যাপী ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

    মূল আকর্ষিণীয় নৃত্য ছিল ‘রউফ’ নৃত্য (Jammu and Kashmir)

    দেশের ৭৮তম স্বাধীনতা দিবসকে স্মরণীয় করতে বারামুলা (Jammu and Kashmir) জেলা প্রশাসন এবং ইন্দ্রানী বালান ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় সেনাবাহিনীর চিনার কোরের অন্তর্গত ড্যাগার ডিভিশনের দ্বারা আয়োজন করা হয়েছিল। এই কাশ্মীরি লোকনৃত্যে অংশগ্রহণ করা এক তরুণী বলেন, “আমরা গত একমাস ধরে এই নৃত্যানুষ্ঠানের (Folk Dance) জন্য অনুশীলন করেছিলাম। মূল আকর্ষিণীয় নৃত্য ছিল ‘রউফ’ নৃত্য। এখন তা বিশ্ব রেকর্ড করেছে। আমাদের পরিশ্রম সর্বাত্মকভাবে সার্থক। আমরা সত্যই কাশ্মীরবাসীরা অত্যন্ত উচ্ছ্বসিত এবং গৌরবান্বিত।”

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by All India Radio News (@airnewsalerts)

    ইন্দ্রাণী বালান ফাউন্ডেশনের বক্তব্য

    এই বৃহৎ নৃত্যের অনুষ্ঠান সম্পর্কে ইন্দ্রাণী বালান ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে এক আধিকারিক বলেন, “এই অনুষ্ঠানটি কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) অসামরিক-সামরিক শিল্প এবং তরুণ-তরুণীদের সহযোগিতা এবং সৃজনশীল ভাবনার মেলবন্ধন ঘটিয়েছে।” উল্লেখ্য গত বছর, কেরলের কুত্তানেল্লুর সরকারি কলেজে একটি বিশাল তিরুভাথিরা নৃত্য পরিবেশনের আয়োজন করা হয়েছিল। কলেজ ক্যাম্পাসে মোট ৭,০২৭ কুদুম্বশ্রী সদস্য দলগতভাবে ঐতিহ্যবাহী নৃত্য পরিবেশন করেছিলেন।

    আরও পড়ুনঃ স্বাধীনতা দিবসে অতিথি তালিকায় যুব-দরিদ্র-নারী-কৃষকদের আমন্ত্রণ, উদ্যোগী মোদি

    প্রশাসনিক আধিকারিকদের উপস্থিতি

    এই অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন একাধিক প্রশাসনিক আধিকারিক। জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) সাংস্কৃতিক বিভাগ থেকে শুরু করে পুলিশ এবং এনজিও-র উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন সেনার চিনার কোরের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাই, মেজর জেনারেল রাজেশ শেঠি, জিওসি ড্যাগার এবং বারমুলার ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার রজত ভাট সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। স্বাধীনতার আগে এই অনুষ্ঠান কাশ্মীরের মানুষের স্বদেশ চেতনার স্বতঃস্ফূর্ত বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহলের মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share