Tag: bangla news

bangla news

  • Nipah Virus: কেরলে ফিরে এল নিপা ভাইরাসের আতঙ্ক, রাজ্যে জারি অ্যালার্ট

    Nipah Virus: কেরলে ফিরে এল নিপা ভাইরাসের আতঙ্ক, রাজ্যে জারি অ্যালার্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলে ছড়াচ্ছে নিপা ভাইরাসের আতঙ্ক। মল্লপুরম এলাকায় ১৪ বছর বয়সী এক কিশোর নিপা (Nipah Virus) আক্রান্ত হয়েছে। এই ভাইরাস যাতে ছড়িয়ে না পড়ে, তার জন্য রাজ্য জুড়ে অ্যালার্ট করা হয়েছে। কেরলের (Kerala) স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীনা জর্জ শনিবার রাজ্যের স্বাস্থ্য আধিকারিক, প্রশাসনিক আধিকারিক ও চিকিৎসকদের সঙ্গে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক করেছেন। ভাইরাস যাতে মহামারির আকার না নেয়, তার জন্য কী কী করনীয়, তা আলোচনা হয় এই বৈঠকে। মল্লপুরমের সরকারি বিশ্রামাগারে ২৪ ঘন্টার কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।

    মল্লপুরমে নিপা ঠেকাতে উদ্যোগে (Nipah Virus)

    জানা গিয়েছে, ওই কিশোরের সংস্পর্শে যারা এসেছিলেন, তাঁদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে এবং তাঁদেরও রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হবে। মল্লপুরমের যে জায়গায় নিপা ভাইরাসের সব থেকে বেশি ছড়িয়ে পড়ার প্রবণতা রয়েছে, তার তিন কিলোমিটার এলাকাকে সীমাবদ্ধ অঞ্চল ঘোষণা করার চিন্তা ভাবনা করছে প্রশাসন। ওই এলাকা থেকে বেরোনো এবং এলাকায় প্রবেশের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি করার চিন্তা ভাবনা চলছে। ইতিমধ্যেই একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে, যার সদস্যরা (Nipah Virus) ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার উপর নজর রাখবে। একইসঙ্গে এই ভাইরাসকে ঠেকানোর জন্য করনীয় পদক্ষেপের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।

    বাদুড়ের সংস্পর্শ এড়ানোর নির্দেশ (Kerala)

    জেনে গিয়েছে, যে কিশোরের শরীরে ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে তাঁকে বর্তমানে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে। তাঁর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হলে তাঁকে কোঝিকোড় মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হতে পারে। রাজ্যের (Kerala) স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীনা জর্জ ঘোষণা করেছেন, নিপা ভাইরাস (Nipah Virus) ঠেকানোর জন্য যে পরিকল্পনা করা হয়েছে, তা সেপ্টেম্বর মাসে জোরদার করা হবে। একই সঙ্গে যে সকল এলাকায় বাদুড় এবং চামচিকির বসবাস সেখান থেকে মানুষকে দূরে সরে যেতে বলা হয়েছে।  তাঁদের বাসস্থান নষ্ট করতে নিষেধ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: নয়া আতঙ্ক চণ্ডীপুরা ভাইরাস! সংক্রমণ ছড়াচ্ছে শিশুর শরীরে, জানেন কী এটি?

    বাদুড়ের এবং চামচিকির সংস্পর্শ ঠেকানোর পাশাপাশি, তাঁদের খাওয়া ফল মানুষকে খেতে নিষেধ করা হয়েছে। প্রসঙ্গত ২০১৮ সালে নিপা ভাইরাসের জেলে কোঝিকোড় এবং মল্লপুরমে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এবারও যাতে সেই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি না হয় তার জন্য আগেভাগেই চেষ্টা চালাচ্ছে প্রশাসন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saktigarh: খাওয়ার আগে সাবধান! শক্তিগড়ে তিন কুইন্টাল ছত্রাক ভরা ল্যাংচা পুঁতে দেওয়া হল মাটিতে

    Saktigarh: খাওয়ার আগে সাবধান! শক্তিগড়ে তিন কুইন্টাল ছত্রাক ভরা ল্যাংচা পুঁতে দেওয়া হল মাটিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শক্তিগড়ের (Saktigarh) ল্যাংচার খ্যাতি সকলের মুখে মুখে ফেরে। ১৯ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে বর্ধমান, দুর্গাপুর কিংবা কলকাতা যাওয়ার পথে শক্তিগড়ের ল্যাংচা খাননি এমনই মানুষ খুব কমই মিলবে। খাদ্যরসিক বাঙালি ল্যাংচা হাবেই বুঁদ হয়ে যান। এবার থেকে এই মিষ্টির স্বাদ নেওয়ার আগে সাবধান! কারণ, ল্যাংচা হাবে অভিযান চালিয়ে যে তথ্য সামনে এল তা চমকে দেওয়ার মতো ঘটনা।

    ল্যাংচার গায়ে ছত্রাক! (Saktigarh)

    জেলা স্বাস্থ্য দফতর, খাদ্য বিভাগ, ক্রেতা সুরক্ষা বিভাগ এবং পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা শক্তিগড়ে (Saktigarh) ল্যাংচা হাবে অভিযান চালান। মূলত গ্রামে হানা দিতেই দেখা যায়, ল্যাংচার গায়ে সাদা ছত্রাক। এরকমই প্রায় তিন কুইন্টাল ল্যাংচা নষ্ট করল প্রশাসন। জেলা উপস্বাস্থ্য আধিকারিক সুবর্ণ গোস্বামী ছিলেন এদিনের অভিযানে। তিনি বলেন, “আমরা গ্রামে গোডাউনেও যাই। পুলিশ, ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের আধিকারিকরাও ছিলেন। আমি নিজে ছিলাম। চক্ষু চড়ক গাছ। কুইন্টাল কুইন্টাল ল্যাংচা গত এক মাস ধরে ভেজে রাখা হয়েছে। ২১ জুলাই মানুষ আসবে, কিনে খাবে জানে। তারা তো আর অভিযোগ জানাতে যাবে না। ছত্রাক পড়ে গিয়েছে ল্যাংচায়। সেগুলি খেলে অবধারিত মানুষ অসুস্থ হবেন। ল্যাংচা ভাঙছি, ভিতরে ছত্রাক। প্রতিটা এরকম। তিন কুইন্টাল ল্যাংচা বাজেয়াপ্ত করতে হয়েছে। পরিবেশবান্ধব উপায়ে সেগুলি মাটি চাপা দেওয়া হয়েছে। থানায় অভিযোগ জানিয়েছি কয়েকজনের নামে। ফুড সেফ্টি অ্যাক্ট মেনে যা যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেব।”

    আরও পড়ুন: অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে দেখলেই গুলি চালানোর নির্দেশ সেনাকে! শনিবারও নিহত ৭

    ক্ষুব্ধ ল্যাংচা ব্যবসায়ীরা

    ল্যাংচা (Langcha Hub) ব্যবসায়ীরা বলেন, “এভাবে গ্রামে অভিযান বেআইনি। রোজ তো ল্যাংচা তৈরি করে বিক্রি করা যায় না। আগের দিন ভেজে রাখতে হয়। পরদিন রসে দিয়ে বিক্রি করি। এই যে বাড়ি বাড়ি গেলেন, তার তো কোনও সার্চ ওয়ারেন্টও ছিল না, পারমিশনও দেখাননি। এটা বাজে ব্যাপার হল। ল্যাংচা সমিতিতে জানানো হবে। আমরা অভিযোগ জানাব।” আরেক ব্যবসায়ী বলেন, “ল্যাংচা (Langcha Hub) রেখে বিক্রির প্রশ্নই নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • TMC 21 July: ২১ জুলাই শাসকের শক্তি প্রদর্শন ঘিরে দুর্ভোগ মানুষের, কী হবে মুমূর্ষ রোগীদের?

    TMC 21 July: ২১ জুলাই শাসকের শক্তি প্রদর্শন ঘিরে দুর্ভোগ মানুষের, কী হবে মুমূর্ষ রোগীদের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একুশে জুলাই (TMC 21 July) তৃণমূলের শহিদ দিবস! শহিদ দিবস কার্যত পরিণত হয়েছে শক্তি প্রদর্শন দিবসে। তৃণমূলের এহেন সমাবেশকে ঘিরে দুর্ভোগের সীমা নেই সাধারণ মানুষের মধ্যে। আর এতেই উঠছে প্রশ্ন! রাস্তায় অমিল বাস। মানুষ গন্তব্যে যেতে পারছেন না। চূড়ান্ত দুর্ভোগের মুখে পড়ছেন যাত্রীরা। জানা গিয়েছে, একুশে জুলাই সমাবেশকে কেন্দ্র করে শহর কলকাতায় ন’টি বড় রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে চলেছে কলকাতা পুলিশ। রবিবার এমন চিত্র দেখা গেলেও শনিবার থেকেই বাসের সংখ্যা হু হু করে কমে গিয়েছে এবং শনিবার থেকেই হাওড়া স্টেশন সমেত শিয়ালদা স্টেশনে ব্যাপক ভিড় দেখা গিয়েছে।

    ট্রেনে টিকিট কাটার তো বালাই নেই (TMC 21 July)

    ট্রেনে টিকিট কাটার তো বালাই নেই। গতকালই এমন এক তৃণমূল কর্মী (TMC 21 July) ধরা পড়লে নিজের ব্যাজ দেখিয়ে তিনি বলেন এটাই তো টিকিট। এরই মধ্যে প্রশ্ন উঠছে আপৎকালীন পরিষেবার ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নিচ্ছেন কলকাতা পুলিশের কর্তারা? কোথাও যদি দুর্ঘটনা ঘটে সেক্ষেত্রে দমকল পরিষেবার কী হবে? প্রসঙ্গত, ডোরিনা ক্রসিং-এর কাছে মঞ্চ বাঁধা হয়েছে। এর ঠিক ৪ থেকে ৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের মধ্যেই রয়েছে শহরের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল। কলকাতা ( Ambulance) মেডিকেল কলেজ, এসএসকেএম এবং এনআরএস। শুধু কলকাতায় নয় দেশের বাইরেও বহু মানুষ প্রত্যহ চিকিৎসা করাতে আসেন এখানে। সব সময় লেগে থাকে ভিড়।

    তৃণমূলের (TMC 21 July) শক্তি প্রদর্শনকে ঘিরে কার্যত নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ মানুষের

    কিন্তু ২১ জুলাই যদি কোনও মুমূর্ষ রোগী আটকে যান ( Ambulance) তাহলে সেক্ষেত্রে কী হবে? এমন প্রশ্নের উত্তর কেউই দিতে পারছেন না। কী ব্যবস্থা রেখেছে পুলিশ? মুমূর্ষ রোগীদের (TMC 21 July) যাতায়াতের জন্য? সে উত্তরও নেই। আমহার্স্ট স্ট্রিট, বিধান সরণি কলেজ স্ট্রিট, ব্রাবোন রোড, স্ট্যান্ড রোড, রবীন্দ্র সরণি সর্বত্র যান চলাচল নিয়ন্ত্রণের কথা বলেছে পুলিশ। একুশে জুলাই তৃণমূলের শক্তি প্রদর্শনকে ঘিরে কার্যত নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ মানুষের। তবে যেহেতু শাসক দল তাই মুখ খুলতে অনেকে ভয় পাচ্ছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘‘জনজাতিদের জমি ও অধিকার রক্ষা করবে বিজেপি’’, ঝাড়খণ্ডে বললেন অমিত শাহ

    BJP: ‘‘জনজাতিদের জমি ও অধিকার রক্ষা করবে বিজেপি’’, ঝাড়খণ্ডে বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) ঝাড়খণ্ডে গিয়ে বলেন যে অনুপ্রবেশের কারণেই সে রাজ্যের উপজাতীয় জনসংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। তিনি এও দাবি করেন যে বিজেপি (BJP) যদি রাজ্য সরকার গঠন করে তবে আদিবাসীদের জমির অধিকার রক্ষার জন্য শ্বেতপত্র প্রকাশ করবে। অমিত শাহ বলেন, ‘‘জনজাতিদের জমি ও অধিকার রক্ষা করবে বিজেপি।’’ প্রসঙ্গত, বিগত লোকসভা নির্বাচনে ঝাড়খণ্ডের ৮১টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ৫২টিতেই এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে অমিত শাহ বলেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডে বিজেপির (BJP) সরকার গঠন সময়ের অপেক্ষা।’’

    হেমন্ত সোরেনকে নাম না করে তাঁর বিরুদ্ধে তোপ দাগেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (BJP) 

    প্রসঙ্গত, ঝাড়খণ্ডে বিজেপির বর্ধিত কার্যকারিণী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে কর্মীদের সম্মোধন করে তিনি বলেন, ‘‘ঝাড়খণ্ডের সরকার গঠন করার পরে আমরা উপজাতীয় মানুষ, তাঁদের জমি ও অধিকার রক্ষার জন্য একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করব।’’ এদিন হেমন্ত সোরেনকে নাম না করে তাঁর বিরুদ্ধে তোপ দাগেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি অভিযোগ আনেন যে মুখ্যমন্ত্রী ভোটব্যাঙ্ক ও তোষণের রাজনীতি করছেন। এই কারণে লাভ জিহাদ ও ল্যান্ড জিহাদের ঘটনাগুলি ঘটছে। এর প্রভাবে ঝাড়খণ্ডের ডেমোগ্রাফিক বদল হচ্ছে বলেও জানান অমিত শাহ। অমিত শাহ এদিন আরও অভিযোগ করেন, ‘‘হাজার হাজার অনুপ্রবেশকারী ঝাড়খণ্ডে এসে ঘাঁটি গেড়ে বসেছে। তাঁরা জনজাতি মহিলাদের বিয়ে করছে এবং এভাবেই তাঁরা সার্টিফিকেট পাচ্ছেন ও জমি কিনছেন।’’ 

    রাহুল গান্ধী সমেত ইন্ডি জোটের নেতাদেরও আক্রমণ

    রাহুল গান্ধী সমেত ইন্ডি জোটের নেতাদেরও আক্রমণ করেন এদিন অমিত শাহ (Amit Shah)। সংসদে রাহুল গান্ধীর আচরণ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন এবং তিনি বলেন, ‘‘দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে নির্বাচনে জয়ী নেতাদের মধ্যেও এই ধরনের ঔদ্ধত্য ছিল না যতটা রাহুল গান্ধীর মধ্যেই ছিল।’’ তিনি বলেন, ‘‘অনেকেই জেতার পরে অহংকারী হয়ে ওঠে কিন্তু আমি প্রথম দেখলাম পরাজয়ের পর কেউ এমন অহংকার দেখাচ্ছেন।’’ অমিত শাহ এদিন আরও বলেন, ‘‘২০১৪-২০১৯-২০২৪ সালের নির্বাচনে কংগ্রেসের সম্মিলিতভাবে যে আসন পেয়েছে এই লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি (BJP) তার চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে।’’

    ঝাড়খণ্ডে কেলেঙ্কারি 

    ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার নেতৃত্বাধীন জোট দেশের মধ্যে অন্যতম দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার বলেও তোপ দাগেন অমিত শাহ। অমিত শাহ এদিন ঝাড়খণ্ডে বিভিন্ন কেলেঙ্কারির কথাও তুলে ধরেন তাঁর বক্তব্যে। যার মধ্যে ১০০০ কোটি টাকার দুর্নীতি শুধু ১০০ দিনের কাজেই হয়েছে বলে দাবি করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এর পাশাপাশি ৩০০ কোটি টাকা জমি কেলেঙ্কারিও হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। কয়লা খনির কেলেঙ্কারির পরিমাণও হাজার কোটির বেশি বলে জানিয়েছেন তিনি এবং ৪০ কোটি টাকার মদ কেলেঙ্কারিরও উল্লেখ করেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে দেখলেই গুলি চালানোর নির্দেশ সেনাকে! শনিবারও নিহত ৭

    Bangladesh: অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে দেখলেই গুলি চালানোর নির্দেশ সেনাকে! শনিবারও নিহত ৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে আগেই জারি করা হয়েছিল কার্ফু (Curfew)। তবে কার্ফু জারির পরেও শনিবার আরও সাত জনের নিহতের খবর পাওয়ার গিয়েছে। এরই মাঝে আরও বড় পদক্ষেপ করল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার। অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে (Bangladesh) দেখামাত্র গুলি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীকে। অশান্ত বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের এমন নির্দেশ কতটা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছে আন্তর্জাতিক মহল। প্রসঙ্গত, সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনে বিগত কয়েকদিন ধরেই উত্তাল হয়েছে বাংলাদেশ। রয়টার্স সহ বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী শনিবার পর্যন্ত বাংলাদেশে নিহত হয়েছেন ১১৪ জন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মীও রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

    রবিবার ও সোমবার সারাদেশে (Bangladesh) সাধারণ ছুটি 

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাত থেকেই বাংলাদেশে (Bangladesh) জারি করা হয়েছে কার্ফু (Curfew)। শনিবার দুপুর বারোটা থেকে দুটো পর্যন্ত শিথিল করা হয়েছিল কার্ফু। এই সময়ের মধ্যে সাধারণ মানুষকে প্রয়োজনীয় দোকান বাজার করতে বলা হয়েছিল। সাংবাদিক সম্মেলনে ঠিক এ কথাই জানিয়েছিলেন আওয়ামী লিগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বাংলাদেশে যে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, এই আবহে রবিবার ও সোমবার সারাদেশে সাধারণ ছুটিও ঘোষণা করে দিয়েছে সরকার।

    শনিবার সকাল থেকেই রাস্তায় রাস্তায় টহল দিতে দেখা গিয়েছে সেনাবাহিনীকে 

    বৃহস্পতিবার থেকেই বাংলাদেশে (Bangladesh) ইন্টারনেট ব্যবস্থা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। শনিবার সকাল থেকেই রাস্তায় রাস্তায় টহল দিতে দেখা গিয়েছে সেনাবাহিনীকে। রাস্তাঘাট একেবারে শুনশান। রাস্তায় রাস্তায় সেনাবাহিনীর সাঁজোয়া গাড়ি ছাড়া অন্য জনপ্রাণীও নেই। জানা গিয়েছে, হাসিনা সরকার এই কার্ফু জারি করেছে আগামী রবিবার পর্যন্ত। ততদিনে পরিস্থিতি কি শান্ত হবে? এমনই প্রশ্ন উঠছে। পরবর্তীকালে পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেবে হাসিনা সরকার তবে আন্তর্জাতিক মহলের একাংশের ধারণা কার্ফু জারির ফলে মৃত্যুর সংখ্যা কমবে।

    সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জ

    অন্যদিকে বাংলাদেশের (Bangladesh) সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জও। হাসিনা সরকারকে বার্তাও দিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জের মানবাধিকার বিভাগের প্রধান ভলকার। শুক্রবার বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। হাসিনা সরকারকে কাঠগড়ায় তুলে তিনি জানিয়েছেন ছাত্রদের ওপর হামলা কোনওভাবে মেনে নেওয়া যায় না। ভলকার শুক্রবার এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘বাংলাদেশে চলতি সপ্তাহে যে হিংসার ঘটনা ঘটেছে, আমি তা নিয়ে গভীর ভাবে উদ্বিগ্ন। বহু ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে হিংসার কারণে। আহতের সংখ্যাও প্রচুর। বিশেষত, আন্দোলনকারী ছাত্রদের উপর হামলা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না। এটি বিস্ময়কর।’’

    বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে

    এই আবহে হিংসা ছড়ানোর দায়ে বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে বিএনপির কয়েকজন নেতাকেও। অন্যদিকে, এই আবহেই বাংলাদেশের উগ্র মৌলবাদী সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ানোর অভিযোগ উঠেছে। নাম এসেছে জামাত-ই-ইসলামের। এরই মাঝে রবিবার বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে সংরক্ষণ মামলার শুনানি রয়েছে। অ্যাটর্নি জেনারেল দাবি করেছেন, বাংলাদেশের সংরক্ষণ ইস্যুতে আদালত সম্প্রতি যে রায় দিয়েছিল তা বাতিলের আবেদন করবে সরকার।

    ৭৭৮ জন ভারতীয় পড়ুয়া শনিবার পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ফিরেছেন

    অন্যদিকে বাংলাদেশের পড়তে যাওয়া ৭৭৮ জন ভারতীয় পড়ুয়া শনিবার পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ফিরেছেন বলে জানা গিয়েছে। বিদেশ মন্ত্রকের তরফ থেকে একটি বিবৃতি দিয়ে একথা জানানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে এখনও পর্যন্ত চার হাজারেরও বেশি পড়ুয়া রয়েছেন। অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশের এই অশান্তির প্রভাব পড়েছে পেট্রাপোল বন্দরেও। শনিবার সকালে পর থেকেই বাংলাদেশের রফতানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমদানিও চলছে অত্যন্ত ধীরগতিতে।

    কেন সংরক্ষণ ইস্যুতে উত্তাল বাংলাদেশ?

    বাংলাদেশের (Bangladesh) সংরক্ষণের নিয়ম নিয়েই এই অশান্তির সূত্রপাত। ২০১৮ সালেও একই বিষয়ে আন্দোলন উত্তাল হয়ে উঠেছিল দেশটি। প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে সে দেশে মোট ৫৬ শতাংশ আসন সংরক্ষিত ছিল, যার মধ্যে ৪৪ শতাংশ আসন সাধারণের জন্য নির্ধারিত ছিল। ৫৬ শতাংশ আসনের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের জন্য ৩০ শতাংশ, নারীদের জন্য ১০%, জেলার জন্য ১০%, জনজাতিদের জন্য ৫ শতাংশ ও প্রতিবন্ধীদের জন্য ১ শতাংশ ছিল। ২০১৮ সালে সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনের সময় শেখ হাসিনা সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের ৩০ শতাংশ, নারীদের ১০ শতাংশ ও জেলার ১০ শতাংশ আসন বাতিল করে দেন। রাখা হয় শুধু জনজাতিদের ৫ শতাংশ, প্রতিবন্ধীদের জন্য ১ শতাংশ সংরক্ষণ। এ নিয়ে মামলা গড়ায় বাংলাদেশের হাইকোর্টে। চলতি বছরের ৫ জুন হাইকোর্ট নির্দেশ দেয়, হাসিনা সরকারের নির্দেশ অবৈধ। ফের প্রতিবাদ আন্দোলনে নামেন পড়ুয়ারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 21 july 2024: প্রেমে কষ্ট বাড়তে পারে কোন রাশির জাতকদের?

    Daily Horoscope 21 july 2024: প্রেমে কষ্ট বাড়তে পারে কোন রাশির জাতকদের?

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় লাভালাভ নিয়ে চিন্তা থাকবে।

    ২) অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) হতাশ হবেন না।

    বৃষ

    ১) কাজের ক্ষেত্রে প্রচুর চিন্তা থাকবে।

    ২) ব্যবসার ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকুন, বুদ্ধিভ্রম ঘটতে পারে।

    ৩) লোকসানের মুখ দেখবেন।

    মিথুন

    ১) বাড়িতে অশান্তির কারণে আপনার সম্মানহানি হতে পারে।

    ২) আপনার বক্তব্য সকলের মন জয় করতে সক্ষম হবে। 

    ৩) বাইরের লোকের প্রশংসা পাবেন।

    কর্কট

    ১) আর্থিক টানাপড়েন থাকতে পারে।

    ২) নম্র স্বভাবের জন্য কর্মস্থলে সুনাম বৃদ্ধি। 

    ৩) সমাজে খ্যাতি ছড়াবে।

    সিংহ

    ১) কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ না করাই ভাল হবে।

    ২) ভ্রমণে সমস্যা বাড়তে পারে। 

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    কন্যা

    ১) অতিরিক্ত বিলাসিতার জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) গুরুজনদের সদুপদেশে কর্মে উন্নতি।

    ৩) ব্যয় নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করুন।

    তুলা

    ১) ব্যবসায় দারুণ অর্থপ্রাপ্তির যোগ রয়েছে।

    ২) নিজের ভুল সংশোধন করার ফলে ব্যবসায় উন্নতি। 

    ৩) লাভের মুখ দেখবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ২) বন্ধুর সাহায্যে ব্যবসায় উন্নতি। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    ধনু

    ১) সহকর্মীরা নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করায় মানসিক চাপ বাড়বে।

    ২) প্রেমে কষ্ট বাড়তে পারে। 

    ৩) হতাশ হবেন আজ।

    মকর

    ১) সব কাজেই সুনাম পেতে পারেন।

    ২) ব্যবসায় সহকর্মীর দ্বারা ক্ষতির সম্ভাবনা। 

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) স্ত্রীর কারণে মন চঞ্চল হতে পারে।

    ২) কোনও ঝুঁকিপ্রবণ কাজ করতে হতে পরে। 

    ৩) সতর্কতা অবলম্বন করুন যে কোনও কাজে।

    মীন

    ১) প্রিয়জনের সঙ্গে বিবাদ নিয়ে চিন্তা হতে পারে।

    ২) গরিব মানুষের জন্য কিছু করার চেষ্টা করুন। 

    ৩) মানসিক চাপ বজায় থাকবে।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Protest: অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ, নিরাপদে থাকতে ভারতে আসছেন বহু বাংলাদেশি

    Bangladesh Protest: অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশ, নিরাপদে থাকতে ভারতে আসছেন বহু বাংলাদেশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে (Bangladesh Protest)। জারি করা হয়েছে কার্ফু। বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা। এই পরিস্থিতিতে ভারত থেকে বাংলাদেশে যারা পড়াশুনা করতে গিয়েছিলেন, তাঁরা দল বেঁধে দেশে ফিরছেন। একইসঙ্গে বহু বাংলাদেশি নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে নিজের দেশ ছেড়ে ভারতে চলে আসছেন। পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় তাঁরা আত্মীয়দের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিচ্ছেন। এমনিতেই বাংলাদেশের এই পরিস্থিতিতে অনুপ্রবেশ ঘটতে পারে আশঙ্কা করেই সীমান্তে বিএসএফ কড়া নজরদারি শুরু করেছেন।

     গেদে সীমান্ত দিয়ে দেশে ফিরলেন পড়ুয়ারা (Bangladesh Protest)

    বাংলাদেশের (Bangladesh Protest) মেডিক্যাল কলেজ পড়ুয়া সাদিকুল। তিনি ভারতীয়। বাংলাদেশে পড়তে গিয়েছিলেন। অশান্ত পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার পর ক্যাম্পাসের বাইরে বের হওয়া বন্ধ হয়ে যায়। খবর জেনে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন পরিবারের লোকজন। কলেজের অন্য ভারতীয় ছাত্রেরা বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নেন। সে দলে নাম লেখান সাদিকুলও। রাতের অন্ধকারে গাড়ি ভাড়া করে চলে আসেন গেদে (Gede)। নদিয়ার মায়াপুরের বাসিন্দা নীলাভ সাইদ বাংলাদেশের মেডিক্যাল কলেজের ছাত্র। তিনি বলেন, “অনেক স্বপ্ন নিয়ে বাংলাদেশে পড়তে গিয়েছিলাম। জানি না, আগামী দিনে সব ঠিকঠাক হবে কিনা। জীবন নিয়ে ফিরলেও কেরিয়ার অনিশ্চিত হয়ে গেল। বাড়ি ফিরতে পারলাম, এটা ভেবেও ভালো লাগছে।”

    আরও পড়ুন: ৬ মাস আত্মগোপনের ছক কষেছিলেন সোনারপুরের জামাল! অবশেষে গ্রেফতার

    আসছেন বহু বাংলাদেশি

    ভারতীয়দের পাশাপাশি বাংলাদেশিরাও আশ্রয় নিচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গে। বাংলাদেশের রাজশাহী ঘোষপাড়ার বাসিন্দা চার খুড়তুতো-জ্যেঠতুতো ভাই গেদে সীমান্ত দিয়ে ভারতে আসেন। গেদে (Gede) স্টেশন থেকে তাঁদের নানিকে ফোন করেন। নানির বাড়ি মুর্শিদাবাদের লালগোলায়। তাঁরা সেখানেই উঠবেন। খুব ভোরে বাড়ি থেকে বেরিয়েছেন চার ভাই। গেদে সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের পর হাঁফ ছেড়েছেন। এঁদের এক জন ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র প্রিন্স মহম্মদ। তিনি বলেন, “মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের ছাত্রেরাও বিক্ষোভে শামিল হচ্ছেন। তাঁরাও এমন অনৈতিক সংরক্ষণ চাইছে না। ঢাকার বাসিন্দা নাইমুর রহমান। পেশায় আইনজীবী। বাংলাদেশের গন্ডগোলের জন্য তিনিও ভারতে চলে এসেছেন। গেদে সীমান্তে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, “বাংলাদেশের পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। আমি ভ্রমণ করতে ভারতে এসেছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Military: চিনের ওপর গোঁসা, তাই কি ভারতকে তিস্তা প্রকল্পের ভার দিলেন হাসিনা?

    Bangladesh Military: চিনের ওপর গোঁসা, তাই কি ভারতকে তিস্তা প্রকল্পের ভার দিলেন হাসিনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার চিন-প্রীতির খেসারত দিতে হচ্ছে বাংলাদেশের সেনাকে! অভিযোগ, চিন (China) থেকে বাংলাদেশ (Bangladesh Military) যেসব অস্ত্র আমদানি করেছে, তার সিংহভাগই নিম্নমানের। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, সেই কারণে চিন থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে বাংলাদেশের শেখ হাসিনা সরকার। জানিয়েছেন, তিস্তা প্রকল্পের কাজ করুক ভারতই।

    চিন সফরে হাসিনা (Bangladesh Military)

    সম্প্রতি চিন সফরে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তথা আওয়ামি লিগ নেত্রী শেখ হাসিনা। চিনের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর এই মাখো মাখো সম্পর্কটা ভালো চোখে দেখেনি ভারত। প্রকাশ্যে অবশ্য এনিয়ে কোনও অভিমতও ব্যক্ত করেনি নয়াদিল্লি। চিন থেকে ফিরেই হাসিনা জানিয়েছেন, তিস্তা প্রকল্প করুক ভারত। যদিও এই প্রকল্প গড়তে দীর্ঘদিন ধরে আগ্রহ দেখাচ্ছে ড্রাগনের দেশ। তিস্তার উৎপত্তি ভারতে হলেও, বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে গিয়েছে সেটি। এই নদীর জল ভারত এবং বাংলাদেশ – দুই দেশের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। তিস্তায় জলাধার নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার (Bangladesh Military)। সেই প্রকল্পই গড়তে দড়ি টানাটানি চলছিল চিন ও ভারতের মধ্যে। শেষমেশ প্রকল্পটি গড়তে ভারতের ওপরই ভরসা করছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।

    নিম্নমানের সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ!

    কারণ কী? জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই চিন থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনে আসছে বাংলাদেশ। অভিযোগ, সেই সব সরঞ্জামেই রয়েছে ‘গলতি’। বিষয়টি বেজিংকে জানানো হয়েছে বাংলাদেশের তরফেও। কেবল বাংলাদেশ নয়, চিনা সামরিক হার্ডওয়্যার কেনে মায়ানমারও। তারাও সম্মুখীন হয়েছে সামরিক সরঞ্জামের গলতির। চিনা প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম যারা তৈরি করে, তাদের বক্তব্য, হাইলি সোফিসটিকেটেড মিলিটারি হার্ডওয়্যার তৈরি করার মতো দক্ষতা বেজিংয়ের নেই। তাই বেচতে হচ্ছে গলতি সামরিক সরঞ্জামই। অভিজ্ঞ মহলের মতে, চিনের এই ‘প্রতারণা’টাই মেনে নিতে পারছে না বাংলাদেশ। তাই বেজিংয়ের ওপর বেজায় খাপ্পা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। নিম্নমানের সামরিক সরঞ্জাম দিয়ে কমিউনিস্ট-শাসিত দেশটি তাঁদের ঠকিয়েছে বলে মনে করেন হাসিনা। সেই কারণেই তিস্তা প্রকল্পের ভার চিনকে না দিয়ে ভারতকে দিতে চেয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: “অসমে দ্রুত বাড়ছে মুসলমান, জীবন-মরণের সমস্যা”, বললেন হিমন্ত

    প্রসঙ্গত, পশ্চিমের দেশগুলির তুলনায় সস্তায় মেলে চিনা সামরিক সরঞ্জাম। তাই উন্নয়নশীল দেশগুলির অনেকেই কেনে সস্তার চিনা সরঞ্জাম। তবে সেই সস্তার জিনিসেই যে এত গলদ থাকবে, তা বোধহয় প্রথমে বুঝতে পারেনি হাসিনা সরকার। যখন বুঝল, তখন অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, হাসিনা বেশ (China) বুঝেছেন নরেন্দ্র মোদির ভারতই বাংলাদেশের (Bangladesh Military) সব চেয়ে বেশি ভরসার জায়গা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ITR Filing: ডেডলাইন পার হওয়ার আগেই দাখিল করুন আয়কর রিটার্ন, না হলে জরিমানা

    ITR Filing: ডেডলাইন পার হওয়ার আগেই দাখিল করুন আয়কর রিটার্ন, না হলে জরিমানা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘনিয়ে আসছে রিটার্ন দাখিলের (ITR Filing) ডেডলাইন। এই ডেডলাইন পার হয়ে যাওয়ার পর যিনি রিটার্ন দাখিল (Income Tax) করবেন, তাঁকে গুণতে হবে জরিমানা। মনে রাখতে হবে, রিটার্ন দাখিল করা কর্তব্যের মধ্যেই পড়ে। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন হল সংক্ষিপ্ত নথি, যা থেকে জানা যায় আয়কর দাতা একটা অর্থবর্ষে কত টাকা রোজগার করেছেন।

    রিটার্ন দাখিল (ITR Filing)

    এই রিটার্ন দাখিল করলেই স্পষ্ট হয়ে যাবে, আয়কর দাতাকে কত কর দিতে হয়েছে, কিংবা আয়কর দফতর থেকে তিনি কিছু ফেরত পাবেন কিনা। আয়কর দফতর বিভিন্ন রোজগারের মানুষের জন্য নানা রকম কর দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। কোনও ব্যক্তি যদি রিটার্ন দাখিল না করেন, তাহলে তাঁকে জরিমানা দিতে হবে। আয়কর দাতাদের রিটার্ন দাখিলের বিষয়টি মনে করিয়ে দিতে আয়কর দফতর মেসেজ পাঠায়। রিটার্ন দাখিল করতে গিয়ে কোনও সমস্যায় পড়লে কিংবা ইচ্ছে করে রিটার্ন দাখিল না করলে, জরিমানা দিতে হবে।

    গুণতে হবে জরিমানা

    অর্থবর্ষ শেষ হয়েছে ৩১ মার্চ, ২০২৪। তবে চলতি অর্থবর্ষে আইটি রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা ৩১ জুলাই। রিটার্ন দাখিল (ITR Filing) করাটা বেশ সমস্যার, বিশেষত যাঁরা একা একাই ট্যাক্স দেন (অর্থাৎ, কোম্পানি নয়, ট্যাক্স দিতে হয় ব্যক্তি মানুষকে)। অফিস-কাছারির কাজ শেষ করে প্রয়োজনীয় নথি জোগাড় করে রিটার্ন দাখিল করাটা বেশ চাপের। এই সব করতে গিয়েই অনেকে ডেডলাইন মিস করে ফেলেন। পরে যখন রিটার্ন দাখিল করেন, তখন দিতে হয় গচ্চা।

    আরও পড়ুন: “অসমে দ্রুত বাড়ছে মুসলমান, জীবন-মরণের সমস্যা”, বললেন হিমন্ত

    রোজগারের বহরের ভিত্তিতে ঠিক হয়, জরিমানা বাবদ আপনাকে দিতে হবে ঠিক কত টাকা। কাউকে দিতে হবে হাজার টাকা, কারও ক্ষেত্রে আবার জরিমানার পরিমাণ দাঁড়াবে গিয়ে পাঁচ হাজার টাকায়। এর পর রয়েছে সুদ। তিনি কত দেরিতে রিটার্ন দাখিল করছেন, তার ওপর ভিত্তি করে দিতে হবে সুদ। মনে রাখতে হবে, যাঁদের বার্ষিক রোজগার পাঁচ লাখ টাকার নীচে, রিটার্ন দাখিলে দেরি হলে তাঁদের জরিমানা দিতে হবে এক হাজার টাকা। পাঁচ লাখ টাকার ওপর বার্ষিক আয় হলে, জরিমানার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াবে পাঁচ হাজার টাকা। তাই ডেডলাইন (Income Tax) পার হওয়ার আগেই দাখিল করুন রিটার্ন (ITR Filing)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan 2023 Census: পাকিস্তানে বাড়ল হিন্দু জনসংখ্যা, জানেন কত? 

    Pakistan 2023 Census: পাকিস্তানে বাড়ল হিন্দু জনসংখ্যা, জানেন কত? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহুদিন পর পাকিস্তানে (Pakistan 2023 Census) বাড়ল হিন্দু জনসংখ্যা। এছাড়াও শিখ, খ্রীষ্টানসহ অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জনসংখ্যাও বেড়েছে প্রতিবেশী দেশে। পাকিস্তান প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে গত ২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল  এই ছয় বছরে পাকিস্তানে হিন্দু জনসংখ্যা ৩৫ লাখ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৩৮ লাখ হয়েছে। হিন্দুরা (Hindus) সংখ্যায় বৃদ্ধি পেলেও শতাংশের হিসাবে ২০১৭-র তুলনায় ২০২৩-এ সামান্য হলেও কমেছে। ২০১৭-তে পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ১.৭৩ শতাংশ ছিল হিন্দুরা। গত বছর তা কমে হয়েছে, ১.৬১ শতাংশ।

    বাড়ছে জনসংখ্যা (Pakistan 2023 Census)

    পাকিস্তানের জনসংখ্যা (Pakistan 2023 Census) এখন বেড়ে হয়েছে ২৪ কোটির সামান্য বেশি। পরিসংখ্যানবিদেরা বলেছেন, পড়শি এই দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এখন ২.৫৫ শতাংশ, যা ভারত ও বাংলাদেশের থেকে অনেকটাই বেশি। পাকিস্তান জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারে হ্রাস টানতে না পারলে ২০৫০ সালে দেশটির জনসংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যেতে পারে, অভিমত বিশেষজ্ঞদের। শতাংশের হারে জনসংখ্যা সামান্য কমেছে সংখ্যাগুরু মুসলিমরা। ২০১৭ সালে মুসলিমরা ছিল জনসংখ্যার ৯৬.৪৭ শতাংশ যা ২০২৩-এ কমে হয়েছে ৯৬.৩৫ শতাংশ। ওই দেশে হিন্দু ও খ্রিস্টান জনসংখ্যায় খুব ফারাক নেই। ২৬ লাখ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে খ্রিস্টান জনসংখ্যা হয়েছে ৩৩ লাখ। তুলনায় শিখরা সংখ্যায় খুবই কম। মাত্র ১৫ হাজার ৯৯৮জন।

    আরও পড়ুন: বালিকা বধূ রূপা এখন ডাক্তার! মাত্র ৮ বছরে বিয়ে, দুই সন্তানের মা অবশেষে স্বপ্নপূরণ

    অভিযোগ খণ্ডনের চেষ্টা (Pakistan 2023 Census)

    দীর্ঘদিন ধরেই পাকিস্তানে (Pakistan 2023 Census) সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছে ভারত। বিশেষ করে হিন্দুদের (Hindus) ওপর সেদেশে অত্যাচার নিয়ে আন্তর্জাতিকস্তরে সরব হয়েছে নয়াদিল্লি। একাধিক সংবাদমাধ্যমেও প্রতিবেশী দেশের হিন্দু সংখ্যালঘুদের ওপর অপহরণ ও ধর্মান্তকরণের একাধিক ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু এই নতুন পরিসংখ্যান সামনে আসায় সেদেশে মানবাধিকার ক্ষেত্রে নতুন আশার সঞ্চার হতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। তাঁদের অনুমান, হিন্দুদের সংখ্যাবৃদ্ধির পরিসংখ্যান হাজির করে পাকিস্তান সরকার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিপীড়নের অভিযোগ খণ্ডন করার চেষ্টা করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share