Tag: bangla news

bangla news

  • Anurag Thakur: জাত বিতর্কে অখিলেশকে পাল্টা আক্রমণ অনুরাগ, কঙ্গনার

    Anurag Thakur: জাত বিতর্কে অখিলেশকে পাল্টা আক্রমণ অনুরাগ, কঙ্গনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি সাংবাদিককে প্রশ্ন করেছিলেন “আপনার জাত কি?” জাত বিতর্ক (Caste Row) নিয়ে যখন দেশজুড়ে বিতর্ক তুঙ্গে, সেই সময় এমন একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন হামিরপুরের সাংসদ তথা প্রাক্তন মন্ত্রী বিজেপির অনুরাগ ঠাকুর (Anurag Thakur)। ভিডিওটি সমাজবাদী পার্টি প্রধান অখিলেশ যাদবের। একটি প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “কেউ কীভাবে জাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করতে পারে?” ভিডিওটিতে কোনও তারিখ দেখা যাচ্ছে না। তবে তাতে দেখা যাচ্ছে, অখিলেশ একজন সাংবাদিককে জাত নিয়ে প্রশ্ন করছেন।

    অনুরাগের বাক্য-বাণ (Anurag Thakur)

    ঘটনার সূত্রপাত মঙ্গলবার। সংসদে চলছিল জাত গণনার দাবিতে আলোচনা। সেই সময় কংগ্রেসকে আক্রমণ করেন অনুরাগ। বলেন, “কংগ্রেসের শাহজাদা আমাদের জ্ঞান দেবেন? বিরোধী দলনেতার পদ কী, তা আগে বুঝতে হবে ওঁকে। ওঁদের মিথ্যে ছড়ানো বন্ধ করতে হবে। বারবার ওবিসিদের কথা বলা হয়। বারবার করে জাতিগণনার কথা বলা হয়।” এর পরেই প্রাক্তন এই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “যাঁদের নিজেদের জাতের ঠিক নেই, তাঁরাই জাত গণনার দাবি করছেন।” অনুরাগের মন্তব্যের কড়া সমালোচনা করেন সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো তথা সাংসদ অখিলেশ যাদবও। তিনি প্রশ্ন করেন, “কারও জাত কি জানতে চাওয়া যায়? কারও জাত জানতে হবে কেন? অখিলেশের এহেন প্রশ্নের প্রেক্ষিতেই অনুরাগ পোস্ট করেন পুরানো ভিডিও। অনুরাগকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে দাবি জানান বিরোধীরা।

    মোদির কণ্ঠে অনুরাগ প্রশস্তি

    হামিরপুরের সাংসদের প্রশস্তি শোনা গিয়েছে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গলায়ও। লোকসভার ভাষণ শেয়ার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লেখেন, “আমার ছোট এবং উদ্যমী সহকর্মী অনুরাগ ঠাকুরের বক্তব্য অবশ্যই শুনতে হবে। ঘটনা এবং রসবোধের যথার্থ মিশ্রণ এটি। ‘ইন্ডি’ জোটের (বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট) নোংরা রাজনীতির উপযুক্ত জবাব দিয়েছেন তিনি।” কংগ্রেস নেতা তথা সাংসদ শশী থারুরের একটি বই থেকে উদ্ধৃতিও দিয়েছেন অনুরাগ। রাহুলকে দিয়েছেন এলওপি-র ব্যাখ্যা। অনুরাগ (Anurag Thakur) বলেন, “এই দলের শাহজাদার প্রথমে বোঝা উচিত এলওপি-র অর্থ কী। এর অর্থ হল ‘লিডার অফ অপোজিশন’, ‘লিডার অফ প্রোপাগান্ডা নয়’।”

    হালুয়া প্রসঙ্গ

    হালুয়া প্রসঙ্গ তুলেও এদিন রাহুলকে চাঁদমারি করেন অনুরাগ। বলেন, “রাহুলজি, আপনি হালুয়া নিয়ে বলছেন। বোফর্স দুর্নীতির হালুয়া কে খেয়েছিল? অন্তরীক্ষ দিবস (Caste Row) দুর্নীতি, কমনওয়েল্থ গেমস, ন্যাশনাল হেরাল্ড, সাবমেরিন, ২জি স্ক্যাম, কয়লা, ইউরিয়া ও পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি থেকে কারা লাভ করেছিল? রাহুলজি ওই হালুয়াটা কি মিষ্টি ছিল নাকি বিস্বাদ? অনুরাগ বলেন, “কয়েকজন ওবিসি নিয়ে কথা বলেন, কিন্তু তাদের কাছে ওবিসির অর্থ হল, ‘ব্রাদার ইন ল কমিশন’। এই দল কিনা পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মানুষদের নিয়ে কথা বলবে?

    বোমা ফাটালেন কঙ্গনা

    জাত নিয়ে কথা বলায় অনুরাগ যখন খুঁচিয়ে তুলেছেন অখিলেশের পুরানো ঘা, ঠিক তখনই পুরানো একটি ভিডিও শেয়ার করে রাহুল গান্ধীকে নিশানা করলেন গ্ল্যামার কুইন নায়িকা সাংসদ কঙ্গনা রানাওয়াত। পুরানো ওই ভিডিওয় রাহুল গান্ধীকেও লোকের জাত নিয়ে কথা বলতে শোনা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: “হিসেব দাও, টাকা নাও”, রাজ্যসভায় তৃণমূল সাংসদকে মুখের মতো জবাব অমিত শাহের

    ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে ভিডিও শেয়ার করে কঙ্গনা লিখেছেন, “আপনি নিজের জাত সম্পর্কে কিছুই জানেন না। আপনার দাদু মুসলিম, ঠাকুমা পার্সি, মা খ্রিস্টান। মনে হয় কেউ ভাত ও ডাল বানানোর জন্য কারিপাতা দিয়ে পাস্তা মেখেছেন। এদিকে উনি সবার জাত জানতে চান।” তিনি লিখেছেন, “কী করে তিনি প্রকাশ্যে মানুষকে তাঁদের জাত (Caste Row) সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতে পারেন, এমন (Anurag Thakur) অভদ্রভাবে, ছিঃ লজ্জা, রাহুল গান্ধী।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Potato Price: “আলু চাষি ও ব্যবসায়ীদের ওপর দমন পীড়ন নীতি নিচ্ছে রাজ্য সরকার”, তোপ শুভেন্দুর

    Potato Price: “আলু চাষি ও ব্যবসায়ীদের ওপর দমন পীড়ন নীতি নিচ্ছে রাজ্য সরকার”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিন রাজ্যে আলু নিয়ে যাওয়ার ওপর রয়েছে সরকারি নিষেধাজ্ঞা। প্রতিবাদে রাজ্যজুড়ে আলু ব্যবসায়ীরা ধর্মঘট ডেকেছিলেন। আর তারপরই চড়চড়িয়ে আলুর দাম বাড়তে শুরু করে। কোথাও ৪০ টাকা, কোথাও আবার ৫০ টাকার বেশি দরে আলু বিক্রি হয়েছে। কিন্তু, ধর্মঘট উঠলেও আলুর দাম (Potato Price) এখনও আম-জনতার নাগালের মধ্যে আসেনি। এই আবহের মধ্যেই কোচবিহারের মাথাভাঙায় ভালো দাম পাচ্ছেন না বলে চাষিরা রাস্তায় আলু ফেলে বিক্ষোভ দেখান। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু আধিকারী (Suvendu Adhikari) এই ঘটনার জন্য তৃণমূল সরকারে তুলোধনা করেছেন।

    চাষিরা কী দাবি জানালেন? (Potato Price)

    বুধবার মাথাভাঙা-২ ব্লকের কোচবিহার ফালাকাটা জাতীয় সড়কের সতীশের হাট এলাকায় পথ অবরোধে সামিল হন ক্ষুদ্র আলু চাষিরা। চাষিরা বলেন, “বেশ কিছুদিন ধরে আলু পাইকাররা আলু কেনা বন্ধ রাখায় আমরা সমস্যায় পড়েছি। একইসঙ্গে বাজারে আলু বিক্রির জন্য নিয়ে গেলেও দাম (Potato Price) পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে, আলু বিক্রি করে আমন ধান সহ সবজি চাষের জন্য রাসায়নিক সার কিনতে পারছি না। কিনতে পারছি না অন্যান্য চাষের সামগ্রীও।” এদিন কয়েক ঘণ্টা ধরে চলে অবরোধ। পরে ঘোকসাডাঙা থানার পুলিশের হস্তক্ষেপে অবরোধ ওঠে। জাতীয় সড়কে অবরোধের জেরে দু’দিকে পন্যবাহী ও যাত্রীবাহী গাড়ির লাইন পড়ে যায়। অবরোধ উঠে যেতেই যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। তবে সমস্যার সমাধান না হলে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুমকি দিয়েছেন আলু চাষিরা।

    আরও পড়ুন: ধর্মান্তরণ রুখতে আইন করা উচিত অন্য রাজ্যগুলোরও, বললেন ভিএইচপি কর্তা

    রাজ্যকে তোপ শুভেন্দুর

    আলু নিয়ে চাষিদের বিক্ষোভ প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, রাজ্য জুড়ে আলু চাষি ও ব্যবসায়ীদের ওপর রাজ্য সরকার দমন পীড়ন নীতি অবলম্বন করছে। বিশেষ করে রাজ্যের সঙ্গে ওড়িশা ও অসমের সীমান্তবর্তী এলাকায়। কোচবিহারে ক্ষুব্ধ আলু ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ কর্মসূচি তারই প্রতিফলন। এক দিকে সারের কালোবাজারির জন্য আলু চাষিরা (Potato Price) জেরবার হচ্ছে, সেই ব্যাপারে রাজ্য সরকারের কোনও সদর্থক ভূমিকা লক্ষ্য করা যাচ্ছে না, অথচ বিভিন্ন সময়ে হঠকারি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আলু চাষি ও ব্যবসায়ীদের ওপর খবরদারি ফলাতে গিয়ে তাঁদেরকে ক্ষতির মুখে ঠেলে দিচ্ছে। আলু চাষি ও ব্যবসায়ীদের সমস্ত ন্যায্য অধিকার ও দাবি দাওয়ার পক্ষে আমরা। অবিলম্বে রাজ্য সরকারি আধিকারিকগণ চাষিদের সঙ্গে সমন্বয় স্থাপন করে দ্বন্দ্ব মেটানোর উদ্যোগ গ্রহণ করুন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ismail Haniyeh: নিহত হামাস প্রধানকে ‘শহিদ’ উল্লেখ, বিতর্কে দিল্লি মাইনরিটি কমিশনের প্রাক্তন প্রধান

    Ismail Haniyeh: নিহত হামাস প্রধানকে ‘শহিদ’ উল্লেখ, বিতর্কে দিল্লি মাইনরিটি কমিশনের প্রাক্তন প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হামাসের (Hamas) শীর্ষ নেতা ইসমাইল হানিয়েকে (Ismail Haniyeh) শহিদ তকমা দিয়ে তাঁর মৃত্যুতে শোক জ্ঞাপন করলেন জাফারুল ইসলাম খান (Zafarul Islam Khan)। কে এই জাফারুল? তিনি দিল্লির মাইনরিটি কমিশনের প্রাক্তন প্রধান। ইসলামিক ধর্মগ্রন্থ কুরআনের ইংরেজি অনুবাদ করেছেন তিনি। অনেকগুলি বইও লিখেছেন। একদা সাংবাদিকতা করেছেন। কুখ্যাত জঙ্গি সংগঠন হামাসের ওই শীর্ষ নেতাকে শহিদ আখ্যা দিয়েছেন জাফারুল ইসলাম। ইরানে হানিয়ের হত্যা করার অভিযোগ রয়েছে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে। যদিও ইরান এবং হামাসের দাবি হানিয়েকে খতম করার নেপথ্যে রয়েছে ইজরায়েল।

    হামাস প্রধানের মৃত্যুতে দুঃখী জাফারুল (Zafarul Islam Khan)

    নিজের এক্স হ্যান্ডেল থেকে জাফারুল যে পোস্ট করেছেন, তাতে তিনি ব্যক্তির অন্ত্যেষ্টি সংক্রান্ত ইসলামিক ধর্মীয় মন্ত্র সহযোগে লিখেছেন, “হামাসের (Hamas) শীর্ষ নেতা ইসমাইল হানিয়েকে (Ismail Haniyeh) হত্যা করা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, এটা ইজরায়েলের কাজ। ইজরায়েলের এভাবে হত্যা করার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। ১৯৪৮ সালের সেপ্টেম্বরে রাষ্ট্রসঙ্ঘের মধ্যস্থতাকারী বের্নাডটকে হত্যা করা হয়েছিল। এখানে তিনি (হানিয়ে) কোরানের মন্ত্র পাঠ করে বলছেন, শহিদরা মরে না।” এক্স হ্যান্ডলের পোস্টে জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ নেতার একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন জাফারুল। পর পর বেশ কয়েকটি পোস্টে ইসমাইল হানিয়েকে শহিদ তকমা দিয়েছেন জাফারুল (Zafarul Islam Khan)। তাঁর সামাজিক মাধ্যমের বেশ কয়েকটি পোস্ট যথেষ্ট বিদ্বেষমূলক বলে অভিযোগ।

    হামাসের সমব্যথীদের শাস্তির দাবি (Hamas)

    যে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন (Hamas), গত ৭ অক্টোবর ইজরায়েলের নিরপরাধ মানুষদের বন্দি বানিয়ে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল, যাদের হেফাজতে এখনও রয়েছেন বহু নিরপরাধ ইহুদি ইজরায়েলি নারী, পুরুষ ও শিশু, যারা কিনা ইজরায়েলকে যুদ্ধ করতে বাধ্য করেছে— সেই জঙ্গি সংগঠনের শীর্ষ কমান্ডারের (Ismail Haniyeh) মৃত্যুতে ভারতেও কেউ সমব্যথী, এটা ভেবেই অনেকেই অবাক হচ্ছেন। তবে, জাফর এক নন। তাঁর মতো অনেকেই হানিয়ের মৃত্যুতে শোকপালন করছেন তলে তলে। 

    আরও পড়ুন: গোলান হামলার বদলা নিল ইজরায়েল! খতম হিজবুল্লা কমান্ডার ফুয়াদ

    হামাসের সমর্থনে ভারতে এক বিশেষ সম্প্রদায়ের বহু নেতা মুখ খুলেছেন এর আগেও। জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সহমর্মিতা দেখানোর জন্য এঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলে দাবি উঠেছে সামাজিক মাধ্যমে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Pradesh News: বড় পদক্ষেপ যোগী সরকারের, বন্ধ হতে চলেছে ৯৪টি অবৈধ মাদ্রাসা

    Uttar Pradesh News: বড় পদক্ষেপ যোগী সরকারের, বন্ধ হতে চলেছে ৯৪টি অবৈধ মাদ্রাসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগী রাজ্যে বন্ধ হতে চলেছে ৯৪টি অবৈধ মাদ্রাসা। উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh News) আলিগড় জেলাতে এই মাদ্রাসাগুলি অবস্থিত বলে জানা গিয়েছে। মাদ্রাসা বন্ধ হতে চলার এই খবর এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন আলিগড়ের (Aligarh) সংখ্যালঘু বিষয়ক আধিকারিক নিধি গোস্বামী।

    কী বললেন নিধি গোস্বামী? (Uttar Pradesh News)

    এবিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে নিধি গোস্বামী বলেন, ‘‘বর্তমানে ৯৪টি অবৈধ মাদ্রাসা চলছে আলিগড় জেলাতে (Aligarh) যা খুব তাড়াতাড়ি বন্ধ হবে। এই মাদ্রাসার পড়ুয়াদের সরকার স্বীকৃত স্কুলে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। আলিগড়ের জেলাশাসক ইতিমধ্যে (Uttar Pradesh News) এই নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি (জেলাশাসক) একটি কমিটি তৈরি করতে বলেছেন যে কমিটিতে থাকবেন, জেলার মাইনরিটি অফিসার, সমস্ত এসডিও এবং উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিকরা। এই কমিটি তৈরি হওয়ার পরেই প্রশাসনের নির্দেশকে বাস্তবায়িত করা হবে।’’

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যসচিবকে চিঠি দেন নিধি

    জানা গিয়েছে, গত ২৬ জুন উত্তরপ্রদেশে (Uttar Pradesh News) আলিগড় জেলার সংখ্যালঘু বিষয়ক আধিকারিক উত্তরপ্রদেশের মুখ্যসচিবকে একটি চিঠি লিখে অবৈধ মাদ্রাসার বিষয়টি জানান। তারপরেই প্রশাসনেক তরফ থেকে পদক্ষেপ করা শুরু হয়। জানা গিয়েছে, ওই মাদ্রাসায় দু’হাজারেরও বেশি পড়ুয়া বর্তমানে পড়াশোনা করছেন এবং তাঁদেরকে উত্তরপ্রদেশের স্বীকৃত বোর্ডে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। নিধি জানিয়েছেন, জেলাশাসকের তৈরি করা ওই কমিটি অবৈধ মাদ্রাসাগুলিকে পরিদর্শন করবে এবং সেখানকার পড়ুয়াদের তালিকাও তৈরি করা হবে। এর পরে সরকারকে এ বিষয়ে রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: যোগী রাজ্যে আরও কঠোর বেআইনি ধর্মান্তকরণ আইন, কী কী বদল এল?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad Landslide: দুর্গতদের জন্য তৈরি মানবসেতু! বৃষ্টির মধ্যেও উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনা

    Wayanad Landslide: দুর্গতদের জন্য তৈরি মানবসেতু! বৃষ্টির মধ্যেও উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন কেটে গেলেও এখনও স্বাভাবিক হয়নি ওয়েনাড়ের পরিস্থিতি। ভয়াবহ ভূমি ধসে (Wayanad Landslide) প্রাণহানি ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কাদা ও বালির স্তূপ থেকে একের পর এক দেহ উদ্ধার হচ্ছে৷ তবে বৃষ্টি মাথায় নিয়েও প্রতিকূল পরিস্থিতিকে উপেক্ষা করে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন সেনা জওয়ানরা (Indian Army)। এবার দুর্গতদের উদ্ধার করতে মানবসেতু তৈরি করলেন তাঁরা। কোলে করে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দিলেন শিশুদের।  

    সেনাবাহিনীর উদ্ধারকাজের ভিডিও প্রকাশ্যে

    কাদা আর বালির স্তূপ ঘেঁটে ঘেঁটে এখনও প্রাণের খোঁজ চালাচ্ছেন উদ্ধারকারীরা। সম্প্রতি ওয়েনাড়ে (Wayanad Landslide) সেনাবাহিনীর উদ্ধারকাজের একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানেই দেখা গিয়েছে, কীভাবে হাতে হাত ধরে মানবসেতু তৈরি করেছেন জওয়ানেরা (Indian Army)। ওয়েনাড়ের চূড়ামালা গ্রামে এই মানবসেতু তৈরি করেছিলেন জওয়ানরা।

    প্রবল স্রোতে বইছে নদী। তার উপরে দুদিকের স্থলভাগে দড়ি টাঙিয়ে কোনও রকমে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে মানুষকে। মাঝে সেনা জওয়ানেরা দুহাত বিছিয়ে দড়ি ধরে সংযোগ রক্ষার চেষ্টা করছেন। শিশুদের কোলে তুলে নিরাপদ স্থানে তাঁদের পৌঁছে দিচ্ছেন জাওয়ানরা। ১২ জন জওয়ান মিলে এই মানবসেতু তৈরি করেছিলেন ওই গ্রামে।

    মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২৫০-র গণ্ডি

    এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে (Wayanad Landslide) এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২৫০-র গণ্ডি। ২০০ জনেরও বেশি আহত গ্রামবাসীকে উদ্ধার করেছে এনডিআরএফ৷ তাঁদের চিকিৎসাও শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই৷ এখনও পর্যন্ত ৩,০০০ জনেরও বেশি লোককে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দিয়েছেন উদ্ধারকারীরা৷ উদ্ধারকাজে নামানো হচ্ছে ভারতীয় বায়ুসেনার হেলিকপ্টারও। যাঁরা বেঁচে গিয়েছেন, তাঁরা এখন ধ্বংসস্তূপের মধ্যেই ইট, কাঠ বালি, কাদা সরিয়ে স্বজনদের খুঁজে বেড়াচ্ছেন। 

    আরও পড়ুন: ভারী বৃষ্টিতে কেরলের ওয়েনাড়ে ধস, মৃত্যু ৮০ পার! চাপা পড়ে শতাধিক

    তবে এখনই শেষ হচ্ছে না এলাকাবাসীর দুর্ভোগ (Wayanad Landslide)। আবহাওয়া দফতরের তরফে ওয়েনাড় এবং পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে ‘কমলা’ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, ১ অগাস্ট ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে এই সব স্থানে। আবহাওয়া দফতর আরও জানিয়েছে, ২ অগাস্টও ওয়েনাড়ে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে নতুন করে আবার চিন্তার ভাঁজ পড়ছে সকলের কপালে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anshuman Gaekwad:  “ভারতের তিন সাহসী ক্রিকেটারের একজন”, গায়কোয়াড়ের মৃত্যুতে শোকাহত গাভাসকর

    Anshuman Gaekwad: “ভারতের তিন সাহসী ক্রিকেটারের একজন”, গায়কোয়াড়ের মৃত্যুতে শোকাহত গাভাসকর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই চালাচ্ছিলেন অংশুমান গায়কোয়াড় (Anshuman Gaekwad)। অবশেষে সেই লড়াই থেমে গেল। বুধবার প্রয়াত হন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। বেশ কিছুদিন ধরেই ক্যান্সারের চিকিৎসা চলছিল। নিয়ে যাওয়া হয়েছিল লন্ডনে। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া ক্রিকেট মহলে। জাতীয় দলের প্রাক্তন কোচের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শোকজ্ঞাপন করেছেন।

    শোকাহত ক্রিকেটমহল

    তাঁর চিকিৎসায় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন কাপিল দেব, সন্দীপ পাতিলরা। তাঁদের অনুরোধে ভারতের ক্রিকেট বোর্ড এক কোটি টাকা আর্থিক সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। এমনকী, প্রয়োজনে চিকিৎসার জন্য অংশুমান গায়কোয়াড়কে (Anshuman Gaekwad) আরও অর্থ প্রদান করা হবে বলে জানিয়েছিলেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। লন্ডনে চিকিৎসার পর অনেকটাই ভালো ছিলেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন ব্যাটার। গত মাসেই তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল। ভদোদরায় নিজের শহরেই চিকিৎসা চলছিল তাঁর। কিন্তু বুধবার রাতে সব চেষ্টাই ব্যর্থ হল।  সুনীল গাভাসকর, সচিন তেন্ডুলকর, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, অনিল কুম্বলের মতো প্রাক্তন ক্রিকেটাররাও শোকস্তব্ধ। শেক প্রকাশ করেছেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ।

    ক্রিকেটার ও কোচ হিসেবে সাফল্য

    ২২ বছরের ক্রিকেট জীবনে বহু সাফল্য যোগ হয়েছে অংশুমানের (Anshuman Gaekwad) মুকুটে। খেলেছেন ৪০টি টেস্ট ম্যাচ। দুটি শতরান-সহ তাঁর সংগ্রহ মোট ১৯৮৫ রান। ১৯৭৪ সালের কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে তাঁর টেস্ট অভিষেক হয়। প্রতিপক্ষ বোলারদের বিরুদ্ধে তাঁর চোয়াল চাপা লড়াই সর্বজনবিদিত। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একটি ম্যাচে ১১ ঘণ্টার বেশি সময় তিনি ক্রিজে কাটিয়েছিলেন। ১৯৮৫ সালে শেষ টেস্ট খেলেছিলেন অংশুমান গায়কেয়াড়। একদিনের ফরম্যাটেও দেশের হয়ে ১৫টি ম্যাচে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তিনি। খেলা ছাড়ার পর ভারতীয় দলের কোচের দায়িত্ব সামলে ছিলেন। তাঁর কোচিংয়ে ১৯৯৯ সালে দিল্লির ফিরোজ শাহ কোটলায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্টে এক ইনিংসে ১০ উইকেট নিয়ে নজির গড়েছিলেন প্রাক্তন স্পিনার অনিল কুম্বলে।

    আরও পড়ুন: ২৩ থেকে ৩৫ বছর বয়সিদের মধ্যে বাড়ছে লিভারের সমস্যা, কেন জানেন?

    ভারতীয় ক্রিকেটে সাহসী চরিত্র

    অংশুমান গায়কোয়াড়ের মৃত্যুর খবর শুনে মন খারাপ সুনীল গাভাসকরের (Sunil Gavaskar)। সানির কথায়, “ভারতীয় ক্রিকেটের তিন সাহসী ক্রিকেটার একনাথ সোলকার, মহিন্দর অমরনাথ এবং অংশুমান গায়কোয়াড়ের (Anshuman Gaekwad) সঙ্গে খেলতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করি। আমরা নরি কনট্র্যাক্টরের সাহসের কথা শুনেছি। কী ভাবে তিনি ভাঙা পাঁজর নিয়ে লর্ডসে ৮১ রান করেছিলেন। উদীয়মান ক্রিকেটারদের সেই ঘটনা অনুপ্রেরণা দেয়। কীভাবে দেশের হয়ে সর্বস্ব দিয়ে লড়তে হয়, সেটাই এক্কি (একনাথ), জিমি (মহিন্দর) এবং চার্লি (অংশুমান) দেশের হয়ে খেলার সময় করেছিলেন।” তিনি আরও বলেন, “মন খারাপ করে দেওয়ার মতো খবর। চার্লি দেখিয়ে দিল, বিনা লড়াইয়ে সে জীবনের উইকেটও ছুড়ে দেবে না। শেষ পর্যন্ত লড়াই করে গেল। ওর আত্মার শান্তি কামনা করি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “হিসেব দাও, টাকা নাও”, রাজ্যসভায় তৃণমূল সাংসদকে মুখের মতো জবাব অমিত শাহের

    Amit Shah: “হিসেব দাও, টাকা নাও”, রাজ্যসভায় তৃণমূল সাংসদকে মুখের মতো জবাব অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ দিনের প্রকল্প থেকে আবাস যোজনা— সব ক্ষেত্রেই বার বার কেন্দ্রীয় সরকার বঞ্চনা করছে। অর্থ বরাদ্দ করছে না বলে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর দলের সাংসদ, বিধায়করা সরব হয়েছেন। বাস্তবে এই সব প্রকল্পে ভুরি ভুরি দুর্নীতি হয়েছে। ভুয়ো মাস্টার রোল তৈরি করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে। ফলে, এই সব প্রকল্পের সঠিক হিসেব দিলেই টাকা মিলবে বলে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনকী, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বার বার একথা বলেছেন। এই পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গকে আর্থিক বঞ্চনা করা হয়েছে দাবি তুলে বুধবার রাজ্যসভায় ফের একবার সরব হন তৃণমূল সাংসদ সাকেত গোখলে। যদিও তাঁর প্রশ্নের পর পরই মুখের ওপর মোক্ষম জবাব দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    কী বলেছেন তৃণমূল সাংসদ?

    মঙ্গলবার ভোরে, টানা বৃষ্টির জেরে ভয়াবহ ধস নেমেছে কেরলে। তছনছ হয়ে গিয়েছে ওয়েনাড় জেলার একাধিক গ্রাম। সেই বিপর্যয়ের প্রেক্ষিতে, বুধবার রাজ্যসভায় ফের কেন্দ্রীয় বাজেটে থাকা বন্যা প্রসঙ্গ ওঠে। প্যাকেজ থেকে বাংলাকে বঞ্চিত করার প্রসঙ্গ তোলেন রাজ্যসভার (Rajya Sabha) তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সাকেত গোখলে। তিনি বলেন, “বন্যাত্রাণে থাকা রাজ্যগুলির তালিকায় কেরল ও পশ্চিমবঙ্গকে যোগ করা যায় কিনা তা কেন্দ্রীয় সরকারকে বিষয়টি দেখার জন্য বলছি।” একইসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী তহবিলের ২৫ শতাংশ দেয় রাজ্য সরকার। তাও, কোনও বিপর্যয়কে কেন্দ্রীয় সরকার জাতীয় বিপর্যয় ঘোষণা না করলে, সেই তহবিলের মাত্র ১০ শতাংশ ব্যবহার করতে পারে রাজ্য। রাজ্যগুলিকে এই তহবিলের ২৫ শতাংশ খরচ করার অধিকার দেওয়ার দাবি জানিয়েছি।”

    আরও পড়ুন: ধর্মান্তরণ রুখতে আইন করা উচিত অন্য রাজ্যগুলোরও, বললেন ভিএইচপি কর্তা

    পশ্চিমবঙ্গকে ৪,৬১৯ কোটি দেওয়া হয়েছে (Amit Shah)

    জবাবে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, “২০১৪ থেকে ২০২৪ – এই ১০ বছরে বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য পশ্চিমবঙ্গের ৬,২৪৪ কোটি টাকার দাবি আমরা মঞ্জুর করেছি। পশ্চিমবঙ্গ থেকে যেমন যেমন খরচের হিসেব আসে, আমরা টাকা দিয়ে দিই। হিসেব দিলেই টাকা দিয়ে দিই। এইভাবে ৪,৬১৯ কোটি টাকা দিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু, সেখান থেকে হিসেব আসা নিয়ে সমস্যা আছে। আমি তো তা করতে পারি না। সেই হিসেব বাংলাকেই করতে হবে। হিসেব দিতে হয়। এটা তো সরকারের বিষয়। কোনও রাজনৈতিক দলের বিষয় নয়। সরকারের নিয়ম আছে, বিধি আছে, খরচের হিসেব রাখতে হয়, অডিট হয়। যদি কাউকেই না মানি, তাহলে তো কিছু সমস্যা হবেই। তবে, ধীরে ধীরে অভ্যাসের বদল হচ্ছে। উন্নতি হয়েছে। তাই, ৬,২৪৪ কোটি টাকার মধ্যে ৪,৬১৯ কোটি টাকা দিয়ে দেওয়া হয়েছে।” রাজ্যসভায় (Rajya Sabha) জবাবি বক্তৃতায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, “রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী তহবিলের ১০ শতাংশ নিজের ইচ্ছামতো খরচ করতে পারে সংশ্লিষ্ট রাজ্য। কিন্তু, ওই তহবিলের অর্থ যাতে অন্য কোনও প্রকল্পে খরচ করা না হয়, তার জন্যই বাকি ৯০ শতাংশ খরচ করার ক্ষেত্রে কেন্দ্রের গাইডলাইন মেনে চলতে বলা হয়েছে। সেই গাইডলাইন মেনে রাজ্যগুলি ওই ৯০ শতাংশও খরচ করতে পারে। তার জন্য কেন্দ্রের অনুমতি লাগে না।” তৃণমূল সাংসদের দাবি যে ভুল, এভাবেই অমিত শাহ ব্যাখ্যা করে দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anti Conversion Law: যোগী রাজ্যে আরও কঠোর বেআইনি ধর্মান্তকরণ আইন, কী কী বদল এল?

    Anti Conversion Law: যোগী রাজ্যে আরও কঠোর বেআইনি ধর্মান্তকরণ আইন, কী কী বদল এল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় পাশ হয়েছে বেআইনি ধর্মান্তকরণ প্রতিরোধ আইন (সংশোধনী) ২০২৪। এই সংশোধনী বিলে (Anti Conversion Law) শাস্তির বিধানকে আরও কঠোর করা হয়েছে। দোষী প্রমাণিত হলে, এখন সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে। যোগী আদিত্যনাথ সরকারের পাশ করা বিলে এই বেশ কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে যা পূর্বের বেআইনি ধর্মান্তকরণ প্রতিরোধ আইন ২০২১-এ ছিল না।

    দুর্বল জনগোষ্ঠীর রক্ষাকবচ নয়া বিল (Anti Conversion Law)

    উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh) সরকারের তরফে জানানো হয়েছে নতুন এই বিল আগের থেকে আরও কঠোর করা হয়েছে এবং তা রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে অপ্রাপ্তবয়স্ক, শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, মহিলা, তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি সমেত সমাজের অন্যান্য দুর্বল বা পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে। এছাড়া যে কোনও রকমের গণ ধর্মান্তকরণ প্রক্রিয়াকে প্রতিরোধ করবে এই বিল। আগের আইনে দুর্বল জনগোষ্ঠীর কোনও সদস্যকে বেআইনিভাবে ধর্মান্তকরণ করা হলে ১০ বছরের সাজার বিধান ছিল, বর্তমান বিলে তা বাড়িয়ে ১৪ বছর করা হয়েছে। এর পাশাপাশি, জরিমানার পরিমাণও ২৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ টাকা করা হয়েছে। অন্যদিকে, গণ-ধর্মান্তকরণের ক্ষেত্রে আগের আইনের ৩ বছরের সাজার মেয়াদগুলি বেড়ে হয়েছে ১০ বছর ও ৭ বছরের সাজার মেয়াদগুলি বেড়ে হয়েছে ১৪ বছর। জরিমানার পরিমাণও আগের থেকে বেড়েছে, ৫০ হাজার থেকে বেড়ে তা হয়েছে ১ লাখ।

    আত্মীয় নয়, অভিযোগ জানাতে পারবেন যে কোনও ব্যক্তি

    পূর্বের ধর্মান্তকরণ (Anti Conversion Law) সংক্রান্ত যে আইন ছিল, সেখানে যাঁদেরকে জোর করে ধর্মান্তকরণ করা হত তাঁদের আত্মীয়রাই শুধুমাত্র অভিযোগ দায়ের করতে পারতেন। আগে এই ধরনের মামলায় অভিযোগ নথিভুক্ত করাতে, নির্যাতিত বা নির্যাতিতা অথবা তাঁর মা-বাবা অথবা ভাই-বোনের উপস্থিত থাকাটা আবশ্যক ছিল। এঁদের উপস্থিতি ছাড়া, যে কেউ চাইলেই অভিযোগ জানাতে পারতেন না। তবে, সংশোধিত বিলে বলা হয়েছে, ধর্মান্তকরণের অভিযোগের ক্ষেত্রে যে কোনও ব্যক্তি এফআইআর নথিভুক্ত করতে পারবেন। যে কেউ এই বিষয়ে পুলিশকে লিখিত তথ্য দিতে পারবেন। অর্থাৎ, সেই ব্যক্তি নির্যাতিত বা নির্যাতিতার নিকতাত্মীয় না হলেও চলবে। এই পরিবর্তনের ফলে আইনটি আরও ব্যাপক ও বিস্তৃত হল বলেই মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহলের একাংশ।

    বাড়ানো হয়েছে শাস্তির মেয়াদ

    এর পাশাপাশি নতুন বিলে শাস্তিও বাড়ানো হয়েছে। নতুন বিল অনুযায়ী যদি কোনও ব্যক্তি হুমকি, বিয়ের প্রতিশ্রুতি বা অন্যান্য উপায়ের মাধ্যমে অন্য কোন ব্যক্তিকে ধর্মান্তকরণ করতে বাধ্য করেন বা ধর্মান্তকরণ করতে প্ররোচনা দেন, তবে তাঁদের ন্যূনতম কুড়ি বছরের কারাদণ্ড হতে পারে যা আজীবন কারাদণ্ড পর্যন্ত বাড়ানো (Anti Conversion Law) হতে পারে। এই একই শাস্তি তাঁদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে, যাঁরা নাবালিকা, নারী বা অন্যান্য পাচার কাজের সঙ্গে যুক্ত।

    বিদেশি বা অবৈধ উৎস থেকে ধর্মীয় কাজে ফান্ডিং রোধ

    নতুন যে বিল পাশ করা হয়েছে সেখানে বিদেশ থেকে বা অন্য কোন অবৈধ উৎস থেকে ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে আর্থিক ফান্ডিং রোধ করার বিষয়ে নজর দেওয়া হয়েছে এবং এই ধরনের কাজের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের ন্যূনতম সাত বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে বিলে। এর পাশাপাশি তা বেড়ে ১৪ বছর পর্যন্ত হতে পারে।

    দায়রা আদালতের নীচে কোনও আদালতে এই ধরনের মামলার শুনানি নয়

    এই বিলে বলা হয়েছে, দায়রা আদালতের নীচে কোনও আদালতে এই ধরনের মামলার শুনানি করা যাবে না। এছাড়া, এই আইনের অধীনে সমস্ত অপরাধকেই জামিন অযোগ্য করা হয়েছে। বলা হয়েছে, সরকার পক্ষের আইনজীবী তাঁর যুক্তি দেওয়ার আগে কোনও অভিযুক্তর জামিনের আবেদন বিবেচনা করা যাবে না।

    নির্যাতিত বা নির্যাতিতার যাবতীয় চিকিৎসার এবং পুনর্বাসনের খরচ বহন করবে অভিযুক্ত

    জানা গিয়েছে, নয়া বিল অনুযায়ী অভিযুক্তদের কাছ থেকেই নির্যাতিত বা নির্যাতিতার যাবতীয় চিকিৎসার এবং পুনর্বাসনের খরচ বহন করা হবে। অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণও দিতে হবে অভিযুক্তকে। যার পরিমাণ পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। উল্লেখ্য, ক্ষতিপূরণের (Uttar Pradesh) এই টাকা অভিযুক্তদের দিতে হবে মূল জরিমানার বাইরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: আগাম সতর্ক করা সত্ত্বেও ব্যবস্থা নেয়নি কেরল, ওয়েনাড় নিয়ে বিস্ফোরক অমিত শাহ

    Amit Shah: আগাম সতর্ক করা সত্ত্বেও ব্যবস্থা নেয়নি কেরল, ওয়েনাড় নিয়ে বিস্ফোরক অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধ্বংসী ধসে তছনছ হয়ে গিয়েছে কেরলের ওয়েনাড় জেলা (Wayanad landslides)। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, মৃতের সংখ্যা ছুঁয়েছে ২৭৬। এর পাশাপাশি, ২০০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন। আশঙ্কা করা হচ্ছে, মাটির নীচে আরও অনেকেই চাপা পড়ে রয়েছেন। এমন বিপর্যয়ের জন্য কেরলের বামপন্থী সরকারকেই দায়ী করলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজ্যসভায় জানিয়েছেন, কেরল সরকারকে আগাম সতর্ক করা হলেও তারা কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এখানেই উঠছে প্রশ্ন। বামপন্থী সরকারের কাছে এতজন মানুষের প্রাণের কি কোনও মূল্য নেই? কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বুধবার জানিয়েছেন, এমন মহাবিপর্যয় যে হতে পারে তার আগাম সতর্কবার্তা ২৩ জুলাই কেরল সরকারকে জানানো হয়েছিল।

    ভূমিধস নিয়ে বিরোধীদের রাজনীতি না করার আহ্বান শাহের (Amit Shah)

    রাজ্যসভায় বুধবার অমিত শাহ (Amit Shah) নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে এই ভূমিধস নিয়ে বিরোধীদের রাজনীতি না করার আহ্বান জানান তিনি। রাজ্যসভায় অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, “আমি একটা বিষয় স্পষ্ট করতে চাই। ২৩ জুলাই, ঘটনার সাত দিন আগে কেরল সরকারকে (Wayanad landslides) একটি আগাম সতর্কবার্তা দিয়েছিল কেন্দ্র। তারপরে ২৪ এবং ২৫ জুলাই, আমরা আবার তাদের সতর্ক করেছিলাম। ২৬ জুলাইয়ে পাঠানো সতর্কবার্তায় বলা হয়েছিল, ২০ সেন্টিমিটারের বেশি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে এবং সেখানে ধস নামার সম্ভাবনা রয়েছে।”

    প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কমপক্ষে ৭ দিন আগে সর্তকতা দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে ভারতে

    রাজ্যসভায় অমিত শাহ (Amit Shah) বুধবার আরও জানিয়েছেন যে, বিশ্বের মধ্যে মাত্র চারটি দেশই রয়েছে, যারা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কমপক্ষে ৭ দিন আগে সেই সংক্রান্ত সতর্কতা দিতে পারে। আমাদের দেশ তাদের মধ্যে একটি। অমিত শাহ আরও জানিয়েছেন, বিপদের আভাস পাওয়া মাত্রই কেরলে আগে থেকেই জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর নয়টি দলকে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু কেন্দ্রের পাঠানো সতর্কতা থাকা সত্ত্বেও মানুষকে নিরাপদ এলাকায় সরায়নি কেরলের বামপন্থী সরকার। সেই কারণেই এই বিপর্যয় ঘটেছে বলে রাজ্যসভায় জানিয়েছেন অমিত শাহ।

    ১,২০০ উদ্ধারকর্মী অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন বলে জানা গিয়েছে

    অমিত শাহ (Amit Shah) বুধবার দাবি করেন, এনডিআরএফ দল আসার পরই কেরল সরকার সতর্ক হয়ে গেলে, ধসে এত মৃত্যু হত না। তবে, এখন ওয়েনাড় বিপর্যয় মোকাবিলায় কেরল সরকার এবং সেখানকার জনগণের পাশে দৃঢ়ভাবে রয়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার, এমনই আশ্বাস দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এনডিআরএফ, এসডিআরএফ এবং একটি ডগ স্কোয়াডের নেতৃত্বে ধসে ক্ষতিগ্রস্ত চুরমালা এলাকায় উদ্ধার অভিযান চলছে। বর্তমানে, ভারতীয় সেনাবাহিনী, ডিএসসি সেন্টার, টেরিটোরিয়াল আর্মি, এনডিআরএফ, ভারতীয় নৌবাহিনী এবং বায়ুসেনার অন্তত ১,২০০ উদ্ধারকর্মী অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: ভূস্বর্গে ফের আগুন, আবারও পুড়ল কাশ্মীরি পণ্ডিতদের বাড়ি, নাশকতা?

    Jammu And Kashmir: ভূস্বর্গে ফের আগুন, আবারও পুড়ল কাশ্মীরি পণ্ডিতদের বাড়ি, নাশকতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তুষ্টিকরণের রাজনীতি করতে গিয়ে ভূস্বর্গে আগুন জ্বালানোর সুযোগ করে দিয়েছিল কংগ্রেস। যার জেরে ভিটেছাড়া হতে হয়েছিল কাশ্মীরি পণ্ডিতদের (Kashmiri Pandit)। তাঁদের ফেলে আসা (Jammu And Kashmir) জমি-জিরেত দখল করে নেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় এসে কড়া হাতে জঙ্গি দমন করে উপত্যকায় অশান্তির আগুনে জল ঢালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার পর থেকে মোটামুটি শান্তই জম্মু-কাশ্মীর।

    পুড়ল পাঁচ বাড়ি (Jammu And Kashmir)

    মঙ্গলবার গভীর রাতে ফের অশান্তির আগুনে পুড়ে খাক হয়ে গেল পাঁচ-পাঁচটি বাড়ি। সবগুলোই কাশ্মীরি পণ্ডিতদের। দক্ষিণ কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলার মাত্তান এলাকার ঘটনা। মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ। কাশ্মীরি পণ্ডিত সম্প্রদায়ের অভিযোগ, তাঁদের হুমকি দিতেই আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে বাড়িগুলিতে। তাঁরা যাতে ভূস্বর্গে আর না ফেরেন, তাই নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে তাঁদের। বাড়িতে আগুন লাগিয়ে হুমকি দেওয়া হল ভিটে ছেড়ে আসা পণ্ডিতদের।

    নিভল আগুন 

    আগুন লাগার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে চলে আসেন মাত্তানের এসএইচও। পুলিশ ও দমকলকে সঙ্গে নিয়েই আসেন তিনি। ঘণ্টা চারেকের চেষ্টায় আগুন আয়ত্তে আসে (Jammu And Kashmir)। এসএইচও-র আশ্বাস, তদন্ত করে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে। দমকলের আধিকারিক নাসির আহমেদ বলেন, “খবর পেয়েই আমরা ঘটনাস্থলে চলে আসি। দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিনের চেষ্টায় ঘণ্টা চারেকের মধ্যেই আগুন আয়ত্ত্বে আসে।”

    বুধবার গভীর রাতের এই আগুনের দিন দুয়েক আগে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছিল এই মাত্তান এলাকায়ই। সেদিন কাশ্মীরি হিন্দু পণ্ডিতদের তিনটি বাড়ি পুড়ে ছারখার হয়ে গিয়েছিল। সেই ঘটনার রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগে ফের অগ্নিকাণ্ড। এবং লক্ষ্যবস্তু পণ্ডিতদের বাড়িই।

    আরও পড়ুন: অসমে দ্রুত বাড়ছে মুসলমান জনসংখ্যা, চোখ কপালে তুলবে পরিসংখ্যান

    কাশ্মীর সারদাপীঠ আস্থাপনের সভাপতি রবীন্দ্র পণ্ডিত জানান, এই বাড়িগুলির বাসিন্দারা সকলেই বাইরে থাকেন। তাঁরা কাশ্মীরি উদ্বাস্তু। বাড়িগুলিতে কেউ থাকেন না। তাই শর্ট সার্কিট কিংবা গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ থেকে আগুন লাগার কোনও সম্ভাবনা নেই। স্পষ্টতই এটা নাশকতার ঘটনা। তিনি বলেন, “সংখ্যালঘু সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্ব জেলার ডেপুটি কমিশনারের। তিনি উপযুক্ত পদক্ষেপ করছেন না। কাশ্মীরি পণ্ডিতদের (Kashmiri Pandit) ফেলে যাওয়া সম্পদ রক্ষায় সরকার পদক্ষেপ করুক।” পুড়ে যাওয়া বাড়িগুলির মালিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবিও জানান তিনি (Jammu And Kashmir)।

    অল টেম্পলস অ্যান্ড শ্রাইনস ইন সাউথ কাশ্মীরের প্রেসিডেন্ট অশোক কুমার বলেন, “আমরা এতে ভীত নয়, পরোয়াও করি না। ১৯৯০ সাল থেকে এই হুমকি আমরা পাচ্ছি। কিন্তু এটা আমাদের জন্মভূমি। আমরা আমাদের মন্দির ও বিল্ডিংগুলো সংস্কার করছি। ওদের কাজে আমরা পিছিয়ে আসব না। কাশ্মীরি পণ্ডিতদের সম্পত্তি এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে সরকারকে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share