Tag: bangla news

bangla news

  • Kavach 4.0: দিল্লি-হাওড়া রুটে বসছে ‘কবচ ৪.০’, টেন্ডার এবছরই, ঘোষণা রেলমন্ত্রীর

    Kavach 4.0: দিল্লি-হাওড়া রুটে বসছে ‘কবচ ৪.০’, টেন্ডার এবছরই, ঘোষণা রেলমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে কোনও মূল্যে দুর্ঘটনা রুখতে সক্রিয় ভারতীয় রেল। প্রায় ২০ হাজার ট্রেনে অত্যাধুনিক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ ব্যবস্থা তথা “কবচ” বসানোর পরিকল্পনা করছে ভারতীয় রেল। আনা হচ্ছে ‘কবচ ৪.০’। ইতিমধ্যেই ১০ হাজার ট্রেনে ‘কবচ ৪.০’ বসানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণও করেছে রেলমন্ত্রক। বুধবার এই বিষয় নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। কবচ ৪.০-তে রয়েছে ‘টেম্পোরারি স্পিড রেস্ট্রিকশন’, উন্নত ব্রেকিং কার্ভ এবং লোকেশন প্রিসিশনের মতো অতিরিক্ত ফিচার। 

    রেলমন্ত্রীর ঘোষণা

    ভারতীয় রেলের তথ্য অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত মধ্য রেলের ১ হাজার ৪৬৫টি রুটের ১৪৪টি রেকে এই ‘কবচ’ চালু করা হয়েছে। দিল্লি-চেন্নাই এবং মুম্বই-চেন্নাই সেকশনে অটোমেটিক সিগন্যাল সেকশনের জন্য টেন্ডার ডাকা হয়েছে। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, আপাতত দু’টি ব্যস্ততম রুটে এই ‘কবচ’ বসানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। একটি- দিল্লি-মুম্বই এবং অন্যটি দিল্লি-হাওড়া। এই প্রক্রিয়া এই অর্থবর্ষের মধ্যেই শেষ করা হবে বলেও জানান তিনি।নতুন এই কবচের নাম রাখা হয়েছে ‘কবচ ৪.০’। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, ধীরে ধীরে প্রতিটি সেকশনেই কবচ ৪.০ আনা হবে। ভারতের প্রাণ রেলওয়ে তাই মরুভূমি থেকে জঙ্গল প্রতিটি রেললাইনেই এই অত্যাধুনিক দুর্ঘটনা প্রতিরোধী ব্যবস্থা আনতে চলেছে ভারতীয় রেল।

    কী ভাবনা রেলের

    দিল্লি-কলকাতা এবং দিল্লি-মুম্বই রেলপথে কবচ বসানোর কাজ ২০২৫ সালের মার্চ মাসের মধ্যে শেষ হবে, বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী। অ্যান্টি-কলিশন প্রযুক্তি স্থাপনের মাধ্যমে যাত্রীদের ভ্রমণ নিরাপদ করার লক্ষ্যেই এই পদক্ষেপ। দিল্লি-মুম্বই এবং দিল্লি-হাওড়া রুটে প্রায় ৩ হাজার কিলোমিটার কবচের কাজ চলতি অর্থবর্ষের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে। উল্লেখ্য, গোল্ডেন কোয়াড্রিল্যাটেরাল বা সোনালী চতুর্ভুজে চলাচলকারী ট্রেনগুলোতে সবচেয়ে বেশি যাত্রী পরিবহণ হয়। ১০ হাজার ইঞ্জিনে কবচ বসানো ছাড়াও সারা দেশে ৮,০০০ রেল স্টেশন লিডার (লাইট ডিটেকশন অ্যান্ড রেঞ্জিং, একটি রিমোট সেন্সিং পদ্ধতি যা পৃথিবীতে রেঞ্জ পরিমাপ করতে স্পন্দিত লেজারের আকারে আলো ব্যবহার করে) এবং ড্রোনের মাধ্যমে জরিপ করা হবে। এর পরে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে একযোগে সমস্ত স্টেশনে কবচ ডেটা সেন্টার স্থাপনের কাজ শুরু হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Earth: পৃথিবী থেকে আস্তে আস্তে দূরে চলে যাচ্ছে চাঁদ, দিন কি হবে ২৫ ঘণ্টার!

    Earth: পৃথিবী থেকে আস্তে আস্তে দূরে চলে যাচ্ছে চাঁদ, দিন কি হবে ২৫ ঘণ্টার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি সাধারণ প্রশ্ন, কত ঘণ্টায় একদিন হয়? অনায়াসেই সবাই উত্তর দেবে, ২৪ ঘণ্টায়। কিন্তু না, এবার গবেষণায় উঠে এল, একদিনের দৈর্ঘ্য হতে চলেছে ২৫ ঘণ্টা। শুনতে হয়তো অবাক লাগছে, কিন্তু এটাই সত্যি। আর এর কারণ হিসেবে গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, পৃথিবী (Earth) থেকে আস্তে আস্তে দূরে চলে যাচ্ছে চাঁদ। সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রত্যেক বছর প্রায় ৩.৮ সেন্টিমিটার করে পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে চাঁদ। আর এর জন্যই একদিনের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু এই মহাজাগতিক পরিবর্তন ঘটতে সময় লাগবে ২০ কোটি বছর। এই সময় শুনতে অনেক বছর লাগলেও মহাজাগতিক সময়ের হিসেবে এটা কোনও সময়ই নয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আজ থেকে প্রায় ১৪০ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে মাত্র ১৮ ঘণ্টায় এক দিন হত।

    কীভাবে এই গবেষণায় পৌঁছালেন বিজ্ঞানীরা? (Earth)

    ছোটবেলায় ভূগোল বইয়ের পাতায় আমরা সবাই পড়েছি, আহ্নিক গতির জেরেই পৃথিবীতে ২৪ ঘণ্টায় একদিন হয়। হয়তো কোনও দিন আমরা ভাবিনি, এই ২৪  ঘণ্টায় একদিন হওয়া পরিবর্তিত হয়ে ২৫ ঘণ্টাও হতে পারে। আসলে পৃথিবী প্রায় ২৪ ঘণ্টায় নিজের অক্ষের চারপাশে একবার ঘোরে। আর এই গতির কারণেই পৃথিবীতে দিন এবং রাত হয়। বিজ্ঞানীদের কাছ থেকে জানা যায়, আজ থেকে প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে তৈরি হয়েছিল এই পৃথিবী। বিভিন্ন গ্যাস, ধুলো প্রভৃতির সমন্বয়ে আজ পৃথিবী তার এই নিজের আকার নিয়েছে। আর এইসবের পিছনে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাব রয়েছে। আর তখন থেকেই শুরু হয় এই আহ্নিক গতির। সম্প্রতি ভূবিজ্ঞানীরা জানতে পারেন, চাঁদ (Moon) পৃথিবী থেকে ক্রমে দূরে সরে যাচ্ছে। উইসকনসিন-ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এই অনুসন্ধান চালিয়েছেন। আর এই অনুসন্ধানে দেখা গিয়েছে, চাঁদের ধীরে ধীরে দূরে সরে যাওয়ার প্রভাব পড়ছে সরাসরি পৃথিবীর ওপর। বিশেষ করে দিনরাত্রি পরিবর্তনের উপর।

    গবেষকরা কী জানিয়েছেন এই বিষয়ে?

    উইসকনসিন-ম্যাডিসন ইউনিভার্সিটির ভৌবিজ্ঞানের অধ্যাপক স্টিফেন মায়ার্স জানিয়েছেন, “যেমন ঘূর্ণায়মান ফিগার স্কেটাররা দুই হাত প্রসারিত করলে তাদের গতি কমে আসে, ঠিক সেই রকমই চাঁদ সরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতিও কমে আসে। আর এর ফলে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়ে।” তিনি আরও জানান, অ্যাস্ট্রোক্রনোলজি ব্যবহার করে সুদূর অতীতের সময় সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেছিলেন তাঁরা এবং প্রাচীন ভূতাত্ত্বিক সময়ের একটি পরিমাপ করতে চেয়েছিলেন। যাতে কয়েকশো কোটি বছরের পুরানো শিলাগুলি নিয়ে গবেষণা করা যায়, সেই পর্যায়ে পৌঁছাতে চেয়েছিলেন। আর ঠিক এই সময়ে গবেষণার ফাঁকে জানতে পারেন পৃথিবীর (Earth) ও চাঁদের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যাওয়ার এই মহাজাগতিক পরিবর্তনের বিষয়টি। বিভিন্ন প্রাচীন ভূতাত্ত্বিক গঠন এবং বিভিন্ন পলির স্তর তারা পরীক্ষা করেন এবং গবেষণা করে জানতে পারেন পৃথিবীর চাঁদের সম্পর্কের ইতিহাস। জানা যায় বর্তমানে স্থিতিশীলভাবেই আস্তে আস্তে পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে চাঁদ (Moon)। এই দূরে সরে যাওয়ার হার নির্ভর করছে পৃথিবীর আর্নিক গতি এবং মহাদেশীয় বিভিন্ন প্রবাহের উপর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sunita Williams: ‘২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে মহাকাশ থেকে ফিরতে পারেন সুনীতা’, জানাল নাসা

    Sunita Williams: ‘২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে মহাকাশ থেকে ফিরতে পারেন সুনীতা’, জানাল নাসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’মাসেরও বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে আটকে রয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস (Sunita Williams)। সঙ্গে রয়েছেন সহকর্মী বুচ উইলমোর। প্রাথমিকভাবে তাঁদের মিশন প্রায় আটদিন স্থায়ী হবে বলে আশা করা হয়েছিল। কিন্তু, স্টারলাইনারে প্রপালশন সিস্টেমে সমস্যার কারণে এটি বাড়ানো হয়েছে। তাঁদের পৃথিবীতে ফেরানো নিয়ে বড় ঘোষণা করল নাসা।

    কী জানিয়েছে নাসা? (Sunita Williams)

    নাসার কর্মকর্তারা আগেই জানিয়েছিলেন, ইঞ্জিনিয়াররা সুনীতাদের (Sunita Williams) বোয়িং স্টারলাইনার মহাকাশ যানের যান্ত্রিক ত্রুটি সমাধানের জন্য দিনরাত কাজ করছেন। প্রয়োজনে বোয়িং-এর পরিবর্তে সাহায্য নিতে হতে পারে স্পেস-এক্স মহাকাশ যানেরও। মহাকাশচারীদের বোয়িংয়ে ফেরানোর ঝুঁকি নেওয়া হবে, না কি স্পেস এক্সের সাহায্য নেওয়া হবে সে নিয়েও নাসার (NASA) বিজ্ঞানীদের মধ্যে চলছিল মত বিরোধ। শেষমেশ নাসা জানিয়েছে, তাঁদের ফেরাতে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্তও সময় লেগে যেতে পারে। সব ঠিক থাকলে আগামী বছরের শুরুতেই স্পেস এক্সের ক্রু ড্রাগনে পৃথিবীতে ফিরবেন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: ‘‘হিন্দুদের ওপর, মন্দিরে হামলায় উদ্বিগ্ন’’, বাংলাদেশ নিয়ে প্রতিক্রিয়া ইজরায়েলের

    ৫ জুন পাড়ি দিয়েছিলেন সুনীতা

    মহাকাশযান বোয়িং সিএসটি-১০০ স্টারলাইনার ক্যাপসুলে চড়ে গত ৫ জুন মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসার ওই দুই নভশ্চর পাড়ি দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের উদ্দেশে। দীর্ঘ অপেক্ষা এবং প্রস্তুতির পর এটিই ছিল বোয়িং-এর প্রথম মহাকাশচারীদের (Sunita Williams) নিয়ে যাত্রা। এই ‘ক্রু ফ্লাইট টেস্ট’ অভিযানের উদ্দেশ্য বেসরকারি উদ্যোগে সাধারণের জন্য বাণিজ্যিকভাবে মহাকাশ সফরের রাস্তা সুগম করা। মহাকাশে যাওয়ার পর হঠাৎই মহাকাশ যানটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ে। স্টারলাইনার ওড়ার আগে হিলিয়াম লিকেজের সমস্যা ধরা পড়েছিল। যাত্রাপথে আরও নানা যান্ত্রিক গোলযোগ দেখা দেয়। রকেটের পাঁচটি ‘ম্যানুভরিং থ্রাস্টার’ খারাপ হয়ে যায়, সমস্যা দেখা দেয় একটি ধীর গতির ‘প্রপেল্যান্ট ভালভ্’-এও। সব মিলিয়ে অনিশ্চিত হয়ে পড়ে সুনীতাদের ফেরা।

    ইলন মাস্কের সংস্থার মহাকাশযান যাচ্ছে মহাকাশে

    ইতিমধ্যেই ইলন মাস্কের সংস্থা স্পেস এক্সের সঙ্গে যৌথ ভাবে নতুন একটি মহাকাশযান মহাকাশ স্টেশনে পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। মিশনটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘ক্রু-৯’। আগামী সেপ্টেম্বর মাসে ওই মহাকাশযান দু’জন বিজ্ঞানীকে নিয়ে রওনা দেবে মহাকাশ স্টেশনের উদ্দেশে। এই যানে মাত্র দু’জনেরই স্থান সঙ্কুলানের মতো ব্যবস্থা রয়েছে। মহাকাশ স্টেশন থেকে সুনীতাদের (Sunita Williams) নিয়ে ফের পৃথিবীর দিকে পাড়ি দেবে যানটি। আপাতত তাঁদের সুস্থভাবে ফেরানোই বিজ্ঞানীদের উদ্দেশ্য। নাসা (NASA) জানাচ্ছে, সব ঠিকঠাক চললে ফেব্রুয়ারি মাসে ফিরতে পারেন সুনীতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf Amendment Bill: লোকসভায় পেশ ওয়াকফ সংশোধনী বিল, কী কী নতুন বৈশিষ্ট্য আছে?

    Waqf Amendment Bill: লোকসভায় পেশ ওয়াকফ সংশোধনী বিল, কী কী নতুন বৈশিষ্ট্য আছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার লোকসভায় পেশ হল ওয়াকফ সংশোধনী বিল (Waqf Amendment Bill)। এদিন বিলটি লোকসভায় পেশ করেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু (Kiren Rijiju)। তিনি কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রীও। বিলটি পরে সংখ্যালঘু মন্ত্রকের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির কাছে পাঠানো হবে বলেও সূত্রের খবর।

    নয়া আইনের লক্ষ্য (Waqf Amendment Bill)

    প্রস্তাবিত সংশোধনীটি লোকসভায় পাশের পর রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পেলে আইনটির নয়া হবে ‘ইউনিফায়েড ওয়াকফ ম্যানেজমেন্ট এমপাওয়ারমেন্ট, এফিসিয়েন্সি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অ্যাক্ট’। এই বিলে পুরানো আইনটিতে ৪৪টি সংশোধন আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এই সংশোধনীর মূল লক্ষ্যই হল, একটি কেন্দ্রীয় পোর্টালের মাধ্যমে ওয়াকফ সম্পত্তির নথিভুক্তিকরণ নিয়ন্ত্রণ করা। প্রস্তাবিত অন্য সংশোধনীগুলির মধ্যে রয়েছে একটি কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের পাশাপাশি প্রতিটি রাজ্যে ওয়াকফ বোর্ড গঠন, যেখানে মুসলিম মহিলা এবং অ-মুসলমানদের প্রতিনিধিত্ব থাকবে।

    ওয়াকফ কাউন্সিলের গঠন

    সংশোধনী অনুযায়ী, নতুন করে যে কেন্দ্রীয় ওয়াকফ পরিষদ গঠিত হবে, তার চেয়ারম্যান হবেন সংখ্যলঘু বিষয়ক মন্ত্রী। পরিষদে দু’জন অমুসলিম সদস্য থাকা বাধ্যতামূলক। দু’জন মহিলা সদস্যও থাকবেন। রাজ্যগুলিতে যে ওয়াকফ বোর্ড হবে, তা শিয়া ওয়াকফ বোর্ড হলে তাতে সব সদস্যই হবেন শিয়া সম্প্রদায়ের। আর সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড গঠিত হলে, তাতে থাকবেন কেবলমাত্র সুন্নি সম্প্রদায়ের লোকজনই।

    ১৯৫৪ সালে ওয়াকফ আইন (Waqf Amendment Bill) প্রণয়ন করে জওহরলাল নেহরুর সরকার। ১৯৯৫ সালে সংশোধনী এনে সব ক্ষমতা তুলে দেওয়া হয় ওয়াকফ বোর্ডের হাতে। তার পর থেকেই বোর্ডের একছত্র অধিকার নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বারংবার। ওয়াকফ সম্পত্তিতে স্বচ্ছতা আনতে নানা সময় দাবি জানিয়েছিলেন গরিব মুসলমান মহিলারা। সাধারণ মুসলমান মহিলারাও স্বচ্ছতার দাবি জানিয়েছিলেন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই ওয়াকফ বোর্ডে দুই মহিলা সদস্যের প্রতিনিধিত্বের কথা বলা হয়েছে নয়া সংশোধনীতে। এছাড়া, ক্যাগ নিযুক্ত অডিটার বা নিরীক্ষককে দিয়ে যে কোনও ওয়াকফ সম্পত্তি নিরীক্ষার নির্দেশ দেওয়ার ক্ষমতা কেন্দ্রকে দেওয়া হয়েছে নতুন বিলে।

    আরও পড়ুন: “যা ভাবছেন, পরিস্থিতি তার চেয়েও খারাপ’’! মোদিকে চিঠি বাংলাদেশি হিন্দু ছাত্রীর

    ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তিতে স্বচ্ছতা আনতে চলতি বিলে ৪৪টি সংশোধনী নিয়ে আসা হয়েছে (Waqf Amendment Bill)। এতদিন ওয়াকফ আইনের ৪০ নম্বর ধারা অনুযায়ী, যে কোনও সম্পত্তিকে ওয়াকফ হিসেবে ঘোষণার অধিকার ছিল ওয়াকফ বোর্ডের হাতেই। তাই ওয়াকফ বোর্ডের বিরুদ্ধে নানা সময় বহু গরিব মুসলমানের সম্পত্তি এবং অন্য ধর্মাবলম্বী ব্যক্তির সম্পত্তি দখলের অভিযোগ উঠেছে। এদিন যে সংশোধনীটি পেশ হয়েছে লোকসভায়, তাতে ওয়াকফ বোর্ডের একছত্র অধিকার কেড়ে নিয়ে তা তুলে দেওয়া হবে জেলাশাসক কিংবা (Kiren Rijiju) একই পদমর্যাদার কোনও আধিকারিকের হাতে (Waqf Amendment Bill)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha: বাংলাদেশি অবৈধ অনুপ্রবেশ আটকাতে সমুদ্র উপকূলে নিরাপত্তা আঁটসাঁট করল ওড়িশা

    Odisha: বাংলাদেশি অবৈধ অনুপ্রবেশ আটকাতে সমুদ্র উপকূলে নিরাপত্তা আঁটসাঁট করল ওড়িশা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশিদের অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিরোধ করতে ওড়িশা (Odisha) উপকূল বরাবর নিরাপত্তা বৃদ্ধি করেছে ওড়িশা সরকার। সমুদ্র উপকূলে ৪৮০ কিলোমিটার পর্যন্ত এলাকায় নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অশান্ত-বিধ্বস্ত বাংলাদেশ থেকে বিশেষ করে অপরাধীদের অবৈধ প্রবেশ ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত।

    ছোট নৌকা ব্যবহার করে হতে পারে অনুপ্রবেশ (Odisha)

    ওড়িশা পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (আইন শৃঙ্খলা) সঞ্জয় কুমার বলেছেন, “বাংলাদেশ উপকূল থেকে ওড়িশা প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ওই দেশ থেকে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারীরা (Bangladeshis) ছোট নৌকা ব্যবহার করে এই রাজ্যে প্রবেশ করতে পারে। আবার বিভিন্ন মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশে অস্থিরতার সময়, অনেক থানা এবং কারাগারে হামলা চালিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। বহু অপরাধীকে কারাগার ভেঙে মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। ফলে ঘোষিত দুষ্কৃতীরা নাশকতা মূলক উপাদান নিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করতে পারে। তাই ভারতের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কথা ভেবে উপকূলের দিকে নজরদারি রাখা হয়েছে।”

    কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর নজরদারি

    এডিজি (Odisha) সঞ্জয় কুমার আরও বলেছেন, “আমরা ১৮টি মেরিন পুলিশ স্টেশনকে হাই অ্যালার্টে রেখেছি। এডিজির পক্ষ থেকে উপকূলের নিরাপত্তার জন্য একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষও খোলা হয়েছে। একাধিক স্থানে সুরক্ষাকর্মী, নৌকা এবং অন্যান্য সরঞ্জাম মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ উপকূলের কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর সঙ্গে ইতিমধ্যে যোগাযোগ রেখে চলেছে। তবে আমাদের সীমান্ত ভারত ও বাংলাদেশ-বিরোধী কার্যকলাপের জন্য ব্যবহার করা উচিত নয়। অতিরিক্ত তথ্য পেতে আমরা সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য চ্যানেলগুলিতে নিবিড় নজর রাখছি।”

    আরও পড়ুনঃ ‘‘কুস্তির কাছে আমি হেরে গেলাম’’, ক্ষমা চেয়ে অবসর ঘোষণা বিনেশ ফোগাটের

    উপকূলরেখার গ্রামগুলিতে চলছে নজরদারি

    রাজ্য (Odisha) সরকার সমস্ত উপকূলীয় জেলার পুলিশ সুপারদের টহলদারি জোরদার করতে বলেছে। বিশেষ করে রাতের বেলায় অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের (Bangladeshis) প্রবেশ রোধে নজর দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রপাড়া, জগৎসিংহপুর এবং ভদ্রকের মতো জেলাগুলিতে এই আশঙ্কা সব থেকে বেশি। পাশাপাশি জেলা প্রশাসন, রাজস্ব দফতর এবং বন দফতরের আধিকারিকদের উপকূলরেখার কাছাকাছি গ্রামে মানুষের চলাচলের উপর নজর রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI:  এক টানা ৯ বার! রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখল আরবিআই, কতটা সুরাহা হল?

    RBI: এক টানা ৯ বার! রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখল আরবিআই, কতটা সুরাহা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ন’বার রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া তথা আরবিআই (RBI)। ঋণের চাপ থেকে মধ্যবিত্ত নাগরিকদের রেহাই দিতেই এই পদক্ষেপ। আগের মতো রেপো রেট ৬.৫ শতাংশই থাকছে। বাজেট পর্ব মেটার পর এই প্রথম রেপো রেট (Repo Rate) ঘোষণা করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।  

    রেপো রেট কী

    যে সুদের হারে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলিকে স্বল্প মেয়াদে ঋণ দেয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI), তাই হল রেপো রেট। কোনও বদল হয়নি রিভার্স রেপো রেটেও (Repo Rate)। যে হারের সুদে বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের কাছ থেকে টাকা ধার নেয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক তাই হল রিভার্স রেপো রেট। বৃহস্পতিবার ‘মনিটারি পলিসি কমিটি’র দ্বিমাসিক বৈঠকের শেষে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আরবিআইয়ের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। 

    আরও পড়ুন: অশান্ত বাংলাদেশ, অনুপ্রবেশের সম্ভাবনা প্রবল! জল-স্থল সীমান্তে সতর্ক বিএসএফ

    কেন এই পদক্ষেপ

    শক্তিকান্ত বলেন, ‘‘কেন্দ্রীয় সরকার মুদ্রাস্ফীতির হার ৪ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যে যে ধারাবাহিক পদক্ষেপ করছে, এই সিদ্ধান্ত সেই প্রক্রিয়ারই অঙ্গ।’’ মুদ্রাস্ফীতি এবং বৃদ্ধির হার এখন স্থিতিশীল হলেও খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে আরও কিছু পদক্ষেপ করা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন আরবিআই (RBI) গভর্নর।

    তাঁর দাবি, এখনও দেশে সার্বিক মুদ্রাস্ফীতির হার ৪.৫ শতাংশ। আগামী দুই ত্রৈমাসিকে সেটা সামান্য বাড়লেও পরবর্তী ত্রৈমাসিকগুলিতে সেটা কমার কথা। এদিকে জিডিপি বৃদ্ধির পূর্বাভাস ৭.২ শতাংশই রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মনিটারি পলিসি কমিটি। তাঁর কথায়, ‘‘ভারতে এখন বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয় ২ অগাস্ট ৬৭ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের সর্বকালীন নজির গড়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: শনিবার ধস-বিধ্বস্ত ওয়েনাড় যাচ্ছেন মোদি, খতিয়ে দেখবেন হাল হকিকত

    PM Modi: শনিবার ধস-বিধ্বস্ত ওয়েনাড় যাচ্ছেন মোদি, খতিয়ে দেখবেন হাল হকিকত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ধস-বিধ্বস্ত ওয়েনাড়ে (Wayanad Landslide) যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার তিনি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল পরিদর্শন করবেন বলে সূত্রের খবর। এ পর্যন্ত কেরলের পাহাড় ঘেরা এই অঞ্চলে ৪১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিশেষ বিমানে প্রধানমন্ত্রী নয়াদিল্লি থেকে কান্নুর বিমানবন্দরে পৌঁছবেন তিনি। সেখান থেকে (PM Modi) হেলিকপ্টারে ওয়েনাড় পরিদর্শন করবেন বলে জানা যাচ্ছে।  

    রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী (Wayanad Landslide)

    ভূমিধসের পর, নিখোঁজ ব্যাক্তিদের খোঁজে অনুসন্ধান দশম দিনে পৌঁছল। বৃহস্পতিবার অনুসন্ধান অভিযানগুলি সানরাইজ ভ্যালিতে কেন্দ্রীভূত করা হয়। জীবিত কিংবা মৃতদের খোঁজার কাজ ত্বরাণ্বিত করতে অনুসন্ধানকারী পুলিশ কুকুরের দলকে কাজে লাগানো হচ্ছে। সামগ্রিক এলাকা ছয় ভাগে বিভক্ত করে চুরামালা, মুন্ডাকাই ও সামালিমাত্তম এলাকায় নিয়মিত অনুসন্ধান চালানো হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) সফরের সময় ক্ষতিগ্রস্তদের অবস্থা মূল্যায়ন করবেন এবং বেলি ব্রিজ হয়ে চুরামালা সহ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করবেন বলে ঠিক করা হয়েছে। তিনি অস্থায়ী শিবির পরিদর্শন করার পর, (Wayanad Landslide) চলমান ত্রাণ ব্যবস্থা নিয়ে বিশদে আলোচনা করবেন রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিদের সঙ্গে। যদিও আবহাওয়া পরিস্থিতির উপর নির্ভর করবে প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচি।

    কেন্দ্রের ভূমিকার প্রশংসা (PM Modi)

    ৩০ জুন প্রথম দিকে এই ভূমিধসের সূত্রপাত। এরপর ধসের ভয়াবহ প্রভাব হয় (Wayanad Landslide) বিভিন্ন এলাকায়। ইতিমধ্যে ১৬টি শিবিরে প্রায় দুই হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। অনেকের ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ভেঙে তছনছ হয়ে গিয়েছে। সর্বস্ব খুইয়েছেন বহু মানুষ। প্রসঙ্গত, রাজ্য সরকার ওয়েনাড় ভূমিধসকে জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছে। লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে সাহায্যের হাত বাড়ানোর আবেদন জানিয়েছেন। দ্রুত হস্তক্ষেপের জন্য কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়ন (PM Modi) কেন্দ্রীয় সরকারের প্রশংসা করেছেন। ইতিমধ্যেই ত্রাণ ও উদ্ধার অভিযানের জন্য কেন্দ্রের তরফ থেকে সমস্ত রকম ভাবে সহযোগিতা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: প্রবল বৃষ্টিতে ধসে পড়ল রাজস্থানের বিখ্যাত ‘সোনার কেল্লা’-র দেওয়ালের একাংশ

    কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি বিরোধী দলগুলিও রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে রাজ্যের পাশে দাঁড়ানোর জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের প্রশংসা করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: “যা ভাবছেন, পরিস্থিতি তার চেয়েও খারাপ’’! মোদিকে চিঠি বাংলাদেশি হিন্দু ছাত্রীর

    Bangladesh Crisis: “যা ভাবছেন, পরিস্থিতি তার চেয়েও খারাপ’’! মোদিকে চিঠি বাংলাদেশি হিন্দু ছাত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যা ভাবছেন, পরিস্থিতি তার চেয়েও খারাপ।” ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে লেখা এক চিঠিতে এই কথাগুলিই লিখেছেন বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) এক হিন্দু ছাত্রী। পক্ষকালেরও বেশি সময় ধরে অস্থিরতা চলছে বাংলাদেশে। আগুনে পোড়ানো হচ্ছে (PM Modi) হিন্দুদের ঘরবাড়ি। লুটপাটের পাশাপাশি চালানো হচ্ছে ভাঙচুরও। মহিলাদের ওপর নিদারুণ নির্যাতন করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ।

    অরাজক পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis)

    অরাজক এই পরিস্থিতিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখলেন বাংলাদেশের ওই হিন্দু কিশোরী। ওই কিশোরীর হৃদয় বিদারক চিঠিটি এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন সৌর্য চক্র পদক প্রাপ্ত মেজর পবন কুমার। এই পোস্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ওই কিশোরী বাংলাদেশের একটি স্কুলের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠিটি পৌঁছে দিতে অনুরোধ করেছে সে। বাংলাদেশে দেশে হিন্দুরা কীভাবে ভয়ঙ্কর সব ঘটনার সম্মুখীন হচ্ছেন, চিঠিটির ছত্রে ছত্রে তা তুলে ধরেছে ওই ছাত্রী।

    কী লিখেছেন ছাত্রী

    চিঠিতে ওই কিশোরী লিখেছে, “এ দেশে সব চেয়ে খারাপ যে জিনিসটা ঘটছে, তা হল হিন্দুদের ওপর নিয়মতান্ত্রিক আক্রমণ ও নির্যাতন। আমরা খুব খারাপ অবস্থায় আছি, যা ভাষায় বর্ণনা করতে পারব না। চরমপন্থী ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আমাদের ওপর অকল্পনীয় নির্যাতন শুরু করেছে। মহিলারা ধর্ষিত (Bangladesh Crisis) হচ্ছেন। ওরা বাড়িঘর-মন্দিরে গুলি চালাচ্ছে। হিন্দুদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে লুটপাট চালাচ্ছে, ভাঙচুর করছে। লাখ লাখ টাকা চাঁদা চাইছে। না দিলে খুনের হুমকি দিচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় সবাই যা দেখছে, তার চেয়েও খারাপ অবস্থা। আমাদের দেশ ছেড়ে চলে যেতে বলা হচ্ছে। এ দেশে সব অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার অধিকার আমাদের রয়েছে। আমি একে চিরতরে বাজে লোকদের হাতে ছেড়ে দেওয়ার মধ্যে ভালো কিছু দেখি না। বরং এই অপশক্তিকে রুখতে সকলের এগিয়ে আসা উচিত। আমি মনে করি, এ পৃথিবীতে ওদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই।”

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশ হিন্দুহীন হলে ক্ষতি ভারতেরই, দাবি ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফেডারেশন’ কর্তার

    বিনীত অনুরোধ

    চিঠিতে আরও লেখা হয়েছে, “স্যর, আমি আপনাকে বিনীতভাবে অনুরোধ করছি, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাদের জন্য কিছু করুন। এটা সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে আমরা আমাদের সব অধিকার নিয়ে শান্তিতে থাকতে পারি। আমি জানি, আপনারা সবাই আমাদের নিয়ে চিন্তিত। আমি বাংলাদেশের সমস্ত হিন্দুর পক্ষ থেকে আপনাকে অনুরোধ করছি, দয়া করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাদের সাহায্য করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করুন। আর হ্যাঁ স্যর, আপনি আমাদের জন্য যা করছেন, সেজন্য আপনাকে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই। একই সঙ্গে ভারতের সব বাসিন্দাকে তাদের উদ্বেগ ও আমাদের প্রার্থনার জন্য ধন্যবাদ জানাতে চাই। ভগবান আমাদের রক্ষা করুন।”

    উত্তাল বাংলাদেশ

    সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে উত্তাল বাংলাদেশ। ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছেড়েছেন শেখ হাসিনা। বস্তুত, তার পরেই বাংলাদেশজুড়ে চলছে অরাজক পরিস্থিতি। হিন্দুদের খুন করে লাশ ঝুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে রাস্তায়। কোথাও আবার আক্রোশ মেটাতে খুন করে লাথি মেরে থেঁতলে দেওয়া হচ্ছে মৃতদেহের মুখ। হিন্দুদের বাড়িতে ভাঙচুর চালানোর পাশাপাশি নির্যাতন করা হচ্ছে মহিলাদের।  এককথায়, বাংলাদেশ এখন হয়ে উঠেছে দুষ্কৃতীদের স্বর্গরাজ্য।

    ভারতের বিপদ

    বাংলাদেশের মোট জনসংখ্য মাত্র ৮ শতাংশ হিন্দু। এই হিন্দুরা বরাবর আওয়ামি লিগের সমর্থক। রাজনৈতিক মহলের মতে, তার জেরে (Bangladesh Crisis) হিন্দুদের ওপর অত্যাচার চরমে। দুষ্কৃতীরা হিন্দু শূন্য বাংলাদেশ গড়ার সব রকম চেষ্টা চালাচ্ছে বলেই অভিযোগ। বাংলাদেশ হিন্দুহীন হলে আদতে বিপদে পড়বে ভারতই। এমনই মনে করেন ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফেডারেশনে’র সাধারণ সম্পাদক দীপন মিত্র। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেছেন, “বাংলাদেশে হিন্দুদের অবস্থা দিনের পর দিন খারাপ হচ্ছে।”

    মোদির জনপ্রিয়তা

    বাংলাদেশবাসী হিন্দুদের হয়ে এই কথাটাই তো চিঠির মাধ্যমে লিখে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে পাঠিয়েছে ওই ছাত্রী। তার বিশ্বাস, এ ক্ষেত্রে যদি কিছু করতে পারেন, তা পারবেন মোদিই। যেহেতু বিষয়টি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়, তাই মোদি হয়তো কিছু করবেন না। তবে এটা ঠিক, তামাম বিশ্বে ক্রমেই বাড়ছে মোদির গ্রহণযোগ্যতা। ভরসা বাড়ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষেরও।

    এর প্রমাণ আগেও মিলেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এক্স হ্যান্ডেলে বিশ্বের জনপ্রিয় রাষ্ট্রনেতাদের তালিকায় সবার ওপরে রয়েছেন মোদি (PM Modi)। কিছুদিন আগেই তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা পেরিয়েছে ১০০ মিলিয়নের গন্ডি। এক্স হ্যান্ডেলে ফলোয়ারের নিরিখে তাঁর ধারে কাছে নেই বিশ্বের (Bangladesh Crisis) আর কোনও রাষ্ট্রনেতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bangladesh Crisis: “ভারতে নিরাপদেই রয়েছি, দুশ্চিন্তা পরিবারের জন্য”, বললেন আলিগড়ের বাংলাদেশি পড়ুয়া

    Bangladesh Crisis: “ভারতে নিরাপদেই রয়েছি, দুশ্চিন্তা পরিবারের জন্য”, বললেন আলিগড়ের বাংলাদেশি পড়ুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত এক মাস ধরে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি গোটা বাংলাদেশ জুড়ে। হাসিনা পদত্যাগ করার পরও হিংসা থামেনি (Bangladesh Crisis)। মৃত্যুমিছিল অব্যাহত। ধারাবাহিক এই অশান্তির মধ্যে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের (Aligarh Muslim University) (এএমইউ) বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী জানিয়ে দিলেন। তাঁরা ভারতের মধ্যে নিরাপদ বোধ করছেন। বরং অস্থির পরিস্থিতির মধ্যে স্বদেশে ফিরতেই তাঁরা ভয় পাচ্ছেন।  

    পরিবারের জন্য উদ্বেগ আলিগড়ের বাংলাদেশি ছাত্রীর (Bangladesh Crisis)

    এএমইউ-র (Aligarh Muslim University) একজন পিএইচডি ছাত্রী পায়েল রায় বলেন, “বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) আমার বাড়ি গ্রামে। অশান্তি হওয়ার পর দেশে যেতে পারিনি। আর এখন যা পরিস্থিতি, তাতে পরিবারের কাছে থাকলে ভালো হত। কিন্তু, এখন সেখানে যাওয়ার মতো অবস্থা নেই। এটা আমার কাছে চরম উদ্বেগের বিষয়। সব সময় সেখানকার খোঁজখবর নিচ্ছি। খবরে চোখ রাখছি। ভারতে নিরাপদেই রয়েছি, দুশ্চিন্তা হচ্ছে পরিবারের জন্য। আমরা প্রার্থনা করছি, আমাদের পরিবারগুলি এই দুঃসময়ে নিরাপদে থাকুক। এই আতঙ্কের পরিস্থিতির মধ্যে আমার এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং ভারতীয় বন্ধুদের সমর্থন আমাকে কিছুটা সান্ত্বনা দিয়েছে।” পায়েল এই কঠিন সময়ে বাংলাদেশি জনগণকে সমর্থন করার জন্য ভারত এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “যখন কেউ কেউ বর্তমান ভারত সরকারের সমালোচনা করে, বিশেষ করে যখন ভারত সঙ্কটের সময়ে বাংলাদেশি জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে, তখন তা হতাশাজনক।”

    আরও পড়ুন: ‘‘হিন্দুদের ওপর, মন্দিরে হামলায় উদ্বিগ্ন’’, বাংলাদেশ নিয়ে প্রতিক্রিয়া ইজরায়েলের

    “বাংলাদেশের অস্থিরতার পিছনে পাকিস্তান”!

    হিন্দুস্তানি বিরদারির ভাইস চেয়ারপার্সন তথা সমাজকর্মী বিশাল শর্মা বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) অশান্তির জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করেন। কেন পাকিস্তান এভাবে শান্ত বাংলাদেশকে অশান্ত করেছে, তার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন তিনি। তিনি বলেন, “১৯৭১ সালের যুদ্ধের পুরানো প্রতিশোধ নিচ্ছে পাকিস্তান। পাকিস্তান নিজেই একটি মুসলিম-সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ, তবুও মনে হচ্ছে বাংলাদেশের বর্তমান অস্থিরতার পিছনে তারা রয়েছে।” সমাজকর্মী আমির কুরেশিও ভারত সরকারের পদ্ধতির প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার মাধ্যমে ভারত সত্যিকারের অভয়ারণ্য হওয়ার প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Gujarat: “ওরা হিন্দু, ওদের শেষ করে দাও”! মুসলিম যুবকদের প্রাণঘাতী হামলা, গুরুতর আহত ৪

    Gujarat: “ওরা হিন্দু, ওদের শেষ করে দাও”! মুসলিম যুবকদের প্রাণঘাতী হামলা, গুরুতর আহত ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পবিত্র শ্রাবণ মাসে গুজরাটে (Gujarat) উৎসবের মরসুমও শুরু হয়েছে। দশম ব্রত মণ্ডপ তৈরি করে পুজোর প্রস্তুতি চলছিল। আচমকা, দুই পক্ষের মধ্যে প্রথমে কথা কাটাকাটি হয়। এরপরই এক হিন্দু পরিবারের বাড়িতে ঢুকে পরিবারের সদস্যদের ছুরি দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপাতে থাকে কয়েকজন মুসলিম যুবক। এতে ওই পরিবারের ৪ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। পুলিশ তদন্তে নেমে ইতিমধ্যে ৪ অভিযুক্ত যুবককে গ্রেফতার করেছে। ঘটনায় রাজকোটে ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। এলাকার মানুষ ভীষণভাবে আতঙ্কিত। হিন্দু পরিবারে এই হামলার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। দোষীদের দ্রুত কঠিন শাস্তির দাবি করেছে হিন্দু সংগঠন।

    অভিযুক্ত মুসলিম যুবকদের পরিচয় (Gujarat)

    জানা গিয়েছে, হিন্দু পরিবারের দুই সদস্য দশম ব্রত মণ্ডপ তৈরি করতে যাচ্ছিলেন। তখন সিকান্দার, আফজাল, সমির ও দারেড নামের ৪ মুসলিম যুবকদের সঙ্গে তাঁদের কথা কাটাকাটি হয়। এরপর যুবকরা, ওই হিন্দু পরিবারের বাড়িতে গিয়ে হামলা চালায়। হিন্দু পরিবারের সদস্য জগদীশভাই ভাঘেলা ভগবতীপাড়া স্ট্রিটেই থাকেন। সেই সঙ্গে একটি মণ্ডপে পরিষেবা দিয়ে থাকেন৷ পাশেই মিহির ও আশিস নামে তাঁর ২ ছেলে ফাস্টফুডের ব্যবসা করেন। 

    এলাকায় মণ্ডপ তৈরি না করি!

    হামলার শিকার পরিবারের পক্ষ থেকে মিহির অভিযোগ করে বলেছেন, “আশাবা পীরের দরগার কাছে বসবাসকারী হিন্দুদের পক্ষ থেকে দশম ব্রতের জন্য একটি প্যান্ডেল তৈরি করতে প্রধান সড়কে যাওয়া হচ্ছিল। পথে সিকান্দার, আফজাল, দারেড ও সমির নামে মুসলিম যুবকরা বাধা দেয়। সেই সঙ্গে আমার বাবাকে হুমকি দিয়ে বলেছিল, পরের বার যেন এই এলাকায় মণ্ডপ তৈরি না করা হয়। এরপর আমার বাবা অন্য একজনের সঙ্গে ইতিমধ্যেই বাড়ি ফিরে এসেছিলেন। আমরা পাড়ায় আড্ডা দিচ্ছিলাম। এমন সময় চারজন মুসলিম যুবক ধারালো অস্ত্র নিয়ে আচমকা হামলা চালায় বাড়িতে। সেই সঙ্গে আমার বাবা-মাকেও মারধর করে। আমার ভাই আশিসের (১৯) পেটে ছুরি দিয়ে পর পর কোপ মারা হয়। বর্তমানে তাকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে রাখা হয়েছে। তাঁর অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। এরপর রাজকোট (Gujarat) বি বিভাগে একটি মামলা দায়ের করেছি।”

    পরিবারের পাশে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (Gujarat)

    আক্রমণের শিকার এই হিন্দু পরিবারে পাশে দাঁড়িয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। সংগঠনের পক্ষ থেকে পরিবারকে সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। রাজকোটের (Gujarat) বিশ্ব হিন্দু পরিষদের জেলা ইনচার্জ আশিস শেঠ বলেছেন, “পরিবারের পক্ষ থেকে ভগবতীপাড়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। আমরা পরিবারের জন্য সবরকম সাহায্য করব। দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাই। ভিএইচপি সহ সমস্ত হিন্দু গোষ্ঠী পরিবারকে সম্পূর্ণ সমর্থন করবে। আমরা পুলিশের সঙ্গেও কথা বলেছি এবং নিয়ম অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি। পরিবারের আহত ছোট ছেলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। অভিযুক্তরা তাকে নির্বিচারে ছুরিকাঘাত করেছে এবং চিৎকার করে বলেছে, ‘‘ওরা হিন্দু, ওদের শেষ করে দাও। এই নির্যাতনের বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়াই করব।”

    আরও পড়ুনঃ প্রবল বৃষ্টিতে ধসে পড়ল রাজস্থানের বিখ্যাত ‘সোনার কেল্লা’-র দেওয়ালের একাংশ

    ভারতীয় ন্যায় সংহিতায় মামলা দায়ের

    পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ, অপরাধ গুরুতর হওয়া সত্ত্বেও প্রথমে হালকা ধারায় মামলা দায়ের করে পুলিশ। কিন্তু আক্রান্ত পরিবার মামলার ধারা নিয়ে তীব্র আপত্তি তোলে। এরপর পরিবার বি ডিভিশন থানায় গিয়ে ফের অভিযোগ দায়ের করে। এরপর উচ্চপদস্থ আধিকারিক জাদেজা, পরিবারকে যথাযথ তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন। এরপর অভিযুক্ত চারজনকেই হেফাজতে নিয়েছে গুজরাট (Gujarat) পুলিশ। অভিযুক্ত চার মুসলিম যুবক সিকান্দার, আফজাল, দারেড (ডালিও নামেও পরিচিত) এবং সমির রউমার বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (বিএনএস) এর ১১৮(২), ১১৫(২), ৩৫২ এবং ৫৪ এনএস ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। আবার গুজরাট পুলিশ আইন (GPA) এর ১৩৫ ধারায় মামলা দায়ের করেছে। পরিবারের দাবি, দোষীদের কঠোর শাস্তি চাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share