Tag: bangla news

bangla news

  • CV Ananda Bose: ‘‘দেশের মধ্যে আলাদা দেশ হতে পারে না পশ্চিমবঙ্গ’’, মমতাকে চিঠি দিয়ে রিপোর্ট তলব বোসের

    CV Ananda Bose: ‘‘দেশের মধ্যে আলাদা দেশ হতে পারে না পশ্চিমবঙ্গ’’, মমতাকে চিঠি দিয়ে রিপোর্ট তলব বোসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে কার্যকর হওয়া নতুন তিন আইনের পর্যালোচনার জন্য কমিটি গঠন করল নবান্ন। এরপরই রাজ্যের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। রাজভবন সূত্রে খবর, এই সিদ্ধান্তের পরেই রাজ্যের কাছে নতুন কমিটি সম্পর্কে তথ্য তলব করেছেন রাজ্যপাল বোস। শুধু তা-ই নয়, কেন্দ্রের প্রস্তাবে রাজ্য সরকার সময়ে জবাব দিয়েছিল কি না, তা-ও জানতে চেয়েছেন তিনি। রাজ্যপালের কথায়, ‘‘দেশের মধ্যে আলাদা দেশ হয়ে উঠতে পারে না পশ্চিমবঙ্গ।’’

    রাজ্যের তৈরি কমিটি

    জুলাই মাসের প্রথম দিন থেকে দেশে কার্যকর হয়েছে তিন নতুন ফৌজদারি আইন। ‘ভারতীয় দণ্ডবিধি’, ‘ফৌজদারি কার্যবিধি’ এবং ‘ভারতীয় সাক্ষ্য আইন’ বাতিল হয়ে লাগু হয়েছে ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ও ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম। কার্যকর হওয়া ওই তিন আইন খতিয়ে দেখতে বুধবার সাত সদস্যের একটি কমিটি গড়েছে রাজ্য সরকার। কমিটিতে থাকছেন অসীম রায়, মলয় ঘটক, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, অ্যাডভোকেট জেনারেল সঞ্জয় বসু, রাজ্য পুলিশের ডিজি এবং কলকাতার পুলিশ কমিশনার। তাঁর এই তিন নতুন আইন নিয়ে পর্যালোচনা করবেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) আগেই বলেছিলেন যে, এই আইন নিয়ে বাদল অধিবেশনে সরব হবে তাঁর দল। তার আগেই আইন খতিয়ে দেখতে এই কমিটি গঠন করা হল। নবান্নর তৈরি করা সেই কমিটি নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)।

    আরও পড়ুন: গুজরাট থেকে বাংলা, রাজস্থান থেকে কর্নাটক! জানেন ভারতের পেশা-বৈচিত্র্য

    রাজ্যপালের বক্তব্য

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) কাছে এই কমিটি তৈরির উদ্দেশ্য জানতে চেয়েছেন রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)। তিনি এক্স মাধ্যমে লিখেছেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গ বা বাংলা ব্যানানা রিপাবলিক হতে পারে না।’’ তিনি আরও প্রশ্ন তুলেছেন, ‘‘কেন্দ্রীয় সরকার যখন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে নয়া আইন প্রনয়ণের আগে মতামত চেয়েছিল, তখন কোনও প্রত্যুত্তর রাজ্য দিয়েছিল কি?’’ রাজভবন সূত্রে খবর, ঠিক কী কারণে এই কমিটি গঠন করা হয়েছে, কমিটির কাজ কী হবে, তা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতার কাছে বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাঁর মত, ‘‘দেশের মধ্যে আলাদা দেশ হয়ে উঠতে পারে না পশ্চিমবঙ্গ। সারা দেশ যখন নতুন আইন অনুযায়ী চলছে, তখন বাংলা তার থেকে আলাদা হতে পারে না।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Sheikh Hasina: কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাশে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, দিলেন বড় আশ্বাস

    PM Sheikh Hasina: কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাশে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, দিলেন বড় আশ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (PM Sheikh Hasina)। বুধবার সন্ধ্যায় তিনি বলেন, “সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে বাংলাদেশজুড়ে যে সঙ্কট চলছে, আইনি প্রক্রিয়ায় তার সমাধানের সুযোগ রয়েছে। উচ্চ আদালত থেকে ন্যায় বিচারই পাবে ছাত্রসমাজ। আদালতের রায়ে হতাশ হবেন না শিক্ষার্থীরা।” সংরক্ষণ নিয়ে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের আশ্বাসও দেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।

    উত্তাল বাংলাদেশ (PM Sheikh Hasina)

    সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে সংরক্ষণ ব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে ছাত্র-যুব আন্দোলনের জেরে উত্তাল বাংলাদেশ। রাজধানী ঢাকা-সহ সে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মঙ্গলবার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ছ’জনের। আন্দোলনের জেরে বুধবার থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এহেন আবহে এদিন সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন ‘গণভবন’ থেকে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন হাসিনা। বলেন, “হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে আদালতে আপিল করেছে সরকার। তার ভিত্তিতে ধার্য হয়েছে শুনানির দিনও। শিক্ষার্থীদের বক্তব্য জানানোর সুযোগ করে দিয়েছে আদালত। এই আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের সুযোগ রয়েছে। তা সত্ত্বেও রাস্তায় আন্দোলনে নেমে দুষ্কৃতীদের সংঘাতের সুযোগ করে দেবে না বাংলাদেশ সরকার।”

    কী বললেন হাসিনা?

    বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী (PM Sheikh Hasina) বলেন, “সর্বোচ্চ আদালতের রায় আসা পর্যন্ত সবাইকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করার অনুরোধ জানাচ্ছি।” তিনি বলেন, “আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করছি, যারা হত্যাকাণ্ড, লুটপাট ও সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়েছে, এরা যেই হোক না কেন, তারা যেন উপযুক্ত শাস্তি পায়, সেই ব্যবস্থা করা হবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সংরক্ষণ আন্দোলনের সুযোগ নিয়ে দেশে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড শুরু হয়েছে। এর ফলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যা ঘটনা ঘটেছে, তা খুবই বেদনাদায়ক ও দুঃখজনক। অহেতুক কতগুলো মূল্যবান জীবন ঝরে গেল। তাঁদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।”

    আরও পড়ুন: প্যারিস অলিম্পিক্সের সুরক্ষায় ভারতের সারমেয়কুল, কেন জানেন?

    এদিকে, বুধবারও অশান্তির খবর এসেছে রাজধানী ঢাকার পাশাপাশি বরিশাল, সিলেট এবং কুমিল্লা থেকেও। সংঘর্ষ রুখতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়-সহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাস খালি করতে গিয়ে আন্দোলনকারীদের বাধার (Bangladesh) মুখে পড়ে পুলিশ। কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে পরিস্থিতি আনা হয় (PM Sheikh Hasina) নিয়ন্ত্রণে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Daily Horoscope 18 july 2024: এই রাশির জাতকরা সামাজিক সম্মান পাবেন আজ

    Daily Horoscope 18 july 2024: এই রাশির জাতকরা সামাজিক সম্মান পাবেন আজ

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) কাজের ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে।

    ২) সামাজিক সম্মান পাবেন। 

    ৩) লোকে আপনার প্রশংসা করবে।

    বৃষ

    ১) গানবাজনার প্রতি আগ্রহ বাড়তে পারে।

    ২) কোনও আত্মীয়কে নিয়ে বিবাদ হতে পারে। 

    ৩) বাণীতে নিয়ন্ত্রণ রাখুন।

    মিথুন

    ১) রক্তচাপের ব্যাপারে একটু সাবধান থাকুন।

    ২) অশান্তি থেকে দূরে থাকুন। 

    ৩) কথা ভেবে বলুন।

    কর্কট

    ১) চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।

    ২) সঙ্গীতে সাফল্য পেতে পারেন। 

    ৩) প্রতিভার বিকাশ ঘটবে।

    সিংহ

    ১) গাড়ি একটু সাবধানে চালান।

    ২) অর্শ-জাতীয় রোগ বাড়তে পারে। 

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    কন্যা

    ১) খারাপ সঙ্গ থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) লোকে দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে।

    ৩) সতর্কভাবে চলাফেরা করুন।

    তুলা

    ১) সকাল থেকে বাতের যন্ত্রণা বাড়তে পারে।

    ২) কাজের ব্যাপারে খুব ভালো যোগাযোগ হতে পারে। 

    ৩) সারাদিন খুশিতেই কাটবে।

    বৃশ্চিক

    ১) ভ্রমণের জন্য খরচ বাড়তে পারে।

    ২) উঁচু স্থান থেকে পড়ে যেতে পারেন। 

    ৩) সাবধানে চলাফেরা করুন।

    ধনু

    ১) বাড়িতে চুরির সম্ভাবনা রয়েছে, সাবধান থাকুন।

    ২) দাম্পত্য কলহের কারণে মনঃকষ্ট।

    ৩) স্ত্রীর সঙ্গে দূরত্ব বা়ড়বে।

    মকর

    ১) চাকরির স্থানে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে।

    ২) ব্যবসায় মহাজনের সঙ্গে তর্ক। 

    ৩) ব্যয় বাড়বে।

    কুম্ভ

    ১) কাজের চাপ বাড়তে পারে।

    ২) শারীরিক কষ্টের কারণে কাজের সময় নষ্ট। 

    ৩) টেনশন কম করুন।

    মীন

    ১) অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) দুর্ঘটনা থেকে সাবধান থাকা দরকার।

    ৩) টাকা জমানোর চেষ্টা করুন।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বিশ্বেমঞ্চে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র জয়জয়কার, সাফল্যকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: বিশ্বেমঞ্চে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র জয়জয়কার, সাফল্যকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র (Make In India) আওয়াজ তুলেছিলেন তিনিই। তারপর যমুনা দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। সাফল্যের মুখ দেখেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগ। আন্তর্জাতিক মঞ্চেও ভারতীয় অর্থনীতির জয়গাথা গাইছে এই ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’। প্রত্যাশিতভাবেই যারপরনাই খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর একটি পোস্ট রিপোস্ট করেছে ‘মাইগভইন্ডিয়া’। তাতে বলা হয়েছে, কীভাবে ভারতে তৈরি হস্তশিল্প প্রভাব ফেলছে তামাম বিশ্বে।

    ‘মাইগভইন্ডিয়া’র পোস্ট (PM Modi)

    বিভিন্ন সংবাদ প্রতিবেদন তুলে ধরে ‘মাইগভইন্ডিয়া’র পোস্টে লেখা হয়েছে, “ফ্রম লোকাল ক্র্যাফ্ট টু গ্লোবাল ইমপ্যাক্ট: দ্য মেড ইন ইন্ডিয়া সাকসেস স্টোরি। মেড ইন ইন্ডিয়ার উদ্যোগ দেখিয়ে দিচ্ছে ভারতে তৈরি বিভিন্ন প্রোডাক্টের ব্যাপক সাফল্য। ভারতীয় সাইকেল থেকে ডিজিটাল পেমেন্ট, ভারত তার প্রোডাক্ট দিয়ে বিশ্বে ঝড় তুলেছে। মেড ইন্ডিয়ার যাত্রা সম্পর্কে জানুন। কারণ এটি আন্তর্জাতিক বাজার ধরে ফেলেছে, আকর্ষণ করেছে বিশ্বের নজর।”

    আমূলের জনপ্রিয়তা

    সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট তুলে ধরে ‘মাইগভইন্ডিয়া’ জানাচ্ছে, রাশিয়ান সৈনরা ব্যবহার করছেন মেড ইন্ডিয়া বুট। বিশ্বে (PM Modi) কাশ্মীরি উইলো ব্যাটের কী বিপুল জনপ্রিয়তা, তারও উল্লেখ করা হয়েছে। ভারতের প্রথম কো-অপারেটিভ সোশ্যাইটি কীভাবে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে, তা-ও জানানো হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘আমূল ভারতের ইউনিক ফ্লেভার তুলে ধরেছে বিশ্বে। তারা আমেরিকায়ও প্রোডাক্ট লঞ্চ করছে। এই যে আন্তর্জাতিক প্রসার, এটা প্রমাণ করে ভারতীয় ডেয়ারি প্রোডাক্টের বিশ্বজনীন আবেদন। বিশ্বজুড়ে ভারতের স্বাদ ছড়িয়ে দিতে উদ্যোগী হয়েছে আমূল।’

    আরও পড়ুন: প্যারিস অলিম্পিক্সের সুরক্ষায় ভারতের সারমেয়কুল, কেন জানেন?

    ইউনিফায়েড পেমেন্ট সিস্টেমেরও জয়গান গাওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘ইউপিআই সিস্টেম বর্তমানে একটি বৈশ্বিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশে চলছে ডিজিটাল লেনদেন।’ প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর লঞ্চ হয় মেক ইন ইন্ডিয়া উদ্যোগ। বিনিয়োগ, আবিষ্কার, উন্নত পরিকাঠামো গড়ে তোলার পাশাপাশি ভারতকে একটি ম্যানুফ্যাকচারিং, ডিজাইন এবং ইননোভেশন হাবে পরিণত করাই ছিল এর উদ্দেশ্য।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যগাথার কথা শোনা গিয়েছিল মার্কিন সংস্থা ব্লুমবার্গ নিউজেও। তারা জানিয়েছিল, মার্কিন কোম্পানি অ্যাপলের প্রতি সাতটা আইফোনের মধ্যে একটি তৈরি হচ্ছে ভারতেই (Make In India)। উল্লেখ্য যে, বর্তমানে অ্যাপলের আইফোন ১২ থেকে আইফোন ১৫ মডেল তৈরি হচ্ছে ভারতেই (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Paris Olympics 2024: প্যারিস পৌঁছল ‘কে-৯’ স্কোয়াড, অলিম্পিক্সের সুরক্ষায় ভারতের সারমেয়রা

    Paris Olympics 2024: প্যারিস পৌঁছল ‘কে-৯’ স্কোয়াড, অলিম্পিক্সের সুরক্ষায় ভারতের সারমেয়রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) সুরক্ষার দায়িত্বে থাকছে ভারতের কমান্ডো বাহিনীর ‘কে-৯’ স্কোয়াডের ১০টি কুকুর (Special Dogs)। অলিম্পিক্সে জঙ্গি হামলা রুখতেই পাঠানো হয়েছে এই সারমেয় টিমকে। টিমে রয়েছে বেলজিয়ান শেফার্ড ম্যালিনোইস প্রজাতির কুকুর। এই প্রজাতিরই কুকুর হদিশ দিয়েছিল আল কায়দার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেনের। এই প্রজাতির কুকুর ব্যবহার করে মার্কিন সেনা বাহিনীও।

    ফরাসি শেখানো হয়েছে কুকুরদের (Paris Olympics 2024)

    ভারতের এই কমান্ডো কুকুরদের সচরাচর বোমা ও আইইডি শনাক্ত করার কাজে লাগানো হয়। নকশাল-বিরোধী অভিযানেও শামিল হয় এই সারমেয়কুল। প্রবল ঘ্রাণশক্তির জন্য তামাম বিশ্বেই ভীষণ জনপ্রিয় এই প্রজাতির কুকুর। ইতিমধ্যেই তারা পৌঁছে গিয়েছে ফ্রান্সের রাজধানীতে। এই দলের দায়িত্বে থাকা এক আধিকারিক জানান, অলিম্পিক্সের জন্য এই কুকুরদের আলাদা করে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে (Paris Olympics 2024)। তারা যাতে ফরাসি ভাষা বুঝতে পারে, সেই প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে। এই সারমেয় দলে রয়েছে ভাস্ট এবং ডেনবি-ও। সিআরপিএফের বেঙ্গালুরুর প্রশিক্ষণ স্কুল থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে এই দুই কুকুরকে।

    লাদেনকে ধরিয়ে দিয়েছিল এই কুকুরই

    প্রসঙ্গত, প্যারিস অলিম্পিক্সে ভারতীয় জওয়ান ও কুকুরদের কাজে লাগানোর অনুরোধ জানিয়েছিল ফরাসি সরকার। সেই কারণেই ভারত থেকে গিয়েছে এই বিশেষ দল। সুরক্ষার দায়িত্বে থাকছে ভারতের আধা সামরিক বাহিনীর ১০টি বিশেষ দলও। প্রতিযোগিতার সময় স্টেডিয়ামগুলিতে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে তারা। ২০১১ সালে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদের একটি ঘরে লুকিয়ে ছিল লাদেন। মার্কিন সেনাকে তার সন্ধান দিয়েছিল বেলজিয়ান শেফার্ড ম্যালিনোইস প্রজাতির কুকুরই। এদের বৈশিষ্ট্য হল, সন্দেহপ্রবণ কাউকে দেখলে এরা চিৎকার করে না। মাথা নেড়ে ইঙ্গিত দেয় নিরাপত্তারক্ষীদের। তাই সন্দেহজনক ব্যক্তিটি যে নিরাপত্তারক্ষীদের টার্গেট হয়ে গিয়েছে, তা ঘূণাক্ষরেও টের পায় না তারা। তাই পালিয়েও যেতে পারে না। ফলে তাদের ধরে ফেলাটা সহজ হয় নিরাপত্তারক্ষীদের পক্ষে।

    আরও পড়ুন: ভোটে জিতেই নবান্নে যাবে বিজেপি, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    চলতি বছর প্যারিস অলিম্পিক্স শুরু হবে ২৬ জুলাই। শেষ হবে অগাস্টের ১১ তারিখে। এই দিনগুলিতে স্টেডিয়াম প্রহরায় থাকবে ভারতের এই সারমেয়কুল। ভাস্ট এবং ডেনবির প্রশংসায় পঞ্চমুখ সিআরপিএফ। তারা জানিয়েছে, প্যারিস পাঠানোর আগে তাদের প্রায় ১০ সপ্তাহের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। সেখানে তাদের (Special Dogs) কী কাজ করতে হবে, তা-ও শিখিয়ে পড়িয়ে নেওয়া হয়েছে (Paris Olympics 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kalna: ক্ষমতার দম্ভ! কালনা রাজবাড়ির নিরাপত্তারক্ষীর বুকে ‘ধাক্কা’ তৃণমূলের পুর-চেয়ারম্যানের

    Kalna: ক্ষমতার দম্ভ! কালনা রাজবাড়ির নিরাপত্তারক্ষীর বুকে ‘ধাক্কা’ তৃণমূলের পুর-চেয়ারম্যানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্যে তৃণমূল নেতার ‘দাদাগিরি’। নিরাপত্তা কর্মীকে সজোরে ধাক্কা! ফের বিতর্কে কালনা (Kalna) পুরসভার চেয়ারম্যান আনন্দ দত্ত। শুধু ধাক্কা দিয়েই শান্ত হননি চেয়ারম্যান,ওই কর্মীকে গালিগালাজও করেন বলে অভিযোগ। সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল সেই ভিডিও। নিন্দায় সরব বিরোধী শিবির।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Kalna)

    কালনা (Kalna) পুরসভার চেয়ারম্যান আনন্দ দত্তকে নিয়ে বিতর্ক নতুন নয়। সম্প্রতি তাঁর অপসারণের দাবিতে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। অভিযোগ ছিল, তিনি কোনও কাজ করেন না। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ময়দানে নামতে হয়েছিল খোদ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে। এবার ফের বিতর্কে পুর চেয়ারম্যান। জানা গিয়েছে, ভারতীয় সর্বেক্ষণ বিভাগের তত্ত্বাবধানে রয়েছে কালনা রাজবাড়ির লালাজি এবং কৃষ্ণচন্দ্র মন্দির। যার দেখভাল ও নিরাপত্তার দায়িত্বে পুরাতত্ত্ব বিভাগ। গতকাল রাজবাড়ির একটি মন্দিরের একটি ভোগের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে জলের জার নিয়ে একটি টোটো ঢুকতে গেলে বাধা দেন পুরাতত্ত্ব বিভাগের নিরাপত্তা রক্ষীরা। তাঁরা জানান যে, নিয়ম অনুযায়ী টোটো রাজবাড়ির ভিতরে ঢুকবে না। এই নিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে একটি ভিডিও। সেখানে দেখা যাচ্ছে, বর্ধমান রাজবাড়ি চত্বরে পুরাতত্ত্ব বিভাগের এক নিরাপত্তা কর্মীকে রীতিমতো ধাক্কাধাক্কি করছেন চেয়ারম্যান। একটি টোটোকে টানাটানি করতেও দেখা যায় ভিডিওতে। সেই ভিডিওকে কেন্দ্র করেই তোলপাড় সামাজিক মাধ্যম। ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন বিরোধী থেকে তারই দলের কালনার বিধায়ক সকলেই। পুরাতত্ত্ব বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা পুরো বিষয়টি রিপোর্ট আকারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাবে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যপালকে অপমানজনক মন্তব্য নয়, মুখ্যমন্ত্রী সহ চারজনকে বিরত করল হাইকোর্ট 

    তৃণমূলের চেয়ারম্যানের পাশে নেই দলেরই বিধায়ক

    এবিষয়ে তৃণমূল (Trinamool Congress) বিধায়ক দেবপ্রসাদ বাগ বলেন, “একজন জনপ্রতিনিধির কখনই এরকম আচরণ কাম্য নয়। কারণ মানুষ তো সমস্যায় পড়লে জনপ্রতিনিধিদের কাছেই আসে। কখনও প্রশাসনের কাছে যায়। জনপ্রতিনিধিদের (Trinamool Congress) সংযত থাকা উচিত। তাঁর এই ধরনের আচরণ করা উচিত হয়নি। দলও এই কাজ সমর্থন করে না। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।”

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বলেন?

    বিজেপি নেতাদের কথায়, “এই আচরণ মেনে নেওয়া যায় না। শাস্তি পাওয়া উচিত।” এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে আনন্দ দত্তের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Palitana Temple: অহিংসাই ধর্ম, এখানে পশু-হত্যা অপরাধ! জানেন গুজরাটের পালিটানা জৈন মন্দিরের গুরুত্ব

    Palitana Temple: অহিংসাই ধর্ম, এখানে পশু-হত্যা অপরাধ! জানেন গুজরাটের পালিটানা জৈন মন্দিরের গুরুত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জৈনধর্ম বিশ্ব শান্তি এবং সম্প্রীতির কথা বলে। জৈন সম্প্রদায় বলে যাতে জীবিত প্রাণীদের ন্যূনতম ক্ষতি না হয়, তা দেখার কথা। এই ভাবনা থেকেই গুজরাটের ভাবনগর জেলায় পালিটানা অঞ্চলে মাংস বিক্রি বন্ধ করেছেন জৈনরা। এই অঞ্চলে পালিটানা জৈন মন্দিরগুলি অবস্থিত। শত্রুঞ্জয় পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত পালিটানা জৈন মন্দিরগুলি, জৈনদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র। সারা বিশ্বের মধ্যে প্রথম এই শহরেই মাংস বিক্রি বন্ধ করা হয়। এই অঞ্চলের জৈন ধর্মাবলম্বীরা নিরামিষ খাবার গ্রহণ করেন। 

    পালিটানার ইতিহাস

    পালিটানা মন্দিরগুলি জৈনদের সবচেয়ে পবিত্র তীর্থস্থান হিসাবে বিবেচিত হয়। এখানে তিন হাজারেরও বেশি মন্দির রয়েছে। শত্রুঞ্জয় পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত, ছোট-বড় মন্দিরগুলি চমৎকারভাবে মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি। পাহাড়ের চূড়ায় প্রধান মন্দিরটি প্রথম তীর্থঙ্কর, ভগবান আদিনাথ (ঋষভদেব) কে উৎসর্গ করা হয়েছে। পাহাড়ের চূড়ায় অন্যান্য মন্দিরগুলি ৯০০ বছর ধরে জৈনদের বিভিন্ন প্রজন্মের দ্বারা নির্মিত। অন্যান্য প্রধান মন্দিরগুলির মধ্যে কয়েকটি হল কুমারপাল, বিমলশাহ এবং সম্প্রীতি রাজার মন্দির। জৈনদের মতে জীবনে একবার পালিটানা মন্দির দর্শন করলে মোক্ষ লাভ সম্ভব। জৈনরা বিশ্বাস করেন যে এই পাহাড় থেকে অনেকেই মোক্ষ লাভ করেছেন।

    অহিংসাই পরম ধর্ম

    জৈন ধর্মে অহিংসা একটি মৌলিক নীতি, মহাবীরের মতে ‘অহিংসাই পরম ধর্ম’। তিনি বলেন, এই পৃথিবীর সব মানুষ ও প্রাণীর প্রতি অত্যাচার করো না। তাদের শারীরিকভাবে আঘাত করবেন না, কারও সম্পর্কে খারাপ ভাববেন না। যারা অহিংসা অবলম্বন করে তারা সর্বত্র সফল। তাই পালিটানা অঞ্চলে পশু-হত্যা নিষিদ্ধ। মাংস বিক্রি করা এই অঞ্চলে আইনত অপরাধ। প্রায় ২০০ জন জৈন সন্ন্যাসী এর জন্য ক্রমাগত আন্দোলন করে যান। তাঁদের দাবি, শহরের নানা প্রান্তে প্রায় ২৫০টি মাংসের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হোক। এই সন্ন্যাসীদের দাবি জৈন সম্প্রদায়ের ধর্মীয় ও নৈতিক বিশ্বাসকে তুলে ধরে। অবশেষে তাঁরা আন্দোলনে সফল হন। এখন পালিটানা অঞ্চলে মাংস বিক্রি করা হয় না। 

    জৈনদের বিশ্বাস

    জৈনরা বিশ্বাস করেন যে জৈনধর্ম হল একটি চিরন্তন (সনাতন) ধর্ম (ধর্ম) যার সঙ্গে তীর্থঙ্কররা জৈন সৃষ্টিতত্ত্বের প্রতিটি চক্রকে পরিচালনা করেন। তাঁদের মতে, পরস্পরপগ্রহো জীবনাম অর্থাৎ আত্মার কাজ হল একে অপরকে সাহায্য করা। এটাই হল জৈন ধর্মের মূলমন্ত্রও। বর্তমানে প্রায় ৬০ থেকে ৭০ লাখ জৈন ধর্মাবলম্বী ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। এদের সিংহভাগই বাস করেন ভারতে।

    পালিটানা মন্দিরের গুরুত্ব

    পালিটানা জৈন মন্দিরকে ভারতের সবচেয়ে পবিত্র জৈন মন্দির বলে মনে করা হয়। এটি গুজরাটের পালিটানা শহরের শত্রুঞ্জয় পাহাড়ে অবস্থিত। মার্বেল দিয়ে তৈরি মোট ৮৬৩টি পালিটানা জৈন মন্দির রয়েছে। মূল মন্দিরটি পাহাড়ের পাদদেশ থেকে প্রায় সাড়ে তিনহাজার ধাপ উপরে। ১১ শতকে মন্দিরগুলির নির্মাণ শুরু হয়েছিল এবং এটি সম্পূর্ণ হতে প্রায় ৯০০ বছর লেগেছিল বলে মনে করা হয়। ১৪ এবং ১৫ শতকে এই জৈন মন্দিরগুলি মুসলিম আক্রমণের সময় ধ্বংস হয়ে যায়। তখন থেকে মন্দিরগুলো প্রায় ষোলবার সংস্কার করা হয়েছে বলে মনে করা হয়। এই মন্দিরগুলির একটি অনন্য স্থাপত্যশৈলী রয়েছে। অলঙ্করণটি এমন যে সূর্যের আলোতে তাদের হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি বলে মনে হয়। মন্দিরগুলির মধ্যে একটি, আদিশ্বরকে সকলের মধ্যে পবিত্রতম হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এই মন্দিরে ভীম, অর্জুন ও যুধিষ্ঠিরের সুন্দর মূর্তিও স্থাপন করা হয়েছে। এখানে গুচ্ছ মন্দিরগুলি টুঙ্ক নামে পরিচিত।

    আরও পড়ুন: এবার খোলা হবে পুরী জগন্নাথ মন্দিরের ‘ভিতর রত্নভান্ডার’, ঘোষিত হল দিনক্ষণ

    চারধাম যাত্রার মতো 

    প্রত্যেক জৈন জীবনে মোক্ষ লাভের আশায় অন্তত একবার পালিটানায় আসেন। এটা অনেকটা হিন্দুদের দ্বারা পরিচালিত চারধাম যাত্রার মতো। পালিটানা মন্দিরে ওঠার সময় লোকেরা বেশিরভাগই খালি পায়ে পুরো পথ ওঠে। মন্দিরের ভিতরে তীর্থঙ্করদের পূজো দেওয়ার সময় ভক্তরা মুখ ঢেকে রাখে যাতে কোনও পোকামাকড় দুর্ঘটনাক্রমে তাদের মুখে না ঢুকে যায়। অনেকে উপবাস রেখে এই যাত্রা করেন। পাহাড়ে থাকা অবস্থায় কিছু খাওয়া আসলে পাপ বলে বিবেচিত হয়। সিঁড়ি বেয়ে উপরে ওঠার সময় লোকেরা নীরবতা এবং প্রার্থনা করেন। এর ফলে এই স্থানটির পবিত্রতা বজায় থাকে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • North 24 Parganas: নেই বিদ্যুৎ, সম্বল হাতপাখা-লণ্ঠনই! জানেন কি কলকাতার কাছেই রয়েছে এমন গ্রাম!

    North 24 Parganas: নেই বিদ্যুৎ, সম্বল হাতপাখা-লণ্ঠনই! জানেন কি কলকাতার কাছেই রয়েছে এমন গ্রাম!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই! প্রচণ্ড গরমে হাতপাখাই সম্বল। আলো নেই, তাই ভরসা একমাত্র লণ্ঠনই। রাতের বেলায় এলাকার মানুষ ঘরে ঘুমোতে পারেন না। বাইরে চাতালে শুতে হয়। সেই সঙ্গে অন্ধকারে সাপের আনাগোনা চলে। গ্রামে বিদ্যুৎ নেই বলে আত্মীয়রাও থাকতে চান না। এমনকী বিয়ে হয়ে যাওয়া মেয়েদের বাপের বাড়িতে আসতে পর্যন্ত দেন না শ্বশুর বাড়ির লোকজন। একবিংশ শতকে এমন একটি গ্রাম এই পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে ভাবতেও অবাক লাগে। হ্যাঁ এই গ্রামটি পাণ্ডববর্জিত কোনও গ্রাম নয়, সমুদ্রের মাঝে দ্বীপ বা পাহাড়ের উঁচুতে কোনও জায়গা নয়, কলকাতার নিকটবর্তী বারসতের (North 24 Parganas) কাছেই বেড়াচাঁপার এক নম্বর পঞ্চায়েতের মির্জানগরের সর্দারপাড়া গ্রাম। এখানে ত্রিশটির বেশি পরিবার বসবাস করেন।

    গ্রামের ২০০ মিটারের মধ্যে বিদ্যুতের ট্রান্সফর্মার (North 24 Parganas)!

    এলাকার মানুষ অভিযোগের সুরে বলেছেন, “আমাদের গ্রামের (North 24 Parganas) পাশেই ২০০ মিটারের মধ্যে রয়েছে বিদ্যুতের ট্রান্সফর্মার। পাশেই রয়েছে বিদ্যুৎ (Electricity) অফিস। তবুও গ্রাম আঁধারে ডুবে রয়েছে। আমরা বারবার একাধিক দফতরে অভিযোগ জানিয়েও লাভ হয়নি। এই সর্দারপাড়ার চারিদিকে রয়েছে চাষের জমি। জমির একাধিক মালিক নিজের জমিতে বিদ্যুতের খুঁটি বসুক চান না। ফলে সন্ধ্যের সময় আশেপাশের গ্রামে আলোকিত হলেও এই গ্রামে যেন প্রদীপের নিচে অন্ধকার হয়ে আছে।”

    নেতারা শুধু প্রতিশ্রুতি দেন

    আবার বাসন্তী মুণ্ডা নামে এক মহিলা বলেছেন, “ভোট এলে নেতারা পরিশ্রুতি দিয়ে যান, কিন্তু ভোট হয়ে গেলে আমাদের সেই আগের অবস্থায় ফিরে যেতে হয়। সন্ধ্যের পর থেকেই গ্রামে (North 24 Parganas) লম্ফ, হ্যারিকেন, লণ্ঠন, মোমবাতি জ্বালাতে হয়। এখানে বুঝতেই পারিনা স্বাধীন দেশে রয়েছি কিনা।” আবার রীতা কাহার বলেছেন, “আমার দুই মেয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছে। জামাই বা শ্বশুরবাড়ির অন্য কেউ আসতে চায় না। মেয়ের শ্বশুরবাড়ির লোকজন সকালে আসলে বিকেলেই বাড়ি ফিরে যান। খুবই লজ্জার।”

    আরও পড়ুনঃ সুইমিং পুল, কচ্ছপ, সিসিটিভি কী নেই! জামালের বাড়ি না রিসর্ট বোঝাই মুশকিল

    প্রশাসনের বক্তব্য

    দেগঙ্গার (North 24 Parganas) বিডিও ফাহিম আলমকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেছেন, “এই খবর আমার কাছে জানা নেই। খোঁজ খবর নিয়ে সবটা বলতে পারব।” বারাসত মহকুমার বিদ্যুৎ (Electricity) দফতরের ডিভিশনাল ম্যানেজার সমীরকান্তি গায়েন এই বিষয়ে বলেছেন, “অভিযোগ শুনেছি, তবে জমিজটের কারণে কোনও রকম সমস্যা হলে তা দ্রুত সমাধান করব আমরা। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও বিডিওর সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা হবে। প্রয়োজন হলে জমির আলে পোস্ট বসানো যেতে পারে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Luca Discovery: আবির্ভাব ৪২০ কোটি বছর আগে! ‘লুকা’ থেকেই কি পৃথিবীতে প্রাণের উৎপত্তি?

    Luca Discovery: আবির্ভাব ৪২০ কোটি বছর আগে! ‘লুকা’ থেকেই কি পৃথিবীতে প্রাণের উৎপত্তি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীতে প্রাণের উৎপত্তি হয়েছে ঠিক কোন সময়ে? বিজ্ঞানীদের ধারণা, পৃথিবীর যাবতীয় প্রাণের উৎস হল ‘লুকা’ – ‘দ্য লাস্ট ইউনিভার্সাল কমন অ্যান্সেস্টর’ (Luca Discovery)। এই প্রোক্যারিয়টিক কোষই বিশ্বের প্রতিটি জীবন্ত বস্তুর পূর্বপুরুষ (Single Ancestor)। এই জীবন্ত বস্তুটি ব্যাকটিরিয়াই হোক কিংবা হোক অতিকায় নীল তিমি।

    কী বলছেন বিজ্ঞানীরা? (Luca Discovery)

    বিজ্ঞানীদের মতে, ক্যামব্রিয়ান বিস্ফোরণ হয়েছিল প্রায় ৫৩ কোটি বছর আগে। তখনই শুরু জটিল জীবনের সূত্রপাত। পৃথিবীতে জীবনের প্রকৃত সময়রেখা অনেক দীর্ঘ। বিজ্ঞানীদের অনুমান, প্রায় চার’শ কোটি বছর আগে এসেছে লুকা। পৃথিবী নামক গ্রহ গঠনের ৬০ কোটি বছর পরে। তবে, নয়া সমীক্ষায় বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন যে, ৪০০ কোটি নয়, এই সময়টি হল, আরও ২০ কোটি বছর আগে, অর্থাৎ এখন থেকে প্রায় ৪২০ কোটি বছর আগে।

    লুকার জীবন

    লুকার জীবন কেমন হতে পারে, সে সম্পর্কেও একটা ধারণা দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্য প্রকাশিত হয়েছে ‘নেচার ইকোলজি অ্যান্ড ইভোলিউশন’ জার্নালে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সমস্ত কোষীয় জীবের কমন অ্যাংসেসট্রির প্রমাণ মেলে ইউনিভার্সাল জেনেটিক কোডে, প্রোটিন সিন্থেসিসের জন্য মেশিনারি, প্রায় সব ইউনিভার্সাল সেটের অ্যামাইনো অ্যাসিডের শেয়ার চিরালিটি এবং কমন এনার্জি কারেন্সি হিসেবে এটিপির ব্যবহারে (Luca Discovery)। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, লুকার প্রভাব সম্পর্কে আমরা যা জেনেছি, তা থেকেই ধারণা মেলে এই গ্রহে জীবনের অস্তিত্বের বিবর্তনের। লুকা কি কোনও সরল কিংবা জটিল অর্গানিজম? কোন পরিবেশে বাস করত লুকা? কখনই বা বাস করত?

    আরও পড়ুন: মাতৃভাষায় মিলবে পড়াশোনার রসদ, ‘অস্মিতা’ প্রকল্প চালু ইউজিসি-র

    গবেষক দলের প্রধান ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের এডমান্ড মুডি বলেন, “জিনের বিবর্তনের ইতিহাস জটিল হয়ে উঠেছে তাদের লাইনেজের দেওয়া- নেওয়ার জেরে। আমাদের ব্যবহার করতে হবে জটিল বিবর্তনীয় মডেলস। বিভিন্ন প্রজাতির জেনোলজির জিনগুলির বিবর্তনের ইতিহাস জানতেই এটা করতে হবে।” ৪২০ কোটি বছর আগে লুকা কেমন ছিল, তা বোঝার জন্য বিজ্ঞানীরা জীবিত প্রজাতির শারীরবৃত্তীয় বৈশিষ্ট্যগুলি পুনরুদ্ধার করেন। তাঁদের অনুমান, লুকা ছিল একটি সাধারণ প্রোক্যারিওটিক। এটি সম্ভবত ছিল একটি ইমিউন সিস্টেম। যার জেরে আমাদের শরীর আদিম ভাইরাসগুলির বিরুদ্ধে নিরন্তর লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।

    ইউনিভার্সিটি অফ এক্সেটার টিম লেন্টন বলেন, “লুকা তার পরিবেশকে ধ্বংস এবং পরিবর্তন করছিল। তবে এর একা থাকার সম্ভাবনা খুবই কম।” তিনি বলেন, “এর বর্জ্য মিথেনোজেনের মতো অন্যান্য জীবাণুর খাদ্য হয়ে উঠত। এটি সাহায্য করত একটি (Single Ancestor) পুনর্ব্যবহারযোগ্য ইকোসিস্টেম তৈরি করতে (Luca Discovery)।”

    হিন্দু বিভিন্ন শাস্ত্রেও তো বলা হয়েছে, এক ব্রহ্ম থেকেই বিশ্বের সমস্ত প্রাণের উৎপত্তি। এই লুকাই কি তাহলে সেই পরম ব্রহ্ম?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Paris Olympics 2024: জায়গা পেলেন না বাংলার আভা, প্যারিস অলিম্পিক্সে ১১৭ জনের ভারতীয় দল ঘোষণা

    Paris Olympics 2024: জায়গা পেলেন না বাংলার আভা, প্যারিস অলিম্পিক্সে ১১৭ জনের ভারতীয় দল ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্যারিস জুড়ে চলছে এখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই বিশ্বের সেরা অ্যাথ‌লিটদের ঠিকানা হবে ফ্রান্সের রাজধানী শহর। ভারতীয় অলিম্পিক্স সংস্থার পক্ষ থেকেও প্যারিস অলিম্পিক্সের (Paris Olympics 2024) জন্য অ্যাথলিটদের চূড়ান্ত তালিকা ঘোষণা করা হল। প্যারিস অলিম্পিক্সে ভারতের ১১৭ জন ক্রীড়াবিদ অংশগ্রহণ করতে চলেছেন। বুধবার ক্রীড়া মন্ত্রক চূড়ান্ত তালিকায় অনুমোদন দিয়েছে। 

    জানা গিয়েছে, ১৪০ জন সাপোর্ট স্টাফ এবং কর্তারও প্যারিসে যাবেন। এদের কাজ হচ্ছে অ্যাথলিটদের সাহায্য করা। তাঁদের মধ্যে ৭২ জনের খরচ দেবে কেন্দ্র সরকার। ভারতের অলিম্পিক্স সংস্থা জানিয়েছে, গেমস ভিলেজে ৬৭ জন সাপোর্ট স্টাফ থাকবেন। এ ছাড়া গেমস ভিলেজের বাইরে কাছাকাছি হোটেলে আরও ৭২ জন থাকবেন সরকারি খরচে।

    অলিম্পিক্সে বাদ পড়লেন আভা খাটুয়া

    তবে এই তালিকায় নাম নেই বাঙালি শটপাটার আভা খাটুয়ার (Abha Khatua)। কারন অ্যাথ‌লিটদের তালিকা ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত হয়ে গেছে, তাই আভার অলিম্পিক্সে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই। ফলে অ্যাথলিটদের নাম ঘোষণার পরে বিতর্ক শুরু হয়েছে। আর সেই বিতর্ক তৈরি হল আভা খাটুয়াকে কেন্দ্র করে। বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং কোটা থেকে অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) সুযোগ পেয়েছিলেন আভা। তবে কেন তিনি বাদ পড়লেন সেই ব্যাপারে সরকারিভাবে কিছু জানানো হয়নি।

    আরও পড়ুন: শিশু শ্রমিক উদ্ধারের ঘটনায় সমস্ত কসাইখানা পরিদর্শনের নির্দেশ উত্তরপ্রদেশ সরকারের

    কারা কারা অংশগ্রহণ করছেন?

    এবার প্যারিস অলিম্পিক্সে (Paris Olympics 2024) ২৯ জন অ্যাথলেটিক্সে অংশগ্রহণ করছেন। যারমধ্যে ১১ জন মহিলা ও ১৮ জন পুরুষ। শ্যুটিংয়ে অংশ নেবেন ২১ জন। হকিতে ১৯ জন। টেবিল টেনিসে রয়েছেন আট জন, ব্যাডমিন্টনে সাতজন। এছাড়াও কুস্তি, তীরন্দাজি ও বক্সিংয়ে ছয়জন করে অংশগ্রহণ করবেন। রোয়িং, ইকুয়েস্ট্রিয়ন, জুডো, ভারত্তোলন, সেইলিং, সাঁতার ও টেনিসে এক বা দু’জন করে অংশগ্রহণ করবেন। টোকিও অলিম্পিক্সে অংশ নিয়েছিলেন মোট ১১৯ জন অ্যাথলিট। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share